শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:১৩, রবিবার, ০৪ নভেম্বর, ২০১৮

চূড়ান্ত তালিকা শেখ হাসিনার টেবিলে

মহাজোট শরিকদের আসন ভাগাভাগির চাপ বাড়ছে
রফিকুল ইসলাম রনি
অনলাইন ভার্সন
চূড়ান্ত তালিকা শেখ হাসিনার টেবিলে

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের এমপি প্রার্থীদের চূড়ান্ত তালিকা দলীয় সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার টেবিলে। তিনি দীর্ঘ যাচাই-বাছাই করেই এ তালিকা প্রস্তুত করেছেন। তালিকায় স্থান পাননি বিতর্কিত কিছু এমপি ও মন্ত্রিসভার সদস্য। যুক্ত হয়েছেন দীর্ঘদিনের ত্যাগী ও পরীক্ষিত এবং ক্লিন ইমেজের কিছু নতুন মুখ। নির্বাচনী তফসিল ঘোষণার পরই ‘নৌকার যোগ্য মাঝি’দের তালিকা প্রকাশ করা হবে। জোটগতভাবে নির্বাচনে অংশ নিলে জাতীয় পার্টি ও ১৪ দলের শরিকদের ‘ছাড়’ দেওয়ার কারণে অতীতের মতো এবারও কপাল পুড়বে অনেকের। মহাজোটের প্রধান শরিক জাতীয় পার্টি এবার আওয়ামী লীগের কাছে ১০০ আসন চায়। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, গণভবন ও আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারণী ফোরামের একাধিক সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। সূত্রমতে, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ‘জয়-পরাজয়’কে দেশের দুই প্রধান রাজনৈতিক দল ‘বাঁচা-মরা’র লড়াই হিসেবে দেখছে। টানা তৃতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় আসতে নির্বাচনী কৌশল নির্ধারণ ও প্রস্তুতি সম্পন্ন করার পথে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ। সে কারণে নির্বাচনী সফর অব্যাহত রেখেছেন দলটির নীতিনির্ধারকরা। এর পাশাপাশি এবার দলীয় প্রার্থী বাছাইকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে আওয়ামী লীগ। এজন্য ‘জনপ্রিয় ও ক্লিন ইমেজের প্রার্থী’ চূড়ান্ত করা হয়েছে। দলীয় সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নিজস্ব টিম, দলীয় জরিপ, কয়েকটি সরকারি সংস্থার একাধিক জরিপের ভিত্তিতে ৩০০ আসনে প্রার্থিতা চূড়ান্ত করা হয়েছে। এ নামের তালিকা আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর ল্যাপটপে। যারা প্রথমবারের মতো দলের টিকিট পাচ্ছেন তাদের ইতিমধ্যে দলীয় সভানেত্রী ডেকে নিয়ে মাঠে কাজ করতে নির্দেশ দিয়েছেন। আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারণী ফোরামের নেতারা জানিয়েছেন, সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে জোটের শরিক দলগুলোর প্রার্থী চাহিদা বৃদ্ধি পেয়েছে। গত সংসদ নির্বাচনে সব দল মিলে অর্ধশতাধিক আসনে ছাড় দিলেও এবার প্রত্যেক দলের চাহিদাই বেশি। ইতিমধ্যে প্রধানমন্ত্রীর কাছে ১০০ প্রার্থীর তালিকা দিয়েছে জাতীয় পার্টি। ১৫টি আসন চায় ওয়ার্কার্স পার্টি। জাসদের চাহিদাও গতবারের চেয়ে বেশি। এ ছাড়া জোটের শরিক দল জাতীয় পার্টি-জেপি, তরিকত ফেডারেশন, গণতন্ত্রী পার্টি, ন্যাপসহ জোটের বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ইতিমধ্যে তাদের চাহিদার কথা জানিয়েছে আওয়ামী লীগকে। তাদের চাহিদা ও মাঠের বাস্তবতা বিবেচনায় রেখেই এবার প্রার্থী দেওয়া হবে। তবে কত আসন দেওয়া হবে তা এখনো চূড়ান্ত হয়নি। বিএনপির নির্বাচনে অংশগ্রহণের ওপর নির্ভর করছে আসন ভাগাভাগির বিষয়টি। তবে জোট প্রার্থীদের ‘ধরে’ নিয়েই আওয়ামী লীগ প্রার্থী তালিকা চূড়ান্ত করেছে। নির্বাচনী তফসিল ঘোষণার আগেই জোট শরিকদের সঙ্গে বসছেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা। ওই বৈঠকে আসন ভাগাভাগি চূড়ান্ত করা না হলেও একটি ধারণা দেওয়া হবে জোট শরিকদের।

জানা গেছে, আওয়ামী লীগের সর্বশেষ যৌথ সভায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রার্থী চূড়ান্ত করার আভাস দেন। গত সপ্তাহে দলের কয়েকজন সিনিয়র নেতার সঙ্গেও কথা বলেন প্রার্থী নিয়ে। আওয়ামী লীগের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সঙ্গে যুক্ত দুজন নেতা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, কয়েক দফা জরিপের ফলাফলের ভিত্তিতে প্রার্থী তালিকা চূড়ান্ত করেছেন দলীয় সভানেত্রী। আগামীতে কারা নৌকা প্রতীক পাবেন সে তালিকা তার টেবিলে। তফসিল ঘোষণা এবং দলের মনোনয়নপত্র বিতরণ ও জমার পরে প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হবে। আওয়ামী লীগ প্রেসিডিয়াম সদস্য লে. কর্নেল (অব.) ফারুক খান বলেন, ‘এক বছর থেকে মনোনয়ন বাছাইয়ের কাজ চলছে। নির্বাচন কমিশনের তফসিল ঘোষণার পর দলীয় প্রার্থীদের তালিকা ঘোষণা করবেন দলের সভানেত্রী শেখ হাসিনা।’

এ প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের আরেক প্রেসিডিয়াম সদস্য অ্যাডভোকেট আবদুল মতিন খসরু বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘প্রার্থী চূড়ান্ত করার এখতিয়ার একমাত্র দলীয় সভানেত্রীর। সারা দেশের নেতা-কর্মী তাঁর সিদ্ধান্তের ওপর আস্থাশীল। যেখানে যাকে দিয়ে নৌকার বিজয় নিশ্চিত হবে তিনি তাকেই প্রার্থী করবেন। আমার বিশ্বাস, তিনি সেভাবেই প্রার্থী চূড়ান্ত করছেন।’ গণভবন ও প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় সূত্র জানিয়েছে, একাদশ সংসদ নির্বাচনে দলের মনোনয়নবঞ্চিত হচ্ছেন আলোচিত-সমালোচিত বেশ কয়েকজন মন্ত্রী-এমপি। চূড়ান্ত তালিকায় তাদের নাম রাখা হয়নি। এর মধ্যে যাদের প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ নির্বাচনে মনোনয়ন দেওয়া হলে নির্বাচনী বৈতরণী পার হওয়া অসাধ্য হবে এসব মন্ত্রী-এমপিকে ‘ঝুঁকিপূর্ণ প্রার্থী’ হিসেবে চিহ্নিত করেই বাদ দেওয়া হয়েছে। তাদের কারও বিরুদ্ধে এলাকায় জনপ্রিয়তা হ্রাস, জনবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়া, অনেকের বিরুদ্ধে দখল, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, মাদক ব্যবসা, অনৈতিকভাবে বিত্তবৈভব গড়ার মতো অভিযোগ রয়েছে। কারও বিরুদ্ধে আনা হয়েছে সন্ত্রাস ও দলীয় কোন্দল সৃষ্টির অভিযোগ। দলীয় নেতা-কর্মীদের উপেক্ষা করে সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি এমনকি বিএনপি-জামায়াত নেতাদের নিয়েও নিজস্ব বলয় সৃষ্টির অভিযোগ আছে কারও বিরুদ্ধে। আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের কয়েকজন নেতা জানিয়েছেন, দলীয় সভানেত্রীর নির্দেশে দলের সাংগঠনিক সম্পাদকরা এবং কয়েকটি বিশেষ টিম আসন ধরে ধরে প্রার্থীদের বায়োডাটা সংগ্রহ করেছে। সেগুলো পর্যালোচনা করে চূড়ান্ত তালিকা তৈরি করেছেন দলীয় প্রধান। আওয়ামী লীগের মনোনয়ন বোর্ডের সদস্য রশিদুল আলম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘দলীয় সভানেত্রী শেখ হাসিনা প্রার্থী চূড়ান্ত বাছাইয়ের ক্ষেত্রে কিছু নির্দেশনা দিয়েছেন। সেগুলো মেনেই প্রার্থী দেওয়া হবে। নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর দলের মনোনয়ন বোর্ডের বৈঠকে সবার মতামত নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন সভানেত্রী।’

আসন ভাগাভাগির চাপ বাড়ছে : জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপি অংশ নেবে, এটা মোটামুটি নিশ্চিত। নির্বাচনী জোর প্রচার-প্রচারণায় না থাকলেও ভিতরে ভিতরে প্রস্তুতি চলছে দলটির। সে কারণে অতীতের মতো এবারও মহাজোটগতভাবেই নির্বাচনে যাবে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। এজন্য বর্তমানে সংসদের বিরোধী দল জাতীয় পার্টিকে সঙ্গে চায় দলটি। জাতীয় পার্টিও আওয়ামী লীগের সঙ্গে নির্বাচনে যেতে প্রস্তুত। সে কারণে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার কাছে দলটির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ ১০০ প্রার্থীর নামের তালিকা জমা দিয়েছেন। জোটের অন্য শরিকরাও নিজেদের মতো করে প্রার্থী তালিকা প্রস্তুত করে জমা দিয়েছেন তাঁর হাতে। যারা দেননি, তারা কয়েকদিনের মধ্যেই জমা দেবেন বলে জানা গেছে। জোট শরিকরা চান নির্বাচনী তফসিল ঘোষণার আগেই প্রার্থী নিশ্চিত করতে। এখনই আসন ভাগাভাগি করার তাগিদ দিয়েছেন আওয়ামী লীগের হাইকমান্ডকে। জাতীয় পার্টি, জাসদ, ওয়ার্কার্স পার্টি, গণতন্ত্রী পার্টি, তরিকত ফেডারেশনের একাধিক নেতা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, এখনই আসন ভাগাভাগি না করলে পরবর্তীতে সমস্যা সৃষ্টি হবে। নির্বাচনী তফসিল ঘোষণা করলে সবাই রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে মনোনয়নপত্র জমা দেবেন। ফলে কোথাও কোথাও বিদ্রোহী প্রার্থী থেকে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। সে কারণে এখনই প্রার্থী ঘোষণা করতে হবে।


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার বিষয়ে ইতিবাচক উত্তর দেয়নি ভারত : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনার বিষয়ে ইতিবাচক উত্তর দেয়নি ভারত : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
শেখ হাসিনা রাষ্ট্র কনসেপ্টই বুঝতো না : আসিফ নজরুল
শেখ হাসিনা রাষ্ট্র কনসেপ্টই বুঝতো না : আসিফ নজরুল
গণঅভ্যুত্থানকে জনস্মৃতিতে রাখতে তথ্য মন্ত্রণালয় কাজ করছে : মাহফুজ আলম
গণঅভ্যুত্থানকে জনস্মৃতিতে রাখতে তথ্য মন্ত্রণালয় কাজ করছে : মাহফুজ আলম
ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন করে জুলাইয়ের চেতনার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে: রাষ্ট্রপতি
ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন করে জুলাইয়ের চেতনার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে: রাষ্ট্রপতি
বিএনপির আগামী দিনের নীতি জনগণের জীবনমান উন্নয়নের রাজনীতি
বিএনপির আগামী দিনের নীতি জনগণের জীবনমান উন্নয়নের রাজনীতি
‘আসুন এমন বাংলাদেশ গড়ে তুলি, যেখানে আর কোনো স্বৈরাচারের ঠাঁই হবে না’
‘আসুন এমন বাংলাদেশ গড়ে তুলি, যেখানে আর কোনো স্বৈরাচারের ঠাঁই হবে না’
তিন মাসের মধ্যে ওয়েলিংটন ও জোহর বাহরুতে মিশন খুলবে বাংলাদেশ
তিন মাসের মধ্যে ওয়েলিংটন ও জোহর বাহরুতে মিশন খুলবে বাংলাদেশ
‘শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে আলেম-উলামাদের সহায়তা চায় সরকার’
‘শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে আলেম-উলামাদের সহায়তা চায় সরকার’
সাক্ষীর জবানবন্দি : হাসপাতালে শেখ হাসিনা ‘নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট’ নির্দেশ দেন
সাক্ষীর জবানবন্দি : হাসপাতালে শেখ হাসিনা ‘নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট’ নির্দেশ দেন
ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
মামলা নিষ্পত্তি হলে ৩২ হাজার সহকারী শিক্ষককে পদোন্নতি দেয়া হবে: উপদেষ্টা
মামলা নিষ্পত্তি হলে ৩২ হাজার সহকারী শিক্ষককে পদোন্নতি দেয়া হবে: উপদেষ্টা
নতুন ভোটারের তথ্য সংশোধনে ১১ দিন সুযোগ দিল ইসি
নতুন ভোটারের তথ্য সংশোধনে ১১ দিন সুযোগ দিল ইসি
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ছয় নেতার রিমান্ড মঞ্জুর
বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ছয় নেতার রিমান্ড মঞ্জুর

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার বিষয়ে ইতিবাচক উত্তর দেয়নি ভারত : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনার বিষয়ে ইতিবাচক উত্তর দেয়নি ভারত : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা রাষ্ট্র কনসেপ্টই বুঝতো না : আসিফ নজরুল
শেখ হাসিনা রাষ্ট্র কনসেপ্টই বুঝতো না : আসিফ নজরুল

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

গণঅভ্যুত্থানকে জনস্মৃতিতে রাখতে তথ্য মন্ত্রণালয় কাজ করছে : মাহফুজ আলম
গণঅভ্যুত্থানকে জনস্মৃতিতে রাখতে তথ্য মন্ত্রণালয় কাজ করছে : মাহফুজ আলম

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পৃথকভাবে শিক্ষার্থী ও থ্রি-হুইলার চালকদের মহাসড়ক অবরোধ, ভোগান্তি
পৃথকভাবে শিক্ষার্থী ও থ্রি-হুইলার চালকদের মহাসড়ক অবরোধ, ভোগান্তি

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চমেকে চালু হচ্ছে ‘সকালে অপারেশন, বিকালে ছুটি’ সেবা
চমেকে চালু হচ্ছে ‘সকালে অপারেশন, বিকালে ছুটি’ সেবা

১৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই মাসে রপ্তানি আয় ২৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
জুলাই মাসে রপ্তানি আয় ২৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

১৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

যে ৩৯ দেশ ভ্রমণে বাংলাদেশিদের ভিসা লাগে না
যে ৩৯ দেশ ভ্রমণে বাংলাদেশিদের ভিসা লাগে না

২৬ মিনিট আগে | পর্যটন

জনকণ্ঠ পত্রিকাটি যৌথ প্রযোজনায় ডাকাতি হয়ে গেছে : জাহেদ উর রহমান
জনকণ্ঠ পত্রিকাটি যৌথ প্রযোজনায় ডাকাতি হয়ে গেছে : জাহেদ উর রহমান

৩২ মিনিট আগে | টক শো

কোনো বিদেশিকে পরমাণু সাইটে ঢুকতে দেবে না ইরান
কোনো বিদেশিকে পরমাণু সাইটে ঢুকতে দেবে না ইরান

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নগরীর ভাঙা সড়ক দ্রুত সংস্কার করতে হবে: চসিক মেয়র
নগরীর ভাঙা সড়ক দ্রুত সংস্কার করতে হবে: চসিক মেয়র

৩৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এশিয়া কাপের প্রাথমিক দলে সৌম্য-শান্ত-সোহান
এশিয়া কাপের প্রাথমিক দলে সৌম্য-শান্ত-সোহান

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চুরি করে ক্লান্ত হয়ে গৃহস্তের বাড়িতেই ঘুমিয়ে পড়ল চোর, তারপর...
চুরি করে ক্লান্ত হয়ে গৃহস্তের বাড়িতেই ঘুমিয়ে পড়ল চোর, তারপর...

৪৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

মাদক-অস্ত্র শনাক্তে কক্সবাজার রেল স্টেশনে বসলো স্ক্যানার
মাদক-অস্ত্র শনাক্তে কক্সবাজার রেল স্টেশনে বসলো স্ক্যানার

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুশফিকুল ফজল আনসারীর কথায় বিটিভিতে থিম সং
মুশফিকুল ফজল আনসারীর কথায় বিটিভিতে থিম সং

৪৯ মিনিট আগে | শোবিজ

বুড়িচংয়ে গাঁজাসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
বুড়িচংয়ে গাঁজাসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩ মাসের সাজা থেকে বাঁচতে তিন বছর পলাতক
৩ মাসের সাজা থেকে বাঁচতে তিন বছর পলাতক

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাগেশ্বরীতে মাদকবিরোধী সমাবেশে শহীদদের স্মরণ
নাগেশ্বরীতে মাদকবিরোধী সমাবেশে শহীদদের স্মরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পশ্চিমতীরে দুই ফিলিস্তিনি যুবককে গুলি করে হত্যা করেছে ইসরায়েলি বাহিনী
পশ্চিমতীরে দুই ফিলিস্তিনি যুবককে গুলি করে হত্যা করেছে ইসরায়েলি বাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরগুনায় ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্য নিয়ন্ত্রণে জেলা ট্রাস্কফোর্স কমিটির সভা
বরগুনায় ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্য নিয়ন্ত্রণে জেলা ট্রাস্কফোর্স কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হিলিতে বেড়েছে আলু-পিঁয়াজ-ডিমের দাম, কমেছে জিরার
হিলিতে বেড়েছে আলু-পিঁয়াজ-ডিমের দাম, কমেছে জিরার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তরুণদের মাঝে নারিকেল চারা বিতরণ ও ধান আবাদে প্রশিক্ষণ
তরুণদের মাঝে নারিকেল চারা বিতরণ ও ধান আবাদে প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ক্লাবের প্রস্তাব ফিরিয়ে দিলেন অ্যান্টনি
তিন ক্লাবের প্রস্তাব ফিরিয়ে দিলেন অ্যান্টনি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে আবার একটা অস্থিরতা তৈরির চেষ্টা চলছে: মির্জা ফখরুল
দেশে আবার একটা অস্থিরতা তৈরির চেষ্টা চলছে: মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাসিরনগরে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
নাসিরনগরে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন করে জুলাইয়ের চেতনার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে: রাষ্ট্রপতি
ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন করে জুলাইয়ের চেতনার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে: রাষ্ট্রপতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা ও তার দোসরদের অবৈধ সম্পদের হিসাব নিতে হবে: খায়ের ভূঁইয়া
হাসিনা ও তার দোসরদের অবৈধ সম্পদের হিসাব নিতে হবে: খায়ের ভূঁইয়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতেও শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে পুশ ইন করার দাবি
ভারতেও শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে পুশ ইন করার দাবি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির আগামী দিনের নীতি জনগণের জীবনমান উন্নয়নের রাজনীতি
বিএনপির আগামী দিনের নীতি জনগণের জীবনমান উন্নয়নের রাজনীতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘তোষামোদকারীরা হাসিনাকে ফ্যাসিস্ট হতে সহযোগিতা করেছে’
‘তোষামোদকারীরা হাসিনাকে ফ্যাসিস্ট হতে সহযোগিতা করেছে’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
১০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি ও ভাগ-বাঁটোয়ারার বিবরণ দিলেন রিয়াদ
১০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি ও ভাগ-বাঁটোয়ারার বিবরণ দিলেন রিয়াদ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সমন্বয়ক’ হয়েই পাল্টে যায় অপুর জীবনযাপন
‘সমন্বয়ক’ হয়েই পাল্টে যায় অপুর জীবনযাপন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে মার্কিন যুদ্ধবিমান কেনার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলো ভারত
যে কারণে মার্কিন যুদ্ধবিমান কেনার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলো ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রাহকদের জন্য সুদবিহীন কিস্তিতে স্মার্টফোন কেনার সুযোগ আনল গ্রামীণফোন ও ইবিএল
গ্রাহকদের জন্য সুদবিহীন কিস্তিতে স্মার্টফোন কেনার সুযোগ আনল গ্রামীণফোন ও ইবিএল

১১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদ মারা গেছেন
সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদ মারা গেছেন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা আসিফের বাবার গ্রেফতার দাবি
উপদেষ্টা আসিফের বাবার গ্রেফতার দাবি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করতে প্রস্তুত বিএনপি : সালাহউদ্দিন
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করতে প্রস্তুত বিএনপি : সালাহউদ্দিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মামলা নিষ্পত্তি হলে ৩২ হাজার সহকারী শিক্ষককে পদোন্নতি দেয়া হবে: উপদেষ্টা
মামলা নিষ্পত্তি হলে ৩২ হাজার সহকারী শিক্ষককে পদোন্নতি দেয়া হবে: উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে একদিনে ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
সৌদি আরবে একদিনে ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দম্পতিদের জন্য গ্রিন কার্ডের নিয়মে বড় পরিবর্তন যুক্তরাষ্ট্রের
দম্পতিদের জন্য গ্রিন কার্ডের নিয়মে বড় পরিবর্তন যুক্তরাষ্ট্রের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৫ বছর পর ‘লগান’র সেই গ্রামে আমির খান
২৫ বছর পর ‘লগান’র সেই গ্রামে আমির খান

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজীপুরে এক বছরে ৭২ কারখানা বন্ধ
গাজীপুরে এক বছরে ৭২ কারখানা বন্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের তিন স্থাপনায় হুথির হামলা
ইসরায়েলের তিন স্থাপনায় হুথির হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় হবে স্কুলভিত্তিক, থাকবে বিভাগ পরিবর্তনের সুযোগ
ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় হবে স্কুলভিত্তিক, থাকবে বিভাগ পরিবর্তনের সুযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছারপোকার জ্বালায় অতিষ্ঠ, কান্নাকাটি করে চলে আসেন মুনমুন
ছারপোকার জ্বালায় অতিষ্ঠ, কান্নাকাটি করে চলে আসেন মুনমুন

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের সাথে দ্বিতীয় দফা যুদ্ধের জন্য তৈরি ইরান: সেনাপ্রধান
ইসরায়েলের সাথে দ্বিতীয় দফা যুদ্ধের জন্য তৈরি ইরান: সেনাপ্রধান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় ৫০০ বছর পর অগ্ন্যুৎপাত, ৬ কিলোমিটার উঁচু ছাইয়ের কুণ্ডলী
রাশিয়ায় ৫০০ বছর পর অগ্ন্যুৎপাত, ৬ কিলোমিটার উঁচু ছাইয়ের কুণ্ডলী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-আকসা দখলের হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর
আল-আকসা দখলের হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের সঙ্গে জোটের গুঞ্জন, যা বললেন উমামা
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের সঙ্গে জোটের গুঞ্জন, যা বললেন উমামা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তৃতীয় পক্ষের হাতে যাচ্ছে রাষ্ট্রীয় গোপন তথ্য
তৃতীয় পক্ষের হাতে যাচ্ছে রাষ্ট্রীয় গোপন তথ্য

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারুণ্যের উৎসবে যোগ দিতে সব ব্যাংককে নির্দেশ
তারুণ্যের উৎসবে যোগ দিতে সব ব্যাংককে নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ঝলকে বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল কিছু খাবার
এক ঝলকে বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল কিছু খাবার

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ৮ শহীদের গেজেট বাতিল
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ৮ শহীদের গেজেট বাতিল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হার্টের রিংয়ের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত
হার্টের রিংয়ের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সিনেমার ট্রেলারেই ঝড় তুললেন রজনীকান্ত
সিনেমার ট্রেলারেই ঝড় তুললেন রজনীকান্ত

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অতিরিক্ত লাগেজ নিয়ে সংঘর্ষ, স্পাইসজেটের ৪ কর্মীকে মারধর সেনা কর্মকর্তার
অতিরিক্ত লাগেজ নিয়ে সংঘর্ষ, স্পাইসজেটের ৪ কর্মীকে মারধর সেনা কর্মকর্তার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে ৮২৯ কিলোমিটার দীর্ঘ বজ্রপাত, নতুন বিশ্বরেকর্ড
যুক্তরাষ্ট্রে ৮২৯ কিলোমিটার দীর্ঘ বজ্রপাত, নতুন বিশ্বরেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাক্ষীর জবানবন্দি : হাসপাতালে শেখ হাসিনা ‘নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট’ নির্দেশ দেন
সাক্ষীর জবানবন্দি : হাসপাতালে শেখ হাসিনা ‘নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট’ নির্দেশ দেন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেস্টের ১৪১ বছরের ইতিহাসে যে রেকর্ড গড়লেন ভারত-ইংল্যান্ড ব্যাটাররা
টেস্টের ১৪১ বছরের ইতিহাসে যে রেকর্ড গড়লেন ভারত-ইংল্যান্ড ব্যাটাররা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন করে জুলাইয়ের চেতনার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে: রাষ্ট্রপতি
ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন করে জুলাইয়ের চেতনার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে: রাষ্ট্রপতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কাল ভোটের রোডম্যাপ
কাল ভোটের রোডম্যাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবভাই, চান্দাভাই বনাম মূর্খের স্বর্গরাজ্য
মবভাই, চান্দাভাই বনাম মূর্খের স্বর্গরাজ্য

সম্পাদকীয়

৯ হাজার মেগাওয়াট বাংলাদেশে পাঠানো সম্ভব
৯ হাজার মেগাওয়াট বাংলাদেশে পাঠানো সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন শেয়ারবাজারে কালো টাকা কায়কাউসের
মার্কিন শেয়ারবাজারে কালো টাকা কায়কাউসের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সীমানা চূড়ান্তে অপেক্ষা এক মাস
সীমানা চূড়ান্তে অপেক্ষা এক মাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুলে গেছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন
ঝুলে গেছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম ভোট হোক ধানের শীষে
প্রথম ভোট হোক ধানের শীষে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছত্রাকনাশক উদ্ভাবন, উৎপাদন হবে দ্বিগুণ ফসল
ছত্রাকনাশক উদ্ভাবন, উৎপাদন হবে দ্বিগুণ ফসল

পেছনের পৃষ্ঠা

পাখির মতো গুলি করে হত্যা করা হয়
পাখির মতো গুলি করে হত্যা করা হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিসংখ্যানে মেধাবীদের প্রয়োজন
পরিসংখ্যানে মেধাবীদের প্রয়োজন

সম্পাদকীয়

বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের মাঠ উদ্বোধন
বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের মাঠ উদ্বোধন

মাঠে ময়দানে

বিশ্বে স্বৈরাচার সমিতি হলে হাসিনা সভাপতি
বিশ্বে স্বৈরাচার সমিতি হলে হাসিনা সভাপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

কাঁটাতারে থমকে আত্মীয়তার বন্ধন
কাঁটাতারে থমকে আত্মীয়তার বন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশের ইশতেহারে ২৪ দফা এনসিপির
নতুন বাংলাদেশের ইশতেহারে ২৪ দফা এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

জট সামলাতে জাহাজ কমাতে চায় বন্দর
জট সামলাতে জাহাজ কমাতে চায় বন্দর

নগর জীবন

উচ্ছ্বসিত মৎস্যজীবীরা
উচ্ছ্বসিত মৎস্যজীবীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

মার্চ টু ঢাকা ঘোষণা, সরকার দেয় কারফিউ
মার্চ টু ঢাকা ঘোষণা, সরকার দেয় কারফিউ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশপ্রেমিক সৎ কর্মকর্তা নির্বাচনের নির্দেশনা
দেশপ্রেমিক সৎ কর্মকর্তা নির্বাচনের নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

এনামুলের বিরুদ্ধে বন্দরের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ
এনামুলের বিরুদ্ধে বন্দরের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

লাল শাপলার সৌন্দর্য
লাল শাপলার সৌন্দর্য

পেছনের পৃষ্ঠা

৭৫০০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে
৭৫০০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক জামায়াত এমপির সুপারিশ নিয়ে তোলপাড়
সাবেক জামায়াত এমপির সুপারিশ নিয়ে তোলপাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ইট ও খানাখন্দ বাড়িয়েছে যাত্রীদের জীবনঝুঁকি
ইট ও খানাখন্দ বাড়িয়েছে যাত্রীদের জীবনঝুঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমল
১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমল

নগর জীবন

শেষ বলে হোল্ডারের বাউন্ডারিতে জয়
শেষ বলে হোল্ডারের বাউন্ডারিতে জয়

মাঠে ময়দানে

পোশাক খাতে সম্ভাবনা
পোশাক খাতে সম্ভাবনা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায়ীকে মসজিদে ঢুকে ছুরিকাঘাত
ব্যবসায়ীকে মসজিদে ঢুকে ছুরিকাঘাত

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে শিশুর মৃত্যু, দগ্ধ ৩
গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে শিশুর মৃত্যু, দগ্ধ ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক ইউপি সদস্যকে তুলে নিয়ে হত্যা
সাবেক ইউপি সদস্যকে তুলে নিয়ে হত্যা

দেশগ্রাম