শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫৩, শনিবার, ০২ নভেম্বর, ২০২৪

ইসলামের দৃষ্টিতে কবি ও কবিতা

ড. আবু সালেহ মুহাম্মদ তোহা
অনলাইন ভার্সন
ইসলামের দৃষ্টিতে কবি ও কবিতা

সাহিত্য এমন লেখনী, যেখানে শিল্পের বা বুদ্ধিমত্তার আঁচ পাওয়া যায়। ইন্দ্রিয় দ্বারা জাগতিক বা মহাজাগতিক চিন্তা-চেতনা, অনুভূতি, সৌন্দর্য ও শিল্পের লিখিত বা লেখকের বাস্তব জীবনের অনুভূতি হলো সাহিত্য। সাহিত্যকে সমাজের দর্পণ বলা হয়। আবার অনেকে বলেন, সাহিত্য মানবজীবনের আরশি।

মানুষের মনন ও সুবোধ জাগিয়ে তোলা এবং সত্য ও সুন্দরের সন্ধান দেওয়া সাহিত্যের কাজ। কারণ যা কিছু সত্য তা-ই সুন্দর। বাস্তবে সত্য ও সুন্দরের চর্চা এবং অনুসন্ধান করতে ইসলামী সাহিত্যের বিকল্প নেই। আরো স্পষ্ট করে বলা যায়—যে সাহিত্য সত্য ও সুন্দরকে সুকুমারবৃত্তি ও বিশ্বাসদীপ্ত মননশীলতার মাধুরী মিশিয়ে উপস্থাপন করে তাই ইসলামী সাহিত্য।

মোটকথা, ইসলামী সাহিত্য হলো—ইসলামী সাংস্কৃতিক দৃষ্টিকোণ থেকে প্রভাবিত বা ইসলামকে চিত্রিত করে এমন সাহিত্য। পক্ষান্তরে যে সাহিত্যের চিন্তা-চেতনার উৎস হয় অসুন্দর, মিথ্যা আর ও কদর্যপূর্ণ; তখন স্বাভাবিকভাবেই সে সাহিত্য ভ্রষ্টতার শিকার হয়। এমন শিল্প-সাহিত্য মানবতার জন্য আশীর্বাদ না হয়ে উল্টো হয়ে উঠতে পারে অভিশাপ হিসেবে।
দিকভ্রষ্ট সাহিত্যকর্মের অসারতা : পবিত্র কোরআনে যেসব সাহিত্যকর্ম রচনায় সাহিত্যিকরা অতিরঞ্জন করে, বাড়াবাড়ি ও অতিশয়োক্তি ব্যবহার করে এবং কবিত্ব কল্পনায় কখনো এদিক, কখনো ওদিক নিরুদ্দেশ ভ্রমণ করতে থাকে; সেসবের অসারতা, পথভ্রষ্টতা এবং তাদের অনুসরণকারীদেরও পথভ্রষ্ট হওয়ার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।

উল্লেখ্য যে পৃথিবীর প্রায় সব ভাষার সাহিত্যই কবিতাকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে। আরবি সাহিত্যও কাব্যধারায় শুরু হয়েছে। রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর নবুয়ত-পূর্ব ও পরবর্তী সময়ে আরবে কাব্যধারাটিই ছিল অত্যধিক প্রচলিত, শৈল্পিক ও নান্দনিকতায় সমৃদ্ধ সাহিত্যকর্ম। কাজেই কোরআন-সুন্নায় বর্ণিত কবিতা (শি’র) বা কবি (শাইর) শব্দ থেকে কবি-সাহিত্যিক ও সাহিত্য-প্রসঙ্গ বোঝানোর অবকাশ আছে। দিকভ্রষ্ট সাহিত্যকর্মের অসারতা বর্ণনা করে মহান আল্লাহ বলেন, ‘এবং কবিদের অনুসরণ করে বিভ্রান্তরাই।
তুমি কি দেখ না, তারা উদ্ভ্রান্ত হয়ে প্রতিটি উপত্যকায় ঘুরে বেড়ায়? এবং তারা তো বলে যা তারা করে না।’
(সুরা : আশ-শুআরা, আয়াত : ২২৪-২২৬)

এ ধরনের সাহিত্যকর্মের পথভ্রষ্টতা বিষয়ে হাদিসে বলা হয়েছে, আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, ‘রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘কোনো ব্যক্তি কবিতা দিয়ে পেট ভর্তি করার চেয়ে পুঁজ দিয়ে পেট ভর্তি করা অনেক উত্তম।’

(বুখারি, হাদিস :  ৬১৫৫; মুসলিম, হাদিস :  ২২৫৭)

এসব সাহিত্যকর্মের সঙ্গে কোরআনুল কারিম ও রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর কোনো সম্পর্ক নেই। কোরআন এমন সাহিত্যকর্মও নয়, আবার রাসুলুল্লাহ (সা.) কবিও নন। আল্লাহ বলেন, ‘এটি কোনো কবির রচনা নয়; তোমরা অল্পই বিশ্বাস করো।’ (সুরা : হাক্কাহ, আয়াত : ৪১)

অর্থাৎ কবিতার সঙ্গে কোরআনের বাণীর কোনো সাদৃশ্য নেই। অতএব, তা কোনো কবির কথা নয়। অন্যত্র বলেন, ‘আমি রাসুলকে কাব্য রচনা করতে শেখাইনি এবং তা তার পক্ষে শোভনীয় নয়। এ তো কেবল এক উপদেশ এবং সুস্পষ্ট কোরআন।’ (সুরা : ইয়াসিন, আয়াত : ৬৯)

মক্কার মুশরিকরা নবী (সা.)-কে মিথ্যুক প্রমাণ করার জন্য বিভিন্ন ধরনের কথাবার্তা বলত। তারা রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে কবি ও কোরআনকে কবিতা বলত। আল্লাহ তাআলা তাদের এই কথা খণ্ডন করে বলেন—তিনি না কবি, আর না কোরআন কবিতামালার সমষ্টি; বরং কোরআন হলো—নসিহত ও উপদেশমালা।

কল্যাণকর সাহিত্যকর্মের সার্থকতা : বুখারি শরিফের ব্যাখ্যাগ্রন্থ ফাতহুল বারিতে আছে, সুরা আশ-শুআরার উল্লিখিত আয়াত (২২৪-২২৬) নাজিল হওয়ার পর আবদুল্লাহ ইবন রাওয়াহা (রা.), হাসসান ইবন সাবিত (রা.), কাব ইবন মালিক (রা.) প্রমুখ কবি সাহাবি অশ্রুসিক্ত হয়ে রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর দরবারে উপস্থিত হয়ে আরজ করলেন, হে আল্লাহর রাসুল! মহান আল্লাহ এ আয়াত নাজিল করেছেন। কিন্তু আমরা তো কাব্যচর্চা করি। এখন আমাদের কী উপায় হবে? রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, আয়াতের শেষাংশ তিলাওয়াত করো। তাহলো—‘কিন্তু তারা ব্যতীত, যারা ঈমান আনে ও সত্কর্ম করে এবং আল্লাহকে অধিক স্মরণ করে ও অত্যাচারিত হওয়ার পর প্রতিশোধ গ্রহণ করে। অত্যাচারীরা শিগগিরই জানবে—কোথায় তারা প্রত্যাবর্তন করবে।’ (সুরা : আশ-শুআরা, আয়াত : ২২৭)

অর্থাৎ যাদের কাব্যচর্চা সার্থক হবে এবং অনর্থক ও ভ্রান্ত উদ্দেশ্য-আশ্রিত না হবে, তারা আয়াতের শেষাংশে উল্লিখিত ব্যতিক্রমীদের অন্তর্ভুক্ত হবে। মূলকথা হলো—কোরআনে সাহিত্যচর্চা নিষেধ করা হয়নি, বরং সাহিত্যচর্চা যেন অশুভ ও ভ্রান্ত উদ্দেশ্যপ্রণোদিত না হয়ে বেশি কল্যাণপ্রসূ ও পুণ্যময় হয়, সে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

কবি ও কবিতার প্রতি নবীজির মনোভাব : রাসুলুল্লাহ (সা.) কবি ও কবিতার প্রতি ইতিবাচক মনোভাব পোষণ করতেন। কবি ও কবিতার প্রতি তাঁর ভালোবাসা ছিল অকৃত্রিম। সাহিত্যের দ্বার অবারিত রাখতে তিনি কবি-সাহাবিদের পুরস্কৃত করতেন, বুদ্ধি-পরামর্শ দিয়ে সাহায্য করতেন, আর্থিক সহযোগিতা করতেন, এমনকি গনিমতের মালে তাদের জন্য অংশ বরাদ্দ রাখতেন। মাঝেমধ্যে তাদের কাছে কবিতা শুনতে চাইতেন। তিনি কবিতাকে জ্ঞানের বাহক হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। যেমন তিনি বলেছেন, উবাই ইবন কাব (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘নিশ্চয়ই কোনো কোনো কবিতায় জ্ঞানের কথা আছে।’ (বুখারি, হাদিস : ৬১৪৫)

রাসুলুল্লাহ (সা.) কবির জন্য দোয়াও করেছেন। যেমন তিনি হাসসান বিন সাবিত (রা.)-এর জন্য ফেরেশতা জিবরাইল দ্বারা সাহায্য করার দোয়া করেছেন। হাসসান ইবন সাবিত (রা.) বলেন, হে আবু হুরায়রা! আমি আপনাকে আল্লাহর কসম দিয়ে জিজ্ঞাসা করছি। আপনি কি রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে এ কথা বলতে শুনেছেন যে হে হাসসান! তুমি আল্লাহর রাসুলের তরফ থেকে পাল্টা জবাব দাও। হে আল্লাহ! তুমি জিবরাইল (আ.)-এর মাধ্যমে তাকে সাহায্য করো। আবু হুরায়রা (রা.) বলেন, হ্যাঁ। (বুখারি, হাদিস : ৬১৫২)

কবিতা শুনে নবীজির ক্ষমা ও উপহার প্রদান : কবি কাব ইবন জুহাইর (মৃ. ৬৫৪ খ্রি.) রচিত রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর প্রশংসামূলক কাসিদা (দীর্ঘ কবিতা) হলো ‘বানাত সুআদ’। কবি কাব ইবন জুহাইর তাঁর ভাই বুজাইরকে নিয়ে মরু এলাকায় ছাগল চরাতেন। একদিন বুজাইর কবিকে ছাগল দেখতে বলে রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সঙ্গে দেখা করতে যান। রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে দেখা মাত্রই তাঁর অন্তরে ঈমানের আগ্রহ তৈরি হয় এবং ইসলাম গ্রহণ করেন। তাঁর ইসলাম গ্রহণে কবি খুব রাগান্বিত হয়ে রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে অবমাননা করে কবিতা রচনা করতে থাকে। রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে নিন্দা ও কটূক্তি করে কাবিতা রচনার দায়ে তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হয়। এদিকে কবির হৃদয়েও ঈমানের আগ্রহ তৈরি হতে থাকে। এবার কবি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর প্রশংসায় কাসিদা রচনা করেন। একদিন চুপি চুপি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর কাছে এসে নিজের পরিচয় দিয়ে কাসিদা নিবেদন করেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) মনোযোগ দিয়ে শুনে তাঁকে ক্ষমা করেন এবং খুশি হয়ে নিজের গায়ের একটি চাদর উপহার দেন। কবিতার যে লাইনে কবির ক্ষমা প্রার্থনার বিষয়টি প্রকাশ পেয়েছে—

‘নুববি’তু আন্না রাসুলাল্লাহি আউ‘আদানি/ওয়াল ‘আফওয়া ‘ইনদা রাসুলিল্লাহি মা’মুলু

মাহলান হাদাকাল্লাযি নাফিলাতাল/ কুরআনি ফিহা মাওয়া‘ই-যু ওয়া তাফসিলু’।

বাংলায় কাব্যানুবাদ—

‘শুনেছি আমাকে মারার আদেশ করেছেন নাকি জারি/ আপনি তো সেই দয়ার রাসুল প্রত্যাশা করি তারই।

সুপথ দিয়েছেন প্রভু আপনাকে, দিয়েছেন কোরআন/ তাইতো আশায় পথ চলি আমি পাবো ক্ষমা ফরমান।’

যে সাহিত্য প্রশংসনীয় : আসল কথা হলো—সাহিত্য বিচারযোগ্য বিষয়। ভালো সাহিত্য যেমন প্রশংসনীয়, মন্দ সাহিত্য তেমন নিন্দনীয়। কবিতার বিষয়ে হাদিসে বর্ণিত হয়েছে, খালিদ ইবনে কায়সান (রা.) বলেন, আমি ইবন উমর (রা.)-এর নিকট উপস্থিত ছিলাম। তখন ইয়াস ইবন খায়সামা (রা.) তাঁর নিকট উপস্থিত হয়ে বলেন, ‘হে ফারুক তনয়! আমার কিছু কবিতা কি আপনাকে আবৃত্তি করে শোনাব? তিনি বলেন, হ্যাঁ, তবে কেবল উত্তম কবিতাই শোনাবে। তিনি তাঁকে তা আবৃত্তি করে শোনাতে থাকেন।’ (আদাবুল মুফরাদ, হাদিস : ৮৬৪)

আরেক হাদিসে বর্ণিত হয়েছে, আবদুল্লাহ ইবন আমর (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘কবিতাও কথারই মতো। রুচিসম্মত কবিতা উত্তম কথাতুল্য এবং কুরুচিপূর্ণ কবিতা কুরুচিপূর্ণ কথাতুল্য।’ (দারাকুতনি, হাদিস : ৪৩০৮; আদাবুল মুফরাদ, হাদিস : ৮৬৫)

কাজেই বলা যায়, যে সাহিত্যে মিথ্যা ও অতিশয়োক্তির মিশ্রণ নেই, যা দ্বারা অবিশ্বাসী, মুশরিক ও বাতিলপন্থীদের উচিত জবাব দেওয়া হয়; যা সত্য ও সুন্দরের পথ দেখায় এবং যা তাওহিদ ও সুন্নতকে সুপ্রতিষ্ঠিত করতে ভূমিকা রাখে—তার শিক্ষা, চর্চা, বাস্তবায়ন ও প্রতিফলন ঘটানো ধর্মেরই অনুশীলন।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
মুমিন যখন লজ্জিত হয়
মুমিন যখন লজ্জিত হয়
২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব
সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫
যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক
যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ
দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫
যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে
যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে
সর্বশেষ খবর
কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ
কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ

১ সেকেন্ড আগে | চায়ের দেশ

দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা
দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত
বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আ.লীগের ৪৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা
টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আ.লীগের ৪৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার
রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ
৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা
হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা

৩৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন
ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

৪৯ মিনিট আগে | শোবিজ

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৫৩ মিনিট আগে | শোবিজ

কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে পেট্রল ঢেলে আগুন
কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে পেট্রল ঢেলে আগুন

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা
মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বসুন্ধরা শুভসংঘের 'দেশ গঠনে নারীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের 'দেশ গঠনে নারীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বরিশালে ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু, পালালেন চিকিৎসকসহ সবাই
বরিশালে ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু, পালালেন চিকিৎসকসহ সবাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পরিচালনায় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬ দেশ
নির্বাচন পরিচালনায় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬ দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে আধুনিক নগর পরিকল্পনার আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার
ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে আধুনিক নগর পরিকল্পনার আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে ট্রেন আটকে রাখল শিক্ষার্থীরা
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে ট্রেন আটকে রাখল শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন তাসকিন-মোস্তাফিজ
আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন তাসকিন-মোস্তাফিজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরের রাজরাজেশ্বরে ধানের শীষের উঠান বৈঠক
চাঁদপুরের রাজরাজেশ্বরে ধানের শীষের উঠান বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি
শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা