শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫৩, শনিবার, ০২ নভেম্বর, ২০২৪

ইসলামের দৃষ্টিতে কবি ও কবিতা

ড. আবু সালেহ মুহাম্মদ তোহা
অনলাইন ভার্সন
ইসলামের দৃষ্টিতে কবি ও কবিতা

সাহিত্য এমন লেখনী, যেখানে শিল্পের বা বুদ্ধিমত্তার আঁচ পাওয়া যায়। ইন্দ্রিয় দ্বারা জাগতিক বা মহাজাগতিক চিন্তা-চেতনা, অনুভূতি, সৌন্দর্য ও শিল্পের লিখিত বা লেখকের বাস্তব জীবনের অনুভূতি হলো সাহিত্য। সাহিত্যকে সমাজের দর্পণ বলা হয়। আবার অনেকে বলেন, সাহিত্য মানবজীবনের আরশি।

মানুষের মনন ও সুবোধ জাগিয়ে তোলা এবং সত্য ও সুন্দরের সন্ধান দেওয়া সাহিত্যের কাজ। কারণ যা কিছু সত্য তা-ই সুন্দর। বাস্তবে সত্য ও সুন্দরের চর্চা এবং অনুসন্ধান করতে ইসলামী সাহিত্যের বিকল্প নেই। আরো স্পষ্ট করে বলা যায়—যে সাহিত্য সত্য ও সুন্দরকে সুকুমারবৃত্তি ও বিশ্বাসদীপ্ত মননশীলতার মাধুরী মিশিয়ে উপস্থাপন করে তাই ইসলামী সাহিত্য।

মোটকথা, ইসলামী সাহিত্য হলো—ইসলামী সাংস্কৃতিক দৃষ্টিকোণ থেকে প্রভাবিত বা ইসলামকে চিত্রিত করে এমন সাহিত্য। পক্ষান্তরে যে সাহিত্যের চিন্তা-চেতনার উৎস হয় অসুন্দর, মিথ্যা আর ও কদর্যপূর্ণ; তখন স্বাভাবিকভাবেই সে সাহিত্য ভ্রষ্টতার শিকার হয়। এমন শিল্প-সাহিত্য মানবতার জন্য আশীর্বাদ না হয়ে উল্টো হয়ে উঠতে পারে অভিশাপ হিসেবে।
দিকভ্রষ্ট সাহিত্যকর্মের অসারতা : পবিত্র কোরআনে যেসব সাহিত্যকর্ম রচনায় সাহিত্যিকরা অতিরঞ্জন করে, বাড়াবাড়ি ও অতিশয়োক্তি ব্যবহার করে এবং কবিত্ব কল্পনায় কখনো এদিক, কখনো ওদিক নিরুদ্দেশ ভ্রমণ করতে থাকে; সেসবের অসারতা, পথভ্রষ্টতা এবং তাদের অনুসরণকারীদেরও পথভ্রষ্ট হওয়ার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।

উল্লেখ্য যে পৃথিবীর প্রায় সব ভাষার সাহিত্যই কবিতাকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে। আরবি সাহিত্যও কাব্যধারায় শুরু হয়েছে। রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর নবুয়ত-পূর্ব ও পরবর্তী সময়ে আরবে কাব্যধারাটিই ছিল অত্যধিক প্রচলিত, শৈল্পিক ও নান্দনিকতায় সমৃদ্ধ সাহিত্যকর্ম। কাজেই কোরআন-সুন্নায় বর্ণিত কবিতা (শি’র) বা কবি (শাইর) শব্দ থেকে কবি-সাহিত্যিক ও সাহিত্য-প্রসঙ্গ বোঝানোর অবকাশ আছে। দিকভ্রষ্ট সাহিত্যকর্মের অসারতা বর্ণনা করে মহান আল্লাহ বলেন, ‘এবং কবিদের অনুসরণ করে বিভ্রান্তরাই।
তুমি কি দেখ না, তারা উদ্ভ্রান্ত হয়ে প্রতিটি উপত্যকায় ঘুরে বেড়ায়? এবং তারা তো বলে যা তারা করে না।’
(সুরা : আশ-শুআরা, আয়াত : ২২৪-২২৬)

এ ধরনের সাহিত্যকর্মের পথভ্রষ্টতা বিষয়ে হাদিসে বলা হয়েছে, আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, ‘রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘কোনো ব্যক্তি কবিতা দিয়ে পেট ভর্তি করার চেয়ে পুঁজ দিয়ে পেট ভর্তি করা অনেক উত্তম।’

(বুখারি, হাদিস :  ৬১৫৫; মুসলিম, হাদিস :  ২২৫৭)

এসব সাহিত্যকর্মের সঙ্গে কোরআনুল কারিম ও রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর কোনো সম্পর্ক নেই। কোরআন এমন সাহিত্যকর্মও নয়, আবার রাসুলুল্লাহ (সা.) কবিও নন। আল্লাহ বলেন, ‘এটি কোনো কবির রচনা নয়; তোমরা অল্পই বিশ্বাস করো।’ (সুরা : হাক্কাহ, আয়াত : ৪১)

অর্থাৎ কবিতার সঙ্গে কোরআনের বাণীর কোনো সাদৃশ্য নেই। অতএব, তা কোনো কবির কথা নয়। অন্যত্র বলেন, ‘আমি রাসুলকে কাব্য রচনা করতে শেখাইনি এবং তা তার পক্ষে শোভনীয় নয়। এ তো কেবল এক উপদেশ এবং সুস্পষ্ট কোরআন।’ (সুরা : ইয়াসিন, আয়াত : ৬৯)

মক্কার মুশরিকরা নবী (সা.)-কে মিথ্যুক প্রমাণ করার জন্য বিভিন্ন ধরনের কথাবার্তা বলত। তারা রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে কবি ও কোরআনকে কবিতা বলত। আল্লাহ তাআলা তাদের এই কথা খণ্ডন করে বলেন—তিনি না কবি, আর না কোরআন কবিতামালার সমষ্টি; বরং কোরআন হলো—নসিহত ও উপদেশমালা।

কল্যাণকর সাহিত্যকর্মের সার্থকতা : বুখারি শরিফের ব্যাখ্যাগ্রন্থ ফাতহুল বারিতে আছে, সুরা আশ-শুআরার উল্লিখিত আয়াত (২২৪-২২৬) নাজিল হওয়ার পর আবদুল্লাহ ইবন রাওয়াহা (রা.), হাসসান ইবন সাবিত (রা.), কাব ইবন মালিক (রা.) প্রমুখ কবি সাহাবি অশ্রুসিক্ত হয়ে রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর দরবারে উপস্থিত হয়ে আরজ করলেন, হে আল্লাহর রাসুল! মহান আল্লাহ এ আয়াত নাজিল করেছেন। কিন্তু আমরা তো কাব্যচর্চা করি। এখন আমাদের কী উপায় হবে? রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, আয়াতের শেষাংশ তিলাওয়াত করো। তাহলো—‘কিন্তু তারা ব্যতীত, যারা ঈমান আনে ও সত্কর্ম করে এবং আল্লাহকে অধিক স্মরণ করে ও অত্যাচারিত হওয়ার পর প্রতিশোধ গ্রহণ করে। অত্যাচারীরা শিগগিরই জানবে—কোথায় তারা প্রত্যাবর্তন করবে।’ (সুরা : আশ-শুআরা, আয়াত : ২২৭)

অর্থাৎ যাদের কাব্যচর্চা সার্থক হবে এবং অনর্থক ও ভ্রান্ত উদ্দেশ্য-আশ্রিত না হবে, তারা আয়াতের শেষাংশে উল্লিখিত ব্যতিক্রমীদের অন্তর্ভুক্ত হবে। মূলকথা হলো—কোরআনে সাহিত্যচর্চা নিষেধ করা হয়নি, বরং সাহিত্যচর্চা যেন অশুভ ও ভ্রান্ত উদ্দেশ্যপ্রণোদিত না হয়ে বেশি কল্যাণপ্রসূ ও পুণ্যময় হয়, সে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

কবি ও কবিতার প্রতি নবীজির মনোভাব : রাসুলুল্লাহ (সা.) কবি ও কবিতার প্রতি ইতিবাচক মনোভাব পোষণ করতেন। কবি ও কবিতার প্রতি তাঁর ভালোবাসা ছিল অকৃত্রিম। সাহিত্যের দ্বার অবারিত রাখতে তিনি কবি-সাহাবিদের পুরস্কৃত করতেন, বুদ্ধি-পরামর্শ দিয়ে সাহায্য করতেন, আর্থিক সহযোগিতা করতেন, এমনকি গনিমতের মালে তাদের জন্য অংশ বরাদ্দ রাখতেন। মাঝেমধ্যে তাদের কাছে কবিতা শুনতে চাইতেন। তিনি কবিতাকে জ্ঞানের বাহক হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। যেমন তিনি বলেছেন, উবাই ইবন কাব (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘নিশ্চয়ই কোনো কোনো কবিতায় জ্ঞানের কথা আছে।’ (বুখারি, হাদিস : ৬১৪৫)

রাসুলুল্লাহ (সা.) কবির জন্য দোয়াও করেছেন। যেমন তিনি হাসসান বিন সাবিত (রা.)-এর জন্য ফেরেশতা জিবরাইল দ্বারা সাহায্য করার দোয়া করেছেন। হাসসান ইবন সাবিত (রা.) বলেন, হে আবু হুরায়রা! আমি আপনাকে আল্লাহর কসম দিয়ে জিজ্ঞাসা করছি। আপনি কি রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে এ কথা বলতে শুনেছেন যে হে হাসসান! তুমি আল্লাহর রাসুলের তরফ থেকে পাল্টা জবাব দাও। হে আল্লাহ! তুমি জিবরাইল (আ.)-এর মাধ্যমে তাকে সাহায্য করো। আবু হুরায়রা (রা.) বলেন, হ্যাঁ। (বুখারি, হাদিস : ৬১৫২)

কবিতা শুনে নবীজির ক্ষমা ও উপহার প্রদান : কবি কাব ইবন জুহাইর (মৃ. ৬৫৪ খ্রি.) রচিত রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর প্রশংসামূলক কাসিদা (দীর্ঘ কবিতা) হলো ‘বানাত সুআদ’। কবি কাব ইবন জুহাইর তাঁর ভাই বুজাইরকে নিয়ে মরু এলাকায় ছাগল চরাতেন। একদিন বুজাইর কবিকে ছাগল দেখতে বলে রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সঙ্গে দেখা করতে যান। রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে দেখা মাত্রই তাঁর অন্তরে ঈমানের আগ্রহ তৈরি হয় এবং ইসলাম গ্রহণ করেন। তাঁর ইসলাম গ্রহণে কবি খুব রাগান্বিত হয়ে রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে অবমাননা করে কবিতা রচনা করতে থাকে। রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে নিন্দা ও কটূক্তি করে কাবিতা রচনার দায়ে তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হয়। এদিকে কবির হৃদয়েও ঈমানের আগ্রহ তৈরি হতে থাকে। এবার কবি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর প্রশংসায় কাসিদা রচনা করেন। একদিন চুপি চুপি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর কাছে এসে নিজের পরিচয় দিয়ে কাসিদা নিবেদন করেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) মনোযোগ দিয়ে শুনে তাঁকে ক্ষমা করেন এবং খুশি হয়ে নিজের গায়ের একটি চাদর উপহার দেন। কবিতার যে লাইনে কবির ক্ষমা প্রার্থনার বিষয়টি প্রকাশ পেয়েছে—

‘নুববি’তু আন্না রাসুলাল্লাহি আউ‘আদানি/ওয়াল ‘আফওয়া ‘ইনদা রাসুলিল্লাহি মা’মুলু

মাহলান হাদাকাল্লাযি নাফিলাতাল/ কুরআনি ফিহা মাওয়া‘ই-যু ওয়া তাফসিলু’।

বাংলায় কাব্যানুবাদ—

‘শুনেছি আমাকে মারার আদেশ করেছেন নাকি জারি/ আপনি তো সেই দয়ার রাসুল প্রত্যাশা করি তারই।

সুপথ দিয়েছেন প্রভু আপনাকে, দিয়েছেন কোরআন/ তাইতো আশায় পথ চলি আমি পাবো ক্ষমা ফরমান।’

যে সাহিত্য প্রশংসনীয় : আসল কথা হলো—সাহিত্য বিচারযোগ্য বিষয়। ভালো সাহিত্য যেমন প্রশংসনীয়, মন্দ সাহিত্য তেমন নিন্দনীয়। কবিতার বিষয়ে হাদিসে বর্ণিত হয়েছে, খালিদ ইবনে কায়সান (রা.) বলেন, আমি ইবন উমর (রা.)-এর নিকট উপস্থিত ছিলাম। তখন ইয়াস ইবন খায়সামা (রা.) তাঁর নিকট উপস্থিত হয়ে বলেন, ‘হে ফারুক তনয়! আমার কিছু কবিতা কি আপনাকে আবৃত্তি করে শোনাব? তিনি বলেন, হ্যাঁ, তবে কেবল উত্তম কবিতাই শোনাবে। তিনি তাঁকে তা আবৃত্তি করে শোনাতে থাকেন।’ (আদাবুল মুফরাদ, হাদিস : ৮৬৪)

আরেক হাদিসে বর্ণিত হয়েছে, আবদুল্লাহ ইবন আমর (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘কবিতাও কথারই মতো। রুচিসম্মত কবিতা উত্তম কথাতুল্য এবং কুরুচিপূর্ণ কবিতা কুরুচিপূর্ণ কথাতুল্য।’ (দারাকুতনি, হাদিস : ৪৩০৮; আদাবুল মুফরাদ, হাদিস : ৮৬৫)

কাজেই বলা যায়, যে সাহিত্যে মিথ্যা ও অতিশয়োক্তির মিশ্রণ নেই, যা দ্বারা অবিশ্বাসী, মুশরিক ও বাতিলপন্থীদের উচিত জবাব দেওয়া হয়; যা সত্য ও সুন্দরের পথ দেখায় এবং যা তাওহিদ ও সুন্নতকে সুপ্রতিষ্ঠিত করতে ভূমিকা রাখে—তার শিক্ষা, চর্চা, বাস্তবায়ন ও প্রতিফলন ঘটানো ধর্মেরই অনুশীলন।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
সুস্থ জীবন লাভে নামাজের ভূমিকা
সুস্থ জীবন লাভে নামাজের ভূমিকা
শরীরচর্চায় ইসলামের অনুপ্রেরণা ও অনুশীলন
শরীরচর্চায় ইসলামের অনুপ্রেরণা ও অনুশীলন
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
সুফিসংগীতের মর্মকথা
সুফিসংগীতের মর্মকথা
নফল ইবাদতের মাস মহররম
নফল ইবাদতের মাস মহররম
ইতিহাসের পাতায় ইরান
ইতিহাসের পাতায় ইরান
আরবে প্রেরিত পাঁচ নবী-রাসুল
আরবে প্রেরিত পাঁচ নবী-রাসুল
নববর্ষে সুন্দর ভবিষ্যৎ গড়ার প্রত্যয় গ্রহণ করুন
নববর্ষে সুন্দর ভবিষ্যৎ গড়ার প্রত্যয় গ্রহণ করুন
জায়েদ ইবনে খাত্তাব (রা.)-এর বীরত্ব
জায়েদ ইবনে খাত্তাব (রা.)-এর বীরত্ব
‘হিজরি সপ্তাহ ১৪৪৭’ উদযাপন
‘হিজরি সপ্তাহ ১৪৪৭’ উদযাপন
শ্রেষ্ঠত্ব শুধু তাকওয়ার কারণে
শ্রেষ্ঠত্ব শুধু তাকওয়ার কারণে
ইখলাস মানুষের হৃদয়ে সৃষ্টি হয়
ইখলাস মানুষের হৃদয়ে সৃষ্টি হয়
সর্বশেষ খবর
স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল
স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল
ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি
মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি

৩৪ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ
ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ
টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাইলফলকের সামনে শান্ত
মাইলফলকের সামনে শান্ত

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা
প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ
ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

২৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?
লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পদ্মা সেতুর পরামর্শক নিয়োগে প্রাথমিকভাবে দুর্নীতির প্রমাণ মিলেছে’
‘পদ্মা সেতুর পরামর্শক নিয়োগে প্রাথমিকভাবে দুর্নীতির প্রমাণ মিলেছে’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা

শোবিজ

মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল

শোবিজ

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা
মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল
আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল

নগর জীবন

সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি
সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি

নগর জীবন

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন

জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি
জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি

নগর জীবন