শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ৩১ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

খুনের পর আমেরিকায়

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
খুনের পর আমেরিকায়

‘এবার আমি যা বলি, তাই শুনতে থাকো। আমার স্বামীকে ছাড়তে হবে না। পারলে ওকে দুনিয়া থেকে মাইনাস করে দেও। ওর কাছে তোমাদের পাওনা আছে ১০ লাখ। আমি দেব তার চেয়েও বেশি। কিন্তু কথা একটাই। ফাইনাল। আমি ফাইনাল ফল চাই। এ বিষয়ে আর কোনো গল্প নেই।’

সাইফুল কবিরকে অপহরণ করার পর দুর্বৃত্তরা তার স্ত্রী সামিনাকে ফোন করে মুক্তিপণ দাবি করে। কিন্তু স্ত্রী উল্টো সেই দুর্বৃত্তদের সঙ্গে কন্ট্রাক্ট করেন স্বামীকে মেরে ফেলার জন্য। সামিনার কথা শুনে পাওনাদাররা হতবাক। বলে কী! স্বামীকে ফেরত না নিয়ে উল্টো মাইনাস করতে কন্ট্রাক্ট করতে চাচ্ছেন! টাকার লোভ সামলাতে পারেননি পাওনাদাররা। রাজি হয়ে যান তারা। সাইফুল কবিরকে আটকে রেখেই শুরু হয় দরকষাকষি। ১২ লাখ টাকায় কন্ট্রাক্ট করতে চান সামিনা। কিন্তু মানেন না পাওনাদাররা। সাড়ে ১২ লাখ? প্রশ্ন রাখেন সামিনা। ২০ লাখের নিচে নামবেন না সাফ জানিয়ে দেন পাওনাদাররা। একসময় কথা পাকাপাকি হয়। ১৮ লাখ টাকা। এর মধ্যে ১৬ লাখ টাকা খুনের জন্য। বাকি ২ লাখ লাশ গুমের খরচ। এরপর শুরু হয় সাইফুল কবিরের ওপর অকথ্য নির্যাতন। একপর্যায়ে নিভে যায় সাইফুল কবিরের প্রাণপ্রদীপ। গর্ত করে মাটিচাপা দেওয়া হয় সাইফুল কবিরের লাশ। খুনের পরদিনই সাইফুলের স্ত্রী পালিয়ে যান আমেরিকায়। কিন্তু লাশ বেশি দিন গুম থাকেনি। পুলিশ খবর পায়। মাটি খুঁড়ে উদ্ধার করে লাশ। গ্রেফতার হন দুই খুনি। কিন্তু সামিনা তো লাপাত্তা! পাবে কোথায়? মামলার তদন্ত কর্মকর্তা আমেরিকায় অবস্থানকারী সামিনার সঙ্গে যোগাযোগ করেন। প্রেমের ফাঁদ পাতেন তিনি। সামিনাকে টাকা পয়সার লোভ দেখানো হয়। ঘটনার তিন মাস ১৭ দিন পর ঢাকা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এসে অবতরণ করেন সামিনা। ঠিক তখনই পাকড়াও করা হয় কিলার সামিনাকে। ফাঁস হয় এক নারী সিরিয়াল কিলারের আরও খুনের কাহিনি। ঘটনাটি রাজধানীর খিলক্ষেতের। ২০১৪ সালের ১০ ডিসেম্বর একটি গ্যারেজের ভিতরের মাটি খুঁড়ে ব্যবসায়ী সাইফুল কবিরের লাশ উদ্ধার করা হয়। এ সময় গ্রেফতার করা হয় দুই ব্যক্তিকে। তারা বলেছেন, সাইফুলকে ২ ডিসেম্বর হত্যা করা হয়েছে। আর এই হত্যার পেছনের হোতা আর কেউ নন, তিনি সাইফুলের দ্বিতীয় স্ত্রী।

মামলার প্রথম তদন্ত কর্মকর্তা খিলক্ষেত থানার তৎকালীন এস আই মনিরুল ইসলাম বর্তমানে বিমানবন্দর থানায় কমর্রত। তিনি বলেন, ‘ক্লুলেস মার্ডার তদন্ত করতে গিয়ে চাঞ্চল্যকর তথ্য বেরিয়ে আসে। আমেরিকায় পালিয়ে যাওয়া সামিনাকে দেশে ফেরত আনতে প্রেমের ফাঁদ পাততে হয়। সাইফুল কবিরের দ্বিতীয় স্ত্রী সামিনা ওরফে ঝিলিক একজন মহিলা কিলার। তাদের কাছে খবর রয়েছে, একইভাবে তিনি আরও চারজনকে বিয়ে করেছেন। টাকা পয়সা হাতিয়ে নিয়ে প্রত্যেককেই তিনি কন্ট্রাক্টে খুন করিয়েছেন। এর মধ্যে উখিয়ায় নিয়ে হত্যা করা হয় আবদুর রব নামে তার আরেক স্বামীকে।’ জেরার মুখে গ্রেফতারকৃতরা জানিয়েছেন, বিদেশে লোক পাঠানোর জন্য সাইফুল কবিরকে ১০ লাখ টাকা দিয়েছিলেন ওয়াদুদ ও কামাল। তাদের কয়েকজন লোককে শ্রমিক হিসেবে মালয়েশিয়ায় চাকরি দেওয়ার কথা দিয়েছিলেন সাইফুল। ওই টাকা দেওয়ার দীর্ঘ কয়েক মাস পার হলেও মালয়েশিয়া লোক পাঠাতে পারেননি সাইফুল। দেব-দিচ্ছি করে টাকাও ফেরত দিতে পারেননি তিনি। এই লেনদেন নিয়ে সাইফুল কবিরের সঙ্গে ওয়াদুদ ও কামাল হোসেনের বাগবিতন্ডাও হয়েছে। খিলক্ষেত এলাকার একটি বাসায় স্ত্রীসহ থাকতেন সাইফুল। গত ২ ডিসেম্বর রাতে অটোমোবাইলের ওয়ার্কশপে টাকার ব্যাপারে আলোচনা করা হবে এমন কথা বলে ডেকে নেওয়া হয় সাইফুল কবিরকে। এরপর তারা যোগাযোগ করেন সাইফুল কবিরের স্ত্রী সামিনার সঙ্গে। সামিনা উল্টো তাদের কন্ট্রাক্ট করেন খুনের জন্য।

সেই দিন ওয়ার্কশপে ঢোকামাত্রই ওয়াদুদ ও কামাল হামলে পড়েন সাইফুলের ওপর। লাঠি আর রড দিয়ে পিটিয়ে হত্যার পর তার লাশ গুম করার চেষ্টাও হয়। এ জন্যই মাটির পাঁচ ফুট তিন ইঞ্চি গভীরে লাশ চাপা দেওয়া হয়। ১০ ডিসেম্বর পুলিশ সংবাদ পায়, একটি গ্যারেজে লাশ পুঁতে রাখা হয়েছে। পুলিশ খিলক্ষেত থানার এক নম্বর সড়কের বি ব্লকের তিন নম্বর বাড়ির নিচ তলার ওই অটোমোবাইল ওয়ার্কশপের পেছন থেকে মাটি খুঁড়ে সাইফুল কবিরের লাশ উদ্ধার করে। ওই অটোমোবাইল ওয়ার্কশপের মালিক আবদুল ওয়াদুদ। লাশটি মাটি ও বালুর পাঁচ ফুট তিন ইঞ্চি নিচে পুঁতে রাখা হয়েছিল। পুলিশের সুরতহাল প্রতিবেদনে দেখা যায়, নিহতের নাক, ঠোঁট পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছিল। চোখ বন্ধ অবস্থায় ছিল। তার পেছনের কাঁধে আঘাতের চিহ্ন ছিল। পুরুষাঙ্গ ফোলা ছিল। পেটের নাড়িভুঁড়ি চার থেকে পাঁচ ইঞ্চি বাইরে বেরোনো ছিল। পুলিশ জানিয়েছে, পিংক সিটি এলাকার ওই ওয়ার্কশপে ব্যবসায়ী সাইফুলকে হত্যা করে লাশ মাটিতে পুঁতে রাখা হয়েছে খবর পায় পুলিশ। তাৎক্ষণিকভাবে রাত প্রায় সাড়ে ৯টায় সেখানে অভিযান চালায় পুলিশ। এ সময় লাশ উদ্ধার এবং ওয়াদুদ ও কামালকে গ্রেফতার করা হয়। কিন্তু লাশ উদ্ধারের পর নিহতের কোনো স্বজনকে খুঁজে পাওয়া যায়নি। নিহত ব্যবসায়ী সাইফুল কবিরের জাতীয় পরিচয়পত্র ও পাসপোর্ট অনুসারে যাত্রাবাড়ী ও নবাবপুরের ঠিকানা পাওয়া গেলেও সেখানে তার কোনো স্বজনকে পাওয়া যায়নি। এমনকি কেউ নিহতের গ্রামের বাড়ি ও স্বজনদের নাম-ঠিকানা দিতে পারেননি। পরে ওই রাতেই খিলক্ষেত থানার উপ-পরিদর্শক মনিরুল ইসলাম বাদী হয়ে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। এতে ওয়াদুদ, কামালসহ ছয়জনকে আসামি করা হয়। লাশ উদ্ধারের পর বিভিন্ন গণমাধ্যমে বিষয়টি প্রকাশ পেলে পরদিন খিলক্ষেত থানায় যোগাযোগ করেন নিহতের ছোট ভাই লুৎফুর ছগির। ময়নাতদন্তের পর লাশ তার ভাইয়ের কাছে হস্তান্তর করা হয়। সাইফুল কবিরের বাড়ি বরগুনা জেলা সদরের কাগুরা গ্রামে। সাইফুল কবিরের দুই স্ত্রী ও চার সন্তান রয়েছেন। দুই সন্তানসহ প্রথম স্ত্রী থাকেন গ্রামের বাড়ি। দ্বিতীয় স্ত্রী সামিনাকে নিয়ে থাকতেন সাইফুল। পুলিশ জানায়, দ্বিতীয় বিয়ের পর সাইফুল কবিরের সঙ্গে তাদের পরিবারের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন ছিল। পুলিশ জানিয়েছে, সামিনার কোনো ঠাঁই-ঠিকানা নেই। তার কাজ ব্যবসায়ীদের টার্গেট করে বিয়ে করা। টাকা পয়সা হাতিয়ে নিয়ে তাদের হত্যা করা। সাইফুল কবিরের একটি বাড়ি ছিল দনিয়ায়। কিন্তু সামিনা তা ১ কোটি ৩০ লাখ টাকায় বিক্রি করে দেন। সেই পুরো টাকাটাই ছিল সামিনার কাছে। ২ ডিসেম্বর সামিনা সাইফুলের ব্যাপারে থানায় একটি নিখোঁজ জিডি করেন। কিন্তু পরদিন কাউকে কিছু না বলেই আমেরিকা পালিয়ে যান। খিলক্ষেতের বাসাটিও তিনি ছেড়ে দেন। এ সময় বাড়িওয়ালা তাকে কারণ জিজ্ঞাসা করলে জানান, তিনি অন্তঃসত্ত্বা। তাকে আমেরিকায় যেতে হবে। তখন বাড়িওয়ালা তাকে বলেন, ‘তোমার স্বামী নিখোঁজ বললা। তবে কেন এ অবস্থায় আমেরিকা যাবা।’ এমন প্রশ্নের জবাব তার কাছে ছিল না। পুলিশ আরও জানায়, সামিনার সঙ্গে দেশের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের ছবি রয়েছে; যা বড় করে বাঁধানো তার বাসায় শোভা পাচ্ছিল। নারী উদ্যোক্তা ও সিআইপি হিসেবেও তার ছবি রয়েছে। পরে পুলিশের কাছে স্বীকার করেছেন, ওগুলো সব ভুয়া। তিনি নিজেই তৈরি করে বাঁধিয়ে রেখেছিলেন।

এই বিভাগের আরও খবর
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
যা বলল জাতিসংঘ মানবাধিকার দপ্তর
যা বলল জাতিসংঘ মানবাধিকার দপ্তর
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
থানায় চুরির অভিযোগ দেওয়ায় হত্যা
থানায় চুরির অভিযোগ দেওয়ায় হত্যা
যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে ওঠার হার বেড়েছে ১৯%
যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে ওঠার হার বেড়েছে ১৯%
হাসিনার রায়ের খবর আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে
হাসিনার রায়ের খবর আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে
মাদক কারবারে বাধা দেওয়ায় মা-ভাইকে কুপিয়ে হত্যা
মাদক কারবারে বাধা দেওয়ায় মা-ভাইকে কুপিয়ে হত্যা
পল্লবীতে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
বদলি চসিকের প্রধান নির্বাহী
বদলি চসিকের প্রধান নির্বাহী
বিএনপি জামায়াত এনসিপির সঙ্গে ইসির সংলাপ কাল
বিএনপি জামায়াত এনসিপির সঙ্গে ইসির সংলাপ কাল
ফাঁদ পেতে অপেক্ষায় ছিল খুনিরা
ফাঁদ পেতে অপেক্ষায় ছিল খুনিরা
ওমরায় গিয়ে মর্মান্তিক মৃত্যু
ওমরায় গিয়ে মর্মান্তিক মৃত্যু
সর্বশেষ খবর
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জের ঢেঁকিছাঁটা চাল যাচ্ছে সারাদেশে
মানিকগঞ্জের ঢেঁকিছাঁটা চাল যাচ্ছে সারাদেশে

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ ব্যাংক একীভূত করার সিদ্ধান্তের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট
৫ ব্যাংক একীভূত করার সিদ্ধান্তের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

কান্নার শব্দে ধানক্ষেতে মিলল নবজাতক
কান্নার শব্দে ধানক্ষেতে মিলল নবজাতক

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় মঞ্চ মাতাবেন আতিফ আসলাম
ঢাকায় মঞ্চ মাতাবেন আতিফ আসলাম

১১ মিনিট আগে | শোবিজ

খাদ্যে অননুমোদিত ‘গোলাপ ও কেওড়া জল’ ব্যবহারে সতর্কবার্তা
খাদ্যে অননুমোদিত ‘গোলাপ ও কেওড়া জল’ ব্যবহারে সতর্কবার্তা

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

লিগ্যাল এইড হেল্পলাইনের টোল ফ্রি নতুন নম্বর ‘১৬৬৯৯’
লিগ্যাল এইড হেল্পলাইনের টোল ফ্রি নতুন নম্বর ‘১৬৬৯৯’

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে যোগদান করলেন নতুন ডিসি নাজমুল ইসলাম
চাঁদপুরে যোগদান করলেন নতুন ডিসি নাজমুল ইসলাম

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিশনের প্রেস উইংয়ের প্রথম সচিব পদে প্রশাসন ক্যাডারের পদায়নে তথ্য ক্যাডারের প্রতিবাদ
মিশনের প্রেস উইংয়ের প্রথম সচিব পদে প্রশাসন ক্যাডারের পদায়নে তথ্য ক্যাডারের প্রতিবাদ

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকায় কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের আরও ৫ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার
ঢাকায় কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের আরও ৫ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

স্যার সলিমুল্লাহ ও রাজশাহী মেডিকেল কলেজে নতুন পরিচালক নিয়োগ
স্যার সলিমুল্লাহ ও রাজশাহী মেডিকেল কলেজে নতুন পরিচালক নিয়োগ

২৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নাইজেরিয়ার ব্রিগেডিয়ার জেনারেলকে হত্যার দাবি জিহাদিদের
নাইজেরিয়ার ব্রিগেডিয়ার জেনারেলকে হত্যার দাবি জিহাদিদের

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টের মাইলফলকে মুশফিক
শততম টেস্টের মাইলফলকে মুশফিক

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তাইওয়ান বিতর্ক: চীনে জাপানি চলচ্চিত্রের মুক্তি স্থগিত
তাইওয়ান বিতর্ক: চীনে জাপানি চলচ্চিত্রের মুক্তি স্থগিত

২৬ মিনিট আগে | শোবিজ

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১৮ জনের মৃত্যু
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১৮ জনের মৃত্যু

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ২০
মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ২০

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

বসুন্ধরা শুভসংঘ আইইউবিএটি শাখায় মাসিক কুইজ প্রতিযোগিতা সম্পন্ন
বসুন্ধরা শুভসংঘ আইইউবিএটি শাখায় মাসিক কুইজ প্রতিযোগিতা সম্পন্ন

৩৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পরিবারসহ কাজী জাফরের আয়কর নথি সিআইডিকে দেওয়ার নির্দেশ
পরিবারসহ কাজী জাফরের আয়কর নথি সিআইডিকে দেওয়ার নির্দেশ

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের উদ্যোগে বগুড়ায় দিনব্যাপী সেবামূলক মানবিক কর্মসূচি
তারেক রহমানের উদ্যোগে বগুড়ায় দিনব্যাপী সেবামূলক মানবিক কর্মসূচি

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

জনগণ হচ্ছে এ দেশের মূল শক্তি : আবুল খায়ের ভূঁইয়া
জনগণ হচ্ছে এ দেশের মূল শক্তি : আবুল খায়ের ভূঁইয়া

৫০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

৬ লাখ টন চাল ও গম আমদানি করছে সরকার
৬ লাখ টন চাল ও গম আমদানি করছে সরকার

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেপ্তার ১৬৪৯ জন
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেপ্তার ১৬৪৯ জন

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

চীনে অবস্থানরত নাগরিকদের সতর্ক থাকার পরামর্শ জাপানের
চীনে অবস্থানরত নাগরিকদের সতর্ক থাকার পরামর্শ জাপানের

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকাসহ ৭৯ বাংলাদেশি জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় কোস্টগার্ড
নৌকাসহ ৭৯ বাংলাদেশি জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় কোস্টগার্ড

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে বিএনপি নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারে আনন্দ র‌্যালি
মুন্সীগঞ্জে বিএনপি নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারে আনন্দ র‌্যালি

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এমবিবিএস ডাক্তারের টেবিলের ড্রয়ারে মিলল ইয়াবা
এমবিবিএস ডাক্তারের টেবিলের ড্রয়ারে মিলল ইয়াবা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালমনিরহাটে বিজিবির অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদক জব্দ
লালমনিরহাটে বিজিবির অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদক জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্যহাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্যহাতির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লামায় পরিবেশ অধিদফতরের অভিযানে বাধা: ১১ জনের বিরুদ্ধে মামলা
লামায় পরিবেশ অধিদফতরের অভিযানে বাধা: ১১ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক
রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা
লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে