শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৩ আগস্ট, ২০২৩ আপডেট:

সর্বজনীন পেনশনে চমক

মানিক মুনতাসির
সর্বজনীন পেনশনে চমক

পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল, কর্ণফুলী টানেলের পর এবার জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে আরেকটি চমক নিয়ে আসছে সরকার। সেটি হলো সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থা চালু। যদিও অনেক দিন আগে থেকেই এ ব্যবস্থা চালুর আলোচনা ছিল। এবার তা বাস্তবে রূপ নিতে যাচ্ছে। আগামী ১৭ আগস্ট এর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করতে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এর মাধ্যমে বেসরকারি খাতের সব কর্মজীবীই সুবিধাভোগী হতে পারবেন। এমনকি এ সুযোগ নিতে পারবেন অনিবাসী বাংলাদেশিরা। অর্থ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা বলছেন, ১৮ বছর থেকে শুরু হয়ে ৫০ বছরের অধিক বয়সীরাও সর্বজনীন পেনশন সুবিধায় অন্তর্ভুক্ত হতে পারবেন। তবে ১০ বছর চাঁদা পরিশোধের পর তারা আজীবন পেনশন পাওয়া শুরু করবেন। এ জন্য মাসে মাসে টাকা জমা দিতে হবে সরকারকে, ফেরত পাওয়া যাবে ১০-১২ গুণ বেশি।

ইতোমধ্যে সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থার বাস্তবায়নে একটি কর্তৃপক্ষ গঠন করা হয়েছে। এ স্কিম বাস্তবায়নে চারটি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সমঝোতা স্মারক চুক্তি স্বাক্ষর করেছে জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষ। বুধবার অর্থ বিভাগের সম্মেলন কক্ষে অর্থ সচিব ফাতিমা ইয়াসমিনের উপস্থিতিতে এসব চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। প্রতিষ্ঠান চারটি হলো- নির্বাচন কমিশন, ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদফতর, জন্ম ও মৃত্যুনিবন্ধন রেজিস্ট্রার জেনারেলের কার্যালয় এবং সোনালী ব্যাংক।

অর্থ বিভাগ সূত্র জানায়, প্রাথমিকভাবে এ স্কিমের আওতায় চার শ্রেণির মানুষকে টার্গেট করা হচ্ছে। এরা হলেন বেসরকারি খাতের চাকরিজীবী, প্রবাসী বাংলাদেশি, অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের কর্মী এবং অসচ্ছল ব্যক্তি। এর মধ্যে অসচ্ছল ক্যাটাগরিতে দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাসরতদের রাখা হবে। তবে তাদের কোন প্রক্রিয়ায় চিহ্নিত করে যুক্ত করা হবে এ নিয়ে বিশ্লেষণ করছে অর্থ মন্ত্রণালয়। অতি দরিদ্র হিসেবে সরকারি সুবিধাভোগীদের এই ক্যাটাগরিতে রাখা হতে পারে। তাদের মাসিক চাঁদার হার হতে পারে ৫০০ টাকা। এদের মধ্যে শুধু অসচ্ছলদের চাঁদার অর্ধেক অংশ সহায়তা করবে সরকার। বাকিদের চাঁদায় সরকারের কোনো অবদান থাকবে না। অবশ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই শ্রেণির মানুষদের জন্য প্রতি মাসে ৫০০ টাকা জমা দেওয়া কঠিন হবে। ফলে এ বিষয়ে অধিক পর্যালোচনার প্রয়োজন রয়েছে বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। প্রাথমিক সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতে রিকশাওয়ালা, হকার, গৃহকর্মী, পথে পণ্যসামগ্রী বিক্রেতাসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার লোকজন অন্তর্ভুক্ত হবেন। প্রবাসী বাংলাদেশি এবং অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের ব্যক্তিদের মাসিক চাঁদার হার সর্বনিম্ন ৫০০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ৫ হাজার টাকা হতে পারে। এ ছাড়া বেসরকারি খাতের চাকরিজীবীদের চাঁদার হার নির্ধারণ হতে পারে সর্বনিম্ন ১ হাজার টাকা থেকে সর্বোচ্চ ৫ হাজার টাকা। জানা গেছে, পেনশন স্কিমের অন্তর্ভুক্তরা তাদের চাঁদার বিপরীতে সরকার থেকে সুদ পাবেন। তবে এ সুদহার কত হবে তা এখনো চূড়ান্ত হয়নি। তবে তা ব্যাংকের আমানতের সুদহারের চেয়ে বেশি, কিন্তু সঞ্চয়পত্রের বিদ্যমান সুদহারের চেয়ে কিছুটা কম হতে পারে বলে জানা গেছে। তবে জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে এ কর্মসূচি বাস্তবায়িত হওয়ার কথা থাকলেও এখন পর্যন্ত কর্তৃপক্ষের কোনো কার্যালয় নেই, লোকবলও নেই। অর্থ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব কবিরুল ইজদানী খানকে নিজ দায়িত্বের বাইরে অতিরিক্ত কাজ হিসেবে কর্তৃপক্ষের নির্বাহী চেয়ারম্যানের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। গতকাল তিনি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আপাতত আমরা ১৭ আগস্ট উদ্বোধন করতে যাচ্ছি।’ এর মাধ্যমে ভালো কিছু হবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।

সূত্র জানান, এ স্কিমের আওতায় চাঁদা জমা, পেনশনের অর্থ উত্তোলনসহ আনুষঙ্গিক সুদহার নির্ধারণের হিসাব প্রায় চূড়ান্ত করা হয়েছে। ১৭ আগস্ট সকাল ১০টায় এর উদ্বোধন করার সূচি নির্ধারণ করা হয়েছে। এতে প্রধান অতিথি থাকবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সেখানে পুরো স্কিমের একটি মডেল, পরিকল্পনা এবং এর বাস্তবায়ন সম্পর্কে মাল্টিমিডিয়া প্রদর্শনী উপস্থাপন করা হতে পারে।

সরকারঘোষিত সর্বজনীন বিধিমালা অনুসারে, ৫০ বছরের অধিক বয়সীরাও সর্বজনীন পেনশন সুবিধায় অন্তর্ভুক্ত হতে পারবেন। তবে অন্যদের মতো ৬০ বছর বয়স থেকে পেনশন সুবিধা পাবেন না তারা। বরং ১০ বছর চাঁদা পরিশোধের পর তারা আজীবন পেনশন পাওয়া শুরু করবেন। অর্থাৎ কেউ ৬০ বছর বয়সে সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থায় অন্তর্ভুক্ত হলে তিনি ১০ বছর চাঁদা পরিশোধের পর ৭০ বছর বয়স থেকে পেনশন সুবিধা পাবেন। সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থার লক্ষ্য বৃহত্তর জনগোষ্ঠীকে আর্থিক নিরাপত্তা দেওয়া, সামাজিক কল্যাণ ও অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করা। এর মাধ্যমে দেশের সামাজিক নিরাপত্তাবেষ্টনী আরও বিস্তৃত এবং অধিক শক্তিশালী হবে বলে মনে করেন অর্থ বিভাগের কর্মকর্তারা।

এ স্কিমের শুরুতেই প্রবাসীদের সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থায় অন্তর্ভুক্তি বাড়াতে সরকার থেকে জোর প্রচেষ্টা নেওয়া হবে। কেননা অর্থ মন্ত্রণালয় আশা করছে, প্রবাসীরা বৈদেশিক মুদ্রায় চাঁদা দিলে চলমান ডলার সংকট পরিস্থিতির উন্নতি হবে। ইতোমধ্যে বিভিন্ন দেশে থাকা প্রবাসীদের বিদেশি মিশনগুলোর মাধ্যমে এ বিষয়ে তথ্য দেওয়া হয়েছে। অনেক প্রবাসী এ স্কিমে অংশ নিতেও প্রস্তুত রয়েছেন। উদ্বোধনী অনুষ্ঠান অনলাইন প্লাটফরমের মাধ্যমে যুক্ত করার চেষ্টা করা হচ্ছে বলে জানা গেছে। এ প্রসঙ্গে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ড. এ বি মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘এটা একটা ভালো উদ্যোগ। তবে বাস্তবায়ন করা বেশ কঠিন হবে। কেননা আমাদের জনসংখ্যা অনেক বেশি। এ ছাড়া যে কোনো নতুন প্রকল্প, যেখানে সরাসরি জনগণের সম্পৃক্ততা থাকে, সেসব প্রকল্প বাস্তবায়ন করা সহজ হয় না। এ ছাড়া সামনে নির্বাচন থাকায় বর্তমান ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকার চাইবে নির্বাচনী সুবিধা আদায়ে মানুষকে এক ধরনের ইতিবাচক লোভ দেখাতে।’ অর্থ মন্ত্রণালয় সূত্র জানান, সরকারি চাকরিজীবী এবং স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানগুলোয় কর্মরতদের জন্যও সর্বজনীন পেনশনের দুটি প্রোডাক্ট তৈরি করা হয়েছে। এ দুটি প্রোডাক্ট আপাতত চালু করছে না সরকার। কারণ সরকারি চাকরিজীবীরা বর্তমানে সরকার থেকেই পেনশন পাচ্ছেন। আর স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান ও রাষ্ট্রায়ত্ত কোম্পানিগুলোর কর্মকর্তা-কর্মচারীরা গ্রাচুইটিসহ অন্যান্য সুবিধা পাচ্ছেন। অন্যদিকে সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থা এমনভাবে গড়ে তোলা হচ্ছে, যাতে অন্তর্ভুক্ত হওয়ার পরও নাগরিকরা আগ্রহী হলে প্রোডাক্ট বা স্কিম পরিবর্তন করতে পারবেন। অর্থাৎ এখন কোনো প্রবাসী ৫০০ টাকা হারে চাঁদা দিয়ে অন্তর্ভুক্ত হওয়ার পর তিনি পরবর্তী সময়ে আগ্রহী হলে চাঁদার হার বাড়াতে পারবেন এবং তিনি দেশে ফিরে বেসরকারি খাতের কিংবা ইনফরমাল খাতের প্রোডাক্টেও সেটি বদলে নিতে পারবেন। আবার এখন যিনি অসচ্ছল ক্যাটাগরিতে অন্তর্ভুক্ত হবেন, পরবর্তী সময়ে তার আর্থিক অবস্থার পরিবর্তন ঘটলে তিনি প্রোডাক্ট ও চাঁদা দুটোই বদলাতে পারবেন। ২০১৮ সালে তৃতীয়বারের মতো ক্ষমতায় আসার পর এ ব্যবস্থা চালুর ঘোষণা করে সরকার। দেশের কর্মক্ষম সব মানুষকে পেনশন সুবিধার আওতায় আনতে সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থা চালুর জন্য জানুয়ারি মাসে একটি আইন পাস করেছে জাতীয় সংসদ। সংসদে পাস হওয়া আইনে বলা হয়েছে, সামাজিক নিরাপত্তা প্রদান, বেকারত্ব, ব্যাধি, পঙ্গুত্ব বা বার্ধক্যজনিত কারণে নাগরিকদের সরকারি সাহায্য দেওয়া, বয়স্ক জনগোষ্ঠীকে আর্থিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করার উদ্দেশ্যে এ সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থা চালু করা হচ্ছে। বর্তমান সময়ে পর্যন্ত বাংলাদেশে শুধু সরকারি, আধাসরকারি বা স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারী পেনশন সুবিধা পেয়ে থাকেন। এ আইনের মাধ্যমে যেসব বেসরকারি চাকরিজীবী কোনোরকম পেনশন সুবিধা পান না, তাদের পেনশনের আওতায় আনার চেষ্টা করা হবে। বিদেশে কর্মরত বাংলাদেশিরাও এর অন্তর্ভুক্ত হতে পারবেন। এ জন্য এ তহবিলে স্বেচ্ছায় নিবন্ধন করে মাসিক বা ত্রৈমাসিক ভিত্তিতে চাঁদা দিতে প্রদান করতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
পুলিশকে গুলি করে পালাল আসামি
পুলিশকে গুলি করে পালাল আসামি
নিষেধাজ্ঞা শিথিল ত্রিপুরার হোটেলে
নিষেধাজ্ঞা শিথিল ত্রিপুরার হোটেলে
জনতার বাজারে কম দামে গরুর মাংস বিক্রি
জনতার বাজারে কম দামে গরুর মাংস বিক্রি
মা-বাবার পর শিশু আবদুল্লাহও না ফেরার দেশে
মা-বাবার পর শিশু আবদুল্লাহও না ফেরার দেশে
শিগগিরই চালু হচ্ছে বাংলাদেশ-পাকিস্তান সরাসরি ফ্লাইট
শিগগিরই চালু হচ্ছে বাংলাদেশ-পাকিস্তান সরাসরি ফ্লাইট
জলাধার পুনরুদ্ধারে  আন্তর্জাতিক সহায়তা চাইল বাংলাদেশ
জলাধার পুনরুদ্ধারে আন্তর্জাতিক সহায়তা চাইল বাংলাদেশ
কমছে স্ক্র্যাপ জাহাজ আমদানি
কমছে স্ক্র্যাপ জাহাজ আমদানি
বাংলাদেশেই হচ্ছে ‘মিনিমালি ইনভেসিভ স্পাইন সার্জারি’
বাংলাদেশেই হচ্ছে ‘মিনিমালি ইনভেসিভ স্পাইন সার্জারি’
বৃদ্ধকে জঙ্গলে ফেলে গেলেন সন্তানরা
বৃদ্ধকে জঙ্গলে ফেলে গেলেন সন্তানরা
ছেলের মারধরে বাড়ি ছাড়া বৃদ্ধ বাবা-মা
ছেলের মারধরে বাড়ি ছাড়া বৃদ্ধ বাবা-মা
তাপস, মুন্নীসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে মামলা
তাপস, মুন্নীসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে মামলা
হিমালয়ের ‘থরং’ শিখর জয় মুহিতের
হিমালয়ের ‘থরং’ শিখর জয় মুহিতের
সর্বশেষ খবর
পোষ্য কোটা বাতিল চান সারজিস
পোষ্য কোটা বাতিল চান সারজিস

১ মিনিট আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনার মত দিনে-দুপুরে এভাবে কেউ পালায় নাই’
‘শেখ হাসিনার মত দিনে-দুপুরে এভাবে কেউ পালায় নাই’

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিংড়া মডেল প্রেসক্লাবের সভাপতি রাজু, সম্পাদক কায়েম
সিংড়া মডেল প্রেসক্লাবের সভাপতি রাজু, সম্পাদক কায়েম

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুর নৌবন্দর নির্মাণে ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে চেক প্রদান
চাঁদপুর নৌবন্দর নির্মাণে ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে চেক প্রদান

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দামেস্ক ঘিরে ফেলতে অভিযান শুরু করেছে সিরিয়ার বিদ্রোহীরা
দামেস্ক ঘিরে ফেলতে অভিযান শুরু করেছে সিরিয়ার বিদ্রোহীরা

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিবাদমুক্ত বাংলাদেশ সব রাষ্ট্রের সাথে বন্ধুত্ব চায়, প্রভুত্ব বা আধিপত্য নয়’
‘ফ্যাসিবাদমুক্ত বাংলাদেশ সব রাষ্ট্রের সাথে বন্ধুত্ব চায়, প্রভুত্ব বা আধিপত্য নয়’

৩০ মিনিট আগে | রাজনীতি

পলকের শ্যালিকা বিএনপি সভামঞ্চে, চাচা শ্বশুরকে শোকজ করল বিএনপি
পলকের শ্যালিকা বিএনপি সভামঞ্চে, চাচা শ্বশুরকে শোকজ করল বিএনপি

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

আদিতমারী সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে যুবক আহত
আদিতমারী সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে যুবক আহত

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারীর মরদেহ উদ্ধার
নারীর মরদেহ উদ্ধার

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে জেলা ইমাম সম্মেলন
কুড়িগ্রামে জেলা ইমাম সম্মেলন

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহেশখালীতে সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
মহেশখালীতে সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

'শ্রুতিলেখক নিয়োগ' নীতিমালাকে বৈষম্যমূলক বলছেন দৃষ্টি প্রতিবন্ধীরা
'শ্রুতিলেখক নিয়োগ' নীতিমালাকে বৈষম্যমূলক বলছেন দৃষ্টি প্রতিবন্ধীরা

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

বরিশালে বিএনপির পক্ষ থেকে শীতবস্ত্র বিতরণ
বরিশালে বিএনপির পক্ষ থেকে শীতবস্ত্র বিতরণ

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ গেল মোটরসাইকেল চালকের
ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ গেল মোটরসাইকেল চালকের

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভিশংসন থেকে বেঁচে গেলেন দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট
অভিশংসন থেকে বেঁচে গেলেন দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারতের অগ্রগতি-সমৃদ্ধিতে একে অপরের গভীর স্বার্থ জড়িত : প্রণয় ভার্মা
বাংলাদেশ-ভারতের অগ্রগতি-সমৃদ্ধিতে একে অপরের গভীর স্বার্থ জড়িত : প্রণয় ভার্মা

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতির জন্য মধ্যস্থতায় ফিরছে কাতার
গাজায় যুদ্ধবিরতির জন্য মধ্যস্থতায় ফিরছে কাতার

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিচারব্যবস্থার মর্যাদা রক্ষা ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় ঐক্যবদ্ধ হোন’
‘বিচারব্যবস্থার মর্যাদা রক্ষা ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় ঐক্যবদ্ধ হোন’

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির নাম ভাঙিয়ে অপকর্মে লিপ্তরা ‘দুর্বৃত্ত’ : টিপু
বিএনপির নাম ভাঙিয়ে অপকর্মে লিপ্তরা ‘দুর্বৃত্ত’ : টিপু

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

চীনের কাছে ১৯-০ গোলে বিধ্বস্ত বাংলাদেশ
চীনের কাছে ১৯-০ গোলে বিধ্বস্ত বাংলাদেশ

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় মানবিক সংকটে বিশ্ব সম্প্রদায়েরর নির্লিপ্ততার সমালোচনায় এমিনি এরদোয়ান
গাজায় মানবিক সংকটে বিশ্ব সম্প্রদায়েরর নির্লিপ্ততার সমালোচনায় এমিনি এরদোয়ান

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশ নির্ভরতা কমিয়ে আনতে নবীনগরে কৃষক সমাবেশ
বিদেশ নির্ভরতা কমিয়ে আনতে নবীনগরে কৃষক সমাবেশ

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে যুবদলের সমাবেশ
রূপগঞ্জে যুবদলের সমাবেশ

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষকের পদ সৃষ্টি না করা ফ্যাসিবাদের অনুসরণ
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষকের পদ সৃষ্টি না করা ফ্যাসিবাদের অনুসরণ

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

সিরাজদিখানে চুরি-ডাকাতি প্রতিরোধে স্বেচ্ছাসেবক দলের স্বতঃস্ফূর্ত পাহারা
সিরাজদিখানে চুরি-ডাকাতি প্রতিরোধে স্বেচ্ছাসেবক দলের স্বতঃস্ফূর্ত পাহারা

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় কমিউনিস্ট পার্টির পতাকা মিছিল
গাইবান্ধায় কমিউনিস্ট পার্টির পতাকা মিছিল

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক ইউনিয়ন বগুড়ার প্রীতি ক্রিকেট ম্যাচে সভাপতি একাদশ চ্যাম্পিয়ন
সাংবাদিক ইউনিয়ন বগুড়ার প্রীতি ক্রিকেট ম্যাচে সভাপতি একাদশ চ্যাম্পিয়ন

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পাবনায় বাজুসের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
পাবনায় বাজুসের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

১ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ইংরেজি ভীতি দূর করতে শাবিপ্রবিতে সেমিনার অনুষ্ঠিত
ইংরেজি ভীতি দূর করতে শাবিপ্রবিতে সেমিনার অনুষ্ঠিত

১ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে দিনব্যাপী গণশিক্ষা কার্যক্রমের অংশ হিসেবে কর্মশালা
কুড়িগ্রামে দিনব্যাপী গণশিক্ষা কার্যক্রমের অংশ হিসেবে কর্মশালা

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী

৯ ঘন্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

বাংলাদেশি রোগী কমে যাওয়ায় ভারতের হাসপাতাল ব্যবসায় বড় ধাক্কা!
বাংলাদেশি রোগী কমে যাওয়ায় ভারতের হাসপাতাল ব্যবসায় বড় ধাক্কা!

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সুপার লিগের শিরোপা রংপুর রাইডার্সের
গ্লোবাল সুপার লিগের শিরোপা রংপুর রাইডার্সের

১১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে ‘অপছন্দ’ করেন ৪১.৩% বাংলাদেশি
ভারতকে ‘অপছন্দ’ করেন ৪১.৩% বাংলাদেশি

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অর্থনৈতিক ও আয় বৈষম্য এই মুহূর্তে বড় দুশ্চিন্তা : পরিকল্পনা উপদেষ্টা
অর্থনৈতিক ও আয় বৈষম্য এই মুহূর্তে বড় দুশ্চিন্তা : পরিকল্পনা উপদেষ্টা

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যেকোনও ষড়যন্ত্র রুখে দিতে প্রস্তুত অবসরপ্রাপ্ত সেনারা
যেকোনও ষড়যন্ত্র রুখে দিতে প্রস্তুত অবসরপ্রাপ্ত সেনারা

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলো নিষিদ্ধ চেয়ে ৬ শতাধিক ওলামা-মাশায়েখের বিবৃতি
প্রথম আলো নিষিদ্ধ চেয়ে ৬ শতাধিক ওলামা-মাশায়েখের বিবৃতি

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভারত সীমান্তে বাংলাদেশের ড্রোন মোতায়েনের খবরটি ভুয়া : প্রেস উইং
ভারত সীমান্তে বাংলাদেশের ড্রোন মোতায়েনের খবরটি ভুয়া : প্রেস উইং

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভারতের অপপ্রচারের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের ১৪৫ নাগরিকের বিবৃতি
ভারতের অপপ্রচারের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের ১৪৫ নাগরিকের বিবৃতি

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

খেজুরের তৈরি কোমল পানীয় বাজারে আনলো সৌদি আরব
খেজুরের তৈরি কোমল পানীয় বাজারে আনলো সৌদি আরব

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের দুই পক্ষের সংঘর্ষে ২ ইউপি সদস্য নিহত
আওয়ামী লীগের দুই পক্ষের সংঘর্ষে ২ ইউপি সদস্য নিহত

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক হবে প্রতিবেশীর মতো : সারজিস
ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক হবে প্রতিবেশীর মতো : সারজিস

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিয়ে করলেন অভিনেত্রী তানজিকা
বিয়ে করলেন অভিনেত্রী তানজিকা

২৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

দেশে-বিদেশে জসিমের হাজার কোটি টাকার বেশি বিনিয়োগ
দেশে-বিদেশে জসিমের হাজার কোটি টাকার বেশি বিনিয়োগ

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের শেষ ৬ বছরে ১৯ হাজারের বেশি খুন
আওয়ামী লীগের শেষ ৬ বছরে ১৯ হাজারের বেশি খুন

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ নিয়ে উসকানিমূলক বক্তব্য, কর্ণাটকের সাবেক উপ-মুখ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধে মামলা
বাংলাদেশ নিয়ে উসকানিমূলক বক্তব্য, কর্ণাটকের সাবেক উপ-মুখ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধে মামলা

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্কে টানাপোড়েন, মার্কিন কর্মকর্তাদের দুষছে বিজেপি
ভারত-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্কে টানাপোড়েন, মার্কিন কর্মকর্তাদের দুষছে বিজেপি

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাগা-শোভিতার বিয়ে, সামান্থার দিকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিলেন কে?
নাগা-শোভিতার বিয়ে, সামান্থার দিকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিলেন কে?

৮ ঘন্টা আগে | শোবিজ

জাতীয় পার্টি হলো জাতীয় বেইমান : হাসনাত আবদুল্লাহ
জাতীয় পার্টি হলো জাতীয় বেইমান : হাসনাত আবদুল্লাহ

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নেপাল প্রধানমন্ত্রীর চীন সফরে চিন্তায় ভারত
নেপাল প্রধানমন্ত্রীর চীন সফরে চিন্তায় ভারত

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়া থেকে সামরিক কমান্ডারদের সরিয়ে নিচ্ছে ইরান
সিরিয়া থেকে সামরিক কমান্ডারদের সরিয়ে নিচ্ছে ইরান

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম ও প্রভাবশালী দেশের সংসদে বাংলাদেশকে ভুলভাবে তুলে ধরা হয়েছে’
‘আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম ও প্রভাবশালী দেশের সংসদে বাংলাদেশকে ভুলভাবে তুলে ধরা হয়েছে’

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর সুরক্ষা পেলে যুদ্ধের ইতি টানবেন জেলেনস্কি
ন্যাটোর সুরক্ষা পেলে যুদ্ধের ইতি টানবেন জেলেনস্কি

১২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে বাংলাদেশের সঙ্গে নিবিড় সম্পর্ক বলিউড অভিনেত্রী অনন্যার
যেভাবে বাংলাদেশের সঙ্গে নিবিড় সম্পর্ক বলিউড অভিনেত্রী অনন্যার

১১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ভারত-অস্ট্রেলিয়ার টেস্টে রেকর্ড গড়লেন দর্শকরা
ভারত-অস্ট্রেলিয়ার টেস্টে রেকর্ড গড়লেন দর্শকরা

১১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আ. লীগকে নিষিদ্ধের প্রশ্নে কোনো আপস নয় : নুর
আ. লীগকে নিষিদ্ধের প্রশ্নে কোনো আপস নয় : নুর

১৪ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের বহিষ্কার-হুমকিতে 
লক্ষাধিক বাংলাদেশিসহ ২০ লাখ অবৈধ অভিবাসী
ট্রাম্পের বহিষ্কার-হুমকিতে  লক্ষাধিক বাংলাদেশিসহ ২০ লাখ অবৈধ অভিবাসী

৯ ঘন্টা আগে | পরবাস

সিরিয়ায় ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন পাঠানোর পরিকল্পনায় ইরান
সিরিয়ায় ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন পাঠানোর পরিকল্পনায় ইরান

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে জেতাতে কত খরচ করেছেন ইলন মাস্ক?
ট্রাম্পকে জেতাতে কত খরচ করেছেন ইলন মাস্ক?

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন সিআইএ বইটি ৫০ বছর লুকিয়ে রেখেছিল?
কেন সিআইএ বইটি ৫০ বছর লুকিয়ে রেখেছিল?

৪ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
শরিকদের অর্ধশত আসন ছাড় দেবে বিএনপি
শরিকদের অর্ধশত আসন ছাড় দেবে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

চার বাধায় রপ্তানিতে সর্বনাশ
চার বাধায় রপ্তানিতে সর্বনাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোগান্তির নাম শাহ্ আমানত সেতু
ভোগান্তির নাম শাহ্ আমানত সেতু

নগর জীবন

দুবাইয়ে জসিমের হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি
দুবাইয়ে জসিমের হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্লিন সিটির গৌরব হারাচ্ছে রাজশাহী
ক্লিন সিটির গৌরব হারাচ্ছে রাজশাহী

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কেনাকাটায় ভয়াবহ লুটপাট
কেনাকাটায় ভয়াবহ লুটপাট

প্রথম পৃষ্ঠা

আসছে নতুন জাতের সরিষা তেল ‘সাউ ক্যানোলা-১’
আসছে নতুন জাতের সরিষা তেল ‘সাউ ক্যানোলা-১’

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষিদ্ধ পলিথিনে নদীর কবর
নিষিদ্ধ পলিথিনে নদীর কবর

পেছনের পৃষ্ঠা

জনতার বাজারে কম দামে গরুর মাংস বিক্রি
জনতার বাজারে কম দামে গরুর মাংস বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ উপমহাদেশে মসজিদুল আকসা
বাবরি মসজিদ উপমহাদেশে মসজিদুল আকসা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের সঙ্গে ব্যবসা করতে চাই না
ভারতের সঙ্গে ব্যবসা করতে চাই না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের মাধ্যমে জাতীয় সরকার চাই
নির্বাচনের মাধ্যমে জাতীয় সরকার চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

শীতের সবজিতে ভরপুর তবু কমছে না দাম
শীতের সবজিতে ভরপুর তবু কমছে না দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের ৪৯ গণমাধ্যমে বাংলাদেশ নিয়ে ভুয়া খবর
ভারতের ৪৯ গণমাধ্যমে বাংলাদেশ নিয়ে ভুয়া খবর

প্রথম পৃষ্ঠা

মেজরিটি মাইনরিটি আমরা মানি না
মেজরিটি মাইনরিটি আমরা মানি না

প্রথম পৃষ্ঠা

যমজ ভাই পেলেন পুলিশে চাকরি
যমজ ভাই পেলেন পুলিশে চাকরি

নগর জীবন

মর্টার শেল, গোলার বিস্ফোরণে কাঁপছে টেকনাফ সীমান্ত
মর্টার শেল, গোলার বিস্ফোরণে কাঁপছে টেকনাফ সীমান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে বাড়ছে ডেঙ্গু আতঙ্ক
সিলেটে বাড়ছে ডেঙ্গু আতঙ্ক

নগর জীবন

আওয়ামী লীগের হাতে মুক্তিযুদ্ধের স্বপ্ন ভূলুণ্ঠিত
আওয়ামী লীগের হাতে মুক্তিযুদ্ধের স্বপ্ন ভূলুণ্ঠিত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের আগ্রাসন প্রতিহত করতে হবে
ভারতের আগ্রাসন প্রতিহত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শিগগিরই চালু হচ্ছে বাংলাদেশ-পাকিস্তান সরাসরি ফ্লাইট
শিগগিরই চালু হচ্ছে বাংলাদেশ-পাকিস্তান সরাসরি ফ্লাইট

পেছনের পৃষ্ঠা

‘এই পদ্মা এই মেঘনা’র গীতিকার আবু জাফর আর নেই
‘এই পদ্মা এই মেঘনা’র গীতিকার আবু জাফর আর নেই

নগর জীবন

দেশে বেড়েই চলেছে নৃশংস হত্যাকাণ্ড
দেশে বেড়েই চলেছে নৃশংস হত্যাকাণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচনে যেতে হবে
সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচনে যেতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ি থেকে পালিয়ে মুক্তিযুদ্ধে চলে যাই
বাড়ি থেকে পালিয়ে মুক্তিযুদ্ধে চলে যাই

শোবিজ

আইনজীবী হত্যা মামলায় দুই আসামি রিমান্ডে
আইনজীবী হত্যা মামলায় দুই আসামি রিমান্ডে

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুর রাইডার্সের ইতিহাস গড়ার হাতছানি
রংপুর রাইডার্সের ইতিহাস গড়ার হাতছানি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের মানুষ এখন শতভাগ ঐক্যবদ্ধ : সারজিস আলম
বাংলাদেশের মানুষ এখন শতভাগ ঐক্যবদ্ধ : সারজিস আলম

নগর জীবন

কমছে স্ক্র্যাপ জাহাজ আমদানি
কমছে স্ক্র্যাপ জাহাজ আমদানি

পেছনের পৃষ্ঠা