শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৫ অক্টোবর, ২০১৯ আপডেট:

বাড়ি বাড়ি যাওয়া নিয়ে মতভেদ

পরিবর্তন আসছে ভোটার হালনাগাদে, একগুচ্ছ পরামর্শ কর্মকর্তাদের
গোলাম রাব্বানী
প্রিন্ট ভার্সন
বাড়ি বাড়ি যাওয়া নিয়ে মতভেদ

ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রমে পরিবর্তন আসছে। হালনাগাদে বাড়ি বাড়ি যাওয়া বন্ধ করার চিন্তা করছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এ ক্ষেত্রে ভোটার হতে হলে নির্ধারিত নিবন্ধন কেন্দ্রে আসতে হবে। এদিকে ভোটার হালনাগাদে বাড়ি বাড়ি যাওয়া-না যাওয়া নিয়ে নির্বাচন কমিশনারদের মধ্যে মতভেদ দেখা দিয়েছে। একাধিক নির্বাচন কমিশনার বলেছেন, বাড়ি বাড়ি না গিয়ে নির্ধারিত স্থানে ভোটার করা যেতে পারে। আবার কেউ বলেছেন অনলাইনে ভোটার হওয়ার সুযোগ দেওয়ার কথা। একজন নির্বাচন কমিশনার বাড়ি বাড়ি না যাওয়া নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। তিনি বলেছেন, বাড়ি বাড়ি না গেলে মৃত ভোটারের তথ্য পাওয়া যাবে না।

এ নিয়ে নির্বাচন কমিশনারদের মধ্যে মতভেদ সৃষ্টি হয়েছে। এ ছাড়া ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রম যুগোপযোগীকরণ এবং ভোটার নিবন্ধন-সংক্রান্ত ফরমসমূহ পুনর্বিন্যাসকরণ কর্মশালায় নতুন কর্মপন্থা নিয়ে প্রস্তাব করেছেন ইসি কর্মকর্তারা। ভোটার তালিকা হালনাগাদে নাগরিকদের তথ্য সংগ্রহে ভবিষ্যতে ‘ডিজিটালাইজড’ কর্মপন্থা বের করার সুপারিশ এসেছে। সে ক্ষেত্রে তথ্য সংগ্রহ ও নিবন্ধন কাজ চলমান রেখে এলাকাভিত্তিক ‘ওয়ান স্টপ সার্ভিস’ চালুর প্রস্তাবও এসেছে। ইসির কর্মকর্তারা বলছেন, ২০০৭-২০০৮ সালে ছবিসহ ভোটার তালিকা প্রণয়নের কাজ শুরু হয়। এর পর থেকে নতুন ভোটারদের তথ্য সংগ্রহ, মৃতদের বাদ দেওয়াসহ হালনাগাদ কাজ চলে বাড় বাড়ি গিয়ে। ২০০৯, ’১২, ’১৪, ’১৫ ও ’১৭ সালে হালনাগাদ করা হয়। বর্তমানে ১০ কোটি ৪২ লাখের বেশি ভোটার রয়েছে। একই সঙ্গে এবারের হালনাগাদে চার বছরের (১৫ থেকে ১৮ বছর বয়সী) তথ্য সংগ্রহ চলছে। বাড়ি বাড়ি যাওয়া নিয়ে নির্বাচন কমিশনারদের মতভেদ : বিদ্যমান পরিস্থিতিতে ভোটার হালনাগাদ কার্যক্রম ডিজিটালাইজ করা এবং পরবর্তী কর্মপদ্ধতি ঠিক করতে দুই দিনব্যাপী একটি কর্মশালা করে ইসি। কর্মশালায় বাড়ি বাড়ি না গিয়ে নাগরিকদের তথ্য সংগ্রহে কী ধরনের নিবন্ধন ফরম করা প্রয়োজন, আইন-বিধিমালায় কী ধরনের সংশোধন, পরিবর্ধন, পরিমার্জন প্রয়োজন- এসব বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে নির্বাচন কমিশনাররা তাদের মতামত উপস্থান করেন। নির্বাচন কমিশনার মাহবুব তালুকদার বলেন, ভোটার তালিকার বর্তমান ব্যবস্থায় তথ্য সংগ্রহ ও বায়োমেট্রিক গ্রহণ কার্যক্রম এবং ভোটার তালিকা আইন, ২০০৯ ও ভোটার তালিকা বিধিমালা, ২০১২-এর অসংগতি দূরীকরণ একসঙ্গে সম্পন্ন করার প্রয়োজন রয়েছে। এজন্য নানাবিধ সংশোধন, সংযোজন ও পরিবর্তন অপরিহার্য। এ ছাড়া ভোটার তালিকা হালনাগাদের পদ্ধতি যুগোপযোগী করার জন্য বিদ্যমান ফরমগুলো সহজতর করা আবশ্যক। নির্বাচন কমিশনার রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘একসময় আইনের ফাঁকফোকর দিয়ে যে কোনো ব্যক্তি একাধিক জায়গায় ভোটার হতে পারতেন। সঠিক ভোটার তৈরি করতে হলে ব্যবস্থাপনায় পরিবর্তন আনতে হবে। সেই সঙ্গে প্রযুক্তির ব্যবহার করতে হবে। আমরা তা করেছি। প্রথম যখন আমরা শুরু করি, মানিকগঞ্জে পাইলট প্রজেক্ট করেছিলাম।’ তিনি বলেন, ভোটার তালিকা হালনাগাদ করা মানে নতুন ভোটারদের অন্তর্ভুক্ত করা, মৃত ব্যক্তিদের তালিকা থেকে বাদ দেওয়া এবং একজন ভোটারকে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে নিয়ে যাওয়া তথা স্থানান্তর করা। বাড়ি বাড়ি না গেলে কী সমস্যা হতে পারে- সে বিষয়ে এই নির্বাচন কমিশনার বলেন, কেন্দ্রে এসে নতুন ভোটার হওয়া যাবে। কিন্তু যারা মারা গেছেন তাদের তথ্যটা কি কেন্দ্রে পাওয়া সম্ভব্য হবে? এজন্য কী পদক্ষেপ নেওয়া যায় সে বিষয়টি ভাবতে হবে। আবার যেসব ভোটার এলাকা ছেড়ে চলে গেছেন তাদের কি ভোটার করার নির্ধারিত কেন্দ্রে আনা সম্ভব্য হবে? হিজড়াদের ভোটার করতে হবে। এজন্য অনেক সমস্যা আছে। আগামীতে ভোটার তালিকা হালনাগাদের কাজে প্রযুক্তি কাজে লাগানোর ওপর গুরুত্ব দেন তিনি। নির্বাচন কমিশনার কবিতা খানম বলেন, ‘ঘরে ঘরে ভোটার করতে যাওয়ার দিন শেষ হয়েছে। আমরা সেই জায়গা থেকে বেরিয়ে আসতে চাই। ভোটার হালনাগাদে কেন আমাদের বাড়ি বাড়ি যেতে হবে। যাদের ওপর দায়িত্ব থাকে তারা আদৌ বাড়ি বাড়ি যায় কি না? কেননা মনিটরিংয়ের বিষয়টা দুর্বল।’ তিনি বলেন, ‘ভোটার তথ্য ফরমটা সংক্ষিপ্ত করা যায় কি না। ভোটার তালিকায় নির্ভুল তথ্য যুক্ত করতে পঞ্চম শ্রেণির সার্টিফিকেট কাজে লাগানো যেতে পারে। অনেক বাসায় তথ্য সংগ্রহকারীরা ঢুকতে পারেন না। নাগরিকদের ভোগান্তি কমাতে আইনের সংস্কার প্রয়োজন হলে আমরা তা-ই করব। প্রাইমারির শিক্ষকদের নিয়োগ দিয়ে ভোটার তালিকার জন্য বাড়ি বাড়ি যাওয়ার বিষয়টা আমরা চাই না। এর সঙ্গে অর্থেরও একটা ব্যাপার জড়িত। বাড়ি বাড়ি না গিয়ে, যে কেন্দ্রে ভোটার নিবন্ধনের কাজ করছি, সেখানেই যদি আমরা ভোটার করার জন্য আনার ব্যবস্থা করি তাতে সময় কম লাগবে। ব্যয়ও কমবে।’ নির্বাচন কমিশনার শাহাদাত হোসেন চৌধুরী বলেন, ‘ইসি আইনের মধ্যে চলে। আমাদের এখতিয়ারের মধ্যে যা আছে, প্রয়োজনে আমরা আইনি পরিবর্তন করতে পারি কি না।’ ভোটার হালনাগাদে বাড়ি বাড়ি যাওয়ার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘তথ্য সংগ্রহকারীরা বাড়ি বাড়ি আর যেতে চান না। এজন্য আমরা এমন কিছু করতে পারি কি না যে বাড়ি বাড়ি না গিয়েই তালিকা তৈরি করা যাবে।’ তথ্য সংগ্রহ ও নিবন্ধনের কাজ একসঙ্গে করার পরামর্শ দেন তিনি। তিনি বলেন, ‘যারা প্রবাসী তাদের আমরা ভোটার হতে অনলাইনে রেজিস্ট্রেশন করার সুযোগ দিচ্ছি। যারা ভোটার হওয়ার যোগ্য আমরা তাদের অনলাইনে ভোটার হওয়ার সুযোগ দিতে পারি।’ তিনি বলেন, ভোটারদের ঠিকানা অনেক গুরুত্বপূর্ণ। তাই সেই বিষয়টিও গুরুত্বের সঙ্গে দেখতে হবে।

একগুচ্ছ পরামর্শ কর্মকর্তাদের : পর্যায়ক্রমে সব নাগরিকের হাতে জাতীয় পরিচয়পত্র তুলে দিতে চায় কমিশন। প্রাথমিকভাবে ১০ বছর বয়সী, পরে শূন্য থেকে পাঁচ বছর বয়সীদেরও জাতীয় পরিচয়পত্র দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে। এজন্য বাড়ি বাড়ি গিয়ে তথ্য সংগ্রহ করা কঠিন। থানা বা উপজেলা পর্যায়ে স্থায়ীভাবে নিবন্ধন কেন্দ্র স্থাপনের পরিকল্পনা করা হচ্ছে। ইসির কর্মকর্তারা বলেন, ভোটার তালিকা হালনাগাদের সময় আইনে থাকলেও কিছু তথ্য সংগ্রহকারীর যেমন ভোটারদের বাড়িতে না যাওয়ার অভিযোগ রয়েছে, তেমনি বাড়িতে গেলেও ভোটারদের পাওয়া যায় না। অনেক ক্ষেত্রে ঢাকা শহর বা অন্যান্য বিভাগীয় শহরে বাড়িতে প্রবেশের ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধকতার মুখে পড়েন তথ্য সংগ্রহকারীরা। বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোটারদের তথ্য সংগ্রহ করার সনাতন পদ্ধতির পাশাপাশি এলাকাভিত্তিক নিবন্ধন কেন্দ্র খুলে ‘ওয়ান স্টপ সার্ভিস’ দেওয়া যেতে পারে। এখানে তথ্য ফরম পূরণ করা, নাগরিকদের চোখের আইরিশ ও ১০ আঙুলের ছাপ নেওয়ার কাজ করার বিষয়টিও আলোচনায় এসেছে। ‘ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রম যুগোপযোগীকরণ এবং ভোটার নিবন্ধনসংক্রান্ত ফরমসমূহ পুনর্বিন্যাসকরণ’-সংক্রান্ত কর্মশালায় নতুন উদ্যোগ নেওয়ার একগুচ্ছ প্রস্তাব এসেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা, থানা ঘেরাও
বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা, থানা ঘেরাও
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক পুনরুদ্ধারে জোর
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক পুনরুদ্ধারে জোর
দুর্বল ব্যাংকগুলোতে সাড়ে ৫২ হাজার কোটি টাকা সহায়তা
দুর্বল ব্যাংকগুলোতে সাড়ে ৫২ হাজার কোটি টাকা সহায়তা
সেই আনিসা আজ এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবেন
সেই আনিসা আজ এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবেন
ছুরি দেখিয়ে হুমকি প্রধান উপদেষ্টাকে অবশেষে গ্রেপ্তার
ছুরি দেখিয়ে হুমকি প্রধান উপদেষ্টাকে অবশেষে গ্রেপ্তার
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্ক চুক্তি চূড়ান্তে আলোচনা অব্যাহত
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্ক চুক্তি চূড়ান্তে আলোচনা অব্যাহত
দিনভর যা ঘটল চট্টগ্রাম কাস্টমসে
দিনভর যা ঘটল চট্টগ্রাম কাস্টমসে
উদ্বেগ বাড়াচ্ছে পুশইন
উদ্বেগ বাড়াচ্ছে পুশইন
কেটে ফেলা হলো তাল গাছ, পাঁচ শতাধিক বাবুই পাখির মৃত্যু
কেটে ফেলা হলো তাল গাছ, পাঁচ শতাধিক বাবুই পাখির মৃত্যু
মারা গেলেন কিশোরগঞ্জের সেই গোরখোদক মনু মিয়া
মারা গেলেন কিশোরগঞ্জের সেই গোরখোদক মনু মিয়া
পল্টন ধানমন্ডি উত্তরায় চলবে বুয়েটের নকশায় তৈরি অটোরিকশা
পল্টন ধানমন্ডি উত্তরায় চলবে বুয়েটের নকশায় তৈরি অটোরিকশা
হাসপাতাল থেকে শিশু উধাও
হাসপাতাল থেকে শিশু উধাও
সর্বশেষ খবর
আবু সাঈদের শাহাদাতবার্ষিকীতেই জুলাই সনদে স্বাক্ষরের আশা ছিল : আলী রীয়াজ
আবু সাঈদের শাহাদাতবার্ষিকীতেই জুলাই সনদে স্বাক্ষরের আশা ছিল : আলী রীয়াজ

৪২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

এভিন কারাগারে ইসরায়েলি হামলায় ৭১ জন নিহত হয়েছে: ইরান
এভিন কারাগারে ইসরায়েলি হামলায় ৭১ জন নিহত হয়েছে: ইরান

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়া প্রেস ক্লাবের নেতৃত্বে রানু-কালাম
বগুড়া প্রেস ক্লাবের নেতৃত্বে রানু-কালাম

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণসহ ২৩ অপরাধে অভিযুক্ত ভবিষ্যৎ রাজার পুত্র
ধর্ষণসহ ২৩ অপরাধে অভিযুক্ত ভবিষ্যৎ রাজার পুত্র

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে পানির ট্যাংক পরিষ্কারের সময় বিস্ফোরণ, শিশুসহ দগ্ধ ৪
রাজধানীতে পানির ট্যাংক পরিষ্কারের সময় বিস্ফোরণ, শিশুসহ দগ্ধ ৪

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

পাঁচ ঘণ্টার নাটকীয় ম্যাচে বেনফিকার বিদায় ঘণ্টা বাজালো চেলসি
পাঁচ ঘণ্টার নাটকীয় ম্যাচে বেনফিকার বিদায় ঘণ্টা বাজালো চেলসি

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দিনের মতো এনবিআরে শাটডাউন
দ্বিতীয় দিনের মতো এনবিআরে শাটডাউন

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

৬ হাজার কোটি ডলার দান করে ইতিহাস ওয়ারেন বাফেটের
৬ হাজার কোটি ডলার দান করে ইতিহাস ওয়ারেন বাফেটের

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয় দফার সপ্তম দিনের বৈঠকে ঐকমত্য কমিশন
দ্বিতীয় দফার সপ্তম দিনের বৈঠকে ঐকমত্য কমিশন

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে বিএনপি নেত্রী শাহনাজ গ্রেফতার
চাঁপাইনবাবগঞ্জে বিএনপি নেত্রী শাহনাজ গ্রেফতার

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানের সঙ্গে যুদ্ধে ইসরায়েলের ক্ষয়ক্ষতি তিন বিলিয়ন ডলার
ইরানের সঙ্গে যুদ্ধে ইসরায়েলের ক্ষয়ক্ষতি তিন বিলিয়ন ডলার

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেফালির মৃত্যুর কারণ জানা গেল, পুলিশ বলছে 'তবু চলবে তদন্ত'
শেফালির মৃত্যুর কারণ জানা গেল, পুলিশ বলছে 'তবু চলবে তদন্ত'

৪৪ মিনিট আগে | শোবিজ

“স্বপ্নের ঘোড়া আল্লাহ নিশ্চয়ই তাকে দেবেন”
“স্বপ্নের ঘোড়া আল্লাহ নিশ্চয়ই তাকে দেবেন”

৪৪ মিনিট আগে | শোবিজ

আজ ৫০ মিনিট আগেই কেন্দ্রে পৌঁছান সেই আনিসা
আজ ৫০ মিনিট আগেই কেন্দ্রে পৌঁছান সেই আনিসা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঋতুপর্ণা-কৌশিক-চঞ্চল এবার ‘ত্রিধারা’য় একসাথে
ঋতুপর্ণা-কৌশিক-চঞ্চল এবার ‘ত্রিধারা’য় একসাথে

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দ্বিতীয়বার মা হলেন ইলিয়ানা, ছেলের নাম জানালেন ইনস্টাগ্রামে
দ্বিতীয়বার মা হলেন ইলিয়ানা, ছেলের নাম জানালেন ইনস্টাগ্রামে

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কিশোরীকে পাঁচ মাস আটকে রেখে ধর্ষণ, যুবক গ্রেফতার
কিশোরীকে পাঁচ মাস আটকে রেখে ধর্ষণ, যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারা দেশে ‘দেশ গড়তে জুলাই পদযাত্রা’ কর্মসূচি করবে এনসিপি
সারা দেশে ‘দেশ গড়তে জুলাই পদযাত্রা’ কর্মসূচি করবে এনসিপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসফাহানের ভূগর্ভেই ইরানের পারমাণবিক শক্তি, যা ধ্বংসে অক্ষম মার্কিন ‘বাঙ্কার বাস্টার’
ইসফাহানের ভূগর্ভেই ইরানের পারমাণবিক শক্তি, যা ধ্বংসে অক্ষম মার্কিন ‘বাঙ্কার বাস্টার’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনও ম্যাচ না খেলেই ক্লাব বিশ্বকাপ শেষ আলাবার
কোনও ম্যাচ না খেলেই ক্লাব বিশ্বকাপ শেষ আলাবার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুলাউড়ায় মাদক সেবনের দায়ে তিনজনের কারাদণ্ড
কুলাউড়ায় মাদক সেবনের দায়ে তিনজনের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবৈধ কয়লা তৈরির কারখানা গুঁড়িয়ে দিলো ভ্রাম্যমাণ আদালত
অবৈধ কয়লা তৈরির কারখানা গুঁড়িয়ে দিলো ভ্রাম্যমাণ আদালত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্যরাতে রাজধানীর সড়কে ঝরল পাঁচ প্রাণ
মধ্যরাতে রাজধানীর সড়কে ঝরল পাঁচ প্রাণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টরন্টোতে ঋত্বিক ঘটকের শতবর্ষ উদযাপন
টরন্টোতে ঋত্বিক ঘটকের শতবর্ষ উদযাপন

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কয়েক মাসের মধ্যেই সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম উৎপাদন শুরু করতে পারে ইরান: আইএইএ
কয়েক মাসের মধ্যেই সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম উৎপাদন শুরু করতে পারে ইরান: আইএইএ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আত্মহত্যার পথ বেছে নিতে চেয়েছিলেন আমির
আত্মহত্যার পথ বেছে নিতে চেয়েছিলেন আমির

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘সারা দেশের প্রেসক্লাবগুলো এক ছাতার নিচে আনার পরিকল্পনা চলছে’
‘সারা দেশের প্রেসক্লাবগুলো এক ছাতার নিচে আনার পরিকল্পনা চলছে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লেবাননে ইসরায়েলি ড্রোন হামলা, নিহত ৩
লেবাননে ইসরায়েলি ড্রোন হামলা, নিহত ৩

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে কাঁপল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কাঁপল পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাজমুল হোসেন শান্তর টেস্ট পরিসংখ্যান
নাজমুল হোসেন শান্তর টেস্ট পরিসংখ্যান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
প্রতিহতের ঘোষণা উপেক্ষা করে রুমিন ফারহানার জনসভা, মানুষের ঢ্ল
প্রতিহতের ঘোষণা উপেক্ষা করে রুমিন ফারহানার জনসভা, মানুষের ঢ্ল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীকে ধর্ষণ-ভিডিও ধারণ, প্রধান আসামিসহ গ্রেফতার ৫
নারীকে ধর্ষণ-ভিডিও ধারণ, প্রধান আসামিসহ গ্রেফতার ৫

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জোটবদ্ধ ইসলামি দল হবে আগামী দিনের প্রধান রাজনৈতিক শক্তি: চরমোনাই পীর
জোটবদ্ধ ইসলামি দল হবে আগামী দিনের প্রধান রাজনৈতিক শক্তি: চরমোনাই পীর

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসলামী আন্দোলনের ১৬ দফা ঘোষণা
ইসলামী আন্দোলনের ১৬ দফা ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার গাজা যুদ্ধবিরতি নিয়ে সুখবর দিলেন ট্রাম্প
এবার গাজা যুদ্ধবিরতি নিয়ে সুখবর দিলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্পের ছেলে
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্পের ছেলে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিডিয়াই আমাকে ‘পিয়া জান্নাতুল’ বানিয়েছে, ছেড়ে যেতে চাই না
মিডিয়াই আমাকে ‘পিয়া জান্নাতুল’ বানিয়েছে, ছেড়ে যেতে চাই না

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগস্টেই রাজধানীতে নামছে ই-রিকশা
আগস্টেই রাজধানীতে নামছে ই-রিকশা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনবিআর কর্মকর্তারা এতদিন আমাদের জ্বালিয়েছে, এখন সরকারকে: শওকত আজিজ
এনবিআর কর্মকর্তারা এতদিন আমাদের জ্বালিয়েছে, এখন সরকারকে: শওকত আজিজ

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরানে শীর্ষ কমান্ডার ও বিজ্ঞানীদের রাষ্ট্রীয় জানাজায় মানুষের ঢল
ইরানে শীর্ষ কমান্ডার ও বিজ্ঞানীদের রাষ্ট্রীয় জানাজায় মানুষের ঢল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন আমাদের দেশের জন্য প্রযোজ্য নয় : সালাহউদ্দিন
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন আমাদের দেশের জন্য প্রযোজ্য নয় : সালাহউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসফাহানের ভূগর্ভেই ইরানের পারমাণবিক শক্তি, যা ধ্বংসে অক্ষম মার্কিন ‘বাঙ্কার বাস্টার’
ইসফাহানের ভূগর্ভেই ইরানের পারমাণবিক শক্তি, যা ধ্বংসে অক্ষম মার্কিন ‘বাঙ্কার বাস্টার’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার প্রধানকে আর ঢুকতে না দেওয়ার ঘোষণা ইরানের
জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার প্রধানকে আর ঢুকতে না দেওয়ার ঘোষণা ইরানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালও চলবে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ও ‘মার্চ টু এনবিআর’
কালও চলবে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ও ‘মার্চ টু এনবিআর’

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই পাখির ছানাকে হত্যা
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই পাখির ছানাকে হত্যা

১৭ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সেই আনিসা আজ এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবেন
সেই আনিসা আজ এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবেন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম আবার কমলো
স্বর্ণের দাম আবার কমলো

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের ক্ষমতা আরও বাড়িয়ে দিল যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট
ট্রাম্পের ক্ষমতা আরও বাড়িয়ে দিল যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্বল ব্যাংকগুলোতে সাড়ে ৫২ হাজার কোটি টাকা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক
দুর্বল ব্যাংকগুলোতে সাড়ে ৫২ হাজার কোটি টাকা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিমানবন্দরে ভাল্লুকের তাণ্ডব: ফ্লাইট বাতিল, রানওয়ে বন্ধ
বিমানবন্দরে ভাল্লুকের তাণ্ডব: ফ্লাইট বাতিল, রানওয়ে বন্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পোড়া গন্ধে মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট
পোড়া গন্ধে মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেনিসে রাজকীয় আয়োজনে জেফ বেজোসের বিয়ে
ভেনিসে রাজকীয় আয়োজনে জেফ বেজোসের বিয়ে

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কয়েক মাসের মধ্যেই সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম উৎপাদন শুরু করতে পারে ইরান: আইএইএ
কয়েক মাসের মধ্যেই সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম উৎপাদন শুরু করতে পারে ইরান: আইএইএ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক হারুনকে শোকজ
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক হারুনকে শোকজ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইতিহাসের পাতায় ইরান
ইতিহাসের পাতায় ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সড়ক ভবন লুটেছে ১৫ ঠিকাদার
সড়ক ভবন লুটেছে ১৫ ঠিকাদার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই গোরখোদক মনু মিয়া মারা গেছেন
সেই গোরখোদক মনু মিয়া মারা গেছেন

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অন্যতম অংশীজন রিকশাওয়ালা ভাইয়েরা: স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অন্যতম অংশীজন রিকশাওয়ালা ভাইয়েরা: স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেফালীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য, ময়নাতদন্তেও মেলেনি সঠিক কারণ
শেফালীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য, ময়নাতদন্তেও মেলেনি সঠিক কারণ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৪৯.২ ডিগ্রি তাপদাহের মধ্যেই আরব আমিরাতে শিলাবৃষ্টি!
৪৯.২ ডিগ্রি তাপদাহের মধ্যেই আরব আমিরাতে শিলাবৃষ্টি!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিল পেতে চাও যদি দাও ঘড়ি কিংবা নারী
বিল পেতে চাও যদি দাও ঘড়ি কিংবা নারী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নির্বাচনি কৌশল চূড়ান্ত
বিএনপির নির্বাচনি কৌশল চূড়ান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের নতুন নিষেধাজ্ঞা কেমন প্রভাব পড়বে?
ভারতের নতুন নিষেধাজ্ঞা কেমন প্রভাব পড়বে?

পেছনের পৃষ্ঠা

দরজা বন্ধ বাংলাদেশিদের
দরজা বন্ধ বাংলাদেশিদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব অবরুদ্ধ
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব অবরুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

অচল ব্যবসাবাণিজ্য
অচল ব্যবসাবাণিজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

দরজা ভেঙে ধর্ষণের অভিযোগে নারীর মামলা
দরজা ভেঙে ধর্ষণের অভিযোগে নারীর মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে গাড়িমেলা
আইসিসিবিতে গাড়িমেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে ব্যবসায়ীদের
পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রয়োজনে আবারও লড়াইয়ে নামব
প্রয়োজনে আবারও লড়াইয়ে নামব

প্রথম পৃষ্ঠা

সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা
সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌর ‘চাইল্ড অব দ্য স্টেশন’
মৌর ‘চাইল্ড অব দ্য স্টেশন’

শোবিজ

‘কাঁটা লাগা গার্ল’র ভাগ্য বদলে ছিল যেভাবে...
‘কাঁটা লাগা গার্ল’র ভাগ্য বদলে ছিল যেভাবে...

শোবিজ

ভেজাল খাদ্যে বাড়ছে মরণব্যাধি
ভেজাল খাদ্যে বাড়ছে মরণব্যাধি

নগর জীবন

হরমুজ প্রণালি : যুদ্ধ বন্ধের ‘ট্রাম্প কার্ড’
হরমুজ প্রণালি : যুদ্ধ বন্ধের ‘ট্রাম্প কার্ড’

সম্পাদকীয়

গাজায় নিহত লাখের বেশি ট্রাম্প বললেন এক সপ্তাহের মধ্যে যুদ্ধবিরতি
গাজায় নিহত লাখের বেশি ট্রাম্প বললেন এক সপ্তাহের মধ্যে যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জের মুখে রাজস্ব অর্জন
চ্যালেঞ্জের মুখে রাজস্ব অর্জন

পেছনের পৃষ্ঠা

গুরু-শিষ্যের লড়াই ক্লাব বিশ্বকাপে
গুরু-শিষ্যের লড়াই ক্লাব বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

ছুরি দেখিয়ে হুমকি প্রধান উপদেষ্টাকে অবশেষে গ্রেপ্তার
ছুরি দেখিয়ে হুমকি প্রধান উপদেষ্টাকে অবশেষে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বিশাল সমাবেশ
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বিশাল সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

তারকাদের ভিন্ন প্রতিভা
তারকাদের ভিন্ন প্রতিভা

শোবিজ

সেই ইচ্ছাটি এখনো কষ্ট দেয় - সৈয়দ আবদুল হাদী
সেই ইচ্ছাটি এখনো কষ্ট দেয় - সৈয়দ আবদুল হাদী

শোবিজ

প্যাডেল স্ল্যাম-২৫
প্যাডেল স্ল্যাম-২৫

মাঠে ময়দানে

ফুটবলে অন্যরকম দিন
ফুটবলে অন্যরকম দিন

মাঠে ময়দানে

জাপানে সেরা রুনার ‘নীলপদ্ম’
জাপানে সেরা রুনার ‘নীলপদ্ম’

শোবিজ

রাশেদ-অমিও জিতেছেন মুয়েথাই বেল্ট
রাশেদ-অমিও জিতেছেন মুয়েথাই বেল্ট

মাঠে ময়দানে

মারা গেলেন কিশোরগঞ্জের সেই গোরখোদক মনু মিয়া
মারা গেলেন কিশোরগঞ্জের সেই গোরখোদক মনু মিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলের নেতৃত্ব ছাড়া নিয়ে প্রশ্ন
নাজমুলের নেতৃত্ব ছাড়া নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

বিশ্বাস করি বাংলাদেশও টেস্টে এগোবে
বিশ্বাস করি বাংলাদেশও টেস্টে এগোবে

মাঠে ময়দানে