শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:২৪, বুধবার, ৩১ জানুয়ারি, ২০২৪

ইসলামের ইতিহাসে কীর্তিমান ১০ মুসলিম কিশোর

আতাউর রহমান খসরু
অনলাইন ভার্সন
ইসলামের ইতিহাসে কীর্তিমান ১০ মুসলিম কিশোর

ইতিহাসের কোনো কীর্তি গড়তে যে শক্তি-সামর্থ্য ও বুদ্ধিমত্তার প্রয়োজন হয়, তা সাধারণত শিশুদের মধ্যে থাকে না। তার পরও বহু শিশু ইতিহাসের অমর গ্রন্থে নিজেদের নাম লেখাতে সক্ষম হয়েছেন। ইতিহাসে অমর কীর্তি গড়া ১০ মুসলিম কিশোরের পরিচয় বর্ণনা করা হলো।

১. আরকাম ইবনে আবিল আরকাম (রা.) : মক্কার মুসলিমরা যখন মুশরিকদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ, তখন মাত্র ১৬ বছর বয়সে তিনি ইসলাম গ্রহণ করেন।

আর সংকটময় সময়ে তিনি নিজের ঘরকে দ্বিনি ঘরে পরিণত করেন। তাঁর ঘরে সাহাবিরা নবীজি (সা.)-এর সঙ্গে মিলিত হতেন এবং তিনি তাদের শরিয়তের বিধি-বিধান শেখাতেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) মক্কা ছেড়ে মদিনায় হিজরত করার আগ পর্যন্ত তাঁর বাড়িটি ইসলামের কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এ জন্য আরকাম (রা.)-এর ঘরকে ইসলামের প্রথম বিদ্যাপীঠ বলা হয়। ৫৫ হিজরিতে তিনি মদিনায় ইন্তেকাল করেন।

২. তালহা ইবনে উবায়দুল্লাহ (রা.) : উহুদের যুদ্ধ ছিল ইসলামের ইতিহাসে প্রথম মর্মন্তুদ একটি ঘটনা। এই যুদ্ধে বহু সাহাবি শহীদ হন এবং স্বয়ং রাসুলে আকরাম (সা.) রক্তাক্ত হন। এই মহান বীর সাহাবি মাত্র ১৬ বছর বয়সে উহুদ যুদ্ধে অংশ নেন।

শুধু তা-ই নয়, তিনি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর হাতে মৃত্যুর শপথ নেন। মুশরিকরা চতুর্দিক থেকে নবীজি (সা.)-কে যখন হামলা করছিল তিনি নিজের শরীর দিয়ে তাঁকে রক্ষার চেষ্টা করেন। ওমর (রা.) তাঁকে পরবর্তী খলিফা নির্বাচনের জন্য গঠিত শুরার সদস্য করেন। তিনি ইসলামের পক্ষে বহু যুদ্ধে নেতৃত্ব দেন এবং জনকল্যাণে বিপুল পরিমাণ অর্থ ব্যয় করেন। ৩৬ হিজরিতে তিনি ইন্তেকাল করেন। তিনি জান্নাতের সুসংবাদপ্রাপ্ত সাহাবিদের একজন।

৩. জুবায়ের ইবনুল আউয়াম (রা.) : জুবায়ের ইবনুল আউয়াম (রা.) ছিলেন জান্নাতের সুসংবাদপ্রাপ্ত সাহাবিদের একজন। সম্পর্কে তিনি নবীজি (সা.)-এর ফুফাতো ভাই ছিলেন। অন্যদিকে তিনি আসমা বিনতে আবু বকর (রা.)-এর স্বামী হিসেবেও রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর আত্মীয় ছিলেন। নবী (সা.) তাঁকে নিজের ‘হাওয়ারি’ তথা সাহায্যকারী আখ্যা দেন। তিনি মাত্র ১৫ বছর বয়সে ইসলামের পক্ষে সর্বপ্রথম তরবারি কোষমুক্ত করেন। এ ছাড়া তিনি ঐতিহাসিক ইয়ারমুক যুদ্ধ ও মিসর বিজয়ের সাক্ষী ছিলেন। ওমর (রা.) কর্তৃক গঠিত শুরার সদস্য ছিলেন। তিনি ৩৬ হিজরিতে ইন্তেকাল করেন।

৪. মুয়াজ ও মুয়াওবিজ (রা.) : মুয়াজ বিন আমর (রা.) ১৩ বছর বয়সে এবং মুয়াওবিজ বিন আফরা (রা.) ১৪ বছর বয়সে বদর যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। তাদের অমর কীর্তি হলো তারা ইসলামের চরম শত্রু আবু জাহালকে হত্যা করে। আবু জাহাল নিহত হওয়ার পর মক্কার মুশরিকরা মনোবল হারিয়ে ফেলে এবং মুসলমানের মনোবল ত্বরান্বিত হয়। মুয়াজ (রা.) উসমান (রা.)-এর শাসনামলে ইন্তেকাল করেন। মুয়াওবিজ (রা.) ৩৭ হিজরি মতান্তরে ৪০ হিজরিতে ইন্তেকাল করেন।

৫. জায়েদ বিন সাবিত (রা.) : রাসুলুল্লাহ (সা.) মদিনায় আগমন করার পর তিনি পরিবারের সঙ্গে মাত্র ১১ বছর বয়সে ইসলাম গ্রহণ করেন। তিনি একাধিক ভাষায় দক্ষ ছিলেন। মাত্র ১৩ বছর বয়সে নবীজি (সা.) তাঁকে ওহি লেখকের মর্যাদা দেন। জায়েদ বিন সাবিত (রা.) তাঁর জন্য বিভিন্ন বিষয় অনুবাদ করতেন। কোরআন একত্রীকরণের জন্য গঠিত পর্ষদের প্রধান ছিলেন তিনি। রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর ইন্তেকালের বছর তিনি তাঁকে দুবার পুরো কোরআন পাঠ করে শোনান।

৬. মুহাম্মদ বিন কাসিম (রহ.) : ভারতীয় উপমহাদেশের ইতিহাসে ‘সিন্ধু বিজয়’ একটি তাৎপর্যপূর্ণ ঘটনা। এ বিজয় উপমহাদেশে ইসলামের রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠার দ্বার উন্মুক্ত করেছিল। সিন্ধু বিজয়ের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন হাজ্জাজ বিন ইউসুফের ভাতিজা ও জামাতা মুহাম্মদ বিন কাসিম (রহ.)। তিনি মাত্র ১৭ বছর বয়সে সিন্ধু বিজয় করেন। সিন্ধুর বিস্তৃত অঞ্চল বিজয় করে তিনি যখন সামনে অগ্রসর হচ্ছিলেন, তখন দামেস্কে ক্ষমতার পালাবদল ঘটে। খলিফা সুলায়মান বিন আবদুল মালিক তাঁকে পদচ্যুত ও বন্দি করেন। ৯৫ হিজরিতে কারাগারেই তাঁর মৃত্যু হয়।

৭. সাদ বিন আবি ওয়াক্কাস (রা.) : ইসলামের বীর সেনাপতি সাদ বিন আবি ওয়াক্কাস (রা.)-কে নবীজি (সা.) জান্নাতের সুসংবাদ দিয়েছিলেন। তিনি ঐতিহাসিক কাদেসিয়ার যুদ্ধ, জালুয়ার যুদ্ধ ও মাদায়েন যুদ্ধের নেতৃত্ব দেন। তিনি ছিলেন কুফায় নিযুক্ত প্রথম মুসলিম প্রশাসক। সাদ বিন আবি ওয়াক্কাস (রা.) মাত্র ১৭ বছর বয়সে ইসলামের পক্ষে প্রথম তীর নিক্ষেপ করেন। তিনিও ওমর (রা.) কর্তৃক গঠিত শুরার সদস্য ছিলেন। সাদ (রা.) ৫৫ হিজরিতে ইন্তেকাল করেন।

৮. উসামা বিন জায়েদ (রা.) : মহানবী (সা.)-এর অত্যন্ত স্নেহভাজন ছিলেন উসামা বিন জায়েদ (রা.)। নবীজি (সা.) অধিক ভালোবাসতেন বলে তাঁকে ‘হুব্বুর রাসুল’ (রাসুলের ভালোবাসা) বলা হতো। উসামা (রা.)-এর পিতা জায়েদ ছিলেন নবীজি (সা.)-এর সেবক ও পালকপুত্র। মৃত্যুর পূর্বে রাসুলুল্লাহ (সা.) রোমান বিরুদ্ধে প্রেরিত এক বিশাল বাহিনীর সেনাপতি নিযুক্ত করেন। তখন তাঁর বয়স ছিল মাত্র ১৭ বছর মতান্তরে ১৮ বছর। এই অভিযানে বহু মর্যাদাবান সাহাবি অংশগ্রহণ করেন। ৫৪ হিজরিতে তিনি ইন্তেকাল করেন।

৯. হারুনুর রশিদ : আব্বাসীয় খলিফাদের ভেতর সবচেয়ে পরিচিত মুখ হারুনুর রশিদ। তিনি তাঁর সুশাসন, নেতৃত্ব, প্রজাবৎসলতা ও প্রজ্ঞার কারণে বিখ্যাত। হারুনুর রশিদ মাত্র ১৫ বছর বয়সে আব্বাসীয় বাহিনীর সেনাপতি নিযুক্ত হন। তৎকালীন পৃথিবীতে এই সেনা বাহিনীকেই দিগ্বিজয়ী বাহিনী বলা হতো। হারুনুর রশিদ মাত্র ২০ বছর বয়সে মুসলিম জাহানের খলিফা নিযুক্ত হন। ১৯৩ হিজরিতে তিনি ইন্তেকাল করেন।

১০. সুলতান মুহাম্মদ ফাতিহ : উসমানীয় সুলতানদের ভেতর সুলতান মুহাম্মদ ফাতিহ তাঁর বীরত্ব, সাহসিকতা, বিচক্ষণতা ও প্রজ্ঞার জন্য সমাদৃত। তিনি মাত্র ১৪ বছর বয়সে উসমানীয় সাম্রাজ্যের খলিফা নিযুক্ত হন এবং ২১ বছর বয়সে কনস্ট্যান্টিনোপল বা ইস্তাম্বুল জয় করেন। ঐতিহাসিক এই শহর জয়কারী বাহিনীর জন্য নবীজি (সা.) সুসংবাদ দিয়েছিলেন। তিনি ৮৮৬ হিজরিতে ইন্তেকাল করেন।

তথ্যসূত্র : রাবেতা ডটকম, উইকিপিডিয়া ও মারেফা ডকটম

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৪ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৪ নভেম্বর ২০২৫
প্রতিশোধ গ্রহণের শক্তি থাকা সত্ত্বেও ক্ষমা করা
প্রতিশোধ গ্রহণের শক্তি থাকা সত্ত্বেও ক্ষমা করা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৩ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৩ নভেম্বর ২০২৫
ভুল হলে দ্রুত আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া
ভুল হলে দ্রুত আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া
যুদ্ধ ও শান্তিতে ইসলামের মানবাধিকারনীতি
যুদ্ধ ও শান্তিতে ইসলামের মানবাধিকারনীতি
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১২ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১২ নভেম্বর ২০২৫
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
হজ চুক্তি স্বাক্ষর, বাংলাদেশ থেকে সুযোগ পাবেন সাড়ে ৭৮ হাজার হজযাত্রী
হজ চুক্তি স্বাক্ষর, বাংলাদেশ থেকে সুযোগ পাবেন সাড়ে ৭৮ হাজার হজযাত্রী
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১১ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১১ নভেম্বর ২০২৫
সর্বশেষ খবর
ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের
ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া
পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু
বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর
শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা
কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি
মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি
সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত
কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা
কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন
ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার
অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?
‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা
পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী
নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত
রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’
‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’
প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ
বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

১১ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক
ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির
১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কাদের
সেই কাদের

শোবিজ

আমন খেতে ইঁদুরের হানা
আমন খেতে ইঁদুরের হানা

দেশগ্রাম

মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ
মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ

পেছনের পৃষ্ঠা

জেনেভা ক্যাম্পে ককটেলের গোপন কারখানার সন্ধান
জেনেভা ক্যাম্পে ককটেলের গোপন কারখানার সন্ধান

নগর জীবন