শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ৩১ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

খুনের পর আমেরিকায়

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
খুনের পর আমেরিকায়

‘এবার আমি যা বলি, তাই শুনতে থাকো। আমার স্বামীকে ছাড়তে হবে না। পারলে ওকে দুনিয়া থেকে মাইনাস করে দেও। ওর কাছে তোমাদের পাওনা আছে ১০ লাখ। আমি দেব তার চেয়েও বেশি। কিন্তু কথা একটাই। ফাইনাল। আমি ফাইনাল ফল চাই। এ বিষয়ে আর কোনো গল্প নেই।’

সাইফুল কবিরকে অপহরণ করার পর দুর্বৃত্তরা তার স্ত্রী সামিনাকে ফোন করে মুক্তিপণ দাবি করে। কিন্তু স্ত্রী উল্টো সেই দুর্বৃত্তদের সঙ্গে কন্ট্রাক্ট করেন স্বামীকে মেরে ফেলার জন্য। সামিনার কথা শুনে পাওনাদাররা হতবাক। বলে কী! স্বামীকে ফেরত না নিয়ে উল্টো মাইনাস করতে কন্ট্রাক্ট করতে চাচ্ছেন! টাকার লোভ সামলাতে পারেননি পাওনাদাররা। রাজি হয়ে যান তারা। সাইফুল কবিরকে আটকে রেখেই শুরু হয় দরকষাকষি। ১২ লাখ টাকায় কন্ট্রাক্ট করতে চান সামিনা। কিন্তু মানেন না পাওনাদাররা। সাড়ে ১২ লাখ? প্রশ্ন রাখেন সামিনা। ২০ লাখের নিচে নামবেন না সাফ জানিয়ে দেন পাওনাদাররা। একসময় কথা পাকাপাকি হয়। ১৮ লাখ টাকা। এর মধ্যে ১৬ লাখ টাকা খুনের জন্য। বাকি ২ লাখ লাশ গুমের খরচ। এরপর শুরু হয় সাইফুল কবিরের ওপর অকথ্য নির্যাতন। একপর্যায়ে নিভে যায় সাইফুল কবিরের প্রাণপ্রদীপ। গর্ত করে মাটিচাপা দেওয়া হয় সাইফুল কবিরের লাশ। খুনের পরদিনই সাইফুলের স্ত্রী পালিয়ে যান আমেরিকায়। কিন্তু লাশ বেশি দিন গুম থাকেনি। পুলিশ খবর পায়। মাটি খুঁড়ে উদ্ধার করে লাশ। গ্রেফতার হন দুই খুনি। কিন্তু সামিনা তো লাপাত্তা! পাবে কোথায়? মামলার তদন্ত কর্মকর্তা আমেরিকায় অবস্থানকারী সামিনার সঙ্গে যোগাযোগ করেন। প্রেমের ফাঁদ পাতেন তিনি। সামিনাকে টাকা পয়সার লোভ দেখানো হয়। ঘটনার তিন মাস ১৭ দিন পর ঢাকা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এসে অবতরণ করেন সামিনা। ঠিক তখনই পাকড়াও করা হয় কিলার সামিনাকে। ফাঁস হয় এক নারী সিরিয়াল কিলারের আরও খুনের কাহিনি। ঘটনাটি রাজধানীর খিলক্ষেতের। ২০১৪ সালের ১০ ডিসেম্বর একটি গ্যারেজের ভিতরের মাটি খুঁড়ে ব্যবসায়ী সাইফুল কবিরের লাশ উদ্ধার করা হয়। এ সময় গ্রেফতার করা হয় দুই ব্যক্তিকে। তারা বলেছেন, সাইফুলকে ২ ডিসেম্বর হত্যা করা হয়েছে। আর এই হত্যার পেছনের হোতা আর কেউ নন, তিনি সাইফুলের দ্বিতীয় স্ত্রী।

মামলার প্রথম তদন্ত কর্মকর্তা খিলক্ষেত থানার তৎকালীন এস আই মনিরুল ইসলাম বর্তমানে বিমানবন্দর থানায় কমর্রত। তিনি বলেন, ‘ক্লুলেস মার্ডার তদন্ত করতে গিয়ে চাঞ্চল্যকর তথ্য বেরিয়ে আসে। আমেরিকায় পালিয়ে যাওয়া সামিনাকে দেশে ফেরত আনতে প্রেমের ফাঁদ পাততে হয়। সাইফুল কবিরের দ্বিতীয় স্ত্রী সামিনা ওরফে ঝিলিক একজন মহিলা কিলার। তাদের কাছে খবর রয়েছে, একইভাবে তিনি আরও চারজনকে বিয়ে করেছেন। টাকা পয়সা হাতিয়ে নিয়ে প্রত্যেককেই তিনি কন্ট্রাক্টে খুন করিয়েছেন। এর মধ্যে উখিয়ায় নিয়ে হত্যা করা হয় আবদুর রব নামে তার আরেক স্বামীকে।’ জেরার মুখে গ্রেফতারকৃতরা জানিয়েছেন, বিদেশে লোক পাঠানোর জন্য সাইফুল কবিরকে ১০ লাখ টাকা দিয়েছিলেন ওয়াদুদ ও কামাল। তাদের কয়েকজন লোককে শ্রমিক হিসেবে মালয়েশিয়ায় চাকরি দেওয়ার কথা দিয়েছিলেন সাইফুল। ওই টাকা দেওয়ার দীর্ঘ কয়েক মাস পার হলেও মালয়েশিয়া লোক পাঠাতে পারেননি সাইফুল। দেব-দিচ্ছি করে টাকাও ফেরত দিতে পারেননি তিনি। এই লেনদেন নিয়ে সাইফুল কবিরের সঙ্গে ওয়াদুদ ও কামাল হোসেনের বাগবিতন্ডাও হয়েছে। খিলক্ষেত এলাকার একটি বাসায় স্ত্রীসহ থাকতেন সাইফুল। গত ২ ডিসেম্বর রাতে অটোমোবাইলের ওয়ার্কশপে টাকার ব্যাপারে আলোচনা করা হবে এমন কথা বলে ডেকে নেওয়া হয় সাইফুল কবিরকে। এরপর তারা যোগাযোগ করেন সাইফুল কবিরের স্ত্রী সামিনার সঙ্গে। সামিনা উল্টো তাদের কন্ট্রাক্ট করেন খুনের জন্য।

সেই দিন ওয়ার্কশপে ঢোকামাত্রই ওয়াদুদ ও কামাল হামলে পড়েন সাইফুলের ওপর। লাঠি আর রড দিয়ে পিটিয়ে হত্যার পর তার লাশ গুম করার চেষ্টাও হয়। এ জন্যই মাটির পাঁচ ফুট তিন ইঞ্চি গভীরে লাশ চাপা দেওয়া হয়। ১০ ডিসেম্বর পুলিশ সংবাদ পায়, একটি গ্যারেজে লাশ পুঁতে রাখা হয়েছে। পুলিশ খিলক্ষেত থানার এক নম্বর সড়কের বি ব্লকের তিন নম্বর বাড়ির নিচ তলার ওই অটোমোবাইল ওয়ার্কশপের পেছন থেকে মাটি খুঁড়ে সাইফুল কবিরের লাশ উদ্ধার করে। ওই অটোমোবাইল ওয়ার্কশপের মালিক আবদুল ওয়াদুদ। লাশটি মাটি ও বালুর পাঁচ ফুট তিন ইঞ্চি নিচে পুঁতে রাখা হয়েছিল। পুলিশের সুরতহাল প্রতিবেদনে দেখা যায়, নিহতের নাক, ঠোঁট পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছিল। চোখ বন্ধ অবস্থায় ছিল। তার পেছনের কাঁধে আঘাতের চিহ্ন ছিল। পুরুষাঙ্গ ফোলা ছিল। পেটের নাড়িভুঁড়ি চার থেকে পাঁচ ইঞ্চি বাইরে বেরোনো ছিল। পুলিশ জানিয়েছে, পিংক সিটি এলাকার ওই ওয়ার্কশপে ব্যবসায়ী সাইফুলকে হত্যা করে লাশ মাটিতে পুঁতে রাখা হয়েছে খবর পায় পুলিশ। তাৎক্ষণিকভাবে রাত প্রায় সাড়ে ৯টায় সেখানে অভিযান চালায় পুলিশ। এ সময় লাশ উদ্ধার এবং ওয়াদুদ ও কামালকে গ্রেফতার করা হয়। কিন্তু লাশ উদ্ধারের পর নিহতের কোনো স্বজনকে খুঁজে পাওয়া যায়নি। নিহত ব্যবসায়ী সাইফুল কবিরের জাতীয় পরিচয়পত্র ও পাসপোর্ট অনুসারে যাত্রাবাড়ী ও নবাবপুরের ঠিকানা পাওয়া গেলেও সেখানে তার কোনো স্বজনকে পাওয়া যায়নি। এমনকি কেউ নিহতের গ্রামের বাড়ি ও স্বজনদের নাম-ঠিকানা দিতে পারেননি। পরে ওই রাতেই খিলক্ষেত থানার উপ-পরিদর্শক মনিরুল ইসলাম বাদী হয়ে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। এতে ওয়াদুদ, কামালসহ ছয়জনকে আসামি করা হয়। লাশ উদ্ধারের পর বিভিন্ন গণমাধ্যমে বিষয়টি প্রকাশ পেলে পরদিন খিলক্ষেত থানায় যোগাযোগ করেন নিহতের ছোট ভাই লুৎফুর ছগির। ময়নাতদন্তের পর লাশ তার ভাইয়ের কাছে হস্তান্তর করা হয়। সাইফুল কবিরের বাড়ি বরগুনা জেলা সদরের কাগুরা গ্রামে। সাইফুল কবিরের দুই স্ত্রী ও চার সন্তান রয়েছেন। দুই সন্তানসহ প্রথম স্ত্রী থাকেন গ্রামের বাড়ি। দ্বিতীয় স্ত্রী সামিনাকে নিয়ে থাকতেন সাইফুল। পুলিশ জানায়, দ্বিতীয় বিয়ের পর সাইফুল কবিরের সঙ্গে তাদের পরিবারের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন ছিল। পুলিশ জানিয়েছে, সামিনার কোনো ঠাঁই-ঠিকানা নেই। তার কাজ ব্যবসায়ীদের টার্গেট করে বিয়ে করা। টাকা পয়সা হাতিয়ে নিয়ে তাদের হত্যা করা। সাইফুল কবিরের একটি বাড়ি ছিল দনিয়ায়। কিন্তু সামিনা তা ১ কোটি ৩০ লাখ টাকায় বিক্রি করে দেন। সেই পুরো টাকাটাই ছিল সামিনার কাছে। ২ ডিসেম্বর সামিনা সাইফুলের ব্যাপারে থানায় একটি নিখোঁজ জিডি করেন। কিন্তু পরদিন কাউকে কিছু না বলেই আমেরিকা পালিয়ে যান। খিলক্ষেতের বাসাটিও তিনি ছেড়ে দেন। এ সময় বাড়িওয়ালা তাকে কারণ জিজ্ঞাসা করলে জানান, তিনি অন্তঃসত্ত্বা। তাকে আমেরিকায় যেতে হবে। তখন বাড়িওয়ালা তাকে বলেন, ‘তোমার স্বামী নিখোঁজ বললা। তবে কেন এ অবস্থায় আমেরিকা যাবা।’ এমন প্রশ্নের জবাব তার কাছে ছিল না। পুলিশ আরও জানায়, সামিনার সঙ্গে দেশের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের ছবি রয়েছে; যা বড় করে বাঁধানো তার বাসায় শোভা পাচ্ছিল। নারী উদ্যোক্তা ও সিআইপি হিসেবেও তার ছবি রয়েছে। পরে পুলিশের কাছে স্বীকার করেছেন, ওগুলো সব ভুয়া। তিনি নিজেই তৈরি করে বাঁধিয়ে রেখেছিলেন।

এই বিভাগের আরও খবর
জানুয়ারিতে বেতন কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি
জানুয়ারিতে বেতন কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি
চাঁদাবাজির অভিযোগে আলিয়া মাদ্রাসা রণক্ষেত্র, আহত ৭
চাঁদাবাজির অভিযোগে আলিয়া মাদ্রাসা রণক্ষেত্র, আহত ৭
ঢাবি ১৫ দিনের জন্য বন্ধ ঘোষণা
ঢাবি ১৫ দিনের জন্য বন্ধ ঘোষণা
খাদ্যের পুষ্টিগুণ বাড়াবে প্লাজমা ট্রিটমেন্ট
খাদ্যের পুষ্টিগুণ বাড়াবে প্লাজমা ট্রিটমেন্ট
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
সর্বশেষ খবর
ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত
ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল
টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল

৩৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে
পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল
এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি
ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব
সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা