দেশে কিংবা বিদেশে মাঝে মধ্যে গুজবে কান দিয়ে বড় ধরণের অঘটনের জন্ম দিয়ে থাকে এক ধরণের দুষ্কৃতকারী। এবার এই গুজব আটকানোর জন্য এক ধরণের ইঞ্জেকশন তৈরি করেছেন তবে এবার তারা গুজব রটাতে পারবেন। তবে এক্ষেত্রে তাদের যদিও তাদের আগে থেকে দেওয়া থাকে এই গুজব আটকানোর জন্য কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানিকরা। খবর আজকালের।
তাদের দাবি, কোন মিথ্যা এক সঙ্গে অনেকের সামনে বলতে গেলে মস্তিষ্কে বিশেষ কিছু রাসায়নিক ক্ষরণ হয়। তবে নতুন এই টীকা নেওয়া থাকলে ওই ধরনের মিথ্যা বলতে গেলেই শরীরে এক ধরনের অস্বস্তি তৈরি হবে। বিশেষত গলার পেশিতে দুর্বলতা বোধ হবে।
তবে যে মিথ্যে একাধিক লোকের সামনে বলতে হয় না, সেটাতে নাকি ওই বিশেষ ধরনের রাসায়নিকগুলি নিঃসৃত হয় না। তাই ব্যক্তিগত কথোপকথনে যদি কেউ মিথ্যা বলেন, তাহলে টীকার মাধ্যমে সেই মিথ্যাভাষণ আটকানো যাবে না। তবে কীভাবে মানুষের শরীরে এই ইঞ্জেকশন পুশ করা হবে তা উল্লেখ করা হয়নি প্রতিবেদনে। তাই প্রশ্ন থেকে স্বেচ্ছায় কি কখনও গুজব ছড়ানো মানুষ এই ইঞ্জেকশন গ্রহণ করবেন?
বিডি-প্রতিদিন/২৬ জানুয়ারি, ২০১৭/মাহবুব