শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:২৯, মঙ্গলবার, ১২ জুন, ২০১৮ আপডেট:

মুখ খুললেন জেনারেল মইন ও ব্রিগেডিয়ার বারী

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
মুখ খুললেন জেনারেল মইন ও ব্রিগেডিয়ার বারী

বহুল আলোচিত ২০০৭ সালের ‘এক/এগারো’র আবির্ভাব সংঘটনের প্রেক্ষাপট সম্পর্কে মুখ খুলেছেন তদানীন্তন সেনাপ্রধান জেনারেল মইন উ আহমেদ ও ডিজিএফআইর ভারপ্রাপ্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ফজলুল বারী। দীর্ঘ নীরবতা অবলম্বনের পর ঘটনা সম্পর্কে তারা যা বলেছেন, তাতে জানা যায়, জেনারেল মইন উ আহমেদ কোনো অবস্থাতেই দেশে সামরিক শাসন জারির পক্ষে ছিলেন না। ব্রিগেডিয়ার জেনারেল বারী বলেছেন, দেশের প্রতি প্রবল মমত্ববোধ থেকেই তিনি জরুরি অবস্থা জারির উদ্যোগ নিয়েছিলেন। প্রথম আলোর ঈদ সংখ্যায় তাদের দুজনের সাক্ষাৎকার থেকে এসব তথ্য জানা যায়। ইমারজেন্সি নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে মইন উ আহমেদ বলেন, ‘আমরা না। প্রেসিডেন্ট এটা করলেন। উই আর নো অথরিটি। প্রেসিডেন্টকে বলেছি দিস ইজ দ্য সিচুয়েশন, দিস আর দ্য ওয়েস। ফর ফেয়ার অ্যান্ড ক্রেডিবল ইলেকশন, হ্যাভ আ ফ্রেশ কেয়ারটেকার গভর্নমেন্ট, আপনি ইমারজেন্সি দেন। ট্রুপস তো অলরেডি ডেপ্লয়েড আছেই।’ 

মইন বলেন, ‘যেদিন প্রেসিডেন্ট ইয়াজউদ্দিন আহম্মেদের নেতৃত্বাধীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কাছে ক্ষমতা হ্যান্ডওভার করা হয়, সেদিনই ট্রাবল শুরু হয়ে গিয়েছিল। এমনকি এর আগে থেকেই। নিশ্চয়ই স্মরণ আছে, বায়তুল মোকাররমের ওখানে মানুষকে কীভাবে পাড়িয়ে মেরেছিল? আমার কাছে এত খারাপ লেগেছে? ইট ওয়াজ সো ব্যাড। সন্ধ্যার সময় গিয়ে, আই হ্যাভ সিন দ্যাট সিন। পশু পশুকে যেভাবে মারে, মানুষ মানুষকে সেভাবে পাড়িয়ে মারছে। শুধু বাংলাদেশ নয়, হোল ওয়ার্ল্ড এই সিন দেখেছে। দেশ একটা বিপজ্জনক পর্যায়ে চলে গিয়েছিল। ২২ জানুয়ারি যে ইলেকশনটা হওয়ার কথা ছিল, ওটা হলে তো সর্বনাশ হয়ে যেত। ওরা (আওয়ামী লীগ) তো বলেছিল পুরো দেশ বন্ধ করে দেবে। বাট লেট মি টেল ইউ, আই হ্যাভ নো ইনটেনশন টু ইন্টারভিন। বিলিভ মি। এটা আস্তে আস্তে গ্রো করা শুরু করল। ওয়ান অব মাই সিনিয়র অফিসার্স কেইম টু মি। বলল, এসব ঘটেছে, উই কান্ট সিট আইডল। আমি তাকে বললাম, ইউ হ্যাড নো রাইট টু স্পিক লাইক দ্যাট। তুমি এটা বলেছ এবং দ্যাটস দ্য অ্যান্ড অব ইট। ডোন্ট এভার ট্রাই অ্যাগেইন। বলেছি এ কথা। সে চলে গেছে। বেশ কিছুদিন পর আবার আসছে। বলে, স্যার অল অফিসার্স আর...। আমি অন্যদের সঙ্গে কথা বলেছি, সিনিয়র অফিসার যারা ছিল। থার্ড টাইম হি টোল্ড...। তারপর তো সব দেখেশুনে...। তারপর, এরা ইলেকশন করবে না, প্রেসিডেন্টও বলল, আমি কী করব। এসব দেখে শুনে আস্তে আস্তে ইট স্টার্টেড বিল্ডিং আপ ইন মাই মাইন্ড।’

তিনি বলেন, ‘দুই পার্টি, দে ওয়ার নট কামিং টু অ্যানি শর্ট অব আন্ডারস্টান্ডিং। ইলেকশন হবেই। ইলেকশন হলেই তো বোঝেন, ওয়ানসাইডেড ইলেকশন হতো। অন গ্রাউন্ড আওয়ামী লীগ ওয়াজ ভেরি পাওয়ারফুল। অর্গানাইজেশন-ওয়াইজ গ্রাসরুট লেভেল থেকে স্ট্রং। ইউএন থেকে কিন্তু আরেকটা সাইড ছিল। ওরা বলল, তোমরা দেশের অবস্থা ঠিক কর। তোমাদের দেশে পিপল আর ইন ইন ট্রাবল। তোমরা কি পিসকিপিং করবা? সো উই উইল হ্যাভ টু টেক সাম অ্যাকশন অ্যাবাউট দ্য পিসকিপার্স হু আর নাউ ওয়ার্কিং অ্যাব্রড। 

দেখলাম, যদি এটা হয়, ট্রুপস উইল টেক ইট ভেরি নেগেটিভলি। একজন সৈনিক রিটায়ার্ড করলে যে টাকা পায়, তার চেয়ে বেশি টাকা পায় পিসকিপিংয়ে গেলে এক বছরে। এটা একটা লাইফটাইম সুযোগ। এসব দেখে ভাবলাম... লেটস হ্যাভ আ ফেয়ার অ্যান্ড ক্রেডিবল ইলেকশন অ্যান্ড গেট আউট।’ 

তিনি বলেন, ‘২২ জানুয়ারি যে ইলেকশনটা হওয়ার কথা ছিল, ওটা হলে তো সর্বনাশ হয়ে যেত। ওটা হলে আফটার এফেক্টটা দেখেন কী হতো? ওরা (আওয়ামী লীগ) তো বলেছিল পুরো দেশ বন্ধ করে দেবে। বঙ্গভবনে গেলাম। সেখানে প্রেসিডেন্ট নিজেই বলেছেন, হু উইল বি দ্য চিফ অ্যাডভাইজার? সে সময় ডিসকাশনে ড. ইউনূসের নাম আসে। কিন্তু তিনি স্বল্পমেয়াদি সময়ের জন্য রাজি হলেন না। যদিও উনাকে বলা হয়েছিল দুই বছরের। এর পরও না। দ্বিতীয় নাম এলো ড. ফখরুদ্দীনের। প্রেসিডেন্ট বলেছেন, উনি ভালো। নামটি উনিই দিয়েছেন। আমি তো কাউকে চিনি না। আই ওয়াজ নেভার ইন্টারেস্টেড ইন দি আউটসাইড ওয়ার্ল্ড। রাত সাড়ে ১২টায় তাকে ফোন করা হলো। তিনি শুনে সময় নিলেন। বললেন, তার স্ত্রীর সঙ্গে কথা বলে নেবেন। বললাম, আচ্ছা স্যার, উই আর অল ওয়েটিং হিয়ার। বললেন, আধা ঘণ্টা। ওকে, বললাম। আধা ঘণ্টা পর উনি ফোন করলেন, অ্যাকসেপ্ট করলেন।’ মইন উ আহমেদ বলেন, ‘১২ তারিখ ১০টায় উনি এসে আমাদের সঙ্গে মিটিং করলেন, ইন চিফ অ্যাডভাইজার্স অফিস। ওখানে এলাম, কথাবার্তা হলো। আই ক্লিয়ারলি সেইড, ইউ আর এভরিথিং। উই উইল নট বদার ইউ। এবং আমাদের ফার্স্ট কথা হলো, কেয়ারটেকার গভর্নমেন্ট উইল হ্যান্ডওভার পাওয়ার টু দি ইলেকটেড গভর্নমেন্ট, উইল টেক কেয়ার অব দ্য করাপশন ইন দ্য শর্টটাইম। পাঁচটা পয়েন্ট বলেছিলাম, নোবডি ইন ইয়োর ক্যাবিনেট উইল ইনডালজ ইন অ্যানি শর্ট অব করাপশন। ইফ হি ডাজ, হি উইল বি টেকেন টু টাস্ক ইমিডিয়েটলি। পাঁচটা পয়েন্ট আমার এখন স্মরণ নাই। হি মোর অর লেস অ্যাগ্রিড। বললাম, ভালো এবং এফিশিয়েন্ট এ রকম লোক আমাদের চাই, ১০ জন। তো খোঁজা শুরু হলো। এর মধ্যে শুরু হলো মানুষের টেলিফোন। এভরিবডি ওয়াজ সেয়িং, হি হ্যাজ কোয়ালিটি টু বিকাম অ্যাডভাইজার। যা হোক, অ্যাডভাইজাররা তো হ্যান্ডপিকড। যাদের সিলেক্ট করা হয়েছে, দে আর গুড পিপল। দোজ হু কুড নট শো দেয়ার এফিশয়েন্সি, আফটার ওয়ান ইয়ার উই ড্রপড দেম। যেমন একজন অ্যাগ্রিকালচার অ্যাডভাইজার ছিলেন। এ রকম ভালো লোক আমাদের দেশে আছে? বেশ বয়স হয়েছে। পায়ে একটা প্রবলেম ছিল। উনি ভোররাতে ডিস্ট্রিবিউশন পয়েন্টে চলে যেতেন। গিয়ে ওই পয়েন্টে দাঁড়াইয়া থাকতেন। ইন ফ্রন্ট অব হিম, চুরিটুরি বন্ধ। হি ওয়াজ হার্ডওয়ার্কিং। মাই হ্যাটস অব টু হিম।’ 

এক/এগারোর সময় ক্ষমতার পালাবদলে ডিজিএফআইর ভারপ্রাপ্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ফজলুল বারীর ভূমিকা ছিল গুরুত্বপূর্ণ। সেদিন বঙ্গভবনে গিয়েছিলেন সেনাপ্রধান জেনারেল মইন উ আহমেদের সঙ্গে। দীর্ঘদিন পর সেদিনের প্রেক্ষাপট নিয়ে তিনিও বলেছেন অজানা অনেক কথা। 

ব্রিগেডিয়ার জেনারেল বারী বলেছেন, তিনি নিজেই বিভিন্নভাবে তৎকালীন সেনাপ্রধান জেনারেল মইন উ আহমেদকে ইমারজেন্সি দেওয়ার ব্যাপারে প্ররোচিত করেছেন। তবে এ ব্যাপারে সেনাপ্রধানেরও লুকানো ইচ্ছা ছিল। তিনিও সময়-সুযোগ খুঁজছিলেন। শুরুর দিকে তৎকালীন নাইন ডিভের জিওসি মেজর জেনারেল মাসুদ উদ্দীন আহমেদকে দিয়ে ইমারজেন্সির ব্যাপারে ইঙ্গিত দেওয়ানো হলেও তিনি ভালোভাবে সায় দেননি। মেজর জেনারেল মাসুদ বেগম খালেদা জিয়ার আত্মীয় হওয়ার কারণেই হয়তো সেনাপ্রধান শুরুতে তাকে ভরসা করতে পারেননি। যদিও পরে জেনারেল মাসুদকেই ভরসা করেছেন তিনি। 

ব্রিগেডিয়ার বারী বলেছেন, ততদিনে সিটুয়েশন ভোলাটাইল হয়ে গেছে। ইমারজেন্সি দেওয়ার জন্য আমি জেনারেল মাসুদকে জিজ্ঞাসা করলাম। তিনিও সায় দিলেন। বললেন, কিছু একটা করা দরকার। কয়েকদিন পরপরই আমি উনাকে বলি স্যার, চিফের কাছে যান। আলাপ-টালাপ করেন। এভাবে দেশ চলতে পারে না। কয়েকদিন পর তিনি বলেন, হ্যাঁ, চিফের কাছে গেছিলাম, ‘হালকা উঠাইছি, উনি তো এদিকে যায় না। মানে ডরায়, কথা বলতে চায় না।’ 

ব্রিগেডিয়ার জেনারেল বারী বলেন, ‘কিছুদিন পর আমার ডিজি গেলেন ইউকে (ব্রিটেন)। সিচুয়েশন একদম পিকে। আমি অ্যাকটিং ডিজি। আমি গিয়ে উনাকে সিচুয়েশন ন্যারেট করলাম। তারপর উনি নিজে থেকেই বললেন যে, দেশের কী অবস্থা? বললাম স্যার দেশের অবস্থা এখন তো আর লুকানো নাই। মিডিয়া তো সবকিছু পাবলিশ করে। কোনো কিছু গোপন থাকে না। দেখছেন তো আপনি প্রতিদিন কী হচ্ছে না হচ্ছে। তোমার কী অভিমত— সেনাপ্রধানের এমন প্রশ্নের উত্তরে আমি বলছিলাম, এটা থেকে নরমালসি আনতে হলে প্রেসিডেন্টকে ইমারজেন্সির জন্য বলতে হবে। সেনাপ্রধান জানতে চাইলেন, অন্যরা কী বলে? আর্মির অ্যাটিচুড কী? আমি বললাম, সেনাপ্রধান যা করবে, তারা তো আর বাইরে থাকবে না। সেনাপ্রধানের চিন্তাটা তো আসবে সেখান থেকেই, দেশের সাধারণ মানুষের অবস্থা থেকে। তুমি আর্মির কাছে গিয়ে খোঁজ নাও। আই টকড টু অল কমান্ডারস, জিওসিস। দু-এক জন ছাড়া, যাদের সঙ্গে আমার ভালো ইয়ে নাই। সবাই ওপিনিয়ন দিয়েছিলেন, কিছু একটা করা দরকার। বাট নো মার্শাল ল। কেয়ারটেকার গভর্নমেন্টের চিফ হওয়ার জন্য আমরা ড. ইউনূসকে বললাম। তিনি সায় দেননি। ইমারজেন্সি প্রক্লেমেশনের জন্য বঙ্গবন্ধু আমলের এবং এরশাদ সাহেবের আমলের গেজেট একসঙ্গে করে মডারেট ভার্সন তৈরি করেছিলাম।’

ইমারজেন্সির আগের রাতে আর্মি চিফের ফোনের প্রসঙ্গ টেনে ব্রিগেডিয়ার বারী বলেছেন, ‘১০ তারিখ রাতে চিফের সঙ্গে আমার কথা হয়, অ্যাজ ইউজুয়াল, ডিজিএফআইর অ্যাকটিং চিফ হিসেবে। তিনি বললেন, বারী একটা জিনিস তো পাওয়া গেছে। ইমারজেন্সি ডিক্লেয়ার করার পক্ষে শক্ত একটা ডকুমেন্ট— ইউএন মিশনে বাংলাদেশ থেকে সৈনিকদের আর নেবে না। এটা তো একটা বড় প্লি আমাদের জন্য। এইমটা তো ইমারজেন্সি না, এইম হলো পিস রি-এস্টাবলিশ করা।

এর পরই আমি জেনারেল মাসুদকে চিফের ফোনের বিষয়টি অবগত করলাম। বললাম স্যার আপনি তাড়াতাড়ি আসেন। রাতেই তিনি আমার অফিসে এলেন। বললেন আমিনকে ডাকো (ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এ টি এম আমিন)।’ বারী বলেন, ‘আমিন-মইন— সাধারণ মানুষের সঙ্গে এদের কোনো সম্পর্ক ছিল না। এরা পড়াশোনা করেছে আইসোলেটেড স্কুলে। আমিনের ফাদার সম্ভবত ফরেন মিনিস্ট্রিতে ছিল, বিদেশে ঘুইরা বেড়াইছে। সাধারণ ছেলেদের সঙ্গে বসে যে ক্লাস করা, পালস বোঝা, গ্রামে কাদার মধ্যে লুঙ্গি উঠাইয়া আসা এ রকম তো দেখে নাই। যার ফলে তারা ফুটপাথে বাড়ি দিয়া উঠায়া দাও, মার্শাল ল কইরা ফেলো, ভাইঙ্গা ফেলো এই টাইপের অ্যাটিচুড। টকশো বন্ধ করে দাও। আমি সেনাপ্রধানকে বললাম, স্যার এগুলো বন্ধ করবেন না। মানুষকে কথা বলতে দিতে হবে। ভালো করলে বলবে, খারাপ করলেও বলবে। আমাদের বক্তব্য আমরা দেব। মানুষ তো খারাপ বলে নাই প্রথম দিকে।’ এক/এগারোর দিন বঙ্গভবনের বিষয়টির অবতারণা করে ব্রিগেডিয়ার 

জেনারেল বারী বলেন, ‘ওইদিন বঙ্গভবনে আইনশৃঙ্খলা কমিটির মিটিংয়ের পর সেনাপ্রধানসহ বাহিনীর প্রধানরা এলেন। সেনাপ্রধানের বক্তব্যের পর রাষ্ট্রপতি বললেন, কী করা? উনি বললেন, ইমারজেন্সি দেওয়া। আমাকে পদত্যাগ করতে হবে নাকি? রাষ্ট্রপতির এমন প্রশ্নে সেনাপ্রধান বললেন, না আপনাকে প্রেসিডেন্টশিপ থেকে পদত্যাগ করতে হবে না। বাট অ্যাজ কেয়ারটেকার চিফ ইউ হ্যাভ টু রিজাইন।’ ড. ইউনূসের প্রসঙ্গে বারী বলেছেন, ‘কেয়ারটেকার গভর্নমেন্টের চিফের প্রস্তাব দিয়ে মেজর জেনারেল মাসুদ ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আমিনকে নিয়ে ড. ইউনূসের কাছে গিয়েছিলেন। উনার প্রথম কথা ছিল টাইমফ্রেম কতদিনের জন্য? উনি বললেন, কম সময় যদি হয় তাহলে কোনো পরিবর্তন আনা সম্ভব হবে না। এরপর এলো ফখরুদ্দীনের নাম। আমি নিজেই উনাকে ফোন করেছিলাম।’

বিডি-প্রতিদিন/ ই-জাহান

এই বিভাগের আরও খবর
মার্কিন উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার বৈঠক
মার্কিন উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার বৈঠক
ঢাকাসহ ১৮ জেলায় দুপুরের মধ্যে ঝড়-বৃষ্টির আভাস
ঢাকাসহ ১৮ জেলায় দুপুরের মধ্যে ঝড়-বৃষ্টির আভাস
ঢাকায় আজও বৃষ্টির সম্ভাবনা
ঢাকায় আজও বৃষ্টির সম্ভাবনা
নির্বাচনী প্রস্তুতি: ইসির সভা আজ
নির্বাচনী প্রস্তুতি: ইসির সভা আজ
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুন)
বিশ্বমঞ্চে বাংলাদেশের সংস্কৃতি তুলে ধরলে অনুপ্রাণিত করব : ফারুকী
বিশ্বমঞ্চে বাংলাদেশের সংস্কৃতি তুলে ধরলে অনুপ্রাণিত করব : ফারুকী
দেশে এলএনজি সরবরাহ বিঘ্নিত
দেশে এলএনজি সরবরাহ বিঘ্নিত
খালেদা জিয়ার চিকিৎসায় কিছুটা পরিবর্তন আনা হয়েছে : ডা. জাহিদ
খালেদা জিয়ার চিকিৎসায় কিছুটা পরিবর্তন আনা হয়েছে : ডা. জাহিদ
বাংলাদেশের বিপদ বহুমুখী
বাংলাদেশের বিপদ বহুমুখী
ইরান থেকে ৭০ বাংলাদেশিকে ফেরানোর প্রস্তুতি
ইরান থেকে ৭০ বাংলাদেশিকে ফেরানোর প্রস্তুতি
জটিলতার পাহাড়ে সংসদীয় আসন
জটিলতার পাহাড়ে সংসদীয় আসন
৪৫তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ, উত্তীর্ণ ৬৫৫৮
৪৫তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ, উত্তীর্ণ ৬৫৫৮
সর্বশেষ খবর
যুক্তরাজ্যের গ্লোবাল ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড পেল ওয়ালটন ডিজি-টেক
যুক্তরাজ্যের গ্লোবাল ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড পেল ওয়ালটন ডিজি-টেক

এই মাত্র | কর্পোরেট কর্নার

সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মে মাসে ডিএমপির শ্রেষ্ঠ থানা মোহাম্মদপুর
মে মাসে ডিএমপির শ্রেষ্ঠ থানা মোহাম্মদপুর

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

৪৯৫ রানে থামল বাংলাদেশের প্রথম ইনিংস
৪৯৫ রানে থামল বাংলাদেশের প্রথম ইনিংস

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরেছেন ৩২ হাজার ৩৭০ হাজি
দেশে ফিরেছেন ৩২ হাজার ৩৭০ হাজি

২৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

প্রোটিয়াদের শিরোপা জিতিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে মার্করামের বড় লাফ
প্রোটিয়াদের শিরোপা জিতিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে মার্করামের বড় লাফ

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার বৈঠক
মার্কিন উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার বৈঠক

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসরায়েল হলো মধ্যপ্রাচ্যের ক্যান্সার : উত্তর কোরিয়া
ইসরায়েল হলো মধ্যপ্রাচ্যের ক্যান্সার : উত্তর কোরিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকাসহ ১৮ জেলায় দুপুরের মধ্যে ঝড়-বৃষ্টির আভাস
ঢাকাসহ ১৮ জেলায় দুপুরের মধ্যে ঝড়-বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচের ৪৮ ঘণ্টা আগে দল ঘোষণা ইংল্যান্ডের
ম্যাচের ৪৮ ঘণ্টা আগে দল ঘোষণা ইংল্যান্ডের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিশ্র বিভাগে কোয়ার্টার ফাইনাল থেকে বাংলাদেশের বিদায়
মিশ্র বিভাগে কোয়ার্টার ফাইনাল থেকে বাংলাদেশের বিদায়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজার উপকূলে ভেসে এলো মাঝিমাল্লাবিহীন ফিশিং ট্রলার
কক্সবাজার উপকূলে ভেসে এলো মাঝিমাল্লাবিহীন ফিশিং ট্রলার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে মাদক কারবারিদের গুলিতে দুই পুলিশ সদস্য আহত
রাজধানীতে মাদক কারবারিদের গুলিতে দুই পুলিশ সদস্য আহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় আজও বৃষ্টির সম্ভাবনা
ঢাকায় আজও বৃষ্টির সম্ভাবনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ ঢাকার বাতাসের মান ‘সহনীয়’
আজ ঢাকার বাতাসের মান ‘সহনীয়’

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ থেকে শুরু হচ্ছে জাতীয় ফল মেলা
আজ থেকে শুরু হচ্ছে জাতীয় ফল মেলা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভিবাসীদের পক্ষে ফের আওয়াজ তুললেন শাকিরা
অভিবাসীদের পক্ষে ফের আওয়াজ তুললেন শাকিরা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুই মৌসুম পর ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগে সাকিব
দুই মৌসুম পর ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগে সাকিব

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাবিতে বাগছাসের কমিটি ঘোষণা
জাবিতে বাগছাসের কমিটি ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনী প্রস্তুতি: ইসির সভা আজ
নির্বাচনী প্রস্তুতি: ইসির সভা আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ইরানে কোনো যুদ্ধ নয়’, হোয়াইট হাউসের সামনে মার্কিনিদের বিক্ষোভ
‘ইরানে কোনো যুদ্ধ নয়’, হোয়াইট হাউসের সামনে মার্কিনিদের বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
বরিশালে নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবাসন খাত ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে
আবাসন খাত ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুন)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বমঞ্চে বাংলাদেশের সংস্কৃতি তুলে ধরলে অনুপ্রাণিত করব : ফারুকী
বিশ্বমঞ্চে বাংলাদেশের সংস্কৃতি তুলে ধরলে অনুপ্রাণিত করব : ফারুকী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে এলএনজি সরবরাহ বিঘ্নিত
দেশে এলএনজি সরবরাহ বিঘ্নিত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কমছে আয়, থেমে নেই ব্যয়
কমছে আয়, থেমে নেই ব্যয়

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

খালেদা জিয়ার চিকিৎসায় কিছুটা পরিবর্তন আনা হয়েছে : ডা. জাহিদ
খালেদা জিয়ার চিকিৎসায় কিছুটা পরিবর্তন আনা হয়েছে : ডা. জাহিদ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের বিপদ বহুমুখী
বাংলাদেশের বিপদ বহুমুখী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুখের নদীতে দুঃখের ভেলা
সুখের নদীতে দুঃখের ভেলা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বাধিক পঠিত
ইরানে হামলার পরিকল্পনায় অনুমোদন ট্রাম্পের
ইরানে হামলার পরিকল্পনায় অনুমোদন ট্রাম্পের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ তেহরান থেকে ওমানে তিন বিমান
হঠাৎ তেহরান থেকে ওমানে তিন বিমান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন ঘাঁটিতে সম্ভাব্য হামলার জন্য ক্ষেপণাস্ত্র প্রস্তুত করছে ইরান
মার্কিন ঘাঁটিতে সম্ভাব্য হামলার জন্য ক্ষেপণাস্ত্র প্রস্তুত করছে ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রফেসর কলিমউল্লাহসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
প্রফেসর কলিমউল্লাহসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিবেশী আরবরা যুক্তরাষ্ট্রকে হামলার সুযোগ দেবে না : ইরানি মুখপাত্র
প্রতিবেশী আরবরা যুক্তরাষ্ট্রকে হামলার সুযোগ দেবে না : ইরানি মুখপাত্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানকে ট্রাম্পের নিঃশর্ত আত্মসমপর্ণের হুমকি নিয়ে যা বললেন খামেনি
ইরানকে ট্রাম্পের নিঃশর্ত আত্মসমপর্ণের হুমকি নিয়ে যা বললেন খামেনি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলা করবেন কি, জবাবে যা বললেন ট্রাম্প
ইরানে হামলা করবেন কি, জবাবে যা বললেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে ট্রাম্পের সঙ্গে আজ পাকিস্তান সেনাপ্রধানের বৈঠক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে ট্রাম্পের সঙ্গে আজ পাকিস্তান সেনাপ্রধানের বৈঠক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাটির ২৬২ ফুট গভীরে ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা
মাটির ২৬২ ফুট গভীরে ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরানের ফোর্দো পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা চালাবে যুক্তরাষ্ট্র?
সত্যিই কি ইরানের ফোর্দো পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা চালাবে যুক্তরাষ্ট্র?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকার বিরোধিতা করে যা বললেন শি জিনপিং
ইরান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকার বিরোধিতা করে যা বললেন শি জিনপিং

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলা মানে ‘প্যান্ডোরার বাক্স’ খুলে দেওয়া: বিশ্লেষক
ইরানে মার্কিন হামলা মানে ‘প্যান্ডোরার বাক্স’ খুলে দেওয়া: বিশ্লেষক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতের আগে মোদি-ট্রাম্প ফোনালাপ
পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতের আগে মোদি-ট্রাম্প ফোনালাপ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব এখন বিপর্যয় থেকে মাত্র কয়েক মিলিমিটার দূরে: রাশিয়া
বিশ্ব এখন বিপর্যয় থেকে মাত্র কয়েক মিলিমিটার দূরে: রাশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইসরায়েলের দিকে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান
ফের ইসরায়েলের দিকে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সেন্ট্রিফিউজ উৎপাদন কেন্দ্রে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইরানের সেন্ট্রিফিউজ উৎপাদন কেন্দ্রে ইসরায়েলের বিমান হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধই নেতানিয়াহুর টিকে থাকার শেষ আশ্রয়!
যুদ্ধই নেতানিয়াহুর টিকে থাকার শেষ আশ্রয়!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরাক থেকে শিক্ষা নেয়নি ইসরায়েল
ইরাক থেকে শিক্ষা নেয়নি ইসরায়েল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় নিন্দা উত্তর কোরিয়ার
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় নিন্দা উত্তর কোরিয়ার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় ভাঙেনি ইরান, উল্টো বাড়ছে জাতীয় ঐক্য
ইসরায়েলের হামলায় ভাঙেনি ইরান, উল্টো বাড়ছে জাতীয় ঐক্য

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পূর্ণমাত্রার যুদ্ধ শুরুর হুমকি দিল ইরান
পূর্ণমাত্রার যুদ্ধ শুরুর হুমকি দিল ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গিলক্রিস্টকে ছাড়িয়ে মুশফিকের বিশ্বরেকর্ড
গিলক্রিস্টকে ছাড়িয়ে মুশফিকের বিশ্বরেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াতকে ‘বেশি কথা বলতে দেওয়ায়’ সিপিবি-গণফোরামের ওয়াকআউট
জামায়াতকে ‘বেশি কথা বলতে দেওয়ায়’ সিপিবি-গণফোরামের ওয়াকআউট

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরমাণু স্থাপনার কিছুই করতে পারেনি ইসরায়েল, দাবি ইরানের
পরমাণু স্থাপনার কিছুই করতে পারেনি ইসরায়েল, দাবি ইরানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকের পর নেতানিয়াহুর সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন ট্রাম্প
নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকের পর নেতানিয়াহুর সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে আবার হামলা শুরু করেছে ইসরায়েল
ইরানে আবার হামলা শুরু করেছে ইসরায়েল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলা থেকে ইরানের আত্মরক্ষা বৈধ: এরদোয়ান
ইসরায়েলের হামলা থেকে ইরানের আত্মরক্ষা বৈধ: এরদোয়ান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা ধ্বংস করা কঠিন: জাতিসংঘের সাবেক পরমাণু পরিদর্শক
ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা ধ্বংস করা কঠিন: জাতিসংঘের সাবেক পরমাণু পরিদর্শক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল হলো মধ্যপ্রাচ্যের ক্যান্সার : উত্তর কোরিয়া
ইসরায়েল হলো মধ্যপ্রাচ্যের ক্যান্সার : উত্তর কোরিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা সদর দফতরে বিমান হামলার দাবি ইসরায়েলের
ইরানের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা সদর দফতরে বিমান হামলার দাবি ইসরায়েলের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইরান ঘিরে মার্কিন যুদ্ধবিমান
ইরান ঘিরে মার্কিন যুদ্ধবিমান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানি সেনাপ্রধানকে ট্রাম্পের সমাদর
পাকিস্তানি সেনাপ্রধানকে ট্রাম্পের সমাদর

প্রথম পৃষ্ঠা

আবার থাবা বসাচ্ছে করোনা
আবার থাবা বসাচ্ছে করোনা

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঐক্যের বৈঠকে যত ঘটনা
ঐক্যের বৈঠকে যত ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনিয়োগ করে বেকায়দায় মানুষ
বিনিয়োগ করে বেকায়দায় মানুষ

নগর জীবন

উড়ালসড়কে ছিনতাই উৎপাত
উড়ালসড়কে ছিনতাই উৎপাত

রকমারি নগর পরিক্রমা

রাজনীতিতে স্বস্তি, অর্থনীতিতে অস্বস্তি
রাজনীতিতে স্বস্তি, অর্থনীতিতে অস্বস্তি

সম্পাদকীয়

আসিফের বিরুদ্ধে ২০ কোটি টাকা দুর্নীতির অভিযোগ
আসিফের বিরুদ্ধে ২০ কোটি টাকা দুর্নীতির অভিযোগ

খবর

যা হতে চেয়েছিলেন তাঁরা
যা হতে চেয়েছিলেন তাঁরা

শোবিজ

ডাবল সেঞ্চুরি হলো না মুশফিকের
ডাবল সেঞ্চুরি হলো না মুশফিকের

মাঠে ময়দানে

সাতজনের আমৃত্যু কারাদণ্ডের পূর্ণাঙ্গ রায়
সাতজনের আমৃত্যু কারাদণ্ডের পূর্ণাঙ্গ রায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিআইপিদের জন্য সব ফ্লাইট বন্ধ থাকত অতীতে
ভিআইপিদের জন্য সব ফ্লাইট বন্ধ থাকত অতীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

অলস সময়ই কি পার করবেন জামালরা
অলস সময়ই কি পার করবেন জামালরা

মাঠে ময়দানে

বিশ্বাসঘাতকতার শিকার হন বখতিয়ার খলজি
বিশ্বাসঘাতকতার শিকার হন বখতিয়ার খলজি

সম্পাদকীয়

এক ফ্রেমে দুই কিংবদন্তি
এক ফ্রেমে দুই কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

মিঠুন ভক্ত আঁখি
মিঠুন ভক্ত আঁখি

শোবিজ

অন্তর হাসানের ‘বন্ধুয়ারে’
অন্তর হাসানের ‘বন্ধুয়ারে’

শোবিজ

ক্লাব বিশ্বকাপে দর্শক খরা
ক্লাব বিশ্বকাপে দর্শক খরা

মাঠে ময়দানে

রানের পাহাড় টাইগারদের
রানের পাহাড় টাইগারদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিরক্ত সামান্থা
বিরক্ত সামান্থা

শোবিজ

যুদ্ধ নয়, শান্তি ফিরে আসুক
যুদ্ধ নয়, শান্তি ফিরে আসুক

সম্পাদকীয়

মেয়াদ শেষ, ইশরাকের শপথের সুযোগ নেই
মেয়াদ শেষ, ইশরাকের শপথের সুযোগ নেই

খবর

সচিবালয় ফের উত্তপ্ত
সচিবালয় ফের উত্তপ্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

মধ্যপ্রাচ্যে মিত্র হারানোর ভয়ে রাশিয়া
মধ্যপ্রাচ্যে মিত্র হারানোর ভয়ে রাশিয়া

পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর থেকে কাঁঠাল কিনে পাইকারি দরে বিক্রি
গাজীপুর থেকে কাঁঠাল কিনে পাইকারি দরে বিক্রি

খবর

পাবনায় মাকে মারধরের পর ছেলেকে হত্যা
পাবনায় মাকে মারধরের পর ছেলেকে হত্যা

খবর

ভারত-পাকিস্তান একই গ্রুপে
ভারত-পাকিস্তান একই গ্রুপে

মাঠে ময়দানে

দোকানের তালা কেটে কোটি টাকার মোবাইল চুরি
দোকানের তালা কেটে কোটি টাকার মোবাইল চুরি

খবর

রাজের ভিন্ন কৌশল
রাজের ভিন্ন কৌশল

শোবিজ