শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৩ আগস্ট, ২০২৩ আপডেট:

সর্বজনীন পেনশনে চমক

মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
সর্বজনীন পেনশনে চমক

পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল, কর্ণফুলী টানেলের পর এবার জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে আরেকটি চমক নিয়ে আসছে সরকার। সেটি হলো সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থা চালু। যদিও অনেক দিন আগে থেকেই এ ব্যবস্থা চালুর আলোচনা ছিল। এবার তা বাস্তবে রূপ নিতে যাচ্ছে। আগামী ১৭ আগস্ট এর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করতে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এর মাধ্যমে বেসরকারি খাতের সব কর্মজীবীই সুবিধাভোগী হতে পারবেন। এমনকি এ সুযোগ নিতে পারবেন অনিবাসী বাংলাদেশিরা। অর্থ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা বলছেন, ১৮ বছর থেকে শুরু হয়ে ৫০ বছরের অধিক বয়সীরাও সর্বজনীন পেনশন সুবিধায় অন্তর্ভুক্ত হতে পারবেন। তবে ১০ বছর চাঁদা পরিশোধের পর তারা আজীবন পেনশন পাওয়া শুরু করবেন। এ জন্য মাসে মাসে টাকা জমা দিতে হবে সরকারকে, ফেরত পাওয়া যাবে ১০-১২ গুণ বেশি।

ইতোমধ্যে সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থার বাস্তবায়নে একটি কর্তৃপক্ষ গঠন করা হয়েছে। এ স্কিম বাস্তবায়নে চারটি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সমঝোতা স্মারক চুক্তি স্বাক্ষর করেছে জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষ। বুধবার অর্থ বিভাগের সম্মেলন কক্ষে অর্থ সচিব ফাতিমা ইয়াসমিনের উপস্থিতিতে এসব চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। প্রতিষ্ঠান চারটি হলো- নির্বাচন কমিশন, ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদফতর, জন্ম ও মৃত্যুনিবন্ধন রেজিস্ট্রার জেনারেলের কার্যালয় এবং সোনালী ব্যাংক।

অর্থ বিভাগ সূত্র জানায়, প্রাথমিকভাবে এ স্কিমের আওতায় চার শ্রেণির মানুষকে টার্গেট করা হচ্ছে। এরা হলেন বেসরকারি খাতের চাকরিজীবী, প্রবাসী বাংলাদেশি, অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের কর্মী এবং অসচ্ছল ব্যক্তি। এর মধ্যে অসচ্ছল ক্যাটাগরিতে দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাসরতদের রাখা হবে। তবে তাদের কোন প্রক্রিয়ায় চিহ্নিত করে যুক্ত করা হবে এ নিয়ে বিশ্লেষণ করছে অর্থ মন্ত্রণালয়। অতি দরিদ্র হিসেবে সরকারি সুবিধাভোগীদের এই ক্যাটাগরিতে রাখা হতে পারে। তাদের মাসিক চাঁদার হার হতে পারে ৫০০ টাকা। এদের মধ্যে শুধু অসচ্ছলদের চাঁদার অর্ধেক অংশ সহায়তা করবে সরকার। বাকিদের চাঁদায় সরকারের কোনো অবদান থাকবে না। অবশ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই শ্রেণির মানুষদের জন্য প্রতি মাসে ৫০০ টাকা জমা দেওয়া কঠিন হবে। ফলে এ বিষয়ে অধিক পর্যালোচনার প্রয়োজন রয়েছে বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। প্রাথমিক সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতে রিকশাওয়ালা, হকার, গৃহকর্মী, পথে পণ্যসামগ্রী বিক্রেতাসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার লোকজন অন্তর্ভুক্ত হবেন। প্রবাসী বাংলাদেশি এবং অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের ব্যক্তিদের মাসিক চাঁদার হার সর্বনিম্ন ৫০০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ৫ হাজার টাকা হতে পারে। এ ছাড়া বেসরকারি খাতের চাকরিজীবীদের চাঁদার হার নির্ধারণ হতে পারে সর্বনিম্ন ১ হাজার টাকা থেকে সর্বোচ্চ ৫ হাজার টাকা। জানা গেছে, পেনশন স্কিমের অন্তর্ভুক্তরা তাদের চাঁদার বিপরীতে সরকার থেকে সুদ পাবেন। তবে এ সুদহার কত হবে তা এখনো চূড়ান্ত হয়নি। তবে তা ব্যাংকের আমানতের সুদহারের চেয়ে বেশি, কিন্তু সঞ্চয়পত্রের বিদ্যমান সুদহারের চেয়ে কিছুটা কম হতে পারে বলে জানা গেছে। তবে জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে এ কর্মসূচি বাস্তবায়িত হওয়ার কথা থাকলেও এখন পর্যন্ত কর্তৃপক্ষের কোনো কার্যালয় নেই, লোকবলও নেই। অর্থ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব কবিরুল ইজদানী খানকে নিজ দায়িত্বের বাইরে অতিরিক্ত কাজ হিসেবে কর্তৃপক্ষের নির্বাহী চেয়ারম্যানের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। গতকাল তিনি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আপাতত আমরা ১৭ আগস্ট উদ্বোধন করতে যাচ্ছি।’ এর মাধ্যমে ভালো কিছু হবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।

সূত্র জানান, এ স্কিমের আওতায় চাঁদা জমা, পেনশনের অর্থ উত্তোলনসহ আনুষঙ্গিক সুদহার নির্ধারণের হিসাব প্রায় চূড়ান্ত করা হয়েছে। ১৭ আগস্ট সকাল ১০টায় এর উদ্বোধন করার সূচি নির্ধারণ করা হয়েছে। এতে প্রধান অতিথি থাকবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সেখানে পুরো স্কিমের একটি মডেল, পরিকল্পনা এবং এর বাস্তবায়ন সম্পর্কে মাল্টিমিডিয়া প্রদর্শনী উপস্থাপন করা হতে পারে।

সরকারঘোষিত সর্বজনীন বিধিমালা অনুসারে, ৫০ বছরের অধিক বয়সীরাও সর্বজনীন পেনশন সুবিধায় অন্তর্ভুক্ত হতে পারবেন। তবে অন্যদের মতো ৬০ বছর বয়স থেকে পেনশন সুবিধা পাবেন না তারা। বরং ১০ বছর চাঁদা পরিশোধের পর তারা আজীবন পেনশন পাওয়া শুরু করবেন। অর্থাৎ কেউ ৬০ বছর বয়সে সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থায় অন্তর্ভুক্ত হলে তিনি ১০ বছর চাঁদা পরিশোধের পর ৭০ বছর বয়স থেকে পেনশন সুবিধা পাবেন। সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থার লক্ষ্য বৃহত্তর জনগোষ্ঠীকে আর্থিক নিরাপত্তা দেওয়া, সামাজিক কল্যাণ ও অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করা। এর মাধ্যমে দেশের সামাজিক নিরাপত্তাবেষ্টনী আরও বিস্তৃত এবং অধিক শক্তিশালী হবে বলে মনে করেন অর্থ বিভাগের কর্মকর্তারা।

এ স্কিমের শুরুতেই প্রবাসীদের সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থায় অন্তর্ভুক্তি বাড়াতে সরকার থেকে জোর প্রচেষ্টা নেওয়া হবে। কেননা অর্থ মন্ত্রণালয় আশা করছে, প্রবাসীরা বৈদেশিক মুদ্রায় চাঁদা দিলে চলমান ডলার সংকট পরিস্থিতির উন্নতি হবে। ইতোমধ্যে বিভিন্ন দেশে থাকা প্রবাসীদের বিদেশি মিশনগুলোর মাধ্যমে এ বিষয়ে তথ্য দেওয়া হয়েছে। অনেক প্রবাসী এ স্কিমে অংশ নিতেও প্রস্তুত রয়েছেন। উদ্বোধনী অনুষ্ঠান অনলাইন প্লাটফরমের মাধ্যমে যুক্ত করার চেষ্টা করা হচ্ছে বলে জানা গেছে। এ প্রসঙ্গে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ড. এ বি মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘এটা একটা ভালো উদ্যোগ। তবে বাস্তবায়ন করা বেশ কঠিন হবে। কেননা আমাদের জনসংখ্যা অনেক বেশি। এ ছাড়া যে কোনো নতুন প্রকল্প, যেখানে সরাসরি জনগণের সম্পৃক্ততা থাকে, সেসব প্রকল্প বাস্তবায়ন করা সহজ হয় না। এ ছাড়া সামনে নির্বাচন থাকায় বর্তমান ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকার চাইবে নির্বাচনী সুবিধা আদায়ে মানুষকে এক ধরনের ইতিবাচক লোভ দেখাতে।’ অর্থ মন্ত্রণালয় সূত্র জানান, সরকারি চাকরিজীবী এবং স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানগুলোয় কর্মরতদের জন্যও সর্বজনীন পেনশনের দুটি প্রোডাক্ট তৈরি করা হয়েছে। এ দুটি প্রোডাক্ট আপাতত চালু করছে না সরকার। কারণ সরকারি চাকরিজীবীরা বর্তমানে সরকার থেকেই পেনশন পাচ্ছেন। আর স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান ও রাষ্ট্রায়ত্ত কোম্পানিগুলোর কর্মকর্তা-কর্মচারীরা গ্রাচুইটিসহ অন্যান্য সুবিধা পাচ্ছেন। অন্যদিকে সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থা এমনভাবে গড়ে তোলা হচ্ছে, যাতে অন্তর্ভুক্ত হওয়ার পরও নাগরিকরা আগ্রহী হলে প্রোডাক্ট বা স্কিম পরিবর্তন করতে পারবেন। অর্থাৎ এখন কোনো প্রবাসী ৫০০ টাকা হারে চাঁদা দিয়ে অন্তর্ভুক্ত হওয়ার পর তিনি পরবর্তী সময়ে আগ্রহী হলে চাঁদার হার বাড়াতে পারবেন এবং তিনি দেশে ফিরে বেসরকারি খাতের কিংবা ইনফরমাল খাতের প্রোডাক্টেও সেটি বদলে নিতে পারবেন। আবার এখন যিনি অসচ্ছল ক্যাটাগরিতে অন্তর্ভুক্ত হবেন, পরবর্তী সময়ে তার আর্থিক অবস্থার পরিবর্তন ঘটলে তিনি প্রোডাক্ট ও চাঁদা দুটোই বদলাতে পারবেন। ২০১৮ সালে তৃতীয়বারের মতো ক্ষমতায় আসার পর এ ব্যবস্থা চালুর ঘোষণা করে সরকার। দেশের কর্মক্ষম সব মানুষকে পেনশন সুবিধার আওতায় আনতে সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থা চালুর জন্য জানুয়ারি মাসে একটি আইন পাস করেছে জাতীয় সংসদ। সংসদে পাস হওয়া আইনে বলা হয়েছে, সামাজিক নিরাপত্তা প্রদান, বেকারত্ব, ব্যাধি, পঙ্গুত্ব বা বার্ধক্যজনিত কারণে নাগরিকদের সরকারি সাহায্য দেওয়া, বয়স্ক জনগোষ্ঠীকে আর্থিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করার উদ্দেশ্যে এ সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থা চালু করা হচ্ছে। বর্তমান সময়ে পর্যন্ত বাংলাদেশে শুধু সরকারি, আধাসরকারি বা স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারী পেনশন সুবিধা পেয়ে থাকেন। এ আইনের মাধ্যমে যেসব বেসরকারি চাকরিজীবী কোনোরকম পেনশন সুবিধা পান না, তাদের পেনশনের আওতায় আনার চেষ্টা করা হবে। বিদেশে কর্মরত বাংলাদেশিরাও এর অন্তর্ভুক্ত হতে পারবেন। এ জন্য এ তহবিলে স্বেচ্ছায় নিবন্ধন করে মাসিক বা ত্রৈমাসিক ভিত্তিতে চাঁদা দিতে প্রদান করতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে জোরালো হচ্ছে আন্দোলন
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে জোরালো হচ্ছে আন্দোলন
থাপ্পড় মারায় অবরুদ্ধ পুলিশ
থাপ্পড় মারায় অবরুদ্ধ পুলিশ
জাল ভিসা ও টিকিটে কোটি টাকা প্রতারণা, গ্রেপ্তার ১
জাল ভিসা ও টিকিটে কোটি টাকা প্রতারণা, গ্রেপ্তার ১
রক্তচোষা গ্রুপের মূলহোতা জনি গ্রেপ্তার
রক্তচোষা গ্রুপের মূলহোতা জনি গ্রেপ্তার
মেট্রোরেলের লাইন থেকে দুটি ককটেল উদ্ধার
মেট্রোরেলের লাইন থেকে দুটি ককটেল উদ্ধার
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল ঢেলে আগুন
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল ঢেলে আগুন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
সর্বশেষ খবর
চাঁদপুরে জামায়াত প্রার্থীর শোভাযাত্রা
চাঁদপুরে জামায়াত প্রার্থীর শোভাযাত্রা

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

জাতীয় নার্সিং কমিশন গঠনের দাবিতে সমাবেশ, সড়ক অবরোধ
জাতীয় নার্সিং কমিশন গঠনের দাবিতে সমাবেশ, সড়ক অবরোধ

১ মিনিট আগে | জাতীয়

ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে জিততেই হবে : আমীর খসরু
ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে জিততেই হবে : আমীর খসরু

৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

যাত্রীর অভাবে ঢাকা ছাড়েনি স্টিমার মাহসুদ
যাত্রীর অভাবে ঢাকা ছাড়েনি স্টিমার মাহসুদ

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাইজেরিয়ায় ক্যাথলিক স্কুলে হামলা, ২১৫ শিক্ষার্থীসহ ২২৭ জনকে অপহরণ
নাইজেরিয়ায় ক্যাথলিক স্কুলে হামলা, ২১৫ শিক্ষার্থীসহ ২২৭ জনকে অপহরণ

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের পাশ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের পাশ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো কাবাডি বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
প্রথমবারের মতো কাবাডি বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সমস্যা এক-দুই বছরে সমাধান সম্ভব নয়: পরিবেশ উপদেষ্টা
বাংলাদেশের সমস্যা এক-দুই বছরে সমাধান সম্ভব নয়: পরিবেশ উপদেষ্টা

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

পুরান ঢাকার অধিকাংশ ভবন ঝুঁকিপূর্ণ : রাজউক চেয়ারম্যান
পুরান ঢাকার অধিকাংশ ভবন ঝুঁকিপূর্ণ : রাজউক চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংঘাত সমাধানের ভিত্তি হতে পারে মার্কিন শান্তি পরিকল্পনা: পুতিন
সংঘাত সমাধানের ভিত্তি হতে পারে মার্কিন শান্তি পরিকল্পনা: পুতিন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে ১৫ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
টাঙ্গাইলে ১৫ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার
সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের
সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সিটিজেএ নির্বাচনে সভাপতি রফিক, সম্পাদক জুয়েল
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সিটিজেএ নির্বাচনে সভাপতি রফিক, সম্পাদক জুয়েল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুফিবাদে কেন বিশ্বাস করেন এ আর রহমান?
সুফিবাদে কেন বিশ্বাস করেন এ আর রহমান?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা
একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা
পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন
ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’
‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা