শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

সৌরবিদ্যুতে জমি ব্যবস্থাপনার চ্যালেঞ্জ

চা বাগান ও ভাসমান সোলার সিস্টেমে যাওয়ার কথা ভাবা হচ্ছে, সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্রের জমিতে বিদ্যুতের পাশাপাশি হচ্ছে শাকসবজি উৎপাদনও, সৌরবিদ্যুৎ জোন করার পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের
জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
সৌরবিদ্যুতে জমি ব্যবস্থাপনার চ্যালেঞ্জ

দায়িত্ব গ্রহণের পর অন্তর্বর্তী সরকার বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য জীবাশ্ম এবং ব্যয়বহুল জ্বালানির বদলে নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহারের ওপর গুরুত্ব দিচ্ছে। এর মধ্যে বেশি গুরুত্ব পাচ্ছে সৌরবিদ্যুৎ। তবে বাংলাদেশে সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদনের অন্যতম বাধা জমি স্বল্পতা। এ কারণে জমি ব্যবস্থাপনার জন্য এ সরকার এবার ভাসমান সোলার সিস্টেমের সম্ভাবনা যাচাইয়ের পাশাপাশি চা বাগানে সোলার সিস্টেম করা যায় কি না তা খতিয়ে দেখছে। সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য এরই মধ্যে দেশের বিভিন্ন এলাকার চরাঞ্চলের জমি আশার আলো হয়ে উঠেছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, যে এলাকায় সূর্যের রেডিয়েশন বেশি সেখানে সৌরবিদ্যুৎ জোন করে দিলে জমির ব্যবস্থাপনায় যে সমস্যা আছে তার অনেকটাই সমাধান মিলবে। বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের দেওয়া তথ্যে, ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের মেয়াদে দেশের বিভিন্ন জেলায় ৩০টি সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপনের অনুমতি দেওয়া হয়। যার সম্মিলিত উৎপাদন ক্ষমতা ১ হাজার ৭৪৩ মেগাওয়াট। এ প্রকল্পগুলো এখন বাস্তবায়নের নানা পর্যায়ে আছে। এর বাইরে নতুন করে ৫৬টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণের জন্য তালিকাভুক্ত করা হয়। কিন্তু এত বিপুল সংখ্যক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণে হাজার হাজার একর জমির প্রয়োজন। আর এসব কেন্দ্রের জন্য যে জমি সংগ্রহ করা হচ্ছে তার বড় অংশই আবাদযোগ্য কৃষিজমি। অথচ সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণে কৃষিজমি ব্যবহারের বিষয়টি প্রথম থেকেই নিরুৎসাহিত করা হয়েছে। যদিও সম্প্রতি আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে নেওয়া ৩১টি সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্প বাতিলের সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। বিতর্কিত বিশেষ আইনে কোনো ধরনের যাচাই-বাছাই ছাড়াই প্রকল্পগুলো নেওয়ার কারণে এ সরকার এগুলো বাতিলের সিদ্ধান্ত নেয়।

বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সৌর বিদ্যুৎ উৎপাদনে আমরা এরই মধ্যে বেশ কিছু জমি চিহ্নিত করেছি। আমাদের নিজস্ব প্রতিষ্ঠানসহ বাইরের কিছু সংস্থা এ কাজ করেছে। আমরা এগুলো নিয়েই এগিয়ে যাব। এখন আমরা সৌর বিদ্যুতে খুব গুরুত্ব দিচ্ছি কারণ আমরা আমদানিকৃত জ্বালানির বিল দিতে পারছি না। এ জন্য জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে চলে যাব। সৌর বিদ্যুতের দিকে আমরা খুব জোরেশোরে এগিয়ে যাব। কিছুদিনের মধ্যে আমরা এজন্য উন্মুক্ত টেন্ডারের আমন্ত্রণ জানাব। এরই মধ্যে অন্তর্বর্তী সরকার জমির স্বল্পতার জন্য ভাসমান সোলার সিস্টেমের দিকে এগোনো যায় কি না এ ব্যাপারে পদক্ষেপ নেওয়ার চিন্তাভাবনা করছে। এজন্য নতুন নতুন উদ্ভাবনী প্রযুক্তি খুঁজে বের করে টেকসই সোলার সেল গঠন করার কথা ভাবা হচ্ছে। এমনকি চা বাগানে সোলার সিস্টেম করা যায় কি না তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। জ্বালানি খাতের বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান চেঞ্জ ইনিশিয়েটিভের এক গবেষণা বলছে, এক মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্প স্থাপনে ৩ একর জমির প্রয়োজন। বাংলাদেশের জমি অত্যন্ত মূল্যবান এবং উর্বর। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য আবাদযোগ্য জমি সোলার প্যানেল দিয়ে ছেয়ে ফেলা ঠিক নয়। যদিও এর মধ্যে  কয়েকটি সোলার পার্কে প্যানেলের নিচে ফসল উৎপাদন করে ভালো ফলাফলও এসেছে। সৌরবিদ্যুতের সুফল পেতে বাসাবাড়ি ও বিভিন্ন স্থাপনার ছাদকে কাজে লাগানোর পরামর্শ দেন তারা। এ ছাড়া জমির সংকট কাটাতে বিভিন্ন নৌবন্দর, বিমানবন্দর, ক্যান্টনমেন্টে খালি পড়ে থাকা অব্যবহৃত জমি কাজে লাগানোর পরামর্শ দেন।

আশা জাগাচ্ছে চরাঞ্চল : সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পকে কৃষিবান্ধব করতে এরই মধ্যে উদ্যোক্তারা অনাবাদি জমি ও চরে সোলার প্যানেল দিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু করেছেন। সোলার প্যানেলের নিচে মাছ ও শাকসবজি চাষ করা হচ্ছে। কিছুক্ষেত্রে সোলার প্যানেলগুলোর চারপাশে ফলের বাগান করা হচ্ছে। এরই মধ্যে সিরাজগঞ্জে নর্থ-ওয়েস্ট পাওয়ার জেনারেশন কোম্পানির ৭ দশমিক ৬ মেগাওয়াট সোলার পাওয়ার প্ল্যান্টের নিচে বিভিন্ন ধরনের সবজি চাষে সফলতা এসেছে। সেখানকার সোলার প্যানেলের নিচে তরমুজ, কচু, মিষ্টি কুমড়াসহ বিভিন্ন ফল ও সবজির চাষ হচ্ছে। বিদ্যুৎ বিভাগের সিনিয়ন সচিব মো. হাবিবুর রহমান এই প্রকল্প পরিদর্শন করে অন্য সোলার পাওয়ার প্ল্যান্টেও এটি বাস্তবায়ন করা যায় কি না দেখতে বলেছেন। গাইবান্ধার ফুলছড়ি উপজেলার উড়িয়া ইউনিয়নের প্রত্যন্ত চর কাবিলপুরে ‘ফ্রেন্ডশিপ-সামিট সোলার ভিলেজ ৫৭ দশমিক ৬ কিলোওয়াট পিক ক্ষমতার’ একটি সোলার পার্ক তৈরি করা হয়েছে। সরেজমিন এই প্রকল্প ঘুরে দেখা যায়, সেখানে ২০০টি সোলার প্যানেল স্থাপন করে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হচ্ছে। এ থেকে চরের ২০০-এর বেশি পরিবার এখন বিদ্যুৎ সুবিধা পাচ্ছেন। সেখানে সোলার প্যানেলের নিচের জমিতে শাক-সবজির চাষ হচ্ছে। বেগুন, লাল শাক, পুঁই শাক, ঢ্যাঁড়শ, পেঁপে এবং আমসহ বিভিন্ন শাকসবজি ও ফলের চাষ করছে প্রকল্পটির দায়িত্বপ্রাপ্তরা। সোলার প্যানেলের দায়িত্বে থাকা লোকেরা চরবাসীর বিদ্যুতের চাহিদা মিটিয়ে সেখানে উৎপাদিত বাড়তি শাকসবজি আশপাশের গ্রামবাসীদেরও দিচ্ছেন।

বিশেষজ্ঞ মতামত : একাধিক বিশেষজ্ঞ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানান, সৌর বিদ্যুতের জন্য জায়গা কোনো সমস্যা নয়। বাংলাদেশে যে অকৃষি খাসজমি আছে তার মাত্র পাঁচ শতাংশ ব্যবহার করেই ২৬ থেকে ২৭ হাজার মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন করা সম্ভব। এরই মধ্যে বাস্তবায়নাধীন সৌর বিদ্যুৎ প্রকল্পে দেখা গিয়েছে, সৌর বিদ্যুৎ যে জমিতে উৎপাদন করা হচ্ছে তার নিচে একই সঙ্গে ফসলও উৎপাদন হচ্ছে। মূলত জীবাশ্ম জ্বালানি দিয়ে যে বিদ্যুৎ কেন্দ্র পরিচালিত হচ্ছিল সেগুলোতে কমিশন বাণিজ্য ও দুর্নীতি অব্যাহত রাখতেই দেশে সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য জমি নেই এমন অজুহাত তৈরি করেছিলেন আওয়ামী লীগ সরকারের নীতিনির্ধারকরা। একই সঙ্গে সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদনে যেহেতু বিদেশি বিনিয়োগের বিষয়টিও জড়িত এজন্য সেসময় আওয়ামী লীগ সরকারের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় সেই নবায়নযোগ্য প্রকল্পগুলোকেই অনুমোদন দিয়েছে যারা দুর্নীতি করার জন্য টাকা বা ঘুষ দিয়েছে। পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতের সোলার কমিশন তাদের নিজস্ব প্রক্রিয়ায় সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য জমির ব্যবস্থা করে।

তারা এজন্য জোনিংও করে দেয়। একইভাবে বাংলাদেশের যে এলাকায় সৌর বিদ্যুতের রেডিয়েশন বেশি যেমন- চট্টগ্রাম বিভাগ, সেখানে সৌরবিদ্যুতের জোনিং করে দেওয়া যেতে পারে। এক্ষেত্রে সরকারের ভূমি মন্ত্রণালয় খাস জমিগুলো উদ্ধার করে এই জমিগুলো জোন করে দিতে পারে। এ ছাড়া সরকার সেখানে সাব স্টেশন করে দিতে পারে। এতে খরচ কমে যাবে এবং বিদ্যুৎ উৎপাদনকারীও স্বল্প খরচে বিদ্যুৎ দিতে পারবে। এক্ষেত্রে জমির যে সমস্যা তা সমাধান করা সম্ভব। জ্বালানি খাতের বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান চেঞ্জ ইনিশিয়েটিভের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী মো. জাকির হোসেন খান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বাংলাদেশের চর এলাকাগুলোকে অবশ্যই সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদনের কাজে লাগানো যেতে পারে। সোলার প্যানেলগুলো এখন ১৫ ডিগ্রি এঙ্গেলে করা সম্ভব। আগে পুরো জমির ওপর সোলার প্যানেল স্থাপন করতে হতো, এখন জমির আইলের পাশ দিয়ে সোলার প্যানেল বসানো সম্ভব। চরে উৎপাদিত বিদ্যুৎ যদি কমিউনিটি গ্রিডে নেওয়া হয় এটি অনেকটা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির মতো কাজ করবে। তখন তারা নিজেদের বিদ্যুৎ নিজেরাই উৎপাদন করবে এবং অতিরিক্ত বিদ্যুৎ থাকলে তা স্থানীয় উদ্যোক্তা ও বাণিজ্যিক কাজে কেউ নিতে চাইলে সরবরাহ করতে পারবেন।

এই বিভাগের আরও খবর
পুলিশের বাধার মুখে চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধী গ্র্যাজুয়েট পরিষদ
পুলিশের বাধার মুখে চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধী গ্র্যাজুয়েট পরিষদ
সোনার দাম কমে ভরি ২ লাখ ৯ হাজার
সোনার দাম কমে ভরি ২ লাখ ৯ হাজার
ঘুষ দিতে চেয়েছিলেন বৈষম্যবিরোধী নেতা সাকিব
ঘুষ দিতে চেয়েছিলেন বৈষম্যবিরোধী নেতা সাকিব
কাবুলে ভারতের মিশন পেল দূতাবাসের মর্যাদা
কাবুলে ভারতের মিশন পেল দূতাবাসের মর্যাদা
১ লাখ টন চাল কিনছে সরকার
১ লাখ টন চাল কিনছে সরকার
১৬ নভেম্বর থেকে প্রবাসীদের জন্য উন্মুক্ত হবে নির্বাচনি অ্যাপ
১৬ নভেম্বর থেকে প্রবাসীদের জন্য উন্মুক্ত হবে নির্বাচনি অ্যাপ
পদ্মায় কুমির গোসল না করতে মাইকিং
পদ্মায় কুমির গোসল না করতে মাইকিং
বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষে নিহত ১
বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষে নিহত ১
বিজিবির গুলিতে যুবক নিহত
বিজিবির গুলিতে যুবক নিহত
মসজিদে রাজনৈতিক কর্মসূচি নিষিদ্ধ চায় আমজনতার দল
মসজিদে রাজনৈতিক কর্মসূচি নিষিদ্ধ চায় আমজনতার দল
জোবায়েদের হত্যাকাণ্ড নিয়ে যে প্রশ্ন জবি শিক্ষক সমিতির
জোবায়েদের হত্যাকাণ্ড নিয়ে যে প্রশ্ন জবি শিক্ষক সমিতির
ধর্ষণের শিকার নারীর সঙ্গে ধর্ষকের বিয়ে বন্ধে হাই কোর্টে রিট
ধর্ষণের শিকার নারীর সঙ্গে ধর্ষকের বিয়ে বন্ধে হাই কোর্টে রিট
সর্বশেষ খবর
আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী
আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রটের চাকরি ছাড়ার গুঞ্জন, যা বললো আফগানিস্তান ক্রিকেট বোর্ড
ট্রটের চাকরি ছাড়ার গুঞ্জন, যা বললো আফগানিস্তান ক্রিকেট বোর্ড

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অপহরণের আট দিনেও উদ্ধার হয়নি স্কুলছাত্র রাকিবুল
অপহরণের আট দিনেও উদ্ধার হয়নি স্কুলছাত্র রাকিবুল

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এল ক্লাসিকো রিয়াল জিতবে, রামোসের ভবিষ্যদ্বাণী
এল ক্লাসিকো রিয়াল জিতবে, রামোসের ভবিষ্যদ্বাণী

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফ্রন্টলাইনে যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘ভালো সমঝোতা’ : জেলেনস্কি
ফ্রন্টলাইনে যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘ভালো সমঝোতা’ : জেলেনস্কি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মাদক বিক্রেতার ছুরিকাঘাতে যুবক আহত
রাজধানীতে মাদক বিক্রেতার ছুরিকাঘাতে যুবক আহত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু
জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাজধানীতে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাত, দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত
রাজধানীতে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাত, দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাবনায় ৪০ লাখ টাকার নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারি জাল ধ্বংস
পাবনায় ৪০ লাখ টাকার নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারি জাল ধ্বংস

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৭২ বছর পুরনো লজ্জার সামনে লিভারপুল
৭২ বছর পুরনো লজ্জার সামনে লিভারপুল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে মদপানে পর্যটকের মৃত্যু, পুলিশ হেফাজতে চারজন
কক্সবাজারে মদপানে পর্যটকের মৃত্যু, পুলিশ হেফাজতে চারজন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ
শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার
দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরো ৩০ ফিলিস্তিনির মরদেহ হস্তান্তর
আরো ৩০ ফিলিস্তিনির মরদেহ হস্তান্তর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে বিএনপির মহিলা সমাবেশ ও ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির মহিলা সমাবেশ ও ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পালিয়ে যাওয়া ছিনতাইকারী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে পালিয়ে যাওয়া ছিনতাইকারী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাটোরে সড়ক দিবসে মহাসড়ক সংস্কারের দাবি
নাটোরে সড়ক দিবসে মহাসড়ক সংস্কারের দাবি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫
নাটোরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পৃথক স্থান থেকে ২ লাশ উদ্ধার
সিলেটে পৃথক স্থান থেকে ২ লাশ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক ভেস্তে যাওয়ার অর্থ কি, ইউক্রেনের সামনে ঘোর বিপদ?
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক ভেস্তে যাওয়ার অর্থ কি, ইউক্রেনের সামনে ঘোর বিপদ?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রামে টিকাদান ক্যাম্পেইনে সভা
কুড়িগ্রামে টিকাদান ক্যাম্পেইনে সভা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ
একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টঙ্গী সরকারি হাসপাতালে ইসিজি মেশিন হস্তান্তর
টঙ্গী সরকারি হাসপাতালে ইসিজি মেশিন হস্তান্তর

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঝ আকাশে জ্বালানি লিক, ইন্ডিগো বিমানের জরুরি অবতরণ
মাঝ আকাশে জ্বালানি লিক, ইন্ডিগো বিমানের জরুরি অবতরণ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লালমনিরহাটে ধানের ক্ষেতে পোকার আক্রমণ, দিশেহারা কৃষক
লালমনিরহাটে ধানের ক্ষেতে পোকার আক্রমণ, দিশেহারা কৃষক

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৬৫৮ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৬৫৮ মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট
ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’
‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের
হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা
বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানোর অভিযোগ
জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানোর অভিযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা
স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন
সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে
সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ
জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের
পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাব-জেলের বন্দিরা কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকবেন : আইজি প্রিজন
সাব-জেলের বন্দিরা কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকবেন : আইজি প্রিজন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা-রণবীরের কন্যা
প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা-রণবীরের কন্যা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বৈত নিয়ন্ত্রণে ক্ষুণ্ণ হচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা: ড. ফাহমিদা খাতুন
দ্বৈত নিয়ন্ত্রণে ক্ষুণ্ণ হচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা: ড. ফাহমিদা খাতুন

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচন কমিশনের আচরণ নিরপেক্ষ মনে হচ্ছে না : নাহিদ
নির্বাচন কমিশনের আচরণ নিরপেক্ষ মনে হচ্ছে না : নাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বনাথে অসময়ে তরমুজ চাষ, লাভের স্বপ্ন দেখছেন কৃষক
বিশ্বনাথে অসময়ে তরমুজ চাষ, লাভের স্বপ্ন দেখছেন কৃষক

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় গ্রেফতার সেলিম প্রধান
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় গ্রেফতার সেলিম প্রধান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার নামতেই দেবে গেল হেলিপ্যাড (ভিডিও)
ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার নামতেই দেবে গেল হেলিপ্যাড (ভিডিও)

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৮ বছর বয়সে অভিষেকেই বিশ্বরেকর্ড আসিফ আফ্রিদির
৩৮ বছর বয়সে অভিষেকেই বিশ্বরেকর্ড আসিফ আফ্রিদির

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ কোরিয়ায় বৈঠকের আগে উত্তর কোরিয়ার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ
দক্ষিণ কোরিয়ায় বৈঠকের আগে উত্তর কোরিয়ার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ
শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
জোট বাড়ছে বিএনপির
জোট বাড়ছে বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের

সম্পাদকীয়

ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক
ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না
ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না

নগর জীবন

মিঠামইনের অঘোষিত রাজা
মিঠামইনের অঘোষিত রাজা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব
প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব

মাঠে ময়দানে

বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই
বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই

নগর জীবন

আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা
আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি
ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট
কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

এই চুরি রুধিবে কে?
এই চুরি রুধিবে কে?

নগর জীবন

এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক
এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে
রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না
চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার
জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার

রকমারি নগর পরিক্রমা

কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা
কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভুক্ত প্রাণীর পাশে অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন
অভুক্ত প্রাণীর পাশে অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন

নগর জীবন

অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী
অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী

নগর জীবন

দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার
দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট
দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট

রকমারি নগর পরিক্রমা

বাদ পড়লেন শাকিব খান
বাদ পড়লেন শাকিব খান

শোবিজ

আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই
আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামি দলের প্রার্থীরা
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামি দলের প্রার্থীরা

নগর জীবন

হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী
হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ
সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ

খবর

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

মহাসড়ক সংস্কারের দাবি
মহাসড়ক সংস্কারের দাবি

দেশগ্রাম

সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা