শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৩৮, রবিবার, ১৪ মে, ২০১৭ আপডেট:

জঙ্গলে টানা সাতাশ বছর একা কাটিয়ে ফিরলেন নাইট!

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
জঙ্গলে টানা সাতাশ বছর একা কাটিয়ে ফিরলেন নাইট!

স্বপ্ন নয়, শূন্য নয়, ভালোবাসা নয়। ক্রিস্টোফার নাইটের মাথার ভিতরে তখন কাজ করছিল অন্য বোধ। গাড়িটাকে পথের প্রান্তে রেখে সভ্যতাকে বিদায় জানিয়ে ঢুকে গেলেন জঙ্গলে। আর একজন রিপ ভ্যান উইংকল মোটেও নন ক্রিস্টোফার নাইট। 

মিল বলতে, দুজনেই কুড়ি বছরের বেশি সময় পৃথিবীর চোখে স্রেফ ‘নেই’ হয়ে কাটিয়ে দিয়েছেন। ব্যস। নাইট ঘর ছেড়েছিলেন সম্পূর্ণ নিজের ইচ্ছাই। নির্জনে সঙ্গীহীন হলে জীবন কাটাবেন বলেই। ওই জেদেই তো জঙ্গলের গভীরে ২৭টা বছর কাটিয়ে দিলেন তিনি। একদম একলা হয়ে।

কতই বা বয়স তখন তার? সবে কুড়ি পার হয়েছে। ঠিক সেই সময়ই উধাও হলেন তিনি। ঘরের প্রিয় কোণ, মোটা মাইনের চাকরি, অ্যাডভেঞ্চার স্পোর্টস, প্রেম, যৌনতা-এক কুড়ি-বছরের জীবনে যা কিছু দেখতে অভ্যস্ত মানুষ, সবটুকু পিছনে ফেলে সুতো ছিঁড়ে ভোলা চললেন জঙ্গলে। একা। ঝোলায় রইল সামান্য জিনিস আর সঙ্গী হল গাড়িটা। এক দিন-দুদিনের জন্য নয়, বছর খানেকের জন্যও নয়। ২০১৩ সালে পুলিশের হাতে যখন ধরা পড়লেন, তখন কেটে গেছে সাতাশটা বছর। যৌবন পেরিয়ে প্রৌঢ়ত্বের দিকে গুটিগুটি এগোচ্ছে জীবন। 

অতদিন ধরে জঙ্গলের গভীরে তিনি পরিপাটি সংসার করেছেন, ঘুমিয়েছেন, খেয়েছেন, চান করেছেন। এমনকি চুরিও করেছেন। কিন্তু সবটাই মানুষজনকে এড়িয়ে।

আদতে তিনি মার্কিন মুলুকের মেইনের বাসিন্দা। পরে কাজের সূত্রে আসেন বস্টন। সেখানে বাড়ি আর গাড়িতে অ্যালার্ম বসানোর কাজ করতেন। বছরখানেকও অবশ্য ঘুরল না। কোনও নোটিশ ছাড়াই দুম করে কাজটা ছেড়ে দিলেন। বেতনের শেষ চেকটা ভাঙিয়ে টাকা তুলে শহর ছাড়লেন। নিজের পরিবার, সহকর্মী- কাউকে কিচ্ছুটি না জানিয়েই। আমেরিকায় তখন প্রেসিডেন্ট রোনাল্ড রেগনের জমানা। সদ্য পরমাণু বিপর্যয় ঘটেছে রাশিয়ার চেরনোবিল-এ। সে সব পিছনে ফেলে নাইট-এর গাড়ি চলল আমেরিকার পূর্ব উপকূল ধরে।

কেমন ছিল তার সেই অজানা যাপনের দিনগুলো? সাংবাদিক মাইকেন ফিনকেলকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে উঠে এসেছে তারই টুকরো টুকরো ছবি। আর সেই সব ছবি বুনেই ফিনকেল লিখে ফেলেছেন এক বই: ‘দ্য স্ট্রেঞ্জার ইন দ্য উড‌্স।’ এক সদ্য যুবকের অন্য রকম বাঁচতে চাওয়ার গল্প। একেবারে উধাও হওয়ার আগে, নাইট গাড়ি নিয়ে ঘুরেছেন জর্জিয়া, ক্যারোলিনা আর ভার্জিনিয়া। 

খাওয়া: ফাস্ট ফুড আর শোয়া, সবচেয়ে সস্তার মোটেল। তারপর পাড়ি দেন মেইনের উত্তরে। তার বেড়ে ওঠার জায়গায়। দূর থেকে নিজের বাড়িটাকে শেষবারের মতো বিদায় জানাতে। তারপর ফের উজিয়ে চলা। এবার মুজহেড লেকের ধারে। এখান থেকেই মেইনে ক্রমশ নির্জন হবে। আর নাইট এগোবেন যতক্ষণ তার গাড়িতে গ্যাস মজুত থাকে।

গ্যাস ফুরোনোর পর জঙ্গলের ধারে গাড়ি রেখে হাঁটা শুরু আরও গভীরে। কত দূর, কোথায়? জানতেন না। কম্পাস, ম্যাপ কিছুই তো নেই সঙ্গে। শুধু ছিল সামান্য খাবার, অল্প জামা কাপড় আর তাঁবু তৈরির সামান্য সরঞ্জাম। তবু, সূর্যের চলাফেরা দেখে নাইট আন্দাজ করেছিলেন, জঙ্গলের দক্ষিণ দিকে হাঁটছেন তিনি। সপ্তাহ খানেকের জন্য এক-একটা জায়গায় তাঁবু ফেলেন। এক বার রাত কাটালেন এক ফাঁকা বাড়িতে। সে এক অসহ্য অভিজ্ঞতা, বলেছেন নাইট। প্রতি মুহূর্তে ধরা পড়ে যাওয়ার ভয়। ঘুম হল না। 

এরপর থেকে তিনি আর এক রাতও পাকা ছাদের তলায় ঘুমনোর আরাম কুড়োতে যাননি, সে যত খারাপ আবহাওয়াই হোক না কেন। বরং খুঁজে বের করলেন জঙ্গলের গভীরে পাকাপাকি থাকার একটা জায়গা। আবহাওয়া মোটের ওপর সহনশীল। কিছু দূরেই মেইনে-র বিখ্যাত লেক। 

সবচেয়ে সুখের কথা, জায়গাটা বিশ্রী রকমের পাথুরে। সাধারণ মানুষও তো বটেই, হাইকারদেরও তেমন পছন্দের নয়। এটাই তো চেয়েছিলেন তিনি।

কিন্তু খাবার? সঙ্গে যেটুকু ছিল, কবেই ফুরিয়েছে। মেইনে-র জঙ্গল বড্ড নিষ্ঠুর। ফলের গাছ প্রায় নেই। শিকার করা অথবা মাছ ধরার ব্যবস্থা না থাকলে উপোস করে মরাই নিয়তি। ঠিক এই ভুলটাই করেছিলেন নাইট। বন্দুক দূরে থাক, একটা লোহার রডও সঙ্গে ছিল না। এক বার একটা পাখির মৃতদেহ পেলেন। কিন্তু সেটা খেতে গেলে তাকে ঝলসাতে হয়। এ দিকে আগুনটুকু জ্বালার মতোও কিছু নেই। 

অগত্যা কাঁচা মাংস। কিন্তু তাতে শরীর গেল বিগড়ে। সুতরাং, ঠিক করলেন, চুরি করতে হবে। এই কাজই পরে তাঁকে পুলিশের হাতে ধরিয়ে দেবে। চৌর্যবৃত্তির গোড়াটা অবশ্য হাঁটা শুরুর প্রথম থেকেই হয়েছিল। জঙ্গল-লাগোয়া বাগান থেকে ভুট্টা, আলু, কাঁচা সবজি তুলতে তুলতেই এগোচ্ছিলেন তিনি। এ বার নিশানায় এল জলাশয়-লাগোয়া বাড়িগুলো। শুরু হল নিখুঁত পরিকল্পনা, আর হাতের কারিকুরির ওপর নির্ভর করে বেঁচে থাকা।

ফিনকেল লিখছেন, দূর থেকেই নাইট লক্ষ্য করতেন, বাড়ির বাসিন্দাদের জীবন। গাড়ির ঢোকা-বেরনো, পার্টি করা, ছুটি কাটানো-সব কিছু। ঘড়ির সময় মিলিয়ে। খেয়াল করলেন, প্রবল বৃষ্টিতে বাসিন্দারা জঙ্গল ছাড়ে। 

বাড়িগুলো পড়ে থাকে অরক্ষিত। ওই জঙ্গলে কে-ই বা আসবে চুরি করতে! আর ঠিক এই ফাঁকটার সুযোগই নিলেন নাইট। প্রতি বাড়িতেই একাধিক বার তিনি ঢুকেছেন। লেকের ধারে সময় কাটাতে আসা মানুষের ডিঙি নৌকো কিছু ক্ষণের জন্য সরিয়ে তাকেই কাজে লাগিয়েছেন চোরাই জিনিস তাঁবুতে বয়ে আনার জন্য। কিন্তু ‘কেউ একটা সব সময় বাড়ির দিকে লক্ষ রাখছে’-গোছের অস্বস্তি ছাড়া তাঁর অস্তিত্বটাই কেউ কখনও ধরতে পারেননি।

লাগাতার চুরি হয়েছে, চোর ধরতে নানা ব্যবস্থাও নেওয়া হয়েছে। কিন্তু সে সব এড়িয়ে যে নিখুঁত ভঙ্গিতে তিনি তালা ভেঙে বাড়ির ভিতর ঢুকতেন, তা চমকে দিয়েছে পোড়-খাওয়া পুলিশকর্তাদেরও। সাতাশ বছরে তাঁর চুরির সংখ্যা হাজারেরও বেশি। এক বার প্রায় ধরা পড়ে যাচ্ছিলেন, তবু  মসৃণই ছিল জীবন। আটক করা চোরাই মালের তালিকাও সেই কথাই বলে।

কিন্তু নির্জন জঙ্গলে এই স্বাচ্ছন্দ্যই ক্রিস্টোফার নাইটের ওই সাতাশটা বছরকে ‘খুব আশ্চর্য রকম’ হতে দিল না। হতে পারে, তিনি এতগুলো বছরে এক জন হাইকারকে হঠাৎ দেখে ‘হাই’ বলা ছাড়া আর একটা শব্দও উচ্চারণ করেননি, হতে পারে তিনি কখনও জোরে হাঁচেননি, কাশেননি, এমনকী বিড়বিড়ও করেননি ধরা পড়ার ভয়ে, হতে পারে তিনি প্রচণ্ড খারাপ আবহাওয়াতেও তাঁবুর আশ্রয় ছাড়েননি। কিন্তু এটাও ঠিক, তার তাঁবু থেকে পাওয়া টিভি, বই, ডেনিম, রেডিয়ো, ব্যাটারি, ম্যাট্রেস, সানগ্লাসের পাশে তার ‘শিকারি-সংগ্রাহক’ খেতাব বড্ড বেমানান ঠেকে। তার একলা থাকার জেদকে কুর্নিশ জানাতে হয় ঠিকই। কিন্তু একই সঙ্গে মেইনে-র কুখ্যাত মশার দলকে ঠেকালেন কী করে-এই প্রশ্নের উত্তরে যখন তিনি নিরস ভঙ্গিতে বলেন, ‘কেন, পোকা মারার স্প্রে দিয়ে’, তখন ধাক্কা লাগে বিলক্ষণ।

হয়তো তিনি সমাজ ছাড়তে চেয়েছিলেন, লোকের সঙ্গ ছাড়তে চেয়েছিলেন। কিন্তু অনায়াস জীবনের লোভটা ছাড়তে পারেননি। তাই জঙ্গলের গভীরে আধপোঁতা তার হলদে গাড়িটা দেখে শুধুই একটু গা ছমছম করে। কিন্তু যাঁরা ‘ধুত্তোর দুনিয়া’ বলে, গোটা পৃথিবীর সঙ্গে সম্পর্ক চুকিয়ে নিজের দমে বাঁচতে চান, তাঁদের কোনও ভরসা হয়ে ওঠেন না ক্রিস্টোফার নাইট।

সূত্র: আনন্দবাজার

বিডি প্রতিদিন/ ১৪ মে ২০১৭/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
পৃথিবী থেকে হারিয়ে যাবে মানুষ, কেন এমন দাবি গবেষকদের!
পৃথিবী থেকে হারিয়ে যাবে মানুষ, কেন এমন দাবি গবেষকদের!
মৃত্যুর পর প্রেমিকাকে দিলেন স্ত্রীর মর্যাদা, শাখা-সিঁদুরে শেষ বিদায়
মৃত্যুর পর প্রেমিকাকে দিলেন স্ত্রীর মর্যাদা, শাখা-সিঁদুরে শেষ বিদায়
সমুদ্র সৈকতে ডুবে যাওয়া কার উদ্ধারে সাড়ে তিন ঘণ্টার অভিযান
সমুদ্র সৈকতে ডুবে যাওয়া কার উদ্ধারে সাড়ে তিন ঘণ্টার অভিযান
সৌদির জাজনে জনপ্রিয় হচ্ছে নীল চা চাষ
সৌদির জাজনে জনপ্রিয় হচ্ছে নীল চা চাষ
কুমিরে ভরা জলাভূমিতে ৩৬ ঘণ্টা, প্রাণে বাঁচলেন পাঁচজন
কুমিরে ভরা জলাভূমিতে ৩৬ ঘণ্টা, প্রাণে বাঁচলেন পাঁচজন
সাপের ছোবল খাওয়া ব্যক্তির রক্ত থেকে তৈরি হচ্ছে অ্যান্টিভেনম
সাপের ছোবল খাওয়া ব্যক্তির রক্ত থেকে তৈরি হচ্ছে অ্যান্টিভেনম
কক্সবাজারে উড়োজাহাজ লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে যা জানা গেল
কক্সবাজারে উড়োজাহাজ লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে যা জানা গেল
জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত
জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত
ঘর গোছালেই মিলবে বছরে কোটি টাকা
ঘর গোছালেই মিলবে বছরে কোটি টাকা
বিয়ের গাউনে দৌড়ে ক্যান্সার রিসার্চের জন্য অর্থ সংগ্রহ
বিয়ের গাউনে দৌড়ে ক্যান্সার রিসার্চের জন্য অর্থ সংগ্রহ
ইংরেজি মাধ্যমে না পড়ায় প্রেম ভাঙল তরুণের!
ইংরেজি মাধ্যমে না পড়ায় প্রেম ভাঙল তরুণের!
চেহারায় পরিবর্তন আনতে গিয়ে বিপর্যস্ত অস্ট্রেলীয় টিকটকারের জীবন
চেহারায় পরিবর্তন আনতে গিয়ে বিপর্যস্ত অস্ট্রেলীয় টিকটকারের জীবন
সর্বশেষ খবর
ট্রাম্পের নীতির কঠোর সমালোচনায় ফ্রান্স ও ইইউ
ট্রাম্পের নীতির কঠোর সমালোচনায় ফ্রান্স ও ইইউ

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে জুলাই-আগষ্টে নিহত শহীদ পরিবারে চেক বিতরণ
সিরাজগঞ্জে জুলাই-আগষ্টে নিহত শহীদ পরিবারে চেক বিতরণ

২২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

‘শিখতে আসিনি, জিততে এসেছি’, নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে সোহান
‘শিখতে আসিনি, জিততে এসেছি’, নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে সোহান

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টাঙ্গাইলে ডাকাতির মূলহোতা সাগর গ্রেফতার
টাঙ্গাইলে ডাকাতির মূলহোতা সাগর গ্রেফতার

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় নার্সিং শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
নেত্রকোনায় নার্সিং শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুর সরকারি জেনারেল হাসপাতালে নবজাতক ওয়ার্ডের উদ্বোধন
চাঁদপুর সরকারি জেনারেল হাসপাতালে নবজাতক ওয়ার্ডের উদ্বোধন

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে যুবদলের প্রস্তুতি সভা
বাগেরহাটে যুবদলের প্রস্তুতি সভা

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৩৩ মিনিট আগে | বাণিজ্য

বাড়ির উঠানে বৃদ্ধকে শুঁড় দিয়ে আছড়ে মারল হাতি
বাড়ির উঠানে বৃদ্ধকে শুঁড় দিয়ে আছড়ে মারল হাতি

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেইলি রোডে সিরাজ সেন্টারের আগুন নিয়ন্ত্রণে, ১৮ জনকে জীবিত উদ্ধার
বেইলি রোডে সিরাজ সেন্টারের আগুন নিয়ন্ত্রণে, ১৮ জনকে জীবিত উদ্ধার

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

হঠাৎ কেন কাশ্মীরের কারাগারের নিরাপত্তা বাড়াল ভারত?
হঠাৎ কেন কাশ্মীরের কারাগারের নিরাপত্তা বাড়াল ভারত?

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনে মহাবিপন্ন বাটাগুর বাসকা কচ্ছপের ৬৫ বাচ্চার জন্ম
সুন্দরবনে মহাবিপন্ন বাটাগুর বাসকা কচ্ছপের ৬৫ বাচ্চার জন্ম

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিবাদের পক্ষে সম্মতি উৎপাদন না করতে গণমাধ্যমের প্রতি তথ্য উপদেষ্টার আহ্বান
ফ্যাসিবাদের পক্ষে সম্মতি উৎপাদন না করতে গণমাধ্যমের প্রতি তথ্য উপদেষ্টার আহ্বান

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশ
৪৪তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশ

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে জ্বালানি ট্যাংকার বিস্ফোরণে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৯
পাকিস্তানে জ্বালানি ট্যাংকার বিস্ফোরণে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৯

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে নকল প্রসাধনী জব্দ
বরিশালে নকল প্রসাধনী জব্দ

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পেহেলগাঁও ইস্যু, আন্তর্জাতিক তদন্তে ব্রিটেনকে যুক্ত হওয়ার আহ্বান পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রীর
পেহেলগাঁও ইস্যু, আন্তর্জাতিক তদন্তে ব্রিটেনকে যুক্ত হওয়ার আহ্বান পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রীর

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর কমান্ড সেফটি সেমিনার-২০২৫
বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর কমান্ড সেফটি সেমিনার-২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেকুয়ায় যৌথ বাহিনীর অভিযানে গাঁজাসহ আটক ১
পেকুয়ায় যৌথ বাহিনীর অভিযানে গাঁজাসহ আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হিথ্রো বিমানবন্দরে খালেদা জিয়া
হিথ্রো বিমানবন্দরে খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পেনে চলচ্চিত্র ও মিডিয়ার ৬০ শতাংশ নারী যৌন নিপীড়নের শিকার
স্পেনে চলচ্চিত্র ও মিডিয়ার ৬০ শতাংশ নারী যৌন নিপীড়নের শিকার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুমারখালীতে নিষিদ্ধ জাল বিনষ্ট, জেলেকে জরিমানা
কুমারখালীতে নিষিদ্ধ জাল বিনষ্ট, জেলেকে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শত্রুকে যে হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি কমান্ডার
শত্রুকে যে হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি কমান্ডার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুট্টার আবাদে ঝুঁকে পড়েছেন বগুড়ার কৃষক
ভুট্টার আবাদে ঝুঁকে পড়েছেন বগুড়ার কৃষক

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

এপ্রিলে মাসসেরার সংক্ষিপ্ত তালিকায় মিরাজ
এপ্রিলে মাসসেরার সংক্ষিপ্ত তালিকায় মিরাজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তিপূর্ণ পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে সমঝোতা নয়: ইরান
শান্তিপূর্ণ পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে সমঝোতা নয়: ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আখাউড়ায় শিশু ধর্ষণের ঘটনায় যুবক গ্রেফতার
আখাউড়ায় শিশু ধর্ষণের ঘটনায় যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সব হত্যাকাণ্ডের দ্রুত বিচারের দাবিতে রংপুরে ছাত্রশিবিরের মানববন্ধন
সব হত্যাকাণ্ডের দ্রুত বিচারের দাবিতে রংপুরে ছাত্রশিবিরের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসপাতালে ভর্তি আরও ৪৯ ডেঙ্গু রোগী
হাসপাতালে ভর্তি আরও ৪৯ ডেঙ্গু রোগী

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

অধিনায়ক হিসেবে নিশ্চিত নন রোহিত, ইংল্যান্ড সফরে ভারতের নেতৃত্বে কে?
অধিনায়ক হিসেবে নিশ্চিত নন রোহিত, ইংল্যান্ড সফরে ভারতের নেতৃত্বে কে?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানের যে হাতিয়ার ভারতীয় জেনারেলদের ঘুম কেড়ে নিচ্ছে
পাকিস্তানের যে হাতিয়ার ভারতীয় জেনারেলদের ঘুম কেড়ে নিচ্ছে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা বাড়িয়ে পাকিস্তানের বন্দরে ভিড়লো তুরস্কের যুদ্ধজাহাজ, উদ্বিগ্ন ভারত
উত্তেজনা বাড়িয়ে পাকিস্তানের বন্দরে ভিড়লো তুরস্কের যুদ্ধজাহাজ, উদ্বিগ্ন ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিএসএলে রেকর্ড গড়ে ‘সবার ওপরে’ রিশাদ
পিএসএলে রেকর্ড গড়ে ‘সবার ওপরে’ রিশাদ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে তোয়াক্কা করছে না আজাদ কাশ্মীর, চলছে ধুমধাম বিয়ে!
ভারতকে তোয়াক্কা করছে না আজাদ কাশ্মীর, চলছে ধুমধাম বিয়ে!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ইসরায়েলের আকাশ অবরোধের ঘোষণা দিল হুথি
এবার ইসরায়েলের আকাশ অবরোধের ঘোষণা দিল হুথি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদুল আজহার তারিখ জানাল আমিরাত
ঈদুল আজহার তারিখ জানাল আমিরাত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২০০ কিলোমিটার দূরে আঘাত হানতে পারবে ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র
১২০০ কিলোমিটার দূরে আঘাত হানতে পারবে ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসকদের সঙ্গে দেখা করতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা
চিকিৎসকদের সঙ্গে দেখা করতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলকাতায় বাহাউদ্দিন নাছিমের বিলাসী ফ্ল্যাট
কলকাতায় বাহাউদ্দিন নাছিমের বিলাসী ফ্ল্যাট

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হুথির বিষয়ে আমেরিকা-ইসরায়েলকে যা বলল ইরান
হুথির বিষয়ে আমেরিকা-ইসরায়েলকে যা বলল ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে গিয়ে ধর্ষণের শিকার হামাসের হাত থেকে মুক্তি পাওয়া জিম্মি
ইসরায়েলে গিয়ে ধর্ষণের শিকার হামাসের হাত থেকে মুক্তি পাওয়া জিম্মি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা চত্বরে নিহত ৯৩ জনের তথ্য প্রকাশ করল হেফাজতে ইসলাম
শাপলা চত্বরে নিহত ৯৩ জনের তথ্য প্রকাশ করল হেফাজতে ইসলাম

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হুমকি দিলেন কিন্তু রাজনাথ পাকিস্তানের নামই মুখে নিলেন না!
হুমকি দিলেন কিন্তু রাজনাথ পাকিস্তানের নামই মুখে নিলেন না!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলে ফ্লাইট স্থগিত করল কয়েকটি দেশ
হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলে ফ্লাইট স্থগিত করল কয়েকটি দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজ বাসায় থাকার অধিকার ফিরে পেলেন তুরিন আফরোজের মা
নিজ বাসায় থাকার অধিকার ফিরে পেলেন তুরিন আফরোজের মা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঠ পর্যায়ের সরকারি কর্মচারীদের ফোন-ইন্টারনেট ভাতা দিতে কমিটি
মাঠ পর্যায়ের সরকারি কর্মচারীদের ফোন-ইন্টারনেট ভাতা দিতে কমিটি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতালি যেতে প্রতীক্ষায় ৫০ হাজার বাংলাদেশির ভাগ্য নির্ধারণ আজ
ইতালি যেতে প্রতীক্ষায় ৫০ হাজার বাংলাদেশির ভাগ্য নির্ধারণ আজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা : গাজীপুরে বিশেষ অভিযানে আটক ৫৪
হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা : গাজীপুরে বিশেষ অভিযানে আটক ৫৪

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কোটি টাকা চাঁদা দাবির অভিযোগ, কলাবাগান থানার ওসি-এসআই প্রত্যাহার
কোটি টাকা চাঁদা দাবির অভিযোগ, কলাবাগান থানার ওসি-এসআই প্রত্যাহার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দরে হামলা: হুতি ও ইরানের বিরুদ্ধে প্রতিশোধের অঙ্গীকার নেতানিয়াহুর
বিমানবন্দরে হামলা: হুতি ও ইরানের বিরুদ্ধে প্রতিশোধের অঙ্গীকার নেতানিয়াহুর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ কর্মী ইসরাতকে পুলিশে দিল শিক্ষার্থীরা
চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ কর্মী ইসরাতকে পুলিশে দিল শিক্ষার্থীরা

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার ঘটনায় ছাত্রদল সম্পাদকের নিন্দা
হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার ঘটনায় ছাত্রদল সম্পাদকের নিন্দা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গ্যাসসংকটে হুমকিতে ৭০ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ
গ্যাসসংকটে হুমকিতে ৭০ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ
হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্যাটারের পকেট থেকে মোবাইল ছিটকে পড়ার ঘটনা ভাইরাল, হতবাক অনেকে
ব্যাটারের পকেট থেকে মোবাইল ছিটকে পড়ার ঘটনা ভাইরাল, হতবাক অনেকে

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উত্তেজনার মধ্যে আবারও ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান
উত্তেজনার মধ্যে আবারও ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত ও পাকিস্তানের সেনাদের মধ্যে আবারও ব্যাপক গোলাগুলি
ভারত ও পাকিস্তানের সেনাদের মধ্যে আবারও ব্যাপক গোলাগুলি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনজীবী হত্যা মামলায় গ্রেফতার দেখানো হলো চিন্ময় দাসকে
আইনজীবী হত্যা মামলায় গ্রেফতার দেখানো হলো চিন্ময় দাসকে

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শুক্রবার আত্মপ্রকাশ ছাত্রদের নতুন রাজনৈতিক দলের, নেতৃত্বে যারা
শুক্রবার আত্মপ্রকাশ ছাত্রদের নতুন রাজনৈতিক দলের, নেতৃত্বে যারা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুফতি ফয়জুল করীমকে বরিশাল সিটির মেয়র ঘোষণার আবেদন খারিজ
মুফতি ফয়জুল করীমকে বরিশাল সিটির মেয়র ঘোষণার আবেদন খারিজ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
মন খারাপের দেশে দুঃস্বপ্নের পাহাড়!
মন খারাপের দেশে দুঃস্বপ্নের পাহাড়!

সম্পাদকীয়

ছড়িয়ে পড়ছে স্ক্যাবিস
ছড়িয়ে পড়ছে স্ক্যাবিস

পেছনের পৃষ্ঠা

ভুয়া ঠিকানায় দলের ছড়াছড়ি
ভুয়া ঠিকানায় দলের ছড়াছড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

রণপ্রস্তুতিতে ভারত-পাকিস্তান
রণপ্রস্তুতিতে ভারত-পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

মাতারবাড়ী ও মোংলা হবে শিপিং হাব
মাতারবাড়ী ও মোংলা হবে শিপিং হাব

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৩০০ ফিট এখন জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়ে
৩০০ ফিট এখন জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়ে

নগর জীবন

অভ্যর্থনা জানাবেন নেতা-কর্মীরা
অভ্যর্থনা জানাবেন নেতা-কর্মীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আত্মঘাতী ‘মানবিক করিডর’
আত্মঘাতী ‘মানবিক করিডর’

প্রথম পৃষ্ঠা

রাশমিকার প্রেমে ছন্দপতন
রাশমিকার প্রেমে ছন্দপতন

শোবিজ

মালচিং পদ্ধতিতে বাড়ছে শসা চাষ
মালচিং পদ্ধতিতে বাড়ছে শসা চাষ

পেছনের পৃষ্ঠা

কী হবে শতবর্ষী গাছগুলোর
কী হবে শতবর্ষী গাছগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

খাল-নালার পাড়ে নিরাপত্তা বেষ্টনী বসাচ্ছে চসিক
খাল-নালার পাড়ে নিরাপত্তা বেষ্টনী বসাচ্ছে চসিক

নগর জীবন

হাসনাতের ওপর হামলা এনসিপির বিক্ষোভ
হাসনাতের ওপর হামলা এনসিপির বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজতের পাশে দাঁড়াতে বলেছিলেন খালেদা জিয়া
হেফাজতের পাশে দাঁড়াতে বলেছিলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ফোরামের’ নতুন আবির্ভাব!
‘ফোরামের’ নতুন আবির্ভাব!

মাঠে ময়দানে

সুচিত্রা কেন ক্ষেপেছিলেন ধর্মেন্দ্রর ওপর
সুচিত্রা কেন ক্ষেপেছিলেন ধর্মেন্দ্রর ওপর

শোবিজ

আলোকবর্তিকার মতো কাজ করছে এই শিক্ষাবৃত্তি
আলোকবর্তিকার মতো কাজ করছে এই শিক্ষাবৃত্তি

বসুন্ধরা শুভসংঘ

যেভাবে দর্শক পছন্দের নায়ক রুবেল...
যেভাবে দর্শক পছন্দের নায়ক রুবেল...

শোবিজ

চলে গেলেন ব্যারিস্টার রাজ্জাক
চলে গেলেন ব্যারিস্টার রাজ্জাক

প্রথম পৃষ্ঠা

ধরাছোঁয়ার বাইরে মাদক মাফিয়ারা
ধরাছোঁয়ার বাইরে মাদক মাফিয়ারা

নগর জীবন

নির্বাচন ইস্যুতে তৎপর বিদেশিরা
নির্বাচন ইস্যুতে তৎপর বিদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটনের নেতৃত্বেই বাংলাদেশ
লিটনের নেতৃত্বেই বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

হকির ব্যর্থতার তদন্ত করছে ক্রীড়া পরিষদ
হকির ব্যর্থতার তদন্ত করছে ক্রীড়া পরিষদ

মাঠে ময়দানে

১৬ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে ব্যবস্থার নির্দেশ
১৬ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে ব্যবস্থার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বকশিশ বা ভিক্ষা চাই না হিসাবের পাওনা চাই
বকশিশ বা ভিক্ষা চাই না হিসাবের পাওনা চাই

পেছনের পৃষ্ঠা

এলাকাভিত্তিক মঞ্চ কেন প্রয়োজন
এলাকাভিত্তিক মঞ্চ কেন প্রয়োজন

শোবিজ

কবে নির্বাচন জানতে চেয়েছে রাশিয়া-জাপান
কবে নির্বাচন জানতে চেয়েছে রাশিয়া-জাপান

প্রথম পৃষ্ঠা

গপ্পসপ্প আর গান নিয়ে অ্যাঞ্জেল নূর
গপ্পসপ্প আর গান নিয়ে অ্যাঞ্জেল নূর

শোবিজ

বার্সার পিছু ছুটছে রিয়াল
বার্সার পিছু ছুটছে রিয়াল

মাঠে ময়দানে