শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২১ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

ডোবেনি লাশভর্তি ড্রাম

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
ডোবেনি লাশভর্তি ড্রাম

মধ্যরাতে দিঘির পাড়ে লোকজন দেখে থমকে দাঁড়ান আয়ুব আলী, মুনমুন শীল ও মহিউদ্দিন। এত রাতে দিঘির পাড়ে কারা? কী করছে ওরা? নিজেদের মধ্যে ফিসফিস করে। একটি ভ্যানগাড়িও আছে। ভ্যানগাড়িতে বাঁধা একটি ড্রাম। এবার একটি ঝোপের আড়াল হন তিনজন। দৃষ্টি তাদের সেই ড্রামে। লোকজন ধরাধরি করে ড্রামটি নামানোর চেষ্টা। কী ব্যাপার! চারজনেও নামাতে পারছে না। ড্রামে তাহলে কী আছে? তিনজনের মধ্যে একই প্রশ্ন তখন। আবার নিজেরাই বলছে, ড্রামে মনে হয় চোরাই মালটাল কিছু থাকতে পারে। এসব নিজেরা বলতে বলতে আবারও দৃষ্টি সেই লোকজনের দিকে। হ্যাঁ, ড্রাম নামিয়েছে। গড়িয়ে গড়িয়ে দিঘিতে ফেলে দিল সেই ড্রাম। কিন্তু বেশি দূর এগোয়নি সেটা। দিঘির পানিতে তলিয়ে যায়নি। কিছুর সঙ্গে আটকে গেছে। ড্রামটির একটি অংশ দেখা যাচ্ছে। সেই তিন ব্যক্তি ভয়ে সেখান থেকে চলে যায়। চোখ ফেরানোর সময় তাদের চোখ আটকে যায় দুজনের দিকে। কেমন যেন চেনা চেনা লাগছে তাদের। আর কিছু না ভেবে চলে যায় তারা নিজ নিজ বাসায়। রাতে দিঘিতে ফেলা সেই ড্রাম দিনের আলোয় স্পষ্ট হয়ে ওঠে। চট্টগ্রাম নগরীর এনায়েত বাজার রানীর দিঘিতে দিনের আলোয় স্পষ্ট হয়ে ওঠা সেই ড্রাম নিয়ে সাধারণ মানুষের ভীষণ কৌতূহল। ড্রাম থেকে গন্ধ বেরোচ্ছিল। আশপাশের মানুষ ড্রামটি তোলার চেষ্টা করে। কিন্তু এতটাই ভারী ছিল সেই ড্রামটি, খালি হাতে তোলা যাচ্ছিল না। খবর দেওয়া হয় পুলিশকে। পুলিশ ছাড়াও আসে ফায়ার সার্ভিস। তোলা হলো সেই লোহার ড্রাম। ড্রামের উভয় দিকের মুখ ঢালাই করা। যে কারণে খোলা যাচ্ছিল না। মেশিন দিয়ে মুখ খোলা হলো। ভিতরে লাশ! ড্রামের ভিতর থেকে আস্ত এক যুবকের পচা-গলা লাশ বের করার পর আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে চারপাশে। পচন ধরায় চেনা যাচ্ছিল না। এলাকার শত শত মানুষ উপস্থিত হলেও লাশটি শনাক্ত করা যায়নি। ২০১৭ সালের আগস্ট মাসের ঘটনা এটি। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী অজ্ঞাত যুবকের পরিচয়ের সন্ধানে মাঠে নামে। কিন্তু কোনোভাবেই তার পরিচয় জানতে পারে না পুলিশ। এরই মাঝে কোতোয়ালি থানা পুলিশের কাছে সংবাদ আসে। তিন ব্যক্তি ঘটনাটি দেখেছে দূর থেকে। তাদের খুঁজে বের করে পুলিশ। তারা জানায় সেই রাতের ঘটনা। চেনা লাগছিল যে লোককে দেখে, সেই লোকের নাম বলে পুলিশকে। পুলিশ সেই ব্যক্তিকে গ্রেফতারে মাঠে নামে। একপর্যায়ে আগস্টের শেষ সপ্তাহে গ্রেফতার হয় শিশির নামে এক যুবক। চট্টগ্রাম থেকেই তাকে গ্রেফতার করে পুলিশ। থানায় নিয়ে শিশিরকে জেরা করা হয়। শিশিরের কাছ থেকে পুলিশ তথ্য পায়। পরিচয় জানতে পারে ড্রামে পাওয়া সেই অজ্ঞাত যুবকের। সেই যুবকের নাম ইমন। তাকে খুন করেছে অমিত মুহুরি। সবাই একে অপরের ঘনিষ্ঠ বন্ধু। কিন্তু অমিতের পরিকল্পনায় ইমনকে খুন করা হয়। পুলিশ শিশিরের জবানবন্দি রেকর্ড করে। শিশির বলে, ‘আমার নন্দনকাননের গ্রামার স্কুলের কাছে বাসায় অমিত, রাজীব, রাকেশ, ইমন ও অমিতের আরেক বন্ধু ৮ আগস্ট রাত সাড়ে ১০টা থেকে গভীর রাত পর্যন্ত আড্ডা দেই এবং ইয়াবা সেবন করি। রাতে আনুমানিক সাড়ে ১২টার দিকে ইমন ছাড়া সবাই নিজেদের বাসায় চলে যায়। পরদিন ৯ আগস্ট ভোর ৫টায় ইমনের মোবাইলে ফোন আসে। ফোনটি ছিল অমিত মুহুরির। অমিত ফোনে বলে, তার শরীর খারাপ লাগছে। তাকে হাসপাতালে যেতে হবে। অমিতের কথামতো ইমনকে নিয়ে ভোর আনুমানিক ৫টায় অমিতের বাসায় যাই। তখন দেখি অমিতের পোষা কুকুরটি সিঁড়ি দিয়ে নিচে নামছে। অমিত ইমনকে নিয়ে তার ষষ্ঠ তলার বাসায় যায়। আমি সিঁড়িতে থাকি। কিছুক্ষণ পর আমি অমিতের বাসায় গিয়ে দেখি বেড রুমের ফ্লোরে ইমনকে মারার জন্য অমিত ধস্তাধস্তি করছে। অমিতের কথামতো ইমনের হাত দুটি পেছন দিক থেকে কাপড় দিয়ে বেঁধে ফেলি। অমিত আমাকে কুকুরটি আনার জন্য নিচে যেতে বলে। আমি নিচে যাই। দারোয়ান শফির সহযোগিতায় কুকুরটি নিয়ে আবার ওপরে উঠি। বাসার ভিতরে ঢুকলে অমিত আমাকে প্রশ্ন করে, তার স্ত্রীকে আমি কী হিসেবে দেখি। উত্তরে বলি, বোন হিসেবে। অমিত বলে, তোর বোনকে কেউ খারাপ কাজ করলে তুই কী শাস্তি দিবি? এ কথা বলার পর ইমনকে দেখতে বাথরুমে যেতে বলে। গিয়ে দেখি হাত পা ও মুখ বাঁধা অচেতন অবস্থায় বাথরুমের একপাশে ইমন পড়ে আছে। জানতে চাইলে অমিত বলল, তার অনুপস্থিতিতে বাসায় এসে স্ত্রী চৈতিকে খারাপ কাজ করার চেষ্টা করে ইমন। তাই ইমনকে দুনিয়া থেকে সরিয়ে দিয়েছি। পরে বন্ধু রাকেশ, রিপন, ছায়েদকে ফোন করে বাসায় ডেকে নিয়ে আসে অমিত। রাকেশ আর অমিত দুজনে মিলে আলোচনা করে। তাদের পরিকল্পনা মতো হাজারীগলির একটি ছেলেকে ফোন করে এক বোতল অ্যাসিড ও কিছু ইয়াবা ট্যাবলেট নিয়ে আসতে বলে। আমি বাসার নিচে গিয়ে সেগুলো এনে অমিতের হাতে দিই। বন্ধু হেলাল ওরফে রিপনকে দিয়ে একটি ড্রাম, চুন, সিমেন্ট ও বালি নিয়ে আসা হয়। ড্রামে কিছু পানি ঢালার পর সবাই মিলে ইমনের লাশ ড্রামের ভিতরে রাখি। অমিত ড্রামের ভিতরে চুনা পাথর ও অ্যাসিড ঢেলে দেয়। ঘরের একটি বাথরুমে আমি ও সায়েদ সিমেন্ট ও বালির মিশ্রণ তৈরি করি। পরবর্তীতে লাশভর্তি ড্রামের মুখ সিমেন্ট ঢালাই করে দেই। ইতিমধ্যে অমিতের আরও ১০-১২ জন বন্ধু আসে। তারা সবাই মিলে লাশভর্তি ড্রামটি বারান্দার কোনায় একটি তক্তা দিয়ে ঢেকে রাখে। পরদিন ১০ আগস্ট বিকাল ৩টায় আসিক ও ছিয়ামসহ অমিতের আরও কয়েকজন বন্ধু বাসায় আসে। রাত ৯টায় অমিত তার এক বন্ধুকে ফোন দিয়ে ৮-১০ জন লেবার নিয়ে আসতে বলে। রাত ১১টার দিকে কয়েকজন লেবার আসে। তাদের একজন ওপরে উঠে ড্রামটি দেখে যায়। শিশির বলে, ১২ আগস্ট দিবাগত রাত পৌনে ১টায় অমিত ও তার স্ত্রী বাসার নিচে একটি চেয়ারে বসে ছিল। আমরা কয়েকজন মিলে লাশভর্তি ড্রামটি নিচে নামাই। রাত আনুমানিক দেড়টার দিকে একটি ভ্যান গাড়িতে নিয়ে ড্রামটি রাখি। এর মধ্যে রাজীব একটি সিএনজি ট্যাক্সি নিয়ে এলে সেটিতে করে অমিত ও তার স্ত্রী চলে যায়। রাতে ড্রামটি ফেলে আসি রানীর দিঘিতে।’ পুলিশ নিশ্চিত হয়, খুনের পরিকল্পনাকারী অমিত মুহুরি। তাকে ধরতে অভিযান চালায় পুলিশ। শিশিরের দেওয়া তথ্যে বিভিন্ন স্থানে হানা দেয় পুলিশ। কিন্তু ব্যর্থ সব অভিযান। একপর্যায়ে পুলিশ খবর পায় অমিত রয়েছে কুমিল্লায়। কুমিল্লার একটি মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্রে ভর্তি রয়েছে অমিত। পুলিশের দল সেই কেন্দ্রে যায়। কিন্তু নেই অমিত। পুলিশ রোগীর তালিকা দেখে। কিন্তু সেখানেও নেই। সন্দেহ হলেই রোগীদের নাম জিজ্ঞাস করে পুলিশ। কিন্তু অমিত নেই। হতাশ পুলিশ ভিন্ন কোনো যায়গায় অভিযানের প্রস্তুতি নিতে থাকে। সোর্সের সঙ্গে যোগাযোগ করে। সোর্স আবারও নিশ্চিত করে, অমিত আছে সেখানেই। সোর্সের দেওয়া তথ্যে পুলিশ আবারও প্রতিটি রোগীকে পর্যবেক্ষণ করে। কিন্তু অমিতকে পায় না। পুলিশ যখন চলে আসবে, ঠিক তখনই সোর্সের ফোন। ‘স্যার অমিত মুহুরির গলা আর হাতে টাট্টু আঁকা রয়েছে।’ পুলিশ এ খবর পেয়েই ঘুরে দাঁড়ায়। তাই তো! একজন রোগী আছে সেখানে। যার টাট্টু আঁকা আছে। পুলিশ ছুটে যায় আবারও সেই নিরাময় কেন্দ্রে। বেডে সেই রোগী মাথা ঢেকে শুয়ে ছিল। তাকে বেড থেকে তুলেই সোজা চট্টগ্রামে। শিশিরের মুখোমুখি করা হয়। অস্বীকার করতে পারেনি তখন তার পরিচয়। স্বীকার করে নিজের নাম পরিচয়। খুনের ঘটনাও কবুল করে নেয় বন্ধুর এই খুনি। পুলিশ জানায়, অমিত মুহুরি চট্টগ্রামের ভয়ংকর এক অপরাধী। নৃশংস এ খুনের ঘটনার পর কুমিল্লায় গিয়ে মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্রে ভর্তি হয়েছিলেন সন্ত্রাসী অমিত। বেশভূষায় পরিবর্তন এনে নিজেকে বাঁচানোর চেষ্টা করলেও হাতে ও গলায় আঁকা টাট্টুর কারণে ধরা পড়তেই হলো অমিতকে। ২২ দিন পর বেরিয়ে আসে খুনের রহস্য।

এই বিভাগের আরও খবর
সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধে রেড নোটিস জারির আবেদন
সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধে রেড নোটিস জারির আবেদন
হেলমেটে মিলছে ফুল, না থাকলে সতর্কতা
হেলমেটে মিলছে ফুল, না থাকলে সতর্কতা
চারটি সংসদীয় আসন বহালের দাবিতে নির্বাচন অফিসে ধর্মঘট
চারটি সংসদীয় আসন বহালের দাবিতে নির্বাচন অফিসে ধর্মঘট
কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের
কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের
নাগরিকত্ব নিয়ে মিথ্যাচার করেছেন টিউলিপ সিদ্দিক
নাগরিকত্ব নিয়ে মিথ্যাচার করেছেন টিউলিপ সিদ্দিক
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ পাঁচ জন অভিযুক্ত
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ পাঁচ জন অভিযুক্ত
গৌরনদীর ৩৮ যুবক লিবিয়ার জেলে
গৌরনদীর ৩৮ যুবক লিবিয়ার জেলে
ফিরলেন ১৭৬ বাংলাদেশি
ফিরলেন ১৭৬ বাংলাদেশি
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
হত্যাযজ্ঞের দায় হাসিনার ন্যায়বিচার চাই
হত্যাযজ্ঞের দায় হাসিনার ন্যায়বিচার চাই
ভোটার আকৃষ্টে মরিয়া প্রার্থীরা
ভোটার আকৃষ্টে মরিয়া প্রার্থীরা
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
সর্বশেষ খবর
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

১২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই
একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই

নগর জীবন

এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি
এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি

নগর জীবন

বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

নগর জীবন

সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ
সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ

দেশগ্রাম

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে