শিরোনাম
প্রকাশ: ২৩:২২, সোমবার, ২২ আগস্ট, ২০২২ আপডেট:

‘এটা কি শুরু করেছেন এনারা, কথা বলতে দিবে না আমাকে’

Not defined
অনলাইন ভার্সন
‘এটা কি শুরু করেছেন এনারা, কথা বলতে দিবে না আমাকে’

গত ১৮ আগস্ট চট্টগ্রামে জন্মাষ্টমীর অনুষ্ঠানে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেনের বক্তব্যে তীব্র প্রতিক্রিয়া শুরু হয়। খোদ সরকারি দল, আওয়ামী লীগ এবং মন্ত্রিসভায় তিনি সমালোচনার মুখে পড়েন। এই সময় তিনি ঘরে বাইরে কোণঠাসা পড়েন। ওই ঘটনার পর এই প্রথম তিনি গণমাধ্যমের মুখোমুখি হন। বাংলা ইনসাইডারের প্রধান সম্পাদক সৈয়দ বোরহান কবীরের সঙ্গে আলাপচারিতায় বেশকিছু খোলামেলা কথা বলেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, চিলে কান নিয়ে গেছে, কান ধরেও দেখে না আসলে কি জিনিস। আমার সহকর্মীরা আমাকে জিজ্ঞেস না করে আন্দাজে কথা বলে। আজকে বলে ভাই আমি সরি, আপনার সাথে কথা বলা উচিৎ ছিলো। আমি বললাম, বলেন নাই কেন? বলে আপনি তো আমাদেরকে জানান নাই। আমি বললাম ওকে। উনি বললেন একটু জানান, তাহলে আমাদের জন্যও সুবিধা। আজকে লিখিত বিবৃতি দিয়েছি।

সম্প্রতি সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা না বলা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ধানমন্ডি ৩২ নাম্বারে কথা বলি নাই। কারণ, আমাকে সবাই বলে কিছু বইলেন না। আমাদের সাধারণ সম্পাদক উপদেশ দিয়েছেন আপনি কথা বইলেন না। তারপর আমার আশেপাশে সবাই বলছে কোনো কথা বলবেন না। এটা কি শুরু করেছেন এনারা। কথা বলতে তারা দিবেনা আমাকে, এটা কি তাজ্জবের বিষয়। আজকে আবার আমাকে অভিযোগ করলেন আমার দুই কলিগ। বললেন, আপনি আমাদের বললেন না। বললাম, আমি না বলার আগেই তো আপনারা বলে ফেলেছেন। আমাকে তো আপনারা জিজ্ঞেসও করেন নাই। বললো, আমরা সরি। আপনি একটু আমাদের লিখে দেন কি ঘটনা হয়েছিলো।

ভারত ইস্যুতে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, আমি বললাম, এটা জন্মাষ্টমীর অনুষ্ঠান। সেখানে আমরা সম্প্রীতির কথাই বলতেছি। কোনো নির্বাচন নিয়ে না, ভারতেও কোনো নির্বাচন নিয়ে আলাপ হয়নি। সন্ত্রাস আর উগ্রতা না থাকলে কেমন উন্নয়ন হয়। শুরুই করেছি ওখানে আসামের মুখ্যমন্ত্রীকে দিয়ে। যে আপনার মুখ্যমন্ত্রী এটা বলেছেন। আপনার দেশেও কিছু উগ্র লোক আছে, দুষ্টু লোক আছে, আমার দেশেও আছে। এইসব ব্যাপারে যদি আমরা একমত হই যে, এগুলো আমরা ফুলিয়ে-ফাঁপিয়ে কখনো বলবো না, নিরুৎসাহিত করবো। তাহলে স্থিতিশীলতা থাকবে, সম্প্রীতি থাকবে। আর শেখ হাসিনা হচ্ছেন সম্প্রীতি, স্থিতিশীলতার একটি প্রতীক। তাকে আমরা যেভাবে পারি সাহায্য করবো।

তিনি আরও বলেন, ওখানে নেত্রী বক্তৃতা দিয়েছেন। আমি বলেছিলাম নেত্রী বক্তৃতা দিয়েছেন, আমার কোনো বক্তৃতার দরকার নাই। বললো যে, আমাদের কিছু প্রশ্ন আছে, সেগুলোর উত্তর দেন। বললাম ঠিক আছে। তখন বলতে গেলাম ভারতে কি আলাপ হয়েছিলো। সেখানে আমি বললাম যে, এখানে মুখ্যমন্ত্রীর বিষয়টি নিয়ে শুরু হয়। ওখানে বিভিন্ন জায়গায় ইদানীং স্থিতিশীলতা যথেষ্ট বিরাজ করছে। আরেকটি আমাদের দুই দেশের মধ্যে সম্প্রতি। আপনার ওখানে কি এক মহিলা একটা কি বক্তব্য দিয়েছে, তখন আমাদের এখানে খুব প্রেসার ছিল আমরা একটা বক্তব্য দিবো। আমরা দেই নাই, চুপ করে ছিলাম। কারণ, বক্তব্য দিয়ে তো কোনো লাভ নাই। আমি তখন গণমাধ্যমে বলেছি, রাসুল বলেছেন ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি করার দরকার নাই। কিন্তু তখন আমার খুব চাপ ছিল আমরা একটা আনুষ্ঠানিক বিবৃতি দিব এর বিপক্ষে। কিন্তু আমি দেই নাই। আমি সেটা ওনাকে বলেছি যে, আমরা কোনো বিবৃতি দেইনি। কারণ, আপনার এখানে গণ্ডগোল হয়, আমার ওখানেও গণ্ডগোল হয়। আমার ওখানে গণ্ডগোল হলে আপনার এখানেও গণ্ডগোল হয়। কারণ, আমরা আইসোলেটেড আইল্যান্ড (isolated island) না। আমরা এমন জায়গায় থাকি যে এখানে কিছু হলে ওখানে কি প্রতিক্রিয়া হয়। উনি সমর্থন করেন।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আমি বলেছি, দেখেন শেখ হাসিনা একটা স্থিতিশীল। শি ইজ এ সিম্বল অব স্ট্যাবিলিটি (she is a symbol of stability)। তাকে আমাদের রক্ষা করতে হবে। কারণ, তিনি অসাম্প্রদায়িক ব্যক্তি। এটা আমাদের গর্ব। আমি অবশ্য তখন বঙ্গবন্ধুর কথাও বলেছি। বঙ্গবন্ধু সারা জীবনই অসাম্প্রদায়িকতার কথা বলেছেন। আর বলেছি কয়েকটা ছোটখাটো কিন্তু বিব্রতকর ইস্যু থাকে। যেমন- সীমান্তে হত্যা করলো। এগুলো আপনারা সমাধান করেন, এই ব্যাপারে আপনাদের যা যা করা দরকার সেগুলো করলে আমরা খুশি হবো। 

কলিগদের অবস্থান প্রসঙ্গে ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, আমি বিস্মিত। আজকে বলছে যে, আপনি বলেন নাই। ওরা তো আমাকে জিজ্ঞেসও করেন নাই। জিজ্ঞেস না করেই বিবৃতি দিয়ে দিয়েছে। আজকে বলছে আপনি বলেন নাই। তারপরে আমি ছোট একটা লেখা লিখে উনাদের জানিয়েছি।

আব্দুর রহমান বলছেন যে, আপনি নাকি আওয়ামী লীগের কেউ না। আওয়ামী লীগের যদি আপনি কেউ না হন তাহলে আপনি নমিনেশন পেলেন কিভাবে এমন প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, উনি যেটা বলতে চেয়েছেন প্রেসিডিয়ামের কেউ না বা কেন্দ্রীয় কমিটির কেউ না। তিনি কারেকশন করেছেন।

‘বেহেশতে’ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমাকে বলেছে আমাদের অর্থনীতি খুব খারাপ। আমি বলেছি, শুনেন আমাদের অর্থনীতি খুব ভালো। দুনিয়ার সব জায়গায় জিনিসপত্রের দাম বাড়ছে। আমাদের মুদ্রাস্ফীতি প্রায় ৭ শতাংশ, আর আমেরিকায় বেড়েছে ৯ দশমিক ১, যেখানে ২-৩ শতাংশের বেশি কখনোই বাড়ে না। ইংল্যান্ডেও অনেক বেড়েছে। তুর্কীর মতো একটি বড় অর্থনীতির দেশের ৬৭ শতাংশ বেড়েছে, পাকিস্তানে ৩৭ শতাংশ বেড়েছে। আর গণমাধ্যমের তথ্যমতে শ্রীলঙ্কায় ১৫০ শতাংশের বেশি। সুতরাং দেখেন ওদের কীরকম কঠিন অবস্থা। এদের তুলনায় আমরা অনেক ভাল আছি। আফগানিস্তানে মানুষ মসজিদে গেলে মেরে ফেলে, আমেরিকায় স্কুলে গেলে মেরে ফেলে। আমরা সেই দিক থেকে ওদের তুলনায় অনেক ভাল আছি, আপনারা বলতে পারেন ‘বেহেশতে’ আছি। ‘বেহেশতে’ শব্দটা আমরা সবসময় ব্যবহার করি। এখন বাকি সব বাদ দিয়ে মোমেন সাহেব বলছে, ‘বেহেশতে’ আছি।

জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার মিশেল ব্যাচেলেটের বাংলাদেশ সফর প্রসঙ্গে ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, মিশেল তো এসে প্রথমদিনই  আমাদের সাথে সাক্ষাৎ করে ফেললো। আমরা একটা সুশীল গ্রুপ এনেছিলাম। কিন্তু আমাদের ফরমেটটা খুব খারাপ। আমি ওকে (মিশেল) উপরে বসিয়ে রাখছি, আর আমাদের সুশীলরা বড় বড় বিবৃতি দিয়েছেন। কিন্তু ওদের সিস্টেম যেটা করেছেন সেটা ইন্টারেক্টিভ (interactive)। গোল টেবিলে সবাই বসেছেন। আর এমনিতে আগে থেকেই সে একটা আইডিয়া নিয়ে এসেছেন। আমাদের সাথে যখন আলাপ হয়েছে তখন খারাপ কিছু বলে নাই। কিন্তু তাদের ওখানে যখন গেলো, এরপর প্রেস কনফারেন্স করলো। আমি চেয়েছিলাম আমার সাথে কথা বলার প্রেস কনফারেন্স করুক। কিন্তু আমার মন্ত্রণালয়ের লোকজন বললো, স্যার এটা ঠিক হবে না। কিন্তু সে ঠিকই প্রেস কনফারেন্স করে গেছে।

মিশেল ব্যাচেলেট যে নিরপেক্ষ কমিশনের কথা বলে গেছেন আপনারা সেটা নিয়ে ভাবছেন কিনা এমন প্রশ্নে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, আমার সাথে তো এটা নিয়ে আলাপ হয়নি। আমার ব্যক্তিগত ধারণা যে, আমাদের দেশে তো কমিশন আছে। তারা সক্রিয়। তাদের সরকারে নয়, তাদের নিজস্ব অথরিটি আছে। আমাদের দেশের ডেফিনিশন অনুযায়ী আমাদের আইনে, ফোর্স ডিসেপিয়ার শব্দটাই নাই। কোনো আইনই নাই। এগুলো ল্যাটিন আমেরিকা, অন্যদেশে আছে। মিশেল ব্যাচেলেটের বাবাকে ফোর্স ডিসেপিয়ার করে মেরে ফেলেছে। তাই তার নিজের এই অভিজ্ঞতা আছে।

মিশেল ব্যাচেলেটের সফর, একই সাথে নেত্র নিউজের আয়নাঘর প্রতিবেদন প্রসঙ্গে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, ৭৫ এর মতো একইভাবে এখন ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে। নেত্র নামে একটি নিউজ আছে। সুইডেনকে জিজ্ঞেস করলাম এই বিষয়ে। তারা বললো তারা জানেনা। এটা আমাদের পত্রিকা নয়। এটাতে যুক্তরাষ্ট্রের এনডিআই ফান্ডিং করে। তারা আমাদের ওখানে থাকে। ইংরেজিতে ডেভিড বার্গম্যান এবং বাংলায় তাসনিম খলিল। তাদেরকে  যে কে তথ্য দেয় আমি বলতে পারবো না। তারা একেক সময় একেকটা আজগুবি বের করে। বের করে এটাকে ফলাও করে। কে প্রমোট করছে? নেত্র নিউজের এই আয়নাঘরের নিউজগুলো ভয়েস অব আমেরিকা, এরা প্রমোট করে। সুতরাং বিদেশে অবশ্যই কিছু হচ্ছে।

এই বিভাগের আরও খবর
ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ
ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ
দাঁড়িপাল্লা প্রতীকসহ জামায়াতের নিবন্ধন পুনর্বহালের গেজেট প্রকাশ
দাঁড়িপাল্লা প্রতীকসহ জামায়াতের নিবন্ধন পুনর্বহালের গেজেট প্রকাশ
জনগণ সংখ্যানুপাতিকের ভিত্তিতে নয়, দল দেখে ভোট দিতে চায় : প্রিন্স
জনগণ সংখ্যানুপাতিকের ভিত্তিতে নয়, দল দেখে ভোট দিতে চায় : প্রিন্স
সাবেক এমপি শম্ভুর জমি ক্রোক ‍ও ১৬ ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
সাবেক এমপি শম্ভুর জমি ক্রোক ‍ও ১৬ ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
হাসিনার বিচার নিশ্চিত করতে হবে : নাহিদ ইসলাম
হাসিনার বিচার নিশ্চিত করতে হবে : নাহিদ ইসলাম
কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ
কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
জাতীয় ঐকমত্য গঠনে সর্বোচ্চ সহযোগিতা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন
জাতীয় ঐকমত্য গঠনে সর্বোচ্চ সহযোগিতা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন
সংখ্যানুপাতিক নির্বাচনের জন্য সংসদের সিদ্ধান্ত প্রয়োজন : আমীর খসরু
সংখ্যানুপাতিক নির্বাচনের জন্য সংসদের সিদ্ধান্ত প্রয়োজন : আমীর খসরু
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি বিএনপির বিরুদ্ধে নতুন ষড়যন্ত্র : ফারুক
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি বিএনপির বিরুদ্ধে নতুন ষড়যন্ত্র : ফারুক
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিয়ে দেশে শান্তি ফিরিয়ে আনুন : ফারুক
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিয়ে দেশে শান্তি ফিরিয়ে আনুন : ফারুক
সর্বশেষ খবর
কুড়িগ্রামে নদীর পানি ফের বৃদ্ধি, নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
কুড়িগ্রামে নদীর পানি ফের বৃদ্ধি, নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক যুব দিবস ২০২৫ পালিত
ফেনীতে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক যুব দিবস ২০২৫ পালিত

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিখোঁজের ৪০ ঘণ্টা পর নদী থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
নিখোঁজের ৪০ ঘণ্টা পর নদী থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টি-টোয়েন্টিতে কোহলিকে টপকে গেলেন ওয়ার্নার
টি-টোয়েন্টিতে কোহলিকে টপকে গেলেন ওয়ার্নার

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মিছিল থেকে পুলিশের ওপর হামলা: গ্রেফতার ১৮
মিছিল থেকে পুলিশের ওপর হামলা: গ্রেফতার ১৮

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভোট নিয়ে যারা ষড়যন্ত্র করবে রাজনীতি থেকে তারা হারিয়ে যাবে: টুকু
ভোট নিয়ে যারা ষড়যন্ত্র করবে রাজনীতি থেকে তারা হারিয়ে যাবে: টুকু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিশিং বোটে নিষিদ্ধ সরঞ্জাম স্থাপন, ভারতীয় নাগরিকসহ আটক ৪
ফিশিং বোটে নিষিদ্ধ সরঞ্জাম স্থাপন, ভারতীয় নাগরিকসহ আটক ৪

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

উদ্যোক্তা সৃষ্টি হলে কর্মসংস্থানের নতুন ক্ষেত্র তৈরি হবে : মেয়র শাহাদাত
উদ্যোক্তা সৃষ্টি হলে কর্মসংস্থানের নতুন ক্ষেত্র তৈরি হবে : মেয়র শাহাদাত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বৃদ্ধ বাবাকে কুপিয়ে জখম, ছেলে গ্রেপ্তার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বৃদ্ধ বাবাকে কুপিয়ে জখম, ছেলে গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিন্দগঞ্জে ট্রাকের ধাক্কায় অটোরিকশার ৩ যাত্রী নিহত
গোবিন্দগঞ্জে ট্রাকের ধাক্কায় অটোরিকশার ৩ যাত্রী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সকল ষড়যন্ত্র রুখতে তারেক রহমানের নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে : টিপু
সকল ষড়যন্ত্র রুখতে তারেক রহমানের নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে : টিপু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘প্রবাসীদের রেমিট্যান্সে অর্থনীতি মজবুত অবস্থায় ঘুরে দাঁড়িয়েছে’
‘প্রবাসীদের রেমিট্যান্সে অর্থনীতি মজবুত অবস্থায় ঘুরে দাঁড়িয়েছে’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিতে কাজ করছে সরকার: প্রধান উপদেষ্টা
প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিতে কাজ করছে সরকার: প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবিতে ‘কোনটাকে বলি সংবাদ?’ শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত
গোবিপ্রবিতে ‘কোনটাকে বলি সংবাদ?’ শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধরলায় ভেসে আসা ভারতীয় শিশুর মরদেহ হস্তান্তর
ধরলায় ভেসে আসা ভারতীয় শিশুর মরদেহ হস্তান্তর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপর্যস্ত অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ালেও বেসরকারি খাতে আস্থার সংকট রয়েছে : অর্থ উপদেষ্টা
বিপর্যস্ত অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ালেও বেসরকারি খাতে আস্থার সংকট রয়েছে : অর্থ উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় তীব্র বোমাবর্ষণ, কি বলছে আন্তর্জাতিক মহল?
গাজায় তীব্র বোমাবর্ষণ, কি বলছে আন্তর্জাতিক মহল?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইএল টি-টোয়েন্টি: দুবাই ক্যাপিটালসে মুস্তাফিজ
আইএল টি-টোয়েন্টি: দুবাই ক্যাপিটালসে মুস্তাফিজ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুষ্টিয়ায় বজ্রপাতে দুই কৃষকের মৃত্যু
কুষ্টিয়ায় বজ্রপাতে দুই কৃষকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রেভিসের রেকর্ড গড়া ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকার জয়
ব্রেভিসের রেকর্ড গড়া ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকার জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডারউইনে প্রস্তুতি ম্যাচে জয় পেল বাংলাদেশ ‘এ’ দল
ডারউইনে প্রস্তুতি ম্যাচে জয় পেল বাংলাদেশ ‘এ’ দল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খাদের কিনারা থেকে অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়িয়েছে : অর্থ উপদেষ্টা
খাদের কিনারা থেকে অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়িয়েছে : অর্থ উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফ্রিকা জয় করে দেশে ফিরল বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল
আফ্রিকা জয় করে দেশে ফিরল বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেপ্তার
শেরপুরে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেপ্তার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে ধানের শীষে, দেশ গড়ব মিলেমিশে: তারেক রহমান
ভোট দিলে ধানের শীষে, দেশ গড়ব মিলেমিশে: তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মালয়েশিয়া বিএনপির সভাপতি বাদলুর রহমানের মায়ের ইন্তেকাল
মালয়েশিয়া বিএনপির সভাপতি বাদলুর রহমানের মায়ের ইন্তেকাল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে ৬ কোটি টাকার ইয়াবা ও ক্রিস্টাল মেথ জব্দ
টেকনাফে ৬ কোটি টাকার ইয়াবা ও ক্রিস্টাল মেথ জব্দ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দৃষ্টিনন্দন কাঠের সেতু নির্মাণে কমেছে ভোগান্তি, বাড়ছে দর্শনার্থী
দৃষ্টিনন্দন কাঠের সেতু নির্মাণে কমেছে ভোগান্তি, বাড়ছে দর্শনার্থী

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সত্যিই কি ইসরায়েলের জন্য লুকিয়ে অস্ত্র এনেছে সৌদির জাহাজ?
সত্যিই কি ইসরায়েলের জন্য লুকিয়ে অস্ত্র এনেছে সৌদির জাহাজ?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাদাখ সীমান্তে রেললাইন বানাচ্ছে চীন, আতঙ্কে ভারত
লাদাখ সীমান্তে রেললাইন বানাচ্ছে চীন, আতঙ্কে ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পরমাণু যুদ্ধের হুমকির জবাবে কী বলছে ভারত
পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পরমাণু যুদ্ধের হুমকির জবাবে কী বলছে ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইসরায়েলের জন্য লুকিয়ে অস্ত্র এনেছে সৌদির জাহাজ?
সত্যিই কি ইসরায়েলের জন্য লুকিয়ে অস্ত্র এনেছে সৌদির জাহাজ?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংকে টাকা তুলতে হয়রানি
ব্যাংকে টাকা তুলতে হয়রানি

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশের পাটপণ্য রপ্তানিতে ভারতের নতুন বিধিনিষেধ
বাংলাদেশের পাটপণ্য রপ্তানিতে ভারতের নতুন বিধিনিষেধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের শুল্কারোপ : চীন-ভারত থেকে পোশাকের আরও ক্রেতা আসছে বাংলাদেশে
ট্রাম্পের শুল্কারোপ : চীন-ভারত থেকে পোশাকের আরও ক্রেতা আসছে বাংলাদেশে

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সারজিস আলমের বিরুদ্ধে গাজীপুর সিএমএম কোর্টে মামলা দায়ের
সারজিস আলমের বিরুদ্ধে গাজীপুর সিএমএম কোর্টে মামলা দায়ের

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সচিবালয়ে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য সাত জরুরি নির্দেশনা
সচিবালয়ে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য সাত জরুরি নির্দেশনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাজ্যে সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরীর সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
যুক্তরাজ্যে সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরীর সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ার সঙ্গে পাঁচটি সমঝোতা স্মারক ও তিনটি নোট বিনিময় স্বাক্ষর
মালয়েশিয়ার সঙ্গে পাঁচটি সমঝোতা স্মারক ও তিনটি নোট বিনিময় স্বাক্ষর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গাজায় ইসরায়েলিদের ভয়াবহতার বর্ণনা দেওয়ার ভাষা নেই’
‘গাজায় ইসরায়েলিদের ভয়াবহতার বর্ণনা দেওয়ার ভাষা নেই’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি বিয়ে করতে চলেছেন রোনালদো? জর্জিনার নতুন পোস্ট ঘিরে জল্পনা তুঙ্গে
সত্যিই কি বিয়ে করতে চলেছেন রোনালদো? জর্জিনার নতুন পোস্ট ঘিরে জল্পনা তুঙ্গে

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ আগস্ট ঘিরে সারা দেশে নিরাপত্তা জোরদার, টুঙ্গিপাড়ায় আলাদা ব্যবস্থা
১৫ আগস্ট ঘিরে সারা দেশে নিরাপত্তা জোরদার, টুঙ্গিপাড়ায় আলাদা ব্যবস্থা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভয়ে পালাচ্ছে বাঙালি শ্রমিকরা, দিল্লি, নয়ডা, গুরুগ্রামে গৃহকর্মীর তীব্র সংকট!
ভয়ে পালাচ্ছে বাঙালি শ্রমিকরা, দিল্লি, নয়ডা, গুরুগ্রামে গৃহকর্মীর তীব্র সংকট!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরব আমিরাত ক্লাউড সিডিংয়ে সাফল্য পাচ্ছে, বাড়ছে বৃষ্টিপাত
আরব আমিরাত ক্লাউড সিডিংয়ে সাফল্য পাচ্ছে, বাড়ছে বৃষ্টিপাত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপনে ২২শ’ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম কিনেছিল স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকার
গোপনে ২২শ’ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম কিনেছিল স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্যাপ সংশোধনের খসড়া চূড়ান্ত, অনুমোদনের জন্য যাবে উপদেষ্টা পরিষদে
ড্যাপ সংশোধনের খসড়া চূড়ান্ত, অনুমোদনের জন্য যাবে উপদেষ্টা পরিষদে

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দাম নিয়ন্ত্রণে পিঁয়াজ আমদানি উন্মুক্ত করা হবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
দাম নিয়ন্ত্রণে পিঁয়াজ আমদানি উন্মুক্ত করা হবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডাকসুর একমাত্র নারী ভিপি মাহফুজা খানম আর নেই
ডাকসুর একমাত্র নারী ভিপি মাহফুজা খানম আর নেই

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দরে অবতরণের সময় উড়োজাহাজের ধাক্কায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
বিমানবন্দরে অবতরণের সময় উড়োজাহাজের ধাক্কায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি আগ্রাসন থেকে বাঁচতে রাশিয়ার সহায়তা চাইছে সিরিয়া
ইসরায়েলি আগ্রাসন থেকে বাঁচতে রাশিয়ার সহায়তা চাইছে সিরিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেলুচ আর্মিকে ‘সন্ত্রাসী’ তকমা দিল যুক্তরাষ্ট্র
বেলুচ আর্মিকে ‘সন্ত্রাসী’ তকমা দিল যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসপাতাল থেকে আজ বাসায় ফিরবেন জামায়াত আমির
হাসপাতাল থেকে আজ বাসায় ফিরবেন জামায়াত আমির

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনকে বিলম্বিত করতে এখনও ষড়যন্ত্র চলমান : রিজভী
নির্বাচনকে বিলম্বিত করতে এখনও ষড়যন্ত্র চলমান : রিজভী

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাইকোর্টে প্রবেশের মুখে ইয়াবা, মদ ও হেরোইনসহ আটক ১
হাইকোর্টে প্রবেশের মুখে ইয়াবা, মদ ও হেরোইনসহ আটক ১

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগের মিছিল থেকে পুলিশের ওপর হামলা, আটক ১৮
আওয়ামী লীগের মিছিল থেকে পুলিশের ওপর হামলা, আটক ১৮

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৯৩৫ কোটি টাকায় যুক্তরাষ্ট্র থেকে কেনা হবে দুই জাহাজ
৯৩৫ কোটি টাকায় যুক্তরাষ্ট্র থেকে কেনা হবে দুই জাহাজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস
যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস

১৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়ার মধ্যে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়ার মধ্যে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খোলা পাম অয়েলের দাম কমাল সরকার
খোলা পাম অয়েলের দাম কমাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ আগস্ট)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হেমিংয়ের মাসিক বেতন ১০ লাখ টাকা
হেমিংয়ের মাসিক বেতন ১০ লাখ টাকা

মাঠে ময়দানে

সাদাপাথর কেলেঙ্কারি
সাদাপাথর কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপনে কেনা হয় ২২০০ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম
গোপনে কেনা হয় ২২০০ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্নীতির অভিযোগ থাকলে ছাড় নয় উপদেষ্টাদের
দুর্নীতির অভিযোগ থাকলে ছাড় নয় উপদেষ্টাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বেসরকারি খাতে এখনো আস্থার সংকট
বেসরকারি খাতে এখনো আস্থার সংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠক ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূতের
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠক ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেওয়া হবে
পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেওয়া হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন পেছানোর অজুহাত কিছু দলের
নির্বাচন পেছানোর অজুহাত কিছু দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবন্দর থেকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ তিন নির্বাচনের তদন্ত চায় ৭৯ শতাংশ মানুষ
শেষ তিন নির্বাচনের তদন্ত চায় ৭৯ শতাংশ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

অঝোরে কাঁদলেন মোস্তাকিমের বাবা চাইলেন বিচার
অঝোরে কাঁদলেন মোস্তাকিমের বাবা চাইলেন বিচার

প্রথম পৃষ্ঠা

গাড়িতে দুই লাশ এখনো রহস্যে
গাড়িতে দুই লাশ এখনো রহস্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

খায়রুলের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ হাই কোর্টে
খায়রুলের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ হাই কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ দেশের লড়াইয়ের প্রস্তুতিতে বাংলাদেশ
১২ দেশের লড়াইয়ের প্রস্তুতিতে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

এএফসি কাপে কিংসের প্রথম হ্যাটট্রিক বার্কোসের
এএফসি কাপে কিংসের প্রথম হ্যাটট্রিক বার্কোসের

মাঠে ময়দানে

নতুন মুরাসে হার পুরোনো আবাহনীর
নতুন মুরাসে হার পুরোনো আবাহনীর

মাঠে ময়দানে

পেশাদার ফুটবলে এ কেমন মানসিকতা!
পেশাদার ফুটবলে এ কেমন মানসিকতা!

মাঠে ময়দানে

‘বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা পরিশ্রমী’
‘বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা পরিশ্রমী’

মাঠে ময়দানে

কনিষ্ঠ প্রোটিয়া সেঞ্চুরিয়ান ব্রেভিস
কনিষ্ঠ প্রোটিয়া সেঞ্চুরিয়ান ব্রেভিস

মাঠে ময়দানে

এবার যুবাদের সফর ইংল্যান্ডে
এবার যুবাদের সফর ইংল্যান্ডে

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

বাকি না দেওয়ায় দোকানির কানে কামড়!
বাকি না দেওয়ায় দোকানির কানে কামড়!

দেশগ্রাম

পাথর রক্ষায় পরিবেশ উপদেষ্টা ব্যর্থ হয়েছেন
পাথর রক্ষায় পরিবেশ উপদেষ্টা ব্যর্থ হয়েছেন

নগর জীবন

একটি অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা পাবে
একটি অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা পাবে

নগর জীবন

১৬ ব্যক্তি ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান পাচ্ছে জাতীয় মৎস্য পদক
১৬ ব্যক্তি ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান পাচ্ছে জাতীয় মৎস্য পদক

নগর জীবন

শাবানার বাহারি রান্নার অজানা গল্প
শাবানার বাহারি রান্নার অজানা গল্প

শোবিজ

রাজকাপুরকে সত্যিই ভালোবাসতেন লতা!
রাজকাপুরকে সত্যিই ভালোবাসতেন লতা!

শোবিজ

সুচিত্রা সেনের সেই পছন্দের ‘চা’
সুচিত্রা সেনের সেই পছন্দের ‘চা’

শোবিজ