শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:১২, সোমবার, ১৪ জানুয়ারি, ২০১৯ আপডেট:

গার্মেন্টে নতুন মজুরি কাঠামো

পর্যালোচনার পর ছয় গ্রেডে বেড়েছে মজুরি, প্রধানমন্ত্রীকে অভিনন্দন শ্রমিকদের
নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
গার্মেন্টে নতুন মজুরি কাঠামো

শ্রমিকদের একটানা বিক্ষোভের পর গার্মেন্ট খাতের নতুন ঘোষিত মজুরি কাঠামো সংশোধন করেছে সরকার। মালিক-শ্রমিক ও প্রশাসনের প্রতিনিধিদের নিয়ে গতকাল শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ে ‘ত্রিপক্ষীয়’ বৈঠকে এ সংশোধনের মাধ্যমে ছয়টি গ্রেডের বেতন আগের তুলনায় বাড়ানো হয়। এর আগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শনিবার রাতে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ও সচিব এবং পোশাক মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ নেতাদের গণভবনে ডেকে আলোচনা করে মজুরি সমম্বয়ের নির্দেশ দেন। সেই নির্দেশনা অনুসারে গতকাল সন্ধ্যায় ত্রিপক্ষীয় বৈঠক থেকে নতুন সংশোধিত মজুরি কাঠামো ঘোষণা করা হয়।

এদিকে সংশোধিত কাঠামো নিয়ে শ্রমিক সংগঠনগুলোর মিশ্র প্রতিক্রিয়া পাওয়া গেছে। মালিক ও সরকার সম্পৃক্ত একটি পক্ষ একে বিজয় বলে আখ্যা দিচ্ছে। অপরদিকে রাজপথে আন্দোলনরত শ্রমিক নেতাদের অংশটি বলছে, খুব অল্প পরিমাণ অর্থ বৃদ্ধির মাধ্যমে শ্রমিকদের সঙ্গে ‘তামাশা’ করা হয়েছে। 

সংশোধনের পর প্রথম গ্রেডের একজন কর্মী এখন থেকে সব মিলিয়ে ১৮ হাজার ২৫৭ টাকা বেতন পাবেন। ২০১৮ সালের নতুন মজুরি কাঠামোর গেজেটে তা ছিল ১৭ হাজার ৫১০ টাকা। ২০১৩ সালের বেতন কাঠামোতে এই গ্রেডের মজুরি ছিল ১৩ হাজার টাকা। দ্বিতীয় গ্রেডের সর্বমোট বেতন ধরা হয়েছে ১৫ হাজার ৪১৬ টাকা। ২০১৮ সালে মজুরি কাঠামোর গেজেটে তা ১৪ হাজার ৬৩০ টাকা ছিল। ২০১৩ সালের বেতন কাঠামোতে এই গ্রেডের বেতন ছিল ১০ হাজার ৯০০ টাকা। তৃতীয় গ্রেডের সর্বমোট বেতন ঠিক হয়েছে ৯ হাজার ৮৪৫ টাকা। ২০১৮ সালের গেজেটে ৯ হাজার ৫৯০ টাকা করা হয়েছিল। ২০১৩ সালের বেতন কাঠামোতে ৬ হাজার ৮০৫ টাকা। চতুর্থ গ্রেডের সর্বমোট বেতন ধরা হয়েছে ৯ হাজার ৩৪৭ টাকা। ২০১৮ সালে মজুরি কাঠামোর গেজেটে তা ৯ হাজার ২৪৫ টাকা করা হয়েছিল। ২০১৩ সালের বেতন কাঠামোতে এই গ্রেডের বেতন ৬ হাজার ৪২০ টাকা। পঞ্চম গ্রেডে সর্বমোট বেতন ঠিক হয়েছে ৮ হাজার ৮৭৫ টাকা। ২০১৮ সালের গেজেটে ৮ হাজার ৮৫৫ টাকা করা হয়েছিল। ২০১৩ সালের বেতন কাঠামোতে এটি ছিল ৬ হাজার ৪২ টাকা। ষষ্ঠ গ্রেডের সর্বমোট বেতন ধরা হয়েছে ৮ হাজার ৪২০ টাকা। ২০১৮ সালে মজুরি কাঠামোর গেজেটে তা করা হয়েছিল ৮ হাজার ৪০৫ টাকা। ২০১৩ সালের বেতন কাঠামোতে তা ছিল ৫ হাজার ৬৭৮। আর সপ্তম গ্রেডের মজুরি সব মিলিয়ে ২০১৮ সালের গেজেটের মতোই ৮ হাজার টাকা রাখা হয়েছে। ২০১৩ সালের কাঠামোতে সর্বনিম্ন গ্রেডের বেতন ছিল ৫ হাজার ৩০০ টাকা।

পর্যালোচনার পর ঘোষিত কাঠামো অনুসারে, ডিসেম্বরে ঘোষিত গেজেটের তুলনায় প্রথম গ্রেডে বেতন বেড়েছে ৭৪৭ টাকা, দ্বিতীয় গ্রেডের বেড়েছে ৭৮৬ টাকা, তৃতীয় গ্রেডের ২০ টাকা, চতুর্থ গ্রেডের ১০২ টাকা, পঞ্চম গ্রেডের ২৫ টাকা এবং ষষ্ঠ গ্রেডের ১৫ টাকা বেড়েছে। ডিসেম্বরে ঘোষিত গেজেটের বেতন জানুয়ারিতে শুরু হলেই বিক্ষোভের সূচনা হয়েছিল। অবশ্য এবার সংশোধনের পর ২০১৩ সালের ঘোষিত কাঠামো থেকে এবার প্রথম গ্রেডে বেতন বেড়েছে ৫২৭৭ টাকা, দ্বিতীয় গ্রেডের বেড়েছে ৪৫১৬ টাকা, তৃতীয় গ্রেডের ৩০৪০ টাকা, চতুর্থ গ্রেডের ২৯২৭ টাকা, পঞ্চম গ্রেডের ২৮৩৩ টাকা এবং ষষ্ঠ গ্রেডের ২৭৪২ টাকা, সপ্তম গ্রেডে বেড়েছে ২৭০০ টাকা।

বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশী বলেন, ১০ তারিখে যখন আলোচনা হয়েছিল তখন শুধু ৩, ৪ ও ৫ নম্বর গ্রেড নিয়ে আলোচনা করার জন্য বলা হয়েছিল। কিন্তু আজ আমরা মালিক-শ্রমিক উভয় পক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে বললাম, ১ থেকে ৫ পর্যন্ত করব, তাহলে ৬ কেন বাদ যাবে। এ জন্য আমরা ছয়টি গ্রেড সমন্বয় করে দিয়েছি। আগামী সাত দিনের মধ্যে সংশোধিত কাঠামোর গেজেট প্রকাশ করা হবে। তিনি বলেন, শ্রমিকদের অধিকাংশই ভাঙচুর চায় না। কাজ করতে চায়। আমি আশা করব, তারা সবাই শান্তিপূর্ণভাবে কাজে যোগ দেবেন।

বৈঠক শেষে বেতন কাঠামো সংশোধনের প্রস্তাবে মালিক ও শ্রমিকপক্ষের একাংশের  প্রতিনিধিরা স্বাক্ষর করেন। শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে শ্রম প্রতিমন্ত্রী মন্নুজান সুফিয়ান, সংসদ সদস্য সালাম মুর্শেদী, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব আফরোজা খান, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মফিজুল ইসলাম, বিজিএমইএর সভাপতি মো. সিদ্দিকুর রহমান, এফবিসিসিআইর সভাপতি মো. সফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন, বিজিএমইএর সাবেক সভাপতি আতিকুল ইসলাম, হামিম গ্রুপের চেয়ারম্যান এ কে আজাদ, জাতীয় শ্রমিক লীগের কার্যকরী সভাপতি ফজলুল হক মন্টু, জাতীয় শ্রমিক লীগের মহিলাবিষয়ক সম্পাদক বেগম শামছুন্নাহার ভূঁইয়া, জাতীয় গার্মেন্টস শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি আমিরুল হক আমিন, ইন্ডাস্ট্রিয়াল বাংলাদেশ কাউন্সিলের মহাসচিব সালাউদ্দিন স্বপন এবং শ্রমিক নেতা মন্টু ঘোষসহ মালিক-শ্রমিক নেতারা বৈঠকে অংশ নেন।

বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুত ও রপ্তানিকারক সমিতি-বিজিএমইএ সভাপতি সিদ্দিকুর রহমান গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, নতুন করে ছয়টি গ্রেডের মজুরি কাঠামোতে যে পরিবর্তন এসেছে, তাও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনার আলোকে হয়েছে। মালিকদের অনেক কষ্ট হলেও গতকাল ত্রিপক্ষীয় সভার সিদ্ধান্ত মেনে নিয়েছে বিজিএমইএ। আর শ্রমিক নেতারাও স্বাগত জানিয়েছেন। বৈঠকে উপস্থিত মালিক পক্ষের আরেক নেতা ও বিজিএমইএর সাবেক সভাপতি আতিকুল ইসলাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, গত এক দশকে যে হারে শ্রমিকদের বেতন বৃদ্ধি পেয়েছে তা একটি ইতিহাস। কিন্তু বেতন বৃদ্ধির পরও কেন শ্রমিকরা সন্তুষ্ট হচ্ছে না তা বোধগম্য নয়। আমরা নিজেদের সক্ষমতা অনুযায়ী শ্রমিকদের বেতন বৃদ্ধি করতে পারব আর ক্রেতারা পোশাকের জন্য দামও বৃদ্ধি করতে ইচ্ছুক নয়- এ বিষয়টিও মাথায় রাখতে হবে।

বৈঠকে উপস্থিত শ্রমিক পক্ষের প্রতিনিধি গার্মেন্টস শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি আমিরুল হক আমিন সংশোধিত মজুরি কাঠামোকে স্বাগত জানিয়ে শ্রমিকদের কাজে ফেরার আহ্বান জানান। গত রাতে আমিরুল হক আমিন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনার আলোকে পোশাক শ্রমিকদের আন্দোলনের মুখে মজুরি কাঠামোতে কিছু সংশোধনী আনা হয়েছে। আগামী দু-এক দিনের মধ্যেই নতুন গেজেট হবে। এটা পোশাক শ্রমিকদের একটা বিজয়। যদিও চাওয়া-পাওয়া অনুযায়ী পোশাক শ্রমিকদের দাবি পূরণ হয়নি। তিনি বলেন, মজুরি কাঠামোর ছয় নম্বর গ্রেডে সব মিলিয়ে মোট ২০ টাকা বেড়েছে। তবুও শ্রমিকদের কাজে ফেরা উচিত বলে মনে করেন এই শ্রমিক নেতা।

তবে গার্মেন্টস শ্রমিক ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্রের সাধারণ সম্পাদক জলি তালুকদার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, গতকাল ত্রিপক্ষীয় সভায় ঘোষিত সংশোধিত কাঠামোতে পোশাক শ্রমিকদের মুজরি দাবি মোতাবেক বাড়েনি। এতে শ্রমিকদের সঙ্গে তামাশা করা হয়েছে, যা খুবই দুঃখজনক। ছয় নম্বর গ্রেডে ২০ টাকা আর ৫ নম্বর গ্রেডে মাত্র ১৫ টাকা মজুরি বেড়েছে। 

সমাজতান্ত্রিক শ্রমিক ফ্রন্টের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক রাজ্জেকুজ্জামান রতন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, নতুন যে মজুরি কাঠামো ঘোষণা করা হয়েছে, সেখানে আপাতদৃষ্টিতে শ্রমিকদের বেসিক মজুরি হয়তো কিছু কম হবে বলে ধারণা করছি। কিন্তু বাড়তি মজুরিতে শ্রমিকদের আর্থিক সংকট আগের চেয়ে কমবে। তবে শ্রমিকদের মজুরি বৃদ্ধির ইস্যুতেও কেন প্রধানমন্ত্রীকেই হস্তক্ষেপ করতে হবে তা বোধগম্য নয়। আগেরবার যখন মজুরি বৃদ্ধি করা হয়েছিল তখন যদি এ বিষয়গুলো মাথায় রেখে মজুরি বৃদ্ধি করা হতো তাহলে এ সংকট হতো না। আমি মনে করি, গতবার যারা মজুরি বৃদ্ধির সঙ্গে জড়িত ছিলেন তাদের ষড়যন্ত্রের কারণেই শ্রমিক অসন্তোষ তৈরি হয়েছে। আর সবকিছুর মধ্যে শ্রমিকদের দোষ খোঁজার মানসিকতা থেকেও বেরিয়ে আসতে হবে।

শ্রমিকরা কাজে না ফিরলে মজুরি ও গার্মেন্টস বন্ধ : মজুরি সমস্যা সমাধানের দাবিতে আন্দোলনরত তৈরি পোশাক শ্রমিকদের কারখানায় গিয়ে উৎপাদন কাজে অংশ নেওয়ার আহ্বান জানিয়ে মালিকপক্ষ বিজিএমইএ সভাপতি সিদ্দিকুর রহমান বলেছেন, ‘কাজ না করলে মজুরি ও গার্মেন্টস বন্ধ, আর যদি আজ থেকে শ্রমিকরা কারখানায় কাজ না করেন, তা হলে কোনো মজুরি প্রদান করা হবে না (নো ওয়ার্ক, নো পে)। এর সঙ্গে ওই কারখানা শ্রম আইনের ১৩/১ ধারা মোতাবেক অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করে দেওয়া হবে।’

গতকাল দুপুরে কারওয়ান বাজারে বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুত ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ) আয়োজিত সংবাদ ব্রিফিংয়ে তিনি এ কথা বলেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিজিএমইএ সাবেক সভাপতি আবদুস সালাম মুর্শেদী এমপি, ব্যবসায়ী-শিল্পপতিদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই সভাপতি ও বিজিএমইএর সাবেক সভাপতি শফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন, সংগঠনটির আরেক সাবেক সভাপতি আতিকুল ইসলাম প্রমুখ।

লিখিত বক্তব্য পাঠ করে বিজিএমইএ সভাপতি সিদ্দিকুর রহমান বলেন, শ্রমিকদের নতুন মজুরি কাঠামো বিষয়ে ভিন্নমত রয়েছে। সমস্যা সমাধানে সরকার গঠিত ত্রিপক্ষীয় কমিটি কাজ করছে। কমিটি মজুরি কাঠামোর কোথাও ব্যত্যয় হলে তার পুনর্বিবেচনা করবে। তার জন্য আন্দোলন, ভাঙচুর করার প্রয়োজন নেই। তিনি আরও বলেন, পোশাক শিল্পের পরিস্থিতি অস্থিতিশীল করার লক্ষ্যে একটি মহল চক্রান্ত করছে। যার ফলে নিরীহ শ্রমিকদের উসকানি দিয়ে ও ভয়-ভীতি দেখিয়ে কর্মবিরতি করতে প্ররোচিত করা হচ্ছে। মজুরি কাঠামো নিয়ে আন্দোলন করার যৌক্তিকতা নেই। এ বিষয়ে সরকার গঠিত ত্রিপক্ষীয় কমিটি কাজ করছে।

বিজিএমইএ সভাপতি শ্রমিকদের উদ্দেশে বলেন, শ্রমিকদের সরলতার সুযোগ নিয়ে একটি স্বার্থান্বেষী মহল শিল্পে আপনাদের ব্যবহার করে অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টির অপতৎপরতায় লিপ্ত রয়েছে, যা মোটেও কাম্য নয়। আপনাদের সরলতার সুযোগে দেশের অর্থনীতির প্রাণ ও প্রধান কর্মসংস্থানের খাত নিয়ে কেউ ছিনিমিনি খেলবে, তা হতে দেবেন না। এ খাতটি ধ্বংস হলে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হবেন শ্রমিকরা। তারা কর্মহীন হবেন। আপনাদের জন্য কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা হতে পারে, এমন কোনো খাত এখনো গড়ে ওঠেনি।

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
যাত্রীদের কষ্ট বিবেচনায় বিমানের প্রস্তাব নাকচ খালেদা জিয়ার
যাত্রীদের কষ্ট বিবেচনায় বিমানের প্রস্তাব নাকচ খালেদা জিয়ার
সিলেট থেকে সরাসরি হজ ফ্লাইট শুরু ১৪ মে
সিলেট থেকে সরাসরি হজ ফ্লাইট শুরু ১৪ মে
‘বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম সূচকে ১৬ ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ’
‘বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম সূচকে ১৬ ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ’
নারীবিষয়ক সংস্কার প্রস্তাব আগাগোড়া ইসলামবিরোধী : হেফাজতে ইসলাম
নারীবিষয়ক সংস্কার প্রস্তাব আগাগোড়া ইসলামবিরোধী : হেফাজতে ইসলাম
'ইতিহাস থেকে শিক্ষা নিয়ে দেশ পরিচালনার সুযোগ কাজে লাগাতে হবে'
'ইতিহাস থেকে শিক্ষা নিয়ে দেশ পরিচালনার সুযোগ কাজে লাগাতে হবে'
গত ১৫ বছরে সাংবাদিকদের ভূমিকা মূল্যায়নে জাতিসংঘের সহায়তা চাওয়া হবে : প্রেস সচিব
গত ১৫ বছরে সাংবাদিকদের ভূমিকা মূল্যায়নে জাতিসংঘের সহায়তা চাওয়া হবে : প্রেস সচিব
পতিত স্বৈরাচার আবারও মাথাচাড়া দেওয়ার চেষ্টা করছে : তারেক রহমান
পতিত স্বৈরাচার আবারও মাথাচাড়া দেওয়ার চেষ্টা করছে : তারেক রহমান
খালেদা জিয়া দেশে ফিরতে পারেন ৫ মে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরতে পারেন ৫ মে
বাছাইকৃত সংবাদ
বাছাইকৃত সংবাদ
আবহাওয়া অফিসের নতুন বার্তা
আবহাওয়া অফিসের নতুন বার্তা
‘চাকরির সুযোগ তৈরিতে বেসরকারি খাতের বিকল্প নেই’
‘চাকরির সুযোগ তৈরিতে বেসরকারি খাতের বিকল্প নেই’
রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ কাল
রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ কাল
সর্বশেষ খবর
একটি অবিশ্বাস: সারা জীবনের কান্না
একটি অবিশ্বাস: সারা জীবনের কান্না

৫ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

যাত্রীদের কষ্ট বিবেচনায় বিমানের প্রস্তাব নাকচ খালেদা জিয়ার
যাত্রীদের কষ্ট বিবেচনায় বিমানের প্রস্তাব নাকচ খালেদা জিয়ার

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সিলেট থেকে সরাসরি হজ ফ্লাইট শুরু ১৪ মে
সিলেট থেকে সরাসরি হজ ফ্লাইট শুরু ১৪ মে

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

টেন্ডুলকারকে ছাড়িয়ে রেকর্ড গড়লেন সুদর্শান
টেন্ডুলকারকে ছাড়িয়ে রেকর্ড গড়লেন সুদর্শান

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ২
চাঁদপুরে গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম সূচকে ১৬ ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ’
‘বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম সূচকে ১৬ ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোবিপ্রবিতে গুচ্ছের ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন
নোবিপ্রবিতে গুচ্ছের ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বিএনপির পরিচ্ছন্নতা ও বৃক্ষরোপণ অভিযান
রাজধানীতে বিএনপির পরিচ্ছন্নতা ও বৃক্ষরোপণ অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সীমান্তে ছবি তুলতে যাওয়া মামা-ভাগিনাকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ
সীমান্তে ছবি তুলতে যাওয়া মামা-ভাগিনাকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাহবাজ শরিফের ইউটিউব চ্যানেল ভারতে বন্ধ করল মোদি প্রশাসন
শাহবাজ শরিফের ইউটিউব চ্যানেল ভারতে বন্ধ করল মোদি প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়ির নিচে ছিল ব্যক্তিগত ‌‘বন্দিশালা’, মুক্ত হলেন নারীসহ দুজন
বাড়ির নিচে ছিল ব্যক্তিগত ‌‘বন্দিশালা’, মুক্ত হলেন নারীসহ দুজন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে একমাত্র টেস্টের জন্য ইংল্যান্ডের দল ঘোষণা
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে একমাত্র টেস্টের জন্য ইংল্যান্ডের দল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজনীতিকে মানুষের কল্যাণে নিবেদিত করাই হবে প্রধান লক্ষ্য : মাসুদ সাঈদী
রাজনীতিকে মানুষের কল্যাণে নিবেদিত করাই হবে প্রধান লক্ষ্য : মাসুদ সাঈদী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
কুড়িগ্রামে জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকের ঢল
টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকের ঢল

১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

রোহিঙ্গা নারীকে জন্মসনদ, কুমিল্লায় ইউপি চেয়ারম্যান বরখাস্ত
রোহিঙ্গা নারীকে জন্মসনদ, কুমিল্লায় ইউপি চেয়ারম্যান বরখাস্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গবেষণা গ্রন্থের জন্য ইতিহাস পরিষদ পুরস্কার লাভ
গবেষণা গ্রন্থের জন্য ইতিহাস পরিষদ পুরস্কার লাভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রকে ফের হুঁশিয়ারি দিল ইরান
যুক্তরাষ্ট্রকে ফের হুঁশিয়ারি দিল ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘বৈষম্যহীন গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়াতে তরুণদের প্রস্তাবনাকে গুরুত্ব দিবে বিএনপি’
‌‘বৈষম্যহীন গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়াতে তরুণদের প্রস্তাবনাকে গুরুত্ব দিবে বিএনপি’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘুরতে গিয়ে টিলার বালি চাপায় দুই শিশুর মৃত্যু
ঘুরতে গিয়ে টিলার বালি চাপায় দুই শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কুড়িগ্রামে ভারতীয় মদ জব্দ
কুড়িগ্রামে ভারতীয় মদ জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁবিপ্রবিতে ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
চাঁবিপ্রবিতে ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বক্ষব্যাধি ক্লিনিকের ৫৮ শতক সরকারি জমি উদ্ধার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বক্ষব্যাধি ক্লিনিকের ৫৮ শতক সরকারি জমি উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রশাসনের কড়াকড়িতে অভিবাসন সমাজে আতঙ্ক
ট্রাম্প প্রশাসনের কড়াকড়িতে অভিবাসন সমাজে আতঙ্ক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়াকাটা-ভাঙ্গা ৬ লেন মহাসড়কের দাবিতে মানববন্ধন
কুয়াকাটা-ভাঙ্গা ৬ লেন মহাসড়কের দাবিতে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাহিমের জোড়া গোলে আবারও আবাহনীকে হারাল কিংস
ফাহিমের জোড়া গোলে আবারও আবাহনীকে হারাল কিংস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জিআই স্বীকৃতি পেল কুমিল্লার ঐতিহ্যবাহী খাদি
জিআই স্বীকৃতি পেল কুমিল্লার ঐতিহ্যবাহী খাদি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বট পাকুড়ের বিয়ে হলো মহাধুমধামে
বট পাকুড়ের বিয়ে হলো মহাধুমধামে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মৌলিক সংস্কার আদায় না করে মাঠ থেকে যাব না: সামান্তা
মৌলিক সংস্কার আদায় না করে মাঠ থেকে যাব না: সামান্তা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যারা নির্বাচন পেছাতে চায়, তারা জনগণকে ভয় পায় : প্রিন্স
যারা নির্বাচন পেছাতে চায়, তারা জনগণকে ভয় পায় : প্রিন্স

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা চরম ধৃষ্টতাপূর্ণ : মামুনুল হক
নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা চরম ধৃষ্টতাপূর্ণ : মামুনুল হক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান সীমান্তবর্তী পাঁচ ভারতীয় সেনাঘাঁটিতে গোলাগুলি
পাকিস্তান সীমান্তবর্তী পাঁচ ভারতীয় সেনাঘাঁটিতে গোলাগুলি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলার আশঙ্কায় পাকিস্তাননিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে হাজারের বেশি মাদ্রাসা বন্ধ ঘোষণা
ভারতের হামলার আশঙ্কায় পাকিস্তাননিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে হাজারের বেশি মাদ্রাসা বন্ধ ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি বিমান ঘাঁটিতে হুথির হামলা, বাজল সাইরেন- ফ্লাইট বাতিল
ইসরায়েলি বিমান ঘাঁটিতে হুথির হামলা, বাজল সাইরেন- ফ্লাইট বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মহাসমাবেশ সফল করতে হেফাজতের গণমিছিল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মহাসমাবেশ সফল করতে হেফাজতের গণমিছিল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের সঙ্গে উত্তেজনায় পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে খাদ্য মজুদের নির্দেশ
ভারতের সঙ্গে উত্তেজনায় পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে খাদ্য মজুদের নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দখলকৃত জেরুজালেমের দাবানল নিয়ন্ত্রণে
ইসরায়েলের দখলকৃত জেরুজালেমের দাবানল নিয়ন্ত্রণে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক আইজিপি মো. মোদাব্বির হোসেন চৌধুরী মারা গেছেন
সাবেক আইজিপি মো. মোদাব্বির হোসেন চৌধুরী মারা গেছেন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জংলি’ কি সুপারহিট! আয় জানালেন প্রযোজক
‘জংলি’ কি সুপারহিট! আয় জানালেন প্রযোজক

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পশ্চিমবঙ্গে পাকিস্তানি পতাকা নিয়ে অশান্তির ছক, দুই ‘বিজেপি কর্মী’ গ্রেফতার
পশ্চিমবঙ্গে পাকিস্তানি পতাকা নিয়ে অশান্তির ছক, দুই ‘বিজেপি কর্মী’ গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ কাল
রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ কাল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এরপর নেতানিয়াহুর ‘নজরে’ কি দামেস্ক?
এরপর নেতানিয়াহুর ‘নজরে’ কি দামেস্ক?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন প্রেমের ‘আনুষ্ঠানিক’ ঘোষণা দিলেন শিখর ধাওয়ান
নতুন প্রেমের ‘আনুষ্ঠানিক’ ঘোষণা দিলেন শিখর ধাওয়ান

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক নারী মারা গেছেন
বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক নারী মারা গেছেন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ নিয়ে যে বার্তা নাহিদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ নিয়ে যে বার্তা নাহিদের

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের তেল কিনলেই মার্কিন নিষেধাজ্ঞা: ট্রাম্প
ইরানের তেল কিনলেই মার্কিন নিষেধাজ্ঞা: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে দুঃসহ সময় কাটাচ্ছে কাশ্মীরিরা, হয়রানি-মারধর আর ধরপাকড়
ভারতে দুঃসহ সময় কাটাচ্ছে কাশ্মীরিরা, হয়রানি-মারধর আর ধরপাকড়

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীর নিয়ে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর আলাপ
কাশ্মীর নিয়ে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর আলাপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘এখনও কাশ্মীরের জঙ্গলে’ লুকিয়ে আছে পেহেলগাঁও হামলাকারীরা: ভারতীয় তদন্ত সংস্থা
‘এখনও কাশ্মীরের জঙ্গলে’ লুকিয়ে আছে পেহেলগাঁও হামলাকারীরা: ভারতীয় তদন্ত সংস্থা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে সরিয়ে দিলেন ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে সরিয়ে দিলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাসকিনকে নিয়ে সুখবর পেল বাংলাদেশ
তাসকিনকে নিয়ে সুখবর পেল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবহাওয়া অফিসের নতুন বার্তা
আবহাওয়া অফিসের নতুন বার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্যটকে মুখর সিলেট
পর্যটকে মুখর সিলেট

১৯ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ চলছে
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ চলছে

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুতুবদিয়ায় সমুদ্রের গোলাপী চিংড়ি
কুতুবদিয়ায় সমুদ্রের গোলাপী চিংড়ি

৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

যদি কিন্তু অথবা ছাড়া আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে হবে: হাসনাত আবদুল্লাহ
যদি কিন্তু অথবা ছাড়া আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে হবে: হাসনাত আবদুল্লাহ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরিচ্ছন্নতা ও দখলমুক্ত পরিবেশ নিশ্চিতে উত্তরা ঘুরে দেখলেন রাজউক চেয়ারম্যান
পরিচ্ছন্নতা ও দখলমুক্ত পরিবেশ নিশ্চিতে উত্তরা ঘুরে দেখলেন রাজউক চেয়ারম্যান

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বাংলাদেশের দল ঘোষণা
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বাংলাদেশের দল ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীবিষয়ক সংস্কার প্রস্তাব আগাগোড়া ইসলামবিরোধী : হেফাজতে ইসলাম
নারীবিষয়ক সংস্কার প্রস্তাব আগাগোড়া ইসলামবিরোধী : হেফাজতে ইসলাম

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গীতে বজ্রপাতে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীর মৃত্যু
টঙ্গীতে বজ্রপাতে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীর মৃত্যু

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক