শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫৫, শনিবার, ১৬ মার্চ, ২০২৪

মাহে রমজানের মাহাত্ম্য ও শিক্ষা

মাওলানা হাবিবুর রহমান আজমি (রহ.)
অনলাইন ভার্সন
মাহে রমজানের মাহাত্ম্য ও শিক্ষা

রোজা হলো ইবাদতের নিয়তে সুবহে সাদিক থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত পানাহার ও স্ত্রী সহবাস থেকে বিরত থাকা। সংযমের এই ইবাদত ইসলাম-পূর্ব অন্যান্য ধর্মেও ছিল। তবে তার ধরন ও পদ্ধতি ছিল ভিন্ন। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘হে মুমিনরা! তোমাদের ওপর রোজা ফরজ করা হয়েছে, যেমন ফরজ করা হয়েছিল তোমাদের পূর্ববর্তীদের ওপর, যেন তোমরা আল্লাহভীরু হতে পারো।’

(সুরা : বাকারাহ, আয়াত : ১৮৩)

কিন্তু ইসলাম যেভাবে নামাজ ও জাকাতের ভেতর মৌলিক গুণাবলির সমাবেশ ঘটানোর সঙ্গে সঙ্গে তাকে অন্যান্য ধর্মের নামাজ ও জাকাত থেকে ভিন্ন বৈশিষ্ট্য দান করেছে, ঠিক সেভাবে রোজাকেও অন্য ধর্মের উপবাস থেকে ভিন্ন বৈশিষ্ট্য দান করেছে। যেমন পূর্ণ এক মাস রোজা ফরজ করা এবং তার জন্য মাস নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে। আর সে মাসে মুসলমানের জীবনবিধান কোরআন অবতীর্ণ করা। ইরশাদ হয়েছে, ‘রমজান মাস, এতে মানুষের দিশারি এবং সত্পথের স্পষ্ট নিদর্শন ও সত্যাসত্যের পার্থক্যকারীরূপে কোরআন অবতীর্ণ হয়েছে। ’ (সুরা : বাকারাহ, আয়াত : ১৮৫)
 

রোজার মাহাত্ম্য ও শিক্ষা

কোনো সন্দেহ নেই, রোজা ফরজ করার মধ্যে বহু কল্যাণ ও প্রজ্ঞা নিহিত রয়েছে। মানুষের দুর্বল মেধা ও বুদ্ধির মাধ্যমে সেসব কল্যাণের পুরোটা জানা সম্ভব নয়। চেষ্টা করলে হয়তো তার কিছুটা জানা সম্ভব। এমন কিছু কল্যাণের কথা তুলে ধরা হলো—

১. আত্মিক শক্তি অর্জন : শুধু বাহ্যিক অবয়ব ও দৈহিক কাঠামোর নাম মানুষ নয়, বরং মনুষ্যত্ব লাভের জন্য আরো কিছুর প্রয়োজন।


যার ভিত্তিতে তারা সৃষ্টিজগতে শ্রেষ্ঠত্বের অধিকারী। আর তা হলো আত্মা। আত্মাই মূলত মানুষের ভেতর বুদ্ধি, বিবেক ও চিন্তা-ভাবনার শক্তি সৃষ্টি করে। রুহ বা আত্মার অনন্য বৈশিষ্ট্যের মাধ্যমেই সে সৃষ্টিজগতের ওপর শ্রেষ্ঠত্ব লাভ করেছে এবং ফেরেশতাদের সিজদা লাভের উপযুক্ত হয়েছে। আল্লাহ বলেন, ‘যখন আমি তাকে সুষম করব এবং তাতে আমার রুহ সঞ্চার করব, তখন তোমরা তার প্রতি সিজদাবনত হয়ো।’ (সুরা : সোয়াদ, আয়াত : ৭২)
মানুষের আত্মিক শক্তি বৃদ্ধি পায় প্রবৃত্তি দমনের মাধ্যমে। প্রবৃত্তি পূরণের প্রধান দুটি মাধ্যম হলো পেট ও লজ্জাস্থান। মানুষ যখন পেট ও লজ্জাস্থানের ব্যাপারে সংযত হতে শেখে, তখন তার আত্মিক ও আধ্যাত্মিক শক্তি বৃদ্ধি পায়।

২. দৈহিক সুস্থতা : রোজা রাখলে যেমন আত্মিক শক্তি মেলে, তেমন তার দ্বারা শারীরিক সুস্থতাও মেলে। কেননা মানুষের পাকস্থলী বহু রোগের আকর। মহানবী (সা.) বলেছেন, মানুষ পেট থেকে অধিক নিকৃষ্ট কোনো পাত্র পূর্ণ করে না। (সুনানে তিরমিজি, হাদিস : ২৩৮০)

উদরপূর্তি করে খেলে যদি রোগ সৃষ্টি হয়, তবে অবশ্যই পেট খালি রাখা রোগ থেকে মুক্তি লাভের কারণ হবে।

৩. ধৈর্য ও দৃঢ়তা : রোজা রাখলে মানুষের ভেতর ধৈর্য ও দৃঢ়তা তৈরি হয়, যা মনুষ্যত্ব বিকাশে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। রোজাদারের সামনে বাহারি রকম সুস্বাদু ও উপাদেয় খাবার উপস্থিত থাকার পরও সে সেদিকে চোখ তুলে তাকায় না। সে তা করে না কেবল আল্লাহর ভয়ে। রোজা মানুষের প্রত্যয়, দৃঢ়তা ও আত্মনিয়ন্ত্রণ বাড়িয়ে দেয় বলেই রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, যে ব্যক্তির সামর্থ্য আছে, সে যেন বিয়ে করে নেয়। কেননা বিয়ে চোখকে অবনত রাখে এবং লজ্জাস্থানকে সংযত করে। আর যার সামর্থ্য নেই, সে যেন রোজা পালন করে। রোজা তার প্রবৃত্তিকে দমন করে।

(সহিহ বুখারি, হাদিস : ১৯০৫)

অন্য হাদিসে এসেছে, প্রতিটি জিনিসের জাকাত আছে। রোজা হলো শরীরের জাকাত।

(সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস : ১৭৪৫)

৪. দুর্যোগ ও দুর্দিনের প্রস্তুতি : মানুষের জীবন সব সময় সমান যায় না। কখনো কখনো জীবনে যুদ্ধ, প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও দুর্ভিক্ষের মতো কঠিন পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে হয়। তখন অনাহারে দিন কাটানোর প্রয়োজন হয়। দীর্ঘ এক মাসের রোজা ব্যক্তিকে ক্ষুধা ও পিপাসায় অবিচল থেকে পরিস্থিতি মোকাবেলার সুযোগ করে দেয়।

৫. নিয়ামতের মূল্য বোঝা : মানুষ অভাবে না পড়লে সুদিনের এবং অসুস্থ না হলে সুস্থতার মূল্য বোঝে না। প্রবাদ রয়েছে, প্রত্যেক জিনিস চেনা যায় তার বিপরীত জিনিস দ্বারা। রোজাদার ব্যক্তি যখন খাদ্য-পানীয় থেকে দূরে থাকে তখন সে বুঝতে পারে খাদ্য ও পানীয় আল্লাহর কত বড় অনুগ্রহ। মহানবী (সা.) বলেন, আমার প্রতিপালক আমার কাছে মক্কার বাতহা (কংকরময়) এলাকা আমার জন্য স্বর্ণে পরিণত করার প্রস্তাব করেন। আমি বললাম, হে আমার প্রতিপালক! প্রয়োজন নেই, বরং আমি এক দিন তৃপ্তির সঙ্গে খাব আর এক দিন ক্ষুধার্ত থাকব। যখন ক্ষুধার্ত থাকব তখন বিনীতভাবে তোমার নিকটে প্রার্থনা করব, তোমাকেই মনে করব এবং যখন তৃপ্তির সঙ্গে খাব, তখন তোমার শুকরিয়া আদায় করব এবং তোমার প্রশংসা করব। (সুনানে তিরমিজি, হাদিস : ২৩৪৭)

৬. ক্ষুধা ও পিপাসার যন্ত্রণা বোঝা : রোজা রাখলে ব্যক্তি তীব্র ক্ষুধা ও পিপাসার যন্ত্রণা অনুভব করতে পারে। ফলে অসহায় মানুষের প্রতি তার মনে দয়া ও সহানুভূতি তৈরি হয় এবং তার ভেতর সাহায্য-সহযোগিতার মানসিকতা তৈরি হয়। তখন ব্যক্তির কাছে জাকাত-ফিতরাকে আর্থিক জরিমানা বলে মনে হয় না। সিরাতের বইগুলোতে লেখা হয়েছে, শেষ জীবনে যুদ্ধলব্ধ সম্পদের কারণে মহানবী (সা.)-এর অভাব-অনটন কমে যায়। তখন তিনি বেশি বেশি রোজা রাখতে আরম্ভ করেন। এর কারণ জিজ্ঞাসা করলে তিনি বলেন, কেননা অভাবের সময় ভুলে না যাই।

৭. আল্লাহর কাছে চূড়ান্ত আত্মসমর্পণ : রোজা রাখার মাধ্যমে ব্যক্তি আল্লাহর দরবারে চূড়ান্ত আত্মসমর্পণ করে। কোনো প্রতিবন্ধকতা থাকে না, তবু ব্যক্তি আল্লাহর ভয়ে পানাহার ও জৈবিক চাহিদা থেকে দূরে থাকে। যেন সে ঘোষণা করে, ‘আমরা শুনেছি এবং পালন করেছি! হে আমাদের প্রতিপালক! আমরা তোমার কাছে ক্ষমা চাই আর প্রত্যাবর্তন তোমারই কাছে।’

(সুরা : বাকারাহ, আয়াত : ২৮৫)

রমজানের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য অর্জনে পূর্বসূরি আলেমরা সর্বাত্মক চেষ্টা-সাধনা করতেন। তাঁরা সারা দিন রোজা রাখতেন আর রাত জেগে জিকির, মুরাকাবা, নামাজ ও তিলাওয়াত করতেন। তাঁরা চেষ্টা করতেন রমজানের প্রতিটি মুহূর্ত আল্লাহর ইবাদতে মগ্ন থাকতে। আল্লাহ আমাদেরও ইবাদতমুখর রমজান কাটানোর তাওফিক দিন। আমিন।

দারুল উলুম দেওবন্দের ওয়েবসাইটে

প্রকাশিত প্রবন্ধের ভাষান্তর করেছেন

মো. আবদুল মজিদ মোল্লা

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
যে কারণে ধ্বংস হয়েছিল সতেজ সাজানো বাগান
যে কারণে ধ্বংস হয়েছিল সতেজ সাজানো বাগান
জামাতে নামাজ আদায়ে প্রচলিত ১০ ভুল
জামাতে নামাজ আদায়ে প্রচলিত ১০ ভুল
দায়িত্বশীলতার সঙ্গে কাজ অপরিহার্য
দায়িত্বশীলতার সঙ্গে কাজ অপরিহার্য
মদিনা রাষ্ট্রের মূলনীতি ও সাফল্য
মদিনা রাষ্ট্রের মূলনীতি ও সাফল্য
নীতি-নৈতিকতাহীন ব্যবসা বরকতহীন হয়
নীতি-নৈতিকতাহীন ব্যবসা বরকতহীন হয়
১৪ বছর পর ক্রিমিয়ায় ঐতিহাসিক মসজিদ উদ্বোধন
১৪ বছর পর ক্রিমিয়ায় ঐতিহাসিক মসজিদ উদ্বোধন
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
সাগরকন্যা সিঙ্গাপুরে বাড়ছে মুসলমানদের সংখ্যা
সাগরকন্যা সিঙ্গাপুরে বাড়ছে মুসলমানদের সংখ্যা
জিহ্‌বা যখন বড় শত্রু
জিহ্‌বা যখন বড় শত্রু
জুলুমের সমাপ্তিই ইনসাফের পথ তৈরি করে
জুলুমের সমাপ্তিই ইনসাফের পথ তৈরি করে
৮০ বছর পর বসনিয়ার কুতাইসি মসজিদে নামাজ আদায়
৮০ বছর পর বসনিয়ার কুতাইসি মসজিদে নামাজ আদায়
সর্বশেষ খবর
‌‘উত্তরায় হৃদয়বিদারক ঘটনা’, সবাইকে সহযোগিতার আহ্বান সালাহউদ্দিনের
‌‘উত্তরায় হৃদয়বিদারক ঘটনা’, সবাইকে সহযোগিতার আহ্বান সালাহউদ্দিনের

২৮ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

মঙ্গলবার থেকে শুরু হচ্ছে মৎস্য সপ্তাহ, পদক পাচ্ছেন ১৬ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠান
মঙ্গলবার থেকে শুরু হচ্ছে মৎস্য সপ্তাহ, পদক পাচ্ছেন ১৬ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠান

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত: ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান তারেক রহমানের
প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত: ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান তারেক রহমানের

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় জরুরি সহায়তার নির্দেশ বিএনপির
বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় জরুরি সহায়তার নির্দেশ বিএনপির

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

‘যাদের কোনো ভবিষ্যৎ নেই তারাই নির্বাচন আটকানোর চেষ্টা করছে’
‘যাদের কোনো ভবিষ্যৎ নেই তারাই নির্বাচন আটকানোর চেষ্টা করছে’

২৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

এবার রানওয়ে থেকে ছিটকে গেল এয়ার ইন্ডিয়ার প্লেন
এবার রানওয়ে থেকে ছিটকে গেল এয়ার ইন্ডিয়ার প্লেন

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইলস্টোন কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত: উদ্ধার অভিযানে সশস্ত্র বাহিনীও
মাইলস্টোন কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত: উদ্ধার অভিযানে সশস্ত্র বাহিনীও

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে চোখ রাঙাচ্ছে করোনা ও ডেঙ্গু
রংপুরে চোখ রাঙাচ্ছে করোনা ও ডেঙ্গু

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে পাকিস্তানে ১৩ ‘জঙ্গি’ নিহত
নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে পাকিস্তানে ১৩ ‘জঙ্গি’ নিহত

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তরায় প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তে হতাহতের ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার শোক
উত্তরায় প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তে হতাহতের ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার শোক

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কাপ্তাই পানি বিদ্যুৎ কেন্দ্রে উৎপাদন বেড়ে ২২০ মেগাওয়াট
কাপ্তাই পানি বিদ্যুৎ কেন্দ্রে উৎপাদন বেড়ে ২২০ মেগাওয়াট

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটে নেওয়া হয়েছে ২২ জনকে
জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটে নেওয়া হয়েছে ২২ জনকে

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহের ব্যবধানে হাঁড়িভাঙার দাম বেড়েছে কেজিতে ১২৫ টাকা
দুই সপ্তাহের ব্যবধানে হাঁড়িভাঙার দাম বেড়েছে কেজিতে ১২৫ টাকা

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত : একজনের লাশ উদ্ধার
বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত : একজনের লাশ উদ্ধার

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

তিস্তায় পানি বাড়ায় উৎকণ্ঠায় নদীপাড়ের মানুষ
তিস্তায় পানি বাড়ায় উৎকণ্ঠায় নদীপাড়ের মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক নির্বাচন কমিশনার আবদুল মোবারকের মৃত্যু
সাবেক নির্বাচন কমিশনার আবদুল মোবারকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকার ক্রমান্বয়ে একটি রাজনৈতিক দলের হয়ে যাচ্ছে : রিজভী
অন্তর্বর্তী সরকার ক্রমান্বয়ে একটি রাজনৈতিক দলের হয়ে যাচ্ছে : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে নিহত ৩ জনের মরদেহ উত্তোলন
গোপালগঞ্জে নিহত ৩ জনের মরদেহ উত্তোলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাছের ঘেরে দুর্বৃত্তদের বিষ প্রয়োগ, থানায় অভিযোগ
মাছের ঘেরে দুর্বৃত্তদের বিষ প্রয়োগ, থানায় অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৮ বছর জেল খাটার পর ১২ মুসলিমকে বেকসুর খালাস দিলো ভারতীয় আদালত
১৮ বছর জেল খাটার পর ১২ মুসলিমকে বেকসুর খালাস দিলো ভারতীয় আদালত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওএমএসের মাধ্যমে আলু বিক্রির চিন্তা করছে সরকার
ওএমএসের মাধ্যমে আলু বিক্রির চিন্তা করছে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলেজছাত্র খুনের মামলায় বন্ধুসহ তিনজনের যাবজ্জীবন
কলেজছাত্র খুনের মামলায় বন্ধুসহ তিনজনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরবরাহ কম ও চাঁদাবাজির কারণে ইলিশের দাম বেশি : উপদেষ্টা
সরবরাহ কম ও চাঁদাবাজির কারণে ইলিশের দাম বেশি : উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে শ্রমিক দলের বিক্ষোভ মিছিল
বরিশালে শ্রমিক দলের বিক্ষোভ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথক অভিযানে ধর্ষণ মামলার পলাতক তিন আসামি গ্রেফতার
পৃথক অভিযানে ধর্ষণ মামলার পলাতক তিন আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টঙ্গীতে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
টঙ্গীতে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৬০২
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৬০২

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৩০ কেজি গাঁজাসহ তিনজন আটক
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৩০ কেজি গাঁজাসহ তিনজন আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনামসজিদ সীমান্তে বিপুল পরিমাণ মাদকসহ তিনজন আটক
সোনামসজিদ সীমান্তে বিপুল পরিমাণ মাদকসহ তিনজন আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর উত্তরায় বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত
রাজধানীর উত্তরায় বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীর উত্তরায় বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত
রাজধানীর উত্তরায় বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে রেকর্ড গড়লেন মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টিতে রেকর্ড গড়লেন মুস্তাফিজ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খাদ্যে বিষক্রিয়ায় আক্রান্ত নেতানিয়াহু
খাদ্যে বিষক্রিয়ায় আক্রান্ত নেতানিয়াহু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের বিরুদ্ধেই সর্বোচ্চ শুল্ক!
বাংলাদেশের বিরুদ্ধেই সর্বোচ্চ শুল্ক!

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামাতে নামাজ আদায়ে প্রচলিত ১০ ভুল
জামাতে নামাজ আদায়ে প্রচলিত ১০ ভুল

১০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দলের প্রধানের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার সুযোগ রাখা উচিত: সালাহউদ্দিন
দলের প্রধানের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার সুযোগ রাখা উচিত: সালাহউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৮তম বিশেষ বিসিএসের ফল প্রকাশ
৪৮তম বিশেষ বিসিএসের ফল প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবককে আটকে বুথ থেকে সাড়ে ৬ লাখ টাকা তুলে নেওয়ার অভিযোগ
যুবককে আটকে বুথ থেকে সাড়ে ৬ লাখ টাকা তুলে নেওয়ার অভিযোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে পরিবারের অমতে বিয়ে করায় দম্পতিকে গুলি করে হত্যা, ভিডিও ভাইরাল
পাকিস্তানে পরিবারের অমতে বিয়ে করায় দম্পতিকে গুলি করে হত্যা, ভিডিও ভাইরাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব ধরনের গণপরিবহনে দ্রুতই যুক্ত হচ্ছে ‘র‍্যাপিড পাস’ কার্ড: উপদেষ্টা
সব ধরনের গণপরিবহনে দ্রুতই যুক্ত হচ্ছে ‘র‍্যাপিড পাস’ কার্ড: উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের ইতিহাসে প্রথমবার ‘নন-ডিসক্লোজার অ্যাগ্রিমেন্ট’ দেখলাম: দেবপ্রিয়
দেশের ইতিহাসে প্রথমবার ‘নন-ডিসক্লোজার অ্যাগ্রিমেন্ট’ দেখলাম: দেবপ্রিয়

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৪ ওভারে ৬ রান দিয়ে মুস্তাফিজের রেকর্ড
৪ ওভারে ৬ রান দিয়ে মুস্তাফিজের রেকর্ড

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের কাছে হারের পর যা বললেন পাকিস্তান অধিনায়ক
বাংলাদেশের কাছে হারের পর যা বললেন পাকিস্তান অধিনায়ক

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত : একজনের লাশ উদ্ধার
বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত : একজনের লাশ উদ্ধার

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদরা জানতো না, তাদের আত্মত্যাগে কারো মাঝে ক্ষমতার লোভ জাগবে : ইশরাক
জুলাই শহীদরা জানতো না, তাদের আত্মত্যাগে কারো মাঝে ক্ষমতার লোভ জাগবে : ইশরাক

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের এসএসসি-এইচএসসি নিয়ে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জরুরি নির্দেশনা
২০২৬ সালের এসএসসি-এইচএসসি নিয়ে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জরুরি নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি চাকরিতে জুলাইযোদ্ধারা কোটা পাবেন না: মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক উপদেষ্টা
সরকারি চাকরিতে জুলাইযোদ্ধারা কোটা পাবেন না: মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান নতুন পারমাণবিক স্থাপনা গড়লে ফের হামলা, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ইরান নতুন পারমাণবিক স্থাপনা গড়লে ফের হামলা, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের কারণে আমি যুক্তরাজ্যে চলে এসেছি : এলেন ডিজেনারেস
ট্রাম্পের কারণে আমি যুক্তরাজ্যে চলে এসেছি : এলেন ডিজেনারেস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্রাশ প্রোগ্রাম বাতিল, এনআইডি আবেদনে ফের সুযোগ
ক্রাশ প্রোগ্রাম বাতিল, এনআইডি আবেদনে ফের সুযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঠোঁট ফুলে বেহাল উরফি, ইনস্টায় শেয়ার করলেন কষ্টের ভিডিও
ঠোঁট ফুলে বেহাল উরফি, ইনস্টায় শেয়ার করলেন কষ্টের ভিডিও

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘এক শতাংশ ভোট পাওয়া দলেরও মতামত দেওয়ার জায়গা থাকা দরকার’
‘এক শতাংশ ভোট পাওয়া দলেরও মতামত দেওয়ার জায়গা থাকা দরকার’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের বদলি আবেদন শুরু
প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের বদলি আবেদন শুরু

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈভবকে নিয়ে বিস্ময়কর তথ্য দিলেন সাঙ্গাকারা
বৈভবকে নিয়ে বিস্ময়কর তথ্য দিলেন সাঙ্গাকারা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খামেনির শীর্ষ উপদেষ্টার সঙ্গে হঠাৎ পুতিনের বৈঠক
খামেনির শীর্ষ উপদেষ্টার সঙ্গে হঠাৎ পুতিনের বৈঠক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৫ দিন যেসব এলাকায় ভারি বর্ষণ হতে পারে
আগামী ৫ দিন যেসব এলাকায় ভারি বর্ষণ হতে পারে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাসায় গিয়ে জামায়াত আমিরের খোঁজ নিলেন ধর্ম উপদেষ্টা
বাসায় গিয়ে জামায়াত আমিরের খোঁজ নিলেন ধর্ম উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাকিব খানের ছবি নিয়ে ফেসবুকে তুমুল আলোচনা
শাকিব খানের ছবি নিয়ে ফেসবুকে তুমুল আলোচনা

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানে তাপমাত্রা ছাড়িয়েছে ৫০ ডিগ্রি, দেখা দিয়েছে পানির তীব্র সংকট
ইরানে তাপমাত্রা ছাড়িয়েছে ৫০ ডিগ্রি, দেখা দিয়েছে পানির তীব্র সংকট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কানামাছি পলাপলি গোল্লাছুটের রাজনীতি
কানামাছি পলাপলি গোল্লাছুটের রাজনীতি

সম্পাদকীয়

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনে ছাড় দেবে না বিএনপি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনে ছাড় দেবে না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

৮ হাজার কোটি টাকার আম বাণিজ্যের সম্ভাবনা
৮ হাজার কোটি টাকার আম বাণিজ্যের সম্ভাবনা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এত নির্দোষ নিষ্পাপ সরকার দেখিনি
এত নির্দোষ নিষ্পাপ সরকার দেখিনি

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছুতেই হচ্ছে না ঐক্য
কিছুতেই হচ্ছে না ঐক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

তিস্তার পানি বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই, বন্যার আশঙ্কা
তিস্তার পানি বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই, বন্যার আশঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোগীর বিদেশযাত্রা ঠেকাতে যত উদ্যোগ
রোগীর বিদেশযাত্রা ঠেকাতে যত উদ্যোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক লুট ও চোরাচালানের টাকা পাচার বিদেশে
ব্যাংক লুট ও চোরাচালানের টাকা পাচার বিদেশে

প্রথম পৃষ্ঠা

শনির দশায় মিথিলা
শনির দশায় মিথিলা

শোবিজ

ঝুঁকি বাড়াচ্ছে অনিরাপদ অপারেশন থিয়েটার
ঝুঁকি বাড়াচ্ছে অনিরাপদ অপারেশন থিয়েটার

নগর জীবন

মুস্তাফিজের রেকর্ড, আলোচনায় উইকেট
মুস্তাফিজের রেকর্ড, আলোচনায় উইকেট

মাঠে ময়দানে

শুঁটকিশিল্পে কঠিন সময়
শুঁটকিশিল্পে কঠিন সময়

পেছনের পৃষ্ঠা

আমি নিজেকেই নিজে বঞ্চিত করেছি : মিমি
আমি নিজেকেই নিজে বঞ্চিত করেছি : মিমি

শোবিজ

নকল যত ঢাকাই ছবি
নকল যত ঢাকাই ছবি

শোবিজ

আহান পান্ডে-অনীত পাড্ডার বাজিমাত
আহান পান্ডে-অনীত পাড্ডার বাজিমাত

শোবিজ

রসিক কর্তৃপক্ষের গায়েবানা জানাজা
রসিক কর্তৃপক্ষের গায়েবানা জানাজা

নগর জীবন

জোট হলেও প্রতীক হবে আলাদা
জোট হলেও প্রতীক হবে আলাদা

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগপ্রবণ সাফা
আবেগপ্রবণ সাফা

শোবিজ

রেকর্ড গড়া জয় টাইগারদের
রেকর্ড গড়া জয় টাইগারদের

প্রথম পৃষ্ঠা

শিক্ষককে পিটিয়ে হত্যা, গণপিটুনিতে হত্যাকারী নিহত
শিক্ষককে পিটিয়ে হত্যা, গণপিটুনিতে হত্যাকারী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

রোনালদোকে ছাড়িয়ে মেসি
রোনালদোকে ছাড়িয়ে মেসি

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন হবেই দায়িত্ব কে পাবে সেটা পরের কথা
নির্বাচন হবেই দায়িত্ব কে পাবে সেটা পরের কথা

প্রথম পৃষ্ঠা

গেইলকে টপকাতে পাওয়েলের দরকার ২৫ রান
গেইলকে টপকাতে পাওয়েলের দরকার ২৫ রান

মাঠে ময়দানে

ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ বাতিল
ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ বাতিল

মাঠে ময়দানে

ঝুলে গেছে এশিয়া কাপের ভবিষ্যৎ
ঝুলে গেছে এশিয়া কাপের ভবিষ্যৎ

মাঠে ময়দানে

মাছ খাওয়ায় শিক্ষার্থী বহিষ্কার
মাছ খাওয়ায় শিক্ষার্থী বহিষ্কার

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণ মবতন্ত্র থেকে মুক্তি চায় : এনপিপি
জনগণ মবতন্ত্র থেকে মুক্তি চায় : এনপিপি

নগর জীবন

নেত্রকোনায় স্বামী-স্ত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
নেত্রকোনায় স্বামী-স্ত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

পাহাড়ি ঝরনার কান্না
পাহাড়ি ঝরনার কান্না

সম্পাদকীয়