শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:৩৮, বুধবার, ২০ মার্চ, ২০২৪

সরকার যদি না বোঝে মানুষ কষ্টে আছে, তাহলে সমাধান হবে কিভাবে : জিএম কাদের

অনলাইন প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
সরকার যদি না বোঝে মানুষ কষ্টে আছে, তাহলে সমাধান হবে কিভাবে : জিএম কাদের

বিরোধীদলীয় নেতা ও জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের এমপি বলেছেন, সরকারি হিসাবেই দেশের প্রায় ২৬ ভাগ মানুষ খাদ্য নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন। এই বিশাল অংশ ধার করে খাবার ক্রয় করছে। খাদ্যদ্রব্য তাদের ক্রয় ক্ষমতার বাইরে চলে গেছে। ১ থেকে দেড় কোটি পরিবার বা ৪ কোটি মানুষ এমন বাস্তবতায় মোকাবেলা করছে। যারা পরিবারভুক্ত নয় তারা এই হিসেবের বাইরে। তারা বছরে কমপক্ষে ৫০ হাজার টাকা ঋণ করছে খাবার ক্রয় করতে। ঋণ না করলে তারা খাবার পাচ্ছে না। অমর্ত্য সেন বলেছিলেন, পণ্যের অভাবে দুর্ভিক্ষ হয় না, দুর্ভিক্ষ হয় ক্রয় ক্ষমতার অভাবে। 

তিনি বলেন, সরকারই স্বীকার করছে প্রায় ৪ কোটি মানুষের খাদ্যক্রয় ক্ষমতা নেই। দেশ এখন আংশিকভাবে দুর্ভিক্ষ আক্রান্ত। দেশে আংশিক ভাবে দুর্ভিক্ষ চলছে। যারা ধার পরিশোধ করতে পারে, তাদেরই মানুষ ধার দেয়। প্রায় চার কোটি মানুষ খাদ্য কিনতে ধার করছে কিন্তু হতদরিদ্ররা তো কারো কাছে ধার পায় না, তারা কী খেয়ে তিনবেলা খেতে পাচ্ছে? যারা কারো কাছে ধার পায় না এমন অন্তত আরও ১০ কোটি মানুষ খাদ্য নিরাপত্তাহীন হয়ে পড়েছে। সরকার বলে বেড়ায়, দেশে নাকি রুগ্ন মানুষ দেখা যায় না। এটা কী সত্য কথা? আমাদের বেশির ভাগ মানুষ অর্থ কষ্টে আছে। সরকার যদি না বোঝে দেশের মানুষ কষ্টে আছে তাহলে সমাধান হবে কিভাবে? মানুষ যখন মোটেও খাদ্য কিনতে পারবে না, না খেয়ে মারা যাবে- সে অবস্থা এখনো আসেনি। তবে, সে দিকেই তো দেশ যাচ্ছে। 

আজ বুধবার দুপুরে জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যানের বনানীস্থ কার্যালয় মিলনায়তনে প্রয়াত রাষ্ট্রপতি ও জাতীয় পার্টির প্রতিষ্ঠাতা পল্লীবন্ধু হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের ৯৫তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভায় জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান এসব কথা বলেন। 

এসময় তিনি আরও বলেন, পল্লীবন্ধু হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ সকল কাজ জনগণের স্বার্থে করেছিলেন। জনগণও সব সময় পল্লীবন্ধুকে নন্দিত করে রেখেছিলেন। এরশাদকে দেখলে পঙ্গপালের মত মানুষ ছুটে আসতেন। আমরা সঠিকভাবে রাজনীতি করে পল্লীবন্ধুর স্বপ্নের নতুন বাংলাদেশ গড়ে তুলবো। যেখানে অন্যায়, অবিচার, বিভেদ থাকবে না। এরশাদ সাহেব সুশাসন দিতে সমর্থ্য হয়েছিলেন। 

এসময় জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান বলেন, যদি কোন দল তাদের নীতি আদর্শ নিয়ে রাজনীতিতে টিকতে না পারলে সামনের দিকে অশুভ শক্তি মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে পারে। অস্বাভাবিক রাজনীতি মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে পারে। তাই স্বাভাবিক রাজনীতি চলতে দেয়া সরকারের দায়িত্ব। বিরোধীদলকে কাজ করতে দেয়া সরকারেরই দায়িত্ব। আমরা পল্লীবন্ধুর নির্দেশিত পথে চলে নতুন বাংলাদেশ গড়তে পারি। 

এসময় বিরোীদলীয় চিফ হুইপ মুজিবুল হক চুন্নু এমপি বলেন, যারা বলছেন, জাতীয় পার্টি ভেঙে যাচ্ছে- তারা ভুল বলছেন। জাতীয় পার্টি ভেঙে যাচ্ছে না। রাজনীতি হচ্ছে একটি চলন্ত ট্রেনের মত। চলার পথে কেউ নেমে যাবে আবার কেউ নতুন করে উঠবে, এভাবেই রাজনীতি চলছে। আমরা গুটি কয়েক লোক চলে গেলেও জাতীয় পার্টির ক্ষতি হবে না, জাতীয় পার্টি এগিয়ে যাবে নিজস্ব গতিতে। জাতীয় পার্টিতে নতুন প্রজন্ম যোগ দেবে। আমরা তাদের সাথে নিয়ে পল্লীবন্ধুর রাজনীতি এগিয়ে নেবো। 

এর আগে দোআ মুনাজাত পরিচালনা করেন জাতীয় পার্টির যুগ্ম ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক ক্বারী ইসারুহুল্লাহ আসিফ। 

সকালে জাতীয় পার্টি মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু এমপির নেতৃত্বে কাকরাইলস্থ কেন্দ্রীয় কার্যালয় চত্বরে পল্লীবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুস্পস্তবক অর্পণ করেন নেতা-কর্মীরা। সকাল থেকে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে কোরআন তেলাওয়াত ও বিকালে জাতীয় পার্টি মহানগর দক্ষিণের আহ্বায়ক জহিরুল আলম রুবেলের সভাপতিত্বে দো’আ মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। 

আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখছেন বিরোধীদলীয় নেতা ও জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের এমপি’র সভাপতিত্বে ও যুগ্ম মহাসচিব গোলাম মোহাম্মদ রাজুর সঞ্চালনায় আলোচনায় অংশ নেন জাতীয় পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু এমপি, প্রেসিডিয়াম সদস্য লে. জে. (অব.) মাসুদ উদ্দিন চৌধুরী এমপি, অ্যাড. মো. রেজাউল ইসলাম ভূঁইয়া, সৈয়দ দিদার বখত, ঢাকা মহানগর উত্তরের সদস্য সচিব সুলতান আহমেদ সেলিম, যুব সংহতির সাধারণ সম্পাদক আহাদ ইউ চৌধুরী শাহীন, কৃষক পার্টির সাধারণ সম্পাদক এবিএম লিয়াকত হোসেন চাকলাদার, জাতীয় স্বেচ্ছাসেবক পার্টির সাধারণ সম্পাদক বেলাল হোসেন, জাতীয় ছাত্র সমাজের সভাপতি আল মামুন, সাধারণ সম্পাদক আশরাফুল ইসলাম খান প্রমুখ। 

আরও উপস্থিত ছিলেন প্রেসিডিয়াম সদস্য এসএম আব্দুল মান্নান, মেজর অব. রানা সোহেল, মোস্তফা আল মাহমুদ, শেরীফা কাদের, চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা খলিলুর রহমান খলিল, ইঞ্জিনিয়ার মনির আহমেদ, ভাইস চেয়ারম্যান আমির উদ্দিন আহমেদ ডালু, জসীম উদ্দিন ভূঁইয়া, যুগ্ম মহাসচিব সামছুল হক, সম্পাদক মন্ডলী হুমায়ন খান, আনোয়ার হোসেন তোতা, কাজী আবুল খায়ের, সুলতান মাহমুদ, এমএ রাজ্জাক খান, ইঞ্জিনিয়ার এলাহান উদ্দিন, যুগ্ম সম্পাদক হেলাল উদ্দিন, আজহারুল ইসলাম সরকার, জাকির হোসেন মৃধা, মাহমুদ আলম, সমরেশ মন্ডল মানিক, দ্বীন ইসলাম শেখ, হাফেজ ইসাহুরুল্লাহ আসিফ, শাহজাহান কবির, শহীদ হোসেন সেন্টু, কেন্দ্রীয় নেতা, সামছুল হুদা, আলমগীর হোসেন, একেএম নুরুজ্জামান খান, লোকমান হোসেন ভ‚ইয়া রাজু। জাতীয় সৈনিক পার্টির সাধারণ সম্পাদক নিজাম উদ্দিন, জাতীয় ছাত্র সমাজ এর সভাপতি আল মামুন, মোটর শ্রমিক পার্টির সভাপতি মেহেদী হাসান শিপন, সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রহিম প্রমুখ। 

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ নিয়ে যে বার্তা নাহিদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ নিয়ে যে বার্তা নাহিদের
শ্রমিক বাঁচলে শিল্প বাঁচবে : জামায়াত আমির
শ্রমিক বাঁচলে শিল্প বাঁচবে : জামায়াত আমির
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মহাসমাবেশ সফল করতে হেফাজতের গণমিছিল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মহাসমাবেশ সফল করতে হেফাজতের গণমিছিল
বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র আর গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র একই : গয়েশ্বর
বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র আর গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র একই : গয়েশ্বর
শ্রমিকদের ন্যায্য আদায়ের লড়াইয়ে পাশে আছে বিএনপি : আমীর খসরু
শ্রমিকদের ন্যায্য আদায়ের লড়াইয়ে পাশে আছে বিএনপি : আমীর খসরু
মানবিক ও গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গঠনে শপথ নিতে হবে : প্রিন্স
মানবিক ও গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গঠনে শপথ নিতে হবে : প্রিন্স
নয়াপল্টনে মে দিবসের সমাবেশে বিএনপির শোডাউন
নয়াপল্টনে মে দিবসের সমাবেশে বিএনপির শোডাউন
করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে : তারেক রহমান
করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে : তারেক রহমান
বিএনপির শ্রমিক সমাবেশে নেতা-কর্মীদের ঢল
বিএনপির শ্রমিক সমাবেশে নেতা-কর্মীদের ঢল
৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ
৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ
'শ্রমিকের অধিকার ও মর্যাদা  নিশ্চিত করতে হবে'
'শ্রমিকের অধিকার ও মর্যাদা  নিশ্চিত করতে হবে'
নয়াপল্টনে শ্রমিক সমাবেশে জনস্রোত
নয়াপল্টনে শ্রমিক সমাবেশে জনস্রোত
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশ-আরব আমিরাত টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি ঘোষণা
বাংলাদেশ-আরব আমিরাত টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি ঘোষণা

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

মে দিবসে আমেরিকায় হাজারের বেশি স্থানে ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভ
মে দিবসে আমেরিকায় হাজারের বেশি স্থানে ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভ

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ত্বকের যত্নে কমলার খোসা
ত্বকের যত্নে কমলার খোসা

১১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

এরপর নেতানিয়াহুর ‘নজরে’ কি দামেস্ক?
এরপর নেতানিয়াহুর ‘নজরে’ কি দামেস্ক?

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশপুর সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি কৃষক আহত
মহেশপুর সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি কৃষক আহত

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে শ্রমিক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
জয়পুরহাটে শ্রমিক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুল্কযুদ্ধে অ্যাপলের খরচ বাড়ছে প্রায় বিলিয়ন ডলার
শুল্কযুদ্ধে অ্যাপলের খরচ বাড়ছে প্রায় বিলিয়ন ডলার

৩০ মিনিট আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তান সীমান্তবর্তী পাঁচ ভারতীয় সেনাঘাঁটিতে গোলাগুলি
পাকিস্তান সীমান্তবর্তী পাঁচ ভারতীয় সেনাঘাঁটিতে গোলাগুলি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছুটির দিনেও স্বাস্থ্যকর নয় ঢাকার বাতাস
ছুটির দিনেও স্বাস্থ্যকর নয় ঢাকার বাতাস

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবহাওয়া অফিসের নতুন বার্তা
আবহাওয়া অফিসের নতুন বার্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনে হুতিদের লক্ষ্য করে ফের মার্কিন বিমান হামলা
ইয়েমেনে হুতিদের লক্ষ্য করে ফের মার্কিন বিমান হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনুমতি ছাড়া হজ পালন না করার অনুরোধ ধর্ম মন্ত্রণালয়ের
অনুমতি ছাড়া হজ পালন না করার অনুরোধ ধর্ম মন্ত্রণালয়ের

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

লোক-দেখানো ইবাদত মূল্যহীন
লোক-দেখানো ইবাদত মূল্যহীন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাণিজ্যযুদ্ধ, মার্কিনবাজারে চরম অস্থিরতার ক্ষণগণনা শুরু
বাণিজ্যযুদ্ধ, মার্কিনবাজারে চরম অস্থিরতার ক্ষণগণনা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

তাসকিনকে নিয়ে সুখবর পেল বাংলাদেশ
তাসকিনকে নিয়ে সুখবর পেল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাড়ছে ডেঙ্গুর প্রকোপ: মার্চের তুলনায় এপ্রিলে আক্রান্ত-মৃত্যু দ্বিগুণ
বাড়ছে ডেঙ্গুর প্রকোপ: মার্চের তুলনায় এপ্রিলে আক্রান্ত-মৃত্যু দ্বিগুণ

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

‘চাকরির সুযোগ তৈরিতে বেসরকারি খাতের বিকল্প নেই’
‘চাকরির সুযোগ তৈরিতে বেসরকারি খাতের বিকল্প নেই’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচ্ছন্নতা ও দখলমুক্ত পরিবেশ নিশ্চিতে উত্তরা ঘুরে দেখলেন রাজউক চেয়ারম্যান
পরিচ্ছন্নতা ও দখলমুক্ত পরিবেশ নিশ্চিতে উত্তরা ঘুরে দেখলেন রাজউক চেয়ারম্যান

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুক্তিযোদ্ধা হেলেন করিমের ৮ম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
মুক্তিযোদ্ধা হেলেন করিমের ৮ম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমেরিকার ব্যবহারের জন্য আইফোন তৈরি হবে ভারতে!
আমেরিকার ব্যবহারের জন্য আইফোন তৈরি হবে ভারতে!

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পীরগঞ্জ বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে শ্রমিকদের মাঝে মাটিকাটার উপকরণ বিতরণ
পীরগঞ্জ বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে শ্রমিকদের মাঝে মাটিকাটার উপকরণ বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নতুন রূপে মেটা এআই, যে সুবিধা পাওয়া যাবে
নতুন রূপে মেটা এআই, যে সুবিধা পাওয়া যাবে

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নতুন করে আলোচনার ইঙ্গিত আমেরিকা-চীনের
নতুন করে আলোচনার ইঙ্গিত আমেরিকা-চীনের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ কাল
রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ কাল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লিতে প্রবল বৃষ্টিপাত, নিহত ৪
দিল্লিতে প্রবল বৃষ্টিপাত, নিহত ৪

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন প্রেমের ‘আনুষ্ঠানিক’ ঘোষণা দিলেন শিখর ধাওয়ান
নতুন প্রেমের ‘আনুষ্ঠানিক’ ঘোষণা দিলেন শিখর ধাওয়ান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে নিষিদ্ধ সংগঠনের সাবেক সভাপতি গ্রেফতার
নড়াইলে নিষিদ্ধ সংগঠনের সাবেক সভাপতি গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সবার আগে পিএসএল থেকে বিদায় নিলো রিজওয়ানের মুলতান
সবার আগে পিএসএল থেকে বিদায় নিলো রিজওয়ানের মুলতান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতারের নতুন কোচ জুলেন লোপেতেগুই
কাতারের নতুন কোচ জুলেন লোপেতেগুই

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের দখলকৃত জেরুজালেমের দাবানল নিয়ন্ত্রণে
ইসরায়েলের দখলকৃত জেরুজালেমের দাবানল নিয়ন্ত্রণে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট
পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া
উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে : তারেক রহমান
করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে : তারেক রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর
আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা
গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস
আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের হামলার আশঙ্কায় পাকিস্তাননিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে হাজারের বেশি মাদ্রাসা বন্ধ ঘোষণা
ভারতের হামলার আশঙ্কায় পাকিস্তাননিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে হাজারের বেশি মাদ্রাসা বন্ধ ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমানকে প্রেমিক স্বীকার করতে চাইতো না ঐশ্বরিয়া, ছিল দ্বিচারিতা : সোহেল
সালমানকে প্রেমিক স্বীকার করতে চাইতো না ঐশ্বরিয়া, ছিল দ্বিচারিতা : সোহেল

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ
ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা চরম ধৃষ্টতাপূর্ণ : মামুনুল হক
নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা চরম ধৃষ্টতাপূর্ণ : মামুনুল হক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে
পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল করিম, সম্পাদক আনিসুজ্জামান
পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল করিম, সম্পাদক আনিসুজ্জামান

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ
যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত
জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু
পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মহাসমাবেশ সফল করতে হেফাজতের গণমিছিল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মহাসমাবেশ সফল করতে হেফাজতের গণমিছিল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

“রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি
“রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধ, সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণ চাইল ভারতীয় এয়ারলাইন্স
পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধ, সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণ চাইল ভারতীয় এয়ারলাইন্স

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি
গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ
৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক নারী মারা গেছেন
বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক নারী মারা গেছেন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ব্যাট-বল নিয়ে মাঠে নামছেন শোবিজ তারকারা
আবারও ব্যাট-বল নিয়ে মাঠে নামছেন শোবিজ তারকারা

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের দখলকৃত জেরুজালেমের দাবানল নিয়ন্ত্রণে
ইসরায়েলের দখলকৃত জেরুজালেমের দাবানল নিয়ন্ত্রণে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশি বিনিয়োগ আহ্বান, অথচ গ্যাস-বিদ্যুৎ পাচ্ছে না স্থানীয় উদ্যোক্তারা: মেঘনা গ্রুপ চেয়ারম্যান
বিদেশি বিনিয়োগ আহ্বান, অথচ গ্যাস-বিদ্যুৎ পাচ্ছে না স্থানীয় উদ্যোক্তারা: মেঘনা গ্রুপ চেয়ারম্যান

২২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে সরিয়ে দিলেন ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে সরিয়ে দিলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ নিয়ে যে বার্তা নাহিদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ নিয়ে যে বার্তা নাহিদের

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নয়াপল্টনে মে দিবসের সমাবেশে বিএনপির শোডাউন
নয়াপল্টনে মে দিবসের সমাবেশে বিএনপির শোডাউন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক আইজিপি মো. মোদাব্বির হোসেন চৌধুরী মারা গেছেন
সাবেক আইজিপি মো. মোদাব্বির হোসেন চৌধুরী মারা গেছেন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাশ্মীর নিয়ে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর আলাপ
কাশ্মীর নিয়ে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর আলাপ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তেল কিনলেই মার্কিন নিষেধাজ্ঞা: ট্রাম্প
ইরানের তেল কিনলেই মার্কিন নিষেধাজ্ঞা: ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক