শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৪

বোমা বিশেষজ্ঞ ওরা তিনজন

দুজনের মৃত্যুদণ্ড একজন যাবজ্জীবন

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
দুজনের মৃত্যুদণ্ড একজন যাবজ্জীবন

নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন জামা'আতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশের (জেএমবি) বোমা বিশেষজ্ঞ হলেন জাহিদুল ইসলাম সুমন ওরফে বোমারু মিজান, সালেহীন ওরফে সালাউদ্দিন এবং রকিব হাসান ওরফে রাসেল ওরফে হাফেজ মাহমুদ। তিনজনই জেএমবির শূরা সদস্য। বিদেশি জঙ্গি সংগঠন থেকে বোমা তৈরি, বোমা হামলা ও ছোট-বড় অস্ত্র চালনায় বিশেষভাবে প্রশিক্ষিত। এ ছাড়াও তারা তৈরি করতে পারেন বিধ্বংসী ক্ষমতাসম্পন্ন ভূমি মাইন ও এন্টি পার্সোনাল মাইন। হ্যান্ড গ্রেনেড, বেল্ট বোমা ও টিফিন ক্যারিয়ার বোমা তৈরি হয় এদের হাতেই। জেএমবির জঙ্গি সদস্যরা এদের কাছ থেকে অস্ত্র ও বোমা তৈরি ও হামলার প্রশিক্ষণ নিয়েছে। দেশের আইন আদালতে হামলার পরিকল্পনাকারীদের অন্যতম হলেন এই তিন জঙ্গি নেতা। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর খাতায় এরা দুর্ধর্ষ অপরাধী। এদের দুজনের মৃত্যুদণ্ড এবং একজনের যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত। গতকাল ফিল্মি কায়দায় ময়মনসিংহের ত্রিশালের সাইনবোর্ড এলাকায় প্রিজনভ্যানে গুলি ও বোমা হামলা চালিয়ে জেএমবির এ তিন শীর্ষ বোমা বিশেষজ্ঞকেই ছিনিয়ে নেয় তাদের সহযোগীরা। এ সময় গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন পুলিশ সদস্য নিহত হন। এ ঘটনার ছয় ঘণ্টা পর টাঙ্গাইল থেকে পুলিশ রকিব হাসানকে আটক করতে সমর্থ হলেও লাপাত্তা রয়েছেন অপর দুই জঙ্গি নেতা। এই দুই জঙ্গি নেতা এখনো ধরা না পড়ায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে ভাবিয়ে তুলেছে। আতঙ্ক সৃষ্টি হয়েছে দেশজুড়ে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এদের ধরা না গেলে জেএমবির বোমা হামলা বাড়ার আশঙ্কা থাকবে। ২০০৫ সালের ১৭ আগস্ট দেশ কাঁপানো সিরিজ বোমা হামলায় ব্যবহৃত বোমার প্রধান কারিগর ছিলেন জেএমবির শূরা সদস্য বোমারু মিজান। সালেহীন ওরফে সালাউদ্দিনের পরিকল্পনায় নেত্রকোনায় উদীচী অফিসের সামনে বোমা হামলা চালানো হয়। ওই ঘটনায় ৯ জন নিহত এবং আরও অনেকেই হন আহত। ১৭ আগস্ট ময়মনসিংহে বিস্ফোরিত সব বোমাই ছিল রকিবের হাতে তৈরি। একাধিক দেশ ভ্রমণ করা এই তিন জঙ্গি নেতার নেতৃত্বে সারা দেশে বোমা হামলার ঘটনা ঘটে। এ ছাড়া সর্বহারা নিধন কমিটিরও ছিলেন তারা হর্তাকর্তা।

কে এই বোমারু মিজান : পুরো নাম জাহিদুল ইসলাম সুমন। জেএমবিতে তিনি মিজান নামেই পরিচিত ছিলেন। তার প্রস্তুত করা বোমা ২০০৫ সালের ১৭ আগস্ট সফলভাবে বিস্ফোরিত হওয়ায় তার নামের আগে বোমারু শব্দটি ব্যবহার হয়। তিনি হয়ে ওঠেন বোমারু মিজান। তার পরিকল্পনা ছিল ১০০ জন বোমার কারিগর তৈরি করবেন। বিভিন্ন প্রযুক্তি বোমা, ল্যান্ড মাইন ইত্যাদি তৈরি করে উত্তরবঙ্গের যে কোনো একটি জেলাকে পাকিস্তানের সোয়াতের মতো জেএমবির নিয়ন্ত্রণে নেবে। জামালপুর সদরের শেখেরভিটা এলাকার সুজা মিয়ার ছেলে মিজান। তার বিরুদ্ধে হয় ২৬টি মামলা। এর মধ্যে সাজা হয়েছে ৫টি মামলায় ৬৩ বছর, একটিতে যাবজ্জীবন সাজা রয়েছে। বাকিগুলোর বিচার চলছে। ২০০৯ সালের ১৪ মে রাজধানীর পীরেরবাগের বাসা থেকে তিনি গ্রেফতার হন। গতকাল থেকে তিনি আবারও লাপাত্তা। গোয়েন্দা সূত্র জানায়, জামালপুরের এক মেস সদসস্যের অনুপ্রেরণায় ২০০১ সালে যোগ দেন জেএমবিতে। স্থানীয় চরশী মাদ্রাসায় তিনি ট্রেনিং নেন। ওই বছরই জেএমবির অপর সদস্য রকিব হাসানের সঙ্গে রাজধানীর পাটুয়াটুলীতে একটি নিকেল কারখানায় কাজ নেন। সেখানেই মেশিন চালাতে চালাতে ক্ষুদ্র অস্ত্র তৈরি করতে থাকেন গোপনে। ২০০২ সালে তিনি শায়খ আবদুর রহমান, বাংলাভাইদের সঙ্গে দিনাজপুর যান। সেখানে গঠিত অ্যাকশন কমিটির সদস্য হিসেবে কাজ শুরু করেন। ওই বছরই জামালপুরে ব্র্যাক অফিসে তারা ডাকাতি করেন। সেখান থেকে তারা কম্পিউটার জেনারেটর লুট করেন। এভাবে তারা বিভিন্ন জেলার ব্র্যাক অফিসে ডাকাতি করতে থাকেন। একই বছর সাতক্ষীরায় রঙ্গ সিনেমা হলে দুটি টাইমবোমা, ময়মনসিংহ জেলার ৪টি সিনেমা হলে বোমার বিস্ফোরণ ঘটান। ডিসেম্বরে বাংলাভাই ও অন্যদের সঙ্গে করে নাইক্ষ্যংছড়ি যান। তারা আরাকান আরএস ও ব্যাম্পে বোমা তৈরির প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন। এম-১৬, একে-৪৭ এবং রকেট লাঞ্চারের ব্যবহারও সেখানে তারা শিখে নেন। ইতোমধ্যে তিনি বোমা তৈরিতে পারদর্শী হয়ে ওঠেন। সূত্র জানায়, জেএমবির প্রধান বোমার প্রস্তুতকারক হিসেবে তিনি আলোচিত হয়ে ওঠেন। তার ফর্মুলায় তৈরি করা বোমা দিয়েই ২০০৫ সালের ১৭ আগস্ট সারা দেশে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। তবে ওইদিন তার দায়িত্ব ছিল কক্সবাজার জেলায়। এরপর তিনি চলে যান ভারতের মুর্শিদাবাদে। সেখানে জেএমবির ভারতীয় সদস্য আরিফের কাছে আশ্রয় নেন। আরিফ নিয়মিত তার কাছে বোমা তৈরির পাওয়ার জেল, ডেটোনেটর সরবরাহ করতেন। মিজান এ সময় নিয়মিতভাবে পার্শ্ববর্তী দেশ থেকে অস্ত্র নিয়ে আসতেন। ২০০৬ সালে টাঙ্গাইলে তিনি বিয়ে করেন। এরপর চারটি বিভাগীয় শহরে বাসাভাড়া তরে প্রশিক্ষণ কেন্দ্র গড়ে তোলেন। সেখানে বোমা তৈরির প্রশিক্ষণ দিতেন মিজান। এরপর মিজান রাজধানীর মিরপুর মনিপুর ও পীরেরবাগে আলাদা দুটি বাসাভাড়া নেন। একটিতে তিনি বোমা তৈরির কারখানা স্থাপন করেন।

যেভাবে গ্রেফতার : ২০০৯ সালের ১৪ মে। রাতে শেওড়াপাড়ার উত্তর পীরেরবাগে জেএমবির আস্তানায় পৌনে চার ঘণ্টা শ্বাসরুদ্ধকর অভিযান চালায় পুলিশ ও র‌্যাব। রাত সোয়া ২টার দিকে জেএমবি সদস্য বোমারু মিজানের স্ত্রী শারমীন হক লতাকে আটক করে র‌্যাব। অভিযানের সময় বোমার বিস্ফোরণে লতার ডান হাতের কব্জি উড়ে যায়। এ সময় রক্তমাখা অবস্থায় তার দুই শিশুসন্তান এবং দুটি গ্রেনেড, একটি অবিস্ফোরিত বোমা ও দুটি ম্যাগাজিনসহ একটি পিস্তল উদ্ধার করে র‌্যাব। পরে তার পূর্ব মনিপুরের ৬৭৬/২ ভবনের চারতলায় অভিযান চালিয়ে বোমার আস্তানার সন্ধান পায় র‌্যাব। বাড়িটির একটি কক্ষ থেকে বোমা তৈরির বিপুল পরিমাণ সরঞ্জাম গ্রেনেড বডি (ধাতব আবরণ), ফিউজ, ডেটোনেটর, গ্রেনেড তৈরির প্লাস্টিক এক্সপ্লোসিভ, রাসায়নিক পদার্থ ইত্যাদি উদ্ধার করা হয়। র‌্যাব এ আস্তানাকে গবেষণাগার বলে উল্লেখ করে। এমন কিছু সরঞ্জাম পাওয়া গেছে তা দিয়ে ব্যাপক বিধ্বংসী ক্ষমতাসম্পন্ন ভূমি মাইন ও এন্টি পার্সোনাল মাইন তৈরি করা সম্ভব। র‌্যাব জানায়, মিজান তেজগাঁও পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে পড়াশোনা করেছেন। তিন কক্ষের তার বাড়িতে একটি কক্ষ থেকে রসায়নের বেশ কিছু বই এবং দুটি বিদেশি পিস্তল (নাইন এমএম ও সেভেন পয়েন্ট ৬৫) উদ্ধার করা হয়।

সালেহীন সালাউদ্দিন : নাম তার সালেহীন সালাউদ্দিন। কিন্তু সংগঠনে বিভিন্ন জেলায় তিনি সোহেল, সজিব, তাহীদ নামে পরিচিত। সালাউদ্দিন সালেহীন ওরফে সানিকে ২০১০ সালে কাশিমপুর কারাগারে নেওয়া হয়। সানি জেএমবির শূরা সদস্য। তার বিরুদ্ধে ৪০টি মামলা রয়েছে। এর মধ্যে তিনটি মামলায় তার মৃত্যুদণ্ডাদেশ হয়েছে। ১৩ মামলায় বিভিন্ন মেয়াদে সাজা হয়। ২৪টি মামলা এখনো বিচারাধীন। সালাউদ্দিন সালেহীন নারায়ণগঞ্জের বন্দর থানার ৫৮ সেন রোড এলাকার রফিকুল ইসলামের ছেলে। গোয়েন্দা সূত্র জানায়, ১৯৯৮ সালে রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে একটি মাদ্রাসায় তিনি জানতে পারেন শায়খ আবদুর রহমান সম্পর্কে। পরের বছর তিনি শূরা সদস্য হন। ঢাকার বাসাবোতে তিনি সংগঠনের সদস্যদের অস্ত্র চালনা ও বোমা তৈরির প্রশিক্ষণ দেন। ধীরে ধীরে তিনি দেশের বিভিন্ন জেলায় বোমা তৈরির প্রশিক্ষণ দিতে থাকেন। ২০০২ সালে জামালপুরে এক ব্যক্তিকে ছুরিকাঘাত করে হত্যা করেন। ময়মনসিংহের সিনেমা হলে বোমা হামলার ঘটনায়ও ছিলেন সালেহীন। মুক্তাগাছার ব্র্যাক অফিসে তার নেতৃত্বে ডাকাতির ঘটনা ঘটে। রাজশাহী অঞ্চলে সর্বহারা নিধন কমিটির অন্যতম সদস্য ছিলেন সালাউদ্দিন। ময়মনসিংহে ২০০৫ সালের ১৭ আগস্ট বোমার বিস্ফোরণ ঘটানো হয় সালাউদ্দিনের নেতৃত্বে। এ ছাড়া দেশব্যাপী বিচারকদের ওপর হামলাসহ বিভিন্ন মান্যব্যক্তিদের ওপর হামলার পরিকল্পনাকারীদের মধ্যে ছিলেন তিনি অন্যতম। সূত্র জানায়, ২০০৫ সালের শেষ দিকে এ বাড়ি থেকে ওই বাড়িতে পালিয়ে বেড়াতে থাকেন। ২০০৬ সালের ২২ এপ্রিল চট্টগ্রাম থেকে গ্রেফতার হন এই জঙ্গি নেতা।

রাকিব হাসান : কাশিমপুর হাই সিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগারের হাজতি ছিলেন জঙ্গি নেতা রাকিবুল হাসান। তার বিরুদ্ধে ৩৩টি মামলা রয়েছে। এর মধ্যে ২৯টি বিচারাধীন। একটি মামলায় তার মৃত্যুদণ্ড, তিনটিতে যাবজ্জীবনসহ ৭৪ বছরের সাজা হয়। তিনি জামালপুরের মেলান্দহ থানার বংশীবাড়ি গ্রামের আবদুস সোবহানের ছেলে। ১৯৯৫ সালে যাত্রাবাড়ী মোহাম্মদিয়া মাদ্রাসা থেকে পাস করা রাকিবের দেখা হয় শায়খ আবদুর রহমানের সঙ্গে ঢাকার খিলগাঁওয়ে। তার পরিচয় হয় লস্কর-ই-তৈয়েবার সদস্য টুন্ডা করিমের সঙ্গে। টুন্ডা করিমের অনুপ্রেরণায় ১৯৯৮ সালে চাঁপাইনবাবগঞ্জ বর্ডার দিয়ে পশ্চিমবঙ্গের নদীয়া জেলায় যান। সেখানে পলাশী মাদ্রাসায় ভর্তি হন। ওই বছরই তিনি দেশে ফিরে আসেন। শায়খ আবদুর রহমানের নির্দেশে তিনি ঢাকা, বগুড়া, ঠাকুরগাঁও, পঞ্চগড়, নীলফামারীতে আহলে হাদিস মসজিদ সফর করেন। জঙ্গি প্রচারণা চালান। ২০০১ সালে টুইন টাওয়ারে হামলার পর রাকিবের নেতৃত্বে মার্কিনিদের বিরুদ্ধে মিছিল করেন ঢাকার রাস্তায়। ২০০২ সালে নেত্রকোনায় সিনেমা হল ও সার্কাসে বোমা হামলা, ২০০৪ সালের টাঙ্গাইলে একজনকে হত্যা, ২০০৪ সালে রাজশাহীতে সর্বহারা নিধন কমিটির হয়ে হত্যাযজ্ঞ, ২০০৫ সালের ১৭ আগস্ট তার তৈরি করা ৫৩টি বোমা খুলনায় একযোগে বিস্ফোরণ ঘটানো হয়। এ ছাড়া ঝিনাইদহে ৩৫টি বোমাও তার হাতে তৈরি। তিনি বিভিন্ন জেলায় গিয়ে বোমা বিস্ফোণের কৌশল শিখিয়ে দেন। অবশেষে ২০০৬ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি যশোর থেকে তিনি ঢাকায় নেমে বায়তুল মোকাররম মসজিদের ইসলামিক ফাউন্ডেশনের লাইব্রেরিতে যান। সেখান থেকেই তাকে গ্রেফতার করা হয়।

 

এই বিভাগের আরও খবর
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
হাসিনাকে ফেরত চেয়ে ভারতকে আনুষ্ঠানিক চিঠি
হাসিনাকে ফেরত চেয়ে ভারতকে আনুষ্ঠানিক চিঠি
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
কেঁপে উঠল মিয়ানমার থাইল্যান্ড ইন্দোনেশিয়া
কেঁপে উঠল মিয়ানমার থাইল্যান্ড ইন্দোনেশিয়া
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৩৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

ভিয়েতনামে বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৯০ নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৯০ নিখোঁজ ১২

পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

সিটি লিভারপুলের হারের রাতে চেলসির স্বস্তি
সিটি লিভারপুলের হারের রাতে চেলসির স্বস্তি

মাঠে ময়দানে