শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২১ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

ডোবেনি লাশভর্তি ড্রাম

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
ডোবেনি লাশভর্তি ড্রাম

মধ্যরাতে দিঘির পাড়ে লোকজন দেখে থমকে দাঁড়ান আয়ুব আলী, মুনমুন শীল ও মহিউদ্দিন। এত রাতে দিঘির পাড়ে কারা? কী করছে ওরা? নিজেদের মধ্যে ফিসফিস করে। একটি ভ্যানগাড়িও আছে। ভ্যানগাড়িতে বাঁধা একটি ড্রাম। এবার একটি ঝোপের আড়াল হন তিনজন। দৃষ্টি তাদের সেই ড্রামে। লোকজন ধরাধরি করে ড্রামটি নামানোর চেষ্টা। কী ব্যাপার! চারজনেও নামাতে পারছে না। ড্রামে তাহলে কী আছে? তিনজনের মধ্যে একই প্রশ্ন তখন। আবার নিজেরাই বলছে, ড্রামে মনে হয় চোরাই মালটাল কিছু থাকতে পারে। এসব নিজেরা বলতে বলতে আবারও দৃষ্টি সেই লোকজনের দিকে। হ্যাঁ, ড্রাম নামিয়েছে। গড়িয়ে গড়িয়ে দিঘিতে ফেলে দিল সেই ড্রাম। কিন্তু বেশি দূর এগোয়নি সেটা। দিঘির পানিতে তলিয়ে যায়নি। কিছুর সঙ্গে আটকে গেছে। ড্রামটির একটি অংশ দেখা যাচ্ছে। সেই তিন ব্যক্তি ভয়ে সেখান থেকে চলে যায়। চোখ ফেরানোর সময় তাদের চোখ আটকে যায় দুজনের দিকে। কেমন যেন চেনা চেনা লাগছে তাদের। আর কিছু না ভেবে চলে যায় তারা নিজ নিজ বাসায়। রাতে দিঘিতে ফেলা সেই ড্রাম দিনের আলোয় স্পষ্ট হয়ে ওঠে। চট্টগ্রাম নগরীর এনায়েত বাজার রানীর দিঘিতে দিনের আলোয় স্পষ্ট হয়ে ওঠা সেই ড্রাম নিয়ে সাধারণ মানুষের ভীষণ কৌতূহল। ড্রাম থেকে গন্ধ বেরোচ্ছিল। আশপাশের মানুষ ড্রামটি তোলার চেষ্টা করে। কিন্তু এতটাই ভারী ছিল সেই ড্রামটি, খালি হাতে তোলা যাচ্ছিল না। খবর দেওয়া হয় পুলিশকে। পুলিশ ছাড়াও আসে ফায়ার সার্ভিস। তোলা হলো সেই লোহার ড্রাম। ড্রামের উভয় দিকের মুখ ঢালাই করা। যে কারণে খোলা যাচ্ছিল না। মেশিন দিয়ে মুখ খোলা হলো। ভিতরে লাশ! ড্রামের ভিতর থেকে আস্ত এক যুবকের পচা-গলা লাশ বের করার পর আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে চারপাশে। পচন ধরায় চেনা যাচ্ছিল না। এলাকার শত শত মানুষ উপস্থিত হলেও লাশটি শনাক্ত করা যায়নি। ২০১৭ সালের আগস্ট মাসের ঘটনা এটি। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী অজ্ঞাত যুবকের পরিচয়ের সন্ধানে মাঠে নামে। কিন্তু কোনোভাবেই তার পরিচয় জানতে পারে না পুলিশ। এরই মাঝে কোতোয়ালি থানা পুলিশের কাছে সংবাদ আসে। তিন ব্যক্তি ঘটনাটি দেখেছে দূর থেকে। তাদের খুঁজে বের করে পুলিশ। তারা জানায় সেই রাতের ঘটনা। চেনা লাগছিল যে লোককে দেখে, সেই লোকের নাম বলে পুলিশকে। পুলিশ সেই ব্যক্তিকে গ্রেফতারে মাঠে নামে। একপর্যায়ে আগস্টের শেষ সপ্তাহে গ্রেফতার হয় শিশির নামে এক যুবক। চট্টগ্রাম থেকেই তাকে গ্রেফতার করে পুলিশ। থানায় নিয়ে শিশিরকে জেরা করা হয়। শিশিরের কাছ থেকে পুলিশ তথ্য পায়। পরিচয় জানতে পারে ড্রামে পাওয়া সেই অজ্ঞাত যুবকের। সেই যুবকের নাম ইমন। তাকে খুন করেছে অমিত মুহুরি। সবাই একে অপরের ঘনিষ্ঠ বন্ধু। কিন্তু অমিতের পরিকল্পনায় ইমনকে খুন করা হয়। পুলিশ শিশিরের জবানবন্দি রেকর্ড করে। শিশির বলে, ‘আমার নন্দনকাননের গ্রামার স্কুলের কাছে বাসায় অমিত, রাজীব, রাকেশ, ইমন ও অমিতের আরেক বন্ধু ৮ আগস্ট রাত সাড়ে ১০টা থেকে গভীর রাত পর্যন্ত আড্ডা দেই এবং ইয়াবা সেবন করি। রাতে আনুমানিক সাড়ে ১২টার দিকে ইমন ছাড়া সবাই নিজেদের বাসায় চলে যায়। পরদিন ৯ আগস্ট ভোর ৫টায় ইমনের মোবাইলে ফোন আসে। ফোনটি ছিল অমিত মুহুরির। অমিত ফোনে বলে, তার শরীর খারাপ লাগছে। তাকে হাসপাতালে যেতে হবে। অমিতের কথামতো ইমনকে নিয়ে ভোর আনুমানিক ৫টায় অমিতের বাসায় যাই। তখন দেখি অমিতের পোষা কুকুরটি সিঁড়ি দিয়ে নিচে নামছে। অমিত ইমনকে নিয়ে তার ষষ্ঠ তলার বাসায় যায়। আমি সিঁড়িতে থাকি। কিছুক্ষণ পর আমি অমিতের বাসায় গিয়ে দেখি বেড রুমের ফ্লোরে ইমনকে মারার জন্য অমিত ধস্তাধস্তি করছে। অমিতের কথামতো ইমনের হাত দুটি পেছন দিক থেকে কাপড় দিয়ে বেঁধে ফেলি। অমিত আমাকে কুকুরটি আনার জন্য নিচে যেতে বলে। আমি নিচে যাই। দারোয়ান শফির সহযোগিতায় কুকুরটি নিয়ে আবার ওপরে উঠি। বাসার ভিতরে ঢুকলে অমিত আমাকে প্রশ্ন করে, তার স্ত্রীকে আমি কী হিসেবে দেখি। উত্তরে বলি, বোন হিসেবে। অমিত বলে, তোর বোনকে কেউ খারাপ কাজ করলে তুই কী শাস্তি দিবি? এ কথা বলার পর ইমনকে দেখতে বাথরুমে যেতে বলে। গিয়ে দেখি হাত পা ও মুখ বাঁধা অচেতন অবস্থায় বাথরুমের একপাশে ইমন পড়ে আছে। জানতে চাইলে অমিত বলল, তার অনুপস্থিতিতে বাসায় এসে স্ত্রী চৈতিকে খারাপ কাজ করার চেষ্টা করে ইমন। তাই ইমনকে দুনিয়া থেকে সরিয়ে দিয়েছি। পরে বন্ধু রাকেশ, রিপন, ছায়েদকে ফোন করে বাসায় ডেকে নিয়ে আসে অমিত। রাকেশ আর অমিত দুজনে মিলে আলোচনা করে। তাদের পরিকল্পনা মতো হাজারীগলির একটি ছেলেকে ফোন করে এক বোতল অ্যাসিড ও কিছু ইয়াবা ট্যাবলেট নিয়ে আসতে বলে। আমি বাসার নিচে গিয়ে সেগুলো এনে অমিতের হাতে দিই। বন্ধু হেলাল ওরফে রিপনকে দিয়ে একটি ড্রাম, চুন, সিমেন্ট ও বালি নিয়ে আসা হয়। ড্রামে কিছু পানি ঢালার পর সবাই মিলে ইমনের লাশ ড্রামের ভিতরে রাখি। অমিত ড্রামের ভিতরে চুনা পাথর ও অ্যাসিড ঢেলে দেয়। ঘরের একটি বাথরুমে আমি ও সায়েদ সিমেন্ট ও বালির মিশ্রণ তৈরি করি। পরবর্তীতে লাশভর্তি ড্রামের মুখ সিমেন্ট ঢালাই করে দেই। ইতিমধ্যে অমিতের আরও ১০-১২ জন বন্ধু আসে। তারা সবাই মিলে লাশভর্তি ড্রামটি বারান্দার কোনায় একটি তক্তা দিয়ে ঢেকে রাখে। পরদিন ১০ আগস্ট বিকাল ৩টায় আসিক ও ছিয়ামসহ অমিতের আরও কয়েকজন বন্ধু বাসায় আসে। রাত ৯টায় অমিত তার এক বন্ধুকে ফোন দিয়ে ৮-১০ জন লেবার নিয়ে আসতে বলে। রাত ১১টার দিকে কয়েকজন লেবার আসে। তাদের একজন ওপরে উঠে ড্রামটি দেখে যায়। শিশির বলে, ১২ আগস্ট দিবাগত রাত পৌনে ১টায় অমিত ও তার স্ত্রী বাসার নিচে একটি চেয়ারে বসে ছিল। আমরা কয়েকজন মিলে লাশভর্তি ড্রামটি নিচে নামাই। রাত আনুমানিক দেড়টার দিকে একটি ভ্যান গাড়িতে নিয়ে ড্রামটি রাখি। এর মধ্যে রাজীব একটি সিএনজি ট্যাক্সি নিয়ে এলে সেটিতে করে অমিত ও তার স্ত্রী চলে যায়। রাতে ড্রামটি ফেলে আসি রানীর দিঘিতে।’ পুলিশ নিশ্চিত হয়, খুনের পরিকল্পনাকারী অমিত মুহুরি। তাকে ধরতে অভিযান চালায় পুলিশ। শিশিরের দেওয়া তথ্যে বিভিন্ন স্থানে হানা দেয় পুলিশ। কিন্তু ব্যর্থ সব অভিযান। একপর্যায়ে পুলিশ খবর পায় অমিত রয়েছে কুমিল্লায়। কুমিল্লার একটি মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্রে ভর্তি রয়েছে অমিত। পুলিশের দল সেই কেন্দ্রে যায়। কিন্তু নেই অমিত। পুলিশ রোগীর তালিকা দেখে। কিন্তু সেখানেও নেই। সন্দেহ হলেই রোগীদের নাম জিজ্ঞাস করে পুলিশ। কিন্তু অমিত নেই। হতাশ পুলিশ ভিন্ন কোনো যায়গায় অভিযানের প্রস্তুতি নিতে থাকে। সোর্সের সঙ্গে যোগাযোগ করে। সোর্স আবারও নিশ্চিত করে, অমিত আছে সেখানেই। সোর্সের দেওয়া তথ্যে পুলিশ আবারও প্রতিটি রোগীকে পর্যবেক্ষণ করে। কিন্তু অমিতকে পায় না। পুলিশ যখন চলে আসবে, ঠিক তখনই সোর্সের ফোন। ‘স্যার অমিত মুহুরির গলা আর হাতে টাট্টু আঁকা রয়েছে।’ পুলিশ এ খবর পেয়েই ঘুরে দাঁড়ায়। তাই তো! একজন রোগী আছে সেখানে। যার টাট্টু আঁকা আছে। পুলিশ ছুটে যায় আবারও সেই নিরাময় কেন্দ্রে। বেডে সেই রোগী মাথা ঢেকে শুয়ে ছিল। তাকে বেড থেকে তুলেই সোজা চট্টগ্রামে। শিশিরের মুখোমুখি করা হয়। অস্বীকার করতে পারেনি তখন তার পরিচয়। স্বীকার করে নিজের নাম পরিচয়। খুনের ঘটনাও কবুল করে নেয় বন্ধুর এই খুনি। পুলিশ জানায়, অমিত মুহুরি চট্টগ্রামের ভয়ংকর এক অপরাধী। নৃশংস এ খুনের ঘটনার পর কুমিল্লায় গিয়ে মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্রে ভর্তি হয়েছিলেন সন্ত্রাসী অমিত। বেশভূষায় পরিবর্তন এনে নিজেকে বাঁচানোর চেষ্টা করলেও হাতে ও গলায় আঁকা টাট্টুর কারণে ধরা পড়তেই হলো অমিতকে। ২২ দিন পর বেরিয়ে আসে খুনের রহস্য।

এই বিভাগের আরও খবর
ফ্যাসিবাদবিরোধী সব দলকে ঐক্য হতে হবে
ফ্যাসিবাদবিরোধী সব দলকে ঐক্য হতে হবে
আন্তরিকভাবে বন্যার্তদের পাশে থাকুন
আন্তরিকভাবে বন্যার্তদের পাশে থাকুন
সোশ্যাল মিডিয়ার তথ্য গোপন করলে বাতিল হবে মার্কিন ভিসা
সোশ্যাল মিডিয়ার তথ্য গোপন করলে বাতিল হবে মার্কিন ভিসা
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
ছুরি হামলা বেড়ে যাওয়ায় লন্ডনে আতঙ্ক
ছুরি হামলা বেড়ে যাওয়ায় লন্ডনে আতঙ্ক
দুদকে সাংবাদিক প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা!
দুদকে সাংবাদিক প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা!
গ্যাস লিকেজে বিস্ফোরণ, দগ্ধ দম্পতির মৃত্যু
গ্যাস লিকেজে বিস্ফোরণ, দগ্ধ দম্পতির মৃত্যু
জুনে সড়কে ৬৭১ দুর্ঘটনায় নিহত ৭১১ জন
জুনে সড়কে ৬৭১ দুর্ঘটনায় নিহত ৭১১ জন
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
রাঙ্গুনিয়ায় যুবককে গুলি করে হত্যা
রাঙ্গুনিয়ায় যুবককে গুলি করে হত্যা
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
সর্বশেষ খবর
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে
টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'
এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল
শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা
মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি
চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার
শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা
মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক
পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য
পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস
বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে
বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য
মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা
কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’ 
বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত
খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’  বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার
সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে
দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি
মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি

সম্পাদকীয়

পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে
পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে

ডাংগুলি