পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ. কে. আব্দুল মোমেন বলেছেন, বঙ্গবন্ধুর খুনি ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত দুই আসামিকে চিহ্নিত করা হয়েছে। তাদেরকে দেশে ফেরত আনার চেষ্টা করা হচ্ছে। যত দ্রুত সম্ভব হয়, এই দুই ফাঁসির আসামিকে দেশে ফিরিয়ে আনা হবে। এ সময় রাজাকারের তালিকা তৈরি করতে প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযোদ্ধা সংসদকে সম্পৃক্ত থাকার আহ্বান জানান তিনি।
আজ রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কেন্দ্রীয় কমান্ড নির্বাচন প্রস্তুতি কমিটি আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এই আহ্বান জানান।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিএলএফ মুজিব বাহিনীর যুদ্ধকালীন কমান্ডার আব্দুল হাই। ব্ক্তব্য রাখেন মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব সফিকুল বাহার মজুমদার টিপু, সাংগঠনিক সম্পাদক আনোয়ার হোসেন পাহাড়ী বীরপ্রতীক, সাবেক সচিব মুক্তিযোদ্ধা কে. এম মোজাম্মেল হক, সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান হারুন-অর-রশিদ, মুক্তিযোদ্ধা এম এ রশিদ, যুগ্ম মহাসচিব শরিফ উদ্দিন, আওয়ামী লীগ নেতা এম এ করিম, আমরা মুক্তিযোদ্ধা সন্তানের কেন্দ্র্রীয় সভাপতি মো. হুমায়ুন কবির, সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম নয়ন প্রমুখ।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী আরও বলেন, এদেশে এক সময় বিচার ছিল না। যারা বঙ্গবন্ধুর খুনি, রাজাকার তাদের কোনোদিন বিচার হবে- এটা কেউ কল্পনা করেনি। তিনি (শেখ হাসিনা) বাংলাদেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করেছেন। যারা স্বঘোষিত খুনি তাদেরকে বিচারের সম্মুখীন করেছেন। কোনও লোকই আইনের ঊর্ধ্বে নয়, শেখ হাসিনা সেটা প্রতিষ্ঠা করেছেন।
বিডি প্রতিদিন/এ মজুমদার