শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:১৪, বৃহস্পতিবার, ০৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ০৯:৫৩, বৃহস্পতিবার, ০৫ ডিসেম্বর, ২০২৪

অর্থনীতিতে শরিয়া প্রতিপালন কী ও কিভাবে

আহমাদ আরিফুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
অর্থনীতিতে শরিয়া প্রতিপালন কী ও কিভাবে

অতীতে বর্তমানের মতো স্টক ও শেয়ারের ধারণা ছিল না, ফলে মুসলমানদের জন্য বিনিয়োগের উপায় নিয়ে কোনো দিকনির্দেশনা ছিল না। আধুনিক ইসলামী পণ্ডিতরা এই সমস্যা বুঝতে পেরে ইসলামের অর্থনীতির ভিত্তিতে এমন কিছু মানদণ্ড তৈরি করেছেন, যা মুসলমানদের হালালভাবে বিনিয়োগের সুযোগ দেয়। 

যেহেতু কোরআন বা হাদিসে বিনিয়োগের জন্য কোনো নির্দিষ্ট নির্দেশনা নেই, তাই বিভিন্ন ‘শরিয়া স্ট্যান্ডার্ড’ তৈরি হয়েছে। প্রতিটি ‘স্ট্যান্ডার্ড’ ইসলামী অর্থনীতির সঙ্গে সংগতিপূর্ণভাবে বিনিয়োগের জন্য একটি কাঠামো সরবরাহ করে।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

 

শরিয়া স্ট্যান্ডার্ড কী?

শরিয়া স্ট্যান্ডার্ড বলতে এমন নীতিমালা বা দিকনির্দেশনাকে বোঝায়, যা ইসলামী শরিয়ার (ইসলামী আইন) মূলনীতির ওপর ভিত্তি করে বিভিন্ন আর্থিক লেনদেন, চুক্তি এবং ব্যাবসায়িক কার্যক্রম পরিচালনার জন্য প্রণয়ন করা হয়। এটি ইসলামী অর্থনীতি, ব্যাংকিং ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে শরিয়া পরিপালন নিশ্চিত করার জন্য ব্যবহৃত হয়।

 

শরিয়া স্ট্যান্ডার্ডের উদ্দেশ্য

১. শরিয়ার পরিপালন নিশ্চিত করা : অর্থনৈতিক কার্যক্রম যেন কোরআন, হাদিস ও ইসলামী আইনশাস্ত্রের ভিত্তিতে পরিচালিত হয়। সুদ (রিবা), জুয়া (মাইসির), অনিশ্চয়তা (গারার) এবং হারাম পণ্য থেকে দূরে থাকা।


২. ইসলামী অর্থনৈতিক মডেল প্রতিষ্ঠা : সঠিক, ন্যায়সংগত ও সামাজিক দায়িত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক কার্যক্রম নিশ্চিত করা। ঝুঁকি ও মুনাফা ভাগাভাগির ভিত্তিতে লেনদেন চালানো।

৩. মানসিক ও সামাজিক স্থিতিশীলতা বৃদ্ধি : নৈতিকতা ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা এবং আর্থিক অসদাচরণ ও দুর্নীতি প্রতিরোধ করা।

 

শরিয়া স্ট্যান্ডার্ড কেন প্রয়োজন?

ইসলামী বিনিয়োগের জগৎ অনেকের জন্য ভয়ানক বা জটিল মনে হতে পারে, বিশেষত যারা জানে না—কোথা থেকে শুরু করবেন।


এ কারণেই শরিয়া স্ট্যান্ডার্ডের প্রয়োজন। এটি বিনিয়োগ প্রক্রিয়াকে সহজ করে তোলে এবং আমাদের বিশ্বাসভিত্তিক মূল্যবোধের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ বিনিয়োগ নিশ্চিত করে।   
 

শরিয়া স্ট্যান্ডার্ডের প্রয়োগ ক্ষেত্র

শরিয়া স্ট্যান্ডার্ড সাধারণত ইসলামিক ফিকহ (ইসলামী আইনশাস্ত্র) এবং ফিকহুল মুয়ামালাতের (অর্থনীতির ফিকহ) ভিত্তিতে তৈরি হয়। এগুলো কাজ করে বিভিন্ন ক্ষেত্রে, যেমন—

১. অর্থনৈতিক চুক্তি ও লেনদেনের নীতিমালা

প্রণয়ন : শরিয়া স্ট্যান্ডার্ড ইসলামী অর্থনীতিতে চুক্তি ও লেনদেনের ক্ষেত্রে সুনির্দিষ্ট নীতিমালা প্রদান করে। এগুলো নিশ্চিত করে যে রিবা (সুদ) নিষিদ্ধ থাকবে।


গারার (অনিশ্চয়তা) বা জুয়ার উপাদান থাকবে না।
হারাম উপাদান থেকে দূরে থাকা হবে; যেমন—মদ, জুয়া বা নিষিদ্ধ পণ্যের লেনদেন।

ইসলামী চুক্তি যেমন—মুরাবাহা, ইজারা, মুদারাবা, মুশারাকা ইত্যাদি সঠিকভাবে পরিচালিত হবে।

২. বিনিয়োগের নির্দেশনা : শরিয়া স্ট্যান্ডার্ড বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ইসলামী নীতির পরিপালন নিশ্চিত করে।

বিনিয়োগের জন্য শুধু হালাল খাত বেছে নেওয়া।

নিষিদ্ধ খাতে (যেমন—মদ, তামাক, পর্নোগ্রাফি, অস্ত্র) বিনিয়োগ থেকে বিরত থাকা।

শরিকিভিত্তিক বিনিয়োগ যেমন—মুদারাবা ও মুশারাকাকে উৎসাহ দেওয়া।

৩. হিসাব রক্ষণাবেক্ষণ ও অডিটিং : ইসলামী অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠানগুলো শরিয়া স্ট্যান্ডার্ড অনুযায়ী তাদের হিসাব রক্ষণাবেক্ষণ এবং অডিটিং পরিচালনা করে।

প্রতিটি চুক্তি ও লেনদেনের জন্য স্বচ্ছ হিসাব সংরক্ষণ।

শরিয়া বোর্ডের পরামর্শ অনুযায়ী অডিটিং করা।

আর্থিক কার্যক্রম শরিয়ার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ কি না তা নিশ্চিত করার জন্য নিয়মিত মূল্যায়ন।

৪. সামাজিক দায়িত্ব ও কল্যাণমূলক প্রকল্প : ইসলামী অর্থনীতি শুধু মুনাফার ওপর ভিত্তি করে কাজ করে না, বরং এটি সামাজিক ন্যায়বিচার ও কল্যাণে অবদান রাখার ওপর জোর দেয়।

জাকাত ও সদকা কার্যক্রম পরিচালনা, সামাজিক উন্নয়ন প্রকল্পে বিনিয়োগ এবং ওয়াকফ (ইসলামী দাতব্য তহবিল) কার্যক্রম পরিচালনা করা।

৫. ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা (Risk Management) : শরিয়া স্ট্যান্ডার্ড ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় সহায়তা করে, যেখানে ইসলামী নীতির পরিপালন নিশ্চিত করা হয়।

তাকাফুল (ইসলামী বীমা) ব্যবস্থার মাধ্যমে ঝুঁকি ভাগাভাগি করা, গ্রাহকদের সঙ্গে ঝুঁকির স্বচ্ছতা বজায় রাখা, ফিউচার কন্ট্র্যাক্ট ও ডেরিভেটিভসের মতো ঝুঁকিপূর্ণ লেনদেন থেকে বিরত থাকা।

৬. শরিয়া বোর্ড পরিচালনা : ইসলামী অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠানে শরিয়া বোর্ড গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

প্রতিটি অর্থনৈতিক কার্যক্রম শরিয়ার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ কি না তা নিশ্চিত করা।

ইসলামী নীতিমালা অনুযায়ী চুক্তি ও লেনদেন অনুমোদন করা।

নতুন আর্থিক পণ্য ও সেবা শরিয়ার সঙ্গে সংগতিপূর্ণ কি না তা যাচাই করা।

৭. সুদমুক্ত অর্থনীতি বাস্তবায়ন : শরিয়া স্ট্যান্ডার্ড অর্থনৈতিক কার্যক্রমে সুদমুক্ত নীতিমালা বাস্তবায়ন নিশ্চিত করে।

সুদ (রিবা) পরিহার করার জন্য ইসলামী অর্থনৈতিক মডেল প্রবর্তন এবং মুনাফা ও ঝুঁকি ভাগাভাগির ভিত্তিতে অর্থনৈতিক কার্যক্রম পরিচালনা করা।

৮. পরিবেশবান্ধব কার্যক্রম : ইসলামী অর্থনীতি পরিবেশ রক্ষার ওপরও গুরুত্ব দেয়।

পরিবেশবান্ধব প্রকল্পে বিনিয়োগ, প্রাকৃতিক সম্পদ ব্যবহার ও সংরক্ষণে সতর্ক থাকা।

পরিবেশের ক্ষতি করে এমন কার্যক্রম থেকে বিরত থাকা। যেমন—পরিবেশ সুরক্ষায় ত্বেবহ ঝঁশঁশ অর্থায়নের একটি ইসলামী উদ্ভাবন।

 

নির্ভরযোগ্য শরিয়া স্ট্যান্ডার্ড

ইসলামী অর্থনীতির ক্ষেত্রে নির্ভরযোগ্য ও সর্বাধিক গৃহীত শরিয়াহ স্ট্যান্ডার্ড প্রণয়ন ও বাস্তবায়নে কয়েকটি আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান রয়েছে। এদের মধ্যে সবচেয়ে স্বীকৃত ও উত্তীর্ণ স্ট্যান্ডার্ডগুলো নিম্নরূপ—

১. AAOIFI (Accounting and Auditing Organization for Islamic Financial Institutions)

 

বিশ্বব্যাপী গ্রহণযোগ্যতা ও নির্ভরযোগ্যতা

AAOIFI হলো ইসলামী অর্থনীতি ও ব্যাংকিংয়ের জন্য শরিয়া স্ট্যান্ডার্ড প্রণয়নকারী শীর্ষস্থানীয় সংস্থা। এটি ইসলামী ব্যাংকিং ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের জন্য ১০০টিরও বেশি শরিয়াহ, অ্যাকাউন্টিং, অডিটিং এবং গভর্ন্যান্স স্ট্যান্ডার্ড তৈরি করেছে।

২. IFSB (Islamic Financial Services Board)

৩. ISRA (International Shari’ah Research Academy for Islamic Finance)

৪. IDB (Islamic Development Bank)

৫. MSCI Islamic Index Series

৬. থমসন রয়টার্স আইডিলিক্স ইসলামিক ফাইন্যান্স ডাটা (Thomson Reuters IdealRatings Islamic Finance Data)

৭. ডাউ জোন্স ইসলামিক মার্কেট ইনডেক্স (Dow Jones Islamic Market Index - DJIM)

 

জাতীয় পর্যায়ের শরিয়া স্ট্যান্ডার্ড

অনেক দেশ তাদের স্থানীয় অর্থনৈতিক পরিবেশের জন্য শরিয়া স্ট্যান্ডার্ড তৈরি করে।

মালয়েশিয়া : Bank Negara Malaysia (BNM) -এর শরিয়া স্ট্যান্ডার্ডের Shariah Advisory Council (SAC) of Securities Commission Malaysia (SC)

পাকিস্তান : স্টেট ব্যাংক অব পাকিস্তানের Shari’ah Governance Framework.

ইন্দোনেশিয়া : DSN-MUI (Dewan Szariah Nasional) -এর শরিয়া স্ট্যান্ডার্ড।

রাশিয়া : রুশ শরিয়া স্ট্যান্ডার্ড (Russia Shariah Standard) রাশিয়ার ইসলামিক ফাইন্যান্স সংস্থা বিশেষত, তাদের নিজস্ব বাজারের জন্য এই স্ট্যান্ডার্ড তৈরি করেছে। 

যুক্তরাষ্ট্র : S&P Shariah Indices মার্কিন সংস্থা ২০০৭ সালে S&P Shariah Indices চালু করে।

 

কোন স্ট্যান্ডার্ড সর্বাধিক উত্তীর্ণ?

AAOIFI স্ট্যান্ডার্ড সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য ও বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত।

AAOIFI -এর স্ট্যান্ডার্ড সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য এবং ইসলামী অর্থনীতির জন্য মানদণ্ড হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এটি অন্যান্য স্ট্যান্ডার্ডের জন্য একটি ভিত্তি স্থাপন করেছে এবং বাস্তবায়নেও সফল। এটি আন্তর্জাতিক ইসলামী আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোতে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয়। এর শরিয়া বোর্ডে বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় আলেমদের অংশগ্রহণ থাকে। এটি প্রতিনিয়ত আপডেট এবং নতুন চ্যালেঞ্জ মোকাবেলার জন্য উন্নত করা হয়।

IFSB ও ISRA নির্দিষ্ট ক্ষেত্রে AAOIFI-এর পরিপূরক হিসেবে কাজ করে।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিন যখন লজ্জিত হয়
মুমিন যখন লজ্জিত হয়
২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব
সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫
যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক
যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ
দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে