শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৯ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

পরিবর্তনের লড়াইয়ে নারী শীর্ষক গোলটেবিল আলোচনা

প্রয়োজন সমান সুযোগ ও দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
প্রয়োজন সমান সুযোগ ও দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন

দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে বাংলাদেশের নারীদের অগ্রযাত্রা উল্লেখযোগ্য। বাংলাদেশে নারী নেতৃত্ব এখন বিশ্বের কাছে রোল মডেল। এমনকি চ্যালেঞ্জিং পেশাতেও নারীরা নিজেদের প্রমাণ করেছেন। এদেশের নারীরা ক্রমেই লিঙ্গ বৈষম্য কাটিয়ে উঠছেন। এমনকি নারীরা কাজের ক্ষেত্রে তার পুরুষ সহকর্মীর তুলনায় সব সময়ই নিবেদিত। এত কিছুর পরও সিদ্ধান্ত নেওয়ার জায়গায় নারী এখনো পিছিয়ে আছে। প্রতিবাদ করার ক্ষেত্রে মেয়েদের সাহসের ঘাটতি আছে। করোনাকালীন সময়ে নারীর প্রতি সহিংসতাও কয়েক গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। এ জন্য সবক্ষেত্রে শুধু নারীদের অংশগ্রহণ বাড়লে হবে না, তারা সমান সুযোগ পাচ্ছে কি না তা নিশ্চিত করতে হবে। নারীর প্রতি সমাজে প্রচলিত দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন করতে হবে। গতকাল আন্তর্জাতিক নারী দিবস উপলক্ষে ‘পরিবর্তনের লড়াইয়ে নারী’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে বক্তারা এসব কথা বলেন। বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় ইস্ট ওয়েস্ট মিডিয়া গ্রুপ লিমিটেডের কনফারেন্স রুমে বাংলাদেশ প্রতিদিন ও বেসরকারি স্যাটেলাইট চ্যানেল নিউজ টোয়েন্টিফোর এর আয়োজন করে। অনুষ্ঠানে সাবেক সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট নূরজাহান বেগম মুক্তা বলেন- সামাজিক, অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ক্ষেত্রে দেশের নারীদের অগ্রযাত্রা প্রশংসার যোগ্য। নারীর লড়াই অনাদিকাল থেকেই চলছে। আমরা লিঙ্গ বৈষম্য কাটিয়ে উঠেছি। কিন্তু দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন করতে হবে।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জনকূটনীতি অনুবিভাগের পরিচালক আরিফা রহমান রুমা বলেন, নারীর কাজের জন্য কোনো কোটা বা সহানুভূতির প্রয়োজন নেই। হাঁটতে চলতে গিয়ে নারীরা প্রতিনিয়ত অবমাননার শিকার হচ্ছেন। তারা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন। শুধুমাত্র নারী হওয়ার কারণে সম্পত্তির ক্ষেত্রে নারীরা বৈষম্যের শিকার হচ্ছেন।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী অধ্যাপক ডা. জাহানারা আরজু বলেছেন, চ্যালেঞ্জিং পেশায় নারীরা নিজেদের প্রমাণ করেছেন। কর্মক্ষেত্রে নারী নেতৃত্ব নিয়ে সচেতন হতে হবে। নারীর অধিকার এখনো প্রতিষ্ঠিত হয়নি।

ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা বিভাগের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রহিমা আক্তার লাকী বলেছেন, সব প্রতিকূলতা পার করে নারীদের টিকে থাকতে হবে। সবক্ষেত্রে শুধু নারীদের অংশগ্রহণ বাড়লে হবে না। তারা সমান সুযোগ পাচ্ছেন কি না সেটি নিশ্চিত করতে হবে।

মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক লিমিটেডের হেড অব নেটওয়ার্ক সেলিনা আলম বলেন, সামাজিকভাবে ব্যাংকিং পেশায় যে নারীরা আছেন তারা সম্মানজনক পেশায় জড়িত বলে ধারণা করা হয়। তাদের একটু ভিন্ন দৃষ্টিতেই দেখা হয়। নারীরা কাজের ক্ষেত্রে পুরুষ সহকর্মীর তুলনায় সবসময়ই নিবেদিত। তবে মেয়েদের সাহসের ঘাটতি আছে। কাজের ক্ষেত্রে কিছু বিরূপ জায়গা থাকবেই আর এই পরিস্থিতি বুদ্ধিমত্তার সঙ্গে মোকাবিলা করতে হবে।

ইউনাইটেড হাসপাতালের কমিউনিকেশন অ্যান্ড বিজনেস ডেভেলপমেন্ট বিভাগের পরিচালক ডা. শাগুফা আনোয়ার বলেন, প্রতি তিনজন নারী হৃদরোগীর মধ্যে একজন মারা যান। প্রতি দুজন শনাক্ত ব্রেস্ট ক্যান্সার রোগীর মধ্যে একজন মারা যান। প্রতি ১০০ নারীর মধ্যে শতকরা ৭০ শতাংশ নারী হাড়ক্ষয়জনিত রোগের ঝুঁকিতে থাকেন। প্রতি ১০০ নারীর মধ্যে ৩০ জন নারী স্ট্রোকের ঝুঁকিতে থাকেন। কাজেই নারীকে তার স্বাস্থ্য সম্পর্কে সচেতন হতে হবে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পুষ্টিবিজ্ঞান ইনস্টিটিউটের সহকারী অধ্যাপক ড. সুমাইয়া মামুন সিমরান বলেন, নারীর পুষ্টি বিষয়ে সমাজে অনেকটা সচেতনতা তৈরি হয়েছে। কিন্তু নারীর ভাবনা প্রকাশ করার অধিকার থাকতে হবে। মা হিসেবে সন্তানদের নারীকে সম্মান করা শেখাতে হবে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রিমিনোলজি বিভাগের চেয়ারম্যান খন্দকার ফারজানা রহমান বলেন, দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে বাংলার নারীদের এই অগ্রযাত্রা উল্লেখযোগ্য। কিন্তু নারীর প্রতি সহিংসতা থামেনি। অর্থনৈতিকভাবে নারীকে ক্ষমতায়িত করতে স্বামীর সম্পত্তিতে স্ত্রীর সমান অধিকার বিষয়ক আইনের দাবি জানান তিনি।

ক্রীড়া সংগঠক ও ব্যবসায়ী নাফিসা কামাল বলেন, বছরের ৩৬৫ দিন আমি একজন গর্বিত বাংলাদেশি নারী। বাংলাদেশের নারী নেতৃত্ব এখন বিশ্বের কাছে রোল মডেল হয়ে দাঁড়িয়েছে। দেশের ক্রীড়াঙ্গনে নারীরা এখন নেতৃত্ব প্রদানে পিছিয়ে আছে। তবে ক্রীড়াঙ্গনেও নারীরা ধর্ষণ ও নির্যাতনের শিকার হয়। ক্রীড়াঙ্গনে নারীরা এখনো অনিরাপদ। আমাদের নারী ক্রিকেটারদেরও ভাষ্য, তারা প্রশিক্ষণের সময় নিরাপত্তাহীনতায় ভোগেন। দুঃখজনক যে নারী ক্রীড়াবিদদের অধিকার আদায়ে এখনো কোনো সংগঠন তৈরি হয়নি।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সংগীত বিভাগের শিক্ষক অনিমা রায় বলেন, যে নারীরা ভুক্তভোগী তাদের একটি দরজা বন্ধ হলে আরেকটি দরজা খুলে দিতে হবে। যে নারী পরিবারের সবাইকে ভালোবেসে আগলে রাখেন তাকে সামনে এগিয়ে যাওয়ার পথ তৈরি করে দিতে হবে।

নারী অধিকারকর্মী মাহফুজা মালা বলেন, উচ্চশিক্ষায় নারীদের প্রবেশাধিকার বেড়েছে। কর্মক্ষেত্রেও নারীর যোগদান বেড়েছে। অ্যাসিড সন্ত্রাস রুখে দেওয়ার ক্ষেত্রে সফলতা দেখছি। করোনাকালীন সময়ে নারীর প্রতি সহিংসতা কয়েক গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। কিন্তু করোনাকালীন সময়ে নারী নির্যাতনের বিরুদ্ধে আমরা প্রতিবাদ করতে পারছি না। মহামারীর প্রথম ১০ মাসে এক হাজারেরও বেশি নারী ধর্ষণের শিকার হয়। এর মধ্যে চারশরও বেশি দলগত ধর্ষণের শিকার হয়। আবার ধর্ষণের পর একজন ভিকটিমকে যে বিচার প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যেতে হয় নারীর জন্য তা অনুকূল নয়। নারীর সুবিচার পাওয়ার হার খুব কম। বাল্যবিয়ের ক্ষেত্রে এখনো আমাদের অনেক কাজ করার আছে। সিদ্ধান্ত নেওয়ার জায়গায় নারী এখনো পিছিয়ে আছে।

জনপ্রিয় অভিনেত্রী মৌটুসী বিশ্বাস বলেন, জীবন চলার পথে আমরা পুরুষের অনেক সহযোগিতা পাই। তবে পুরুষদের দৃষ্টিভঙ্গিতে পরিবর্তন করতে হবে। সন্তানদের বড় করার সময় ছেলেমেয়ে ভেদে বৈষম্য করা যাবে না। মানুষ হওয়ার শিক্ষা বাড়ি থেকে শুরু হতে হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক নঈম নিজাম বলেন, নারী দিবস শুধু এক দিনের নয়, প্রতিটি দিনই নারীর দিন। প্রতি দিনই নারীর সংগ্রামের দিন। নারী বা পুরুষ নয়, মূল্যায়নের অংশে সবাইকে মানুষ হিসেবে মনে করতে হবে। আজ শুধু দেশে নয় গোটা বিশ্বে নারী কিন্তু আর আগের জায়গায় নেই। গ্রামের অবকাঠামোর উন্নয়নের কথা যদি বলি কিংবা শহরের বিশাল ভবন নির্মাণ এমনকি মধ্যপ্রাচ্যে যে নারীরা রেমিট্যান্স যোদ্ধা হিসেবে কাজ করছেন তারা আমাদের জিডিপিতে যে অবদান রাখছেন তার মধ্য দিয়েই বাংলাদেশ গড়ে উঠছে। নারীর সংগ্রাম অনেক আগের। নারীর প্রতি সামাজিক ও আর্থিক বৈষম্য আগেও ছিল তা আগামীতেও থাকবে। যারা এখনো অনগ্রসর নারী তাদের জন্য কীভাবে কাজ করা যায় সেটিই আমাদের লড়াই হবে।

নিরাপত্তা বিশ্লেষক মেজর (অব.) নাসির উদ্দিন আহমদ বলেন, নারীরা অনেক এগিয়েছেন। কিন্তু এখনো নৌকায় করে বাংলাদেশের নারীকে কেন সাগর পাড়ি দিতে হবে। মধ্যপ্রাচ্যে নারীরা বর্ণনাতীত নির্যাতনের শিকার হন। নারী শ্রমিকরা যেসব দেশে আছেন সে দেশগুলোর দূতাবাসে নারী কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়ার বিষয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে ভাবতে হবে।

কথাশিল্পী ও কালের কণ্ঠের সম্পাদক ইমদাদুল হক মিলন ধন্যবাদ প্রস্তাবনা দিয়ে বলেন, নারীর পরিবর্তনের যে লড়াইয়ের কথা আমরা বলছি এই লড়াই আসলে অনেক দিন আগেই শুরু হয়েছে। কিন্তু আমাদের লড়াইয়ের গতি খুব তীব্র না। আমরা এখনো নারীর প্রতি সম্মান দেখাতে শিখিনি। আসুন নারীকে সম্মান করার যে বিষয় তার চর্চা ঘর থেকে শুরু করি।

নিউজ টোয়েন্টিফোরের প্রধান বার্তা সম্পাদক শাহনাজ মুন্নী অনুষ্ঠানের সঞ্চালনা করেন।

এই বিভাগের আরও খবর
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শহীদ দিবস পালনের নির্দেশ
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শহীদ দিবস পালনের নির্দেশ
বারে হামলা ভাঙচুর, থানায় মামলা
বারে হামলা ভাঙচুর, থানায় মামলা
রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীদের সতর্ক
রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীদের সতর্ক
অসচেতনতা
অসচেতনতা
দুদকের মামলায় দুই নারী কর্মকর্তা জেলে
দুদকের মামলায় দুই নারী কর্মকর্তা জেলে
ওষুধ টেক্সটাইল খাতে যৌথ উদ্যোগে আগ্রহী পাকিস্তান
ওষুধ টেক্সটাইল খাতে যৌথ উদ্যোগে আগ্রহী পাকিস্তান
ভারতীয় হিসেবে জেল খাটলেন নওগাঁর আশা
ভারতীয় হিসেবে জেল খাটলেন নওগাঁর আশা
চার আসামির তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর
চার আসামির তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর
১১৬ অনুচ্ছেদ নিয়ে রুল শুনানি দুই সপ্তাহ মুলতবি
১১৬ অনুচ্ছেদ নিয়ে রুল শুনানি দুই সপ্তাহ মুলতবি
গ্রিসের ক্রিটে দাবানলের তাণ্ডব
গ্রিসের ক্রিটে দাবানলের তাণ্ডব
অস্থিতিশীলতার মধ্যেও বেড়েছে তৈরি পোশাক রপ্তানি
অস্থিতিশীলতার মধ্যেও বেড়েছে তৈরি পোশাক রপ্তানি
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু
বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ
বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন
এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু
মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু
মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু
৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ
ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা
পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা
ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২
সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ
ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা
কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে
সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার
বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা
কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল
জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত
শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব
কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ
ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম

সাহিত্য

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড
মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি

সম্পাদকীয়

কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল

সাহিত্য

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আমি ও জীবনানন্দ
আমি ও জীবনানন্দ

সাহিত্য

শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড

সম্পাদকীয়