শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:২২, বুধবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

কারো মান অভিমান ভাঙাতে আমি যেতে চাই না: প্রধানমন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
কারো মান অভিমান ভাঙাতে আমি যেতে চাই না: প্রধানমন্ত্রী

আগামী নির্বাচন সামনে রেখে দেশে বিদ্যমান রাজনৈতিক দূরত্ব কমাতে বা ‘রাজনৈতিক মান-অভিমান’ ভাঙ্গাতে কোনো উদ্যোগ গ্রহণের সম্ভাবনা নাকচ করে দিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, এটা হচ্ছে নীতির প্রশ্ন। রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত ও আইনের প্রশ্ন। এখানে কে মান-অভিমান করলো, কার মান ভাঙ্গাতে হবে- সেটা জানা নেই। বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার নাম উল্লেখ না করে তিনি আরো বলেন,  সহানুভূতি দেখাতে গিয়ে যদি অপমানিত হয়ে ফিরে আসতে হয়, সেখানে যাবার আর কোনো ইচ্ছা আমার নেই।

স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে সংসদের ২২তম অধিবেশনে বুধবার প্রধানমন্ত্রীর জন্য নির্ধারিত প্রশ্নোত্তোর পর্বে জাতীয় পার্টির এমপি ফখরুল ইমামের সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন। 

প্রশ্ন করতে দাঁড়িয়ে ফখরুল ইমাম বলেন, ‘একটি পিছিয়ে পড়া জাতিকে উন্নয়নে ভাসিয়ে দেয়ার নাম শেখ হাসিনা। কমতে থাকা বাক্যালাপ, বাড়তে থাকা দুরত্বের, আজ ক্ষোভের পাহাড় জমেছে বড় আভিমানের রাজত্বে, এই যে পলিটিক্যাল অভিমানটা চলছে, এটা কোনক্রমে রোহিঙ্গা সমস্যা থেকে কম সমস্যা নয়, এই পলিটিক্যাল দুরত্ব কিভাবে সমাধান করবেন’? 

এ প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এটা কোন মান অভিমানের প্রশ্ন নয়, এটা একটা রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের প্রশ্ন ও আইনের প্রশ্ন। কেউ যদি অন্যায় করে কেউ যদি অর্থ আত্মসাৎ করে, কেউ যদি অন্যায় করে, খুন করে, কেউ যদি খুনের প্রচেষ্টা করে, গ্রেনেড মারে, বোমা মারে, তবে তার বিচার হবে, এটাই হবে স্বাভাবিক। রাজনীতি সবাই করেন যার যার নিজের আদর্শ নিয়ে। আর দেশটা সকলের, এমন নয় যে দেশটা কেবল আমাদের। দেশের প্রতি, দেশের জনগণের প্রতি যারা রাজনীতি করেন, তাদের একটা দায়িত্ব থাকতে হবে এবং  সেই দায়িত্ব বোধ থেকে সকলে স্ব স্ব কর্মপন্থা ঠিক করবেন এটাই হল বাস্তব। আমরা রাজনীতি করি আমাদের নিজেদের স্বার্থে না, নিজেদের লাভ লোকসান দেখে না। সে বিচার ও হিসেবও করি না।  হিসেব করি জনগণের জন্য কতটুকু করতে পারলাম, কতটুকু দিতে পারলাম। জীবন মান কতটুকু উন্নত হলো, এটাই  আমরা দেখি, আর সেভাবেই আমরা পরিকল্পনা করি এবং তা বাস্তবায়ন করি। দেশের মানুষকে ভালবেসে দেশের মানুষের কল্যাণে কাজ করি বলেই কিন্তু আজকে এত অল্প সময়ে এত উন্নয়ন সম্ভব হয়েছি। তাছাড়া তো করা সম্ভব না। অতীতে তো অনেক সরকার ছিল, এত অল্প সময়ে এতটা উন্নয়ন কোন সরকার করতে পেরেছে? কেন পারেনি? কেননা, সেখানে ব্যক্তি স্বার্থটাই দেশের ও জনগণের স্বার্থ থেকে বেশী বড় ছিল। আমার ক্ষেত্রে  হচ্ছে দেশের স্বার্থ, জনগণের স্বার্থ, গোষ্ঠির স্বার্থ সবচেয়ে বড়, ব্যক্তি স্বার্থ না। ব্যক্তিগত হিসেব নিকেষ করি না।  আর সেকারণেই দেশটাকে উন্নত করতে পারছি, গ্রাম পর্যায় পর্যন্ত উন্নয়ন করতে পেরেছি সেটাই বড়।  তাই কারো মান অভিমান ভাঙাতে যাব সেটা আমি চাই না। সহানুভূতি দেখাতে যেয়ে যদি অপমানিত হতে হয়, সেখানে যাবার কোন ইচ্ছা আর আমার নেই বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

আন্তর্জাতিক চাপের মুখে রোহিঙ্গাদের ফেরত নিতে বাধ্য হবে মিয়ানমার
নুরুল ইসলাম মিলনের (কুমিল্লা-৮)সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আন্তর্জাতিকভাবে মিয়ানমারকে রোহিঙ্গাদের নিজ দেশে ফেরত নেওয়া ব্যাপারে আমরা প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। এ ক্ষেত্রে সোভিয়েত রাশিয়া, চীন, ভারত, থাইল্যান্ডসহ  প্রতিবেশি দেশগুলোর কাছ থেকে ব্যাপক সাড়া পেয়েছি। চীন, রাশিয়া ও ভারতও রোহিঙ্গা ইস্যুতে বলেছে মিয়ানমারের উচিত রোহিঙ্গাদের ফেরত নেওয়া। চীন ও ভারত রোহিঙ্গাদের জন্য ঘর-বাড়ি নির্মাণেও সাহায্য দিচ্ছে। আন্তর্জাতিক আদালতও মিয়ানমারে রোহিঙ্গা নির্যাতনের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। বিমসটেক সম্মেলনের সময় মিয়ানমারের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে আলোচনার সময়ও তিনি রোহিঙ্গাদের ফেরত নেবেন বলে জানিয়েছেন। আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, আন্তর্জাতিক চাপের মুখেই মিয়ানমার তাদের নাগরিক রোহিঙ্গাদের ফেরত নিতে বাধ্য হবে। এছাড়া আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে (আইসিসি) এ বিষয়ে বিচার কার্য শুরু হয়েছে।

রোহিঙ্গাদের কারণে মানব পাচারসহ নানা অপরাধের ঝুঁকি তৈরি হয়েছে : 

নুরুল ইসলাম মিলনের এক লিখিত প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশে দীর্ঘমেয়াদে অবস্থানের কোনো সুযোগ নেই। রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশে অবস্থানের ফলে মানব পাচার, মাদকদ্রব্য চোরাচালানসহ সংঘবদ্ধ অন্যান্য অপরাধের ঝুঁকি তৈরি হয়েছে।আমরা দ্রুততম সময়ের মধ্যে তাদের নিজ দেশে ফেরত পাঠাতে চাই। আওয়ামী লীগ সরকারের গৃহীত কূটনৈতিক প্রচেষ্টার ফলে, রোহিঙ্গাদের নিজ মাতৃভূমিতে নিরাপদ, সম্মানজনক ও টেকসই প্রত্যাবসন সম্ভব হবে বলে আশা করা যায়।

প্রধানমন্ত্রী আরো বলেন, বিভিন্ন রাষ্ট্র এবং আন্তর্জাতিক সংস্থাসমূহ নিজ নিজ অবস্থান হতে আইনের আওতায় কাজ করছে। জাতিসংঘ মানবাধিকার কাউন্সিল কর্তৃক গঠিত ’ইন্টারন্যাশনাল ইন্ডিপেন্ডেন্ট ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং মিসিং অন মিয়ানমার’ রোহিঙ্গাদের উপর সংগঠিত গণহত্যার প্রমাণসহ তাদের প্রতিবেদন গত ২৭ আগস্ট প্রকাশ করেছে, আইসিসি গত ৬ সেপ্টেম্বর এক ঐতিহাসিক  রায়ের মাধ্যমে এ ইসূতে তদন্ত পরিচালনার উদ্যোগ গ্রহণ করেছে যা আন্তর্জাতিক স¤প্রদায়ের সুনির্দিষ্ট পদক্ষেপ গ্রহণের পথকে আরও প্রসারিত করবে বলে আশা করা যায়। তিনি বলেন, বলপূর্বক বাস্তচ্যুত মিয়ানমারের রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠিকে নিরাপদ ও স্থায়ী প্রত্যাবসনে দ্বিপাক্ষিক কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। এ বিষয়ে ইতোমধ্যে মিয়ানমারের সাথে তিনটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। পাশাপাশি চুক্তি বাস্তবায়নে মিয়ানমারের উপর অব্যাহত চাপ প্রয়োগের জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সাথে দ্বিপাক্ষিক ও বহুপাক্ষিক কূটনৈতিক প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। রোহিঙ্গারা স্থানীয় জনগোষ্ঠি এবং প্রতিবেশের ওপর ব্যাপক নেতিবাচক প্রভাব সৃষ্টি করছে। সংরক্ষিত বনভূমি উজাড় এবং ব্যাপক পাহাড় কাঁটার ফলে পরিবেশ বিপর্যয়ের ঝুঁকি দেখা দিয়েছে। ডিপথেরিয়া, পোলিও, এইচআইভি (এইডস)সহ  অন্যান্য সংক্রামক রোগের প্রাদুর্ভাবের সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে।  


উস্কানিমূলক পোস্ট শনাক্তে সাইবার ক্রাইম মনিটরিং সেল: 

মো. মামুনুর রশীদ কিরনের (নোয়াখালী-৩) প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনসামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গুজব, বিভ্রান্তিমূলক বা উস্কানিমূলক পোস্ট, ভিডিও প্রচারকারীকে শনাক্ত করার মাধ্যমে আইনের আওতায় আনতে সাইবার ক্রাইম মনিটরিং সেল গঠনসহ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। তিনি বলেন, সা¤প্রদায়িক স¤প্রীতি রক্ষায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গুজব, বিভ্রান্তিমূলক বা উস্কানিমূলক পোস্ট, ভিডিও প্রচারকারীকে শনাক্ত করার মাধ্যমে আইনের আওতায় আনার জন্য সাইবার ক্রাইম মনিটরিং সেল গঠণসহ প্রয়োজনীয় কার্যক্রম গ্রহণ করা হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী আরো বলেন, বাংলাদেশ সা¤প্রদায়িক স¤প্রীতির দেশ হিসেবে বিশ্বে যে সুনাম অর্জন করেছে তা ধরে রাখতে বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার বদ্ধপরিকর। কোনো গোষ্ঠী বা দল যাতে দেশে সা¤প্রদায়িক স¤প্রীতি বিনষ্ট করতে না পারে সে বিষয়ে গোয়েন্দা নজরদারি বৃদ্ধি করা হয়েছে। গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে অপরাধীদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।

জঙ্গিবাদ ও দুর্নীতির সাথে জড়িতদের আইনের আওতায় আনা হচ্ছে: 
আওয়ামী লীগ দলীয় সংসদ সদস্য বজলুল হক হারুনের (ঝালকাঠি-১) অপর এক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার সন্ত্রাস এবং জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি ঘোষণা করে চলছে। সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ ও দুর্নীতিমুক্ত করার উদ্দেশ্যে সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ এবং দুর্নীতির সাথে জড়িতদের আইনের আওতায় আনতে ও তাদের রিরুদ্ধে যথাযথ আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য পুলিশ ও অন্যান্য আইন শৃঙ্খলা বাহিনী নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।

বিডি-প্রতিদিন/ ই-জাহান

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচনি সীমানা নির্ধারণ অধ্যাদেশের খসড়ায় চূড়ান্ত অনুমোদন
নির্বাচনি সীমানা নির্ধারণ অধ্যাদেশের খসড়ায় চূড়ান্ত অনুমোদন
অভিবাসন বিষয়ক এমওইউ স্বাক্ষর, ইতালির মন্ত্রীর সফরের গুরুত্বপূর্ণ অর্জন : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
অভিবাসন বিষয়ক এমওইউ স্বাক্ষর, ইতালির মন্ত্রীর সফরের গুরুত্বপূর্ণ অর্জন : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬৭৬
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬৭৬
চয়নিকা চৌধুরীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
চয়নিকা চৌধুরীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
বায়ুদূষণের বিরুদ্ধে অভিযান, দেশজুড়ে নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দসহ ইটভাটা ধ্বংস
বায়ুদূষণের বিরুদ্ধে অভিযান, দেশজুড়ে নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দসহ ইটভাটা ধ্বংস
নৌ নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে সরকারি-বেসরকারি সকল সংস্থাকে এগিয়ে আসার আহ্বান
নৌ নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে সরকারি-বেসরকারি সকল সংস্থাকে এগিয়ে আসার আহ্বান
এপ্রিলে সড়ক দুর্ঘটনায় ৫৮৩ জন নিহত : যাত্রী কল্যাণ সমিতি
এপ্রিলে সড়ক দুর্ঘটনায় ৫৮৩ জন নিহত : যাত্রী কল্যাণ সমিতি
চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত
চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত
তরুণদের এআইসহ প্রযুক্তি বিষয়ক প্রশিক্ষণ দেবে সরকার : আসিফ মাহমুদ
তরুণদের এআইসহ প্রযুক্তি বিষয়ক প্রশিক্ষণ দেবে সরকার : আসিফ মাহমুদ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির সম্ভাবনা নিয়ে বাংলাদেশ-কানাডার আলোচনা
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির সম্ভাবনা নিয়ে বাংলাদেশ-কানাডার আলোচনা
'প্রতিটি ভবন হতে হবে নিরাপদ, পরিবেশবান্ধব এবং দুর্যোগ সহনশীল'
'প্রতিটি ভবন হতে হবে নিরাপদ, পরিবেশবান্ধব এবং দুর্যোগ সহনশীল'
রাজশাহীর সাবেক দুই উপজেলা চেয়ারম্যানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
রাজশাহীর সাবেক দুই উপজেলা চেয়ারম্যানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সর্বশেষ খবর
হেডের বিজ্ঞাপনে বেঙ্গালুরুর অবমাননার মামলা খারিজ
হেডের বিজ্ঞাপনে বেঙ্গালুরুর অবমাননার মামলা খারিজ

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

চার দফা দাবিতে জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
চার দফা দাবিতে জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

উল্টো পথে চলাচলে ডিএমপির দেড় শতাধিক মামলা
উল্টো পথে চলাচলে ডিএমপির দেড় শতাধিক মামলা

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভারতের সঙ্গে উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তানে বিস্ফোরণ, ৭ সেনা নিহত
ভারতের সঙ্গে উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তানে বিস্ফোরণ, ৭ সেনা নিহত

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনদুপুরে প্রাইভেটকার দিয়ে অটোরিকশার পথরোধ করে ছিনতাই
দিনদুপুরে প্রাইভেটকার দিয়ে অটোরিকশার পথরোধ করে ছিনতাই

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ট্রাকচাপায় নারী নিহত
গাজীপুরে ট্রাকচাপায় নারী নিহত

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাড়ল স্বর্ণের দাম
বাড়ল স্বর্ণের দাম

২৫ মিনিট আগে | বাণিজ্য

নির্বাচনি সীমানা নির্ধারণ অধ্যাদেশের খসড়ায় চূড়ান্ত অনুমোদন
নির্বাচনি সীমানা নির্ধারণ অধ্যাদেশের খসড়ায় চূড়ান্ত অনুমোদন

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

মেট গালায় বেবি বাম্প নিয়ে নজর কাড়লেন কিয়ারা
মেট গালায় বেবি বাম্প নিয়ে নজর কাড়লেন কিয়ারা

৩৯ মিনিট আগে | শোবিজ

হঠাৎ আইএসআই সদরদপ্তরে তিন বাহিনীর প্রধানের সাথে শাহবাজ, যুদ্ধের প্রস্তুতি?
হঠাৎ আইএসআই সদরদপ্তরে তিন বাহিনীর প্রধানের সাথে শাহবাজ, যুদ্ধের প্রস্তুতি?

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসন বিষয়ক এমওইউ স্বাক্ষর, ইতালির মন্ত্রীর সফরের গুরুত্বপূর্ণ অর্জন : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
অভিবাসন বিষয়ক এমওইউ স্বাক্ষর, ইতালির মন্ত্রীর সফরের গুরুত্বপূর্ণ অর্জন : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

শিশুকন্যাকে মায়ের কোল থেকে কেড়ে নিয়ে দেড় লাখে বিক্রি করলেন বাবা
শিশুকন্যাকে মায়ের কোল থেকে কেড়ে নিয়ে দেড় লাখে বিক্রি করলেন বাবা

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গভীর রাতে হলের ডাব পেড়ে রাবির ৫ ছাত্র শোকজ
গভীর রাতে হলের ডাব পেড়ে রাবির ৫ ছাত্র শোকজ

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

টেকনাফে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত দল
টেকনাফে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত দল

৪৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজবাড়ীতে জুলাই শহিদ পরিবারের মাঝে সঞ্চয়পত্র বিতরণ
রাজবাড়ীতে জুলাই শহিদ পরিবারের মাঝে সঞ্চয়পত্র বিতরণ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুল্কযুদ্ধের পরিণতি, আমেরিকায় বাণিজ্য ঘাটতিতে নতুন রেকর্ড
শুল্কযুদ্ধের পরিণতি, আমেরিকায় বাণিজ্য ঘাটতিতে নতুন রেকর্ড

৫২ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গরু চোরাচালান রোধে সাতক্ষীরা সীমান্তে বিজিবির কঠোর নজরদারি
গরু চোরাচালান রোধে সাতক্ষীরা সীমান্তে বিজিবির কঠোর নজরদারি

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উন্নত শিক্ষা ও গবেষণার প্রতিশ্রুতি স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির স্থায়ী ক্যাম্পাসে
উন্নত শিক্ষা ও গবেষণার প্রতিশ্রুতি স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির স্থায়ী ক্যাম্পাসে

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলি হামলায় ধ্বংস ইয়েমেনের সানা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর
ইসরায়েলি হামলায় ধ্বংস ইয়েমেনের সানা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন বছর আলোচনার পর যুক্তরাজ্যের সাথে ভারতের বৃহৎ বাণিজ্য চুক্তি
তিন বছর আলোচনার পর যুক্তরাজ্যের সাথে ভারতের বৃহৎ বাণিজ্য চুক্তি

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মহেশখালীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক নিহত
মহেশখালীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জানালার গ্রিল কেটে ঘরে ঢুকে ডাকাতি, স্বর্ণালংকার লুট
জানালার গ্রিল কেটে ঘরে ঢুকে ডাকাতি, স্বর্ণালংকার লুট

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে আন্তঃজেলা ডাকাত দলের ৪ সদস্য গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে আন্তঃজেলা ডাকাত দলের ৪ সদস্য গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রোনালদো চাইলে ৪৫ বছর বয়সেও খেলতে পারবেন
রোনালদো চাইলে ৪৫ বছর বয়সেও খেলতে পারবেন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুয়াডাঙ্গায় আম সংগ্রহের তারিখ ঘোষণা
চুয়াডাঙ্গায় আম সংগ্রহের তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬৭৬
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬৭৬

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক মন্ত্রী তাজুল ইসলামসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
সাবেক মন্ত্রী তাজুল ইসলামসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের গণতন্ত্র, বাংলাদেশে ফিরেছে: মোশারফ হোসেন
বাংলাদেশের গণতন্ত্র, বাংলাদেশে ফিরেছে: মোশারফ হোসেন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মির্জাপুরে গ্রাম পুলিশের মাসব্যাপী বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ শুরু
মির্জাপুরে গ্রাম পুলিশের মাসব্যাপী বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুলছাত্র হাত্যাকারীদের শাস্তির দাবিতে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ, মানববন্ধন
স্কুলছাত্র হাত্যাকারীদের শাস্তির দাবিতে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ, মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইয়েমেনে তাণ্ডব চালাল ৩০টি ইসরায়েলি যুদ্ধবিমান
ইয়েমেনে তাণ্ডব চালাল ৩০টি ইসরায়েলি যুদ্ধবিমান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদুল আজহায় ছুটি ১০ দিন: প্রেস সচিব
ঈদুল আজহায় ছুটি ১০ দিন: প্রেস সচিব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভাইয়ার দিকে খেয়াল রেখো’, বিমানে ওঠার আগে বললেন খালেদা জিয়া
‘ভাইয়ার দিকে খেয়াল রেখো’, বিমানে ওঠার আগে বললেন খালেদা জিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্র কিনতে রিটার্ন দাখিলের বাধ্যবাধকতা থাকছে না
সঞ্চয়পত্র কিনতে রিটার্ন দাখিলের বাধ্যবাধকতা থাকছে না

৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

১৭ বছর পর দেশে ফিরছেন জোবাইদা রহমান, থাকবেন ‘মাহবুব ভবনে’
১৭ বছর পর দেশে ফিরছেন জোবাইদা রহমান, থাকবেন ‘মাহবুব ভবনে’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক মহড়ার আগেই ডুবে গেল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের জাহাজ
সামরিক মহড়ার আগেই ডুবে গেল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের জাহাজ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুলশানের বাসভবনে খালেদা জিয়া
গুলশানের বাসভবনে খালেদা জিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘যে কোনো সময় হামলা চালাবে ভারত, পাল্টা প্রতিঘাতে প্রস্তুত পাকিস্তান’
‘যে কোনো সময় হামলা চালাবে ভারত, পাল্টা প্রতিঘাতে প্রস্তুত পাকিস্তান’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একদিনে চার দেশে হামলা চালাল ইসরায়েল
একদিনে চার দেশে হামলা চালাল ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন বেগম খালেদা জিয়া
দেশে ফিরলেন বেগম খালেদা জিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের পাশে থাকার ঘোষণা দিলো ইরান
পাকিস্তানের পাশে থাকার ঘোষণা দিলো ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থানকুনি পাতার উপকারিতা
থানকুনি পাতার উপকারিতা

১২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ভারতের কয়েকটি রাজ্যে যুদ্ধমহড়ার নির্দেশ
ভারতের কয়েকটি রাজ্যে যুদ্ধমহড়ার নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফিরোজা’র নিরাপত্তায় সেনাবাহিনী, সামনে নেতাকর্মীদের ঢল
‘ফিরোজা’র নিরাপত্তায় সেনাবাহিনী, সামনে নেতাকর্মীদের ঢল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি, কুয়েত ও জর্ডানে ভয়াবহ ধূলিঝড়
সৌদি, কুয়েত ও জর্ডানে ভয়াবহ ধূলিঝড়

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু ড্রোন হামলার পর মস্কোর সব বিমানবন্দর বন্ধ ঘোষণা
মুহুর্মুহু ড্রোন হামলার পর মস্কোর সব বিমানবন্দর বন্ধ ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দোহা থেকে ঢাকার পথে খালেদা জিয়া
দোহা থেকে ঢাকার পথে খালেদা জিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএল প্লে-অফে যেতে কার কী সমীকরণ?
আইপিএল প্লে-অফে যেতে কার কী সমীকরণ?

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রমিকের ৮০০ কোটি টাকা স্বপনের পেটে
শ্রমিকের ৮০০ কোটি টাকা স্বপনের পেটে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের সভায় প্রধান উপদেষ্টা
উপদেষ্টা পরিষদের সভায় প্রধান উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্থায়ীভাবে পুরো গাজা দখলের দিকে এগোচ্ছে ইসরায়েল?
স্থায়ীভাবে পুরো গাজা দখলের দিকে এগোচ্ছে ইসরায়েল?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের আশঙ্কায় যুবকদের ট্রেনিং দিচ্ছে ভারত
যুদ্ধের আশঙ্কায় যুবকদের ট্রেনিং দিচ্ছে ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবেগাপ্লুত নেতা-কর্মীদের শুভেচ্ছায় সিক্ত খালেদা জিয়া
আবেগাপ্লুত নেতা-কর্মীদের শুভেচ্ছায় সিক্ত খালেদা জিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ টি এম আজহারের জন্য দোয়া চাইলেন জামায়াত আমির
এ টি এম আজহারের জন্য দোয়া চাইলেন জামায়াত আমির

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৭ বছর পর দেশে ফিরলেন ডা. জোবাইদা রহমান
১৭ বছর পর দেশে ফিরলেন ডা. জোবাইদা রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বেচ্ছায় যুক্তরাষ্ট্র ছাড়লে অভিবাসীদের ভাতা দেবে ট্রাম্প প্রশাসন
স্বেচ্ছায় যুক্তরাষ্ট্র ছাড়লে অভিবাসীদের ভাতা দেবে ট্রাম্প প্রশাসন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামের দৃষ্টিতে শাম অঞ্চলের ভৌগোলিক গুরুত্ব
ইসলামের দৃষ্টিতে শাম অঞ্চলের ভৌগোলিক গুরুত্ব

১৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাজধানীতে সাবেক এমপিসহ ৯ জন গ্রেফতার
রাজধানীতে সাবেক এমপিসহ ৯ জন গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ থেকে আরও কর্মী নিয়োগে আগ্রহী ইতালি
বাংলাদেশ থেকে আরও কর্মী নিয়োগে আগ্রহী ইতালি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনে হামলা; আমেরিকা-ইসরায়েলকে কঠিন জবাবের হুঁশিয়ারি আনসারুল্লাহ’র
ইয়েমেনে হামলা; আমেরিকা-ইসরায়েলকে কঠিন জবাবের হুঁশিয়ারি আনসারুল্লাহ’র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জনজোয়ারে ফিরছেন খালেদা
জনজোয়ারে ফিরছেন খালেদা

প্রথম পৃষ্ঠা

অনলাইনে ঢুকলেই প্রতারণার ফাঁদ
অনলাইনে ঢুকলেই প্রতারণার ফাঁদ

নগর জীবন

রইস হত্যার বিচার দাবিতে উত্তাল চট্টগ্রাম
রইস হত্যার বিচার দাবিতে উত্তাল চট্টগ্রাম

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাজারে সাতক্ষীরার আম
বাজারে সাতক্ষীরার আম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধ উত্তেজনায় নতুন মাত্রা
যুদ্ধ উত্তেজনায় নতুন মাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদের আগেই পাওয়া যাবে নতুন নোট
ঈদের আগেই পাওয়া যাবে নতুন নোট

শিল্প বাণিজ্য

হাসপাতালে বসেই মামলা তুলে নিতে বাদীকে হুমকি
হাসপাতালে বসেই মামলা তুলে নিতে বাদীকে হুমকি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসুতে নির্বাচন কমিশন গঠনের তোড়জোড়
ডাকসুতে নির্বাচন কমিশন গঠনের তোড়জোড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র ব্যর্থ করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করবে বিএনপি
ষড়যন্ত্র ব্যর্থ করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করবে বিএনপি

নগর জীবন

সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচিতে নতুন উপকারভোগী ৪ লাখ
সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচিতে নতুন উপকারভোগী ৪ লাখ

শিল্প বাণিজ্য

করপোরেট করহার নিয়ে ব্যবসায়ীদের উদ্বেগ
করপোরেট করহার নিয়ে ব্যবসায়ীদের উদ্বেগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফের অচলাবস্থা কুয়েটে
ফের অচলাবস্থা কুয়েটে

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বাস্থ্যে আমূল পরিবর্তনের সুপারিশ
স্বাস্থ্যে আমূল পরিবর্তনের সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছেই বিতর্কের মামলা
বাড়ছেই বিতর্কের মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটজুড়ে পরিবেশের ওপর নির্যাতন
সিলেটজুড়ে পরিবেশের ওপর নির্যাতন

নগর জীবন

মুক্তিযুদ্ধের ঘটনা মালার মতো গাঁথতে চেয়েছি : মাসুদ পারভেজ
মুক্তিযুদ্ধের ঘটনা মালার মতো গাঁথতে চেয়েছি : মাসুদ পারভেজ

শোবিজ

দানবীয় লুকে মোশাররফ করিম
দানবীয় লুকে মোশাররফ করিম

শোবিজ

শশীর কোনো হেটার্স নেই নেগেটিভিটি নেই
শশীর কোনো হেটার্স নেই নেগেটিভিটি নেই

শোবিজ

বগুড়ায় ভুট্টায় ঝুঁকছেন কৃষকরা
বগুড়ায় ভুট্টায় ঝুঁকছেন কৃষকরা

নগর জীবন

বার্সা-ইন্টার অলিখিত ফাইনাল
বার্সা-ইন্টার অলিখিত ফাইনাল

মাঠে ময়দানে

মেয়র ঘোষণা নিয়ে মামলা খারিজ
মেয়র ঘোষণা নিয়ে মামলা খারিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুটবলার মহসিনের সন্ধানে বাফুফে
ফুটবলার মহসিনের সন্ধানে বাফুফে

মাঠে ময়দানে

ফের অন্তরালে পপি
ফের অন্তরালে পপি

শোবিজ

নিউজিল্যান্ডকে পাত্তাই দিল না বাংলাদেশ
নিউজিল্যান্ডকে পাত্তাই দিল না বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজও কেন কালজয়ী ‘ওরা ১১ জন’
আজও কেন কালজয়ী ‘ওরা ১১ জন’

শোবিজ

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ ১০ নম্বরে
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ ১০ নম্বরে

মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কায় টাইগারদের পূর্ণাঙ্গ সিরিজ
শ্রীলঙ্কায় টাইগারদের পূর্ণাঙ্গ সিরিজ

মাঠে ময়দানে

হ্যারি কেইনের প্রথম শিরোপা
হ্যারি কেইনের প্রথম শিরোপা

মাঠে ময়দানে

ফিফার অনুমতির অপেক্ষায় সামিত
ফিফার অনুমতির অপেক্ষায় সামিত

মাঠে ময়দানে