শিরোনাম
প্রকাশ: ২৩:২২, সোমবার, ২২ আগস্ট, ২০২২ আপডেট:

‘এটা কি শুরু করেছেন এনারা, কথা বলতে দিবে না আমাকে’

Not defined
অনলাইন ভার্সন
‘এটা কি শুরু করেছেন এনারা, কথা বলতে দিবে না আমাকে’

গত ১৮ আগস্ট চট্টগ্রামে জন্মাষ্টমীর অনুষ্ঠানে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেনের বক্তব্যে তীব্র প্রতিক্রিয়া শুরু হয়। খোদ সরকারি দল, আওয়ামী লীগ এবং মন্ত্রিসভায় তিনি সমালোচনার মুখে পড়েন। এই সময় তিনি ঘরে বাইরে কোণঠাসা পড়েন। ওই ঘটনার পর এই প্রথম তিনি গণমাধ্যমের মুখোমুখি হন। বাংলা ইনসাইডারের প্রধান সম্পাদক সৈয়দ বোরহান কবীরের সঙ্গে আলাপচারিতায় বেশকিছু খোলামেলা কথা বলেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, চিলে কান নিয়ে গেছে, কান ধরেও দেখে না আসলে কি জিনিস। আমার সহকর্মীরা আমাকে জিজ্ঞেস না করে আন্দাজে কথা বলে। আজকে বলে ভাই আমি সরি, আপনার সাথে কথা বলা উচিৎ ছিলো। আমি বললাম, বলেন নাই কেন? বলে আপনি তো আমাদেরকে জানান নাই। আমি বললাম ওকে। উনি বললেন একটু জানান, তাহলে আমাদের জন্যও সুবিধা। আজকে লিখিত বিবৃতি দিয়েছি।

সম্প্রতি সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা না বলা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ধানমন্ডি ৩২ নাম্বারে কথা বলি নাই। কারণ, আমাকে সবাই বলে কিছু বইলেন না। আমাদের সাধারণ সম্পাদক উপদেশ দিয়েছেন আপনি কথা বইলেন না। তারপর আমার আশেপাশে সবাই বলছে কোনো কথা বলবেন না। এটা কি শুরু করেছেন এনারা। কথা বলতে তারা দিবেনা আমাকে, এটা কি তাজ্জবের বিষয়। আজকে আবার আমাকে অভিযোগ করলেন আমার দুই কলিগ। বললেন, আপনি আমাদের বললেন না। বললাম, আমি না বলার আগেই তো আপনারা বলে ফেলেছেন। আমাকে তো আপনারা জিজ্ঞেসও করেন নাই। বললো, আমরা সরি। আপনি একটু আমাদের লিখে দেন কি ঘটনা হয়েছিলো।

ভারত ইস্যুতে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, আমি বললাম, এটা জন্মাষ্টমীর অনুষ্ঠান। সেখানে আমরা সম্প্রীতির কথাই বলতেছি। কোনো নির্বাচন নিয়ে না, ভারতেও কোনো নির্বাচন নিয়ে আলাপ হয়নি। সন্ত্রাস আর উগ্রতা না থাকলে কেমন উন্নয়ন হয়। শুরুই করেছি ওখানে আসামের মুখ্যমন্ত্রীকে দিয়ে। যে আপনার মুখ্যমন্ত্রী এটা বলেছেন। আপনার দেশেও কিছু উগ্র লোক আছে, দুষ্টু লোক আছে, আমার দেশেও আছে। এইসব ব্যাপারে যদি আমরা একমত হই যে, এগুলো আমরা ফুলিয়ে-ফাঁপিয়ে কখনো বলবো না, নিরুৎসাহিত করবো। তাহলে স্থিতিশীলতা থাকবে, সম্প্রীতি থাকবে। আর শেখ হাসিনা হচ্ছেন সম্প্রীতি, স্থিতিশীলতার একটি প্রতীক। তাকে আমরা যেভাবে পারি সাহায্য করবো।

তিনি আরও বলেন, ওখানে নেত্রী বক্তৃতা দিয়েছেন। আমি বলেছিলাম নেত্রী বক্তৃতা দিয়েছেন, আমার কোনো বক্তৃতার দরকার নাই। বললো যে, আমাদের কিছু প্রশ্ন আছে, সেগুলোর উত্তর দেন। বললাম ঠিক আছে। তখন বলতে গেলাম ভারতে কি আলাপ হয়েছিলো। সেখানে আমি বললাম যে, এখানে মুখ্যমন্ত্রীর বিষয়টি নিয়ে শুরু হয়। ওখানে বিভিন্ন জায়গায় ইদানীং স্থিতিশীলতা যথেষ্ট বিরাজ করছে। আরেকটি আমাদের দুই দেশের মধ্যে সম্প্রতি। আপনার ওখানে কি এক মহিলা একটা কি বক্তব্য দিয়েছে, তখন আমাদের এখানে খুব প্রেসার ছিল আমরা একটা বক্তব্য দিবো। আমরা দেই নাই, চুপ করে ছিলাম। কারণ, বক্তব্য দিয়ে তো কোনো লাভ নাই। আমি তখন গণমাধ্যমে বলেছি, রাসুল বলেছেন ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি করার দরকার নাই। কিন্তু তখন আমার খুব চাপ ছিল আমরা একটা আনুষ্ঠানিক বিবৃতি দিব এর বিপক্ষে। কিন্তু আমি দেই নাই। আমি সেটা ওনাকে বলেছি যে, আমরা কোনো বিবৃতি দেইনি। কারণ, আপনার এখানে গণ্ডগোল হয়, আমার ওখানেও গণ্ডগোল হয়। আমার ওখানে গণ্ডগোল হলে আপনার এখানেও গণ্ডগোল হয়। কারণ, আমরা আইসোলেটেড আইল্যান্ড (isolated island) না। আমরা এমন জায়গায় থাকি যে এখানে কিছু হলে ওখানে কি প্রতিক্রিয়া হয়। উনি সমর্থন করেন।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আমি বলেছি, দেখেন শেখ হাসিনা একটা স্থিতিশীল। শি ইজ এ সিম্বল অব স্ট্যাবিলিটি (she is a symbol of stability)। তাকে আমাদের রক্ষা করতে হবে। কারণ, তিনি অসাম্প্রদায়িক ব্যক্তি। এটা আমাদের গর্ব। আমি অবশ্য তখন বঙ্গবন্ধুর কথাও বলেছি। বঙ্গবন্ধু সারা জীবনই অসাম্প্রদায়িকতার কথা বলেছেন। আর বলেছি কয়েকটা ছোটখাটো কিন্তু বিব্রতকর ইস্যু থাকে। যেমন- সীমান্তে হত্যা করলো। এগুলো আপনারা সমাধান করেন, এই ব্যাপারে আপনাদের যা যা করা দরকার সেগুলো করলে আমরা খুশি হবো। 

কলিগদের অবস্থান প্রসঙ্গে ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, আমি বিস্মিত। আজকে বলছে যে, আপনি বলেন নাই। ওরা তো আমাকে জিজ্ঞেসও করেন নাই। জিজ্ঞেস না করেই বিবৃতি দিয়ে দিয়েছে। আজকে বলছে আপনি বলেন নাই। তারপরে আমি ছোট একটা লেখা লিখে উনাদের জানিয়েছি।

আব্দুর রহমান বলছেন যে, আপনি নাকি আওয়ামী লীগের কেউ না। আওয়ামী লীগের যদি আপনি কেউ না হন তাহলে আপনি নমিনেশন পেলেন কিভাবে এমন প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, উনি যেটা বলতে চেয়েছেন প্রেসিডিয়ামের কেউ না বা কেন্দ্রীয় কমিটির কেউ না। তিনি কারেকশন করেছেন।

‘বেহেশতে’ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমাকে বলেছে আমাদের অর্থনীতি খুব খারাপ। আমি বলেছি, শুনেন আমাদের অর্থনীতি খুব ভালো। দুনিয়ার সব জায়গায় জিনিসপত্রের দাম বাড়ছে। আমাদের মুদ্রাস্ফীতি প্রায় ৭ শতাংশ, আর আমেরিকায় বেড়েছে ৯ দশমিক ১, যেখানে ২-৩ শতাংশের বেশি কখনোই বাড়ে না। ইংল্যান্ডেও অনেক বেড়েছে। তুর্কীর মতো একটি বড় অর্থনীতির দেশের ৬৭ শতাংশ বেড়েছে, পাকিস্তানে ৩৭ শতাংশ বেড়েছে। আর গণমাধ্যমের তথ্যমতে শ্রীলঙ্কায় ১৫০ শতাংশের বেশি। সুতরাং দেখেন ওদের কীরকম কঠিন অবস্থা। এদের তুলনায় আমরা অনেক ভাল আছি। আফগানিস্তানে মানুষ মসজিদে গেলে মেরে ফেলে, আমেরিকায় স্কুলে গেলে মেরে ফেলে। আমরা সেই দিক থেকে ওদের তুলনায় অনেক ভাল আছি, আপনারা বলতে পারেন ‘বেহেশতে’ আছি। ‘বেহেশতে’ শব্দটা আমরা সবসময় ব্যবহার করি। এখন বাকি সব বাদ দিয়ে মোমেন সাহেব বলছে, ‘বেহেশতে’ আছি।

জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার মিশেল ব্যাচেলেটের বাংলাদেশ সফর প্রসঙ্গে ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, মিশেল তো এসে প্রথমদিনই  আমাদের সাথে সাক্ষাৎ করে ফেললো। আমরা একটা সুশীল গ্রুপ এনেছিলাম। কিন্তু আমাদের ফরমেটটা খুব খারাপ। আমি ওকে (মিশেল) উপরে বসিয়ে রাখছি, আর আমাদের সুশীলরা বড় বড় বিবৃতি দিয়েছেন। কিন্তু ওদের সিস্টেম যেটা করেছেন সেটা ইন্টারেক্টিভ (interactive)। গোল টেবিলে সবাই বসেছেন। আর এমনিতে আগে থেকেই সে একটা আইডিয়া নিয়ে এসেছেন। আমাদের সাথে যখন আলাপ হয়েছে তখন খারাপ কিছু বলে নাই। কিন্তু তাদের ওখানে যখন গেলো, এরপর প্রেস কনফারেন্স করলো। আমি চেয়েছিলাম আমার সাথে কথা বলার প্রেস কনফারেন্স করুক। কিন্তু আমার মন্ত্রণালয়ের লোকজন বললো, স্যার এটা ঠিক হবে না। কিন্তু সে ঠিকই প্রেস কনফারেন্স করে গেছে।

মিশেল ব্যাচেলেট যে নিরপেক্ষ কমিশনের কথা বলে গেছেন আপনারা সেটা নিয়ে ভাবছেন কিনা এমন প্রশ্নে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, আমার সাথে তো এটা নিয়ে আলাপ হয়নি। আমার ব্যক্তিগত ধারণা যে, আমাদের দেশে তো কমিশন আছে। তারা সক্রিয়। তাদের সরকারে নয়, তাদের নিজস্ব অথরিটি আছে। আমাদের দেশের ডেফিনিশন অনুযায়ী আমাদের আইনে, ফোর্স ডিসেপিয়ার শব্দটাই নাই। কোনো আইনই নাই। এগুলো ল্যাটিন আমেরিকা, অন্যদেশে আছে। মিশেল ব্যাচেলেটের বাবাকে ফোর্স ডিসেপিয়ার করে মেরে ফেলেছে। তাই তার নিজের এই অভিজ্ঞতা আছে।

মিশেল ব্যাচেলেটের সফর, একই সাথে নেত্র নিউজের আয়নাঘর প্রতিবেদন প্রসঙ্গে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, ৭৫ এর মতো একইভাবে এখন ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে। নেত্র নামে একটি নিউজ আছে। সুইডেনকে জিজ্ঞেস করলাম এই বিষয়ে। তারা বললো তারা জানেনা। এটা আমাদের পত্রিকা নয়। এটাতে যুক্তরাষ্ট্রের এনডিআই ফান্ডিং করে। তারা আমাদের ওখানে থাকে। ইংরেজিতে ডেভিড বার্গম্যান এবং বাংলায় তাসনিম খলিল। তাদেরকে  যে কে তথ্য দেয় আমি বলতে পারবো না। তারা একেক সময় একেকটা আজগুবি বের করে। বের করে এটাকে ফলাও করে। কে প্রমোট করছে? নেত্র নিউজের এই আয়নাঘরের নিউজগুলো ভয়েস অব আমেরিকা, এরা প্রমোট করে। সুতরাং বিদেশে অবশ্যই কিছু হচ্ছে।

এই বিভাগের আরও খবর
ত্যাগী পরীক্ষিত নেতাকর্মীদের সর্বোচ্চ মূল্যায়ন করবে বিএনপি : আমিনুল হক
ত্যাগী পরীক্ষিত নেতাকর্মীদের সর্বোচ্চ মূল্যায়ন করবে বিএনপি : আমিনুল হক
হাসপাতালে স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে ফিরোজায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
হাসপাতালে স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে ফিরোজায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
যুবদল সভাপতি মোনায়েম মুন্না আহত
যুবদল সভাপতি মোনায়েম মুন্না আহত
নির্বাচন ছাড়া জনগণের অধিকার বাস্তবায়ন হবে না : প্রিন্স
নির্বাচন ছাড়া জনগণের অধিকার বাস্তবায়ন হবে না : প্রিন্স
এনসিসি গঠন ও রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে ইলেক্টোরাল কলেজ গঠনে সম্মত এবি পার্টি
এনসিসি গঠন ও রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে ইলেক্টোরাল কলেজ গঠনে সম্মত এবি পার্টি
ভোটের সময় নির্ধারণে নয়, যৌথ বিবৃতিতে আপত্তি জামায়াতের
ভোটের সময় নির্ধারণে নয়, যৌথ বিবৃতিতে আপত্তি জামায়াতের
গুলিবিদ্ধ গার্মেন্টস কর্মী মাহমুদের অস্ত্রোপচার করালো জেডআরএফ
গুলিবিদ্ধ গার্মেন্টস কর্মী মাহমুদের অস্ত্রোপচার করালো জেডআরএফ
জামায়াতকে ‘বেশি কথা বলতে দেওয়ায়’ সিপিবি-গণফোরামের ওয়াকআউট
জামায়াতকে ‘বেশি কথা বলতে দেওয়ায়’ সিপিবি-গণফোরামের ওয়াকআউট
দেশব্যাপী নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করলো এনসিপি
দেশব্যাপী নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করলো এনসিপি
দখল-চাঁদাবাজি করলে আপনিও আওয়ামী লীগ হয়ে গেলেন: মির্জা ফখরুল
দখল-চাঁদাবাজি করলে আপনিও আওয়ামী লীগ হয়ে গেলেন: মির্জা ফখরুল
ড. ইউনূস-তারেক রহমানের বৈঠক পছন্দ হয়নি বলেই নারাজ একটি দল : ফখরুল
ড. ইউনূস-তারেক রহমানের বৈঠক পছন্দ হয়নি বলেই নারাজ একটি দল : ফখরুল
হাসিনার বিএনপি ভাঙার প্রতিটি চক্রান্ত ব্যর্থ হয়েছে : রিজভী
হাসিনার বিএনপি ভাঙার প্রতিটি চক্রান্ত ব্যর্থ হয়েছে : রিজভী
সর্বশেষ খবর
মিশ্র বিভাগে কোয়ার্টার ফাইনাল থেকে বাংলাদেশের বিদায়
মিশ্র বিভাগে কোয়ার্টার ফাইনাল থেকে বাংলাদেশের বিদায়

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজার উপকূলে ভেসে এলো মাঝিমাল্লাবিহীন ফিশিং ট্রলার
কক্সবাজার উপকূলে ভেসে এলো মাঝিমাল্লাবিহীন ফিশিং ট্রলার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে মাদক কারবারিদের গুলিতে দুই পুলিশ সদস্য আহত
রাজধানীতে মাদক কারবারিদের গুলিতে দুই পুলিশ সদস্য আহত

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকায় আজও বৃষ্টির সম্ভাবনা
ঢাকায় আজও বৃষ্টির সম্ভাবনা

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

আজ ঢাকার বাতাসের মান ‘সহনীয়’
আজ ঢাকার বাতাসের মান ‘সহনীয়’

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজ থেকে শুরু হচ্ছে জাতীয় ফল মেলা
আজ থেকে শুরু হচ্ছে জাতীয় ফল মেলা

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

অভিবাসীদের পক্ষে ফের আওয়াজ তুললেন শাকিরা
অভিবাসীদের পক্ষে ফের আওয়াজ তুললেন শাকিরা

৫৮ মিনিট আগে | শোবিজ

দুই মৌসুম পর ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগে সাকিব
দুই মৌসুম পর ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগে সাকিব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাবিতে বাগছাসের কমিটি ঘোষণা
জাবিতে বাগছাসের কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনী প্রস্তুতি: ইসির সভা আজ
নির্বাচনী প্রস্তুতি: ইসির সভা আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ইরানে কোনো যুদ্ধ নয়’, হোয়াইট হাউসের সামনে মার্কিনিদের বিক্ষোভ
‘ইরানে কোনো যুদ্ধ নয়’, হোয়াইট হাউসের সামনে মার্কিনিদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
বরিশালে নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবাসন খাত ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে
আবাসন খাত ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুন)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বমঞ্চে বাংলাদেশের সংস্কৃতি তুলে ধরলে অনুপ্রাণিত করব : ফারুকী
বিশ্বমঞ্চে বাংলাদেশের সংস্কৃতি তুলে ধরলে অনুপ্রাণিত করব : ফারুকী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে এলএনজি সরবরাহ বিঘ্নিত
দেশে এলএনজি সরবরাহ বিঘ্নিত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কমছে আয়, থেমে নেই ব্যয়
কমছে আয়, থেমে নেই ব্যয়

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

খালেদা জিয়ার চিকিৎসায় কিছুটা পরিবর্তন আনা হয়েছে : ডা. জাহিদ
খালেদা জিয়ার চিকিৎসায় কিছুটা পরিবর্তন আনা হয়েছে : ডা. জাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের বিপদ বহুমুখী
বাংলাদেশের বিপদ বহুমুখী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুখের নদীতে দুঃখের ভেলা
সুখের নদীতে দুঃখের ভেলা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইরানে হামলার পরিকল্পনায় অনুমোদন ট্রাম্পের
ইরানে হামলার পরিকল্পনায় অনুমোদন ট্রাম্পের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় নিন্দা উত্তর কোরিয়ার
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় নিন্দা উত্তর কোরিয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবিতে নৈতিকতা, রাজনীতি ও দায়বদ্ধতা বিষয়ক জাতীয় সেমিনার অনুষ্ঠিত
জবিতে নৈতিকতা, রাজনীতি ও দায়বদ্ধতা বিষয়ক জাতীয় সেমিনার অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলের হামলায় ভাঙেনি ইরান, উল্টো বাড়ছে জাতীয় ঐক্য
ইসরায়েলের হামলায় ভাঙেনি ইরান, উল্টো বাড়ছে জাতীয় ঐক্য

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ তেহরান থেকে ওমানে তিন বিমান
হঠাৎ তেহরান থেকে ওমানে তিন বিমান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে ৭০ বাংলাদেশিকে ফেরানোর প্রস্তুতি
ইরান থেকে ৭০ বাংলাদেশিকে ফেরানোর প্রস্তুতি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ত্যাগী পরীক্ষিত নেতাকর্মীদের সর্বোচ্চ মূল্যায়ন করবে বিএনপি : আমিনুল হক
ত্যাগী পরীক্ষিত নেতাকর্মীদের সর্বোচ্চ মূল্যায়ন করবে বিএনপি : আমিনুল হক

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধই নেতানিয়াহুর টিকে থাকার শেষ আশ্রয়!
যুদ্ধই নেতানিয়াহুর টিকে থাকার শেষ আশ্রয়!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরাক থেকে শিক্ষা নেয়নি ইসরায়েল
ইরাক থেকে শিক্ষা নেয়নি ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলা: পারমাণবিক দূষণের শঙ্কা বিশ্বজুড়ে
ইরানে ইসরায়েলের হামলা: পারমাণবিক দূষণের শঙ্কা বিশ্বজুড়ে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সম্পূর্ণরূপে সচল, ইসরায়েলি ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিহতের ভিডিও প্রকাশ
ইরানের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সম্পূর্ণরূপে সচল, ইসরায়েলি ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিহতের ভিডিও প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড়াল দিল এফ-৩৫ মার্কিন যুদ্ধবিমান
যুক্তরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড়াল দিল এফ-৩৫ মার্কিন যুদ্ধবিমান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন ঘাঁটিতে সম্ভাব্য হামলার জন্য ক্ষেপণাস্ত্র প্রস্তুত করছে ইরান
মার্কিন ঘাঁটিতে সম্ভাব্য হামলার জন্য ক্ষেপণাস্ত্র প্রস্তুত করছে ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলার পরিকল্পনায় অনুমোদন ট্রাম্পের
ইরানে হামলার পরিকল্পনায় অনুমোদন ট্রাম্পের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ তেহরান থেকে ওমানে তিন বিমান
হঠাৎ তেহরান থেকে ওমানে তিন বিমান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রফেসর কলিমউল্লাহসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
প্রফেসর কলিমউল্লাহসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিবেশী আরবরা যুক্তরাষ্ট্রকে হামলার সুযোগ দেবে না : ইরানি মুখপাত্র
প্রতিবেশী আরবরা যুক্তরাষ্ট্রকে হামলার সুযোগ দেবে না : ইরানি মুখপাত্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানকে ট্রাম্পের নিঃশর্ত আত্মসমপর্ণের হুমকি নিয়ে যা বললেন খামেনি
ইরানকে ট্রাম্পের নিঃশর্ত আত্মসমপর্ণের হুমকি নিয়ে যা বললেন খামেনি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলা করবেন কি, জবাবে যা বললেন ট্রাম্প
ইরানে হামলা করবেন কি, জবাবে যা বললেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে ট্রাম্পের সঙ্গে আজ পাকিস্তান সেনাপ্রধানের বৈঠক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে ট্রাম্পের সঙ্গে আজ পাকিস্তান সেনাপ্রধানের বৈঠক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাটির ২৬২ ফুট গভীরে ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা
মাটির ২৬২ ফুট গভীরে ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরানের ফোর্দো পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা চালাবে যুক্তরাষ্ট্র?
সত্যিই কি ইরানের ফোর্দো পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা চালাবে যুক্তরাষ্ট্র?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকার বিরোধিতা করে যা বললেন শি জিনপিং
ইরান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকার বিরোধিতা করে যা বললেন শি জিনপিং

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলা মানে ‘প্যান্ডোরার বাক্স’ খুলে দেওয়া: বিশ্লেষক
ইরানে মার্কিন হামলা মানে ‘প্যান্ডোরার বাক্স’ খুলে দেওয়া: বিশ্লেষক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতের আগে মোদি-ট্রাম্প ফোনালাপ
পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতের আগে মোদি-ট্রাম্প ফোনালাপ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব এখন বিপর্যয় থেকে মাত্র কয়েক মিলিমিটার দূরে: রাশিয়া
বিশ্ব এখন বিপর্যয় থেকে মাত্র কয়েক মিলিমিটার দূরে: রাশিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সেন্ট্রিফিউজ উৎপাদন কেন্দ্রে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইরানের সেন্ট্রিফিউজ উৎপাদন কেন্দ্রে ইসরায়েলের বিমান হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পূর্ণমাত্রার যুদ্ধ শুরুর হুমকি দিল ইরান
পূর্ণমাত্রার যুদ্ধ শুরুর হুমকি দিল ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোবাইল থেকে হোয়াটসঅ্যাপ মুছে ফেলতে বলছে ইরান
মোবাইল থেকে হোয়াটসঅ্যাপ মুছে ফেলতে বলছে ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকের পর নেতানিয়াহুর সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন ট্রাম্প
নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকের পর নেতানিয়াহুর সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইসরায়েলের দিকে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান
ফের ইসরায়েলের দিকে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতকে ‘বেশি কথা বলতে দেওয়ায়’ সিপিবি-গণফোরামের ওয়াকআউট
জামায়াতকে ‘বেশি কথা বলতে দেওয়ায়’ সিপিবি-গণফোরামের ওয়াকআউট

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গিলক্রিস্টকে ছাড়িয়ে মুশফিকের বিশ্বরেকর্ড
গিলক্রিস্টকে ছাড়িয়ে মুশফিকের বিশ্বরেকর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে আবার হামলা শুরু করেছে ইসরায়েল
ইরানে আবার হামলা শুরু করেছে ইসরায়েল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলা থেকে ইরানের আত্মরক্ষা বৈধ: এরদোয়ান
ইসরায়েলের হামলা থেকে ইরানের আত্মরক্ষা বৈধ: এরদোয়ান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা ধ্বংস করা কঠিন: জাতিসংঘের সাবেক পরমাণু পরিদর্শক
ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা ধ্বংস করা কঠিন: জাতিসংঘের সাবেক পরমাণু পরিদর্শক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় নিন্দা উত্তর কোরিয়ার
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় নিন্দা উত্তর কোরিয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু স্থাপনার কিছুই করতে পারেনি ইসরায়েল, দাবি ইরানের
পরমাণু স্থাপনার কিছুই করতে পারেনি ইসরায়েল, দাবি ইরানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরাক থেকে শিক্ষা নেয়নি ইসরায়েল
ইরাক থেকে শিক্ষা নেয়নি ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধই নেতানিয়াহুর টিকে থাকার শেষ আশ্রয়!
যুদ্ধই নেতানিয়াহুর টিকে থাকার শেষ আশ্রয়!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইরান ঘিরে মার্কিন যুদ্ধবিমান
ইরান ঘিরে মার্কিন যুদ্ধবিমান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানি সেনাপ্রধানকে ট্রাম্পের সমাদর
পাকিস্তানি সেনাপ্রধানকে ট্রাম্পের সমাদর

প্রথম পৃষ্ঠা

আবার থাবা বসাচ্ছে করোনা
আবার থাবা বসাচ্ছে করোনা

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঐক্যের বৈঠকে যত ঘটনা
ঐক্যের বৈঠকে যত ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনিয়োগ করে বেকায়দায় মানুষ
বিনিয়োগ করে বেকায়দায় মানুষ

নগর জীবন

উড়ালসড়কে ছিনতাই উৎপাত
উড়ালসড়কে ছিনতাই উৎপাত

রকমারি নগর পরিক্রমা

রাজনীতিতে স্বস্তি, অর্থনীতিতে অস্বস্তি
রাজনীতিতে স্বস্তি, অর্থনীতিতে অস্বস্তি

সম্পাদকীয়

যা হতে চেয়েছিলেন তাঁরা
যা হতে চেয়েছিলেন তাঁরা

শোবিজ

আসিফের বিরুদ্ধে ২০ কোটি টাকা দুর্নীতির অভিযোগ
আসিফের বিরুদ্ধে ২০ কোটি টাকা দুর্নীতির অভিযোগ

খবর

ডাবল সেঞ্চুরি হলো না মুশফিকের
ডাবল সেঞ্চুরি হলো না মুশফিকের

মাঠে ময়দানে

সাতজনের আমৃত্যু কারাদণ্ডের পূর্ণাঙ্গ রায়
সাতজনের আমৃত্যু কারাদণ্ডের পূর্ণাঙ্গ রায়

প্রথম পৃষ্ঠা

অলস সময়ই কি পার করবেন জামালরা
অলস সময়ই কি পার করবেন জামালরা

মাঠে ময়দানে

ভিআইপিদের জন্য সব ফ্লাইট বন্ধ থাকত অতীতে
ভিআইপিদের জন্য সব ফ্লাইট বন্ধ থাকত অতীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর হাসানের ‘বন্ধুয়ারে’
অন্তর হাসানের ‘বন্ধুয়ারে’

শোবিজ

মিঠুন ভক্ত আঁখি
মিঠুন ভক্ত আঁখি

শোবিজ

ক্লাব বিশ্বকাপে দর্শক খরা
ক্লাব বিশ্বকাপে দর্শক খরা

মাঠে ময়দানে

এক ফ্রেমে দুই কিংবদন্তি
এক ফ্রেমে দুই কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

বিরক্ত সামান্থা
বিরক্ত সামান্থা

শোবিজ

বিশ্বাসঘাতকতার শিকার হন বখতিয়ার খলজি
বিশ্বাসঘাতকতার শিকার হন বখতিয়ার খলজি

সম্পাদকীয়

রানের পাহাড় টাইগারদের
রানের পাহাড় টাইগারদের

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধ নয়, শান্তি ফিরে আসুক
যুদ্ধ নয়, শান্তি ফিরে আসুক

সম্পাদকীয়

মেয়াদ শেষ, ইশরাকের শপথের সুযোগ নেই
মেয়াদ শেষ, ইশরাকের শপথের সুযোগ নেই

খবর

মধ্যপ্রাচ্যে মিত্র হারানোর ভয়ে রাশিয়া
মধ্যপ্রাচ্যে মিত্র হারানোর ভয়ে রাশিয়া

পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর থেকে কাঁঠাল কিনে পাইকারি দরে বিক্রি
গাজীপুর থেকে কাঁঠাল কিনে পাইকারি দরে বিক্রি

খবর

ভারত-পাকিস্তান একই গ্রুপে
ভারত-পাকিস্তান একই গ্রুপে

মাঠে ময়দানে

পাবনায় মাকে মারধরের পর ছেলেকে হত্যা
পাবনায় মাকে মারধরের পর ছেলেকে হত্যা

খবর

দোকানের তালা কেটে কোটি টাকার মোবাইল চুরি
দোকানের তালা কেটে কোটি টাকার মোবাইল চুরি

খবর

রাজের ভিন্ন কৌশল
রাজের ভিন্ন কৌশল

শোবিজ

সচিবালয় ফের উত্তপ্ত
সচিবালয় ফের উত্তপ্ত

প্রথম পৃষ্ঠা