শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২১ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

ডোবেনি লাশভর্তি ড্রাম

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
ডোবেনি লাশভর্তি ড্রাম

মধ্যরাতে দিঘির পাড়ে লোকজন দেখে থমকে দাঁড়ান আয়ুব আলী, মুনমুন শীল ও মহিউদ্দিন। এত রাতে দিঘির পাড়ে কারা? কী করছে ওরা? নিজেদের মধ্যে ফিসফিস করে। একটি ভ্যানগাড়িও আছে। ভ্যানগাড়িতে বাঁধা একটি ড্রাম। এবার একটি ঝোপের আড়াল হন তিনজন। দৃষ্টি তাদের সেই ড্রামে। লোকজন ধরাধরি করে ড্রামটি নামানোর চেষ্টা। কী ব্যাপার! চারজনেও নামাতে পারছে না। ড্রামে তাহলে কী আছে? তিনজনের মধ্যে একই প্রশ্ন তখন। আবার নিজেরাই বলছে, ড্রামে মনে হয় চোরাই মালটাল কিছু থাকতে পারে। এসব নিজেরা বলতে বলতে আবারও দৃষ্টি সেই লোকজনের দিকে। হ্যাঁ, ড্রাম নামিয়েছে। গড়িয়ে গড়িয়ে দিঘিতে ফেলে দিল সেই ড্রাম। কিন্তু বেশি দূর এগোয়নি সেটা। দিঘির পানিতে তলিয়ে যায়নি। কিছুর সঙ্গে আটকে গেছে। ড্রামটির একটি অংশ দেখা যাচ্ছে। সেই তিন ব্যক্তি ভয়ে সেখান থেকে চলে যায়। চোখ ফেরানোর সময় তাদের চোখ আটকে যায় দুজনের দিকে। কেমন যেন চেনা চেনা লাগছে তাদের। আর কিছু না ভেবে চলে যায় তারা নিজ নিজ বাসায়। রাতে দিঘিতে ফেলা সেই ড্রাম দিনের আলোয় স্পষ্ট হয়ে ওঠে। চট্টগ্রাম নগরীর এনায়েত বাজার রানীর দিঘিতে দিনের আলোয় স্পষ্ট হয়ে ওঠা সেই ড্রাম নিয়ে সাধারণ মানুষের ভীষণ কৌতূহল। ড্রাম থেকে গন্ধ বেরোচ্ছিল। আশপাশের মানুষ ড্রামটি তোলার চেষ্টা করে। কিন্তু এতটাই ভারী ছিল সেই ড্রামটি, খালি হাতে তোলা যাচ্ছিল না। খবর দেওয়া হয় পুলিশকে। পুলিশ ছাড়াও আসে ফায়ার সার্ভিস। তোলা হলো সেই লোহার ড্রাম। ড্রামের উভয় দিকের মুখ ঢালাই করা। যে কারণে খোলা যাচ্ছিল না। মেশিন দিয়ে মুখ খোলা হলো। ভিতরে লাশ! ড্রামের ভিতর থেকে আস্ত এক যুবকের পচা-গলা লাশ বের করার পর আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে চারপাশে। পচন ধরায় চেনা যাচ্ছিল না। এলাকার শত শত মানুষ উপস্থিত হলেও লাশটি শনাক্ত করা যায়নি। ২০১৭ সালের আগস্ট মাসের ঘটনা এটি। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী অজ্ঞাত যুবকের পরিচয়ের সন্ধানে মাঠে নামে। কিন্তু কোনোভাবেই তার পরিচয় জানতে পারে না পুলিশ। এরই মাঝে কোতোয়ালি থানা পুলিশের কাছে সংবাদ আসে। তিন ব্যক্তি ঘটনাটি দেখেছে দূর থেকে। তাদের খুঁজে বের করে পুলিশ। তারা জানায় সেই রাতের ঘটনা। চেনা লাগছিল যে লোককে দেখে, সেই লোকের নাম বলে পুলিশকে। পুলিশ সেই ব্যক্তিকে গ্রেফতারে মাঠে নামে। একপর্যায়ে আগস্টের শেষ সপ্তাহে গ্রেফতার হয় শিশির নামে এক যুবক। চট্টগ্রাম থেকেই তাকে গ্রেফতার করে পুলিশ। থানায় নিয়ে শিশিরকে জেরা করা হয়। শিশিরের কাছ থেকে পুলিশ তথ্য পায়। পরিচয় জানতে পারে ড্রামে পাওয়া সেই অজ্ঞাত যুবকের। সেই যুবকের নাম ইমন। তাকে খুন করেছে অমিত মুহুরি। সবাই একে অপরের ঘনিষ্ঠ বন্ধু। কিন্তু অমিতের পরিকল্পনায় ইমনকে খুন করা হয়। পুলিশ শিশিরের জবানবন্দি রেকর্ড করে। শিশির বলে, ‘আমার নন্দনকাননের গ্রামার স্কুলের কাছে বাসায় অমিত, রাজীব, রাকেশ, ইমন ও অমিতের আরেক বন্ধু ৮ আগস্ট রাত সাড়ে ১০টা থেকে গভীর রাত পর্যন্ত আড্ডা দেই এবং ইয়াবা সেবন করি। রাতে আনুমানিক সাড়ে ১২টার দিকে ইমন ছাড়া সবাই নিজেদের বাসায় চলে যায়। পরদিন ৯ আগস্ট ভোর ৫টায় ইমনের মোবাইলে ফোন আসে। ফোনটি ছিল অমিত মুহুরির। অমিত ফোনে বলে, তার শরীর খারাপ লাগছে। তাকে হাসপাতালে যেতে হবে। অমিতের কথামতো ইমনকে নিয়ে ভোর আনুমানিক ৫টায় অমিতের বাসায় যাই। তখন দেখি অমিতের পোষা কুকুরটি সিঁড়ি দিয়ে নিচে নামছে। অমিত ইমনকে নিয়ে তার ষষ্ঠ তলার বাসায় যায়। আমি সিঁড়িতে থাকি। কিছুক্ষণ পর আমি অমিতের বাসায় গিয়ে দেখি বেড রুমের ফ্লোরে ইমনকে মারার জন্য অমিত ধস্তাধস্তি করছে। অমিতের কথামতো ইমনের হাত দুটি পেছন দিক থেকে কাপড় দিয়ে বেঁধে ফেলি। অমিত আমাকে কুকুরটি আনার জন্য নিচে যেতে বলে। আমি নিচে যাই। দারোয়ান শফির সহযোগিতায় কুকুরটি নিয়ে আবার ওপরে উঠি। বাসার ভিতরে ঢুকলে অমিত আমাকে প্রশ্ন করে, তার স্ত্রীকে আমি কী হিসেবে দেখি। উত্তরে বলি, বোন হিসেবে। অমিত বলে, তোর বোনকে কেউ খারাপ কাজ করলে তুই কী শাস্তি দিবি? এ কথা বলার পর ইমনকে দেখতে বাথরুমে যেতে বলে। গিয়ে দেখি হাত পা ও মুখ বাঁধা অচেতন অবস্থায় বাথরুমের একপাশে ইমন পড়ে আছে। জানতে চাইলে অমিত বলল, তার অনুপস্থিতিতে বাসায় এসে স্ত্রী চৈতিকে খারাপ কাজ করার চেষ্টা করে ইমন। তাই ইমনকে দুনিয়া থেকে সরিয়ে দিয়েছি। পরে বন্ধু রাকেশ, রিপন, ছায়েদকে ফোন করে বাসায় ডেকে নিয়ে আসে অমিত। রাকেশ আর অমিত দুজনে মিলে আলোচনা করে। তাদের পরিকল্পনা মতো হাজারীগলির একটি ছেলেকে ফোন করে এক বোতল অ্যাসিড ও কিছু ইয়াবা ট্যাবলেট নিয়ে আসতে বলে। আমি বাসার নিচে গিয়ে সেগুলো এনে অমিতের হাতে দিই। বন্ধু হেলাল ওরফে রিপনকে দিয়ে একটি ড্রাম, চুন, সিমেন্ট ও বালি নিয়ে আসা হয়। ড্রামে কিছু পানি ঢালার পর সবাই মিলে ইমনের লাশ ড্রামের ভিতরে রাখি। অমিত ড্রামের ভিতরে চুনা পাথর ও অ্যাসিড ঢেলে দেয়। ঘরের একটি বাথরুমে আমি ও সায়েদ সিমেন্ট ও বালির মিশ্রণ তৈরি করি। পরবর্তীতে লাশভর্তি ড্রামের মুখ সিমেন্ট ঢালাই করে দেই। ইতিমধ্যে অমিতের আরও ১০-১২ জন বন্ধু আসে। তারা সবাই মিলে লাশভর্তি ড্রামটি বারান্দার কোনায় একটি তক্তা দিয়ে ঢেকে রাখে। পরদিন ১০ আগস্ট বিকাল ৩টায় আসিক ও ছিয়ামসহ অমিতের আরও কয়েকজন বন্ধু বাসায় আসে। রাত ৯টায় অমিত তার এক বন্ধুকে ফোন দিয়ে ৮-১০ জন লেবার নিয়ে আসতে বলে। রাত ১১টার দিকে কয়েকজন লেবার আসে। তাদের একজন ওপরে উঠে ড্রামটি দেখে যায়। শিশির বলে, ১২ আগস্ট দিবাগত রাত পৌনে ১টায় অমিত ও তার স্ত্রী বাসার নিচে একটি চেয়ারে বসে ছিল। আমরা কয়েকজন মিলে লাশভর্তি ড্রামটি নিচে নামাই। রাত আনুমানিক দেড়টার দিকে একটি ভ্যান গাড়িতে নিয়ে ড্রামটি রাখি। এর মধ্যে রাজীব একটি সিএনজি ট্যাক্সি নিয়ে এলে সেটিতে করে অমিত ও তার স্ত্রী চলে যায়। রাতে ড্রামটি ফেলে আসি রানীর দিঘিতে।’ পুলিশ নিশ্চিত হয়, খুনের পরিকল্পনাকারী অমিত মুহুরি। তাকে ধরতে অভিযান চালায় পুলিশ। শিশিরের দেওয়া তথ্যে বিভিন্ন স্থানে হানা দেয় পুলিশ। কিন্তু ব্যর্থ সব অভিযান। একপর্যায়ে পুলিশ খবর পায় অমিত রয়েছে কুমিল্লায়। কুমিল্লার একটি মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্রে ভর্তি রয়েছে অমিত। পুলিশের দল সেই কেন্দ্রে যায়। কিন্তু নেই অমিত। পুলিশ রোগীর তালিকা দেখে। কিন্তু সেখানেও নেই। সন্দেহ হলেই রোগীদের নাম জিজ্ঞাস করে পুলিশ। কিন্তু অমিত নেই। হতাশ পুলিশ ভিন্ন কোনো যায়গায় অভিযানের প্রস্তুতি নিতে থাকে। সোর্সের সঙ্গে যোগাযোগ করে। সোর্স আবারও নিশ্চিত করে, অমিত আছে সেখানেই। সোর্সের দেওয়া তথ্যে পুলিশ আবারও প্রতিটি রোগীকে পর্যবেক্ষণ করে। কিন্তু অমিতকে পায় না। পুলিশ যখন চলে আসবে, ঠিক তখনই সোর্সের ফোন। ‘স্যার অমিত মুহুরির গলা আর হাতে টাট্টু আঁকা রয়েছে।’ পুলিশ এ খবর পেয়েই ঘুরে দাঁড়ায়। তাই তো! একজন রোগী আছে সেখানে। যার টাট্টু আঁকা আছে। পুলিশ ছুটে যায় আবারও সেই নিরাময় কেন্দ্রে। বেডে সেই রোগী মাথা ঢেকে শুয়ে ছিল। তাকে বেড থেকে তুলেই সোজা চট্টগ্রামে। শিশিরের মুখোমুখি করা হয়। অস্বীকার করতে পারেনি তখন তার পরিচয়। স্বীকার করে নিজের নাম পরিচয়। খুনের ঘটনাও কবুল করে নেয় বন্ধুর এই খুনি। পুলিশ জানায়, অমিত মুহুরি চট্টগ্রামের ভয়ংকর এক অপরাধী। নৃশংস এ খুনের ঘটনার পর কুমিল্লায় গিয়ে মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্রে ভর্তি হয়েছিলেন সন্ত্রাসী অমিত। বেশভূষায় পরিবর্তন এনে নিজেকে বাঁচানোর চেষ্টা করলেও হাতে ও গলায় আঁকা টাট্টুর কারণে ধরা পড়তেই হলো অমিতকে। ২২ দিন পর বেরিয়ে আসে খুনের রহস্য।

এই বিভাগের আরও খবর
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে জোরালো হচ্ছে আন্দোলন
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে জোরালো হচ্ছে আন্দোলন
থাপ্পড় মারায় অবরুদ্ধ পুলিশ
থাপ্পড় মারায় অবরুদ্ধ পুলিশ
জাল ভিসা ও টিকিটে কোটি টাকা প্রতারণা, গ্রেপ্তার ১
জাল ভিসা ও টিকিটে কোটি টাকা প্রতারণা, গ্রেপ্তার ১
রক্তচোষা গ্রুপের মূলহোতা জনি গ্রেপ্তার
রক্তচোষা গ্রুপের মূলহোতা জনি গ্রেপ্তার
মেট্রোরেলের লাইন থেকে দুটি ককটেল উদ্ধার
মেট্রোরেলের লাইন থেকে দুটি ককটেল উদ্ধার
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল ঢেলে আগুন
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল ঢেলে আগুন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
সর্বশেষ খবর
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে
খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে

৪৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ
আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী
বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা