শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৭ জুলাই, ২০২৩ আপডেট:

সাগরে বায়ুবিদ্যুৎ করবে বাংলাদেশ

► তীর থেকে দু-চার কিমি. গভীরে বিদ্যুৎ উৎপাদনের চেষ্টা ► শুরু হয়েছে সম্ভাব্যতা যাচাই ► ১৩০ কোটি ডলার বিনিয়োগের প্রস্তাব
জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
সাগরে বায়ুবিদ্যুৎ করবে বাংলাদেশ

সরকার এবার বঙ্গোপসাগরে বায়ুবিদ্যুৎ উৎপাদনের উপায় খুঁজছে। এ জন্য এরই মধ্যে উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। এর ধারাবাহিকতায় সাগরে সম্ভাব্যতা যাচাই জরিপ শুরু হয়েছে। আর এই যাচাইয়ের ফল ইতিবাচক হলে সমুদ্রের মধ্যবর্তী এলাকায় বায়ুবিদ্যুৎ টারবাইন স্থাপনের মাধ্যমে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা যাবে। সাগরে বায়ুবিদ্যুৎ উৎপাদন করার জন্য এরই মধ্যে বিদেশি প্রতিষ্ঠান দিয়ে সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের জরিপকাজ শুরু হয়েছে। এর ফলাফল আগামী দু-এক মাসের মধ্যে পাওয়ার কথা। এ ছাড়া দেশি-বিদেশি তিন প্রতিষ্ঠান নিয়ে গঠিত কনসোর্টিয়াম সাগরে বায়ুকল স্থাপনের জন্য ১৩০ কোটি ডলারের একটি বিনিয়োগ প্রকল্প সরকারের কাছে জমা দিয়েছে। বিদ্যুৎ বিভাগ থেকে প্রাপ্ত তথ্যে, বর্তমানে দেশে বায়ুবিদ্যুতের ২০০ মেগাওয়াট সক্ষমতার বিভিন্ন প্রকল্প নির্মাণাধীন ও পরিকল্পনাধীন পর্যায়ে রয়েছে। এর মধ্যে নির্মাণাধীন রয়েছে কক্সবাজারে ২টি ও মোংলায় ১টি বায়ুবিদ্যুৎ প্রকল্প। এ ছাড়া পরিকল্পনাধীন অবস্থায় পটুয়াখালী, চাঁদপুরের কচুয়াসহ বিভিন্ন এলাকা মিলিয়ে বায়ুবিদ্যুতের আরও পাঁচটি প্রকল্প পর্যায়ক্রমে নির্মাণ পরিকল্পনার মধ্যে আছে। তবে পুরনো বায়ুবিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলো বন্ধ আছে। কক্সবাজারের কুতুবদিয়া এবং ফেনীর সোনাগাজীতে ছোট আকারের দুটি প্রকল্প আগে শুরু হলেও বর্তমানে এগুলো বন্ধ আছে। এ ছাড়া এখন পর্যন্ত বাস্তবায়নাধীন বড় আকারের বায়ুবিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর বেশির ভাগই নদী বা সমুদ্রতীরবর্তী এলাকায় নির্মিত হয়েছে বা হচ্ছে। আগামীতে সমুদ্রের তীর থেকে দু-চার কিমি গভীরে বায়ুবিদ্যুৎ উৎপাদনের পথ খুঁজছে বাংলাদেশ। সংশ্লিষ্টরা জানান, দেশে জমি-স্বল্পতার কারণে সাগরে বায়ুবিদ্যুৎ উৎপাদনে যাওয়ার কথা চিন্তাভাবনা করছে সরকার। এ ছাড়া স্থলভাগ থেকে সাগরে বাতাস বেশি হওয়ায় সেখানে বায়ুবিদ্যুৎ উৎপাদনের সম্ভাবনা বেশি। তবে পরিবেশ, মাছের বংশবিস্তার-চলাচল-আহরণ এবং জাহাজ চলাচলে যেন ক্ষতি না হয় তা বিবেচনা করেই এ ধরনের বায়ুকলগুলো স্থাপন করা হবে। এ জন্য সাগরের তলদেশ টারবাইন স্থাপনে উপযোগী কি না এবং কেন্দ্রের কাছাকাছি সঞ্চালন লাইন নির্মাণ-সম্প্রসারণের উপযোগিতাও বিবেচনা করা হবে।

পাওয়ার সেলের মহাপরিচালক মোহাম্মদ হোসেইন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে গতকাল বলেন, ‘বর্তমানে সাগরে আমাদের বায়ুবিদ্যুৎ স্থাপনের সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের জরিপকাজ চলছে। যখন এটি ফিজিবল হবে তখন তা পরিবেশের কোনো ক্ষতি করে কি না এবং মাছের বিচরণক্ষেত্রে এর কোনো প্রভাব পড়ে কি না তা বিবেচনা করে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। আবার যারা সরকারের কাছে এই প্রকল্পের জন্য বিনিয়োগ প্রস্তাব দিয়েছে তারাও এর সম্ভাব্যতা যাচাই করছে। স্থলভাগের চেয়ে বাতাস বেশি থাকার কারণে সাগরে বায়ুবিদ্যুৎ উৎপাদনের সম্ভাবনা বেশি। আশা করছি দু-এক মাসের মধ্যেই আমরা সাগরে সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের ফলাফল হাতে পাব।’ বিদ্যুৎ বিভাগ সাগরের মধ্যভাগে বায়ুবিদ্যুৎ উৎপাদনে সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের জন্য সম্প্রতি কয়েকটি প্রতিষ্ঠানকে নিয়োগ দিয়েছে। এগুলো হলো ইতালির সিইএসআই, নেদারল্যান্ডের বিক্স এবং বাংলাদেশের সাইনোটেক ও এসএস সল্যুশনস। চলতি বছর ১৬ ফেব্রুয়ারি থেকে তারা প্রাক-সম্ভাব্যতা যাচাই এবং বিস্তারিত সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের কাজ শুরু করেছে। ১০ মাসের মধ্যে যাচাই প্রতিবেদন জমা দেওয়ার সময়সীমা নির্ধারণ করা হয়েছে। এ প্রকল্পের জন্য সরকার ২৩ কোটি টাকা ব্যয় নির্ধারণ করেছে। সাগরের মাঝে বায়ুবিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপনে সম্ভাব্যতা যাচাই বিষয়ে চলতি বছর পয়লা মার্চ একটি সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় জানানো হয়, প্রকল্পটি দুই পর্বে বাস্তবায়িত হচ্ছে। প্রাক-সম্ভাব্যতা যাচাই অংশে বায়ুবিদ্যুৎ উৎপাদনে সাগরে ব্লক চিহ্নিত করা হবে। আর বিস্তারিত সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের সময় সাগরে চিহ্নিত করা হবে অন্তত দুটি স্থান, যে স্থানগুলো থেকে বাণিজ্যিকভাবে বিদ্যুৎ উৎপাদন করে তা গ্রিডে বা গ্রাহক পর্যায়ে পৌঁছে দেওয়া যাবে। এরই মধ্যে সাগরে বায়ুবিদ্যুৎ উৎপাদনে যৌথভাবে আগ্রহ দেখিয়েছে ডেনমার্কের দুটি এবং বাংলাদেশের একটি কোম্পানি। বঙ্গোসাগরের মধ্যে বায়ুকল স্থাপন করে বিদ্যুৎ উৎপাদনে সরকারের কাছে গত মাসে একটি প্রকল্প জমা দিয়েছে তিন কোম্পানি নিয়ে গঠিত কনসোর্টিয়াম। প্রাথমিকভাবে দৈনিক ৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে প্রস্তাবে। এ জন্য ১৩০ কোটি ডলার (প্রায় ১৪ হাজার ১৬৯ কোটি টাকা) বিনিয়োগ করা হবে। এই কনসোর্টিয়ামে থাকা প্রতিষ্ঠানগুলো হলো- ডেনমার্কের কোপেনহেগেন ইনফ্রাস্টাকচার পার্টনারস (সিআইপি) ও কোপেনহেগেন অফশোর পার্টনারস (সিওপি) এবং বাংলাদেশের সামিট গ্রুপ। চলতি মাসে প্রকল্প প্রস্তাব বিষয়ে প্রস্তাবক কনসোর্টিয়ামের সঙ্গে বিদ্যুৎ বিভাগ ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধিদের একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। আর প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে এটিই হবে বাংলাদেশে প্রথম সাগরে বায়ুকল নির্মাণ প্রকল্প। প্রস্তাবিত বায়ুবিদ্যুৎ কেন্দ্রটির জীবনকাল প্রাথমিকভাবে ৩০ বছর নির্ধারণ করা হয়েছে। গতকাল বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে বিদায়ী সাক্ষাতে ডেনমার্কের রাষ্ট্রদূত উইনি এসট্রোপ পিটারসনও সাগরে ৫০০ মেগাওয়াট বায়ুবিদ্যুৎ উৎপাদনের ব্যাপারে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
যা বলল জাতিসংঘ মানবাধিকার দপ্তর
যা বলল জাতিসংঘ মানবাধিকার দপ্তর
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
থানায় চুরির অভিযোগ দেওয়ায় হত্যা
থানায় চুরির অভিযোগ দেওয়ায় হত্যা
যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে ওঠার হার বেড়েছে ১৯%
যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে ওঠার হার বেড়েছে ১৯%
হাসিনার রায়ের খবর আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে
হাসিনার রায়ের খবর আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে
মাদক কারবারে বাধা দেওয়ায় মা-ভাইকে কুপিয়ে হত্যা
মাদক কারবারে বাধা দেওয়ায় মা-ভাইকে কুপিয়ে হত্যা
পল্লবীতে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
বদলি চসিকের প্রধান নির্বাহী
বদলি চসিকের প্রধান নির্বাহী
বিএনপি জামায়াত এনসিপির সঙ্গে ইসির সংলাপ কাল
বিএনপি জামায়াত এনসিপির সঙ্গে ইসির সংলাপ কাল
ফাঁদ পেতে অপেক্ষায় ছিল খুনিরা
ফাঁদ পেতে অপেক্ষায় ছিল খুনিরা
ওমরায় গিয়ে মর্মান্তিক মৃত্যু
ওমরায় গিয়ে মর্মান্তিক মৃত্যু
সর্বশেষ খবর
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৩৭ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ
এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!
মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা
বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক