শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ৩১ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

খুনের পর আমেরিকায়

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
খুনের পর আমেরিকায়

‘এবার আমি যা বলি, তাই শুনতে থাকো। আমার স্বামীকে ছাড়তে হবে না। পারলে ওকে দুনিয়া থেকে মাইনাস করে দেও। ওর কাছে তোমাদের পাওনা আছে ১০ লাখ। আমি দেব তার চেয়েও বেশি। কিন্তু কথা একটাই। ফাইনাল। আমি ফাইনাল ফল চাই। এ বিষয়ে আর কোনো গল্প নেই।’

সাইফুল কবিরকে অপহরণ করার পর দুর্বৃত্তরা তার স্ত্রী সামিনাকে ফোন করে মুক্তিপণ দাবি করে। কিন্তু স্ত্রী উল্টো সেই দুর্বৃত্তদের সঙ্গে কন্ট্রাক্ট করেন স্বামীকে মেরে ফেলার জন্য। সামিনার কথা শুনে পাওনাদাররা হতবাক। বলে কী! স্বামীকে ফেরত না নিয়ে উল্টো মাইনাস করতে কন্ট্রাক্ট করতে চাচ্ছেন! টাকার লোভ সামলাতে পারেননি পাওনাদাররা। রাজি হয়ে যান তারা। সাইফুল কবিরকে আটকে রেখেই শুরু হয় দরকষাকষি। ১২ লাখ টাকায় কন্ট্রাক্ট করতে চান সামিনা। কিন্তু মানেন না পাওনাদাররা। সাড়ে ১২ লাখ? প্রশ্ন রাখেন সামিনা। ২০ লাখের নিচে নামবেন না সাফ জানিয়ে দেন পাওনাদাররা। একসময় কথা পাকাপাকি হয়। ১৮ লাখ টাকা। এর মধ্যে ১৬ লাখ টাকা খুনের জন্য। বাকি ২ লাখ লাশ গুমের খরচ। এরপর শুরু হয় সাইফুল কবিরের ওপর অকথ্য নির্যাতন। একপর্যায়ে নিভে যায় সাইফুল কবিরের প্রাণপ্রদীপ। গর্ত করে মাটিচাপা দেওয়া হয় সাইফুল কবিরের লাশ। খুনের পরদিনই সাইফুলের স্ত্রী পালিয়ে যান আমেরিকায়। কিন্তু লাশ বেশি দিন গুম থাকেনি। পুলিশ খবর পায়। মাটি খুঁড়ে উদ্ধার করে লাশ। গ্রেফতার হন দুই খুনি। কিন্তু সামিনা তো লাপাত্তা! পাবে কোথায়? মামলার তদন্ত কর্মকর্তা আমেরিকায় অবস্থানকারী সামিনার সঙ্গে যোগাযোগ করেন। প্রেমের ফাঁদ পাতেন তিনি। সামিনাকে টাকা পয়সার লোভ দেখানো হয়। ঘটনার তিন মাস ১৭ দিন পর ঢাকা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এসে অবতরণ করেন সামিনা। ঠিক তখনই পাকড়াও করা হয় কিলার সামিনাকে। ফাঁস হয় এক নারী সিরিয়াল কিলারের আরও খুনের কাহিনি। ঘটনাটি রাজধানীর খিলক্ষেতের। ২০১৪ সালের ১০ ডিসেম্বর একটি গ্যারেজের ভিতরের মাটি খুঁড়ে ব্যবসায়ী সাইফুল কবিরের লাশ উদ্ধার করা হয়। এ সময় গ্রেফতার করা হয় দুই ব্যক্তিকে। তারা বলেছেন, সাইফুলকে ২ ডিসেম্বর হত্যা করা হয়েছে। আর এই হত্যার পেছনের হোতা আর কেউ নন, তিনি সাইফুলের দ্বিতীয় স্ত্রী।

মামলার প্রথম তদন্ত কর্মকর্তা খিলক্ষেত থানার তৎকালীন এস আই মনিরুল ইসলাম বর্তমানে বিমানবন্দর থানায় কমর্রত। তিনি বলেন, ‘ক্লুলেস মার্ডার তদন্ত করতে গিয়ে চাঞ্চল্যকর তথ্য বেরিয়ে আসে। আমেরিকায় পালিয়ে যাওয়া সামিনাকে দেশে ফেরত আনতে প্রেমের ফাঁদ পাততে হয়। সাইফুল কবিরের দ্বিতীয় স্ত্রী সামিনা ওরফে ঝিলিক একজন মহিলা কিলার। তাদের কাছে খবর রয়েছে, একইভাবে তিনি আরও চারজনকে বিয়ে করেছেন। টাকা পয়সা হাতিয়ে নিয়ে প্রত্যেককেই তিনি কন্ট্রাক্টে খুন করিয়েছেন। এর মধ্যে উখিয়ায় নিয়ে হত্যা করা হয় আবদুর রব নামে তার আরেক স্বামীকে।’ জেরার মুখে গ্রেফতারকৃতরা জানিয়েছেন, বিদেশে লোক পাঠানোর জন্য সাইফুল কবিরকে ১০ লাখ টাকা দিয়েছিলেন ওয়াদুদ ও কামাল। তাদের কয়েকজন লোককে শ্রমিক হিসেবে মালয়েশিয়ায় চাকরি দেওয়ার কথা দিয়েছিলেন সাইফুল। ওই টাকা দেওয়ার দীর্ঘ কয়েক মাস পার হলেও মালয়েশিয়া লোক পাঠাতে পারেননি সাইফুল। দেব-দিচ্ছি করে টাকাও ফেরত দিতে পারেননি তিনি। এই লেনদেন নিয়ে সাইফুল কবিরের সঙ্গে ওয়াদুদ ও কামাল হোসেনের বাগবিতন্ডাও হয়েছে। খিলক্ষেত এলাকার একটি বাসায় স্ত্রীসহ থাকতেন সাইফুল। গত ২ ডিসেম্বর রাতে অটোমোবাইলের ওয়ার্কশপে টাকার ব্যাপারে আলোচনা করা হবে এমন কথা বলে ডেকে নেওয়া হয় সাইফুল কবিরকে। এরপর তারা যোগাযোগ করেন সাইফুল কবিরের স্ত্রী সামিনার সঙ্গে। সামিনা উল্টো তাদের কন্ট্রাক্ট করেন খুনের জন্য।

সেই দিন ওয়ার্কশপে ঢোকামাত্রই ওয়াদুদ ও কামাল হামলে পড়েন সাইফুলের ওপর। লাঠি আর রড দিয়ে পিটিয়ে হত্যার পর তার লাশ গুম করার চেষ্টাও হয়। এ জন্যই মাটির পাঁচ ফুট তিন ইঞ্চি গভীরে লাশ চাপা দেওয়া হয়। ১০ ডিসেম্বর পুলিশ সংবাদ পায়, একটি গ্যারেজে লাশ পুঁতে রাখা হয়েছে। পুলিশ খিলক্ষেত থানার এক নম্বর সড়কের বি ব্লকের তিন নম্বর বাড়ির নিচ তলার ওই অটোমোবাইল ওয়ার্কশপের পেছন থেকে মাটি খুঁড়ে সাইফুল কবিরের লাশ উদ্ধার করে। ওই অটোমোবাইল ওয়ার্কশপের মালিক আবদুল ওয়াদুদ। লাশটি মাটি ও বালুর পাঁচ ফুট তিন ইঞ্চি নিচে পুঁতে রাখা হয়েছিল। পুলিশের সুরতহাল প্রতিবেদনে দেখা যায়, নিহতের নাক, ঠোঁট পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছিল। চোখ বন্ধ অবস্থায় ছিল। তার পেছনের কাঁধে আঘাতের চিহ্ন ছিল। পুরুষাঙ্গ ফোলা ছিল। পেটের নাড়িভুঁড়ি চার থেকে পাঁচ ইঞ্চি বাইরে বেরোনো ছিল। পুলিশ জানিয়েছে, পিংক সিটি এলাকার ওই ওয়ার্কশপে ব্যবসায়ী সাইফুলকে হত্যা করে লাশ মাটিতে পুঁতে রাখা হয়েছে খবর পায় পুলিশ। তাৎক্ষণিকভাবে রাত প্রায় সাড়ে ৯টায় সেখানে অভিযান চালায় পুলিশ। এ সময় লাশ উদ্ধার এবং ওয়াদুদ ও কামালকে গ্রেফতার করা হয়। কিন্তু লাশ উদ্ধারের পর নিহতের কোনো স্বজনকে খুঁজে পাওয়া যায়নি। নিহত ব্যবসায়ী সাইফুল কবিরের জাতীয় পরিচয়পত্র ও পাসপোর্ট অনুসারে যাত্রাবাড়ী ও নবাবপুরের ঠিকানা পাওয়া গেলেও সেখানে তার কোনো স্বজনকে পাওয়া যায়নি। এমনকি কেউ নিহতের গ্রামের বাড়ি ও স্বজনদের নাম-ঠিকানা দিতে পারেননি। পরে ওই রাতেই খিলক্ষেত থানার উপ-পরিদর্শক মনিরুল ইসলাম বাদী হয়ে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। এতে ওয়াদুদ, কামালসহ ছয়জনকে আসামি করা হয়। লাশ উদ্ধারের পর বিভিন্ন গণমাধ্যমে বিষয়টি প্রকাশ পেলে পরদিন খিলক্ষেত থানায় যোগাযোগ করেন নিহতের ছোট ভাই লুৎফুর ছগির। ময়নাতদন্তের পর লাশ তার ভাইয়ের কাছে হস্তান্তর করা হয়। সাইফুল কবিরের বাড়ি বরগুনা জেলা সদরের কাগুরা গ্রামে। সাইফুল কবিরের দুই স্ত্রী ও চার সন্তান রয়েছেন। দুই সন্তানসহ প্রথম স্ত্রী থাকেন গ্রামের বাড়ি। দ্বিতীয় স্ত্রী সামিনাকে নিয়ে থাকতেন সাইফুল। পুলিশ জানায়, দ্বিতীয় বিয়ের পর সাইফুল কবিরের সঙ্গে তাদের পরিবারের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন ছিল। পুলিশ জানিয়েছে, সামিনার কোনো ঠাঁই-ঠিকানা নেই। তার কাজ ব্যবসায়ীদের টার্গেট করে বিয়ে করা। টাকা পয়সা হাতিয়ে নিয়ে তাদের হত্যা করা। সাইফুল কবিরের একটি বাড়ি ছিল দনিয়ায়। কিন্তু সামিনা তা ১ কোটি ৩০ লাখ টাকায় বিক্রি করে দেন। সেই পুরো টাকাটাই ছিল সামিনার কাছে। ২ ডিসেম্বর সামিনা সাইফুলের ব্যাপারে থানায় একটি নিখোঁজ জিডি করেন। কিন্তু পরদিন কাউকে কিছু না বলেই আমেরিকা পালিয়ে যান। খিলক্ষেতের বাসাটিও তিনি ছেড়ে দেন। এ সময় বাড়িওয়ালা তাকে কারণ জিজ্ঞাসা করলে জানান, তিনি অন্তঃসত্ত্বা। তাকে আমেরিকায় যেতে হবে। তখন বাড়িওয়ালা তাকে বলেন, ‘তোমার স্বামী নিখোঁজ বললা। তবে কেন এ অবস্থায় আমেরিকা যাবা।’ এমন প্রশ্নের জবাব তার কাছে ছিল না। পুলিশ আরও জানায়, সামিনার সঙ্গে দেশের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের ছবি রয়েছে; যা বড় করে বাঁধানো তার বাসায় শোভা পাচ্ছিল। নারী উদ্যোক্তা ও সিআইপি হিসেবেও তার ছবি রয়েছে। পরে পুলিশের কাছে স্বীকার করেছেন, ওগুলো সব ভুয়া। তিনি নিজেই তৈরি করে বাঁধিয়ে রেখেছিলেন।

এই বিভাগের আরও খবর
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শহীদ দিবস পালনের নির্দেশ
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শহীদ দিবস পালনের নির্দেশ
বারে হামলা ভাঙচুর, থানায় মামলা
বারে হামলা ভাঙচুর, থানায় মামলা
রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীদের সতর্ক
রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীদের সতর্ক
অসচেতনতা
অসচেতনতা
দুদকের মামলায় দুই নারী কর্মকর্তা জেলে
দুদকের মামলায় দুই নারী কর্মকর্তা জেলে
ওষুধ টেক্সটাইল খাতে যৌথ উদ্যোগে আগ্রহী পাকিস্তান
ওষুধ টেক্সটাইল খাতে যৌথ উদ্যোগে আগ্রহী পাকিস্তান
ভারতীয় হিসেবে জেল খাটলেন নওগাঁর আশা
ভারতীয় হিসেবে জেল খাটলেন নওগাঁর আশা
চার আসামির তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর
চার আসামির তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর
১১৬ অনুচ্ছেদ নিয়ে রুল শুনানি দুই সপ্তাহ মুলতবি
১১৬ অনুচ্ছেদ নিয়ে রুল শুনানি দুই সপ্তাহ মুলতবি
গ্রিসের ক্রিটে দাবানলের তাণ্ডব
গ্রিসের ক্রিটে দাবানলের তাণ্ডব
অস্থিতিশীলতার মধ্যেও বেড়েছে তৈরি পোশাক রপ্তানি
অস্থিতিশীলতার মধ্যেও বেড়েছে তৈরি পোশাক রপ্তানি
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু
বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ
বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন
এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু
মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু
মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু
৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ
ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা
পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা
ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২
সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ
ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা
কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে
সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার
বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা
কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল
জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত
শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব
কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ
ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম

সাহিত্য

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড
মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি

সম্পাদকীয়

কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল

সাহিত্য

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আমি ও জীবনানন্দ
আমি ও জীবনানন্দ

সাহিত্য

শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড

সম্পাদকীয়