শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২০ জুন, ২০২১

জীবনের শুরু আর শেষটাও ছিল বেওয়ারিশ

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
জীবনের শুরু আর শেষটাও ছিল বেওয়ারিশ

পূর্বাচল থেকে ঢাকার পথে ৩০০ ফিট রাস্তার পাশে পড়ে আছে অজ্ঞাত এক তরুণীর লাশ। সকাল বেলা পথচারীদের চোখে পড়ে লাশটি। ৯৯৯-এ কল করার কিছু পরই খিলক্ষেত থানার পুলিশ আসে ঘটনাস্থলে। আসে গোয়েন্দা পুলিশ ও র‌্যাব। সাত সকালে লাশ উদ্ধারের ঘটনাটি চাউর হয়ে যাওয়ার পর মানুষের ভিড় বাড়তে থাকে। আতঙ্কের ছাপ মানুষের মুখে। কে বা কারা নারীকে হত্যার পর ফেলে রেখে যায় ৩০০ ফুট সড়কের পাশের একটি ঝোপে। ঘটনাস্থলে ফরেনসিকভ্যান নিয়ে ছুটে আসে সিআইডির ক্রাইম সিন ইউনিট ও তদন্ত টিম। বেওয়ারিশ লাশের পরিচয় সন্ধানে ফরেনসিক ডিভাইসের মাধ্যমে ফিংগার প্রিন্ট মেলানোর চেষ্টা করেন সিআইডির কর্মকর্তারা। এ ক্ষেত্রে সিআইডিকে কোনো বেগ পেতে হয়নি। যতটুকু কঠিন হবে বলে মনে করছিলেন সিআইডির কর্মকর্তারা, ততটুকু হয়নি। মুহূর্তেই লাশের নাম-পরিচয় বেরিয়ে আসে। জাতীয় পরিচয়পত্র অনুযায়ী নারীর নাম সুমি হাসান। পিতা চান মিয়া শেখ। ঠিকানা কোটালিপাড়া, গোপালগঞ্জ। তদন্তের গুরুত্বপূর্ণ ধাপ এগিয়ে যান সিআইডি কর্মকর্তারা। ময়নাতদন্তের জন্য লাশ পাঠানো হয় ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে। সেদিন ছিল ২০২০ সালের ১৯ জুন। ঘটনার অনুসন্ধান করতে গিয়ে সিআইডি সুমির এমন একটি জীবনের সন্ধান পেয়েছেন যার শুরু এবং শেষ দুটোই হয়েছে বেওয়ারিশ হিসেবে। এর মধ্যকার ২৭ বছরের সময়টুকুতে আছে বিয়ে, বিচ্ছেদ আর উচ্ছৃঙ্খল জীবনের কিছু চিহ্ন।

সিআইডির তদন্ত এখন গোপালগঞ্জে। কোটালিপাড়ায় খবর নিতে বলা হয় সুমি হাসানের বাবা চান মিয়া শেখের। কিন্তু পুলিশ খবর নিয়ে জানতে পারে, সুমি হাসান বা চান মিয়া শেখ নামের কেউ সেখানে থাকেন না। খটকায় পড়ে যায় সিআইডি। কোথায় ঠিকানা পাবে এ নিয়ে চিন্তিত সিআইডি কর্মকর্তারা। তখন অন্য উপায়ে তদন্ত শুরু করেন তারা। লাশ উদ্ধারের সময় ঘটনাস্থলেই একটি নোকিয়া ফোন সেট উদ্ধার করা হয়েছিল। ওই ফোনের সিম নম্বরের মালিকের খোঁজ করে সিআইডি জানতে পারে, এই সিমটি জাহিদ নামে এক ব্যক্তির নামে নিবন্ধিত। ঠিকানা দেওয়া আছে গোপালগঞ্জের কোটালিপাড়া। সিআইডি এবার জাহিদের খোঁজ করতে থাকেন। কোটালিপাড়ায় জাহিদের বাড়ির সন্ধান পাওয়া যায়। কিন্তু জাহিদ সেখানে নেই। জাহিদের নম্বর জোগাড় করে সিআইডি। সিআইডি এবার তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার করে জাহিদের অবস্থান জানার চেষ্টা করে। জাহিদের লোকেশন তারা পায় রাজধানীর জিগাতলায়। সিআইডি সময় নষ্ট না করে ছুটে যায় জিগাতলায়। বিভিন্ন বাসায় খোঁজ করতে করতে জাহিদের অবস্থান নিশ্চিত হয় সিআইডি। তারা জানতে পারেন, জাহিদ পেশায় একজন ড্রাইভার। একটি মহিলা হোস্টেলের নিচে তিনি থাকেন। গোয়েন্দা কর্মকর্তা রাতে ফোন দেন জাহিদকে। গাড়ি ভাড়ার কথা বলে তাকে সামনে আনার চেষ্টা করেন। কিন্তু জাহিদ এড়িয়ে যান। সিআইডি নিশ্চিত হয়, শিকার তাদের হাতের মুঠোয়। পরদিন আবারও জাহিদের খোঁজে যায় সিআইডি। এবার পেয়ে যায়। তাকে সোজা সিআইডি কার্যালয়ে নিয়ে জেরা শুরু করে। সুমির কথা জিজ্ঞাসা করলে জাহিদ তাকে চেনে বলে স্বীকার করে। সুমি তার স্ত্রী ছিল। ২০১০ সালে তিনি প্রেম করে বিয়ে করেছিলেন। কিন্তু বনিবনা হচ্ছিল না। ২০১৪ সালে তাদের বিচ্ছেদ হয়। তবে এরই মধ্যে এক মেয়ে (৯ বছর) ও এক ছেলের (৭ বছর) জন্ম হয়। সন্তানদের নিয়ে সুমি তার মায়ের কাছে চলে যায়। প্রতি মাসে দুই সন্তানের জন্য ২ হাজার টাকা করে খরচ পাঠাতেন। সর্বশেষ ২০২০ সালের রোজার মাসে এরপর থেকে তার সঙ্গে যোগাযোগ নেই। হতাশ সিআইডি কর্মকর্তারা। তারা জাহিদের কাছে সুমির মায়ের ঠিকানা চান। জাহিদের কাছ থেকে ঠিকানা নিয়ে রাজধানীর বাড্ডায় সুমির মায়ের কাছে হাজির হয় সিআইডি। জানতে চায় সুমির খবর। সুমির মা তখন জানায়, সুমি তার পালক মেয়ে। ২৭ বছর আগে সুমিকে কোনো এক নারী অপরিচিত একটি ছোট ছেলের কোলে রেখে চলে যান। ছেলেটিকে তিনি বলেছিলেন মজার খাবার নিয়ে আসছেন। কিন্তু আর ফেরেননি। তখন সুমির ২ মাস বয়স। তিনি বলেন, তার নিজের কোনো সন্তান নেই। এলাকার লোকজন তখন তাকে শিশুটির লালন-পালনের দায়িত্ব দেন। শিশুটির কোনো নাম-পরিচয় তাদের জানা নেই। অসুস্থ হওয়ায় তাকে স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখান থেকে তার নাম দেওয়া হয় সুমি। তারা তাকে সুমি বলেই ডাকতেন। তিনি বলেন, নিজের মেয়ের মতোই তিনি সুমিকে লালন-পালন করেছেন। সুমি চতুর্থ শ্রেণি পর্যন্ত পড়ার সময় এলাকার ছেলেরা বিরক্ত করতে শুরু করেন। পড়ালেখা তখন বন্ধ হয়ে যায়। এরপর জাহিদ নামে এক ছেলের সঙ্গে বিয়ে হয়। কিন্তু তার সঙ্গে সংসার হয়নি। সুমির লাশের পরিচয় নিয়ে ধন্দে পড়ে যান সিআইডি কর্মকর্তারা। ফিঙ্গারপ্রিন্ট ধরে খোঁজ নিয়ে পরিচয় মেলেনি। সাবেক স্বামী রাজধানীর ঝিগাতলায় নারীদের একটি হোস্টেলে দারোয়ানের কাজ করেন বলে জানতে পারেন। তাকে বের করলে তিনি তদন্তকারী কর্মকর্তাদের নিয়ে যান সুমির পালক বাবা-মা ও সন্তানদের কাছে।

সুমি কোথায় থাকেন, কী করেন সে বিষয়ে তার পালক বাবা-মা কিছুই জানতেন না। বিবাহ বিচ্ছেদ পরবর্তী সুমির জীবনের কারও সঙ্গে তাদের যোগাযোগও ছিল না। তাই তারা কিছু বলতেও পারছিলেন না। তখন তৃতীয় শ্রেণিতে পড়ুয়া সুমির ৯ বছরের মেয়েটি তার একটি খাতা নিয়ে আসে। সেখানে ‘ইমার্জেন্সি’ নামে একটি মুঠোফোন নম্বর টুকে রাখা ছিল।

মুঠোফোন নম্বরটি ধরে এর মালিককে খুঁজে বের করেন গোয়েন্দা কর্মকর্তারা। ওই ব্যক্তি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থী। তার নিজের পরিবারেও টানাপড়েন চলছে। স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে তিনি এবং সুমি একসঙ্গে থাকতেন। তাদের পাশেই থাকেন আরেক নারী। এই নারীই সুমিকে হোটেলে নাচের সঙ্গে পরিচয় করিয়েছিলেন। সিআইডি কথা বলে ওই নারীর সঙ্গে। ওই নারী জানান, সুমি সর্বশেষ ফারুকুল ইসলাম নামে কমলাপুর রেলস্টেশনের এক জেনারেটর অপারেটরের কাছে গিয়েছিলেন। তিনিই ফারুকের বাসাটি চিনিয়ে দেন।

নন্দীপাড়ায় ফারুকের বাবার দোতলা বাসা। নিচতলায় ফারুকের বাবা-মা থাকেন। আর দোতলায় তার বন্ধু সালাউদ্দিন খলিফা ওরফে সুমন ও তার বন্ধু কাজী ইমরান মাহমুদ থাকেন। সালাউদ্দিন একটি প্রতিষ্ঠানে ব্যবস্থাপকের চাকরি করেন। আর ইমরান মুঠোফোনভিত্তিক রাইড শেয়ারিংয়ে মোটরসাইকেল চালান। সিআইডি এই তিনজনকে তিন স্থান থেকে গ্রেফতার করে। এর মধ্যে ফারুক আবার সিআইডির গতিবিধি নজরে রাখছিলেন। তাদের নাম চলে আসে কি না তা পর্যবেক্ষণ করতেন। এই তিনজনই সুমিকে তিন দিন আটকে রেখে জোরপূর্বক যৌন নির্যাতন করেন। ১৮ জুন তার মৃত্যু হলে পরদিন একটি সিএনজিতে করে তারা লাশ নিয়ে ৩০০ ফিট সড়কে ফেলে আসেন। এই তিনজনই আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। করোনাভাইরাসের কারণে হোটেলগুলোতে নাচ-গান বন্ধ হয়ে যায়। সুমিও তাই কয়েক মাস ধরে বেকার ছিলেন। এই পরিস্থিতিতে নিজের এবং সন্তানদের খরচ জোগান দিতেই তিনি এই পথ বেছে নিয়েছিলেন বলে তারা মনে করছেন। সুমির পিত্তথলিতে পাথর হয়েছিল। এজন্য তিনি প্রায়ই শারীরিক বিভিন্ন জটিলতায় ভুগতেন। গ্রেফতার তিনজনকে তিনি শরীর খারাপের কথা জানিয়েছিলেন। কিন্তু তারা তাকে নিস্তার দেয়নি। পুলিশের জেরায় ফারুক বলেন, সুমি হাসান শারীরিক সম্পর্কের জন্য ৩০ হাজার টাকা দাবি করেন। কিন্তু তিনজনই ৩০ হাজার টাকা নাই বলে অস্বীকৃতি জানান। টাকা না দিলে ভিকটিম সুমি আসামি ফারুকের স্ত্রীকে সব বলে দেবেন বলে হুমকি দেন। এরপরই সুমিকে খুনের পরিকল্পনা করেন তারা। তারা পরস্পর যোগসাজশে সুমি হাসানকে গত ১৮ জুন রাতে শ্বাসরোধ করে হত্যা করেন। হত্যার পর লাশ গুম করতে পরদিন সকালে অপরিচিত সিএনজি অটোরিকশা ভাড়া করে পূর্বাচল থেকে ঢাকাগামী ৩০০ ফিট রাস্তার পাশের ঝোপে ফেলে যান। সিআইডির অতিরিক্ত উপপুলিশ মহাপরিদর্শক (এডিশনাল ডিআইজি) শেখ ওমর ফারুক বলেন, গত ১৫ জুন মামলার চার্জশিট দেওয়া হয়েছে। চার্জশিটে তিনজনকে আসামি করা হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
জানুয়ারিতে বেতন কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি
জানুয়ারিতে বেতন কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি
চাঁদাবাজির অভিযোগে আলিয়া মাদ্রাসা রণক্ষেত্র, আহত ৭
চাঁদাবাজির অভিযোগে আলিয়া মাদ্রাসা রণক্ষেত্র, আহত ৭
ঢাবি ১৫ দিনের জন্য বন্ধ ঘোষণা
ঢাবি ১৫ দিনের জন্য বন্ধ ঘোষণা
খাদ্যের পুষ্টিগুণ বাড়াবে প্লাজমা ট্রিটমেন্ট
খাদ্যের পুষ্টিগুণ বাড়াবে প্লাজমা ট্রিটমেন্ট
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
সর্বশেষ খবর
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি

১৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

৩৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা