শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৩২, সোমবার, ২৫ জুন, ২০১৮

ওয়ান-ইলেভেন নিয়ে অবস্থান পরিষ্কার ড. ইউনূসের

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
ওয়ান-ইলেভেন নিয়ে অবস্থান পরিষ্কার ড. ইউনূসের

ওয়ান-ইলেভেনের ভূমিকা নিয়ে নিজের অবস্থান পরিষ্কার করলেন শান্তিতে নোবেলজয়ী প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস। প্রথম আলোর ঈদসংখ্যায় প্রকাশিত মহিউদ্দিন আহমদ রচিত ‘১/১১’ প্রবন্ধে জেনারেল মইন ও ব্রিগেডিয়ার বারীর সাক্ষাৎকার নিয়ে গতকাল বিভিন্ন পত্রিকায় নিজ অবস্থান ব্যাখ্যা করে বক্তব্য পাঠান তিনি।

বাংলাদেশ প্রতিদিনের ই-মেইলে পাঠানো ব্যাখ্যায় প্রফেসর ইউনূস বলেন, ...‘জেনারেল মইন ও ব্রিগেডিয়ার বারীর দুটি সাক্ষাৎকারে তাঁরা উভয়েই সেনাবাহিনী সমর্থিত নতুন কেয়ারটেকার সরকারের প্রধান হতে সেনাবাহিনীর প্রস্তাবে আমি কেন রাজি হইনি এ বিষয়ে অভিন্ন কথা বলেছেন বলে উল্লেখ করা হয়েছে। তাঁরা উভয়েই তাঁদের সাক্ষাৎকারে বলেছেন যে, কেয়ারটেকার সরকার দুই বছরের মেয়াদে সীমাবদ্ধ থাকায় আমি তার দায়িত্ব গ্রহণে অনীহা প্রকাশ করি। যেহেতু দুই বছরের কাঠামোর মধ্যে এই শীর্ষ পদটি নিতে আমি অস্বীকৃতি জানিয়েছিলাম, তাই তাঁদেরকে অন্য কাউকে বেছে নিতে হয়েছিল। সেনাবাহিনীর প্রস্তাবে আমি কেন রাজি হইনি এ বিষয়ে তাঁরা যে কারণের উল্লেখ করছেন তা একেবারেই কল্পনাপ্রসূত। একেবারে হদ্দ বোকা না হলে একজন অরাজনৈতিক বেসামরিক ব্যক্তি সেনাবাহিনীর নিকট তাঁকে দীর্ঘমেয়াদের জন্য একটি সরকারের প্রধানের পদে রাখার এরকম আবদার করার কথা কখনো চিন্তা করতে পারবে না।

ড. ফখরুদ্দীন আহমদের কেয়ারটেকার সরকার গঠনের পূর্বে আমার সঙ্গে কী আলাপ হয়েছিল তা নিচে তুলে ধরলাম।

শুরু করছি জানুয়ারি ১০, ২০০৭ দিয়ে। ওই দিন বিকেল ৫.৩০টা নাগাদ আমি সেনাপ্রধানের নিকট থেকে একটি টেলিফোন পাই। আমি সে সময়ে আমার অফিসে গ্রামীণ ব্যাংকের দুজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার সঙ্গে আলাপ করছিলাম। সেনাপ্রধানের সঙ্গে আমার কোনো পূর্বপরিচয় ছিল না। তিনি তাঁর পরিচয় দিয়ে সরাসরি কাজের কথায় চলে এলেন। তিনি বললেন, দেশকে এই বিশৃঙ্খল অবস্থা থেকে রক্ষা করতে দেশ পরিচালনার জন্য সেনাবাহিনী একটি নতুন কেয়ারটেকার সরকার গঠনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে এবং তাঁরা আমাকে এই সরকারের প্রধান করতে চান। এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় আনুষ্ঠানিকতাগুলো সম্পন্ন করার জন্য তিনি আমাকে প্রস্তুত থাকতে বলেন। আমি তাঁর সদয় প্রস্তাবের জন্য তাঁকে ধন্যবাদ জানাই, তবে একই সঙ্গে এ কথাও বলি যে, তাঁরা এ জন্য অন্য কাউকে খুঁজে নিলে ভালো করবেন, কেননা আমি এ প্রস্তাবে সম্মত নই। বোধহয় তিনি এমন একটি জবাবের জন্য প্রস্তুত ছিলেন না, বরং এমনটি আশা করছিলেন যে, আমি অত্যন্ত আগ্রহের সঙ্গে তাঁর প্রস্তাবে রাজি হয়ে যাব। তিনি তাঁর প্রস্তাবটা আবারও ঘুরিয়ে করলেন; সম্ভবত এমনটা ভেবে যে, আমি বোধহয় তাঁর প্রস্তাবটি বুঝতে পারিনি। আমি আবারও প্রস্তাবটা নাকচ করে দিলাম এবং বললাম যে, তাঁরা তাঁদের দ্বিতীয় পছন্দের ব্যক্তিকে নিয়ে অগ্রসর হতে পারেন। তিনি বললেন যে, তাঁদের কোনো দ্বিতীয় পছন্দের ব্যক্তি নেই এবং তাঁদের পুরো পরিকল্পনাটিই আমাকে সরকারপ্রধান হিসেবে নিয়ে তৈরি করা। আমি তাঁকে নিরাশ করার জন্য দুঃখ প্রকাশ করলাম, তবে এটা সুস্পষ্ট করলাম যে, কেয়ারটেকার সরকারের প্রধান হবার কোনো অভিপ্রায় আমার নেই। তিনি বোধহয় বুঝতে পারলেন যে, আমার মত পরিবর্তন করানোটা সহজ হবে না; তাই তিনি বললেন যে, তিনি পুরো বিষয়টা আমার কাছে পরিষ্কারভাবে ব্যাখ্যা করার জন্য তাঁর সহকর্মীদের আমার কাছে পাঠাবেন। আমি বললাম যে, আমি তাঁদের সঙ্গে কথা বললে খুশি হব, কিন্তু আমার সিদ্ধান্তের কোনো পরিবর্তন হবে না।

আমাদের কথাবার্তা সেখানেই শেষ হলো। এটা বুঝে উঠতে আমার কয়েক মিনিট লেগে গেল যে, সেনাবাহিনী প্রধান সত্যি সত্যি আমাকে ফোন করে দেশের সরকারপ্রধান হতে প্রস্তাব দিচ্ছেন! ঘটনার আকস্মিকতা ও তাত্ক্ষণিক হতবিহ্বলতা কাটিয়ে আমি আমার সহকর্মীদের কাছে, যাঁরা পুরো আলোচনার সময়ে আমার সামনেই বসেছিলেন এবং আমার পুরো ফোনালাপ শুনছিলেন, বিষয়টা বললাম। সেনাপ্রধান আমাকে কী বলেছেন তা আমি পুরোটা তাঁদের কাছে বর্ণনা করলাম। তাঁরা হতভম্ব হয়ে গেলেন। তাঁরা বিশ্বাসই করতে পারছিলেন না যে, আমি এমন একটা প্রস্তাব সরাসরি প্রত্যাখ্যান করেছি, যা কিনা অন্য যে-কেউ হলে তাত্ক্ষণিকভাবে লুফে নিত। আমি আমার সহকর্মীদের বললাম যে, আমি একেবারে সঠিক কাজটিই করেছি। কিন্তু তাঁরা আমার জবাবে খুবই বিস্মিত ও হতাশ হলেন।

কিছুক্ষণ পর আমি আরেকটি টেলিফোন পেলাম। আমি তখনো অফিসে। জেনারেল মাসুদ বললেন যে, তিনি আমার সঙ্গে দেখা করতে আমার বাসায় আসতে চান। যেহেতু সাক্ষাৎ করতে “না” করার কোনো উপায় ছিল না, আমি তাঁকে ৮টায় আসতে বললাম।

জেনারেল মাসুদ ব্রিগেডিয়ার আমিন ও পাঁচ-ছয়জন জওয়ানসহ গ্রামীণ ব্যাংক কমপ্লেক্সে আমার বাসভবনে এলেন। আমি তাঁদের স্বাগত জানালাম এবং একটি ছোট কক্ষে নিয়ে গেলাম। তাঁরা নিজেদের পরিচয় দিলেন এবং অত্যন্ত বিনীতভাবে তাঁদের আসার উদ্দেশ্য জানালেন। আমি আমার অপারগতার কথা যতবারই বলতে থাকলাম, তাঁরাও তত বেশি বিনয়ী ও নাছোড়বান্দা হতে থাকলেন। তাঁরা তাঁদের পুরো পরিকল্পনা আমার কাছে তুলে ধরলেন। মত পাল্টাতে পারি এমন কোনো ধারণার যাতে সৃষ্টি না হয় সেটা বজায় রেখে তাঁরা কীভাবে তাঁদের পরিকল্পনা নিয়ে অগ্রসর হতে চান তা বোঝার জন্য আমি বিভিন্ন প্রশ্ন করতে থাকলাম। আমি আশা করছিলাম, তাঁরা একবার বুঝে গেলে যে আমি আমার মত পরিবর্তন করব না, তাঁরা চলে যাবেন। কিন্তু তাঁদের মধ্যে যাবার কোনো লক্ষণই দেখা যাচ্ছিল না। তাঁরা বললেন যে, তাঁদের আসার উদ্দেশ্যই হলো আমাকে পরিস্থিতির গুরুত্ব বুঝতে সাহায্য করা এবং তাঁদের প্রস্তাব গ্রহণ করে তাঁদেরকে সহায়তা করতে আমাকে রাজি করানো। তাঁরা সংশ্লিষ্ট সব বিষয় এবং এগুলোর সমাধানে তাঁদের পরিকল্পনাগুলো আমাকে জানান। আমি বারবার বলতে থাকি যে, আমি তাঁদের যুক্তিগুলো পরিষ্কার বুঝতে পারছি, কিন্তু তাঁদের আমাকে ছাড়াই অগ্রসর হতে হবে। তাঁরা অনেকবার বোঝানোর চেষ্টা করলেন সেনাবাহিনীর পূর্ণ সমর্থনপুষ্ট এই নতুন উদ্যোগের নেতৃত্ব দিতে আমার রাজি হতে বাধা কোথায়। তাঁরা বললেন যে, সরকারের বাইরে থেকে দরিদ্র মানুষদের জন্য আমি যা করতে চাইছি তা বাস্তবায়নে এটা বরং আমার জন্য একটা চমৎকার সুযোগ; আমি একবার রাজি হলে সরকারের বিশাল ক্ষমতা ব্যবহার করে এই লক্ষ্যে আমি সবকিছুই করতে পারব।

আমার পক্ষ থেকে আমি বোঝানোর চেষ্টা করলাম যে, “আপনাদের প্রস্তাবে রাজি হওয়ার গুরুত্ব আপনারা ভালোভাবেই আমার কাছে তুলে ধরেছেন। কিন্তু আমি তো রাজি হতে পারছি না।” আমি আরও বলি যে, আমার জন্য তাঁদের অপেক্ষা করার প্রয়োজন নেই, কেননা দেশে অনেক যোগ্য ও নিবেদিতপ্রাণ লোক আছেন যাঁরা হয়তো তাঁদের সঙ্গে কাজ করতে পারলে খুশি হবেন। তাঁরা আমার কাছে এমন কয়েকজনের নাম জানতে চান। আমি আমার কিছু বন্ধু এবং পরিচিত কয়েকজনের নাম বলি। এর মধ্যে আমার ঘনিষ্ঠ বন্ধু ড. ফখরুদ্দীনের নামও ছিল। তাঁরা প্রায় তিন ঘণ্টা ধরে আমার মত পরিবর্তনের চেষ্টা করেন। শেষমেশ তাঁরা এই বলে উঠে পড়েন যে, “আমরা সকালে আবার আসব। প্লিজ, আমরা যা আলোচনা করলাম তা সবদিক থেকে ভালোভাবে ভেবে দেখুন এবং আপনার সহকর্মী ও বন্ধুদের সঙ্গেও বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করুন। আশা করি কাল সকালে আপনার কাছ থেকে আমরা একটা সুসংবাদ পাব।” আমি বললাম যে, আমি নিশ্চয়ই বিষয়টা গুরুত্বের সঙ্গে ভাবব, কিন্তু তাঁদের আর সময় নষ্ট করে আসার প্রয়োজন নেই। কেননা আমার জবাব একই হবে। তাঁরা বরং তাঁদের পরবর্তী পছন্দকে নিয়ে অগ্রসর হলেই ভালো করবেন।

তাঁরা আমাকে ধন্যবাদ জানিয়ে খুব বিমর্ষ চিত্তে বিদায় নিলেন।

পরদিন ১১ জানুয়ারি আমি যথারীতি অফিসে যাই। আমি খুশি ছিলাম যে, তাঁরা সকালে আর আমাকে ফোন করেননি। সকাল প্রায় ১০টার দিকে আমার সহকর্মীরা আমাকে উত্তেজিতভাবে জানান যে, তাঁরা এইমাত্র শুনতে পেয়েছেন যে আমার বন্ধু ড. ফখরুদ্দীন আহমদ নতুন কেয়ারটেকার সরকারের প্রধান হিসেবে শপথ নিতে যাচ্ছেন। আমি স্বস্তি পেলাম।

জনাব মহিউদ্দিনের প্রবন্ধে বলা হয়েছে যে, আমি তত্ত্বাবধায়ক সরকারের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলাম। তা মোটেই সঠিক নয়। এই অনুষ্ঠানে আমাকে আমন্ত্রণ করা হয়নি এবং আমি উপস্থিত ছিলাম না। আমাকে আমন্ত্রণ করা হবে এরকম কোনো ধারণাও আমার মনে আসেনি। আমি বরং খুশি হয়ে পড়েছিলাম এই ভেবে যে, আমার ওপর হঠাৎ যে প্রচণ্ড চাপ এসেছিল এই অনুষ্ঠানের মাধ্যমে তার অবসান হয়ে গেল।’

বিডি-প্রতিদিন/২৫ জুন, ২০১৮/মাহবুব

এই বিভাগের আরও খবর
মালয়েশিয়ায় জঙ্গি সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে ৪ প্রবাসী রিমান্ডে
মালয়েশিয়ায় জঙ্গি সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে ৪ প্রবাসী রিমান্ডে
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
পরিবেশবান্ধব বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় কাজ করছে সরকার : পরিবেশ উপদেষ্টা
পরিবেশবান্ধব বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় কাজ করছে সরকার : পরিবেশ উপদেষ্টা
বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক পুনর্বিবেচনার সুযোগ রয়েছে: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক পুনর্বিবেচনার সুযোগ রয়েছে: অর্থ উপদেষ্টা
এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন
এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন
উইন-উইন সমাধানে ওয়াশিংটনের সঙ্গে শুল্ক চুক্তিতে আগ্রহী : প্রেস সচিব
উইন-উইন সমাধানে ওয়াশিংটনের সঙ্গে শুল্ক চুক্তিতে আগ্রহী : প্রেস সচিব
সাগর-রুনি হত্যার তদন্ত প্রতিবেদন ফের পেছালো
সাগর-রুনি হত্যার তদন্ত প্রতিবেদন ফের পেছালো
পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি
পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
বহিষ্কৃত আওয়ামী লীগ নেতা মোবারকের আপিল শুনানি শুরু
বহিষ্কৃত আওয়ামী লীগ নেতা মোবারকের আপিল শুনানি শুরু
ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি
ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা
ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা
সর্বশেষ খবর
মালয়েশিয়ায় জঙ্গি সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে ৪ প্রবাসী রিমান্ডে
মালয়েশিয়ায় জঙ্গি সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে ৪ প্রবাসী রিমান্ডে

১৯ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৪২৫
ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৪২৫

২৭ সেকেন্ড আগে | ডেঙ্গু আপডেট

উখিয়ায় যুবলীগ নেতার মরদেহ উদ্ধার
উখিয়ায় যুবলীগ নেতার মরদেহ উদ্ধার

৩০ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন দাবিতে বগুড়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
বিভিন্ন দাবিতে বগুড়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট
চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুগঞ্জে ইয়াবাসহ ‘পাখি জসিম’ গ্রেফতার
আশুগঞ্জে ইয়াবাসহ ‘পাখি জসিম’ গ্রেফতার

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চোরাই তেলের আস্তানায় যৌথ বাহিনীর অভিযান
সিদ্ধিরগঞ্জে চোরাই তেলের আস্তানায় যৌথ বাহিনীর অভিযান

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লারার প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে ৪০০ ছোঁয়ার চেষ্টা করেননি মুল্ডার
লারার প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে ৪০০ ছোঁয়ার চেষ্টা করেননি মুল্ডার

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজবাড়ীতে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজবাড়ীতে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’
‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সহকারী প্রকৌশলী পদে পরীক্ষার মাধ্যমে আসতে হবে, দাবি বুয়েট শিক্ষার্থীদের
সহকারী প্রকৌশলী পদে পরীক্ষার মাধ্যমে আসতে হবে, দাবি বুয়েট শিক্ষার্থীদের

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়া সীমান্ত দিয়ে ভারতে মানব পাচারের সময় আটক ৫
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সীমান্ত দিয়ে ভারতে মানব পাচারের সময় আটক ৫

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউরো গ্রহণের চূড়ান্ত অনুমোদন পেল বুলগেরিয়া
ইউরো গ্রহণের চূড়ান্ত অনুমোদন পেল বুলগেরিয়া

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশাসনিক স্থবিরতার কারণেই 'মব কালচার' বৃদ্ধি পাচ্ছে: রিজভী
প্রশাসনিক স্থবিরতার কারণেই 'মব কালচার' বৃদ্ধি পাচ্ছে: রিজভী

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুকুরটি যেভাবে ৬৭ জনের প্রাণ বাঁচালো
কুকুরটি যেভাবে ৬৭ জনের প্রাণ বাঁচালো

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

৪৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতীয় ধনকুবেরদের মধ্যে বাড়ছে দেশত্যাগের প্রবণতা
ভারতীয় ধনকুবেরদের মধ্যে বাড়ছে দেশত্যাগের প্রবণতা

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি
ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে ৬ দফা দাবিতে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
ফেনীতে ৬ দফা দাবিতে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিবেশবান্ধব বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় কাজ করছে সরকার : পরিবেশ উপদেষ্টা
পরিবেশবান্ধব বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় কাজ করছে সরকার : পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক পুনর্বিবেচনার সুযোগ রয়েছে: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক পুনর্বিবেচনার সুযোগ রয়েছে: অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ২৪ বিলিয়নের ঘরে
আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ২৪ বিলিয়নের ঘরে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত
অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন টেক্সাসের বন্যা এতো ভয়াবহ হলো?
কেন টেক্সাসের বন্যা এতো ভয়াবহ হলো?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীলফামারীতে অস্বচ্ছল ৩৪ সংস্কৃতিসেবীর
মধ্যে মাসিক কল্যাণ ভাতার চেক বিতরণ
নীলফামারীতে অস্বচ্ছল ৩৪ সংস্কৃতিসেবীর মধ্যে মাসিক কল্যাণ ভাতার চেক বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরাইলের সঙ্গে যুদ্ধে ইরানের নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ১ হাজার
ইসরাইলের সঙ্গে যুদ্ধে ইরানের নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ১ হাজার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ শ্রমিক-কর্মচারী ফেডারেশনের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী
বাংলাদেশ শ্রমিক-কর্মচারী ফেডারেশনের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা
চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

১১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাশমিকা মান্দানার ছুটির দিন কাটে চোখের জলে
রাশমিকা মান্দানার ছুটির দিন কাটে চোখের জলে

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

কিংবদন্তি লারার রেকর্ড ভাঙলেন না মুল্ডার
কিংবদন্তি লারার রেকর্ড ভাঙলেন না মুল্ডার

মাঠে ময়দানে

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি
খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

নগর জীবন