শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ আপডেট:

আনসারের বিরুদ্ধে সাধারণ মানুষের জমি দখলের অভিযোগ

তাঁবু বসিয়ে ১০ জায়গায় পাহারা হুমকি দেওয়া হচ্ছে মালিকদের মামলা করেছেন ভুক্তভোগীরা
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
আনসারের বিরুদ্ধে সাধারণ মানুষের জমি দখলের অভিযোগ

সরকারি আনসার বাহিনীর বিরুদ্ধে রাজধানীর ভাটারার ছোলমাইদ এলাকায় সাধারণ মানুষের জমি দখল করে নেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। ভাটারা এলাকায় অন্তত ১০টি জায়গায় তাঁবু খাটিয়ে সাইনবোর্ড লাগিয়ে স্থানীয় বাসিন্দাদের মূল্যবান জমি দখলে নিয়েছে মানুষের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা আনসার বাহিনী। এ নিয়ে এলাকার সাধারণ মানুষের মধ্যে ক্ষোভ    ও আতঙ্ক বিরাজ করছে। বিষয়টি নিয়ে ইতিমধ্যে ভুক্তভোগী বিক্ষুব্ধ জনগণ সংশ্লিষ্ট থানা ও আদালতের শরণাপন্ন হয়েছেন। তারা অভিযোগ করেছেন, দখলদার আনসারদের বিরুদ্ধে অভিযোগ দিয়েও প্রতিকার পাওয়া যাচ্ছে না। সেখানে আরও যাদের জমি রয়েছে তাদের হুমকি দেওয়া হচ্ছে বলেও অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছে। এদিকে আনসারদের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, একটি বেসরকারি আবাসন কোম্পানির কাছ থেকে তারা এসব জমি কিনেছেন। কিন্তু জমি কেনার পক্ষে কোনো দালিলিক প্রমাণ দেখাতে পারছেন না সংস্থার দায়িত্বরত কর্মকর্তারা। এমনকি যে আবাসন কোম্পানির কথা বলা হচ্ছে তাদের এক ইঞ্চি জমিও ওই এলাকায় নেই বলে জানা গেছে। এ ছাড়া সরকারি একটি বাহিনীর কয়েকজন সদস্যের নিয়মনীতি উপেক্ষা করে সংস্থার নামে জমি কেনার কোনো সুযোগ নেই। গতকাল সরেজমিন গিয়ে দেখা যায়, বিভিন্ন স্থানে ‘আনসার বাহিনীর ক্রয়কৃত সম্পত্তি’- লিখে বেশকিছু স্থানে সাইনবোর্ড ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছে। সেখানে আবার তাঁবু খাটিয়ে সশস্ত্র অবস্থায় রয়েছেন আনসার বাহিনীর সদস্যরা। রহস্যজনভাবে বসানো এসব তাঁবু ও টিনের বেড়া দেখে যে কেউ বুঝবে তা দু-একদিন আগে বসানো হয়েছে। এসব তাঁবুতে থাকা আনসার সদস্যদের অনেকটাই সতর্ক অবস্থায় থাকতে দেখা যায়। তিন-চারজন করে আনসার দিয়ে একেকটি প্লট দখল করা হয়েছে। কমপক্ষে অর্ধশতাধিক আনসার সদস্যের সঙ্গে এ প্রতিবেদকের কথা হলেও তাদের কারও পোশাকে নেমপ্লেট নেই। স্থানীয় বাসিন্দারা বলেছেন, আনসারদের দখল করা এসব প্লট তাদের নিজেদের জমি। সেই জমির বৈধ কাগজপত্রও তাদের রয়েছে। এসব জমির নামজারি, আরএস ও এসএ পর্চার কপিও রয়েছে তাদের কাছে। এসব কাগজপত্র দেখিয়ে তারা বলেছেন, আমাদের বৈধ জায়গা-জমি আনসাররা গায়ের জোরে দখল করেছে।

ভাটারা এলাকার আতিকুল ইসলাম গতকাল ১২টার দিকে নিজের জমি দেখিয়ে বলেন, ‘সিএস ১৬১০ ও ১৬১২ দাগের জমিটি আমার নিজস্ব সম্পত্তি। কিন্তু এখানে গত এক বছর ধরে আনসার সদস্যরা নিজেদের ক্রয়কৃত জমি বলে সাইনবোর্ড ঝুলিয়ে দিয়েছেন। আমার জমির দলিল দস্তাবেজ নিয়ে আনসারদের সঙ্গে আলোচনা করেও কোনো লাভ হয় না। আর তাদের জমি কেনার পক্ষে কোনো কাগজপত্র আছে কিনা জানতে চাইলে তাও দেখাতে পারছেন না। সরকারি বাহিনী হয়ে এমন কাজ মেনে নেওয়া যায় না।’ সিএস ১৬০৫ দাগটির জমির মালিক গোলাম মোস্তাফা ঢালী। তার এ প্লটে গিয়ে দেখা যায়, আনসারের সাইনবোর্ড ঝুলানো। সেখানে ৬ কাঠা জমি আনসার ক্রয় করেছে বলে দাবি করছে। কিন্তু গতকাল দুপুরে গোলাম মোস্তাফা ঢালী তার কাগজপত্র দেখিয়ে বলেন, ‘আমার জমিটি রাতের আঁধারে সাইনবোর্ড ঝুলিয়ে দখলে নিল আনসার সদস্যরা। এখন এখানে আসতে চাইলে অস্ত্রের ভয় দেখানো হয়। নিজের সম্পত্তি এখন চোখে সামনে অন্যরা নিয়ে যাবে তা মেনে নিতে পারছি না। আমরা সরকারের উচ্চ পর্যায়ের লোকজনের কাছে বিচার চাই।’ স্থানীয় বাসিন্দা হাজী আলী আকবর বলেন, ‘আমার ৫ কাঠা জমি প্রথমে বসুমতী আবাসিক প্রকল্পের লোকজন দখল করেছে। এখন সেই জমি হাতবদল করে আনসার দখলে নিয়েছে। অথচ এ জমির জন্য আমি ২০১৭ সাল পর্যন্ত খাজনার টাকাও পরিশোধ করেছি। জমি ফিরে পেতে চাইলে নানা ধরনের হুমকি-ধমকি দেওয়া হয়। আনসারদের অস্ত্রের সামনে আমরা অসহায় হয়ে পড়েছি। জনগণের টাকায় কেনা অস্ত্র দিয়ে জনগণকেই ভয় দেখানো হচ্ছে। আমরা এ অবিচার থেকে মুক্তি চাই।’

স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, গত ৯ ফেব্রুয়ারি হীরাঝিল বসুমতী আবাসিক প্রকল্পের মালিক ভণ্ড পীর নাসির উদ্দিন নাসুর বিরুদ্ধে মানববন্ধন করেন স্থানীয়রা। জমি হারানো বাসিন্দারা তাদের সেই সম্পদটুকু ফিরে পেতে আন্দোলনে নামেন। কিন্তু নাসুর লেলিয়ে দেওয়া মাস্তান ও আনসার বাহিনীর হাত থেকে নিস্তার মিলছে না তাদের। এরপর এলাকাবাসী মানববন্ধনসহ নানা কর্মসূচি পালন করতে থাকেন। ‘ভাটারা মৌজার ছোলমাইদ এলাকার ক্ষতিগ্রস্ত ও নির্যাতিত জমি রক্ষা কমিটি’র ব্যানারে বসুমতী আবাসিক প্রকল্পের সামনে শান্তিপূর্ণ এই মানববন্ধনে অংশ নেন কয়েক হাজার মানুষ। গ্রামবাসী বলেন, তাদের পৈতৃক সম্পত্তি জোর করে দখলে নিয়েছে হীরাঝিল বসুমতী আবাসিক প্রকল্প। দখলে নেওয়া এসব জমি ফেরত পেতে তারা সরকারের উচ্চ পর্যায়ের হস্তক্ষেপ কামনা করেন। এ মানববন্ধনের পরপরই নাসুর ইশারায় জমিতে সাইনবোর্ড টানানো শুরু করে আনসার সদস্যরা। তারা কমপক্ষে ১০টি জায়গায় সাইনবোর্ড ও তাঁবু টানিয়ে জমি দখল করেছে।

ভাটারা মৌজার ছোলমাইদ এলাকার ক্ষতিগ্রস্ত ও নির্যাতিত জমি রক্ষা কমিটির আহ্বায়ক আলহাজ নজরুল ইসলাম ঢালীর নেতৃত্বে মানববন্ধনে অংশ নিয়েছিলেন কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক মো. সিদ্দিকুর রহমান ঢালী, আতাউর রহমান ঢালী, হাজী মোশারফ হোসেন খন্দকার, দেলোয়ার হোসেন, মো. সিরাজ, মো. আতাউর রহমান মাতবর, মো. রুহুল আমীন, মো. আসাদুজ্জামান, মো. দিলু খন্দকার ও গোলাম মোস্তফা। আরও উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের সদস্য মো. শফিকুল ইসলাম ঢালী, মো. সিরাজ ঢালী, আনোয়ার হোসেন, মোক্তার হোসেন, আশবুর রহমান, মো. মিলন, মো. ফারুক, মো. মাসুম, মাহাবুবুর রহমান ও রফিকুল ইসলাম। এ ছাড়াও জমি হারানো কয়েকশ ভুক্তভোগী তাদের জমির মূল কাগজ ও দলিলাদি নিয়ে মানববন্ধনে অংশ নেন।

মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, হীরাঝিল বসুমতী আবাসিক প্রকল্পের নামে ভণ্ড পীর নাসির উদ্দিন নাসু শতাধিক বিঘা জমি জোর করে দখল করে নিয়েছে। এই প্রকল্পে নাসুর এক শতাংশ জমিও নেই। এখন জবরদখল করা জমিতে নাসু স্থাপন করেছে আনসার ক্যাম্প। ওই প্রকল্পের আদি জমির মালিকরা ঢুকতে চাইলেও আনসার ও নাসুর ভাড়াটিয়া মাস্তানদের নির্যাতনের শিকার হতে হচ্ছে তাদের। ওই নির্যাতনের হাত থেকে নারী, পুরুষ এমনকি বৃদ্ধ মানুষও রেহাই পাচ্ছেন না।

এরই মধ্যে স্থানীয় ছোলমাইদ এলাকার বাসিন্দা মো. ফারুক হোসেন বাদী হয়ে ২০ জনের নাম উল্লেখ করে ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিমের আদালতে মামলা দায়ের করেছেন। মামলায় আনসার সদস্যদেরও আসামি করা হয়েছে। মামলার আর্জিতে অভিযোগ করা হয়েছে, গত বছরের ২১ সেপ্টেম্বর ও গত ৭ ফেব্রুয়ারি বাদীর ক্রয়কৃত সম্পত্তিতে গিয়ে আসামিরা তার ভাড়াটিয়াকে জমির দখল ছেড়ে দিতে হুমকি দেয়। সেই সঙ্গে বাদীকে পাওয়া মাত্র ক্ষতি করার হবে বলেও জানিয়ে দেওয়া হয়। বিষয়টি উল্লেখ করে তিনি ইতিমধ্যে স্থানীয় ভাটারা থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন। এ ছাড়া এসব দখলের বিরুদ্ধে স্থানীয় বাসিন্দা মো. সিরাজ গত ১৫ তারিখে একটি জিডি করেছেন। একই দিনে আতিকুর রহমান নামের আরেকজন প্লট মালিকও থানায় জিডি করেছেন। স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, দখলদারদের কবল থেকে রক্ষা পেতে এর আগেও একাধিক জিডি করা হয়েছে।

এসব বিষয়ে জানতে চাইলে আনসারের কমান্ডার মো. আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘আমরা এখানে কারও জমি দখল করতে বা কারও জমি রক্ষা করতে আসিনি। আনসার একটি বিশেষায়িত বাহিনী। হলি আর্টিজানে হামলার পর এখান থেকে আমরা আশপাশের এলাকার নিরাপত্তা রক্ষায় কাজ করছি। সম্প্রতি বসুমতী ও আশপাশ এলাকার কিছু মানুষের কাছ থেকে মোট ৪৩ কাঠা জমি ক্রয় করা হয়েছে। এ জমিতে আনসারের জন্য আবাসন ও অফিস করা হবে। জমিটি আনসারের মহাপরিচালকসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে ক্রয় করা হয়েছে। এখানে আনসারের ২০০ সদস্য বর্তমানে রয়েছেন।’ আনসার এভাবে খণ্ড খণ্ড জমি ক্রয় করে কী করবে এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমরা নিয়ম মেনে এসব জমি ক্রয় করেছি। এসব জমি সংস্থার বিভিন্ন কাজে লাগানো হবে।’ আনসার সদস্যদের নেমপ্লেট নেই কেন— জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমরা সব সময় অপারেশন মুডে থাকি বলেই নেমপ্লেট লাগানো হয় না।’

এই বিভাগের আরও খবর
আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের
আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের
বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
শ্রম সংস্কার অগ্রগতি, সাধুবাদ জানালেন বিদেশি কূটনীতিকরা
শ্রম সংস্কার অগ্রগতি, সাধুবাদ জানালেন বিদেশি কূটনীতিকরা
কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন
সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন
কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া
কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া
সড়ক অবরোধ না করার অনুরোধ ডিএমপির
সড়ক অবরোধ না করার অনুরোধ ডিএমপির
আরও ৩০০ জনকে পুশইনের চেষ্টায় বিএসএফ
আরও ৩০০ জনকে পুশইনের চেষ্টায় বিএসএফ
ভাসানচর থেকে পালিয়েছে ৪০ রোহিঙ্গা
ভাসানচর থেকে পালিয়েছে ৪০ রোহিঙ্গা
তাপপ্রবাহ থেকে সুরক্ষিত থাকতে জরুরি নির্দেশনা
তাপপ্রবাহ থেকে সুরক্ষিত থাকতে জরুরি নির্দেশনা
পিলখানা বিদ্রোহে বিডিআরের ৪০ সদস্যের জামিন
পিলখানা বিদ্রোহে বিডিআরের ৪০ সদস্যের জামিন
সুন্দরবনের ১০ কিমির মধ্যে শিল্পপ্রতিষ্ঠান নির্মাণ নিষিদ্ধ
সুন্দরবনের ১০ কিমির মধ্যে শিল্পপ্রতিষ্ঠান নির্মাণ নিষিদ্ধ
সর্বশেষ খবর
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে রাবি শিক্ষার্থীকে থানায় সোপর্দ
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে রাবি শিক্ষার্থীকে থানায় সোপর্দ

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে ফুটবল প্রশিক্ষণের সমাপনী
কুড়িগ্রামে ফুটবল প্রশিক্ষণের সমাপনী

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কোচ হয়ে যা বললেন টেইট
বাংলাদেশের কোচ হয়ে যা বললেন টেইট

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ৪০ হাজার ৬০৮ হজযাত্রী
সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ৪০ হাজার ৬০৮ হজযাত্রী

১৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ফারিণের এক হাতে ফুল, অন্য হাতে কুড়াল
ফারিণের এক হাতে ফুল, অন্য হাতে কুড়াল

১৫ মিনিট আগে | শোবিজ

চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা ফখরুল
চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা ফখরুল

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনাল নিশ্চিত করল শেফিল্ড; ফিরতি লেগেও দুর্দান্ত হামজা
ফাইনাল নিশ্চিত করল শেফিল্ড; ফিরতি লেগেও দুর্দান্ত হামজা

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শনিবার থেকে আবারও শুরু হচ্ছে আইপিএল
শনিবার থেকে আবারও শুরু হচ্ছে আইপিএল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ
ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিলেটে বিপুল ইয়াবাসহ আটক ২
সিলেটে বিপুল ইয়াবাসহ আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৩৯ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৩৯ ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ মে)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে চার অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে চার অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়া থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
আশুলিয়া থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমলকির স্বাস্থ্য উপকারিতা
আমলকির স্বাস্থ্য উপকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

কোরআনের আয়াতগুলো একে অন্যের ব্যাখ্যা করে
কোরআনের আয়াতগুলো একে অন্যের ব্যাখ্যা করে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

১০ কাজে হজের প্রস্তুতি
১০ কাজে হজের প্রস্তুতি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নদীতে ফিক্সড জাল পেতে মাছ ধরায় ফেনীতে ৪ জনের অর্থ ও কারাদণ্ড
নদীতে ফিক্সড জাল পেতে মাছ ধরায় ফেনীতে ৪ জনের অর্থ ও কারাদণ্ড

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের বাণিজ্য সমঝোতা, শেয়ার বাজার চাঙা
যুক্তরাষ্ট্র-চীনের বাণিজ্য সমঝোতা, শেয়ার বাজার চাঙা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষার্থীকে কুপিয়ে হত্যা
চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষার্থীকে কুপিয়ে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাসানচর থেকে পালিয়ে এলো ৪০ রোহিঙ্গা
ভাসানচর থেকে পালিয়ে এলো ৪০ রোহিঙ্গা

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৫৪ বছরের সবচেয়ে বড় দুটি অর্জন ৭১ আর ২৪ : তারেক রহমান
৫৪ বছরের সবচেয়ে বড় দুটি অর্জন ৭১ আর ২৪ : তারেক রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নেতাকে হেনস্থা, বিএনপি নেতাকে শোকজ
আওয়ামী লীগ নেতাকে হেনস্থা, বিএনপি নেতাকে শোকজ

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!
রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৫ দিনেও খোঁজ মেলেনি স্কুলছাত্র লিমনের
২৫ দিনেও খোঁজ মেলেনি স্কুলছাত্র লিমনের

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎ বিভ্রাটে অচল লন্ডনের পাতাল রেল ব্যবস্থা
বিদ্যুৎ বিভ্রাটে অচল লন্ডনের পাতাল রেল ব্যবস্থা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান
যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ এসেছে ভারতের পক্ষ থেকে’
‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ এসেছে ভারতের পক্ষ থেকে’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি
পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে বিলাসবহুল জেট ‘উপহার’ দিচ্ছে কাতার? ঘনীভূত হচ্ছে বিতর্ক
ট্রাম্পকে বিলাসবহুল জেট ‘উপহার’ দিচ্ছে কাতার? ঘনীভূত হচ্ছে বিতর্ক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি
আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি
‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে
যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'
'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য
নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের
নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক
সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়
রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বর্ণের দাম আরও কমেছে
স্বর্ণের দাম আরও কমেছে

১২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার
শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান
গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা
চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট
মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সংঘাতের কৌশল’ না নিতে ইউরোপীয় শক্তিগুলোকে ইরানের হুঁশিয়ারি
‌‘সংঘাতের কৌশল’ না নিতে ইউরোপীয় শক্তিগুলোকে ইরানের হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে বিজিবির কড়া নজরদারি, টহল জোরদার
ফেনীতে বিজিবির কড়া নজরদারি, টহল জোরদার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হেলিকপ্টার-ড্রোন-মারণাস্ত্র দিয়ে আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করার নির্দেশ ছিল হাসিনার
হেলিকপ্টার-ড্রোন-মারণাস্ত্র দিয়ে আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করার নির্দেশ ছিল হাসিনার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনুরোধ নয়, কোহলিকে জানানো হয় টেস্টে জায়গা অনিশ্চিত!
অনুরোধ নয়, কোহলিকে জানানো হয় টেস্টে জায়গা অনিশ্চিত!

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ
ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!
জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!

প্রথম পৃষ্ঠা

আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি
আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা
প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা

পেছনের পৃষ্ঠা

জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে
জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগে গরু ছাগল জবাই
শাহবাগে গরু ছাগল জবাই

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক

প্রথম পৃষ্ঠা

চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!
চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!

প্রথম পৃষ্ঠা

কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের
আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের
ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন
নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া
কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন
সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী
শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের
যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের

শোবিজ

ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ
ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ

প্রথম পৃষ্ঠা

যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা
যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা

শোবিজ

স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির
স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে
দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে

নগর জীবন

১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু
১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু

নগর জীবন

পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর
পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর

পেছনের পৃষ্ঠা

সার্বভৌমত্বে হস্তক্ষেপকারীদের ছাড় দেব না
সার্বভৌমত্বে হস্তক্ষেপকারীদের ছাড় দেব না

নগর জীবন

বিএনপিকে আরও ত্যাগ স্বীকার করতে হবে
বিএনপিকে আরও ত্যাগ স্বীকার করতে হবে

নগর জীবন