শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৪

বোমা বিশেষজ্ঞ ওরা তিনজন

দুজনের মৃত্যুদণ্ড একজন যাবজ্জীবন

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
দুজনের মৃত্যুদণ্ড একজন যাবজ্জীবন

নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন জামা'আতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশের (জেএমবি) বোমা বিশেষজ্ঞ হলেন জাহিদুল ইসলাম সুমন ওরফে বোমারু মিজান, সালেহীন ওরফে সালাউদ্দিন এবং রকিব হাসান ওরফে রাসেল ওরফে হাফেজ মাহমুদ। তিনজনই জেএমবির শূরা সদস্য। বিদেশি জঙ্গি সংগঠন থেকে বোমা তৈরি, বোমা হামলা ও ছোট-বড় অস্ত্র চালনায় বিশেষভাবে প্রশিক্ষিত। এ ছাড়াও তারা তৈরি করতে পারেন বিধ্বংসী ক্ষমতাসম্পন্ন ভূমি মাইন ও এন্টি পার্সোনাল মাইন। হ্যান্ড গ্রেনেড, বেল্ট বোমা ও টিফিন ক্যারিয়ার বোমা তৈরি হয় এদের হাতেই। জেএমবির জঙ্গি সদস্যরা এদের কাছ থেকে অস্ত্র ও বোমা তৈরি ও হামলার প্রশিক্ষণ নিয়েছে। দেশের আইন আদালতে হামলার পরিকল্পনাকারীদের অন্যতম হলেন এই তিন জঙ্গি নেতা। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর খাতায় এরা দুর্ধর্ষ অপরাধী। এদের দুজনের মৃত্যুদণ্ড এবং একজনের যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত। গতকাল ফিল্মি কায়দায় ময়মনসিংহের ত্রিশালের সাইনবোর্ড এলাকায় প্রিজনভ্যানে গুলি ও বোমা হামলা চালিয়ে জেএমবির এ তিন শীর্ষ বোমা বিশেষজ্ঞকেই ছিনিয়ে নেয় তাদের সহযোগীরা। এ সময় গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন পুলিশ সদস্য নিহত হন। এ ঘটনার ছয় ঘণ্টা পর টাঙ্গাইল থেকে পুলিশ রকিব হাসানকে আটক করতে সমর্থ হলেও লাপাত্তা রয়েছেন অপর দুই জঙ্গি নেতা। এই দুই জঙ্গি নেতা এখনো ধরা না পড়ায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে ভাবিয়ে তুলেছে। আতঙ্ক সৃষ্টি হয়েছে দেশজুড়ে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এদের ধরা না গেলে জেএমবির বোমা হামলা বাড়ার আশঙ্কা থাকবে। ২০০৫ সালের ১৭ আগস্ট দেশ কাঁপানো সিরিজ বোমা হামলায় ব্যবহৃত বোমার প্রধান কারিগর ছিলেন জেএমবির শূরা সদস্য বোমারু মিজান। সালেহীন ওরফে সালাউদ্দিনের পরিকল্পনায় নেত্রকোনায় উদীচী অফিসের সামনে বোমা হামলা চালানো হয়। ওই ঘটনায় ৯ জন নিহত এবং আরও অনেকেই হন আহত। ১৭ আগস্ট ময়মনসিংহে বিস্ফোরিত সব বোমাই ছিল রকিবের হাতে তৈরি। একাধিক দেশ ভ্রমণ করা এই তিন জঙ্গি নেতার নেতৃত্বে সারা দেশে বোমা হামলার ঘটনা ঘটে। এ ছাড়া সর্বহারা নিধন কমিটিরও ছিলেন তারা হর্তাকর্তা।

কে এই বোমারু মিজান : পুরো নাম জাহিদুল ইসলাম সুমন। জেএমবিতে তিনি মিজান নামেই পরিচিত ছিলেন। তার প্রস্তুত করা বোমা ২০০৫ সালের ১৭ আগস্ট সফলভাবে বিস্ফোরিত হওয়ায় তার নামের আগে বোমারু শব্দটি ব্যবহার হয়। তিনি হয়ে ওঠেন বোমারু মিজান। তার পরিকল্পনা ছিল ১০০ জন বোমার কারিগর তৈরি করবেন। বিভিন্ন প্রযুক্তি বোমা, ল্যান্ড মাইন ইত্যাদি তৈরি করে উত্তরবঙ্গের যে কোনো একটি জেলাকে পাকিস্তানের সোয়াতের মতো জেএমবির নিয়ন্ত্রণে নেবে। জামালপুর সদরের শেখেরভিটা এলাকার সুজা মিয়ার ছেলে মিজান। তার বিরুদ্ধে হয় ২৬টি মামলা। এর মধ্যে সাজা হয়েছে ৫টি মামলায় ৬৩ বছর, একটিতে যাবজ্জীবন সাজা রয়েছে। বাকিগুলোর বিচার চলছে। ২০০৯ সালের ১৪ মে রাজধানীর পীরেরবাগের বাসা থেকে তিনি গ্রেফতার হন। গতকাল থেকে তিনি আবারও লাপাত্তা। গোয়েন্দা সূত্র জানায়, জামালপুরের এক মেস সদসস্যের অনুপ্রেরণায় ২০০১ সালে যোগ দেন জেএমবিতে। স্থানীয় চরশী মাদ্রাসায় তিনি ট্রেনিং নেন। ওই বছরই জেএমবির অপর সদস্য রকিব হাসানের সঙ্গে রাজধানীর পাটুয়াটুলীতে একটি নিকেল কারখানায় কাজ নেন। সেখানেই মেশিন চালাতে চালাতে ক্ষুদ্র অস্ত্র তৈরি করতে থাকেন গোপনে। ২০০২ সালে তিনি শায়খ আবদুর রহমান, বাংলাভাইদের সঙ্গে দিনাজপুর যান। সেখানে গঠিত অ্যাকশন কমিটির সদস্য হিসেবে কাজ শুরু করেন। ওই বছরই জামালপুরে ব্র্যাক অফিসে তারা ডাকাতি করেন। সেখান থেকে তারা কম্পিউটার জেনারেটর লুট করেন। এভাবে তারা বিভিন্ন জেলার ব্র্যাক অফিসে ডাকাতি করতে থাকেন। একই বছর সাতক্ষীরায় রঙ্গ সিনেমা হলে দুটি টাইমবোমা, ময়মনসিংহ জেলার ৪টি সিনেমা হলে বোমার বিস্ফোরণ ঘটান। ডিসেম্বরে বাংলাভাই ও অন্যদের সঙ্গে করে নাইক্ষ্যংছড়ি যান। তারা আরাকান আরএস ও ব্যাম্পে বোমা তৈরির প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন। এম-১৬, একে-৪৭ এবং রকেট লাঞ্চারের ব্যবহারও সেখানে তারা শিখে নেন। ইতোমধ্যে তিনি বোমা তৈরিতে পারদর্শী হয়ে ওঠেন। সূত্র জানায়, জেএমবির প্রধান বোমার প্রস্তুতকারক হিসেবে তিনি আলোচিত হয়ে ওঠেন। তার ফর্মুলায় তৈরি করা বোমা দিয়েই ২০০৫ সালের ১৭ আগস্ট সারা দেশে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। তবে ওইদিন তার দায়িত্ব ছিল কক্সবাজার জেলায়। এরপর তিনি চলে যান ভারতের মুর্শিদাবাদে। সেখানে জেএমবির ভারতীয় সদস্য আরিফের কাছে আশ্রয় নেন। আরিফ নিয়মিত তার কাছে বোমা তৈরির পাওয়ার জেল, ডেটোনেটর সরবরাহ করতেন। মিজান এ সময় নিয়মিতভাবে পার্শ্ববর্তী দেশ থেকে অস্ত্র নিয়ে আসতেন। ২০০৬ সালে টাঙ্গাইলে তিনি বিয়ে করেন। এরপর চারটি বিভাগীয় শহরে বাসাভাড়া তরে প্রশিক্ষণ কেন্দ্র গড়ে তোলেন। সেখানে বোমা তৈরির প্রশিক্ষণ দিতেন মিজান। এরপর মিজান রাজধানীর মিরপুর মনিপুর ও পীরেরবাগে আলাদা দুটি বাসাভাড়া নেন। একটিতে তিনি বোমা তৈরির কারখানা স্থাপন করেন।

যেভাবে গ্রেফতার : ২০০৯ সালের ১৪ মে। রাতে শেওড়াপাড়ার উত্তর পীরেরবাগে জেএমবির আস্তানায় পৌনে চার ঘণ্টা শ্বাসরুদ্ধকর অভিযান চালায় পুলিশ ও র‌্যাব। রাত সোয়া ২টার দিকে জেএমবি সদস্য বোমারু মিজানের স্ত্রী শারমীন হক লতাকে আটক করে র‌্যাব। অভিযানের সময় বোমার বিস্ফোরণে লতার ডান হাতের কব্জি উড়ে যায়। এ সময় রক্তমাখা অবস্থায় তার দুই শিশুসন্তান এবং দুটি গ্রেনেড, একটি অবিস্ফোরিত বোমা ও দুটি ম্যাগাজিনসহ একটি পিস্তল উদ্ধার করে র‌্যাব। পরে তার পূর্ব মনিপুরের ৬৭৬/২ ভবনের চারতলায় অভিযান চালিয়ে বোমার আস্তানার সন্ধান পায় র‌্যাব। বাড়িটির একটি কক্ষ থেকে বোমা তৈরির বিপুল পরিমাণ সরঞ্জাম গ্রেনেড বডি (ধাতব আবরণ), ফিউজ, ডেটোনেটর, গ্রেনেড তৈরির প্লাস্টিক এক্সপ্লোসিভ, রাসায়নিক পদার্থ ইত্যাদি উদ্ধার করা হয়। র‌্যাব এ আস্তানাকে গবেষণাগার বলে উল্লেখ করে। এমন কিছু সরঞ্জাম পাওয়া গেছে তা দিয়ে ব্যাপক বিধ্বংসী ক্ষমতাসম্পন্ন ভূমি মাইন ও এন্টি পার্সোনাল মাইন তৈরি করা সম্ভব। র‌্যাব জানায়, মিজান তেজগাঁও পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে পড়াশোনা করেছেন। তিন কক্ষের তার বাড়িতে একটি কক্ষ থেকে রসায়নের বেশ কিছু বই এবং দুটি বিদেশি পিস্তল (নাইন এমএম ও সেভেন পয়েন্ট ৬৫) উদ্ধার করা হয়।

সালেহীন সালাউদ্দিন : নাম তার সালেহীন সালাউদ্দিন। কিন্তু সংগঠনে বিভিন্ন জেলায় তিনি সোহেল, সজিব, তাহীদ নামে পরিচিত। সালাউদ্দিন সালেহীন ওরফে সানিকে ২০১০ সালে কাশিমপুর কারাগারে নেওয়া হয়। সানি জেএমবির শূরা সদস্য। তার বিরুদ্ধে ৪০টি মামলা রয়েছে। এর মধ্যে তিনটি মামলায় তার মৃত্যুদণ্ডাদেশ হয়েছে। ১৩ মামলায় বিভিন্ন মেয়াদে সাজা হয়। ২৪টি মামলা এখনো বিচারাধীন। সালাউদ্দিন সালেহীন নারায়ণগঞ্জের বন্দর থানার ৫৮ সেন রোড এলাকার রফিকুল ইসলামের ছেলে। গোয়েন্দা সূত্র জানায়, ১৯৯৮ সালে রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে একটি মাদ্রাসায় তিনি জানতে পারেন শায়খ আবদুর রহমান সম্পর্কে। পরের বছর তিনি শূরা সদস্য হন। ঢাকার বাসাবোতে তিনি সংগঠনের সদস্যদের অস্ত্র চালনা ও বোমা তৈরির প্রশিক্ষণ দেন। ধীরে ধীরে তিনি দেশের বিভিন্ন জেলায় বোমা তৈরির প্রশিক্ষণ দিতে থাকেন। ২০০২ সালে জামালপুরে এক ব্যক্তিকে ছুরিকাঘাত করে হত্যা করেন। ময়মনসিংহের সিনেমা হলে বোমা হামলার ঘটনায়ও ছিলেন সালেহীন। মুক্তাগাছার ব্র্যাক অফিসে তার নেতৃত্বে ডাকাতির ঘটনা ঘটে। রাজশাহী অঞ্চলে সর্বহারা নিধন কমিটির অন্যতম সদস্য ছিলেন সালাউদ্দিন। ময়মনসিংহে ২০০৫ সালের ১৭ আগস্ট বোমার বিস্ফোরণ ঘটানো হয় সালাউদ্দিনের নেতৃত্বে। এ ছাড়া দেশব্যাপী বিচারকদের ওপর হামলাসহ বিভিন্ন মান্যব্যক্তিদের ওপর হামলার পরিকল্পনাকারীদের মধ্যে ছিলেন তিনি অন্যতম। সূত্র জানায়, ২০০৫ সালের শেষ দিকে এ বাড়ি থেকে ওই বাড়িতে পালিয়ে বেড়াতে থাকেন। ২০০৬ সালের ২২ এপ্রিল চট্টগ্রাম থেকে গ্রেফতার হন এই জঙ্গি নেতা।

রাকিব হাসান : কাশিমপুর হাই সিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগারের হাজতি ছিলেন জঙ্গি নেতা রাকিবুল হাসান। তার বিরুদ্ধে ৩৩টি মামলা রয়েছে। এর মধ্যে ২৯টি বিচারাধীন। একটি মামলায় তার মৃত্যুদণ্ড, তিনটিতে যাবজ্জীবনসহ ৭৪ বছরের সাজা হয়। তিনি জামালপুরের মেলান্দহ থানার বংশীবাড়ি গ্রামের আবদুস সোবহানের ছেলে। ১৯৯৫ সালে যাত্রাবাড়ী মোহাম্মদিয়া মাদ্রাসা থেকে পাস করা রাকিবের দেখা হয় শায়খ আবদুর রহমানের সঙ্গে ঢাকার খিলগাঁওয়ে। তার পরিচয় হয় লস্কর-ই-তৈয়েবার সদস্য টুন্ডা করিমের সঙ্গে। টুন্ডা করিমের অনুপ্রেরণায় ১৯৯৮ সালে চাঁপাইনবাবগঞ্জ বর্ডার দিয়ে পশ্চিমবঙ্গের নদীয়া জেলায় যান। সেখানে পলাশী মাদ্রাসায় ভর্তি হন। ওই বছরই তিনি দেশে ফিরে আসেন। শায়খ আবদুর রহমানের নির্দেশে তিনি ঢাকা, বগুড়া, ঠাকুরগাঁও, পঞ্চগড়, নীলফামারীতে আহলে হাদিস মসজিদ সফর করেন। জঙ্গি প্রচারণা চালান। ২০০১ সালে টুইন টাওয়ারে হামলার পর রাকিবের নেতৃত্বে মার্কিনিদের বিরুদ্ধে মিছিল করেন ঢাকার রাস্তায়। ২০০২ সালে নেত্রকোনায় সিনেমা হল ও সার্কাসে বোমা হামলা, ২০০৪ সালের টাঙ্গাইলে একজনকে হত্যা, ২০০৪ সালে রাজশাহীতে সর্বহারা নিধন কমিটির হয়ে হত্যাযজ্ঞ, ২০০৫ সালের ১৭ আগস্ট তার তৈরি করা ৫৩টি বোমা খুলনায় একযোগে বিস্ফোরণ ঘটানো হয়। এ ছাড়া ঝিনাইদহে ৩৫টি বোমাও তার হাতে তৈরি। তিনি বিভিন্ন জেলায় গিয়ে বোমা বিস্ফোণের কৌশল শিখিয়ে দেন। অবশেষে ২০০৬ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি যশোর থেকে তিনি ঢাকায় নেমে বায়তুল মোকাররম মসজিদের ইসলামিক ফাউন্ডেশনের লাইব্রেরিতে যান। সেখান থেকেই তাকে গ্রেফতার করা হয়।

 

এই বিভাগের আরও খবর
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অতিমাত্রায় প্রক্রিয়াজাত করা খাবারের ঝুঁকি, গবেষকদের সতর্কবার্তা
অতিমাত্রায় প্রক্রিয়াজাত করা খাবারের ঝুঁকি, গবেষকদের সতর্কবার্তা

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু
ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি
অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ
গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন
নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর
তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১১ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

কিলিং মিশন বাস্তবায়নে বড় অঙ্কের আর্থিক লেনদেন
কিলিং মিশন বাস্তবায়নে বড় অঙ্কের আর্থিক লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডে কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডে কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

খায়রুনকে হত্যা করে নদীতে ভাসিয়ে দেয় ফজল
খায়রুনকে হত্যা করে নদীতে ভাসিয়ে দেয় ফজল

শোবিজ

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজা থেকে হামাসকে বের করে দেওয়ার আহ্বান নেতানিয়াহুর
গাজা থেকে হামাসকে বের করে দেওয়ার আহ্বান নেতানিয়াহুর

পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

প্রকাশ্যে ‘হুমায়ূন সাগরে কিছুক্ষণ’
প্রকাশ্যে ‘হুমায়ূন সাগরে কিছুক্ষণ’

শোবিজ

বায়ুদূষণে নাকাল নগরজীবন
বায়ুদূষণে নাকাল নগরজীবন

রকমারি নগর পরিক্রমা

জাপানের সিফুডে ফের নিষেধাজ্ঞা চীনের
জাপানের সিফুডে ফের নিষেধাজ্ঞা চীনের

পূর্ব-পশ্চিম

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম

পিপিআর লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
পিপিআর লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

অপ্রতিরোধ্য দীপিকা
অপ্রতিরোধ্য দীপিকা

শোবিজ

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে