শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

ওরা থাকে ফেসবুক পেজে

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
ওরা থাকে ফেসবুক পেজে

সোনা ব্যবসায়ী দিলীপের ছেলে আকাশের কোনো খোঁজ মিলছে না। নানীর মৃত্যুর খবর শুনে ঢাকা থেকে সকালেই কুমিল্লার উদ্দেশে রওনা হয়। গাড়িতে বসেই তার বাবার সঙ্গে মোবাইল ফোনে কথাও হয়েছে। কিন্তু আকাশ সময়মতো না ফেরায় তাকে ফোন করেন তার বাবা। ফোন বন্ধ পান তিনি। সকালে রওনা দেওয়ার পর দুপুর গড়িয়ে বিকাল। আকাশ এই দীর্ঘ সময়েও কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে না পৌঁছানোয় সবার মধ্যে অস্বস্তি শুরু হয়। এমনিতেই পুরো বাড়িতে শোক চলছে। বাড়ির মুরব্বি মারা গেছেন। তার সৎকার নিয়ে ব্যস্ত সবাই। এর মধ্যেই আকাশের কোনো খবর পাওয়া যাচ্ছে না। ঢাকা থেকে কুমিল্লার সড়ক পথের খোঁজখবর নিচ্ছেন দিলীপ। কোথাও কোনো যানবাহনের সমস্যা বা দুর্ঘটনা ঘটেছে কি না। কিন্তু খবর নিয়ে তিনি জানতে পারেন, সেইদিন সড়কে কোনো যানজট নেই। কোথাও কোনো দুর্ঘটনাও ঘটেনি। ভীষণ চিন্তিত হয়ে পড়লেন তিনি। কিন্তু আকাশের মায়ের কাছে এসব জানানো যাচ্ছে না। কারণ তিনি তার মাকে হারিয়ে ভেঙে পড়েছেন। কান্নাকাটি করছেন। কষ্টের মধ্যে ছেলের না ফেরার বিষয়টি জানানো হলে হয়তো তার কোনো ক্ষতি হতে পারে। আকাশকে ছাড়াই নানীর লাশের সব আনুষ্ঠানিকতা শেষ হয়। সবাই  যে যার মতো করে বাড়িতে ফিরছে। কিন্তু দিলীপ তার সন্তানের খোঁজ পান না। তিনি মুখ চেপে ধরে ছেলের জন্য কান্না করতে থাকেন। ছেলেকে না পেয়ে ঢাকায় তার পরিচিত লোকজনকে বিষয়টি জানান। কুমিল্লাতেও খোঁজখবর নিতে শুরু করেন। কিন্তু খোঁজ নেই আকাশের। কয়েকজন আত্মীয়স্বজনকে সঙ্গে নিয়ে সেই রাতেই ঢাকায় রওনা হন দিলীপ। ভোরে তারা পৌঁছেন ভাটারা এলাকায়। এখানেই একটি বাসায় ভাড়া করে থাকত তার ছেলে ঢাকা ন্যাশনাল পলিটেকনিকের ছাত্র আকাশ। কিন্তু বাসায় তালা। দারোয়ানের কাছে তারা জানতে পারেন, সকালেই আকাশ একটি মাইক্রোবাসে করে কুমিল্লার উদ্দেশে রওনা হয়েছে। সঙ্গে তার দুই বন্ধুও ছিল। কিন্তু দারোয়ানের বিবরণ অনুযায়ী ছেলের সেই বন্ধুদের চিনতে পারেননি দিলীপ। অজানা এক আশঙ্কায় ভুগতে থাকেন তিনি। এরপর সারা দিন ধরে হাসপাতাল, থানা পুলিশ এমনকি মর্গ পর্যন্ত তারা খোঁজ করতে থাকেন। কিন্তু আকাশকে খুঁজে তারা পায় না। দিলীপ ফিরে যান কুমিল্লার বাড়িতে। ততক্ষণে বাড়ির সবাই জানতে পেরেছে, আকাশকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। আকাশের নানীর মৃত্যুতে তার মায়ের মানসিক অবস্থা নাজুক ছিল। তার মধ্যে আকাশের নিখোঁজ সংবাদে আরও ভেঙে পড়েন। পুরো বাড়িতে যেন এক ঝড় বয়ে চলছে। বাড়ির প্রতিটি ঘরে তখন কান্নার রোল। মধ্যরাতে দিলীপের কাছে ফোন আসে। অজ্ঞাতনামা এক ব্যক্তি দিলীপকে ফোনে বলেন, ’আপনার ছেলে আকাশ আমাদের কাছে আছে। প্রাণসহ ফেরত নিতে হলে ৩০ লাখ টাকা দিতে হবে। অন্যথায় আপনার ছেলের লাশও পাবেন না। আপনার ছেলেকে আমরা ধরেছি উলঙ্গ অবস্থায় একটি মেয়ের সঙ্গে। তাদের ছবিও আছে। কিন্তু বাবা হিসেবে আপনাকে দেখানোটা ঠিক হবে কি না, আমরা ভেবে দেখি।’ এ কথা বলেই লাইন কেটে দেয় অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিটি। দিলীপ বিষয়টি নিয়ে ভয় পেলেও নিশ্চিন্ত বোধ করছেন। ছেলের সংবাদ তো পাওয়া গেল! ভোরের দিকে আবারও ফোন আসে। ৩০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দেবে কি না, তা জানতে চায় দুর্বৃত্তরা। দিলীপ জানতে চায় টাকা নিয়ে কোথায় আসবে। কিন্তু সেই জায়গার নাম আর বলে না তারা। এমন করতে করতেই দিন কাটতে থাকে। পাগলের মতো হয়ে পড়ে দিলীপ। সাত দিনের মাথায় পুলিশকে জানানো হয়। পুলিশ মাঠে নামে। দুর্বৃত্তদের ফোন নম্বরের লোকেশন জেনে অভিযান চালায়। কিন্তু দুর্বৃত্তরা এতটাই চতুর, তারা এক স্থানে থাকছিল না। ঢাকা ছাড়াও বিভিন্ন স্থানে তারা জায়গা বদল করছিল। পুলিশ ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর, কুমিল্লার মুরাদনগর ও কোম্পানীগঞ্জ, গাজীপুরের জয়দেবপুর, রাজধানীর দক্ষিণখান, উত্তরখান, খিলক্ষেত ও ভাটারা এলাকায় একে একে অভিযান চালায়। ফোনের নম্বরের সূত্র ধরে পুলিশ নিশ্চিত হতে পারে তাদের পরিচয়। ১৫ দিন পেরিয়ে যায়। পুলিশ ধরতে পারে না অপহরণকারীদের। উদ্ধার হয় না আকাশ। গোয়েন্দা পুলিশ সোহেল নামে একজনকে সন্দেহ করে। তাকে গ্রেফতারের জন্য দক্ষিণখানের বাসায় হানা দেয়। কিন্তু তাকে পাওয়া যায়নি বলে পুলিশ তার বাবা-মাকে গোয়েন্দা দফতরে নিয়ে যায়। তাদের স্বীকারোক্তি অনুযায়ী ধরা পড়ে সোহেল। সোহেলের কাছ থেকে আকাশের অবস্থান জানতে পারে পুলিশ। দক্ষিণখানের একটি বাসা থেকে উদ্ধার হয় আকাশ। সেই সঙ্গে গ্রেফতার করা হয় জুয়েল রানা ও ইয়াসিন নামে অপর দুই অপহরণকারীকে। পুলিশ তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করে। জেরার মুখে পুলিশ জানতে পারে ভয়ঙ্কর তথ্য। যা জেনে পুলিশও হতবাক। অপহরণের তদন্ত করতে যেয়ে পুলিশ জানতে পারে, একাধিক খুনিচক্র সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে সক্রিয়। তারা টার্গেট করে সম্পর্ক গড়ে তোলে। সুযোগমতো অপহরণের পর মুক্তিপণ আদায় করে। টাকা না পেলে নারীদের সঙ্গে ছবি ও ভিডিও করে ইন্টারনেটে ছেড়ে দেয়। এতেও টাকা না মিললে হত্যাকান্ডের মতো ঘটনা ঘটায়। তারা ফেসবুককে তাদের অপরাধের একটি বড় প্ল্যাটফরম হিসেবেই মনে করে।

জানতে চাইলে ডিএমপির সাইবার সিকিউরিটি অ্যান্ড ক্রাইম ডিভিশনের এক কর্মকর্তা বলেন, সাইবার অপরাধ ব্যাপকভাবে বেড়েছে। সামাজিকভাবে এটা প্রতিরোধ করতে এখনই এ বিষয়ে সবাইকে সচেতন হতে হবে। না হলে ক্ষতিটাই বেশি হবে। এতে সে নিজে যেমন ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে তেমন তার বাবা-মা ও পরিবারের লোকজনকে বিপদে ফেলছে। আর ফেসবুকের ব্যবহারকারীদের অবশ্যই সচেতন হতে হবে। খোঁজখবর না নিয়ে কারও সঙ্গেই সম্পর্কটাকে ঘনিষ্ঠ পর্যায়ে নেওয়া ঠিক হবে না।

যেভাবে আকাশ অপহৃত : ফেসবুকে আকাশের পরিচয় হয় মালদ্বীপ প্রবাসী শ্যামলের সঙ্গে। শ্যামলের বাড়িও কুমিল্লায় হওয়ায় ফেসবুকের ফ্রেন্ডদের মধ্যে শ্যামলের সঙ্গে বেশি ঘনিষ্ঠ। আকাশ ঢাকায় থাকে জেনে শ্যামলের ঢাকার তিন বন্ধু জুয়েল রানা, সোহেল আর ইয়াসিনের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেয়। এই পরিচয় পর্বটিও ফেসবুকেই। ফেসবুকে চ্যাটিং করতে করতে তারা আরও ঘনিষ্ঠ হয়। সামনাসামনি দেখা-সাক্ষাৎও ঘটে তাদের। ভাটারায় আকাশের বাসায় আড্ডাবাজিও চলতে থাকে। যেদিন আকাশের নানী মারা যান, আকাশের মন খারাপ। সে কুমিল্লায় রওনা হবে। খবর শুনে ছুটে আসে সেই তিন বন্ধু। তারা আকাশকে সহমর্মিতা জানায়। বলে চল, আগে কিছু খেয়ে নে। আমরাও তোর সঙ্গে তোর বাড়িতে যাব। গাড়ির ব্যবস্থা আমরাই করব। এ কথা শুনে বন্ধুদের প্রতি আকাশ কৃতজ্ঞতা জানায়। ভাটারা থেকে দক্ষিণখানে সোহেলের বাসায় নিয়ে যায় আকাশকে। আকাশকে খাওয়া দাওয়া করানো হয়। কিছু সময় পর আকাশ বলে, ‘চল, আমরা রওনা দেই’। তখন সোহেলের জবাব, ‘দোস্ত, তোকে রওনা দেওয়ার জন্য নিয়ে আসা হয়নি। তোকে এখন আমরা আটকে রাখব। তর্কাতর্কি শুরু হয় তাদের মধ্যে। চড়-থাপ্পড় দেয় আকাশকে তারা। ভয় পায় আকাশ। রাতেই একটি মেয়েকে নিয়ে আসা হয়। আকাশকে উলঙ্গ করা হয়। সেই নারীকেও বিবস্ত্র করে দুজনের ভিডিও ও ছবি তুলে রাখে তারা। এরপর আকাশের বাবার কাছে ৩০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে। কিন্তু পুলিশি তৎপরতায় দীর্ঘ ১৫ দিন পর আকাশকে খুঁজে পাওয়া যায়। গ্রেফতার হয় অপহরণকারীরা। এ ঘটনাটি ২০১৮ সালের।  গোয়েন্দারা জানতে পারে, এরা তিনজনই খুনিচক্রের সদস্য। জুয়েল রানার বিরুদ্ধে নরসিংদী, নবীনগর ও মুরাদনগর থানায় খুন, অস্ত্র ও মারামারির চারটি মামলা রয়েছে। তাকে গ্রেফতারের পর তার ফ্রিজ থেকে উদ্ধার করা হয় তিনটি বিদেশি পিস্তল। এ ছাড়া ২০১৪ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর ইতালিতে বাংলাদেশি যুবক পিংকুকে খুন করে মোবাইল, অর্থ ও স্বর্ণালঙ্কার চুরি করে পালিয়ে দেশে চলে আসে। তাকে খুঁজছে ইতালির পুলিশ। বাংলাদেশে সে গ্রেফতারের খবর পেয়ে ইতালির পুলিশও তাকে নিতে আগ্রহ দেখিয়েছে। অপরদিকে সোহেল ও জুয়েলের বাড়ি রাজধানীর দক্ষিণখান থানায়।

এই বিভাগের আরও খবর
খাদ্যের পুষ্টিগুণ বাড়াবে প্লাজমা ট্রিটমেন্ট
খাদ্যের পুষ্টিগুণ বাড়াবে প্লাজমা ট্রিটমেন্ট
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
সর্বশেষ খবর
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৌশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৌশভোজের আয়োজন

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৩০ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৪৮ মিনিট আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

সম্পাদকীয়

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর