শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

গেস্টহাউসের জমি কিনতে জালিয়াতি

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্ষোভ, দলিলে সাড়ে ৩ কোটি অনুমোদন ১১ কোটি, আইন উপদেষ্টার মতামত উপেক্ষা
কাজী শাহেদ, রাজশাহী
প্রিন্ট ভার্সন
গেস্টহাউসের জমি কিনতে জালিয়াতি

ঢাকায় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) নিজস্ব গেস্টহাউসের জায়গা কিনতে জালিয়াতির আশ্রয় নেওয়া হয়েছে। আইন উপদেষ্টার পরামর্শ উপেক্ষা করে এমন জালিয়াতি করার পর তা সিন্ডিকেটে অনুমোদন করিয়ে নেওয়া হয়। জমিটি কিনতে সাড়ে ৩ কোটি টাকা ব্যয় করা হলেও সিন্ডিকেটে মূল্য দেখানো হয়েছে ১১ কোটি। আগে থেকে সেখানে ছয় তলা ভবন থাকলেও নতুন করে ভবন নির্মাণে ব্যয় ধরা হয়েছে আরও ২ কোটি ২৫ লাখ টাকা। বাংলাদেশ প্রতিদিনের হাতে আসা জালিয়াতির তথ্যপ্রমাণ পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, ওই জমির রেজিস্ট্রিতেও আছে নানা অসংগতি।

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কর্মকর্তাদের থাকার সুবিধার্থে ঢাকায় একটি গেস্টহাউস নির্মাণের পরিকল্পনা করা হয়। সে অনুযায়ী জমি কেনার সিদ্ধান্ত হয়। সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ঢাকার ধানমন্ডির সাব-রেজিস্ট্রার অফিসের আওতায় ১৩৩১ নম্বর দলিলে সাড়ে ৩ কাঠা জমি কেনে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। খালিদ মাহমুদ নামের এক ব্যক্তির কাছ থেকে কেনা হয় জমিটি। গত বছর ২০ অক্টোবর রেজিস্ট্রি হওয়া দলিল অনুযায়ী জমিটির মূল্য সাড়ে ৩ কোটি টাকা। কিন্তু গত বছর ২৬ নভেম্বর খালিদ মাহমুদের সঙ্গে করা চুক্তি ও ২৯ নভেম্বরের সিন্ডিকেট সভায় জমি এবং সেখানে ভবন নির্মাণ বাবদ মূল্য দেখানো হয়েছে ১৩ কোটি ২৫ লাখ টাকা।

নিয়ম অনুযায়ী প্রথমে সিন্ডিকেটে অনুমোদন, এরপর বায়নানামা করে জমিটি রেজিস্ট্রি করার কথা থাকলেও এ ক্ষেত্রে করা হয়েছে উল্টো। বিশ্ববিদ্যালয়ের হিসাব থেকে ইতিমধ্যে খালিদ মাহমুদকে ১০ কোটি টাকা পরিশোধও করেছে কর্তৃপক্ষ। বিশ্ববিদ্যালয় যে জমিটি কিনেছে সেটি নিয়েও আছে জটিলতা। ১৯ আগস্ট রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট রফিকুল হাসানের দেওয়া মতামত থেকে জানা যায়, ২০০০ সালের ১ জুন ২০৭৯ নম্বর বিক্রি দলিলের গ্রহীতা নাসরিন আখতার ও দাতা মীর মাইদুল হকসহ অন্য ১২ ব্যক্তির স্বাক্ষর করা দলিলস্বত্বের ধারাবাহিক বর্ণনার মিল নেই। ১৯১৭ সালের দলিলে ক্রেতা-বিক্রেতা হিসেবে যাদের নাম উল্লেখ আছে, ২০৭৯ নম্বর দলিলের সঙ্গে তার কোনো মিল নেই। ২০০০ সালের ৫ জুন দলিল সম্পাদন হয়েছে উল্লেখ করা হলেও সাব-রেজিস্ট্রার অফিসে উত্থাপন করা হয়েছে ১ জুন। আবার ওই দিনই সেটি রেজিস্ট্রি দেখানো হয়েছে, যা সংগতিপূর্ণ নয় বলে উল্লেখ করেন আইন উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট রফিকুল হাসান। বিশ্ববিদ্যালয় সূত্র জানায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক সায়েন উদ্দিন আহমেদকে আহ্বায়ক ও প্রধান প্রকৌশলী সিরাজুম মুনীরকে সদস্যসচিব করে গঠিত দরপত্র মূল্যায়ন কমিটি একাধিক বৈঠক শেষে সর্বসম্মতিক্রমে ‘মেট্রো হোমস’-এর দরপত্র প্রস্তাব বিবেচনা না করার এবং ‘এলডোর্যাডো প্রপার্টিজ’-এর দরপত্র শর্তসাপেক্ষে গ্রহণের জন্য ‘জমিসহ ইমারত ক্রয় কমিটি’র কাছে সুপারিশ করে। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. চৌধুরী সারওয়ার জাহানকে আহ্বায়ক এবং উপ-উপাচার্যের সচিব আবু মো. জহিরুল আলমকে সদস্যসচিব করে গঠিত ‘জমিসহ ইমারত ক্রয় কমিটি’র গত বছর ৩১ আগস্টের সভায় দরপত্র মূল্যায়ন কমিটির সুপারিশকৃত এলডোর‍্যাডো প্রপার্টিজের দরপত্র বাতিল এবং জমির মালিক খালিদ মাহমুদের ঢাকার হাতিরপুল পুকুরপাড় এলাকার ফ্রি স্কুল স্ট্রিট লেনের ৩৭৩/১২ হোল্ডিংয়ের সাড়ে ৩ কাঠা জমি ৩ কোটি ৫০ লাখ টাকায় (গত বছর ২০ অক্টোবর ধানমন্ডি সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে সম্পাদিত সাফ-কবলা দলিলের [নম্বর ১৩৩১/১৬] মাধ্যমে) কেনে। ক্রয় কমিটির সিদ্ধান্তে ওই দলিলে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক সায়েন উদ্দিন আহমেদ ও রেজিস্ট্রার অধ্যাপক এম এন্তাজুল হক স্বাক্ষর করেছেন। তবে এ বিষয়ে অধ্যাপক সায়েন উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘ঢাকায় গেস্টহাউস তৈরির বিষয় নিয়ে যে অপপ্রচার চলছে তা ভিত্তিহীন। জমি ক্রয়-সংক্রান্ত সব বিষয় সিন্ডিকেট সদস্যদের অনুমোদনে পাস হয়েছে। এখানে অস্বচ্ছতার কোনো সুযোগ নেই। বর্তমান প্রশাসনের সুনাম নষ্ট করার জন্য কুচক্রী এক মহল এসব অপপ্রচার চালাচ্ছে।’ জমি কেনার নথিপত্রে দেখা যায়, ক্রয় কমিটির সিদ্ধান্তের রেজুলেশনে ওই জমির মূল্য ১১ কোটি এবং জমিতে ভবন নির্মাণ ব্যয় ২ কোটি ২৫ লাখ— এই মোট খরচ ১৩ কোটি ২৫ লাখ টাকা দেখানো হয়েছে। জমির সাফ-কবলা রেজিস্ট্রি দলিল সম্পাদনের ৩৬ দিন পর গত বছরের ২৬ নভেম্বর ৩০০ টাকার নন-জুডিশিয়াল স্ট্যাম্পে জমির বিক্রেতার সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক সায়েন উদ্দিন আহমেদ ও রেজিস্ট্রার অধ্যাপক এম এন্তাজুল হক ‘জমি ক্রয়-বিক্রয় ও ভবন নির্মাণ চুক্তিপত্র’ সম্পাদন করেছেন, যা একই তারিখে নোটারি পাবলিক অ্যাডভোকেট মো. আবদুর রাজ্জাকের মাধ্যমে নিবন্ধনও (রেজি. নম্বর-০০০০০৮৪৩, তারিখ-২৬.১১.২০১৬) করা হয়েছে। ওই চুক্তিপত্রেও ‘জমিসহ ইমারত ক্রয় কমিটি’র চূড়ান্ত সিদ্ধান্তের রেজুলেশনের অনুরূপ সাড়ে ৩ কাঠা জমির প্রকৃত মূল্য ১১ কোটি এবং ভবন নির্মাণের ব্যয় ২ কোটি ২৫ লাখ টাকা আলাদাভাবে উল্লেখ করা হয়েছে। এরপর ২৯ নভেম্বর অনুষ্ঠিত বিশ্ববিদ্যালয় সিন্ডিকেটের সভায় ‘টেবিল এজেন্ডা’ (তাত্ক্ষণিক উপস্থাপিত) হিসেবে জমির মালিকের সঙ্গে সম্পাদিত বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ ও রেজিস্ট্রারের ‘জমি ক্রয়-বিক্রয় ও ভবন নির্মাণ চুক্তিপত্র’ কৌশলে অনুমোদন করিয়ে নেওয়া হয়েছে।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে ডিন ক্যাটাগরি থেকে নির্বাচিত সিন্ডিকেট সদস্য অধ্যাপক এম আখতার ফারুক জানান, ঢাকায় বিশ্ববিদ্যালয়ের গেস্টহাউসের জন্য জমি ও ভবন কেনার চুক্তিপত্রটি সিন্ডিকেটের সভায় টেবিল এজেন্ডা হিসেবে উপস্থাপন ও পাস করিয়ে নেওয়া হয়েছে। বিষয়টি আগে থেকে তাদের (সিন্ডিকেট সদস্য) জানানো হয়নি। এমনকি সিন্ডিকেটের ওই দিনের সভায়ও ৩ কোটি ৫০ লাখ টাকায় ওই জমি কেনার সাফ-কবলা দলিল সম্পাদনের বিষয়টি তাদের সামনে উপস্থাপন করা হয়নি। নাম প্রকাশ না করার শর্তে আরেক সিন্ডিকেট সদস্য বলেন, ‘সিন্ডিকেটে কোনো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা হলে তা আমাদের এক সপ্তাহ আগেই জানিয়ে দেওয়া হয়। কিন্তু ঢাকায় গেস্টহাউস তৈরির জন্য জমি ক্রয়-সংক্রান্ত যে চুক্তির বিষয়টি ওই সিন্ডিকেটে পাস হয়, তা তাত্ক্ষণিকভাবে উত্থাপন করা হয়েছিল। জমির বিক্রয়দাতা ও ক্রয়কারীর মধ্যে আগেই সেই চুক্তি সম্পাদিত হয়েছিল। পরে সিন্ডিকেটে এটি পাস করানো হয়। এ নিয়ে সিন্ডিকেট সদস্যদের মধ্যেও মতবিরোধ ছিল।’ সূত্র মতে, ওই জমিতে ২ কোটি ২৫ লাখ টাকা ব্যয়ে নতুন ভবন নির্মাণের সত্যতা ধরে নেওয়া হলেও দলিলে উল্লিখিত মূল্য ৩ কোটি ৫০ লাখ এবং জমিসহ ইমারত ক্রয় কমিটির সিদ্ধান্ত ও মালিকের সঙ্গে সম্পাদিত চুক্তিপত্রে উল্লিখিত মূল্য ১১ কোটির মধ্যে পার্থক্যের অবশিষ্ট সাড়ে ৭ কোটি টাকা কৌশলে আত্মসাত্ করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ক্ষেত্রে সরকারি ক্রয় নীতিমালার শর্তানুযায়ী আবারও দরপত্র আহ্বানের বাধ্যবাধকতা ছিল। কিন্তু ক্রয় কমিটি তা উপেক্ষা করেছে। শুধু তাই নয়, ইতিমধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন তিন কিস্তিতে (প্রথমে ২ কোটি, দ্বিতীয় দফায় সাড়ে ৫ কোটি এবং তৃতীয় দফায় আড়াই কোটি) ১০ কোটি টাকা জমির মালিককে পরিশোধও করেছে। এ ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট রফিকুল হাসানের লিখিত মতামতও উপেক্ষিত হয়েছে। এসব বিষয়ে জানতে চাইলে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান প্রকৌশলী এবং জমিসহ ইমারত ক্রয় কমিটির সদস্য ও দরপত্র মূল্যায়ন কমিটির সদস্যসচিব মো. সিরাজুম মুনীর কোনো কথা বলতে অপারগতা জানান। জানতে চাইলে ‘জমিসহ ইমারত ক্রয় কমিটি’র আহ্বায়ক ও উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. চৌধুরী সারওয়ার জাহান বিনা দরপত্রে জমি ও স্থাপনা কেনার সত্যতা স্বীকার করেন। তিনি বলেন, ‘দুবার দরপত্র আহ্বান করেও নিজস্ব জমিতে গেস্টহাউস করার উদ্যোগ সফল হচ্ছিল না। এ ছাড়া ফ্ল্যাট কিনলে সমিতির নিয়মকানুন মেনে সেখানে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা থাকতে পারবেন না। এ অবস্থায় ঢাকা শহরের মতো জায়গায় বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব জমিতে গেস্টহাউস করার স্বার্থে সিন্ডিকেটের অনুমোদন নিয়ে জমি কেনা ও ভবন নির্মাণ করা হচ্ছে। এতে আইনগত কোনো বাধা নেই।’ এ প্রসঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের একজন সাবেক পরিচালক (অর্থ ও হিসাব), মহাহিসাবনিরীক্ষকের কার্যালয়ের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন উপপরিচালকের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হয়। তারা সবাই নিজেদের নাম প্রকাশ না করার শর্তে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, অধ্যাপক সায়েন উদ্দিন আহমেদ এ ক্ষেত্রে সঠিক বলেননি। সঠিক তথ্য হচ্ছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক কর্মকাণ্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব আইনে এবং আর্থিক কর্মকাণ্ড সরকারের আইনেই পরিচালিত হয়। এ ক্ষেত্রে পাবলিক প্রকিউরমেন্ট আইন, ২০০৬ এবং পাবলিক প্রকিউরমেন্ট বিধিমালা, ২০০৮-এর সুস্পষ্ট ও সরাসরি লঙ্ঘন হয়েছে। আইন অনুযায়ী বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন, সংশ্লিষ্ট ক্রয় কমিটি ও সিন্ডিকেট এর দায় এড়াতে পারে না।

 

এই বিভাগের আরও খবর
টানা পাঁচ দিন বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা পাঁচ দিন বৃষ্টির পূর্বাভাস
ভুক্তভোগীর অসম্মতিতে হয়নি ডাক্তারি পরীক্ষা
ভুক্তভোগীর অসম্মতিতে হয়নি ডাক্তারি পরীক্ষা
জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্রের দাবিতে কর্মসূচি
জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্রের দাবিতে কর্মসূচি
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
শাহজালাল বিমানবন্দরে বাড়তি নিরাপত্তা
শাহজালাল বিমানবন্দরে বাড়তি নিরাপত্তা
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
বরগুনায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২০
বরগুনায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২০
শেখরের স্ত্রীর প্লট জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
শেখরের স্ত্রীর প্লট জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
চিন্ময়সহ ৩৮ জনকে আসামি করে চার্জশিট
চিন্ময়সহ ৩৮ জনকে আসামি করে চার্জশিট
নরসিংদীতে ডিশ ব্যবসায়ীকে গুলি ও কুপিয়ে হত্যা
নরসিংদীতে ডিশ ব্যবসায়ীকে গুলি ও কুপিয়ে হত্যা
এক শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার নিখোঁজ ২
এক শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার নিখোঁজ ২
সর্বশেষ খবর
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ
ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ
টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাইলফলকের সামনে শান্ত
মাইলফলকের সামনে শান্ত

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা
প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ
ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস
লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস
শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি
টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

২২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?
লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট
তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পদ্মা সেতুর পরামর্শক নিয়োগে প্রাথমিকভাবে দুর্নীতির প্রমাণ মিলেছে’
‘পদ্মা সেতুর পরামর্শক নিয়োগে প্রাথমিকভাবে দুর্নীতির প্রমাণ মিলেছে’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল
আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল

নগর জীবন

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি
সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি

নগর জীবন

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন

জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি
জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি

নগর জীবন

এক মাস শূন্য বিএমডিএর চেয়ারম্যান পদ
এক মাস শূন্য বিএমডিএর চেয়ারম্যান পদ

নগর জীবন

চট্টগ্রামে ধান-চাল সংগ্রহে রেকর্ড
চট্টগ্রামে ধান-চাল সংগ্রহে রেকর্ড

নগর জীবন

নাসির-তামিমার মামলায় আত্মপক্ষ সমর্থন ১৪ জুলাই
নাসির-তামিমার মামলায় আত্মপক্ষ সমর্থন ১৪ জুলাই

নগর জীবন

এনবিআর সার্ভারে ধীরগতি, বেনাপোলে ব্যাহত আমদানি-রপ্তানি
এনবিআর সার্ভারে ধীরগতি, বেনাপোলে ব্যাহত আমদানি-রপ্তানি

নগর জীবন