শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:২৪, শুক্রবার, ০৮ ডিসেম্বর, ২০১৭

চুক্তির পরও আসছে রোহিঙ্গা

রেজা মুজাম্মেল, কক্সবাজার থেকে:
অনলাইন ভার্সন
চুক্তির পরও আসছে রোহিঙ্গা

মিয়ানমারে সেনাবাহিনীর হাতে নির্যাতনের মুখে রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশে পালিয়ে আসা বন্ধে চুক্তি হয়েছে দুই দেশের মধ্যে। কিন্তু চুক্তির পরও রোহিঙ্গা আসা অব্যাহত আছে। প্রতিনিয়ই নতুন নতুন রোহিঙ্গা যোগ হচ্ছে কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের বিভিন্ন ক্যাম্পে। প্রতিদিনই নতুন করে গড়ে ২০০ থেকে ৩৫০ জন রোহিঙ্গা যুক্ত হচ্ছে। 

সর্বশেষ গতকাল বৃহস্পতিবার আসেন ৩৫০ জন এবং শুক্রবার সন্ধ্যা পর্যন্ত দেশে প্রবেশ করেন আরও ৩০০ জন রোহিঙ্গা। 

শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবর্সন কমিশন কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, গত ২৫ আগস্ট থেকে ৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত সর্বসাকুল্যে দেশে আসা রোহিঙ্গার সংখ্যা ৬ লাখ ৩৭ হাজার ১৭০ জন। তাছাড়া ২৫ আগস্টের পূর্বে দেশে আসা রোহিঙ্গার সংখ্যা ছিল ২ লাখ ৪ হাজার ৬০ জন। নতুন-পুরাতন মিলে বর্তমানে দেশে রোহিঙ্গা অবস্থানের সংখ্যা ৮ লাখ ৪১ হাজার ২৩০ জন।

উখিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. নিকারুজ্জামান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘প্রতিদিনই আমাদের বিভিন্ন ক্যাম্পে নতুন করে রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ করছেন। তবে সব মিয়ানমার থেকে আসা নয়। এর মধ্যে কিছু টেকনাফ বা অপর কোনো ক্যাম্প থেকেও শিফটিং করে আসছে। কারণ যারা অপেক্ষাকৃত ভাল একটা ক্যাম্পে আছে তারা তাদের আত্মীয় স্বজনকে ফোন করে নিজেদের কাছে নিয়ে আসছে।’

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের সহকারী অধ্যাপক আশরাফুল আজাদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘চুক্তি ঠিক আছে। কিন্তু তা বাস্তবায়ন কঠিন। কারণ চুক্তি আর বাস্তবতা এক নয়। রোহিঙ্গারা মনে করেন, তারা কোথায় ফিরবে, কার কাছে ফিরবে, ফিরে কী করবেন, সেখানে তাদের কর্মসংস্থান নেই, ফসলি জমি নেই, খাবার নেই, ব্যবসা-বাণিজ্য করতে পারবে না। এর বিপরীতে তারা এখানে ভাল আছে। জরুরি কথা হলো- তারা সেখানে নিজেদের নিরাপদ মনে করছেন না। তাই এখনো যারা মিয়ানমারে আছেন, তারা নানাভাবে বাংলাদেশে চলে আসছেন।’ 

তিনি বলেন, ‘বর্তমানে রোহিঙ্গা ইস্যু নিয়ে জাতিসংঘসহ বিশ্বের বিভিন্ন সংস্থা কথা বলছেন, ফলে আন্তর্জাতিক প্রত্যাবাসন আইন অনুসরণ করে তাদেরকে ফেরত পাঠাতে হবে। প্রথম কথা হলো- তারা যেতে রাজি কিনা? রাজি হলেও তখন তো মিয়ানমার সরকার তাদের নিবন্ধনের মাধ্যমে ফেরত নিবে। সেটি হবে আরেক দীর্ঘ মেয়াদি প্রক্রিয়া।’ 

রোহিঙ্গা বিষয়ক এই গবেষক বলেন, ‘বিষয়টি যেহেতু পোক্ত হয়ে গেছে। তাই এটির সমাধানও সময় সাপেক্ষ। এর জন্য প্রয়োজন সরকারকে আন্তর্জাতিক চাপ অব্যাহত রাখা, আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোকে এ ব্যাপারে সব সময় সচেতন রাখা এবং রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারকে চাপে রাখা।’ 
   
গত বৃহস্পতিবার দুপুরে উখিয়ার কুতুপালং ক্যাম্পে কথা হয় আবদুল করিমের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘আমি আসছি প্রায় দুই মাস হয়েছে। কিন্তু সেখানে আমার বাবা ও দুই ভাই ছিল। এতদিন পর্যন্ত তারা বাংলাদেশে আসার সুযোগ পায়নি। সেখানে লুকিয়ে থেকে কোনো রকম কষ্টে দিন পার করছিল। গত কয়েকদিন আগে তারা রাতের অন্ধকারে মিয়ানমার থেকে পালিয়ে আসে। বর্তমানে তারা বালুখালি ক্যাম্পে আছে।’

শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশন সূত্রে জানা যায়, বর্তমানে কক্সবাজারের উখিয়া এবং পার্বত্য জেলা বান্দরবানের মোট সাতটি জোনে ভাগ করে রোহিঙ্গাদের রাখা হয়েছে। এর মধ্যে কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলার কুতুপালং এক এবং দুই নং ক্যাম্পে আছে ২ লাখ ৫৩ হাজার ৫৭০ জন। ময়নারঘোনা ক্যাম্পে আছে ১ লাখ ২৬ হাজার ৭৪৫ জন। উখিয়ার হাকিমপাড়া এবং সংলগ্ন বিভিন্ন এলাকায় আছে ২৯ হাজার ১৩৮ জন। টেকনাফ উপজেলার চাকমারকুল (কেরণতলী), উংচিপ্রাং, লেদা, সামলারপুর, নয়াপাড়া রেজিস্ট্রেট ক্যাম্পে সর্ব মোট আছে ৬৫ হাজার ৯৯৫ জন। 

এছাড়া পার্বত্য চট্টগ্রামের বান্দরবান জেলার তিনটি জোন- সাতমারা, বড়চন খোলা ও বাহির মাঠ ক্যাম্পে আছে ৯ হাজার ৫৭৭ জন। 

জানা যায়, বানের স্রোতের মত আসা শরণার্থী রোহিঙ্গাদের থাকার ব্যবস্থা করতে ব্যাপক পরিমাণ ভূমি বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। তিন দফায় সরকার রোহিঙ্গাদের জন্য সাড়ে ৮ হাজার একর ভূমি বরাদ্দ দিয়েছে। এর মধ্যে প্রথম দফায় দুই হাজার একর, দ্বিতীয় দফায় তিন হাজার একর এবং তৃতীয় দফায় সাড়ে তিন হাজার একর ভুমি। কক্সবাজার সদর, রামু, টেকনাফ ও উখিয়া এলাকায় এসব ভূমি বরাদ্দ দেওয়া হয়।

কক্সবাজার জেলা প্রশাসন কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, ২৫ আগস্টের পর থেকে আসা রোহিঙ্গা শরাণার্থীদের পুনর্বাসনে বাংলাদেশ সরকার, বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা এবং বিদেশী বিভিন্ন সংস্থা নানা ইতিবাচক গ্রহণ করে। মেডিকেল ক্যাম্প স্থাপন করা হয়েছে মোট ৪১টি। এর মধ্যে উখিয়া উপজেলায় স্থাপন করা হয় ২৭টি (১০টি সরকারি ও ১৭টি বেসরকারি), টেকনাফে স্থাপন করা হয় ১৪টি (৬টি সরকারি, ৮টি বেসরকারি)। তাছাড়া সেনাবাহিনী কর্তৃক ৯টি মেডিকেল টিম পরিচালিত হচ্ছে। অন্যদিকে, সুপেয় পানির জন্য নলকূপ স্থাপন করা হয় ৪ হাজার ৮০৬টি, এর মধ্যে সরকারি ২ হাজার ১৯২টি, এনজিও কর্তৃক ২ হাজার ৬১৪টি। টয়লেট স্থাপন করা হয় ২৭ হাজার ২০১টি, এর মধ্যে সরকারি ৪ হাজার ৯৬৮ ও বেসরকারি ২২ হাজার ২৩৩টি। গোসলখানা স্থাপন করা হয় ১ হাজার ৭০৬টি, এর মধ্যে জনস্বাস্থ্য প্রকৌশলী অধিদপ্তর কর্তৃক স্থাপন করা হয় ৪১৬টি এবং বেসরকারি এনজিও কর্তৃক স্থাপন করা হয় ১ হাজার ২৯০টি। এছাড়াও ১৪টি ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্টের মাধ্যমে প্রতিদিন সরবরাহ করা হচ্ছে ৫৪ হাজার লিটার পানি, সাতটি ভ্রাম্যমাণ ওয়াটার ক্যারিয়ার (প্রতিটি তিন হাজার লিটার ধারণ ক্ষমতা সম্পন্ন) এবং ১১টি ওয়াটার রিজার্ভার (প্রতিটি এক হাজার লিটার ধারণ ক্ষমতা সম্পন্ন) এর মাধ্যমেও নিয়মিত পানি সরবরাহ করা হচ্ছে।

প্রসঙ্গত, বাংলাদেশের বিরামহীন চেষ্টা ও আন্তর্জাতিক চাপের মুখে রোহিঙ্গাদের দেশে ফিরিয়ে নিতে রাজি হয়েছে মিয়ানমার। গত ২৩ নভেম্বর দুই দেশের মধ্যে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। আগামী দুই মাসের মধ্যে রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে নেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু হবে এমন আশাবাদের মধ্যে মিয়ানমারের রাজধানী নেপিদোতে দেশ দুটির মধ্যে দীর্ঘ প্রতীক্ষিত চুক্তিটি হয়।

বিডিপ্রতিদিন/ ০৮ ডিসেম্বর, ২০১৭/ ই জাহান

এই বিভাগের আরও খবর
'দেশ বিশেষ অবস্থার ভেতর দিয়ে যাচ্ছে, সামনে আরো চ্যালেঞ্জ আছে'
'দেশ বিশেষ অবস্থার ভেতর দিয়ে যাচ্ছে, সামনে আরো চ্যালেঞ্জ আছে'
এইচএসসি-বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় নিয়ে বের হওয়ার আহ্বান ডিএমপির
এইচএসসি-বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় নিয়ে বের হওয়ার আহ্বান ডিএমপির
শতকোটি টাকা নিয়ে পালাল ‘ফ্লাইট এক্সপার্ট’!
শতকোটি টাকা নিয়ে পালাল ‘ফ্লাইট এক্সপার্ট’!
‘জুলাই বিপ্লব তরুণদের চেতনার জাগরণ, এটি নতুন রাজনীতির সূচনা করেছে’
‘জুলাই বিপ্লব তরুণদের চেতনার জাগরণ, এটি নতুন রাজনীতির সূচনা করেছে’
বাংলাদেশ পুলিশে ‘সুমাইয়া জাফরিন’ নামে কোনো কর্মকর্তা নেই : পুলিশ সদর দফতর
বাংলাদেশ পুলিশে ‘সুমাইয়া জাফরিন’ নামে কোনো কর্মকর্তা নেই : পুলিশ সদর দফতর
ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য না থাকলে সকল অর্জন ব্যর্থ হবে: নজরুল ইসলাম খান
ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য না থাকলে সকল অর্জন ব্যর্থ হবে: নজরুল ইসলাম খান
জলবায়ু সংক্রান্ত আইসিজের মতামত বৈশ্বিক জলবায়ু নীতি পরিবর্তনে নৈতিক সাহস যোগাবে
জলবায়ু সংক্রান্ত আইসিজের মতামত বৈশ্বিক জলবায়ু নীতি পরিবর্তনে নৈতিক সাহস যোগাবে
কারখানা বন্ধের জন্য সরকার দায়ী না : শ্রম উপদেষ্টা
কারখানা বন্ধের জন্য সরকার দায়ী না : শ্রম উপদেষ্টা
রায়েরবাজার গণকবরের ১১৪ জুলাই শহীদের মরদেহ তোলা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রায়েরবাজার গণকবরের ১১৪ জুলাই শহীদের মরদেহ তোলা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
টানা ৫ দিন অতিভারী বর্ষণের আভাস
টানা ৫ দিন অতিভারী বর্ষণের আভাস
জামায়াত আমিরের হার্টের বাইপাস সার্জারি সম্পন্ন
জামায়াত আমিরের হার্টের বাইপাস সার্জারি সম্পন্ন
দুই মাসে ৪৩৮ নারী ও কন্যাশিশু নির্যাতনের শিকার
দুই মাসে ৪৩৮ নারী ও কন্যাশিশু নির্যাতনের শিকার
সর্বশেষ খবর
শচীনের রেকর্ড ছাড়িয়ে গেলেন জয়সওয়াল
শচীনের রেকর্ড ছাড়িয়ে গেলেন জয়সওয়াল

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

ফেনীতে রেমিট্যান্স যোদ্ধা দিবসে সম্মাননা ও শিক্ষাবৃত্তি প্রদান
ফেনীতে রেমিট্যান্স যোদ্ধা দিবসে সম্মাননা ও শিক্ষাবৃত্তি প্রদান

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১২ দিন পর রবিবার খুলছে মাইলস্টোন কলেজ
১২ দিন পর রবিবার খুলছে মাইলস্টোন কলেজ

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

এশিয়া কাপে বাংলাদেশের সব ম্যাচ আবুধাবিতে
এশিয়া কাপে বাংলাদেশের সব ম্যাচ আবুধাবিতে

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ৩ রেমিট্যান্স যোদ্ধাকে সম্মাননা প্রদান
চাঁদপুরে ৩ রেমিট্যান্স যোদ্ধাকে সম্মাননা প্রদান

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগমারায় শিক্ষকদের দক্ষতা উন্নয়নে দুই দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ
বাগমারায় শিক্ষকদের দক্ষতা উন্নয়নে দুই দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও পদ্মার ভাঙনে দিশেহারা কয়েক হাজার মানুষ
আবারও পদ্মার ভাঙনে দিশেহারা কয়েক হাজার মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সন্তানের শেষ মুহূর্তের গল্পে কাঁদলেন ‘জুলাইয়ের মায়েরা’
সন্তানের শেষ মুহূর্তের গল্পে কাঁদলেন ‘জুলাইয়ের মায়েরা’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পায়ের আঙুল এনে হাতে প্রতিস্থাপন, কুমিল্লার চিকিৎসকদের সাফল্য
পায়ের আঙুল এনে হাতে প্রতিস্থাপন, কুমিল্লার চিকিৎসকদের সাফল্য

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'দেশ বিশেষ অবস্থার ভেতর দিয়ে যাচ্ছে, সামনে আরো চ্যালেঞ্জ আছে'
'দেশ বিশেষ অবস্থার ভেতর দিয়ে যাচ্ছে, সামনে আরো চ্যালেঞ্জ আছে'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে জুলাইয়ের মায়েরা শীর্ষক সমাবেশ অনুষ্ঠিত
ঝালকাঠিতে জুলাইয়ের মায়েরা শীর্ষক সমাবেশ অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালের কোচের দায়িত্বে আশরাফুল
বরিশালের কোচের দায়িত্বে আশরাফুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুতুবদিয়ায় ভেসে আসা মরদেহ জেলে মোনাফের
কুতুবদিয়ায় ভেসে আসা মরদেহ জেলে মোনাফের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে বন্যায় বিপর্যস্ত জনপদ
ফেনীতে বন্যায় বিপর্যস্ত জনপদ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারুণ্যের শক্তিতে আগামীর বিশ্বকে নেতৃত্ব দেবে বাংলাদেশ : মেয়র শাহাদাত
তারুণ্যের শক্তিতে আগামীর বিশ্বকে নেতৃত্ব দেবে বাংলাদেশ : মেয়র শাহাদাত

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই বিপ্লবের ছবি ইতিহাসের সাক্ষ্য হয়ে থাকবে: ডা. শাহাদাত হোসেন
জুলাই বিপ্লবের ছবি ইতিহাসের সাক্ষ্য হয়ে থাকবে: ডা. শাহাদাত হোসেন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় প্রাথমিক শিক্ষক প্রতিনিধি সম্মেলন
বগুড়ায় প্রাথমিক শিক্ষক প্রতিনিধি সম্মেলন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় বিদ্যুৎপৃষ্টে মা-ছেলের মৃত্যু
কুষ্টিয়ায় বিদ্যুৎপৃষ্টে মা-ছেলের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পণ্যে ২০ শতাংশ মার্কিন কাঁচামাল থাকলে শুল্ক লাগবে না : বিজিএমইএ সভাপতি
পণ্যে ২০ শতাংশ মার্কিন কাঁচামাল থাকলে শুল্ক লাগবে না : বিজিএমইএ সভাপতি

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে পদ্মা নদী থেকে দুই মরদেহ উদ্ধার
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে পদ্মা নদী থেকে দুই মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে বজ্রপাতে দুইজ‌নের মৃত্যু
রাজবাড়ীতে বজ্রপাতে দুইজ‌নের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে ৭৪৯ মেধাবী শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা
লালমনিরহাটে ৭৪৯ মেধাবী শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ২৩ জুয়াড়ি আটক
দিনাজপুরে ২৩ জুয়াড়ি আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে বৃদ্ধার লাশ উদ্ধার
রংপুরে বৃদ্ধার লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটির ইইই বিভাগে নবীনবরণ ও বিদায় অনুষ্ঠান
পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটির ইইই বিভাগে নবীনবরণ ও বিদায় অনুষ্ঠান

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রংপুরে ‘জুলাইয়ের মায়েরা’ শীর্ষক অভিভাবক সমাবেশ
রংপুরে ‘জুলাইয়ের মায়েরা’ শীর্ষক অভিভাবক সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হেফজখানায় বসুন্ধরা শুভসংঘের কুরআন শরীফ বিতরণ
হেফজখানায় বসুন্ধরা শুভসংঘের কুরআন শরীফ বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

এইচএসসি-বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় নিয়ে বের হওয়ার আহ্বান ডিএমপির
এইচএসসি-বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় নিয়ে বের হওয়ার আহ্বান ডিএমপির

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাহালুতে বিএনপির লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ
কাহালুতে বিএনপির লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমান দুর্ঘটনায় নিহত ফাতেমার কবরে বিমান বাহিনীর শ্রদ্ধাঞ্জলি
বিমান দুর্ঘটনায় নিহত ফাতেমার কবরে বিমান বাহিনীর শ্রদ্ধাঞ্জলি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান
সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের বিয়ের পরিকল্পনা তানিয়া বৃষ্টির, অভিনয় ছেড়ে স্থায়ী হতে চান বিদেশে
ফের বিয়ের পরিকল্পনা তানিয়া বৃষ্টির, অভিনয় ছেড়ে স্থায়ী হতে চান বিদেশে

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের আরব আমিরাত ছাড়ার নির্দেশ
যে কারণে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের আরব আমিরাত ছাড়ার নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শতকোটি টাকা নিয়ে পালাল ‘ফ্লাইট এক্সপার্ট’!
শতকোটি টাকা নিয়ে পালাল ‘ফ্লাইট এক্সপার্ট’!

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ পুলিশে ‘সুমাইয়া জাফরিন’ নামে কোনো কর্মকর্তা নেই : পুলিশ সদর দফতর
বাংলাদেশ পুলিশে ‘সুমাইয়া জাফরিন’ নামে কোনো কর্মকর্তা নেই : পুলিশ সদর দফতর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮তলা থেকে পড়েও অলৌকিকভাবে বেঁচে গেল ৩ বছরের শিশু!
১৮তলা থেকে পড়েও অলৌকিকভাবে বেঁচে গেল ৩ বছরের শিশু!

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জামায়াত আমিরের হার্টের বাইপাস সার্জারি সম্পন্ন
জামায়াত আমিরের হার্টের বাইপাস সার্জারি সম্পন্ন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া উত্তেজনা: পারমাণবিক সাবমেরিন শক্তিতে কে এগিয়ে?
যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া উত্তেজনা: পারমাণবিক সাবমেরিন শক্তিতে কে এগিয়ে?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি
বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলন মাস্কের টেসলাকে ২৪৩ মিলিয়ন ডলার জরিমানা
ইলন মাস্কের টেসলাকে ২৪৩ মিলিয়ন ডলার জরিমানা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউএনও’র স্বাক্ষর জালিয়াতি, পদ হারালেন জামায়াত নেতা
ইউএনও’র স্বাক্ষর জালিয়াতি, পদ হারালেন জামায়াত নেতা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ
গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরলেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরলেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে কাল একাধিক কর্মসূচি, এড়িয়ে চলবেন যেসব সড়ক
রাজধানীতে কাল একাধিক কর্মসূচি, এড়িয়ে চলবেন যেসব সড়ক

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তিন অঞ্চলে একযোগে বেজে উঠল সাইরেন
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তিন অঞ্চলে একযোগে বেজে উঠল সাইরেন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই ঘোষণাপত্রের খসড়া চূড়ান্ত, ৫ আগস্ট জাতির সামনে উপস্থাপন
জুলাই ঘোষণাপত্রের খসড়া চূড়ান্ত, ৫ আগস্ট জাতির সামনে উপস্থাপন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে ট্রেনের ধাক্কা, নারী-শিশুসহ অটোরিকশার ৫ যাত্রী নিহত
কক্সবাজারে ট্রেনের ধাক্কা, নারী-শিশুসহ অটোরিকশার ৫ যাত্রী নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রায়েরবাজার গণকবরের ১১৪ জুলাই শহীদের মরদেহ তোলা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রায়েরবাজার গণকবরের ১১৪ জুলাই শহীদের মরদেহ তোলা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার কাছে পারমাণবিক সাবমেরিন মোতায়েন করে যে হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
রাশিয়ার কাছে পারমাণবিক সাবমেরিন মোতায়েন করে যে হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৫ দিন অতিভারী বর্ষণের আভাস
টানা ৫ দিন অতিভারী বর্ষণের আভাস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংসদের বাইরে সংবিধান সংশোধনের কোনো সুযোগ নেই : আমীর খসরু
সংসদের বাইরে সংবিধান সংশোধনের কোনো সুযোগ নেই : আমীর খসরু

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ আগস্ট)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারখানা বন্ধের জন্য সরকার দায়ী না : শ্রম উপদেষ্টা
কারখানা বন্ধের জন্য সরকার দায়ী না : শ্রম উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহবাগে সমাবেশ: জনভোগান্তির আশঙ্কায় ঢাকাবাসীর প্রতি দুঃখ প্রকাশ ছাত্রদলের
শাহবাগে সমাবেশ: জনভোগান্তির আশঙ্কায় ঢাকাবাসীর প্রতি দুঃখ প্রকাশ ছাত্রদলের

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার শান্তিতে নোবেলের জন্য ট্রাম্পকে মনোনয়ন দেবে কম্বোডিয়া
এবার শান্তিতে নোবেলের জন্য ট্রাম্পকে মনোনয়ন দেবে কম্বোডিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই ঘোষণাপত্র ৫ আগস্টের মধ্যেই : মাহফুজ আলম
জুলাই ঘোষণাপত্র ৫ আগস্টের মধ্যেই : মাহফুজ আলম

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াত আমির শফিকুর রহমানের ওপেন হার্ট সার্জারি আজ
জামায়াত আমির শফিকুর রহমানের ওপেন হার্ট সার্জারি আজ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘সরকারি প্রাথমিকের শিক্ষার্থী ছাড়া অন্যরা বৃত্তি পরীক্ষা দিতে পারবে না’
‘সরকারি প্রাথমিকের শিক্ষার্থী ছাড়া অন্যরা বৃত্তি পরীক্ষা দিতে পারবে না’

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গুলিস্তান সুন্দরবন স্কয়ার মার্কেটের আগুন নিয়ন্ত্রণে
গুলিস্তান সুন্দরবন স্কয়ার মার্কেটের আগুন নিয়ন্ত্রণে

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয় দেখিয়ে থামিয়ে দেওয়া যাবে না
ভয় দেখিয়ে থামিয়ে দেওয়া যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চার-পাঁচ দিন কেন ক্রুশিয়াল
চার-পাঁচ দিন কেন ক্রুশিয়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘোষণাপত্র প্রকাশের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে এনসিপি
ঘোষণাপত্র প্রকাশের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে কাঁপল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কাঁপল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

মহাসড়কে গাছ ফেলে ডাকাতি
মহাসড়কে গাছ ফেলে ডাকাতি

দেশগ্রাম

বিএনপিতে ২০০ আসনে দেড় হাজার মনোনয়নপ্রত্যাশী
বিএনপিতে ২০০ আসনে দেড় হাজার মনোনয়নপ্রত্যাশী

প্রথম পৃষ্ঠা

পদত্যাগের এক দফা, শহীদ মিনারে মানুষের ঢল
পদত্যাগের এক দফা, শহীদ মিনারে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ পৌঁছাল চার টেরাবাইট ব্যান্ডউইথের মাইলফলকে
বাংলাদেশ পৌঁছাল চার টেরাবাইট ব্যান্ডউইথের মাইলফলকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশ থেকে এসে রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করতে চান তাঁরা
বিদেশ থেকে এসে রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করতে চান তাঁরা

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন কাঁচামালে বাড়তি শুল্কছাড়
মার্কিন কাঁচামালে বাড়তি শুল্কছাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগে ছাত্রদলের সমাবেশ আজ
শাহবাগে ছাত্রদলের সমাবেশ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মার এক ইলিশের দাম ১২৪৮০ টাকা
পদ্মার এক ইলিশের দাম ১২৪৮০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

অটোরিকশাটি ১ কিমি টেনে নিল ট্রেন
অটোরিকশাটি ১ কিমি টেনে নিল ট্রেন

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত, প্রকাশ ৫ আগস্ট
জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত, প্রকাশ ৫ আগস্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসপাতালে আটক রোগী মুক্তি পেলেন ৩৫ হাজার টাকায়
হাসপাতালে আটক রোগী মুক্তি পেলেন ৩৫ হাজার টাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমিকার বিয়ের দিন মিলল যুবকের লাশ, হত্যা দাবি
প্রেমিকার বিয়ের দিন মিলল যুবকের লাশ, হত্যা দাবি

দেশগ্রাম

পরমাণু সাবমেরিন মোতায়েনের সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
পরমাণু সাবমেরিন মোতায়েনের সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় নিহত আরও ১১১
গাজায় নিহত আরও ১১১

পূর্ব-পশ্চিম

গণহত্যার নিন্দা ইসরায়েলি লেখক গ্রসম্যানের
গণহত্যার নিন্দা ইসরায়েলি লেখক গ্রসম্যানের

পূর্ব-পশ্চিম

কলকাতায় চুরি হওয়া মোবাইল কিনে বিপাকে বাংলাদেশি
কলকাতায় চুরি হওয়া মোবাইল কিনে বিপাকে বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেপ্তার
ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আবার এয়ার ইন্ডিয়ায় যান্ত্রিক ত্রুটি, উড্ডয়ন বাতিল
আবার এয়ার ইন্ডিয়ায় যান্ত্রিক ত্রুটি, উড্ডয়ন বাতিল

পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ অপকর্ম করতে চাইলে ছাড় নয়
আওয়ামী লীগ অপকর্ম করতে চাইলে ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে মালিকানা দাবি জনগণের প্রতি অবমাননা
গণ অভ্যুত্থানে মালিকানা দাবি জনগণের প্রতি অবমাননা

পেছনের পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় ৩ বাংলাদেশি নিহত
মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় ৩ বাংলাদেশি নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমান্তে অ্যাসিডে পোড়ানো দুই লাশ উদ্ধার
সীমান্তে অ্যাসিডে পোড়ানো দুই লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেরার অনিল আম্বানি
ফেরার অনিল আম্বানি

পূর্ব-পশ্চিম

বন্দি ও স্বজন কথা হবে অনলাইনে
বন্দি ও স্বজন কথা হবে অনলাইনে

পেছনের পৃষ্ঠা

জিম্মি করে হাতিয়ে নিয়েছে চার কোটি টাকা
জিম্মি করে হাতিয়ে নিয়েছে চার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় জাতীয় পার্টির কার্যালয়ে আবারও হামলা
বগুড়ায় জাতীয় পার্টির কার্যালয়ে আবারও হামলা

পেছনের পৃষ্ঠা