শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

খুন বনানীতে লাশ গাজীপুরে

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
খুন বনানীতে লাশ গাজীপুরে

গাজীপুরের কালীগঞ্জের উলুখোলা রায়েরদিয়া সড়কের পাশে বাঁশঝাড়ে বস্তাবন্দী পোড়া লাশ পড়ে থাকতে দেখে স্থানীয় মানুষ। তারা উলুখোলা পুলিশ ফাঁড়িতে খবর দেয়। পুলিশ গিয়ে লাশ উদ্ধার করে। পরনের প্যান্ট ও কোমরের বেল্ট দেখে পরিবারের সদস্যরা লাশটি শনাক্ত করেন। লাশ পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) পরিদর্শক মামুন ইমরান খানের। যেটি ২০১৮ সালের ১০ জুলাই উদ্ধারের পর হতবাক পুলিশ প্রশাসন। একজন পুলিশ কর্মকর্তাকে এভাবে হত্যার পর আগুনে পুড়িয়ে দেওয়া হলো কেন? কী এমন অপরাধ করেছিলেন পুলিশের এই কর্মকর্তা? খুনি কারা? এমন নানা প্রশ্ন নিয়ে পুলিশ তদন্ত শুরু করে।

মামুনের পরিবার বলছে, ৮ জুলাই অফিস শেষে ঢাকার বাসাবোর বাসায় ফেরেন বিকালে। সন্ধ্যার দিকে মোটরসাইকেল নিয়ে বেরিয়ে যান। এরপর মামুনের কোনো খবর নেই। ঢাকার নবাবগঞ্জের রাজরামপুরের মৃত আজহার আলী খানের ছয় ছেলেমেয়ের মধ্যে সবার ছোট মামুন লেখাপড়া করেছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে।

২০০৫ সালে পুলিশ বাহিনীতে যোগ দেওয়ার পর তিনি শান্তিরক্ষা মিশনেও দায়িত্ব পালন করেন। খুন হওয়ার সময় তার কর্মস্থল ছিল শান্তিনগরে পুলিশের বিশেষ শাখার ট্রেনিং স্কুল। অবিবাহিত মামুন বড় ভাই জাহাঙ্গীরের সঙ্গে থাকতেন তার সবুজবাগের বাসায়। কৈশোর থেকেই অভিনয়ের ঝোঁক ছিল মামুনের। টেলিভিশনে কয়েকটি নাটকে অভিনয়ও করেছেন তিনি। অপরাধ বিষয়ক ক্রাইম ফিকশন নামে সিরিজ নাটকে নিয়মিত অভিনয় করতেন তিনি। পুলিশ তদন্ত করতে গিয়ে সন্ধান পায় ভয়ংকর এক চক্রের। যারা অভিজাত এলাকায় আস্তানা গেড়ে ব্ল্যাকমেলিং করে আসছে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের সঙ্গে। তদন্তে বেরিয়ে আসে বিভিন্ন অপরাধমূলক নাটকে অভিনয়ের সূত্র ধরে যাদের সঙ্গে বন্ধুত্ব হয়েছিল, তাদের ফাঁদে পড়েই খুন হন মামুন। বেরিয়ে এসেছে খুনের আদ্যোপান্ত। বন্ধু রহমত উল্লাহর সঙ্গে চক্রের দাওয়াতে গিয়েই মামুন খুনের শিকার হন। রহমত উল্লাহ পেশায় একজন প্রকৌশলী। মামুনের সঙ্গে তার চার থেকে পাঁচ বছর ধরে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক। তারা দুজনে বিভিন্ন নাটক ও সিরিয়ালে অভিনয় করতেন। তদন্ত করতে গিয়ে পুলিশ জানতে পারে ভয়ংকর ওই চক্রের লিডার হলেন রবিউল। তার বাসা বনানীতে। চক্রে আরও রয়েছে রবিউলের স্ত্রী সুরাইয়া আক্তার কেয়া, স্বপন সরকার, দিদার পাঠান, মিজান শেখ, আতিক হাসান, সারোয়ার হোসেন এবং আরও দুই কিশোরী। টেলিভিশনে একটি ক্রাইম ফিকশনে অভিনয়ের সূত্র ধরে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার রহমত উল্লাহর সঙ্গে পরিচয় ও বন্ধুত্ব হয় পুলিশ কর্মকর্তা মামুনের। নাটকের সূত্রেই তাদের সঙ্গে এক কিশোরীর পরিচয় হয়, যে রবিউলের চক্রের একজন সদস্য। রবিউলের স্ত্রী কেয়াকে ওই কিশোরী এক দিন বলে, রহমত উল্লাহকে ফাঁদে ফেলে মোটা টাকা আদায় করা সম্ভব। তার টাকা পয়সা বেশ আছে। সে অনুযায়ী তৈরি হয় জন্মদিনের নাটকের ছক। ২০১৮ সালের ৮ জুলাই সন্ধ্যায় বনানীর বাসায় ওই কিশোরীর ‘জন্মদিনের অনুষ্ঠানে’ দাওয়াত দেওয়া হয় রহমত উল্লাহকে। দাওয়াত পেয়ে রহমত উল্লাহ তার বন্ধু মামুনকেও সঙ্গী হতে অনুরোধ জানায়। মামুন রাজি হন। মোটরসাইকেল নিয়ে সন্ধ্যায় হাজির হন মামুন। তারা একত্র হয়ে ওই বাড়ির সামনে অপেক্ষা করেন। ওই কিশোরী দুজন নারীকে সঙ্গে নিয়ে তাদের সঙ্গে দেখা করতে আসে। দুই নারীর একজনকে বোন, অন্যজনকে ভাবি হিসেবে পরিচয় করিয়ে দিয়ে রহমত ও মামুনকে বাসার ভিতরে নিয়ে যায়। বাসায় গিয়ে তারা (রহমত উল্লাহ ও মামুন) দেখেন, জন্মদিনের কোনো আয়োজন নেই। রহমত উল্লাহ তখন ওই কিশোরীকে জিজ্ঞাসা করেন, ‘তোমাদের নাকি বার্থডে পার্টি, কিন্তু কিছু তো দেখছি না।’ রবিউলের স্ত্রী কেয়া তখন বলেন, ‘প্রতিদিন আমাদের পার্টি এরকমই হয়। একটু পরই দেখতে পাবেন।’

কেয়া ওই ঘর থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পর স্বপন, দিদার, আতিক ও মিজান ঘরে ঢোকেন। শুরু হয় পরিকল্পনার বাস্তবায়ন। তারা মামুন ও রহমতের উদ্দেশে বলে, ‘বাজে উদ্দেশ্য নিয়ে তোরা এখানে এসেছিস।’ মামুন প্রতিবাদ করলে সঙ্গে সঙ্গে ওই চারজন তাকে মারতে শুরু করে। তাদের একজন বলে, ‘ওই ওদের হাত-পা বেঁধে ফেল। মেয়েদের সঙ্গে ছবি তুলে টাকা আদায় করা হবে।’ স্বপন, আতিক ও দিদার তখন মামুনকে চেপে ধরে এবং তার হাত-পা বেঁধে ফেলে। মামুন তখন নিজের পরিচয় দিয়ে বলেন, আমি পুলিশের লোক। তোদের বিপদ করে ফেলব। তখন বাসার লোকজন ঘাবড়ে যায়। মিজান মামুনের মুখ চেপে ধরে। মামুন তার হাতে কামড় বসিয়ে দেন। তখন মিজান ও দিদার পেছন থেকে মামুনের ঘাড়ে আঘাত করে এবং আতিক জোরে লাথি মারলে মামুন সংজ্ঞা হারান। রহমত উল্লাহকেও তখন বেঁধে ফেলে রাখা হয়। রাত ১২টার দিকে স্বপন বুঝতে পারে, মামুনের হাত-পা শক্ত হয়ে গেছে। রবিউলকে সে ফোনে বিষয়টি জানায়। এরপর রবিউলের পরামর্শে স্বপন, আতিক ও দিদার ধারালো অস্ত্র দিয়ে মামুনের পায়ের আঙুল কেটে পরীক্ষা করে। রক্ত বের না হওয়ায় তারা নিশ্চিত হয়, পুলিশ কর্মকর্তা মামুনের মৃত্যু হয়েছে। স্বপন আর দিদার তখন রবিউলকে ফোন করে বড় একটি ট্রলি বা বস্তা নিয়ে আসতে বলে। সকাল ৭টার দিকে স্বপন, দিদার ও আতিক লিফট দিয়ে মামুনের লাশ নিচে নামিয়ে আনে। মামুনের বন্ধু রহমত উল্লাহকে তাদের সঙ্গে থাকতে বলে তার প্রাইভেট কার বের করতে বলে। গাড়িতে লাশ তোলা হয়। রহমত উল্লাহই তার গাড়ি চালিয়ে নিয়ে যান। দিদার, আতিক, স্বপন ও মিজানও ছিলেন ওই গাড়িতে। দলের নেতা রবিউল মোটরসাইকেলে যান সামনে সামনে। গাড়িটি গাজীপুর কালীগঞ্জের উলুখোলায় বাঁশঝাড়ের সামনে পৌঁছলে, স্বপন গাড়ি থামাতে বলে। গাড়ি থেকে লাশ নামিয়ে বাঁশঝাড়ের মধ্যে নিয়ে রাখে। আতিক ও স্বপন পেট্রোল ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেয়। এরপর রহমত উল্লাহ গাড়ি চালিয়ে ঢাকায় ফিরে আসেন। তিন দিন পর রায়েরদিয়া সড়কের পাশের ওই জংলা এলাকায় বস্তাবন্দী পোড়া লাশ পড়ে থাকতে দেখে স্থানীয়রা উলুখোলা পুলিশ ফাঁড়িতে খবর দেয়। পরে পুলিশ গিয়ে লাশ উদ্ধার করে, পরনের প্যান্ট ও কোমরের বেল্ট দেখে পরিবারের সদস্যরা মামুনের পরিচয় শনাক্ত করেন। তদন্তে নেমে প্রথমেই রহমত উল্লাহকে গ্রেফতার করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ। পরে গ্রেফতার করা হয় সুরাইয়া আক্তার কেয়া, মিজান শেখ ও দুই কিশোরীকে। পরে তাদের মধ্যে তিনজনের স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে হত্যা রহস্য স্পষ্ট হয়। মিজান ও কেয়াকে গ্রেফতারের পর তাদের জিজ্ঞাসাবাদের ভিত্তিতে ঢাকা মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার আবদুল বাতেন বলেছিলেন, ‘ওই চক্রের টার্গেট ছিল রহমত উল্লাহকে ওই বাসায় আটকে ছবি তুলে ব্ল্যাকমেল করে তার কাছ থেকে টাকা-পয়সা হাতিয়ে নেওয়া। কিন্তু মামুন যাওয়ায় এবং নিজেকে পুলিশ বলায় তাদের সব পরিকল্পনা এলোমেলো হয়ে যায়।’ পুলিশ এ মামলায় ১০ জনকে আসামি করে আদালতে চার্জশিট দিয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
ফ্যাসিবাদবিরোধী সব দলকে ঐক্য হতে হবে
ফ্যাসিবাদবিরোধী সব দলকে ঐক্য হতে হবে
আন্তরিকভাবে বন্যার্তদের পাশে থাকুন
আন্তরিকভাবে বন্যার্তদের পাশে থাকুন
সোশ্যাল মিডিয়ার তথ্য গোপন করলে বাতিল হবে মার্কিন ভিসা
সোশ্যাল মিডিয়ার তথ্য গোপন করলে বাতিল হবে মার্কিন ভিসা
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
ছুরি হামলা বেড়ে যাওয়ায় লন্ডনে আতঙ্ক
ছুরি হামলা বেড়ে যাওয়ায় লন্ডনে আতঙ্ক
দুদকে সাংবাদিক প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা!
দুদকে সাংবাদিক প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা!
গ্যাস লিকেজে বিস্ফোরণ, দগ্ধ দম্পতির মৃত্যু
গ্যাস লিকেজে বিস্ফোরণ, দগ্ধ দম্পতির মৃত্যু
জুনে সড়কে ৬৭১ দুর্ঘটনায় নিহত ৭১১ জন
জুনে সড়কে ৬৭১ দুর্ঘটনায় নিহত ৭১১ জন
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
রাঙ্গুনিয়ায় যুবককে গুলি করে হত্যা
রাঙ্গুনিয়ায় যুবককে গুলি করে হত্যা
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
সর্বশেষ খবর
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে
টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'
এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল
শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা
মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি
চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার
শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা
মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক
পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য
পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস
বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে
বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য
মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা
কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’ 
বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত
খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’  বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার
সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে
দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি
মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি

সম্পাদকীয়

পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে
পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে

ডাংগুলি