শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫৩, শনিবার, ০২ নভেম্বর, ২০২৪

ইসলামের দৃষ্টিতে কবি ও কবিতা

ড. আবু সালেহ মুহাম্মদ তোহা
অনলাইন ভার্সন
ইসলামের দৃষ্টিতে কবি ও কবিতা

সাহিত্য এমন লেখনী, যেখানে শিল্পের বা বুদ্ধিমত্তার আঁচ পাওয়া যায়। ইন্দ্রিয় দ্বারা জাগতিক বা মহাজাগতিক চিন্তা-চেতনা, অনুভূতি, সৌন্দর্য ও শিল্পের লিখিত বা লেখকের বাস্তব জীবনের অনুভূতি হলো সাহিত্য। সাহিত্যকে সমাজের দর্পণ বলা হয়। আবার অনেকে বলেন, সাহিত্য মানবজীবনের আরশি।

মানুষের মনন ও সুবোধ জাগিয়ে তোলা এবং সত্য ও সুন্দরের সন্ধান দেওয়া সাহিত্যের কাজ। কারণ যা কিছু সত্য তা-ই সুন্দর। বাস্তবে সত্য ও সুন্দরের চর্চা এবং অনুসন্ধান করতে ইসলামী সাহিত্যের বিকল্প নেই। আরো স্পষ্ট করে বলা যায়—যে সাহিত্য সত্য ও সুন্দরকে সুকুমারবৃত্তি ও বিশ্বাসদীপ্ত মননশীলতার মাধুরী মিশিয়ে উপস্থাপন করে তাই ইসলামী সাহিত্য।

মোটকথা, ইসলামী সাহিত্য হলো—ইসলামী সাংস্কৃতিক দৃষ্টিকোণ থেকে প্রভাবিত বা ইসলামকে চিত্রিত করে এমন সাহিত্য। পক্ষান্তরে যে সাহিত্যের চিন্তা-চেতনার উৎস হয় অসুন্দর, মিথ্যা আর ও কদর্যপূর্ণ; তখন স্বাভাবিকভাবেই সে সাহিত্য ভ্রষ্টতার শিকার হয়। এমন শিল্প-সাহিত্য মানবতার জন্য আশীর্বাদ না হয়ে উল্টো হয়ে উঠতে পারে অভিশাপ হিসেবে।
দিকভ্রষ্ট সাহিত্যকর্মের অসারতা : পবিত্র কোরআনে যেসব সাহিত্যকর্ম রচনায় সাহিত্যিকরা অতিরঞ্জন করে, বাড়াবাড়ি ও অতিশয়োক্তি ব্যবহার করে এবং কবিত্ব কল্পনায় কখনো এদিক, কখনো ওদিক নিরুদ্দেশ ভ্রমণ করতে থাকে; সেসবের অসারতা, পথভ্রষ্টতা এবং তাদের অনুসরণকারীদেরও পথভ্রষ্ট হওয়ার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।

উল্লেখ্য যে পৃথিবীর প্রায় সব ভাষার সাহিত্যই কবিতাকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে। আরবি সাহিত্যও কাব্যধারায় শুরু হয়েছে। রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর নবুয়ত-পূর্ব ও পরবর্তী সময়ে আরবে কাব্যধারাটিই ছিল অত্যধিক প্রচলিত, শৈল্পিক ও নান্দনিকতায় সমৃদ্ধ সাহিত্যকর্ম। কাজেই কোরআন-সুন্নায় বর্ণিত কবিতা (শি’র) বা কবি (শাইর) শব্দ থেকে কবি-সাহিত্যিক ও সাহিত্য-প্রসঙ্গ বোঝানোর অবকাশ আছে। দিকভ্রষ্ট সাহিত্যকর্মের অসারতা বর্ণনা করে মহান আল্লাহ বলেন, ‘এবং কবিদের অনুসরণ করে বিভ্রান্তরাই।
তুমি কি দেখ না, তারা উদ্ভ্রান্ত হয়ে প্রতিটি উপত্যকায় ঘুরে বেড়ায়? এবং তারা তো বলে যা তারা করে না।’
(সুরা : আশ-শুআরা, আয়াত : ২২৪-২২৬)

এ ধরনের সাহিত্যকর্মের পথভ্রষ্টতা বিষয়ে হাদিসে বলা হয়েছে, আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, ‘রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘কোনো ব্যক্তি কবিতা দিয়ে পেট ভর্তি করার চেয়ে পুঁজ দিয়ে পেট ভর্তি করা অনেক উত্তম।’

(বুখারি, হাদিস :  ৬১৫৫; মুসলিম, হাদিস :  ২২৫৭)

এসব সাহিত্যকর্মের সঙ্গে কোরআনুল কারিম ও রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর কোনো সম্পর্ক নেই। কোরআন এমন সাহিত্যকর্মও নয়, আবার রাসুলুল্লাহ (সা.) কবিও নন। আল্লাহ বলেন, ‘এটি কোনো কবির রচনা নয়; তোমরা অল্পই বিশ্বাস করো।’ (সুরা : হাক্কাহ, আয়াত : ৪১)

অর্থাৎ কবিতার সঙ্গে কোরআনের বাণীর কোনো সাদৃশ্য নেই। অতএব, তা কোনো কবির কথা নয়। অন্যত্র বলেন, ‘আমি রাসুলকে কাব্য রচনা করতে শেখাইনি এবং তা তার পক্ষে শোভনীয় নয়। এ তো কেবল এক উপদেশ এবং সুস্পষ্ট কোরআন।’ (সুরা : ইয়াসিন, আয়াত : ৬৯)

মক্কার মুশরিকরা নবী (সা.)-কে মিথ্যুক প্রমাণ করার জন্য বিভিন্ন ধরনের কথাবার্তা বলত। তারা রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে কবি ও কোরআনকে কবিতা বলত। আল্লাহ তাআলা তাদের এই কথা খণ্ডন করে বলেন—তিনি না কবি, আর না কোরআন কবিতামালার সমষ্টি; বরং কোরআন হলো—নসিহত ও উপদেশমালা।

কল্যাণকর সাহিত্যকর্মের সার্থকতা : বুখারি শরিফের ব্যাখ্যাগ্রন্থ ফাতহুল বারিতে আছে, সুরা আশ-শুআরার উল্লিখিত আয়াত (২২৪-২২৬) নাজিল হওয়ার পর আবদুল্লাহ ইবন রাওয়াহা (রা.), হাসসান ইবন সাবিত (রা.), কাব ইবন মালিক (রা.) প্রমুখ কবি সাহাবি অশ্রুসিক্ত হয়ে রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর দরবারে উপস্থিত হয়ে আরজ করলেন, হে আল্লাহর রাসুল! মহান আল্লাহ এ আয়াত নাজিল করেছেন। কিন্তু আমরা তো কাব্যচর্চা করি। এখন আমাদের কী উপায় হবে? রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, আয়াতের শেষাংশ তিলাওয়াত করো। তাহলো—‘কিন্তু তারা ব্যতীত, যারা ঈমান আনে ও সত্কর্ম করে এবং আল্লাহকে অধিক স্মরণ করে ও অত্যাচারিত হওয়ার পর প্রতিশোধ গ্রহণ করে। অত্যাচারীরা শিগগিরই জানবে—কোথায় তারা প্রত্যাবর্তন করবে।’ (সুরা : আশ-শুআরা, আয়াত : ২২৭)

অর্থাৎ যাদের কাব্যচর্চা সার্থক হবে এবং অনর্থক ও ভ্রান্ত উদ্দেশ্য-আশ্রিত না হবে, তারা আয়াতের শেষাংশে উল্লিখিত ব্যতিক্রমীদের অন্তর্ভুক্ত হবে। মূলকথা হলো—কোরআনে সাহিত্যচর্চা নিষেধ করা হয়নি, বরং সাহিত্যচর্চা যেন অশুভ ও ভ্রান্ত উদ্দেশ্যপ্রণোদিত না হয়ে বেশি কল্যাণপ্রসূ ও পুণ্যময় হয়, সে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

কবি ও কবিতার প্রতি নবীজির মনোভাব : রাসুলুল্লাহ (সা.) কবি ও কবিতার প্রতি ইতিবাচক মনোভাব পোষণ করতেন। কবি ও কবিতার প্রতি তাঁর ভালোবাসা ছিল অকৃত্রিম। সাহিত্যের দ্বার অবারিত রাখতে তিনি কবি-সাহাবিদের পুরস্কৃত করতেন, বুদ্ধি-পরামর্শ দিয়ে সাহায্য করতেন, আর্থিক সহযোগিতা করতেন, এমনকি গনিমতের মালে তাদের জন্য অংশ বরাদ্দ রাখতেন। মাঝেমধ্যে তাদের কাছে কবিতা শুনতে চাইতেন। তিনি কবিতাকে জ্ঞানের বাহক হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। যেমন তিনি বলেছেন, উবাই ইবন কাব (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘নিশ্চয়ই কোনো কোনো কবিতায় জ্ঞানের কথা আছে।’ (বুখারি, হাদিস : ৬১৪৫)

রাসুলুল্লাহ (সা.) কবির জন্য দোয়াও করেছেন। যেমন তিনি হাসসান বিন সাবিত (রা.)-এর জন্য ফেরেশতা জিবরাইল দ্বারা সাহায্য করার দোয়া করেছেন। হাসসান ইবন সাবিত (রা.) বলেন, হে আবু হুরায়রা! আমি আপনাকে আল্লাহর কসম দিয়ে জিজ্ঞাসা করছি। আপনি কি রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে এ কথা বলতে শুনেছেন যে হে হাসসান! তুমি আল্লাহর রাসুলের তরফ থেকে পাল্টা জবাব দাও। হে আল্লাহ! তুমি জিবরাইল (আ.)-এর মাধ্যমে তাকে সাহায্য করো। আবু হুরায়রা (রা.) বলেন, হ্যাঁ। (বুখারি, হাদিস : ৬১৫২)

কবিতা শুনে নবীজির ক্ষমা ও উপহার প্রদান : কবি কাব ইবন জুহাইর (মৃ. ৬৫৪ খ্রি.) রচিত রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর প্রশংসামূলক কাসিদা (দীর্ঘ কবিতা) হলো ‘বানাত সুআদ’। কবি কাব ইবন জুহাইর তাঁর ভাই বুজাইরকে নিয়ে মরু এলাকায় ছাগল চরাতেন। একদিন বুজাইর কবিকে ছাগল দেখতে বলে রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সঙ্গে দেখা করতে যান। রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে দেখা মাত্রই তাঁর অন্তরে ঈমানের আগ্রহ তৈরি হয় এবং ইসলাম গ্রহণ করেন। তাঁর ইসলাম গ্রহণে কবি খুব রাগান্বিত হয়ে রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে অবমাননা করে কবিতা রচনা করতে থাকে। রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে নিন্দা ও কটূক্তি করে কাবিতা রচনার দায়ে তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হয়। এদিকে কবির হৃদয়েও ঈমানের আগ্রহ তৈরি হতে থাকে। এবার কবি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর প্রশংসায় কাসিদা রচনা করেন। একদিন চুপি চুপি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর কাছে এসে নিজের পরিচয় দিয়ে কাসিদা নিবেদন করেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) মনোযোগ দিয়ে শুনে তাঁকে ক্ষমা করেন এবং খুশি হয়ে নিজের গায়ের একটি চাদর উপহার দেন। কবিতার যে লাইনে কবির ক্ষমা প্রার্থনার বিষয়টি প্রকাশ পেয়েছে—

‘নুববি’তু আন্না রাসুলাল্লাহি আউ‘আদানি/ওয়াল ‘আফওয়া ‘ইনদা রাসুলিল্লাহি মা’মুলু

মাহলান হাদাকাল্লাযি নাফিলাতাল/ কুরআনি ফিহা মাওয়া‘ই-যু ওয়া তাফসিলু’।

বাংলায় কাব্যানুবাদ—

‘শুনেছি আমাকে মারার আদেশ করেছেন নাকি জারি/ আপনি তো সেই দয়ার রাসুল প্রত্যাশা করি তারই।

সুপথ দিয়েছেন প্রভু আপনাকে, দিয়েছেন কোরআন/ তাইতো আশায় পথ চলি আমি পাবো ক্ষমা ফরমান।’

যে সাহিত্য প্রশংসনীয় : আসল কথা হলো—সাহিত্য বিচারযোগ্য বিষয়। ভালো সাহিত্য যেমন প্রশংসনীয়, মন্দ সাহিত্য তেমন নিন্দনীয়। কবিতার বিষয়ে হাদিসে বর্ণিত হয়েছে, খালিদ ইবনে কায়সান (রা.) বলেন, আমি ইবন উমর (রা.)-এর নিকট উপস্থিত ছিলাম। তখন ইয়াস ইবন খায়সামা (রা.) তাঁর নিকট উপস্থিত হয়ে বলেন, ‘হে ফারুক তনয়! আমার কিছু কবিতা কি আপনাকে আবৃত্তি করে শোনাব? তিনি বলেন, হ্যাঁ, তবে কেবল উত্তম কবিতাই শোনাবে। তিনি তাঁকে তা আবৃত্তি করে শোনাতে থাকেন।’ (আদাবুল মুফরাদ, হাদিস : ৮৬৪)

আরেক হাদিসে বর্ণিত হয়েছে, আবদুল্লাহ ইবন আমর (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘কবিতাও কথারই মতো। রুচিসম্মত কবিতা উত্তম কথাতুল্য এবং কুরুচিপূর্ণ কবিতা কুরুচিপূর্ণ কথাতুল্য।’ (দারাকুতনি, হাদিস : ৪৩০৮; আদাবুল মুফরাদ, হাদিস : ৮৬৫)

কাজেই বলা যায়, যে সাহিত্যে মিথ্যা ও অতিশয়োক্তির মিশ্রণ নেই, যা দ্বারা অবিশ্বাসী, মুশরিক ও বাতিলপন্থীদের উচিত জবাব দেওয়া হয়; যা সত্য ও সুন্দরের পথ দেখায় এবং যা তাওহিদ ও সুন্নতকে সুপ্রতিষ্ঠিত করতে ভূমিকা রাখে—তার শিক্ষা, চর্চা, বাস্তবায়ন ও প্রতিফলন ঘটানো ধর্মেরই অনুশীলন।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
১৭ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি
১৭ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি
মহানবী (সা.)-এর নির্মোহ জীবন ও আত্মত্যাগ
মহানবী (সা.)-এর নির্মোহ জীবন ও আত্মত্যাগ
অধীনদের নামাজের আদেশ দেওয়ার গুরুত্ব
অধীনদের নামাজের আদেশ দেওয়ার গুরুত্ব
ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম
ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৬ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৬ নভেম্বর ২০২৫
প্রতিবন্ধী সন্তানের সঙ্গে আচরণ কেমন হওয়া উচিত
প্রতিবন্ধী সন্তানের সঙ্গে আচরণ কেমন হওয়া উচিত
যেসব কাজে পরস্পরকে সহযোগিতা করা আবশ্যক
যেসব কাজে পরস্পরকে সহযোগিতা করা আবশ্যক
প্রাচীন মিসরীয় সভ্যতার নানা দিক
প্রাচীন মিসরীয় সভ্যতার নানা দিক
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত
রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৫ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৫ নভেম্বর ২০২৫
সর্বশেষ খবর
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

৪৯ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক
হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৪ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়

মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ
মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স

পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং
ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং

পূর্ব-পশ্চিম