শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:১৪, বৃহস্পতিবার, ০৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ০৯:৫৩, বৃহস্পতিবার, ০৫ ডিসেম্বর, ২০২৪

অর্থনীতিতে শরিয়া প্রতিপালন কী ও কিভাবে

আহমাদ আরিফুল ইসলাম
অর্থনীতিতে শরিয়া প্রতিপালন কী ও কিভাবে

অতীতে বর্তমানের মতো স্টক ও শেয়ারের ধারণা ছিল না, ফলে মুসলমানদের জন্য বিনিয়োগের উপায় নিয়ে কোনো দিকনির্দেশনা ছিল না। আধুনিক ইসলামী পণ্ডিতরা এই সমস্যা বুঝতে পেরে ইসলামের অর্থনীতির ভিত্তিতে এমন কিছু মানদণ্ড তৈরি করেছেন, যা মুসলমানদের হালালভাবে বিনিয়োগের সুযোগ দেয়। 

যেহেতু কোরআন বা হাদিসে বিনিয়োগের জন্য কোনো নির্দিষ্ট নির্দেশনা নেই, তাই বিভিন্ন ‘শরিয়া স্ট্যান্ডার্ড’ তৈরি হয়েছে। প্রতিটি ‘স্ট্যান্ডার্ড’ ইসলামী অর্থনীতির সঙ্গে সংগতিপূর্ণভাবে বিনিয়োগের জন্য একটি কাঠামো সরবরাহ করে।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

 

শরিয়া স্ট্যান্ডার্ড কী?

শরিয়া স্ট্যান্ডার্ড বলতে এমন নীতিমালা বা দিকনির্দেশনাকে বোঝায়, যা ইসলামী শরিয়ার (ইসলামী আইন) মূলনীতির ওপর ভিত্তি করে বিভিন্ন আর্থিক লেনদেন, চুক্তি এবং ব্যাবসায়িক কার্যক্রম পরিচালনার জন্য প্রণয়ন করা হয়। এটি ইসলামী অর্থনীতি, ব্যাংকিং ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে শরিয়া পরিপালন নিশ্চিত করার জন্য ব্যবহৃত হয়।

 

শরিয়া স্ট্যান্ডার্ডের উদ্দেশ্য

১. শরিয়ার পরিপালন নিশ্চিত করা : অর্থনৈতিক কার্যক্রম যেন কোরআন, হাদিস ও ইসলামী আইনশাস্ত্রের ভিত্তিতে পরিচালিত হয়। সুদ (রিবা), জুয়া (মাইসির), অনিশ্চয়তা (গারার) এবং হারাম পণ্য থেকে দূরে থাকা।


২. ইসলামী অর্থনৈতিক মডেল প্রতিষ্ঠা : সঠিক, ন্যায়সংগত ও সামাজিক দায়িত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক কার্যক্রম নিশ্চিত করা। ঝুঁকি ও মুনাফা ভাগাভাগির ভিত্তিতে লেনদেন চালানো।

৩. মানসিক ও সামাজিক স্থিতিশীলতা বৃদ্ধি : নৈতিকতা ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা এবং আর্থিক অসদাচরণ ও দুর্নীতি প্রতিরোধ করা।

 

শরিয়া স্ট্যান্ডার্ড কেন প্রয়োজন?

ইসলামী বিনিয়োগের জগৎ অনেকের জন্য ভয়ানক বা জটিল মনে হতে পারে, বিশেষত যারা জানে না—কোথা থেকে শুরু করবেন।


এ কারণেই শরিয়া স্ট্যান্ডার্ডের প্রয়োজন। এটি বিনিয়োগ প্রক্রিয়াকে সহজ করে তোলে এবং আমাদের বিশ্বাসভিত্তিক মূল্যবোধের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ বিনিয়োগ নিশ্চিত করে।   
 

শরিয়া স্ট্যান্ডার্ডের প্রয়োগ ক্ষেত্র

শরিয়া স্ট্যান্ডার্ড সাধারণত ইসলামিক ফিকহ (ইসলামী আইনশাস্ত্র) এবং ফিকহুল মুয়ামালাতের (অর্থনীতির ফিকহ) ভিত্তিতে তৈরি হয়। এগুলো কাজ করে বিভিন্ন ক্ষেত্রে, যেমন—

১. অর্থনৈতিক চুক্তি ও লেনদেনের নীতিমালা

প্রণয়ন : শরিয়া স্ট্যান্ডার্ড ইসলামী অর্থনীতিতে চুক্তি ও লেনদেনের ক্ষেত্রে সুনির্দিষ্ট নীতিমালা প্রদান করে। এগুলো নিশ্চিত করে যে রিবা (সুদ) নিষিদ্ধ থাকবে।


গারার (অনিশ্চয়তা) বা জুয়ার উপাদান থাকবে না।
হারাম উপাদান থেকে দূরে থাকা হবে; যেমন—মদ, জুয়া বা নিষিদ্ধ পণ্যের লেনদেন।

ইসলামী চুক্তি যেমন—মুরাবাহা, ইজারা, মুদারাবা, মুশারাকা ইত্যাদি সঠিকভাবে পরিচালিত হবে।

২. বিনিয়োগের নির্দেশনা : শরিয়া স্ট্যান্ডার্ড বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ইসলামী নীতির পরিপালন নিশ্চিত করে।

বিনিয়োগের জন্য শুধু হালাল খাত বেছে নেওয়া।

নিষিদ্ধ খাতে (যেমন—মদ, তামাক, পর্নোগ্রাফি, অস্ত্র) বিনিয়োগ থেকে বিরত থাকা।

শরিকিভিত্তিক বিনিয়োগ যেমন—মুদারাবা ও মুশারাকাকে উৎসাহ দেওয়া।

৩. হিসাব রক্ষণাবেক্ষণ ও অডিটিং : ইসলামী অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠানগুলো শরিয়া স্ট্যান্ডার্ড অনুযায়ী তাদের হিসাব রক্ষণাবেক্ষণ এবং অডিটিং পরিচালনা করে।

প্রতিটি চুক্তি ও লেনদেনের জন্য স্বচ্ছ হিসাব সংরক্ষণ।

শরিয়া বোর্ডের পরামর্শ অনুযায়ী অডিটিং করা।

আর্থিক কার্যক্রম শরিয়ার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ কি না তা নিশ্চিত করার জন্য নিয়মিত মূল্যায়ন।

৪. সামাজিক দায়িত্ব ও কল্যাণমূলক প্রকল্প : ইসলামী অর্থনীতি শুধু মুনাফার ওপর ভিত্তি করে কাজ করে না, বরং এটি সামাজিক ন্যায়বিচার ও কল্যাণে অবদান রাখার ওপর জোর দেয়।

জাকাত ও সদকা কার্যক্রম পরিচালনা, সামাজিক উন্নয়ন প্রকল্পে বিনিয়োগ এবং ওয়াকফ (ইসলামী দাতব্য তহবিল) কার্যক্রম পরিচালনা করা।

৫. ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা (Risk Management) : শরিয়া স্ট্যান্ডার্ড ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় সহায়তা করে, যেখানে ইসলামী নীতির পরিপালন নিশ্চিত করা হয়।

তাকাফুল (ইসলামী বীমা) ব্যবস্থার মাধ্যমে ঝুঁকি ভাগাভাগি করা, গ্রাহকদের সঙ্গে ঝুঁকির স্বচ্ছতা বজায় রাখা, ফিউচার কন্ট্র্যাক্ট ও ডেরিভেটিভসের মতো ঝুঁকিপূর্ণ লেনদেন থেকে বিরত থাকা।

৬. শরিয়া বোর্ড পরিচালনা : ইসলামী অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠানে শরিয়া বোর্ড গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

প্রতিটি অর্থনৈতিক কার্যক্রম শরিয়ার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ কি না তা নিশ্চিত করা।

ইসলামী নীতিমালা অনুযায়ী চুক্তি ও লেনদেন অনুমোদন করা।

নতুন আর্থিক পণ্য ও সেবা শরিয়ার সঙ্গে সংগতিপূর্ণ কি না তা যাচাই করা।

৭. সুদমুক্ত অর্থনীতি বাস্তবায়ন : শরিয়া স্ট্যান্ডার্ড অর্থনৈতিক কার্যক্রমে সুদমুক্ত নীতিমালা বাস্তবায়ন নিশ্চিত করে।

সুদ (রিবা) পরিহার করার জন্য ইসলামী অর্থনৈতিক মডেল প্রবর্তন এবং মুনাফা ও ঝুঁকি ভাগাভাগির ভিত্তিতে অর্থনৈতিক কার্যক্রম পরিচালনা করা।

৮. পরিবেশবান্ধব কার্যক্রম : ইসলামী অর্থনীতি পরিবেশ রক্ষার ওপরও গুরুত্ব দেয়।

পরিবেশবান্ধব প্রকল্পে বিনিয়োগ, প্রাকৃতিক সম্পদ ব্যবহার ও সংরক্ষণে সতর্ক থাকা।

পরিবেশের ক্ষতি করে এমন কার্যক্রম থেকে বিরত থাকা। যেমন—পরিবেশ সুরক্ষায় ত্বেবহ ঝঁশঁশ অর্থায়নের একটি ইসলামী উদ্ভাবন।

 

নির্ভরযোগ্য শরিয়া স্ট্যান্ডার্ড

ইসলামী অর্থনীতির ক্ষেত্রে নির্ভরযোগ্য ও সর্বাধিক গৃহীত শরিয়াহ স্ট্যান্ডার্ড প্রণয়ন ও বাস্তবায়নে কয়েকটি আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান রয়েছে। এদের মধ্যে সবচেয়ে স্বীকৃত ও উত্তীর্ণ স্ট্যান্ডার্ডগুলো নিম্নরূপ—

১. AAOIFI (Accounting and Auditing Organization for Islamic Financial Institutions)

 

বিশ্বব্যাপী গ্রহণযোগ্যতা ও নির্ভরযোগ্যতা

AAOIFI হলো ইসলামী অর্থনীতি ও ব্যাংকিংয়ের জন্য শরিয়া স্ট্যান্ডার্ড প্রণয়নকারী শীর্ষস্থানীয় সংস্থা। এটি ইসলামী ব্যাংকিং ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের জন্য ১০০টিরও বেশি শরিয়াহ, অ্যাকাউন্টিং, অডিটিং এবং গভর্ন্যান্স স্ট্যান্ডার্ড তৈরি করেছে।

২. IFSB (Islamic Financial Services Board)

৩. ISRA (International Shari’ah Research Academy for Islamic Finance)

৪. IDB (Islamic Development Bank)

৫. MSCI Islamic Index Series

৬. থমসন রয়টার্স আইডিলিক্স ইসলামিক ফাইন্যান্স ডাটা (Thomson Reuters IdealRatings Islamic Finance Data)

৭. ডাউ জোন্স ইসলামিক মার্কেট ইনডেক্স (Dow Jones Islamic Market Index - DJIM)

 

জাতীয় পর্যায়ের শরিয়া স্ট্যান্ডার্ড

অনেক দেশ তাদের স্থানীয় অর্থনৈতিক পরিবেশের জন্য শরিয়া স্ট্যান্ডার্ড তৈরি করে।

মালয়েশিয়া : Bank Negara Malaysia (BNM) -এর শরিয়া স্ট্যান্ডার্ডের Shariah Advisory Council (SAC) of Securities Commission Malaysia (SC)

পাকিস্তান : স্টেট ব্যাংক অব পাকিস্তানের Shari’ah Governance Framework.

ইন্দোনেশিয়া : DSN-MUI (Dewan Szariah Nasional) -এর শরিয়া স্ট্যান্ডার্ড।

রাশিয়া : রুশ শরিয়া স্ট্যান্ডার্ড (Russia Shariah Standard) রাশিয়ার ইসলামিক ফাইন্যান্স সংস্থা বিশেষত, তাদের নিজস্ব বাজারের জন্য এই স্ট্যান্ডার্ড তৈরি করেছে। 

যুক্তরাষ্ট্র : S&P Shariah Indices মার্কিন সংস্থা ২০০৭ সালে S&P Shariah Indices চালু করে।

 

কোন স্ট্যান্ডার্ড সর্বাধিক উত্তীর্ণ?

AAOIFI স্ট্যান্ডার্ড সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য ও বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত।

AAOIFI -এর স্ট্যান্ডার্ড সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য এবং ইসলামী অর্থনীতির জন্য মানদণ্ড হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এটি অন্যান্য স্ট্যান্ডার্ডের জন্য একটি ভিত্তি স্থাপন করেছে এবং বাস্তবায়নেও সফল। এটি আন্তর্জাতিক ইসলামী আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোতে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয়। এর শরিয়া বোর্ডে বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় আলেমদের অংশগ্রহণ থাকে। এটি প্রতিনিয়ত আপডেট এবং নতুন চ্যালেঞ্জ মোকাবেলার জন্য উন্নত করা হয়।

IFSB ও ISRA নির্দিষ্ট ক্ষেত্রে AAOIFI-এর পরিপূরক হিসেবে কাজ করে।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
মুমিনজীবনে ইনসাফের গুরুত্ব
মুমিনজীবনে ইনসাফের গুরুত্ব
প্রতিবন্ধীদের ব্যাপারে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি
প্রতিবন্ধীদের ব্যাপারে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি
বিশ্ব ইজতেমার দুই পর্বের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিশ্ব ইজতেমার দুই পর্বের নতুন তারিখ ঘোষণা
আল্লাহর স্মরণে সজীব হোক জীবন
আল্লাহর স্মরণে সজীব হোক জীবন
উগ্রতা ঘৃণিত, কোমলতা রহমতপ্রাপ্ত
উগ্রতা ঘৃণিত, কোমলতা রহমতপ্রাপ্ত
আর্থিক সংকট থেকে বাঁচার উপায়
আর্থিক সংকট থেকে বাঁচার উপায়
বিবাহ চরিত্র রক্ষার রক্ষাকবচ
বিবাহ চরিত্র রক্ষার রক্ষাকবচ
৩১ জানুয়ারি বিশ্ব ইজতেমা, চলছে প্রস্তুতি
৩১ জানুয়ারি বিশ্ব ইজতেমা, চলছে প্রস্তুতি
কারা আল্লাহর পছন্দের বান্দা?
কারা আল্লাহর পছন্দের বান্দা?
চারিত্রিক অধঃপতনের ১০ কারণ
চারিত্রিক অধঃপতনের ১০ কারণ
কোরআনে বর্ণিত কিয়ামতের কিছু নাম
কোরআনে বর্ণিত কিয়ামতের কিছু নাম
সদকায়ে জারিয়ার নেকি মৃত্যুর পরও অব্যাহত থাকে
সদকায়ে জারিয়ার নেকি মৃত্যুর পরও অব্যাহত থাকে
সর্বশেষ খবর
তুরাগ তীরে এবার দু'পক্ষের তিন পর্বের বিশ্ব ইজতেমা
তুরাগ তীরে এবার দু'পক্ষের তিন পর্বের বিশ্ব ইজতেমা

এই মাত্র | নগর জীবন

মুন্সিগঞ্জে সংস্রাধিক মানুষের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ
মুন্সিগঞ্জে সংস্রাধিক মানুষের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুখবর নিয়ে এসেছে ইনস্টাগ্রাম!
সুখবর নিয়ে এসেছে ইনস্টাগ্রাম!

১৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দু’দিনে ২৭২৮ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দু’দিনে ২৭২৮ মামলা

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় ১০ ভুয়া বাংলাদেশি চিকিৎসক গ্রেফতার
মালয়েশিয়ায় ১০ ভুয়া বাংলাদেশি চিকিৎসক গ্রেফতার

২৯ মিনিট আগে | পরবাস

গোপালগঞ্জে ৬০ শিক্ষার্থীকে মেধাবৃত্তি প্রদান
গোপালগঞ্জে ৬০ শিক্ষার্থীকে মেধাবৃত্তি প্রদান

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সোনু নিগমের সরাসরি আক্রমণ: এ আর রহমানের গানকে ‘বেকার’ বলে উল্লেখ!
সোনু নিগমের সরাসরি আক্রমণ: এ আর রহমানের গানকে ‘বেকার’ বলে উল্লেখ!

৩৫ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাবির ভ‌র্তি প‌রীক্ষায় মু‌ক্তি‌যোদ্ধাদের না‌তি-নাত‌নি কোটা বাদ
ঢাবির ভ‌র্তি প‌রীক্ষায় মু‌ক্তি‌যোদ্ধাদের না‌তি-নাত‌নি কোটা বাদ

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভাঙ্গায় গাঁজাসহ এক মাদক কারবারি গ্রেফতার
ভাঙ্গায় গাঁজাসহ এক মাদক কারবারি গ্রেফতার

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদেশে সহায়তা কার্যক্রম স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্র, গোপন নথি ফাঁস
বিদেশে সহায়তা কার্যক্রম স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্র, গোপন নথি ফাঁস

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণতান্ত্রিক সরকার চায় ব্যবসায়ীরা : সংবাদ সম্মেলনে বিসিআই
গণতান্ত্রিক সরকার চায় ব্যবসায়ীরা : সংবাদ সম্মেলনে বিসিআই

৫৫ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গোপালগঞ্জে কারাগার বেকারি 
অপরাধী সংশোধন ও পুনর্বাসনের আশা
গোপালগঞ্জে কারাগার বেকারি  অপরাধী সংশোধন ও পুনর্বাসনের আশা

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে ১২ ছিনতাইকারী গ্রেফতার
কক্সবাজারে ১২ ছিনতাইকারী গ্রেফতার

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় ২৫০০ রোগীকে বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা ও মেডিসিন প্রদান
ভালুকায় ২৫০০ রোগীকে বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা ও মেডিসিন প্রদান

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ঠাকুরগাঁওয়ে তরুণ-তরুণীদের সাইক্লিং
ঠাকুরগাঁওয়ে তরুণ-তরুণীদের সাইক্লিং

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরের চরাঞ্চলে কৃষকদের মাঝে আর্থিক অনুদান প্রদান
ফরিদপুরের চরাঞ্চলে কৃষকদের মাঝে আর্থিক অনুদান প্রদান

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্রের বাইরে অন্য উদ্দেশ্য থাকলে ভালো হবে না : আমীর খসরু
গণতন্ত্রের বাইরে অন্য উদ্দেশ্য থাকলে ভালো হবে না : আমীর খসরু

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সাইফের ওপর হামলার রাতে সত্যিই কি নেশাগ্রস্ত ছিলেন কারিনা?
সাইফের ওপর হামলার রাতে সত্যিই কি নেশাগ্রস্ত ছিলেন কারিনা?

১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

‘শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান গড়ার মূল প্রভাবক হতে পারে মাইজভান্ডারী দর্শন’
‘শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান গড়ার মূল প্রভাবক হতে পারে মাইজভান্ডারী দর্শন’

১ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিটি ছেড়ে এসি মিলানে ওয়াকার
সিটি ছেড়ে এসি মিলানে ওয়াকার

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বামীদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ, একে অপরকে বিয়ে করলেন দুই নারী!
স্বামীদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ, একে অপরকে বিয়ে করলেন দুই নারী!

১ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মানিকগঞ্জে তারুণ্যের উৎসব উপলক্ষে মিনি ম্যারাথন
মানিকগঞ্জে তারুণ্যের উৎসব উপলক্ষে মিনি ম্যারাথন

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় গণমাধ্যমে পলাতক আসাদুজ্জামানের সাক্ষাৎকার মিথ্যাচারে পরিপূর্ণ : প্রেস উইং
ভারতীয় গণমাধ্যমে পলাতক আসাদুজ্জামানের সাক্ষাৎকার মিথ্যাচারে পরিপূর্ণ : প্রেস উইং

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভের ডাক বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের
বিক্ষোভের ডাক বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

স্পাইনের বিভিন্ন সমস্যা ও তার চিকিৎসা
স্পাইনের বিভিন্ন সমস্যা ও তার চিকিৎসা

১ ঘন্টা আগে | হেলথ কর্নার

মাদারীপুরে সুবিধাবঞ্চিত শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
মাদারীপুরে সুবিধাবঞ্চিত শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বাঞ্ছারামপুরে আরাফাত রহমান কোকো স্মৃতি টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত
বাঞ্ছারামপুরে আরাফাত রহমান কোকো স্মৃতি টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের রাজনীতি হবে জনগণের কল্যাণের জন্য : নবীউল্লাহ নবী
আমাদের রাজনীতি হবে জনগণের কল্যাণের জন্য : নবীউল্লাহ নবী

২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সাইবার প্রতারণা থেকে নিরাপদ থাকবেন যেভাবে
সাইবার প্রতারণা থেকে নিরাপদ থাকবেন যেভাবে

২ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কোম্পানীগঞ্জে কৃষক দলের সমাবেশে সন্ত্রাসী হামলা, ভাঙচুর
কোম্পানীগঞ্জে কৃষক দলের সমাবেশে সন্ত্রাসী হামলা, ভাঙচুর

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাগলের প্রলাপের মতো গুজব ছড়ানো হচ্ছে: আসিফ নজরুল
পাগলের প্রলাপের মতো গুজব ছড়ানো হচ্ছে: আসিফ নজরুল

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ড. ইউনূস ও তার মেয়েকে নিয়ে ভারতীয় গণমাধ্যমে ফের ভুয়া খবর
ড. ইউনূস ও তার মেয়েকে নিয়ে ভারতীয় গণমাধ্যমে ফের ভুয়া খবর

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে তারেক রহমানের বাসায় গেলেন খালেদা জিয়া
হাসপাতাল থেকে তারেক রহমানের বাসায় গেলেন খালেদা জিয়া

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

৫০০ অবৈধ অভিবাসী গ্রেপ্তার: হোয়াইট হাউসের কঠোর অভিযান
৫০০ অবৈধ অভিবাসী গ্রেপ্তার: হোয়াইট হাউসের কঠোর অভিযান

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর্জেন্টিনার কাছে ইতিহাসের সবচেয়ে বড় হার ব্রাজিলের
আর্জেন্টিনার কাছে ইতিহাসের সবচেয়ে বড় হার ব্রাজিলের

৪ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যাঙ্গালুরুতে বাংলাদেশি নারীকে ধর্ষণের পর হত্যা
ব্যাঙ্গালুরুতে বাংলাদেশি নারীকে ধর্ষণের পর হত্যা

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার লিভার প্রতিস্থাপনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়নি: ডা. জাহিদ
খালেদা জিয়ার লিভার প্রতিস্থাপনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়নি: ডা. জাহিদ

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় গণমাধ্যমে পলাতক আসাদুজ্জামানের সাক্ষাৎকার মিথ্যাচারে পরিপূর্ণ : প্রেস উইং
ভারতীয় গণমাধ্যমে পলাতক আসাদুজ্জামানের সাক্ষাৎকার মিথ্যাচারে পরিপূর্ণ : প্রেস উইং

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট থাকলে ইউক্রেন যুদ্ধ বাঁধতো না: পুতিন
ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট থাকলে ইউক্রেন যুদ্ধ বাঁধতো না: পুতিন

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের প্রথম শ্রেণির অন্তর্ভুক্ত করতে হবে : নুর
শিক্ষকদের প্রথম শ্রেণির অন্তর্ভুক্ত করতে হবে : নুর

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিসিটিভিতে ‌‘অন্য কেউ’- সাইফ হামলায় অভিযুক্তের বাবার দাবিতে দানা বাঁধছে রহস‍্য
সিসিটিভিতে ‌‘অন্য কেউ’- সাইফ হামলায় অভিযুক্তের বাবার দাবিতে দানা বাঁধছে রহস‍্য

২২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

বিএনপির কথার টোন আওয়ামী লীগের সাথে মিলে যাচ্ছে, বিবিসি বাংলাকে নাহিদ
বিএনপির কথার টোন আওয়ামী লীগের সাথে মিলে যাচ্ছে, বিবিসি বাংলাকে নাহিদ

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে প্রথম এলএনজি রফতানি চুক্তি ট্রাম্প প্রশাসনের
বাংলাদেশের সঙ্গে প্রথম এলএনজি রফতানি চুক্তি ট্রাম্প প্রশাসনের

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিনওয়ার হত্যায় জড়িত ইসরায়েলি সেনা কমান্ডারদের খতম করার ভিডিও প্রকাশ হামাসের
সিনওয়ার হত্যায় জড়িত ইসরায়েলি সেনা কমান্ডারদের খতম করার ভিডিও প্রকাশ হামাসের

৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভারতের দিকে ঝুঁকে ক্ষমতায় আসার প্রচেষ্টাকে জনগণ রুখে দিবে’
‘ভারতের দিকে ঝুঁকে ক্ষমতায় আসার প্রচেষ্টাকে জনগণ রুখে দিবে’

২০ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

নিলামে সাবেক ২৪ এমপির গাড়ি
নিলামে সাবেক ২৪ এমপির গাড়ি

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় দফায় আজ মুক্তি পাচ্ছে চার ইসরায়েলি নারী সেনা
দ্বিতীয় দফায় আজ মুক্তি পাচ্ছে চার ইসরায়েলি নারী সেনা

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করার প্রক্রিয়ার ওপর গুরুত্বারোপ ড. ইউনূসের
অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করার প্রক্রিয়ার ওপর গুরুত্বারোপ ড. ইউনূসের

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আগামী নির্বাচনে ইসলামের পক্ষে একক বাক্স দেওয়ার প্রচেষ্টা চলছে : মুফতী রেজাউল করিম
আগামী নির্বাচনে ইসলামের পক্ষে একক বাক্স দেওয়ার প্রচেষ্টা চলছে : মুফতী রেজাউল করিম

২০ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

যান চলাচলে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
যান চলাচলে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

২০ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

সীমান্তে বিএসএফের ‘অপস অ্যালার্ট’ জারি
সীমান্তে বিএসএফের ‘অপস অ্যালার্ট’ জারি

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীকে গুলি করে হত্যা
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীকে গুলি করে হত্যা

১৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সরাসরি বিশ্বকাপে খেলার সুযোগ হারাল বাংলাদেশ
সরাসরি বিশ্বকাপে খেলার সুযোগ হারাল বাংলাদেশ

৬ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুইজারল্যান্ডে ৪ দিনে ৪৭ অনুষ্ঠানে যোগ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
সুইজারল্যান্ডে ৪ দিনে ৪৭ অনুষ্ঠানে যোগ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ প্রবৃদ্ধির জাল তথ্য দিত শেখ হাসিনা সরকার
উচ্চ প্রবৃদ্ধির জাল তথ্য দিত শেখ হাসিনা সরকার

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শাহবাগে প্রাথমিক শিক্ষকদের অবস্থান, প্রতিনিধিরা গেলেন আলোচনায়
শাহবাগে প্রাথমিক শিক্ষকদের অবস্থান, প্রতিনিধিরা গেলেন আলোচনায়

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

স্বামীদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ, একে অপরকে বিয়ে করলেন দুই নারী!
স্বামীদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ, একে অপরকে বিয়ে করলেন দুই নারী!

১ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রুশ তেলশোধনাগার ও মস্কোতে শতাধিক ড্রোন ছুড়েছে ইউক্রেন
রুশ তেলশোধনাগার ও মস্কোতে শতাধিক ড্রোন ছুড়েছে ইউক্রেন

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিসেম্বরের বেতন ছাড় না হওয়ায় মাধ্যমিক সহকারী শিক্ষক সমিতির ক্ষোভ
ডিসেম্বরের বেতন ছাড় না হওয়ায় মাধ্যমিক সহকারী শিক্ষক সমিতির ক্ষোভ

২২ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

শাহবাগে আটকে দেয়া হলো প্রাথমিক শিক্ষকদের মিছিল
শাহবাগে আটকে দেয়া হলো প্রাথমিক শিক্ষকদের মিছিল

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শঙ্কায় রড-সিমেন্ট শিল্প মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের
শঙ্কায় রড-সিমেন্ট শিল্প মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বেড়েছে নানা অপরাধ
বেড়েছে নানা অপরাধ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিতে সরব উত্তরাধিকারীরা
রাজনীতিতে সরব উত্তরাধিকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দুর্গম পদ্মার চরে সবজিবিপ্লব
দুর্গম পদ্মার চরে সবজিবিপ্লব

শনিবারের সকাল

মূল চ্যালেঞ্জ দক্ষ কর্মী তৈরি
মূল চ্যালেঞ্জ দক্ষ কর্মী তৈরি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষ সপ্তাহে জনসমুদ্র বাণিজ্য মেলা
শেষ সপ্তাহে জনসমুদ্র বাণিজ্য মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০ প্রতিষ্ঠানের পণ্য এক ছাদের নিচে
১০০ প্রতিষ্ঠানের পণ্য এক ছাদের নিচে

নগর জীবন

বাংলাদেশ নিয়ে এখন কোনো বক্তব্য দেব না
বাংলাদেশ নিয়ে এখন কোনো বক্তব্য দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

গুজবের এক রাত
গুজবের এক রাত

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই ফকিরেরপুলেই থামল মোহামেডান
সেই ফকিরেরপুলেই থামল মোহামেডান

মাঠে ময়দানে

মাছ-মুরগির বাজারে অস্থিরতা কমছে না চালের দাম
মাছ-মুরগির বাজারে অস্থিরতা কমছে না চালের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ব্যাখ্যা
ভারতীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ব্যাখ্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রেখে দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়
ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রেখে দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টারা কি রাজনীতিবিদদের শেখাবেন?
উপদেষ্টারা কি রাজনীতিবিদদের শেখাবেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

পাবনায় সমন্বয়কের ওপর ছাত্রলীগের হামলা
পাবনায় সমন্বয়কের ওপর ছাত্রলীগের হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার আন্দোলনে প্রাথমিক শিক্ষকরা
এবার আন্দোলনে প্রাথমিক শিক্ষকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্নীতির অভিযোগ প্রমাণ করুন
দুর্নীতির অভিযোগ প্রমাণ করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

এক কাতারে আসছে ইসলামি দলগুলো
এক কাতারে আসছে ইসলামি দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত নির্বাচন চাইলে কম সংস্কার
দ্রুত নির্বাচন চাইলে কম সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

কনস্টেবলকে আটক করে পুলিশে দিল জনতা
কনস্টেবলকে আটক করে পুলিশে দিল জনতা

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ৫ শতাধিক অভিবাসী গ্রেপ্তার
যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ৫ শতাধিক অভিবাসী গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

পলক-জিয়াউলের নির্দেশেই বন্ধ ছিল ইন্টারনেট
পলক-জিয়াউলের নির্দেশেই বন্ধ ছিল ইন্টারনেট

প্রথম পৃষ্ঠা

কুমিল্লার আদালতে প্রথম নারী আইনজীবী
কুমিল্লার আদালতে প্রথম নারী আইনজীবী

শনিবারের সকাল

হাজারীবাগে গুলি করে ৫০ ভরি সোনা লুট
হাজারীবাগে গুলি করে ৫০ ভরি সোনা লুট

প্রথম পৃষ্ঠা

টিউশনি করার দিনগুলো
টিউশনি করার দিনগুলো

সম্পাদকীয়

ছাত্রদল নেতাকে ছিনিয়ে নিতে পুলিশের ওপর হামলা, আহত ৫
ছাত্রদল নেতাকে ছিনিয়ে নিতে পুলিশের ওপর হামলা, আহত ৫

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণ, আহত দুই বাংলাদেশি
সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণ, আহত দুই বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

অনাবাদি হাওরের বিপুল জমি
অনাবাদি হাওরের বিপুল জমি

দেশগ্রাম

কালের সাক্ষী ৩০০ বছরের বট গাছ
কালের সাক্ষী ৩০০ বছরের বট গাছ

দেশগ্রাম