শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৪৫, বৃহস্পতিবার, ০৭ জুন, ২০১৮ আপডেট:

জঙ্গিবাদ, মাদকের বিরুদ্ধে অভিযান চলবে: প্রধানমন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
জঙ্গিবাদ, মাদকের বিরুদ্ধে অভিযান চলবে: প্রধানমন্ত্রী

আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাস ও মাদকের বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত থাকবে। আমরা মাদক, জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে চাই। বাংলাদেশের মানুষের শান্তি-নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে চাই। গতকাল বিকালে গণভবনে আইনজীবীদের সম্মানে ইফতারপূর্ব সংক্ষিপ্ত বক্তৃতায় প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন। প্রধানমন্ত্রী ঢাকা আইনজীবী সমিতিসহ বিভিন্ন জেলা বার সমিতিতে আওয়ামী লীগ সমর্থিত আইনজীবীদের জয়ে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, বিজয়ের এ ধারাবাহিকতা যেন অব্যাহত থাকে। আমি বিশ্বাস করি, আওয়ামী লীগ ঐক্যবদ্ধ থাকলে যে কোনো অবস্থা মোকাবিলা করা এবং যে কোনো পরিস্থিতিতে বিজয়ী হওয়া কঠিন কোনো কাজ নয়। কারণ এই আওয়ামী লীগ সংগঠন তৈরি করেছেন আমাদের মহান নেতা জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমান। তার হাতে গড়া এই সংগঠন নিয়েই তিনি বাঙালিকে ঐক্যবদ্ধ করেছিলেন। জাতিকে স্বাধীনতা উপহার দিয়েছিলেন।

জি-৭-এ যোগ দিতে আজ কানাডার উদ্দেশে ঢাকা ছাড়বেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। গ্রুপ-৭-এ যোগদান প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিশ্বের সাতটি ধনী দেশ যাকে গ্রুপ সেভেন বলে সেই দেশের নেতারা আমাকে দাওয়াত দিয়েছেন। তারা বাংলাদেশের উন্নয়নের ম্যাজিক জানতে চান। আমরা ১১ লাখ রোহিঙ্গাকে শুধু আশ্রয়ই দিইনি, তাদের খাওয়ানোর ব্যবস্থা করেছি। এতে সমগ্র আন্তর্জাতিক সংস্থা ও বিভিন্ন দেশ বাংলাদেশের পাশে দাঁড়িয়েছে। আমাদের হাত শক্তিশালী করেছে। সারা বিশ্ব অতীতে কখনই বাংলাদেশের পাশে এমনভাবে দাঁড়ায়নি। মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় অনেক দেশের সমর্থন পেয়েছিলাম, অনেকের পাইনি। কিন্তু এখন সবাই সমর্থন দিয়েছে। আমি সেখানে দেশের উন্নয়নের কথা তুলে ধরব। রোহিঙ্গাদের কথা তুলে ধরব। শেখ হাসিনা বলেন, ১৯৮১ সালে আওয়ামী লীগ আমাকে সভাপতি নির্বাচিত করে। আমি দেশের প্রতিটি এলাকায় গিয়েছি। ঘুরে বেড়িয়েছি। দীর্ঘ ২১ বছর পর আওয়ামী লীগ জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়ে সরকার গঠন করে। যখনই আওয়ামী লীগ সরকার গঠন, করে তখনই মানুষের ভাগ্যের উন্নয়ন হচ্ছে। কারণ আমাদের সব প্রচেষ্টা মানুষের ভাগ্য উন্নয়নে। শেখ হাসিনা বলেন, আমি ক্ষমতায় ছিলাম না, বিরোধীদলীয় নেতা ছিলাম। তার পরও ইমারজেন্সির সময় আমাকেই প্রথম গ্রেফতার করা হয়। তখন অনেক আইনজীবী আমার পাশে দাঁড়ান। আমার মামলা চলাকালে অনেকেই জেলা থেকে ছুটে এসেছিলেন। সেটাই ছিল আমার শক্তি। তিনি বলেন, সব বাধা অতিক্রম করে আবার গণতন্ত্র ফিরিয়ে এনে ২০০৮ সালে নির্বাচনে আমরা বিজয়ী হই। বাংলাদেশ আজকে স্বল্পোন্নয়ন দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশ হচ্ছে। বাজেট চার গুণ থেকে পাঁচ গুণ বৃদ্ধি করেছি। সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন-ভাতা ১২৩ ভাগ বৃদ্ধি করেছি। আমরা দেশের মানুষের খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিত করেছি। বিদ্যুৎ উৎপাদন বৃদ্ধি করেছি। ঘরে ঘরে আলো জ্বলছে। স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করছি। ব্যাপকহারে বেসরকারি খাত উন্মুক্ত করে দিয়েছি।

শেখ হাসিনা বলেন, যুদ্ধাপরাধের বিচার জাতির পিতা শুরু করেছিলেন। আর তা বন্ধ করেছিলেন মিলিটারি ডিক্টেটর জিয়া। আমরা আবার যুদ্ধাপরাধের বিচার শুরু করেছি। স্বজনহারারা ন্যায়বিচার পেয়েছে, তাদের অধিকার সুরক্ষিত হয়েছে। যুদ্ধাপরাধের বিচার করে আমরা বাংলাদেশকে কলঙ্কমুক্ত করেছি। জাতির পিতার হত্যার বিচার করে বাংলাদেশকে অভিশাপমুক্ত করেছি। একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলার বিচার চলছে। সে বিচারও হবে। বাংলাদেশে কোনো অন্যায়-অবিচার থাকবে না।

স্যাটেলাইট উেক্ষপণে বিএনপির দুঃখ কেন : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশ সরকারই বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১-এর মালিক। এটা যারাই ভাড়া নেবে, যেটুকু ভাড়া নেবে, সে সেটুকুরই মালিক হবে। দুই ব্যক্তি তো এর মালিক হতে পারে না। তিনি বলেন, স্যাটেলাইটের মালিকানা নিয়ে যারা প্রশ্ন তোলে তারা অর্বাচীন। দেশের একটি স্যাটেলাইট উেক্ষপণ হলো, দেশে-বিদেশে সব জায়গায় মানুষ খুশিতে উদ্বেলিত। তাহলে বিএনপির কেন দুঃখ?

গতকাল সকালে জাতীয় সংসদ অধিবেশনে প্রধানমন্ত্রীর জন্য নির্ধারিত প্রশ্নোত্তর পর্বে ভিন্ন ভিন্ন সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন। স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে সংসদ অধিবেশন শুরু হয়। বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১-এর মালিকানা নিয়ে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের বক্তব্য সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করেন সরকারি দলের বেগম ফজিলাতুন নেসা বাপ্পী। বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১-এর পর নতুন কোনো চিন্তাভাবনা আছে কিনা জানতে চান স্বতন্ত্র এমপি রুস্তম আলী ফরাজী।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, এর আগে যখন এই অঞ্চলে সাবমেরিন ক্যাবল এসেছে, তখন ভারত, মিয়ানমার, থাইল্যান্ড নিয়েছে। তখন তারা বিনা পয়সায় দিয়েছে। তৎকালীন বিএনপি সরকার তা নিল না। এভাবে আমাদের বিশ্বের সঙ্গে বিচ্ছিন্ন করে রাখা হলো। তিনি বলেন, আমরা এখন বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-২ নিয়ে কাজ শুরু করে দিয়েছি। এরপর আমরা বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-৩ নিয়ে কাজ করব। সমুদ্রের তলদেশ থেকে মহাকাশ পর্যন্ত জয় করে বাংলাদেশ এখন উচ্চ আসনে অধিষ্ঠিত।

শেখ হাসিনা বলেন, যাদের দেশের প্রতি, দেশের মানুষের প্রতি ন্যূনতম ভালোবাসা নেই, দেশের স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে না, তারাই (বিএনপি) অর্বাচীনের মতো স্যাটেলাইটের মালিকানা নিয়ে প্রশ্ন তোলে। আমরা গত নয় বছরে দেশকে মহাকাশে নিয়ে যেতে পেরেছি। আমরা যেমন সমুদ্রের তলদেশে পৌঁছাতে পেরেছি, তেমন মহাকাশেও পৌঁছাতে পেরেছি। তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটে ৪০টি ট্রান্সপন্ডার আছে। বাংলাদেশের প্রয়োজন হবে ২০টি। বাকি ২০টি আমরা ভাড়া দিতে পারব। একটি স্যাটেলাইটের আয়ুষ্কাল ১৫ বছর। তাই আমার বলছি, সার্কভুক্ত সব দেশ, ইন্দোনেশিয়া, ফিলিপাইন, তুর্কিমেনিস্তানসহ কয়েকটি দেশে আমরা বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ ভাড়া দিতে পারব। আমরা টাকা পাব। সুতরাং দুই ব্যক্তি কীভাবে এর মালিক হলো তা আমার বুঝে আসে না। তিনি বলেন, পৃথিবীর অনেক দেশই বহু আগে স্যাটেলাইট উেক্ষপণ করেছে, আমরা পারিনি কেন? শেখ হাসিনা বলেন, ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসে সাবমেরিন সংযোগ করে বিশ্বের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন করেছে। একমাত্র আওয়ামী লীগ সরকারই ক্ষমতায় এসে নতুন প্রজন্মের জন্য তথ্য-প্রযুক্তির দ্বার উন্মোচন করে দেয়। বর্তমানে যে স্যাটেলাইট উেক্ষপণ হয়েছে, তাতেও বিরাট কাজ হবে। প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মুক্তিযুদ্ধের পরই বাংলাদেশকে আত্মমর্যাদাশীল, স্বনির্ভর দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে কাজ শুরু করেছিলেন। তারই ধারাবাহিকতায় বঙ্গবন্ধু ১৯৭৫ সালে বেতবুনিয়া ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র উদ্বোধনের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের স্যাটেলাইট যোগাযোগের সূচনা করেন। আমাদের ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার প্রক্রিয়ায় তথ্য-প্রযুক্তি উপদেষ্টা সজীব আহমেদ জয়ের উদ্যোগে মহাশূন্যে বাংলাদেশের প্রথম স্যাটেলাইট বঙ্গবন্ধু-১ উেক্ষপণের পদক্ষেপ গ্রহণ করি।

স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য ডা. রুস্তম আলী ফরাজীর সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, যেহেতু একটি স্যাটেলাইটের মেয়াদ ১৫ বছর, তাই বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-২ নির্মাণের প্রস্তুতির কাজ ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে। যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে বিশ্বের সব নতুন প্রযুক্তিই বাংলাদেশ গ্রহণ করে এগিয়ে যাবে। দ্বিতীয় স্যাটেলাইট নিক্ষেপের পর তৃতীয় স্যাটেলাইট প্রস্তুত করা হবে। এভাবে ধারাবাহিকভাবে দেশকে আধুনিক প্রযুক্তির ধারায় এগিয়ে নিয়ে যাব।

নূরজাহান বেগমের লিখিত প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০১৫ সালে বজ্রপাতকে দুর্যোগ হিসেবে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। বজ্রপাতে জানমালের ক্ষয়ক্ষতি হ্রাসে সারা দেশে ১০ লাখ উঁচু গাছ (যেমন তালগাছ) রোপণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। ইতিমধ্যে লক্ষ্যমাত্রা অতিক্রম করে ৩২ লাখের অধিক তালগাছ রোপণ করা হয়েছে। এ কার্যক্রম চলমান রয়েছে। এ ছাড়া জাতীয় বিল্ডিং কোডে বজ্রপাত নিরোধক দণ্ড স্থাপন বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। তিনি বলেন, ব্রিটিশ আমলে ভূমি ব্যবস্থাপনার জন্য মাটিতে স্থাপিত পিলারের প্রাকৃতিক দুর্যোগে ভূমিকা রাখার কোনো বৈজ্ঞানিক প্রমাণ নেই।

বিডি-প্রতিদিন/০৭ জুন, ২০১৮/মাহবুব

এই বিভাগের আরও খবর
স্কুল-কলেজে নতুন নিয়মে কর্মচারী নিয়োগের নির্দেশনা
স্কুল-কলেজে নতুন নিয়মে কর্মচারী নিয়োগের নির্দেশনা
৪৮তম বিসিএস: স্বাস্থ্য ক্যাডারের ২১ জনের সুপারিশ স্থগিত
৪৮তম বিসিএস: স্বাস্থ্য ক্যাডারের ২১ জনের সুপারিশ স্থগিত
বিদেশে বাংলাদেশের ভাবমূর্তির উন্নতি হয়েছে : অর্থ উপদেষ্টা
বিদেশে বাংলাদেশের ভাবমূর্তির উন্নতি হয়েছে : অর্থ উপদেষ্টা
এমপিওভুক্ত মাদ্রাসা শিক্ষক বদলির জন্য শূন্যপদের তথ্য চেয়ে চিঠি
এমপিওভুক্ত মাদ্রাসা শিক্ষক বদলির জন্য শূন্যপদের তথ্য চেয়ে চিঠি
ইলিশ ধরা ও বিক্রি ২২ দিন নিষিদ্ধ
ইলিশ ধরা ও বিক্রি ২২ দিন নিষিদ্ধ
বিমান বাহিনীর সেফটি অফিসার্স কোর্সের সনদপত্র বিতরণ
বিমান বাহিনীর সেফটি অফিসার্স কোর্সের সনদপত্র বিতরণ
সাবেক আইনমন্ত্রীর বান্ধবীর ১১৪টি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দের নির্দেশ
সাবেক আইনমন্ত্রীর বান্ধবীর ১১৪টি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দের নির্দেশ
শিশুদের প্রতি সহিংসতা বন্ধে সমন্বিত উদ্যোগের আহ্বান
শিশুদের প্রতি সহিংসতা বন্ধে সমন্বিত উদ্যোগের আহ্বান
২৭তম বিসিএসে আবেদনকারীদের জন্য নতুন নির্দেশনা
২৭তম বিসিএসে আবেদনকারীদের জন্য নতুন নির্দেশনা
ইলিশের দাম কমাতে না পারায় মৎস্য উপদেষ্টার দুঃখ প্রকাশ
ইলিশের দাম কমাতে না পারায় মৎস্য উপদেষ্টার দুঃখ প্রকাশ
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১১৮৭
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১১৮৭
রোহিঙ্গাদের জন্য ৩.৪ মিলিয়ন ডলার সহায়তা জাপানের
রোহিঙ্গাদের জন্য ৩.৪ মিলিয়ন ডলার সহায়তা জাপানের
সর্বশেষ খবর
নির্বাচনের সময়ক্ষেপণের ষড়যন্ত্র চলছে: এম এ মালেক
নির্বাচনের সময়ক্ষেপণের ষড়যন্ত্র চলছে: এম এ মালেক

১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

ঢাকের তালে বাড়ছে উৎসবের আমেজ
ঢাকের তালে বাড়ছে উৎসবের আমেজ

১৩ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নেতানিয়াহুকে চাপ দেবেন ট্রাম্প?
নেতানিয়াহুকে চাপ দেবেন ট্রাম্প?

৫৬ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজে নতুন নিয়মে কর্মচারী নিয়োগের নির্দেশনা
স্কুল-কলেজে নতুন নিয়মে কর্মচারী নিয়োগের নির্দেশনা

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

এমপিও আবেদন নিষ্পত্তির সময়সীমা পুনঃনির্ধারণ করলো মাউশি
এমপিও আবেদন নিষ্পত্তির সময়সীমা পুনঃনির্ধারণ করলো মাউশি

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তিন প্রকল্পে ৩ হাজার ৬২৯ কোটি টাকা দেবে এডিবি
তিন প্রকল্পে ৩ হাজার ৬২৯ কোটি টাকা দেবে এডিবি

৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সিঙ্গাপুরে কনসার্টে হিমাদ্রিতা পর্ণা
সিঙ্গাপুরে কনসার্টে হিমাদ্রিতা পর্ণা

১৭ মিনিট আগে | শোবিজ

ইসরায়েলকে গণহত্যায় অভিযুক্ত করতে যুক্তরাজ্যে ক্ষমতাসীন দলের ভোটগ্রহণ
ইসরায়েলকে গণহত্যায় অভিযুক্ত করতে যুক্তরাজ্যে ক্ষমতাসীন দলের ভোটগ্রহণ

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮তম বিসিএস: স্বাস্থ্য ক্যাডারের ২১ জনের সুপারিশ স্থগিত
৪৮তম বিসিএস: স্বাস্থ্য ক্যাডারের ২১ জনের সুপারিশ স্থগিত

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

দুর্গাপূজা উপলক্ষে মঙ্গলবার বন্ধ থাকবে সব জুয়েলারি প্রতিষ্ঠান
দুর্গাপূজা উপলক্ষে মঙ্গলবার বন্ধ থাকবে সব জুয়েলারি প্রতিষ্ঠান

৩০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ভারত ভ্রমণে নতুন নিয়ম, ১ অক্টোবর থেকে কার্যকর
ভারত ভ্রমণে নতুন নিয়ম, ১ অক্টোবর থেকে কার্যকর

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
গাইবান্ধায় পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের প্রধান কোচের পদত্যাগ চান সাবেক ক্রিকেটার
পাকিস্তানের প্রধান কোচের পদত্যাগ চান সাবেক ক্রিকেটার

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঐক্যবদ্ধভাবে দেশবিরোধী সব কর্মকাণ্ড ব্যর্থ করতে হবে : রিজভী
ঐক্যবদ্ধভাবে দেশবিরোধী সব কর্মকাণ্ড ব্যর্থ করতে হবে : রিজভী

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

গতি ফিরেছে বিদেশিদের অর্থ
গতি ফিরেছে বিদেশিদের অর্থ

৫৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের ঘোষণা ওকসের
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের ঘোষণা ওকসের

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বরিশাল বিভাগীয় বইমেলা ৮ অক্টোবর
বরিশাল বিভাগীয় বইমেলা ৮ অক্টোবর

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অস্ত্র পেতে আরও ৯ হাজার কোটি ডলারের বড় চুক্তির পথে ইউক্রেন
অস্ত্র পেতে আরও ৯ হাজার কোটি ডলারের বড় চুক্তির পথে ইউক্রেন

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় দুই মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
বগুড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় দুই মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাজার স্থিতিশীল রাখতে বিদ্যমান সার নীতিমালা ২০০৯ বহাল রাখার দাবি
বাজার স্থিতিশীল রাখতে বিদ্যমান সার নীতিমালা ২০০৯ বহাল রাখার দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ট্রাক চাপায় শিশুর মৃত্যু
নারায়ণগঞ্জে ট্রাক চাপায় শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিদেশে বাংলাদেশের ভাবমূর্তির উন্নতি হয়েছে : অর্থ উপদেষ্টা
বিদেশে বাংলাদেশের ভাবমূর্তির উন্নতি হয়েছে : অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরাইলে কাভার্ডভ্যান ও সিএনজির সংঘর্ষে নিহত ১
সরাইলে কাভার্ডভ্যান ও সিএনজির সংঘর্ষে নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্ব হার্ট দিবস ও কিছু কথা
বিশ্ব হার্ট দিবস ও কিছু কথা

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

আখাউড়া উপজেলার ভাইস চেয়ারম্যান মুরাদ বিমানবন্দরে আটক
আখাউড়া উপজেলার ভাইস চেয়ারম্যান মুরাদ বিমানবন্দরে আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ট্রাক উল্টে ওভারপাসের নিচে, রিকশাচালক আহত
নারায়ণগঞ্জে ট্রাক উল্টে ওভারপাসের নিচে, রিকশাচালক আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুরুত্বপূর্ণ ‘মোসাদ গুপ্তচরের’ মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করল ইরান
গুরুত্বপূর্ণ ‘মোসাদ গুপ্তচরের’ মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোটালীপাড়ায় প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বিনা মূল্যে বীজ-সার বিতরণ
কোটালীপাড়ায় প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বিনা মূল্যে বীজ-সার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়ে ভিয়েতনামে নিহত ১৩
শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়ে ভিয়েতনামে নিহত ১৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ৬ দফা দাবিতে স্বাস্থ্য সহকারীদের কর্মবিরতি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ৬ দফা দাবিতে স্বাস্থ্য সহকারীদের কর্মবিরতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
প্রাথমিকে বছরে ছুটি কমিয়ে ৬০ দিন হচ্ছে : মহাপরিচালক
প্রাথমিকে বছরে ছুটি কমিয়ে ৬০ দিন হচ্ছে : মহাপরিচালক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদি বললেন ‘খেলার মাঠেও অপারেশন সিঁদুর’, পাল্টা জবাব নাকভির
মোদি বললেন ‘খেলার মাঠেও অপারেশন সিঁদুর’, পাল্টা জবাব নাকভির

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও নাস্তানাবুদ পাকিস্তান, চ্যাম্পিয়ন ভারত
আবারও নাস্তানাবুদ পাকিস্তান, চ্যাম্পিয়ন ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক রাতেই ইউক্রেনে রাশিয়ার ৫৯৫ ড্রোন ও ৪৮ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
এক রাতেই ইউক্রেনে রাশিয়ার ৫৯৫ ড্রোন ও ৪৮ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-সৌদি চুক্তিতে ইরানকেও যোগ দেওয়ার প্রস্তাব
পাকিস্তান-সৌদি চুক্তিতে ইরানকেও যোগ দেওয়ার প্রস্তাব

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক দুই এমপিসহ আওয়ামী লীগের ১৩ নেতাকর্মী গ্রেফতার
সাবেক দুই এমপিসহ আওয়ামী লীগের ১৩ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শতবর্ষী মাহাথির মোহাম্মদের দীর্ঘ জীবনের রহস্য
শতবর্ষী মাহাথির মোহাম্মদের দীর্ঘ জীবনের রহস্য

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল হুতি, বেজে উঠলো সাইরেন
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল হুতি, বেজে উঠলো সাইরেন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপার রওশনপন্থী মহাসচিব মামুনুর রশীদ গ্রেফতার
জাপার রওশনপন্থী মহাসচিব মামুনুর রশীদ গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত বা ফ্যাসিস্টদের ইন্ধনে খাগড়াছড়িতে অস্থিরতা : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারত বা ফ্যাসিস্টদের ইন্ধনে খাগড়াছড়িতে অস্থিরতা : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের জয় থেকে ট্রফি বিতর্ক, আসলে কী ঘটেছিল সেই এক ঘণ্টায়
ভারতের জয় থেকে ট্রফি বিতর্ক, আসলে কী ঘটেছিল সেই এক ঘণ্টায়

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খাগড়াছড়ি ও গুইমারায় সহিংসতা সম্পর্কে সেনাবাহিনীর বিবৃতি
খাগড়াছড়ি ও গুইমারায় সহিংসতা সম্পর্কে সেনাবাহিনীর বিবৃতি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪০ জন নিহত, বিজয় কি গ্রেপ্তার হবেন?
৪০ জন নিহত, বিজয় কি গ্রেপ্তার হবেন?

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এশিয়া কাপ ট্রফি নিয়ে নকভির আচরণে আইসিসিতে অভিযোগ জানাবে ভারত
এশিয়া কাপ ট্রফি নিয়ে নকভির আচরণে আইসিসিতে অভিযোগ জানাবে ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক আইনমন্ত্রীর বান্ধবীর ১১৪টি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দের নির্দেশ
সাবেক আইনমন্ত্রীর বান্ধবীর ১১৪টি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দের নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর হলে সকাল-বিকেল এমপি বেচাকেনা হবে : রাশেদ খান
পিআর হলে সকাল-বিকেল এমপি বেচাকেনা হবে : রাশেদ খান

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পশ্চিম তীরে ‘নিজেদের গুলিতে’ ইসরায়েলি সেনা নিহত
পশ্চিম তীরে ‘নিজেদের গুলিতে’ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়িতে তিন পাহাড়ি নিহতের ঘটনায় কাউকে ছাড় দেয়া হবে না
খাগড়াছড়িতে তিন পাহাড়ি নিহতের ঘটনায় কাউকে ছাড় দেয়া হবে না

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্প প্রশাসনের ২১ দফা পরিকল্পনায় যা আছে
গাজা যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্প প্রশাসনের ২১ দফা পরিকল্পনায় যা আছে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুচলেকায় ছাড়া পাওয়া সেই ‘সমন্বয়ক’ ফের চাঁদাবাজির অভিযোগে আটক
মুচলেকায় ছাড়া পাওয়া সেই ‘সমন্বয়ক’ ফের চাঁদাবাজির অভিযোগে আটক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সত্যিই কি রাশিয়ার সহায়তায় তাইওয়ানে হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে চীন?
সত্যিই কি রাশিয়ার সহায়তায় তাইওয়ানে হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে চীন?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপ সেরা অভিষেক শর্মা
এশিয়া কাপ সেরা অভিষেক শর্মা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আওয়ারাপান ২’-এর শুটিংয়ে প্রথমবার একসঙ্গে ইমরান-দিশা
‘আওয়ারাপান ২’-এর শুটিংয়ে প্রথমবার একসঙ্গে ইমরান-দিশা

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুই ঘণ্টার পথ এখন দু’মিনিটের
দুই ঘণ্টার পথ এখন দু’মিনিটের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে বিনিয়োগের আগ্রহ প্রকাশ করলেন স্ন্যাপচ্যাটের সাবেক সিএসও
বাংলাদেশে বিনিয়োগের আগ্রহ প্রকাশ করলেন স্ন্যাপচ্যাটের সাবেক সিএসও

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাতক্ষীরা আওয়ামী লীগের সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক রত্না গ্রেফতার
সাতক্ষীরা আওয়ামী লীগের সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক রত্না গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপ ২০২৫: ব্যাট হাতে সেরা পাঁচ ক্রিকেটার
এশিয়া কাপ ২০২৫: ব্যাট হাতে সেরা পাঁচ ক্রিকেটার

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপের নিজের পুরো ম্যাচ ফি ভারতীয় আর্মিকে দেওয়ার ঘোষণা সূর্যকুমারের
এশিয়া কাপের নিজের পুরো ম্যাচ ফি ভারতীয় আর্মিকে দেওয়ার ঘোষণা সূর্যকুমারের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাকিব বিষয়ে যা বলেছিল ডিবি, মুখ খুললেন মেঘনা আলম
সাকিব বিষয়ে যা বলেছিল ডিবি, মুখ খুললেন মেঘনা আলম

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যাত্রাবাড়ীতে এসি বিস্ফোরণে বাবার পর না ফেরার দেশে শিশুসন্তান
যাত্রাবাড়ীতে এসি বিস্ফোরণে বাবার পর না ফেরার দেশে শিশুসন্তান

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
মিত্রদের জন্য ৫০ আসন বিএনপির
মিত্রদের জন্য ৫০ আসন বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

অরণ্যে আওয়ামী লীগ, রাস্তায় গর্ভপাতের উন্নয়ন
অরণ্যে আওয়ামী লীগ, রাস্তায় গর্ভপাতের উন্নয়ন

সম্পাদকীয়

এবার সরকারি ব্যাংক একীভূত করার সুপারিশ
এবার সরকারি ব্যাংক একীভূত করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাজী সেলিমের বাড়ি থেকে বিলাসবহুল ছয় গাড়ি উদ্ধার
হাজী সেলিমের বাড়ি থেকে বিলাসবহুল ছয় গাড়ি উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

খাগড়াছড়িতে নিহত ৩
খাগড়াছড়িতে নিহত ৩

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশের আকার অনুযায়ী দাম নির্ধারণের সুপারিশ
ইলিশের আকার অনুযায়ী দাম নির্ধারণের সুপারিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোনয়নপ্রত্যাশী বিএনপির হেভিওয়েট নেতারা
মনোনয়নপ্রত্যাশী বিএনপির হেভিওয়েট নেতারা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মনোনয়ন পেতে বিএনপির ৮ নেতা তৎপর, অন্য দলের একক প্রার্থী
মনোনয়ন পেতে বিএনপির ৮ নেতা তৎপর, অন্য দলের একক প্রার্থী

নগর জীবন

এক বিলিয়নের ফাঁদে পাঁচ বিলিয়নের স্বপ্ন
এক বিলিয়নের ফাঁদে পাঁচ বিলিয়নের স্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস-মাইনাসের রাজনীতি
প্লাস-মাইনাসের রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা পদ নিয়ে অনিশ্চয়তায় আছি
উপদেষ্টা পদ নিয়ে অনিশ্চয়তায় আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনা জাদু মণি লে...
সোনা জাদু মণি লে...

শোবিজ

গ্যালারিতে বসে দেখার দিন শেষ, আমরা এখন খেলব
গ্যালারিতে বসে দেখার দিন শেষ, আমরা এখন খেলব

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরের ২৫ উপজেলায় পানিসংকট
উত্তরের ২৫ উপজেলায় পানিসংকট

নগর জীবন

ধর্ম যার যার নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকার সবার
ধর্ম যার যার নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকার সবার

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে থাকতে শর্ত এনসিপির
ভোটে থাকতে শর্ত এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে নেপালের ইতিহাস
ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে নেপালের ইতিহাস

মাঠে ময়দানে

ফ্যাসিস্ট সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করে দিয়েছে
ফ্যাসিস্ট সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করে দিয়েছে

নগর জীবন

ড. ইউনূসের প্রশংসায় ফখরুল
ড. ইউনূসের প্রশংসায় ফখরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাট হাতে সেরা অভিষেক শর্মা
ব্যাট হাতে সেরা অভিষেক শর্মা

মাঠে ময়দানে

নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানো নিয়ে যা বললেন ভিসি
নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানো নিয়ে যা বললেন ভিসি

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালে প্রকাশ্যে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী
নেপালে প্রকাশ্যে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী

পূর্ব-পশ্চিম

কী বললেন তামান্না
কী বললেন তামান্না

শোবিজ

বগুড়ার টিএমএসএস বিনোদন জগৎ
বগুড়ার টিএমএসএস বিনোদন জগৎ

সম্পাদকীয়

বান্ধব নিয়ে মৌ খান
বান্ধব নিয়ে মৌ খান

শোবিজ

তোফায়েল আহমেদ লাইফ সাপোর্টে
তোফায়েল আহমেদ লাইফ সাপোর্টে

নগর জীবন

সর্বনিম্ন ৪ লাখ ৬৭ হাজার টাকা
সর্বনিম্ন ৪ লাখ ৬৭ হাজার টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আফগানিস্তান সিরিজে ফিরলেন সৌম্য সরকার
আফগানিস্তান সিরিজে ফিরলেন সৌম্য সরকার

মাঠে ময়দানে

সংকটে চলচ্চিত্র, বেকারত্ব বাড়ছে
সংকটে চলচ্চিত্র, বেকারত্ব বাড়ছে

শোবিজ