শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৩৯, মঙ্গলবার, ৩০ জুলাই, ২০১৯

প্রিয়া সাহাকে নিয়ে যা বললেন গোলাম মাওলা রনি

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
প্রিয়া সাহাকে নিয়ে যা বললেন গোলাম মাওলা রনি

সম্প্রতি ট্রাম্পের কাছে প্রিয়া সাহার ‘নালিশ’ ইস্যুতে নানা আলোচনা-সমালোচনার ঝড় উঠেছে। এবার এ বিষয়ে মুখ খুললেন আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য গোলাম মাওলা রনি।

তিনি তার ইউটিউব চ্যানেলে বলেন,  সম্প্রতি প্রিয়া সাহা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র গিয়ে একটি বক্তব্য দিয়েছেন যে বাংলাদেশ থেকে বহু সংখ্যক গুম হয়ে গেছেন। এই সংখ্যাটা হলো এমন আজগুবি, প্রায় পৌনে চার কোটি। প্রিয়া সাহার এই বক্তব্য নিয়ে এখন সারা বাংলাদেশে ঝড় বইছে। কেউ বলছেন, রাষ্ট্রদোহ অন্যায় করেছেন। কেউ প্রিয়ার গ্রেপতার দাবি করছেন। সরকারের পক্ষ থেকে একটি গ্রুপ যারা সরকারের মুখপাত্র হিসেবে পরিচিত, তারা বললো-প্রিয়াকে ছাড়া হবে না।তার বিচার করা হবে। তাকে আইনের আওতায় আনতে হবে, জবাবদিহী করতে হবে।”

গোলাম মাওলা রনি বলেন, “এ ধরনের কথাবার্তা যখন চলছিল তখন যারা প্রিয়া বিরোধী তারা সবাই এক হয়ে প্রিয়া চৌদ্দ গোষ্ঠী উদ্ধার শুরু করে দিল। এরই মধ্যে মধ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, যিনি বর্তমানে লন্ডনে চোখের চিকিৎসা করাচ্ছেন, সেখান থেকে তিনি দলের সাধারণ সম্পাদককে নির্দেশনা দিলেন- এ বিষয়ে বাড়াবাড়ি না করতে। তিনি বললেন- এটা খুব ছোট্টা একটা বিষয়। প্রিয়াকে আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ দিতে হবে। তার কথা শুনতে হবে।”

 “আপনারা জানেন- বাংলাদেশের আওয়ামী লীগ এবং বিএনপি দুটো দলই মূলত নেতা নির্ভর দল। নেতার কথায় তারা লাফায়। নেতা যা বলেন তার সঙ্গে আরও ১০ ডিগ্রি যোগ করে তারা সেভাবে বক্তব্য দেওয়া শুরু করেন,” উল্লেখ করেন সাবেক এই এমপি।

তিনি বলেন, “যে-ই প্রধানমন্ত্রী এই নির্দেশনা দিলেন, মুহূর্তের মধ্যে আওয়ামী লীগের লোকজন যারা প্রিয়ার বিরুদ্ধে বিরাট বিরাট রচনা করে, একেবারে লাঠি, বোমা, গুলি নিয়ে হম্বিতম্বী শুরু করেছিলেন, তারা মুহূর্তের মধ্যে এমন চুপসে গেলেন, কথা রীতিমতো ১৮০ ডিগ্রি উল্টো হয়ে গেল। অর্থাৎ যারা প্রিয়ার বিচার চাইতো এখন তারা বলে না, প্রিয়াকে গ্রেফতার করা হবে না। উল্টো তাকে পুলিশি নিরাপত্তা দেওয়া হবে।”

“এই সমস্ত কথাবার্তা যখন চলছিল, তখন যারা বাইরে সন্দেহ করতো তাদের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিল।প্রথম দেখা গেল- প্রিয়া একদিকে আর গোটা দেশ আরেক দিকে। এটা ছিল এক ধরনের রসায়ন। আবার যখন দেখা গেল যে সরকারের পক্ষ থেকে প্রিয়ার পক্ষাবলম্বন করা হলো, তখন তারা (বিভিন্ন ওয়াজ-নসিহতে যেমন: চরমোনাই, পীর মাশায়েখ) ধরে নিল যে, প্রিয়ার পিছনে ইহুদি চক্রান্ত আছে। তার পেছনে ভারত আছে, আমেরিকা আছে। প্রিয়ার একটা চুলও আওয়ামী লীগ সরকার স্পর্শ করতে পারবে না। তখন কী হলো- প্রিয়ার সঙ্গে পুরো আওয়ামী লীগ একদিকে চলে গেছে। আর সমগ্র দেশ চলে গেছে প্রিয়ার বিরুদ্ধে। আর এই বিতর্ক সহজে থামবে না,” যোগ করেন তিনি।

তিনি বলেন, “এর কারণটা হলো- আসলে দেশে গণতন্ত্র নেই তো, মানুষের বলার কোনও সুযোগ নেই, প্রত্যেকটা মানুষ ভয় পায়। তারা আসলে এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ সরকারকে গালাগালি করতে চায়। তারা ভোট চুরি নিয়ে কথা বলতে চায়, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে কথা বলতে চায়। এছাড়া শেয়ার মার্কেট থেকে শুরু করে অন্যান্য যে সকল কলঙ্কজনক ঘটনা ঘটেছে, তা নিয়ে মিছিল করতে চায়, মিটিং করতে চায়। কিন্তু ভয় যে মামলা-মোকদ্দমা হবে। ঝক্কি-ঝামেলা হবে। এই জন্য তারা এই ভয়টাকে মনের মধ্যে লুকিয়ে রেখে প্রিয়াকে পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সবাই মিলে ‘ছেলেধরা’র মতো ঝাপিয়ে পড়েছে ।”

গোলাম মাওলা রনি বলেন, “মানুষের এই যে ক্ষোভ, আমি মনে করি- এটাকে এক লক্ষ ভাগ করলে এর এক ভাগ হলো প্রিয়ার ওপর। আর বাকিটা পুরো ক্ষোভটা কিন্তু সরকারের ওপর। সরকারের ক্ষোভটা সরকারের ওপর ঝাড়তে না পেরে প্রিয়ার ওপরে ঝাড়ছে।”
তিনি বলেন, “আর প্রিয়া বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে খুব সাধারণ একজন রমণী। তার স্বামী মলয় সাহা। তিনি আসলে আমার বন্ধু মানুষ। আমি মলয়কে চিনি। তিনি দুর্নীতি দমন কমিশনের উপ-পরিচালক। খুব সাধারণ পরিবার।”

তিনি বলেন, “আমেরিকার স্টেট ডিপার্টমেন্ট অনেক লোককেই নেয়। এটা এমন কিছু না। দেখা গেল, স্টেট ডিপার্টমেন্টের একটা অ্যাপয়েন্টমেন্ট হলো, সারা পৃথিবীর ২০০/২৫০ দেশ থেকে লোক এনে সেমিনার করলো। আবার অনুষ্ঠানের সবাইকে এক সঙ্গে নিয়ে কখনও হোয়াইট হাউস দেখাতে নিয়ে যায়, কখনও মার্কিন কংগ্রেস দেখাতে নিয়ে যায়। তো এরই ফাঁকে হয়তো তারা সুযোগ পেয়ে ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে দেখা করার সুযোগ পেয়েছে। এটা এমন কিছু না। তো এই মলয়ের স্ত্রী প্রিয়া, সাধারণ একটি ফ্যামিলি, সাধারণ একটা অবস্থা থেকে ওখানে গেছেন। আসলে মানুষের এই ক্ষোভটা প্রিয়ার ওপর না। এই ক্ষোভটা আসলে সরকারের প্রতি। আর এই ক্ষোভের কবলে পড়ে প্রিয়া এবং প্রিয়ার পরিবার দিশেহারা হয়ে পড়েছে। ফলে তারা সকাল-বিকাল একেক ধরনের কথা বলে বিষয়টিকে আরও জটিল করে ফেলেছে।”

গোলাম মাওলা রনি বলেন, “যখন প্রিয়া সাহা ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে কথা বলছিলেন, তখন তার গলা কাঁপছিল। তিনি ৩ মিলিয়ন বলতে গেছেন, নাকি ৩ শত বা ৩ হাজার বলতে গেছেন, সে ব্যাপারে তার আসলে তার কোনও মানসিক প্রস্তুতি ছিল না। তিনি যখন ট্রাম্পকে দেখেছেন, তার সঙ্গে কথা বলার সুযোগ পেয়েছেন, মুহূর্তের মধ্যে তিনি ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে গেছেন এবং তার মুখে যা এসেছে তিনি তা-ই বলে গেছেন। আমি নিশ্চিত যে, তিনি এ কথা বলার জন্য যে খুব পরিকল্পনা নিয়ে গেছেন, বিষয়টা আসলে তা নয়।”

তিনি বলেন, “তার ওই বক্তব্যের পর যখন সারা বাংলাদেশ গর্জে উঠল, তখন প্রিয়া সাহা ভয় পেয়ে গেছে,  এমন অবস্থায় তিনি একটা বিবৃতি দিলেন। তখন তিনি বললেন, এটা তিনি শিখেছেন বা জেনেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছ থেকে। কারণ শেখ হাসিনা বিগত দিনে যখন বিরোধী দলে ছিলেন, তখন তিনি বিভিন্ন সময় বলেছেন যে, বাংলাদেশ থেকে এত সংখ্যক বা তিন কোটি হিন্দু চলে গেছে। প্রিয়া এখানে সরাসরি প্রধানমন্ত্রীকে তার গ্রুপের মধ্যে নিয়ে এসেছেন। আপনারা জানেন- আমাদের দেশের রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দরা যখন সরকারের বাইরে থাকেন, তখন এক ধরনের কথা বলেন। আর যখন সরকারে থাকেন তখন এক ধরনের কথা বলেন। শেখ হাসিনা যখন সরকারের বাইরে ছিলেন তখন অনেক কথাই উনি বলেছেন। এখন সেই কথা তার বিরুদ্ধে কেউ মনে করতে বা রাখতে চায় না। কিন্তু প্রিয়া এই ক্রিটিক্যাল মোমেন্টে এই ধরনের কথা বলে প্রধানমন্ত্রীকে বড় করলেন নাকি ছোট করলেন। প্রিয়া প্রধানমন্ত্রীকে তার দলে এনে তিনি কি নিজের ক্ষতি করলেন নাকি প্রধানমন্ত্রীর ক্ষতি করলেন, এটা তিনি চিন্তা করেননি। ফলে বিষয়টা এক ধরনের জগাখিচুরি মার্কা হয়ে গেছে।”

তিনি আরও বলেন, “আরও একটা বিষয় সামনে এসেছে। দেখা গেছে তিনি (প্রিয়া) ইহুদিদের সঙ্গে একটা বৈঠক করেছেন। ইহুদি রাষ্ট্রের একজন মন্ত্রী এবং অন্য দেশের একজন মন্ত্রীর একটা ডিনার পার্টি চলছিল, সেই ডিনারে প্রিয়া বসা ছিলেন, এমন একটা ছবিও প্রকাশ্যে এসেছে।”

গোলাম মাওলা রনি বলেন, “বাংলাদেশের যে সমস্ত সাংবাদিক, সমাজকর্মী, নেতা যারা বিভিন্ন সময় স্টেট ডিপার্টমেন্টে গেছেন, তারা জানেন যে, স্টেট ডিপার্টমেন্ট আমন্ত্রিত অতিথিদের সম্মানে একাধিক ডিনার পার্টির আয়োজন করে থাকে। কখনও বাসায়, কখনও হোটেলে। এই ডিনার পার্টিতে বিভিন্ন লোক আসে। প্রিয়াও এ রকম একটা ডিনার পার্টিতে গিয়েছেন। কাজেই প্রিয়ার এই ছবিটিও আরেকটা ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ।
তিনি বলেন, “প্রিয়া আসলে এই ধরনের একটার পর একটা কাজ করে বিষয়টিকে জগখিচুরি বানিয়ে ফেলেছেন। এটা যেমন সত্য, তার সঙ্গে আরও একটা আশঙ্কার ব্যাপার কিন্তু আছে। প্রিয়া এটার সঙ্গে জড়িত থাকতেও পারে, নাও থাকতে পারে, আমি জানি না।”

তিনি বলেন, “আশঙ্কার ব্যাপারটা হলো- আপনারা সকলেই জানেন যে, বিজেপি সরকার দ্বিতীয় দফায় ভারতে ক্ষমতায় আসার পর তারা একটা বিরাট রোডম্যাপ তৈরি করেছে যে, পশ্চিমবঙ্গ, আসাম, মিজোরাম, ত্রিপুরা থেকে প্রায় ১ কোটি (প্রাথমিক স্তরে ৪০ লাখ) এর একটা তালিকা করেছে, যারা ভারতীয় হিন্দু এবং ভারতীয় মুসলমান। এদের ব্যাপারে তারা বলছে, এই লোকগুলো বাংলাদেশের। তারা অবৈধভাবে অনুপ্রবেশ করে ভারতে বসবাস করছে। বিজেপি এই লোকগুলোকে বাংলাদেশে ঢুকাতে চাচ্ছে। তারা এটা দুটো কারণে করতে চাচ্ছে। প্রথম কারণ হলো- বাংলাদেশের প্রতি এক ধরনের চাপ সৃষ্টি করা। আর দ্বিতীয় কারণ- এই লোকগুলোর সবাই কংগ্রেসকে ভোট দেয়। অনাদিকাল থেকে এই সমস্ত এলাকায় তারা কংগ্রেসকে ভোট দেয়, আর পশ্চিমবঙ্গে মমতা বন্দোপাধ্যায়কে ভোট দেয়। মমতা ও কংগ্রেসের হাত দুর্বল করার জন্য মূলত বিগত ১০ বছর যাবৎ বিজেপি একটা আন্দোলন করার চেষ্টা করছে। কাজেই প্রিয়া সাহার এই কথার মধ্যে যদি বিজেপির কোনও চক্রান্ত থাকে যে ঠিক আছে তারা বাংলাদেশ থেকে চলে গেছে, বাংলাদেশে জায়গা আছে, জমি আছে, তো সেই জমি তাদেরকে ফিরিয়ে দেওয়া হোক। তাদের সত্ব, নাগরিকত্ব ফিরিয়ে দেওয়া হোক। ভারতে বিজেপি সরকার এই দাবি তুলে যদি তাদেরকে রোহিঙ্গাদের মতো পুশব্যাক শুরু করে, আপনি বিশ্বাস করেন বাংলাদেশে ম্যাসাকার হয়ে যাবে।”

“প্রিয়ার এই ব্যাপারটা একদিকে যেমন ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখার সুযোগ আছে, তেমনি এই ঘটনার প্রেক্ষাপটে আমাদের বৃহৎ প্রতিবেশি আমাদেরকে নিয়ে যেন খেলতে না পারে এবং আমাদের জাতীয় জীবনে যেন দ্বিতীয় রোহিঙ্গা ঘটনা না ঘটে, সেই ব্যাপারেও আমাদেরকে সতর্ক থাকতে হবে। সেই সঙ্গে প্রিয়া সাহার এই জগাখিচুরির কবলে পড়ে, দেশ ও জাতির মধ্যে উত্তেজনা সৃষ্টি করে, আমাদের এই উত্তেজনাটাকে যাতে সীমান্তের অপর পাড়ে ঠেলে দেওয়া না হয়, এ ব্যাপারে সতর্ক হওয়ার জন্য আমি সবাইকে অনুরোধ করছি।

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ জুলাই)
সাত জেলার ওপর দিয়ে দুপুরের মধ্যে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা
সাত জেলার ওপর দিয়ে দুপুরের মধ্যে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
আওয়ামী লীগ ছাড়া সব দলের কাছে আয়-ব্যয়ের হিসাব চেয়েছে ইসি
আওয়ামী লীগ ছাড়া সব দলের কাছে আয়-ব্যয়ের হিসাব চেয়েছে ইসি
সাগরে লঘুচাপ, তিন নম্বর স্থানীয় সতর্কসংকেত
সাগরে লঘুচাপ, তিন নম্বর স্থানীয় সতর্কসংকেত
মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের নামে নামকৃত চত্বর ও সড়ক উদ্বোধন
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের নামে নামকৃত চত্বর ও সড়ক উদ্বোধন
‌‘জুলাই শহিদদের প্রেরণা অনুসরণ করলে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র বিনির্মাণ সম্ভব’
‌‘জুলাই শহিদদের প্রেরণা অনুসরণ করলে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র বিনির্মাণ সম্ভব’
নতুন বাংলাদেশ গড়ার সুযোগ এসেছে : শিক্ষা উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়ার সুযোগ এসেছে : শিক্ষা উপদেষ্টা
মঙ্গলবার ঢাকায় আসছেন তুরস্কের প্রতিরক্ষা শিল্প সচিব
মঙ্গলবার ঢাকায় আসছেন তুরস্কের প্রতিরক্ষা শিল্প সচিব
‌‘উপজেলা পর্যায়ে আদালত সম্প্রসারণে সব দল একমত’
‌‘উপজেলা পর্যায়ে আদালত সম্প্রসারণে সব দল একমত’
বাংলা একাডেমির কার্যক্রমে গুণগত পরিবর্তন ও সংস্কারে কমিটি
বাংলা একাডেমির কার্যক্রমে গুণগত পরিবর্তন ও সংস্কারে কমিটি
সর্বশেষ খবর
সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে
সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে

১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বগুড়া প্রেসক্লাবের নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা
জানালেন সাবেক কাউন্সিলর সিপার
বগুড়া প্রেসক্লাবের নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানালেন সাবেক কাউন্সিলর সিপার

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের
নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা
বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা
গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা

১৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার
কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা
যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

৩০ মিনিট আগে | পরবাস

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ
হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ৪ মাদক কারবারি গ্রেফতার
সোনারগাঁয়ে ৪ মাদক কারবারি গ্রেফতার

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্লাব বিশ্বকাপে চমক দেখিয়ে প্রিমিয়ার লিগে ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার
ক্লাব বিশ্বকাপে চমক দেখিয়ে প্রিমিয়ার লিগে ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৪ বছর পর নতুন করে ফিরছে আজম খানের 'উচ্চারণ'
১৪ বছর পর নতুন করে ফিরছে আজম খানের 'উচ্চারণ'

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা ১০০ ছাড়িয়েছে
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা ১০০ ছাড়িয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চলতি বছর হজে গিয়ে মারা গেছেন ৪৪ বাংলাদেশি
চলতি বছর হজে গিয়ে মারা গেছেন ৪৪ বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কেনিয়ায় সরকারবিরোধী বিক্ষোভ, পুলিশের গুলিতে নিহত ১১
কেনিয়ায় সরকারবিরোধী বিক্ষোভ, পুলিশের গুলিতে নিহত ১১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি থেকে দেশে ফিরেছেন ৭৬ হাজারের বেশি হাজি
সৌদি থেকে দেশে ফিরেছেন ৭৬ হাজারের বেশি হাজি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সিরাজগঞ্জে ট্রাক-অটোরিকশা সংঘর্ষে প্রাণ গেল বাবা-ছেলের
সিরাজগঞ্জে ট্রাক-অটোরিকশা সংঘর্ষে প্রাণ গেল বাবা-ছেলের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ জুলাই)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত জেলার ওপর দিয়ে দুপুরের মধ্যে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা
সাত জেলার ওপর দিয়ে দুপুরের মধ্যে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সকালে লেবুপানি পানের উপকারিতা
সকালে লেবুপানি পানের উপকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আওয়ামী লীগ ছাড়া সব দলের কাছে আয়-ব্যয়ের হিসাব চেয়েছে ইসি
আওয়ামী লীগ ছাড়া সব দলের কাছে আয়-ব্যয়ের হিসাব চেয়েছে ইসি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাগরে লঘুচাপ, তিন নম্বর স্থানীয় সতর্কসংকেত
সাগরে লঘুচাপ, তিন নম্বর স্থানীয় সতর্কসংকেত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মীরসরাইয়ে লরির ধাক্কায় শিশুর মৃত্যু
মীরসরাইয়ে লরির ধাক্কায় শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খাগড়াছড়ি পার্বত্য পরিষদের চেয়ারম্যানকে সকল কাজ থেকে বিরত থাকার নির্দেশ
খাগড়াছড়ি পার্বত্য পরিষদের চেয়ারম্যানকে সকল কাজ থেকে বিরত থাকার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা
১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের মধ্যদিয়ে দেশে গণতন্ত্র ফিরবে : মির্জা ফখরুল
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের মধ্যদিয়ে দেশে গণতন্ত্র ফিরবে : মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের দুঃসংবাদ দিল ইউটিউব, আসছে নতুন নীতিমালা
কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের দুঃসংবাদ দিল ইউটিউব, আসছে নতুন নীতিমালা

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে বারবার ত্রুটি, এবার জয়পুরে জরুরি অবতরণ
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে বারবার ত্রুটি, এবার জয়পুরে জরুরি অবতরণ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলে ছিল পানি, ছিল পরিবেশও—তবুও প্রাণ টেকেনি!
মঙ্গলে ছিল পানি, ছিল পরিবেশও—তবুও প্রাণ টেকেনি!

২৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

হোয়াইট হাউসের সামনে নেতানিয়াহুর সফরবিরোধী বিক্ষোভ
হোয়াইট হাউসের সামনে নেতানিয়াহুর সফরবিরোধী বিক্ষোভ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি
খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

নগর জীবন

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

সাংবাদিক শামীম আহমদ আর নেই
সাংবাদিক শামীম আহমদ আর নেই

নগর জীবন

কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম