শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

সৌরবিদ্যুতে জমি ব্যবস্থাপনার চ্যালেঞ্জ

চা বাগান ও ভাসমান সোলার সিস্টেমে যাওয়ার কথা ভাবা হচ্ছে, সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্রের জমিতে বিদ্যুতের পাশাপাশি হচ্ছে শাকসবজি উৎপাদনও, সৌরবিদ্যুৎ জোন করার পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের
জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
সৌরবিদ্যুতে জমি ব্যবস্থাপনার চ্যালেঞ্জ

দায়িত্ব গ্রহণের পর অন্তর্বর্তী সরকার বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য জীবাশ্ম এবং ব্যয়বহুল জ্বালানির বদলে নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহারের ওপর গুরুত্ব দিচ্ছে। এর মধ্যে বেশি গুরুত্ব পাচ্ছে সৌরবিদ্যুৎ। তবে বাংলাদেশে সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদনের অন্যতম বাধা জমি স্বল্পতা। এ কারণে জমি ব্যবস্থাপনার জন্য এ সরকার এবার ভাসমান সোলার সিস্টেমের সম্ভাবনা যাচাইয়ের পাশাপাশি চা বাগানে সোলার সিস্টেম করা যায় কি না তা খতিয়ে দেখছে। সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য এরই মধ্যে দেশের বিভিন্ন এলাকার চরাঞ্চলের জমি আশার আলো হয়ে উঠেছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, যে এলাকায় সূর্যের রেডিয়েশন বেশি সেখানে সৌরবিদ্যুৎ জোন করে দিলে জমির ব্যবস্থাপনায় যে সমস্যা আছে তার অনেকটাই সমাধান মিলবে। বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের দেওয়া তথ্যে, ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের মেয়াদে দেশের বিভিন্ন জেলায় ৩০টি সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপনের অনুমতি দেওয়া হয়। যার সম্মিলিত উৎপাদন ক্ষমতা ১ হাজার ৭৪৩ মেগাওয়াট। এ প্রকল্পগুলো এখন বাস্তবায়নের নানা পর্যায়ে আছে। এর বাইরে নতুন করে ৫৬টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণের জন্য তালিকাভুক্ত করা হয়। কিন্তু এত বিপুল সংখ্যক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণে হাজার হাজার একর জমির প্রয়োজন। আর এসব কেন্দ্রের জন্য যে জমি সংগ্রহ করা হচ্ছে তার বড় অংশই আবাদযোগ্য কৃষিজমি। অথচ সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণে কৃষিজমি ব্যবহারের বিষয়টি প্রথম থেকেই নিরুৎসাহিত করা হয়েছে। যদিও সম্প্রতি আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে নেওয়া ৩১টি সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্প বাতিলের সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। বিতর্কিত বিশেষ আইনে কোনো ধরনের যাচাই-বাছাই ছাড়াই প্রকল্পগুলো নেওয়ার কারণে এ সরকার এগুলো বাতিলের সিদ্ধান্ত নেয়।

বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সৌর বিদ্যুৎ উৎপাদনে আমরা এরই মধ্যে বেশ কিছু জমি চিহ্নিত করেছি। আমাদের নিজস্ব প্রতিষ্ঠানসহ বাইরের কিছু সংস্থা এ কাজ করেছে। আমরা এগুলো নিয়েই এগিয়ে যাব। এখন আমরা সৌর বিদ্যুতে খুব গুরুত্ব দিচ্ছি কারণ আমরা আমদানিকৃত জ্বালানির বিল দিতে পারছি না। এ জন্য জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে চলে যাব। সৌর বিদ্যুতের দিকে আমরা খুব জোরেশোরে এগিয়ে যাব। কিছুদিনের মধ্যে আমরা এজন্য উন্মুক্ত টেন্ডারের আমন্ত্রণ জানাব। এরই মধ্যে অন্তর্বর্তী সরকার জমির স্বল্পতার জন্য ভাসমান সোলার সিস্টেমের দিকে এগোনো যায় কি না এ ব্যাপারে পদক্ষেপ নেওয়ার চিন্তাভাবনা করছে। এজন্য নতুন নতুন উদ্ভাবনী প্রযুক্তি খুঁজে বের করে টেকসই সোলার সেল গঠন করার কথা ভাবা হচ্ছে। এমনকি চা বাগানে সোলার সিস্টেম করা যায় কি না তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। জ্বালানি খাতের বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান চেঞ্জ ইনিশিয়েটিভের এক গবেষণা বলছে, এক মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্প স্থাপনে ৩ একর জমির প্রয়োজন। বাংলাদেশের জমি অত্যন্ত মূল্যবান এবং উর্বর। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য আবাদযোগ্য জমি সোলার প্যানেল দিয়ে ছেয়ে ফেলা ঠিক নয়। যদিও এর মধ্যে  কয়েকটি সোলার পার্কে প্যানেলের নিচে ফসল উৎপাদন করে ভালো ফলাফলও এসেছে। সৌরবিদ্যুতের সুফল পেতে বাসাবাড়ি ও বিভিন্ন স্থাপনার ছাদকে কাজে লাগানোর পরামর্শ দেন তারা। এ ছাড়া জমির সংকট কাটাতে বিভিন্ন নৌবন্দর, বিমানবন্দর, ক্যান্টনমেন্টে খালি পড়ে থাকা অব্যবহৃত জমি কাজে লাগানোর পরামর্শ দেন।

আশা জাগাচ্ছে চরাঞ্চল : সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পকে কৃষিবান্ধব করতে এরই মধ্যে উদ্যোক্তারা অনাবাদি জমি ও চরে সোলার প্যানেল দিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু করেছেন। সোলার প্যানেলের নিচে মাছ ও শাকসবজি চাষ করা হচ্ছে। কিছুক্ষেত্রে সোলার প্যানেলগুলোর চারপাশে ফলের বাগান করা হচ্ছে। এরই মধ্যে সিরাজগঞ্জে নর্থ-ওয়েস্ট পাওয়ার জেনারেশন কোম্পানির ৭ দশমিক ৬ মেগাওয়াট সোলার পাওয়ার প্ল্যান্টের নিচে বিভিন্ন ধরনের সবজি চাষে সফলতা এসেছে। সেখানকার সোলার প্যানেলের নিচে তরমুজ, কচু, মিষ্টি কুমড়াসহ বিভিন্ন ফল ও সবজির চাষ হচ্ছে। বিদ্যুৎ বিভাগের সিনিয়ন সচিব মো. হাবিবুর রহমান এই প্রকল্প পরিদর্শন করে অন্য সোলার পাওয়ার প্ল্যান্টেও এটি বাস্তবায়ন করা যায় কি না দেখতে বলেছেন। গাইবান্ধার ফুলছড়ি উপজেলার উড়িয়া ইউনিয়নের প্রত্যন্ত চর কাবিলপুরে ‘ফ্রেন্ডশিপ-সামিট সোলার ভিলেজ ৫৭ দশমিক ৬ কিলোওয়াট পিক ক্ষমতার’ একটি সোলার পার্ক তৈরি করা হয়েছে। সরেজমিন এই প্রকল্প ঘুরে দেখা যায়, সেখানে ২০০টি সোলার প্যানেল স্থাপন করে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হচ্ছে। এ থেকে চরের ২০০-এর বেশি পরিবার এখন বিদ্যুৎ সুবিধা পাচ্ছেন। সেখানে সোলার প্যানেলের নিচের জমিতে শাক-সবজির চাষ হচ্ছে। বেগুন, লাল শাক, পুঁই শাক, ঢ্যাঁড়শ, পেঁপে এবং আমসহ বিভিন্ন শাকসবজি ও ফলের চাষ করছে প্রকল্পটির দায়িত্বপ্রাপ্তরা। সোলার প্যানেলের দায়িত্বে থাকা লোকেরা চরবাসীর বিদ্যুতের চাহিদা মিটিয়ে সেখানে উৎপাদিত বাড়তি শাকসবজি আশপাশের গ্রামবাসীদেরও দিচ্ছেন।

বিশেষজ্ঞ মতামত : একাধিক বিশেষজ্ঞ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানান, সৌর বিদ্যুতের জন্য জায়গা কোনো সমস্যা নয়। বাংলাদেশে যে অকৃষি খাসজমি আছে তার মাত্র পাঁচ শতাংশ ব্যবহার করেই ২৬ থেকে ২৭ হাজার মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন করা সম্ভব। এরই মধ্যে বাস্তবায়নাধীন সৌর বিদ্যুৎ প্রকল্পে দেখা গিয়েছে, সৌর বিদ্যুৎ যে জমিতে উৎপাদন করা হচ্ছে তার নিচে একই সঙ্গে ফসলও উৎপাদন হচ্ছে। মূলত জীবাশ্ম জ্বালানি দিয়ে যে বিদ্যুৎ কেন্দ্র পরিচালিত হচ্ছিল সেগুলোতে কমিশন বাণিজ্য ও দুর্নীতি অব্যাহত রাখতেই দেশে সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য জমি নেই এমন অজুহাত তৈরি করেছিলেন আওয়ামী লীগ সরকারের নীতিনির্ধারকরা। একই সঙ্গে সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদনে যেহেতু বিদেশি বিনিয়োগের বিষয়টিও জড়িত এজন্য সেসময় আওয়ামী লীগ সরকারের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় সেই নবায়নযোগ্য প্রকল্পগুলোকেই অনুমোদন দিয়েছে যারা দুর্নীতি করার জন্য টাকা বা ঘুষ দিয়েছে। পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতের সোলার কমিশন তাদের নিজস্ব প্রক্রিয়ায় সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য জমির ব্যবস্থা করে।

তারা এজন্য জোনিংও করে দেয়। একইভাবে বাংলাদেশের যে এলাকায় সৌর বিদ্যুতের রেডিয়েশন বেশি যেমন- চট্টগ্রাম বিভাগ, সেখানে সৌরবিদ্যুতের জোনিং করে দেওয়া যেতে পারে। এক্ষেত্রে সরকারের ভূমি মন্ত্রণালয় খাস জমিগুলো উদ্ধার করে এই জমিগুলো জোন করে দিতে পারে। এ ছাড়া সরকার সেখানে সাব স্টেশন করে দিতে পারে। এতে খরচ কমে যাবে এবং বিদ্যুৎ উৎপাদনকারীও স্বল্প খরচে বিদ্যুৎ দিতে পারবে। এক্ষেত্রে জমির যে সমস্যা তা সমাধান করা সম্ভব। জ্বালানি খাতের বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান চেঞ্জ ইনিশিয়েটিভের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী মো. জাকির হোসেন খান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বাংলাদেশের চর এলাকাগুলোকে অবশ্যই সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদনের কাজে লাগানো যেতে পারে। সোলার প্যানেলগুলো এখন ১৫ ডিগ্রি এঙ্গেলে করা সম্ভব। আগে পুরো জমির ওপর সোলার প্যানেল স্থাপন করতে হতো, এখন জমির আইলের পাশ দিয়ে সোলার প্যানেল বসানো সম্ভব। চরে উৎপাদিত বিদ্যুৎ যদি কমিউনিটি গ্রিডে নেওয়া হয় এটি অনেকটা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির মতো কাজ করবে। তখন তারা নিজেদের বিদ্যুৎ নিজেরাই উৎপাদন করবে এবং অতিরিক্ত বিদ্যুৎ থাকলে তা স্থানীয় উদ্যোক্তা ও বাণিজ্যিক কাজে কেউ নিতে চাইলে সরবরাহ করতে পারবেন।

এই বিভাগের আরও খবর
জানুয়ারিতে বেতন কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি
জানুয়ারিতে বেতন কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি
চাঁদাবাজির অভিযোগে আলিয়া মাদ্রাসা রণক্ষেত্র, আহত ৭
চাঁদাবাজির অভিযোগে আলিয়া মাদ্রাসা রণক্ষেত্র, আহত ৭
ঢাবি ১৫ দিনের জন্য বন্ধ ঘোষণা
ঢাবি ১৫ দিনের জন্য বন্ধ ঘোষণা
খাদ্যের পুষ্টিগুণ বাড়াবে প্লাজমা ট্রিটমেন্ট
খাদ্যের পুষ্টিগুণ বাড়াবে প্লাজমা ট্রিটমেন্ট
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
সর্বশেষ খবর
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়