শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

গেস্টহাউসের জমি কিনতে জালিয়াতি

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্ষোভ, দলিলে সাড়ে ৩ কোটি অনুমোদন ১১ কোটি, আইন উপদেষ্টার মতামত উপেক্ষা
কাজী শাহেদ, রাজশাহী
প্রিন্ট ভার্সন
গেস্টহাউসের জমি কিনতে জালিয়াতি

ঢাকায় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) নিজস্ব গেস্টহাউসের জায়গা কিনতে জালিয়াতির আশ্রয় নেওয়া হয়েছে। আইন উপদেষ্টার পরামর্শ উপেক্ষা করে এমন জালিয়াতি করার পর তা সিন্ডিকেটে অনুমোদন করিয়ে নেওয়া হয়। জমিটি কিনতে সাড়ে ৩ কোটি টাকা ব্যয় করা হলেও সিন্ডিকেটে মূল্য দেখানো হয়েছে ১১ কোটি। আগে থেকে সেখানে ছয় তলা ভবন থাকলেও নতুন করে ভবন নির্মাণে ব্যয় ধরা হয়েছে আরও ২ কোটি ২৫ লাখ টাকা। বাংলাদেশ প্রতিদিনের হাতে আসা জালিয়াতির তথ্যপ্রমাণ পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, ওই জমির রেজিস্ট্রিতেও আছে নানা অসংগতি।

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কর্মকর্তাদের থাকার সুবিধার্থে ঢাকায় একটি গেস্টহাউস নির্মাণের পরিকল্পনা করা হয়। সে অনুযায়ী জমি কেনার সিদ্ধান্ত হয়। সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ঢাকার ধানমন্ডির সাব-রেজিস্ট্রার অফিসের আওতায় ১৩৩১ নম্বর দলিলে সাড়ে ৩ কাঠা জমি কেনে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। খালিদ মাহমুদ নামের এক ব্যক্তির কাছ থেকে কেনা হয় জমিটি। গত বছর ২০ অক্টোবর রেজিস্ট্রি হওয়া দলিল অনুযায়ী জমিটির মূল্য সাড়ে ৩ কোটি টাকা। কিন্তু গত বছর ২৬ নভেম্বর খালিদ মাহমুদের সঙ্গে করা চুক্তি ও ২৯ নভেম্বরের সিন্ডিকেট সভায় জমি এবং সেখানে ভবন নির্মাণ বাবদ মূল্য দেখানো হয়েছে ১৩ কোটি ২৫ লাখ টাকা।

নিয়ম অনুযায়ী প্রথমে সিন্ডিকেটে অনুমোদন, এরপর বায়নানামা করে জমিটি রেজিস্ট্রি করার কথা থাকলেও এ ক্ষেত্রে করা হয়েছে উল্টো। বিশ্ববিদ্যালয়ের হিসাব থেকে ইতিমধ্যে খালিদ মাহমুদকে ১০ কোটি টাকা পরিশোধও করেছে কর্তৃপক্ষ। বিশ্ববিদ্যালয় যে জমিটি কিনেছে সেটি নিয়েও আছে জটিলতা। ১৯ আগস্ট রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট রফিকুল হাসানের দেওয়া মতামত থেকে জানা যায়, ২০০০ সালের ১ জুন ২০৭৯ নম্বর বিক্রি দলিলের গ্রহীতা নাসরিন আখতার ও দাতা মীর মাইদুল হকসহ অন্য ১২ ব্যক্তির স্বাক্ষর করা দলিলস্বত্বের ধারাবাহিক বর্ণনার মিল নেই। ১৯১৭ সালের দলিলে ক্রেতা-বিক্রেতা হিসেবে যাদের নাম উল্লেখ আছে, ২০৭৯ নম্বর দলিলের সঙ্গে তার কোনো মিল নেই। ২০০০ সালের ৫ জুন দলিল সম্পাদন হয়েছে উল্লেখ করা হলেও সাব-রেজিস্ট্রার অফিসে উত্থাপন করা হয়েছে ১ জুন। আবার ওই দিনই সেটি রেজিস্ট্রি দেখানো হয়েছে, যা সংগতিপূর্ণ নয় বলে উল্লেখ করেন আইন উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট রফিকুল হাসান। বিশ্ববিদ্যালয় সূত্র জানায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক সায়েন উদ্দিন আহমেদকে আহ্বায়ক ও প্রধান প্রকৌশলী সিরাজুম মুনীরকে সদস্যসচিব করে গঠিত দরপত্র মূল্যায়ন কমিটি একাধিক বৈঠক শেষে সর্বসম্মতিক্রমে ‘মেট্রো হোমস’-এর দরপত্র প্রস্তাব বিবেচনা না করার এবং ‘এলডোর্যাডো প্রপার্টিজ’-এর দরপত্র শর্তসাপেক্ষে গ্রহণের জন্য ‘জমিসহ ইমারত ক্রয় কমিটি’র কাছে সুপারিশ করে। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. চৌধুরী সারওয়ার জাহানকে আহ্বায়ক এবং উপ-উপাচার্যের সচিব আবু মো. জহিরুল আলমকে সদস্যসচিব করে গঠিত ‘জমিসহ ইমারত ক্রয় কমিটি’র গত বছর ৩১ আগস্টের সভায় দরপত্র মূল্যায়ন কমিটির সুপারিশকৃত এলডোর‍্যাডো প্রপার্টিজের দরপত্র বাতিল এবং জমির মালিক খালিদ মাহমুদের ঢাকার হাতিরপুল পুকুরপাড় এলাকার ফ্রি স্কুল স্ট্রিট লেনের ৩৭৩/১২ হোল্ডিংয়ের সাড়ে ৩ কাঠা জমি ৩ কোটি ৫০ লাখ টাকায় (গত বছর ২০ অক্টোবর ধানমন্ডি সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে সম্পাদিত সাফ-কবলা দলিলের [নম্বর ১৩৩১/১৬] মাধ্যমে) কেনে। ক্রয় কমিটির সিদ্ধান্তে ওই দলিলে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক সায়েন উদ্দিন আহমেদ ও রেজিস্ট্রার অধ্যাপক এম এন্তাজুল হক স্বাক্ষর করেছেন। তবে এ বিষয়ে অধ্যাপক সায়েন উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘ঢাকায় গেস্টহাউস তৈরির বিষয় নিয়ে যে অপপ্রচার চলছে তা ভিত্তিহীন। জমি ক্রয়-সংক্রান্ত সব বিষয় সিন্ডিকেট সদস্যদের অনুমোদনে পাস হয়েছে। এখানে অস্বচ্ছতার কোনো সুযোগ নেই। বর্তমান প্রশাসনের সুনাম নষ্ট করার জন্য কুচক্রী এক মহল এসব অপপ্রচার চালাচ্ছে।’ জমি কেনার নথিপত্রে দেখা যায়, ক্রয় কমিটির সিদ্ধান্তের রেজুলেশনে ওই জমির মূল্য ১১ কোটি এবং জমিতে ভবন নির্মাণ ব্যয় ২ কোটি ২৫ লাখ— এই মোট খরচ ১৩ কোটি ২৫ লাখ টাকা দেখানো হয়েছে। জমির সাফ-কবলা রেজিস্ট্রি দলিল সম্পাদনের ৩৬ দিন পর গত বছরের ২৬ নভেম্বর ৩০০ টাকার নন-জুডিশিয়াল স্ট্যাম্পে জমির বিক্রেতার সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক সায়েন উদ্দিন আহমেদ ও রেজিস্ট্রার অধ্যাপক এম এন্তাজুল হক ‘জমি ক্রয়-বিক্রয় ও ভবন নির্মাণ চুক্তিপত্র’ সম্পাদন করেছেন, যা একই তারিখে নোটারি পাবলিক অ্যাডভোকেট মো. আবদুর রাজ্জাকের মাধ্যমে নিবন্ধনও (রেজি. নম্বর-০০০০০৮৪৩, তারিখ-২৬.১১.২০১৬) করা হয়েছে। ওই চুক্তিপত্রেও ‘জমিসহ ইমারত ক্রয় কমিটি’র চূড়ান্ত সিদ্ধান্তের রেজুলেশনের অনুরূপ সাড়ে ৩ কাঠা জমির প্রকৃত মূল্য ১১ কোটি এবং ভবন নির্মাণের ব্যয় ২ কোটি ২৫ লাখ টাকা আলাদাভাবে উল্লেখ করা হয়েছে। এরপর ২৯ নভেম্বর অনুষ্ঠিত বিশ্ববিদ্যালয় সিন্ডিকেটের সভায় ‘টেবিল এজেন্ডা’ (তাত্ক্ষণিক উপস্থাপিত) হিসেবে জমির মালিকের সঙ্গে সম্পাদিত বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ ও রেজিস্ট্রারের ‘জমি ক্রয়-বিক্রয় ও ভবন নির্মাণ চুক্তিপত্র’ কৌশলে অনুমোদন করিয়ে নেওয়া হয়েছে।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে ডিন ক্যাটাগরি থেকে নির্বাচিত সিন্ডিকেট সদস্য অধ্যাপক এম আখতার ফারুক জানান, ঢাকায় বিশ্ববিদ্যালয়ের গেস্টহাউসের জন্য জমি ও ভবন কেনার চুক্তিপত্রটি সিন্ডিকেটের সভায় টেবিল এজেন্ডা হিসেবে উপস্থাপন ও পাস করিয়ে নেওয়া হয়েছে। বিষয়টি আগে থেকে তাদের (সিন্ডিকেট সদস্য) জানানো হয়নি। এমনকি সিন্ডিকেটের ওই দিনের সভায়ও ৩ কোটি ৫০ লাখ টাকায় ওই জমি কেনার সাফ-কবলা দলিল সম্পাদনের বিষয়টি তাদের সামনে উপস্থাপন করা হয়নি। নাম প্রকাশ না করার শর্তে আরেক সিন্ডিকেট সদস্য বলেন, ‘সিন্ডিকেটে কোনো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা হলে তা আমাদের এক সপ্তাহ আগেই জানিয়ে দেওয়া হয়। কিন্তু ঢাকায় গেস্টহাউস তৈরির জন্য জমি ক্রয়-সংক্রান্ত যে চুক্তির বিষয়টি ওই সিন্ডিকেটে পাস হয়, তা তাত্ক্ষণিকভাবে উত্থাপন করা হয়েছিল। জমির বিক্রয়দাতা ও ক্রয়কারীর মধ্যে আগেই সেই চুক্তি সম্পাদিত হয়েছিল। পরে সিন্ডিকেটে এটি পাস করানো হয়। এ নিয়ে সিন্ডিকেট সদস্যদের মধ্যেও মতবিরোধ ছিল।’ সূত্র মতে, ওই জমিতে ২ কোটি ২৫ লাখ টাকা ব্যয়ে নতুন ভবন নির্মাণের সত্যতা ধরে নেওয়া হলেও দলিলে উল্লিখিত মূল্য ৩ কোটি ৫০ লাখ এবং জমিসহ ইমারত ক্রয় কমিটির সিদ্ধান্ত ও মালিকের সঙ্গে সম্পাদিত চুক্তিপত্রে উল্লিখিত মূল্য ১১ কোটির মধ্যে পার্থক্যের অবশিষ্ট সাড়ে ৭ কোটি টাকা কৌশলে আত্মসাত্ করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ক্ষেত্রে সরকারি ক্রয় নীতিমালার শর্তানুযায়ী আবারও দরপত্র আহ্বানের বাধ্যবাধকতা ছিল। কিন্তু ক্রয় কমিটি তা উপেক্ষা করেছে। শুধু তাই নয়, ইতিমধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন তিন কিস্তিতে (প্রথমে ২ কোটি, দ্বিতীয় দফায় সাড়ে ৫ কোটি এবং তৃতীয় দফায় আড়াই কোটি) ১০ কোটি টাকা জমির মালিককে পরিশোধও করেছে। এ ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট রফিকুল হাসানের লিখিত মতামতও উপেক্ষিত হয়েছে। এসব বিষয়ে জানতে চাইলে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান প্রকৌশলী এবং জমিসহ ইমারত ক্রয় কমিটির সদস্য ও দরপত্র মূল্যায়ন কমিটির সদস্যসচিব মো. সিরাজুম মুনীর কোনো কথা বলতে অপারগতা জানান। জানতে চাইলে ‘জমিসহ ইমারত ক্রয় কমিটি’র আহ্বায়ক ও উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. চৌধুরী সারওয়ার জাহান বিনা দরপত্রে জমি ও স্থাপনা কেনার সত্যতা স্বীকার করেন। তিনি বলেন, ‘দুবার দরপত্র আহ্বান করেও নিজস্ব জমিতে গেস্টহাউস করার উদ্যোগ সফল হচ্ছিল না। এ ছাড়া ফ্ল্যাট কিনলে সমিতির নিয়মকানুন মেনে সেখানে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা থাকতে পারবেন না। এ অবস্থায় ঢাকা শহরের মতো জায়গায় বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব জমিতে গেস্টহাউস করার স্বার্থে সিন্ডিকেটের অনুমোদন নিয়ে জমি কেনা ও ভবন নির্মাণ করা হচ্ছে। এতে আইনগত কোনো বাধা নেই।’ এ প্রসঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের একজন সাবেক পরিচালক (অর্থ ও হিসাব), মহাহিসাবনিরীক্ষকের কার্যালয়ের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন উপপরিচালকের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হয়। তারা সবাই নিজেদের নাম প্রকাশ না করার শর্তে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, অধ্যাপক সায়েন উদ্দিন আহমেদ এ ক্ষেত্রে সঠিক বলেননি। সঠিক তথ্য হচ্ছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক কর্মকাণ্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব আইনে এবং আর্থিক কর্মকাণ্ড সরকারের আইনেই পরিচালিত হয়। এ ক্ষেত্রে পাবলিক প্রকিউরমেন্ট আইন, ২০০৬ এবং পাবলিক প্রকিউরমেন্ট বিধিমালা, ২০০৮-এর সুস্পষ্ট ও সরাসরি লঙ্ঘন হয়েছে। আইন অনুযায়ী বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন, সংশ্লিষ্ট ক্রয় কমিটি ও সিন্ডিকেট এর দায় এড়াতে পারে না।

 

এই বিভাগের আরও খবর
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা
জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
র‌্যাব পরিচয়ে ব্যবসায়ীর ২৫ লাখ টাকা ছিনতাই
র‌্যাব পরিচয়ে ব্যবসায়ীর ২৫ লাখ টাকা ছিনতাই
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
গাঁজা বিক্রিতে বাধা দেওয়ায় খুন হন সাম্য
গাঁজা বিক্রিতে বাধা দেওয়ায় খুন হন সাম্য
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
সর্বশেষ খবর
শ্রীপুরে পৌর বিএনপির উদ্যোগে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীপুরে পৌর বিএনপির উদ্যোগে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে স্কুলের মালামাল বিক্রির অভিযোগ
সোনারগাঁয়ে স্কুলের মালামাল বিক্রির অভিযোগ

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একা দাঁড়িয়ে ৪০ মিটার ব্রিজ, নেই এপ্রোচ সড়ক
একা দাঁড়িয়ে ৪০ মিটার ব্রিজ, নেই এপ্রোচ সড়ক

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নিরাপদ ও সম্প্রীতির বাংলাদেশ গড়ে তুলবে : প্রিন্স
বিএনপি নিরাপদ ও সম্প্রীতির বাংলাদেশ গড়ে তুলবে : প্রিন্স

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

গোয়ালন্দে ঐতিহ্যবাহী লাঠি খেলা অনুষ্ঠিত
গোয়ালন্দে ঐতিহ্যবাহী লাঠি খেলা অনুষ্ঠিত

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে শ্রমিককে পুনর্বহালের দাবিতে সড়ক অবরোধ
সিদ্ধিরগঞ্জে শ্রমিককে পুনর্বহালের দাবিতে সড়ক অবরোধ

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিলে শাপলা তুলতে গিয়ে পানিতে ডুবে চার শিশুর মৃত্যু
বিলে শাপলা তুলতে গিয়ে পানিতে ডুবে চার শিশুর মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস
ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার প্লট দুর্নীতির তিন মামলার শুনানির তারিখ নির্ধারণ
শেখ হাসিনার প্লট দুর্নীতির তিন মামলার শুনানির তারিখ নির্ধারণ

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মেয়ের জন্মকে স্মরণীয় রাখতে ২০০ পরিবারে ফলজ চারা উপহার
মেয়ের জন্মকে স্মরণীয় রাখতে ২০০ পরিবারে ফলজ চারা উপহার

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে অপসো স্যালাইনের ছাঁটাই শ্রমিকদের অবস্থান কর্মসূচি অব্যাহত
বরিশালে অপসো স্যালাইনের ছাঁটাই শ্রমিকদের অবস্থান কর্মসূচি অব্যাহত

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিএনপির সহনশীলতাকে দুর্বলতা ভাববেন না: মফিকুল হাসান তৃপ্তি
বিএনপির সহনশীলতাকে দুর্বলতা ভাববেন না: মফিকুল হাসান তৃপ্তি

৪৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের অর্থনীতির গতি বেড়েছে অক্টোবরে
দেশের অর্থনীতির গতি বেড়েছে অক্টোবরে

৫২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মাইজভান্ডারে মনোবৈজ্ঞানিক সেমিনার
মাইজভান্ডারে মনোবৈজ্ঞানিক সেমিনার

৫৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাকায় চালু হচ্ছে আধুনিক ডিজাইনের পুলিশ বক্স
ঢাকায় চালু হচ্ছে আধুনিক ডিজাইনের পুলিশ বক্স

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ
হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা
এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘টেকসই উন্নয়নে তারুণ্য শক্তিকে মানবসম্পদে রূপ দিতে হবে’
‘টেকসই উন্নয়নে তারুণ্য শক্তিকে মানবসম্পদে রূপ দিতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১১৯৫
ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১১৯৫

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ইবিতে ক্রিকেট টুর্নামেন্ট
ইবিতে ক্রিকেট টুর্নামেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘তোরা আমাকে পুলিশে দিলি, আমি তো দেখবো’ -বললেন আটক নারী ছিনতাইকারী
‘তোরা আমাকে পুলিশে দিলি, আমি তো দেখবো’ -বললেন আটক নারী ছিনতাইকারী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-১ আসনে বিএনপি প্রার্থী দিপু’র গণমিছিল
নারায়ণগঞ্জ-১ আসনে বিএনপি প্রার্থী দিপু’র গণমিছিল

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিলেটে মাজার জিয়ারত দিয়ে প্রচারণা শুরু করলেন বিএনপির প্রার্থী এমরান
সিলেটে মাজার জিয়ারত দিয়ে প্রচারণা শুরু করলেন বিএনপির প্রার্থী এমরান

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গাকৃবিতে ১৩ বিশ্ববিদ্যালয়ের নবীন শিক্ষার্থীদের অরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠিত
গাকৃবিতে ১৩ বিশ্ববিদ্যালয়ের নবীন শিক্ষার্থীদের অরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আটদিনে প্রবাসী আয় এলো ৯১৯৮ হাজার কোটি টাকা
আটদিনে প্রবাসী আয় এলো ৯১৯৮ হাজার কোটি টাকা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’
কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধোঁয়ায় দম বন্ধ হয়ে গৃহবধূর মৃত্যু
ধোঁয়ায় দম বন্ধ হয়ে গৃহবধূর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’
তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী
বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা
ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা
দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!
বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব
খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা
মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল
গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কলেজের মেয়েরা তো প্রতি সপ্তাহেই বয়ফ্রেন্ড বদলায়: রাভিনা
কলেজের মেয়েরা তো প্রতি সপ্তাহেই বয়ফ্রেন্ড বদলায়: রাভিনা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা
কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি
বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল
শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা
জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আঙ্গুল বাঁকা করে ঘি খাওয়া’ ’৭১ সালেই প্রত্যক্ষ করেছে জনগণ : প্রিন্স
‘আঙ্গুল বাঁকা করে ঘি খাওয়া’ ’৭১ সালেই প্রত্যক্ষ করেছে জনগণ : প্রিন্স

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়
মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের
বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপিতে  নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
এনসিপিতে নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে

মাঠে ময়দানে

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক
রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক

মাঠে ময়দানে

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড
দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ
মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ

মাঠে ময়দানে

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈষম্যবিরোধী আইনের অঙ্গীকার প্রয়োজন
বৈষম্যবিরোধী আইনের অঙ্গীকার প্রয়োজন

প্রথম পৃষ্ঠা