শিরোনাম
প্রকাশ: ২৩:২২, সোমবার, ২২ আগস্ট, ২০২২ আপডেট:

‘এটা কি শুরু করেছেন এনারা, কথা বলতে দিবে না আমাকে’

Not defined
অনলাইন ভার্সন
‘এটা কি শুরু করেছেন এনারা, কথা বলতে দিবে না আমাকে’

গত ১৮ আগস্ট চট্টগ্রামে জন্মাষ্টমীর অনুষ্ঠানে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেনের বক্তব্যে তীব্র প্রতিক্রিয়া শুরু হয়। খোদ সরকারি দল, আওয়ামী লীগ এবং মন্ত্রিসভায় তিনি সমালোচনার মুখে পড়েন। এই সময় তিনি ঘরে বাইরে কোণঠাসা পড়েন। ওই ঘটনার পর এই প্রথম তিনি গণমাধ্যমের মুখোমুখি হন। বাংলা ইনসাইডারের প্রধান সম্পাদক সৈয়দ বোরহান কবীরের সঙ্গে আলাপচারিতায় বেশকিছু খোলামেলা কথা বলেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, চিলে কান নিয়ে গেছে, কান ধরেও দেখে না আসলে কি জিনিস। আমার সহকর্মীরা আমাকে জিজ্ঞেস না করে আন্দাজে কথা বলে। আজকে বলে ভাই আমি সরি, আপনার সাথে কথা বলা উচিৎ ছিলো। আমি বললাম, বলেন নাই কেন? বলে আপনি তো আমাদেরকে জানান নাই। আমি বললাম ওকে। উনি বললেন একটু জানান, তাহলে আমাদের জন্যও সুবিধা। আজকে লিখিত বিবৃতি দিয়েছি।

সম্প্রতি সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা না বলা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ধানমন্ডি ৩২ নাম্বারে কথা বলি নাই। কারণ, আমাকে সবাই বলে কিছু বইলেন না। আমাদের সাধারণ সম্পাদক উপদেশ দিয়েছেন আপনি কথা বইলেন না। তারপর আমার আশেপাশে সবাই বলছে কোনো কথা বলবেন না। এটা কি শুরু করেছেন এনারা। কথা বলতে তারা দিবেনা আমাকে, এটা কি তাজ্জবের বিষয়। আজকে আবার আমাকে অভিযোগ করলেন আমার দুই কলিগ। বললেন, আপনি আমাদের বললেন না। বললাম, আমি না বলার আগেই তো আপনারা বলে ফেলেছেন। আমাকে তো আপনারা জিজ্ঞেসও করেন নাই। বললো, আমরা সরি। আপনি একটু আমাদের লিখে দেন কি ঘটনা হয়েছিলো।

ভারত ইস্যুতে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, আমি বললাম, এটা জন্মাষ্টমীর অনুষ্ঠান। সেখানে আমরা সম্প্রীতির কথাই বলতেছি। কোনো নির্বাচন নিয়ে না, ভারতেও কোনো নির্বাচন নিয়ে আলাপ হয়নি। সন্ত্রাস আর উগ্রতা না থাকলে কেমন উন্নয়ন হয়। শুরুই করেছি ওখানে আসামের মুখ্যমন্ত্রীকে দিয়ে। যে আপনার মুখ্যমন্ত্রী এটা বলেছেন। আপনার দেশেও কিছু উগ্র লোক আছে, দুষ্টু লোক আছে, আমার দেশেও আছে। এইসব ব্যাপারে যদি আমরা একমত হই যে, এগুলো আমরা ফুলিয়ে-ফাঁপিয়ে কখনো বলবো না, নিরুৎসাহিত করবো। তাহলে স্থিতিশীলতা থাকবে, সম্প্রীতি থাকবে। আর শেখ হাসিনা হচ্ছেন সম্প্রীতি, স্থিতিশীলতার একটি প্রতীক। তাকে আমরা যেভাবে পারি সাহায্য করবো।

তিনি আরও বলেন, ওখানে নেত্রী বক্তৃতা দিয়েছেন। আমি বলেছিলাম নেত্রী বক্তৃতা দিয়েছেন, আমার কোনো বক্তৃতার দরকার নাই। বললো যে, আমাদের কিছু প্রশ্ন আছে, সেগুলোর উত্তর দেন। বললাম ঠিক আছে। তখন বলতে গেলাম ভারতে কি আলাপ হয়েছিলো। সেখানে আমি বললাম যে, এখানে মুখ্যমন্ত্রীর বিষয়টি নিয়ে শুরু হয়। ওখানে বিভিন্ন জায়গায় ইদানীং স্থিতিশীলতা যথেষ্ট বিরাজ করছে। আরেকটি আমাদের দুই দেশের মধ্যে সম্প্রতি। আপনার ওখানে কি এক মহিলা একটা কি বক্তব্য দিয়েছে, তখন আমাদের এখানে খুব প্রেসার ছিল আমরা একটা বক্তব্য দিবো। আমরা দেই নাই, চুপ করে ছিলাম। কারণ, বক্তব্য দিয়ে তো কোনো লাভ নাই। আমি তখন গণমাধ্যমে বলেছি, রাসুল বলেছেন ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি করার দরকার নাই। কিন্তু তখন আমার খুব চাপ ছিল আমরা একটা আনুষ্ঠানিক বিবৃতি দিব এর বিপক্ষে। কিন্তু আমি দেই নাই। আমি সেটা ওনাকে বলেছি যে, আমরা কোনো বিবৃতি দেইনি। কারণ, আপনার এখানে গণ্ডগোল হয়, আমার ওখানেও গণ্ডগোল হয়। আমার ওখানে গণ্ডগোল হলে আপনার এখানেও গণ্ডগোল হয়। কারণ, আমরা আইসোলেটেড আইল্যান্ড (isolated island) না। আমরা এমন জায়গায় থাকি যে এখানে কিছু হলে ওখানে কি প্রতিক্রিয়া হয়। উনি সমর্থন করেন।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আমি বলেছি, দেখেন শেখ হাসিনা একটা স্থিতিশীল। শি ইজ এ সিম্বল অব স্ট্যাবিলিটি (she is a symbol of stability)। তাকে আমাদের রক্ষা করতে হবে। কারণ, তিনি অসাম্প্রদায়িক ব্যক্তি। এটা আমাদের গর্ব। আমি অবশ্য তখন বঙ্গবন্ধুর কথাও বলেছি। বঙ্গবন্ধু সারা জীবনই অসাম্প্রদায়িকতার কথা বলেছেন। আর বলেছি কয়েকটা ছোটখাটো কিন্তু বিব্রতকর ইস্যু থাকে। যেমন- সীমান্তে হত্যা করলো। এগুলো আপনারা সমাধান করেন, এই ব্যাপারে আপনাদের যা যা করা দরকার সেগুলো করলে আমরা খুশি হবো। 

কলিগদের অবস্থান প্রসঙ্গে ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, আমি বিস্মিত। আজকে বলছে যে, আপনি বলেন নাই। ওরা তো আমাকে জিজ্ঞেসও করেন নাই। জিজ্ঞেস না করেই বিবৃতি দিয়ে দিয়েছে। আজকে বলছে আপনি বলেন নাই। তারপরে আমি ছোট একটা লেখা লিখে উনাদের জানিয়েছি।

আব্দুর রহমান বলছেন যে, আপনি নাকি আওয়ামী লীগের কেউ না। আওয়ামী লীগের যদি আপনি কেউ না হন তাহলে আপনি নমিনেশন পেলেন কিভাবে এমন প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, উনি যেটা বলতে চেয়েছেন প্রেসিডিয়ামের কেউ না বা কেন্দ্রীয় কমিটির কেউ না। তিনি কারেকশন করেছেন।

‘বেহেশতে’ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমাকে বলেছে আমাদের অর্থনীতি খুব খারাপ। আমি বলেছি, শুনেন আমাদের অর্থনীতি খুব ভালো। দুনিয়ার সব জায়গায় জিনিসপত্রের দাম বাড়ছে। আমাদের মুদ্রাস্ফীতি প্রায় ৭ শতাংশ, আর আমেরিকায় বেড়েছে ৯ দশমিক ১, যেখানে ২-৩ শতাংশের বেশি কখনোই বাড়ে না। ইংল্যান্ডেও অনেক বেড়েছে। তুর্কীর মতো একটি বড় অর্থনীতির দেশের ৬৭ শতাংশ বেড়েছে, পাকিস্তানে ৩৭ শতাংশ বেড়েছে। আর গণমাধ্যমের তথ্যমতে শ্রীলঙ্কায় ১৫০ শতাংশের বেশি। সুতরাং দেখেন ওদের কীরকম কঠিন অবস্থা। এদের তুলনায় আমরা অনেক ভাল আছি। আফগানিস্তানে মানুষ মসজিদে গেলে মেরে ফেলে, আমেরিকায় স্কুলে গেলে মেরে ফেলে। আমরা সেই দিক থেকে ওদের তুলনায় অনেক ভাল আছি, আপনারা বলতে পারেন ‘বেহেশতে’ আছি। ‘বেহেশতে’ শব্দটা আমরা সবসময় ব্যবহার করি। এখন বাকি সব বাদ দিয়ে মোমেন সাহেব বলছে, ‘বেহেশতে’ আছি।

জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার মিশেল ব্যাচেলেটের বাংলাদেশ সফর প্রসঙ্গে ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, মিশেল তো এসে প্রথমদিনই  আমাদের সাথে সাক্ষাৎ করে ফেললো। আমরা একটা সুশীল গ্রুপ এনেছিলাম। কিন্তু আমাদের ফরমেটটা খুব খারাপ। আমি ওকে (মিশেল) উপরে বসিয়ে রাখছি, আর আমাদের সুশীলরা বড় বড় বিবৃতি দিয়েছেন। কিন্তু ওদের সিস্টেম যেটা করেছেন সেটা ইন্টারেক্টিভ (interactive)। গোল টেবিলে সবাই বসেছেন। আর এমনিতে আগে থেকেই সে একটা আইডিয়া নিয়ে এসেছেন। আমাদের সাথে যখন আলাপ হয়েছে তখন খারাপ কিছু বলে নাই। কিন্তু তাদের ওখানে যখন গেলো, এরপর প্রেস কনফারেন্স করলো। আমি চেয়েছিলাম আমার সাথে কথা বলার প্রেস কনফারেন্স করুক। কিন্তু আমার মন্ত্রণালয়ের লোকজন বললো, স্যার এটা ঠিক হবে না। কিন্তু সে ঠিকই প্রেস কনফারেন্স করে গেছে।

মিশেল ব্যাচেলেট যে নিরপেক্ষ কমিশনের কথা বলে গেছেন আপনারা সেটা নিয়ে ভাবছেন কিনা এমন প্রশ্নে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, আমার সাথে তো এটা নিয়ে আলাপ হয়নি। আমার ব্যক্তিগত ধারণা যে, আমাদের দেশে তো কমিশন আছে। তারা সক্রিয়। তাদের সরকারে নয়, তাদের নিজস্ব অথরিটি আছে। আমাদের দেশের ডেফিনিশন অনুযায়ী আমাদের আইনে, ফোর্স ডিসেপিয়ার শব্দটাই নাই। কোনো আইনই নাই। এগুলো ল্যাটিন আমেরিকা, অন্যদেশে আছে। মিশেল ব্যাচেলেটের বাবাকে ফোর্স ডিসেপিয়ার করে মেরে ফেলেছে। তাই তার নিজের এই অভিজ্ঞতা আছে।

মিশেল ব্যাচেলেটের সফর, একই সাথে নেত্র নিউজের আয়নাঘর প্রতিবেদন প্রসঙ্গে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, ৭৫ এর মতো একইভাবে এখন ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে। নেত্র নামে একটি নিউজ আছে। সুইডেনকে জিজ্ঞেস করলাম এই বিষয়ে। তারা বললো তারা জানেনা। এটা আমাদের পত্রিকা নয়। এটাতে যুক্তরাষ্ট্রের এনডিআই ফান্ডিং করে। তারা আমাদের ওখানে থাকে। ইংরেজিতে ডেভিড বার্গম্যান এবং বাংলায় তাসনিম খলিল। তাদেরকে  যে কে তথ্য দেয় আমি বলতে পারবো না। তারা একেক সময় একেকটা আজগুবি বের করে। বের করে এটাকে ফলাও করে। কে প্রমোট করছে? নেত্র নিউজের এই আয়নাঘরের নিউজগুলো ভয়েস অব আমেরিকা, এরা প্রমোট করে। সুতরাং বিদেশে অবশ্যই কিছু হচ্ছে।

এই বিভাগের আরও খবর
‘বিএনপি সংবাদপত্রের স্বাধীনতার জন্য সবচেয়ে বেশি কাজ করেছে’
‘বিএনপি সংবাদপত্রের স্বাধীনতার জন্য সবচেয়ে বেশি কাজ করেছে’
বাংলাদেশে কত তাড়াতাড়ি নির্বাচন, জানতে চেয়েছে রাশিয়া : আমীর খসরু
বাংলাদেশে কত তাড়াতাড়ি নির্বাচন, জানতে চেয়েছে রাশিয়া : আমীর খসরু
অনতিবিলম্বে জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করুন : ফারুক
অনতিবিলম্বে জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করুন : ফারুক
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে রাশিয়ার রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে রাশিয়ার রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
সাংবাদিকদের সুরক্ষা নিশ্চিতে আসুন ঐক্যবদ্ধ হই : তারেক রহমান
সাংবাদিকদের সুরক্ষা নিশ্চিতে আসুন ঐক্যবদ্ধ হই : তারেক রহমান
ফেব্রুয়ারি কিংবা এপ্রিলে নির্বাচন হওয়া উচিত
ফেব্রুয়ারি কিংবা এপ্রিলে নির্বাচন হওয়া উচিত
শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে সাতক্ষীরার স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা বহিষ্কার
শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে সাতক্ষীরার স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা বহিষ্কার
জনগণের অনুমতি ও নির্বাচিত সরকার ছাড়া করিডোর নয়: সুলতান সালাউদ্দিন টুকু
জনগণের অনুমতি ও নির্বাচিত সরকার ছাড়া করিডোর নয়: সুলতান সালাউদ্দিন টুকু
সুষ্ঠু নির্বাচন আদায়ে জনগণকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান কায়কোবাদের
সুষ্ঠু নির্বাচন আদায়ে জনগণকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান কায়কোবাদের
জনগণের মেন্ডেট ছাড়া রাখাইনে করিডোর দেয়া যাবে না : বিএসপি
জনগণের মেন্ডেট ছাড়া রাখাইনে করিডোর দেয়া যাবে না : বিএসপি
মে দিবস উপলক্ষে জনতা পার্টি বাংলাদেশ’র আলোচনা সভা
মে দিবস উপলক্ষে জনতা পার্টি বাংলাদেশ’র আলোচনা সভা
বর্তমান সরকার নির্বাচন চায় না: হাফিজ উদ্দিন
বর্তমান সরকার নির্বাচন চায় না: হাফিজ উদ্দিন
সর্বশেষ খবর
মাদারীপুরে গৃহবধূর লাশ উদ্ধার
মাদারীপুরে গৃহবধূর লাশ উদ্ধার

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ৫ সদস্য গ্রেফতার
ঢাকায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ৫ সদস্য গ্রেফতার

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

এনা ও স্টারলাইন পরিবহনের ১৯০ গাড়ি জব্দে আদেশ
এনা ও স্টারলাইন পরিবহনের ১৯০ গাড়ি জব্দে আদেশ

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীসহ সাবেক কর কর্মকর্তা রঞ্জিত কুমারের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
স্ত্রীসহ সাবেক কর কর্মকর্তা রঞ্জিত কুমারের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের দাম কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম কমেছে

৯ মিনিট আগে | বাণিজ্য

ইঁদুরের উৎপাতে দুশ্চিন্তায় বোরো চাষিরা
ইঁদুরের উৎপাতে দুশ্চিন্তায় বোরো চাষিরা

৯ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

লিটনকে অধিনায়ক করে আমিরাত ও পাকিস্তান সফরের দল ঘোষণা
লিটনকে অধিনায়ক করে আমিরাত ও পাকিস্তান সফরের দল ঘোষণা

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সীমান্তে সোয়া কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক
সীমান্তে সোয়া কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

'আগে হাসিনার বিচার ও সংস্কার হবে, তারপর নির্বাচন'
'আগে হাসিনার বিচার ও সংস্কার হবে, তারপর নির্বাচন'

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টাকে নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ায় ‘ভুল সংবাদ’ প্রচারে প্রেস উইংয়ের নিন্দা
প্রধান উপদেষ্টাকে নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ায় ‘ভুল সংবাদ’ প্রচারে প্রেস উইংয়ের নিন্দা

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নীলফামারী প্রেসক্লাবের উদ্যোগে রক্তের গ্রুপ নির্ণয়
নীলফামারী প্রেসক্লাবের উদ্যোগে রক্তের গ্রুপ নির্ণয়

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিক শিক্ষার উন্নতি না হলে অদক্ষ লোক তৈরি হবে : প্রাথমিক উপদেষ্টা
প্রাথমিক শিক্ষার উন্নতি না হলে অদক্ষ লোক তৈরি হবে : প্রাথমিক উপদেষ্টা

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শার্শায় ১০ স্বর্ণের বারসহ চোরাকারবারি আটক
শার্শায় ১০ স্বর্ণের বারসহ চোরাকারবারি আটক

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমি অফিসার্স কল্যাণ সমিতি কুমিল্লার নতুন কমিটি
ভূমি অফিসার্স কল্যাণ সমিতি কুমিল্লার নতুন কমিটি

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতে সাজা ভোগ করা শিশুসহ ১০ বাংলাদেশিকে ‘পুশব্যাক’ বিএসএফ’র
ভারতে সাজা ভোগ করা শিশুসহ ১০ বাংলাদেশিকে ‘পুশব্যাক’ বিএসএফ’র

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আড়াইহাজারে ডাকাতিকালে আটক ১
আড়াইহাজারে ডাকাতিকালে আটক ১

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শামা ওবায়েদের গাড়িবহরে হামলা: ফরিদপুরে ১৮ আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী কারাগারে
শামা ওবায়েদের গাড়িবহরে হামলা: ফরিদপুরে ১৮ আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী কারাগারে

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কোরবানির ঈদের জন্য পশু আমদানি করা হবে না: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
কোরবানির ঈদের জন্য পশু আমদানি করা হবে না: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

যেসব কারণে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের সম্ভাবনা এখনো সুদূর-পরাহত, জানালেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
যেসব কারণে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের সম্ভাবনা এখনো সুদূর-পরাহত, জানালেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণমাধ্যমগুলোর ১৫ বছরের কার্যকলাপ নিয়ে ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং দরকার: তথ্য উপদেষ্টা
গণমাধ্যমগুলোর ১৫ বছরের কার্যকলাপ নিয়ে ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং দরকার: তথ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে সবচেয়ে বড় সাইবার হামলার আশঙ্কা আছে’
‘দেশে সবচেয়ে বড় সাইবার হামলার আশঙ্কা আছে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভ্যানের চাপায় প্রাণ গেল শিশুর
ভ্যানের চাপায় প্রাণ গেল শিশুর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে ১ কোটি ৫৬ লাখ রুপির স্বর্ণ জব্দ
বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে ১ কোটি ৫৬ লাখ রুপির স্বর্ণ জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বজ্রপাতের দুর্ঘটনা এড়াতে আশ্রয়ণের বাসিন্দাদের নিয়ে শুভসংঘের সচেতনতা সভা
বজ্রপাতের দুর্ঘটনা এড়াতে আশ্রয়ণের বাসিন্দাদের নিয়ে শুভসংঘের সচেতনতা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

তিস্তা নদীর তীর সংরক্ষণ ৪৫ কিলোমিটার ও বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের ১০ পয়েন্ট ঝুঁকিপূর্ণ
তিস্তা নদীর তীর সংরক্ষণ ৪৫ কিলোমিটার ও বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের ১০ পয়েন্ট ঝুঁকিপূর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের সঙ্গে ডিএসইর লেনদেন বেড়েছে
সূচকের সঙ্গে ডিএসইর লেনদেন বেড়েছে

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সুন্দর পিচাইয়ের নিরাপত্তায় বছরে কত অর্থ ব্যয় করে গুগল
সুন্দর পিচাইয়ের নিরাপত্তায় বছরে কত অর্থ ব্যয় করে গুগল

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাজধানীতে মাদকসহ দুই কারবারি গ্রেফতার
রাজধানীতে মাদকসহ দুই কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘বিএনপি সংবাদপত্রের স্বাধীনতার জন্য সবচেয়ে বেশি কাজ করেছে’
‘বিএনপি সংবাদপত্রের স্বাধীনতার জন্য সবচেয়ে বেশি কাজ করেছে’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি নারীর সঙ্গে অনলাইনে প্রেম ও বিয়ের জেরে চাকরি গেল ভারতীয় জওয়ানের
পাকিস্তানি নারীর সঙ্গে অনলাইনে প্রেম ও বিয়ের জেরে চাকরি গেল ভারতীয় জওয়ানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্রে কেঁপে উঠল তেল আবিব, ইসরায়েলের ১০০ এলাকায় সাইরেন
ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্রে কেঁপে উঠল তেল আবিব, ইসরায়েলের ১০০ এলাকায় সাইরেন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরিন আফরোজের ডক্টরেট ডিগ্রি ভুয়া
তুরিন আফরোজের ডক্টরেট ডিগ্রি ভুয়া

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে ১৩১ মিলিয়ন ডলারের সামরিক সরঞ্জাম দেয়ার অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে ১৩১ মিলিয়ন ডলারের সামরিক সরঞ্জাম দেয়ার অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরুদ্ধে পাল্টা পদক্ষেপ নিল পাকিস্তান
ভারতের বিরুদ্ধে পাল্টা পদক্ষেপ নিল পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি সেনা আটকের দাবি বিএসএফের, সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলি
পাকিস্তানি সেনা আটকের দাবি বিএসএফের, সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানে নয়, খালেদা জিয়া ফিরবেন এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
বিমানে নয়, খালেদা জিয়া ফিরবেন এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুপিচুপি চাষ হচ্ছে ‌‘পিরানহা’, ‘রূপচাঁদা’ বলে দেদারসে বিক্রি
চুপিচুপি চাষ হচ্ছে ‌‘পিরানহা’, ‘রূপচাঁদা’ বলে দেদারসে বিক্রি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে উড়োজাহাজ লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে যা জানা গেল
কক্সবাজারে উড়োজাহাজ লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে যা জানা গেল

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কুমিরে ভরা জলাভূমিতে ৩৬ ঘণ্টা, প্রাণে বাঁচলেন পাঁচজন
কুমিরে ভরা জলাভূমিতে ৩৬ ঘণ্টা, প্রাণে বাঁচলেন পাঁচজন

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শেখ হাসিনার অপশাসন নিয়ে আলজাজিরার বিশেষ তথ্যচিত্র
শেখ হাসিনার অপশাসন নিয়ে আলজাজিরার বিশেষ তথ্যচিত্র

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রীর গুলশানের বাসা থেকে ছাত্রলীগ-যুবলীগের ৫ নেতা গ্রেফতার
সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রীর গুলশানের বাসা থেকে ছাত্রলীগ-যুবলীগের ৫ নেতা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘যুদ্ধ হলে বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ায় ব্যাপক প্রভাব পড়বে’
‘যুদ্ধ হলে বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ায় ব্যাপক প্রভাব পড়বে’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্কের আকাশসীমায় বাধা, আজারবাইজান সফর বাতিলে বাধ্য হলেন নেতানিয়াহু
তুরস্কের আকাশসীমায় বাধা, আজারবাইজান সফর বাতিলে বাধ্য হলেন নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোপ হিসেবে এআই নির্মিত নিজের ছবি পোস্ট করলেন ট্রাম্প
পোপ হিসেবে এআই নির্মিত নিজের ছবি পোস্ট করলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাপের ছোবল খাওয়া ব্যক্তির রক্ত থেকে তৈরি হচ্ছে অ্যান্টিভেনম
সাপের ছোবল খাওয়া ব্যক্তির রক্ত থেকে তৈরি হচ্ছে অ্যান্টিভেনম

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নারী সংস্কার কমিশনের সুপারিশ পর্যালোচনায় কমিটি চেয়ে রিট
নারী সংস্কার কমিশনের সুপারিশ পর্যালোচনায় কমিটি চেয়ে রিট

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরেক দফা কমেছে স্বর্ণের দাম
আরেক দফা কমেছে স্বর্ণের দাম

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কুড়িগ্রামে জামায়াতের রুকনসহ দুইজন বহিষ্কার
কুড়িগ্রামে জামায়াতের রুকনসহ দুইজন বহিষ্কার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুবাইয়ে ভারতীয় ধনকুবেরের কারাদণ্ড ও বিতাড়ণের আদেশ
দুবাইয়ে ভারতীয় ধনকুবেরের কারাদণ্ড ও বিতাড়ণের আদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাকিবকে আওয়ামী লীগে যোগ না দিতে উপদেশ দিয়েছিলেন মেজর হাফিজ
সাকিবকে আওয়ামী লীগে যোগ না দিতে উপদেশ দিয়েছিলেন মেজর হাফিজ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ আঙুলে ফুলে ওঠে তাজুলরাজ্য
পাঁচ আঙুলে ফুলে ওঠে তাজুলরাজ্য

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাইড শেয়ারিং চালকদের শ্রমিক হিসেবে স্বীকৃতির সুপারিশ
রাইড শেয়ারিং চালকদের শ্রমিক হিসেবে স্বীকৃতির সুপারিশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া
এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সস্তা চীনা পণ্যে ট্রাম্পের শুল্কাঘাত, ব্যবসা হারাবে মার্কিন রাঘব-বোয়ালরা
সস্তা চীনা পণ্যে ট্রাম্পের শুল্কাঘাত, ব্যবসা হারাবে মার্কিন রাঘব-বোয়ালরা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবিক করিডর নিয়ে কোনও চুক্তি হয়নি: খলিলুর রহমান
মানবিক করিডর নিয়ে কোনও চুক্তি হয়নি: খলিলুর রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি সফরকালে আরব নেতাদের সঙ্গে শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেবেন ট্রাম্প!
সৌদি সফরকালে আরব নেতাদের সঙ্গে শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেবেন ট্রাম্প!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিন্ময়ের জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আপিল শুনানি আজ
চিন্ময়ের জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আপিল শুনানি আজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিবেশবান্ধব গ্রিন রেলওয়ের জন্য সাড়ে ৯৩ কোটি টাকার প্রকল্প
পরিবেশবান্ধব গ্রিন রেলওয়ের জন্য সাড়ে ৯৩ কোটি টাকার প্রকল্প

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনীতে শিয়ালের মাংস বিক্রি, ৬ মাসের কারাদণ্ড
ফেনীতে শিয়ালের মাংস বিক্রি, ৬ মাসের কারাদণ্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ক্ষত নিয়েও জীবিত ছিলেন অনেকক্ষণ
ক্ষত নিয়েও জীবিত ছিলেন অনেকক্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

সপরিবার অ্যাকাউন্ট জব্দে ব্যবসায়ীরা কিংকর্তব্যবিমূঢ়
সপরিবার অ্যাকাউন্ট জব্দে ব্যবসায়ীরা কিংকর্তব্যবিমূঢ়

প্রথম পৃষ্ঠা

আপাতত হার্ডলাইন নয়
আপাতত হার্ডলাইন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বেদের মেয়ে জোসনা কেন সর্বোচ্চ ব্যবসা-সফল ছবি
বেদের মেয়ে জোসনা কেন সর্বোচ্চ ব্যবসা-সফল ছবি

শোবিজ

আমদানির জন্য ভারতের এক্সিম ব্যাংক থেকে ঋণের অপেক্ষা
আমদানির জন্য ভারতের এক্সিম ব্যাংক থেকে ঋণের অপেক্ষা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতি-মানুষ মুখোমুখি
হাতি-মানুষ মুখোমুখি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র
ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

গতি নেই রপ্তানি বহুমুখীকরণে
গতি নেই রপ্তানি বহুমুখীকরণে

পেছনের পৃষ্ঠা

ইভিএমে এখনো জটিলতা
ইভিএমে এখনো জটিলতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে

রকমারি

পবিত্র কোরআনবিরোধী প্রতিবেদন বাতিল করুন
পবিত্র কোরআনবিরোধী প্রতিবেদন বাতিল করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও দরপত্র আহ্বানের প্রস্তুতি
আবারও দরপত্র আহ্বানের প্রস্তুতি

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত শর্ত দিলে আইএমএফের ঋণ নয়
অতিরিক্ত শর্ত দিলে আইএমএফের ঋণ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌন নিপীড়নের সময় চিৎকার করায় হত্যা
যৌন নিপীড়নের সময় চিৎকার করায় হত্যা

দেশগ্রাম

বাজেট বাস্তবায়নের নিষ্ফল নির্দেশনা!
বাজেট বাস্তবায়নের নিষ্ফল নির্দেশনা!

পেছনের পৃষ্ঠা

ভিত্তিহীন অভিযোগ তুলে নির্মম হত্যা
ভিত্তিহীন অভিযোগ তুলে নির্মম হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া
এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্ধলাখ টাকায় বিক্রি পদ্মার এক কাতলা
অর্ধলাখ টাকায় বিক্রি পদ্মার এক কাতলা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমান লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে তোলপাড়
বিমান লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে তোলপাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিপ স্টেট আমলাতন্ত্র রাজনীতিবিদরা নষ্ট করেছেন তিন নির্বাচন
ডিপ স্টেট আমলাতন্ত্র রাজনীতিবিদরা নষ্ট করেছেন তিন নির্বাচন

পেছনের পৃষ্ঠা

সাকিবকে আওয়ামী লীগে যোগ দিতে নিষেধ করেছিলাম
সাকিবকে আওয়ামী লীগে যোগ দিতে নিষেধ করেছিলাম

মাঠে ময়দানে

লিফটের ফাঁকা স্থানে লাশ নিয়ে রহস্য
লিফটের ফাঁকা স্থানে লাশ নিয়ে রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমীর আক্ষেপ
মৌসুমীর আক্ষেপ

শোবিজ

কাতার সফরে সেনাপ্রধান
কাতার সফরে সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকার নির্বাচন চায় না
সরকার নির্বাচন চায় না

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবনে নানা সমস্যায় বনজীবীরা
সুন্দরবনে নানা সমস্যায় বনজীবীরা

দেশগ্রাম

ব্রাশফায়ারে দুজনকে হত্যার সেই হাসান গ্রেপ্তার
ব্রাশফায়ারে দুজনকে হত্যার সেই হাসান গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জন্যই আন্দোলন সংগ্রাম হয়েছে : টুকু
নির্বাচনের জন্যই আন্দোলন সংগ্রাম হয়েছে : টুকু

খবর

মঞ্চ মাতালেন কাঙালিনী সুফিয়া
মঞ্চ মাতালেন কাঙালিনী সুফিয়া

শোবিজ