শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৩৯, মঙ্গলবার, ৩০ জুলাই, ২০১৯

প্রিয়া সাহাকে নিয়ে যা বললেন গোলাম মাওলা রনি

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
প্রিয়া সাহাকে নিয়ে যা বললেন গোলাম মাওলা রনি

সম্প্রতি ট্রাম্পের কাছে প্রিয়া সাহার ‘নালিশ’ ইস্যুতে নানা আলোচনা-সমালোচনার ঝড় উঠেছে। এবার এ বিষয়ে মুখ খুললেন আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য গোলাম মাওলা রনি।

তিনি তার ইউটিউব চ্যানেলে বলেন,  সম্প্রতি প্রিয়া সাহা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র গিয়ে একটি বক্তব্য দিয়েছেন যে বাংলাদেশ থেকে বহু সংখ্যক গুম হয়ে গেছেন। এই সংখ্যাটা হলো এমন আজগুবি, প্রায় পৌনে চার কোটি। প্রিয়া সাহার এই বক্তব্য নিয়ে এখন সারা বাংলাদেশে ঝড় বইছে। কেউ বলছেন, রাষ্ট্রদোহ অন্যায় করেছেন। কেউ প্রিয়ার গ্রেপতার দাবি করছেন। সরকারের পক্ষ থেকে একটি গ্রুপ যারা সরকারের মুখপাত্র হিসেবে পরিচিত, তারা বললো-প্রিয়াকে ছাড়া হবে না।তার বিচার করা হবে। তাকে আইনের আওতায় আনতে হবে, জবাবদিহী করতে হবে।”

গোলাম মাওলা রনি বলেন, “এ ধরনের কথাবার্তা যখন চলছিল তখন যারা প্রিয়া বিরোধী তারা সবাই এক হয়ে প্রিয়া চৌদ্দ গোষ্ঠী উদ্ধার শুরু করে দিল। এরই মধ্যে মধ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, যিনি বর্তমানে লন্ডনে চোখের চিকিৎসা করাচ্ছেন, সেখান থেকে তিনি দলের সাধারণ সম্পাদককে নির্দেশনা দিলেন- এ বিষয়ে বাড়াবাড়ি না করতে। তিনি বললেন- এটা খুব ছোট্টা একটা বিষয়। প্রিয়াকে আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ দিতে হবে। তার কথা শুনতে হবে।”

 “আপনারা জানেন- বাংলাদেশের আওয়ামী লীগ এবং বিএনপি দুটো দলই মূলত নেতা নির্ভর দল। নেতার কথায় তারা লাফায়। নেতা যা বলেন তার সঙ্গে আরও ১০ ডিগ্রি যোগ করে তারা সেভাবে বক্তব্য দেওয়া শুরু করেন,” উল্লেখ করেন সাবেক এই এমপি।

তিনি বলেন, “যে-ই প্রধানমন্ত্রী এই নির্দেশনা দিলেন, মুহূর্তের মধ্যে আওয়ামী লীগের লোকজন যারা প্রিয়ার বিরুদ্ধে বিরাট বিরাট রচনা করে, একেবারে লাঠি, বোমা, গুলি নিয়ে হম্বিতম্বী শুরু করেছিলেন, তারা মুহূর্তের মধ্যে এমন চুপসে গেলেন, কথা রীতিমতো ১৮০ ডিগ্রি উল্টো হয়ে গেল। অর্থাৎ যারা প্রিয়ার বিচার চাইতো এখন তারা বলে না, প্রিয়াকে গ্রেফতার করা হবে না। উল্টো তাকে পুলিশি নিরাপত্তা দেওয়া হবে।”

“এই সমস্ত কথাবার্তা যখন চলছিল, তখন যারা বাইরে সন্দেহ করতো তাদের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিল।প্রথম দেখা গেল- প্রিয়া একদিকে আর গোটা দেশ আরেক দিকে। এটা ছিল এক ধরনের রসায়ন। আবার যখন দেখা গেল যে সরকারের পক্ষ থেকে প্রিয়ার পক্ষাবলম্বন করা হলো, তখন তারা (বিভিন্ন ওয়াজ-নসিহতে যেমন: চরমোনাই, পীর মাশায়েখ) ধরে নিল যে, প্রিয়ার পিছনে ইহুদি চক্রান্ত আছে। তার পেছনে ভারত আছে, আমেরিকা আছে। প্রিয়ার একটা চুলও আওয়ামী লীগ সরকার স্পর্শ করতে পারবে না। তখন কী হলো- প্রিয়ার সঙ্গে পুরো আওয়ামী লীগ একদিকে চলে গেছে। আর সমগ্র দেশ চলে গেছে প্রিয়ার বিরুদ্ধে। আর এই বিতর্ক সহজে থামবে না,” যোগ করেন তিনি।

তিনি বলেন, “এর কারণটা হলো- আসলে দেশে গণতন্ত্র নেই তো, মানুষের বলার কোনও সুযোগ নেই, প্রত্যেকটা মানুষ ভয় পায়। তারা আসলে এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ সরকারকে গালাগালি করতে চায়। তারা ভোট চুরি নিয়ে কথা বলতে চায়, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে কথা বলতে চায়। এছাড়া শেয়ার মার্কেট থেকে শুরু করে অন্যান্য যে সকল কলঙ্কজনক ঘটনা ঘটেছে, তা নিয়ে মিছিল করতে চায়, মিটিং করতে চায়। কিন্তু ভয় যে মামলা-মোকদ্দমা হবে। ঝক্কি-ঝামেলা হবে। এই জন্য তারা এই ভয়টাকে মনের মধ্যে লুকিয়ে রেখে প্রিয়াকে পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সবাই মিলে ‘ছেলেধরা’র মতো ঝাপিয়ে পড়েছে ।”

গোলাম মাওলা রনি বলেন, “মানুষের এই যে ক্ষোভ, আমি মনে করি- এটাকে এক লক্ষ ভাগ করলে এর এক ভাগ হলো প্রিয়ার ওপর। আর বাকিটা পুরো ক্ষোভটা কিন্তু সরকারের ওপর। সরকারের ক্ষোভটা সরকারের ওপর ঝাড়তে না পেরে প্রিয়ার ওপরে ঝাড়ছে।”
তিনি বলেন, “আর প্রিয়া বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে খুব সাধারণ একজন রমণী। তার স্বামী মলয় সাহা। তিনি আসলে আমার বন্ধু মানুষ। আমি মলয়কে চিনি। তিনি দুর্নীতি দমন কমিশনের উপ-পরিচালক। খুব সাধারণ পরিবার।”

তিনি বলেন, “আমেরিকার স্টেট ডিপার্টমেন্ট অনেক লোককেই নেয়। এটা এমন কিছু না। দেখা গেল, স্টেট ডিপার্টমেন্টের একটা অ্যাপয়েন্টমেন্ট হলো, সারা পৃথিবীর ২০০/২৫০ দেশ থেকে লোক এনে সেমিনার করলো। আবার অনুষ্ঠানের সবাইকে এক সঙ্গে নিয়ে কখনও হোয়াইট হাউস দেখাতে নিয়ে যায়, কখনও মার্কিন কংগ্রেস দেখাতে নিয়ে যায়। তো এরই ফাঁকে হয়তো তারা সুযোগ পেয়ে ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে দেখা করার সুযোগ পেয়েছে। এটা এমন কিছু না। তো এই মলয়ের স্ত্রী প্রিয়া, সাধারণ একটি ফ্যামিলি, সাধারণ একটা অবস্থা থেকে ওখানে গেছেন। আসলে মানুষের এই ক্ষোভটা প্রিয়ার ওপর না। এই ক্ষোভটা আসলে সরকারের প্রতি। আর এই ক্ষোভের কবলে পড়ে প্রিয়া এবং প্রিয়ার পরিবার দিশেহারা হয়ে পড়েছে। ফলে তারা সকাল-বিকাল একেক ধরনের কথা বলে বিষয়টিকে আরও জটিল করে ফেলেছে।”

গোলাম মাওলা রনি বলেন, “যখন প্রিয়া সাহা ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে কথা বলছিলেন, তখন তার গলা কাঁপছিল। তিনি ৩ মিলিয়ন বলতে গেছেন, নাকি ৩ শত বা ৩ হাজার বলতে গেছেন, সে ব্যাপারে তার আসলে তার কোনও মানসিক প্রস্তুতি ছিল না। তিনি যখন ট্রাম্পকে দেখেছেন, তার সঙ্গে কথা বলার সুযোগ পেয়েছেন, মুহূর্তের মধ্যে তিনি ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে গেছেন এবং তার মুখে যা এসেছে তিনি তা-ই বলে গেছেন। আমি নিশ্চিত যে, তিনি এ কথা বলার জন্য যে খুব পরিকল্পনা নিয়ে গেছেন, বিষয়টা আসলে তা নয়।”

তিনি বলেন, “তার ওই বক্তব্যের পর যখন সারা বাংলাদেশ গর্জে উঠল, তখন প্রিয়া সাহা ভয় পেয়ে গেছে,  এমন অবস্থায় তিনি একটা বিবৃতি দিলেন। তখন তিনি বললেন, এটা তিনি শিখেছেন বা জেনেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছ থেকে। কারণ শেখ হাসিনা বিগত দিনে যখন বিরোধী দলে ছিলেন, তখন তিনি বিভিন্ন সময় বলেছেন যে, বাংলাদেশ থেকে এত সংখ্যক বা তিন কোটি হিন্দু চলে গেছে। প্রিয়া এখানে সরাসরি প্রধানমন্ত্রীকে তার গ্রুপের মধ্যে নিয়ে এসেছেন। আপনারা জানেন- আমাদের দেশের রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দরা যখন সরকারের বাইরে থাকেন, তখন এক ধরনের কথা বলেন। আর যখন সরকারে থাকেন তখন এক ধরনের কথা বলেন। শেখ হাসিনা যখন সরকারের বাইরে ছিলেন তখন অনেক কথাই উনি বলেছেন। এখন সেই কথা তার বিরুদ্ধে কেউ মনে করতে বা রাখতে চায় না। কিন্তু প্রিয়া এই ক্রিটিক্যাল মোমেন্টে এই ধরনের কথা বলে প্রধানমন্ত্রীকে বড় করলেন নাকি ছোট করলেন। প্রিয়া প্রধানমন্ত্রীকে তার দলে এনে তিনি কি নিজের ক্ষতি করলেন নাকি প্রধানমন্ত্রীর ক্ষতি করলেন, এটা তিনি চিন্তা করেননি। ফলে বিষয়টা এক ধরনের জগাখিচুরি মার্কা হয়ে গেছে।”

তিনি আরও বলেন, “আরও একটা বিষয় সামনে এসেছে। দেখা গেছে তিনি (প্রিয়া) ইহুদিদের সঙ্গে একটা বৈঠক করেছেন। ইহুদি রাষ্ট্রের একজন মন্ত্রী এবং অন্য দেশের একজন মন্ত্রীর একটা ডিনার পার্টি চলছিল, সেই ডিনারে প্রিয়া বসা ছিলেন, এমন একটা ছবিও প্রকাশ্যে এসেছে।”

গোলাম মাওলা রনি বলেন, “বাংলাদেশের যে সমস্ত সাংবাদিক, সমাজকর্মী, নেতা যারা বিভিন্ন সময় স্টেট ডিপার্টমেন্টে গেছেন, তারা জানেন যে, স্টেট ডিপার্টমেন্ট আমন্ত্রিত অতিথিদের সম্মানে একাধিক ডিনার পার্টির আয়োজন করে থাকে। কখনও বাসায়, কখনও হোটেলে। এই ডিনার পার্টিতে বিভিন্ন লোক আসে। প্রিয়াও এ রকম একটা ডিনার পার্টিতে গিয়েছেন। কাজেই প্রিয়ার এই ছবিটিও আরেকটা ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ।
তিনি বলেন, “প্রিয়া আসলে এই ধরনের একটার পর একটা কাজ করে বিষয়টিকে জগখিচুরি বানিয়ে ফেলেছেন। এটা যেমন সত্য, তার সঙ্গে আরও একটা আশঙ্কার ব্যাপার কিন্তু আছে। প্রিয়া এটার সঙ্গে জড়িত থাকতেও পারে, নাও থাকতে পারে, আমি জানি না।”

তিনি বলেন, “আশঙ্কার ব্যাপারটা হলো- আপনারা সকলেই জানেন যে, বিজেপি সরকার দ্বিতীয় দফায় ভারতে ক্ষমতায় আসার পর তারা একটা বিরাট রোডম্যাপ তৈরি করেছে যে, পশ্চিমবঙ্গ, আসাম, মিজোরাম, ত্রিপুরা থেকে প্রায় ১ কোটি (প্রাথমিক স্তরে ৪০ লাখ) এর একটা তালিকা করেছে, যারা ভারতীয় হিন্দু এবং ভারতীয় মুসলমান। এদের ব্যাপারে তারা বলছে, এই লোকগুলো বাংলাদেশের। তারা অবৈধভাবে অনুপ্রবেশ করে ভারতে বসবাস করছে। বিজেপি এই লোকগুলোকে বাংলাদেশে ঢুকাতে চাচ্ছে। তারা এটা দুটো কারণে করতে চাচ্ছে। প্রথম কারণ হলো- বাংলাদেশের প্রতি এক ধরনের চাপ সৃষ্টি করা। আর দ্বিতীয় কারণ- এই লোকগুলোর সবাই কংগ্রেসকে ভোট দেয়। অনাদিকাল থেকে এই সমস্ত এলাকায় তারা কংগ্রেসকে ভোট দেয়, আর পশ্চিমবঙ্গে মমতা বন্দোপাধ্যায়কে ভোট দেয়। মমতা ও কংগ্রেসের হাত দুর্বল করার জন্য মূলত বিগত ১০ বছর যাবৎ বিজেপি একটা আন্দোলন করার চেষ্টা করছে। কাজেই প্রিয়া সাহার এই কথার মধ্যে যদি বিজেপির কোনও চক্রান্ত থাকে যে ঠিক আছে তারা বাংলাদেশ থেকে চলে গেছে, বাংলাদেশে জায়গা আছে, জমি আছে, তো সেই জমি তাদেরকে ফিরিয়ে দেওয়া হোক। তাদের সত্ব, নাগরিকত্ব ফিরিয়ে দেওয়া হোক। ভারতে বিজেপি সরকার এই দাবি তুলে যদি তাদেরকে রোহিঙ্গাদের মতো পুশব্যাক শুরু করে, আপনি বিশ্বাস করেন বাংলাদেশে ম্যাসাকার হয়ে যাবে।”

“প্রিয়ার এই ব্যাপারটা একদিকে যেমন ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখার সুযোগ আছে, তেমনি এই ঘটনার প্রেক্ষাপটে আমাদের বৃহৎ প্রতিবেশি আমাদেরকে নিয়ে যেন খেলতে না পারে এবং আমাদের জাতীয় জীবনে যেন দ্বিতীয় রোহিঙ্গা ঘটনা না ঘটে, সেই ব্যাপারেও আমাদেরকে সতর্ক থাকতে হবে। সেই সঙ্গে প্রিয়া সাহার এই জগাখিচুরির কবলে পড়ে, দেশ ও জাতির মধ্যে উত্তেজনা সৃষ্টি করে, আমাদের এই উত্তেজনাটাকে যাতে সীমান্তের অপর পাড়ে ঠেলে দেওয়া না হয়, এ ব্যাপারে সতর্ক হওয়ার জন্য আমি সবাইকে অনুরোধ করছি।

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
নাশকতা ও বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টির অভিযোগে বরখাস্ত সেনাসদস্য নাইমুল গ্রেফতার
নাশকতা ও বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টির অভিযোগে বরখাস্ত সেনাসদস্য নাইমুল গ্রেফতার
রাজধানীর কয়েক জায়গায় সভা-সমাবেশে নিষেধাজ্ঞা
রাজধানীর কয়েক জায়গায় সভা-সমাবেশে নিষেধাজ্ঞা
এনবিআর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কলম বিরতি কর্মসূচি আরও একদিন বাড়ল
এনবিআর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কলম বিরতি কর্মসূচি আরও একদিন বাড়ল
এনবিআর বিলুপ্ত করে দুটি বিভাগ প্রতিষ্ঠার অধ্যাদেশের বৈধতা নিয়ে রিট
এনবিআর বিলুপ্ত করে দুটি বিভাগ প্রতিষ্ঠার অধ্যাদেশের বৈধতা নিয়ে রিট
যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক নিয়ে ভয়ের কিছু নেই : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক নিয়ে ভয়ের কিছু নেই : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
সাম্য হত্যা মামলা : গ্রেফতার তিনজন ৬ দিনের রিমান্ডে
সাম্য হত্যা মামলা : গ্রেফতার তিনজন ৬ দিনের রিমান্ডে
আত্মসমর্পণের পর স্ত্রীসহ কারাগারে মিল্টন সমাদ্দার
আত্মসমর্পণের পর স্ত্রীসহ কারাগারে মিল্টন সমাদ্দার
রিমান্ড শেষে কারাগারে মমতাজ
রিমান্ড শেষে কারাগারে মমতাজ
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জরুরি নির্দেশনা মাউশির
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জরুরি নির্দেশনা মাউশির
অবৈধ ভারতীয়দের চিহ্নিত করে নিয়ম মেনে ফেরত পাঠানো হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
অবৈধ ভারতীয়দের চিহ্নিত করে নিয়ম মেনে ফেরত পাঠানো হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
সাবেক এমপি জেবুন্নেসা আফরোজ গ্রেফতার
সাবেক এমপি জেবুন্নেসা আফরোজ গ্রেফতার
স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্ত করলেন প্রধান উপদেষ্টা
স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্ত করলেন প্রধান উপদেষ্টা
সর্বশেষ খবর
কিশোরগঞ্জ সাংবাদিক ফোরাম-ঢাকার সভাপতি নাহিদ, সম্পাদক কিরণ
কিশোরগঞ্জ সাংবাদিক ফোরাম-ঢাকার সভাপতি নাহিদ, সম্পাদক কিরণ

এই মাত্র | নগর জীবন

আমিরাতের বিপক্ষে টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
আমিরাতের বিপক্ষে টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দেয়াল ভেঙে প্রাণ গেল শ্রমিকের
দেয়াল ভেঙে প্রাণ গেল শ্রমিকের

৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

’ভারতের পুশইন-পানি আগ্রাসনের ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে’
’ভারতের পুশইন-পানি আগ্রাসনের ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে’

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে ৩ মাস জেল খেটে ফিরেই বিমানবন্দরে আটক যুবলীগ নেতা
যুক্তরাষ্ট্রে ৩ মাস জেল খেটে ফিরেই বিমানবন্দরে আটক যুবলীগ নেতা

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সপ্তাহ উদ্বোধন
চাঁদপুরে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সপ্তাহ উদ্বোধন

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে কৃষক দলের কর্মশালা
সোনারগাঁয়ে কৃষক দলের কর্মশালা

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আদালতের লাগাতার রুলিংয়ে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
আদালতের লাগাতার রুলিংয়ে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে জানা গেল ‘ধামাল ৪’ মুক্তির তারিখ
অবশেষে জানা গেল ‘ধামাল ৪’ মুক্তির তারিখ

৩৬ মিনিট আগে | শোবিজ

নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে সমুদ্রে মাছ শিকার, আটক ১৬
নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে সমুদ্রে মাছ শিকার, আটক ১৬

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সংগঠনের ৪ নেতাকর্মী গ্রেফতার
ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সংগঠনের ৪ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শপথ গ্রহণ নিয়ে যা বললেন ইশরাক
শপথ গ্রহণ নিয়ে যা বললেন ইশরাক

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইউক্রেন-রাশিয়া শীর্ষ সম্মেলন যুদ্ধ অবসানে ‘অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ’: এরদোগান
ইউক্রেন-রাশিয়া শীর্ষ সম্মেলন যুদ্ধ অবসানে ‘অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ’: এরদোগান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে উত্যক্তের প্রতিবাদকারী মা-বাবা নিরাপত্তাহীনতায়
বগুড়ায় মেয়েকে উত্যক্তের প্রতিবাদকারী মা-বাবা নিরাপত্তাহীনতায়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমি ছাড়াও সেই আইনজীবীর হাতে অনেকেই যৌন হেনস্থার শিকার: নিমরিত
আমি ছাড়াও সেই আইনজীবীর হাতে অনেকেই যৌন হেনস্থার শিকার: নিমরিত

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গড়াই নদী তীরের মাটি কাটায় জরিমানা
গড়াই নদী তীরের মাটি কাটায় জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুরে চিংড়ির রেণু পোনা জব্দ
পিরোজপুরে চিংড়ির রেণু পোনা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ার আদমদীঘিতে নবাগত ইউএনওর সাথে মতবিনিময় সভা
বগুড়ার আদমদীঘিতে নবাগত ইউএনওর সাথে মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গণহত্যা বন্ধে ইসরায়েলের ওপর চাপ সৃষ্টির আহ্বান স্পেনের প্রধানমন্ত্রীর
গাজায় গণহত্যা বন্ধে ইসরায়েলের ওপর চাপ সৃষ্টির আহ্বান স্পেনের প্রধানমন্ত্রীর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মতিঝিলে বাণিজ্যিক ভবনে আগুন
মতিঝিলে বাণিজ্যিক ভবনে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাশকতা ও বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টির অভিযোগে বরখাস্ত সেনাসদস্য নাইমুল গ্রেফতার
নাশকতা ও বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টির অভিযোগে বরখাস্ত সেনাসদস্য নাইমুল গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউটিউবের বিজ্ঞাপন এবার আরও বেশি মনোযোগ ও অভিজ্ঞতা নষ্ট করবে
ইউটিউবের বিজ্ঞাপন এবার আরও বেশি মনোযোগ ও অভিজ্ঞতা নষ্ট করবে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নারায়ণগঞ্জে মাদক মামলায় যুবকের কারাদণ্ড
নারায়ণগঞ্জে মাদক মামলায় যুবকের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৩ বছর পর লিগ শিরোপার স্বাদ পেল মোহামেডান
২৩ বছর পর লিগ শিরোপার স্বাদ পেল মোহামেডান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রবিবারের মধ্যে প্রজ্ঞাপন না হলে সোমবার থেকে আন্দোলনে যাবে সাত কলেজ
রবিবারের মধ্যে প্রজ্ঞাপন না হলে সোমবার থেকে আন্দোলনে যাবে সাত কলেজ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় চোলাই মদসহ আটক ১
বগুড়ায় চোলাই মদসহ আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালিহাতীতে নারীর হাত-পা বাঁধা মরদেহ উদ্ধার
কালিহাতীতে নারীর হাত-পা বাঁধা মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় প্রধান আসামি হিটু শেখের মৃত্যুদ্ণ্ড
শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় প্রধান আসামি হিটু শেখের মৃত্যুদ্ণ্ড

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপি-জামায়াতের দূরত্ব বাড়ছে
এনসিপি-জামায়াতের দূরত্ব বাড়ছে

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১০ লাখ গাজাবাসীকে স্থায়ীভাবে লিবিয়ায় স্থানান্তরের পরিকল্পনা আমেরিকার
১০ লাখ গাজাবাসীকে স্থায়ীভাবে লিবিয়ায় স্থানান্তরের পরিকল্পনা আমেরিকার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ফারাক্কা বাঁধ প্রকল্পের ওপর সামরিক মহড়া দিল ভারত
এবার ফারাক্কা বাঁধ প্রকল্পের ওপর সামরিক মহড়া দিল ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আত্মসমর্পণের পর স্ত্রীসহ কারাগারে মিল্টন সমাদ্দার
আত্মসমর্পণের পর স্ত্রীসহ কারাগারে মিল্টন সমাদ্দার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি জেবুন্নেসা আফরোজ গ্রেফতার
সাবেক এমপি জেবুন্নেসা আফরোজ গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে হত্যার পর ৯৯৯-এ কল করে লাশ নিয়ে যেতে বলা সেই যুবক গ্রেফতার
স্ত্রীকে হত্যার পর ৯৯৯-এ কল করে লাশ নিয়ে যেতে বলা সেই যুবক গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজার রসাতলে বিনিয়োগ তলানিতে
পুঁজিবাজার রসাতলে বিনিয়োগ তলানিতে

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

স্বাগত জানাতে মেলোনিকে দেখে হাঁটু গেড়ে বসলেন আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
স্বাগত জানাতে মেলোনিকে দেখে হাঁটু গেড়ে বসলেন আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে কেবল ট্রেলার দেখানো হয়েছে, রাজনাথের হুঁশিয়ারি
পাকিস্তানকে কেবল ট্রেলার দেখানো হয়েছে, রাজনাথের হুঁশিয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ খোলা থাকবে সরকারি অফিস
আজ খোলা থাকবে সরকারি অফিস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায়ে অসন্তুষ্ট আছিয়ার মা
রায়ে অসন্তুষ্ট আছিয়ার মা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিএসএলে যোগ দিলেন সাকিব
পিএসএলে যোগ দিলেন সাকিব

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কবরস্থানের সভাপতি পদে নির্বাচন, লড়বেন দুই বিএনপি নেতা
কবরস্থানের সভাপতি পদে নির্বাচন, লড়বেন দুই বিএনপি নেতা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইপিএল: মুস্তাফিজকে দলে নিয়েও বড় বিপদে দিল্লি
আইপিএল: মুস্তাফিজকে দলে নিয়েও বড় বিপদে দিল্লি

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফ্রিকায় বন্ধু খুঁজছে মধ্যপ্রাচ্যে ‘নিঃসঙ্গ’ ইরান
আফ্রিকায় বন্ধু খুঁজছে মধ্যপ্রাচ্যে ‘নিঃসঙ্গ’ ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের কাছে স্পর্শকাতর তথ্যপাচারের অভিযোগে ভারতে শিক্ষার্থী গ্রেফতার
পাকিস্তানের কাছে স্পর্শকাতর তথ্যপাচারের অভিযোগে ভারতে শিক্ষার্থী গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহবধূর গরু নিয়ে যাওয়া সেই স্বেচ্ছাসেবক নেতা বহিষ্কার
গৃহবধূর গরু নিয়ে যাওয়া সেই স্বেচ্ছাসেবক নেতা বহিষ্কার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় হ্যাকারের বাড়িতে অভিযান, বিপুল পরিমাণ সরঞ্জাম জব্দ
গাইবান্ধায় হ্যাকারের বাড়িতে অভিযান, বিপুল পরিমাণ সরঞ্জাম জব্দ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও বাংলাদেশ দলে ডাক পেলেন ফাহমিদুল
আবারও বাংলাদেশ দলে ডাক পেলেন ফাহমিদুল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুপুরের মধ্যে ঝড়ের পূর্বাভাস
দুপুরের মধ্যে ঝড়ের পূর্বাভাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯ বছর পর আবারও একসঙ্গে শাহরুখ-রানি!
১৯ বছর পর আবারও একসঙ্গে শাহরুখ-রানি!

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জরুরি নির্দেশনা মাউশির
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জরুরি নির্দেশনা মাউশির

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ের পরও একাধিক নারীর সঙ্গে অনলাইন ডেট করতেন অভিজিৎ
বিয়ের পরও একাধিক নারীর সঙ্গে অনলাইন ডেট করতেন অভিজিৎ

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আট দিনের মাথায় স্বামীকে হত্যার অভিযোগ স্ত্রীর বিরুদ্ধে
বিয়ের আট দিনের মাথায় স্বামীকে হত্যার অভিযোগ স্ত্রীর বিরুদ্ধে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিয়ের রাতে স্বামীর টাকা-স্বর্ণালংকার নিয়ে পালালেন নববধূ
বিয়ের রাতে স্বামীর টাকা-স্বর্ণালংকার নিয়ে পালালেন নববধূ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১০০০ করে বন্দি বিনিময়ে রাজি রাশিয়া-ইউক্রেন
১০০০ করে বন্দি বিনিময়ে রাজি রাশিয়া-ইউক্রেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব‌কেয়া বেতনের দাবি‌তে টঙ্গী‌তে মহাসড়ক অ‌বরোধ
ব‌কেয়া বেতনের দাবি‌তে টঙ্গী‌তে মহাসড়ক অ‌বরোধ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ মে)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ধ্যায় জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছেন ইশরাক
সন্ধ্যায় জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছেন ইশরাক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
কমতে শুরু করেছে ইলিশের দাম
কমতে শুরু করেছে ইলিশের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার
শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

কোন দিকে যাচ্ছে রাজনীতি
কোন দিকে যাচ্ছে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাগ্য ফেরে না, ফিরিয়ে দেয় পরিবার
ভাগ্য ফেরে না, ফিরিয়ে দেয় পরিবার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছোটপর্দার নায়িকারা
ছোটপর্দার নায়িকারা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হারিয়ে যাচ্ছে ঔষধি গুল্ম বিষকাঁটালি
হারিয়ে যাচ্ছে ঔষধি গুল্ম বিষকাঁটালি

পেছনের পৃষ্ঠা

৮ কিমি নির্মাণে আট বছর পার
৮ কিমি নির্মাণে আট বছর পার

নগর জীবন

আওয়ামী লীগের প্রধান কার্যালয় জুলাই যোদ্ধাদের দখলে
আওয়ামী লীগের প্রধান কার্যালয় জুলাই যোদ্ধাদের দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে
দেশের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শিক্ষার্থীর ভিড়
আইসিসিবিতে শিক্ষার্থীর ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

এক দশকে কোরবানি পশুর চাহিদা বেড়েছে ৭৯ শতাংশ
এক দশকে কোরবানি পশুর চাহিদা বেড়েছে ৭৯ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুরে ঘুরে গাছ লাগান দুই বন্ধু
ঘুরে ঘুরে গাছ লাগান দুই বন্ধু

শনিবারের সকাল

বোতল ছুড়ে মারা শিক্ষার্থীকে দাওয়াত তথ্য উপদেষ্টার
বোতল ছুড়ে মারা শিক্ষার্থীকে দাওয়াত তথ্য উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্যবেক্ষকের ভূমিকায় বিনিয়োগকারীরা
পর্যবেক্ষকের ভূমিকায় বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভুয়া সনদে জুলাই বিপ্লবের অনুদান তদন্ত কমিটি গঠিত
ভুয়া সনদে জুলাই বিপ্লবের অনুদান তদন্ত কমিটি গঠিত

নগর জীবন

সবজিতে স্বস্তি, গরুর মাংসের দাম চড়া
সবজিতে স্বস্তি, গরুর মাংসের দাম চড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেয়েছে গোপালগঞ্জের ব্রোঞ্জের গয়না
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেয়েছে গোপালগঞ্জের ব্রোঞ্জের গয়না

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পী খুঁজছেন অমিত-সানী...
শিল্পী খুঁজছেন অমিত-সানী...

শোবিজ

এবার বলিউডে দর্শনা
এবার বলিউডে দর্শনা

শোবিজ

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র পরিচালক - নারায়ণ ঘোষ মিতা
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র পরিচালক - নারায়ণ ঘোষ মিতা

শোবিজ

পদ্মার দুই ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা
পদ্মার দুই ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

নীপা-শিবলীর সার্থকতা
নীপা-শিবলীর সার্থকতা

শোবিজ

লিটনের নেতৃত্বে নামছে নতুন বাংলাদেশ
লিটনের নেতৃত্বে নামছে নতুন বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

কানে নিষিদ্ধ অভিনেতা
কানে নিষিদ্ধ অভিনেতা

শোবিজ

ফাইনালে যুবারা
ফাইনালে যুবারা

মাঠে ময়দানে

ফের স্পেনসেরা বার্সেলোনা
ফের স্পেনসেরা বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

তৃতীয় দিন শেষে এগিয়ে কিউইরা
তৃতীয় দিন শেষে এগিয়ে কিউইরা

মাঠে ময়দানে

সিরিজ জয় ইমার্জিং দলের
সিরিজ জয় ইমার্জিং দলের

মাঠে ময়দানে