শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫৩, শনিবার, ০২ নভেম্বর, ২০২৪

ইসলামের দৃষ্টিতে কবি ও কবিতা

ড. আবু সালেহ মুহাম্মদ তোহা
অনলাইন ভার্সন
ইসলামের দৃষ্টিতে কবি ও কবিতা

সাহিত্য এমন লেখনী, যেখানে শিল্পের বা বুদ্ধিমত্তার আঁচ পাওয়া যায়। ইন্দ্রিয় দ্বারা জাগতিক বা মহাজাগতিক চিন্তা-চেতনা, অনুভূতি, সৌন্দর্য ও শিল্পের লিখিত বা লেখকের বাস্তব জীবনের অনুভূতি হলো সাহিত্য। সাহিত্যকে সমাজের দর্পণ বলা হয়। আবার অনেকে বলেন, সাহিত্য মানবজীবনের আরশি।

মানুষের মনন ও সুবোধ জাগিয়ে তোলা এবং সত্য ও সুন্দরের সন্ধান দেওয়া সাহিত্যের কাজ। কারণ যা কিছু সত্য তা-ই সুন্দর। বাস্তবে সত্য ও সুন্দরের চর্চা এবং অনুসন্ধান করতে ইসলামী সাহিত্যের বিকল্প নেই। আরো স্পষ্ট করে বলা যায়—যে সাহিত্য সত্য ও সুন্দরকে সুকুমারবৃত্তি ও বিশ্বাসদীপ্ত মননশীলতার মাধুরী মিশিয়ে উপস্থাপন করে তাই ইসলামী সাহিত্য।

মোটকথা, ইসলামী সাহিত্য হলো—ইসলামী সাংস্কৃতিক দৃষ্টিকোণ থেকে প্রভাবিত বা ইসলামকে চিত্রিত করে এমন সাহিত্য। পক্ষান্তরে যে সাহিত্যের চিন্তা-চেতনার উৎস হয় অসুন্দর, মিথ্যা আর ও কদর্যপূর্ণ; তখন স্বাভাবিকভাবেই সে সাহিত্য ভ্রষ্টতার শিকার হয়। এমন শিল্প-সাহিত্য মানবতার জন্য আশীর্বাদ না হয়ে উল্টো হয়ে উঠতে পারে অভিশাপ হিসেবে।
দিকভ্রষ্ট সাহিত্যকর্মের অসারতা : পবিত্র কোরআনে যেসব সাহিত্যকর্ম রচনায় সাহিত্যিকরা অতিরঞ্জন করে, বাড়াবাড়ি ও অতিশয়োক্তি ব্যবহার করে এবং কবিত্ব কল্পনায় কখনো এদিক, কখনো ওদিক নিরুদ্দেশ ভ্রমণ করতে থাকে; সেসবের অসারতা, পথভ্রষ্টতা এবং তাদের অনুসরণকারীদেরও পথভ্রষ্ট হওয়ার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।

উল্লেখ্য যে পৃথিবীর প্রায় সব ভাষার সাহিত্যই কবিতাকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে। আরবি সাহিত্যও কাব্যধারায় শুরু হয়েছে। রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর নবুয়ত-পূর্ব ও পরবর্তী সময়ে আরবে কাব্যধারাটিই ছিল অত্যধিক প্রচলিত, শৈল্পিক ও নান্দনিকতায় সমৃদ্ধ সাহিত্যকর্ম। কাজেই কোরআন-সুন্নায় বর্ণিত কবিতা (শি’র) বা কবি (শাইর) শব্দ থেকে কবি-সাহিত্যিক ও সাহিত্য-প্রসঙ্গ বোঝানোর অবকাশ আছে। দিকভ্রষ্ট সাহিত্যকর্মের অসারতা বর্ণনা করে মহান আল্লাহ বলেন, ‘এবং কবিদের অনুসরণ করে বিভ্রান্তরাই।
তুমি কি দেখ না, তারা উদ্ভ্রান্ত হয়ে প্রতিটি উপত্যকায় ঘুরে বেড়ায়? এবং তারা তো বলে যা তারা করে না।’
(সুরা : আশ-শুআরা, আয়াত : ২২৪-২২৬)

এ ধরনের সাহিত্যকর্মের পথভ্রষ্টতা বিষয়ে হাদিসে বলা হয়েছে, আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, ‘রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘কোনো ব্যক্তি কবিতা দিয়ে পেট ভর্তি করার চেয়ে পুঁজ দিয়ে পেট ভর্তি করা অনেক উত্তম।’

(বুখারি, হাদিস :  ৬১৫৫; মুসলিম, হাদিস :  ২২৫৭)

এসব সাহিত্যকর্মের সঙ্গে কোরআনুল কারিম ও রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর কোনো সম্পর্ক নেই। কোরআন এমন সাহিত্যকর্মও নয়, আবার রাসুলুল্লাহ (সা.) কবিও নন। আল্লাহ বলেন, ‘এটি কোনো কবির রচনা নয়; তোমরা অল্পই বিশ্বাস করো।’ (সুরা : হাক্কাহ, আয়াত : ৪১)

অর্থাৎ কবিতার সঙ্গে কোরআনের বাণীর কোনো সাদৃশ্য নেই। অতএব, তা কোনো কবির কথা নয়। অন্যত্র বলেন, ‘আমি রাসুলকে কাব্য রচনা করতে শেখাইনি এবং তা তার পক্ষে শোভনীয় নয়। এ তো কেবল এক উপদেশ এবং সুস্পষ্ট কোরআন।’ (সুরা : ইয়াসিন, আয়াত : ৬৯)

মক্কার মুশরিকরা নবী (সা.)-কে মিথ্যুক প্রমাণ করার জন্য বিভিন্ন ধরনের কথাবার্তা বলত। তারা রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে কবি ও কোরআনকে কবিতা বলত। আল্লাহ তাআলা তাদের এই কথা খণ্ডন করে বলেন—তিনি না কবি, আর না কোরআন কবিতামালার সমষ্টি; বরং কোরআন হলো—নসিহত ও উপদেশমালা।

কল্যাণকর সাহিত্যকর্মের সার্থকতা : বুখারি শরিফের ব্যাখ্যাগ্রন্থ ফাতহুল বারিতে আছে, সুরা আশ-শুআরার উল্লিখিত আয়াত (২২৪-২২৬) নাজিল হওয়ার পর আবদুল্লাহ ইবন রাওয়াহা (রা.), হাসসান ইবন সাবিত (রা.), কাব ইবন মালিক (রা.) প্রমুখ কবি সাহাবি অশ্রুসিক্ত হয়ে রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর দরবারে উপস্থিত হয়ে আরজ করলেন, হে আল্লাহর রাসুল! মহান আল্লাহ এ আয়াত নাজিল করেছেন। কিন্তু আমরা তো কাব্যচর্চা করি। এখন আমাদের কী উপায় হবে? রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, আয়াতের শেষাংশ তিলাওয়াত করো। তাহলো—‘কিন্তু তারা ব্যতীত, যারা ঈমান আনে ও সত্কর্ম করে এবং আল্লাহকে অধিক স্মরণ করে ও অত্যাচারিত হওয়ার পর প্রতিশোধ গ্রহণ করে। অত্যাচারীরা শিগগিরই জানবে—কোথায় তারা প্রত্যাবর্তন করবে।’ (সুরা : আশ-শুআরা, আয়াত : ২২৭)

অর্থাৎ যাদের কাব্যচর্চা সার্থক হবে এবং অনর্থক ও ভ্রান্ত উদ্দেশ্য-আশ্রিত না হবে, তারা আয়াতের শেষাংশে উল্লিখিত ব্যতিক্রমীদের অন্তর্ভুক্ত হবে। মূলকথা হলো—কোরআনে সাহিত্যচর্চা নিষেধ করা হয়নি, বরং সাহিত্যচর্চা যেন অশুভ ও ভ্রান্ত উদ্দেশ্যপ্রণোদিত না হয়ে বেশি কল্যাণপ্রসূ ও পুণ্যময় হয়, সে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

কবি ও কবিতার প্রতি নবীজির মনোভাব : রাসুলুল্লাহ (সা.) কবি ও কবিতার প্রতি ইতিবাচক মনোভাব পোষণ করতেন। কবি ও কবিতার প্রতি তাঁর ভালোবাসা ছিল অকৃত্রিম। সাহিত্যের দ্বার অবারিত রাখতে তিনি কবি-সাহাবিদের পুরস্কৃত করতেন, বুদ্ধি-পরামর্শ দিয়ে সাহায্য করতেন, আর্থিক সহযোগিতা করতেন, এমনকি গনিমতের মালে তাদের জন্য অংশ বরাদ্দ রাখতেন। মাঝেমধ্যে তাদের কাছে কবিতা শুনতে চাইতেন। তিনি কবিতাকে জ্ঞানের বাহক হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। যেমন তিনি বলেছেন, উবাই ইবন কাব (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘নিশ্চয়ই কোনো কোনো কবিতায় জ্ঞানের কথা আছে।’ (বুখারি, হাদিস : ৬১৪৫)

রাসুলুল্লাহ (সা.) কবির জন্য দোয়াও করেছেন। যেমন তিনি হাসসান বিন সাবিত (রা.)-এর জন্য ফেরেশতা জিবরাইল দ্বারা সাহায্য করার দোয়া করেছেন। হাসসান ইবন সাবিত (রা.) বলেন, হে আবু হুরায়রা! আমি আপনাকে আল্লাহর কসম দিয়ে জিজ্ঞাসা করছি। আপনি কি রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে এ কথা বলতে শুনেছেন যে হে হাসসান! তুমি আল্লাহর রাসুলের তরফ থেকে পাল্টা জবাব দাও। হে আল্লাহ! তুমি জিবরাইল (আ.)-এর মাধ্যমে তাকে সাহায্য করো। আবু হুরায়রা (রা.) বলেন, হ্যাঁ। (বুখারি, হাদিস : ৬১৫২)

কবিতা শুনে নবীজির ক্ষমা ও উপহার প্রদান : কবি কাব ইবন জুহাইর (মৃ. ৬৫৪ খ্রি.) রচিত রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর প্রশংসামূলক কাসিদা (দীর্ঘ কবিতা) হলো ‘বানাত সুআদ’। কবি কাব ইবন জুহাইর তাঁর ভাই বুজাইরকে নিয়ে মরু এলাকায় ছাগল চরাতেন। একদিন বুজাইর কবিকে ছাগল দেখতে বলে রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সঙ্গে দেখা করতে যান। রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে দেখা মাত্রই তাঁর অন্তরে ঈমানের আগ্রহ তৈরি হয় এবং ইসলাম গ্রহণ করেন। তাঁর ইসলাম গ্রহণে কবি খুব রাগান্বিত হয়ে রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে অবমাননা করে কবিতা রচনা করতে থাকে। রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে নিন্দা ও কটূক্তি করে কাবিতা রচনার দায়ে তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হয়। এদিকে কবির হৃদয়েও ঈমানের আগ্রহ তৈরি হতে থাকে। এবার কবি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর প্রশংসায় কাসিদা রচনা করেন। একদিন চুপি চুপি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর কাছে এসে নিজের পরিচয় দিয়ে কাসিদা নিবেদন করেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) মনোযোগ দিয়ে শুনে তাঁকে ক্ষমা করেন এবং খুশি হয়ে নিজের গায়ের একটি চাদর উপহার দেন। কবিতার যে লাইনে কবির ক্ষমা প্রার্থনার বিষয়টি প্রকাশ পেয়েছে—

‘নুববি’তু আন্না রাসুলাল্লাহি আউ‘আদানি/ওয়াল ‘আফওয়া ‘ইনদা রাসুলিল্লাহি মা’মুলু

মাহলান হাদাকাল্লাযি নাফিলাতাল/ কুরআনি ফিহা মাওয়া‘ই-যু ওয়া তাফসিলু’।

বাংলায় কাব্যানুবাদ—

‘শুনেছি আমাকে মারার আদেশ করেছেন নাকি জারি/ আপনি তো সেই দয়ার রাসুল প্রত্যাশা করি তারই।

সুপথ দিয়েছেন প্রভু আপনাকে, দিয়েছেন কোরআন/ তাইতো আশায় পথ চলি আমি পাবো ক্ষমা ফরমান।’

যে সাহিত্য প্রশংসনীয় : আসল কথা হলো—সাহিত্য বিচারযোগ্য বিষয়। ভালো সাহিত্য যেমন প্রশংসনীয়, মন্দ সাহিত্য তেমন নিন্দনীয়। কবিতার বিষয়ে হাদিসে বর্ণিত হয়েছে, খালিদ ইবনে কায়সান (রা.) বলেন, আমি ইবন উমর (রা.)-এর নিকট উপস্থিত ছিলাম। তখন ইয়াস ইবন খায়সামা (রা.) তাঁর নিকট উপস্থিত হয়ে বলেন, ‘হে ফারুক তনয়! আমার কিছু কবিতা কি আপনাকে আবৃত্তি করে শোনাব? তিনি বলেন, হ্যাঁ, তবে কেবল উত্তম কবিতাই শোনাবে। তিনি তাঁকে তা আবৃত্তি করে শোনাতে থাকেন।’ (আদাবুল মুফরাদ, হাদিস : ৮৬৪)

আরেক হাদিসে বর্ণিত হয়েছে, আবদুল্লাহ ইবন আমর (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘কবিতাও কথারই মতো। রুচিসম্মত কবিতা উত্তম কথাতুল্য এবং কুরুচিপূর্ণ কবিতা কুরুচিপূর্ণ কথাতুল্য।’ (দারাকুতনি, হাদিস : ৪৩০৮; আদাবুল মুফরাদ, হাদিস : ৮৬৫)

কাজেই বলা যায়, যে সাহিত্যে মিথ্যা ও অতিশয়োক্তির মিশ্রণ নেই, যা দ্বারা অবিশ্বাসী, মুশরিক ও বাতিলপন্থীদের উচিত জবাব দেওয়া হয়; যা সত্য ও সুন্দরের পথ দেখায় এবং যা তাওহিদ ও সুন্নতকে সুপ্রতিষ্ঠিত করতে ভূমিকা রাখে—তার শিক্ষা, চর্চা, বাস্তবায়ন ও প্রতিফলন ঘটানো ধর্মেরই অনুশীলন।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস
কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস
অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম
অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
যুদ্ধ নয়, শান্তি প্রতিষ্ঠাই ইসলামের মূল লক্ষ্য
যুদ্ধ নয়, শান্তি প্রতিষ্ঠাই ইসলামের মূল লক্ষ্য
ছয় শর্তে নেক কাজ ইবাদত বলে গণ্য হয়
ছয় শর্তে নেক কাজ ইবাদত বলে গণ্য হয়
ভাষার উৎস, কোরআনের ভাষা ও শব্দের মালিকানা
ভাষার উৎস, কোরআনের ভাষা ও শব্দের মালিকানা
হজ এক প্রেমময় ইবাদতের নাম
হজ এক প্রেমময় ইবাদতের নাম
যেভাবে সুখী ও সৌভাগ্যবান হওয়া যায়
যেভাবে সুখী ও সৌভাগ্যবান হওয়া যায়
কোরআন ও হাদিসে নারীর ন্যায্য অধিকার
কোরআন ও হাদিসে নারীর ন্যায্য অধিকার
অ্যান্ডোরায় মুসলমানদের উত্থান ও পতন
অ্যান্ডোরায় মুসলমানদের উত্থান ও পতন
যেভাবে ইবাদতের স্বাদ পাওয়া যায়
যেভাবে ইবাদতের স্বাদ পাওয়া যায়
সর্বশেষ খবর
ভাঙ্গায় জাহানাবাদ এক্সপ্রেস লাইনচ্যুত
ভাঙ্গায় জাহানাবাদ এক্সপ্রেস লাইনচ্যুত

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের চারটি টিভির ইউটিউব চ্যানেল বন্ধ করল ভারত
বাংলাদেশের চারটি টিভির ইউটিউব চ্যানেল বন্ধ করল ভারত

৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

দীর্ঘ ১৬ বছর পর তেঁতুলিয়া উপজেলা বিএনপির দ্বিবার্ষিক সম্মেলন
দীর্ঘ ১৬ বছর পর তেঁতুলিয়া উপজেলা বিএনপির দ্বিবার্ষিক সম্মেলন

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে সড়ক দুর্ঘটনায় মা ও শিশু নিহত, আহত ২
নোয়াখালীতে সড়ক দুর্ঘটনায় মা ও শিশু নিহত, আহত ২

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন নেতৃত্বে চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতি
নতুন নেতৃত্বে চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জেল থেকে পালানো মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
জেল থেকে পালানো মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দোসরদের দেশ ত্যাগের সুযোগ দিচ্ছে সরকার
দোসরদের দেশ ত্যাগের সুযোগ দিচ্ছে সরকার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুতুবদিয়ায় মাছ ধরার সময় আটক দুই নৌকা, মুচলেকায় মুক্ত
কুতুবদিয়ায় মাছ ধরার সময় আটক দুই নৌকা, মুচলেকায় মুক্ত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁবিপ্রবিতে জিএসটি 'এ' ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন
চাঁবিপ্রবিতে জিএসটি 'এ' ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দ্রুত সিদ্ধান্ত না আসলে সারা দেশ থেকে ঢাকা মার্চ : নাহিদ
দ্রুত সিদ্ধান্ত না আসলে সারা দেশ থেকে ঢাকা মার্চ : নাহিদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘সর্ষের মধ্যে ভূত থাকলে সে ভূত তাড়াবে কে’
‘সর্ষের মধ্যে ভূত থাকলে সে ভূত তাড়াবে কে’

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্ণফুলী নদী থেকে ৬ পাচারকারী গ্রেফতার
কর্ণফুলী নদী থেকে ৬ পাচারকারী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শেওড়াপাড়ায় বাসা থেকে দুই বোনের মরদেহ উদ্ধার
শেওড়াপাড়ায় বাসা থেকে দুই বোনের মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারের বরাদ্দের চাল এখনও পাননি কুতুবদিয়ার নিবন্ধিত জেলেরা
সরকারের বরাদ্দের চাল এখনও পাননি কুতুবদিয়ার নিবন্ধিত জেলেরা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ
বগুড়ায় নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াত নেতার ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
জামায়াত নেতার ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মাদকবিরোধী সমাবেশ
গাইবান্ধায় মাদকবিরোধী সমাবেশ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় সাবেক পিপি কারাগারে
গাইবান্ধায় সাবেক পিপি কারাগারে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের দুই নেতা গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগের দুই নেতা গ্রেপ্তার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে জমিসংক্রান্ত বিরোধে হামলায় আহত আট, আটক ১০
নোয়াখালীতে জমিসংক্রান্ত বিরোধে হামলায় আহত আট, আটক ১০

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিল গেটস ফাউন্ডেশনের বিলুুপ্তি ২০৪৫ সালে
বিল গেটস ফাউন্ডেশনের বিলুুপ্তি ২০৪৫ সালে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নদীতে গোসলে নেমে কলেজছাত্রের মৃত্যু
নদীতে গোসলে নেমে কলেজছাত্রের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মৌলভীবাজারে পুশইন হওয়া ১৫ বাংলাদেশিকে থানায় হস্তান্তর
মৌলভীবাজারে পুশইন হওয়া ১৫ বাংলাদেশিকে থানায় হস্তান্তর

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অটোরিকশার চাপায় বৃদ্ধের মৃত্যু
অটোরিকশার চাপায় বৃদ্ধের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

‘শেখ মুজিবের করা কালো আইনের ১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে’
‘শেখ মুজিবের করা কালো আইনের ১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় ৭২ নাগরিককে রাখা হয়েছে স্কুল ও বাড়িতে, দেওয়া হচ্ছে রান্না করা খাবার
ভারতীয় ৭২ নাগরিককে রাখা হয়েছে স্কুল ও বাড়িতে, দেওয়া হচ্ছে রান্না করা খাবার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পারভেজ হত্যা মামলায় গ্রেফতার ফারিয়া রিমান্ডে
পারভেজ হত্যা মামলায় গ্রেফতার ফারিয়া রিমান্ডে

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার
গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্লাইট সংক্রান্ত জরুরি ঘোষণা বাংলাদেশ বিমানের
ফ্লাইট সংক্রান্ত জরুরি ঘোষণা বাংলাদেশ বিমানের

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেওড়াপাড়ায় বাসা থেকে দুই বোনের মরদেহ উদ্ধার
শেওড়াপাড়ায় বাসা থেকে দুই বোনের মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বৃষ্টির সম্ভাবনা কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
বৃষ্টির সম্ভাবনা কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি,  উপদেষ্টা মাহফুজের ‘কয়েকটি কথা’
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি, উপদেষ্টা মাহফুজের ‘কয়েকটি কথা’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজ্যগুলোকে জরুরি অবস্থার পদক্ষেপ নেয়ার নির্দেশ ভারতের
রাজ্যগুলোকে জরুরি অবস্থার পদক্ষেপ নেয়ার নির্দেশ ভারতের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'আমার বিরুদ্ধে কিছু মানুষ জঘন্য মিথ্যাচার ও আক্রমণাত্মক বক্তব্য প্রচার করছে'
'আমার বিরুদ্ধে কিছু মানুষ জঘন্য মিথ্যাচার ও আক্রমণাত্মক বক্তব্য প্রচার করছে'

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শেখ মুজিবের করা কালো আইনের ১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে’
‘শেখ মুজিবের করা কালো আইনের ১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

২২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট
প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা জারি, বাড়তে পারে তীব্রতা
তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা জারি, বাড়তে পারে তীব্রতা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: মঈন খান
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: মঈন খান

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাতক্ষীরার সীমান্তে গ্রামবাসীদের মধ্যে আতঙ্ক, সতর্ক বিজিবি
সাতক্ষীরার সীমান্তে গ্রামবাসীদের মধ্যে আতঙ্ক, সতর্ক বিজিবি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় ৭২ নাগরিককে রাখা হয়েছে স্কুল ও বাড়িতে, দেওয়া হচ্ছে রান্না করা খাবার
ভারতীয় ৭২ নাগরিককে রাখা হয়েছে স্কুল ও বাড়িতে, দেওয়া হচ্ছে রান্না করা খাবার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে জানিয়েই দেশ ত্যাগ করেন হামিদ
সবাইকে জানিয়েই দেশ ত্যাগ করেন হামিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও বড় হামলার পরিকল্পনা
আরও বড় হামলার পরিকল্পনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক ঐক্যের খোঁজে বিএনপি
রাজনৈতিক ঐক্যের খোঁজে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনে নতুন সিগন্যাল পেলেন আরিফুল হক
লন্ডনে নতুন সিগন্যাল পেলেন আরিফুল হক

পেছনের পৃষ্ঠা

শাহবাগ ব্লকেড ছাত্র-জনতার
শাহবাগ ব্লকেড ছাত্র-জনতার

প্রথম পৃষ্ঠা

মহিলা কারাগারে থাকবেন ভিআইপিরা
মহিলা কারাগারে থাকবেন ভিআইপিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিমান সচিবের বাড়িতে দুই বোনের লাশ
বিমান সচিবের বাড়িতে দুই বোনের লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নেতা কর্মীদের ধরতে সাঁড়াশি অভিযান
আওয়ামী লীগ নেতা কর্মীদের ধরতে সাঁড়াশি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে
১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসপাতাল প্রাঙ্গণে ফুলের বাগান
হাসপাতাল প্রাঙ্গণে ফুলের বাগান

শনিবারের সকাল

দোসরদের দেশ ত্যাগের সুযোগ দিচ্ছে সরকার
দোসরদের দেশ ত্যাগের সুযোগ দিচ্ছে সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

এক ইলিশের দাম সাড়ে ৮ হাজার
এক ইলিশের দাম সাড়ে ৮ হাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনারগাঁ থেকে প্রথম হাদিসের শিক্ষা প্রচারিত হয়
সোনারগাঁ থেকে প্রথম হাদিসের শিক্ষা প্রচারিত হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রেললাইনে মৃত্যুফাঁদ
রেললাইনে মৃত্যুফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধ আমাদের দেখার বিষয় নয়
যুদ্ধ আমাদের দেখার বিষয় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাধা দেওয়ার দায়িত্ব পুলিশের
বাধা দেওয়ার দায়িত্ব পুলিশের

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬ বছর পর তেঁতুলিয়া বিএনপির সম্মেলন
১৬ বছর পর তেঁতুলিয়া বিএনপির সম্মেলন

দেশগ্রাম

নিত্যপণ্যে অস্বস্তি বাড়ছে
নিত্যপণ্যে অস্বস্তি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

কায়কোবাদের বাড়িতে হামলার অভিযোগ
কায়কোবাদের বাড়িতে হামলার অভিযোগ

নগর জীবন

হারিয়ে যাওয়া পাখি...
হারিয়ে যাওয়া পাখি...

পরিবেশ ও জীবন

রাতভর অভিযানের পর আইভী গ্রেপ্তার
রাতভর অভিযানের পর আইভী গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত জনগণের
নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত জনগণের

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে আইসিসিবিতে ভিড়
ছুটির দিনে আইসিসিবিতে ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যার প্রতিবেদন সোমবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যার প্রতিবেদন সোমবার

প্রথম পৃষ্ঠা

আমার মা ও তাঁর সময়
আমার মা ও তাঁর সময়

সম্পাদকীয়

অর্থ আত্মসাৎ, সাবেক অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে মামলা
অর্থ আত্মসাৎ, সাবেক অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

বার্লিনের দেয়াল
বার্লিনের দেয়াল

সম্পাদকীয়

৪০ রকমের চা বানিয়ে বাজিমাত
৪০ রকমের চা বানিয়ে বাজিমাত

শনিবারের সকাল