শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২০ নভেম্বর, ২০২২ আপডেট:

বাণিজ্যে বিশেষ ট্রানজিট ভুটানকে

♦ অবকাঠামো ব্যবহার, জলে-স্থলে-আকাশপথে সুবিধা, সড়ক ও রেলের ৭ রুট চূড়ান্ত ♦ বুড়িমারী, ফুলবাড়ী দিয়ে প্রবেশকৃত পণ্যে ব্যবহার চট্টগ্রাম ও মোংলা বন্দর ♦ নাকুগাঁও-নালিতাবাড়ী দিয়ে প্রবেশ পণ্যে ব্যবহার ঢাকা বিমানবন্দর ♦ তামাবিল দিয়ে প্রবেশকৃত পণ্য পদ্মা সেতু হয়ে যাবে কলকাতায়
রুকনুজ্জামান অঞ্জন
প্রিন্ট ভার্সন
বাণিজ্যে বিশেষ ট্রানজিট ভুটানকে

পণ্য আমদানি-রপ্তানির জন্য বাংলাদেশের সড়ক, রেল, নৌ, সমুদ্র এবং বিমানবন্দরের অবকাঠামো সুবিধা ব্যবহারের সুযোগ পাচ্ছে পার্শ্ববর্তী দেশ ভুটান। স্বাধীনতার পর বাংলাদেশকে প্রথম স্বীকৃতিদাতা রাষ্ট্র এবং স্থলবেষ্টিত  দেশ (ল্যান্ডলক কান্ট্রি) হওয়ার কারণে ভুটানকে বিশেষ ট্রানজিট সুবিধা দেওয়ার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার, যার মাধ্যমে দেশটি বাংলাদেশের জল-স্থল এবং আকাশপথ ব্যবহার করে তৃতীয় দেশের সঙ্গে বাণিজ্য করতে পারবে। এরই মধ্যে ভুটানকে বিশেষ ট্রানজিট সুবিধা দেওয়ার প্রস্তাবে অনুমোদন দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব তপন কান্তি ঘোষ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানান, ভুটানকে ট্রানজিট সুবিধা দেওয়ার জন্য খসড়া প্রটোকলে পাঁচটি সড়কপথ ও দুটি রেলপথের প্রস্তাব করা হয়েছে। এখন এটি অনুমোদনের জন্য মন্ত্রিসভায় উপস্থাপন করা হবে। এ ছাড়া নৌপথে ট্রানজিট সুবিধার জন্য নৌ মন্ত্রণালয়, রেল রুট ব্যবহারের জন্য রেল বিভাগের সঙ্গে ভুটানের প্রটোকল স্বাক্ষরিত হবে। এ জন্য দুই দেশের মধ্যে যে চুক্তি সই হবে তার শিরোনাম হচ্ছে ‘প্রটোকল অব দ্য এগ্রিমেন্ট অন দ্য মুভমেন্ট অব ট্রাফিক ইন ট্রানজিট বিটুইন বাংলাদেশ অ্যান্ড ভুটান।

কর্মকর্তারা জানান, ভুটানকে এই ট্রানজিট সুবিধা দেওয়ার ক্ষেত্রে অর্থনৈতিক প্রেক্ষিতের চেয়ে রাজনৈতিক প্রেক্ষিত গুরুত্ব পেয়েছে বেশি। ৮ লাখ জনসংখ্যার ভুটানকে ট্রানজিট সুবিধা দিয়ে খুব বেশি অর্থনৈতিক সুবিধা পাওয়া যাবে না। দেশটির সঙ্গে বাংলাদেশের বাণিজ্যও খুবই কম। তবে এই সুবিধা পরবর্তীতে ভারত, নেপালসহ পার্শ্ববর্তী দেশগুলোর সঙ্গে কানেকটিভিটি বাড়াতে সহায়তা করবে বলে মনে করছে সরকার।

সূত্র জানায়, আঞ্চলিক বাণিজ্য সম্প্রসারণের লক্ষ্যে বাংলাদেশ, ভারত, নেপাল ও ভুটানের মধ্যে যে চারদেশীয় পণ্য এবং যাত্রীবাহী মোটরযান চলাচল চুক্তি (বিবিআইএন) এর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল, ভুটান তার অনুমোদন দেয়নি। মাত্র ৮ লাখ জনসংখ্যার দেশটি চার দেশের গাড়ির চাপ সামলাতে পারবে না বলে তারা বিবিআইএন থেকে বেরিয়ে গেছে। তবে বহির্বিশ্বের সঙ্গে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম পরিচালনার জন্য তারা বাংলাদেশের অবকাঠামো ব্যবহারের সুযোগ দিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে অনুরোধ জানায়। বাংলাদেশকে প্রথম স্বীকৃতিদাতা রাষ্ট্র হিসেবে প্রধানমন্ত্রী বিশেষ বিবেচনায় ভুটানকে বাংলাদেশের যোগাযোগ ব্যবস্থার সঙ্গে সম্পৃক্ত স্থলপথ, রেল, নৌ, বিমান এবং সমুদ্রবন্দরের অবকাঠামো ব্যবহারে সম্মতি দেন।

যে পাঁচ রুট ব্যবহার করে বাণিজ্য করবে ভুটান : গত সেপ্টেম্বরে ঢাকায় অনুষ্ঠেয় দুই দেশের বাণিজ্য সচিব পর্যায়ের বৈঠকে তৃতীয় দেশে পণ্য আমদানি-রপ্তানির জন্য ভুটানকে বাংলাদেশের অবকাঠামো ব্যবহারের সুযোগ দেওয়ার লক্ষ্যে ট্রানজিট চুক্তির খসড়া ও প্রটোকল চূড়ান্ত করা হয়। এরপর সেটি মন্ত্রিসভায় উপস্থাপনের জন্য প্রধানমন্ত্রীর অনুমোদন নেওয়া হয়। খসড়া প্রটোকল অনুযায়ী সড়কপথে পণ্য পরিবহনের জন্য বাছাইকৃত রুটগুলো হচ্ছে : (১) (ভুটান থেকে পণ্য নিয়ে) সামসি/গোমটু/ফুয়েন্টসলিং/গেলেপু-বুড়িমারী-রংপুর-বগুড়া-হাটিকুমরুল-ঢাকা-চট্টগ্রাম; (২) সামসি/  গোমটু/ফুয়েন্টসলিং/ গেলেপু-ফুলবাড়ী-বাংলাবান্ধা-রংপুর-বগুড়া-হাটিকুমরুল-ঢাকা-চট্টগ্রাম; (৩) গেলেপু-তামাবিল-সিলেট-ঢাকা; (৪) গেলেপু-সামদ্রুপ-জংখর-তামাবিল-সিলেট-সরাইল-ঢাকা-বেনাপোল এবং (৫) সামসি/ গোমটু/ফুয়েন্টসলিং/ গেলেপু-নাকুগাঁও নালিতাবাড়ী-ময়মনসিংহ-ঢাকা।

সড়কপথে এই পাঁচটি রুট ছাড়াও রেলপথে পণ্য পরিবহনের মাধ্যমে চট্টগ্রাম ও মোংলা বন্দরের অবকাঠামো সুবিধা ব্যবহার করে আমদানি-রপ্তানির জন্য আরও দুটি রেল রুট যুক্ত করা হয়েছে খসড়া প্রটোকলে। এই রুটগুলো হচ্ছে : (১) সামসি/গোমটু/ফুয়েন্টসলিং/গেলেপু-চিলাহাটি-সৈয়দপুর-পার্বতীপুর-সান্তাহার-ঈশ্বরদী-ভেড়ামারা-যশোর-নওয়াপাড়া-খুলনা-মোংলা; (২) চট্টগ্রাম-লাকসাম-কুমিল্লা-আখাউড়া-ঢাকা-সিরাজগঞ্জ-বগুড়া-লালমনিরহাট-বুড়িমারী- সামসি/ গোমটু/ফুয়েন্টসলিং/গেলেপু।

সূত্র জানায়, প্রস্তাবিত রুটগুলোতে পণ্য পরিবহনের সম্ভাব্যতা খতিয়ে দেখতে ভুটানের একটি প্রতিনিধি দল সম্প্রতি বাংলাদেশ সফর করে গেছে। যে রুটগুলো প্রটোকলে উল্লেখ আছে, প্রতিনিধি দল সেই রুটগুলো ব্যবহার করে ভারত হয়ে স্থলপথে বাংলাদেশে পৌঁছায়। এ সময় তারা বাংলাদেশের স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ এবং হলদিবাড়ি-চিলাহাটির রেল প্রকল্পের কর্মকর্তাদের সঙ্গেও বৈঠক করেন।

হলদিবাড়ি-চিলাহাটি রেল প্রকল্পের পরিচালক আবদুর রহিম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ভুটানের প্রতিনিধি দল ৩১ অক্টোবর থেকে পরবর্তী ১০ দিন ভারত হয়ে বাংলাদেশের বিভিন্ন অবকাঠামো সুবিধা সরেজমিন পরিদর্শন করেছে। চিলাহাটি রেল রুট ব্যবহারের বিষয়ে আমরা তাদের সামনে একটি পাওয়ার পয়েন্ট উপস্থাপন করেছি। তারা আমাদের প্রস্তাবে খুব খুশি। আবদুর রহিম বলেন, বর্তমানে চিলাহাটি রেল রুট ব্যবহার করে খুলনা পর্যন্ত পণ্য আনা-নেওয়া করতে পারবে ভুটান। আগামী ছয় মাসের মধ্যে মোংলা বন্দরের সঙ্গে এই রুটের সংযোগ তৈরির পর সরাসরি রেল রুটে মোংলা বন্দরের মাধ্যমে তারা আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য পরিচালনার সুযোগ পাবে। এ রটটি ভারতে হাসিমারা নামক স্টেশন পর্যন্ত যাবে, যেখান থেকে ভুটানের সীমান্ত মাত্র ১০ কিলোমিটার। এ ছাড়া যমুনা নদীতে বঙ্গবন্ধু রেলসেতু চালু হওয়ার পর ওই রেলপথ ব্যবহার করে ভুটান ঢাকা এবং চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর পর্যন্ত পণ্য পরিবহন সুবিধা পাবে। কর্মকর্তারা জানান, তৃতীয় দেশে রপ্তানির জন্য ভুটানের গাড়িগুলো পণ্য নিয়ে বাংলাদেশের সড়ক, রেল ও নৌপথ ব্যবহার করে বাংলাদেশের বিমান ও সমুদ্রবন্দরে যাবে। এরপর এসব পণ্য বহির্বিশ্বে পাঠানো হবে। বাংলাদেশের ওই একই অবকাঠামো ব্যবহার করে আবার আমদানি করা পণ্য ভুটানে পরিবহন হবে। এক্ষেত্রে সমুদ্রপথে পণ্য পরিবহনের জন্য চট্টগ্রাম ও মোংলা বন্দর ব্যবহার করবে ভুটান। এ ছাড়া আকাশপথে পণ্য পরিবহনের জন্য হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ব্যবহারের প্রস্তাব দিয়েছে। এসব বন্দরের সঙ্গে সংযুক্ত রয়েছে এমন সড়ক, রেলপথ ও নৌপথ খসড়া প্রটোকলে যুক্ত রয়েছে। সংশ্লিষ্টরা জানান, সমুদ্রপথে বাণিজ্যের জন্য চট্টগ্রাম ও মোংলা সমুদ্রবন্দর এবং আকাশপথে পণ্য পরিবহনের জন্য ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের সঙ্গে সংযোগ রেখে এই রুটগুলো প্রটোকলে যুক্ত করা হয়েছে। তবে বাংলাদেশের অবকাঠামো ব্যবহার করে ভুটান যাতে কলকাতার সমুদ্র ও বিমানবন্দর ব্যবহার করে পণ্য আমদানি-রপ্তানি করতে পারে প্রটোকলে সেই সুবিধাও রাখা হয়েছে। এ ক্ষেত্রে ৩ নম্বর রুটে ভুটানের গেলেপু থেকে সিলেটের তামাবিল বন্দর দিয়ে বাংলাদেশে ঢুকে ঢাকা হয়ে পদ্মা সেতু ব্যবহার করে বেনাপোল দিয়ে কলকাতায় যেতে পারবে ভুটানের পণ্য। একই পথে আবার কলকাতা থেকেও আমদানি পণ্য ভুটানে পরিবহনের সুযোগ থাকছে।

এই বিভাগের আরও খবর
আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের
আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের
বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
শ্রম সংস্কার অগ্রগতি, সাধুবাদ জানালেন বিদেশি কূটনীতিকরা
শ্রম সংস্কার অগ্রগতি, সাধুবাদ জানালেন বিদেশি কূটনীতিকরা
কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন
সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন
কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া
কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া
সড়ক অবরোধ না করার অনুরোধ ডিএমপির
সড়ক অবরোধ না করার অনুরোধ ডিএমপির
আরও ৩০০ জনকে পুশইনের চেষ্টায় বিএসএফ
আরও ৩০০ জনকে পুশইনের চেষ্টায় বিএসএফ
ভাসানচর থেকে পালিয়েছে ৪০ রোহিঙ্গা
ভাসানচর থেকে পালিয়েছে ৪০ রোহিঙ্গা
তাপপ্রবাহ থেকে সুরক্ষিত থাকতে জরুরি নির্দেশনা
তাপপ্রবাহ থেকে সুরক্ষিত থাকতে জরুরি নির্দেশনা
পিলখানা বিদ্রোহে বিডিআরের ৪০ সদস্যের জামিন
পিলখানা বিদ্রোহে বিডিআরের ৪০ সদস্যের জামিন
সুন্দরবনের ১০ কিমির মধ্যে শিল্পপ্রতিষ্ঠান নির্মাণ নিষিদ্ধ
সুন্দরবনের ১০ কিমির মধ্যে শিল্পপ্রতিষ্ঠান নির্মাণ নিষিদ্ধ
সর্বশেষ খবর
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে রাবি শিক্ষার্থীকে থানায় সোপর্দ
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে রাবি শিক্ষার্থীকে থানায় সোপর্দ

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে ফুটবল প্রশিক্ষণের সমাপনী
কুড়িগ্রামে ফুটবল প্রশিক্ষণের সমাপনী

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কোচ হয়ে যা বললেন টেইট
বাংলাদেশের কোচ হয়ে যা বললেন টেইট

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ৪০ হাজার ৬০৮ হজযাত্রী
সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ৪০ হাজার ৬০৮ হজযাত্রী

১৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ফারিণের এক হাতে ফুল, অন্য হাতে কুড়াল
ফারিণের এক হাতে ফুল, অন্য হাতে কুড়াল

১৫ মিনিট আগে | শোবিজ

চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা ফখরুল
চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা ফখরুল

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনাল নিশ্চিত করল শেফিল্ড; ফিরতি লেগেও দুর্দান্ত হামজা
ফাইনাল নিশ্চিত করল শেফিল্ড; ফিরতি লেগেও দুর্দান্ত হামজা

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শনিবার থেকে আবারও শুরু হচ্ছে আইপিএল
শনিবার থেকে আবারও শুরু হচ্ছে আইপিএল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ
ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিলেটে বিপুল ইয়াবাসহ আটক ২
সিলেটে বিপুল ইয়াবাসহ আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৩৯ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৩৯ ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ মে)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে চার অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে চার অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়া থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
আশুলিয়া থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমলকির স্বাস্থ্য উপকারিতা
আমলকির স্বাস্থ্য উপকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

কোরআনের আয়াতগুলো একে অন্যের ব্যাখ্যা করে
কোরআনের আয়াতগুলো একে অন্যের ব্যাখ্যা করে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

১০ কাজে হজের প্রস্তুতি
১০ কাজে হজের প্রস্তুতি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নদীতে ফিক্সড জাল পেতে মাছ ধরায় ফেনীতে ৪ জনের অর্থ ও কারাদণ্ড
নদীতে ফিক্সড জাল পেতে মাছ ধরায় ফেনীতে ৪ জনের অর্থ ও কারাদণ্ড

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের বাণিজ্য সমঝোতা, শেয়ার বাজার চাঙা
যুক্তরাষ্ট্র-চীনের বাণিজ্য সমঝোতা, শেয়ার বাজার চাঙা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষার্থীকে কুপিয়ে হত্যা
চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষার্থীকে কুপিয়ে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাসানচর থেকে পালিয়ে এলো ৪০ রোহিঙ্গা
ভাসানচর থেকে পালিয়ে এলো ৪০ রোহিঙ্গা

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৫৪ বছরের সবচেয়ে বড় দুটি অর্জন ৭১ আর ২৪ : তারেক রহমান
৫৪ বছরের সবচেয়ে বড় দুটি অর্জন ৭১ আর ২৪ : তারেক রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নেতাকে হেনস্থা, বিএনপি নেতাকে শোকজ
আওয়ামী লীগ নেতাকে হেনস্থা, বিএনপি নেতাকে শোকজ

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!
রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৫ দিনেও খোঁজ মেলেনি স্কুলছাত্র লিমনের
২৫ দিনেও খোঁজ মেলেনি স্কুলছাত্র লিমনের

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎ বিভ্রাটে অচল লন্ডনের পাতাল রেল ব্যবস্থা
বিদ্যুৎ বিভ্রাটে অচল লন্ডনের পাতাল রেল ব্যবস্থা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান
যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ এসেছে ভারতের পক্ষ থেকে’
‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ এসেছে ভারতের পক্ষ থেকে’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি
পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে বিলাসবহুল জেট ‘উপহার’ দিচ্ছে কাতার? ঘনীভূত হচ্ছে বিতর্ক
ট্রাম্পকে বিলাসবহুল জেট ‘উপহার’ দিচ্ছে কাতার? ঘনীভূত হচ্ছে বিতর্ক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি
আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি
‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে
যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'
'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য
নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের
নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক
সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়
রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বর্ণের দাম আরও কমেছে
স্বর্ণের দাম আরও কমেছে

১২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার
শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান
গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা
চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট
মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সংঘাতের কৌশল’ না নিতে ইউরোপীয় শক্তিগুলোকে ইরানের হুঁশিয়ারি
‌‘সংঘাতের কৌশল’ না নিতে ইউরোপীয় শক্তিগুলোকে ইরানের হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে বিজিবির কড়া নজরদারি, টহল জোরদার
ফেনীতে বিজিবির কড়া নজরদারি, টহল জোরদার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হেলিকপ্টার-ড্রোন-মারণাস্ত্র দিয়ে আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করার নির্দেশ ছিল হাসিনার
হেলিকপ্টার-ড্রোন-মারণাস্ত্র দিয়ে আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করার নির্দেশ ছিল হাসিনার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনুরোধ নয়, কোহলিকে জানানো হয় টেস্টে জায়গা অনিশ্চিত!
অনুরোধ নয়, কোহলিকে জানানো হয় টেস্টে জায়গা অনিশ্চিত!

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ
ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!
জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!

প্রথম পৃষ্ঠা

আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি
আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা
প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা

পেছনের পৃষ্ঠা

জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে
জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগে গরু ছাগল জবাই
শাহবাগে গরু ছাগল জবাই

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক

প্রথম পৃষ্ঠা

চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!
চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!

প্রথম পৃষ্ঠা

কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের
আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের
ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন
নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া
কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন
সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী
শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের
যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের

শোবিজ

ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ
ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ

প্রথম পৃষ্ঠা

যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা
যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা

শোবিজ

স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির
স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে
দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে

নগর জীবন

১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু
১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু

নগর জীবন

পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর
পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর

পেছনের পৃষ্ঠা

সার্বভৌমত্বে হস্তক্ষেপকারীদের ছাড় দেব না
সার্বভৌমত্বে হস্তক্ষেপকারীদের ছাড় দেব না

নগর জীবন

বিএনপিকে আরও ত্যাগ স্বীকার করতে হবে
বিএনপিকে আরও ত্যাগ স্বীকার করতে হবে

নগর জীবন