শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:৪৬, শনিবার, ০৭ ডিসেম্বর, ২০২৪

নবজাতকের সুন্দর নাম রাখা সুন্নত

মুফতি রুহুল আমিন কাসেমী
অনলাইন ভার্সন
নবজাতকের সুন্দর নাম রাখা সুন্নত

প্রতিটি মুসলিম নবজাতক শিশুর জন্য তার পিতা-মাতার ওপর বিশেষ কর্তব্য হলো- অন্তত জন্মের সপ্তম দিবসে তার জন্য একটি শ্রুতিমধুর, ঐতিহাসিক ও অর্থবোধক সুন্দর নাম রাখা। আল্লাহতায়ালা হজরত আদম আলাইহিস সালামকে সব জিনিসের নাম শিখিয়ে তাঁকে শ্রেষ্ঠ ঘোষণা করলেন। এতে বোঝা গেল প্রতিটি জিনিসের নাম রাখা জরুরি। কেননা নামের ভালো-মন্দের দ্বারা ব্যক্তির ওপর প্রভাব পড়ে। সুতরাং প্রতিটি শিশুর সুন্দর নামের প্রভাবে যেন পরবর্তী জীবনে তার স্বভাব চরিত্রে শুচিশুভ্রতা ফুটে ওঠে। ঠিক তেমনিভাবে ভুল নামেরও বিরূপ প্রভাব রয়েছে। হজরত সাঈদ ইবনে মুসাইয়্যবি (রা.) বর্ণনা করেন যে আমার দাদা হাযন প্রিয় নবী রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের খেদমতে গেলে, তিনি জিজ্ঞেস করলেন তোমার নাম কী? তিনি বললেন, আমার নাম হাযন (শক্ত), প্রিয় নবী বললেন, না বরং তোমার নাম হওয়া উচিত সাহল (সহজ ও সরল)। তিনি উত্তরে বললেন, আমার পিতা আমার যে নাম রেখেছেন তা আমি পরিবর্তন করব না। এরপর আমাদের পরিবারে পরবর্তীকালে কঠিন অবস্থা ও পেরেশানি লেগেই থাকত। (বুখারি)। তাই অর্থ না জেনে নাম রাখাও ঠিক নয়। এতে অর্থ বিকৃতি ও হাস্যকর পরিস্থিতি সৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। অধিকন্তু নাম রাখার ক্ষেত্রে অর্থ, প্রয়োগবিধি ও ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট স্মরণ রাখা একান্তই জরুরি। বিদেশি ভাষার অর্থ জানা সচেতন শিক্ষিত ব্যক্তির সহায়তা নিয়ে, বিজ্ঞ আলেম-উলামায়ে কেরামের কাছে জিজ্ঞেস করে নাম রাখা বাঞ্ছনীয়। বিশিষ্ট ধর্মীয় ব্যক্তির নাম, সাহাবায়ে কেরাম ও আল্লাহর নবীদের নাম রাখা, যুগের অলি আবদাল গাউস কুতুবদের নামে নাম রাখা সবচেয়ে নিরাপদ, অনুকরণীয় ও প্রশংসনীয় পন্থা। এতে করে উপরিউক্ত ব্যক্তিদের নামের প্রভাবে শিশুর ব্যক্তিত্বের মধ্যেও প্রভাব পড়ার আশঙ্কা রয়েছে। নিকৃষ্ট, কলঙ্কিত, সন্ত্রাসী ও গাদ্দারজাতীয় ব্যক্তিদের নাম বর্জন করা উচিত। অমুসলিমদের জাতীয়তা বহন করে এমন কোনো নামও কোনো মুসলিম শিশুর রাখা উচিত নয়। তাই তো ফেরাউন নমরুদ কারুণ, সাদ্দাত ও আবু জাহেলের নামে অমুসলিমরাও তাঁদের শিশুদের নাম রাখেন না। ঠিক তেমনিভাবে পশুপাখি, মাছ-গাছ, বৃক্ষলতা আকাশবাতাস পাহাড়পর্বত সাগর-নদী ইত্যাদি বস্তুর নামে নামকরণ করাও উচিত নয়। অনুরূপভাবে আল্লাহতায়ালার ৯৯টি নাম, যেগুলো তাঁর সঙ্গেই খাস, সেগুলো আবদ বা উবাইদ শব্দ যোগ করা ব্যতীত, শুধু সে নামেই কারও নামকরণ করাও নাজায়েজ। যেসব নাম অন্যান্য জাতির উপাস্য ও দেবতাদের সঙ্গে খাস, যেমন আবদুল উজ্জা, আবদুল কাবা, দুর্গা, কালী প্রভৃতি নামে নাম রাখাও নাজায়েজ ও হারাম। তাই নাম রাখার ক্ষেত্রে বিশেষ সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। প্রিয় নবী ইরশাদ করেন, নবজাতকের পিতামাতার ওপর দায়িত্ব হলো, জন্মের সপ্তম দিনে সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখা, আকিকা করা ও তার মাথা মুণ্ডন করা। (তিরমিজি)। প্রিয় নবী ইরশাদ করেন, আল্লাহর কাছে সবচেয়ে প্রিয় নাম হলো, আবদুল্লাহ ও আবদুর রহমান। আল্লাহতায়ালার বহু গুণবাচক নাম রয়েছে, ওই সব নামের সঙ্গে আবদ শব্দ যোগ করে নাম রেখে মহান আল্লাহর শ্রেষ্ঠত্ব ও প্রভুত্ব স্বীকার করার ইঙ্গিত দেয় এমন নাম রাখা সর্বোত্তম। অনুরূপভাবে নবী-রসুল, সাহাবি ও অলি বুজুর্গগণের নামের সঙ্গে মিলিয়ে নাম রাখাও উত্তম। অজ্ঞাতসারে বা অবহেলাবশত অর্থহীন বা বিদঘুটে কোনো নাম রেখে ফেললে তা পরিবর্তন করে একটি সুন্দর, শ্রুতিমধুর, অর্থবোধক ও ঐতিহাসিক নাম রাখা অবশ্য কর্তব্য। প্রিয় নবী (সা.) সাহাবিগণের ইসলাম-পূর্ববর্তী যুগের রাখা এ ধরনের কোনো নাম শুনতে পেলে, মুসলিম হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তা পরিবর্তন করে একটি সুন্দর নাম রেখে দিতেন। হজরত জুয়াইরিয়া (রা.) এর ইসলাম পূর্ব নাম ছিল ‘বাররাহ’ প্রিয় নবী তাঁর নাম পরিবর্তন করে জুয়াইরিয়া রাখলেন। (মুসলিম শরিফ)। হজরত ইবনে ওমর বলেন, প্রিয় নবী আসিয়ার নাম পরিবর্তন করে জামিলা রেখেছিলেন, কেননা আসিয়া অর্থ পাপী, আর জামিলা অর্থ রূপসী। (মুসলিম শরিফ)। আমাদের প্রিয় নবীর নামে নামকরণ করে ‘মুহাম্মদ’ নাম ধারণ করাও কল্যাণ ও বরকত অর্জনের বিশেষ ফজিলত রয়েছে। হজরত আবু রাফি (রা.) থেকে বর্ণিত, প্রিয় নবী (সা.) ইরশাদ করেন, তোমরা কারও নাম ‘মুহাম্মদ’ রাখলে তাকে মারধর করবে না, আর তার অসম্মানও করবে না। প্রিয় নবী ইরশাদ করেন, যার তিন তিনটি সন্তান জন্মগ্রহণ করল অথচ সে কারও নাম মুহাম্মদ রাখল না, সে জাহিলের আচরণ করল। প্রিয় নবী আরও বলেন, তোমাদের কারও ঘরে এক, দুই বা তিনজন মুহাম্মদ থাকলে, তাঁর কোনো অনিষ্ট হবে না। তিনি আরও ইরশাদ করেন যে ‘মুহাম্মদ’ নামে রহমত ও বরকত নিহিত আছে। যে ঘরে মুহাম্মদ নামের লোক থাকবে সেই ঘরে বরকত হবে। যে সমাবেশে মুহাম্মদ নামের লোক থাকবে, সে সমাবেশে বরকত হবে। হজরত কারি তৈয়ব (রহ.) বলেন, মানুষকে তার পোশাক দিয়ে চেনা যায় না বরং তাকে নাম ও আচরণ দিয়ে তার জাতীয়তা বোঝা যায়। কারও নাম বিকৃত করে সংক্ষিপ্ত আকারে ডাকাও উচিত নয়, কেননা এতে অর্থ পরিবর্তন হয়ে যায়। প্রিয় নবী ইরশাদ করেন, যে ব্যক্তি কাউকে তার নাম পরিবর্তন করে বিকৃত করে ডাকবে, আল্লাহতায়ালার ফেরেশতারা তার ওপর লানত করেন। এ ক্ষেত্রে যাকে ডাকা হলো, খুশি না হয়ে বরং সম্মানের সঙ্গে তারও প্রতিবাদ করা উচিত।

লেখক : ইমাম ও খতিব; কাওলার বাজার জামে মসজিদ, দক্ষিণখান, ঢাকা

বিডি প্রতিদিন/এমআই
 

এই বিভাগের আরও খবর
বিনা ওজরে লাশ দাফনে বিলম্ব করা নিন্দনীয়
বিনা ওজরে লাশ দাফনে বিলম্ব করা নিন্দনীয়
সৌদিতে পৌঁছেছেন ১৭৬৯৪ হজযাত্রী
সৌদিতে পৌঁছেছেন ১৭৬৯৪ হজযাত্রী
তাওফিক কাকে বলে
তাওফিক কাকে বলে
ক্ষমা করলে মর্যাদা বাড়ে
ক্ষমা করলে মর্যাদা বাড়ে
হজের সফরে সহযাত্রীর সঙ্গে আচরণ
হজের সফরে সহযাত্রীর সঙ্গে আচরণ
অনুমতি ছাড়া হজ পালন না করার অনুরোধ ধর্ম মন্ত্রণালয়ের
অনুমতি ছাড়া হজ পালন না করার অনুরোধ ধর্ম মন্ত্রণালয়ের
লোক-দেখানো ইবাদত মূল্যহীন
লোক-দেখানো ইবাদত মূল্যহীন
যারা সৎপথে জীবিকা নির্বাহ করে তারা খোদার প্রিয় বন্ধু
যারা সৎপথে জীবিকা নির্বাহ করে তারা খোদার প্রিয় বন্ধু
সৌদি পৌঁছেছেন ৯ হাজার ৫৪৯ হজযাত্রী
সৌদি পৌঁছেছেন ৯ হাজার ৫৪৯ হজযাত্রী
জাকাত ইসলামের একটি ভিত্তি
জাকাত ইসলামের একটি ভিত্তি
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
দেশ ও মানুষের কল্যাণে যোগ্য নেতৃত্বের গুরুত্ব
দেশ ও মানুষের কল্যাণে যোগ্য নেতৃত্বের গুরুত্ব
সর্বশেষ খবর
চাঁপাইনবাবগঞ্জের আম দেশের ২৫ জেলায় পৌঁছে দিবে ডাক বিভাগ
চাঁপাইনবাবগঞ্জের আম দেশের ২৫ জেলায় পৌঁছে দিবে ডাক বিভাগ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী প্রোপাগান্ডা মেশিন আছে অনলাইনে এবং অফলাইনে : ব্যারিস্টার ফুয়াদ
আওয়ামী প্রোপাগান্ডা মেশিন আছে অনলাইনে এবং অফলাইনে : ব্যারিস্টার ফুয়াদ

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

উত্তেজনা বাড়িয়ে দূরপাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান
উত্তেজনা বাড়িয়ে দূরপাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে উত্তেজনায় পাকিস্তান থেকে ভলিবল টুর্নামেন্ট উজবেকিস্তানে
ভারতের সঙ্গে উত্তেজনায় পাকিস্তান থেকে ভলিবল টুর্নামেন্ট উজবেকিস্তানে

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিরলে বিশেষ অভিযান চালিয়ে 
ফেনসিডিল উদ্ধার
বিরলে বিশেষ অভিযান চালিয়ে  ফেনসিডিল উদ্ধার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
গোপালগঞ্জে দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুুন্সিগঞ্জে আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস উপলক্ষে বিএনপির র‍্যালি
মুুন্সিগঞ্জে আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস উপলক্ষে বিএনপির র‍্যালি

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওয়ে ভবন থেকে নিরাপত্তাকর্মীর লাশ উদ্ধার
খিলগাঁওয়ে ভবন থেকে নিরাপত্তাকর্মীর লাশ উদ্ধার

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

শীতলক্ষ্যায় কদম রসুল সেতুর পশ্চিমাংশের মুখ পুনঃনির্ধারণের দাবি
শীতলক্ষ্যায় কদম রসুল সেতুর পশ্চিমাংশের মুখ পুনঃনির্ধারণের দাবি

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে কামিল পরীক্ষা শুরু
ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে কামিল পরীক্ষা শুরু

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

লক্ষ্মীপুরে আন্তঃপ্রাথমিক বিতর্ক প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন টাউন সরকারি বিদ্যালয়
লক্ষ্মীপুরে আন্তঃপ্রাথমিক বিতর্ক প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন টাউন সরকারি বিদ্যালয়

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টিসিবির ভুয়া কার্ড বাতিল করে স্মার্টকার্ড দেওয়া হবে : খাদ্য উপদেষ্টা
টিসিবির ভুয়া কার্ড বাতিল করে স্মার্টকার্ড দেওয়া হবে : খাদ্য উপদেষ্টা

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

শৃঙ্খলা ভঙ্গ: সিরাজগঞ্জে বিএনপির ৮ নেতার পদ স্থগিত
শৃঙ্খলা ভঙ্গ: সিরাজগঞ্জে বিএনপির ৮ নেতার পদ স্থগিত

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যশোর সীমান্তে পিস্তল-গুলি উদ্ধার
যশোর সীমান্তে পিস্তল-গুলি উদ্ধার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে পৃথক ঘটনায় পিতা-পুত্রসহ গ্রেফতার ১৭
কুড়িগ্রামে পৃথক ঘটনায় পিতা-পুত্রসহ গ্রেফতার ১৭

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁবিপ্রবিতে 'বি' ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন
চাঁবিপ্রবিতে 'বি' ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিআইএ থেকে ১২০০ কর্মী ছাঁটাইয়ের পরিকল্পনা ট্রাম্পের
সিআইএ থেকে ১২০০ কর্মী ছাঁটাইয়ের পরিকল্পনা ট্রাম্পের

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়েভীতি নিয়ে জাহিদ হাসানের ‘ভাল্লাগেনা’
বিয়েভীতি নিয়ে জাহিদ হাসানের ‘ভাল্লাগেনা’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাব ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হেনেছে : মামুনুল হক
নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাব ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হেনেছে : মামুনুল হক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবির ‘সি’ ইউনিটের ফল প্রকাশ
রাবির ‘সি’ ইউনিটের ফল প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির সমর্থনে ইউনূস সরকার টিকে আছে : শামসুজ্জামান দুদু
বিএনপির সমর্থনে ইউনূস সরকার টিকে আছে : শামসুজ্জামান দুদু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমেরিকার কাছ থেকে সামরিক সরঞ্জাম কিনছে ভারত
আমেরিকার কাছ থেকে সামরিক সরঞ্জাম কিনছে ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে কৃতি শিক্ষার্থীদের মাঝে বৃত্তি প্রদান
ফরিদপুরে কৃতি শিক্ষার্থীদের মাঝে বৃত্তি প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মায় জেলের জালে ২৮ কে‌জির কাতল, বি‌ক্রি অর্ধ লাখে
পদ্মায় জেলের জালে ২৮ কে‌জির কাতল, বি‌ক্রি অর্ধ লাখে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় গণ পরিচ্ছন্নতা ও বৃক্ষরোপণ অভিযান
ভালুকায় গণ পরিচ্ছন্নতা ও বৃক্ষরোপণ অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সন্ধ্যায় যৌথসভা ডেকেছে বিএনপি
সন্ধ্যায় যৌথসভা ডেকেছে বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কোরআন-সুন্নাহর বিরুদ্ধে যায় এমন হঠকারী সিদ্ধান্ত নিবেন না : হেফাজত আমির
কোরআন-সুন্নাহর বিরুদ্ধে যায় এমন হঠকারী সিদ্ধান্ত নিবেন না : হেফাজত আমির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাসমাবেশ থেকে হেফাজতের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
মহাসমাবেশ থেকে হেফাজতের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাবিতে অনির্দিষ্টকালের জন্য বহিরাগত প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জাবিতে অনির্দিষ্টকালের জন্য বহিরাগত প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দোয়ার মাধ্যমে শেষ হলো হেফাজতের মহাসমাবেশ
দোয়ার মাধ্যমে শেষ হলো হেফাজতের মহাসমাবেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
যাত্রীদের কষ্ট বিবেচনায় বিমানের প্রস্তাব নাকচ খালেদা জিয়ার
যাত্রীদের কষ্ট বিবেচনায় বিমানের প্রস্তাব নাকচ খালেদা জিয়ার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে দুঃসহ সময় কাটাচ্ছে কাশ্মীরিরা, হয়রানি-মারধর আর ধরপাকড়
ভারতে দুঃসহ সময় কাটাচ্ছে কাশ্মীরিরা, হয়রানি-মারধর আর ধরপাকড়

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুলে যাবেন না, আমরা আপনাকে ক্ষমতায় বসিয়েছি : প্রধান উপদেষ্টাকে হাসনাত
ভুলে যাবেন না, আমরা আপনাকে ক্ষমতায় বসিয়েছি : প্রধান উপদেষ্টাকে হাসনাত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাসমাবেশ থেকে হেফাজতের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
মহাসমাবেশ থেকে হেফাজতের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাড়ির নিচে ছিল ব্যক্তিগত ‌‘বন্দিশালা’, মুক্ত হলেন নারীসহ দুজন
বাড়ির নিচে ছিল ব্যক্তিগত ‌‘বন্দিশালা’, মুক্ত হলেন নারীসহ দুজন

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিন্ধু নদে বাঁধ দিলে ভারতে হামলার হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
সিন্ধু নদে বাঁধ দিলে ভারতে হামলার হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি অবিশ্বাস: সারা জীবনের কান্না
একটি অবিশ্বাস: সারা জীবনের কান্না

১৭ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

রাশিয়া-ইউক্রেন ‘মধ্যস্থতা’ থেকে সরে গেল আমেরিকা!
রাশিয়া-ইউক্রেন ‘মধ্যস্থতা’ থেকে সরে গেল আমেরিকা!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০১৩ সালে শাপলা চত্বরে অন্তত ৫৮ জন নিহত হন
২০১৩ সালে শাপলা চত্বরে অন্তত ৫৮ জন নিহত হন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রকে ফের হুঁশিয়ারি দিল ইরান
যুক্তরাষ্ট্রকে ফের হুঁশিয়ারি দিল ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাঘাতে কতটা সক্ষম মোদি, প্রশ্ন তুলল কংগ্রেস
প্রত্যাঘাতে কতটা সক্ষম মোদি, প্রশ্ন তুলল কংগ্রেস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারীবিষয়ক সংস্কার প্রস্তাব আগাগোড়া ইসলামবিরোধী : হেফাজতে ইসলাম
নারীবিষয়ক সংস্কার প্রস্তাব আগাগোড়া ইসলামবিরোধী : হেফাজতে ইসলাম

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজপরিবারের সঙ্গে পুনর্মিলন চান প্রিন্স হ্যারি
রাজপরিবারের সঙ্গে পুনর্মিলন চান প্রিন্স হ্যারি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে চার দাবিতে সমাবেশ করছে হেফাজত
যে চার দাবিতে সমাবেশ করছে হেফাজত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুতুবদিয়ায় সমুদ্রের গোলাপী চিংড়ি
কুতুবদিয়ায় সমুদ্রের গোলাপী চিংড়ি

২৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইসরায়েল ও আমেরিকাকে হুথির হুঁশিয়ারি
ইসরায়েল ও আমেরিকাকে হুথির হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার

৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যার মামলা করুন, হেফাজতের মহাসমাবেশে মাহমুদুর রহমানের আহ্বান
হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যার মামলা করুন, হেফাজতের মহাসমাবেশে মাহমুদুর রহমানের আহ্বান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ চলছে
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ চলছে

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদিকে ৩৫০ কোটি ডলারের ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছে আমেরিকা
সৌদিকে ৩৫০ কোটি ডলারের ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছে আমেরিকা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের জন্য যে দুই সময়কে উপযুক্ত মনে করে জামায়াত
নির্বাচনের জন্য যে দুই সময়কে উপযুক্ত মনে করে জামায়াত

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মৌলিক সংস্কার আদায় না করে মাঠ থেকে যাব না: সামান্তা
মৌলিক সংস্কার আদায় না করে মাঠ থেকে যাব না: সামান্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সীমান্ত থেকে ধরে নিয়ে যাওয়া দুই বাংলাদেশিকে ফিরিয়ে দিয়েছে বিএসএফ
সীমান্ত থেকে ধরে নিয়ে যাওয়া দুই বাংলাদেশিকে ফিরিয়ে দিয়েছে বিএসএফ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলা অব্যাহত
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলা অব্যাহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে দখলবাজিতে বাড়ছিল বিপুরাজ্য
কেরানীগঞ্জে দখলবাজিতে বাড়ছিল বিপুরাজ্য

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বাংলাদেশের দল ঘোষণা
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বাংলাদেশের দল ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোর থেকেই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জড়ো হচ্ছেন হেফাজতের নেতাকর্মীরা
ভোর থেকেই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জড়ো হচ্ছেন হেফাজতের নেতাকর্মীরা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবরার ফাহাদ হত্যায় হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
আবরার ফাহাদ হত্যায় হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে হেফাজতের মহাসমাবেশ চলছে
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে হেফাজতের মহাসমাবেশ চলছে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হেফাজতের মহাসমাবেশ শুরু
হেফাজতের মহাসমাবেশ শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিরোধ বাড়ছে রাজনৈতিক দলে
বিরোধ বাড়ছে রাজনৈতিক দলে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ অচলের হুঁশিয়ারি হেফাজতে ইসলামের
দেশ অচলের হুঁশিয়ারি হেফাজতে ইসলামের

পেছনের পৃষ্ঠা

পঞ্চপাণ্ডবে ধ্বংস বিদ্যুৎ খাত
পঞ্চপাণ্ডবে ধ্বংস বিদ্যুৎ খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জে ব্যক্তিগত আয়নাঘর, চলত নির্যাতন
সিরাজগঞ্জে ব্যক্তিগত আয়নাঘর, চলত নির্যাতন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকরে ভাগ্যচক্র
আজকরে ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টপসয়েল কাটার মহোৎসব
টপসয়েল কাটার মহোৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার ‘লর্ডস’ ঘিরে কেবলই মুগ্ধতা
দক্ষিণ এশিয়ার ‘লর্ডস’ ঘিরে কেবলই মুগ্ধতা

মাঠে ময়দানে

সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণ বাড়ছে
সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণ বাড়ছে

নগর জীবন

পথ খুঁজছে ঐকমত্য কমিশন
পথ খুঁজছে ঐকমত্য কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফারাক্কার কারণে ১২ জেলায় পরিবেশ বিপর্যয়
ফারাক্কার কারণে ১২ জেলায় পরিবেশ বিপর্যয়

পরিবেশ ও জীবন

সবজিতে অস্বস্তি মুরগিও চড়া
সবজিতে অস্বস্তি মুরগিও চড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

পর্নোগ্রাফি প্রচারের অভিযোগে দুই নারী কারাগারে
পর্নোগ্রাফি প্রচারের অভিযোগে দুই নারী কারাগারে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুত্রবধূদের নিয়ে সোমবার ফিরছেন খালেদা জিয়া
পুত্রবধূদের নিয়ে সোমবার ফিরছেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে
এনসিপির দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুনরা কেন দর্শক নজর কাড়তে পারছেন না
নতুনরা কেন দর্শক নজর কাড়তে পারছেন না

শোবিজ

চিকিৎসার অভাবে হাতিশাবকের মৃত্যু
চিকিৎসার অভাবে হাতিশাবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল করতে হবে
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধে বিপর্যস্ত প্রাণপ্রকৃতি
যুদ্ধে বিপর্যস্ত প্রাণপ্রকৃতি

পরিবেশ ও জীবন

পাইলটের ভুলে ঢাকার ফ্লাইট নামল সিলেটে
পাইলটের ভুলে ঢাকার ফ্লাইট নামল সিলেটে

পেছনের পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য শাহরুখ...
অপ্রতিরোধ্য শাহরুখ...

শোবিজ

ইমার্জিং দলে আকবর আলি
ইমার্জিং দলে আকবর আলি

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের বৃহস্পতি তুঙ্গে
মেহজাবীনের বৃহস্পতি তুঙ্গে

শোবিজ

স্থাপত্যে অনন্য মেটি স্কুল
স্থাপত্যে অনন্য মেটি স্কুল

শনিবারের সকাল

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা আলমগীর কবির
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা আলমগীর কবির

শোবিজ

সীমানা নিয়ে জটিলতার শঙ্কা
সীমানা নিয়ে জটিলতার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

আবাহনীকে ফের হারাল কিংস
আবাহনীকে ফের হারাল কিংস

মাঠে ময়দানে

ইউরোপা লিগে ‘অল ইংলিশ ফাইনাল’!
ইউরোপা লিগে ‘অল ইংলিশ ফাইনাল’!

মাঠে ময়দানে

কখন ফিরছেন শাবনূর
কখন ফিরছেন শাবনূর

শোবিজ

শ্রমিকদের সম্মানজনক মজুরি নিশ্চিতের দাবি এনসিবির
শ্রমিকদের সম্মানজনক মজুরি নিশ্চিতের দাবি এনসিবির

নগর জীবন

ফারিয়া শাহরিনের আক্ষেপ
ফারিয়া শাহরিনের আক্ষেপ

শোবিজ