শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৭ জুন, ২০২৩ আপডেট:

পরিবেশের হুমকি নিষিদ্ধ পলিথিন

♦ জলাবদ্ধতার মুখে পড়েছে রাজধানী ♦ যথেচ্ছ ব্যবহারে ঘটছে মারাত্মক দূষণ ♦ কার্যকর হয়নি ‘সোনালি ব্যাগ’-এর ব্যবহার
জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
পরিবেশের হুমকি নিষিদ্ধ পলিথিন

বাজার থেকে পণ্য বা মুদি দোকান থেকে কিছু কিনতে, গৃহস্থালি বর্জ্য ফেলতে এবং শপিং মলে কেনাকাটা করতে গিয়ে সবখানেই মানুষ এখন নিষিদ্ধ পলিথিন ব্যাগ ব্যবহার করছে। কম দামে এবং সহজেই পণ্য বহন করতে পারায় এখনো দেশে পলিথিনের বিকল্প কিছু নেই। কিন্তু এর দাম দিতে হচ্ছে পরিবেশকে। মারাত্মক হুমকিতে পড়েছে পরিবেশ। কাঁচাবাজার থেকে শুরু করে শপিং মলগুলোয় মাত্রাতিরিক্ত পলিথিন ব্যবহারের ফলে ঢাকার পুকুর-ডোবা, ড্রেন, জলাশয়ে সৃষ্টি হয়েছে জলাবদ্ধতা। পরিবেশ অধিদফতর থেকে পলিথিনের ব্যবহার রোধে মাঝেমধ্যে অভিযান চালানো হলেও পলিথিন ব্যবসায়ীদের সক্রিয়তায় এবং ব্যবহারকারীর অসচেতনতায় এখনো পলিথিনের ব্যবহার বন্ধ করা যায়নি। সরকার পরিবেশ দূষণ রোধে পলিথিন ব্যাগের বিকল্প হিসেবে ‘সোনালি ব্যাগ’-এর উদ্ভাবন করলেও দেশের বাজারে এর চাহিদা কম। ফলে সে অর্থে বাজারে এখনো সোনালি ব্যাগের বাণিজ্যিক ব্যবহার শুরু করা যায়নি। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বাজারে পলিথিন  ব্যাগের ব্যাপক চাহিদা। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সহযোগিতায় রাজধানীতে পলিথিন ব্যাগ তৈরির মূল কেন্দ্র চকবাজারের কারখানাগুলোর মেশিন বেশ কয়েকবার জব্দ করে ধ্বংস করা হলেও চাহিদা থাকায় কারখানা মালিকরা আবারও পলিথিন ব্যাগ উৎপাদন ও বিক্রি করছেন। চকবাজার ছাড়াও টঙ্গী, কারওয়ান বাজারসহ পলিথিন ব্যাগ যেখানে তৈরি হয় এবং যে স্থান থেকে সারা দেশে সরবরাহ হয় এমন কারখানাগুলো বন্ধ করলেও কিছুদিন পর এ সিন্ডিকেট সক্রিয় হয়ে ওঠে।

বাংলাদেশ প্রতিদিনকে পরিবেশ অধিদফতরের দায়িত্বপ্রাপ্ত এক কর্মকর্তা বলেন, পলিথিন উৎপাদন ও বিপণনের সঙ্গে শক্তিশালী সিন্ডিকেট জড়িত। এজন্য ব্যবহারকারীদের মধ্যে পলিথিনের ব্যাগ ব্যবহারের কুফল সম্পর্কে সচেতনতা তৈরি করতে হবে। এরই মধ্যে এর বিকল্প হিসেবে যা সহজেই মাটিতে মিশে যাবে এমন ব্যাগ উৎপাদনে সরকার থেকে বড় ধরনের অর্থ বরাদ্দ করা হয়েছে। আর এ ব্যাগ বাজারে এলে পলিথিনের ব্যবহার কিছুটা হলেও কমবে। এর মধ্যে সোনালি ব্যাগ ব্যবহারও উৎসাহিত করার উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে।

এক পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, ঢাকা শহরে একটি পরিবার প্রতিদিন গড়ে চারটি পলিথিনের ব্যাগ ব্যবহার করে। সে হিসেবে শুধু ঢাকা শহরে প্রতিদিন ১ কোটি ৪০ লাখের বেশি পলিথিনের ব্যাগ একবার ব্যবহার করে ফেলে দেওয়া হচ্ছে। আর বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন (বাপা)-এর হিসাবে, ঢাকায় প্রতিদিন প্রায় ২ কোটি পলিথিনের ব্যাগ জমা হচ্ছে। এ ছাড়া বিভিন্ন সমীক্ষায় দেখা গেছে, ২০০৫ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে দেশে পলিথিনের ব্যবহার বেড়েছে তিন গুণের বেশি। সরকারিভাবে ২০০২ সালে সারা দেশে এইচডিপিই (হায়ার ডেনসিটি পলি ইথালিন) পলিথিনের ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হয়। কিন্তু কিছুদিন না যেতেই বাজারে আবারও এর ব্যবহার শুরু হয়। যদিও পরিবেশ অধিদফতর মাঝেমধ্যে ক্ষতিকর এ পণ্য নিয়ন্ত্রণে অভিযান চালায়। কিন্তু এর উৎপাদন, বিপণন ও ব্যবহার এতটুকুও কমেনি। সংশ্লিষ্ট আইন বলছে, নিষিদ্ধ পলিথিন উৎপাদন, আমদানি ও বাজারজাতকরণের অপরাধে সর্বোচ্চ দুই বছরের সশ্রম কারাদন্ড বা ২ লাখ টাকা জরিমানা অথবা উভয় দন্ডের বিধান আছে। এর পরও প্রতিদিন বিপুল পরিমাণ পলিথিন ব্যাগ ব্যবহৃত হচ্ছে। আর এ বর্জ্য পরিবেশের সঙ্গে মিশে পরিবেশ দূষণ করছে। পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলনের এক পরিসংখ্যান অনুযায়ী, পলিথিন দীর্ঘ সময়েও পচে না এবং মাটির সঙ্গে না মেশার ফলে মানুষ ছাড়াও বিপুল পরিমাণ পাখি ও জলজপ্রাণী ক্ষতির শিকার হচ্ছে। পলিথিনের অতি ব্যবহারের কারণে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন শহরে পয়ঃনিষ্কাশনব্যবস্থা বিপর্যস্ত হয়ে পড়ছে। রাজধানী ঢাকার জলাবদ্ধতার অন্যতম কারণ হিসেবে পলিথিনকে চিহ্নিত করেছেন পরিবেশবিদরা। নগরীর ব্যবসায়ীরা জানান, পলিথিন পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর হলেও এর মতো সহজলভ্য অন্য কোনো পণ্য বহনকারী মাধ্যম তাদের কাছে নেই। তারা আরও জানান, সোনালি ব্যাগের দাম তুলনামূলক বেশি আর এর চাহিদাও নেই। হাতে গোনা কিছু ক্রেতা ঘর থেকে পরিবেশবান্ধব ব্যাগ নিয়ে বাজারে এলেও অধিকাংশই পলিথিনের ওপর নির্ভরশীল। নগরীর কয়েকটি কাঁচাবাজারের পণ্য বিক্রেতারা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানান, ক্রেতারা মাছ-মাংস কেনার পর তা পলিথিনের ব্যাগে করেই বাড়িতে নিয়ে যেতে স্বচ্ছন্দ বোধ করেন। অধিকাংশ ক্রেতা নেটের ব্যাগ বা পাটের ব্যাগের পরিবর্তে পলিথিনের ব্যাগে পণ্য নিতে চান। তারা পলিথিন ছাড়া পণ্য কিনতে চান না।

বাইরে থাকলেও দেশে চাহিদা নেই সোনালি ব্যাগের : পলিথিনের বিকল্প হিসেবে ২০১৬ সালে বাংলাদেশ পাটকল করপোরেশনের (বিজেএমসি) বৈজ্ঞানিক উপদেষ্টা ড. মোবারক আহমদ খান পাটের তৈরি পচনশীল ‘সোনালি ব্যাগ’ উদ্ভাবন করেন। এ ব্যাগটি বাজারজাত করতে ২০১৮ সালে একটি পাইলট প্রকল্প নেওয়া হয়। ২০১৯ সালের ৭ এপ্রিল বাংলাদেশ জলবায়ু ট্রাস্ট ফান্ড থেকে ১০ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয় এ ব্যাগ উৎপাদনের জন্য। এ টাকা দিয়ে প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি ও রাসায়নিক দ্রব্য কেনা হয়। প্রকল্পসংশ্লিষ্টরা জানান, এরই মধ্যে ব্যাগ উৎপাদনের জন্য চীন থেকে ১ কোটি টাকার বেশি মূল্যের একটি স্বয়ংক্রিয় মেশিন স্থাপন করা হয়েছে। ঈদের পর আরও একটি মেশিন বসানোর কথা। টেন্ডারের কারণে মেশিন স্থাপনে কিছুটা সময় লাগছে। এ দুটি মেশিন থেকে ২ টনের বেশি সোনালি ব্যাগ উৎপাদন করা যাবে। বর্তমানে এ ব্যাগ প্রতিদিনই তৈরি হচ্ছে তবে এগুলো সব দেশের বাইরে চলে যাচ্ছে। গড়ে ৪ থেকে ৫ হাজারের মতো ব্যাগ দেশের বাইরে পাঠানো হচ্ছে। দেশি দুয়েকটি সংস্থার চাহিদা থাকলেও তারা কোথায় কীভাবে এটি কাজে লাগাচ্ছে জানা নেই। দেশের বাইরে যুক্তরাষ্ট্র, মধ্যপ্রাচ্য, ইউরোপ, কানাডা, মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ডে এসব ব্যাগের চাহিদা আছে। দেশের বাইরে সোনালি ব্যাগের দৈনিক চাহিদা ২০ টনের মতো থাকলেও তা পূরণ করা সম্ভব নয়।

ড. মোবারক আহমদ খান গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বাজারে সোনালি ব্যাগ সরবরাহে সবচেয়ে বড় প্রতিবন্ধকতা তৈরি করছেন পলিথিন ব্যবসায়ীরা। তারা এটি বাজারে আসতে দিতে চান না। আবার ব্যবহারকারীরা পলিথিন ব্যবহারে অভ্যস্ত হয়ে যাওয়ায় ও সস্তায় তা কিনতে পারায় সোনালি ব্যাগের প্রতি আগ্রহী নন। মানুষ পরিবেশ নিয়ে খুব বেশি চিন্তিতও না। এমনকি এবার মিসরে জলবায়ু সম্মেলনেও কেউ পলিথিনের বিকল্প ব্যবহার সম্পর্কে কথা বলেননি। দেশের পরিবেশবিদরাও এ বিষয়ে কথা বলেন না। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমাদের এডিবির মাধ্যমে আরও দেড় শ কোটি টাকার একটি প্রকল্প দিচ্ছেন। তখন আমাদের ১০ টন সোনালি ব্যাগ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে। তবে ব্যবসায়ীরা এ ব্যাগের দাম বেশি বলে মনে করছেন। কিন্তু এ ব্যাগ যে পরিবেশের ক্ষতি করছে না এবং এটি পরিষ্কার করে আবারও ব্যবহার করা যাবে, সে বিষয়টি বিবেচনায় আনছেন না। এ ব্যাগ ব্যবহারের জন্য সরকারি উদ্যোগে মানুষের মধ্যে সচেতনতা কার্যক্রম বৃদ্ধি করতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
স্বপনের ৫০০ কোটির সম্পদ ক্রোক
স্বপনের ৫০০ কোটির সম্পদ ক্রোক
এনসিপির ১৫ নেতা-কর্মীর পদত্যাগ
এনসিপির ১৫ নেতা-কর্মীর পদত্যাগ
প্রেমে ব্যর্থ হয়ে বন্ধুর হাতে বন্ধু খুন
প্রেমে ব্যর্থ হয়ে বন্ধুর হাতে বন্ধু খুন
বঞ্চিত ৭৮ অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে পদোন্নতির সুপারিশ
বঞ্চিত ৭৮ অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে পদোন্নতির সুপারিশ
যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী হলে মিলবে না গ্রিনকার্ড
যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী হলে মিলবে না গ্রিনকার্ড
ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ
ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ
ছাত্র হত্যার আসামি এখন ইউএনও
ছাত্র হত্যার আসামি এখন ইউএনও
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়ি শোরুমে চালক নিহত
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়ি শোরুমে চালক নিহত
চিকিৎসকের চেম্বারে অপেক্ষারত মায়ের কোলেই নবজাতকের মৃত্যু
চিকিৎসকের চেম্বারে অপেক্ষারত মায়ের কোলেই নবজাতকের মৃত্যু
বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে ফের গোলাগুলি
বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে ফের গোলাগুলি
চার দশক পর প্রাণ পেল বড়াল নদ
চার দশক পর প্রাণ পেল বড়াল নদ
জুলাইয়ে সড়কে ঝরল ৩৮০ প্রাণ
জুলাইয়ে সড়কে ঝরল ৩৮০ প্রাণ
সর্বশেষ খবর
দ্বিতীয় দিনের মতো অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন জবি ছাত্র নেতারা
দ্বিতীয় দিনের মতো অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন জবি ছাত্র নেতারা

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

ফুলবাড়িয়াতে শিক্ষার্থীদের হাতে বনজ ও ফলদ গাছের চারা তুলে দিল বসুন্ধরা শুভসংঘ
ফুলবাড়িয়াতে শিক্ষার্থীদের হাতে বনজ ও ফলদ গাছের চারা তুলে দিল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

অভিষেক ম্যাচেই সন্দেহজনক বোলিং অ্যাকশনে অভিযুক্ত প্রোটিয়া স্পিনার
অভিষেক ম্যাচেই সন্দেহজনক বোলিং অ্যাকশনে অভিযুক্ত প্রোটিয়া স্পিনার

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সাথে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য বৃদ্ধিতে পাকিস্তানের আগ্রহ প্রকাশ
বাংলাদেশের সাথে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য বৃদ্ধিতে পাকিস্তানের আগ্রহ প্রকাশ

১০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মেয়ের জন্য খাবার আনতে গিয়ে ইসরায়েলি গুলিতে ফিলিস্তিনি বাস্কেটবল তারকা নিহত
মেয়ের জন্য খাবার আনতে গিয়ে ইসরায়েলি গুলিতে ফিলিস্তিনি বাস্কেটবল তারকা নিহত

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে আগ্নেয়াস্ত্রসহ গ্রেফতার ১
কক্সবাজারে আগ্নেয়াস্ত্রসহ গ্রেফতার ১

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একাধিক দাবিতে ফেনীতে মহাসড়ক অবরোধ শিক্ষার্থীদের
একাধিক দাবিতে ফেনীতে মহাসড়ক অবরোধ শিক্ষার্থীদের

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন ভিসা ইস্যু নিয়ে নতুন বার্তা দিল দূতাবাস
মার্কিন ভিসা ইস্যু নিয়ে নতুন বার্তা দিল দূতাবাস

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলারোয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ডেঙ্গু সচেতনতামূলক সভা অনুষ্ঠিত
কলারোয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ডেঙ্গু সচেতনতামূলক সভা অনুষ্ঠিত

৩৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

রাজধানীতে অস্ত্র-হেরোইনসহ গ্রেফতার ৪
রাজধানীতে অস্ত্র-হেরোইনসহ গ্রেফতার ৪

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

দায়িত্ব গ্রহণের পর যা বললেন সিলেটের ডিসি সারওয়ার আলম
দায়িত্ব গ্রহণের পর যা বললেন সিলেটের ডিসি সারওয়ার আলম

৪৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭২৭
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭২৭

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীছড়িতে কৃতী এসএসসি শিক্ষার্থীদের ভর্তি সহায়তা ও সংবর্ধনা
লক্ষ্মীছড়িতে কৃতী এসএসসি শিক্ষার্থীদের ভর্তি সহায়তা ও সংবর্ধনা

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটিতে সার্ভিকাল ক্যান্সার সচেতনতা বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটিতে সার্ভিকাল ক্যান্সার সচেতনতা বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যেভাবে বাড়ল সিঙ্গাপুরের নাগরিকদের গড় আয়ু
যেভাবে বাড়ল সিঙ্গাপুরের নাগরিকদের গড় আয়ু

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘অশালীন শব্দ’ ব্যবহারের দায়ে শাস্তি পেলেন জাম্পা
‘অশালীন শব্দ’ ব্যবহারের দায়ে শাস্তি পেলেন জাম্পা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের ওয়ানডে অধিনায়ক হওয়ার দৌড়ে শ্রেয়াস
ভারতের ওয়ানডে অধিনায়ক হওয়ার দৌড়ে শ্রেয়াস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে বজ্রপাতে ব্যবসায়ীর মৃত্যু
জয়পুরহাটে বজ্রপাতে ব্যবসায়ীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের বিপক্ষে ম্যাচের লভ্যাংশ গাজায় পাঠাবে নরওয়ে
ইসরায়েলের বিপক্ষে ম্যাচের লভ্যাংশ গাজায় পাঠাবে নরওয়ে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহেশপুরে বাস ও ট্রাকের সংঘর্ষে আহত ১৫
মহেশপুরে বাস ও ট্রাকের সংঘর্ষে আহত ১৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে কিংবা অফলাইনে নিরাপদ থাকুন সবসময়
অনলাইনে কিংবা অফলাইনে নিরাপদ থাকুন সবসময়

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

জর্জিনাকে রোনালদোর দেওয়া আংটিটি ‘প্রপোজাল রিং’ নয়!
জর্জিনাকে রোনালদোর দেওয়া আংটিটি ‘প্রপোজাল রিং’ নয়!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্যাটেলাইট লাগিয়ে সুন্দরবনে ছেড়ে দেওয়া সেই ৫ কুমির নিখোঁজ
স্যাটেলাইট লাগিয়ে সুন্দরবনে ছেড়ে দেওয়া সেই ৫ কুমির নিখোঁজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় স্থল অভিযান শুরু করেছে ইসরায়েল, আতঙ্কে শহর ছাড়ছে ফিলিস্তিনিরা
গাজায় স্থল অভিযান শুরু করেছে ইসরায়েল, আতঙ্কে শহর ছাড়ছে ফিলিস্তিনিরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এআইইউবি ও বাংলাদেশ ফেন্সিং ফেডারেশনের মধ্যে সমঝোতা
এআইইউবি ও বাংলাদেশ ফেন্সিং ফেডারেশনের মধ্যে সমঝোতা

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের অভিযান, জীবন বাঁচাতে পালাচ্ছেন ফিলিস্তিনিরা
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের অভিযান, জীবন বাঁচাতে পালাচ্ছেন ফিলিস্তিনিরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার কেয়ার ভিলেজে প্রবাসীদের অংশগ্রহণের সুযোগ
ক্যান্সার কেয়ার ভিলেজে প্রবাসীদের অংশগ্রহণের সুযোগ

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

খুবির স্থাপত্য ডিসিপ্লিন ও বার্জার পেইন্টসের মধ্যে এমওইউ স্বাক্ষর
খুবির স্থাপত্য ডিসিপ্লিন ও বার্জার পেইন্টসের মধ্যে এমওইউ স্বাক্ষর

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
দিল্লিতে প্রতি সপ্তাহে উচ্চপদস্থ ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করেন কামাল, দাবি রিপোর্টে
দিল্লিতে প্রতি সপ্তাহে উচ্চপদস্থ ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করেন কামাল, দাবি রিপোর্টে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত
পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান
ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি
আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে প্রাইভেটকার উল্টে নিহত ৩
মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে প্রাইভেটকার উল্টে নিহত ৩

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু
তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পর্যটক টানতে দুই লাখ ফ্রি বিমান টিকেট দেয়ার পরিকল্পনা থাইল্যান্ডের
পর্যটক টানতে দুই লাখ ফ্রি বিমান টিকেট দেয়ার পরিকল্পনা থাইল্যান্ডের

২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

রাষ্ট্রপতির ছবি থাকা না থাকা নিয়ে ব্যস্ত সরকার : রুমিন ফারহানা
রাষ্ট্রপতির ছবি থাকা না থাকা নিয়ে ব্যস্ত সরকার : রুমিন ফারহানা

১৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

ইসরায়েলকে ৫০ কোটি ডলারের এয়ার জ্বালানি ট্যাঙ্কার দিচ্ছে আমেরিকা
ইসরায়েলকে ৫০ কোটি ডলারের এয়ার জ্বালানি ট্যাঙ্কার দিচ্ছে আমেরিকা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নগরীতে ইসরায়েলি সামরিক অভিযানের প্রথম ধাপ শুরু
গাজা নগরীতে ইসরায়েলি সামরিক অভিযানের প্রথম ধাপ শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৫ দিন অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের ‘অনুরোধে’ মেক্সিকো সীমান্তপ্রাচীরে কালো রং করা হবে
ট্রাম্পের ‘অনুরোধে’ মেক্সিকো সীমান্তপ্রাচীরে কালো রং করা হবে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউরোসায়েন্সেসে ভর্তি ১৬৭ জুলাই আহতের বেশির ভাগের মাথার খুলি ছিল না
নিউরোসায়েন্সেসে ভর্তি ১৬৭ জুলাই আহতের বেশির ভাগের মাথার খুলি ছিল না

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরের তালা ভেঙে ফুটবলার সাগরিকার সোয়া দুই লাখ টাকা ‘চুরি’
ঘরের তালা ভেঙে ফুটবলার সাগরিকার সোয়া দুই লাখ টাকা ‘চুরি’

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাদাপাথর লুটপাটে ১৩৭ জন জড়িত: তদন্ত প্রতিবেদন
সাদাপাথর লুটপাটে ১৩৭ জন জড়িত: তদন্ত প্রতিবেদন

১৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের অবৈধ বাংলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো
সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের অবৈধ বাংলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিতে সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছে সরকার : আসিফ মাহমুদ
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিতে সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছে সরকার : আসিফ মাহমুদ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় বারের মতো সন্তান বিক্রি করতে চান কুমিল্লার এক মা, আসল ঘটনা কি?
দ্বিতীয় বারের মতো সন্তান বিক্রি করতে চান কুমিল্লার এক মা, আসল ঘটনা কি?

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাইবার ক্রাইম ইউনিটের সাবেক ডিসি নাজমুল ইসলাম বরখাস্ত
সাইবার ক্রাইম ইউনিটের সাবেক ডিসি নাজমুল ইসলাম বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ আগস্ট)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি সফরে চীনে গেলেন সেনাপ্রধান
সরকারি সফরে চীনে গেলেন সেনাপ্রধান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলাস্কায় জ্বালানি ভরতে কেন ৩ কোটি টাকা দিলেন পুতিন?
আলাস্কায় জ্বালানি ভরতে কেন ৩ কোটি টাকা দিলেন পুতিন?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত, ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত, ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় ২৪ লাখ কর্মী নিয়োগের সংবাদটি সত্য নয়:  রাষ্ট্রদূত শামীম আহসান
মালয়েশিয়ায় ২৪ লাখ কর্মী নিয়োগের সংবাদটি সত্য নয়:  রাষ্ট্রদূত শামীম আহসান

১৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ছুটিতেই থাকবেন বিএফআইইউ প্রধান: ডেপুটি গভর্নর
ছুটিতেই থাকবেন বিএফআইইউ প্রধান: ডেপুটি গভর্নর

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত জমা দিয়েছে বিএনপি
‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত জমা দিয়েছে বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের জন্য আকাশসীমা বন্ধের মেয়াদ আরও বাড়াল পাকিস্তান
ভারতের জন্য আকাশসীমা বন্ধের মেয়াদ আরও বাড়াল পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুজরাটে বোরকা পরা ছাত্রীদের ‘সন্ত্রাসী’ হিসেবে দেখানো নিয়ে বিতর্ক
গুজরাটে বোরকা পরা ছাত্রীদের ‘সন্ত্রাসী’ হিসেবে দেখানো নিয়ে বিতর্ক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২১ দলের নিবন্ধন আবেদন বাতিলের চিঠি দিচ্ছে ইসি
১২১ দলের নিবন্ধন আবেদন বাতিলের চিঠি দিচ্ছে ইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির একটি শ্রেণি যত অপরাধই করুক শাস্তি হয় না
এনসিপির একটি শ্রেণি যত অপরাধই করুক শাস্তি হয় না

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
গভীর খাদে ব্যাংক খাত
গভীর খাদে ব্যাংক খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

ওপরে সিঙ্গাপুর নিচে আব্দুল্লাহপুর
ওপরে সিঙ্গাপুর নিচে আব্দুল্লাহপুর

রকমারি নগর পরিক্রমা

সবকিছু সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে
সবকিছু সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে

সম্পাদকীয়

বিদ্যুৎ খাতে মাফিয়া লুটেরা
বিদ্যুৎ খাতে মাফিয়া লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নসরুল হামিদের বাংলোবাড়ি গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
নসরুল হামিদের বাংলোবাড়ি গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসুতে হবে কঠিন লড়াই মনোনয়নপত্র জমা শেষ
ডাকসুতে হবে কঠিন লড়াই মনোনয়নপত্র জমা শেষ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চার দশক পর প্রাণ পেল বড়াল নদ
চার দশক পর প্রাণ পেল বড়াল নদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির চার, এনসিপি ও জামায়াতের একজন করে
বিএনপির চার, এনসিপি ও জামায়াতের একজন করে

নগর জীবন

আশুগঞ্জ আতঙ্ক ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে
আশুগঞ্জ আতঙ্ক ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে

পেছনের পৃষ্ঠা

দীর্ঘ হচ্ছে টিসিবির ট্রাকে ক্রেতার লাইন
দীর্ঘ হচ্ছে টিসিবির ট্রাকে ক্রেতার লাইন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে তোলপাড়
ভারতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

তাক লাগানো জুজুবি বাগান
তাক লাগানো জুজুবি বাগান

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে চারজন
বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে চারজন

নগর জীবন

দায়িত্ব নেওয়ার পর ১২টি হাতির মৃত্যু
দায়িত্ব নেওয়ার পর ১২টি হাতির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের টার্গেট ত্রিপক্ষীয় বৈঠক
ট্রাম্পের টার্গেট ত্রিপক্ষীয় বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমে ব্যর্থ হয়ে বন্ধুর হাতে বন্ধু খুন
প্রেমে ব্যর্থ হয়ে বন্ধুর হাতে বন্ধু খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষ আবদার পূরণ হলো না : ববিতা
শেষ আবদার পূরণ হলো না : ববিতা

শোবিজ

সিইসি যাচ্ছেন কানাডা
সিইসি যাচ্ছেন কানাডা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী এক মাসের বেশি জেলে থাকলে বরখাস্ত
প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী এক মাসের বেশি জেলে থাকলে বরখাস্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির ১৫ নেতা-কর্মীর পদত্যাগ
এনসিপির ১৫ নেতা-কর্মীর পদত্যাগ

পেছনের পৃষ্ঠা

তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু
তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্র হত্যার আসামি এখন ইউএনও
ছাত্র হত্যার আসামি এখন ইউএনও

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়ি শোরুমে চালক নিহত
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়ি শোরুমে চালক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

উখিয়ায় পুলিশের লাঠিচার্জে ১৫ শিক্ষক আহত, আটক ২৮
উখিয়ায় পুলিশের লাঠিচার্জে ১৫ শিক্ষক আহত, আটক ২৮

খবর

যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী হলে মিলবে না গ্রিনকার্ড
যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী হলে মিলবে না গ্রিনকার্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ
ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের ভর্তি না করতে চাপ দেয় ডিবি
গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের ভর্তি না করতে চাপ দেয় ডিবি

প্রথম পৃষ্ঠা

চিকিৎসকের চেম্বারে অপেক্ষারত মায়ের কোলেই নবজাতকের মৃত্যু
চিকিৎসকের চেম্বারে অপেক্ষারত মায়ের কোলেই নবজাতকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা