শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

পদ্মা রেলসেতুতে সম্ভাবনার দিগন্ত

দক্ষিণ-পশ্চিমের অধিকাংশ জেলায় যাত্রা সময় ও ব্যয় কমবে
শিমুল মাহমুদ
প্রিন্ট ভার্সন
পদ্মা রেলসেতুতে সম্ভাবনার দিগন্ত

পদ্মা সেতু রেলসংযোগ প্রকল্পের মাধ্যমে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের জেলাগুলোয় সম্ভাবনার দিগন্ত খুলে যাবে। এই প্রথমবারের মতো রেল যাবে বরিশাল, ঝালকাঠি, বরগুনা, পটুয়াখালীসহ দক্ষিণের নতুন অনেক জেলায়। মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দর, বেনাপোল স্থলবন্দরের সঙ্গে রাজধানী ঢাকা এবং বন্দরনগরী চট্টগ্রামের সরাসরি যোগাযোগ স্থাপিত হবে। চট্টগ্রাম বন্দরের নির্ভরতা ও চাপ কমে মোংলা বন্দর হয়ে উঠবে আরও গতিশীল, মুখর ও কার্যকর। ঢাকা থেকে যশোর, বেনাপোল, খুলনা, মোংলা পোর্ট, দর্শনার দূরত্ব কমে আসবে ১৬৮ কিলোমিটার থেকে ৩১৮ কিলোমিটার পর্যন্ত। বর্তমানে বঙ্গবন্ধু (যমুনা) সেতু হয়ে এসব জেলায় পৌঁছাতে প্রায় দ্বিগুণ সময় ব্যয় হয়। রেলসংযোগ প্রকল্প বাস্তবায়ন শেষে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ২১ জেলার কয়েক কোটি মানুষের যাতায়াতের সময় ও ব্যয় সাশ্রয় হবে। পুরো বাংলাদেশের অর্থনীতিই বদলে যাবে। এশিয়া ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার আঞ্চলিক যোগাযোগের ক্ষেত্রে এ সেতু গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

সংশ্লিষ্টরা জানান, পদ্মা সেতু চালু হলে দেশের অর্থনীতিতে সামগ্রিক উৎপাদন, শিল্প, বাণিজ্য, বিনিয়োগ, সেবা, পর্যটন ও কর্মসংস্থানে যে ইতিবাচক গতি তৈরি হবে, প্রথম বছরে তার আর্থিক মূল্য দাঁড়াবে জিডিপির ১ দশমিক ২ শতাংশ। এজন্য পদ্মা সেতু ঘিরে পদ্মার দুই পাড়ে সিঙ্গাপুর ও চীনের সাংহাই নগরের আদলে নতুন শহর গড়ে তোলার কথা বলছেন সংশ্লিষ্টরা। রেলসংযোগের মাধ্যমে নতুন করে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের অনেক জেলা রেল নেটওয়ার্কের আওতায় আসবে।

চীনের অর্থায়নে পদ্মা সেতু রেলসংযোগ প্রকল্পের আওতায় ঢাকা থেকে পদ্মা সেতু হয়ে যশোর পর্যন্ত ১৬৯ কিলোমিটার রেললাইন নির্মাণ করছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান চায়না রেলওয়ে গ্রুপ লিমিটেড। প্রকল্পের লক্ষ্য পদ্মা সেতু যেদিন যান চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হবে সেদিন থেকেই যেন সেতুর ওপর দিয়ে রেলও চলাচল করতে পারে। পদ্মা সেতু রেলসংযোগ প্রকল্পের পরিচালক গোলাম ফখরুদ্দিন আহমেদ চৌধুরী বলছেন, ‘এ প্রকল্পের কাজ সময়মতো শেষ করাটাই চ্যালেঞ্জ। আমরা লক্ষ্য পূরণে কাজ করে যাচ্ছি।’ প্রকল্পসংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, ঢাকা থেকে যশোর পর্যন্ত ১৬৯ কিলোমিটার দীর্ঘ পথে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ জোন হচ্ছে মাওয়া থেকে ভাঙ্গা অংশ। পদ্মা সেতু যেদিন যানবাহন চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হবে সেইদিনই রেলসংযোগের মাওয়া থেকে ভাঙ্গা পর্যন্ত ৪২ কিলোমিটার অংশে রেল চালানোর সক্রিয় চেষ্টা করা হচ্ছে। পরে পর্যায়ক্রমে বাকি অংশগুলো কাজ শেষে খুলে দেওয়া হবে। তবে সেতুর মূল অংশে রেলট্র্যাক বসানোর কাজটি কবে নাগাদ শুরু করা যাবে তা এখনো নিশ্চিত নয়। কারণ সেতু কর্তৃপক্ষ এখনই রেলসংযোগ প্রকল্পকে সেতুটি বুঝিয়ে দিতে পারছেন না। এ প্রেক্ষাপটে নির্মাণাধীন পদ্মা সেতুতে একই দিনে সড়ক ও রেল পথ চালু নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছেন স্বয়ং রেলপথ মন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন। তিনি বলেন, ‘আমাদের টার্গেট আছে আগামী বছরের জুনে পদ্মা সেতুর সড়কপথ চালুর সঙ্গে একই দিনে ট্রেন চালু করার। যদি তা না করতে পারি তাহলে আগামী বছরের ১৬ ডিসেম্বর ঢাকা থেকে সেতুর ওপর দিয়ে ভাঙ্গা পর্যন্ত ট্রেন চালুর জন্য খুলে দিতে পারব।’ সম্প্রতি পদ্মা সেতু রেলসংযোগ প্রকল্প এলাকা পরিদর্শনে গিয়ে এসব কথা বলেন রেলমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘একই দিনে পদ্মা সেতুর সড়কপথের সঙ্গে রেলপথ চালু না হওয়ার পেছনে সমস্যা হলো- পদ্মা সেতুর ওপর রেললাইন বসাতে ছয় মাস লাগবে। সেতু কর্তৃপক্ষ এখন সেখানে গ্যাস পাইপ লাইনের কাজ করছেন। এ কাজ শেষ করে আগামী বছরের মার্চে তারা সেতুতে রেললাইন বসানোর জন্য আমাদের কাছে হস্তান্তর করবেন। সে ক্ষেত্রে সেতু কর্তৃপক্ষ যদি আগামী ডিসেম্বরে আমাদের রেললাইন বসানোর জন্য দিয়ে দেন, তাহলে আমরা একই দিনে সেতুর সঙ্গে রেললাইনে ট্রেন চালু করতে পারব।’ প্রকল্প কর্মকর্তারা আশা করছেন ২০২৪ সাল নাগাদ শেষ হবে পদ্মা সেতুতে রেলসংযোগ প্রকল্পের ঢাকা-যশোর অংশের কাজ। সেভাবেই প্রকল্প বাস্তবায়নের অগ্রগতি হচ্ছে। প্রকল্প পরিচালক জানান, পদ্মা সেতু হয়ে ঢাকা থেকে যশোর পর্যন্ত ১৬৯ কিলোমিটার রেলপথ নির্মাণ প্রকল্প বাস্তবায়নে প্রথমে ব্যয় ধরা হয় ৩৯ হাজার ২৫৮ কোটি টাকা। ২০১৮ সালের এপ্রিলে ব্যয় আরও ৪ হাজার ২৬৯ কোটি টাকা বাড়িয়ে ২০২৪ সালের জুন পর্যন্ত প্রকল্পের মেয়াদ বাড়ানো হয়। প্রকল্পে স্টেশন থাকছে ১৪টি। ১০০ ব্রডগেজ কোচ সংযুক্ত করা হবে। ২০০ একর জমি অধিগ্রহণ করতে হবে। এ প্রকল্পের খুবই গুরুত্বপূর্ণ জোন হলো মুন্সীগঞ্জের মাওয়া থেকে ফরিদপুরের ভাঙ্গা পর্যন্ত। পদ্মা সেতুর ওপর দিয়ে ঢাকা থেকে যশোর সরাসরি রেলপথ হবে ১৬৯ কিলোমিটার, এর মধ্যে ২৩ কিলোমিটার এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে। মাওয়া থেকে ভাঙ্গা অংশের কাজ হয়েছে ৭২ শতাংশ। পদ্মা সেতু রেলসংযোগ প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হলে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ২১ জেলায় যোগাযোগের ক্ষেত্রে অভাবনীয় পরিবর্তন আসবে। দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের পিছিয়ে পড়া ২১ জেলার মধ্যে খুলনা বিভাগের খুলনা, বাগেরহাট, যশোর, সাতক্ষীরা, নড়াইল, কুষ্টিয়া, মেহেরপুর, চুয়াডাঙ্গা, ঝিনাইদহ ও মাগুরা এবং বরিশাল বিভাগের বরিশাল, পিরোজপুর, ভোলা, পটুয়াখালী, বরগুনা ও ঝালকাঠিতে যাত্রীদের দীর্ঘদিনের বিড়ম্বনা শেষ হবে। ঢাকা বিভাগের গোপালগঞ্জ, ফরিদপুর, মাদারীপুর, শরীয়তপুর ও রাজবাড়ী জেলাও থাকবে রেলসংযোগের আওতাভুক্ত। পদ্মা সেতুর ওপারে সংযোগ সড়ক থেকে ভাঙ্গা উপজেলা হয়ে তিন দিকে তিনটি রাস্তা চলে গেছে। এর একটি বরিশাল, একটি খুলনা অংশে, আরেকটি রাজবাড়ী, যশোর, বেনাপোলে। এ তিনটি রেলপথ যুক্ত হবে মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দর এবং বেনাপোল স্থলবন্দরের সঙ্গে। ফলে তিন বন্দর দিয়েই আমদানি পণ্য দ্রুত ঢাকাসহ শিল্পাঞ্চলগুলোয় প্রবেশ করতে পারবে। এদিকে ঢাকা থেকে ভাঙ্গা হয়ে পায়রা বন্দর পর্যন্ত রেলসংযোগ ২০২৫ সালের মধ্যে বাস্তবায়নের লক্ষ্য ধরা হয়েছে। ভাঙ্গা জংশন থেকে পায়রা বন্দরের দূরত্ব ১৮৯ কিলোমিটার। পায়রা বন্দর থেকে কুয়াকাটা সমুদ্রসৈকতের দূরত্ব ২৩ দশমিক ৮ কিলোমিটার। এ পথে ১২টি প্রধান রেলস্টেশন তৈরি হবে। এগুলো হচ্ছে- মাদারীপুরের রাজৈর ও মাদারীপুর। বরিশালে গৌরনদী, বাবুগঞ্জ বিমানবন্দর ও কাশিপুর রেলস্টেশন। ঝালকাঠির নলছিটি রেলস্টেশন। এ ছাড়া বাকেরগঞ্জ রেলস্টেশন, বরগুনার আমতলী রেলস্টেশন। পটুয়াখালীতে হবে চারটি রেলস্টেশন। এগুলো হচ্ছে পটুয়াখালী রেলস্টেশন, কলাপাড়ায় পায়রা বিমানবন্দর রেলস্টেশন, পায়রা সমুদ্রবন্দর রেলস্টেশন ও কুয়াকাটা রেলস্টেশন। এর বাইরে বেশ কিছু সাবস্টেশন তৈরির পরিকল্পনা রয়েছে। জানা গেছে, পদ্মা সেতু বাস্তবায়নের পাশাপাশি পদ্মার চরাঞ্চলে অলিম্পিক ভিলেজ, বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট সিটি, হাইটেক পার্ক, বিমানবন্দরসহ নানা উন্নয়ন পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। পদ্মা সেতুসংলগ্ন জাজিরার নাওডোবায় প্রায় ২ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে শেখ হাসিনা তাঁতপল্লী গড়ে তোলা হচ্ছে। পদ্মা সেতুর সঙ্গে গ্যাস যাচ্ছে দক্ষিণের অনেক জেলায়। এর আগে খুলনা, যশোরসহ দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের পাঁচ জেলায় পাইপলাইনে গ্যাস সরবরাহের জন্য গত চারটি সরকার ১ হাজার ২০০ কোটি টাকা খরচ করেছে। কিন্তু ১৪ বছরেও এসব এলাকায় গ্যাস যায়নি। সর্বশেষ গ্যাস সরবরাহের প্রকল্পই বাদ দেওয়া হয়েছে। পদ্মা সেতুর ওপর দিয়ে গ্যাসলাইন নির্মাণ শেষ হলে আগের প্রকল্পের ১৬৫ কিলোমিটার সঞ্চালন লাইন কজে লাগানো যাবে। শিল্পায়নে বড় ভূমিকা রাখবে এটি। পদ্মা সেতু রেলসেতু সংযোগ প্রকল্পের আওতায় ঢাকা থেকে যশোর পর্যন্ত ১৬৯ কিলোমিটার রেলপথের অপেক্ষাকৃত নিচু জায়গায় প্রায় ২৩ কিলোমিটার উড়াল রেলপথ নির্মিত হবে। ছোট বড় ৩ শতাধিক সেতু, কালভার্ট, আন্ডারপাস থাকবে এ পথে। একটি হাইওয়ে ওভারপাস এবং ২৯টি লেভেলক্রসিং নির্মিত হবে। ১৪টি নতুন স্টেশন নির্মিত হবে আর বিদ্যমান ছয়টি স্টেশনের অবকাঠামো সংস্কার ও উন্নয়ন করা হবে। বর্তমানে মুন্সীগঞ্জের মাওয়া থেকে ফরিদপুরের ভাঙ্গা পর্যন্ত অংশকে পদ্মা সেতুর সড়কপথের সঙ্গে চালুর অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে। রেল মন্ত্রণালয় বলছে, রেলট্র্যাক নির্মাণের জন্য ডিসেম্বরের মধ্যে পদ্মা সেতু বুঝে পেলে মাওয়া-ভাঙ্গা অংশটি পদ্মা সেতুর সড়কপথের সঙ্গেই চালু করা যাবে। আর অন্য দুই অংশ ঢাকা-মাওয়া এবং ভাঙ্গা-যশোর অংশের কাজ ২০২৪ সাল নাগাদ শেষ করার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর অর্থনীতিবিদ ড. আতিউর রহমান বলেছেন, ‘পদ্মা সেতু বাস্তবায়নের সুফল পুরোপুরি পেতে হলে দক্ষিণাঞ্চলের মেগা প্রকল্পগুলো দ্রুত বাস্তবায়ন করা দরকার। বিশেষ করে মোংলা বন্দর, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রসহ অন্যান্য প্রকল্পে গতি আনতে হবে। পদ্মা সেতুকে কেন্দ্র করে দক্ষিণাঞ্চলের উদ্যোক্তাদের মধ্যে ব্যবসা-বাণিজ্য নিয়ে এক ধরনের কনফিডেন্স তৈরি হচ্ছে। এ সেতু ঘিরে শিপ বিল্ডিং, পর্যটন, ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তা (এসএমই) খাতের বড় ধরনের বিকাশ ঘটবে। গড়ে উঠবে পর্যটন কেন্দ্র। অনেক রকম অর্থনৈতিক কর্মকান্ডের বিকাশ ঘটবে সেখানে।’

এই বিভাগের আরও খবর
১২ কেজি এলপিজি  সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা
দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির
দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির
‘হুক্কা’ প্রতীকসহ নিবন্ধন পুনর্বহাল জাগপার
‘হুক্কা’ প্রতীকসহ নিবন্ধন পুনর্বহাল জাগপার
যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা
যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে
প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে
বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের
বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের
জাতীয় নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ক্যাম্পেইন শুরু
জাতীয় নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ক্যাম্পেইন শুরু
রাজধানীর ভবনে নারী-পুরুষের অর্ধগলিত লাশ
রাজধানীর ভবনে নারী-পুরুষের অর্ধগলিত লাশ
মূল্যস্ফীতি কাঙ্ক্ষিত হারে কমেনি
মূল্যস্ফীতি কাঙ্ক্ষিত হারে কমেনি
ইবতেদায়ি শিক্ষকদের রাস্তায় অবস্থানে যানজট-ভোগান্তি
ইবতেদায়ি শিক্ষকদের রাস্তায় অবস্থানে যানজট-ভোগান্তি
পাহাড়ে চলছে ‘স্বাধীন জম্মুল্যান্ড’র ষড়যন্ত্র
পাহাড়ে চলছে ‘স্বাধীন জম্মুল্যান্ড’র ষড়যন্ত্র
সর্বশেষ খবর
টেস্ট প্রস্তুতিতে মনোযোগ, টি-টোয়েন্টি সিরিজের মাঝপথে দল ছাড়লেন হেড-কুলদিপ
টেস্ট প্রস্তুতিতে মনোযোগ, টি-টোয়েন্টি সিরিজের মাঝপথে দল ছাড়লেন হেড-কুলদিপ

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

পা পিছলে ট্রেনের নিচে ব্যক্তি, তবুও বেঁচে গেলেন
পা পিছলে ট্রেনের নিচে ব্যক্তি, তবুও বেঁচে গেলেন

৫৪ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

খুলনায় বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলা-গুলি বর্ষণ, শিক্ষক নিহত
খুলনায় বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলা-গুলি বর্ষণ, শিক্ষক নিহত

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

লেবাননের হিজবুল্লাহর বিরুদ্ধে হামলা জোরদারের হুমকি ইসরায়েলের
লেবাননের হিজবুল্লাহর বিরুদ্ধে হামলা জোরদারের হুমকি ইসরায়েলের

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের নামাজের সময়সূচি, ৩ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৩ নভেম্বর ২০২৫

২১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

চলতি সপ্তাহেই নতুন দল নিবন্ধনের গণবিজ্ঞপ্তি: ইসি সচিব
চলতি সপ্তাহেই নতুন দল নিবন্ধনের গণবিজ্ঞপ্তি: ইসি সচিব

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

কখনোই তাইওয়ানের কিছু করবে না চীন, কারণ পরিণাম জানে: ট্রাম্প
কখনোই তাইওয়ানের কিছু করবে না চীন, কারণ পরিণাম জানে: ট্রাম্প

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার
ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিকেলে সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
বিকেলে সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

৫৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ
আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৩১ নারী ও কন্যাশিশু নির্যাতনের শিকার অক্টোবরে
২৩১ নারী ও কন্যাশিশু নির্যাতনের শিকার অক্টোবরে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি হারি না, হয় জিতি, নয় শিখি: ভুল করে গোল খেয়ে বললেন মার্তিনেজ
আমি হারি না, হয় জিতি, নয় শিখি: ভুল করে গোল খেয়ে বললেন মার্তিনেজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
আজ যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বিনিয়োগ সহজীকরণে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি
বিনিয়োগ সহজীকরণে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

উপদেষ্টা পরিষদের জরুরি বৈঠক আজ
উপদেষ্টা পরিষদের জরুরি বৈঠক আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ফেরত পাঠানো হলো আরও তিন জিম্মির মরদেহ
ইসরায়েলে ফেরত পাঠানো হলো আরও তিন জিম্মির মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোমবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
সোমবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইউক্রেনে রাশিয়ার হামলায় ২ শিশুসহ নিহত ৬
ইউক্রেনে রাশিয়ার হামলায় ২ শিশুসহ নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই দেশগুলো এখন কী বলছে?
সেই দেশগুলো এখন কী বলছে?

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে
পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ৬ দশমিক ৩ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প
আফগানিস্তানে ৬ দশমিক ৩ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
রাজধানীতে ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবাসিক এলাকায় ফুড ট্রাক চলাচল নিষিদ্ধ করল সৌদি
আবাসিক এলাকায় ফুড ট্রাক চলাচল নিষিদ্ধ করল সৌদি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাহাবিদের জন্য নবীজি (সা.)-এর দোয়া
সাহাবিদের জন্য নবীজি (সা.)-এর দোয়া

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কোরআনের আলোকে ইস্তিগফারের ১০ ফজিলত
কোরআনের আলোকে ইস্তিগফারের ১০ ফজিলত

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর
দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি
তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা
আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে
ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ
বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা
স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান
আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়
পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার
বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক
নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা
নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার
প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান
দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ
বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন
নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা
এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে
এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিদেশে নেওয়ার কথা বলে তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ, যুবক গ্রেফতার
বিদেশে নেওয়ার কথা বলে তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ, যুবক গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন
দেশে ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন চার সুবিধা ঘোষণা আমিরাতের
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন চার সুবিধা ঘোষণা আমিরাতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহরুখের জন্মদিনে প্রকাশ পেল ‘কিং’ টিজার, ফিরল বলিউডের আসল বাদশা
শাহরুখের জন্মদিনে প্রকাশ পেল ‘কিং’ টিজার, ফিরল বলিউডের আসল বাদশা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত
দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা নিয়ে ২৪টি জরুরি নির্দেশনা
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা নিয়ে ২৪টি জরুরি নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার
চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপি নেতার অর্থায়নে কাঠের সেতু, ৬ হাজার মানুষের দুর্ভোগ লাঘব
বিএনপি নেতার অর্থায়নে কাঠের সেতু, ৬ হাজার মানুষের দুর্ভোগ লাঘব

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের পাশে বিএনপি নেতা
জয়পুরহাটে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের পাশে বিএনপি নেতা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন
বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি

সম্পাদকীয়

অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি
অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে  সালামের দুঃখ প্রকাশ
সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে সালামের দুঃখ প্রকাশ

নগর জীবন

প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক
প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন
রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন

নগর জীবন

রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত
রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত

মাঠে ময়দানে

গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে
প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে

পেছনের পৃষ্ঠা

আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর

প্রথম পৃষ্ঠা

যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস

প্রথম পৃষ্ঠা

পাহাড়ি জনপদে সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা
পাহাড়ি জনপদে সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা

নগর জীবন

মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের
বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের

খবর

গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল
গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল

দেশগ্রাম

দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির
দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর

প্রথম পৃষ্ঠা

বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ
বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ

দেশগ্রাম

আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ কেজি এলপিজি  সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা
যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে
চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের
বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট প্রস্তুতি প্রশাসনে
ভোট প্রস্তুতি প্রশাসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইবতেদায়ি শিক্ষকদের রাস্তায় অবস্থানে যানজট-ভোগান্তি
ইবতেদায়ি শিক্ষকদের রাস্তায় অবস্থানে যানজট-ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা