শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:০৮, সোমবার, ২১ অক্টোবর, ২০২৪ আপডেট:

রাজনীতির চেয়ে বেশি সংকটে অর্থনীতি : আবদুল আউয়াল মিন্টু

Not defined
অনলাইন ভার্সন
রাজনীতির চেয়ে বেশি সংকটে অর্থনীতি : আবদুল আউয়াল মিন্টু

ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের সাবেক প্রেসিডেন্ট আবদুল আউয়াল মিন্টু। বর্তমানে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান। নিজের ব্যাবসায়িক প্রতিষ্ঠান লাল তীর সিড, নর্থ সাউথ সিড, প্রগতি লাইফ ইনস্যুরেন্সসহ কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান। দায়িত্ব পালন করছেন ন্যাশনাল ব্যাংকের চেয়ারম্যান হিসেবেও। এক সাক্ষাৎকারে দেশের বেসরকারি খাত, রাজনীতি, অর্থনীতিসহ নানা বিষয়ে কথা বলেছেন।

প্রশ্ন : অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনা স্বাভাবিক ধারায় ফেরাতে কী করা দরকার?

আবদুল আউয়াল মিন্টু : জোরপূর্বক অবৈধভাবে ক্ষমতায় থাকার জন্য ক্ষমতাচ্যুত সরকার সাংবিধানিক ও আইনি প্রতিষ্ঠান, নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলো ধ্বংস করে ফেলেছে। জনগণের করের টাকায় পরিচালিত প্রতিষ্ঠানগুলো নিজেদের কবজায় নিয়ে এগুলোকে দলীয়করণ করেছে। যার ফলে রাষ্ট্রের ব্যবস্থাপনা, অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনা সব কিছু নষ্ট হয়ে গেছে।
 
এগুলো পুনরুদ্ধার করতে একটি জবাবদিহিমূলক সরকার প্রয়োজন। এই অবস্থা থেকে মুক্তির জন্য ১৫ বছর ধরে বিরোধী দলগুলো দেশের জনগণকে সঙ্গে নিয়ে আন্দোলন করছে। ভোটাধিকার ফেরত পেতে মানুষ অনেক ত্যাগ শিকার করেছে। মানুষের ভোটাধিকার প্রয়োগ করে যাতে গণতান্ত্রিক ও জবাবদিহিমূলক সরকার প্রতিষ্ঠা করতে পারে সেই ব্যবস্থা চাই আমরা।

ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মাধ্যমে যে অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হয়েছে তাতে আমাদের সমর্থন রয়েছে। জনগণের সমর্থিত বর্তমান সরকার গণতান্ত্রিক ও জবাবদিহিমূলক সরকার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে কাজ করছে।

প্রশ্ন : চলমান সংস্কার কিভাবে স্বার্থক করা যায়?

আবদুল আউয়াল মিন্টু : ড. ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দেশের গুরুত্বপূর্ণ খাতগুলোতে সংস্কারের লক্ষ্যে কমিশন গঠন করেছে। আমরাও সংস্কার চাই। কিন্তু রাজনৈতিক সংস্কারকে স্বার্থক করতে রাজনৈতিক লোকদের দিয়ে সংস্কার করতে হবে।

আমরা আন্দোলন করেছি গণতান্ত্রিক সরকারের জন্য। আশা করি আমাদের সেই স্বপ্ন দ্রুতই পূরণ হবে। 
 
প্রশ্ন : ব্যবসায়ীদের মধ্যে বিভক্তি কমাতে, ব্যবসায়ী সংগঠনগুলোর মধ্যে রাজনৈতিক লেজুড়বৃত্তি কমাতে আপনি আগেও উদ্যোগ নিয়েছিলেন। আপনার এখনকার চিন্তা কী?

আবদুল আউয়াল মিন্টু : আজ ব্যবসায়ী সমাজের যে দ্বিধাবিভক্তি সেটা আমি একতাবদ্ধ করতে চেয়েছিলাম বহু আগে থেকে। আমি ২০০৪ সালে যখন এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি ছিলাম, তখন একটি সংস্কার প্রস্তাব দিয়েছিলাম। কিভাবে আমাদের বিভক্তি কিছুটা কমানো যাবে সেই পদক্ষেপ নিয়েছিলাম। চেষ্টা আমি আগেও করেছি, এখনো করছি। কিন্তু দিন দিন বিভক্তিটা আগের চেয়ে আরো বেড়েছে। সুযোগ পেলেই ব্যবসায়ীরা দলবদল করবেন, এটা ঠিক না।

কে কোন দল করেন আজ থেকে ভুলে যান। ব্যবসায়ীদের কাজ হলো খাতের সমস্যা চিহ্নিত করে তা সমাধানের জন্য সরকারের কাছে তুলে ধরা। দেশে প্রকৃত গণতন্ত্র চাই। জবাবদিহি প্রয়োজন। মুষ্টিমেয় লোকের স্বার্থের জন্য আর কোনো সরকারি প্রতিষ্ঠান বা আমলাতন্ত্রকে কাজ করতে দেওয়া হবে না। আমি এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি ছিলাম বিএনপির সময়। কেউ বলতে পারবে না তখনো আমি কারো দলীয় পরিচয় জিজ্ঞেস করেছি। আমাদের কাজ খাতভিত্তিক ব্যবসার সমস্যা তুলে ধরে ব্যবসার পথ সুগম করতে সরকারকে চাপে রাখা।

প্রশ্ন : দেশের প্রায় সব ব্যবসায়ী সংগঠনের নেতৃত্বে আসতে সরকারদলীয় পরিচয়কে মুখ্য হিসেবে দেখা হয়েছে। এই সংস্কৃতির পরিবর্তন কিভাবে হবে?  

আবদুল আউয়াল মিন্টু : আমাদের সংস্কার একটাই সেটা হলো—বেসরকারি খাতের সংগঠনগুলোকে দলীয় লেজুড়বৃত্তি থেকে বের করে আনা। এই সংগঠনগুলো আগেও ছিল। গত ১৫ বছরে দেশের ওপরের দিকে যাঁরা উৎপাদন ব্যবসায় জড়িত এবং যাঁরা অর্থবিত্তের মালিক, তাঁরা দুই ভাগে বিভক্ত। একটি অংশ সম্পদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে। আরেকটি অংশ লুটপাটে সম্পদের মালিক হয়েছে। তারা অর্থনীতিতে ক্ষমতাবান, রাজনীতিতেও ক্ষমতাবান। এই দুই গ্রুপের মধ্যে বিরাট ব্যবধান হয়ে গেছে। এখন একটি গোষ্ঠীই তৈরি হয়ে গেছে, যারা শুধু সম্পদ সৃষ্টি করে, সম্পদ তৈরি করে না। তারা লুণ্ঠনের টাকা আবার পাচার করে নিয়ে যাচ্ছে।

প্রশ্ন : দেশে বৈষম্য বাড়ার পেছনে দায় কাদের?

আবদুল আউয়াল মিন্টু : রাজনীতি ও অর্থনীতি একটা ছাড়া আরেকটি ভালো হয় না। অর্থনীতিকে নিয়ন্ত্রণ করে রাজনীতি। আর রাজনীতিকে পরিশীলিত করে অর্থনীতি। এখন যদি আপনি বলেন, আমাদের অর্থনীতি খারাপ অবস্থায় চলে গেছে, বৈষম্য বেড়ে গেছে—সেটার জন্য যত না বিনিয়োগকারী, অর্থনীতিতে যুক্ত ব্যক্তি দায়ী, তার চেয়ে হাজার গুণ বেশি দায়ী রাজনীতি। কাজেই আমরা যদি রাজনীতি ঠিক করতে না পারি, তাহলে কোনোকালেই অর্থনীতি ঠিক করতে পারব না।

এখন রাজনীতির চেয়ে বেশি সংকটে আছে অর্থনীতি। রাজনীতি ও অর্থনীতি দুই ভাই, আমাদের দুটোকেই ঠিক করতে হবে। একটাকে ছাড়া আরেকটি কখনো ঠিক হবে না। যদি অর্থনীতিকে ঠিক করতে হয়, আয়ের বৈষম্য কমাতে হয়, তাহলে কেন্দ্রীভূত রাজনৈতিক দল এবং রাজনীতিকদের ক্ষমতা কমাতে হবে।

প্রশ্ন : শিল্পাঞ্চলের সাম্প্রতিক অস্থিরতা খাতটির অগ্রযাত্রা কতটা ব্যাহত করবে?

আবদুল আউয়াল মিন্টু : আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের কার্যকর উদ্যোগ দেখছি না। উনারা চেষ্টা করছেন। আমাদের অনেক সমস্যাও আছে। বেসরকারি খাত এখন মনোবল হারিয়ে ফেলেছে। গত ১৫ বছরে উৎপাদনশীলতা কমতে শুরু করে। গত পাঁচ বছরে তা আরো কমে গেছে। উৎপাদনশীলতা বাড়ানোর কার্যকর উদ্যোগ নেই। উল্টো সামাজিক বিশৃঙ্খলা, শ্রমিক অসন্তোষ বেড়ে গেছে। কারখানাগুলোতে হামলা, আন্দোলন চলছে, যার দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব পড়বে অর্থনীতিতে। যেকোনো মূল্যে এই পরিস্থিতির সমাধান দরকার।

প্রশ্ন : উৎপাদনশীলতা কমলে অভ্যন্তরীণ বাজারে কী প্রভাব পড়বে বলে মনে করছেন?

আবদুল আউয়াল মিন্টু : দেশে শিল্প-কারখানা ঠিকমতো চলছে না। উৎপাদন ঠিকমতো হচ্ছে না। উৎপাদন যদি না হয় রপ্তানি ছাড়াও আমাদের অভ্যন্তরীণ বাজারের চাহিদা মেটাতে উৎপাদন করতে হয়। দেশের উৎপাদন না বাড়ালে মূল্যস্ফীতি আরো বেড়ে যাবে। কিভাবে সরকার উৎপাদনশীলতা, রপ্তানি বাড়াবে তার কোনো লক্ষণ দেখছি না।

প্রশ্ন : দেশের ভালো ব্যবসায়ীরাও খেলাপিতে পরিণত হচ্ছেন। সমাধান কিভাবে হবে?  

আবদুল আউয়াল মিন্টু : যখনই স্বল্পমেয়াদি আমানতের অধীনে দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগের জন্য ঋণ দেওয়া হয় তখন শেষমেশ ব্যাংক বিপদে পড়ে। সেটা আমরা এখন দেখতে পাচ্ছি। অনেক উদ্যোক্তা শিল্প গড়েছেন, কিন্তু মুনাফা করতে পারছেন না। এরপর ঋণ পুনঃ তফসিল করা হয় বারবার। একটা পর্যায়ে ঋণটা খেলাপি হয়ে যায়। বিনিয়োগের ক্ষেত্রে আমাদের চিন্তাধারা ও অর্থায়ন প্রক্রিয়ায় সমস্যা আছে। সরকারের পতনের আগেও বেসরকারি খাত ভালো ছিল না। অন্তর্বর্তী সরকারের বেসরকারি খাতের প্রতি কোনো মনোযোগ আমি দেখছি না।

প্রশ্ন : দেশে অর্থনৈতিক ও সামাজিক বৈষম্য বেড়েই চলেছে। বৈষম্য কমাতে করণীয় কী? 

আবদুল আউয়াল মিন্টু : সামাজিক বৈষম্য কমানোই এখন বড় চ্যালেঞ্জ। এ জন্য দরকার এমন একটি সামাজিক ব্যবস্থাপনা, এমন একটি সরকারি ব্যবস্থাপনা, যেটা হবে পুরোপুরি গণতান্ত্রিক। মানুষ যাতে বৈষম্যের শিকার হলেই সঙ্গে সঙ্গে প্রতিবাদ করতে পারে। শুধু সরকারি চাকরির বৈষম্য কমালেই হবে না।

সব খাতে বৈষম্য কমাতে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে। এ জন্য দরকার পূর্ণাঙ্গ গণতান্ত্রিক সমাজ। অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমে দেশে গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে। নির্বাচিত সরকার হলে দেশে জবাবদিহি প্রতিষ্ঠা হবে।

সৌজন্যে কালের কণ্ঠ।

এই বিভাগের আরও খবর
ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ
ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ
দাঁড়িপাল্লা প্রতীকসহ জামায়াতের নিবন্ধন পুনর্বহালের গেজেট প্রকাশ
দাঁড়িপাল্লা প্রতীকসহ জামায়াতের নিবন্ধন পুনর্বহালের গেজেট প্রকাশ
জনগণ সংখ্যানুপাতিকের ভিত্তিতে নয়, দল দেখে ভোট দিতে চায় : প্রিন্স
জনগণ সংখ্যানুপাতিকের ভিত্তিতে নয়, দল দেখে ভোট দিতে চায় : প্রিন্স
সাবেক এমপি শম্ভুর জমি ক্রোক ‍ও ১৬ ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
সাবেক এমপি শম্ভুর জমি ক্রোক ‍ও ১৬ ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
হাসিনার বিচার নিশ্চিত করতে হবে : নাহিদ ইসলাম
হাসিনার বিচার নিশ্চিত করতে হবে : নাহিদ ইসলাম
কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ
কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
জাতীয় ঐকমত্য গঠনে সর্বোচ্চ সহযোগিতা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন
জাতীয় ঐকমত্য গঠনে সর্বোচ্চ সহযোগিতা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন
সংখ্যানুপাতিক নির্বাচনের জন্য সংসদের সিদ্ধান্ত প্রয়োজন : আমীর খসরু
সংখ্যানুপাতিক নির্বাচনের জন্য সংসদের সিদ্ধান্ত প্রয়োজন : আমীর খসরু
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি বিএনপির বিরুদ্ধে নতুন ষড়যন্ত্র : ফারুক
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি বিএনপির বিরুদ্ধে নতুন ষড়যন্ত্র : ফারুক
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিয়ে দেশে শান্তি ফিরিয়ে আনুন : ফারুক
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিয়ে দেশে শান্তি ফিরিয়ে আনুন : ফারুক
সর্বশেষ খবর
শুক্রবার দুপুরের মধ্যে ফলাফল ঘোষণা সম্ভব : জাকসু নির্বাচন কমিশন
শুক্রবার দুপুরের মধ্যে ফলাফল ঘোষণা সম্ভব : জাকসু নির্বাচন কমিশন

২৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বড় জয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের
বড় জয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

একটি ইলিশ বিক্রি ৮ হাজার ৭৫০ টাকায়
একটি ইলিশ বিক্রি ৮ হাজার ৭৫০ টাকায়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুরু হলো রূপায়ণ-বসুন্ধরা প্রপার্টি ফেয়ার-২০২৫
শুরু হলো রূপায়ণ-বসুন্ধরা প্রপার্টি ফেয়ার-২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শুরু
জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শুরু

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ডাকসু নির্বাচন সফল করায় সবাইকে ধন্যবাদ দিলেন উপাচার্য
ডাকসু নির্বাচন সফল করায় সবাইকে ধন্যবাদ দিলেন উপাচার্য

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হত্যার পর যুবকের লাশ বালুতে চাপা
হত্যার পর যুবকের লাশ বালুতে চাপা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে আজই যাচ্ছে জুলাই সনদের চূড়ান্ত ভাষ্য
রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে আজই যাচ্ছে জুলাই সনদের চূড়ান্ত ভাষ্য

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশপুর সীমান্তে অস্ত্র-গুলি উদ্ধার
মহেশপুর সীমান্তে অস্ত্র-গুলি উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলতি মাসেই নির্বাচনে অংশীজনের সঙ্গে সংলাপে বসবে ইসি
চলতি মাসেই নির্বাচনে অংশীজনের সঙ্গে সংলাপে বসবে ইসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ন্যাপচ্যাটে শিশু-কিশোরদের সামনে মাদক কারবার: গবেষণায় চাঞ্চল্যকর তথ্য
স্ন্যাপচ্যাটে শিশু-কিশোরদের সামনে মাদক কারবার: গবেষণায় চাঞ্চল্যকর তথ্য

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গাইবান্ধায় সাবেক ইউপি সদস্যের মরদেহ উদ্ধার
গাইবান্ধায় সাবেক ইউপি সদস্যের মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে মাদক কারবারি গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে মাদক কারবারি গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প ঘনিষ্ঠ চার্লি কার্ক কেন খুন হলেন, কী ঘটেছিল, কে ছিলেন তিনি?
ট্রাম্প ঘনিষ্ঠ চার্লি কার্ক কেন খুন হলেন, কী ঘটেছিল, কে ছিলেন তিনি?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুরে গাঁজার গাছসহ আটক ১
দিনাজপুরে গাঁজার গাছসহ আটক ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে ট্রাকের ধাক্কায় নিহত ২
নোয়াখালীতে ট্রাকের ধাক্কায় নিহত ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্রের প্রশ্নে আপসহীন খালেদা জিয়া : এরশাদ উল্লাহ
গণতন্ত্রের প্রশ্নে আপসহীন খালেদা জিয়া : এরশাদ উল্লাহ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জবি ক্যাম্পাস সংলগ্ন অবৈধ দোকানপাট ও বাসস্ট্যান্ড অপসারণের দাবিতে সমাবেশ
জবি ক্যাম্পাস সংলগ্ন অবৈধ দোকানপাট ও বাসস্ট্যান্ড অপসারণের দাবিতে সমাবেশ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুলিশের স্বাধীন তদন্ত সার্ভিস গঠনের সিদ্ধান্ত
পুলিশের স্বাধীন তদন্ত সার্ভিস গঠনের সিদ্ধান্ত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
বগুড়ায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নজরুলের স্মরণে নর্দান ইউনিভার্সিটিতে সেমিনার
নজরুলের স্মরণে নর্দান ইউনিভার্সিটিতে সেমিনার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরিশালে দুই ট্রলারের সংঘর্ষে নিহত ১
বরিশালে দুই ট্রলারের সংঘর্ষে নিহত ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্থানীয় জনগোষ্ঠীকে সম্পৃক্ত করে বনজ সম্পদের চাপ কমানো সম্ভব: পরিবেশ উপদেষ্টা
স্থানীয় জনগোষ্ঠীকে সম্পৃক্ত করে বনজ সম্পদের চাপ কমানো সম্ভব: পরিবেশ উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পানিতে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
পানিতে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

হত্যা মামলায় সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের রিমান্ড
হত্যা মামলায় সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের রিমান্ড

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি
ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের সন্ধান এখনো মেলেনি
জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের সন্ধান এখনো মেলেনি

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৪৮তম বিসিএসের (বিশেষ) চূড়ান্ত ফল প্রকাশ
৪৮তম বিসিএসের (বিশেষ) চূড়ান্ত ফল প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে প্রাণে বাঁচলেন নেপালের মন্ত্রীরা (ভিডিও)
হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে প্রাণে বাঁচলেন নেপালের মন্ত্রীরা (ভিডিও)

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেট পাওয়ার হতে গিয়ে ভারতের সর্বনাশ!
গ্রেট পাওয়ার হতে গিয়ে ভারতের সর্বনাশ!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি
ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারচুপিসহ নানা অভিযোগে জাকসু নির্বাচন বর্জন ছাত্রদলের
কারচুপিসহ নানা অভিযোগে জাকসু নির্বাচন বর্জন ছাত্রদলের

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হিসেবে আলোচনায় আসা কে এই সুশীলা কার্কি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হিসেবে আলোচনায় আসা কে এই সুশীলা কার্কি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বাস্থ্য খাতের সেই আলোচিত ঠিকাদার মিঠু গ্রেফতার
স্বাস্থ্য খাতের সেই আলোচিত ঠিকাদার মিঠু গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ালেন তিন শিক্ষক
জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ালেন তিন শিক্ষক

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি
ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীন সাময়িক বরখাস্ত
কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীন সাময়িক বরখাস্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে
জাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু
ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা
ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র : শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র : শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পেলেন ডাকসুর সেই ভিপি প্রার্থী
মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পেলেন ডাকসুর সেই ভিপি প্রার্থী

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৪০ কোটির অভিজাত বিমান পেয়েও কাতারের সাথে ট্রাম্পের ‘বিশ্বাসঘাতকতা’
৪০ কোটির অভিজাত বিমান পেয়েও কাতারের সাথে ট্রাম্পের ‘বিশ্বাসঘাতকতা’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুকে 'নার্সিসিস্ট' বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে 'নার্সিসিস্ট' বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে বোমা হামলায় ট্রাম্প-নেতানিয়াহু সম্পর্কে টানাপোড়েন
কাতারে বোমা হামলায় ট্রাম্প-নেতানিয়াহু সম্পর্কে টানাপোড়েন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, তীব্র যানজট
কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, তীব্র যানজট

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নায়ককে সজোরে থাপ্পড়, হোটেলে ফিরে কেঁদে ফেলেন কাজল
নায়ককে সজোরে থাপ্পড়, হোটেলে ফিরে কেঁদে ফেলেন কাজল

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নেপালে ফিরছে রাজতন্ত্র, সেনাপ্রধান কি বার্তা দিলেন?
নেপালে ফিরছে রাজতন্ত্র, সেনাপ্রধান কি বার্তা দিলেন?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
এশিয়া কাপের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের বিরুদ্ধে মামলা
অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের বিরুদ্ধে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ সেপ্টেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে কারাগারে সেনাবাহিনীর গুলিতে দুই বন্দি নিহত
নেপালে কারাগারে সেনাবাহিনীর গুলিতে দুই বন্দি নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন বড় চ্যালেঞ্জ : সালাহউদ্দিন
সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন বড় চ্যালেঞ্জ : সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাঙ্গায় তৃতীয় দিনের অবরোধে স্থবির সড়ক ও রেলপথ
ভাঙ্গায় তৃতীয় দিনের অবরোধে স্থবির সড়ক ও রেলপথ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রশ্নের মুখে কাতারের মধ্যস্থতাকারী ভূমিকা, জবাব খুঁজছে দোহা
প্রশ্নের মুখে কাতারের মধ্যস্থতাকারী ভূমিকা, জবাব খুঁজছে দোহা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ্লোমা ডিগ্রিধারীদের ইঞ্জিনিয়ার ডাকা দুঃখজনক: শাবি উপাচার্য
ডিপ্লোমা ডিগ্রিধারীদের ইঞ্জিনিয়ার ডাকা দুঃখজনক: শাবি উপাচার্য

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
উপদেষ্টা পরিষদে আসছে রদবদল, যুক্ত হচ্ছে নতুন মুখ
উপদেষ্টা পরিষদে আসছে রদবদল, যুক্ত হচ্ছে নতুন মুখ

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকসুতে ভোট কেলেঙ্কারি
জাকসুতে ভোট কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

পানির নিচে বিমানবন্দর
পানির নিচে বিমানবন্দর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য ছয় প্রার্থী, এককভাবে অন্যরা
ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য ছয় প্রার্থী, এককভাবে অন্যরা

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান  হেভিওয়েট দুই নেতা
বিএনপির মনোনয়ন চান হেভিওয়েট দুই নেতা

নগর জীবন

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান নিয়ে ঐকমত্য হয়নি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান নিয়ে ঐকমত্য হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

পবিসের গণছুটির পেছনে গভীর ষড়যন্ত্র
পবিসের গণছুটির পেছনে গভীর ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

দেনাদার থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
দেনাদার থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক
ফের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচিত বক্তা তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা
আলোচিত বক্তা তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

চার্লি কার্কের হত্যাকাণ্ডে তারেক রহমানের নিন্দা
চার্লি কার্কের হত্যাকাণ্ডে তারেক রহমানের নিন্দা

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাধীন ইসি ও মুক্ত গণমাধ্যম সুষ্ঠু ভোটের রক্ষাকবচ
স্বাধীন ইসি ও মুক্ত গণমাধ্যম সুষ্ঠু ভোটের রক্ষাকবচ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাঁতার শিখতে গিয়ে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের
সাঁতার শিখতে গিয়ে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের

নগর জীবন

দলগুলোর সঙ্গে হবে নির্বাচনি সংলাপ
দলগুলোর সঙ্গে হবে নির্বাচনি সংলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের সন্ধান মেলেনি
জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের সন্ধান মেলেনি

নগর জীবন

পুলিশ প্রশাসনে বড় রদবদলে চোখ
পুলিশ প্রশাসনে বড় রদবদলে চোখ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু কারাগারে
স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু কারাগারে

নগর জীবন

৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

পূর্ব-পশ্চিম

১০ লাখ গাছ লাগিয়ে গ্রিন চট্টগ্রাম
১০ লাখ গাছ লাগিয়ে গ্রিন চট্টগ্রাম

নগর জীবন

শরৎ রানী
শরৎ রানী

ডাংগুলি

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
সারা দেশে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

নগর জীবন

সুখের খোঁজে
সুখের খোঁজে

সাহিত্য

জলাবদ্ধতার মূলে যত্রতত্র ময়লা ফেলা
জলাবদ্ধতার মূলে যত্রতত্র ময়লা ফেলা

নগর জীবন

মিষ্টি তালের পিঠা
মিষ্টি তালের পিঠা

ডাংগুলি

নেপালে অস্থিরতা দুশ্চিন্তায় ভারত
নেপালে অস্থিরতা দুশ্চিন্তায় ভারত

পূর্ব-পশ্চিম

শিশুর মুখের হাসি
শিশুর মুখের হাসি

ডাংগুলি

দাদাবাবুর গান
দাদাবাবুর গান

ডাংগুলি

৪০ টাকা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৩৫
৪০ টাকা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৩৫

পেছনের পৃষ্ঠা