শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৪

বোমা বিশেষজ্ঞ ওরা তিনজন

দুজনের মৃত্যুদণ্ড একজন যাবজ্জীবন

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
দুজনের মৃত্যুদণ্ড একজন যাবজ্জীবন

নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন জামা'আতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশের (জেএমবি) বোমা বিশেষজ্ঞ হলেন জাহিদুল ইসলাম সুমন ওরফে বোমারু মিজান, সালেহীন ওরফে সালাউদ্দিন এবং রকিব হাসান ওরফে রাসেল ওরফে হাফেজ মাহমুদ। তিনজনই জেএমবির শূরা সদস্য। বিদেশি জঙ্গি সংগঠন থেকে বোমা তৈরি, বোমা হামলা ও ছোট-বড় অস্ত্র চালনায় বিশেষভাবে প্রশিক্ষিত। এ ছাড়াও তারা তৈরি করতে পারেন বিধ্বংসী ক্ষমতাসম্পন্ন ভূমি মাইন ও এন্টি পার্সোনাল মাইন। হ্যান্ড গ্রেনেড, বেল্ট বোমা ও টিফিন ক্যারিয়ার বোমা তৈরি হয় এদের হাতেই। জেএমবির জঙ্গি সদস্যরা এদের কাছ থেকে অস্ত্র ও বোমা তৈরি ও হামলার প্রশিক্ষণ নিয়েছে। দেশের আইন আদালতে হামলার পরিকল্পনাকারীদের অন্যতম হলেন এই তিন জঙ্গি নেতা। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর খাতায় এরা দুর্ধর্ষ অপরাধী। এদের দুজনের মৃত্যুদণ্ড এবং একজনের যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত। গতকাল ফিল্মি কায়দায় ময়মনসিংহের ত্রিশালের সাইনবোর্ড এলাকায় প্রিজনভ্যানে গুলি ও বোমা হামলা চালিয়ে জেএমবির এ তিন শীর্ষ বোমা বিশেষজ্ঞকেই ছিনিয়ে নেয় তাদের সহযোগীরা। এ সময় গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন পুলিশ সদস্য নিহত হন। এ ঘটনার ছয় ঘণ্টা পর টাঙ্গাইল থেকে পুলিশ রকিব হাসানকে আটক করতে সমর্থ হলেও লাপাত্তা রয়েছেন অপর দুই জঙ্গি নেতা। এই দুই জঙ্গি নেতা এখনো ধরা না পড়ায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে ভাবিয়ে তুলেছে। আতঙ্ক সৃষ্টি হয়েছে দেশজুড়ে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এদের ধরা না গেলে জেএমবির বোমা হামলা বাড়ার আশঙ্কা থাকবে। ২০০৫ সালের ১৭ আগস্ট দেশ কাঁপানো সিরিজ বোমা হামলায় ব্যবহৃত বোমার প্রধান কারিগর ছিলেন জেএমবির শূরা সদস্য বোমারু মিজান। সালেহীন ওরফে সালাউদ্দিনের পরিকল্পনায় নেত্রকোনায় উদীচী অফিসের সামনে বোমা হামলা চালানো হয়। ওই ঘটনায় ৯ জন নিহত এবং আরও অনেকেই হন আহত। ১৭ আগস্ট ময়মনসিংহে বিস্ফোরিত সব বোমাই ছিল রকিবের হাতে তৈরি। একাধিক দেশ ভ্রমণ করা এই তিন জঙ্গি নেতার নেতৃত্বে সারা দেশে বোমা হামলার ঘটনা ঘটে। এ ছাড়া সর্বহারা নিধন কমিটিরও ছিলেন তারা হর্তাকর্তা।

কে এই বোমারু মিজান : পুরো নাম জাহিদুল ইসলাম সুমন। জেএমবিতে তিনি মিজান নামেই পরিচিত ছিলেন। তার প্রস্তুত করা বোমা ২০০৫ সালের ১৭ আগস্ট সফলভাবে বিস্ফোরিত হওয়ায় তার নামের আগে বোমারু শব্দটি ব্যবহার হয়। তিনি হয়ে ওঠেন বোমারু মিজান। তার পরিকল্পনা ছিল ১০০ জন বোমার কারিগর তৈরি করবেন। বিভিন্ন প্রযুক্তি বোমা, ল্যান্ড মাইন ইত্যাদি তৈরি করে উত্তরবঙ্গের যে কোনো একটি জেলাকে পাকিস্তানের সোয়াতের মতো জেএমবির নিয়ন্ত্রণে নেবে। জামালপুর সদরের শেখেরভিটা এলাকার সুজা মিয়ার ছেলে মিজান। তার বিরুদ্ধে হয় ২৬টি মামলা। এর মধ্যে সাজা হয়েছে ৫টি মামলায় ৬৩ বছর, একটিতে যাবজ্জীবন সাজা রয়েছে। বাকিগুলোর বিচার চলছে। ২০০৯ সালের ১৪ মে রাজধানীর পীরেরবাগের বাসা থেকে তিনি গ্রেফতার হন। গতকাল থেকে তিনি আবারও লাপাত্তা। গোয়েন্দা সূত্র জানায়, জামালপুরের এক মেস সদসস্যের অনুপ্রেরণায় ২০০১ সালে যোগ দেন জেএমবিতে। স্থানীয় চরশী মাদ্রাসায় তিনি ট্রেনিং নেন। ওই বছরই জেএমবির অপর সদস্য রকিব হাসানের সঙ্গে রাজধানীর পাটুয়াটুলীতে একটি নিকেল কারখানায় কাজ নেন। সেখানেই মেশিন চালাতে চালাতে ক্ষুদ্র অস্ত্র তৈরি করতে থাকেন গোপনে। ২০০২ সালে তিনি শায়খ আবদুর রহমান, বাংলাভাইদের সঙ্গে দিনাজপুর যান। সেখানে গঠিত অ্যাকশন কমিটির সদস্য হিসেবে কাজ শুরু করেন। ওই বছরই জামালপুরে ব্র্যাক অফিসে তারা ডাকাতি করেন। সেখান থেকে তারা কম্পিউটার জেনারেটর লুট করেন। এভাবে তারা বিভিন্ন জেলার ব্র্যাক অফিসে ডাকাতি করতে থাকেন। একই বছর সাতক্ষীরায় রঙ্গ সিনেমা হলে দুটি টাইমবোমা, ময়মনসিংহ জেলার ৪টি সিনেমা হলে বোমার বিস্ফোরণ ঘটান। ডিসেম্বরে বাংলাভাই ও অন্যদের সঙ্গে করে নাইক্ষ্যংছড়ি যান। তারা আরাকান আরএস ও ব্যাম্পে বোমা তৈরির প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন। এম-১৬, একে-৪৭ এবং রকেট লাঞ্চারের ব্যবহারও সেখানে তারা শিখে নেন। ইতোমধ্যে তিনি বোমা তৈরিতে পারদর্শী হয়ে ওঠেন। সূত্র জানায়, জেএমবির প্রধান বোমার প্রস্তুতকারক হিসেবে তিনি আলোচিত হয়ে ওঠেন। তার ফর্মুলায় তৈরি করা বোমা দিয়েই ২০০৫ সালের ১৭ আগস্ট সারা দেশে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। তবে ওইদিন তার দায়িত্ব ছিল কক্সবাজার জেলায়। এরপর তিনি চলে যান ভারতের মুর্শিদাবাদে। সেখানে জেএমবির ভারতীয় সদস্য আরিফের কাছে আশ্রয় নেন। আরিফ নিয়মিত তার কাছে বোমা তৈরির পাওয়ার জেল, ডেটোনেটর সরবরাহ করতেন। মিজান এ সময় নিয়মিতভাবে পার্শ্ববর্তী দেশ থেকে অস্ত্র নিয়ে আসতেন। ২০০৬ সালে টাঙ্গাইলে তিনি বিয়ে করেন। এরপর চারটি বিভাগীয় শহরে বাসাভাড়া তরে প্রশিক্ষণ কেন্দ্র গড়ে তোলেন। সেখানে বোমা তৈরির প্রশিক্ষণ দিতেন মিজান। এরপর মিজান রাজধানীর মিরপুর মনিপুর ও পীরেরবাগে আলাদা দুটি বাসাভাড়া নেন। একটিতে তিনি বোমা তৈরির কারখানা স্থাপন করেন।

যেভাবে গ্রেফতার : ২০০৯ সালের ১৪ মে। রাতে শেওড়াপাড়ার উত্তর পীরেরবাগে জেএমবির আস্তানায় পৌনে চার ঘণ্টা শ্বাসরুদ্ধকর অভিযান চালায় পুলিশ ও র‌্যাব। রাত সোয়া ২টার দিকে জেএমবি সদস্য বোমারু মিজানের স্ত্রী শারমীন হক লতাকে আটক করে র‌্যাব। অভিযানের সময় বোমার বিস্ফোরণে লতার ডান হাতের কব্জি উড়ে যায়। এ সময় রক্তমাখা অবস্থায় তার দুই শিশুসন্তান এবং দুটি গ্রেনেড, একটি অবিস্ফোরিত বোমা ও দুটি ম্যাগাজিনসহ একটি পিস্তল উদ্ধার করে র‌্যাব। পরে তার পূর্ব মনিপুরের ৬৭৬/২ ভবনের চারতলায় অভিযান চালিয়ে বোমার আস্তানার সন্ধান পায় র‌্যাব। বাড়িটির একটি কক্ষ থেকে বোমা তৈরির বিপুল পরিমাণ সরঞ্জাম গ্রেনেড বডি (ধাতব আবরণ), ফিউজ, ডেটোনেটর, গ্রেনেড তৈরির প্লাস্টিক এক্সপ্লোসিভ, রাসায়নিক পদার্থ ইত্যাদি উদ্ধার করা হয়। র‌্যাব এ আস্তানাকে গবেষণাগার বলে উল্লেখ করে। এমন কিছু সরঞ্জাম পাওয়া গেছে তা দিয়ে ব্যাপক বিধ্বংসী ক্ষমতাসম্পন্ন ভূমি মাইন ও এন্টি পার্সোনাল মাইন তৈরি করা সম্ভব। র‌্যাব জানায়, মিজান তেজগাঁও পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে পড়াশোনা করেছেন। তিন কক্ষের তার বাড়িতে একটি কক্ষ থেকে রসায়নের বেশ কিছু বই এবং দুটি বিদেশি পিস্তল (নাইন এমএম ও সেভেন পয়েন্ট ৬৫) উদ্ধার করা হয়।

সালেহীন সালাউদ্দিন : নাম তার সালেহীন সালাউদ্দিন। কিন্তু সংগঠনে বিভিন্ন জেলায় তিনি সোহেল, সজিব, তাহীদ নামে পরিচিত। সালাউদ্দিন সালেহীন ওরফে সানিকে ২০১০ সালে কাশিমপুর কারাগারে নেওয়া হয়। সানি জেএমবির শূরা সদস্য। তার বিরুদ্ধে ৪০টি মামলা রয়েছে। এর মধ্যে তিনটি মামলায় তার মৃত্যুদণ্ডাদেশ হয়েছে। ১৩ মামলায় বিভিন্ন মেয়াদে সাজা হয়। ২৪টি মামলা এখনো বিচারাধীন। সালাউদ্দিন সালেহীন নারায়ণগঞ্জের বন্দর থানার ৫৮ সেন রোড এলাকার রফিকুল ইসলামের ছেলে। গোয়েন্দা সূত্র জানায়, ১৯৯৮ সালে রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে একটি মাদ্রাসায় তিনি জানতে পারেন শায়খ আবদুর রহমান সম্পর্কে। পরের বছর তিনি শূরা সদস্য হন। ঢাকার বাসাবোতে তিনি সংগঠনের সদস্যদের অস্ত্র চালনা ও বোমা তৈরির প্রশিক্ষণ দেন। ধীরে ধীরে তিনি দেশের বিভিন্ন জেলায় বোমা তৈরির প্রশিক্ষণ দিতে থাকেন। ২০০২ সালে জামালপুরে এক ব্যক্তিকে ছুরিকাঘাত করে হত্যা করেন। ময়মনসিংহের সিনেমা হলে বোমা হামলার ঘটনায়ও ছিলেন সালেহীন। মুক্তাগাছার ব্র্যাক অফিসে তার নেতৃত্বে ডাকাতির ঘটনা ঘটে। রাজশাহী অঞ্চলে সর্বহারা নিধন কমিটির অন্যতম সদস্য ছিলেন সালাউদ্দিন। ময়মনসিংহে ২০০৫ সালের ১৭ আগস্ট বোমার বিস্ফোরণ ঘটানো হয় সালাউদ্দিনের নেতৃত্বে। এ ছাড়া দেশব্যাপী বিচারকদের ওপর হামলাসহ বিভিন্ন মান্যব্যক্তিদের ওপর হামলার পরিকল্পনাকারীদের মধ্যে ছিলেন তিনি অন্যতম। সূত্র জানায়, ২০০৫ সালের শেষ দিকে এ বাড়ি থেকে ওই বাড়িতে পালিয়ে বেড়াতে থাকেন। ২০০৬ সালের ২২ এপ্রিল চট্টগ্রাম থেকে গ্রেফতার হন এই জঙ্গি নেতা।

রাকিব হাসান : কাশিমপুর হাই সিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগারের হাজতি ছিলেন জঙ্গি নেতা রাকিবুল হাসান। তার বিরুদ্ধে ৩৩টি মামলা রয়েছে। এর মধ্যে ২৯টি বিচারাধীন। একটি মামলায় তার মৃত্যুদণ্ড, তিনটিতে যাবজ্জীবনসহ ৭৪ বছরের সাজা হয়। তিনি জামালপুরের মেলান্দহ থানার বংশীবাড়ি গ্রামের আবদুস সোবহানের ছেলে। ১৯৯৫ সালে যাত্রাবাড়ী মোহাম্মদিয়া মাদ্রাসা থেকে পাস করা রাকিবের দেখা হয় শায়খ আবদুর রহমানের সঙ্গে ঢাকার খিলগাঁওয়ে। তার পরিচয় হয় লস্কর-ই-তৈয়েবার সদস্য টুন্ডা করিমের সঙ্গে। টুন্ডা করিমের অনুপ্রেরণায় ১৯৯৮ সালে চাঁপাইনবাবগঞ্জ বর্ডার দিয়ে পশ্চিমবঙ্গের নদীয়া জেলায় যান। সেখানে পলাশী মাদ্রাসায় ভর্তি হন। ওই বছরই তিনি দেশে ফিরে আসেন। শায়খ আবদুর রহমানের নির্দেশে তিনি ঢাকা, বগুড়া, ঠাকুরগাঁও, পঞ্চগড়, নীলফামারীতে আহলে হাদিস মসজিদ সফর করেন। জঙ্গি প্রচারণা চালান। ২০০১ সালে টুইন টাওয়ারে হামলার পর রাকিবের নেতৃত্বে মার্কিনিদের বিরুদ্ধে মিছিল করেন ঢাকার রাস্তায়। ২০০২ সালে নেত্রকোনায় সিনেমা হল ও সার্কাসে বোমা হামলা, ২০০৪ সালের টাঙ্গাইলে একজনকে হত্যা, ২০০৪ সালে রাজশাহীতে সর্বহারা নিধন কমিটির হয়ে হত্যাযজ্ঞ, ২০০৫ সালের ১৭ আগস্ট তার তৈরি করা ৫৩টি বোমা খুলনায় একযোগে বিস্ফোরণ ঘটানো হয়। এ ছাড়া ঝিনাইদহে ৩৫টি বোমাও তার হাতে তৈরি। তিনি বিভিন্ন জেলায় গিয়ে বোমা বিস্ফোণের কৌশল শিখিয়ে দেন। অবশেষে ২০০৬ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি যশোর থেকে তিনি ঢাকায় নেমে বায়তুল মোকাররম মসজিদের ইসলামিক ফাউন্ডেশনের লাইব্রেরিতে যান। সেখান থেকেই তাকে গ্রেফতার করা হয়।

 

এই বিভাগের আরও খবর
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
সর্বশেষ খবর
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

এই মাত্র | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

৫ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

১৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

২৪ মিনিট আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

৫৬ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব
খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন
ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান
নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন
২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা

সাহিত্য

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শিলাকে বলছি
শিলাকে বলছি

সাহিত্য

যদি তুমি
যদি তুমি

সাহিত্য

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল

দেশগ্রাম

ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু
ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা