শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

গেস্টহাউসের জমি কিনতে জালিয়াতি

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্ষোভ, দলিলে সাড়ে ৩ কোটি অনুমোদন ১১ কোটি, আইন উপদেষ্টার মতামত উপেক্ষা
কাজী শাহেদ, রাজশাহী
প্রিন্ট ভার্সন
গেস্টহাউসের জমি কিনতে জালিয়াতি

ঢাকায় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) নিজস্ব গেস্টহাউসের জায়গা কিনতে জালিয়াতির আশ্রয় নেওয়া হয়েছে। আইন উপদেষ্টার পরামর্শ উপেক্ষা করে এমন জালিয়াতি করার পর তা সিন্ডিকেটে অনুমোদন করিয়ে নেওয়া হয়। জমিটি কিনতে সাড়ে ৩ কোটি টাকা ব্যয় করা হলেও সিন্ডিকেটে মূল্য দেখানো হয়েছে ১১ কোটি। আগে থেকে সেখানে ছয় তলা ভবন থাকলেও নতুন করে ভবন নির্মাণে ব্যয় ধরা হয়েছে আরও ২ কোটি ২৫ লাখ টাকা। বাংলাদেশ প্রতিদিনের হাতে আসা জালিয়াতির তথ্যপ্রমাণ পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, ওই জমির রেজিস্ট্রিতেও আছে নানা অসংগতি।

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কর্মকর্তাদের থাকার সুবিধার্থে ঢাকায় একটি গেস্টহাউস নির্মাণের পরিকল্পনা করা হয়। সে অনুযায়ী জমি কেনার সিদ্ধান্ত হয়। সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ঢাকার ধানমন্ডির সাব-রেজিস্ট্রার অফিসের আওতায় ১৩৩১ নম্বর দলিলে সাড়ে ৩ কাঠা জমি কেনে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। খালিদ মাহমুদ নামের এক ব্যক্তির কাছ থেকে কেনা হয় জমিটি। গত বছর ২০ অক্টোবর রেজিস্ট্রি হওয়া দলিল অনুযায়ী জমিটির মূল্য সাড়ে ৩ কোটি টাকা। কিন্তু গত বছর ২৬ নভেম্বর খালিদ মাহমুদের সঙ্গে করা চুক্তি ও ২৯ নভেম্বরের সিন্ডিকেট সভায় জমি এবং সেখানে ভবন নির্মাণ বাবদ মূল্য দেখানো হয়েছে ১৩ কোটি ২৫ লাখ টাকা।

নিয়ম অনুযায়ী প্রথমে সিন্ডিকেটে অনুমোদন, এরপর বায়নানামা করে জমিটি রেজিস্ট্রি করার কথা থাকলেও এ ক্ষেত্রে করা হয়েছে উল্টো। বিশ্ববিদ্যালয়ের হিসাব থেকে ইতিমধ্যে খালিদ মাহমুদকে ১০ কোটি টাকা পরিশোধও করেছে কর্তৃপক্ষ। বিশ্ববিদ্যালয় যে জমিটি কিনেছে সেটি নিয়েও আছে জটিলতা। ১৯ আগস্ট রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট রফিকুল হাসানের দেওয়া মতামত থেকে জানা যায়, ২০০০ সালের ১ জুন ২০৭৯ নম্বর বিক্রি দলিলের গ্রহীতা নাসরিন আখতার ও দাতা মীর মাইদুল হকসহ অন্য ১২ ব্যক্তির স্বাক্ষর করা দলিলস্বত্বের ধারাবাহিক বর্ণনার মিল নেই। ১৯১৭ সালের দলিলে ক্রেতা-বিক্রেতা হিসেবে যাদের নাম উল্লেখ আছে, ২০৭৯ নম্বর দলিলের সঙ্গে তার কোনো মিল নেই। ২০০০ সালের ৫ জুন দলিল সম্পাদন হয়েছে উল্লেখ করা হলেও সাব-রেজিস্ট্রার অফিসে উত্থাপন করা হয়েছে ১ জুন। আবার ওই দিনই সেটি রেজিস্ট্রি দেখানো হয়েছে, যা সংগতিপূর্ণ নয় বলে উল্লেখ করেন আইন উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট রফিকুল হাসান। বিশ্ববিদ্যালয় সূত্র জানায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক সায়েন উদ্দিন আহমেদকে আহ্বায়ক ও প্রধান প্রকৌশলী সিরাজুম মুনীরকে সদস্যসচিব করে গঠিত দরপত্র মূল্যায়ন কমিটি একাধিক বৈঠক শেষে সর্বসম্মতিক্রমে ‘মেট্রো হোমস’-এর দরপত্র প্রস্তাব বিবেচনা না করার এবং ‘এলডোর্যাডো প্রপার্টিজ’-এর দরপত্র শর্তসাপেক্ষে গ্রহণের জন্য ‘জমিসহ ইমারত ক্রয় কমিটি’র কাছে সুপারিশ করে। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. চৌধুরী সারওয়ার জাহানকে আহ্বায়ক এবং উপ-উপাচার্যের সচিব আবু মো. জহিরুল আলমকে সদস্যসচিব করে গঠিত ‘জমিসহ ইমারত ক্রয় কমিটি’র গত বছর ৩১ আগস্টের সভায় দরপত্র মূল্যায়ন কমিটির সুপারিশকৃত এলডোর‍্যাডো প্রপার্টিজের দরপত্র বাতিল এবং জমির মালিক খালিদ মাহমুদের ঢাকার হাতিরপুল পুকুরপাড় এলাকার ফ্রি স্কুল স্ট্রিট লেনের ৩৭৩/১২ হোল্ডিংয়ের সাড়ে ৩ কাঠা জমি ৩ কোটি ৫০ লাখ টাকায় (গত বছর ২০ অক্টোবর ধানমন্ডি সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে সম্পাদিত সাফ-কবলা দলিলের [নম্বর ১৩৩১/১৬] মাধ্যমে) কেনে। ক্রয় কমিটির সিদ্ধান্তে ওই দলিলে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক সায়েন উদ্দিন আহমেদ ও রেজিস্ট্রার অধ্যাপক এম এন্তাজুল হক স্বাক্ষর করেছেন। তবে এ বিষয়ে অধ্যাপক সায়েন উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘ঢাকায় গেস্টহাউস তৈরির বিষয় নিয়ে যে অপপ্রচার চলছে তা ভিত্তিহীন। জমি ক্রয়-সংক্রান্ত সব বিষয় সিন্ডিকেট সদস্যদের অনুমোদনে পাস হয়েছে। এখানে অস্বচ্ছতার কোনো সুযোগ নেই। বর্তমান প্রশাসনের সুনাম নষ্ট করার জন্য কুচক্রী এক মহল এসব অপপ্রচার চালাচ্ছে।’ জমি কেনার নথিপত্রে দেখা যায়, ক্রয় কমিটির সিদ্ধান্তের রেজুলেশনে ওই জমির মূল্য ১১ কোটি এবং জমিতে ভবন নির্মাণ ব্যয় ২ কোটি ২৫ লাখ— এই মোট খরচ ১৩ কোটি ২৫ লাখ টাকা দেখানো হয়েছে। জমির সাফ-কবলা রেজিস্ট্রি দলিল সম্পাদনের ৩৬ দিন পর গত বছরের ২৬ নভেম্বর ৩০০ টাকার নন-জুডিশিয়াল স্ট্যাম্পে জমির বিক্রেতার সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক সায়েন উদ্দিন আহমেদ ও রেজিস্ট্রার অধ্যাপক এম এন্তাজুল হক ‘জমি ক্রয়-বিক্রয় ও ভবন নির্মাণ চুক্তিপত্র’ সম্পাদন করেছেন, যা একই তারিখে নোটারি পাবলিক অ্যাডভোকেট মো. আবদুর রাজ্জাকের মাধ্যমে নিবন্ধনও (রেজি. নম্বর-০০০০০৮৪৩, তারিখ-২৬.১১.২০১৬) করা হয়েছে। ওই চুক্তিপত্রেও ‘জমিসহ ইমারত ক্রয় কমিটি’র চূড়ান্ত সিদ্ধান্তের রেজুলেশনের অনুরূপ সাড়ে ৩ কাঠা জমির প্রকৃত মূল্য ১১ কোটি এবং ভবন নির্মাণের ব্যয় ২ কোটি ২৫ লাখ টাকা আলাদাভাবে উল্লেখ করা হয়েছে। এরপর ২৯ নভেম্বর অনুষ্ঠিত বিশ্ববিদ্যালয় সিন্ডিকেটের সভায় ‘টেবিল এজেন্ডা’ (তাত্ক্ষণিক উপস্থাপিত) হিসেবে জমির মালিকের সঙ্গে সম্পাদিত বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ ও রেজিস্ট্রারের ‘জমি ক্রয়-বিক্রয় ও ভবন নির্মাণ চুক্তিপত্র’ কৌশলে অনুমোদন করিয়ে নেওয়া হয়েছে।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে ডিন ক্যাটাগরি থেকে নির্বাচিত সিন্ডিকেট সদস্য অধ্যাপক এম আখতার ফারুক জানান, ঢাকায় বিশ্ববিদ্যালয়ের গেস্টহাউসের জন্য জমি ও ভবন কেনার চুক্তিপত্রটি সিন্ডিকেটের সভায় টেবিল এজেন্ডা হিসেবে উপস্থাপন ও পাস করিয়ে নেওয়া হয়েছে। বিষয়টি আগে থেকে তাদের (সিন্ডিকেট সদস্য) জানানো হয়নি। এমনকি সিন্ডিকেটের ওই দিনের সভায়ও ৩ কোটি ৫০ লাখ টাকায় ওই জমি কেনার সাফ-কবলা দলিল সম্পাদনের বিষয়টি তাদের সামনে উপস্থাপন করা হয়নি। নাম প্রকাশ না করার শর্তে আরেক সিন্ডিকেট সদস্য বলেন, ‘সিন্ডিকেটে কোনো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা হলে তা আমাদের এক সপ্তাহ আগেই জানিয়ে দেওয়া হয়। কিন্তু ঢাকায় গেস্টহাউস তৈরির জন্য জমি ক্রয়-সংক্রান্ত যে চুক্তির বিষয়টি ওই সিন্ডিকেটে পাস হয়, তা তাত্ক্ষণিকভাবে উত্থাপন করা হয়েছিল। জমির বিক্রয়দাতা ও ক্রয়কারীর মধ্যে আগেই সেই চুক্তি সম্পাদিত হয়েছিল। পরে সিন্ডিকেটে এটি পাস করানো হয়। এ নিয়ে সিন্ডিকেট সদস্যদের মধ্যেও মতবিরোধ ছিল।’ সূত্র মতে, ওই জমিতে ২ কোটি ২৫ লাখ টাকা ব্যয়ে নতুন ভবন নির্মাণের সত্যতা ধরে নেওয়া হলেও দলিলে উল্লিখিত মূল্য ৩ কোটি ৫০ লাখ এবং জমিসহ ইমারত ক্রয় কমিটির সিদ্ধান্ত ও মালিকের সঙ্গে সম্পাদিত চুক্তিপত্রে উল্লিখিত মূল্য ১১ কোটির মধ্যে পার্থক্যের অবশিষ্ট সাড়ে ৭ কোটি টাকা কৌশলে আত্মসাত্ করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ক্ষেত্রে সরকারি ক্রয় নীতিমালার শর্তানুযায়ী আবারও দরপত্র আহ্বানের বাধ্যবাধকতা ছিল। কিন্তু ক্রয় কমিটি তা উপেক্ষা করেছে। শুধু তাই নয়, ইতিমধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন তিন কিস্তিতে (প্রথমে ২ কোটি, দ্বিতীয় দফায় সাড়ে ৫ কোটি এবং তৃতীয় দফায় আড়াই কোটি) ১০ কোটি টাকা জমির মালিককে পরিশোধও করেছে। এ ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট রফিকুল হাসানের লিখিত মতামতও উপেক্ষিত হয়েছে। এসব বিষয়ে জানতে চাইলে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান প্রকৌশলী এবং জমিসহ ইমারত ক্রয় কমিটির সদস্য ও দরপত্র মূল্যায়ন কমিটির সদস্যসচিব মো. সিরাজুম মুনীর কোনো কথা বলতে অপারগতা জানান। জানতে চাইলে ‘জমিসহ ইমারত ক্রয় কমিটি’র আহ্বায়ক ও উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. চৌধুরী সারওয়ার জাহান বিনা দরপত্রে জমি ও স্থাপনা কেনার সত্যতা স্বীকার করেন। তিনি বলেন, ‘দুবার দরপত্র আহ্বান করেও নিজস্ব জমিতে গেস্টহাউস করার উদ্যোগ সফল হচ্ছিল না। এ ছাড়া ফ্ল্যাট কিনলে সমিতির নিয়মকানুন মেনে সেখানে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা থাকতে পারবেন না। এ অবস্থায় ঢাকা শহরের মতো জায়গায় বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব জমিতে গেস্টহাউস করার স্বার্থে সিন্ডিকেটের অনুমোদন নিয়ে জমি কেনা ও ভবন নির্মাণ করা হচ্ছে। এতে আইনগত কোনো বাধা নেই।’ এ প্রসঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের একজন সাবেক পরিচালক (অর্থ ও হিসাব), মহাহিসাবনিরীক্ষকের কার্যালয়ের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন উপপরিচালকের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হয়। তারা সবাই নিজেদের নাম প্রকাশ না করার শর্তে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, অধ্যাপক সায়েন উদ্দিন আহমেদ এ ক্ষেত্রে সঠিক বলেননি। সঠিক তথ্য হচ্ছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক কর্মকাণ্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব আইনে এবং আর্থিক কর্মকাণ্ড সরকারের আইনেই পরিচালিত হয়। এ ক্ষেত্রে পাবলিক প্রকিউরমেন্ট আইন, ২০০৬ এবং পাবলিক প্রকিউরমেন্ট বিধিমালা, ২০০৮-এর সুস্পষ্ট ও সরাসরি লঙ্ঘন হয়েছে। আইন অনুযায়ী বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন, সংশ্লিষ্ট ক্রয় কমিটি ও সিন্ডিকেট এর দায় এড়াতে পারে না।

 

এই বিভাগের আরও খবর
জানুয়ারিতে বেতন কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি
জানুয়ারিতে বেতন কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি
চাঁদাবাজির অভিযোগে আলিয়া মাদ্রাসা রণক্ষেত্র, আহত ৭
চাঁদাবাজির অভিযোগে আলিয়া মাদ্রাসা রণক্ষেত্র, আহত ৭
ঢাবি ১৫ দিনের জন্য বন্ধ ঘোষণা
ঢাবি ১৫ দিনের জন্য বন্ধ ঘোষণা
খাদ্যের পুষ্টিগুণ বাড়াবে প্লাজমা ট্রিটমেন্ট
খাদ্যের পুষ্টিগুণ বাড়াবে প্লাজমা ট্রিটমেন্ট
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
সর্বশেষ খবর
কুবির ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ২৭ নভেম্বর শুরু, রাবিতেও থাকবে পরীক্ষার কেন্দ্র
কুবির ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ২৭ নভেম্বর শুরু, রাবিতেও থাকবে পরীক্ষার কেন্দ্র

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বিএনপির বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান
দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বিএনপির বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

নারীর ক্ষমতায়ন সৃষ্টি করছেন তারেক রহমান: নিপুন রায়
নারীর ক্ষমতায়ন সৃষ্টি করছেন তারেক রহমান: নিপুন রায়

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধা কারাগারে অসুস্থ হয়ে আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু
গাইবান্ধা কারাগারে অসুস্থ হয়ে আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আদাবরের শীর্ষ ছিনতাইকারী ‘চোরা রুবেল’ গ্রেপ্তার
আদাবরের শীর্ষ ছিনতাইকারী ‘চোরা রুবেল’ গ্রেপ্তার

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

চুয়াডাঙ্গায় মহিলা দলের নির্বাচনী সমাবেশ
চুয়াডাঙ্গায় মহিলা দলের নির্বাচনী সমাবেশ

১৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সমুদ্রপথে ইয়াবা আনতে গিয়ে মাদক কারবারি আটক
সমুদ্রপথে ইয়াবা আনতে গিয়ে মাদক কারবারি আটক

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের সঙ্গে জ্বালানি ও পরিবহন সহযোগিতা বাড়াবে ফ্রান্স
বাংলাদেশের সঙ্গে জ্বালানি ও পরিবহন সহযোগিতা বাড়াবে ফ্রান্স

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে ডেঙ্গুতে এক নারীর মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে এক নারীর মৃত্যু

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনীর ৫ সদস্য আটক
বান্দরবানে মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনীর ৫ সদস্য আটক

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা মেডিকেলে একাডেমিক কার্যক্রম আগামী ২৯ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ
ঢাকা মেডিকেলে একাডেমিক কার্যক্রম আগামী ২৯ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জামায়াত ও আওয়ামী লীগ মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ : প্রিন্স
জামায়াত ও আওয়ামী লীগ মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ : প্রিন্স

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভারতের ওয়ানডে অধিনায়ক হলেন রাহুল
ভারতের ওয়ানডে অধিনায়ক হলেন রাহুল

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার

৫৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চমক রেখে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের দল ঘোষণা
চমক রেখে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের দল ঘোষণা

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাবির দুই শিক্ষককে সকল কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার নির্দেশ
রাবির দুই শিক্ষককে সকল কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভারতীয় ৬ টন আলু জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভারতীয় ৬ টন আলু জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ১৫ মামলার আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ১৫ মামলার আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযানে আটক ৫
মুন্সীগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযানে আটক ৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় নাগরিক সখিনার জামিন, কারামুক্তিতে বাধা নেই
ভারতীয় নাগরিক সখিনার জামিন, কারামুক্তিতে বাধা নেই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ-এর নতুন ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমান
নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ-এর নতুন ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ কার্নিভাল-৩ অনুষ্ঠিত
পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ কার্নিভাল-৩ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২১৩ কোটি ডলার
নভেম্বরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২১৩ কোটি ডলার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা