শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:২৯, মঙ্গলবার, ১২ জুন, ২০১৮ আপডেট:

মুখ খুললেন জেনারেল মইন ও ব্রিগেডিয়ার বারী

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
মুখ খুললেন জেনারেল মইন ও ব্রিগেডিয়ার বারী

বহুল আলোচিত ২০০৭ সালের ‘এক/এগারো’র আবির্ভাব সংঘটনের প্রেক্ষাপট সম্পর্কে মুখ খুলেছেন তদানীন্তন সেনাপ্রধান জেনারেল মইন উ আহমেদ ও ডিজিএফআইর ভারপ্রাপ্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ফজলুল বারী। দীর্ঘ নীরবতা অবলম্বনের পর ঘটনা সম্পর্কে তারা যা বলেছেন, তাতে জানা যায়, জেনারেল মইন উ আহমেদ কোনো অবস্থাতেই দেশে সামরিক শাসন জারির পক্ষে ছিলেন না। ব্রিগেডিয়ার জেনারেল বারী বলেছেন, দেশের প্রতি প্রবল মমত্ববোধ থেকেই তিনি জরুরি অবস্থা জারির উদ্যোগ নিয়েছিলেন। প্রথম আলোর ঈদ সংখ্যায় তাদের দুজনের সাক্ষাৎকার থেকে এসব তথ্য জানা যায়। ইমারজেন্সি নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে মইন উ আহমেদ বলেন, ‘আমরা না। প্রেসিডেন্ট এটা করলেন। উই আর নো অথরিটি। প্রেসিডেন্টকে বলেছি দিস ইজ দ্য সিচুয়েশন, দিস আর দ্য ওয়েস। ফর ফেয়ার অ্যান্ড ক্রেডিবল ইলেকশন, হ্যাভ আ ফ্রেশ কেয়ারটেকার গভর্নমেন্ট, আপনি ইমারজেন্সি দেন। ট্রুপস তো অলরেডি ডেপ্লয়েড আছেই।’ 

মইন বলেন, ‘যেদিন প্রেসিডেন্ট ইয়াজউদ্দিন আহম্মেদের নেতৃত্বাধীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কাছে ক্ষমতা হ্যান্ডওভার করা হয়, সেদিনই ট্রাবল শুরু হয়ে গিয়েছিল। এমনকি এর আগে থেকেই। নিশ্চয়ই স্মরণ আছে, বায়তুল মোকাররমের ওখানে মানুষকে কীভাবে পাড়িয়ে মেরেছিল? আমার কাছে এত খারাপ লেগেছে? ইট ওয়াজ সো ব্যাড। সন্ধ্যার সময় গিয়ে, আই হ্যাভ সিন দ্যাট সিন। পশু পশুকে যেভাবে মারে, মানুষ মানুষকে সেভাবে পাড়িয়ে মারছে। শুধু বাংলাদেশ নয়, হোল ওয়ার্ল্ড এই সিন দেখেছে। দেশ একটা বিপজ্জনক পর্যায়ে চলে গিয়েছিল। ২২ জানুয়ারি যে ইলেকশনটা হওয়ার কথা ছিল, ওটা হলে তো সর্বনাশ হয়ে যেত। ওরা (আওয়ামী লীগ) তো বলেছিল পুরো দেশ বন্ধ করে দেবে। বাট লেট মি টেল ইউ, আই হ্যাভ নো ইনটেনশন টু ইন্টারভিন। বিলিভ মি। এটা আস্তে আস্তে গ্রো করা শুরু করল। ওয়ান অব মাই সিনিয়র অফিসার্স কেইম টু মি। বলল, এসব ঘটেছে, উই কান্ট সিট আইডল। আমি তাকে বললাম, ইউ হ্যাড নো রাইট টু স্পিক লাইক দ্যাট। তুমি এটা বলেছ এবং দ্যাটস দ্য অ্যান্ড অব ইট। ডোন্ট এভার ট্রাই অ্যাগেইন। বলেছি এ কথা। সে চলে গেছে। বেশ কিছুদিন পর আবার আসছে। বলে, স্যার অল অফিসার্স আর...। আমি অন্যদের সঙ্গে কথা বলেছি, সিনিয়র অফিসার যারা ছিল। থার্ড টাইম হি টোল্ড...। তারপর তো সব দেখেশুনে...। তারপর, এরা ইলেকশন করবে না, প্রেসিডেন্টও বলল, আমি কী করব। এসব দেখে শুনে আস্তে আস্তে ইট স্টার্টেড বিল্ডিং আপ ইন মাই মাইন্ড।’

তিনি বলেন, ‘দুই পার্টি, দে ওয়ার নট কামিং টু অ্যানি শর্ট অব আন্ডারস্টান্ডিং। ইলেকশন হবেই। ইলেকশন হলেই তো বোঝেন, ওয়ানসাইডেড ইলেকশন হতো। অন গ্রাউন্ড আওয়ামী লীগ ওয়াজ ভেরি পাওয়ারফুল। অর্গানাইজেশন-ওয়াইজ গ্রাসরুট লেভেল থেকে স্ট্রং। ইউএন থেকে কিন্তু আরেকটা সাইড ছিল। ওরা বলল, তোমরা দেশের অবস্থা ঠিক কর। তোমাদের দেশে পিপল আর ইন ইন ট্রাবল। তোমরা কি পিসকিপিং করবা? সো উই উইল হ্যাভ টু টেক সাম অ্যাকশন অ্যাবাউট দ্য পিসকিপার্স হু আর নাউ ওয়ার্কিং অ্যাব্রড। 

দেখলাম, যদি এটা হয়, ট্রুপস উইল টেক ইট ভেরি নেগেটিভলি। একজন সৈনিক রিটায়ার্ড করলে যে টাকা পায়, তার চেয়ে বেশি টাকা পায় পিসকিপিংয়ে গেলে এক বছরে। এটা একটা লাইফটাইম সুযোগ। এসব দেখে ভাবলাম... লেটস হ্যাভ আ ফেয়ার অ্যান্ড ক্রেডিবল ইলেকশন অ্যান্ড গেট আউট।’ 

তিনি বলেন, ‘২২ জানুয়ারি যে ইলেকশনটা হওয়ার কথা ছিল, ওটা হলে তো সর্বনাশ হয়ে যেত। ওটা হলে আফটার এফেক্টটা দেখেন কী হতো? ওরা (আওয়ামী লীগ) তো বলেছিল পুরো দেশ বন্ধ করে দেবে। বঙ্গভবনে গেলাম। সেখানে প্রেসিডেন্ট নিজেই বলেছেন, হু উইল বি দ্য চিফ অ্যাডভাইজার? সে সময় ডিসকাশনে ড. ইউনূসের নাম আসে। কিন্তু তিনি স্বল্পমেয়াদি সময়ের জন্য রাজি হলেন না। যদিও উনাকে বলা হয়েছিল দুই বছরের। এর পরও না। দ্বিতীয় নাম এলো ড. ফখরুদ্দীনের। প্রেসিডেন্ট বলেছেন, উনি ভালো। নামটি উনিই দিয়েছেন। আমি তো কাউকে চিনি না। আই ওয়াজ নেভার ইন্টারেস্টেড ইন দি আউটসাইড ওয়ার্ল্ড। রাত সাড়ে ১২টায় তাকে ফোন করা হলো। তিনি শুনে সময় নিলেন। বললেন, তার স্ত্রীর সঙ্গে কথা বলে নেবেন। বললাম, আচ্ছা স্যার, উই আর অল ওয়েটিং হিয়ার। বললেন, আধা ঘণ্টা। ওকে, বললাম। আধা ঘণ্টা পর উনি ফোন করলেন, অ্যাকসেপ্ট করলেন।’ মইন উ আহমেদ বলেন, ‘১২ তারিখ ১০টায় উনি এসে আমাদের সঙ্গে মিটিং করলেন, ইন চিফ অ্যাডভাইজার্স অফিস। ওখানে এলাম, কথাবার্তা হলো। আই ক্লিয়ারলি সেইড, ইউ আর এভরিথিং। উই উইল নট বদার ইউ। এবং আমাদের ফার্স্ট কথা হলো, কেয়ারটেকার গভর্নমেন্ট উইল হ্যান্ডওভার পাওয়ার টু দি ইলেকটেড গভর্নমেন্ট, উইল টেক কেয়ার অব দ্য করাপশন ইন দ্য শর্টটাইম। পাঁচটা পয়েন্ট বলেছিলাম, নোবডি ইন ইয়োর ক্যাবিনেট উইল ইনডালজ ইন অ্যানি শর্ট অব করাপশন। ইফ হি ডাজ, হি উইল বি টেকেন টু টাস্ক ইমিডিয়েটলি। পাঁচটা পয়েন্ট আমার এখন স্মরণ নাই। হি মোর অর লেস অ্যাগ্রিড। বললাম, ভালো এবং এফিশিয়েন্ট এ রকম লোক আমাদের চাই, ১০ জন। তো খোঁজা শুরু হলো। এর মধ্যে শুরু হলো মানুষের টেলিফোন। এভরিবডি ওয়াজ সেয়িং, হি হ্যাজ কোয়ালিটি টু বিকাম অ্যাডভাইজার। যা হোক, অ্যাডভাইজাররা তো হ্যান্ডপিকড। যাদের সিলেক্ট করা হয়েছে, দে আর গুড পিপল। দোজ হু কুড নট শো দেয়ার এফিশয়েন্সি, আফটার ওয়ান ইয়ার উই ড্রপড দেম। যেমন একজন অ্যাগ্রিকালচার অ্যাডভাইজার ছিলেন। এ রকম ভালো লোক আমাদের দেশে আছে? বেশ বয়স হয়েছে। পায়ে একটা প্রবলেম ছিল। উনি ভোররাতে ডিস্ট্রিবিউশন পয়েন্টে চলে যেতেন। গিয়ে ওই পয়েন্টে দাঁড়াইয়া থাকতেন। ইন ফ্রন্ট অব হিম, চুরিটুরি বন্ধ। হি ওয়াজ হার্ডওয়ার্কিং। মাই হ্যাটস অব টু হিম।’ 

এক/এগারোর সময় ক্ষমতার পালাবদলে ডিজিএফআইর ভারপ্রাপ্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ফজলুল বারীর ভূমিকা ছিল গুরুত্বপূর্ণ। সেদিন বঙ্গভবনে গিয়েছিলেন সেনাপ্রধান জেনারেল মইন উ আহমেদের সঙ্গে। দীর্ঘদিন পর সেদিনের প্রেক্ষাপট নিয়ে তিনিও বলেছেন অজানা অনেক কথা। 

ব্রিগেডিয়ার জেনারেল বারী বলেছেন, তিনি নিজেই বিভিন্নভাবে তৎকালীন সেনাপ্রধান জেনারেল মইন উ আহমেদকে ইমারজেন্সি দেওয়ার ব্যাপারে প্ররোচিত করেছেন। তবে এ ব্যাপারে সেনাপ্রধানেরও লুকানো ইচ্ছা ছিল। তিনিও সময়-সুযোগ খুঁজছিলেন। শুরুর দিকে তৎকালীন নাইন ডিভের জিওসি মেজর জেনারেল মাসুদ উদ্দীন আহমেদকে দিয়ে ইমারজেন্সির ব্যাপারে ইঙ্গিত দেওয়ানো হলেও তিনি ভালোভাবে সায় দেননি। মেজর জেনারেল মাসুদ বেগম খালেদা জিয়ার আত্মীয় হওয়ার কারণেই হয়তো সেনাপ্রধান শুরুতে তাকে ভরসা করতে পারেননি। যদিও পরে জেনারেল মাসুদকেই ভরসা করেছেন তিনি। 

ব্রিগেডিয়ার বারী বলেছেন, ততদিনে সিটুয়েশন ভোলাটাইল হয়ে গেছে। ইমারজেন্সি দেওয়ার জন্য আমি জেনারেল মাসুদকে জিজ্ঞাসা করলাম। তিনিও সায় দিলেন। বললেন, কিছু একটা করা দরকার। কয়েকদিন পরপরই আমি উনাকে বলি স্যার, চিফের কাছে যান। আলাপ-টালাপ করেন। এভাবে দেশ চলতে পারে না। কয়েকদিন পর তিনি বলেন, হ্যাঁ, চিফের কাছে গেছিলাম, ‘হালকা উঠাইছি, উনি তো এদিকে যায় না। মানে ডরায়, কথা বলতে চায় না।’ 

ব্রিগেডিয়ার জেনারেল বারী বলেন, ‘কিছুদিন পর আমার ডিজি গেলেন ইউকে (ব্রিটেন)। সিচুয়েশন একদম পিকে। আমি অ্যাকটিং ডিজি। আমি গিয়ে উনাকে সিচুয়েশন ন্যারেট করলাম। তারপর উনি নিজে থেকেই বললেন যে, দেশের কী অবস্থা? বললাম স্যার দেশের অবস্থা এখন তো আর লুকানো নাই। মিডিয়া তো সবকিছু পাবলিশ করে। কোনো কিছু গোপন থাকে না। দেখছেন তো আপনি প্রতিদিন কী হচ্ছে না হচ্ছে। তোমার কী অভিমত— সেনাপ্রধানের এমন প্রশ্নের উত্তরে আমি বলছিলাম, এটা থেকে নরমালসি আনতে হলে প্রেসিডেন্টকে ইমারজেন্সির জন্য বলতে হবে। সেনাপ্রধান জানতে চাইলেন, অন্যরা কী বলে? আর্মির অ্যাটিচুড কী? আমি বললাম, সেনাপ্রধান যা করবে, তারা তো আর বাইরে থাকবে না। সেনাপ্রধানের চিন্তাটা তো আসবে সেখান থেকেই, দেশের সাধারণ মানুষের অবস্থা থেকে। তুমি আর্মির কাছে গিয়ে খোঁজ নাও। আই টকড টু অল কমান্ডারস, জিওসিস। দু-এক জন ছাড়া, যাদের সঙ্গে আমার ভালো ইয়ে নাই। সবাই ওপিনিয়ন দিয়েছিলেন, কিছু একটা করা দরকার। বাট নো মার্শাল ল। কেয়ারটেকার গভর্নমেন্টের চিফ হওয়ার জন্য আমরা ড. ইউনূসকে বললাম। তিনি সায় দেননি। ইমারজেন্সি প্রক্লেমেশনের জন্য বঙ্গবন্ধু আমলের এবং এরশাদ সাহেবের আমলের গেজেট একসঙ্গে করে মডারেট ভার্সন তৈরি করেছিলাম।’

ইমারজেন্সির আগের রাতে আর্মি চিফের ফোনের প্রসঙ্গ টেনে ব্রিগেডিয়ার বারী বলেছেন, ‘১০ তারিখ রাতে চিফের সঙ্গে আমার কথা হয়, অ্যাজ ইউজুয়াল, ডিজিএফআইর অ্যাকটিং চিফ হিসেবে। তিনি বললেন, বারী একটা জিনিস তো পাওয়া গেছে। ইমারজেন্সি ডিক্লেয়ার করার পক্ষে শক্ত একটা ডকুমেন্ট— ইউএন মিশনে বাংলাদেশ থেকে সৈনিকদের আর নেবে না। এটা তো একটা বড় প্লি আমাদের জন্য। এইমটা তো ইমারজেন্সি না, এইম হলো পিস রি-এস্টাবলিশ করা।

এর পরই আমি জেনারেল মাসুদকে চিফের ফোনের বিষয়টি অবগত করলাম। বললাম স্যার আপনি তাড়াতাড়ি আসেন। রাতেই তিনি আমার অফিসে এলেন। বললেন আমিনকে ডাকো (ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এ টি এম আমিন)।’ বারী বলেন, ‘আমিন-মইন— সাধারণ মানুষের সঙ্গে এদের কোনো সম্পর্ক ছিল না। এরা পড়াশোনা করেছে আইসোলেটেড স্কুলে। আমিনের ফাদার সম্ভবত ফরেন মিনিস্ট্রিতে ছিল, বিদেশে ঘুইরা বেড়াইছে। সাধারণ ছেলেদের সঙ্গে বসে যে ক্লাস করা, পালস বোঝা, গ্রামে কাদার মধ্যে লুঙ্গি উঠাইয়া আসা এ রকম তো দেখে নাই। যার ফলে তারা ফুটপাথে বাড়ি দিয়া উঠায়া দাও, মার্শাল ল কইরা ফেলো, ভাইঙ্গা ফেলো এই টাইপের অ্যাটিচুড। টকশো বন্ধ করে দাও। আমি সেনাপ্রধানকে বললাম, স্যার এগুলো বন্ধ করবেন না। মানুষকে কথা বলতে দিতে হবে। ভালো করলে বলবে, খারাপ করলেও বলবে। আমাদের বক্তব্য আমরা দেব। মানুষ তো খারাপ বলে নাই প্রথম দিকে।’ এক/এগারোর দিন বঙ্গভবনের বিষয়টির অবতারণা করে ব্রিগেডিয়ার 

জেনারেল বারী বলেন, ‘ওইদিন বঙ্গভবনে আইনশৃঙ্খলা কমিটির মিটিংয়ের পর সেনাপ্রধানসহ বাহিনীর প্রধানরা এলেন। সেনাপ্রধানের বক্তব্যের পর রাষ্ট্রপতি বললেন, কী করা? উনি বললেন, ইমারজেন্সি দেওয়া। আমাকে পদত্যাগ করতে হবে নাকি? রাষ্ট্রপতির এমন প্রশ্নে সেনাপ্রধান বললেন, না আপনাকে প্রেসিডেন্টশিপ থেকে পদত্যাগ করতে হবে না। বাট অ্যাজ কেয়ারটেকার চিফ ইউ হ্যাভ টু রিজাইন।’ ড. ইউনূসের প্রসঙ্গে বারী বলেছেন, ‘কেয়ারটেকার গভর্নমেন্টের চিফের প্রস্তাব দিয়ে মেজর জেনারেল মাসুদ ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আমিনকে নিয়ে ড. ইউনূসের কাছে গিয়েছিলেন। উনার প্রথম কথা ছিল টাইমফ্রেম কতদিনের জন্য? উনি বললেন, কম সময় যদি হয় তাহলে কোনো পরিবর্তন আনা সম্ভব হবে না। এরপর এলো ফখরুদ্দীনের নাম। আমি নিজেই উনাকে ফোন করেছিলাম।’

বিডি-প্রতিদিন/ ই-জাহান

এই বিভাগের আরও খবর
স্বচ্ছ লটারির মাধ্যমে ঢাকায় ওএমএস ডিলার নিয়োগ
স্বচ্ছ লটারির মাধ্যমে ঢাকায় ওএমএস ডিলার নিয়োগ
এমপিওভুক্ত মাদ্রাসা শিক্ষক বদলির জন্য শূন্যপদের তথ্য চেয়ে চিঠি
এমপিওভুক্ত মাদ্রাসা শিক্ষক বদলির জন্য শূন্যপদের তথ্য চেয়ে চিঠি
ইলিশ ধরা ও বিক্রি ২২ দিন নিষিদ্ধ
ইলিশ ধরা ও বিক্রি ২২ দিন নিষিদ্ধ
বিমান বাহিনীর সেফটি অফিসার্স কোর্সের সনদপত্র বিতরণ
বিমান বাহিনীর সেফটি অফিসার্স কোর্সের সনদপত্র বিতরণ
সাবেক আইনমন্ত্রীর বান্ধবীর ১১৪টি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দের নির্দেশ
সাবেক আইনমন্ত্রীর বান্ধবীর ১১৪টি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দের নির্দেশ
শিশুদের প্রতি সহিংসতা বন্ধে সমন্বিত উদ্যোগের আহ্বান
শিশুদের প্রতি সহিংসতা বন্ধে সমন্বিত উদ্যোগের আহ্বান
২৭তম বিসিএসে আবেদনকারীদের জন্য নতুন নির্দেশনা
২৭তম বিসিএসে আবেদনকারীদের জন্য নতুন নির্দেশনা
ইলিশের দাম কমাতে না পারায় মৎস্য উপদেষ্টার দুঃখ প্রকাশ
ইলিশের দাম কমাতে না পারায় মৎস্য উপদেষ্টার দুঃখ প্রকাশ
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১১৮৭
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১১৮৭
রোহিঙ্গাদের জন্য ৩.৪ মিলিয়ন ডলার সহায়তা জাপানের
রোহিঙ্গাদের জন্য ৩.৪ মিলিয়ন ডলার সহায়তা জাপানের
দুদকের মামলায় গ্রেফতার দেখানো হলো সাবেক বিচারপতি মানিককে
দুদকের মামলায় গ্রেফতার দেখানো হলো সাবেক বিচারপতি মানিককে
এনআরএম প্ল্যাটফর্ম মানবপাচারের শিকার ব্যক্তিদের সুরক্ষার জন্য একটি মাইলফলক উদ্যোগ: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
এনআরএম প্ল্যাটফর্ম মানবপাচারের শিকার ব্যক্তিদের সুরক্ষার জন্য একটি মাইলফলক উদ্যোগ: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
সর্বশেষ খবর
স্বচ্ছ লটারির মাধ্যমে ঢাকায় ওএমএস ডিলার নিয়োগ
স্বচ্ছ লটারির মাধ্যমে ঢাকায় ওএমএস ডিলার নিয়োগ

এই মাত্র | জাতীয়

বিশ্ব হার্ট দিবসে জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটে র‍্যালি ও বৈজ্ঞানিক সেমিনার অনুষ্ঠিত
বিশ্ব হার্ট দিবসে জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটে র‍্যালি ও বৈজ্ঞানিক সেমিনার অনুষ্ঠিত

১ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

অনলাইনে জুয়ার টাকা না দেওয়ায় স্ত্রীকে হত্যা, স্বামী গ্রেফতার
অনলাইনে জুয়ার টাকা না দেওয়ায় স্ত্রীকে হত্যা, স্বামী গ্রেফতার

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এমপিওভুক্ত মাদ্রাসা শিক্ষক বদলির জন্য শূন্যপদের তথ্য চেয়ে চিঠি
এমপিওভুক্ত মাদ্রাসা শিক্ষক বদলির জন্য শূন্যপদের তথ্য চেয়ে চিঠি

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় বিশ্ব হার্ট দিবস পালিত
কুমিল্লায় বিশ্ব হার্ট দিবস পালিত

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইলিশ ধরা ও বিক্রি ২২ দিন নিষিদ্ধ
ইলিশ ধরা ও বিক্রি ২২ দিন নিষিদ্ধ

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ১০০ শিক্ষককে প্রশিক্ষণ দিল অক্সফোর্ডএকিউএ
বাংলাদেশে ১০০ শিক্ষককে প্রশিক্ষণ দিল অক্সফোর্ডএকিউএ

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নিয়ম ভাঙলে পরীক্ষার ফল স্থগিতের সতর্কতা
নিয়ম ভাঙলে পরীক্ষার ফল স্থগিতের সতর্কতা

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভারতকে কবে ট্রফি দেওয়া হবে জানালেন বুলবুল
ভারতকে কবে ট্রফি দেওয়া হবে জানালেন বুলবুল

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তান সিরিজের আগে আমিরাতের ভিসা জটিলতায় সৌম্য
আফগানিস্তান সিরিজের আগে আমিরাতের ভিসা জটিলতায় সৌম্য

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব হার্ট দিবসে রূপগঞ্জে র‍্যালি ও আলোচনা সভা
বিশ্ব হার্ট দিবসে রূপগঞ্জে র‍্যালি ও আলোচনা সভা

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

সত্যিই কি রাশিয়ার সহায়তায় তাইওয়ানে হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে চীন?
সত্যিই কি রাশিয়ার সহায়তায় তাইওয়ানে হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে চীন?

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমান বাহিনীর সেফটি অফিসার্স কোর্সের সনদপত্র বিতরণ
বিমান বাহিনীর সেফটি অফিসার্স কোর্সের সনদপত্র বিতরণ

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

আগাম টমেটো চাষে সফল কৃষক মোবারক
আগাম টমেটো চাষে সফল কৃষক মোবারক

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালের ম্যাচ ফি ভারতের হামলায় নিহতদের পরিবারকে দেবে পাকিস্তান দল
ফাইনালের ম্যাচ ফি ভারতের হামলায় নিহতদের পরিবারকে দেবে পাকিস্তান দল

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৩ মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭৩৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৩ মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭৩৫

৪৭ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

থালাপতি বিজয়ের বাড়িতে বোমা হামলার হুমকি
থালাপতি বিজয়ের বাড়িতে বোমা হামলার হুমকি

৪৯ মিনিট আগে | শোবিজ

আরও এক মার্কিন নাগরিককে মুক্তি দিল তালেবান
আরও এক মার্কিন নাগরিককে মুক্তি দিল তালেবান

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যত দ্রুত সম্ভব ট্রফি ও মেডেল ভারতে পাঠিয়ে দিন, নাকভিকে বিসিসিআই
যত দ্রুত সম্ভব ট্রফি ও মেডেল ভারতে পাঠিয়ে দিন, নাকভিকে বিসিসিআই

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিক্ষোভ-সহিংসতার জেরে নেপালের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা
বিক্ষোভ-সহিংসতার জেরে নেপালের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক আইনমন্ত্রীর বান্ধবীর ১১৪টি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দের নির্দেশ
সাবেক আইনমন্ত্রীর বান্ধবীর ১১৪টি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের প্রতি সহিংসতা বন্ধে সমন্বিত উদ্যোগের আহ্বান
শিশুদের প্রতি সহিংসতা বন্ধে সমন্বিত উদ্যোগের আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রউফ যেন ‘রান মেশিন’, বললেন ওয়াসিম আকরাম
রউফ যেন ‘রান মেশিন’, বললেন ওয়াসিম আকরাম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় জমকালো বাংলাদেশ ব্র্যান্ডিং ফেস্টিভ্যাল অনুষ্ঠিত
মালয়েশিয়ায় জমকালো বাংলাদেশ ব্র্যান্ডিং ফেস্টিভ্যাল অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নারায়ণগঞ্জে কারখানা পরিদর্শনে শিল্প পুলিশ প্রধান
নারায়ণগঞ্জে কারখানা পরিদর্শনে শিল্প পুলিশ প্রধান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৭তম বিসিএসে আবেদনকারীদের জন্য নতুন নির্দেশনা
২৭তম বিসিএসে আবেদনকারীদের জন্য নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নয়াদিল্লির তিন শতাধিক স্কুলে বোমা হামলার হুমকি
নয়াদিল্লির তিন শতাধিক স্কুলে বোমা হামলার হুমকি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্থায়ী বসবাসের অনুমতি পাওয়ার নিয়ম কঠোর করছে যুক্তরাজ্য
স্থায়ী বসবাসের অনুমতি পাওয়ার নিয়ম কঠোর করছে যুক্তরাজ্য

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে বাসচাপায় মাদ্রাসা শিক্ষার্থী নিহত
সিরাজগঞ্জে বাসচাপায় মাদ্রাসা শিক্ষার্থী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইলিশের দাম কমাতে না পারায় মৎস্য উপদেষ্টার দুঃখ প্রকাশ
ইলিশের দাম কমাতে না পারায় মৎস্য উপদেষ্টার দুঃখ প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
হজের তিন প্যাকেজ ঘোষণা, কমছে খরচ
হজের তিন প্যাকেজ ঘোষণা, কমছে খরচ

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রাথমিকে বছরে ছুটি কমিয়ে ৬০ দিন হচ্ছে : মহাপরিচালক
প্রাথমিকে বছরে ছুটি কমিয়ে ৬০ দিন হচ্ছে : মহাপরিচালক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘুষ গ্রহণের দায়ে চীনের সাবেক মন্ত্রীর মৃত্যুদণ্ড
ঘুষ গ্রহণের দায়ে চীনের সাবেক মন্ত্রীর মৃত্যুদণ্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও নাস্তানাবুদ পাকিস্তান, চ্যাম্পিয়ন ভারত
আবারও নাস্তানাবুদ পাকিস্তান, চ্যাম্পিয়ন ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদি বললেন ‘খেলার মাঠেও অপারেশন সিঁদুর’, পাল্টা জবাব নাকভির
মোদি বললেন ‘খেলার মাঠেও অপারেশন সিঁদুর’, পাল্টা জবাব নাকভির

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক রাতেই ইউক্রেনে রাশিয়ার ৫৯৫ ড্রোন ও ৪৮ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
এক রাতেই ইউক্রেনে রাশিয়ার ৫৯৫ ড্রোন ও ৪৮ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শতবর্ষী মাহাথির মোহাম্মদের দীর্ঘ জীবনের রহস্য
শতবর্ষী মাহাথির মোহাম্মদের দীর্ঘ জীবনের রহস্য

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক দুই এমপিসহ আওয়ামী লীগের ১৩ নেতাকর্মী গ্রেফতার
সাবেক দুই এমপিসহ আওয়ামী লীগের ১৩ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল হুতি, বেজে উঠলো সাইরেন
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল হুতি, বেজে উঠলো সাইরেন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-সৌদি চুক্তিতে ইরানকেও যোগ দেওয়ার প্রস্তাব
পাকিস্তান-সৌদি চুক্তিতে ইরানকেও যোগ দেওয়ার প্রস্তাব

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপার রওশনপন্থী মহাসচিব মামুনুর রশীদ গ্রেফতার
জাপার রওশনপন্থী মহাসচিব মামুনুর রশীদ গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে নই, ভারতের বর্তমান সরকারের বিরুদ্ধে: কর্নেল অলি
ভারতের বিরুদ্ধে নই, ভারতের বর্তমান সরকারের বিরুদ্ধে: কর্নেল অলি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খাগড়াছড়ি ও গুইমারায় সহিংসতা সম্পর্কে সেনাবাহিনীর বিবৃতি
খাগড়াছড়ি ও গুইমারায় সহিংসতা সম্পর্কে সেনাবাহিনীর বিবৃতি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপ ট্রফি নিয়ে নকভির আচরণে আইসিসিতে অভিযোগ জানাবে ভারত
এশিয়া কাপ ট্রফি নিয়ে নকভির আচরণে আইসিসিতে অভিযোগ জানাবে ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খাগড়াছড়িতে তিন পাহাড়ি নিহতের ঘটনায় কাউকে ছাড় দেয়া হবে না
খাগড়াছড়িতে তিন পাহাড়ি নিহতের ঘটনায় কাউকে ছাড় দেয়া হবে না

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত বা ফ্যাসিস্টদের ইন্ধনে খাগড়াছড়িতে অস্থিরতা : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারত বা ফ্যাসিস্টদের ইন্ধনে খাগড়াছড়িতে অস্থিরতা : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর হলে সকাল-বিকেল এমপি বেচাকেনা হবে : রাশেদ খান
পিআর হলে সকাল-বিকেল এমপি বেচাকেনা হবে : রাশেদ খান

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্প প্রশাসনের ২১ দফা পরিকল্পনায় যা আছে
গাজা যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্প প্রশাসনের ২১ দফা পরিকল্পনায় যা আছে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের জয় থেকে ট্রফি বিতর্ক, আসলে কী ঘটেছিল সেই এক ঘণ্টায়
ভারতের জয় থেকে ট্রফি বিতর্ক, আসলে কী ঘটেছিল সেই এক ঘণ্টায়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পশ্চিম তীরে ‘নিজেদের গুলিতে’ ইসরায়েলি সেনা নিহত
পশ্চিম তীরে ‘নিজেদের গুলিতে’ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতালির ভুয়া নুলস্তা দেখিয়ে কোটি টাকার প্রতারণা, ঢাকায় নারী গ্রেফতার
ইতালির ভুয়া নুলস্তা দেখিয়ে কোটি টাকার প্রতারণা, ঢাকায় নারী গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপ সেরা অভিষেক শর্মা
এশিয়া কাপ সেরা অভিষেক শর্মা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুচলেকায় ছাড়া পাওয়া সেই ‘সমন্বয়ক’ ফের চাঁদাবাজির অভিযোগে আটক
মুচলেকায় ছাড়া পাওয়া সেই ‘সমন্বয়ক’ ফের চাঁদাবাজির অভিযোগে আটক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাতক্ষীরা আওয়ামী লীগের সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক রত্না গ্রেফতার
সাতক্ষীরা আওয়ামী লীগের সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক রত্না গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ারাপান ২’-এর শুটিংয়ে প্রথমবার একসঙ্গে ইমরান-দিশা
‘আওয়ারাপান ২’-এর শুটিংয়ে প্রথমবার একসঙ্গে ইমরান-দিশা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশে বিনিয়োগের আগ্রহ প্রকাশ করলেন স্ন্যাপচ্যাটের সাবেক সিএসও
বাংলাদেশে বিনিয়োগের আগ্রহ প্রকাশ করলেন স্ন্যাপচ্যাটের সাবেক সিএসও

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪০ জন নিহত, বিজয় কি গ্রেপ্তার হবেন?
৪০ জন নিহত, বিজয় কি গ্রেপ্তার হবেন?

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুই ঘণ্টার পথ এখন দু’মিনিটের
দুই ঘণ্টার পথ এখন দু’মিনিটের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপের নিজের পুরো ম্যাচ ফি ভারতীয় আর্মিকে দেওয়ার ঘোষণা সূর্যকুমারের
এশিয়া কাপের নিজের পুরো ম্যাচ ফি ভারতীয় আর্মিকে দেওয়ার ঘোষণা সূর্যকুমারের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাহুল গান্ধীকে গুলি করে হত্যার হুমকি, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে চিঠি কংগ্রেসের
রাহুল গান্ধীকে গুলি করে হত্যার হুমকি, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে চিঠি কংগ্রেসের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মিত্রদের জন্য ৫০ আসন বিএনপির
মিত্রদের জন্য ৫০ আসন বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

অরণ্যে আওয়ামী লীগ, রাস্তায় গর্ভপাতের উন্নয়ন
অরণ্যে আওয়ামী লীগ, রাস্তায় গর্ভপাতের উন্নয়ন

সম্পাদকীয়

হাজী সেলিমের বাড়ি থেকে বিলাসবহুল ছয় গাড়ি উদ্ধার
হাজী সেলিমের বাড়ি থেকে বিলাসবহুল ছয় গাড়ি উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার সরকারি ব্যাংক একীভূত করার সুপারিশ
এবার সরকারি ব্যাংক একীভূত করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

খাগড়াছড়িতে নিহত ৩
খাগড়াছড়িতে নিহত ৩

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশের আকার অনুযায়ী দাম নির্ধারণের সুপারিশ
ইলিশের আকার অনুযায়ী দাম নির্ধারণের সুপারিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোনয়নপ্রত্যাশী বিএনপির হেভিওয়েট নেতারা
মনোনয়নপ্রত্যাশী বিএনপির হেভিওয়েট নেতারা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মনোনয়ন পেতে বিএনপির ৮ নেতা তৎপর, অন্য দলের একক প্রার্থী
মনোনয়ন পেতে বিএনপির ৮ নেতা তৎপর, অন্য দলের একক প্রার্থী

নগর জীবন

এক বিলিয়নের ফাঁদে পাঁচ বিলিয়নের স্বপ্ন
এক বিলিয়নের ফাঁদে পাঁচ বিলিয়নের স্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস-মাইনাসের রাজনীতি
প্লাস-মাইনাসের রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা পদ নিয়ে অনিশ্চয়তায় আছি
উপদেষ্টা পদ নিয়ে অনিশ্চয়তায় আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনা জাদু মণি লে...
সোনা জাদু মণি লে...

শোবিজ

উত্তরের ২৫ উপজেলায় পানিসংকট
উত্তরের ২৫ উপজেলায় পানিসংকট

নগর জীবন

গ্যালারিতে বসে দেখার দিন শেষ, আমরা এখন খেলব
গ্যালারিতে বসে দেখার দিন শেষ, আমরা এখন খেলব

প্রথম পৃষ্ঠা

ধর্ম যার যার নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকার সবার
ধর্ম যার যার নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকার সবার

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে থাকতে শর্ত এনসিপির
ভোটে থাকতে শর্ত এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে নেপালের ইতিহাস
ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে নেপালের ইতিহাস

মাঠে ময়দানে

ব্যাট হাতে সেরা অভিষেক শর্মা
ব্যাট হাতে সেরা অভিষেক শর্মা

মাঠে ময়দানে

ফ্যাসিস্ট সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করে দিয়েছে
ফ্যাসিস্ট সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করে দিয়েছে

নগর জীবন

ড. ইউনূসের প্রশংসায় ফখরুল
ড. ইউনূসের প্রশংসায় ফখরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালে প্রকাশ্যে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী
নেপালে প্রকাশ্যে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী

পূর্ব-পশ্চিম

নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানো নিয়ে যা বললেন ভিসি
নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানো নিয়ে যা বললেন ভিসি

প্রথম পৃষ্ঠা

কী বললেন তামান্না
কী বললেন তামান্না

শোবিজ

বান্ধব নিয়ে মৌ খান
বান্ধব নিয়ে মৌ খান

শোবিজ

সর্বনিম্ন ৪ লাখ ৬৭ হাজার টাকা
সর্বনিম্ন ৪ লাখ ৬৭ হাজার টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

তোফায়েল আহমেদ লাইফ সাপোর্টে
তোফায়েল আহমেদ লাইফ সাপোর্টে

নগর জীবন

বগুড়ার টিএমএসএস বিনোদন জগৎ
বগুড়ার টিএমএসএস বিনোদন জগৎ

সম্পাদকীয়

আফগানিস্তান সিরিজে ফিরলেন সৌম্য সরকার
আফগানিস্তান সিরিজে ফিরলেন সৌম্য সরকার

মাঠে ময়দানে

সংকটে চলচ্চিত্র, বেকারত্ব বাড়ছে
সংকটে চলচ্চিত্র, বেকারত্ব বাড়ছে

শোবিজ