শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:১৪, বৃহস্পতিবার, ০৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ০৯:৫৩, বৃহস্পতিবার, ০৫ ডিসেম্বর, ২০২৪

অর্থনীতিতে শরিয়া প্রতিপালন কী ও কিভাবে

আহমাদ আরিফুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
অর্থনীতিতে শরিয়া প্রতিপালন কী ও কিভাবে

অতীতে বর্তমানের মতো স্টক ও শেয়ারের ধারণা ছিল না, ফলে মুসলমানদের জন্য বিনিয়োগের উপায় নিয়ে কোনো দিকনির্দেশনা ছিল না। আধুনিক ইসলামী পণ্ডিতরা এই সমস্যা বুঝতে পেরে ইসলামের অর্থনীতির ভিত্তিতে এমন কিছু মানদণ্ড তৈরি করেছেন, যা মুসলমানদের হালালভাবে বিনিয়োগের সুযোগ দেয়। 

যেহেতু কোরআন বা হাদিসে বিনিয়োগের জন্য কোনো নির্দিষ্ট নির্দেশনা নেই, তাই বিভিন্ন ‘শরিয়া স্ট্যান্ডার্ড’ তৈরি হয়েছে। প্রতিটি ‘স্ট্যান্ডার্ড’ ইসলামী অর্থনীতির সঙ্গে সংগতিপূর্ণভাবে বিনিয়োগের জন্য একটি কাঠামো সরবরাহ করে।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

 

শরিয়া স্ট্যান্ডার্ড কী?

শরিয়া স্ট্যান্ডার্ড বলতে এমন নীতিমালা বা দিকনির্দেশনাকে বোঝায়, যা ইসলামী শরিয়ার (ইসলামী আইন) মূলনীতির ওপর ভিত্তি করে বিভিন্ন আর্থিক লেনদেন, চুক্তি এবং ব্যাবসায়িক কার্যক্রম পরিচালনার জন্য প্রণয়ন করা হয়। এটি ইসলামী অর্থনীতি, ব্যাংকিং ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে শরিয়া পরিপালন নিশ্চিত করার জন্য ব্যবহৃত হয়।

 

শরিয়া স্ট্যান্ডার্ডের উদ্দেশ্য

১. শরিয়ার পরিপালন নিশ্চিত করা : অর্থনৈতিক কার্যক্রম যেন কোরআন, হাদিস ও ইসলামী আইনশাস্ত্রের ভিত্তিতে পরিচালিত হয়। সুদ (রিবা), জুয়া (মাইসির), অনিশ্চয়তা (গারার) এবং হারাম পণ্য থেকে দূরে থাকা।


২. ইসলামী অর্থনৈতিক মডেল প্রতিষ্ঠা : সঠিক, ন্যায়সংগত ও সামাজিক দায়িত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক কার্যক্রম নিশ্চিত করা। ঝুঁকি ও মুনাফা ভাগাভাগির ভিত্তিতে লেনদেন চালানো।

৩. মানসিক ও সামাজিক স্থিতিশীলতা বৃদ্ধি : নৈতিকতা ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা এবং আর্থিক অসদাচরণ ও দুর্নীতি প্রতিরোধ করা।

 

শরিয়া স্ট্যান্ডার্ড কেন প্রয়োজন?

ইসলামী বিনিয়োগের জগৎ অনেকের জন্য ভয়ানক বা জটিল মনে হতে পারে, বিশেষত যারা জানে না—কোথা থেকে শুরু করবেন।


এ কারণেই শরিয়া স্ট্যান্ডার্ডের প্রয়োজন। এটি বিনিয়োগ প্রক্রিয়াকে সহজ করে তোলে এবং আমাদের বিশ্বাসভিত্তিক মূল্যবোধের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ বিনিয়োগ নিশ্চিত করে।   
 

শরিয়া স্ট্যান্ডার্ডের প্রয়োগ ক্ষেত্র

শরিয়া স্ট্যান্ডার্ড সাধারণত ইসলামিক ফিকহ (ইসলামী আইনশাস্ত্র) এবং ফিকহুল মুয়ামালাতের (অর্থনীতির ফিকহ) ভিত্তিতে তৈরি হয়। এগুলো কাজ করে বিভিন্ন ক্ষেত্রে, যেমন—

১. অর্থনৈতিক চুক্তি ও লেনদেনের নীতিমালা

প্রণয়ন : শরিয়া স্ট্যান্ডার্ড ইসলামী অর্থনীতিতে চুক্তি ও লেনদেনের ক্ষেত্রে সুনির্দিষ্ট নীতিমালা প্রদান করে। এগুলো নিশ্চিত করে যে রিবা (সুদ) নিষিদ্ধ থাকবে।


গারার (অনিশ্চয়তা) বা জুয়ার উপাদান থাকবে না।
হারাম উপাদান থেকে দূরে থাকা হবে; যেমন—মদ, জুয়া বা নিষিদ্ধ পণ্যের লেনদেন।

ইসলামী চুক্তি যেমন—মুরাবাহা, ইজারা, মুদারাবা, মুশারাকা ইত্যাদি সঠিকভাবে পরিচালিত হবে।

২. বিনিয়োগের নির্দেশনা : শরিয়া স্ট্যান্ডার্ড বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ইসলামী নীতির পরিপালন নিশ্চিত করে।

বিনিয়োগের জন্য শুধু হালাল খাত বেছে নেওয়া।

নিষিদ্ধ খাতে (যেমন—মদ, তামাক, পর্নোগ্রাফি, অস্ত্র) বিনিয়োগ থেকে বিরত থাকা।

শরিকিভিত্তিক বিনিয়োগ যেমন—মুদারাবা ও মুশারাকাকে উৎসাহ দেওয়া।

৩. হিসাব রক্ষণাবেক্ষণ ও অডিটিং : ইসলামী অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠানগুলো শরিয়া স্ট্যান্ডার্ড অনুযায়ী তাদের হিসাব রক্ষণাবেক্ষণ এবং অডিটিং পরিচালনা করে।

প্রতিটি চুক্তি ও লেনদেনের জন্য স্বচ্ছ হিসাব সংরক্ষণ।

শরিয়া বোর্ডের পরামর্শ অনুযায়ী অডিটিং করা।

আর্থিক কার্যক্রম শরিয়ার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ কি না তা নিশ্চিত করার জন্য নিয়মিত মূল্যায়ন।

৪. সামাজিক দায়িত্ব ও কল্যাণমূলক প্রকল্প : ইসলামী অর্থনীতি শুধু মুনাফার ওপর ভিত্তি করে কাজ করে না, বরং এটি সামাজিক ন্যায়বিচার ও কল্যাণে অবদান রাখার ওপর জোর দেয়।

জাকাত ও সদকা কার্যক্রম পরিচালনা, সামাজিক উন্নয়ন প্রকল্পে বিনিয়োগ এবং ওয়াকফ (ইসলামী দাতব্য তহবিল) কার্যক্রম পরিচালনা করা।

৫. ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা (Risk Management) : শরিয়া স্ট্যান্ডার্ড ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় সহায়তা করে, যেখানে ইসলামী নীতির পরিপালন নিশ্চিত করা হয়।

তাকাফুল (ইসলামী বীমা) ব্যবস্থার মাধ্যমে ঝুঁকি ভাগাভাগি করা, গ্রাহকদের সঙ্গে ঝুঁকির স্বচ্ছতা বজায় রাখা, ফিউচার কন্ট্র্যাক্ট ও ডেরিভেটিভসের মতো ঝুঁকিপূর্ণ লেনদেন থেকে বিরত থাকা।

৬. শরিয়া বোর্ড পরিচালনা : ইসলামী অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠানে শরিয়া বোর্ড গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

প্রতিটি অর্থনৈতিক কার্যক্রম শরিয়ার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ কি না তা নিশ্চিত করা।

ইসলামী নীতিমালা অনুযায়ী চুক্তি ও লেনদেন অনুমোদন করা।

নতুন আর্থিক পণ্য ও সেবা শরিয়ার সঙ্গে সংগতিপূর্ণ কি না তা যাচাই করা।

৭. সুদমুক্ত অর্থনীতি বাস্তবায়ন : শরিয়া স্ট্যান্ডার্ড অর্থনৈতিক কার্যক্রমে সুদমুক্ত নীতিমালা বাস্তবায়ন নিশ্চিত করে।

সুদ (রিবা) পরিহার করার জন্য ইসলামী অর্থনৈতিক মডেল প্রবর্তন এবং মুনাফা ও ঝুঁকি ভাগাভাগির ভিত্তিতে অর্থনৈতিক কার্যক্রম পরিচালনা করা।

৮. পরিবেশবান্ধব কার্যক্রম : ইসলামী অর্থনীতি পরিবেশ রক্ষার ওপরও গুরুত্ব দেয়।

পরিবেশবান্ধব প্রকল্পে বিনিয়োগ, প্রাকৃতিক সম্পদ ব্যবহার ও সংরক্ষণে সতর্ক থাকা।

পরিবেশের ক্ষতি করে এমন কার্যক্রম থেকে বিরত থাকা। যেমন—পরিবেশ সুরক্ষায় ত্বেবহ ঝঁশঁশ অর্থায়নের একটি ইসলামী উদ্ভাবন।

 

নির্ভরযোগ্য শরিয়া স্ট্যান্ডার্ড

ইসলামী অর্থনীতির ক্ষেত্রে নির্ভরযোগ্য ও সর্বাধিক গৃহীত শরিয়াহ স্ট্যান্ডার্ড প্রণয়ন ও বাস্তবায়নে কয়েকটি আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান রয়েছে। এদের মধ্যে সবচেয়ে স্বীকৃত ও উত্তীর্ণ স্ট্যান্ডার্ডগুলো নিম্নরূপ—

১. AAOIFI (Accounting and Auditing Organization for Islamic Financial Institutions)

 

বিশ্বব্যাপী গ্রহণযোগ্যতা ও নির্ভরযোগ্যতা

AAOIFI হলো ইসলামী অর্থনীতি ও ব্যাংকিংয়ের জন্য শরিয়া স্ট্যান্ডার্ড প্রণয়নকারী শীর্ষস্থানীয় সংস্থা। এটি ইসলামী ব্যাংকিং ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের জন্য ১০০টিরও বেশি শরিয়াহ, অ্যাকাউন্টিং, অডিটিং এবং গভর্ন্যান্স স্ট্যান্ডার্ড তৈরি করেছে।

২. IFSB (Islamic Financial Services Board)

৩. ISRA (International Shari’ah Research Academy for Islamic Finance)

৪. IDB (Islamic Development Bank)

৫. MSCI Islamic Index Series

৬. থমসন রয়টার্স আইডিলিক্স ইসলামিক ফাইন্যান্স ডাটা (Thomson Reuters IdealRatings Islamic Finance Data)

৭. ডাউ জোন্স ইসলামিক মার্কেট ইনডেক্স (Dow Jones Islamic Market Index - DJIM)

 

জাতীয় পর্যায়ের শরিয়া স্ট্যান্ডার্ড

অনেক দেশ তাদের স্থানীয় অর্থনৈতিক পরিবেশের জন্য শরিয়া স্ট্যান্ডার্ড তৈরি করে।

মালয়েশিয়া : Bank Negara Malaysia (BNM) -এর শরিয়া স্ট্যান্ডার্ডের Shariah Advisory Council (SAC) of Securities Commission Malaysia (SC)

পাকিস্তান : স্টেট ব্যাংক অব পাকিস্তানের Shari’ah Governance Framework.

ইন্দোনেশিয়া : DSN-MUI (Dewan Szariah Nasional) -এর শরিয়া স্ট্যান্ডার্ড।

রাশিয়া : রুশ শরিয়া স্ট্যান্ডার্ড (Russia Shariah Standard) রাশিয়ার ইসলামিক ফাইন্যান্স সংস্থা বিশেষত, তাদের নিজস্ব বাজারের জন্য এই স্ট্যান্ডার্ড তৈরি করেছে। 

যুক্তরাষ্ট্র : S&P Shariah Indices মার্কিন সংস্থা ২০০৭ সালে S&P Shariah Indices চালু করে।

 

কোন স্ট্যান্ডার্ড সর্বাধিক উত্তীর্ণ?

AAOIFI স্ট্যান্ডার্ড সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য ও বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত।

AAOIFI -এর স্ট্যান্ডার্ড সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য এবং ইসলামী অর্থনীতির জন্য মানদণ্ড হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এটি অন্যান্য স্ট্যান্ডার্ডের জন্য একটি ভিত্তি স্থাপন করেছে এবং বাস্তবায়নেও সফল। এটি আন্তর্জাতিক ইসলামী আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোতে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয়। এর শরিয়া বোর্ডে বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় আলেমদের অংশগ্রহণ থাকে। এটি প্রতিনিয়ত আপডেট এবং নতুন চ্যালেঞ্জ মোকাবেলার জন্য উন্নত করা হয়।

IFSB ও ISRA নির্দিষ্ট ক্ষেত্রে AAOIFI-এর পরিপূরক হিসেবে কাজ করে।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
চিরস্থায়ী সুখের আবাস জান্নাত
চিরস্থায়ী সুখের আবাস জান্নাত
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৭ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৭ নভেম্বর ২০২৫
জুমার দিনে যা করবেন, যা করবেন না
জুমার দিনে যা করবেন, যা করবেন না
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
বান্দাদের প্রতি আল্লাহর অপার দয়া
বান্দাদের প্রতি আল্লাহর অপার দয়া
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৬ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৬ নভেম্বর ২০২৫
উগ্রতা ঘৃণিত, কোমলতা রহমতপ্রাপ্ত
উগ্রতা ঘৃণিত, কোমলতা রহমতপ্রাপ্ত
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৫ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৫ নভেম্বর ২০২৫
মুমিনের বিপদ-আপদ পাপমোচনে সহায়ক
মুমিনের বিপদ-আপদ পাপমোচনে সহায়ক
তাওবায় আত্মার নবজন্ম হয়
তাওবায় আত্মার নবজন্ম হয়
সর্বশেষ খবর
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

১১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

২০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা
রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা
পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার
মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

১ ঘণ্টা আগে | টক শো

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ
জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর
রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’
‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো
আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন
আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু
নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি
পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশুর মৃত্যু
শেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় কর্মীসভা অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় কর্মীসভা অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
সোনারগাঁয়ে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষের পক্ষে জনমত বাড়াতে মোংলায় বিএনপির উঠান বৈঠক
ধানের শীষের পক্ষে জনমত বাড়াতে মোংলায় বিএনপির উঠান বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন
হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন

পূর্ব-পশ্চিম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী
তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা
রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা

পূর্ব-পশ্চিম

দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের
দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের

দেশগ্রাম

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

ইকবাল ও নজরুলকে নিয়ে ঢাবিতে আন্তর্জাতিক সম্মেলন শুরু আগামীকাল
ইকবাল ও নজরুলকে নিয়ে ঢাবিতে আন্তর্জাতিক সম্মেলন শুরু আগামীকাল

নগর জীবন

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না
মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না

নগর জীবন

২২০০ শয্যার হাসপাতালে একটি ইকো মেশিন!
২২০০ শয্যার হাসপাতালে একটি ইকো মেশিন!

নগর জীবন

ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে আজহারুল ইসলাম মান্নানের অনুদান
ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে আজহারুল ইসলাম মান্নানের অনুদান

নগর জীবন

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে
শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে

নগর জীবন

হাসপাতালে মৃত রোগীকে জীবিত দেখিয়ে আইসিইউতে
হাসপাতালে মৃত রোগীকে জীবিত দেখিয়ে আইসিইউতে

নগর জীবন

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়াবহতা না বুঝেই চলছে আগুন নেভানোর অভিযান
ভয়াবহতা না বুঝেই চলছে আগুন নেভানোর অভিযান

নগর জীবন

ঐকমত্যের বাইরে কথা বললে বিভেদ বাড়বে
ঐকমত্যের বাইরে কথা বললে বিভেদ বাড়বে

নগর জীবন

নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে

নগর জীবন

১০ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগে শ্রমিক থাকবে ৫ হাজার
১০ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগে শ্রমিক থাকবে ৫ হাজার

নগর জীবন

ফিডশিল্পের বাজার প্রায় ৮০ হাজার কোটি টাকার
ফিডশিল্পের বাজার প্রায় ৮০ হাজার কোটি টাকার

নগর জীবন

বীরগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের ডাস্টবিন বিতরণ
বীরগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের ডাস্টবিন বিতরণ

নগর জীবন