শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৩২, শনিবার, ২৭ জানুয়ারি, ২০১৮

গভীর উৎকণ্ঠা বিএনপিতে

জরুরি বৈঠক ডেকেছেন খালেদা জিয়া, আইনি লড়াইয়ের সঙ্গে সর্বোচ্চ আন্দোলন কেন্দ্রের সঙ্গে মাঠের সমন্বয়, থাকছে দিকনির্দেশনা
মাহমুদ আজহার
অনলাইন ভার্সন
গভীর উৎকণ্ঠা বিএনপিতে

আগামী ৮ ফেব্রুয়ারি কী হবে— এ নিয়ে বিএনপির ভিতরে-বাইরে গভীর উৎকণ্ঠা বিরাজ করছে। রায়ে দলের প্রধান ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সাজা হবে, না বেকসুর খালাস পাবেন— তা নিয়ে সারা দেশের নেতা-কর্মীদের জিজ্ঞাসার শেষ নেই। উত্সুক দৃষ্টি সব মহলেরও। বিএনপির গুলশান কার্যালয়ে কিংবা নয়াপল্টনে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দুই দিন ধরেই এ নিয়ে আলোচনার ঝড় বইছে। রায়ে নেতিবাচক কিছু হলে হরতালসহ কঠোর আন্দোলনে যাওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন বিএনপি নেতারা। তবে মানসিকভাবে অনেক শক্ত অবস্থানে রয়েছেন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া। জেলকে তিনি ভয় পান না বলে ঘনিষ্ঠজনদের এরই মধ্যে সাফ জানিয়ে দিয়েছেন। এ নিয়ে শেষ পর্যন্ত আইনি লড়াইয়ের পাশাপাশি রাজপথে থাকারও চিন্তাভাবনা চলছে। রায় নেতিবাচক হলে পরবর্তী কী করণীয় তা নিয়ে আজ দলের স্থায়ী কমিটির বৈঠক ডেকেছেন বেগম জিয়া। ওই বৈঠকেই কর্মসূচি চূড়ান্ত হবে। এ ক্ষেত্রে হরতাল, অবস্থানসহ দীর্ঘমেয়াদি কঠোর কর্মসূচি আসতে পারে বলে দলীয় নির্ভরযোগ্য সূত্রে জানা গেছে।

বিএনপি চেয়ারপারসনের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলার রায় ঘোষণার জন্য ৮ ফেব্রুয়ারি দিন ঠিক করেছে বিশেষ আদালত। অভিযোগ প্রমাণিত হলে খালেদা জিয়ার তিন বছর থেকে যাবজ্জীবন ‘সাজা’ হতে পারে বলে আইনজ্ঞরা জানিয়েছেন। এ ছাড়া বেকসুর খালাস পাওয়ারও সম্ভাবনা রয়েছে। খালেদা জিয়া নিজেও আদালতে আত্মপক্ষ সমর্থনে নিজেকে নির্দোষ দাবি করে বলেছেন, রাজনৈতিক অঙ্গন থেকে তাকে ‘সরাতে নির্বাচনে অযোগ্য ঘোষণা করার নীলনকশা’ বাস্তবায়ন করছেন ক্ষমতাসীনরা। আদালতে ন্যায়বিচার পাবেন কিনা— তা নিয়েও তিনি সংশয় প্রকাশ করেছেন।

এ প্রসঙ্গে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে নির্বাচন ও রাজনীতি থেকে সরানোর চক্রান্ত চলছে। কার্যত, সরকার জিয়া পরিবারকে রাজনীতির বাইরে রাখতে চায়। তাই মিথ্যা অভিযোগে মামলা দেওয়া হয়েছে তার বিরুদ্ধে। রায় কী হবে তা সরকার আগেই ঠিক করে রেখেছে। দেশে যে আইনের শাসন নেই, ন্যায়বিচার সুদূরপরাহত সেটাই প্রমাণিত হচ্ছে। বিচার হবে— প্রধানমন্ত্রী যা চাইবেন তাই। এখন পর্যন্ত তার (এরশাদ) এ বক্তব্য যে আদালত অবমাননার শামিল, তার বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি।’ বৃহস্পতিবার রায়ের দিনক্ষণ নির্ধারণের পর রাতে গুলশানের বাসায় যান বিএনপিপন্থি সিনিয়র আইনজীবীরা। তারা বেগম জিয়াকে সান্ত্বনার বাণীও শোনান। উচ্চ আদালতে এ মামলার রায় টিকবে না বলেও বেগম জিয়াকে আশ্বস্ত করেন। এ ছাড়া কয়েকজন সিনিয়র নেতাও বেগম জিয়ার সঙ্গে বাসায় দেখা করে তাকে আশ্বস্তের চেষ্টা করেন। এ সময় বিএনপি-প্রধান সবাইকে অভয় দিয়ে বলেছেন, রায় কী হবে তা নিয়ে তিনি বিচলিত নন। দেশপ্রেমিক প্রকৃত রাজনীতিবিদরা জেল-জুলুমকে কখনই ভয় পান না। তবে রায়ের নেতিবাচক দিক বিবেচনায় নিয়ে বেগম জিয়া মানসিকভাবে প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছেন বলে জানা গেছে।

নির্ভরযোগ্য সূত্রমতে, রায়ের দিনক্ষণ নির্ধারণের পর ঢাকায় বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের শীর্ষ নেতারা সতর্ক অবস্থানে রয়েছেন। এর মধ্যে বিএনপির কয়েকজন সিনিয়র নেতা একাধিকবার বৈঠকে বসেন। অঙ্গসংগঠনের নেতারাও পৃথকভাবে বৈঠক করেছেন। দীর্ঘমেয়াদে আন্দোলন কর্মসূচি ঘোষণা করা হলে তার প্রস্তুতি নিয়েও কথাবার্তা বলছেন শীর্ষ নেতারা। অনেকেই গ্রেফতার এড়াতে নানা কৌশলও নিতে শুরু করেছেন। গতকাল নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দিনভর কোনো নেতা-কর্মী দেখা যায়নি। কারও কারও ব্যক্তিগত ফোন নম্বর বন্ধ পাওয়া গেছে। তবে এই পরিস্থিতিতে অনেক নিষ্ক্রিয় নেতা সক্রিয় হওয়ার চেষ্টা চালাচ্ছেন বলেও জানা গেছে। জানা যায়, ৮ ফেব্রুয়ারি জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলার রায়ের দিনক্ষণ ঘোষণায় হতবাক হয়েছেন বিএনপির আইনজীবীরা। তাদের ধারণা ছিল, জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলার বিচারিক প্রক্রিয়া শেষে রায় ঘোষণা হবে। তা হতেও বেশ সময় লাগবে। এর মধ্যে প্রেক্ষাপট পরিবর্তন হতে পারে। কিন্তু হঠাৎই এ রায়ের দিনক্ষণ নির্ধারণকে ‘বিশেষ মহলের’ ইঙ্গিত বলেই মনে করছেন তারা। আইনজীবীরা আরও বলেছেন, ন্যায়বিচার হলে এ রায়ে কিছুই হবে না। তবে যে প্রক্রিয়ায় মামলাটি চলছে, তাতে নেতিবাচকই হওয়ার সম্ভাবনা। এ ক্ষেত্রে উচ্চ আদালতে জামিন পাওয়া সম্ভব।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার জমিরউদ্দিন সরকার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আইন তার নিজস্ব গতিতে চলছে। এ মামলার রায়ে বেগম জিয়ার কিছুই হবে না। কিন্তু প্রশ্ন উঠছে, এ মামলাটি স্বাভাবিক গতিতে চলছে কিনা? আমি এখনো আশাবাদী, ন্যায়বিচার পাবেন আমাদের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া। কোনো কারণে সাজা দেওয়া হলে বুঝতে হবে, স্বাভাবিক আইনের ব্যত্যয় ঘটেছে। সে ক্ষেত্রে আমরা উচ্চ আদালতে জামিন চাইব। আশা করি, জামিন পাব। সে ক্ষেত্রে একাদশ জাতীয় নির্বাচনে কোনো সমস্যা হবে না।’ এদিকে রায়ের নেতিবাচক দিক ধরে নিয়েই সারা দেশে নেতা-কর্মীদের কাছে ‘বিশেষ বার্তা’ পাঠানো হয়েছে। দলের হাইকমান্ড থেকে এ বার্তা পাঠানো হয়। তা ছাড়া সিনিয়র নেতাদের জেলা সফরেও এ বিষয়ে নেতা-কর্মীদের দিকনির্দেশনা দেওয়া হয়। রায়ে নেতিবাচক কিছু হলে তত্ক্ষণাৎ বিক্ষোভ মিছিল করার কথা বলা হয়েছে। এরপর কেন্দ্র থেকে ঘোষিত যে কোনো কর্মসূচিও বাস্তবায়ন করতে বলা হয়েছে। এ বার্তা জেলা, মহানগর ও উপজেলা পর্যায়ে পাঠানো হয়েছে। চট্টগ্রাম বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবুর রহমান শামীম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানান, ‘তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে জেলে নিলে সাধারণ মানুষ ঘরে বসে থাকতে পারে না। এ অন্যায়ের প্রতিবাদ অবশ্যই দেশবাসী করবে। কেন্দ্র ঘোষিত সব কর্মসূচিই সর্বস্তরের মানুষ বাস্তবায়ন করবে।’ একই কথা বলেন বরিশাল বিভাগীয় সহসাংগঠনিক সম্পাদক আ ক ন কুদ্দুসুর রহমান। তিনি জানান, ‘রায় নেতিবাচক কিছু হলে হাইকমান্ড যে কর্মসূচি দেবে তা আমরা বাস্তবায়ন করব। গণতন্ত্রের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া জেলে গেলে বিএনপির কোনো নেতা-কর্মী কিংবা কোনো সমর্থক ঘরে বসে থাকতে পারেন না। সরকার যত চেষ্টাই করুক না কেন, খালেদা জিয়া ছাড়া আগামীতে বাংলাদেশে কোনো নির্বাচন হবে না।’

 

এই বিভাগের আরও খবর
৫ আগস্ট সব পোশাক কারখানায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা
৫ আগস্ট সব পোশাক কারখানায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা
‘জুলাই অভ্যুত্থানের শক্তিকে কাজে লাগিয়ে ফ্যাসিবাদমুক্ত দেশ গড়তে হবে’
‘জুলাই অভ্যুত্থানের শক্তিকে কাজে লাগিয়ে ফ্যাসিবাদমুক্ত দেশ গড়তে হবে’
২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে গ্রেফতার ১৩৫৩ জন
২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে গ্রেফতার ১৩৫৩ জন
এনবিআরের আরেক কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
এনবিআরের আরেক কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে সব অপরাধের কেন্দ্রবিন্দু ছিলেন শেখ হাসিনা : চিফ প্রসিকিউটর
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে সব অপরাধের কেন্দ্রবিন্দু ছিলেন শেখ হাসিনা : চিফ প্রসিকিউটর
নৌ-বাহিনী ও বিমানবাহিনী নির্বাচনী পর্ষদের উদ্বোধন প্রধান উপদেষ্টার
নৌ-বাহিনী ও বিমানবাহিনী নির্বাচনী পর্ষদের উদ্বোধন প্রধান উপদেষ্টার
১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমলো
১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমলো
দেশের সব ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে, এক বছরে ঠিক করা সম্ভব নয়: উপদেষ্টা
দেশের সব ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে, এক বছরে ঠিক করা সম্ভব নয়: উপদেষ্টা
ইতিহাসের নির্মম হত্যাযজ্ঞের সর্বোচ্চ শাস্তি চাইলেন অ্যাটর্নি জেনারেল
ইতিহাসের নির্মম হত্যাযজ্ঞের সর্বোচ্চ শাস্তি চাইলেন অ্যাটর্নি জেনারেল
ব্যক্তি করদাতাদের আয়কর রিটার্ন অনলাইনে দাখিল বাধ্যতামূলক
ব্যক্তি করদাতাদের আয়কর রিটার্ন অনলাইনে দাখিল বাধ্যতামূলক
চার বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা
চার বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা
হাসিনার বিরুদ্ধে সূচনা বক্তব্য চলছে, বিচার সরাসরি সম্প্রচার
হাসিনার বিরুদ্ধে সূচনা বক্তব্য চলছে, বিচার সরাসরি সম্প্রচার
সর্বশেষ খবর
৫ আগস্ট সব পোশাক কারখানায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা
৫ আগস্ট সব পোশাক কারখানায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বুড়িচংয়ে ব্যবসায়ীকে ছুরিকাঘাত
বুড়িচংয়ে ব্যবসায়ীকে ছুরিকাঘাত

৪৮ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই অভ্যুত্থানের শক্তিকে কাজে লাগিয়ে ফ্যাসিবাদমুক্ত দেশ গড়তে হবে’
‘জুলাই অভ্যুত্থানের শক্তিকে কাজে লাগিয়ে ফ্যাসিবাদমুক্ত দেশ গড়তে হবে’

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় বসত বাড়িতে ডাকাতির অভিযোগ
কলাপাড়ায় বসত বাড়িতে ডাকাতির অভিযোগ

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৌন্দর্য মেলে ধরেছে লাল শাপলা
সৌন্দর্য মেলে ধরেছে লাল শাপলা

৫ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

পুকুরে মিলল যুবকের লাশ
পুকুরে মিলল যুবকের লাশ

৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে গ্রেফতার ১৩৫৩ জন
২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে গ্রেফতার ১৩৫৩ জন

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরেক কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
এনবিআরের আরেক কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

জুলাই আন্দোলন শিখিয়েছে দেশে কোনো ফ্যাসিস্ট থাকতে পারে না: এ্যানি
জুলাই আন্দোলন শিখিয়েছে দেশে কোনো ফ্যাসিস্ট থাকতে পারে না: এ্যানি

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

বন্যায় নিরাপত্তাহীনতায় নারীরা, স্বাস্থ্যঝুঁকি ও মৌলিক চাহিদায় প্রভাব
বন্যায় নিরাপত্তাহীনতায় নারীরা, স্বাস্থ্যঝুঁকি ও মৌলিক চাহিদায় প্রভাব

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিংড়ায় বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিটে কৃষকের মৃত্যু
সিংড়ায় বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিটে কৃষকের মৃত্যু

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রদলকে রুখে দেওয়ার ক্ষমতা কারো নেই : রাকিবুল
ছাত্রদলকে রুখে দেওয়ার ক্ষমতা কারো নেই : রাকিবুল

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

বন্যায় নিরাপত্তাহীনতায় নারীরা, স্বাস্থ্যঝুঁকি ও মৌলিক চাহিদায় প্রভাব
বন্যায় নিরাপত্তাহীনতায় নারীরা, স্বাস্থ্যঝুঁকি ও মৌলিক চাহিদায় প্রভাব

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে সব অপরাধের কেন্দ্রবিন্দু ছিলেন শেখ হাসিনা : চিফ প্রসিকিউটর
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে সব অপরাধের কেন্দ্রবিন্দু ছিলেন শেখ হাসিনা : চিফ প্রসিকিউটর

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে স্ত্রীকে হত্যার দায়ে স্বামীর যাবজ্জীবন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে স্ত্রীকে হত্যার দায়ে স্বামীর যাবজ্জীবন

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগর থেকে ভারতীয় ১৪ জেলে আটক
বঙ্গোপসাগর থেকে ভারতীয় ১৪ জেলে আটক

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নৌ-বাহিনী ও বিমানবাহিনী নির্বাচনী পর্ষদের উদ্বোধন প্রধান উপদেষ্টার
নৌ-বাহিনী ও বিমানবাহিনী নির্বাচনী পর্ষদের উদ্বোধন প্রধান উপদেষ্টার

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ডেঙ্গু প্রতিরোধে বেতাগীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতা কার্যক্রম
ডেঙ্গু প্রতিরোধে বেতাগীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতা কার্যক্রম

৩৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ফিলিস্তিনিদের পক্ষে বিক্ষোভে যোগ দিলেন জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ
ফিলিস্তিনিদের পক্ষে বিক্ষোভে যোগ দিলেন জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটোর চিনিকলে কোটি টাকার মালামাল লুট, পুলিশ হেফাজতে ৮
নাটোর চিনিকলে কোটি টাকার মালামাল লুট, পুলিশ হেফাজতে ৮

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রদলের সমাবেশ শুরু
ছাত্রদলের সমাবেশ শুরু

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমলো
১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমলো

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান ইসরায়েলি বিরোধী নেতার
গাজায় যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান ইসরায়েলি বিরোধী নেতার

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের সব ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে, এক বছরে ঠিক করা সম্ভব নয়: উপদেষ্টা
দেশের সব ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে, এক বছরে ঠিক করা সম্ভব নয়: উপদেষ্টা

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

ছোট ভাইয়ের স্ত্রীকে হত্যার পর থানায় ভাসুরের আত্মসমর্পণ
ছোট ভাইয়ের স্ত্রীকে হত্যার পর থানায় ভাসুরের আত্মসমর্পণ

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

যে কারণে ৬০০ বছর পর জেগে উঠল ভয়ংকর আগ্নেয়গিরি!
যে কারণে ৬০০ বছর পর জেগে উঠল ভয়ংকর আগ্নেয়গিরি!

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেই পাকা সড়ক, পথচলায় কাঁদাই জীবনসঙ্গী
নেই পাকা সড়ক, পথচলায় কাঁদাই জীবনসঙ্গী

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বালিয়াকান্দিতে সাব-রেজিস্ট্রার অফিসের ঘুষ ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে মানববন্ধন
বালিয়াকান্দিতে সাব-রেজিস্ট্রার অফিসের ঘুষ ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে মন্দিরে যাওয়ার পথে নিহত একই পরিবারের ৪ ভারতীয়
যুক্তরাষ্ট্রে মন্দিরে যাওয়ার পথে নিহত একই পরিবারের ৪ ভারতীয়

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শতকোটি টাকা নিয়ে পালাল ‘ফ্লাইট এক্সপার্ট’!
শতকোটি টাকা নিয়ে পালাল ‘ফ্লাইট এক্সপার্ট’!

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ পুলিশে ‘সুমাইয়া জাফরিন’ নামে কোনো কর্মকর্তা নেই : পুলিশ সদর দফতর
বাংলাদেশ পুলিশে ‘সুমাইয়া জাফরিন’ নামে কোনো কর্মকর্তা নেই : পুলিশ সদর দফতর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুক লাইভে এসে রাজনীতি ছাড়ার ঘোষণা ফাতেমার
ফেসবুক লাইভে এসে রাজনীতি ছাড়ার ঘোষণা ফাতেমার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডি ভিলিয়ার্সের ব্যাটিং ঝড়ে পাকিস্তানকে উড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন দক্ষিণ আফ্রিকা
ডি ভিলিয়ার্সের ব্যাটিং ঝড়ে পাকিস্তানকে উড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন দক্ষিণ আফ্রিকা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে ভারতের অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমান ‘রাফাল’ ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
যেভাবে ভারতের অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমান ‘রাফাল’ ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ‘ডাইনি’ অপবাদে একই পরিবারের পাঁচজনকে পুড়িয়ে হত্যা
ভারতে ‘ডাইনি’ অপবাদে একই পরিবারের পাঁচজনকে পুড়িয়ে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে কাল একাধিক কর্মসূচি, এড়িয়ে চলবেন যেসব সড়ক
রাজধানীতে কাল একাধিক কর্মসূচি, এড়িয়ে চলবেন যেসব সড়ক

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের হুমকির সত্ত্বেও রাশিয়ার কাছ থেকে তেল কিনবে ভারত
ট্রাম্পের হুমকির সত্ত্বেও রাশিয়ার কাছ থেকে তেল কিনবে ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল আবিবে হাজার হাজার ইসরায়েলির বিক্ষোভ
তেল আবিবে হাজার হাজার ইসরায়েলির বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যক্তি করদাতাদের আয়কর রিটার্ন অনলাইনে দাখিল বাধ্যতামূলক
ব্যক্তি করদাতাদের আয়কর রিটার্ন অনলাইনে দাখিল বাধ্যতামূলক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিয়াদ চাঁদাবাজিতে জড়িত : অপু
রিয়াদ চাঁদাবাজিতে জড়িত : অপু

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পণ্যে ২০ শতাংশ মার্কিন কাঁচামাল থাকলে শুল্ক লাগবে না : বিজিএমইএ সভাপতি
পণ্যে ২০ শতাংশ মার্কিন কাঁচামাল থাকলে শুল্ক লাগবে না : বিজিএমইএ সভাপতি

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এইচএসসি-বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় নিয়ে বের হওয়ার আহ্বান ডিএমপির
এইচএসসি-বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় নিয়ে বের হওয়ার আহ্বান ডিএমপির

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির শীর্ষ তিন নেতার ভিডিও বার্তা
এনসিপির শীর্ষ তিন নেতার ভিডিও বার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গৃহকর্মীকে ধর্ষণ, ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর নাতির যাবজ্জীবন
গৃহকর্মীকে ধর্ষণ, ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর নাতির যাবজ্জীবন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর

২০ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

তারেক রহমানকে রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা করার শক্তি অপপ্রচারকারীদের নেই : মীর হেলাল
তারেক রহমানকে রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা করার শক্তি অপপ্রচারকারীদের নেই : মীর হেলাল

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে আজ যেসব সড়ক এড়িয়ে চলার পরামর্শ ডিএমপির
রাজধানীতে আজ যেসব সড়ক এড়িয়ে চলার পরামর্শ ডিএমপির

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলকে কোনও অস্ত্র সরবরাহ নয়, নিশ্চিত করল কানাডা
ইসরায়েলকে কোনও অস্ত্র সরবরাহ নয়, নিশ্চিত করল কানাডা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম শমশের আলী আর নেই
পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম শমশের আলী আর নেই

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার বিরুদ্ধে সূচনা বক্তব্য চলছে, বিচার সরাসরি সম্প্রচার
হাসিনার বিরুদ্ধে সূচনা বক্তব্য চলছে, বিচার সরাসরি সম্প্রচার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতিহাসের নির্মম হত্যাযজ্ঞের সর্বোচ্চ শাস্তি চাইলেন অ্যাটর্নি জেনারেল
ইতিহাসের নির্মম হত্যাযজ্ঞের সর্বোচ্চ শাস্তি চাইলেন অ্যাটর্নি জেনারেল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দুই-তিন সপ্তাহের মধ্যে সৌদি আরবের সঙ্গে শ্রমিক পাঠানো নিয়ে চুক্তি হবে’
‘দুই-তিন সপ্তাহের মধ্যে সৌদি আরবের সঙ্গে শ্রমিক পাঠানো নিয়ে চুক্তি হবে’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপে বাংলাদেশের সব ম্যাচ আবুধাবিতে
এশিয়া কাপে বাংলাদেশের সব ম্যাচ আবুধাবিতে

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইন্ডিগো ফ্লাইটে সহযাত্রীকে চড়, আজীবন নিষিদ্ধ যাত্রী
ইন্ডিগো ফ্লাইটে সহযাত্রীকে চড়, আজীবন নিষিদ্ধ যাত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষক নিয়োগে জামায়াতের সাবেক এমপির সুপারিশ উপ-উপাচার্যের ফেসবুক স্টোরিতে
শিক্ষক নিয়োগে জামায়াতের সাবেক এমপির সুপারিশ উপ-উপাচার্যের ফেসবুক স্টোরিতে

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের আলটিমেটাম উড়িয়ে দিলেন পুতিন
ট্রাম্পের আলটিমেটাম উড়িয়ে দিলেন পুতিন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দলে দলে সমাবেশে আসছেন ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা
দলে দলে সমাবেশে আসছেন ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘সাইয়ারা’ দিয়ে কামব্যাক, দেনায় ডুবে গিয়েছিলেন রাজেশ কুমার
‘সাইয়ারা’ দিয়ে কামব্যাক, দেনায় ডুবে গিয়েছিলেন রাজেশ কুমার

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘স্বদেশ’ এর জন্যই জাতীয় পুরস্কার পাওয়া উচিত ছিল: শাহরুখ
‘স্বদেশ’ এর জন্যই জাতীয় পুরস্কার পাওয়া উচিত ছিল: শাহরুখ

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপিতে ২০০ আসনে দেড় হাজার মনোনয়নপ্রত্যাশী
বিএনপিতে ২০০ আসনে দেড় হাজার মনোনয়নপ্রত্যাশী

প্রথম পৃষ্ঠা

চার-পাঁচ দিন কেন ক্রুশিয়াল
চার-পাঁচ দিন কেন ক্রুশিয়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মার এক ইলিশের দাম ১২৪৮০ টাকা
পদ্মার এক ইলিশের দাম ১২৪৮০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি কোম্পানির কমিশন এজেন্ট
বিদেশি কোম্পানির কমিশন এজেন্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

অটোরিকশাটি ১ কিমি টেনে নিল ট্রেন
অটোরিকশাটি ১ কিমি টেনে নিল ট্রেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কাঁদলেন কাঁদালেন জুলাইয়ের মায়েরা
কাঁদলেন কাঁদালেন জুলাইয়ের মায়েরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘোষণাপত্র প্রকাশের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে এনসিপি
ঘোষণাপত্র প্রকাশের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয় দেখিয়ে থামিয়ে দেওয়া যাবে না
ভয় দেখিয়ে থামিয়ে দেওয়া যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশ থেকে এসে রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করতে চান তাঁরা
বিদেশ থেকে এসে রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করতে চান তাঁরা

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন কাঁচামালে বাড়তি শুল্কছাড়
মার্কিন কাঁচামালে বাড়তি শুল্কছাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

অনেক প্রত্যাশা এখনো অপূর্ণ
অনেক প্রত্যাশা এখনো অপূর্ণ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলার দিনকাল
সাবিলার দিনকাল

শোবিজ

খুলে যেতে পারে জায়ানের কপাল
খুলে যেতে পারে জায়ানের কপাল

মাঠে ময়দানে

ছাত্র আন্দোলন নিয়ে ঢাকাই ছবি
ছাত্র আন্দোলন নিয়ে ঢাকাই ছবি

শোবিজ

ফেনীতে বন্যায় বিপর্যস্ত জনপদ লালমনিরহাটে তীব্র ভাঙন
ফেনীতে বন্যায় বিপর্যস্ত জনপদ লালমনিরহাটে তীব্র ভাঙন

পেছনের পৃষ্ঠা

পপকর্ন প্রস্তুুতি রাখো, শিগগিরই প্রেক্ষাগৃহে আসছি : শাহরুখ খান
পপকর্ন প্রস্তুুতি রাখো, শিগগিরই প্রেক্ষাগৃহে আসছি : শাহরুখ খান

শোবিজ

বিশ্ব সাঁতারে সর্বকনিষ্ঠ পদকজয়ী চীনের জিদি
বিশ্ব সাঁতারে সর্বকনিষ্ঠ পদকজয়ী চীনের জিদি

মাঠে ময়দানে

চম্পার প্রিয় নায়ক
চম্পার প্রিয় নায়ক

শোবিজ

গ্যাং কালচার দ্বন্দ্বে বাড়ছে খুন
গ্যাং কালচার দ্বন্দ্বে বাড়ছে খুন

নগর জীবন

পদত্যাগের এক দফা, শহীদ মিনারে মানুষের ঢল
পদত্যাগের এক দফা, শহীদ মিনারে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদের বাইরে সংবিধান সংশোধনের সুযোগ নেই
সংসদের বাইরে সংবিধান সংশোধনের সুযোগ নেই

নগর জীবন

নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে টি-২০ সিরিজ খেলবেন টাইগাররা
নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে টি-২০ সিরিজ খেলবেন টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ইংলিশদের সামনে ভারতের ৩৭৪ রানের চ্যালেঞ্জ
ইংলিশদের সামনে ভারতের ৩৭৪ রানের চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ পৌঁছাল চার টেরাবাইট ব্যান্ডউইথের মাইলফলকে
বাংলাদেশ পৌঁছাল চার টেরাবাইট ব্যান্ডউইথের মাইলফলকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্ব সাঁতারে রাফি ৫৫তম-অ্যানি ৯২তম
বিশ্ব সাঁতারে রাফি ৫৫তম-অ্যানি ৯২তম

মাঠে ময়দানে

শাহবাগে ছাত্রদলের সমাবেশ আজ
শাহবাগে ছাত্রদলের সমাবেশ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

কলকাতায় চুরির মোবাইল কিনে বিপাকে বাংলাদেশি
কলকাতায় চুরির মোবাইল কিনে বিপাকে বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

আবার এয়ার ইন্ডিয়ায় যান্ত্রিক ত্রুটি, উড্ডয়ন বাতিল
আবার এয়ার ইন্ডিয়ায় যান্ত্রিক ত্রুটি, উড্ডয়ন বাতিল

পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত, প্রকাশ ৫ আগস্ট
জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত, প্রকাশ ৫ আগস্ট

প্রথম পৃষ্ঠা