শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:২৪, শুক্রবার, ০৮ ডিসেম্বর, ২০১৭

চুক্তির পরও আসছে রোহিঙ্গা

রেজা মুজাম্মেল, কক্সবাজার থেকে:
অনলাইন ভার্সন
চুক্তির পরও আসছে রোহিঙ্গা

মিয়ানমারে সেনাবাহিনীর হাতে নির্যাতনের মুখে রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশে পালিয়ে আসা বন্ধে চুক্তি হয়েছে দুই দেশের মধ্যে। কিন্তু চুক্তির পরও রোহিঙ্গা আসা অব্যাহত আছে। প্রতিনিয়ই নতুন নতুন রোহিঙ্গা যোগ হচ্ছে কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের বিভিন্ন ক্যাম্পে। প্রতিদিনই নতুন করে গড়ে ২০০ থেকে ৩৫০ জন রোহিঙ্গা যুক্ত হচ্ছে। 

সর্বশেষ গতকাল বৃহস্পতিবার আসেন ৩৫০ জন এবং শুক্রবার সন্ধ্যা পর্যন্ত দেশে প্রবেশ করেন আরও ৩০০ জন রোহিঙ্গা। 

শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবর্সন কমিশন কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, গত ২৫ আগস্ট থেকে ৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত সর্বসাকুল্যে দেশে আসা রোহিঙ্গার সংখ্যা ৬ লাখ ৩৭ হাজার ১৭০ জন। তাছাড়া ২৫ আগস্টের পূর্বে দেশে আসা রোহিঙ্গার সংখ্যা ছিল ২ লাখ ৪ হাজার ৬০ জন। নতুন-পুরাতন মিলে বর্তমানে দেশে রোহিঙ্গা অবস্থানের সংখ্যা ৮ লাখ ৪১ হাজার ২৩০ জন।

উখিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. নিকারুজ্জামান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘প্রতিদিনই আমাদের বিভিন্ন ক্যাম্পে নতুন করে রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ করছেন। তবে সব মিয়ানমার থেকে আসা নয়। এর মধ্যে কিছু টেকনাফ বা অপর কোনো ক্যাম্প থেকেও শিফটিং করে আসছে। কারণ যারা অপেক্ষাকৃত ভাল একটা ক্যাম্পে আছে তারা তাদের আত্মীয় স্বজনকে ফোন করে নিজেদের কাছে নিয়ে আসছে।’

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের সহকারী অধ্যাপক আশরাফুল আজাদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘চুক্তি ঠিক আছে। কিন্তু তা বাস্তবায়ন কঠিন। কারণ চুক্তি আর বাস্তবতা এক নয়। রোহিঙ্গারা মনে করেন, তারা কোথায় ফিরবে, কার কাছে ফিরবে, ফিরে কী করবেন, সেখানে তাদের কর্মসংস্থান নেই, ফসলি জমি নেই, খাবার নেই, ব্যবসা-বাণিজ্য করতে পারবে না। এর বিপরীতে তারা এখানে ভাল আছে। জরুরি কথা হলো- তারা সেখানে নিজেদের নিরাপদ মনে করছেন না। তাই এখনো যারা মিয়ানমারে আছেন, তারা নানাভাবে বাংলাদেশে চলে আসছেন।’ 

তিনি বলেন, ‘বর্তমানে রোহিঙ্গা ইস্যু নিয়ে জাতিসংঘসহ বিশ্বের বিভিন্ন সংস্থা কথা বলছেন, ফলে আন্তর্জাতিক প্রত্যাবাসন আইন অনুসরণ করে তাদেরকে ফেরত পাঠাতে হবে। প্রথম কথা হলো- তারা যেতে রাজি কিনা? রাজি হলেও তখন তো মিয়ানমার সরকার তাদের নিবন্ধনের মাধ্যমে ফেরত নিবে। সেটি হবে আরেক দীর্ঘ মেয়াদি প্রক্রিয়া।’ 

রোহিঙ্গা বিষয়ক এই গবেষক বলেন, ‘বিষয়টি যেহেতু পোক্ত হয়ে গেছে। তাই এটির সমাধানও সময় সাপেক্ষ। এর জন্য প্রয়োজন সরকারকে আন্তর্জাতিক চাপ অব্যাহত রাখা, আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোকে এ ব্যাপারে সব সময় সচেতন রাখা এবং রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারকে চাপে রাখা।’ 
   
গত বৃহস্পতিবার দুপুরে উখিয়ার কুতুপালং ক্যাম্পে কথা হয় আবদুল করিমের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘আমি আসছি প্রায় দুই মাস হয়েছে। কিন্তু সেখানে আমার বাবা ও দুই ভাই ছিল। এতদিন পর্যন্ত তারা বাংলাদেশে আসার সুযোগ পায়নি। সেখানে লুকিয়ে থেকে কোনো রকম কষ্টে দিন পার করছিল। গত কয়েকদিন আগে তারা রাতের অন্ধকারে মিয়ানমার থেকে পালিয়ে আসে। বর্তমানে তারা বালুখালি ক্যাম্পে আছে।’

শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশন সূত্রে জানা যায়, বর্তমানে কক্সবাজারের উখিয়া এবং পার্বত্য জেলা বান্দরবানের মোট সাতটি জোনে ভাগ করে রোহিঙ্গাদের রাখা হয়েছে। এর মধ্যে কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলার কুতুপালং এক এবং দুই নং ক্যাম্পে আছে ২ লাখ ৫৩ হাজার ৫৭০ জন। ময়নারঘোনা ক্যাম্পে আছে ১ লাখ ২৬ হাজার ৭৪৫ জন। উখিয়ার হাকিমপাড়া এবং সংলগ্ন বিভিন্ন এলাকায় আছে ২৯ হাজার ১৩৮ জন। টেকনাফ উপজেলার চাকমারকুল (কেরণতলী), উংচিপ্রাং, লেদা, সামলারপুর, নয়াপাড়া রেজিস্ট্রেট ক্যাম্পে সর্ব মোট আছে ৬৫ হাজার ৯৯৫ জন। 

এছাড়া পার্বত্য চট্টগ্রামের বান্দরবান জেলার তিনটি জোন- সাতমারা, বড়চন খোলা ও বাহির মাঠ ক্যাম্পে আছে ৯ হাজার ৫৭৭ জন। 

জানা যায়, বানের স্রোতের মত আসা শরণার্থী রোহিঙ্গাদের থাকার ব্যবস্থা করতে ব্যাপক পরিমাণ ভূমি বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। তিন দফায় সরকার রোহিঙ্গাদের জন্য সাড়ে ৮ হাজার একর ভূমি বরাদ্দ দিয়েছে। এর মধ্যে প্রথম দফায় দুই হাজার একর, দ্বিতীয় দফায় তিন হাজার একর এবং তৃতীয় দফায় সাড়ে তিন হাজার একর ভুমি। কক্সবাজার সদর, রামু, টেকনাফ ও উখিয়া এলাকায় এসব ভূমি বরাদ্দ দেওয়া হয়।

কক্সবাজার জেলা প্রশাসন কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, ২৫ আগস্টের পর থেকে আসা রোহিঙ্গা শরাণার্থীদের পুনর্বাসনে বাংলাদেশ সরকার, বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা এবং বিদেশী বিভিন্ন সংস্থা নানা ইতিবাচক গ্রহণ করে। মেডিকেল ক্যাম্প স্থাপন করা হয়েছে মোট ৪১টি। এর মধ্যে উখিয়া উপজেলায় স্থাপন করা হয় ২৭টি (১০টি সরকারি ও ১৭টি বেসরকারি), টেকনাফে স্থাপন করা হয় ১৪টি (৬টি সরকারি, ৮টি বেসরকারি)। তাছাড়া সেনাবাহিনী কর্তৃক ৯টি মেডিকেল টিম পরিচালিত হচ্ছে। অন্যদিকে, সুপেয় পানির জন্য নলকূপ স্থাপন করা হয় ৪ হাজার ৮০৬টি, এর মধ্যে সরকারি ২ হাজার ১৯২টি, এনজিও কর্তৃক ২ হাজার ৬১৪টি। টয়লেট স্থাপন করা হয় ২৭ হাজার ২০১টি, এর মধ্যে সরকারি ৪ হাজার ৯৬৮ ও বেসরকারি ২২ হাজার ২৩৩টি। গোসলখানা স্থাপন করা হয় ১ হাজার ৭০৬টি, এর মধ্যে জনস্বাস্থ্য প্রকৌশলী অধিদপ্তর কর্তৃক স্থাপন করা হয় ৪১৬টি এবং বেসরকারি এনজিও কর্তৃক স্থাপন করা হয় ১ হাজার ২৯০টি। এছাড়াও ১৪টি ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্টের মাধ্যমে প্রতিদিন সরবরাহ করা হচ্ছে ৫৪ হাজার লিটার পানি, সাতটি ভ্রাম্যমাণ ওয়াটার ক্যারিয়ার (প্রতিটি তিন হাজার লিটার ধারণ ক্ষমতা সম্পন্ন) এবং ১১টি ওয়াটার রিজার্ভার (প্রতিটি এক হাজার লিটার ধারণ ক্ষমতা সম্পন্ন) এর মাধ্যমেও নিয়মিত পানি সরবরাহ করা হচ্ছে।

প্রসঙ্গত, বাংলাদেশের বিরামহীন চেষ্টা ও আন্তর্জাতিক চাপের মুখে রোহিঙ্গাদের দেশে ফিরিয়ে নিতে রাজি হয়েছে মিয়ানমার। গত ২৩ নভেম্বর দুই দেশের মধ্যে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। আগামী দুই মাসের মধ্যে রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে নেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু হবে এমন আশাবাদের মধ্যে মিয়ানমারের রাজধানী নেপিদোতে দেশ দুটির মধ্যে দীর্ঘ প্রতীক্ষিত চুক্তিটি হয়।

বিডিপ্রতিদিন/ ০৮ ডিসেম্বর, ২০১৭/ ই জাহান

এই বিভাগের আরও খবর
১৮ অঞ্চলে ঝড়ো হাওয়া ও বজ্রসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
১৮ অঞ্চলে ঝড়ো হাওয়া ও বজ্রসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
সাবেক আইজিপি মো. মোদাব্বির হোসেন চৌধুরী মারা গেছেন
সাবেক আইজিপি মো. মোদাব্বির হোসেন চৌধুরী মারা গেছেন
নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা চরম ধৃষ্টতাপূর্ণ : মামুনুল হক
নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা চরম ধৃষ্টতাপূর্ণ : মামুনুল হক
অধিকার আদায়ে প্রবাসীদের সচেতনতা জরুরি : ফয়েজ তৈয়্যব
অধিকার আদায়ে প্রবাসীদের সচেতনতা জরুরি : ফয়েজ তৈয়্যব
শ্রমিকদের অধিকার নিশ্চিতে কাজ করে চলেছে সরকার : শ্রম উপদেষ্টা
শ্রমিকদের অধিকার নিশ্চিতে কাজ করে চলেছে সরকার : শ্রম উপদেষ্টা
আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস
আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস
পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল করিম, সম্পাদক আনিসুজ্জামান
পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল করিম, সম্পাদক আনিসুজ্জামান
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১১৩৭
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১১৩৭
দেশের স্বার্থের বিরুদ্ধে যায় এমন চুক্তি না করার আহ্বান মির্জা ফখরুলের
দেশের স্বার্থের বিরুদ্ধে যায় এমন চুক্তি না করার আহ্বান মির্জা ফখরুলের
পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে
পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে
বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্নে শ্রমিকদের জীবনমান উন্নয়ন জরুরি : প্রধান উপদেষ্টা
বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্নে শ্রমিকদের জীবনমান উন্নয়ন জরুরি : প্রধান উপদেষ্টা
মালিক-শ্রমিক এক কাতারে দাঁড়ালেই সমাজের চিত্র বদলে যাবে : শ্রম উপদেষ্টা
মালিক-শ্রমিক এক কাতারে দাঁড়ালেই সমাজের চিত্র বদলে যাবে : শ্রম উপদেষ্টা
সর্বশেষ খবর
নড়াইলে নিষিদ্ধ সংগঠনের সাবেক সভাপতি গ্রেফতার
নড়াইলে নিষিদ্ধ সংগঠনের সাবেক সভাপতি গ্রেফতার

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সবার আগে পিএসএল থেকে বিদায় নিলো রিজওয়ানের মুলতান
সবার আগে পিএসএল থেকে বিদায় নিলো রিজওয়ানের মুলতান

২৪ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

কাতারের নতুন কোচ জুলেন লোপেতেগুই
কাতারের নতুন কোচ জুলেন লোপেতেগুই

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের দখলকৃত জেরুজালেমের দাবানল নিয়ন্ত্রণে
ইসরায়েলের দখলকৃত জেরুজালেমের দাবানল নিয়ন্ত্রণে

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সিগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় পিকআপ চালক নিহত
মুন্সিগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় পিকআপ চালক নিহত

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৮ অঞ্চলে ঝড়ো হাওয়া ও বজ্রসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
১৮ অঞ্চলে ঝড়ো হাওয়া ও বজ্রসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেলের দুই আরোহী নিহত
গাইবান্ধায় ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেলের দুই আরোহী নিহত

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিলবাওকে গুঁড়িয়ে ফাইনালে এক পা দিয়ে রাখল ম্যানইউ
বিলবাওকে গুঁড়িয়ে ফাইনালে এক পা দিয়ে রাখল ম্যানইউ

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজ গুচ্ছের ‘বি’ ইউনিটের পরীক্ষা; ৭২ হাজার ভর্তিচ্ছু
আজ গুচ্ছের ‘বি’ ইউনিটের পরীক্ষা; ৭২ হাজার ভর্তিচ্ছু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্লে-অফ দৌড়ে ছিটকে গেল রাজস্থান
প্লে-অফ দৌড়ে ছিটকে গেল রাজস্থান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ
মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তরায় হোটেলে অভিযান চালিয়ে বেশ কয়েকজনকে আটক
উত্তরায় হোটেলে অভিযান চালিয়ে বেশ কয়েকজনকে আটক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানের তেল কিনলেই মার্কিন নিষেধাজ্ঞা: ট্রাম্প
ইরানের তেল কিনলেই মার্কিন নিষেধাজ্ঞা: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক আইজিপি মো. মোদাব্বির হোসেন চৌধুরী মারা গেছেন
সাবেক আইজিপি মো. মোদাব্বির হোসেন চৌধুরী মারা গেছেন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরো ৩১ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরো ৩১ ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীর নিয়ে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর আলাপ
কাশ্মীর নিয়ে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর আলাপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির বিক্ষোভ সমাবেশ আজ
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির বিক্ষোভ সমাবেশ আজ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যারা সৎপথে জীবিকা নির্বাহ করে তারা খোদার প্রিয় বন্ধু
যারা সৎপথে জীবিকা নির্বাহ করে তারা খোদার প্রিয় বন্ধু

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পদত্যাগ করলেন দক্ষিণ কোরিয়ার অর্থমন্ত্রী চোই
পদত্যাগ করলেন দক্ষিণ কোরিয়ার অর্থমন্ত্রী চোই

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ নিয়ে যে বার্তা নাহিদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ নিয়ে যে বার্তা নাহিদের

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক নারী মারা গেছেন
বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক নারী মারা গেছেন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলার আশঙ্কায় পাকিস্তাননিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে হাজারের বেশি মাদ্রাসা বন্ধ ঘোষণা
ভারতের হামলার আশঙ্কায় পাকিস্তাননিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে হাজারের বেশি মাদ্রাসা বন্ধ ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্যটকে মুখর সিলেট
পর্যটকে মুখর সিলেট

৬ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

'রপ্তানি বৃদ্ধিতে পোশাক শিল্পকে আরও প্রতিযোগিতামূলক ও সাশ্রয়ী হতে হবে'
'রপ্তানি বৃদ্ধিতে পোশাক শিল্পকে আরও প্রতিযোগিতামূলক ও সাশ্রয়ী হতে হবে'

৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মানবদেহে বার্ড ফ্লু সংক্রমণ সন্দেহে যশোরে আইইডিসিআরের টিম
মানবদেহে বার্ড ফ্লু সংক্রমণ সন্দেহে যশোরে আইইডিসিআরের টিম

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিক বাঁচলে শিল্প বাঁচবে : জামায়াত আমির
শ্রমিক বাঁচলে শিল্প বাঁচবে : জামায়াত আমির

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে সরিয়ে দিলেন ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে সরিয়ে দিলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির কার্যালয় ভাঙচুর : সাবেক এমপি শম্ভুসহ ১৫৮ জনের বিরুদ্ধে মামলা
বিএনপির কার্যালয় ভাঙচুর : সাবেক এমপি শম্ভুসহ ১৫৮ জনের বিরুদ্ধে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে বজ্রপাতে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীর মৃত্যু
টঙ্গীতে বজ্রপাতে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মহাসমাবেশ সফল করতে হেফাজতের গণমিছিল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মহাসমাবেশ সফল করতে হেফাজতের গণমিছিল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট
পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি
ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া
উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে : তারেক রহমান
করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে : তারেক রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা
গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর
আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে
ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’
ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমানকে প্রেমিক স্বীকার করতে চাইতো না ঐশ্বরিয়া, ছিল দ্বিচারিতা : সোহেল
সালমানকে প্রেমিক স্বীকার করতে চাইতো না ঐশ্বরিয়া, ছিল দ্বিচারিতা : সোহেল

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস
আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন
ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ
ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে
পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ
যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের হামলার আশঙ্কায় পাকিস্তাননিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে হাজারের বেশি মাদ্রাসা বন্ধ ঘোষণা
ভারতের হামলার আশঙ্কায় পাকিস্তাননিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে হাজারের বেশি মাদ্রাসা বন্ধ ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল করিম, সম্পাদক আনিসুজ্জামান
পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল করিম, সম্পাদক আনিসুজ্জামান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু
পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত
জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়
দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা চরম ধৃষ্টতাপূর্ণ : মামুনুল হক
নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা চরম ধৃষ্টতাপূর্ণ : মামুনুল হক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি
গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা সপ্তম দিনেও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তান গোলাগুলি
টানা সপ্তম দিনেও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তান গোলাগুলি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

“রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি
“রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধ, সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণ চাইল ভারতীয় এয়ারলাইন্স
পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধ, সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণ চাইল ভারতীয় এয়ারলাইন্স

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ
৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মহাসমাবেশ সফল করতে হেফাজতের গণমিছিল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মহাসমাবেশ সফল করতে হেফাজতের গণমিছিল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানি সেলিব্রেটিদের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট বন্ধ করল ভারত সরকার
পাকিস্তানি সেলিব্রেটিদের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট বন্ধ করল ভারত সরকার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশি বিনিয়োগ আহ্বান, অথচ গ্যাস-বিদ্যুৎ পাচ্ছে না স্থানীয় উদ্যোক্তারা: মেঘনা গ্রুপ চেয়ারম্যান
বিদেশি বিনিয়োগ আহ্বান, অথচ গ্যাস-বিদ্যুৎ পাচ্ছে না স্থানীয় উদ্যোক্তারা: মেঘনা গ্রুপ চেয়ারম্যান

১৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আবারও ব্যাট-বল নিয়ে মাঠে নামছেন শোবিজ তারকারা
আবারও ব্যাট-বল নিয়ে মাঠে নামছেন শোবিজ তারকারা

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নয়াপল্টনে মে দিবসের সমাবেশে বিএনপির শোডাউন
নয়াপল্টনে মে দিবসের সমাবেশে বিএনপির শোডাউন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক