শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫৮, শুক্রবার, ০৮ আগস্ট, ২০২৫

মুসলিম সভ্যতায় মসজিদভিত্তিক পাঠাগার

আতাউর রহমান খসরু
অনলাইন ভার্সন
মুসলিম সভ্যতায় মসজিদভিত্তিক পাঠাগার

ইসলামী সমাজ ও সভ্যতার সূচনা হয় মসজিদ কেন্দ্র করেই। মদিনায় হিজরতের পর মহানবী (সা.) সর্বপ্রথম মসজিদ নির্মাণ করেন। তাঁর প্রতিষ্ঠিত মসজিদই ছিল মুসলমানদের সব কর্মকাণ্ডের প্রাণকেন্দ্র। তিনি মসজিদের সঙ্গে যুক্ত করেছিলেন সুফফা নামক একটি আবাসিক জ্ঞানকেন্দ্র।

মহানবী (সা.)-এর পর সাহাবায়ে কিরাম ও তাবেঈদের যুগেও ইসলামী জ্ঞান-বিজ্ঞান চর্চার প্রধান কেন্দ্র ছিল মসজিদ। প্রখ্যাত সাহাবি ও তাবেঈরা বিভিন্ন মসজিদে অবস্থান করে শিক্ষার্থীদের জ্ঞানপিপাসা নিবারণ করতেন। জ্ঞানচর্চার এই ধারাবাহিকতা রক্ষার স্বার্থেই মসজিদের সঙ্গে যুক্ত হয় পাঠাগার, যা পরবর্তী যুগে মুসলিম সমাজ ও সভ্যতায় ইসলামী জ্ঞানের প্রসার ঘটাতে অসামান্য অবদান রাখে।
 

মসজিদভিত্তিক বিখ্যাত পাঠাগার

ইসলামের সোনালি যুগ থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত মুসলিম বিশ্বের প্রায় সর্বত্র মসজিদভিত্তিক পাঠাগারের দেখা মেলে।


নিম্নে এমন বিখ্যাত কয়েকটি ঐতিহাসিক মসজিদভিত্তিক পাঠাগারের বর্ণনা দেওয়া হলো—
১. কর্ডোভা জামে মসজিদ পাঠাগার : ১৭০ হিজরি মোতাবেক ৭৮৬ খ্রিস্টাব্দে স্পেনের উমাইয়া শাসক আমির আবদুর রহমান দাখেলি কর্ডোভা জামে মসজিদে পাঠাগার স্থাপন করেন। এই পাঠাগারে তিনি ইসলামী গ্রন্থ এবং কোরআনের বিরল সব অনুলিপির সুবিশাল ভাণ্ডার গড়ে তোলেন। এখানে উসমান (রা.)-এর যুগে তৈরি কোরআনের একটি অনুলিপিও ছিল। ১২৩৬ খ্রিস্টাব্দে খ্রিস্টান বাহিনী কর্ডোভা দখল করার পর ঐতিহাসিক এই পাঠাগার পুড়িয়ে ধ্বংস করে দেয়।

২. বায়াজিন মসজিদের পাঠাগার : কৃতী শিল্পী ও হস্তলিপি বিশেষজ্ঞ ইবনে সাকরান স্পেনের ভ্যালেন্সিয়া শহরের বায়াজিন মসজিদে পাঠাগার গড়ে তোলেন। তিনি ছিলেন গ্রানাডার রাজকীয় পাঠাগারের কর্মকর্তা। এই পাঠাগারের সূচনা হয়েছিল তাঁর ব্যক্তিগত বই মসজিদে দান করার মাধ্যমে। স্পেনের মুসলিম মনীষীদের অনেকেই মসজিদ পাঠাগারে তাঁদের ব্যক্তিগত বই দান করেছিলেন। যেমন ইবনে লুব্ব মালাক্কি তাঁর ব্যক্তিগত পাঠাগারে সংরক্ষিত বইয়ের একাংশ গ্রানাডার জামে মসজিদের পাঠাগারে দান করার অসিয়ত করে যান।

ইবনে মারওয়ান আল বাজি তাঁর ব্যক্তিগত সব বই সেভিলের কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের পাঠাগারে দান করে দেন। মুসলিম স্পেনের প্রায় প্রতিটি শহরের প্রধান প্রধান মসজিদে পাঠাগার ছিল।

৩. কারাউইন মসজিদের পাঠাগার : বিশ্বের প্রাচীনতম কারাউইন বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেছিলেন মহীয়সী নারী ফাতেমা আল ফিহরি (রহ.)। মরক্কোর এই বিশ্ববিদ্যালয়ের সূচনা হয়েছিল একটি মসজিদ প্রাঙ্গণে, যা এখনো জামে আল কারাউইন নামে পরিচিত। পরবর্তী সময়ে এই মসজিদে পাঠাগার স্থাপন করা হয়। সুবিশাল এই পাঠাগারকে তৎকালীন আলেমরা ‘আল খাজানাতুল ইলমিয়্যা’ বা জ্ঞানের ভাণ্ডার বলতেন। সুলতান আবু ইনান মুতাওয়াক্কিলের সহযোগিতায় ৭৫০ হিজরি মোতাবেক ১৩৪৯ হিজরিতে এই পাঠাগার প্রতিষ্ঠা করা হয়। পরবর্তী সুলতানরাও পাঠাগারের সমৃদ্ধিতে অবদান রেখেছেন, যা এখনো জ্ঞানান্বেষীদের তৃপ্ত করে যাচ্ছে।

৪. তিতওয়ান মসজিদ পাঠাগার : মরক্কোর তিতওয়ান শহরের কেন্দ্রীয় মসজিদেও একটি প্রাচীন পাঠাগার রয়েছে। এই পাঠাগারের সূচনা কিভাবে হয়েছিল তা জানা যায় না। স্প্যানিশ বাহিনী সাধারণত কোনো মুসলিম শহর দখল করলে অন্যান্য স্থাপনার সঙ্গে পাঠাগারও ধ্বংস করে দিত। তবে ১৮৫৯ খ্রিস্টাব্দে স্পেন তিতওয়ান দখল করলেও মসজিদের পাঠাগারটি আশ্চর্যজনকভাবে অক্ষত ছিল।

৫. মাকতাবায়ে ইউসুফিয়্যা : মরক্কোর রাজধানী মারাকেশে অবস্থিত আলী ইবনে ইউসুফে অবস্থিত মাকতাবায়ে ইউসুফিয়্যা। ১১১১ হিজরি মোতাবেক ১৭০০ খ্রিস্টাব্দে সুলতান ইসমাইল উলুভি পাঠাগারটি প্রতিষ্ঠা করেন। এই পাঠাগারের বৈশিষ্ট্য হলো এখানে ধর্মীয় বইয়ের পাশাপাশি ভাষা, সাহিত্য, দর্শন, গণিত ও প্রাকৃতিক বিজ্ঞানের নানা শাখার বই বিদ্যমান ছিল।

৬. ইবরাহিম পাশা মসজিদ পাঠাগার : মিসরের সমুদ্রবর্তী শহর ইস্কান্দারিয়ায় অবস্থিত ঐতিহাসিক ইবরাহিম পাশা মসজিদ। এই মসজিদে রয়েছে প্রাচীন পাঠাগার। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় পাঠাগারের বৃহৎ অংশই ধ্বংস হয়ে যায়।

৭. তানতা মসজিদ পাঠাগার : মিসরের তানতায় অবস্থিত আহমদি মসজিদে রয়েছে শতবর্ষের পুরনো পাঠাগার। ১৩১৬ হিজরি মোতাবেক ১৮১৯ খ্রিস্টাব্দে পাঠাগারটি প্রতিষ্ঠিত হয়। মিসরের আরেকটি প্রাচীন পাঠাগার জামে ইবনে তুলুন মসজিদে অবস্থিত, যা ২৬৫ হিজরিতে সুলতান আহমদ বিন তুলুন প্রতিষ্ঠা করেন।

৮. আল আজহার মসজিদ পাঠাগার : আল আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ের মসজিদ প্রাঙ্গণেও রয়েছে প্রাচীন ও বৃহৎ পাঠাগার। যেখানে দুই লক্ষাধিক বই রয়েছে। মিসরের অসংখ্য প্রাচীন মসজিদের সঙ্গেই পাঠাগার ছিল।

শুধু আফ্রিকা বা মধ্যপ্রাচ্য নয়, বরং বুখারা, সামারকন্দ, খোরাসানসহ মধ্য এশিয়ার মুসলিম অধ্যুষিত অঞ্চলেও মসজিদভিত্তিক পাঠাগারের বিস্তার ঘটেছিল। লেখা দীর্ঘ হওয়ার ভয়ে সে তালিকা এড়িয়ে যাওয়া হলো।

বর্তমান যুগের কয়েকটি মসজিদভিত্তিক পাঠাগার

আধুনিক যুগেও বহু মসজিদে পাঠাগার রয়েছে। পৃথিবীর এমন কয়েকটি পাঠাগারের বর্ণনা দেওয়া হলো—

১. মসজিদুল হারামের পাঠাগার : মুসলিম বিশ্বের অন্যতম প্রাচীন ও বৃহৎ পাঠাগার মসজিদুল হারামে অবস্থিত। ১৬০ হিজরিতে মসজিদুল হারামে প্রথম পাঠাগার স্থাপন করেন আব্বাসীয় খলিফা আল মাহদি। যুগে যুগে মুসলিম শাসকরা এই পাঠাগারের উন্নয়নে অবদান রেখেছেন। সর্বশেষ বাদশাহ আবদুল আজিজ পাঠাগারটি আধুনিকায়ন করেন। এই পাঠাগারে দুই লাখের বেশি বই, দুর্লভ পাণ্ডুলিপি, পত্র-পত্রিকা ও অডিও রেকর্ডিং রয়েছে।

২. মসজিদে নববীর পাঠাগার : মসজিদে নববীতেও ইসলামের সোনালি যুগে পাঠাগার স্থাপন করা হয়। কিন্তু ৮৮৬ হিজরি ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের সময় তা ধ্বংস হয়ে যায়। এরপর বাদশাহ ফয়সাল বিন আবদুল আজিজ মদিনায় পাঠাগার স্থাপন করেন। এই পাঠাগারে এক লাখ ৭২ হাজারের বেশি বই রয়েছে।

৩. মসজিদুল আকসার পাঠাগার : আইয়ুবীয় শাসকদের আমলে মসজিদুল আকসায় বই-পুস্তকের বিশেষ ভাণ্ডার গড়ে তোলা হয়। তবে তা প্রাতিষ্ঠানিক কোনো পাঠাগার ছিল না। জনসাধারণও তা থেকে উপকৃত হওয়ার সুযোগ পেত না। ১৯২২ সালে বই-ভাণ্ডারের বই এবং নতুনভাবে কিছু বই সংযুক্ত করে পাঠাগার গড়ে তোলার সিদ্ধান্ত হয়। প্রায় ৫০ বছরের প্রচেষ্টা তা পূর্ণাঙ্গ পাঠাগারে রূপ নেয় এবং ১৯৭৬ সালে সাধারণ মানুষের জন্য উন্মুক্ত করা হয়। এখানে দুষ্পাপ্য বহু বই ও পাণ্ডুলিপি রয়েছে। এই পাঠাগারকে ‘খাজানাতুল ইলম’ বা জ্ঞানের ভাণ্ডার বলা হয়।

৪. সানআর কেন্দ্রীয় মসজিদের পাঠাগার : ইয়েমেনের রাজধানী সানআর প্রধান মসজিদ ‘জামে আল কাবির’। রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর নির্দেশে এই মসজিদের গোড়াপত্তন হয়েছিল। উমাইয়া খলিফা ওয়ালিদ ইবনে আবদুল মালিক এখানে বড় একটি মসজিদ নির্মাণ করেন। এই মসজিদেই রয়েছে ইয়েমেনের সর্ববৃহৎ পাঠাগার। পাঠাগারটি ইসলামের প্রারম্ভিক যুগে প্রতিষ্ঠিত।

৫. বায়তুল মোকাররম পাঠাগার : জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের প্রাঙ্গণেই অবস্থিত বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ ইসলামী পাঠাগার। ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার সঙ্গে সঙ্গে এই পাঠাগারের যাত্রা শুরু হয়। বাংলা, আরবি, উর্দু, ফারসি ও ইংরেজি ভাষায় রচিত প্রায় ৫০ হাজার বই ও ম্যাগাজিন এখানে সংরক্ষিত আছে। দক্ষিণ এশিয়ার সর্ববৃহৎ কোরআনের অনুলিপি এখানে সংরক্ষিত আছে।

তথ্যঋণ : (বই) মাকতাবাতুল মাসাজিদ, আলুকা ডটকম, আলজাজিরা, আরব নিউজ ও উইকিপিডিয়া

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন 

এই বিভাগের আরও খবর
খাদ্যসংকট নিরসনে ইসলামের নির্দেশনা
খাদ্যসংকট নিরসনে ইসলামের নির্দেশনা
৮ কোটি ২০ লাখ টাকা ফেরত পেয়েছেন হজযাত্রীরা
৮ কোটি ২০ লাখ টাকা ফেরত পেয়েছেন হজযাত্রীরা
ওমরাহ ও হজযাত্রীদের জন্য সুখবর
ওমরাহ ও হজযাত্রীদের জন্য সুখবর
তানজানিয়ায় ইসলাম ও মুসলমান
তানজানিয়ায় ইসলাম ও মুসলমান
সহকর্মী ও সহযোদ্ধাদের কৃতিত্ব স্বীকারের গুরুত্ব
সহকর্মী ও সহযোদ্ধাদের কৃতিত্ব স্বীকারের গুরুত্ব
১০ দিনে প্রাথমিক নিবন্ধন করলেন ২৫ হজযাত্রী
১০ দিনে প্রাথমিক নিবন্ধন করলেন ২৫ হজযাত্রী
ভাষাবিদ ড. আব্দুস সাত্তার সিদ্দিকীর জীবন ও কর্ম
ভাষাবিদ ড. আব্দুস সাত্তার সিদ্দিকীর জীবন ও কর্ম
ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব
ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব
কুদরতের অপার বিস্ময় বৃষ্টি
কুদরতের অপার বিস্ময় বৃষ্টি
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
সর্বশেষ খবর
যাত্রীকে অস্বাস্থ্যকর আসন দেওয়ায় ইন্ডিগোকে দেড় লাখ রুপি জরিমানা
যাত্রীকে অস্বাস্থ্যকর আসন দেওয়ায় ইন্ডিগোকে দেড় লাখ রুপি জরিমানা

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

বিমান থেকে ত্রাণ মাথায় পড়ে ফিলিস্তিনি কিশোর নিহত
বিমান থেকে ত্রাণ মাথায় পড়ে ফিলিস্তিনি কিশোর নিহত

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালিকা থেকে মৃত ভোটার বাদ যাচ্ছে ২১ লাখ ৩২ হাজার ৫৯০
তালিকা থেকে মৃত ভোটার বাদ যাচ্ছে ২১ লাখ ৩২ হাজার ৫৯০

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীতে দুর্ধর্ষ 'ধাক্কামারা' চক্রের দুই নারী সদস্য আটক
রাজধানীতে দুর্ধর্ষ 'ধাক্কামারা' চক্রের দুই নারী সদস্য আটক

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

বার্সেলোনা ছেড়ে রোনালদোর সতীর্থ মার্টিনেজ
বার্সেলোনা ছেড়ে রোনালদোর সতীর্থ মার্টিনেজ

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফেল থেকে জিপিএ-৫ তিনজন, নতুনভাবে পাস করলেন ২৯৩ জন
ফেল থেকে জিপিএ-৫ তিনজন, নতুনভাবে পাস করলেন ২৯৩ জন

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে আগুনে পুড়ল ১১ দোকান ও ১ কারখানা
নোয়াখালীতে আগুনে পুড়ল ১১ দোকান ও ১ কারখানা

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ৪০ হাজার বডি ক্যামেরা কিনছে সরকার
ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ৪০ হাজার বডি ক্যামেরা কিনছে সরকার

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

৩২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শুষ্ক থাকবে ঢাকার আকাশ, নেই বৃষ্টির সম্ভাবনা
শুষ্ক থাকবে ঢাকার আকাশ, নেই বৃষ্টির সম্ভাবনা

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা বোর্ডে নতুন জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৮৬ পরীক্ষার্থী, ফেল থেকে পাস ২৯৩
ঢাকা বোর্ডে নতুন জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৮৬ পরীক্ষার্থী, ফেল থেকে পাস ২৯৩

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

এনসিএল টি-টোয়েন্টিতে ক্রিকেটারদের ম্যাচ ফি বাড়াল বিসিবি
এনসিএল টি-টোয়েন্টিতে ক্রিকেটারদের ম্যাচ ফি বাড়াল বিসিবি

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যে ৫ সহজ কৌশলে চ্যাটজিপিটি হবে আপনার ব্যক্তিগত সহকারী
যে ৫ সহজ কৌশলে চ্যাটজিপিটি হবে আপনার ব্যক্তিগত সহকারী

৪১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার পুনঃনিরীক্ষণের ফল প্রকাশ
এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার পুনঃনিরীক্ষণের ফল প্রকাশ

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

ওয়ানডেতে ফিরেই বিশ্বরেকর্ড গড়লেন শাহিন আফ্রিদি
ওয়ানডেতে ফিরেই বিশ্বরেকর্ড গড়লেন শাহিন আফ্রিদি

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বড়শিতে ধরা এক জোড়া কোরাল ৪১ হাজার টাকায় বিক্রি
বড়শিতে ধরা এক জোড়া কোরাল ৪১ হাজার টাকায় বিক্রি

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তুরস্ক সবসময় ফিলিস্তিনের পাশে থাকবে: এরদোয়ান
তুরস্ক সবসময় ফিলিস্তিনের পাশে থাকবে: এরদোয়ান

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবিতে হল রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
জাবিতে হল রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নড়াইলে চিত্রশিল্পী এস এম সুলতানের জন্মবার্ষিকীতে শ্রদ্ধা
নড়াইলে চিত্রশিল্পী এস এম সুলতানের জন্মবার্ষিকীতে শ্রদ্ধা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে দুই দিনে ৪৩২ গাড়ি ডাম্পিং, ১১৬ গাড়ি রেকার
রাজধানীতে দুই দিনে ৪৩২ গাড়ি ডাম্পিং, ১১৬ গাড়ি রেকার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনের সু-২৭ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত
ইউক্রেনের সু-২৭ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ব্যানারের নিচে বসে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান, যুবক গ্রেপ্তার
বিএনপির ব্যানারের নিচে বসে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান, যুবক গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে প্রেম, দুই বছরে সাড়ে ১২ কোটি টাকা খোয়ালেন বৃদ্ধ!
ফেসবুকে প্রেম, দুই বছরে সাড়ে ১২ কোটি টাকা খোয়ালেন বৃদ্ধ!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বেকারত্ব দূরীকরণে প্রযুক্তির ব্যবহার নিয়ে শেরপুরে আলোচনা সভা
বেকারত্ব দূরীকরণে প্রযুক্তির ব্যবহার নিয়ে শেরপুরে আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বীরের সঙ্গে থেকেও জয়কে মিস করছেন শাকিব খান
বীরের সঙ্গে থেকেও জয়কে মিস করছেন শাকিব খান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্যামি ব্রুসকে জাতিসংঘের উপপ্রতিনিধি মনোনীত করলেন ট্রাম্প
ট্যামি ব্রুসকে জাতিসংঘের উপপ্রতিনিধি মনোনীত করলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, ভুল সংশোধনের সুযোগ থাকছে ১২ দিন
খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, ভুল সংশোধনের সুযোগ থাকছে ১২ দিন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বুড়িচংয়ে ষোলনল ইউনিয়ন যুবদলের দ্বিবার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বুড়িচংয়ে ষোলনল ইউনিয়ন যুবদলের দ্বিবার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বালতির পানিতে ডুবে প্রাণ গেলো শিশুর
বালতির পানিতে ডুবে প্রাণ গেলো শিশুর

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
তুষারের গোপন ভিডিও ছড়িয়ে দেয়ার হুমকি নীলার
তুষারের গোপন ভিডিও ছড়িয়ে দেয়ার হুমকি নীলার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসপাতালে ভর্তির সময় স্বামীর নামের জায়গায় নিজের নাম বসিয়েছে তুষার : নীলা ইস্রাফিল
হাসপাতালে ভর্তির সময় স্বামীর নামের জায়গায় নিজের নাম বসিয়েছে তুষার : নীলা ইস্রাফিল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অসুস্থ স্ত্রীকে জীবন্ত মাটিচাপা দেওয়ার চেষ্টা স্বামীর, ভিডিও ভাইরাল
অসুস্থ স্ত্রীকে জীবন্ত মাটিচাপা দেওয়ার চেষ্টা স্বামীর, ভিডিও ভাইরাল

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া নিয়ে এবার নিজেদের অবস্থান জানাল যুক্তরাষ্ট্র
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া নিয়ে এবার নিজেদের অবস্থান জানাল যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশিদের জন্য মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা চালু করলো মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের জন্য মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা চালু করলো মালয়েশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউ মার্কেট থেকে ১১০০ সামুরাই ছুরি ও চাপাতি উদ্ধার
নিউ মার্কেট থেকে ১১০০ সামুরাই ছুরি ও চাপাতি উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পালানোর সময় দীপু মনির ভাগ্নে আটক
ভারতে পালানোর সময় দীপু মনির ভাগ্নে আটক

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হানিট্র্যাপ চক্রের সদস্যদের অপকর্মের ভিডিও করায় তুহিনকে হত্যা : জিএমপি কমিশনার
হানিট্র্যাপ চক্রের সদস্যদের অপকর্মের ভিডিও করায় তুহিনকে হত্যা : জিএমপি কমিশনার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই ভোট: সিইসি
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই ভোট: সিইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমরা হাতে ধরে গণ-অভ্যুত্থানকে মেরে ফেলছি : সামান্তা শারমিন
আমরা হাতে ধরে গণ-অভ্যুত্থানকে মেরে ফেলছি : সামান্তা শারমিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বাধীনতার পক্ষে-বিপক্ষে বক্তব্য দিয়ে জাতিকে বিভক্ত করা যাবে না : সালাহউদ্দিন
স্বাধীনতার পক্ষে-বিপক্ষে বক্তব্য দিয়ে জাতিকে বিভক্ত করা যাবে না : সালাহউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপারেশন সিঁদুর নিয়ে চাঞ্চল্যকর দাবি করলেন ভারতীয় বিমানবাহিনী প্রধান
অপারেশন সিঁদুর নিয়ে চাঞ্চল্যকর দাবি করলেন ভারতীয় বিমানবাহিনী প্রধান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘স্ত্রীকে মেরে ফেলছি, আমাকে নিয়ে যান’, হত্যার পর ৯৯৯-এ স্বামীর ফোন
‘স্ত্রীকে মেরে ফেলছি, আমাকে নিয়ে যান’, হত্যার পর ৯৯৯-এ স্বামীর ফোন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠকে অঞ্চল বিনিময়ের সিদ্ধান্তে কড়া বার্তা জেলেনস্কির
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠকে অঞ্চল বিনিময়ের সিদ্ধান্তে কড়া বার্তা জেলেনস্কির

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের শুল্কাঘাতে ভারতে যেসব ব্যবসায় প্রভাব পড়বে
ট্রাম্পের শুল্কাঘাতে ভারতে যেসব ব্যবসায় প্রভাব পড়বে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক তুহিন হত্যায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে স্বাধীন : র‍্যাব
সাংবাদিক তুহিন হত্যায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে স্বাধীন : র‍্যাব

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের চাঞ্চল্যকর সেই দাবি উড়িয়ে দিল পাকিস্তান
ভারতের চাঞ্চল্যকর সেই দাবি উড়িয়ে দিল পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টাদের বিরুদ্ধে উত্থাপিত অভিযোগ ভিত্তিহীন : মন্ত্রিপরিষদ সচিব
উপদেষ্টাদের বিরুদ্ধে উত্থাপিত অভিযোগ ভিত্তিহীন : মন্ত্রিপরিষদ সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ২০ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান
ইসরায়েলের ২০ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইফ আলীর ১৫ হাজার কোটি রুপির সম্পত্তি নিয়ে আদালতের স্থগিতাদেশ
সাইফ আলীর ১৫ হাজার কোটি রুপির সম্পত্তি নিয়ে আদালতের স্থগিতাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজশাহীতে ১২টি উন্নয়ন প্রকল্প উদ্বোধন করলেন উপদেষ্টা আসিফ
রাজশাহীতে ১২টি উন্নয়ন প্রকল্প উদ্বোধন করলেন উপদেষ্টা আসিফ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইলস্টোনে আহতদের চিকিৎসায় যুক্তরাজ্যের মেডিকেল টিম ঢাকায়
মাইলস্টোনে আহতদের চিকিৎসায় যুক্তরাজ্যের মেডিকেল টিম ঢাকায়

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুধু স্বৈরশাসক নন, হাসিনা ছিলেন মাদকেরও নেত্রী: এ্যানি
শুধু স্বৈরশাসক নন, হাসিনা ছিলেন মাদকেরও নেত্রী: এ্যানি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানই দেশের ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমানই দেশের ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী: মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ড্যাবের নির্বাচনে হারুন-শাকিল পূর্ণ প্যানেলের নিরঙ্কুশ বিজয়
ড্যাবের নির্বাচনে হারুন-শাকিল পূর্ণ প্যানেলের নিরঙ্কুশ বিজয়

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একই পরিবারের ৭ জনের মৃত্যুর ঘটনায় চালকের বিরুদ্ধে মামলা
একই পরিবারের ৭ জনের মৃত্যুর ঘটনায় চালকের বিরুদ্ধে মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কুলি’-তে রজনীকান্তের ১৫০ কোটি, আমিরের ১৫ মিনিটের জন্য ২৫ কোটি!
‘কুলি’-তে রজনীকান্তের ১৫০ কোটি, আমিরের ১৫ মিনিটের জন্য ২৫ কোটি!

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কোনালের বাজিমাত, ট্রেন্ডিংয়ের শীর্ষে বুবলী-জীবনের ‘ময়না’
কোনালের বাজিমাত, ট্রেন্ডিংয়ের শীর্ষে বুবলী-জীবনের ‘ময়না’

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেসবুকে প্রেম, দুই বছরে সাড়ে ১২ কোটি টাকা খোয়ালেন বৃদ্ধ!
ফেসবুকে প্রেম, দুই বছরে সাড়ে ১২ কোটি টাকা খোয়ালেন বৃদ্ধ!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সাংবাদিক তুহিন হত্যা মামলার আসামি শহীদুল কিশোরগঞ্জে গ্রেপ্তার
সাংবাদিক তুহিন হত্যা মামলার আসামি শহীদুল কিশোরগঞ্জে গ্রেপ্তার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কী হচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে
কী হচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলে আছে হাসিনার রেড নোটিস
ঝুলে আছে হাসিনার রেড নোটিস

প্রথম পৃষ্ঠা

তুহিন হত্যার রহস্য উদ্ঘাটন
তুহিন হত্যার রহস্য উদ্ঘাটন

প্রথম পৃষ্ঠা

আরেক ইতিহাস গড়ার দিন
আরেক ইতিহাস গড়ার দিন

মাঠে ময়দানে

থার্ড টার্মিনাল চালুতে জটিলতা অপারেটর নির্বাচনে অচলাবস্থা
থার্ড টার্মিনাল চালুতে জটিলতা অপারেটর নির্বাচনে অচলাবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিকল্পিত হত্যাচেষ্টা খালেদা জিয়াকে
পরিকল্পিত হত্যাচেষ্টা খালেদা জিয়াকে

প্রথম পৃষ্ঠা

‘মিস্টার টোয়েন্টি পার্সেন্ট’
‘মিস্টার টোয়েন্টি পার্সেন্ট’

প্রথম পৃষ্ঠা

আবু তাহের বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক
আবু তাহের বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তারেক রহমানের শাশুড়ির বাসায় বেবী নাজনীন
তারেক রহমানের শাশুড়ির বাসায় বেবী নাজনীন

শোবিজ

নাটোরে ক্রীড়া উপদেষ্টার অনুষ্ঠান বয়কট
নাটোরে ক্রীড়া উপদেষ্টার অনুষ্ঠান বয়কট

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠ চষছেন চার দলের ৯ নেতা
মাঠ চষছেন চার দলের ৯ নেতা

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে এলে জনরোষ সৃষ্টি হবে
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে এলে জনরোষ সৃষ্টি হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

লড়তে চান বিএনপির চার নেতা জামায়াতের প্রার্থী চূড়ান্ত
লড়তে চান বিএনপির চার নেতা জামায়াতের প্রার্থী চূড়ান্ত

নগর জীবন

বিদ্যুৎ কেন্দ্রে রাতভর ডাকাতি, কয়েক কোটি টাকার মালামাল লুট
বিদ্যুৎ কেন্দ্রে রাতভর ডাকাতি, কয়েক কোটি টাকার মালামাল লুট

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিবার-আত্মীয়স্বজন আমাকে জেনিফার বলে ডাকে : মেহজাবীন
পরিবার-আত্মীয়স্বজন আমাকে জেনিফার বলে ডাকে : মেহজাবীন

শোবিজ

তারেক রহমানই ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী
তারেক রহমানই ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্যায় তিস্তাতীরে মানুষের ভোগান্তি
বন্যায় তিস্তাতীরে মানুষের ভোগান্তি

খবর

শিল্পীরা কেন পারিশ্রমিক পান না
শিল্পীরা কেন পারিশ্রমিক পান না

শোবিজ

শেষ বলের ছক্কায় বিশ্ব রেকর্ড
শেষ বলের ছক্কায় বিশ্ব রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ জানাতে প্রস্তুত কিংস
চ্যালেঞ্জ জানাতে প্রস্তুত কিংস

মাঠে ময়দানে

থমকে রয়েছে বিটিসিএল ফাইভ-জি প্রকল্প
থমকে রয়েছে বিটিসিএল ফাইভ-জি প্রকল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ মানুষও বিএনপির কাছে ভালো কিছু প্রত্যাশা করে
নিরপেক্ষ মানুষও বিএনপির কাছে ভালো কিছু প্রত্যাশা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার সুরকার কুমার বিশ্বজিৎ
এবার সুরকার কুমার বিশ্বজিৎ

শোবিজ

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই নিউজিল্যান্ডের রেকর্ড
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই নিউজিল্যান্ডের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়

সম্পাদকীয়

ঢাকায় আসছেন আজ
ঢাকায় আসছেন আজ

মাঠে ময়দানে

তুহিনের হত্যাকাণ্ড সাংবাদিকদের নিরাপত্তার কথা পুনরায় ভাবিয়ে তুলেছে
তুহিনের হত্যাকাণ্ড সাংবাদিকদের নিরাপত্তার কথা পুনরায় ভাবিয়ে তুলেছে

খবর

তুহিন হত্যায় জড়িতদের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ ব্যবস্থা
তুহিন হত্যায় জড়িতদের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ ব্যবস্থা

নগর জীবন