শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:৪১, বুধবার, ২০ আগস্ট, ২০২৫

কোরআনের ইকরা রুমির বেশনো

মাওলানা সেলিম হোসাইন আজাদী
অনলাইন ভার্সন
কোরআনের ইকরা রুমির বেশনো

‘বেশনো আয নে চুন হেকায়েত মিকুনাদ আয জোদায়িহা শেকায়েত মিকুনাদ।’

অর্থ : শোনো! বাঁশি কী বলছে?

বাঁশি বিচ্ছেদের অভিযোগ করছে।

জগদ্বিখ্যাত সুফি কবি মাওলানা জালালুদ্দিন রুমি তাঁর আধ্যাত্মিক গ্রন্থ মসনবিয়ে মানভি শুরু করেছেন এ দুটি চরণ দিয়ে। মসনবি শব্দটি আরবি মাসনা থেকে এসেছে। মাসনা মানে দুই। আর মসনবি মানে হলো দ্বিপদি বা দুই চরণবিশিষ্ট কবিতা। মানাভি শব্দটি এসেছে আরবি মানা থেকে। মানা মানে অন্তর্নিহিত তাৎপর্য। মানাভি মানে হলো গভীর অর্থপূর্ণ বা আধ্যাত্মিক। মসনবিয়ে মানাভি অর্থ দাঁড়ায় দ্বিপদি আধ্যাত্মিক শ্লোক বা দুই চরণবিশিষ্ট গভীর অর্থপূর্ণ কাব্য।

বেশনো- শোনো। এ কোনো সাধারণ শোনা নয়। মাথার পেছনের দুই কান দিয়ে শোনাকে ফারসিতে বলা হয় শেনিদান। আর মনের কান দিয়ে শোনাকে বলা হয় গুশ দাদান। এ দুই শোনার বাইরে তৃতীয় এক ধরনের শোনা আছে। বেশনো- মানে হলো হৃদয় দিয়ে শোনা। মনপ্রাণ উজাড় করে শোনা। বিভোর হয়ে শোনা। তন্ময় হয়ে শোনা। যে শোনায় শ্রোতার কানে আর কোনো শব্দ প্রবেশ করে না। মনে কোনো চিন্তা জাগে না। হৃদয়ে কোনো ভাবনা উঁকি দেয় না। এ অবস্থায় শ্রোতা নিজে শোনার অংশ হয়ে যায়। শোনার সর্বোচ্চ স্তর হলো, শরীরের প্রতিটি অঙ্গপ্রত্যঙ্গ দিয়ে শোনা। প্রতিটি লোমকূপের ছিদ্র দিয়ে শোনা। মুগ্ধ সুর, মনোহর গান, হৃদয়কাড়া বক্তৃতা কিংবা প্রেমময় কথা শোনার সময় মানুষ এই স্তরে উঠে যায়। তখন শ্রোতা নিজেই শোনায় পরিণত হয়। জ্ঞান-বুদ্ধি-শরীর-মন সবকিছু একাকার করে সে শোনে। নিজেকে উজাড় করে শোনে। নিজেকে বিলিয়ে দিয়ে শোনে। নিজেকে মিটিয়ে দিয়ে শোনে। নিজেকে হটিয়ে দিয়ে শোনে। নিজেকে চূর্ণবিচূর্ণ করে সর্বস্ব দিয়ে শোনে। যতভাবে শোনা যায় ততভাবে শুনতে থাকে। শুনতে শুনতে কখন যে রাত ভোর হয়ে যায়, ভোর রাত হয়ে যায়, দিন মাস হয়ে যায়, মাস বছর হয়ে যায়, বছর যুগ হয়ে যায় নিজেও জানে না।

বেশনো- শোনো। এ কোনো সাধারণ শোনা নয়। আধ্যাত্মিক যাত্রার প্রথম পদক্ষেপ শোনা। মুরিদের প্রধান কাজ শোনা। বিনয়ের সিঁড়ি শোনা। অহংকারী কখনো শোনে না। জগতে কোনো অহংকারী আজ পর্যন্ত অলি হয়নি।

বেশনো- শোনো। এ কোনো সাধারণ শোনা নয়। কোরআনের প্রথম শব্দ ইকরা। পড়ো। আর রুমির আধ্যাত্মিক সফরের প্রথম সবক হলো বেশনো। শোনো। কাকে শুনবে? গুরুকে শুনবে। গুরু কে? গুরু হলেন মুহাম্মদ (সা.)। গুরু হলেন পীর। জিবরাইল ফেরেশতা নবীজিকে বলেছেন পড়ো। পড়া নবীর প্রথম ও প্রধান দায়িত্ব। আর উম্মতের কর্তব্য শোনা। আল্লাহ বলেন, ‘তিনি সেই আল্লাহ, যিনি চিরজ্ঞানীদের একজনকে রসুল হিসেবে পাঠিয়েছেন। রসুলের দায়িত্ব হলো আয়াত তেলাওয়াত করে উম্মতকে শোনানো।’ (সুরা জুমা, আয়াত ২) শোনা মুরিদের বৈশিষ্ট্য। শুনতে শুনতে একসময় সে পড়ার যোগ্যতা অর্জন করে। নবীর কথা শোনার মাধ্যমে সে নায়েবে নবী হয়। আলেম হয়। পীরের কথা শোনার মাধ্যমে মুরিদ একসময় খলিফা হয়। সবার আগে তাকে শুনতে হবে। সাহাবিরা শুনে মুসলমান হয়েছেন। জগতের যত জ্ঞানী আছেন তারা সবাই শুনেছেন। এ শোনা এক নিরন্তর সিলসিলা। শোনা ছাড়া মুসলমান হওয়া যায় না। শোনা ছাড়া মুরিদ হওয়া যায় না। ছাত্রের জন্য শিক্ষককে শোনা গুরুত্বপূর্ণ। শুধু পাঠ্যবই ছাত্রকে পাস করাতে পারে না। সুরা আলে ইমরানে জ্ঞানীদের বৈশিষ্ট্য বর্ণনা করতে গিয়ে আল্লাহ বলেছেন, ‘জ্ঞানীরা ফরিয়াদ করে বলে, হে আল্লাহ! অবশ্যই আমরা একজন আহ্বানকারীর আহ্বান শুনেছি। তিনি বলেছেন, তোমাদের প্রতিপালকের প্রতি ইমান আনো। আমরা ইমান এনেছি।’ (সুরা আলে ইমরান, আয়াত ১৯৩।) শোনা বিশ্বাসীদের বৈশিষ্ট্য। শোনা ক্ষমাপ্রাপ্তদের বৈশিষ্ট্য। কোরআনের ভাষায়, ‘জগতের বিশ্বাসী তাদের মোনাজাতে বলে, ওগো পরওয়ারদেগার! আমরা শুনেছি এবং মেনেছি। তুমি আমাদের ক্ষমা করে দাও।’ (সুরা বাকারাহ, আয়াত ২৮৫।) শোনা জান্নাতিদের বৈশিষ্ট্য। শোনা সফলকামদের বৈশিষ্ট্য। আল্লাহ বলেন, ‘বিশ্বাসীদের যখন নিজেদের মধ্যকার ফায়সালার জন্য আল্লাহ ও তাঁর রসুলের দিকে ডাকা হয়, তারা বলে আমরা শুনেছি এবং মেনেছি। এরাই সফলকাম।’ (সুরা নূর, আয়াত ৫১)

বেশনো- শোনো। এ কোনো সাধারণ শোনা নয়। এ হলো মুরিদের প্রতি পীরের আদেশ। ইকরাও আদেশ। পড়ো। বেশনোও আদেশ। শোনো। শোনো মানে হলো মানো। কামেল পীরের হুকুম মানো। পীরের দেখানো পথে চলো। দৈনন্দিন কথাবার্তায় আমরাও শোনা শব্দটি এ অর্থে ব্যবহার করে থাকি। শিক্ষক ছাত্রদের বলেন, ‘আমার কথা শুনলে তোমরা পাস করবে।’ এখানে শোনা বলতে নির্দেশনা অনুসরণ বোঝানো হয়েছে। পিতা সন্তানকে বলেন, ‘আমার কথা শুনো।’ এখানে শোনা বলতে আনুগত্য বোঝানো হয়েছে। রুমিও শোনা বলতে পীরের আনুগত্য, অনুসরণ, মেনে চলা বুঝিয়েছেন।

লেখক : প্রিন্সিপাল, সেইফ এডুকেশন ইনস্টিটিউট

বিডি প্রতিদিন/এমআই
 

এই বিভাগের আরও খবর
ত্বকের জন্য উপকারী বরফ
ত্বকের জন্য উপকারী বরফ
বেলজিয়ামে বিকশিত হচ্ছে ইসলাম
বেলজিয়ামে বিকশিত হচ্ছে ইসলাম
জান্নাতে যেসব জিনিস থাকবে না
জান্নাতে যেসব জিনিস থাকবে না
আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা
আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা
আহলে বাইতের মর্যাদা অপরিসীম
আহলে বাইতের মর্যাদা অপরিসীম
ইসলামের মৌলিক বিধান মানার অপরিহার্যতা
ইসলামের মৌলিক বিধান মানার অপরিহার্যতা
জাদু সাফল্য কেড়ে নেয়
জাদু সাফল্য কেড়ে নেয়
সাগরের গর্জন ও আজানের ধ্বনি যেখানে একাকার হয়ে যায়
সাগরের গর্জন ও আজানের ধ্বনি যেখানে একাকার হয়ে যায়
সৃষ্টির পরতে পরতে স্রষ্টার অস্তিত্বের প্রমাণ
সৃষ্টির পরতে পরতে স্রষ্টার অস্তিত্বের প্রমাণ
তওবার গুরুত্ব
তওবার গুরুত্ব
গাজায় খাবারের জন্য মায়েদের যুদ্ধ
গাজায় খাবারের জন্য মায়েদের যুদ্ধ
জনকল্যাণে ধনী সাহাবি উসমান গনি (রা.)
জনকল্যাণে ধনী সাহাবি উসমান গনি (রা.)
সর্বশেষ খবর
নেত্রকোনায় শিশু ধর্ষণ মামলায় একজনের যাবজ্জীবন
নেত্রকোনায় শিশু ধর্ষণ মামলায় একজনের যাবজ্জীবন

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে অভিযানে ওয়ারেন্টভুক্ত ৩ আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে অভিযানে ওয়ারেন্টভুক্ত ৩ আসামি গ্রেফতার

৪৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টানা ৫ দিন অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে এক হয়ে লড়বে পাকিস্তান, চীন ও আফগানিস্তান
সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে এক হয়ে লড়বে পাকিস্তান, চীন ও আফগানিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা মধ্যযুগে ফিরে যাচ্ছি; অপসারণ বিল নিয়ে রাহুলের ক্ষোভ
আমরা মধ্যযুগে ফিরে যাচ্ছি; অপসারণ বিল নিয়ে রাহুলের ক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে ১০ হাজার ইয়াবাসহ পুলিশ গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ১০ হাজার ইয়াবাসহ পুলিশ গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় নিখোঁজ শিশুর ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ায় নিখোঁজ শিশুর ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীর দুই উপজেলায় ডাকাতি
নোয়াখালীর দুই উপজেলায় ডাকাতি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংকট কাটাতে ১২০ কোটি টাকার ওষুধ দিচ্ছে ইডিসিএল
সংকট কাটাতে ১২০ কোটি টাকার ওষুধ দিচ্ছে ইডিসিএল

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুমিল্লায় আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বিষয়ক সেমিনার
কুমিল্লায় আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বিষয়ক সেমিনার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুরে অবৈধ বালু উত্তোলনের দায়ে জরিমানা
পিরোজপুরে অবৈধ বালু উত্তোলনের দায়ে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় পাতা খাওয়াকে কেন্দ্র করে ছাগলকে কুপিয়ে হত্যা, যুবক কারাগারে
বগুড়ায় পাতা খাওয়াকে কেন্দ্র করে ছাগলকে কুপিয়ে হত্যা, যুবক কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়া শজিমেক হাসপাতালে নবনিযুক্ত উপপরিচালকের পদায়ন স্থগিতের দাবি
বগুড়া শজিমেক হাসপাতালে নবনিযুক্ত উপপরিচালকের পদায়ন স্থগিতের দাবি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাদাপাথর লুটপাটে ১৩৭ জন জড়িত: তদন্ত প্রতিবেদন
সাদাপাথর লুটপাটে ১৩৭ জন জড়িত: তদন্ত প্রতিবেদন

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত
পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউরোসায়েন্সেসে ভর্তি ১৬৭ জুলাই আহতের বেশির ভাগের মাথার খুলি ছিল না
নিউরোসায়েন্সেসে ভর্তি ১৬৭ জুলাই আহতের বেশির ভাগের মাথার খুলি ছিল না

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা সিটি দখলে আরও ৬০ হাজার রিজার্ভ সেনা মোতায়েন করবে ইসরায়েল
গাজা সিটি দখলে আরও ৬০ হাজার রিজার্ভ সেনা মোতায়েন করবে ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত জমা দিয়েছে বিএনপি
‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত জমা দিয়েছে বিএনপি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: আহত-নিহত পরিবারের পাশে তারেক রহমান
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: আহত-নিহত পরিবারের পাশে তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষ এখন পছন্দ মতো সরকার গঠন করতে চায় : টুকু
মানুষ এখন পছন্দ মতো সরকার গঠন করতে চায় : টুকু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতাসহ গ্রেফতার ৪
বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতাসহ গ্রেফতার ৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্নীতির অভিযোগে চিতলমারী স্বাস্থ্য কর্মকর্তাকে কারণ দর্শানোর নোটিস
দুর্নীতির অভিযোগে চিতলমারী স্বাস্থ্য কর্মকর্তাকে কারণ দর্শানোর নোটিস

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় নিখোঁজ ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
গাইবান্ধায় নিখোঁজ ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে ভ্রাম্যমাণ আদালতে জরিমানা
বরিশালে ভ্রাম্যমাণ আদালতে জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মালয়েশিয়ায় ২৪ লাখ কর্মী নিয়োগের সংবাদটি সত্য নয়:  রাষ্ট্রদূত শামীম আহসান
মালয়েশিয়ায় ২৪ লাখ কর্মী নিয়োগের সংবাদটি সত্য নয়:  রাষ্ট্রদূত শামীম আহসান

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বাফুফকে ৫ কোটি টাকা দিল সরকার
বাফুফকে ৫ কোটি টাকা দিল সরকার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১২১ দলের নিবন্ধন আবেদন বাতিলের চিঠি দিচ্ছে ইসি
১২১ দলের নিবন্ধন আবেদন বাতিলের চিঠি দিচ্ছে ইসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারা দেশে ২৪ ঘণ্টায় বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৭৫৬
সারা দেশে ২৪ ঘণ্টায় বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৭৫৬

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ নিয়ে মতামত জমা দেয়ার সময় বাড়ল
জুলাই সনদ নিয়ে মতামত জমা দেয়ার সময় বাড়ল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল
জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ
স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ
ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু
২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক
জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা
৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল
নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭
নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা
ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির
ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান
ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা
আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা

১৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি
আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!
ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ
একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লিতে প্রতি সপ্তাহে উচ্চপদস্থ ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করেন কামাল, দাবি রিপোর্টে
দিল্লিতে প্রতি সপ্তাহে উচ্চপদস্থ ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করেন কামাল, দাবি রিপোর্টে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার
হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত
পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭৮ অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দেওয়ার সুপারিশ
৭৮ অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দেওয়ার সুপারিশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু
তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ
ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ
আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও দৃঢ়চিত্ত ড. ইউনূস
প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও দৃঢ়চিত্ত ড. ইউনূস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তর কোরিয়ায় অস্ত্র পাঠানোয় চীনা নাগরিককে ৮ বছরের কারাদণ্ড দিল যুক্তরাষ্ট্র
উত্তর কোরিয়ায় অস্ত্র পাঠানোয় চীনা নাগরিককে ৮ বছরের কারাদণ্ড দিল যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার মাঝেও রাশিয়া-ইউক্রেন হামলা অব্যাহত
যুদ্ধ বন্ধের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার মাঝেও রাশিয়া-ইউক্রেন হামলা অব্যাহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প–ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকেও ইউক্রেনের সমাধান মিলল না
ট্রাম্প–ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকেও ইউক্রেনের সমাধান মিলল না

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জান্নাতে যেসব জিনিস থাকবে না
জান্নাতে যেসব জিনিস থাকবে না

১৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছাত্রীর গোপন ছবি তুলে কুপ্রস্তাবের অভিযোগ কোচিং শিক্ষকের বিরুদ্ধে
ছাত্রীর গোপন ছবি তুলে কুপ্রস্তাবের অভিযোগ কোচিং শিক্ষকের বিরুদ্ধে

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক