শিরোনাম
প্রকাশ: ০৬:১২, রবিবার, ১১ মে, ২০২৫

যুদ্ধ নয় শান্তি, সংঘাত নয় সন্ধি

মুফতি সাইফুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
যুদ্ধ নয় শান্তি, সংঘাত নয় সন্ধি

ইসলাম শান্তির ধর্ম। মানুষের ব্যক্তিজীবন থেকে শুরু করে রাষ্ট্রীয় সম্পর্ক পর্যন্ত ইসলামের প্রতিটি নির্দেশনা শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠার ওপর ভিত্তি করে গঠিত। একজন মুসলিম শুধু তার আত্মীয়-স্বজন বা বন্ধুদের প্রতিই নয়, তার প্রতিবেশীর প্রতিও দায়বদ্ধ। এই প্রতিবেশী হতে পারে একজন ব্যক্তি, পরিবার, সমাজ কিংবা একটি রাষ্ট্র।

যখন প্রতিবেশীদের মধ্যে মতানৈক্য, সংঘাত বা যুদ্ধ শুরু হয়—তখন ইসলাম এর ন্যায়সংগত সমাধানে স্পষ্ট নীতিমালা প্রদান করে।

যুদ্ধ নয় শান্তি, সংঘাত নয় সন্ধি—এটা ইসলামের গুরুত্বপূর্ণ নীতি।

বাংলাদেশের দুই প্রতিবেশী রাষ্ট্র বহুকাল ধরে জড়িয়ে আছে সংঘাত ও প্রতিযোগিতায়। এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশের সাধারণ মুসলিমদের মধ্যে দেখা দিয়েছে দ্বিধা, আবেগ ও মতানৈক্য।

কারণ একদিকে পাকিস্তান একটি মুসলিম দেশ, যা আমাদের ইতিহাস ও ধর্মীয় অনুভূতির অংশ। অন্যদিকে ভারত ভৌগোলিক, সাংস্কৃতিক ও অর্থনৈতিকভাবে আমাদের দীর্ঘস্থায়ী প্রতিবেশী, সেখানেও বিপুলসংখ্যক মুসলিম আছে। এই জটিল বাস্তবতায় একজন সচেতন বাংলাদেশি মুসলিমের করণীয় নিচে আলোচনা করা হলো—
ইসলামের মূলনীতি হচ্ছে শান্তি, ন্যায় ও সহনশীলতা

ইসলাম যুদ্ধপ্রিয় নয়; বরং ইসলামের মূল লক্ষ্য শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান ও ইনসাফভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠা। কোরআনে বলা হয়েছে : ‘আর যদি তারা শান্তির দিকে ঝোঁকে, তবে তুমিও তার দিকে ঝুঁকে পড়ো এবং আল্লাহর ওপর ভরসা রাখো।’ (সুরা আল-আনফাল, আয়াত : ৬১)

রাসুলুল্লাহ (সা.) নিজেও যুদ্ধের চেয়ে আলোচনার মাধ্যমে সংকট নিরসনকে সর্বাধিক গুরুত্ব দিয়েছেন। হুদাইবিয়ার চুক্তি তার শ্রেষ্ঠ উদাহরণ। এই দৃষ্টিকোণ থেকে যেকোনো যুদ্ধ পরিস্থিতিতে একজন বাংলাদেশি মুসলমানের দায়িত্ব হওয়া উচিত শান্তির পক্ষে অবস্থান নেওয়া এবং আবেগময় পক্ষপাতিত্ব থেকে বিরত থাকা। অতএব, যুদ্ধকে সমর্থন করা নয়, বরং শান্তি স্থাপনের জন্য কাজ করাই হবে ইসলামী অবস্থান। এ ক্ষেত্রে একজন বাংলাদেশি মুসলমানের নৈতিক দায়িত্ব হচ্ছে শান্তির জন্য দোয়া ও চেষ্টা করা, উসকানিমূলক বক্তব্য বা মতাদর্শ থেকে বিরত থাকা, মিডিয়ার ভুল ও বিদ্বেষপূর্ণ প্রচারণা এড়িয়ে চলা।

ধর্মীয় অনুভূতি ও ভৌগোলিক সম্পর্কে ভারসাম্য রক্ষা

‌পাকিস্তান একটি মুসলিম রাষ্ট্র হিসেবে ভ্রাতৃত্বের দাবি রাখে। তবে সেই ভ্রাতৃত্ব হতে হবে ইনসাফপূর্ণ আবেগময় সমর্থনে নয়। কারণ যুদ্ধে মাজলুম হলেও মুসলিম ভ্রাতৃত্বের ব্যাপক ক্ষতির আশঙ্কা যেমন রয়েছে, তেমনি যদি কখনো পাকিস্তান জুলুম করে সে ক্ষেত্রেও তাকে থামানোই নবীর শিক্ষা। রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘তোমার ভাই যদি জুলুম করে, তবে তাকে থামানোই তোমার পক্ষ থেকে সাহায্য।’ (বুখারি, হাদিস : ২৪৪৪)

অর্থাৎ মুসলিম ভাই হলেও যদি তারা অন্যায় করে, সেটাকে প্রশ্রয় দেওয়া নয়; বরং থামানোই প্রকৃত সহানুভূতি।

‌ভারত অমুসলিম দেশ হলেও আমাদের প্রতিবেশী। আর ইসলাম অমুসলিম প্রতিবেশীকেও সদাচরণের হকদার হিসেবে দেখেছে। মহান আল্লাহ বলেন, ‘আত্মীয় প্রতিবেশী, দূর-প্রতিবেশী এবং তোমাদের সাথি... সবার সঙ্গে সদাচরণ করো।’ (সুরা নিসা, আয়াত : ৩৬) 

এই আয়াত নির্দেশ করে, ধর্ম ভিন্ন হলেও প্রতিবেশীর প্রতি দায়িত্ব শেষ হয় না। সেই সঙ্গে আমাদের এ কথাও ভুলে যাওয়ার সুযোগ নেই যে ভারত অমুসলিম রাষ্ট্র হলেও সমগ্র ভারতে গোটা পাকিস্তান থেকেও বেশিসংখ্যক মুসলিম বসবাস করে। সুতরাং যুদ্ধ হলে ভারতের অন্য সব নাগরিকের মতো ভারতীয় মুসলিমরাও ক্ষতির সম্মুখীন হবে। আর এই ভারতীয় মুসলিমদের প্রতিও আমাদের ভ্রাতৃত্বের দায় ভুলে যাওয়ার সুযোগ নেই। পাশাপাশি দুই দেশের সংঘর্ষ চরম পর্যায়ে পৌঁছালে আমাদের দেশও বিভিন্ন দিক থেকে ক্ষতিগ্রস্ত হবে।

বাংলাদেশের ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় আবেগ নয়, প্রজ্ঞা দরকার

বাংলাদেশের কৌশলগত অবস্থান অত্যন্ত সংবেদনশীল। একদিকে ভারতের সঙ্গে তিন দিক ঘেরা সীমান্ত আর গভীর বাণিজ্যিক সম্পর্ক। অন্যদিকে পাকিস্তানের সঙ্গে ধর্মীয় ও ঐতিহাসিক সম্পর্ক। এই দুই বাস্তবতার মাঝে হঠকারী আবেগ নয়, কূটনৈতিক ভারসাম্য ও ইনসাফপূর্ণ অবস্থানই হওয়া উচিত বাংলাদেশের একমাত্র পথনির্দেশক।

আমাদের করণীয়

১. শান্তি-ন্যায়ের পক্ষে অবস্থান : উসকানিমূলক মত বা বক্তব্য থেকে বিরত থেকে সব পক্ষকে শান্তির বর্তা দেওয়া। মুসলিম হোক বা অমুসলিম—যেই অন্যায় করুক, তার বিরুদ্ধেই অবস্থান নেওয়া।

৩. মানবিক সহানুভূতি : যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত নিরপরাধ মানুষের প্রতি সহানুভূতি ও সাহায্যের হাত বাড়ানো।

৪. ইসলামী দৃষ্টিভঙ্গি প্রচার : পরিবার, সমাজ ও অনলাইন মাধ্যমে ভারসাম্যপূর্ণ ইসলামী চিন্তা ছড়িয়ে দেওয়া। সকল প্রকার উসকানি ও অবান্তর মিডিয়ার হটকারী সংবাদ প্রচার থেকে নিজেকে বিরত রাখা।

ন্যায়ের দৃষ্টিতে অবস্থান নির্ধারণ

পাক-ভারত যুদ্ধ আমাদের সরাসরি যুদ্ধ না হলেও আমাদের চিন্তা-চেতনায় গভীর প্রভাব ফেলে। একে নিছক ধর্মীয় দ্বন্দ্ব ভেবে আবেগতাড়িত অবস্থান গ্রহণ নয়; বরং ইসলামী ন্যায়ের মানদণ্ডে দাঁড়িয়ে বিবেক, বুদ্ধি ও মানবিকতার ভিত্তিতে অবস্থান নেওয়া আবশ্যক। মনে রাখতে হবে, ইসলাম বলে— ‘তোমরা ইনসাফ করবে—এটাই তাকওয়ার সবচেয়ে কাছাকাছি।’ (সুরা আল-মায়িদা, আয়াত : ৮)

একজন বাংলাদেশি মুসলিম হিসেবে আমাদের দায়িত্ব—পক্ষপাত নয়, ইনসাফ।

লেখক :  প্রাবন্ধিক, অনুবাদক ও মুহাদ্দিস

বিডি প্রতিদিন/মুসা


 

এই বিভাগের আরও খবর
অমুসলিমদের কলমে মহানবী (সা.)-এর মহিমা
অমুসলিমদের কলমে মহানবী (সা.)-এর মহিমা
সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব
সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম
মুজিজা, কারামত ও কারসাজির মধ্যে পার্থক্য
মুজিজা, কারামত ও কারসাজির মধ্যে পার্থক্য
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন তিন বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন তিন বাংলাদেশি আলেম
পাপমুক্ত জীবনযাপনে অনন্ত পুরস্কার
পাপমুক্ত জীবনযাপনে অনন্ত পুরস্কার
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
কবরে মৃতদেহ অক্ষত থাকা কি নেককার হওয়ার আলামত
কবরে মৃতদেহ অক্ষত থাকা কি নেককার হওয়ার আলামত
ভুল স্বীকার করা সততা ও সাহসিকতার পরিচায়ক
ভুল স্বীকার করা সততা ও সাহসিকতার পরিচায়ক
সর্বশেষ খবর
আফগানিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
আফগানিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

উজানে বৃষ্টিপাত, সিলেটে বাড়ছে নদীর পানি
উজানে বৃষ্টিপাত, সিলেটে বাড়ছে নদীর পানি

১৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্যারিসে জমকালো আয়োজনে শুরু টেক্সটাইল সোর্সিং মেলা ২০২৫
প্যারিসে জমকালো আয়োজনে শুরু টেক্সটাইল সোর্সিং মেলা ২০২৫

২৬ মিনিট আগে | পরবাস

পাকিস্তানে ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরণে ৫ সেনা নিহত
পাকিস্তানে ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরণে ৫ সেনা নিহত

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানী ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ রাজধানী ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

খুলনায় চুরি হওয়া নবজাতক ৬ ঘণ্টা পর উদ্ধার
খুলনায় চুরি হওয়া নবজাতক ৬ ঘণ্টা পর উদ্ধার

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

৪৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কুমিল্লায় চুন কারখানায় অবৈধ গ্যাস সংযোগ, ৮ শ্রমিক কারাগারে
কুমিল্লায় চুন কারখানায় অবৈধ গ্যাস সংযোগ, ৮ শ্রমিক কারাগারে

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিড়ের মধ্যে ঢুকে গেল চলন্ত ট্রাক, নিহত ৩
ভিড়ের মধ্যে ঢুকে গেল চলন্ত ট্রাক, নিহত ৩

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরিবেশ রক্ষায় প্লাস্টিক বর্জ্যকে সম্পদে রূপান্তর করতে হবে: চসিক মেয়র
পরিবেশ রক্ষায় প্লাস্টিক বর্জ্যকে সম্পদে রূপান্তর করতে হবে: চসিক মেয়র

৫২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাইতিতে গ্যাং হামলায় নিহত অর্ধশতাধিক
হাইতিতে গ্যাং হামলায় নিহত অর্ধশতাধিক

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’
‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিনিয়োগ পেতে পরামর্শকের কথায় বিদেশে প্রতিষ্ঠান খুলে প্রতারিত উদ্যোক্তা ব্যবসায়ীরা
বিনিয়োগ পেতে পরামর্শকের কথায় বিদেশে প্রতিষ্ঠান খুলে প্রতারিত উদ্যোক্তা ব্যবসায়ীরা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় দুপুরের মধ্যে বৃষ্টির আভাস
ঢাকায় দুপুরের মধ্যে বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

অমুসলিমদের কলমে মহানবী (সা.)-এর মহিমা
অমুসলিমদের কলমে মহানবী (সা.)-এর মহিমা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাজনৈতিক অস্থিরতায় শঙ্কিত ব্যবসায়ীরা
রাজনৈতিক অস্থিরতায় শঙ্কিত ব্যবসায়ীরা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস
পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি
ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি
শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে
দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন