শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

গেস্টহাউসের জমি কিনতে জালিয়াতি

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্ষোভ, দলিলে সাড়ে ৩ কোটি অনুমোদন ১১ কোটি, আইন উপদেষ্টার মতামত উপেক্ষা
কাজী শাহেদ, রাজশাহী
প্রিন্ট ভার্সন
গেস্টহাউসের জমি কিনতে জালিয়াতি

ঢাকায় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) নিজস্ব গেস্টহাউসের জায়গা কিনতে জালিয়াতির আশ্রয় নেওয়া হয়েছে। আইন উপদেষ্টার পরামর্শ উপেক্ষা করে এমন জালিয়াতি করার পর তা সিন্ডিকেটে অনুমোদন করিয়ে নেওয়া হয়। জমিটি কিনতে সাড়ে ৩ কোটি টাকা ব্যয় করা হলেও সিন্ডিকেটে মূল্য দেখানো হয়েছে ১১ কোটি। আগে থেকে সেখানে ছয় তলা ভবন থাকলেও নতুন করে ভবন নির্মাণে ব্যয় ধরা হয়েছে আরও ২ কোটি ২৫ লাখ টাকা। বাংলাদেশ প্রতিদিনের হাতে আসা জালিয়াতির তথ্যপ্রমাণ পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, ওই জমির রেজিস্ট্রিতেও আছে নানা অসংগতি।

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কর্মকর্তাদের থাকার সুবিধার্থে ঢাকায় একটি গেস্টহাউস নির্মাণের পরিকল্পনা করা হয়। সে অনুযায়ী জমি কেনার সিদ্ধান্ত হয়। সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ঢাকার ধানমন্ডির সাব-রেজিস্ট্রার অফিসের আওতায় ১৩৩১ নম্বর দলিলে সাড়ে ৩ কাঠা জমি কেনে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। খালিদ মাহমুদ নামের এক ব্যক্তির কাছ থেকে কেনা হয় জমিটি। গত বছর ২০ অক্টোবর রেজিস্ট্রি হওয়া দলিল অনুযায়ী জমিটির মূল্য সাড়ে ৩ কোটি টাকা। কিন্তু গত বছর ২৬ নভেম্বর খালিদ মাহমুদের সঙ্গে করা চুক্তি ও ২৯ নভেম্বরের সিন্ডিকেট সভায় জমি এবং সেখানে ভবন নির্মাণ বাবদ মূল্য দেখানো হয়েছে ১৩ কোটি ২৫ লাখ টাকা।

নিয়ম অনুযায়ী প্রথমে সিন্ডিকেটে অনুমোদন, এরপর বায়নানামা করে জমিটি রেজিস্ট্রি করার কথা থাকলেও এ ক্ষেত্রে করা হয়েছে উল্টো। বিশ্ববিদ্যালয়ের হিসাব থেকে ইতিমধ্যে খালিদ মাহমুদকে ১০ কোটি টাকা পরিশোধও করেছে কর্তৃপক্ষ। বিশ্ববিদ্যালয় যে জমিটি কিনেছে সেটি নিয়েও আছে জটিলতা। ১৯ আগস্ট রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট রফিকুল হাসানের দেওয়া মতামত থেকে জানা যায়, ২০০০ সালের ১ জুন ২০৭৯ নম্বর বিক্রি দলিলের গ্রহীতা নাসরিন আখতার ও দাতা মীর মাইদুল হকসহ অন্য ১২ ব্যক্তির স্বাক্ষর করা দলিলস্বত্বের ধারাবাহিক বর্ণনার মিল নেই। ১৯১৭ সালের দলিলে ক্রেতা-বিক্রেতা হিসেবে যাদের নাম উল্লেখ আছে, ২০৭৯ নম্বর দলিলের সঙ্গে তার কোনো মিল নেই। ২০০০ সালের ৫ জুন দলিল সম্পাদন হয়েছে উল্লেখ করা হলেও সাব-রেজিস্ট্রার অফিসে উত্থাপন করা হয়েছে ১ জুন। আবার ওই দিনই সেটি রেজিস্ট্রি দেখানো হয়েছে, যা সংগতিপূর্ণ নয় বলে উল্লেখ করেন আইন উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট রফিকুল হাসান। বিশ্ববিদ্যালয় সূত্র জানায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক সায়েন উদ্দিন আহমেদকে আহ্বায়ক ও প্রধান প্রকৌশলী সিরাজুম মুনীরকে সদস্যসচিব করে গঠিত দরপত্র মূল্যায়ন কমিটি একাধিক বৈঠক শেষে সর্বসম্মতিক্রমে ‘মেট্রো হোমস’-এর দরপত্র প্রস্তাব বিবেচনা না করার এবং ‘এলডোর্যাডো প্রপার্টিজ’-এর দরপত্র শর্তসাপেক্ষে গ্রহণের জন্য ‘জমিসহ ইমারত ক্রয় কমিটি’র কাছে সুপারিশ করে। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. চৌধুরী সারওয়ার জাহানকে আহ্বায়ক এবং উপ-উপাচার্যের সচিব আবু মো. জহিরুল আলমকে সদস্যসচিব করে গঠিত ‘জমিসহ ইমারত ক্রয় কমিটি’র গত বছর ৩১ আগস্টের সভায় দরপত্র মূল্যায়ন কমিটির সুপারিশকৃত এলডোর‍্যাডো প্রপার্টিজের দরপত্র বাতিল এবং জমির মালিক খালিদ মাহমুদের ঢাকার হাতিরপুল পুকুরপাড় এলাকার ফ্রি স্কুল স্ট্রিট লেনের ৩৭৩/১২ হোল্ডিংয়ের সাড়ে ৩ কাঠা জমি ৩ কোটি ৫০ লাখ টাকায় (গত বছর ২০ অক্টোবর ধানমন্ডি সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে সম্পাদিত সাফ-কবলা দলিলের [নম্বর ১৩৩১/১৬] মাধ্যমে) কেনে। ক্রয় কমিটির সিদ্ধান্তে ওই দলিলে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক সায়েন উদ্দিন আহমেদ ও রেজিস্ট্রার অধ্যাপক এম এন্তাজুল হক স্বাক্ষর করেছেন। তবে এ বিষয়ে অধ্যাপক সায়েন উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘ঢাকায় গেস্টহাউস তৈরির বিষয় নিয়ে যে অপপ্রচার চলছে তা ভিত্তিহীন। জমি ক্রয়-সংক্রান্ত সব বিষয় সিন্ডিকেট সদস্যদের অনুমোদনে পাস হয়েছে। এখানে অস্বচ্ছতার কোনো সুযোগ নেই। বর্তমান প্রশাসনের সুনাম নষ্ট করার জন্য কুচক্রী এক মহল এসব অপপ্রচার চালাচ্ছে।’ জমি কেনার নথিপত্রে দেখা যায়, ক্রয় কমিটির সিদ্ধান্তের রেজুলেশনে ওই জমির মূল্য ১১ কোটি এবং জমিতে ভবন নির্মাণ ব্যয় ২ কোটি ২৫ লাখ— এই মোট খরচ ১৩ কোটি ২৫ লাখ টাকা দেখানো হয়েছে। জমির সাফ-কবলা রেজিস্ট্রি দলিল সম্পাদনের ৩৬ দিন পর গত বছরের ২৬ নভেম্বর ৩০০ টাকার নন-জুডিশিয়াল স্ট্যাম্পে জমির বিক্রেতার সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক সায়েন উদ্দিন আহমেদ ও রেজিস্ট্রার অধ্যাপক এম এন্তাজুল হক ‘জমি ক্রয়-বিক্রয় ও ভবন নির্মাণ চুক্তিপত্র’ সম্পাদন করেছেন, যা একই তারিখে নোটারি পাবলিক অ্যাডভোকেট মো. আবদুর রাজ্জাকের মাধ্যমে নিবন্ধনও (রেজি. নম্বর-০০০০০৮৪৩, তারিখ-২৬.১১.২০১৬) করা হয়েছে। ওই চুক্তিপত্রেও ‘জমিসহ ইমারত ক্রয় কমিটি’র চূড়ান্ত সিদ্ধান্তের রেজুলেশনের অনুরূপ সাড়ে ৩ কাঠা জমির প্রকৃত মূল্য ১১ কোটি এবং ভবন নির্মাণের ব্যয় ২ কোটি ২৫ লাখ টাকা আলাদাভাবে উল্লেখ করা হয়েছে। এরপর ২৯ নভেম্বর অনুষ্ঠিত বিশ্ববিদ্যালয় সিন্ডিকেটের সভায় ‘টেবিল এজেন্ডা’ (তাত্ক্ষণিক উপস্থাপিত) হিসেবে জমির মালিকের সঙ্গে সম্পাদিত বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ ও রেজিস্ট্রারের ‘জমি ক্রয়-বিক্রয় ও ভবন নির্মাণ চুক্তিপত্র’ কৌশলে অনুমোদন করিয়ে নেওয়া হয়েছে।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে ডিন ক্যাটাগরি থেকে নির্বাচিত সিন্ডিকেট সদস্য অধ্যাপক এম আখতার ফারুক জানান, ঢাকায় বিশ্ববিদ্যালয়ের গেস্টহাউসের জন্য জমি ও ভবন কেনার চুক্তিপত্রটি সিন্ডিকেটের সভায় টেবিল এজেন্ডা হিসেবে উপস্থাপন ও পাস করিয়ে নেওয়া হয়েছে। বিষয়টি আগে থেকে তাদের (সিন্ডিকেট সদস্য) জানানো হয়নি। এমনকি সিন্ডিকেটের ওই দিনের সভায়ও ৩ কোটি ৫০ লাখ টাকায় ওই জমি কেনার সাফ-কবলা দলিল সম্পাদনের বিষয়টি তাদের সামনে উপস্থাপন করা হয়নি। নাম প্রকাশ না করার শর্তে আরেক সিন্ডিকেট সদস্য বলেন, ‘সিন্ডিকেটে কোনো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা হলে তা আমাদের এক সপ্তাহ আগেই জানিয়ে দেওয়া হয়। কিন্তু ঢাকায় গেস্টহাউস তৈরির জন্য জমি ক্রয়-সংক্রান্ত যে চুক্তির বিষয়টি ওই সিন্ডিকেটে পাস হয়, তা তাত্ক্ষণিকভাবে উত্থাপন করা হয়েছিল। জমির বিক্রয়দাতা ও ক্রয়কারীর মধ্যে আগেই সেই চুক্তি সম্পাদিত হয়েছিল। পরে সিন্ডিকেটে এটি পাস করানো হয়। এ নিয়ে সিন্ডিকেট সদস্যদের মধ্যেও মতবিরোধ ছিল।’ সূত্র মতে, ওই জমিতে ২ কোটি ২৫ লাখ টাকা ব্যয়ে নতুন ভবন নির্মাণের সত্যতা ধরে নেওয়া হলেও দলিলে উল্লিখিত মূল্য ৩ কোটি ৫০ লাখ এবং জমিসহ ইমারত ক্রয় কমিটির সিদ্ধান্ত ও মালিকের সঙ্গে সম্পাদিত চুক্তিপত্রে উল্লিখিত মূল্য ১১ কোটির মধ্যে পার্থক্যের অবশিষ্ট সাড়ে ৭ কোটি টাকা কৌশলে আত্মসাত্ করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ক্ষেত্রে সরকারি ক্রয় নীতিমালার শর্তানুযায়ী আবারও দরপত্র আহ্বানের বাধ্যবাধকতা ছিল। কিন্তু ক্রয় কমিটি তা উপেক্ষা করেছে। শুধু তাই নয়, ইতিমধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন তিন কিস্তিতে (প্রথমে ২ কোটি, দ্বিতীয় দফায় সাড়ে ৫ কোটি এবং তৃতীয় দফায় আড়াই কোটি) ১০ কোটি টাকা জমির মালিককে পরিশোধও করেছে। এ ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট রফিকুল হাসানের লিখিত মতামতও উপেক্ষিত হয়েছে। এসব বিষয়ে জানতে চাইলে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান প্রকৌশলী এবং জমিসহ ইমারত ক্রয় কমিটির সদস্য ও দরপত্র মূল্যায়ন কমিটির সদস্যসচিব মো. সিরাজুম মুনীর কোনো কথা বলতে অপারগতা জানান। জানতে চাইলে ‘জমিসহ ইমারত ক্রয় কমিটি’র আহ্বায়ক ও উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. চৌধুরী সারওয়ার জাহান বিনা দরপত্রে জমি ও স্থাপনা কেনার সত্যতা স্বীকার করেন। তিনি বলেন, ‘দুবার দরপত্র আহ্বান করেও নিজস্ব জমিতে গেস্টহাউস করার উদ্যোগ সফল হচ্ছিল না। এ ছাড়া ফ্ল্যাট কিনলে সমিতির নিয়মকানুন মেনে সেখানে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা থাকতে পারবেন না। এ অবস্থায় ঢাকা শহরের মতো জায়গায় বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব জমিতে গেস্টহাউস করার স্বার্থে সিন্ডিকেটের অনুমোদন নিয়ে জমি কেনা ও ভবন নির্মাণ করা হচ্ছে। এতে আইনগত কোনো বাধা নেই।’ এ প্রসঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের একজন সাবেক পরিচালক (অর্থ ও হিসাব), মহাহিসাবনিরীক্ষকের কার্যালয়ের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন উপপরিচালকের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হয়। তারা সবাই নিজেদের নাম প্রকাশ না করার শর্তে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, অধ্যাপক সায়েন উদ্দিন আহমেদ এ ক্ষেত্রে সঠিক বলেননি। সঠিক তথ্য হচ্ছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক কর্মকাণ্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব আইনে এবং আর্থিক কর্মকাণ্ড সরকারের আইনেই পরিচালিত হয়। এ ক্ষেত্রে পাবলিক প্রকিউরমেন্ট আইন, ২০০৬ এবং পাবলিক প্রকিউরমেন্ট বিধিমালা, ২০০৮-এর সুস্পষ্ট ও সরাসরি লঙ্ঘন হয়েছে। আইন অনুযায়ী বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন, সংশ্লিষ্ট ক্রয় কমিটি ও সিন্ডিকেট এর দায় এড়াতে পারে না।

 

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় জলসীমায় গ্রেপ্তার ১৩ বাংলাদেশি
ভারতীয় জলসীমায় গ্রেপ্তার ১৩ বাংলাদেশি
বিমানের যান্ত্রিক ত্রুটি নিরসনে কঠোর হওয়ার নির্দেশ
বিমানের যান্ত্রিক ত্রুটি নিরসনে কঠোর হওয়ার নির্দেশ
ভুলে মায়ের পাসপোর্টে জেদ্দায় পাইলট, তুলকালাম
ভুলে মায়ের পাসপোর্টে জেদ্দায় পাইলট, তুলকালাম
১৭ বিয়ে করা বন কর্মকর্তা রংপুরে তোলপাড়
১৭ বিয়ে করা বন কর্মকর্তা রংপুরে তোলপাড়
পূজার ছুটি স্কুলে ৭, কলেজে ১০ ও মাদরাসায় ২ দিন
পূজার ছুটি স্কুলে ৭, কলেজে ১০ ও মাদরাসায় ২ দিন
মামলাজট কমাতে পারে গ্রাম আদালত
মামলাজট কমাতে পারে গ্রাম আদালত
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
সাজেকে গাড়ি খাদে পড়ে খুবি শিক্ষার্থী নিহত, আহত ১১
সাজেকে গাড়ি খাদে পড়ে খুবি শিক্ষার্থী নিহত, আহত ১১
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
চট্টগ্রামে সিলিন্ডার গুদামে বিস্ফোরণ দগ্ধ ১০
চট্টগ্রামে সিলিন্ডার গুদামে বিস্ফোরণ দগ্ধ ১০
ইইউ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
ইইউ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
যৌথ মহড়ায় অংশ নিতে চট্টগ্রামে মার্কিন সেনারা
যৌথ মহড়ায় অংশ নিতে চট্টগ্রামে মার্কিন সেনারা
সর্বশেষ খবর
বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের
বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ
মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ

১১ মিনিট আগে | পরবাস

উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু
উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা
ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক
দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন
ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন

৪২ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোংলায় ইয়াবাসহ নারী মাদক ব্যবসায়ী আটক
মোংলায় ইয়াবাসহ নারী মাদক ব্যবসায়ী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে বদলাবে গ্রুপ চ্যাটের ধরণ
হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে বদলাবে গ্রুপ চ্যাটের ধরণ

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

উত্তরাখণ্ডে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভেসে গেল গ্রাম, নিখোঁজ অন্তত ১০
উত্তরাখণ্ডে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভেসে গেল গ্রাম, নিখোঁজ অন্তত ১০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১১
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি সমর্থকরা শীলঙ্কার জয়ের অপেক্ষায় রয়েছে : শানাকা
বাংলাদেশি সমর্থকরা শীলঙ্কার জয়ের অপেক্ষায় রয়েছে : শানাকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ছাড়াল ৬৫ হাজার
গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ছাড়াল ৬৫ হাজার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার
সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বয়স্কদের সুষম খাদ্য
বয়স্কদের সুষম খাদ্য

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মক্ষেত্রে হেনস্থার জেরে আত্মহত্যা, ৯০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ
কর্মক্ষেত্রে হেনস্থার জেরে আত্মহত্যা, ৯০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

তিন দফা দাবি মানল প্রশাসন, ৩২ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন জবি শিক্ষার্থীরা
তিন দফা দাবি মানল প্রশাসন, ৩২ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন জবি শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কঙ্গোতে ইবোলার নতুন প্রাদুর্ভাব, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ
কঙ্গোতে ইবোলার নতুন প্রাদুর্ভাব, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা
এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের
ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত
২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা