শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২১ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

ডোবেনি লাশভর্তি ড্রাম

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
ডোবেনি লাশভর্তি ড্রাম

মধ্যরাতে দিঘির পাড়ে লোকজন দেখে থমকে দাঁড়ান আয়ুব আলী, মুনমুন শীল ও মহিউদ্দিন। এত রাতে দিঘির পাড়ে কারা? কী করছে ওরা? নিজেদের মধ্যে ফিসফিস করে। একটি ভ্যানগাড়িও আছে। ভ্যানগাড়িতে বাঁধা একটি ড্রাম। এবার একটি ঝোপের আড়াল হন তিনজন। দৃষ্টি তাদের সেই ড্রামে। লোকজন ধরাধরি করে ড্রামটি নামানোর চেষ্টা। কী ব্যাপার! চারজনেও নামাতে পারছে না। ড্রামে তাহলে কী আছে? তিনজনের মধ্যে একই প্রশ্ন তখন। আবার নিজেরাই বলছে, ড্রামে মনে হয় চোরাই মালটাল কিছু থাকতে পারে। এসব নিজেরা বলতে বলতে আবারও দৃষ্টি সেই লোকজনের দিকে। হ্যাঁ, ড্রাম নামিয়েছে। গড়িয়ে গড়িয়ে দিঘিতে ফেলে দিল সেই ড্রাম। কিন্তু বেশি দূর এগোয়নি সেটা। দিঘির পানিতে তলিয়ে যায়নি। কিছুর সঙ্গে আটকে গেছে। ড্রামটির একটি অংশ দেখা যাচ্ছে। সেই তিন ব্যক্তি ভয়ে সেখান থেকে চলে যায়। চোখ ফেরানোর সময় তাদের চোখ আটকে যায় দুজনের দিকে। কেমন যেন চেনা চেনা লাগছে তাদের। আর কিছু না ভেবে চলে যায় তারা নিজ নিজ বাসায়। রাতে দিঘিতে ফেলা সেই ড্রাম দিনের আলোয় স্পষ্ট হয়ে ওঠে। চট্টগ্রাম নগরীর এনায়েত বাজার রানীর দিঘিতে দিনের আলোয় স্পষ্ট হয়ে ওঠা সেই ড্রাম নিয়ে সাধারণ মানুষের ভীষণ কৌতূহল। ড্রাম থেকে গন্ধ বেরোচ্ছিল। আশপাশের মানুষ ড্রামটি তোলার চেষ্টা করে। কিন্তু এতটাই ভারী ছিল সেই ড্রামটি, খালি হাতে তোলা যাচ্ছিল না। খবর দেওয়া হয় পুলিশকে। পুলিশ ছাড়াও আসে ফায়ার সার্ভিস। তোলা হলো সেই লোহার ড্রাম। ড্রামের উভয় দিকের মুখ ঢালাই করা। যে কারণে খোলা যাচ্ছিল না। মেশিন দিয়ে মুখ খোলা হলো। ভিতরে লাশ! ড্রামের ভিতর থেকে আস্ত এক যুবকের পচা-গলা লাশ বের করার পর আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে চারপাশে। পচন ধরায় চেনা যাচ্ছিল না। এলাকার শত শত মানুষ উপস্থিত হলেও লাশটি শনাক্ত করা যায়নি। ২০১৭ সালের আগস্ট মাসের ঘটনা এটি। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী অজ্ঞাত যুবকের পরিচয়ের সন্ধানে মাঠে নামে। কিন্তু কোনোভাবেই তার পরিচয় জানতে পারে না পুলিশ। এরই মাঝে কোতোয়ালি থানা পুলিশের কাছে সংবাদ আসে। তিন ব্যক্তি ঘটনাটি দেখেছে দূর থেকে। তাদের খুঁজে বের করে পুলিশ। তারা জানায় সেই রাতের ঘটনা। চেনা লাগছিল যে লোককে দেখে, সেই লোকের নাম বলে পুলিশকে। পুলিশ সেই ব্যক্তিকে গ্রেফতারে মাঠে নামে। একপর্যায়ে আগস্টের শেষ সপ্তাহে গ্রেফতার হয় শিশির নামে এক যুবক। চট্টগ্রাম থেকেই তাকে গ্রেফতার করে পুলিশ। থানায় নিয়ে শিশিরকে জেরা করা হয়। শিশিরের কাছ থেকে পুলিশ তথ্য পায়। পরিচয় জানতে পারে ড্রামে পাওয়া সেই অজ্ঞাত যুবকের। সেই যুবকের নাম ইমন। তাকে খুন করেছে অমিত মুহুরি। সবাই একে অপরের ঘনিষ্ঠ বন্ধু। কিন্তু অমিতের পরিকল্পনায় ইমনকে খুন করা হয়। পুলিশ শিশিরের জবানবন্দি রেকর্ড করে। শিশির বলে, ‘আমার নন্দনকাননের গ্রামার স্কুলের কাছে বাসায় অমিত, রাজীব, রাকেশ, ইমন ও অমিতের আরেক বন্ধু ৮ আগস্ট রাত সাড়ে ১০টা থেকে গভীর রাত পর্যন্ত আড্ডা দেই এবং ইয়াবা সেবন করি। রাতে আনুমানিক সাড়ে ১২টার দিকে ইমন ছাড়া সবাই নিজেদের বাসায় চলে যায়। পরদিন ৯ আগস্ট ভোর ৫টায় ইমনের মোবাইলে ফোন আসে। ফোনটি ছিল অমিত মুহুরির। অমিত ফোনে বলে, তার শরীর খারাপ লাগছে। তাকে হাসপাতালে যেতে হবে। অমিতের কথামতো ইমনকে নিয়ে ভোর আনুমানিক ৫টায় অমিতের বাসায় যাই। তখন দেখি অমিতের পোষা কুকুরটি সিঁড়ি দিয়ে নিচে নামছে। অমিত ইমনকে নিয়ে তার ষষ্ঠ তলার বাসায় যায়। আমি সিঁড়িতে থাকি। কিছুক্ষণ পর আমি অমিতের বাসায় গিয়ে দেখি বেড রুমের ফ্লোরে ইমনকে মারার জন্য অমিত ধস্তাধস্তি করছে। অমিতের কথামতো ইমনের হাত দুটি পেছন দিক থেকে কাপড় দিয়ে বেঁধে ফেলি। অমিত আমাকে কুকুরটি আনার জন্য নিচে যেতে বলে। আমি নিচে যাই। দারোয়ান শফির সহযোগিতায় কুকুরটি নিয়ে আবার ওপরে উঠি। বাসার ভিতরে ঢুকলে অমিত আমাকে প্রশ্ন করে, তার স্ত্রীকে আমি কী হিসেবে দেখি। উত্তরে বলি, বোন হিসেবে। অমিত বলে, তোর বোনকে কেউ খারাপ কাজ করলে তুই কী শাস্তি দিবি? এ কথা বলার পর ইমনকে দেখতে বাথরুমে যেতে বলে। গিয়ে দেখি হাত পা ও মুখ বাঁধা অচেতন অবস্থায় বাথরুমের একপাশে ইমন পড়ে আছে। জানতে চাইলে অমিত বলল, তার অনুপস্থিতিতে বাসায় এসে স্ত্রী চৈতিকে খারাপ কাজ করার চেষ্টা করে ইমন। তাই ইমনকে দুনিয়া থেকে সরিয়ে দিয়েছি। পরে বন্ধু রাকেশ, রিপন, ছায়েদকে ফোন করে বাসায় ডেকে নিয়ে আসে অমিত। রাকেশ আর অমিত দুজনে মিলে আলোচনা করে। তাদের পরিকল্পনা মতো হাজারীগলির একটি ছেলেকে ফোন করে এক বোতল অ্যাসিড ও কিছু ইয়াবা ট্যাবলেট নিয়ে আসতে বলে। আমি বাসার নিচে গিয়ে সেগুলো এনে অমিতের হাতে দিই। বন্ধু হেলাল ওরফে রিপনকে দিয়ে একটি ড্রাম, চুন, সিমেন্ট ও বালি নিয়ে আসা হয়। ড্রামে কিছু পানি ঢালার পর সবাই মিলে ইমনের লাশ ড্রামের ভিতরে রাখি। অমিত ড্রামের ভিতরে চুনা পাথর ও অ্যাসিড ঢেলে দেয়। ঘরের একটি বাথরুমে আমি ও সায়েদ সিমেন্ট ও বালির মিশ্রণ তৈরি করি। পরবর্তীতে লাশভর্তি ড্রামের মুখ সিমেন্ট ঢালাই করে দেই। ইতিমধ্যে অমিতের আরও ১০-১২ জন বন্ধু আসে। তারা সবাই মিলে লাশভর্তি ড্রামটি বারান্দার কোনায় একটি তক্তা দিয়ে ঢেকে রাখে। পরদিন ১০ আগস্ট বিকাল ৩টায় আসিক ও ছিয়ামসহ অমিতের আরও কয়েকজন বন্ধু বাসায় আসে। রাত ৯টায় অমিত তার এক বন্ধুকে ফোন দিয়ে ৮-১০ জন লেবার নিয়ে আসতে বলে। রাত ১১টার দিকে কয়েকজন লেবার আসে। তাদের একজন ওপরে উঠে ড্রামটি দেখে যায়। শিশির বলে, ১২ আগস্ট দিবাগত রাত পৌনে ১টায় অমিত ও তার স্ত্রী বাসার নিচে একটি চেয়ারে বসে ছিল। আমরা কয়েকজন মিলে লাশভর্তি ড্রামটি নিচে নামাই। রাত আনুমানিক দেড়টার দিকে একটি ভ্যান গাড়িতে নিয়ে ড্রামটি রাখি। এর মধ্যে রাজীব একটি সিএনজি ট্যাক্সি নিয়ে এলে সেটিতে করে অমিত ও তার স্ত্রী চলে যায়। রাতে ড্রামটি ফেলে আসি রানীর দিঘিতে।’ পুলিশ নিশ্চিত হয়, খুনের পরিকল্পনাকারী অমিত মুহুরি। তাকে ধরতে অভিযান চালায় পুলিশ। শিশিরের দেওয়া তথ্যে বিভিন্ন স্থানে হানা দেয় পুলিশ। কিন্তু ব্যর্থ সব অভিযান। একপর্যায়ে পুলিশ খবর পায় অমিত রয়েছে কুমিল্লায়। কুমিল্লার একটি মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্রে ভর্তি রয়েছে অমিত। পুলিশের দল সেই কেন্দ্রে যায়। কিন্তু নেই অমিত। পুলিশ রোগীর তালিকা দেখে। কিন্তু সেখানেও নেই। সন্দেহ হলেই রোগীদের নাম জিজ্ঞাস করে পুলিশ। কিন্তু অমিত নেই। হতাশ পুলিশ ভিন্ন কোনো যায়গায় অভিযানের প্রস্তুতি নিতে থাকে। সোর্সের সঙ্গে যোগাযোগ করে। সোর্স আবারও নিশ্চিত করে, অমিত আছে সেখানেই। সোর্সের দেওয়া তথ্যে পুলিশ আবারও প্রতিটি রোগীকে পর্যবেক্ষণ করে। কিন্তু অমিতকে পায় না। পুলিশ যখন চলে আসবে, ঠিক তখনই সোর্সের ফোন। ‘স্যার অমিত মুহুরির গলা আর হাতে টাট্টু আঁকা রয়েছে।’ পুলিশ এ খবর পেয়েই ঘুরে দাঁড়ায়। তাই তো! একজন রোগী আছে সেখানে। যার টাট্টু আঁকা আছে। পুলিশ ছুটে যায় আবারও সেই নিরাময় কেন্দ্রে। বেডে সেই রোগী মাথা ঢেকে শুয়ে ছিল। তাকে বেড থেকে তুলেই সোজা চট্টগ্রামে। শিশিরের মুখোমুখি করা হয়। অস্বীকার করতে পারেনি তখন তার পরিচয়। স্বীকার করে নিজের নাম পরিচয়। খুনের ঘটনাও কবুল করে নেয় বন্ধুর এই খুনি। পুলিশ জানায়, অমিত মুহুরি চট্টগ্রামের ভয়ংকর এক অপরাধী। নৃশংস এ খুনের ঘটনার পর কুমিল্লায় গিয়ে মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্রে ভর্তি হয়েছিলেন সন্ত্রাসী অমিত। বেশভূষায় পরিবর্তন এনে নিজেকে বাঁচানোর চেষ্টা করলেও হাতে ও গলায় আঁকা টাট্টুর কারণে ধরা পড়তেই হলো অমিতকে। ২২ দিন পর বেরিয়ে আসে খুনের রহস্য।

এই বিভাগের আরও খবর
ধুলায় ঢেকে গেছে রাজধানী
ধুলায় ঢেকে গেছে রাজধানী
মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ
মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
পিঁয়াজের ঝাঁজ কমেনি, ফের চড়া সবজি
পিঁয়াজের ঝাঁজ কমেনি, ফের চড়া সবজি
বিচারকের ছেলের মৃত্যু রক্তক্ষরণে
বিচারকের ছেলের মৃত্যু রক্তক্ষরণে
গণভোট জাতীয় নির্বাচনের আগে দিতে হবে
গণভোট জাতীয় নির্বাচনের আগে দিতে হবে
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
সর্বশেষ খবর
ত্বকের উজ্জ্বলতায়
ত্বকের উজ্জ্বলতায়

১৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

প্রখ্যাত মার্কিন কোচ জন বিমকে গুলি করে হত্যা
প্রখ্যাত মার্কিন কোচ জন বিমকে গুলি করে হত্যা

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফাহাদ-নীড়দের জন্য গ্র্যান্ডমাস্টার টুর্নামেন্ট
ফাহাদ-নীড়দের জন্য গ্র্যান্ডমাস্টার টুর্নামেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের
ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া
পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু
বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর
শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা
কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি
মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি
সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত
কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা
কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন
ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার
অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?
‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা
পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী
নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত
রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

১৩ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক
ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

সেই কাদের
সেই কাদের

শোবিজ

আমন খেতে ইঁদুরের হানা
আমন খেতে ইঁদুরের হানা

দেশগ্রাম

মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ
মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ

পেছনের পৃষ্ঠা