শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

সৌরবিদ্যুতে জমি ব্যবস্থাপনার চ্যালেঞ্জ

চা বাগান ও ভাসমান সোলার সিস্টেমে যাওয়ার কথা ভাবা হচ্ছে, সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্রের জমিতে বিদ্যুতের পাশাপাশি হচ্ছে শাকসবজি উৎপাদনও, সৌরবিদ্যুৎ জোন করার পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের
জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
সৌরবিদ্যুতে জমি ব্যবস্থাপনার চ্যালেঞ্জ

দায়িত্ব গ্রহণের পর অন্তর্বর্তী সরকার বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য জীবাশ্ম এবং ব্যয়বহুল জ্বালানির বদলে নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহারের ওপর গুরুত্ব দিচ্ছে। এর মধ্যে বেশি গুরুত্ব পাচ্ছে সৌরবিদ্যুৎ। তবে বাংলাদেশে সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদনের অন্যতম বাধা জমি স্বল্পতা। এ কারণে জমি ব্যবস্থাপনার জন্য এ সরকার এবার ভাসমান সোলার সিস্টেমের সম্ভাবনা যাচাইয়ের পাশাপাশি চা বাগানে সোলার সিস্টেম করা যায় কি না তা খতিয়ে দেখছে। সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য এরই মধ্যে দেশের বিভিন্ন এলাকার চরাঞ্চলের জমি আশার আলো হয়ে উঠেছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, যে এলাকায় সূর্যের রেডিয়েশন বেশি সেখানে সৌরবিদ্যুৎ জোন করে দিলে জমির ব্যবস্থাপনায় যে সমস্যা আছে তার অনেকটাই সমাধান মিলবে। বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের দেওয়া তথ্যে, ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের মেয়াদে দেশের বিভিন্ন জেলায় ৩০টি সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপনের অনুমতি দেওয়া হয়। যার সম্মিলিত উৎপাদন ক্ষমতা ১ হাজার ৭৪৩ মেগাওয়াট। এ প্রকল্পগুলো এখন বাস্তবায়নের নানা পর্যায়ে আছে। এর বাইরে নতুন করে ৫৬টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণের জন্য তালিকাভুক্ত করা হয়। কিন্তু এত বিপুল সংখ্যক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণে হাজার হাজার একর জমির প্রয়োজন। আর এসব কেন্দ্রের জন্য যে জমি সংগ্রহ করা হচ্ছে তার বড় অংশই আবাদযোগ্য কৃষিজমি। অথচ সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণে কৃষিজমি ব্যবহারের বিষয়টি প্রথম থেকেই নিরুৎসাহিত করা হয়েছে। যদিও সম্প্রতি আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে নেওয়া ৩১টি সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্প বাতিলের সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। বিতর্কিত বিশেষ আইনে কোনো ধরনের যাচাই-বাছাই ছাড়াই প্রকল্পগুলো নেওয়ার কারণে এ সরকার এগুলো বাতিলের সিদ্ধান্ত নেয়।

বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সৌর বিদ্যুৎ উৎপাদনে আমরা এরই মধ্যে বেশ কিছু জমি চিহ্নিত করেছি। আমাদের নিজস্ব প্রতিষ্ঠানসহ বাইরের কিছু সংস্থা এ কাজ করেছে। আমরা এগুলো নিয়েই এগিয়ে যাব। এখন আমরা সৌর বিদ্যুতে খুব গুরুত্ব দিচ্ছি কারণ আমরা আমদানিকৃত জ্বালানির বিল দিতে পারছি না। এ জন্য জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে চলে যাব। সৌর বিদ্যুতের দিকে আমরা খুব জোরেশোরে এগিয়ে যাব। কিছুদিনের মধ্যে আমরা এজন্য উন্মুক্ত টেন্ডারের আমন্ত্রণ জানাব। এরই মধ্যে অন্তর্বর্তী সরকার জমির স্বল্পতার জন্য ভাসমান সোলার সিস্টেমের দিকে এগোনো যায় কি না এ ব্যাপারে পদক্ষেপ নেওয়ার চিন্তাভাবনা করছে। এজন্য নতুন নতুন উদ্ভাবনী প্রযুক্তি খুঁজে বের করে টেকসই সোলার সেল গঠন করার কথা ভাবা হচ্ছে। এমনকি চা বাগানে সোলার সিস্টেম করা যায় কি না তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। জ্বালানি খাতের বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান চেঞ্জ ইনিশিয়েটিভের এক গবেষণা বলছে, এক মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্প স্থাপনে ৩ একর জমির প্রয়োজন। বাংলাদেশের জমি অত্যন্ত মূল্যবান এবং উর্বর। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য আবাদযোগ্য জমি সোলার প্যানেল দিয়ে ছেয়ে ফেলা ঠিক নয়। যদিও এর মধ্যে  কয়েকটি সোলার পার্কে প্যানেলের নিচে ফসল উৎপাদন করে ভালো ফলাফলও এসেছে। সৌরবিদ্যুতের সুফল পেতে বাসাবাড়ি ও বিভিন্ন স্থাপনার ছাদকে কাজে লাগানোর পরামর্শ দেন তারা। এ ছাড়া জমির সংকট কাটাতে বিভিন্ন নৌবন্দর, বিমানবন্দর, ক্যান্টনমেন্টে খালি পড়ে থাকা অব্যবহৃত জমি কাজে লাগানোর পরামর্শ দেন।

আশা জাগাচ্ছে চরাঞ্চল : সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পকে কৃষিবান্ধব করতে এরই মধ্যে উদ্যোক্তারা অনাবাদি জমি ও চরে সোলার প্যানেল দিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু করেছেন। সোলার প্যানেলের নিচে মাছ ও শাকসবজি চাষ করা হচ্ছে। কিছুক্ষেত্রে সোলার প্যানেলগুলোর চারপাশে ফলের বাগান করা হচ্ছে। এরই মধ্যে সিরাজগঞ্জে নর্থ-ওয়েস্ট পাওয়ার জেনারেশন কোম্পানির ৭ দশমিক ৬ মেগাওয়াট সোলার পাওয়ার প্ল্যান্টের নিচে বিভিন্ন ধরনের সবজি চাষে সফলতা এসেছে। সেখানকার সোলার প্যানেলের নিচে তরমুজ, কচু, মিষ্টি কুমড়াসহ বিভিন্ন ফল ও সবজির চাষ হচ্ছে। বিদ্যুৎ বিভাগের সিনিয়ন সচিব মো. হাবিবুর রহমান এই প্রকল্প পরিদর্শন করে অন্য সোলার পাওয়ার প্ল্যান্টেও এটি বাস্তবায়ন করা যায় কি না দেখতে বলেছেন। গাইবান্ধার ফুলছড়ি উপজেলার উড়িয়া ইউনিয়নের প্রত্যন্ত চর কাবিলপুরে ‘ফ্রেন্ডশিপ-সামিট সোলার ভিলেজ ৫৭ দশমিক ৬ কিলোওয়াট পিক ক্ষমতার’ একটি সোলার পার্ক তৈরি করা হয়েছে। সরেজমিন এই প্রকল্প ঘুরে দেখা যায়, সেখানে ২০০টি সোলার প্যানেল স্থাপন করে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হচ্ছে। এ থেকে চরের ২০০-এর বেশি পরিবার এখন বিদ্যুৎ সুবিধা পাচ্ছেন। সেখানে সোলার প্যানেলের নিচের জমিতে শাক-সবজির চাষ হচ্ছে। বেগুন, লাল শাক, পুঁই শাক, ঢ্যাঁড়শ, পেঁপে এবং আমসহ বিভিন্ন শাকসবজি ও ফলের চাষ করছে প্রকল্পটির দায়িত্বপ্রাপ্তরা। সোলার প্যানেলের দায়িত্বে থাকা লোকেরা চরবাসীর বিদ্যুতের চাহিদা মিটিয়ে সেখানে উৎপাদিত বাড়তি শাকসবজি আশপাশের গ্রামবাসীদেরও দিচ্ছেন।

বিশেষজ্ঞ মতামত : একাধিক বিশেষজ্ঞ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানান, সৌর বিদ্যুতের জন্য জায়গা কোনো সমস্যা নয়। বাংলাদেশে যে অকৃষি খাসজমি আছে তার মাত্র পাঁচ শতাংশ ব্যবহার করেই ২৬ থেকে ২৭ হাজার মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন করা সম্ভব। এরই মধ্যে বাস্তবায়নাধীন সৌর বিদ্যুৎ প্রকল্পে দেখা গিয়েছে, সৌর বিদ্যুৎ যে জমিতে উৎপাদন করা হচ্ছে তার নিচে একই সঙ্গে ফসলও উৎপাদন হচ্ছে। মূলত জীবাশ্ম জ্বালানি দিয়ে যে বিদ্যুৎ কেন্দ্র পরিচালিত হচ্ছিল সেগুলোতে কমিশন বাণিজ্য ও দুর্নীতি অব্যাহত রাখতেই দেশে সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য জমি নেই এমন অজুহাত তৈরি করেছিলেন আওয়ামী লীগ সরকারের নীতিনির্ধারকরা। একই সঙ্গে সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদনে যেহেতু বিদেশি বিনিয়োগের বিষয়টিও জড়িত এজন্য সেসময় আওয়ামী লীগ সরকারের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় সেই নবায়নযোগ্য প্রকল্পগুলোকেই অনুমোদন দিয়েছে যারা দুর্নীতি করার জন্য টাকা বা ঘুষ দিয়েছে। পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতের সোলার কমিশন তাদের নিজস্ব প্রক্রিয়ায় সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য জমির ব্যবস্থা করে।

তারা এজন্য জোনিংও করে দেয়। একইভাবে বাংলাদেশের যে এলাকায় সৌর বিদ্যুতের রেডিয়েশন বেশি যেমন- চট্টগ্রাম বিভাগ, সেখানে সৌরবিদ্যুতের জোনিং করে দেওয়া যেতে পারে। এক্ষেত্রে সরকারের ভূমি মন্ত্রণালয় খাস জমিগুলো উদ্ধার করে এই জমিগুলো জোন করে দিতে পারে। এ ছাড়া সরকার সেখানে সাব স্টেশন করে দিতে পারে। এতে খরচ কমে যাবে এবং বিদ্যুৎ উৎপাদনকারীও স্বল্প খরচে বিদ্যুৎ দিতে পারবে। এক্ষেত্রে জমির যে সমস্যা তা সমাধান করা সম্ভব। জ্বালানি খাতের বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান চেঞ্জ ইনিশিয়েটিভের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী মো. জাকির হোসেন খান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বাংলাদেশের চর এলাকাগুলোকে অবশ্যই সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদনের কাজে লাগানো যেতে পারে। সোলার প্যানেলগুলো এখন ১৫ ডিগ্রি এঙ্গেলে করা সম্ভব। আগে পুরো জমির ওপর সোলার প্যানেল স্থাপন করতে হতো, এখন জমির আইলের পাশ দিয়ে সোলার প্যানেল বসানো সম্ভব। চরে উৎপাদিত বিদ্যুৎ যদি কমিউনিটি গ্রিডে নেওয়া হয় এটি অনেকটা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির মতো কাজ করবে। তখন তারা নিজেদের বিদ্যুৎ নিজেরাই উৎপাদন করবে এবং অতিরিক্ত বিদ্যুৎ থাকলে তা স্থানীয় উদ্যোক্তা ও বাণিজ্যিক কাজে কেউ নিতে চাইলে সরবরাহ করতে পারবেন।

এই বিভাগের আরও খবর
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে জোরালো হচ্ছে আন্দোলন
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে জোরালো হচ্ছে আন্দোলন
থাপ্পড় মারায় অবরুদ্ধ পুলিশ
থাপ্পড় মারায় অবরুদ্ধ পুলিশ
জাল ভিসা ও টিকিটে কোটি টাকা প্রতারণা, গ্রেপ্তার ১
জাল ভিসা ও টিকিটে কোটি টাকা প্রতারণা, গ্রেপ্তার ১
রক্তচোষা গ্রুপের মূলহোতা জনি গ্রেপ্তার
রক্তচোষা গ্রুপের মূলহোতা জনি গ্রেপ্তার
মেট্রোরেলের লাইন থেকে দুটি ককটেল উদ্ধার
মেট্রোরেলের লাইন থেকে দুটি ককটেল উদ্ধার
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল ঢেলে আগুন
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল ঢেলে আগুন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
সর্বশেষ খবর
বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী
বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা