শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:১২, সোমবার, ১৪ জানুয়ারি, ২০১৯ আপডেট:

গার্মেন্টে নতুন মজুরি কাঠামো

পর্যালোচনার পর ছয় গ্রেডে বেড়েছে মজুরি, প্রধানমন্ত্রীকে অভিনন্দন শ্রমিকদের
নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
গার্মেন্টে নতুন মজুরি কাঠামো

শ্রমিকদের একটানা বিক্ষোভের পর গার্মেন্ট খাতের নতুন ঘোষিত মজুরি কাঠামো সংশোধন করেছে সরকার। মালিক-শ্রমিক ও প্রশাসনের প্রতিনিধিদের নিয়ে গতকাল শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ে ‘ত্রিপক্ষীয়’ বৈঠকে এ সংশোধনের মাধ্যমে ছয়টি গ্রেডের বেতন আগের তুলনায় বাড়ানো হয়। এর আগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শনিবার রাতে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ও সচিব এবং পোশাক মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ নেতাদের গণভবনে ডেকে আলোচনা করে মজুরি সমম্বয়ের নির্দেশ দেন। সেই নির্দেশনা অনুসারে গতকাল সন্ধ্যায় ত্রিপক্ষীয় বৈঠক থেকে নতুন সংশোধিত মজুরি কাঠামো ঘোষণা করা হয়।

এদিকে সংশোধিত কাঠামো নিয়ে শ্রমিক সংগঠনগুলোর মিশ্র প্রতিক্রিয়া পাওয়া গেছে। মালিক ও সরকার সম্পৃক্ত একটি পক্ষ একে বিজয় বলে আখ্যা দিচ্ছে। অপরদিকে রাজপথে আন্দোলনরত শ্রমিক নেতাদের অংশটি বলছে, খুব অল্প পরিমাণ অর্থ বৃদ্ধির মাধ্যমে শ্রমিকদের সঙ্গে ‘তামাশা’ করা হয়েছে। 

সংশোধনের পর প্রথম গ্রেডের একজন কর্মী এখন থেকে সব মিলিয়ে ১৮ হাজার ২৫৭ টাকা বেতন পাবেন। ২০১৮ সালের নতুন মজুরি কাঠামোর গেজেটে তা ছিল ১৭ হাজার ৫১০ টাকা। ২০১৩ সালের বেতন কাঠামোতে এই গ্রেডের মজুরি ছিল ১৩ হাজার টাকা। দ্বিতীয় গ্রেডের সর্বমোট বেতন ধরা হয়েছে ১৫ হাজার ৪১৬ টাকা। ২০১৮ সালে মজুরি কাঠামোর গেজেটে তা ১৪ হাজার ৬৩০ টাকা ছিল। ২০১৩ সালের বেতন কাঠামোতে এই গ্রেডের বেতন ছিল ১০ হাজার ৯০০ টাকা। তৃতীয় গ্রেডের সর্বমোট বেতন ঠিক হয়েছে ৯ হাজার ৮৪৫ টাকা। ২০১৮ সালের গেজেটে ৯ হাজার ৫৯০ টাকা করা হয়েছিল। ২০১৩ সালের বেতন কাঠামোতে ৬ হাজার ৮০৫ টাকা। চতুর্থ গ্রেডের সর্বমোট বেতন ধরা হয়েছে ৯ হাজার ৩৪৭ টাকা। ২০১৮ সালে মজুরি কাঠামোর গেজেটে তা ৯ হাজার ২৪৫ টাকা করা হয়েছিল। ২০১৩ সালের বেতন কাঠামোতে এই গ্রেডের বেতন ৬ হাজার ৪২০ টাকা। পঞ্চম গ্রেডে সর্বমোট বেতন ঠিক হয়েছে ৮ হাজার ৮৭৫ টাকা। ২০১৮ সালের গেজেটে ৮ হাজার ৮৫৫ টাকা করা হয়েছিল। ২০১৩ সালের বেতন কাঠামোতে এটি ছিল ৬ হাজার ৪২ টাকা। ষষ্ঠ গ্রেডের সর্বমোট বেতন ধরা হয়েছে ৮ হাজার ৪২০ টাকা। ২০১৮ সালে মজুরি কাঠামোর গেজেটে তা করা হয়েছিল ৮ হাজার ৪০৫ টাকা। ২০১৩ সালের বেতন কাঠামোতে তা ছিল ৫ হাজার ৬৭৮। আর সপ্তম গ্রেডের মজুরি সব মিলিয়ে ২০১৮ সালের গেজেটের মতোই ৮ হাজার টাকা রাখা হয়েছে। ২০১৩ সালের কাঠামোতে সর্বনিম্ন গ্রেডের বেতন ছিল ৫ হাজার ৩০০ টাকা।

পর্যালোচনার পর ঘোষিত কাঠামো অনুসারে, ডিসেম্বরে ঘোষিত গেজেটের তুলনায় প্রথম গ্রেডে বেতন বেড়েছে ৭৪৭ টাকা, দ্বিতীয় গ্রেডের বেড়েছে ৭৮৬ টাকা, তৃতীয় গ্রেডের ২০ টাকা, চতুর্থ গ্রেডের ১০২ টাকা, পঞ্চম গ্রেডের ২৫ টাকা এবং ষষ্ঠ গ্রেডের ১৫ টাকা বেড়েছে। ডিসেম্বরে ঘোষিত গেজেটের বেতন জানুয়ারিতে শুরু হলেই বিক্ষোভের সূচনা হয়েছিল। অবশ্য এবার সংশোধনের পর ২০১৩ সালের ঘোষিত কাঠামো থেকে এবার প্রথম গ্রেডে বেতন বেড়েছে ৫২৭৭ টাকা, দ্বিতীয় গ্রেডের বেড়েছে ৪৫১৬ টাকা, তৃতীয় গ্রেডের ৩০৪০ টাকা, চতুর্থ গ্রেডের ২৯২৭ টাকা, পঞ্চম গ্রেডের ২৮৩৩ টাকা এবং ষষ্ঠ গ্রেডের ২৭৪২ টাকা, সপ্তম গ্রেডে বেড়েছে ২৭০০ টাকা।

বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশী বলেন, ১০ তারিখে যখন আলোচনা হয়েছিল তখন শুধু ৩, ৪ ও ৫ নম্বর গ্রেড নিয়ে আলোচনা করার জন্য বলা হয়েছিল। কিন্তু আজ আমরা মালিক-শ্রমিক উভয় পক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে বললাম, ১ থেকে ৫ পর্যন্ত করব, তাহলে ৬ কেন বাদ যাবে। এ জন্য আমরা ছয়টি গ্রেড সমন্বয় করে দিয়েছি। আগামী সাত দিনের মধ্যে সংশোধিত কাঠামোর গেজেট প্রকাশ করা হবে। তিনি বলেন, শ্রমিকদের অধিকাংশই ভাঙচুর চায় না। কাজ করতে চায়। আমি আশা করব, তারা সবাই শান্তিপূর্ণভাবে কাজে যোগ দেবেন।

বৈঠক শেষে বেতন কাঠামো সংশোধনের প্রস্তাবে মালিক ও শ্রমিকপক্ষের একাংশের  প্রতিনিধিরা স্বাক্ষর করেন। শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে শ্রম প্রতিমন্ত্রী মন্নুজান সুফিয়ান, সংসদ সদস্য সালাম মুর্শেদী, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব আফরোজা খান, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মফিজুল ইসলাম, বিজিএমইএর সভাপতি মো. সিদ্দিকুর রহমান, এফবিসিসিআইর সভাপতি মো. সফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন, বিজিএমইএর সাবেক সভাপতি আতিকুল ইসলাম, হামিম গ্রুপের চেয়ারম্যান এ কে আজাদ, জাতীয় শ্রমিক লীগের কার্যকরী সভাপতি ফজলুল হক মন্টু, জাতীয় শ্রমিক লীগের মহিলাবিষয়ক সম্পাদক বেগম শামছুন্নাহার ভূঁইয়া, জাতীয় গার্মেন্টস শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি আমিরুল হক আমিন, ইন্ডাস্ট্রিয়াল বাংলাদেশ কাউন্সিলের মহাসচিব সালাউদ্দিন স্বপন এবং শ্রমিক নেতা মন্টু ঘোষসহ মালিক-শ্রমিক নেতারা বৈঠকে অংশ নেন।

বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুত ও রপ্তানিকারক সমিতি-বিজিএমইএ সভাপতি সিদ্দিকুর রহমান গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, নতুন করে ছয়টি গ্রেডের মজুরি কাঠামোতে যে পরিবর্তন এসেছে, তাও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনার আলোকে হয়েছে। মালিকদের অনেক কষ্ট হলেও গতকাল ত্রিপক্ষীয় সভার সিদ্ধান্ত মেনে নিয়েছে বিজিএমইএ। আর শ্রমিক নেতারাও স্বাগত জানিয়েছেন। বৈঠকে উপস্থিত মালিক পক্ষের আরেক নেতা ও বিজিএমইএর সাবেক সভাপতি আতিকুল ইসলাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, গত এক দশকে যে হারে শ্রমিকদের বেতন বৃদ্ধি পেয়েছে তা একটি ইতিহাস। কিন্তু বেতন বৃদ্ধির পরও কেন শ্রমিকরা সন্তুষ্ট হচ্ছে না তা বোধগম্য নয়। আমরা নিজেদের সক্ষমতা অনুযায়ী শ্রমিকদের বেতন বৃদ্ধি করতে পারব আর ক্রেতারা পোশাকের জন্য দামও বৃদ্ধি করতে ইচ্ছুক নয়- এ বিষয়টিও মাথায় রাখতে হবে।

বৈঠকে উপস্থিত শ্রমিক পক্ষের প্রতিনিধি গার্মেন্টস শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি আমিরুল হক আমিন সংশোধিত মজুরি কাঠামোকে স্বাগত জানিয়ে শ্রমিকদের কাজে ফেরার আহ্বান জানান। গত রাতে আমিরুল হক আমিন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনার আলোকে পোশাক শ্রমিকদের আন্দোলনের মুখে মজুরি কাঠামোতে কিছু সংশোধনী আনা হয়েছে। আগামী দু-এক দিনের মধ্যেই নতুন গেজেট হবে। এটা পোশাক শ্রমিকদের একটা বিজয়। যদিও চাওয়া-পাওয়া অনুযায়ী পোশাক শ্রমিকদের দাবি পূরণ হয়নি। তিনি বলেন, মজুরি কাঠামোর ছয় নম্বর গ্রেডে সব মিলিয়ে মোট ২০ টাকা বেড়েছে। তবুও শ্রমিকদের কাজে ফেরা উচিত বলে মনে করেন এই শ্রমিক নেতা।

তবে গার্মেন্টস শ্রমিক ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্রের সাধারণ সম্পাদক জলি তালুকদার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, গতকাল ত্রিপক্ষীয় সভায় ঘোষিত সংশোধিত কাঠামোতে পোশাক শ্রমিকদের মুজরি দাবি মোতাবেক বাড়েনি। এতে শ্রমিকদের সঙ্গে তামাশা করা হয়েছে, যা খুবই দুঃখজনক। ছয় নম্বর গ্রেডে ২০ টাকা আর ৫ নম্বর গ্রেডে মাত্র ১৫ টাকা মজুরি বেড়েছে। 

সমাজতান্ত্রিক শ্রমিক ফ্রন্টের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক রাজ্জেকুজ্জামান রতন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, নতুন যে মজুরি কাঠামো ঘোষণা করা হয়েছে, সেখানে আপাতদৃষ্টিতে শ্রমিকদের বেসিক মজুরি হয়তো কিছু কম হবে বলে ধারণা করছি। কিন্তু বাড়তি মজুরিতে শ্রমিকদের আর্থিক সংকট আগের চেয়ে কমবে। তবে শ্রমিকদের মজুরি বৃদ্ধির ইস্যুতেও কেন প্রধানমন্ত্রীকেই হস্তক্ষেপ করতে হবে তা বোধগম্য নয়। আগেরবার যখন মজুরি বৃদ্ধি করা হয়েছিল তখন যদি এ বিষয়গুলো মাথায় রেখে মজুরি বৃদ্ধি করা হতো তাহলে এ সংকট হতো না। আমি মনে করি, গতবার যারা মজুরি বৃদ্ধির সঙ্গে জড়িত ছিলেন তাদের ষড়যন্ত্রের কারণেই শ্রমিক অসন্তোষ তৈরি হয়েছে। আর সবকিছুর মধ্যে শ্রমিকদের দোষ খোঁজার মানসিকতা থেকেও বেরিয়ে আসতে হবে।

শ্রমিকরা কাজে না ফিরলে মজুরি ও গার্মেন্টস বন্ধ : মজুরি সমস্যা সমাধানের দাবিতে আন্দোলনরত তৈরি পোশাক শ্রমিকদের কারখানায় গিয়ে উৎপাদন কাজে অংশ নেওয়ার আহ্বান জানিয়ে মালিকপক্ষ বিজিএমইএ সভাপতি সিদ্দিকুর রহমান বলেছেন, ‘কাজ না করলে মজুরি ও গার্মেন্টস বন্ধ, আর যদি আজ থেকে শ্রমিকরা কারখানায় কাজ না করেন, তা হলে কোনো মজুরি প্রদান করা হবে না (নো ওয়ার্ক, নো পে)। এর সঙ্গে ওই কারখানা শ্রম আইনের ১৩/১ ধারা মোতাবেক অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করে দেওয়া হবে।’

গতকাল দুপুরে কারওয়ান বাজারে বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুত ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ) আয়োজিত সংবাদ ব্রিফিংয়ে তিনি এ কথা বলেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিজিএমইএ সাবেক সভাপতি আবদুস সালাম মুর্শেদী এমপি, ব্যবসায়ী-শিল্পপতিদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই সভাপতি ও বিজিএমইএর সাবেক সভাপতি শফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন, সংগঠনটির আরেক সাবেক সভাপতি আতিকুল ইসলাম প্রমুখ।

লিখিত বক্তব্য পাঠ করে বিজিএমইএ সভাপতি সিদ্দিকুর রহমান বলেন, শ্রমিকদের নতুন মজুরি কাঠামো বিষয়ে ভিন্নমত রয়েছে। সমস্যা সমাধানে সরকার গঠিত ত্রিপক্ষীয় কমিটি কাজ করছে। কমিটি মজুরি কাঠামোর কোথাও ব্যত্যয় হলে তার পুনর্বিবেচনা করবে। তার জন্য আন্দোলন, ভাঙচুর করার প্রয়োজন নেই। তিনি আরও বলেন, পোশাক শিল্পের পরিস্থিতি অস্থিতিশীল করার লক্ষ্যে একটি মহল চক্রান্ত করছে। যার ফলে নিরীহ শ্রমিকদের উসকানি দিয়ে ও ভয়-ভীতি দেখিয়ে কর্মবিরতি করতে প্ররোচিত করা হচ্ছে। মজুরি কাঠামো নিয়ে আন্দোলন করার যৌক্তিকতা নেই। এ বিষয়ে সরকার গঠিত ত্রিপক্ষীয় কমিটি কাজ করছে।

বিজিএমইএ সভাপতি শ্রমিকদের উদ্দেশে বলেন, শ্রমিকদের সরলতার সুযোগ নিয়ে একটি স্বার্থান্বেষী মহল শিল্পে আপনাদের ব্যবহার করে অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টির অপতৎপরতায় লিপ্ত রয়েছে, যা মোটেও কাম্য নয়। আপনাদের সরলতার সুযোগে দেশের অর্থনীতির প্রাণ ও প্রধান কর্মসংস্থানের খাত নিয়ে কেউ ছিনিমিনি খেলবে, তা হতে দেবেন না। এ খাতটি ধ্বংস হলে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হবেন শ্রমিকরা। তারা কর্মহীন হবেন। আপনাদের জন্য কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা হতে পারে, এমন কোনো খাত এখনো গড়ে ওঠেনি।

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
ইতিহাসের নির্মম হত্যাযজ্ঞের সর্বোচ্চ শাস্তি চাইলেন অ্যাটর্নি জেনারেল
ইতিহাসের নির্মম হত্যাযজ্ঞের সর্বোচ্চ শাস্তি চাইলেন অ্যাটর্নি জেনারেল
ব্যক্তি করদাতাদের আয়কর রিটার্ন অনলাইনে দাখিল বাধ্যতামূলক
ব্যক্তি করদাতাদের আয়কর রিটার্ন অনলাইনে দাখিল বাধ্যতামূলক
চার বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা
চার বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা
হাসিনার বিরুদ্ধে সূচনা বক্তব্য চলছে, বিচার সরাসরি সম্প্রচার
হাসিনার বিরুদ্ধে সূচনা বক্তব্য চলছে, বিচার সরাসরি সম্প্রচার
আলোচনার কেন্দ্রে জুলাই ঘোষণা
আলোচনার কেন্দ্রে জুলাই ঘোষণা
হাসিনার দুঃশাসনের বিরুদ্ধে ড. ইউনূস একটি কথাও বলেননি
হাসিনার দুঃশাসনের বিরুদ্ধে ড. ইউনূস একটি কথাও বলেননি
হাসিনার বিরুদ্ধে সাক্ষ্য : রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুন ট্রাইব্যুনালে
হাসিনার বিরুদ্ধে সাক্ষ্য : রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুন ট্রাইব্যুনালে
দেশে বহুমাত্রিক দারিদ্র্যে চার কোটি মানুষ
দেশে বহুমাত্রিক দারিদ্র্যে চার কোটি মানুষ
‘দুই-তিন সপ্তাহের মধ্যে সৌদি আরবের সঙ্গে শ্রমিক পাঠানো নিয়ে চুক্তি হবে’
‘দুই-তিন সপ্তাহের মধ্যে সৌদি আরবের সঙ্গে শ্রমিক পাঠানো নিয়ে চুক্তি হবে’
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি : আরও এক শিক্ষার্থীকে ছাড়পত্র
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি : আরও এক শিক্ষার্থীকে ছাড়পত্র
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ আগস্ট)
রিয়াদ চাঁদাবাজিতে জড়িত : অপু
রিয়াদ চাঁদাবাজিতে জড়িত : অপু
সর্বশেষ খবর
শিশু ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে একজন গ্রেফতার
শিশু ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে একজন গ্রেফতার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ফোনে কীভাবে ভূমিকম্প অ্যালার্ট চালু করবেন?
ফোনে কীভাবে ভূমিকম্প অ্যালার্ট চালু করবেন?

১১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

জাপানে ম্যানহোলে পড়ে চার শ্রমিকের মৃত্যু
জাপানে ম্যানহোলে পড়ে চার শ্রমিকের মৃত্যু

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটোর চিনিকলে দুর্ধর্ষ ডাকাতি, মালামাল লুট
নাটোর চিনিকলে দুর্ধর্ষ ডাকাতি, মালামাল লুট

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার তেল ডিপোতে ইউক্রেনের ড্রোন হামলা, ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
রাশিয়ার তেল ডিপোতে ইউক্রেনের ড্রোন হামলা, ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুরে ঘর থেকে গৃহবধূর পুড়ে যাওয়া মরদেহ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
শ্রীপুরে ঘর থেকে গৃহবধূর পুড়ে যাওয়া মরদেহ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাঘাইছড়িতে পাহাড় ধসে সড়ক যোগাযোগ সাময়িক বন্ধ
বাঘাইছড়িতে পাহাড় ধসে সড়ক যোগাযোগ সাময়িক বন্ধ

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসের দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসের দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তীব্র বর্ষণে দিল্লিতে ফ্লাইট বিলম্ব, ৪টি বাতিল
তীব্র বর্ষণে দিল্লিতে ফ্লাইট বিলম্ব, ৪টি বাতিল

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসের নির্মম হত্যাযজ্ঞের সর্বোচ্চ শাস্তি চাইলেন অ্যাটর্নি জেনারেল
ইতিহাসের নির্মম হত্যাযজ্ঞের সর্বোচ্চ শাস্তি চাইলেন অ্যাটর্নি জেনারেল

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বলিভিয়ায় স্বর্ণ খনি ধসে নিহত ৫
বলিভিয়ায় স্বর্ণ খনি ধসে নিহত ৫

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথার ত্বকের তৈলাক্তভাব দূর করতে যা করবেন
মাথার ত্বকের তৈলাক্তভাব দূর করতে যা করবেন

৩৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ফরিদপুরে জলাবদ্ধতায় বিপাকে তিন হাজার কৃষক
ফরিদপুরে জলাবদ্ধতায় বিপাকে তিন হাজার কৃষক

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাপান সাগরে চীন ও রাশিয়ার যৌথ সামরিক মহড়া শুরু
জাপান সাগরে চীন ও রাশিয়ার যৌথ সামরিক মহড়া শুরু

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় পুরস্কারের পরও পুরনো আক্ষেপ ভুলতে পারছেন না শাহরুখ খান
জাতীয় পুরস্কারের পরও পুরনো আক্ষেপ ভুলতে পারছেন না শাহরুখ খান

৪৪ মিনিট আগে | শোবিজ

ড্রোন কেনায় দুর্নীতি, ইউক্রেনে এমপিসহ একাধিক কর্মকর্তা গ্রেফতার
ড্রোন কেনায় দুর্নীতি, ইউক্রেনে এমপিসহ একাধিক কর্মকর্তা গ্রেফতার

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আলটিমেটাম উড়িয়ে দিলেন পুতিন
ট্রাম্পের আলটিমেটাম উড়িয়ে দিলেন পুতিন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বামীকে বেঁধে রেখে স্ত্রীকে গণধর্ষণের অভিযোগ, গ্রেফতার ৫
স্বামীকে বেঁধে রেখে স্ত্রীকে গণধর্ষণের অভিযোগ, গ্রেফতার ৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে যুবদল নেতা হত্যা মামলার অন্যতম আসামি গ্রেফতার
রূপগঞ্জে যুবদল নেতা হত্যা মামলার অন্যতম আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বর্ষায় ইনফেকশন-অ্যালার্জি এড়াতে করণীয়
বর্ষায় ইনফেকশন-অ্যালার্জি এড়াতে করণীয়

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

স্পাইডার-ম্যান ফিরছেন নতুন রূপে
স্পাইডার-ম্যান ফিরছেন নতুন রূপে

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতের ম্যাচ বর্জনের ঘটনায় ডব্লিউসিএল বয়কট করল পিসিবি
ভারতের ম্যাচ বর্জনের ঘটনায় ডব্লিউসিএল বয়কট করল পিসিবি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দলে দলে সমাবেশে আসছেন ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা
দলে দলে সমাবেশে আসছেন ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে ছাত্রদলের সমাবেশ আজ, থাকবে না ব্যানার-ফেস্টুন
শাহবাগে ছাত্রদলের সমাবেশ আজ, থাকবে না ব্যানার-ফেস্টুন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫ আগস্ট দেশব্যাপী 'বিজয় র‌্যালি' করবে খেলাফত মজলিস
৫ আগস্ট দেশব্যাপী 'বিজয় র‌্যালি' করবে খেলাফত মজলিস

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির শীর্ষ তিন নেতার ভিডিও বার্তা
এনসিপির শীর্ষ তিন নেতার ভিডিও বার্তা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদদের স্মরণে ছাত্রদলের সমাবেশে বক্তব্য দেবেন তারেক রহমান
শহীদদের স্মরণে ছাত্রদলের সমাবেশে বক্তব্য দেবেন তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্যক্তি করদাতাদের আয়কর রিটার্ন অনলাইনে দাখিল বাধ্যতামূলক
ব্যক্তি করদাতাদের আয়কর রিটার্ন অনলাইনে দাখিল বাধ্যতামূলক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা
চার বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে এক মাসে ছয় হাজারের বেশি ড্রোন হামলা রাশিয়ার
ইউক্রেনে এক মাসে ছয় হাজারের বেশি ড্রোন হামলা রাশিয়ার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শতকোটি টাকা নিয়ে পালাল ‘ফ্লাইট এক্সপার্ট’!
শতকোটি টাকা নিয়ে পালাল ‘ফ্লাইট এক্সপার্ট’!

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ পুলিশে ‘সুমাইয়া জাফরিন’ নামে কোনো কর্মকর্তা নেই : পুলিশ সদর দফতর
বাংলাদেশ পুলিশে ‘সুমাইয়া জাফরিন’ নামে কোনো কর্মকর্তা নেই : পুলিশ সদর দফতর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া উত্তেজনা: পারমাণবিক সাবমেরিন শক্তিতে কে এগিয়ে?
যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া উত্তেজনা: পারমাণবিক সাবমেরিন শক্তিতে কে এগিয়ে?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলন মাস্কের টেসলাকে ২৪৩ মিলিয়ন ডলার জরিমানা
ইলন মাস্কের টেসলাকে ২৪৩ মিলিয়ন ডলার জরিমানা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডি ভিলিয়ার্সের ব্যাটিং ঝড়ে পাকিস্তানকে উড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন দক্ষিণ আফ্রিকা
ডি ভিলিয়ার্সের ব্যাটিং ঝড়ে পাকিস্তানকে উড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন দক্ষিণ আফ্রিকা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুক লাইভে এসে রাজনীতি ছাড়ার ঘোষণা ফাতেমার
ফেসবুক লাইভে এসে রাজনীতি ছাড়ার ঘোষণা ফাতেমার

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতে ‘ডাইনি’ অপবাদে একই পরিবারের পাঁচজনকে পুড়িয়ে হত্যা
ভারতে ‘ডাইনি’ অপবাদে একই পরিবারের পাঁচজনকে পুড়িয়ে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে কাল একাধিক কর্মসূচি, এড়িয়ে চলবেন যেসব সড়ক
রাজধানীতে কাল একাধিক কর্মসূচি, এড়িয়ে চলবেন যেসব সড়ক

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যেভাবে ভারতের অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমান ‘রাফাল’ ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
যেভাবে ভারতের অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমান ‘রাফাল’ ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল আবিবে হাজার হাজার ইসরায়েলির বিক্ষোভ
তেল আবিবে হাজার হাজার ইসরায়েলির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের হুমকির সত্ত্বেও রাশিয়ার কাছ থেকে তেল কিনবে ভারত
ট্রাম্পের হুমকির সত্ত্বেও রাশিয়ার কাছ থেকে তেল কিনবে ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পণ্যে ২০ শতাংশ মার্কিন কাঁচামাল থাকলে শুল্ক লাগবে না : বিজিএমইএ সভাপতি
পণ্যে ২০ শতাংশ মার্কিন কাঁচামাল থাকলে শুল্ক লাগবে না : বিজিএমইএ সভাপতি

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সংসদের বাইরে সংবিধান সংশোধনের কোনো সুযোগ নেই : আমীর খসরু
সংসদের বাইরে সংবিধান সংশোধনের কোনো সুযোগ নেই : আমীর খসরু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি-বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় নিয়ে বের হওয়ার আহ্বান ডিএমপির
এইচএসসি-বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় নিয়ে বের হওয়ার আহ্বান ডিএমপির

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিয়াদ চাঁদাবাজিতে জড়িত : অপু
রিয়াদ চাঁদাবাজিতে জড়িত : অপু

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে ট্রেনের ধাক্কা, নারী-শিশুসহ অটোরিকশার ৫ যাত্রী নিহত
কক্সবাজারে ট্রেনের ধাক্কা, নারী-শিশুসহ অটোরিকশার ৫ যাত্রী নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার শান্তিতে নোবেলের জন্য ট্রাম্পকে মনোনয়ন দেবে কম্বোডিয়া
এবার শান্তিতে নোবেলের জন্য ট্রাম্পকে মনোনয়ন দেবে কম্বোডিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহবাগে সমাবেশ: জনভোগান্তির আশঙ্কায় ঢাকাবাসীর প্রতি দুঃখ প্রকাশ ছাত্রদলের
শাহবাগে সমাবেশ: জনভোগান্তির আশঙ্কায় ঢাকাবাসীর প্রতি দুঃখ প্রকাশ ছাত্রদলের

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর

১৮ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

তারেক রহমানকে রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা করার শক্তি অপপ্রচারকারীদের নেই : মীর হেলাল
তারেক রহমানকে রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা করার শক্তি অপপ্রচারকারীদের নেই : মীর হেলাল

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘সরকারি প্রাথমিকের শিক্ষার্থী ছাড়া অন্যরা বৃত্তি পরীক্ষা দিতে পারবে না’
‘সরকারি প্রাথমিকের শিক্ষার্থী ছাড়া অন্যরা বৃত্তি পরীক্ষা দিতে পারবে না’

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে আজ যেসব সড়ক এড়িয়ে চলার পরামর্শ ডিএমপির
রাজধানীতে আজ যেসব সড়ক এড়িয়ে চলার পরামর্শ ডিএমপির

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গৃহকর্মীকে ধর্ষণ, ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর নাতির যাবজ্জীবন
গৃহকর্মীকে ধর্ষণ, ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর নাতির যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দুই-তিন সপ্তাহের মধ্যে সৌদি আরবের সঙ্গে শ্রমিক পাঠানো নিয়ে চুক্তি হবে’
‘দুই-তিন সপ্তাহের মধ্যে সৌদি আরবের সঙ্গে শ্রমিক পাঠানো নিয়ে চুক্তি হবে’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে সূচনা বক্তব্য চলছে, বিচার সরাসরি সম্প্রচার
হাসিনার বিরুদ্ধে সূচনা বক্তব্য চলছে, বিচার সরাসরি সম্প্রচার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যক্তি করদাতাদের আয়কর রিটার্ন অনলাইনে দাখিল বাধ্যতামূলক
ব্যক্তি করদাতাদের আয়কর রিটার্ন অনলাইনে দাখিল বাধ্যতামূলক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপে বাংলাদেশের সব ম্যাচ আবুধাবিতে
এশিয়া কাপে বাংলাদেশের সব ম্যাচ আবুধাবিতে

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইন্ডিগো ফ্লাইটে সহযাত্রীকে চড়, আজীবন নিষিদ্ধ যাত্রী
ইন্ডিগো ফ্লাইটে সহযাত্রীকে চড়, আজীবন নিষিদ্ধ যাত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজার বিমানবন্দরের রানওয়েতে উড়োজাহাজের সঙ্গে কুকুরের ধাক্কা
কক্সবাজার বিমানবন্দরের রানওয়েতে উড়োজাহাজের সঙ্গে কুকুরের ধাক্কা

১৩ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

ইসরায়েলকে কোনও অস্ত্র সরবরাহ নয়, নিশ্চিত করল কানাডা
ইসরায়েলকে কোনও অস্ত্র সরবরাহ নয়, নিশ্চিত করল কানাডা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপিতে ২০০ আসনে দেড় হাজার মনোনয়নপ্রত্যাশী
বিএনপিতে ২০০ আসনে দেড় হাজার মনোনয়নপ্রত্যাশী

প্রথম পৃষ্ঠা

চার-পাঁচ দিন কেন ক্রুশিয়াল
চার-পাঁচ দিন কেন ক্রুশিয়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মার এক ইলিশের দাম ১২৪৮০ টাকা
পদ্মার এক ইলিশের দাম ১২৪৮০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি কোম্পানির কমিশন এজেন্ট
বিদেশি কোম্পানির কমিশন এজেন্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

অটোরিকশাটি ১ কিমি টেনে নিল ট্রেন
অটোরিকশাটি ১ কিমি টেনে নিল ট্রেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কাঁদলেন কাঁদালেন জুলাইয়ের মায়েরা
কাঁদলেন কাঁদালেন জুলাইয়ের মায়েরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয় দেখিয়ে থামিয়ে দেওয়া যাবে না
ভয় দেখিয়ে থামিয়ে দেওয়া যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘোষণাপত্র প্রকাশের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে এনসিপি
ঘোষণাপত্র প্রকাশের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

অনেক প্রত্যাশা এখনো অপূর্ণ
অনেক প্রত্যাশা এখনো অপূর্ণ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশ থেকে এসে রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করতে চান তাঁরা
বিদেশ থেকে এসে রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করতে চান তাঁরা

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন কাঁচামালে বাড়তি শুল্কছাড়
মার্কিন কাঁচামালে বাড়তি শুল্কছাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলার দিনকাল
সাবিলার দিনকাল

শোবিজ

খুলে যেতে পারে জায়ানের কপাল
খুলে যেতে পারে জায়ানের কপাল

মাঠে ময়দানে

ছাত্র আন্দোলন নিয়ে ঢাকাই ছবি
ছাত্র আন্দোলন নিয়ে ঢাকাই ছবি

শোবিজ

ফেনীতে বন্যায় বিপর্যস্ত জনপদ লালমনিরহাটে তীব্র ভাঙন
ফেনীতে বন্যায় বিপর্যস্ত জনপদ লালমনিরহাটে তীব্র ভাঙন

পেছনের পৃষ্ঠা

পপকর্ন প্রস্তুুতি রাখো, শিগগিরই প্রেক্ষাগৃহে আসছি : শাহরুখ খান
পপকর্ন প্রস্তুুতি রাখো, শিগগিরই প্রেক্ষাগৃহে আসছি : শাহরুখ খান

শোবিজ

বিশ্ব সাঁতারে সর্বকনিষ্ঠ পদকজয়ী চীনের জিদি
বিশ্ব সাঁতারে সর্বকনিষ্ঠ পদকজয়ী চীনের জিদি

মাঠে ময়দানে

চম্পার প্রিয় নায়ক
চম্পার প্রিয় নায়ক

শোবিজ

গ্যাং কালচার দ্বন্দ্বে বাড়ছে খুন
গ্যাং কালচার দ্বন্দ্বে বাড়ছে খুন

নগর জীবন

নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে টি-২০ সিরিজ খেলবেন টাইগাররা
নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে টি-২০ সিরিজ খেলবেন টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

সংসদের বাইরে সংবিধান সংশোধনের সুযোগ নেই
সংসদের বাইরে সংবিধান সংশোধনের সুযোগ নেই

নগর জীবন

ইংলিশদের সামনে ভারতের ৩৭৪ রানের চ্যালেঞ্জ
ইংলিশদের সামনে ভারতের ৩৭৪ রানের চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

পদত্যাগের এক দফা, শহীদ মিনারে মানুষের ঢল
পদত্যাগের এক দফা, শহীদ মিনারে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্ব সাঁতারে রাফি ৫৫তম-অ্যানি ৯২তম
বিশ্ব সাঁতারে রাফি ৫৫তম-অ্যানি ৯২তম

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ পৌঁছাল চার টেরাবাইট ব্যান্ডউইথের মাইলফলকে
বাংলাদেশ পৌঁছাল চার টেরাবাইট ব্যান্ডউইথের মাইলফলকে

পেছনের পৃষ্ঠা

শাহবাগে ছাত্রদলের সমাবেশ আজ
শাহবাগে ছাত্রদলের সমাবেশ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

কলকাতায় চুরির মোবাইল কিনে বিপাকে বাংলাদেশি
কলকাতায় চুরির মোবাইল কিনে বিপাকে বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

আবার এয়ার ইন্ডিয়ায় যান্ত্রিক ত্রুটি, উড্ডয়ন বাতিল
আবার এয়ার ইন্ডিয়ায় যান্ত্রিক ত্রুটি, উড্ডয়ন বাতিল

পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত, প্রকাশ ৫ আগস্ট
জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত, প্রকাশ ৫ আগস্ট

প্রথম পৃষ্ঠা