শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:২৪, রবিবার, ২৮ জানুয়ারি, ২০১৮

মনোনয়ন টেনশনে শত এমপি

রফিকুল ইসলাম রনি
অনলাইন ভার্সন
মনোনয়ন টেনশনে শত এমপি

‘এমপিদের যেসব উন্নয়ন বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে, আর কী উন্নয়ন হয়েছে, তার হিসাব নেওয়া হবে। সবার আমলনামা আমার হাতে। বর্তমান এমপিরাই আবার মনোনয়ন পাচ্ছেন— এটা ভেবে ঘরে বসে থাকলে ভুল হবে। যোগ্যতার ভিত্তিতেই মিলবে দলীয় মনোনয়ন।’ দলীয় এমপিদের প্রতি এই হুঁশিয়ারি আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার।

আর দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের বার্তা এমপিদের  প্রতি, ‘যারা পিয়ন, কনস্টেবল নিয়োগ ও মানুষের কাজ করে দেওয়ার নামে ঘুষ খান আর চাঁদাবাজদের প্রশ্রয় দেন— তাদের দলীয় মনোনয়ন দেওয়া হবে না।’ শীর্ষ দুই নেতার বক্তব্যে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলীয় মনোনয়ন পাওয়া নিয়ে টেনশনে রয়েছেন আওয়ামী লীগের শতাধিক এমপি।

সূত্রমতে, আগামী নির্বাচনে দলীয় প্রার্থী বাছাইয়ে কঠোর অবস্থানে থাকবে আওয়ামী লীগ। প্রার্থীর জনপ্রিয়তা, এলাকায় অবস্থান, স্থানীয় নেতা-কর্মীদের সঙ্গে সম্পর্কসহ দল নির্ধারিত আরও বেশ কিছু মানদণ্ড অনুসরণ করেই দেওয়া হবে মনোনয়ন। দলের নেতারা জানান, আগামী সংসদ নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক হবে। তাই প্রার্থী বাছাইয়ের বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এ ক্ষেত্রে জনবিচ্ছিন্ন, বিশেষ করে নিজ এলাকায় দলের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে দূরত্ব তৈরি করা এমপিদের এবার কোনোমতেই ছাড় দেবেন না প্রধানমন্ত্রী। বাদের তালিকায় থাকবেন তারা।

সম্প্রতি গণভবনে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দলের এমপিদের হুঁশিয়ার করে বলেন, ‘এমপিদের মধ্যে কারা কী কাজ করছেন, তার সব প্রতিবেদন আমার কাছে রয়েছে। সবাইকে যোগ্যতার ভিত্তিতেই মনোনয়ন দেওয়া হবে।’ আর কয়েক দিন আগে ঠাকুরগাঁওয়ে দলের পক্ষ থেকে শীতবস্ত্র বিতরণ এবং কর্মিসভায় আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘যারা চাঁদাবাজদের প্রশ্রয় দেন, যাদের ভাই-ভাতিজা চাঁদাবাজি করে তারা মনোনয়ন পাবেন না। প্রধানমন্ত্রীর হাতে তাদের আমলনামা জমা হচ্ছে।’

জানা যায়, দলীয় বিভিন্ন মাধ্যমে এলাকায় এমপিদের অবস্থান ও গ্রহণযোগ্যতার বিষয়ে তথ্য সংগ্রহ করছে দলের শীর্ষ পর্যায়। এসব প্রতিবেদনে বেশ কিছু এমপির দুর্নীতি, তাদের পরিবারের সদস্যদের নেতিবাচক কর্মকাণ্ড, তৃণমূলের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে দূরত্ব, বিএনপি-জামায়াতের নেতা-কর্মীদের আশ্রয়-প্রশ্রয় দেওয়া ও দলের শৃঙ্খলাবিরোধী কর্মকাণ্ডের বিষয়ে নানা তথ্য উঠে এসেছে। টানা দুই মেয়াদে ক্ষমতায় থাকার সুবাধে এবং কোনো শক্তিশালী বিরোধী দল মাঠে না থাকায় বর্তমানে অনেকটাই বেপরোয়া আওয়ামী লীগের এমপিরা।

নির্বাচনী এলাকাগুলোতে নিজেদের একটি বলয় গড়ে তুলেছেন- এমন অভিযোগ রয়েছে তৃণমূলের ত্যাগী নেতাদের। এ ছাড়া বেশ কয়েকটি জেলা-উপজেলায় চলছে ‘এমপি লীগ বনাম আওয়ামী লীগের’ বিরোধ। দলীয় পুরনো ত্যাগী নেতাদের বাদ দিয়ে বিভিন্ন দল থেকে আসা নবাগতদের নিয়ে গ্রুপ গঠন করেছেন এমপিরা। অনেক এমপি কমিটি গঠনের ক্ষেত্রে ত্যাগী নেতাদের পরিবর্তে বিএনপির কর্মীদের পদ দিয়েছেন। রাতারাতি পদ পাওয়া এসব সুযোগসন্ধানী এলাকায় চাঁদাবাজি-মাদক ব্যবসায় জড়িয়ে দলের বদনাম করছেন।

একইভাবে ধীরে ধীরে সংগঠন আওয়ামী লীগ বিরোধীদের হাতে চলে যাচ্ছে। বেশিরভাগ এলাকায় দলের পুরনো নেতাদের দল থেকে ছিটকে পড়তে হয়েছে। অনেক এমপির বিরুদ্ধে পুলিশের কনস্টেবল থেকে শুরু করে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দফতরি নিয়োগে পর্যন্ত অর্থ হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ আছে। নির্বাচনী এলাকার পুলিশ-প্রশাসন চলে এমপিদের নির্দেশে। এমপিদের সঙ্গে বিরোধ থাকলে ওই এলাকায় অন্য কারও আওয়ামী লীগের রাজনীতি করা কঠিন। মামলা দিয়ে হামলা করে কোণঠাসা করা হয়েছে এমপিবিরোধীদের।

কোনো কোনো এমপির বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিজে খোঁজখবর নিয়েছেন। এ তালিকায় রয়েছেন দলের শতাধিক এমপি। বিশেষ করে রাজধানী ঢাকা, চাঁদপুর, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, পিরোজপুর, মুন্সীগঞ্জ, টাঙ্গাইল, কিশোরগঞ্জ, নেত্রকোনা, নরসিংদী, নারায়ণগঞ্জ, ময়মনসিংহ, সুনামগঞ্জ, গাইবান্ধা, সিরাজগঞ্জ, যশোর, খুলনা, রাজশাহী, লক্ষ্মীপুর, নাটোর, রাজশাহী, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, পাবনা, কুষ্টিয়া, রাজবাড়ী, নীলফামারীসহ বেশ কিছু জেলার দলীয় এমপিদের বিষয়ে খোঁজ নিয়েছেন দলীয় সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এদের অনেকের মনোনয়ন পাওয়ার সম্ভাবনা খুব ক্ষীণ।

আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতারা জানান, নির্বাচনী ফসল ঘরে তুলতে যা যা করণীয় তা-ই করা হবে। আগামী প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ নির্বাচনের জন্য প্রার্থী বাছাইকেই গুরুত্ব দেবে আওয়ামী লীগ। এ কারণে আসনভিত্তিক শক্তিশালী প্রার্থী আগেভাগেই ঠিক করতে চায় দলটি। তবে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত হবে আরও পরে। এখন প্রতিটি আসনেই একাধিক বিকল্প প্রার্থী ভেবে রেখেছে দল।

আওয়ামী লীগ ও প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় সূত্র জানায়, প্রতিটি নির্বাচনী এলাকায় বর্তমান এমপিদের ভালো কাজ আর মন্দ কাজের একটি তালিকা দেওয়া হয়েছে প্রধানমন্ত্রীকে। পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট এলাকায় দলীয় অবস্থান, মনোনয়ন লাভে ইচ্ছুকদের সংক্ষিপ্ত পরিচিতি, এলাকায় তাদের ভাবমূর্তিসহ  তাদের ইতি এবং নেতিবাচক দিকগুলো থাকবে।

বর্তমান সংসদে আওয়ামী লীগের এমপি রয়েছেন ২৩৪ জন। তাদের মধ্যে পুরুষ ২১৬ এবং নারী ১৮ জন। শতাধিক এমপির অবস্থা ভালো থাকলেও অন্যদের কেউ জনবিচ্ছিন্ন, কেউ আত্মীয়করণে জড়িত, কেউ দুর্নীতিবাজ, কেউ টিআর-কাবিখার অর্থ আত্মসাৎ করেছেন। আবার কেউ চাকরি দেওয়ার নাম করে গরিব চাকরি প্রার্থীদের কাছ থেকে অর্থ লুটে নিয়েছেন। অনেকের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, মাদক ব্যবসা এবং দখল বাণিজ্যে জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে। দলের মনোনয়ন নিয়ে এসব এমপি টেনশনে রয়েছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উত্তেজনা নিয়ে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উত্তেজনা নিয়ে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা
যুবশক্তিকে অন্তর্ভুক্ত না করে টেকসই উন্নয়ন সম্ভব নয় : প্রধান উপদেষ্টা
যুবশক্তিকে অন্তর্ভুক্ত না করে টেকসই উন্নয়ন সম্ভব নয় : প্রধান উপদেষ্টা
প্রধান নির্বাচন কমিশনারের বক্তব্যে আমরা বিস্মিত : কাজী মামুন
প্রধান নির্বাচন কমিশনারের বক্তব্যে আমরা বিস্মিত : কাজী মামুন
স্বাস্থ্যসেবা অর্থ উপার্জনকারীদের হাতে ছেড়ে দেওয়া উচিত নয় : প্রধান উপদেষ্টা
স্বাস্থ্যসেবা অর্থ উপার্জনকারীদের হাতে ছেড়ে দেওয়া উচিত নয় : প্রধান উপদেষ্টা
নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার দ্বিপাক্ষিক বৈঠক
নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার দ্বিপাক্ষিক বৈঠক
মানুষের আস্থা অর্জন করাই বিচার বিভাগের কাজ­ : প্রধান বিচারপতি
মানুষের আস্থা অর্জন করাই বিচার বিভাগের কাজ­ : প্রধান বিচারপতি
শাপলা প্রতীক কেন দেয়া হবে না, তার ব্যাখ্যা দেবে না ইসি: সিইসি
শাপলা প্রতীক কেন দেয়া হবে না, তার ব্যাখ্যা দেবে না ইসি: সিইসি
সারা দেশে পুলিশের অভিযান, গ্রেফতার ১৬৪৪
সারা দেশে পুলিশের অভিযান, গ্রেফতার ১৬৪৪
প্রতারক চক্র সম্পর্কে সতর্ক থাকার আহ্বান গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের
প্রতারক চক্র সম্পর্কে সতর্ক থাকার আহ্বান গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের
১ নভেম্বর থেকে পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে সেন্টমার্টিন
১ নভেম্বর থেকে পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে সেন্টমার্টিন
৬ দিনের রিমান্ডে সাবেক এমপি মুক্তি
৬ দিনের রিমান্ডে সাবেক এমপি মুক্তি
৮ অভিযোগে ইনুর বিরুদ্ধে ফরমাল চার্জ দাখিল
৮ অভিযোগে ইনুর বিরুদ্ধে ফরমাল চার্জ দাখিল
সর্বশেষ খবর
ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উত্তেজনা নিয়ে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উত্তেজনা নিয়ে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

শাবিপ্রবির তিন হলের নতুন নামকরণ
শাবিপ্রবির তিন হলের নতুন নামকরণ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুবশক্তিকে অন্তর্ভুক্ত না করে টেকসই উন্নয়ন সম্ভব নয় : প্রধান উপদেষ্টা
যুবশক্তিকে অন্তর্ভুক্ত না করে টেকসই উন্নয়ন সম্ভব নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে ঝুট গুদামে আগুন
গাজীপুরে ঝুট গুদামে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিঙ্গাপুরে মসজিদ প্রতিষ্ঠা করেন যে নারী
সিঙ্গাপুরে মসজিদ প্রতিষ্ঠা করেন যে নারী

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যাত্রাবাড়ীতে বাসে অজ্ঞান পার্টির কবলে পড়ে ব্যবসায়ীর মৃত্যু
যাত্রাবাড়ীতে বাসে অজ্ঞান পার্টির কবলে পড়ে ব্যবসায়ীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান নির্বাচন কমিশনারের বক্তব্যে আমরা বিস্মিত : কাজী মামুন
প্রধান নির্বাচন কমিশনারের বক্তব্যে আমরা বিস্মিত : কাজী মামুন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের বিদায়, ভারত–পাকিস্তানের ফাইনাল
বাংলাদেশের বিদায়, ভারত–পাকিস্তানের ফাইনাল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে উঠতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ১৩৬ রান
ফাইনালে উঠতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ১৩৬ রান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজীপুরে ঝুট গুদামে আগুন
গাজীপুরে ঝুট গুদামে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে কুবির ৯ বিভাগের ১৮ পরীক্ষা স্থগিত
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে কুবির ৯ বিভাগের ১৮ পরীক্ষা স্থগিত

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার বহরকে সুরক্ষা দেওয়ার ঘোষণা স্পেন- ইতালির
গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার বহরকে সুরক্ষা দেওয়ার ঘোষণা স্পেন- ইতালির

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পানিতে ডুবে দাদি-নাতির মৃত্যু
পানিতে ডুবে দাদি-নাতির মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
পুকুরে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাসপাতালের অব্যবস্থাপনায় নবজাতকের মৃত্যু
হাসপাতালের অব্যবস্থাপনায় নবজাতকের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাস্থ্যসেবা অর্থ উপার্জনকারীদের হাতে ছেড়ে দেওয়া উচিত নয় : প্রধান উপদেষ্টা
স্বাস্থ্যসেবা অর্থ উপার্জনকারীদের হাতে ছেড়ে দেওয়া উচিত নয় : প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে টেকনিশিয়ানের মৃত্যু
যশোরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে টেকনিশিয়ানের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানেলে যানবাহন সীমিত থাকবে ৬ দিন
টানেলে যানবাহন সীমিত থাকবে ৬ দিন

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে একযোগে কাজ করতে হবে : তৃপ্তি
বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে একযোগে কাজ করতে হবে : তৃপ্তি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু
আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে গ্রাম আদালত নিয়ে পর্যালোচনা সভা
গোপালগঞ্জে গ্রাম আদালত নিয়ে পর্যালোচনা সভা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়ায় ভারতীয় মোবাইল ডিসপ্লে জব্দ
আখাউড়ায় ভারতীয় মোবাইল ডিসপ্লে জব্দ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামের উন্নয়নে নগর সরকার দরকার : মেয়র ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রামের উন্নয়নে নগর সরকার দরকার : মেয়র ডা. শাহাদাত

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাবনায় ৫ বছরের শিশুর শ্লীলতাহানির চেষ্টা
পাবনায় ৫ বছরের শিশুর শ্লীলতাহানির চেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদে মরিচা ধরা নিয়ে নতুন রহস্য
চাঁদে মরিচা ধরা নিয়ে নতুন রহস্য

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নেতানিয়াহুর ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্লোভেনিয়া
নেতানিয়াহুর ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্লোভেনিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার দ্বিপাক্ষিক বৈঠক
নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার দ্বিপাক্ষিক বৈঠক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হৃদরোগ সচেতনতায় বাঁচবে প্রাণ
হৃদরোগ সচেতনতায় বাঁচবে প্রাণ

৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

বিএনপির পক্ষে গণজোয়ার সৃষ্টি হয়েছে : আমির খসরু
বিএনপির পক্ষে গণজোয়ার সৃষ্টি হয়েছে : আমির খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীর সুবর্ণচরে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের কাছে হারের পর এখন বাংলাদেশ যে সমীকরণের সামনে
ভারতের কাছে হারের পর এখন বাংলাদেশ যে সমীকরণের সামনে

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে
ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাদাখের আন্দোলনের নেপথ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস’র সেই ফুনসুখ ওয়াংড়ু!
লাদাখের আন্দোলনের নেপথ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস’র সেই ফুনসুখ ওয়াংড়ু!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...
১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শাপলা প্রতীক কেন দেয়া হবে না, তার ব্যাখ্যা দেবে না ইসি: সিইসি
শাপলা প্রতীক কেন দেয়া হবে না, তার ব্যাখ্যা দেবে না ইসি: সিইসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা
আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কেজি সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম আছে উত্তর কোরিয়ার
দুই হাজার কেজি সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম আছে উত্তর কোরিয়ার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়ছে ভিসা জটিলতা, বিদেশযাত্রায় ভোগান্তি
বাড়ছে ভিসা জটিলতা, বিদেশযাত্রায় ভোগান্তি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু
আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির নতুন পরিকল্পনা উপস্থাপন করলেন ট্রাম্প
গাজায় যুদ্ধবিরতির নতুন পরিকল্পনা উপস্থাপন করলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কিলোমিটার পাল্লার নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল ভারত
দুই হাজার কিলোমিটার পাল্লার নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ নভেম্বর থেকে পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে সেন্টমার্টিন
১ নভেম্বর থেকে পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে সেন্টমার্টিন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪
রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের সাথে ঘটা তিন ঘটনাকে নাশকতা দাবি করে বিচার চাইলেন ট্রাম্প
নিজের সাথে ঘটা তিন ঘটনাকে নাশকতা দাবি করে বিচার চাইলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আঘাত হানলো হুতির ড্রোন, আহত ২২
ইসরায়েলে আঘাত হানলো হুতির ড্রোন, আহত ২২

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হৃতিকের সঙ্গে বিয়ের বিষয়ে যা বললেন সাবা
হৃতিকের সঙ্গে বিয়ের বিষয়ে যা বললেন সাবা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, প্রধান উপদেষ্টাও সহযোগিতা করছেন : ফখরুল
ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, প্রধান উপদেষ্টাও সহযোগিতা করছেন : ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় এক রাতের বৃষ্টিতে প্রাণ গেল ১২ জনের
দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় এক রাতের বৃষ্টিতে প্রাণ গেল ১২ জনের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন শান্তিতে নোবেল পাবেন না ট্রাম্প, যা বলছেন বিশেষজ্ঞরা
কেন শান্তিতে নোবেল পাবেন না ট্রাম্প, যা বলছেন বিশেষজ্ঞরা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম থেকে ফ্রান্সে যাচ্ছে ১,৫০০ কেজি মুড়ি
চট্টগ্রাম থেকে ফ্রান্সে যাচ্ছে ১,৫০০ কেজি মুড়ি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলা নিয়ে জাতিসংঘে সিরিয়ার প্রেসিডেন্টের সতর্কতা
ইসরায়েলের হামলা নিয়ে জাতিসংঘে সিরিয়ার প্রেসিডেন্টের সতর্কতা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ইলিশ বিক্রি ১৪ হাজার টাকায়
এক ইলিশ বিক্রি ১৪ হাজার টাকায়

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাইফুল আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আদেশ
সাইফুল আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতারক চক্র সম্পর্কে সতর্ক থাকার আহ্বান গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের
প্রতারক চক্র সম্পর্কে সতর্ক থাকার আহ্বান গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অঘোষিত সেমিফাইনালে রাতে মুখোমুখি বাংলাদেশ-পাকিস্তান
অঘোষিত সেমিফাইনালে রাতে মুখোমুখি বাংলাদেশ-পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাহমুদ আব্বাসের জাতিসংঘ ভাষণ ‘দুর্ভাগ্যজনক’: হামাস
মাহমুদ আব্বাসের জাতিসংঘ ভাষণ ‘দুর্ভাগ্যজনক’: হামাস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে ইসরায়েলি দখলদারিত্ব বন্ধ করতে হবে : ফিনল্যান্ড
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে ইসরায়েলি দখলদারিত্ব বন্ধ করতে হবে : ফিনল্যান্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপ ফুটবল, ইসরায়েলকে নিষিদ্ধের উদ্যোগ ঠেকাবে যুক্তরাষ্ট্র
২০২৬ বিশ্বকাপ ফুটবল, ইসরায়েলকে নিষিদ্ধের উদ্যোগ ঠেকাবে যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
আজ পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাকসু নিয়ে বিভক্ত বিএনপি জামায়াত
রাকসু নিয়ে বিভক্ত বিএনপি জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

৩১ দফায় মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন হবে
৩১ দফায় মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন হবে

দেশগ্রাম

শেষ দিনেও উত্থানে শেয়ারবাজার
শেষ দিনেও উত্থানে শেয়ারবাজার

খবর

লড়াইয়ে বিএনপির লবি জামায়াতের পরওয়ার
লড়াইয়ে বিএনপির লবি জামায়াতের পরওয়ার

নগর জীবন

নভেম্বরে খুলছে সেন্ট মার্টিন
নভেম্বরে খুলছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য আট প্রার্থী, জামায়াতের একক
ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য আট প্রার্থী, জামায়াতের একক

নগর জীবন

নির্বাচনে প্রতিবেশী দেশের হস্তক্ষেপ বড় চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনে প্রতিবেশী দেশের হস্তক্ষেপ বড় চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন সংস্কার বিনিয়োগ রোহিঙ্গা নিয়ে আলোচনা
নির্বাচন সংস্কার বিনিয়োগ রোহিঙ্গা নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জ থেকে ঢাকায় এসে বিপদে কিশোরী
হবিগঞ্জ থেকে ঢাকায় এসে বিপদে কিশোরী

খবর

পতিত ফ্যাসিস্টদের সঙ্গে কাজ করছে জামায়াত
পতিত ফ্যাসিস্টদের সঙ্গে কাজ করছে জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরপিওতে নেই পিআর পদ্ধতি
আরপিওতে নেই পিআর পদ্ধতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আসছে ৫,২৩৮ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র
আসছে ৫,২৩৮ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আসে এক রুটে যায় তিন রুটে
আসে এক রুটে যায় তিন রুটে

পেছনের পৃষ্ঠা

লাদাখে ব্যাপক বিক্ষোভ, আগুন নিহত ৪
লাদাখে ব্যাপক বিক্ষোভ, আগুন নিহত ৪

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের সংযোগ বাড়ানো দরকার
ব্যবসায়ীদের সংযোগ বাড়ানো দরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান
কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান

নগর জীবন

মালদ্বীপ ভ্রমণেচ্ছু বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সতর্কতা
মালদ্বীপ ভ্রমণেচ্ছু বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

ধনী ইঁদুরের কাণ্ড
ধনী ইঁদুরের কাণ্ড

ডাংগুলি

শিশুর শ্লীলতাহানির চেষ্টা
শিশুর শ্লীলতাহানির চেষ্টা

দেশগ্রাম

পরীবন্ধু দাদি
পরীবন্ধু দাদি

ডাংগুলি

হাতির পিঠে চড়িয়ে বিদায় অধ্যক্ষকে
হাতির পিঠে চড়িয়ে বিদায় অধ্যক্ষকে

দেশগ্রাম

এক ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা
এক ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

এস আলমের বিরুদ্ধে রেড নোটিস জারির আদেশ
এস আলমের বিরুদ্ধে রেড নোটিস জারির আদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কার কাজ বন্ধ, বেহাল সড়কে চরম দুর্ভোগ
সংস্কার কাজ বন্ধ, বেহাল সড়কে চরম দুর্ভোগ

দেশগ্রাম

হত্যার নির্দেশ উসকানিসহ আট অভিযোগ ইনুর বিরুদ্ধে
হত্যার নির্দেশ উসকানিসহ আট অভিযোগ ইনুর বিরুদ্ধে

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে শুরু হচ্ছে গ্র্যান্ড সুফি নাইট
আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে শুরু হচ্ছে গ্র্যান্ড সুফি নাইট

নগর জীবন

বাংলাদেশ আই হসপিটাল ২০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী
বাংলাদেশ আই হসপিটাল ২০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী

নগর জীবন

জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় গাছের চারা বিতরণ
জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় গাছের চারা বিতরণ

দেশগ্রাম