শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২১ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

ডোবেনি লাশভর্তি ড্রাম

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
ডোবেনি লাশভর্তি ড্রাম

মধ্যরাতে দিঘির পাড়ে লোকজন দেখে থমকে দাঁড়ান আয়ুব আলী, মুনমুন শীল ও মহিউদ্দিন। এত রাতে দিঘির পাড়ে কারা? কী করছে ওরা? নিজেদের মধ্যে ফিসফিস করে। একটি ভ্যানগাড়িও আছে। ভ্যানগাড়িতে বাঁধা একটি ড্রাম। এবার একটি ঝোপের আড়াল হন তিনজন। দৃষ্টি তাদের সেই ড্রামে। লোকজন ধরাধরি করে ড্রামটি নামানোর চেষ্টা। কী ব্যাপার! চারজনেও নামাতে পারছে না। ড্রামে তাহলে কী আছে? তিনজনের মধ্যে একই প্রশ্ন তখন। আবার নিজেরাই বলছে, ড্রামে মনে হয় চোরাই মালটাল কিছু থাকতে পারে। এসব নিজেরা বলতে বলতে আবারও দৃষ্টি সেই লোকজনের দিকে। হ্যাঁ, ড্রাম নামিয়েছে। গড়িয়ে গড়িয়ে দিঘিতে ফেলে দিল সেই ড্রাম। কিন্তু বেশি দূর এগোয়নি সেটা। দিঘির পানিতে তলিয়ে যায়নি। কিছুর সঙ্গে আটকে গেছে। ড্রামটির একটি অংশ দেখা যাচ্ছে। সেই তিন ব্যক্তি ভয়ে সেখান থেকে চলে যায়। চোখ ফেরানোর সময় তাদের চোখ আটকে যায় দুজনের দিকে। কেমন যেন চেনা চেনা লাগছে তাদের। আর কিছু না ভেবে চলে যায় তারা নিজ নিজ বাসায়। রাতে দিঘিতে ফেলা সেই ড্রাম দিনের আলোয় স্পষ্ট হয়ে ওঠে। চট্টগ্রাম নগরীর এনায়েত বাজার রানীর দিঘিতে দিনের আলোয় স্পষ্ট হয়ে ওঠা সেই ড্রাম নিয়ে সাধারণ মানুষের ভীষণ কৌতূহল। ড্রাম থেকে গন্ধ বেরোচ্ছিল। আশপাশের মানুষ ড্রামটি তোলার চেষ্টা করে। কিন্তু এতটাই ভারী ছিল সেই ড্রামটি, খালি হাতে তোলা যাচ্ছিল না। খবর দেওয়া হয় পুলিশকে। পুলিশ ছাড়াও আসে ফায়ার সার্ভিস। তোলা হলো সেই লোহার ড্রাম। ড্রামের উভয় দিকের মুখ ঢালাই করা। যে কারণে খোলা যাচ্ছিল না। মেশিন দিয়ে মুখ খোলা হলো। ভিতরে লাশ! ড্রামের ভিতর থেকে আস্ত এক যুবকের পচা-গলা লাশ বের করার পর আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে চারপাশে। পচন ধরায় চেনা যাচ্ছিল না। এলাকার শত শত মানুষ উপস্থিত হলেও লাশটি শনাক্ত করা যায়নি। ২০১৭ সালের আগস্ট মাসের ঘটনা এটি। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী অজ্ঞাত যুবকের পরিচয়ের সন্ধানে মাঠে নামে। কিন্তু কোনোভাবেই তার পরিচয় জানতে পারে না পুলিশ। এরই মাঝে কোতোয়ালি থানা পুলিশের কাছে সংবাদ আসে। তিন ব্যক্তি ঘটনাটি দেখেছে দূর থেকে। তাদের খুঁজে বের করে পুলিশ। তারা জানায় সেই রাতের ঘটনা। চেনা লাগছিল যে লোককে দেখে, সেই লোকের নাম বলে পুলিশকে। পুলিশ সেই ব্যক্তিকে গ্রেফতারে মাঠে নামে। একপর্যায়ে আগস্টের শেষ সপ্তাহে গ্রেফতার হয় শিশির নামে এক যুবক। চট্টগ্রাম থেকেই তাকে গ্রেফতার করে পুলিশ। থানায় নিয়ে শিশিরকে জেরা করা হয়। শিশিরের কাছ থেকে পুলিশ তথ্য পায়। পরিচয় জানতে পারে ড্রামে পাওয়া সেই অজ্ঞাত যুবকের। সেই যুবকের নাম ইমন। তাকে খুন করেছে অমিত মুহুরি। সবাই একে অপরের ঘনিষ্ঠ বন্ধু। কিন্তু অমিতের পরিকল্পনায় ইমনকে খুন করা হয়। পুলিশ শিশিরের জবানবন্দি রেকর্ড করে। শিশির বলে, ‘আমার নন্দনকাননের গ্রামার স্কুলের কাছে বাসায় অমিত, রাজীব, রাকেশ, ইমন ও অমিতের আরেক বন্ধু ৮ আগস্ট রাত সাড়ে ১০টা থেকে গভীর রাত পর্যন্ত আড্ডা দেই এবং ইয়াবা সেবন করি। রাতে আনুমানিক সাড়ে ১২টার দিকে ইমন ছাড়া সবাই নিজেদের বাসায় চলে যায়। পরদিন ৯ আগস্ট ভোর ৫টায় ইমনের মোবাইলে ফোন আসে। ফোনটি ছিল অমিত মুহুরির। অমিত ফোনে বলে, তার শরীর খারাপ লাগছে। তাকে হাসপাতালে যেতে হবে। অমিতের কথামতো ইমনকে নিয়ে ভোর আনুমানিক ৫টায় অমিতের বাসায় যাই। তখন দেখি অমিতের পোষা কুকুরটি সিঁড়ি দিয়ে নিচে নামছে। অমিত ইমনকে নিয়ে তার ষষ্ঠ তলার বাসায় যায়। আমি সিঁড়িতে থাকি। কিছুক্ষণ পর আমি অমিতের বাসায় গিয়ে দেখি বেড রুমের ফ্লোরে ইমনকে মারার জন্য অমিত ধস্তাধস্তি করছে। অমিতের কথামতো ইমনের হাত দুটি পেছন দিক থেকে কাপড় দিয়ে বেঁধে ফেলি। অমিত আমাকে কুকুরটি আনার জন্য নিচে যেতে বলে। আমি নিচে যাই। দারোয়ান শফির সহযোগিতায় কুকুরটি নিয়ে আবার ওপরে উঠি। বাসার ভিতরে ঢুকলে অমিত আমাকে প্রশ্ন করে, তার স্ত্রীকে আমি কী হিসেবে দেখি। উত্তরে বলি, বোন হিসেবে। অমিত বলে, তোর বোনকে কেউ খারাপ কাজ করলে তুই কী শাস্তি দিবি? এ কথা বলার পর ইমনকে দেখতে বাথরুমে যেতে বলে। গিয়ে দেখি হাত পা ও মুখ বাঁধা অচেতন অবস্থায় বাথরুমের একপাশে ইমন পড়ে আছে। জানতে চাইলে অমিত বলল, তার অনুপস্থিতিতে বাসায় এসে স্ত্রী চৈতিকে খারাপ কাজ করার চেষ্টা করে ইমন। তাই ইমনকে দুনিয়া থেকে সরিয়ে দিয়েছি। পরে বন্ধু রাকেশ, রিপন, ছায়েদকে ফোন করে বাসায় ডেকে নিয়ে আসে অমিত। রাকেশ আর অমিত দুজনে মিলে আলোচনা করে। তাদের পরিকল্পনা মতো হাজারীগলির একটি ছেলেকে ফোন করে এক বোতল অ্যাসিড ও কিছু ইয়াবা ট্যাবলেট নিয়ে আসতে বলে। আমি বাসার নিচে গিয়ে সেগুলো এনে অমিতের হাতে দিই। বন্ধু হেলাল ওরফে রিপনকে দিয়ে একটি ড্রাম, চুন, সিমেন্ট ও বালি নিয়ে আসা হয়। ড্রামে কিছু পানি ঢালার পর সবাই মিলে ইমনের লাশ ড্রামের ভিতরে রাখি। অমিত ড্রামের ভিতরে চুনা পাথর ও অ্যাসিড ঢেলে দেয়। ঘরের একটি বাথরুমে আমি ও সায়েদ সিমেন্ট ও বালির মিশ্রণ তৈরি করি। পরবর্তীতে লাশভর্তি ড্রামের মুখ সিমেন্ট ঢালাই করে দেই। ইতিমধ্যে অমিতের আরও ১০-১২ জন বন্ধু আসে। তারা সবাই মিলে লাশভর্তি ড্রামটি বারান্দার কোনায় একটি তক্তা দিয়ে ঢেকে রাখে। পরদিন ১০ আগস্ট বিকাল ৩টায় আসিক ও ছিয়ামসহ অমিতের আরও কয়েকজন বন্ধু বাসায় আসে। রাত ৯টায় অমিত তার এক বন্ধুকে ফোন দিয়ে ৮-১০ জন লেবার নিয়ে আসতে বলে। রাত ১১টার দিকে কয়েকজন লেবার আসে। তাদের একজন ওপরে উঠে ড্রামটি দেখে যায়। শিশির বলে, ১২ আগস্ট দিবাগত রাত পৌনে ১টায় অমিত ও তার স্ত্রী বাসার নিচে একটি চেয়ারে বসে ছিল। আমরা কয়েকজন মিলে লাশভর্তি ড্রামটি নিচে নামাই। রাত আনুমানিক দেড়টার দিকে একটি ভ্যান গাড়িতে নিয়ে ড্রামটি রাখি। এর মধ্যে রাজীব একটি সিএনজি ট্যাক্সি নিয়ে এলে সেটিতে করে অমিত ও তার স্ত্রী চলে যায়। রাতে ড্রামটি ফেলে আসি রানীর দিঘিতে।’ পুলিশ নিশ্চিত হয়, খুনের পরিকল্পনাকারী অমিত মুহুরি। তাকে ধরতে অভিযান চালায় পুলিশ। শিশিরের দেওয়া তথ্যে বিভিন্ন স্থানে হানা দেয় পুলিশ। কিন্তু ব্যর্থ সব অভিযান। একপর্যায়ে পুলিশ খবর পায় অমিত রয়েছে কুমিল্লায়। কুমিল্লার একটি মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্রে ভর্তি রয়েছে অমিত। পুলিশের দল সেই কেন্দ্রে যায়। কিন্তু নেই অমিত। পুলিশ রোগীর তালিকা দেখে। কিন্তু সেখানেও নেই। সন্দেহ হলেই রোগীদের নাম জিজ্ঞাস করে পুলিশ। কিন্তু অমিত নেই। হতাশ পুলিশ ভিন্ন কোনো যায়গায় অভিযানের প্রস্তুতি নিতে থাকে। সোর্সের সঙ্গে যোগাযোগ করে। সোর্স আবারও নিশ্চিত করে, অমিত আছে সেখানেই। সোর্সের দেওয়া তথ্যে পুলিশ আবারও প্রতিটি রোগীকে পর্যবেক্ষণ করে। কিন্তু অমিতকে পায় না। পুলিশ যখন চলে আসবে, ঠিক তখনই সোর্সের ফোন। ‘স্যার অমিত মুহুরির গলা আর হাতে টাট্টু আঁকা রয়েছে।’ পুলিশ এ খবর পেয়েই ঘুরে দাঁড়ায়। তাই তো! একজন রোগী আছে সেখানে। যার টাট্টু আঁকা আছে। পুলিশ ছুটে যায় আবারও সেই নিরাময় কেন্দ্রে। বেডে সেই রোগী মাথা ঢেকে শুয়ে ছিল। তাকে বেড থেকে তুলেই সোজা চট্টগ্রামে। শিশিরের মুখোমুখি করা হয়। অস্বীকার করতে পারেনি তখন তার পরিচয়। স্বীকার করে নিজের নাম পরিচয়। খুনের ঘটনাও কবুল করে নেয় বন্ধুর এই খুনি। পুলিশ জানায়, অমিত মুহুরি চট্টগ্রামের ভয়ংকর এক অপরাধী। নৃশংস এ খুনের ঘটনার পর কুমিল্লায় গিয়ে মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্রে ভর্তি হয়েছিলেন সন্ত্রাসী অমিত। বেশভূষায় পরিবর্তন এনে নিজেকে বাঁচানোর চেষ্টা করলেও হাতে ও গলায় আঁকা টাট্টুর কারণে ধরা পড়তেই হলো অমিতকে। ২২ দিন পর বেরিয়ে আসে খুনের রহস্য।

এই বিভাগের আরও খবর
নোয়াখালী বিভাগ দাবিতে বিক্ষোভ
নোয়াখালী বিভাগ দাবিতে বিক্ষোভ
মুম্বাইয়ে পরিচালকের জিম্মিদশা থেকে ১৭ শিশু উদ্ধার, নিহত ১
মুম্বাইয়ে পরিচালকের জিম্মিদশা থেকে ১৭ শিশু উদ্ধার, নিহত ১
রাতে পুলিশের অভিযান, সকালে মিলল লাশ
রাতে পুলিশের অভিযান, সকালে মিলল লাশ
নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন
নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন
ডেঙ্গু আক্রান্ত আরও ৫০৬ জন হাসপাতালে ভর্তি
ডেঙ্গু আক্রান্ত আরও ৫০৬ জন হাসপাতালে ভর্তি
হাত-পা বেঁধে রড দিয়ে পিটিয়ে হত্যা
হাত-পা বেঁধে রড দিয়ে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা, আটক ১
গাজীপুরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা, আটক ১
পর্যটকের জন্য খুলে দেওয়া হচ্ছে সেন্ট মার্টিন
পর্যটকের জন্য খুলে দেওয়া হচ্ছে সেন্ট মার্টিন
ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া
ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ
অব্যবস্থাপনায় জলুস হারাচ্ছে কক্সবাজার
অব্যবস্থাপনায় জলুস হারাচ্ছে কক্সবাজার
কমছে সবজির দাম ফিরছে স্বস্তি
কমছে সবজির দাম ফিরছে স্বস্তি
সর্বশেষ খবর
ভারতের বিপক্ষে অস্ট্রেলিয়ার সহজ জয়
ভারতের বিপক্ষে অস্ট্রেলিয়ার সহজ জয়

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাবিতে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
জাবিতে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিচ-শিশির-আবহাওয়া আমাদের পক্ষে ছিল না : লিটন
পিচ-শিশির-আবহাওয়া আমাদের পক্ষে ছিল না : লিটন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যালিফোর্নিয়া জাদুঘরে হাজারের বেশি ঐতিহাসিক নিদর্শন চুরি
ক্যালিফোর্নিয়া জাদুঘরে হাজারের বেশি ঐতিহাসিক নিদর্শন চুরি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে যাত্রীবেশে অটোরিকশা ছিনতাই
রাজধানীতে যাত্রীবেশে অটোরিকশা ছিনতাই

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন খাবেন লেবু চা
কেন খাবেন লেবু চা

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

একাত্তরের পরাজিত শত্রুরা নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে: সেলিমুজ্জামান
একাত্তরের পরাজিত শত্রুরা নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে: সেলিমুজ্জামান

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজনৈতিক দলগুলো সুষ্ঠু নির্বাচন দেখতে চায় : শামা ওবায়েদ
রাজনৈতিক দলগুলো সুষ্ঠু নির্বাচন দেখতে চায় : শামা ওবায়েদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় বিএফএ ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন বিদ্যুৎ বয়েজ ক্লাব
বগুড়ায় বিএফএ ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন বিদ্যুৎ বয়েজ ক্লাব

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি বিপর্যয়ে বেসরকারি খাত
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি বিপর্যয়ে বেসরকারি খাত

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পদত্যাগের ঘোষণা দিয়ে পোস্ট মুছে ফেললেন জবি ছাত্রশক্তির আহ্বায়ক
পদত্যাগের ঘোষণা দিয়ে পোস্ট মুছে ফেললেন জবি ছাত্রশক্তির আহ্বায়ক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফটিকছড়িতে চাচাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ ভাতিজার বিরুদ্ধে
ফটিকছড়িতে চাচাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ ভাতিজার বিরুদ্ধে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের মাটিতে সমস্ত নির্যাতনের বিচার হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল
বাংলাদেশের মাটিতে সমস্ত নির্যাতনের বিচার হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণভোট নয়, সুষ্ঠু নির্বাচনই দেশের একমাত্র প্রয়োজন: তৃপ্তি
গণভোট নয়, সুষ্ঠু নির্বাচনই দেশের একমাত্র প্রয়োজন: তৃপ্তি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান
এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যের মৃত্যু
সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু
হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রেজেন্টেশন বানিয়ে দেবে গুগলের জেমিনাই
প্রেজেন্টেশন বানিয়ে দেবে গুগলের জেমিনাই

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

জুভেন্টাসের কোচের দায়িত্ব পেলেন স্পালেত্তি
জুভেন্টাসের কোচের দায়িত্ব পেলেন স্পালেত্তি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিরোনামহীনের নতুন গান ‘ক্লান্ত কফিশপ’
শিরোনামহীনের নতুন গান ‘ক্লান্ত কফিশপ’

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই
সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে
চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সংকট থেকে উত্তরণের পথ সরকারকেই খুঁজে বের করতে হবে : মির্জা ফখরুল
সংকট থেকে উত্তরণের পথ সরকারকেই খুঁজে বের করতে হবে : মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টঙ্গীতে মারামারি থামাতে গিয়ে বৃদ্ধের মৃত্যু
টঙ্গীতে মারামারি থামাতে গিয়ে বৃদ্ধের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত হাইমচর থানার ওসি মহিউদ্দিন আর নেই
ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত হাইমচর থানার ওসি মহিউদ্দিন আর নেই

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে একজনের মরদেহ উদ্ধার
বান্দরবানে একজনের মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে পারল না বাংলাদেশ
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে পারল না বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ
স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন
বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই
সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া
বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন
শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!
বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক
১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল
নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত
১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে
চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক
যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার
বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা
কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ
জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে কমল স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
দেশের বাজারে কমল স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান
ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার
ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস
তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা
হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা

১৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ
স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝটিকা মিছিলের অর্থদাতারা আইনের আওতায় আসবে: পুলিশ
ঝটিকা মিছিলের অর্থদাতারা আইনের আওতায় আসবে: পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগে হবে, কোনো শক্তি নেই পেছানোর: প্রেস সচিব
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগে হবে, কোনো শক্তি নেই পেছানোর: প্রেস সচিব

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল
জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর
সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর

শোবিজ

জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক
জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ
রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানব পাচারের রুট নেপাল
মানব পাচারের রুট নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ
বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান
অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া
ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা
হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা

প্রথম পৃষ্ঠা

অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...
অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি
জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি

মাঠে ময়দানে

বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা
বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য

সম্পাদকীয়

নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন
নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন

পেছনের পৃষ্ঠা

আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব
আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক
বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক

নগর জীবন

কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা
কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা

নগর জীবন

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি

নগর জীবন

যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে
যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে

নগর জীবন

সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে
সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দিনে বিক্রি কোটি টাকার সুপারি
দিনে বিক্রি কোটি টাকার সুপারি

শনিবারের সকাল

বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন
বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

পানি জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে মামলা
পানি জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ
টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত
এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারকে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করতে হবে
সরকারকে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা