শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৫৫, মঙ্গলবার, ০৬ জুন, ২০২৩

ভারতে ট্রেন দুর্ঘটনা: ভয়ংকর অভিজ্ঞতার কথা জানালেন বাংলাদেশি মিনহাজ

দীপক দেবনাথ, কলকাতা
অনলাইন ভার্সন
ভারতে ট্রেন দুর্ঘটনা: ভয়ংকর অভিজ্ঞতার কথা জানালেন বাংলাদেশি মিনহাজ

ভারতে গিয়েছিলেন চিকিৎসা করাতে। কিন্তু তা তো হলোই না উল্টো ভয়ংকর অভিজ্ঞতা, একরাশ আতঙ্ক, মানসিক যন্ত্রণা নিয়ে দেশে ফিরতে হচ্ছে মোহাম্মদ মিনহাজ উদ্দিনকে। 

দক্ষিণ পূর্ব ভারতের তামিলনাড়ুর চেন্নাইয়ের গ্লোবাল হেলথ সিটি হাসপাতালে নিজের চিকিৎসা করাতে যাচ্ছিলেন ময়মনসিংহ জেলার ভালুকা উপজেলার উথুরা মরচী গ্রামের বাসিন্দা ৩১ বছর বয়সী মিনহাজ। তার সাথে ছিলেন, ছোট ভাই হুমায়ুন কবির (২৭) ও স্ত্রী আজমিন আক্তার (২১)। 

কিন্তু কয়েক সেকেন্ডেই সবকিছু ওলট-পালট। চোখের সামনে মুমূর্ষু যাত্রীদের হাহাকার, আর্তনাদ, ছিন্নভিন্ন লাশ, ছড়িয়ে ছিটিয়ে যাত্রীদের জিনিসপত্র; এক কথায় ধ্বংসস্তূপ। কোনরকমে বেঁচে ফিরেছেন। বিশ্বাসই করতে পারছেন না তিনি জীবিত। আসলে কথায় আছে না 'রাখে আল্লাহ, মারে কে!' 

মৃত্যুকে খুব কাছ থেকে দেখা মিনহাজ জানালেন তার জীবনের সেই ভয়ংকর অভিজ্ঞতার কথা। 

শুক্রবার সন্ধ্যায় হাওড়ার শালিমার থেকে চেন্নাইগামী ১২৮৪১ আপ করমন্ডল এক্সপ্রেস ছাড়ার পরই সন্ধ্যা সাতটা নাগাদ ওড়িশার বালাসোর জেলার বাহানাগা বাজার রেলস্টেশনের কাছে দুর্ঘটনার মুখে পড়ে সেটি। সেই ট্রেনের শীততাপ নিয়ন্ত্রিত বি-৩ বগিতে ছিলেন তারা তিনজন। ওই বগিতেই ছিলেন দুই বিএসএফ জওয়ান, এক নারী পুলিশসহ অনেকেই। ট্রেনে যেতে যেতেই তাদের সাথে খোশ গল্পে মেতে ওঠেন মিনহাজ। আর তখনই ছন্দপতন! 

বর্তমানে কলকাতার নিউমার্কেটের একটি হোটেলে পরিবারের অন্য সদস্যদের নিয়ে আছে মিনহাজ। 

সোমবার সেখানেই মিনহাজ জানান  'আমি যে ফের বেঁচে বাংলাদেশ ফিরে যেতে পারবো, সেই পরিস্থিতি ছিল না। শালিমার স্টেশন থেকে ৩.২৫ মিনিটে ট্রেনটা ছাড়ে। এরপর বালেশ্বর স্টেশনে ট্রেনটি দাঁড়ায় এবং কয়েকজন যাত্রী ওঠানামা করে। এরপর স্টেশন ছাড়তেই ট্রেনের গতিবেগ স্বাভাবিকের থেকে বেশি হয়ে যায়। আমরা তখন নিজেদের আসনে বসে একে অপরের সাথে গল্প করছিলাম। হঠাৎ করে ট্রেনটা বিকট শব্দ হয়, মনে হচ্ছিল এক একটা বোমা বিস্ফোরণ হচ্ছিল। আমি খুব ভয় পেয়ে গিয়েছিলাম। আসনের পাশে থাকা লোহার হাতলটা শক্ত করে ধরে থাকি। হঠাৎ করেই ট্রেন একপাশে কাত হয়ে গেল। চারিদিক থেকে কান্নার আওয়াজ ভেসে আসতে থাকে, তখনই বুঝতে পারলাম কিছু একটা হয়েছে। তখন মনে হয়েছে আমি আর হয়তো বেঁচে ফিরে যেতে পারব না।' 

তিনি আরো জানান, 'দুর্ঘটনার পরেই ট্রেনটি লাইনচ্যুত হয় সেটি হেলে পড়ে। হঠাৎ করি বিদ্যুৎ চলে যায় ভিতরে অন্ধকার বাইরে ও কিছু দেখা যাচ্ছিল না। এরপর জানলার কাঁচ ভেঙে বেড়ানোর চেষ্টা করি, কিন্তু সেটা ভাঙতে না পারায়, এমার্জেন্সি গেট দিয়ে বাইরে বেরিয়ে আসি।' 

ওই দিন সন্ধ্যা ৭ টা নাগাদ দুর্ঘটনার কয়েক মিনিট পরেই বাহানাগা বাজার এলাকার স্থানীয় বাসিন্দারা ছুটে আসে, জানালার কাঁচ ভেঙে মুমূর্ষ ও আহত যাত্রীদের ট্রেন থেকে বের করে অ্যাম্বুলেন্স বলে চিৎকার করতে থাকে। কেউ আবার পাশের লাইন দিয়ে আহতদের পাঁজা করে তুলে নিয়ে দৌড়াতে থাকে। তখন মনে হল যে দুর্ঘটনাটা বড় মাপের।' 

দুর্ঘটনার পরেই নিজের ভাই এবং ভাই বউকে নিয়ে পাশেই একটি বাড়িতে যান মিনহাজ। সেই বাড়িতে তাদের নিরাপদে রেখে ফের দুর্ঘটনাস্থলে চলে আসেন তিনি। উদ্দেশ্য একটাই, দুর্ঘটনাগ্রস্থ মুমূর্ষ আহত যাত্রীদের পাশে দাঁড়ানো। উদ্ধার কাজে হাত লাগানো। অনেকটা সেই ভৌতিক সিনেমার মতো। মোবাইলের ফ্ল্যাশ লাইট জ্বালিয়েই বগির ভিতর আহত অবস্থায় পড়ে থাকা মানুষের সন্ধান করতে থাকেন, সেই সাথে চিৎকার করে খোঁজ নিতে থাকেন ওই ট্রেনে কোন বাংলাদেশি যাত্রী আহত হয়ে হয়েছেন কিনা। ততক্ষণে স্থানীয় মানুষদের পাশাপাশি উদ্ধারকার্যে কাজে হাত লাগায় রেলের কর্মকর্তারা, ফায়ার সার্ভিস এবং স্থানীয় পুলিশ। মিনহাজও নিজের সাধ্যমত চেষ্টা করে সেইসব দুর্গত, মুমূর্ষ রোগীদের কিছুটা সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিতে। 

তিনি জানান, 'চারিদিক থেকে বাঁচাও বাঁচাও বলে চিৎকার। তখন নিজেকে মনে হচ্ছিল ভয়ংকর একটা বিপদের হাত থেকে আল্লাহ আমাকে বাঁচিয়েছে। বিদ্যুৎ না থাকায় মোবাইলের ফ্লাশ লাইট জ্বালিয়ে উদ্ধার অভিযান চলে। পরে আলোর ব্যবস্থা করা হয়।' 

বাংলাদেশের মরচি ব্লাড ডোনেশন সোসাইটির প্রতিষ্ঠাতা সদস্য মিনহাজ জানান  'আমি একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার সঙ্গে কাজ করি। আমি নিয়মিত রক্ত দিই, এপর্যন্ত ১৬ বার রক্ত দিয়েছি। দুর্গত মানুষদের জন্য কয়েক হাজার বোতল রক্তের ব্যবস্থা করে দিয়েছি। তাই মনে হল আল্লাহ যেহেতু আমাকে সুস্থ রেখেছেন তাই আমি ওই দুর্গত মানুষদের পাশে কেন দাঁড়াবো না? সেই তাগিদ থেকেই আমি ফের সেখানে ছুটে আসি। এরপর রাত পৌনে তিনটা পর্যন্ত ঘটনাস্থলে ছিলাম। চিৎকার করে ডাকছিলাম, খোঁজ নিচ্ছিলাম যে বাংলাদেশের কোন বন্ধু বা ভাই ওই ট্রেনে আটকে পড়েছিলেন কিনা। যেসব দুর্গত যাত্রীরা অসহায় পড়েছিলেন একা একা যেতে পারছিলেন না তাদেরকে কিছুটা সহায়তা করি।' 

সে এও জানায়  'আমি একটা বগিতে ঢুকেছিলাম। মোবাইলের লাইট জ্বালিয়ে খুঁজতে গিয়ে দেখি কারো মস্তিষ্ক থেকে ঘিলু বেরিয়ে গেছে, কারো শরীরে কাটা দাগ- ওটা দেখে আমার খুব ভয় লেগেছে। সাথে সাথে আমি উদ্ধারকারীদের খবর দিই। পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে গিয়েছিল যে কাটিং মেশিন দিয়ে লোহা কেটে তাদেরকে বের করতে হয়।' 

দুর্ঘটনাগ্রস্থ ওই করমন্ডল এক্সপ্রেস ট্রেনটিতে একাধিক বাংলাদেশি ছিল বলেও জানাযন মিনহাজ। এরমধ্যে অন্তত ১৫ জনের সাথে তার পরিচয় হয়েছিল হাওড়া স্টেশনে। ওই দিন বিকালে হাওড়া স্টেশনে থেকে ট্রেনে ওঠার আগে প্রায় ১০-১৫ জন বাংলাদেশের সাথে তার পরিচয় হয়েছিল। ফলে বাহানাগ বাজার স্টেশন এর কাছে দুর্ঘটনার পরেই তাদেরকে খোঁজার চেষ্টা করেন মিনহাজ। কারণ তার ধারণা ছিল যদি তাদের কোন দুর্ঘটনা ঘটে থাকে, সেক্ষেত্রে তিনি তাদেরকে সেবাটা দিতে পারবেন।  
 
কিন্তু দুর্গতদের পাশে দাঁড়াতে গিয়ে একটা সময় তিনিই শারীরিক ও মানসিকভাবে অত্যন্ত দুর্বল হয়ে পড়ে মিনহাজ। এমনকি হাতে মোবাইল থাকলেও মন সায় দেয়নি কোন ছবি তোলার। 

শুক্রবার ওই ট্রেন দুর্ঘটনার পরই স্থানীয় এক বাড়িতে ওঠার পরে রাত তিনটা নাগাদ অসুস্থ হয়ে পড়েন তার ভাই বউ আজমিন আক্তার। এরপর অ্যাম্বুলেন্স করে সেখান থেকে তাকে নিয়ে যাওয়া হয় বাহানাগা জেলা হাসপাতালে। 

দুর্ঘটনার পর দুই দিন কেটে গেলেও ঘুরতে ফিরতে সেই দৃশ্য বারবার চোখের সামনে ভেসে উঠছে। স্বাভাবিকভাবে ট্রেনের প্রতিও একটা ভীতি জন্মেছে মিনহাজের। আর সেই কারণে রেলের তরফে দুর্গত যাত্রীদের বিনামূল্যে বালাসোর থেকে হাওড়া পর্যন্ত ট্রেন পরিষেবা চালু থাকলেও এই ট্রেনে চাপেননি মিনহাজ ও তার পরিবারের বাকি দুই সদস্য।  

কিন্তু এই ভীতি কি দূর হওয়ার? উত্তরে সে জানায় 'আগামী দিনে হয়তো ট্রেনে উঠতে হবে কিন্তু এই ভীতি চিরদিন রয়ে যাবে মনের ভিতর। সেই ভীতি নিয়ে ট্রেনে চড়তে হবে।' 

তিনি জানাযন, 'বাহানাগা হাসপাতালে চিকিৎসা করার পর ওখান থেকে ট্যাক্সি করে পশ্চিমবঙ্গের পূর্ব মেদিনীপুর জেলার খড়্গপুরে আসি। সেখান থেকে বাসে করে শনিবার রাত সাড়ে নটা নাগাদ ধর্মতলায় পৌঁছাই। আর ধর্মতলা থেকে কলকাতার নিউ মার্কেটের হোটেল।' 

এদিন নিউ মার্কেটের হোটেলে বসে তার সঙ্গে যখন কথা হচ্ছিল, একসময় বাকরুদ্ধ হয়ে পড়েন মিনহাজ। একটু থমকে তিনি বলেন  'সকলের দোয়া অনুপ্রেরণার কারণে আজ আমি বেঁচে আছি কথা বলতে পারছি। সাধারণত সিনেমায় আমরা এই ধরনের ঘটনা দেখতে পাই কিন্তু আজ বাস্তবে দেখলাম। আল্লাহ আমাদের সকলকে বাঁচিয়ে রেখেছে। আগামীকাল (মঙ্গলবার) সকালেই বাংলাদেশে ফিরে যাবো।' 

দুর্ঘটনার পরের দিনের আরেকটি ছোট্ট অভিজ্ঞতার কথা শেয়ার করে মিনহাজ জানান। 'শনিবার বাহানাগা হাসপাতাল থেকে চিকিৎসা করিয়ে যখন ফের ওই রাস্তা দিয়ে ফিরছিলাম, তখন দেখছিলাম লাশগুলির পাশেই মোবাইল গুলো স্তুপ করে রাখা আছে। সেখানে বারবার রিংটোন বাজছে। তাদের পরিজনরা কেউ হয়তো ফোন করছে। কিন্তু তিনি জানেন না যে তাদের প্রিয় মানুষটি আজ আর এই পৃথিবীতে নেই। এ দৃশ্য দেখে কিছুক্ষণের জন্য স্তম্ভিত হয়ে যাই, ইচ্ছা করছিল যে মোবাইল দিয়ে একটা ছবি করি রাখি, কিন্তু পারলাম না।' 
 
ওইদিনের দুর্ঘটনার পরেই একটু স্বাভাবিক হয়ে বাংলাদেশে মা,বাবা সহ পরিবারকে ফোন করে দুর্ঘটনার বিষয় জানান। পরে কলকাতার বাংলাদেশ উপদূতাবাসের সাথেও যোগাযোগ করেন তারা। মিনহাজের সাথে যারা বাংলাদেশ থেকে ভারতে কলকাতা এসেছিলেন, তাদের বিস্তারিত তথ্যও দূতাবাসের কাছে তুলে দেন মিনহাজ। যদিও তাদের মধ্যে অনেকেই দেশে ফিরে গেছেন, কেউ বা পরে ভেলোরে চলে গেছেন।  যদিও তাদের কেউই আহত হননি। 

অন্যদিকে দুমড়ে মুচড়ে যাওয়া কামরা, উপড়ে যাওয়া লাইন, ট্রেনের মধ্যে ছিন্নভিন্ন লাশ দেখে কার্যত ট্রমার মতো অবস্থা হয় মিনহাজের ভাই বউ আজমিন আক্তারের। শুক্রবার পরিস্থিতি এতটাই খারাপ হয় যে তাকে হাসপাতালে নিয়ে যেতে হয়। শারীরিক আঘাত না পেলেও মানসিকভাবে এতটাই ভেঙে পড়েছেন কথা বলার অবস্থায় নেই তিনি। কোনভাবেই ভয়াবহ সেই দুর্ঘটনার কথা স্মরণ করতে চাইছেন না আজমিন। 

সোমবার তিনি জানান 'গাড়ির ভিতর বসে ছিলাম, হঠাৎ করে দুর্ঘটনা এই খবর জানতে পেরে আমি অজ্ঞান হয়ে পড়ি। এরপর পাশে একটি বাড়িতে নিয়ে যায়। তারপরে হাসপাতালে নিয়ে যায়। আমাকে স্যালাইন দেওয়া হয়। দুর্ঘটনার কথা মনে পড়লেই তার হার্টের সমস্যা দেখা দেয়।' এদিন সকালে কলকাতার ইস্টার্ন মেট্রোপলিটন বাইপাসের ধারে মুকুন্দপুরের শংকর নেত্রালয় যাওয়ার আগে তিনি বলেন 'এর আগেও আমি একবার ভেলোরে শঙ্কর নেত্রালয় গিয়েছিলাম। তবে এবারের যা অভিজ্ঞতা হল আমার আর ওখানে যেতে মন চাইছে না। মুকুন্দপুরে আমার রেটিনা সমস্যা দেখিয়ে কলকাতা থেকেই দেশে ফিরে যাব।' 

একই মনের অবস্থা হুমায়ুন কবিরের। তিনি বলেন, 'ওই দৃশ্য আর মনে করতে ইচ্ছা করছে না। আল্লাহর রহমতে আমরা দেশে ফিরে যাচ্ছি। এটাই অনেক।'  

ময়মনসিংহের মিনহাজ উদ্দিনের পরিবারের তিন সদস্য ছাড়াও এখনো পর্যন্ত ওই ট্রেনে সফরকারী বাংলাদেশের একাধিক যাত্রীর সন্ধান মিলেছে। এর মধ্যে রাজশাহীর বাসিন্দা মো. রাসেলুজ্জামান (২৭) দেশে ফিরে গেছেন। পাবনার বাসিন্দা মো. আসলাম শেখ (৩৩), খুলনার বাসিন্দা রুপা বেগম খান এবং ঢাকার দুই বাসিন্দা খালেদ বিন আওকাত (৫০) ও মোহাম্মদ মোক্তার হোসেন (৩৫), গোপালগঞ্জের বাসিন্দা সাজ্জাদ আলি, মোর্শেদ আলম (৪৫) কুমিল্লার মনসুর আলি সবাই কলকাতায় ফিরে এসেছেন। এছাড়াও গাজীপুরের বাসিন্দা আনোয়ার হোসেন ও পারভিন আক্তার- উভয়েই চিকিৎসার জন্য ফের ভেলোরে চলে গেছেন। 

এদিকে আপ করমন্ডল এক্সপ্রেস কিংবা ডাউন যশবন্তপুর-হামসাফার এক্সপ্রেস ট্রেন দুর্ঘটনায় মুমূর্ষু বাংলাদেশী যাত্রী বা ওই ট্রেন গুলিতে সফরকারি বাংলাদেশীদের সন্ধান পেতে কার্যত ঘাম ছুটছে কলকাতার বাংলাদেশ উপদূতাবাস কর্তৃপক্ষের। বাংলাদেশী নাগরিকরা সাধারণত কলকাতা থেকে এজেন্ট মারফত ট্রেনের টিকিট করে থাকে। আর অধিকাংশ ক্ষেত্রেই দেখা যায়, সফরকারি যাত্রীদের নিজেদের নামের বদলে এজেন্টের দেওয়া নামে টিকিটগুলি বুকিং দেওয়া হয়, এমনকি এক নাম্বারেএর একাধিক টিকিট দেয়া হয়। ফলে যে কোনো রকম দুর্ঘটনার ক্ষেত্রে রেল কিংবা সরকার কারো কাছেই যাত্রীদের প্রকৃত তথ্য থাকে না। আর এই ক্ষেত্রেও ঠিক একই সমস্যার মুখোমুখি হয়েছে উপদূতাবাস কর্তৃপক্ষ। 

উপরাষ্ট্র দূত আন্দালিব ইলিয়াস জানান  'আমি অনুরোধ করবো বাংলাদেশ থেকে যারা কলকাতায় এসে ট্রেনে করে অন্য কোন রাজ্যে সফর করেন, সে ক্ষেত্রে তারা যেন নিশ্চিত করেন যে টিকিটটি তাদের নিজেদের নামে হয়েছে, সম্ভব হলে তাদের নিজেদের মোবাইল নাম্বারটা যেন সেখানে নিবন্ধন করেন। কারণ ট্রেনের যাত্রী তালিকায় কেবলমাত্র যাত্রীদের নাম এবং তার পাশে মোবাইল নম্বরটি দেওয়া থাকে। ট্রেন দুর্ঘটনার পর আমরা যখন আহত যাত্রীদের নাম পাই, সেই নামের সাথে রেলের তরফে দেওয়া যাত্রী তালিকার সাথে কোন মিল নেই। কারণ তাদের অনেকেই ট্রাভেল এজেন্ট মারফত অন্য কোন ব্যক্তির নামে সেই টিকিট কিনেছেন ফলে সেই ব্যক্তির নাম দেওয়া আছে। এমনও হয়েছে যে একাধিক যাত্রীর একই ফোন নাম্বার দেওয়া রয়েছে। কিন্তু এর পরিবর্তে যাত্রীরা যদি টিকিট কাটার সময় তাদের নিজেদের নাম এবং ফোন নাম্বার দিয়ে টিকিটটি সংগ্রহ করতেন সেক্ষেত্রে খুব সহজেই আমরা তাদের গতিবিধি বা ট্র্যাক করার কাজটা অনেক সহজ হয়ে যেত। পাশাপাশি সেইসব যাত্রীদের কাছেও বিষয়টি অনেক নিরাপদ হতো। কারণ কোন দুর্ঘটনা ঘটলে এবং দুর্ঘটনা ব্যক্তি অন্য কোন নামে ট্রেনে সফর করলে সেক্ষেত্রে প্রকৃত ব্যক্তিকে খুঁজে পাওয়াটা কোন কোন ক্ষেত্রে অসম্ভব হয়ে দাঁড়ায়। এর জন্য দায়ী যাত্রীদের অসচেতনতা।' 


বিডি প্রতিদিন/নাজমুল 

এই বিভাগের আরও খবর
অপ্রাপ্তবয়স্ক নারীসহ ভারতের গুজরাটে আটক ৫১ বাংলাদেশি
অপ্রাপ্তবয়স্ক নারীসহ ভারতের গুজরাটে আটক ৫১ বাংলাদেশি
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে কোটি টাকার স্বর্ণ জব্দ করেছে বিএসএফ
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে কোটি টাকার স্বর্ণ জব্দ করেছে বিএসএফ
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর সম্পত্তি প্রায় ১২ কোটি রুপি, স্বামীর ৬৫ কোটি
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর সম্পত্তি প্রায় ১২ কোটি রুপি, স্বামীর ৬৫ কোটি
সীমান্ত পেরোনোর আগেই ভারতের পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার ৪১ বাংলাদেশী
সীমান্ত পেরোনোর আগেই ভারতের পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার ৪১ বাংলাদেশী
হচ্ছে না বাংলাদেশ বইমেলা, কলকাতা বইমেলায় অংশগ্রহণ নিয়েও অনিশ্চয়তা
হচ্ছে না বাংলাদেশ বইমেলা, কলকাতা বইমেলায় অংশগ্রহণ নিয়েও অনিশ্চয়তা
হাসপাতালে একদিনে ১৮টি যমজ সন্তানের জন্ম!
হাসপাতালে একদিনে ১৮টি যমজ সন্তানের জন্ম!
হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন সাইনি
হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন সাইনি
মনে শোক নিয়েই দুর্গাপূজায় মেতে 
উঠেছে পশ্চিমবঙ্গের মানুষ
মনে শোক নিয়েই দুর্গাপূজায় মেতে উঠেছে পশ্চিমবঙ্গের মানুষ
দাম চড়া, বাংলাদেশি ইলিশ বিক্রিতে মন্দা হাওড়া পাইকারি বাজারে
দাম চড়া, বাংলাদেশি ইলিশ বিক্রিতে মন্দা হাওড়া পাইকারি বাজারে
পশ্চিমবঙ্গে বন্যার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারকে দায়ী করলেন মমতা
পশ্চিমবঙ্গে বন্যার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারকে দায়ী করলেন মমতা
অবশেষে আরজি কর মেডিকেলের সেই অধ্যক্ষ ও ওসি গ্রেফতার
অবশেষে আরজি কর মেডিকেলের সেই অধ্যক্ষ ও ওসি গ্রেফতার
ভারত বিরোধী পোস্ট করে বিপাকে বিশ্বভারতীর বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
ভারত বিরোধী পোস্ট করে বিপাকে বিশ্বভারতীর বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
সর্বশেষ খবর
দুটি ছবি থেকে বাদ, তবুও নিজের অবস্থানে অটল দীপিকা
দুটি ছবি থেকে বাদ, তবুও নিজের অবস্থানে অটল দীপিকা

৩৭ মিনিট আগে | শোবিজ

যেসব কাজে পরস্পরকে সহযোগিতা করা আবশ্যক
যেসব কাজে পরস্পরকে সহযোগিতা করা আবশ্যক

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রাচীন মিসরীয় সভ্যতার নানা দিক
প্রাচীন মিসরীয় সভ্যতার নানা দিক

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রাজস্থানে শুটিং চলাকালীন অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচেছিলেন বিবেক
রাজস্থানে শুটিং চলাকালীন অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচেছিলেন বিবেক

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবার বিমানবন্দর রেলস্টেশনে ককটেল বিস্ফোরণ
এবার বিমানবন্দর রেলস্টেশনে ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাজারীবাগ বেড়িবাঁধে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে আগুন
হাজারীবাগ বেড়িবাঁধে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পৃথক দুর্ঘটনায় দুই পথচারীর মৃত্যু
মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পৃথক দুর্ঘটনায় দুই পথচারীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার
জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন
জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান
পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ
আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল
সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত
রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা
বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের
বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার
রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার
নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে
বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না

প্রথম পৃষ্ঠা