শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৯ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

পরিবর্তনের লড়াইয়ে নারী শীর্ষক গোলটেবিল আলোচনা

প্রয়োজন সমান সুযোগ ও দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
প্রয়োজন সমান সুযোগ ও দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন

দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে বাংলাদেশের নারীদের অগ্রযাত্রা উল্লেখযোগ্য। বাংলাদেশে নারী নেতৃত্ব এখন বিশ্বের কাছে রোল মডেল। এমনকি চ্যালেঞ্জিং পেশাতেও নারীরা নিজেদের প্রমাণ করেছেন। এদেশের নারীরা ক্রমেই লিঙ্গ বৈষম্য কাটিয়ে উঠছেন। এমনকি নারীরা কাজের ক্ষেত্রে তার পুরুষ সহকর্মীর তুলনায় সব সময়ই নিবেদিত। এত কিছুর পরও সিদ্ধান্ত নেওয়ার জায়গায় নারী এখনো পিছিয়ে আছে। প্রতিবাদ করার ক্ষেত্রে মেয়েদের সাহসের ঘাটতি আছে। করোনাকালীন সময়ে নারীর প্রতি সহিংসতাও কয়েক গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। এ জন্য সবক্ষেত্রে শুধু নারীদের অংশগ্রহণ বাড়লে হবে না, তারা সমান সুযোগ পাচ্ছে কি না তা নিশ্চিত করতে হবে। নারীর প্রতি সমাজে প্রচলিত দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন করতে হবে। গতকাল আন্তর্জাতিক নারী দিবস উপলক্ষে ‘পরিবর্তনের লড়াইয়ে নারী’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে বক্তারা এসব কথা বলেন। বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় ইস্ট ওয়েস্ট মিডিয়া গ্রুপ লিমিটেডের কনফারেন্স রুমে বাংলাদেশ প্রতিদিন ও বেসরকারি স্যাটেলাইট চ্যানেল নিউজ টোয়েন্টিফোর এর আয়োজন করে। অনুষ্ঠানে সাবেক সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট নূরজাহান বেগম মুক্তা বলেন- সামাজিক, অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ক্ষেত্রে দেশের নারীদের অগ্রযাত্রা প্রশংসার যোগ্য। নারীর লড়াই অনাদিকাল থেকেই চলছে। আমরা লিঙ্গ বৈষম্য কাটিয়ে উঠেছি। কিন্তু দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন করতে হবে।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জনকূটনীতি অনুবিভাগের পরিচালক আরিফা রহমান রুমা বলেন, নারীর কাজের জন্য কোনো কোটা বা সহানুভূতির প্রয়োজন নেই। হাঁটতে চলতে গিয়ে নারীরা প্রতিনিয়ত অবমাননার শিকার হচ্ছেন। তারা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন। শুধুমাত্র নারী হওয়ার কারণে সম্পত্তির ক্ষেত্রে নারীরা বৈষম্যের শিকার হচ্ছেন।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী অধ্যাপক ডা. জাহানারা আরজু বলেছেন, চ্যালেঞ্জিং পেশায় নারীরা নিজেদের প্রমাণ করেছেন। কর্মক্ষেত্রে নারী নেতৃত্ব নিয়ে সচেতন হতে হবে। নারীর অধিকার এখনো প্রতিষ্ঠিত হয়নি।

ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা বিভাগের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রহিমা আক্তার লাকী বলেছেন, সব প্রতিকূলতা পার করে নারীদের টিকে থাকতে হবে। সবক্ষেত্রে শুধু নারীদের অংশগ্রহণ বাড়লে হবে না। তারা সমান সুযোগ পাচ্ছেন কি না সেটি নিশ্চিত করতে হবে।

মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক লিমিটেডের হেড অব নেটওয়ার্ক সেলিনা আলম বলেন, সামাজিকভাবে ব্যাংকিং পেশায় যে নারীরা আছেন তারা সম্মানজনক পেশায় জড়িত বলে ধারণা করা হয়। তাদের একটু ভিন্ন দৃষ্টিতেই দেখা হয়। নারীরা কাজের ক্ষেত্রে পুরুষ সহকর্মীর তুলনায় সবসময়ই নিবেদিত। তবে মেয়েদের সাহসের ঘাটতি আছে। কাজের ক্ষেত্রে কিছু বিরূপ জায়গা থাকবেই আর এই পরিস্থিতি বুদ্ধিমত্তার সঙ্গে মোকাবিলা করতে হবে।

ইউনাইটেড হাসপাতালের কমিউনিকেশন অ্যান্ড বিজনেস ডেভেলপমেন্ট বিভাগের পরিচালক ডা. শাগুফা আনোয়ার বলেন, প্রতি তিনজন নারী হৃদরোগীর মধ্যে একজন মারা যান। প্রতি দুজন শনাক্ত ব্রেস্ট ক্যান্সার রোগীর মধ্যে একজন মারা যান। প্রতি ১০০ নারীর মধ্যে শতকরা ৭০ শতাংশ নারী হাড়ক্ষয়জনিত রোগের ঝুঁকিতে থাকেন। প্রতি ১০০ নারীর মধ্যে ৩০ জন নারী স্ট্রোকের ঝুঁকিতে থাকেন। কাজেই নারীকে তার স্বাস্থ্য সম্পর্কে সচেতন হতে হবে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পুষ্টিবিজ্ঞান ইনস্টিটিউটের সহকারী অধ্যাপক ড. সুমাইয়া মামুন সিমরান বলেন, নারীর পুষ্টি বিষয়ে সমাজে অনেকটা সচেতনতা তৈরি হয়েছে। কিন্তু নারীর ভাবনা প্রকাশ করার অধিকার থাকতে হবে। মা হিসেবে সন্তানদের নারীকে সম্মান করা শেখাতে হবে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রিমিনোলজি বিভাগের চেয়ারম্যান খন্দকার ফারজানা রহমান বলেন, দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে বাংলার নারীদের এই অগ্রযাত্রা উল্লেখযোগ্য। কিন্তু নারীর প্রতি সহিংসতা থামেনি। অর্থনৈতিকভাবে নারীকে ক্ষমতায়িত করতে স্বামীর সম্পত্তিতে স্ত্রীর সমান অধিকার বিষয়ক আইনের দাবি জানান তিনি।

ক্রীড়া সংগঠক ও ব্যবসায়ী নাফিসা কামাল বলেন, বছরের ৩৬৫ দিন আমি একজন গর্বিত বাংলাদেশি নারী। বাংলাদেশের নারী নেতৃত্ব এখন বিশ্বের কাছে রোল মডেল হয়ে দাঁড়িয়েছে। দেশের ক্রীড়াঙ্গনে নারীরা এখন নেতৃত্ব প্রদানে পিছিয়ে আছে। তবে ক্রীড়াঙ্গনেও নারীরা ধর্ষণ ও নির্যাতনের শিকার হয়। ক্রীড়াঙ্গনে নারীরা এখনো অনিরাপদ। আমাদের নারী ক্রিকেটারদেরও ভাষ্য, তারা প্রশিক্ষণের সময় নিরাপত্তাহীনতায় ভোগেন। দুঃখজনক যে নারী ক্রীড়াবিদদের অধিকার আদায়ে এখনো কোনো সংগঠন তৈরি হয়নি।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সংগীত বিভাগের শিক্ষক অনিমা রায় বলেন, যে নারীরা ভুক্তভোগী তাদের একটি দরজা বন্ধ হলে আরেকটি দরজা খুলে দিতে হবে। যে নারী পরিবারের সবাইকে ভালোবেসে আগলে রাখেন তাকে সামনে এগিয়ে যাওয়ার পথ তৈরি করে দিতে হবে।

নারী অধিকারকর্মী মাহফুজা মালা বলেন, উচ্চশিক্ষায় নারীদের প্রবেশাধিকার বেড়েছে। কর্মক্ষেত্রেও নারীর যোগদান বেড়েছে। অ্যাসিড সন্ত্রাস রুখে দেওয়ার ক্ষেত্রে সফলতা দেখছি। করোনাকালীন সময়ে নারীর প্রতি সহিংসতা কয়েক গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। কিন্তু করোনাকালীন সময়ে নারী নির্যাতনের বিরুদ্ধে আমরা প্রতিবাদ করতে পারছি না। মহামারীর প্রথম ১০ মাসে এক হাজারেরও বেশি নারী ধর্ষণের শিকার হয়। এর মধ্যে চারশরও বেশি দলগত ধর্ষণের শিকার হয়। আবার ধর্ষণের পর একজন ভিকটিমকে যে বিচার প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যেতে হয় নারীর জন্য তা অনুকূল নয়। নারীর সুবিচার পাওয়ার হার খুব কম। বাল্যবিয়ের ক্ষেত্রে এখনো আমাদের অনেক কাজ করার আছে। সিদ্ধান্ত নেওয়ার জায়গায় নারী এখনো পিছিয়ে আছে।

জনপ্রিয় অভিনেত্রী মৌটুসী বিশ্বাস বলেন, জীবন চলার পথে আমরা পুরুষের অনেক সহযোগিতা পাই। তবে পুরুষদের দৃষ্টিভঙ্গিতে পরিবর্তন করতে হবে। সন্তানদের বড় করার সময় ছেলেমেয়ে ভেদে বৈষম্য করা যাবে না। মানুষ হওয়ার শিক্ষা বাড়ি থেকে শুরু হতে হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক নঈম নিজাম বলেন, নারী দিবস শুধু এক দিনের নয়, প্রতিটি দিনই নারীর দিন। প্রতি দিনই নারীর সংগ্রামের দিন। নারী বা পুরুষ নয়, মূল্যায়নের অংশে সবাইকে মানুষ হিসেবে মনে করতে হবে। আজ শুধু দেশে নয় গোটা বিশ্বে নারী কিন্তু আর আগের জায়গায় নেই। গ্রামের অবকাঠামোর উন্নয়নের কথা যদি বলি কিংবা শহরের বিশাল ভবন নির্মাণ এমনকি মধ্যপ্রাচ্যে যে নারীরা রেমিট্যান্স যোদ্ধা হিসেবে কাজ করছেন তারা আমাদের জিডিপিতে যে অবদান রাখছেন তার মধ্য দিয়েই বাংলাদেশ গড়ে উঠছে। নারীর সংগ্রাম অনেক আগের। নারীর প্রতি সামাজিক ও আর্থিক বৈষম্য আগেও ছিল তা আগামীতেও থাকবে। যারা এখনো অনগ্রসর নারী তাদের জন্য কীভাবে কাজ করা যায় সেটিই আমাদের লড়াই হবে।

নিরাপত্তা বিশ্লেষক মেজর (অব.) নাসির উদ্দিন আহমদ বলেন, নারীরা অনেক এগিয়েছেন। কিন্তু এখনো নৌকায় করে বাংলাদেশের নারীকে কেন সাগর পাড়ি দিতে হবে। মধ্যপ্রাচ্যে নারীরা বর্ণনাতীত নির্যাতনের শিকার হন। নারী শ্রমিকরা যেসব দেশে আছেন সে দেশগুলোর দূতাবাসে নারী কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়ার বিষয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে ভাবতে হবে।

কথাশিল্পী ও কালের কণ্ঠের সম্পাদক ইমদাদুল হক মিলন ধন্যবাদ প্রস্তাবনা দিয়ে বলেন, নারীর পরিবর্তনের যে লড়াইয়ের কথা আমরা বলছি এই লড়াই আসলে অনেক দিন আগেই শুরু হয়েছে। কিন্তু আমাদের লড়াইয়ের গতি খুব তীব্র না। আমরা এখনো নারীর প্রতি সম্মান দেখাতে শিখিনি। আসুন নারীকে সম্মান করার যে বিষয় তার চর্চা ঘর থেকে শুরু করি।

নিউজ টোয়েন্টিফোরের প্রধান বার্তা সম্পাদক শাহনাজ মুন্নী অনুষ্ঠানের সঞ্চালনা করেন।

এই বিভাগের আরও খবর
খাদ্যের পুষ্টিগুণ বাড়াবে প্লাজমা ট্রিটমেন্ট
খাদ্যের পুষ্টিগুণ বাড়াবে প্লাজমা ট্রিটমেন্ট
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
সর্বশেষ খবর
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

১০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৌশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৌশভোজের আয়োজন

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৩৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৫৬ মিনিট আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

৪ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

সম্পাদকীয়

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর