শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৫৫, মঙ্গলবার, ০৬ জুন, ২০২৩

ভারতে ট্রেন দুর্ঘটনা: ভয়ংকর অভিজ্ঞতার কথা জানালেন বাংলাদেশি মিনহাজ

দীপক দেবনাথ, কলকাতা
অনলাইন ভার্সন
ভারতে ট্রেন দুর্ঘটনা: ভয়ংকর অভিজ্ঞতার কথা জানালেন বাংলাদেশি মিনহাজ

ভারতে গিয়েছিলেন চিকিৎসা করাতে। কিন্তু তা তো হলোই না উল্টো ভয়ংকর অভিজ্ঞতা, একরাশ আতঙ্ক, মানসিক যন্ত্রণা নিয়ে দেশে ফিরতে হচ্ছে মোহাম্মদ মিনহাজ উদ্দিনকে। 

দক্ষিণ পূর্ব ভারতের তামিলনাড়ুর চেন্নাইয়ের গ্লোবাল হেলথ সিটি হাসপাতালে নিজের চিকিৎসা করাতে যাচ্ছিলেন ময়মনসিংহ জেলার ভালুকা উপজেলার উথুরা মরচী গ্রামের বাসিন্দা ৩১ বছর বয়সী মিনহাজ। তার সাথে ছিলেন, ছোট ভাই হুমায়ুন কবির (২৭) ও স্ত্রী আজমিন আক্তার (২১)। 

কিন্তু কয়েক সেকেন্ডেই সবকিছু ওলট-পালট। চোখের সামনে মুমূর্ষু যাত্রীদের হাহাকার, আর্তনাদ, ছিন্নভিন্ন লাশ, ছড়িয়ে ছিটিয়ে যাত্রীদের জিনিসপত্র; এক কথায় ধ্বংসস্তূপ। কোনরকমে বেঁচে ফিরেছেন। বিশ্বাসই করতে পারছেন না তিনি জীবিত। আসলে কথায় আছে না 'রাখে আল্লাহ, মারে কে!' 

মৃত্যুকে খুব কাছ থেকে দেখা মিনহাজ জানালেন তার জীবনের সেই ভয়ংকর অভিজ্ঞতার কথা। 

শুক্রবার সন্ধ্যায় হাওড়ার শালিমার থেকে চেন্নাইগামী ১২৮৪১ আপ করমন্ডল এক্সপ্রেস ছাড়ার পরই সন্ধ্যা সাতটা নাগাদ ওড়িশার বালাসোর জেলার বাহানাগা বাজার রেলস্টেশনের কাছে দুর্ঘটনার মুখে পড়ে সেটি। সেই ট্রেনের শীততাপ নিয়ন্ত্রিত বি-৩ বগিতে ছিলেন তারা তিনজন। ওই বগিতেই ছিলেন দুই বিএসএফ জওয়ান, এক নারী পুলিশসহ অনেকেই। ট্রেনে যেতে যেতেই তাদের সাথে খোশ গল্পে মেতে ওঠেন মিনহাজ। আর তখনই ছন্দপতন! 

বর্তমানে কলকাতার নিউমার্কেটের একটি হোটেলে পরিবারের অন্য সদস্যদের নিয়ে আছে মিনহাজ। 

সোমবার সেখানেই মিনহাজ জানান  'আমি যে ফের বেঁচে বাংলাদেশ ফিরে যেতে পারবো, সেই পরিস্থিতি ছিল না। শালিমার স্টেশন থেকে ৩.২৫ মিনিটে ট্রেনটা ছাড়ে। এরপর বালেশ্বর স্টেশনে ট্রেনটি দাঁড়ায় এবং কয়েকজন যাত্রী ওঠানামা করে। এরপর স্টেশন ছাড়তেই ট্রেনের গতিবেগ স্বাভাবিকের থেকে বেশি হয়ে যায়। আমরা তখন নিজেদের আসনে বসে একে অপরের সাথে গল্প করছিলাম। হঠাৎ করে ট্রেনটা বিকট শব্দ হয়, মনে হচ্ছিল এক একটা বোমা বিস্ফোরণ হচ্ছিল। আমি খুব ভয় পেয়ে গিয়েছিলাম। আসনের পাশে থাকা লোহার হাতলটা শক্ত করে ধরে থাকি। হঠাৎ করেই ট্রেন একপাশে কাত হয়ে গেল। চারিদিক থেকে কান্নার আওয়াজ ভেসে আসতে থাকে, তখনই বুঝতে পারলাম কিছু একটা হয়েছে। তখন মনে হয়েছে আমি আর হয়তো বেঁচে ফিরে যেতে পারব না।' 

তিনি আরো জানান, 'দুর্ঘটনার পরেই ট্রেনটি লাইনচ্যুত হয় সেটি হেলে পড়ে। হঠাৎ করি বিদ্যুৎ চলে যায় ভিতরে অন্ধকার বাইরে ও কিছু দেখা যাচ্ছিল না। এরপর জানলার কাঁচ ভেঙে বেড়ানোর চেষ্টা করি, কিন্তু সেটা ভাঙতে না পারায়, এমার্জেন্সি গেট দিয়ে বাইরে বেরিয়ে আসি।' 

ওই দিন সন্ধ্যা ৭ টা নাগাদ দুর্ঘটনার কয়েক মিনিট পরেই বাহানাগা বাজার এলাকার স্থানীয় বাসিন্দারা ছুটে আসে, জানালার কাঁচ ভেঙে মুমূর্ষ ও আহত যাত্রীদের ট্রেন থেকে বের করে অ্যাম্বুলেন্স বলে চিৎকার করতে থাকে। কেউ আবার পাশের লাইন দিয়ে আহতদের পাঁজা করে তুলে নিয়ে দৌড়াতে থাকে। তখন মনে হল যে দুর্ঘটনাটা বড় মাপের।' 

দুর্ঘটনার পরেই নিজের ভাই এবং ভাই বউকে নিয়ে পাশেই একটি বাড়িতে যান মিনহাজ। সেই বাড়িতে তাদের নিরাপদে রেখে ফের দুর্ঘটনাস্থলে চলে আসেন তিনি। উদ্দেশ্য একটাই, দুর্ঘটনাগ্রস্থ মুমূর্ষ আহত যাত্রীদের পাশে দাঁড়ানো। উদ্ধার কাজে হাত লাগানো। অনেকটা সেই ভৌতিক সিনেমার মতো। মোবাইলের ফ্ল্যাশ লাইট জ্বালিয়েই বগির ভিতর আহত অবস্থায় পড়ে থাকা মানুষের সন্ধান করতে থাকেন, সেই সাথে চিৎকার করে খোঁজ নিতে থাকেন ওই ট্রেনে কোন বাংলাদেশি যাত্রী আহত হয়ে হয়েছেন কিনা। ততক্ষণে স্থানীয় মানুষদের পাশাপাশি উদ্ধারকার্যে কাজে হাত লাগায় রেলের কর্মকর্তারা, ফায়ার সার্ভিস এবং স্থানীয় পুলিশ। মিনহাজও নিজের সাধ্যমত চেষ্টা করে সেইসব দুর্গত, মুমূর্ষ রোগীদের কিছুটা সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিতে। 

তিনি জানান, 'চারিদিক থেকে বাঁচাও বাঁচাও বলে চিৎকার। তখন নিজেকে মনে হচ্ছিল ভয়ংকর একটা বিপদের হাত থেকে আল্লাহ আমাকে বাঁচিয়েছে। বিদ্যুৎ না থাকায় মোবাইলের ফ্লাশ লাইট জ্বালিয়ে উদ্ধার অভিযান চলে। পরে আলোর ব্যবস্থা করা হয়।' 

বাংলাদেশের মরচি ব্লাড ডোনেশন সোসাইটির প্রতিষ্ঠাতা সদস্য মিনহাজ জানান  'আমি একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার সঙ্গে কাজ করি। আমি নিয়মিত রক্ত দিই, এপর্যন্ত ১৬ বার রক্ত দিয়েছি। দুর্গত মানুষদের জন্য কয়েক হাজার বোতল রক্তের ব্যবস্থা করে দিয়েছি। তাই মনে হল আল্লাহ যেহেতু আমাকে সুস্থ রেখেছেন তাই আমি ওই দুর্গত মানুষদের পাশে কেন দাঁড়াবো না? সেই তাগিদ থেকেই আমি ফের সেখানে ছুটে আসি। এরপর রাত পৌনে তিনটা পর্যন্ত ঘটনাস্থলে ছিলাম। চিৎকার করে ডাকছিলাম, খোঁজ নিচ্ছিলাম যে বাংলাদেশের কোন বন্ধু বা ভাই ওই ট্রেনে আটকে পড়েছিলেন কিনা। যেসব দুর্গত যাত্রীরা অসহায় পড়েছিলেন একা একা যেতে পারছিলেন না তাদেরকে কিছুটা সহায়তা করি।' 

সে এও জানায়  'আমি একটা বগিতে ঢুকেছিলাম। মোবাইলের লাইট জ্বালিয়ে খুঁজতে গিয়ে দেখি কারো মস্তিষ্ক থেকে ঘিলু বেরিয়ে গেছে, কারো শরীরে কাটা দাগ- ওটা দেখে আমার খুব ভয় লেগেছে। সাথে সাথে আমি উদ্ধারকারীদের খবর দিই। পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে গিয়েছিল যে কাটিং মেশিন দিয়ে লোহা কেটে তাদেরকে বের করতে হয়।' 

দুর্ঘটনাগ্রস্থ ওই করমন্ডল এক্সপ্রেস ট্রেনটিতে একাধিক বাংলাদেশি ছিল বলেও জানাযন মিনহাজ। এরমধ্যে অন্তত ১৫ জনের সাথে তার পরিচয় হয়েছিল হাওড়া স্টেশনে। ওই দিন বিকালে হাওড়া স্টেশনে থেকে ট্রেনে ওঠার আগে প্রায় ১০-১৫ জন বাংলাদেশের সাথে তার পরিচয় হয়েছিল। ফলে বাহানাগ বাজার স্টেশন এর কাছে দুর্ঘটনার পরেই তাদেরকে খোঁজার চেষ্টা করেন মিনহাজ। কারণ তার ধারণা ছিল যদি তাদের কোন দুর্ঘটনা ঘটে থাকে, সেক্ষেত্রে তিনি তাদেরকে সেবাটা দিতে পারবেন।  
 
কিন্তু দুর্গতদের পাশে দাঁড়াতে গিয়ে একটা সময় তিনিই শারীরিক ও মানসিকভাবে অত্যন্ত দুর্বল হয়ে পড়ে মিনহাজ। এমনকি হাতে মোবাইল থাকলেও মন সায় দেয়নি কোন ছবি তোলার। 

শুক্রবার ওই ট্রেন দুর্ঘটনার পরই স্থানীয় এক বাড়িতে ওঠার পরে রাত তিনটা নাগাদ অসুস্থ হয়ে পড়েন তার ভাই বউ আজমিন আক্তার। এরপর অ্যাম্বুলেন্স করে সেখান থেকে তাকে নিয়ে যাওয়া হয় বাহানাগা জেলা হাসপাতালে। 

দুর্ঘটনার পর দুই দিন কেটে গেলেও ঘুরতে ফিরতে সেই দৃশ্য বারবার চোখের সামনে ভেসে উঠছে। স্বাভাবিকভাবে ট্রেনের প্রতিও একটা ভীতি জন্মেছে মিনহাজের। আর সেই কারণে রেলের তরফে দুর্গত যাত্রীদের বিনামূল্যে বালাসোর থেকে হাওড়া পর্যন্ত ট্রেন পরিষেবা চালু থাকলেও এই ট্রেনে চাপেননি মিনহাজ ও তার পরিবারের বাকি দুই সদস্য।  

কিন্তু এই ভীতি কি দূর হওয়ার? উত্তরে সে জানায় 'আগামী দিনে হয়তো ট্রেনে উঠতে হবে কিন্তু এই ভীতি চিরদিন রয়ে যাবে মনের ভিতর। সেই ভীতি নিয়ে ট্রেনে চড়তে হবে।' 

তিনি জানাযন, 'বাহানাগা হাসপাতালে চিকিৎসা করার পর ওখান থেকে ট্যাক্সি করে পশ্চিমবঙ্গের পূর্ব মেদিনীপুর জেলার খড়্গপুরে আসি। সেখান থেকে বাসে করে শনিবার রাত সাড়ে নটা নাগাদ ধর্মতলায় পৌঁছাই। আর ধর্মতলা থেকে কলকাতার নিউ মার্কেটের হোটেল।' 

এদিন নিউ মার্কেটের হোটেলে বসে তার সঙ্গে যখন কথা হচ্ছিল, একসময় বাকরুদ্ধ হয়ে পড়েন মিনহাজ। একটু থমকে তিনি বলেন  'সকলের দোয়া অনুপ্রেরণার কারণে আজ আমি বেঁচে আছি কথা বলতে পারছি। সাধারণত সিনেমায় আমরা এই ধরনের ঘটনা দেখতে পাই কিন্তু আজ বাস্তবে দেখলাম। আল্লাহ আমাদের সকলকে বাঁচিয়ে রেখেছে। আগামীকাল (মঙ্গলবার) সকালেই বাংলাদেশে ফিরে যাবো।' 

দুর্ঘটনার পরের দিনের আরেকটি ছোট্ট অভিজ্ঞতার কথা শেয়ার করে মিনহাজ জানান। 'শনিবার বাহানাগা হাসপাতাল থেকে চিকিৎসা করিয়ে যখন ফের ওই রাস্তা দিয়ে ফিরছিলাম, তখন দেখছিলাম লাশগুলির পাশেই মোবাইল গুলো স্তুপ করে রাখা আছে। সেখানে বারবার রিংটোন বাজছে। তাদের পরিজনরা কেউ হয়তো ফোন করছে। কিন্তু তিনি জানেন না যে তাদের প্রিয় মানুষটি আজ আর এই পৃথিবীতে নেই। এ দৃশ্য দেখে কিছুক্ষণের জন্য স্তম্ভিত হয়ে যাই, ইচ্ছা করছিল যে মোবাইল দিয়ে একটা ছবি করি রাখি, কিন্তু পারলাম না।' 
 
ওইদিনের দুর্ঘটনার পরেই একটু স্বাভাবিক হয়ে বাংলাদেশে মা,বাবা সহ পরিবারকে ফোন করে দুর্ঘটনার বিষয় জানান। পরে কলকাতার বাংলাদেশ উপদূতাবাসের সাথেও যোগাযোগ করেন তারা। মিনহাজের সাথে যারা বাংলাদেশ থেকে ভারতে কলকাতা এসেছিলেন, তাদের বিস্তারিত তথ্যও দূতাবাসের কাছে তুলে দেন মিনহাজ। যদিও তাদের মধ্যে অনেকেই দেশে ফিরে গেছেন, কেউ বা পরে ভেলোরে চলে গেছেন।  যদিও তাদের কেউই আহত হননি। 

অন্যদিকে দুমড়ে মুচড়ে যাওয়া কামরা, উপড়ে যাওয়া লাইন, ট্রেনের মধ্যে ছিন্নভিন্ন লাশ দেখে কার্যত ট্রমার মতো অবস্থা হয় মিনহাজের ভাই বউ আজমিন আক্তারের। শুক্রবার পরিস্থিতি এতটাই খারাপ হয় যে তাকে হাসপাতালে নিয়ে যেতে হয়। শারীরিক আঘাত না পেলেও মানসিকভাবে এতটাই ভেঙে পড়েছেন কথা বলার অবস্থায় নেই তিনি। কোনভাবেই ভয়াবহ সেই দুর্ঘটনার কথা স্মরণ করতে চাইছেন না আজমিন। 

সোমবার তিনি জানান 'গাড়ির ভিতর বসে ছিলাম, হঠাৎ করে দুর্ঘটনা এই খবর জানতে পেরে আমি অজ্ঞান হয়ে পড়ি। এরপর পাশে একটি বাড়িতে নিয়ে যায়। তারপরে হাসপাতালে নিয়ে যায়। আমাকে স্যালাইন দেওয়া হয়। দুর্ঘটনার কথা মনে পড়লেই তার হার্টের সমস্যা দেখা দেয়।' এদিন সকালে কলকাতার ইস্টার্ন মেট্রোপলিটন বাইপাসের ধারে মুকুন্দপুরের শংকর নেত্রালয় যাওয়ার আগে তিনি বলেন 'এর আগেও আমি একবার ভেলোরে শঙ্কর নেত্রালয় গিয়েছিলাম। তবে এবারের যা অভিজ্ঞতা হল আমার আর ওখানে যেতে মন চাইছে না। মুকুন্দপুরে আমার রেটিনা সমস্যা দেখিয়ে কলকাতা থেকেই দেশে ফিরে যাব।' 

একই মনের অবস্থা হুমায়ুন কবিরের। তিনি বলেন, 'ওই দৃশ্য আর মনে করতে ইচ্ছা করছে না। আল্লাহর রহমতে আমরা দেশে ফিরে যাচ্ছি। এটাই অনেক।'  

ময়মনসিংহের মিনহাজ উদ্দিনের পরিবারের তিন সদস্য ছাড়াও এখনো পর্যন্ত ওই ট্রেনে সফরকারী বাংলাদেশের একাধিক যাত্রীর সন্ধান মিলেছে। এর মধ্যে রাজশাহীর বাসিন্দা মো. রাসেলুজ্জামান (২৭) দেশে ফিরে গেছেন। পাবনার বাসিন্দা মো. আসলাম শেখ (৩৩), খুলনার বাসিন্দা রুপা বেগম খান এবং ঢাকার দুই বাসিন্দা খালেদ বিন আওকাত (৫০) ও মোহাম্মদ মোক্তার হোসেন (৩৫), গোপালগঞ্জের বাসিন্দা সাজ্জাদ আলি, মোর্শেদ আলম (৪৫) কুমিল্লার মনসুর আলি সবাই কলকাতায় ফিরে এসেছেন। এছাড়াও গাজীপুরের বাসিন্দা আনোয়ার হোসেন ও পারভিন আক্তার- উভয়েই চিকিৎসার জন্য ফের ভেলোরে চলে গেছেন। 

এদিকে আপ করমন্ডল এক্সপ্রেস কিংবা ডাউন যশবন্তপুর-হামসাফার এক্সপ্রেস ট্রেন দুর্ঘটনায় মুমূর্ষু বাংলাদেশী যাত্রী বা ওই ট্রেন গুলিতে সফরকারি বাংলাদেশীদের সন্ধান পেতে কার্যত ঘাম ছুটছে কলকাতার বাংলাদেশ উপদূতাবাস কর্তৃপক্ষের। বাংলাদেশী নাগরিকরা সাধারণত কলকাতা থেকে এজেন্ট মারফত ট্রেনের টিকিট করে থাকে। আর অধিকাংশ ক্ষেত্রেই দেখা যায়, সফরকারি যাত্রীদের নিজেদের নামের বদলে এজেন্টের দেওয়া নামে টিকিটগুলি বুকিং দেওয়া হয়, এমনকি এক নাম্বারেএর একাধিক টিকিট দেয়া হয়। ফলে যে কোনো রকম দুর্ঘটনার ক্ষেত্রে রেল কিংবা সরকার কারো কাছেই যাত্রীদের প্রকৃত তথ্য থাকে না। আর এই ক্ষেত্রেও ঠিক একই সমস্যার মুখোমুখি হয়েছে উপদূতাবাস কর্তৃপক্ষ। 

উপরাষ্ট্র দূত আন্দালিব ইলিয়াস জানান  'আমি অনুরোধ করবো বাংলাদেশ থেকে যারা কলকাতায় এসে ট্রেনে করে অন্য কোন রাজ্যে সফর করেন, সে ক্ষেত্রে তারা যেন নিশ্চিত করেন যে টিকিটটি তাদের নিজেদের নামে হয়েছে, সম্ভব হলে তাদের নিজেদের মোবাইল নাম্বারটা যেন সেখানে নিবন্ধন করেন। কারণ ট্রেনের যাত্রী তালিকায় কেবলমাত্র যাত্রীদের নাম এবং তার পাশে মোবাইল নম্বরটি দেওয়া থাকে। ট্রেন দুর্ঘটনার পর আমরা যখন আহত যাত্রীদের নাম পাই, সেই নামের সাথে রেলের তরফে দেওয়া যাত্রী তালিকার সাথে কোন মিল নেই। কারণ তাদের অনেকেই ট্রাভেল এজেন্ট মারফত অন্য কোন ব্যক্তির নামে সেই টিকিট কিনেছেন ফলে সেই ব্যক্তির নাম দেওয়া আছে। এমনও হয়েছে যে একাধিক যাত্রীর একই ফোন নাম্বার দেওয়া রয়েছে। কিন্তু এর পরিবর্তে যাত্রীরা যদি টিকিট কাটার সময় তাদের নিজেদের নাম এবং ফোন নাম্বার দিয়ে টিকিটটি সংগ্রহ করতেন সেক্ষেত্রে খুব সহজেই আমরা তাদের গতিবিধি বা ট্র্যাক করার কাজটা অনেক সহজ হয়ে যেত। পাশাপাশি সেইসব যাত্রীদের কাছেও বিষয়টি অনেক নিরাপদ হতো। কারণ কোন দুর্ঘটনা ঘটলে এবং দুর্ঘটনা ব্যক্তি অন্য কোন নামে ট্রেনে সফর করলে সেক্ষেত্রে প্রকৃত ব্যক্তিকে খুঁজে পাওয়াটা কোন কোন ক্ষেত্রে অসম্ভব হয়ে দাঁড়ায়। এর জন্য দায়ী যাত্রীদের অসচেতনতা।' 


বিডি প্রতিদিন/নাজমুল 

এই বিভাগের আরও খবর
অপ্রাপ্তবয়স্ক নারীসহ ভারতের গুজরাটে আটক ৫১ বাংলাদেশি
অপ্রাপ্তবয়স্ক নারীসহ ভারতের গুজরাটে আটক ৫১ বাংলাদেশি
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে কোটি টাকার স্বর্ণ জব্দ করেছে বিএসএফ
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে কোটি টাকার স্বর্ণ জব্দ করেছে বিএসএফ
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর সম্পত্তি প্রায় ১২ কোটি রুপি, স্বামীর ৬৫ কোটি
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর সম্পত্তি প্রায় ১২ কোটি রুপি, স্বামীর ৬৫ কোটি
সীমান্ত পেরোনোর আগেই ভারতের পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার ৪১ বাংলাদেশী
সীমান্ত পেরোনোর আগেই ভারতের পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার ৪১ বাংলাদেশী
হচ্ছে না বাংলাদেশ বইমেলা, কলকাতা বইমেলায় অংশগ্রহণ নিয়েও অনিশ্চয়তা
হচ্ছে না বাংলাদেশ বইমেলা, কলকাতা বইমেলায় অংশগ্রহণ নিয়েও অনিশ্চয়তা
হাসপাতালে একদিনে ১৮টি যমজ সন্তানের জন্ম!
হাসপাতালে একদিনে ১৮টি যমজ সন্তানের জন্ম!
হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন সাইনি
হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন সাইনি
মনে শোক নিয়েই দুর্গাপূজায় মেতে 
উঠেছে পশ্চিমবঙ্গের মানুষ
মনে শোক নিয়েই দুর্গাপূজায় মেতে উঠেছে পশ্চিমবঙ্গের মানুষ
দাম চড়া, বাংলাদেশি ইলিশ বিক্রিতে মন্দা হাওড়া পাইকারি বাজারে
দাম চড়া, বাংলাদেশি ইলিশ বিক্রিতে মন্দা হাওড়া পাইকারি বাজারে
পশ্চিমবঙ্গে বন্যার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারকে দায়ী করলেন মমতা
পশ্চিমবঙ্গে বন্যার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারকে দায়ী করলেন মমতা
অবশেষে আরজি কর মেডিকেলের সেই অধ্যক্ষ ও ওসি গ্রেফতার
অবশেষে আরজি কর মেডিকেলের সেই অধ্যক্ষ ও ওসি গ্রেফতার
ভারত বিরোধী পোস্ট করে বিপাকে বিশ্বভারতীর বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
ভারত বিরোধী পোস্ট করে বিপাকে বিশ্বভারতীর বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
সর্বশেষ খবর
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চেক প্রজাতন্ত্রে দুটি ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত অর্ধশতাধিক
চেক প্রজাতন্ত্রে দুটি ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত অর্ধশতাধিক

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রূপগঞ্জে বিএনপির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
রূপগঞ্জে বিএনপির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

যাত্রাবাড়ীতে ধানের শীষের গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে ধানের শীষের গণসংযোগ

৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

তিন রাজস্ব আইনের ইংরেজি সংস্করণের গেজেট প্রকাশ
তিন রাজস্ব আইনের ইংরেজি সংস্করণের গেজেট প্রকাশ

৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ময়মনসিংহ মেডিকেলে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু
ময়মনসিংহ মেডিকেলে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অর্থ বাঁচাতে গোল না করার অনুরোধ বার্সার, হতভম্ব হয়ে যান লেভানডস্কি
অর্থ বাঁচাতে গোল না করার অনুরোধ বার্সার, হতভম্ব হয়ে যান লেভানডস্কি

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সার্টিফিকেট জটিলতায় আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে মাছ রফতানি বন্ধ
সার্টিফিকেট জটিলতায় আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে মাছ রফতানি বন্ধ

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রুমায় পর্যটকবাহী চাঁদের গাড়ি উল্টে আহত ১১
রুমায় পর্যটকবাহী চাঁদের গাড়ি উল্টে আহত ১১

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৪
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৪

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অবৈধ বালুমহালে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে জরিমানা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অবৈধ বালুমহালে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে জরিমানা

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লামায় সড়ক দুর্ঘটনায় ট্রাকচালক নিহত
লামায় সড়ক দুর্ঘটনায় ট্রাকচালক নিহত

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন গিল!
দ্বিতীয় টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন গিল!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শীতবস্ত্র বিতরণ ছাত্রদলের
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শীতবস্ত্র বিতরণ ছাত্রদলের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা
মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সালমানের বাড়িতে গুলি চালানো আনমোল বিষ্ণোই গ্রেফতার
সালমানের বাড়িতে গুলি চালানো আনমোল বিষ্ণোই গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য সহায়ক ব্যবস্থা : অ্যাটর্নি জেনারেল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য সহায়ক ব্যবস্থা : অ্যাটর্নি জেনারেল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুধু ঢাকা নয়, সারা দেশে ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চাই : আসিফ
শুধু ঢাকা নয়, সারা দেশে ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চাই : আসিফ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ৪০ হাজার শিশুকে টিকা দিবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
গাজায় ৪০ হাজার শিশুকে টিকা দিবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি
টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে
অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে
শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা