শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৫ জুলাই, ২০২৫

নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন স্থানীয়রা

গ্রিসে ইসরায়েলিদের ঢল সাইপ্রাসে গড়েছে নিবাস

মতিউর রহমান মুন্না, গ্রিস
প্রিন্ট ভার্সন
গ্রিসে ইসরায়েলিদের ঢল সাইপ্রাসে গড়েছে নিবাস

ইউরোপের ছোট দ্বীপরাষ্ট্র গ্রিক-সাইপ্রাসে ইসরায়েলের নাগরিকদের বসতি স্থাপন নিয়ে সম্প্রতি নিরাপত্তা ও ভূরাজনৈতিক দিক থেকে গভীর উদ্বেগ তৈরি হয়েছে। সাইপ্রাসে ইতোমধ্যেই প্রায় ১৫ হাজার ইসরায়েলি স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করেছেন। বিশেষ করে লার্নাকা ও লিমাসল শহরে ব্যাপক হারে জমি ও অ্যাপার্টমেন্ট কেনার ঘটনা জনমনে প্রশ্ন তুলেছে। গ্রিক-সাইপ্রাস কি ধীরে ধীরে ‘নতুন ইসরায়েল’-এ রূপ নিচ্ছে?

তুরস্কের সংবাদমাধ্যম টার্কি টুডে এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছে, বিগত কয়েক মাসে ইসরায়েলি বিনিয়োগকারীরা গ্রিক-সাইপ্রাসে বিপুলসংখ্যক সম্পত্তি কিনেছেন। অনেকেই  বিলাসবহুল অ্যাপার্টমেন্ট, জমি ও ব্যবসায়িক ভবন কেনেন। এ নিয়ে স্থানীয় জনসাধারণের মধ্যে বাড়ছে অসন্তোষ ও নিরাপত্তা সংশয়। ইহুদি আল্ট্রা-অর্থডক্স সংগঠন ‘ছাবাড’ ইতোমধ্যেই লার্নাকা ও লিমাসলে গড়ে তুলেছে সিনাগগ, কোশার খাবার কেন্দ্র, কিন্ডারগার্টেন, কবরস্থান ও ধর্মীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এসব স্থাপনা থেকে স্পষ্ট, এটি শুধু পর্যটন বা অস্থায়ী থাকার উদ্দেশ্যে নয়, বরং দীর্ঘমেয়াদি একটি গোষ্ঠীভিত্তিক স্থায়ী বসতি স্থাপনের আয়োজন চলছে। বিরোধী রাজনৈতিক দল একেল-এর নেতা স্টেফানোস স্তেফানু সরাসরি অভিযোগ করে বলেন, ‘গ্রিক সাইপ্রাস ধীরে ধীরে একটি ইসরায়েলি প্রভাবাধীন অঞ্চলে পরিণত হচ্ছে। এটি শুধু আবাসন সমস্যা নয়, বরং এটি আমাদের সার্বভৌমত্বের প্রশ্ন।’ তুরস্ক ও উত্তরের সাইপ্রাস প্রশাসনের গোয়েন্দা বিশেষজ্ঞরা এই ইসরায়েলি জনবসতিকে কেবল অর্থনৈতিক বিনিয়োগ হিসেবে না দেখে, এটিকে একটি সম্ভাব্য ‘গোপন গোয়েন্দা অপারেশন বেস’ হিসেবে বিবেচনা করছেন। পূর্ব ভূমধ্যসাগরে মার্কিন ও ইসরায়েলি সামরিক নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণের কৌশলের অংশ বলেও ধারণা করা হচ্ছে। বিশ্লেষকদের মতে, পূর্ব ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চলের ওপর ইসরায়েলের দীর্ঘমেয়াদি নিয়ন্ত্রণ ও নজরদারি জোরদারের জন্য এটি একটি কৌশলগত পরিকল্পনা হতে পারে। এতে করে গ্রিক সাইপ্রাস হয়ে উঠতে পারে এক ধরনের ‘অঘোষিত সামরিক ও গোয়েন্দা ঘাঁটি’।

ইসরায়েলি নাগরিকদের গ্রিক সাইপ্রাসে হঠাৎ বসতি স্থাপন এবং ব্যাপক ভূমি দখলের বিষয়টি এখন আর নিছক রিয়েল এস্টেট ইস্যুতে সীমাবদ্ধ নেই। এটি একটি রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা ইস্যুতে পরিণত হয়েছে। স্থানীয় জনগণ, রাজনৈতিক দল এবং আন্তর্জাতিক বিশ্লেষকরা বিষয়টিকে ঘিরে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন।

তুরস্ক ও উত্তর সাইপ্রাস এই পরিস্থিতিকে বহুস্তরবিশিষ্ট ঝুঁকি হিসেবে দেখছে। তুরস্কের দৈনিক পত্রিকা মিল্লিয়েতে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বিশ্লেষকরা বলছেন, গ্রিক সাইপ্রাসে ইসরায়েলি জনসংখ্যা বৃদ্ধি কেবল জনসংখ্যাগত পরিবর্তন নয়, বরং একটি জাতীয় নিরাপত্তার হুমকি হিসেবেও দেখা উচিত।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ইহুদিদের অন্যতম আশ্রয়স্থল ছিল ইউরোপের ছোট দ্বীপরাষ্ট্র সাইপ্রাস। হিটলারের নাৎসি বাহিনীর হাত থেকে প্রাণে বাঁচতে সেই সময় লাখো ইহুদি এই দেশে আশ্রয় নেন। সাম্প্রতিক ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের সময় ভয়াবহ ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ঘটনায় সময়ও অনেক ইসরায়েলি সাইপ্রাসে পাড়ি জমান। এমনকি গুঞ্জন উঠেঠিল, প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুও আশ্রয়ের জন্য ওই সময় সাইপ্রাসে গিয়েছিলেন। ফলে দেশটির সঙ্গে ইসরায়েলের সম্পর্ক দীর্ঘদিন ধরেই উষ্ণ ও সহানুভূতিশীল। তবে সাম্প্রতিক সময়ে ইসরায়েলিদের রিয়েল এস্টেট খাতে ক্রমবর্ধমান বিনিয়োগ এবং জমি কেনার প্রবণতা সাইপ্রাসে নতুন করে উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে।

অন্যদিকে এর আগে হামাসের আল আকসা তুফান অভিযান শুরু হওয়ার পর হাজার হাজার ইহুদি ইসরায়েল থেকে পালিয়ে ইউরোপের দেশ গ্রিসে গিয়েছেন এবং সেখানে স্থায়ীভাবে বসবাসের ঘটনা অনেক বেড়ে গেছে বলে হিব্রু ভাষার একটি সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে।

এ ছাড়া ইরানের বার্তা সংস্থা তাসনিমের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হাজার হাজার ইসরায়েলি পরিবার এখন গ্রিসকে তাদের অস্থায়ী বা স্থায়ী আশ্রয় হিসেবে বেছে নিয়েছে। আর এ ব্যাপক সংখ্যক ইসরায়েলির গ্রিসে পাড়ি জমানোর কারণে সেখানে অ্যাপার্টমেন্ট কেনার চাহিদা ব্যাপকভাবে বেড়েছে। চাহিদার তুলনায় আবাসনের পরিমাণ কম থাকায় বাড়িভাড়াও অনেক বেড়ে গেছে।

এদিকে ২ জুলাই ফরাসি পত্রিকা লা ক্রোয়ায় প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবরের পর থেকে ইসরায়েল ছাড়ানো প্রায় ৮০ হাজার নাগরিকের মধ্যে প্রায় ১০ হাজার গ্রিসকে তাদের নতুন ঠিকানা হিসেবে বেছে নিয়েছেন।

প্রতিশ্রুত ভূমি ও যুদ্ধ থেকে দূরে : গ্রিসে বসতি গড়ছেন ইসরায়েলিরা এই শিরোনামে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়, কেউ কেউ পেশাগত কারণে গ্রিসে এসেছেন, আবার অনেকেই ইসরায়েলের অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক অস্থিরতা ও উত্তেজনা থেকে মুক্তির আশায় দেশ ছাড়ছেন।

প্রতিবেদনটিতে এক ব্যবসায়িক পরামর্শদাতার কথা তুলে ধরা হয়, যিনি হামাসের হামলার পরপরই তেল আবিব থেকে তার দুই শিশুসন্তানকে নিয়ে গ্রিসে চলে আসেন। তিনি বলেন, ইসরায়েল আর গণতান্ত্রিক দেশ নয়। গাজায় এই যুদ্ধ অবৈধ এবং ন্যায়সংগত নয়। তিনি আরও জানান, ইসরায়েলে প্রকাশ্যে এমন মতপ্রকাশ করলে অনেক সময় ব্যক্তিগত আক্রমণের শিকার হতে হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
ঠাকুরগাঁওয়ের পীরগঞ্জ উপজেলায় এনসিপির পথসভা
ঠাকুরগাঁওয়ের পীরগঞ্জ উপজেলায় এনসিপির পথসভা
রংপুর জিলা স্কুল মাঠে জামায়াতের সমাবেশ
রংপুর জিলা স্কুল মাঠে জামায়াতের সমাবেশ
দেশে ফিরেছেন ৬৪ হাজার ৮৬৪ জন হাজি
দেশে ফিরেছেন ৬৪ হাজার ৮৬৪ জন হাজি
অনলাইনে দান করা যাবে পাগলা মসজিদে
অনলাইনে দান করা যাবে পাগলা মসজিদে
মোটরসাইকেল কেনার টাকা না দেওয়ায় বাবাকে পিটিয়ে হত্যা
মোটরসাইকেল কেনার টাকা না দেওয়ায় বাবাকে পিটিয়ে হত্যা
ছয় মাসে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২৭৭৮ জন
ছয় মাসে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২৭৭৮ জন
তিন চীনা নাগরিকসহ ছয়জনের কারাদণ্ড
তিন চীনা নাগরিকসহ ছয়জনের কারাদণ্ড
দুর্বৃত্তের অ্যাসিডে ঝলসে গেল তিন নারী-শিশু
দুর্বৃত্তের অ্যাসিডে ঝলসে গেল তিন নারী-শিশু
নুরসহ ২৫ জনের বিরুদ্ধে মামলার নির্দেশ
নুরসহ ২৫ জনের বিরুদ্ধে মামলার নির্দেশ
দেশে আরও ২০৪ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত
দেশে আরও ২০৪ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত
বিয়ের ফাঁদে ফেলে প্রতারণা ৮ লাখ টাকা আত্মসাৎ
বিয়ের ফাঁদে ফেলে প্রতারণা ৮ লাখ টাকা আত্মসাৎ
আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!
আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!
সর্বশেষ খবর
রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধানে সবার সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত বাংলাদেশ
রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধানে সবার সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত বাংলাদেশ

১ মিনিট আগে | জাতীয়

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

এজবাস্টনে জাদেজার লড়াকু ইনিংস, ছুঁলেন কপিল দেবকে
এজবাস্টনে জাদেজার লড়াকু ইনিংস, ছুঁলেন কপিল দেবকে

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃত বেড়ে ২৪
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃত বেড়ে ২৪

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ যেমন থাকবে সিলেটের আবহাওয়া
আজ যেমন থাকবে সিলেটের আবহাওয়া

৪৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা যেনতেন নির্বাচন চাই না : জামায়াত আমির
আমরা যেনতেন নির্বাচন চাই না : জামায়াত আমির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোমে পেট্রোল পাম্পে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, আহত ৪৫
রোমে পেট্রোল পাম্পে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, আহত ৪৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম বন্দরের এনসিটির দায়িত্বে নৌবাহিনীর ড্রাই ডক
চট্টগ্রাম বন্দরের এনসিটির দায়িত্বে নৌবাহিনীর ড্রাই ডক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ১৩৮, মোট প্রাণহানি ছাড়াল ৫৭ হাজার
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ১৩৮, মোট প্রাণহানি ছাড়াল ৫৭ হাজার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইসলামের ইতিহাসের প্রচলিত বয়ানে প্রাচ্যবিদদের প্রভাব
ইসলামের ইতিহাসের প্রচলিত বয়ানে প্রাচ্যবিদদের প্রভাব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের চার বিভাগে বৃষ্টির পূর্বাভাস
দেশের চার বিভাগে বৃষ্টির পূর্বাভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দূর করুন ব্ল্যাক হেডস
দূর করুন ব্ল্যাক হেডস

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘানার তারকা ফুটবলারের বিরুদ্ধে ৫ ধর্ষণ মামলা
ঘানার তারকা ফুটবলারের বিরুদ্ধে ৫ ধর্ষণ মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ত্বকের যত্নে কমলার খোসা
ত্বকের যত্নে কমলার খোসা

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টেক্সাসে দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া ও বন্যায় ১৩ জনের মৃত্যু
টেক্সাসে দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া ও বন্যায় ১৩ জনের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'স্মরণকালের সবচেয়ে ভালো নির্বাচন করতে চায় অন্তর্বর্তী সরকার'
'স্মরণকালের সবচেয়ে ভালো নির্বাচন করতে চায় অন্তর্বর্তী সরকার'

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে চরম শিক্ষা দিয়েছে ইরানের সশস্ত্র বাহিনী : পেজেশকিয়ান
ইসরায়েলকে চরম শিক্ষা দিয়েছে ইরানের সশস্ত্র বাহিনী : পেজেশকিয়ান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ জুলাই)

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐতিহ্যবাহী খেলাধুলা প্রচারে ওয়ার্ল্ড এথনোস্পোর্টস ইউনিয়নের সঙ্গে এমওইউ সই
ঐতিহ্যবাহী খেলাধুলা প্রচারে ওয়ার্ল্ড এথনোস্পোর্টস ইউনিয়নের সঙ্গে এমওইউ সই

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনার সঙ্গে সারা দেশের রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
খুলনার সঙ্গে সারা দেশের রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বাধিক পঠিত
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা
তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল
ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়
ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন
তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ
ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের
মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ
ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু
২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম
সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া
১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর
এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের
দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব
চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব

১২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা: চমক রেখে বাংলাদেশের টি-২০ দল ঘোষণা
প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা: চমক রেখে বাংলাদেশের টি-২০ দল ঘোষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী
পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো
বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প
গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা
এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কুলি’-তে আমির খানের রাফ লুক, ফার্স্ট লুকেই চমক
‘কুলি’-তে আমির খানের রাফ লুক, ফার্স্ট লুকেই চমক

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে
এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খুলনার সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন চলাচল বন্ধ
খুলনার সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন চলাচল বন্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিব্বত ইস্যুতে ভারতকে নাক গলাতে মানা করল চীন
তিব্বত ইস্যুতে ভারতকে নাক গলাতে মানা করল চীন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়েও বহু প্রবাসী গ্রেফতার
যুক্তরাষ্ট্রে ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়েও বহু প্রবাসী গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মোটরসাইকেল কেনার টাকা না পেয়ে বাবাকে পিটিয়ে হত্যা
মোটরসাইকেল কেনার টাকা না পেয়ে বাবাকে পিটিয়ে হত্যা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেফালীর মৃত্যু নিয়ে মন্তব্য করে বিতর্কে জড়ালেন রামদেব
শেফালীর মৃত্যু নিয়ে মন্তব্য করে বিতর্কে জড়ালেন রামদেব

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দলের কেউ অপরাধ করলেই ব্যবস্থা নেবে বিএনপি: রিজভী
দলের কেউ অপরাধ করলেই ব্যবস্থা নেবে বিএনপি: রিজভী

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
জিরো টলারেন্সে বিএনপি
জিরো টলারেন্সে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

রনি টকশোতে অসত্য তথ্য ছড়াচ্ছেন
রনি টকশোতে অসত্য তথ্য ছড়াচ্ছেন

নগর জীবন

আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!
আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলা হয়নি তবু গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম পুরুষশূন্য
মামলা হয়নি তবু গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম পুরুষশূন্য

প্রথম পৃষ্ঠা

হত্যা করলেই মিলত টাকা
হত্যা করলেই মিলত টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাফিক সিগন্যালে দেশীয় প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় বাতি
ট্রাফিক সিগন্যালে দেশীয় প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় বাতি

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শতকোটি টাকার মন্ত্রী তাজুল
শতকোটি টাকার মন্ত্রী তাজুল

প্রথম পৃষ্ঠা

চালের বাজারে পাগলা ঘোড়া
চালের বাজারে পাগলা ঘোড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

আটকে গেল চার বিমানবন্দর
আটকে গেল চার বিমানবন্দর

প্রথম পৃষ্ঠা

মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল
মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন করে বাঁচতে শেখাবে ‘চলো হারিয়ে যাই’
নতুন করে বাঁচতে শেখাবে ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন
দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি
২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি

শনিবারের সকাল

ওষুধ সরবরাহ বন্ধ তৃণমূল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে
ওষুধ সরবরাহ বন্ধ তৃণমূল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে

নগর জীবন

জয়েই শেষটা রাঙাতে চান মেয়েরা
জয়েই শেষটা রাঙাতে চান মেয়েরা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা
যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্রেন পরিষ্কার, লাইটিং ও নিরাপত্তায় কাজ করছেন তরুণরা
ড্রেন পরিষ্কার, লাইটিং ও নিরাপত্তায় কাজ করছেন তরুণরা

শনিবারের সকাল

ছয় মাসের জন্য কানাডায় ববিতা
ছয় মাসের জন্য কানাডায় ববিতা

শোবিজ

হারের বৃত্ত ভাঙার ম্যাচ মিরাজদের
হারের বৃত্ত ভাঙার ম্যাচ মিরাজদের

মাঠে ময়দানে

নব্বই পেরোনো এক নরসুন্দর
নব্বই পেরোনো এক নরসুন্দর

শনিবারের সকাল

নতুন ভালোবাসায় পারসা ইভানা
নতুন ভালোবাসায় পারসা ইভানা

শোবিজ

আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা
আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রুক-স্মিথের সেঞ্চুরিতেও এগিয়ে ভারত
ব্রুক-স্মিথের সেঞ্চুরিতেও এগিয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

অমিতাভের বার্তা জয়ার উচ্ছ্বাস
অমিতাভের বার্তা জয়ার উচ্ছ্বাস

শোবিজ

টি-২০ স্কোয়াডে নাঈম-সাইফউদ্দিন
টি-২০ স্কোয়াডে নাঈম-সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

রানের দেখা নেই লিটনের
রানের দেখা নেই লিটনের

মাঠে ময়দানে

উইম্বলডনের তৃতীয় রাউন্ডে জোকোভিচ
উইম্বলডনের তৃতীয় রাউন্ডে জোকোভিচ

মাঠে ময়দানে

আনকাট ‘শোলে’
আনকাট ‘শোলে’

শোবিজ

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা- শিবলী সাদিক
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা- শিবলী সাদিক

শোবিজ