শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ৩১ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

খুনের পর আমেরিকায়

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
খুনের পর আমেরিকায়

‘এবার আমি যা বলি, তাই শুনতে থাকো। আমার স্বামীকে ছাড়তে হবে না। পারলে ওকে দুনিয়া থেকে মাইনাস করে দেও। ওর কাছে তোমাদের পাওনা আছে ১০ লাখ। আমি দেব তার চেয়েও বেশি। কিন্তু কথা একটাই। ফাইনাল। আমি ফাইনাল ফল চাই। এ বিষয়ে আর কোনো গল্প নেই।’

সাইফুল কবিরকে অপহরণ করার পর দুর্বৃত্তরা তার স্ত্রী সামিনাকে ফোন করে মুক্তিপণ দাবি করে। কিন্তু স্ত্রী উল্টো সেই দুর্বৃত্তদের সঙ্গে কন্ট্রাক্ট করেন স্বামীকে মেরে ফেলার জন্য। সামিনার কথা শুনে পাওনাদাররা হতবাক। বলে কী! স্বামীকে ফেরত না নিয়ে উল্টো মাইনাস করতে কন্ট্রাক্ট করতে চাচ্ছেন! টাকার লোভ সামলাতে পারেননি পাওনাদাররা। রাজি হয়ে যান তারা। সাইফুল কবিরকে আটকে রেখেই শুরু হয় দরকষাকষি। ১২ লাখ টাকায় কন্ট্রাক্ট করতে চান সামিনা। কিন্তু মানেন না পাওনাদাররা। সাড়ে ১২ লাখ? প্রশ্ন রাখেন সামিনা। ২০ লাখের নিচে নামবেন না সাফ জানিয়ে দেন পাওনাদাররা। একসময় কথা পাকাপাকি হয়। ১৮ লাখ টাকা। এর মধ্যে ১৬ লাখ টাকা খুনের জন্য। বাকি ২ লাখ লাশ গুমের খরচ। এরপর শুরু হয় সাইফুল কবিরের ওপর অকথ্য নির্যাতন। একপর্যায়ে নিভে যায় সাইফুল কবিরের প্রাণপ্রদীপ। গর্ত করে মাটিচাপা দেওয়া হয় সাইফুল কবিরের লাশ। খুনের পরদিনই সাইফুলের স্ত্রী পালিয়ে যান আমেরিকায়। কিন্তু লাশ বেশি দিন গুম থাকেনি। পুলিশ খবর পায়। মাটি খুঁড়ে উদ্ধার করে লাশ। গ্রেফতার হন দুই খুনি। কিন্তু সামিনা তো লাপাত্তা! পাবে কোথায়? মামলার তদন্ত কর্মকর্তা আমেরিকায় অবস্থানকারী সামিনার সঙ্গে যোগাযোগ করেন। প্রেমের ফাঁদ পাতেন তিনি। সামিনাকে টাকা পয়সার লোভ দেখানো হয়। ঘটনার তিন মাস ১৭ দিন পর ঢাকা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এসে অবতরণ করেন সামিনা। ঠিক তখনই পাকড়াও করা হয় কিলার সামিনাকে। ফাঁস হয় এক নারী সিরিয়াল কিলারের আরও খুনের কাহিনি। ঘটনাটি রাজধানীর খিলক্ষেতের। ২০১৪ সালের ১০ ডিসেম্বর একটি গ্যারেজের ভিতরের মাটি খুঁড়ে ব্যবসায়ী সাইফুল কবিরের লাশ উদ্ধার করা হয়। এ সময় গ্রেফতার করা হয় দুই ব্যক্তিকে। তারা বলেছেন, সাইফুলকে ২ ডিসেম্বর হত্যা করা হয়েছে। আর এই হত্যার পেছনের হোতা আর কেউ নন, তিনি সাইফুলের দ্বিতীয় স্ত্রী।

মামলার প্রথম তদন্ত কর্মকর্তা খিলক্ষেত থানার তৎকালীন এস আই মনিরুল ইসলাম বর্তমানে বিমানবন্দর থানায় কমর্রত। তিনি বলেন, ‘ক্লুলেস মার্ডার তদন্ত করতে গিয়ে চাঞ্চল্যকর তথ্য বেরিয়ে আসে। আমেরিকায় পালিয়ে যাওয়া সামিনাকে দেশে ফেরত আনতে প্রেমের ফাঁদ পাততে হয়। সাইফুল কবিরের দ্বিতীয় স্ত্রী সামিনা ওরফে ঝিলিক একজন মহিলা কিলার। তাদের কাছে খবর রয়েছে, একইভাবে তিনি আরও চারজনকে বিয়ে করেছেন। টাকা পয়সা হাতিয়ে নিয়ে প্রত্যেককেই তিনি কন্ট্রাক্টে খুন করিয়েছেন। এর মধ্যে উখিয়ায় নিয়ে হত্যা করা হয় আবদুর রব নামে তার আরেক স্বামীকে।’ জেরার মুখে গ্রেফতারকৃতরা জানিয়েছেন, বিদেশে লোক পাঠানোর জন্য সাইফুল কবিরকে ১০ লাখ টাকা দিয়েছিলেন ওয়াদুদ ও কামাল। তাদের কয়েকজন লোককে শ্রমিক হিসেবে মালয়েশিয়ায় চাকরি দেওয়ার কথা দিয়েছিলেন সাইফুল। ওই টাকা দেওয়ার দীর্ঘ কয়েক মাস পার হলেও মালয়েশিয়া লোক পাঠাতে পারেননি সাইফুল। দেব-দিচ্ছি করে টাকাও ফেরত দিতে পারেননি তিনি। এই লেনদেন নিয়ে সাইফুল কবিরের সঙ্গে ওয়াদুদ ও কামাল হোসেনের বাগবিতন্ডাও হয়েছে। খিলক্ষেত এলাকার একটি বাসায় স্ত্রীসহ থাকতেন সাইফুল। গত ২ ডিসেম্বর রাতে অটোমোবাইলের ওয়ার্কশপে টাকার ব্যাপারে আলোচনা করা হবে এমন কথা বলে ডেকে নেওয়া হয় সাইফুল কবিরকে। এরপর তারা যোগাযোগ করেন সাইফুল কবিরের স্ত্রী সামিনার সঙ্গে। সামিনা উল্টো তাদের কন্ট্রাক্ট করেন খুনের জন্য।

সেই দিন ওয়ার্কশপে ঢোকামাত্রই ওয়াদুদ ও কামাল হামলে পড়েন সাইফুলের ওপর। লাঠি আর রড দিয়ে পিটিয়ে হত্যার পর তার লাশ গুম করার চেষ্টাও হয়। এ জন্যই মাটির পাঁচ ফুট তিন ইঞ্চি গভীরে লাশ চাপা দেওয়া হয়। ১০ ডিসেম্বর পুলিশ সংবাদ পায়, একটি গ্যারেজে লাশ পুঁতে রাখা হয়েছে। পুলিশ খিলক্ষেত থানার এক নম্বর সড়কের বি ব্লকের তিন নম্বর বাড়ির নিচ তলার ওই অটোমোবাইল ওয়ার্কশপের পেছন থেকে মাটি খুঁড়ে সাইফুল কবিরের লাশ উদ্ধার করে। ওই অটোমোবাইল ওয়ার্কশপের মালিক আবদুল ওয়াদুদ। লাশটি মাটি ও বালুর পাঁচ ফুট তিন ইঞ্চি নিচে পুঁতে রাখা হয়েছিল। পুলিশের সুরতহাল প্রতিবেদনে দেখা যায়, নিহতের নাক, ঠোঁট পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছিল। চোখ বন্ধ অবস্থায় ছিল। তার পেছনের কাঁধে আঘাতের চিহ্ন ছিল। পুরুষাঙ্গ ফোলা ছিল। পেটের নাড়িভুঁড়ি চার থেকে পাঁচ ইঞ্চি বাইরে বেরোনো ছিল। পুলিশ জানিয়েছে, পিংক সিটি এলাকার ওই ওয়ার্কশপে ব্যবসায়ী সাইফুলকে হত্যা করে লাশ মাটিতে পুঁতে রাখা হয়েছে খবর পায় পুলিশ। তাৎক্ষণিকভাবে রাত প্রায় সাড়ে ৯টায় সেখানে অভিযান চালায় পুলিশ। এ সময় লাশ উদ্ধার এবং ওয়াদুদ ও কামালকে গ্রেফতার করা হয়। কিন্তু লাশ উদ্ধারের পর নিহতের কোনো স্বজনকে খুঁজে পাওয়া যায়নি। নিহত ব্যবসায়ী সাইফুল কবিরের জাতীয় পরিচয়পত্র ও পাসপোর্ট অনুসারে যাত্রাবাড়ী ও নবাবপুরের ঠিকানা পাওয়া গেলেও সেখানে তার কোনো স্বজনকে পাওয়া যায়নি। এমনকি কেউ নিহতের গ্রামের বাড়ি ও স্বজনদের নাম-ঠিকানা দিতে পারেননি। পরে ওই রাতেই খিলক্ষেত থানার উপ-পরিদর্শক মনিরুল ইসলাম বাদী হয়ে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। এতে ওয়াদুদ, কামালসহ ছয়জনকে আসামি করা হয়। লাশ উদ্ধারের পর বিভিন্ন গণমাধ্যমে বিষয়টি প্রকাশ পেলে পরদিন খিলক্ষেত থানায় যোগাযোগ করেন নিহতের ছোট ভাই লুৎফুর ছগির। ময়নাতদন্তের পর লাশ তার ভাইয়ের কাছে হস্তান্তর করা হয়। সাইফুল কবিরের বাড়ি বরগুনা জেলা সদরের কাগুরা গ্রামে। সাইফুল কবিরের দুই স্ত্রী ও চার সন্তান রয়েছেন। দুই সন্তানসহ প্রথম স্ত্রী থাকেন গ্রামের বাড়ি। দ্বিতীয় স্ত্রী সামিনাকে নিয়ে থাকতেন সাইফুল। পুলিশ জানায়, দ্বিতীয় বিয়ের পর সাইফুল কবিরের সঙ্গে তাদের পরিবারের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন ছিল। পুলিশ জানিয়েছে, সামিনার কোনো ঠাঁই-ঠিকানা নেই। তার কাজ ব্যবসায়ীদের টার্গেট করে বিয়ে করা। টাকা পয়সা হাতিয়ে নিয়ে তাদের হত্যা করা। সাইফুল কবিরের একটি বাড়ি ছিল দনিয়ায়। কিন্তু সামিনা তা ১ কোটি ৩০ লাখ টাকায় বিক্রি করে দেন। সেই পুরো টাকাটাই ছিল সামিনার কাছে। ২ ডিসেম্বর সামিনা সাইফুলের ব্যাপারে থানায় একটি নিখোঁজ জিডি করেন। কিন্তু পরদিন কাউকে কিছু না বলেই আমেরিকা পালিয়ে যান। খিলক্ষেতের বাসাটিও তিনি ছেড়ে দেন। এ সময় বাড়িওয়ালা তাকে কারণ জিজ্ঞাসা করলে জানান, তিনি অন্তঃসত্ত্বা। তাকে আমেরিকায় যেতে হবে। তখন বাড়িওয়ালা তাকে বলেন, ‘তোমার স্বামী নিখোঁজ বললা। তবে কেন এ অবস্থায় আমেরিকা যাবা।’ এমন প্রশ্নের জবাব তার কাছে ছিল না। পুলিশ আরও জানায়, সামিনার সঙ্গে দেশের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের ছবি রয়েছে; যা বড় করে বাঁধানো তার বাসায় শোভা পাচ্ছিল। নারী উদ্যোক্তা ও সিআইপি হিসেবেও তার ছবি রয়েছে। পরে পুলিশের কাছে স্বীকার করেছেন, ওগুলো সব ভুয়া। তিনি নিজেই তৈরি করে বাঁধিয়ে রেখেছিলেন।

এই বিভাগের আরও খবর
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
সার উৎপাদনে গ্যাসের দাম বাড়ানোর ঘোষণা রবিবার
সার উৎপাদনে গ্যাসের দাম বাড়ানোর ঘোষণা রবিবার
শেখ রেহানার স্বামী ড. শফিকের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
শেখ রেহানার স্বামী ড. শফিকের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারে ন্যক্কারজনক আচরণ করা হয়েছে
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারে ন্যক্কারজনক আচরণ করা হয়েছে
সিলিন্ডার লিকেজ থেকে আগুন, দগ্ধ ৪
সিলিন্ডার লিকেজ থেকে আগুন, দগ্ধ ৪
ভুয়া ট্রাভেল এজেন্ট থেকে সাবধান থাকতে হবে
ভুয়া ট্রাভেল এজেন্ট থেকে সাবধান থাকতে হবে
ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানকে দুদকে তলব
ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানকে দুদকে তলব
জামায়াতে ইসলামী জান্নাতের টিকিট বিক্রি করে না
জামায়াতে ইসলামী জান্নাতের টিকিট বিক্রি করে না
সর্বশেষ খবর
পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির
পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৩৪ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু
ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ
দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ

৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত
নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাবির শেরে বাংলা হলে ফাটল, শিক্ষার্থীদের নবনির্মিত হলে স্থানান্তর
রাবির শেরে বাংলা হলে ফাটল, শিক্ষার্থীদের নবনির্মিত হলে স্থানান্তর

৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিনে হাসপাতালে আরও ৪৩৬ জন
ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিনে হাসপাতালে আরও ৪৩৬ জন

১০ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বগুড়ায় বিএনপির নির্বাচনী কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় বিএনপির নির্বাচনী কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত

১২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিম
তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিম

১৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

টঙ্গীতে ভূমিকম্পে পোশাকশ্রমিকসহ আহত দুই শতাধিক
টঙ্গীতে ভূমিকম্পে পোশাকশ্রমিকসহ আহত দুই শতাধিক

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

২২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কেরানীগঞ্জে গরু চোর চক্রের ছয় সদস্য গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে গরু চোর চক্রের ছয় সদস্য গ্রেফতার

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এমন ভূমিকম্প আগে কখনও অনুভব করিনি : ফারুকী
এমন ভূমিকম্প আগে কখনও অনুভব করিনি : ফারুকী

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় আন্তর্জাতিক শিশু দিবসে উপহার বিতরণ
কুমিল্লায় আন্তর্জাতিক শিশু দিবসে উপহার বিতরণ

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে হঠাৎ ভাঙনে বসতঘরসহ গাছপালা নদীগর্ভে
বরিশালে হঠাৎ ভাঙনে বসতঘরসহ গাছপালা নদীগর্ভে

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমেরিকার চাপে রুশ তেল আমদানি বন্ধ করলেন মুকেশ আম্বানি
আমেরিকার চাপে রুশ তেল আমদানি বন্ধ করলেন মুকেশ আম্বানি

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের গণসংযোগ

৩৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ফের ইনজুরিতে মাঠের বাইরে পালমার
ফের ইনজুরিতে মাঠের বাইরে পালমার

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের নির্দেশনা
ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের নির্দেশনা

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখরিত চর বিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখরিত চর বিজয়

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেড় যুগ পর বাগেরহাটে রেড ক্রিসেন্ট সোসাটির নির্বাচন
দেড় যুগ পর বাগেরহাটে রেড ক্রিসেন্ট সোসাটির নির্বাচন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চ্যাটজিপিটির গ্রুপ চ্যাট এখন সারা বিশ্বের ব্যবহারকারীদের জন্য উন্মুক্ত
চ্যাটজিপিটির গ্রুপ চ্যাট এখন সারা বিশ্বের ব্যবহারকারীদের জন্য উন্মুক্ত

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীকে সর্বোচ্চ দক্ষতা-পেশাদারিত্ব দেখাতে হবে’
‌‘শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীকে সর্বোচ্চ দক্ষতা-পেশাদারিত্ব দেখাতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধ ও কিশোরের
ঝিনাইদহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধ ও কিশোরের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাগড়াছড়িতে উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ
খাগড়াছড়িতে উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নরসিংদীতে ভূমিকম্পে বাবা-ছেলেসহ তিনজনের মৃত্যু, অর্ধশতাধিক আহত
নরসিংদীতে ভূমিকম্পে বাবা-ছেলেসহ তিনজনের মৃত্যু, অর্ধশতাধিক আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া
সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা