চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহানের বড় বোন এবং কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের সাবেক পরিচালক মরহুম ফজলুর রহমানের স্ত্রী আক্তারি রহমান। গতকাল বাদ জোহর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় ইসলামিক রিসার্চ সেন্টার বাংলাদেশ মসজিদে মরহুমার জানাজা শেষে বসুন্ধরা গ্রুপের পারিবারিক কবরস্থানে (এন ব্লক) তাঁকে দাফন করা হয়। জানাজা নামাজে ইমামতি করেন ইসলামিক রিসার্চ সেন্টার বাংলাদেশের মহাপরিচালক মুফতি আরশাদ রহমানী। বিপুলসংখ্যক মুসল্লি জানাজায় অংশ নেন।
জানাজায় বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান, তাঁর বড় ভাই ও জাতীয় হকি দলের সাবেক অধিনায়ক আবদুস সাদেক, বসুন্ধরা গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান সাফিয়াত সোবহান, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ক্যাপ্টেন (অব.) এ বি তাজুল ইসলাম এমপি, বিডিজি-মাগুরা গ্রুপের চেয়ারম্যান মোস্তফা কামাল মহীউদ্দীন, রূপায়ণ গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মাদ লিয়াকত আলী খান মুকুল, বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক নঈম নিজাম, কালের কণ্ঠের প্রধান সম্পাদক ইমদাদুল হক মিলন, কালের কণ্ঠ সম্পাদক শাহেদ মুহাম্মদ আলী, ডেইলি সান সম্পাদক এনামুল হক চৌধুরী, ইস্ট ওয়েস্ট মিডিয়া গ্রুপ ও বসুন্ধরা মিডিয়া লিমিটেডের প্রকাশক ময়নাল হোসেন চৌধুরী, বসুন্ধরা গ্রুপের গণমাধ্যমবিষয়ক উপদেষ্টা মো. আবু তৈয়ব, বসুন্ধরা কিংসের সভাপতি ইমরুল হাসানসহ মরহুমার আত্মীয়স্বজন, পরিবারের শুভানুধ্যায়ী, স্থানীয় বাসিন্দা, জনপ্রতিনিধি, রাজনীতিবিদ, ব্যবসায়ী এবং বসুন্ধরা গ্রুপের অঙ্গপ্রতিষ্ঠানগুলোর কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ অংশ নেন। জানাজা শেষে বসুন্ধরা গ্রুপের পারিবারিক কবরস্থানে মরহুমার লাশ দাফন ও দোয়া করা হয়। গত বুধবার বিকালে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষনিঃশ্বাস ত্যাগ করেন আক্তারি রহমান। তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৫ বছর। বার্ধক্যজনিত নানা সমস্যায় ভুগছিলেন তিনি। তিনি দুই ছেলে (ইঞ্জিনিয়ার হাবিবুর রহমান ও রেজাউর রহমান), দুই ভাই, এক বোনসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।