শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১১ অক্টোবর, ২০২০

রাজধানীতে এক টুকরো গঙ্গাসাগর দিঘি

মোস্তফা মতিহার
প্রিন্ট ভার্সন
রাজধানীতে এক টুকরো গঙ্গাসাগর দিঘি

সম্রাট আকবরের সেনাপতি মানসিংহের স্মৃতিবিজড়িত রাজধানীর সবুজবাগ থানার রাজারবাগের কালীবাড়ির ঐতিহাসিক গঙ্গাসাগর দিঘি। পাশেই বরদেশ্বরী কালী মন্দির। সনাতন ধর্মাবলম্বীদের তীর্থস্থান হিসেবে বিবেচিত দৃষ্টিনন্দন মনোরম প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের কারণে এটি এখন রাজধানীর সৌন্দর্যপিপাসু বাসিন্দাদের অন্যতম বিনোদনকেন্দ্র হিসেবেও ঠাঁই করে নিয়েছে। ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটের সঙ্গে প্রকৃতির অবারিত সুষমা গঙ্গাসাগর দিঘিতে টেনে আনে ভ্রমণপ্রিয়দের। নয়নাভিরাম প্রাকৃতিক দৃশ্য উপভোগে হৃদয় আর চোখকে শীতল করার পাশাপাশি সম্রাট আকবরের সেনাপতি মানসিংহের স্মৃতিতেও ক্ষণিকের জন্য হারিয়ে যেতে পারেন দর্শনার্থীরা। অতীত আর বর্তমানের সঙ্গে ইতিহাস ও নান্দনিকতার সেতুবন্ধনে সৌন্দর্যপিপাসুদের মানসপটে চিত্রিত হবে ভিন্ন এক ভালো লাগা।

১১.৪৪ একর জমি নিয়ে গঙ্গাসাগর দিঘি। আশপাশের দক্ষিণগাঁও, নন্দীপাড়া, বাসাবো, মা া, মাদারটেক, গোড়ান এলাকায় যখন পানি থাকে না, তখন এসব এলাকার বাসিন্দারা গঙ্গা সাগরের পানি নিয়ে রান্নাবান্না থেকে শুরু করে ঘরকন্নার সব কাজ করেন। মন্দিরের প্রবেশ পথের ডান দিকে অফিস কক্ষ, বাম দিকে শিব মন্দির। যার মধ্যে স্থাপন করা আছে শিবলিঙ্গ। এর সামনেই প্রধান মন্দিরের পশ্চিমে গঙ্গাসাগর দিঘি। পাশেই হিজলতলা গাছের শীতল ছায়ায় দিঘির পূর্ব ও উত্তর কোনায় রয়েছে মহাদেবের তীর্থস্থান। জনসাধারণের সুবিধার জন্য দিঘির পূর্ব এবং দক্ষিণে রয়েছে শানবাঁধানো ৩টি পাকা ঘাট। পশ্চিম পাশে রয়েছে শিতলা মন্দির ও লোকনাথ বাবার আশ্রম। এক কথায় প্রকৃতির অবারিত সৌন্দর্যের হাতছানিতে এখানে আগতরা মুগ্ধ হবেই।

বাংলা বিজয়ের উদ্দেশে মোগল সম্রাট আকবর তার প্রধান সেনাপতি রাজা মানসিংহকে যখন এ বাংলায় পাঠান তখন রাজা মানসিংহ ডেমরার অদূরে তৎকালীন রাজধানী সেনের ভাগের ঈশা খাঁর বিরুদ্ধে যুদ্ধে যাওয়ার পূর্বে এখানে তাঁবু ফেলেন। এ এলাকায় তখন পানীয় জলের অভাব ছিল প্রকট। যার কারণে মানসিংহ তার সৈন্য সামন্ত নিয়ে খনন করেন গঙ্গাসাগর দিঘি। দিঘির উত্তর-পশ্চিম কোণায় একটি মহাশ্মশানও প্রতিষ্ঠিত করেন তিনি। ১৯০৬ সালে প্রকাশিত পাশ্চাত্যের বিশিষ্ট পি ত এফবি ব্রাংকলে বার্ট তার ‘দি রোমান্স অব এন ইস্টার্ন ক্যাপিটাল’ বইয়েও সুস্পষ্টভাবে এই বিষয়টির উল্লেখ করেছেন। ‘প্রাচ্যের রহস্য নগরী’ নামে পরবর্তীতে বইটি বাংলায় অনুবাদ করেন রহিম উদ্দিন আফজে। আর সেটিতেও এই বিষয়ের সুস্পষ্ট উল্লেখ রয়েছে। 

বঙ্গাব্দ ১৩০৪ সালে হলধর দে সরকার নামে স্থানীয় এক ধর্নাঢ্য ব্যক্তি ধর্মীয় উদ্দেশে এই তীর্থ ভূমিটিকে কালীমাতার নামে এবং রেজি: মিরাশী পাট্টা বা অর্পণনামা দলিলের মাধ্যমে চিরস্থায়ী দেবোত্তর করে দান করে যান। পরবর্তীতে কৃপাময়ী দেবীসহ আরও কয়েকজন ভক্ত ধর্মীয় উদ্দেশে কালীমাতার নামে ভূমিদান করেন। তখন থেকে এই দেবোত্তর সম্পত্তির আয়ের অর্থ দ্বারা এবং স্থানীয় ভক্তদের সহযোগিতায় মন্দিরের পূজা অর্চনাসহ যাবতীয় ধর্মীয় আচার অনুষ্ঠান উদযাপিত হয়ে আসছে। অর্পণনামা দলিল দ্বারা নিয়োগকৃত সেবায়েত অনাথ বন্ধু চক্রবর্তী বাংলা ১৩০৬ সালে মন্দিরটি পুনঃসংস্কার করেন ও দাতার নির্দেশে এটির নামকরণ করেন শ্রীশ্রী বরদেশ্বরী কালীমাতা মন্দির। চিরকুমার অবস্থায় অনাথ বন্ধুর মৃত্যুর পর থেকে মন্দিরের কর্মকা  পরিচালনা করে আসছেন স্থানীয় জনসাধারণ ও ভক্তরা। বরদেশ্বরী কালীমাতা মন্দির ও গঙ্গাসাগর দিঘি ঘিরে বিভিন্ন উপলক্ষে নানা ধরনের উৎসব আয়োজিত হয়ে থাকে। বিশেষ করে, পূর্ণিমা তিথিতে অষ্টমী ¯œান, বারণী ¯œান ও পয়লা বৈশাখ উদযাপনে এখানে বসে তিন দিনের মেলা। জাঁকজমকপূর্ণ এই মেলার সাংস্কৃতিক পর্বে থাকে নাটকের মঞ্চায়ন, যাত্রাপালা ও সংগীতের আসর। সরেজমিন মন্দির পরিদর্শনে জানা গেছে, স্বাধীনতার পর এই প্রতিষ্ঠানটির সম্পত্তি দিন দিন মূল্যবান হওয়ায় একটি চিহ্নিত অপশক্তি এটি আত্মসাৎ করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয় এবং একটি মন্দিরের বহু মূল্যবান সম্পদ নষ্ট করতে থাকে। এতে মন্দিরের প্রাকৃতিক ভারসাম্য নষ্ট হতে শুরু করে। চক্রটি মিথ্যা মামলা, জাল দলিল, নকল কাগজপত্র ইত্যাদির মাধ্যমে মন্দিরের দেবোত্তর সম্পত্তি গ্রাস করার পাঁয়তারা চালিয়ে আসছে বলেও জানা গেছে। সম্পত্তি রক্ষার্থে এবং মন্দির পরিচালনার জন্য ১৯৯৫ সালের মে মাসে ৫১ সদস্যবিশিষ্ট শ্রীশ্রী বরদেশ্বরী কালীমাতা ও শ্মশান কমিটি পুনর্গঠিত হয়। এ কমিটির বর্তমান সভাপতি ও ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ৫নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর লায়ন চিত্ত রঞ্জন দাস বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, মন্দিরের পবিত্রতা ও সম্পত্তি রক্ষা করতে এগিয়ে এসেছিলাম বলে আমাদের কমিটির কয়েকজনকে কয়েকটি মিথ্যা মামলায় ফাঁসানো হয়েছে। তাই আমি সরকারের হস্তক্ষেপ কামনা করছি। মন্দিরের উন্নয়নে এখানকার শ্মশানে যে কোনো সংখ্যালঘুর মৃতদেহের শেষকৃত্য সম্পন্ন করতে মৃত জনপ্রতি ১ হাজার টাকা করে নেওয়া হয় বলেও জানান চিত্ত রঞ্জন দাস। উৎপল কুমার দাস নামে কমিটির আরেক সদস্য জানান, আগে ঐতিহাসিক দিঘি থেকে স্থানীয় ভূমিদস্যুরা মাটি কেটে নিত। এটা বন্ধ করার জন্য বাউন্ডারি হিসেবে ১৬১টি দোকান এবং পূর্ব ও দক্ষিণ পাশে মোট ৭০টি আবাসন গৃহনির্মাণ করা হয়। যাতে বাইরের কেউ দিঘির পরিবেশ নষ্ট করতে না পারে। মন্দিরের পূজক গোপাল চক্রবর্তী জানান, দিঘির বাউন্ডারি হিসেবে এসব গৃহ ও দোকানপাট নির্মাণ করায় মন্দিরের পরিবেশ সুন্দর হয়েছে।

প্রতি বছর এখানে দেশ বিদেশের বুদ্ধমনিষী, ধর্মযাজক, সাধুসহ বহু পর্যটক মন্দির পরিদর্শনে আসেন এবং গঙ্গাসাগর দিঘিতে ¯œান করেন।

এই বিভাগের আরও খবর
শেয়ারবাজারে সালমান এফ রহমানকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
শেয়ারবাজারে সালমান এফ রহমানকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মোবারক মৃত্যুদণ্ড থেকে খালাস
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মোবারক মৃত্যুদণ্ড থেকে খালাস
দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি
দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি
গঙ্গাচড়ায় হামলায় গ্রেপ্তার ৫
গঙ্গাচড়ায় হামলায় গ্রেপ্তার ৫
বার্ন ইনস্টিটিউটের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন দুজন
বার্ন ইনস্টিটিউটের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন দুজন
ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
আটজনের মৃত্যুদণ্ড সাতজনের যাবজ্জীবন
আটজনের মৃত্যুদণ্ড সাতজনের যাবজ্জীবন
ব্যাংক ও আর্থিক খাতে সতর্কতা জারি
ব্যাংক ও আর্থিক খাতে সতর্কতা জারি
পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন
পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন
বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার
বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার
জামায়াত আমিরের হার্টে ব্লক, জরুরি সার্জারির সিদ্ধান্ত
জামায়াত আমিরের হার্টে ব্লক, জরুরি সার্জারির সিদ্ধান্ত
লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি
লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি
সর্বশেষ খবর
বৃষ্টির পর ঢাকার বায়ুমানে কিছুটা উন্নতি
বৃষ্টির পর ঢাকার বায়ুমানে কিছুটা উন্নতি

এই মাত্র | জাতীয়

‌‘হিজবুল্লাহ আত্মসমর্পণ করবে না, ছাড়বে না অস্ত্রও’
‌‘হিজবুল্লাহ আত্মসমর্পণ করবে না, ছাড়বে না অস্ত্রও’

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের তিন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে হুথির ড্রোন হামলা
ইসরায়েলের তিন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে হুথির ড্রোন হামলা

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির জোড়া অ্যাসিস্টে মায়ামির জয়, ডি পলের অভিষেক
মেসির জোড়া অ্যাসিস্টে মায়ামির জয়, ডি পলের অভিষেক

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনকে এবার স্বীকৃতি দেওয়ার পরিকল্পনা কানাডার
ফিলিস্তিনকে এবার স্বীকৃতি দেওয়ার পরিকল্পনা কানাডার

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্লগার অভিজিৎ হত্যা : জামিন পেলেন সাজাপ্রাপ্ত আসামি ফারাবী
ব্লগার অভিজিৎ হত্যা : জামিন পেলেন সাজাপ্রাপ্ত আসামি ফারাবী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারের ‘দুর্লভ খনিজে’ চোখ যুক্তরাষ্ট্রের
মিয়ানমারের ‘দুর্লভ খনিজে’ চোখ যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন বসাচ্ছে আরব আমিরাত
গাজার পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন বসাচ্ছে আরব আমিরাত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত
ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাঙ্গোলায় জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে সহিংস বিক্ষোভে নিহত ২২
অ্যাঙ্গোলায় জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে সহিংস বিক্ষোভে নিহত ২২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা
ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সকালে খালিপেটে কতটুকু পানি পান করা উচিত?
সকালে খালিপেটে কতটুকু পানি পান করা উচিত?

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢামেকে এক কারাবন্দীর মৃত্যু
ঢামেকে এক কারাবন্দীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেমিফাইনালও বয়কট করল ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান
সেমিফাইনালও বয়কট করল ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইসিসি থেকে সুসংবাদ পেলেন অভিষেক শর্মা
আইসিসি থেকে সুসংবাদ পেলেন অভিষেক শর্মা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীমঙ্গলে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
শ্রীমঙ্গলে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উখিয়ায় পিস্তলসহ ইজিবাইক চালক আটক
উখিয়ায় পিস্তলসহ ইজিবাইক চালক আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কত দিন খেলা চালিয়ে যাবেন, জানালেন শোয়েব মালিক
কত দিন খেলা চালিয়ে যাবেন, জানালেন শোয়েব মালিক

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে নদনদীর পানি ফের বাড়ছে, তিস্তা বিপৎসীমার কাছে
কুড়িগ্রামে নদনদীর পানি ফের বাড়ছে, তিস্তা বিপৎসীমার কাছে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে দিনে-দুপুরে পৌনে ৯ লাখ টাকা ছিনতাই
গাজীপুরে দিনে-দুপুরে পৌনে ৯ লাখ টাকা ছিনতাই

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমানের সঙ্গে দেখা করতে তিন শিশু ভক্তের অবাক কাণ্ড
সালমানের সঙ্গে দেখা করতে তিন শিশু ভক্তের অবাক কাণ্ড

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুর্বৃত্তের বিষে মরলো পুকুরের ২০ লাখ টাকার মাছ
দুর্বৃত্তের বিষে মরলো পুকুরের ২০ লাখ টাকার মাছ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ জুলাই)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন স্থাপন করছে সংযুক্ত আরব আমিরাত
গাজায় পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন স্থাপন করছে সংযুক্ত আরব আমিরাত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত
জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেষ টেস্টে ছিটকে গেলেন স্টোকস
শেষ টেস্টে ছিটকে গেলেন স্টোকস

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৬ বছরের কম বয়সীদের ইউটিউব ব্যবহার নিষিদ্ধ করতে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া
১৬ বছরের কম বয়সীদের ইউটিউব ব্যবহার নিষিদ্ধ করতে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেটার এআই টুল নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে ইতালি
মেটার এআই টুল নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে ইতালি

১১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত
ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জলাবদ্ধতা নিরসনে নালা-খাল-সড়ক সংস্কার কার্যক্রম চলমান থাকবে : মেয়র শাহাদাত
জলাবদ্ধতা নিরসনে নালা-খাল-সড়ক সংস্কার কার্যক্রম চলমান থাকবে : মেয়র শাহাদাত

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী
হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন
ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার
১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি
কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস
বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে
পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু
অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ
রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক
মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ
দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল
এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত
ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল
আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা
ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় নতুন হামলার হুমকিতে উদ্বেগ রাশিয়ার
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় নতুন হামলার হুমকিতে উদ্বেগ রাশিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের
‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি
সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত
জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!
যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গত এগারো মাসে কে কি করেছে তা প্রকাশ করুন: জয়নুল আবদিন ফারুক
গত এগারো মাসে কে কি করেছে তা প্রকাশ করুন: জয়নুল আবদিন ফারুক

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে
সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের
বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত
ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়া নির্বাচন করবেন: আবদুল আউয়াল মিন্টু
খালেদা জিয়া নির্বাচন করবেন: আবদুল আউয়াল মিন্টু

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুরাদনগর রণক্ষেত্র
মুরাদনগর রণক্ষেত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ
ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে

সম্পাদকীয়

মাফিয়া আমলার সাতকাহন
মাফিয়া আমলার সাতকাহন

প্রথম পৃষ্ঠা

চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার
চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে
অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ
ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন
পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!
কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!

রকমারি নগর পরিক্রমা

বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন
বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা
বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা

পেছনের পৃষ্ঠা

পেশাদার চাঁদাবাজ সমন্বয়ক রিয়াদ
পেশাদার চাঁদাবাজ সমন্বয়ক রিয়াদ

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে
সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই
অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই

নগর জীবন

লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি
লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্পশুল্কে সবুজ সংকেত পেয়েছে বাংলাদেশ
ট্রাম্পশুল্কে সবুজ সংকেত পেয়েছে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার
বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

কেমন আছেন মিথিলা
কেমন আছেন মিথিলা

শোবিজ

৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন
৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা ৫২ দেশে
রাশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা ৫২ দেশে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু
রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু

রকমারি নগর পরিক্রমা

গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি
গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি

নগর জীবন

দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি
দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মোবারক মৃত্যুদণ্ড থেকে খালাস
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মোবারক মৃত্যুদণ্ড থেকে খালাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ-মার্কিন সেনাবাহিনীর যৌথ প্রশিক্ষণ ‘টাইগার লাইটনিং’ সম্পন্ন
বাংলাদেশ-মার্কিন সেনাবাহিনীর যৌথ প্রশিক্ষণ ‘টাইগার লাইটনিং’ সম্পন্ন

খবর

কাকে খুঁজছেন তমা
কাকে খুঁজছেন তমা

শোবিজ