শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:১৪, বৃহস্পতিবার, ০৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ০৯:৫৩, বৃহস্পতিবার, ০৫ ডিসেম্বর, ২০২৪

অর্থনীতিতে শরিয়া প্রতিপালন কী ও কিভাবে

আহমাদ আরিফুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
অর্থনীতিতে শরিয়া প্রতিপালন কী ও কিভাবে

অতীতে বর্তমানের মতো স্টক ও শেয়ারের ধারণা ছিল না, ফলে মুসলমানদের জন্য বিনিয়োগের উপায় নিয়ে কোনো দিকনির্দেশনা ছিল না। আধুনিক ইসলামী পণ্ডিতরা এই সমস্যা বুঝতে পেরে ইসলামের অর্থনীতির ভিত্তিতে এমন কিছু মানদণ্ড তৈরি করেছেন, যা মুসলমানদের হালালভাবে বিনিয়োগের সুযোগ দেয়। 

যেহেতু কোরআন বা হাদিসে বিনিয়োগের জন্য কোনো নির্দিষ্ট নির্দেশনা নেই, তাই বিভিন্ন ‘শরিয়া স্ট্যান্ডার্ড’ তৈরি হয়েছে। প্রতিটি ‘স্ট্যান্ডার্ড’ ইসলামী অর্থনীতির সঙ্গে সংগতিপূর্ণভাবে বিনিয়োগের জন্য একটি কাঠামো সরবরাহ করে।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

 

শরিয়া স্ট্যান্ডার্ড কী?

শরিয়া স্ট্যান্ডার্ড বলতে এমন নীতিমালা বা দিকনির্দেশনাকে বোঝায়, যা ইসলামী শরিয়ার (ইসলামী আইন) মূলনীতির ওপর ভিত্তি করে বিভিন্ন আর্থিক লেনদেন, চুক্তি এবং ব্যাবসায়িক কার্যক্রম পরিচালনার জন্য প্রণয়ন করা হয়। এটি ইসলামী অর্থনীতি, ব্যাংকিং ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে শরিয়া পরিপালন নিশ্চিত করার জন্য ব্যবহৃত হয়।

 

শরিয়া স্ট্যান্ডার্ডের উদ্দেশ্য

১. শরিয়ার পরিপালন নিশ্চিত করা : অর্থনৈতিক কার্যক্রম যেন কোরআন, হাদিস ও ইসলামী আইনশাস্ত্রের ভিত্তিতে পরিচালিত হয়। সুদ (রিবা), জুয়া (মাইসির), অনিশ্চয়তা (গারার) এবং হারাম পণ্য থেকে দূরে থাকা।


২. ইসলামী অর্থনৈতিক মডেল প্রতিষ্ঠা : সঠিক, ন্যায়সংগত ও সামাজিক দায়িত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক কার্যক্রম নিশ্চিত করা। ঝুঁকি ও মুনাফা ভাগাভাগির ভিত্তিতে লেনদেন চালানো।

৩. মানসিক ও সামাজিক স্থিতিশীলতা বৃদ্ধি : নৈতিকতা ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা এবং আর্থিক অসদাচরণ ও দুর্নীতি প্রতিরোধ করা।

 

শরিয়া স্ট্যান্ডার্ড কেন প্রয়োজন?

ইসলামী বিনিয়োগের জগৎ অনেকের জন্য ভয়ানক বা জটিল মনে হতে পারে, বিশেষত যারা জানে না—কোথা থেকে শুরু করবেন।


এ কারণেই শরিয়া স্ট্যান্ডার্ডের প্রয়োজন। এটি বিনিয়োগ প্রক্রিয়াকে সহজ করে তোলে এবং আমাদের বিশ্বাসভিত্তিক মূল্যবোধের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ বিনিয়োগ নিশ্চিত করে।   
 

শরিয়া স্ট্যান্ডার্ডের প্রয়োগ ক্ষেত্র

শরিয়া স্ট্যান্ডার্ড সাধারণত ইসলামিক ফিকহ (ইসলামী আইনশাস্ত্র) এবং ফিকহুল মুয়ামালাতের (অর্থনীতির ফিকহ) ভিত্তিতে তৈরি হয়। এগুলো কাজ করে বিভিন্ন ক্ষেত্রে, যেমন—

১. অর্থনৈতিক চুক্তি ও লেনদেনের নীতিমালা

প্রণয়ন : শরিয়া স্ট্যান্ডার্ড ইসলামী অর্থনীতিতে চুক্তি ও লেনদেনের ক্ষেত্রে সুনির্দিষ্ট নীতিমালা প্রদান করে। এগুলো নিশ্চিত করে যে রিবা (সুদ) নিষিদ্ধ থাকবে।


গারার (অনিশ্চয়তা) বা জুয়ার উপাদান থাকবে না।
হারাম উপাদান থেকে দূরে থাকা হবে; যেমন—মদ, জুয়া বা নিষিদ্ধ পণ্যের লেনদেন।

ইসলামী চুক্তি যেমন—মুরাবাহা, ইজারা, মুদারাবা, মুশারাকা ইত্যাদি সঠিকভাবে পরিচালিত হবে।

২. বিনিয়োগের নির্দেশনা : শরিয়া স্ট্যান্ডার্ড বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ইসলামী নীতির পরিপালন নিশ্চিত করে।

বিনিয়োগের জন্য শুধু হালাল খাত বেছে নেওয়া।

নিষিদ্ধ খাতে (যেমন—মদ, তামাক, পর্নোগ্রাফি, অস্ত্র) বিনিয়োগ থেকে বিরত থাকা।

শরিকিভিত্তিক বিনিয়োগ যেমন—মুদারাবা ও মুশারাকাকে উৎসাহ দেওয়া।

৩. হিসাব রক্ষণাবেক্ষণ ও অডিটিং : ইসলামী অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠানগুলো শরিয়া স্ট্যান্ডার্ড অনুযায়ী তাদের হিসাব রক্ষণাবেক্ষণ এবং অডিটিং পরিচালনা করে।

প্রতিটি চুক্তি ও লেনদেনের জন্য স্বচ্ছ হিসাব সংরক্ষণ।

শরিয়া বোর্ডের পরামর্শ অনুযায়ী অডিটিং করা।

আর্থিক কার্যক্রম শরিয়ার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ কি না তা নিশ্চিত করার জন্য নিয়মিত মূল্যায়ন।

৪. সামাজিক দায়িত্ব ও কল্যাণমূলক প্রকল্প : ইসলামী অর্থনীতি শুধু মুনাফার ওপর ভিত্তি করে কাজ করে না, বরং এটি সামাজিক ন্যায়বিচার ও কল্যাণে অবদান রাখার ওপর জোর দেয়।

জাকাত ও সদকা কার্যক্রম পরিচালনা, সামাজিক উন্নয়ন প্রকল্পে বিনিয়োগ এবং ওয়াকফ (ইসলামী দাতব্য তহবিল) কার্যক্রম পরিচালনা করা।

৫. ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা (Risk Management) : শরিয়া স্ট্যান্ডার্ড ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় সহায়তা করে, যেখানে ইসলামী নীতির পরিপালন নিশ্চিত করা হয়।

তাকাফুল (ইসলামী বীমা) ব্যবস্থার মাধ্যমে ঝুঁকি ভাগাভাগি করা, গ্রাহকদের সঙ্গে ঝুঁকির স্বচ্ছতা বজায় রাখা, ফিউচার কন্ট্র্যাক্ট ও ডেরিভেটিভসের মতো ঝুঁকিপূর্ণ লেনদেন থেকে বিরত থাকা।

৬. শরিয়া বোর্ড পরিচালনা : ইসলামী অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠানে শরিয়া বোর্ড গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

প্রতিটি অর্থনৈতিক কার্যক্রম শরিয়ার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ কি না তা নিশ্চিত করা।

ইসলামী নীতিমালা অনুযায়ী চুক্তি ও লেনদেন অনুমোদন করা।

নতুন আর্থিক পণ্য ও সেবা শরিয়ার সঙ্গে সংগতিপূর্ণ কি না তা যাচাই করা।

৭. সুদমুক্ত অর্থনীতি বাস্তবায়ন : শরিয়া স্ট্যান্ডার্ড অর্থনৈতিক কার্যক্রমে সুদমুক্ত নীতিমালা বাস্তবায়ন নিশ্চিত করে।

সুদ (রিবা) পরিহার করার জন্য ইসলামী অর্থনৈতিক মডেল প্রবর্তন এবং মুনাফা ও ঝুঁকি ভাগাভাগির ভিত্তিতে অর্থনৈতিক কার্যক্রম পরিচালনা করা।

৮. পরিবেশবান্ধব কার্যক্রম : ইসলামী অর্থনীতি পরিবেশ রক্ষার ওপরও গুরুত্ব দেয়।

পরিবেশবান্ধব প্রকল্পে বিনিয়োগ, প্রাকৃতিক সম্পদ ব্যবহার ও সংরক্ষণে সতর্ক থাকা।

পরিবেশের ক্ষতি করে এমন কার্যক্রম থেকে বিরত থাকা। যেমন—পরিবেশ সুরক্ষায় ত্বেবহ ঝঁশঁশ অর্থায়নের একটি ইসলামী উদ্ভাবন।

 

নির্ভরযোগ্য শরিয়া স্ট্যান্ডার্ড

ইসলামী অর্থনীতির ক্ষেত্রে নির্ভরযোগ্য ও সর্বাধিক গৃহীত শরিয়াহ স্ট্যান্ডার্ড প্রণয়ন ও বাস্তবায়নে কয়েকটি আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান রয়েছে। এদের মধ্যে সবচেয়ে স্বীকৃত ও উত্তীর্ণ স্ট্যান্ডার্ডগুলো নিম্নরূপ—

১. AAOIFI (Accounting and Auditing Organization for Islamic Financial Institutions)

 

বিশ্বব্যাপী গ্রহণযোগ্যতা ও নির্ভরযোগ্যতা

AAOIFI হলো ইসলামী অর্থনীতি ও ব্যাংকিংয়ের জন্য শরিয়া স্ট্যান্ডার্ড প্রণয়নকারী শীর্ষস্থানীয় সংস্থা। এটি ইসলামী ব্যাংকিং ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের জন্য ১০০টিরও বেশি শরিয়াহ, অ্যাকাউন্টিং, অডিটিং এবং গভর্ন্যান্স স্ট্যান্ডার্ড তৈরি করেছে।

২. IFSB (Islamic Financial Services Board)

৩. ISRA (International Shari’ah Research Academy for Islamic Finance)

৪. IDB (Islamic Development Bank)

৫. MSCI Islamic Index Series

৬. থমসন রয়টার্স আইডিলিক্স ইসলামিক ফাইন্যান্স ডাটা (Thomson Reuters IdealRatings Islamic Finance Data)

৭. ডাউ জোন্স ইসলামিক মার্কেট ইনডেক্স (Dow Jones Islamic Market Index - DJIM)

 

জাতীয় পর্যায়ের শরিয়া স্ট্যান্ডার্ড

অনেক দেশ তাদের স্থানীয় অর্থনৈতিক পরিবেশের জন্য শরিয়া স্ট্যান্ডার্ড তৈরি করে।

মালয়েশিয়া : Bank Negara Malaysia (BNM) -এর শরিয়া স্ট্যান্ডার্ডের Shariah Advisory Council (SAC) of Securities Commission Malaysia (SC)

পাকিস্তান : স্টেট ব্যাংক অব পাকিস্তানের Shari’ah Governance Framework.

ইন্দোনেশিয়া : DSN-MUI (Dewan Szariah Nasional) -এর শরিয়া স্ট্যান্ডার্ড।

রাশিয়া : রুশ শরিয়া স্ট্যান্ডার্ড (Russia Shariah Standard) রাশিয়ার ইসলামিক ফাইন্যান্স সংস্থা বিশেষত, তাদের নিজস্ব বাজারের জন্য এই স্ট্যান্ডার্ড তৈরি করেছে। 

যুক্তরাষ্ট্র : S&P Shariah Indices মার্কিন সংস্থা ২০০৭ সালে S&P Shariah Indices চালু করে।

 

কোন স্ট্যান্ডার্ড সর্বাধিক উত্তীর্ণ?

AAOIFI স্ট্যান্ডার্ড সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য ও বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত।

AAOIFI -এর স্ট্যান্ডার্ড সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য এবং ইসলামী অর্থনীতির জন্য মানদণ্ড হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এটি অন্যান্য স্ট্যান্ডার্ডের জন্য একটি ভিত্তি স্থাপন করেছে এবং বাস্তবায়নেও সফল। এটি আন্তর্জাতিক ইসলামী আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোতে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয়। এর শরিয়া বোর্ডে বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় আলেমদের অংশগ্রহণ থাকে। এটি প্রতিনিয়ত আপডেট এবং নতুন চ্যালেঞ্জ মোকাবেলার জন্য উন্নত করা হয়।

IFSB ও ISRA নির্দিষ্ট ক্ষেত্রে AAOIFI-এর পরিপূরক হিসেবে কাজ করে।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৪ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৪ নভেম্বর ২০২৫
প্রতিশোধ গ্রহণের শক্তি থাকা সত্ত্বেও ক্ষমা করা
প্রতিশোধ গ্রহণের শক্তি থাকা সত্ত্বেও ক্ষমা করা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৩ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৩ নভেম্বর ২০২৫
ভুল হলে দ্রুত আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া
ভুল হলে দ্রুত আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া
যুদ্ধ ও শান্তিতে ইসলামের মানবাধিকারনীতি
যুদ্ধ ও শান্তিতে ইসলামের মানবাধিকারনীতি
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১২ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১২ নভেম্বর ২০২৫
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
হজ চুক্তি স্বাক্ষর, বাংলাদেশ থেকে সুযোগ পাবেন সাড়ে ৭৮ হাজার হজযাত্রী
হজ চুক্তি স্বাক্ষর, বাংলাদেশ থেকে সুযোগ পাবেন সাড়ে ৭৮ হাজার হজযাত্রী
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১১ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১১ নভেম্বর ২০২৫
সর্বশেষ খবর
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু
বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর
শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা
কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি
মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি
সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত
কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা
কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন
ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার
অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?
‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা
পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী
নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত
রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’
‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’
প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ
বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে খাদে পড়ে প্রাণ গেলো পর্যটকের
বান্দরবানে খাদে পড়ে প্রাণ গেলো পর্যটকের

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার দাবি দুলুর
ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার দাবি দুলুর

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

৯ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক
ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার

পেছনের পৃষ্ঠা

সেই কাদের
সেই কাদের

শোবিজ

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমন খেতে ইঁদুরের হানা
আমন খেতে ইঁদুরের হানা

দেশগ্রাম

মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ
মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ

পেছনের পৃষ্ঠা

জেনেভা ক্যাম্পে ককটেলের গোপন কারখানার সন্ধান
জেনেভা ক্যাম্পে ককটেলের গোপন কারখানার সন্ধান

নগর জীবন

কৃষককে কুপিয়ে গরু লুট
কৃষককে কুপিয়ে গরু লুট

দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলের মৃত্যু রক্তক্ষরণে
বিচারকের ছেলের মৃত্যু রক্তক্ষরণে

পেছনের পৃষ্ঠা