শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৩৯, মঙ্গলবার, ৩০ জুলাই, ২০১৯

প্রিয়া সাহাকে নিয়ে যা বললেন গোলাম মাওলা রনি

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
প্রিয়া সাহাকে নিয়ে যা বললেন গোলাম মাওলা রনি

সম্প্রতি ট্রাম্পের কাছে প্রিয়া সাহার ‘নালিশ’ ইস্যুতে নানা আলোচনা-সমালোচনার ঝড় উঠেছে। এবার এ বিষয়ে মুখ খুললেন আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য গোলাম মাওলা রনি।

তিনি তার ইউটিউব চ্যানেলে বলেন,  সম্প্রতি প্রিয়া সাহা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র গিয়ে একটি বক্তব্য দিয়েছেন যে বাংলাদেশ থেকে বহু সংখ্যক গুম হয়ে গেছেন। এই সংখ্যাটা হলো এমন আজগুবি, প্রায় পৌনে চার কোটি। প্রিয়া সাহার এই বক্তব্য নিয়ে এখন সারা বাংলাদেশে ঝড় বইছে। কেউ বলছেন, রাষ্ট্রদোহ অন্যায় করেছেন। কেউ প্রিয়ার গ্রেপতার দাবি করছেন। সরকারের পক্ষ থেকে একটি গ্রুপ যারা সরকারের মুখপাত্র হিসেবে পরিচিত, তারা বললো-প্রিয়াকে ছাড়া হবে না।তার বিচার করা হবে। তাকে আইনের আওতায় আনতে হবে, জবাবদিহী করতে হবে।”

গোলাম মাওলা রনি বলেন, “এ ধরনের কথাবার্তা যখন চলছিল তখন যারা প্রিয়া বিরোধী তারা সবাই এক হয়ে প্রিয়া চৌদ্দ গোষ্ঠী উদ্ধার শুরু করে দিল। এরই মধ্যে মধ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, যিনি বর্তমানে লন্ডনে চোখের চিকিৎসা করাচ্ছেন, সেখান থেকে তিনি দলের সাধারণ সম্পাদককে নির্দেশনা দিলেন- এ বিষয়ে বাড়াবাড়ি না করতে। তিনি বললেন- এটা খুব ছোট্টা একটা বিষয়। প্রিয়াকে আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ দিতে হবে। তার কথা শুনতে হবে।”

 “আপনারা জানেন- বাংলাদেশের আওয়ামী লীগ এবং বিএনপি দুটো দলই মূলত নেতা নির্ভর দল। নেতার কথায় তারা লাফায়। নেতা যা বলেন তার সঙ্গে আরও ১০ ডিগ্রি যোগ করে তারা সেভাবে বক্তব্য দেওয়া শুরু করেন,” উল্লেখ করেন সাবেক এই এমপি।

তিনি বলেন, “যে-ই প্রধানমন্ত্রী এই নির্দেশনা দিলেন, মুহূর্তের মধ্যে আওয়ামী লীগের লোকজন যারা প্রিয়ার বিরুদ্ধে বিরাট বিরাট রচনা করে, একেবারে লাঠি, বোমা, গুলি নিয়ে হম্বিতম্বী শুরু করেছিলেন, তারা মুহূর্তের মধ্যে এমন চুপসে গেলেন, কথা রীতিমতো ১৮০ ডিগ্রি উল্টো হয়ে গেল। অর্থাৎ যারা প্রিয়ার বিচার চাইতো এখন তারা বলে না, প্রিয়াকে গ্রেফতার করা হবে না। উল্টো তাকে পুলিশি নিরাপত্তা দেওয়া হবে।”

“এই সমস্ত কথাবার্তা যখন চলছিল, তখন যারা বাইরে সন্দেহ করতো তাদের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিল।প্রথম দেখা গেল- প্রিয়া একদিকে আর গোটা দেশ আরেক দিকে। এটা ছিল এক ধরনের রসায়ন। আবার যখন দেখা গেল যে সরকারের পক্ষ থেকে প্রিয়ার পক্ষাবলম্বন করা হলো, তখন তারা (বিভিন্ন ওয়াজ-নসিহতে যেমন: চরমোনাই, পীর মাশায়েখ) ধরে নিল যে, প্রিয়ার পিছনে ইহুদি চক্রান্ত আছে। তার পেছনে ভারত আছে, আমেরিকা আছে। প্রিয়ার একটা চুলও আওয়ামী লীগ সরকার স্পর্শ করতে পারবে না। তখন কী হলো- প্রিয়ার সঙ্গে পুরো আওয়ামী লীগ একদিকে চলে গেছে। আর সমগ্র দেশ চলে গেছে প্রিয়ার বিরুদ্ধে। আর এই বিতর্ক সহজে থামবে না,” যোগ করেন তিনি।

তিনি বলেন, “এর কারণটা হলো- আসলে দেশে গণতন্ত্র নেই তো, মানুষের বলার কোনও সুযোগ নেই, প্রত্যেকটা মানুষ ভয় পায়। তারা আসলে এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ সরকারকে গালাগালি করতে চায়। তারা ভোট চুরি নিয়ে কথা বলতে চায়, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে কথা বলতে চায়। এছাড়া শেয়ার মার্কেট থেকে শুরু করে অন্যান্য যে সকল কলঙ্কজনক ঘটনা ঘটেছে, তা নিয়ে মিছিল করতে চায়, মিটিং করতে চায়। কিন্তু ভয় যে মামলা-মোকদ্দমা হবে। ঝক্কি-ঝামেলা হবে। এই জন্য তারা এই ভয়টাকে মনের মধ্যে লুকিয়ে রেখে প্রিয়াকে পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সবাই মিলে ‘ছেলেধরা’র মতো ঝাপিয়ে পড়েছে ।”

গোলাম মাওলা রনি বলেন, “মানুষের এই যে ক্ষোভ, আমি মনে করি- এটাকে এক লক্ষ ভাগ করলে এর এক ভাগ হলো প্রিয়ার ওপর। আর বাকিটা পুরো ক্ষোভটা কিন্তু সরকারের ওপর। সরকারের ক্ষোভটা সরকারের ওপর ঝাড়তে না পেরে প্রিয়ার ওপরে ঝাড়ছে।”
তিনি বলেন, “আর প্রিয়া বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে খুব সাধারণ একজন রমণী। তার স্বামী মলয় সাহা। তিনি আসলে আমার বন্ধু মানুষ। আমি মলয়কে চিনি। তিনি দুর্নীতি দমন কমিশনের উপ-পরিচালক। খুব সাধারণ পরিবার।”

তিনি বলেন, “আমেরিকার স্টেট ডিপার্টমেন্ট অনেক লোককেই নেয়। এটা এমন কিছু না। দেখা গেল, স্টেট ডিপার্টমেন্টের একটা অ্যাপয়েন্টমেন্ট হলো, সারা পৃথিবীর ২০০/২৫০ দেশ থেকে লোক এনে সেমিনার করলো। আবার অনুষ্ঠানের সবাইকে এক সঙ্গে নিয়ে কখনও হোয়াইট হাউস দেখাতে নিয়ে যায়, কখনও মার্কিন কংগ্রেস দেখাতে নিয়ে যায়। তো এরই ফাঁকে হয়তো তারা সুযোগ পেয়ে ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে দেখা করার সুযোগ পেয়েছে। এটা এমন কিছু না। তো এই মলয়ের স্ত্রী প্রিয়া, সাধারণ একটি ফ্যামিলি, সাধারণ একটা অবস্থা থেকে ওখানে গেছেন। আসলে মানুষের এই ক্ষোভটা প্রিয়ার ওপর না। এই ক্ষোভটা আসলে সরকারের প্রতি। আর এই ক্ষোভের কবলে পড়ে প্রিয়া এবং প্রিয়ার পরিবার দিশেহারা হয়ে পড়েছে। ফলে তারা সকাল-বিকাল একেক ধরনের কথা বলে বিষয়টিকে আরও জটিল করে ফেলেছে।”

গোলাম মাওলা রনি বলেন, “যখন প্রিয়া সাহা ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে কথা বলছিলেন, তখন তার গলা কাঁপছিল। তিনি ৩ মিলিয়ন বলতে গেছেন, নাকি ৩ শত বা ৩ হাজার বলতে গেছেন, সে ব্যাপারে তার আসলে তার কোনও মানসিক প্রস্তুতি ছিল না। তিনি যখন ট্রাম্পকে দেখেছেন, তার সঙ্গে কথা বলার সুযোগ পেয়েছেন, মুহূর্তের মধ্যে তিনি ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে গেছেন এবং তার মুখে যা এসেছে তিনি তা-ই বলে গেছেন। আমি নিশ্চিত যে, তিনি এ কথা বলার জন্য যে খুব পরিকল্পনা নিয়ে গেছেন, বিষয়টা আসলে তা নয়।”

তিনি বলেন, “তার ওই বক্তব্যের পর যখন সারা বাংলাদেশ গর্জে উঠল, তখন প্রিয়া সাহা ভয় পেয়ে গেছে,  এমন অবস্থায় তিনি একটা বিবৃতি দিলেন। তখন তিনি বললেন, এটা তিনি শিখেছেন বা জেনেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছ থেকে। কারণ শেখ হাসিনা বিগত দিনে যখন বিরোধী দলে ছিলেন, তখন তিনি বিভিন্ন সময় বলেছেন যে, বাংলাদেশ থেকে এত সংখ্যক বা তিন কোটি হিন্দু চলে গেছে। প্রিয়া এখানে সরাসরি প্রধানমন্ত্রীকে তার গ্রুপের মধ্যে নিয়ে এসেছেন। আপনারা জানেন- আমাদের দেশের রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দরা যখন সরকারের বাইরে থাকেন, তখন এক ধরনের কথা বলেন। আর যখন সরকারে থাকেন তখন এক ধরনের কথা বলেন। শেখ হাসিনা যখন সরকারের বাইরে ছিলেন তখন অনেক কথাই উনি বলেছেন। এখন সেই কথা তার বিরুদ্ধে কেউ মনে করতে বা রাখতে চায় না। কিন্তু প্রিয়া এই ক্রিটিক্যাল মোমেন্টে এই ধরনের কথা বলে প্রধানমন্ত্রীকে বড় করলেন নাকি ছোট করলেন। প্রিয়া প্রধানমন্ত্রীকে তার দলে এনে তিনি কি নিজের ক্ষতি করলেন নাকি প্রধানমন্ত্রীর ক্ষতি করলেন, এটা তিনি চিন্তা করেননি। ফলে বিষয়টা এক ধরনের জগাখিচুরি মার্কা হয়ে গেছে।”

তিনি আরও বলেন, “আরও একটা বিষয় সামনে এসেছে। দেখা গেছে তিনি (প্রিয়া) ইহুদিদের সঙ্গে একটা বৈঠক করেছেন। ইহুদি রাষ্ট্রের একজন মন্ত্রী এবং অন্য দেশের একজন মন্ত্রীর একটা ডিনার পার্টি চলছিল, সেই ডিনারে প্রিয়া বসা ছিলেন, এমন একটা ছবিও প্রকাশ্যে এসেছে।”

গোলাম মাওলা রনি বলেন, “বাংলাদেশের যে সমস্ত সাংবাদিক, সমাজকর্মী, নেতা যারা বিভিন্ন সময় স্টেট ডিপার্টমেন্টে গেছেন, তারা জানেন যে, স্টেট ডিপার্টমেন্ট আমন্ত্রিত অতিথিদের সম্মানে একাধিক ডিনার পার্টির আয়োজন করে থাকে। কখনও বাসায়, কখনও হোটেলে। এই ডিনার পার্টিতে বিভিন্ন লোক আসে। প্রিয়াও এ রকম একটা ডিনার পার্টিতে গিয়েছেন। কাজেই প্রিয়ার এই ছবিটিও আরেকটা ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ।
তিনি বলেন, “প্রিয়া আসলে এই ধরনের একটার পর একটা কাজ করে বিষয়টিকে জগখিচুরি বানিয়ে ফেলেছেন। এটা যেমন সত্য, তার সঙ্গে আরও একটা আশঙ্কার ব্যাপার কিন্তু আছে। প্রিয়া এটার সঙ্গে জড়িত থাকতেও পারে, নাও থাকতে পারে, আমি জানি না।”

তিনি বলেন, “আশঙ্কার ব্যাপারটা হলো- আপনারা সকলেই জানেন যে, বিজেপি সরকার দ্বিতীয় দফায় ভারতে ক্ষমতায় আসার পর তারা একটা বিরাট রোডম্যাপ তৈরি করেছে যে, পশ্চিমবঙ্গ, আসাম, মিজোরাম, ত্রিপুরা থেকে প্রায় ১ কোটি (প্রাথমিক স্তরে ৪০ লাখ) এর একটা তালিকা করেছে, যারা ভারতীয় হিন্দু এবং ভারতীয় মুসলমান। এদের ব্যাপারে তারা বলছে, এই লোকগুলো বাংলাদেশের। তারা অবৈধভাবে অনুপ্রবেশ করে ভারতে বসবাস করছে। বিজেপি এই লোকগুলোকে বাংলাদেশে ঢুকাতে চাচ্ছে। তারা এটা দুটো কারণে করতে চাচ্ছে। প্রথম কারণ হলো- বাংলাদেশের প্রতি এক ধরনের চাপ সৃষ্টি করা। আর দ্বিতীয় কারণ- এই লোকগুলোর সবাই কংগ্রেসকে ভোট দেয়। অনাদিকাল থেকে এই সমস্ত এলাকায় তারা কংগ্রেসকে ভোট দেয়, আর পশ্চিমবঙ্গে মমতা বন্দোপাধ্যায়কে ভোট দেয়। মমতা ও কংগ্রেসের হাত দুর্বল করার জন্য মূলত বিগত ১০ বছর যাবৎ বিজেপি একটা আন্দোলন করার চেষ্টা করছে। কাজেই প্রিয়া সাহার এই কথার মধ্যে যদি বিজেপির কোনও চক্রান্ত থাকে যে ঠিক আছে তারা বাংলাদেশ থেকে চলে গেছে, বাংলাদেশে জায়গা আছে, জমি আছে, তো সেই জমি তাদেরকে ফিরিয়ে দেওয়া হোক। তাদের সত্ব, নাগরিকত্ব ফিরিয়ে দেওয়া হোক। ভারতে বিজেপি সরকার এই দাবি তুলে যদি তাদেরকে রোহিঙ্গাদের মতো পুশব্যাক শুরু করে, আপনি বিশ্বাস করেন বাংলাদেশে ম্যাসাকার হয়ে যাবে।”

“প্রিয়ার এই ব্যাপারটা একদিকে যেমন ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখার সুযোগ আছে, তেমনি এই ঘটনার প্রেক্ষাপটে আমাদের বৃহৎ প্রতিবেশি আমাদেরকে নিয়ে যেন খেলতে না পারে এবং আমাদের জাতীয় জীবনে যেন দ্বিতীয় রোহিঙ্গা ঘটনা না ঘটে, সেই ব্যাপারেও আমাদেরকে সতর্ক থাকতে হবে। সেই সঙ্গে প্রিয়া সাহার এই জগাখিচুরির কবলে পড়ে, দেশ ও জাতির মধ্যে উত্তেজনা সৃষ্টি করে, আমাদের এই উত্তেজনাটাকে যাতে সীমান্তের অপর পাড়ে ঠেলে দেওয়া না হয়, এ ব্যাপারে সতর্ক হওয়ার জন্য আমি সবাইকে অনুরোধ করছি।

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
‘আমলারা এখন পরবর্তী সরকারের অপেক্ষায়, যেকোনো সময় নেমে যেতে পারি’
‘আমলারা এখন পরবর্তী সরকারের অপেক্ষায়, যেকোনো সময় নেমে যেতে পারি’
‘ঢাকায় প্রথম সরকারি গ্রিন বিল্ডিং হবে পরিবেশ অধিদপ্তরের নতুন ভবন’
‘ঢাকায় প্রথম সরকারি গ্রিন বিল্ডিং হবে পরিবেশ অধিদপ্তরের নতুন ভবন’
‌‌‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী বাংলাদেশের অর্থনীতিকে বাঁচিয়ে রেখেছে রেমিট্যান্স’
‌‌‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী বাংলাদেশের অর্থনীতিকে বাঁচিয়ে রেখেছে রেমিট্যান্স’
হাসিনার মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার শেষ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু
হাসিনার মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার শেষ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু
এনবিআরের নিয়োগ পরীক্ষা এক সপ্তাহ পেছাল
এনবিআরের নিয়োগ পরীক্ষা এক সপ্তাহ পেছাল
শারদীয় দুর্গোৎসবে হিন্দু সম্প্রদায়কে তারেক রহমানের শুভেচ্ছা
শারদীয় দুর্গোৎসবে হিন্দু সম্প্রদায়কে তারেক রহমানের শুভেচ্ছা
ইসরায়েলি দখলদারিত্ব বন্ধে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান বাংলাদেশের
ইসরায়েলি দখলদারিত্ব বন্ধে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান বাংলাদেশের
সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি অনেক এগিয়ে নিয়েছি: সিইসি
সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি অনেক এগিয়ে নিয়েছি: সিইসি
রিয়াজ হায়দারের ফেসবুক পোস্ট ও বাংলাদেশ প্রতিদিনের বক্তব্য
রিয়াজ হায়দারের ফেসবুক পোস্ট ও বাংলাদেশ প্রতিদিনের বক্তব্য
ইসির নির্বাচনী সংলাপ শুরু
ইসির নির্বাচনী সংলাপ শুরু
রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি
রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি
নেতানিয়াহুর বক্তব্যের সময় বাংলাদেশ ওয়াকআউট করেনি বলে প্রচারিত ছবিটি ভিন্ন সময়ের : সিএ ফ্যাক্ট চেক
নেতানিয়াহুর বক্তব্যের সময় বাংলাদেশ ওয়াকআউট করেনি বলে প্রচারিত ছবিটি ভিন্ন সময়ের : সিএ ফ্যাক্ট চেক
সর্বশেষ খবর
নীলফামারীতে ট্রলির ধাক্কায় মাদ্রাসা সহ-সুপার নিহত
নীলফামারীতে ট্রলির ধাক্কায় মাদ্রাসা সহ-সুপার নিহত

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে মেঘনার ভাঙন রোধে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে মেঘনার ভাঙন রোধে মানববন্ধন

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বুড়িমারী স্থলবন্দরে টানা ৮ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
বুড়িমারী স্থলবন্দরে টানা ৮ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ

৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গাইবান্ধায় তথ্য অধিকার দিবস পালন
গাইবান্ধায় তথ্য অধিকার দিবস পালন

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাজিরপুরে শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান
নাজিরপুরে শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান

৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জেন-জি বিক্ষোভে পেরুতে উত্তাল রাজপথ
জেন-জি বিক্ষোভে পেরুতে উত্তাল রাজপথ

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজ কন্যাকে ধর্ষণের দায়ে বাবার আমৃত্যু কারাদণ্ড
নিজ কন্যাকে ধর্ষণের দায়ে বাবার আমৃত্যু কারাদণ্ড

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে আন্তঃজেলা মোটরসাইকেল চোর চক্রের ৮ সদস্য গ্রেফতার
লালমনিরহাটে আন্তঃজেলা মোটরসাইকেল চোর চক্রের ৮ সদস্য গ্রেফতার

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘নির্বাচন ছাড়া ক্ষমতার পালাবদলের আর কোনো গ্রহণযোগ্য পথ নেই’
‘নির্বাচন ছাড়া ক্ষমতার পালাবদলের আর কোনো গ্রহণযোগ্য পথ নেই’

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘আমলারা এখন পরবর্তী সরকারের অপেক্ষায়, যেকোনো সময় নেমে যেতে পারি’
‘আমলারা এখন পরবর্তী সরকারের অপেক্ষায়, যেকোনো সময় নেমে যেতে পারি’

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

কুয়াকাটা সৈকতে আবারও ভেসে এলো মৃত ডলফিন
কুয়াকাটা সৈকতে আবারও ভেসে এলো মৃত ডলফিন

২৬ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

মোংলায় নানা আয়োজনে বিশ্ব নদী দিবস পালন
মোংলায় নানা আয়োজনে বিশ্ব নদী দিবস পালন

২৮ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

কিশোরের কাছে মিললো ইয়াবার চালান
কিশোরের কাছে মিললো ইয়াবার চালান

৪২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

গাইবান্ধায় নৌকাবাইচ প্রতিযোগিতা
গাইবান্ধায় নৌকাবাইচ প্রতিযোগিতা

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দল-মত-ধর্ম-দর্শন যার যার, বাংলাদেশ সবার: বাবলু
দল-মত-ধর্ম-দর্শন যার যার, বাংলাদেশ সবার: বাবলু

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিলেটে দিন-দুপুরে সাদা পাথর পাচার, ট্রাক জব্দ
সিলেটে দিন-দুপুরে সাদা পাথর পাচার, ট্রাক জব্দ

৪৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

যুক্তরাষ্ট্রকে মোকাবিলায় এবার ভেনেজুয়েলা ‘জনতার হাতে’ তুলে দিল অস্ত্র
যুক্তরাষ্ট্রকে মোকাবিলায় এবার ভেনেজুয়েলা ‘জনতার হাতে’ তুলে দিল অস্ত্র

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে ৬ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে ৬ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ

৪৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সিডনিতে জমজমাট ক্রীড়া উৎসবে উদ্বেলিত ক্যাম্বেলটাউন বাংলা স্কুল
সিডনিতে জমজমাট ক্রীড়া উৎসবে উদ্বেলিত ক্যাম্বেলটাউন বাংলা স্কুল

৫৩ মিনিট আগে | পরবাস

শার্শায় দুর্গাপূজা উপলক্ষে বিএনপির আর্থিক সহায়তা
শার্শায় দুর্গাপূজা উপলক্ষে বিএনপির আর্থিক সহায়তা

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জমি ইজারা না দেয়ায় যুবককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
জমি ইজারা না দেয়ায় যুবককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভোক্তার ন্যায্য অধিকার: বাজারে স্বচ্ছতা আনতে প্রয়োজন আইন সংস্কার
ভোক্তার ন্যায্য অধিকার: বাজারে স্বচ্ছতা আনতে প্রয়োজন আইন সংস্কার

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘ঢাকায় প্রথম সরকারি গ্রিন বিল্ডিং হবে পরিবেশ অধিদপ্তরের নতুন ভবন’
‘ঢাকায় প্রথম সরকারি গ্রিন বিল্ডিং হবে পরিবেশ অধিদপ্তরের নতুন ভবন’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমারখালীতে বিএনপি নেতাকে হাতুড়িপেটা, কার্যালয় ভাঙচুরের অভিযোগ
কুমারখালীতে বিএনপি নেতাকে হাতুড়িপেটা, কার্যালয় ভাঙচুরের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর পদ্ধতির কথা বলে নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র চলছে : নবীউল্লাহ নবী
পিআর পদ্ধতির কথা বলে নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র চলছে : নবীউল্লাহ নবী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে ৩ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে ৩ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিন ইউরোপের আরেকটি দেশে আক্রমণ করবেন, দাবি জেলেনস্কির
পুতিন ইউরোপের আরেকটি দেশে আক্রমণ করবেন, দাবি জেলেনস্কির

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমারখালীতে বিনামূল্যে চক্ষু চিকিৎসা ও ছানি অপারেশন ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
কুমারখালীতে বিনামূল্যে চক্ষু চিকিৎসা ও ছানি অপারেশন ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৫১২ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৫১২ মামলা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুর্গাপূজায় এবার মণ্ডপের পাশাপাশি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য সংখ্যা বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
দুর্গাপূজায় এবার মণ্ডপের পাশাপাশি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য সংখ্যা বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানের জাহাজে ইসরায়েলের হামলা
পাকিস্তানের জাহাজে ইসরায়েলের হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার প্রকাশ্যে এলেন নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী, জানালেন 'পালাবেন না'
এবার প্রকাশ্যে এলেন নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী, জানালেন 'পালাবেন না'

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি অসহনীয় যন্ত্রণা ও শোকে কাতর: থালাপতি বিজয়
আমি অসহনীয় যন্ত্রণা ও শোকে কাতর: থালাপতি বিজয়

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোর্টল্যান্ডে সেনা পাঠানোর নির্দেশ ট্রাম্পের, প্রয়োজনে ‘পূর্ণ শক্তি’ ব্যবহারের অনুমতি
পোর্টল্যান্ডে সেনা পাঠানোর নির্দেশ ট্রাম্পের, প্রয়োজনে ‘পূর্ণ শক্তি’ ব্যবহারের অনুমতি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যস্ততার কারণে নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানোর বিষয়টি ভেন্ডর প্রশাসনকে জানায়নি: উপাচার্য
ব্যস্ততার কারণে নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানোর বিষয়টি ভেন্ডর প্রশাসনকে জানায়নি: উপাচার্য

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিষেধাজ্ঞা ইস্যুতে যুক্তরাজ্য-ফ্রান্স ও জার্মানি থেকে রাষ্ট্রদূতদের ফেরালো ইরান
নিষেধাজ্ঞা ইস্যুতে যুক্তরাজ্য-ফ্রান্স ও জার্মানি থেকে রাষ্ট্রদূতদের ফেরালো ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তামিলনাড়ুতে থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদদলিত হয়ে নিহত বেড়ে ৩৮
তামিলনাড়ুতে থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদদলিত হয়ে নিহত বেড়ে ৩৮

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদপিষ্ট হয়ে নিহত অন্তত ৩৬
থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদপিষ্ট হয়ে নিহত অন্তত ৩৬

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কেন বাগরাম বিমানঘাঁটি ফেরত চান ট্রাম্প, কী আছে সেখানে?
কেন বাগরাম বিমানঘাঁটি ফেরত চান ট্রাম্প, কী আছে সেখানে?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে ইতিহাস গড়ল নেপাল
ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে ইতিহাস গড়ল নেপাল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১২ দিনের যুদ্ধে ইসরায়েলের ১৬ পাইলট নিহত, দাবি ইরানের
১২ দিনের যুদ্ধে ইসরায়েলের ১৬ পাইলট নিহত, দাবি ইরানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বক্তব্যের সময় বাংলাদেশ ওয়াকআউট করেনি বলে প্রচারিত ছবিটি ভিন্ন সময়ের : সিএ ফ্যাক্ট চেক
নেতানিয়াহুর বক্তব্যের সময় বাংলাদেশ ওয়াকআউট করেনি বলে প্রচারিত ছবিটি ভিন্ন সময়ের : সিএ ফ্যাক্ট চেক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেলেনার বিয়েতে অতিথি তালিকায় আছেন যারা
সেলেনার বিয়েতে অতিথি তালিকায় আছেন যারা

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঐক্যবদ্ধ না হলে গুপ্ত স্বৈরাচারের আবির্ভাব হতে পারে : তারেক রহমান
ঐক্যবদ্ধ না হলে গুপ্ত স্বৈরাচারের আবির্ভাব হতে পারে : তারেক রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থ বয়কট আন্দোলন, পাক-ভারত ফাইনালের সব টিকিট বিক্রি
ব্যর্থ বয়কট আন্দোলন, পাক-ভারত ফাইনালের সব টিকিট বিক্রি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবার ভূমিকম্প, উৎপত্তিস্থল যশোরের মনিরামপুর
আবার ভূমিকম্প, উৎপত্তিস্থল যশোরের মনিরামপুর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে কেওক্রাডং
পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে কেওক্রাডং

২২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

কোমলমতি বাচ্চা থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত জামায়াত-শিবির লেবাস ধরে থাকে: পাপিয়া
কোমলমতি বাচ্চা থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত জামায়াত-শিবির লেবাস ধরে থাকে: পাপিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

পাকিস্তানের অধিনায়কের সঙ্গে ট্রফি নিয়ে ছবি তুলতে অস্বীকৃতি সূর্যকুমারের
পাকিস্তানের অধিনায়কের সঙ্গে ট্রফি নিয়ে ছবি তুলতে অস্বীকৃতি সূর্যকুমারের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর দাবি নিয়ে আসা তরুণীকে গাছে বেঁধে নির্যাতন; গ্রেফতার ৩
স্ত্রীর দাবি নিয়ে আসা তরুণীকে গাছে বেঁধে নির্যাতন; গ্রেফতার ৩

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে বিশ্বের সর্বোচ্চ সেতু উন্মুক্ত
চীনে বিশ্বের সর্বোচ্চ সেতু উন্মুক্ত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের চার শতাধিক শিক্ষার্থীর ছাত্রদলে যোগদান
লালমনিরহাটে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের চার শতাধিক শিক্ষার্থীর ছাত্রদলে যোগদান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অগ্নিকাণ্ডে তিন ফায়ার ফাইটারসহ চারজনের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক
অগ্নিকাণ্ডে তিন ফায়ার ফাইটারসহ চারজনের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইইউ বা ন্যাটো রাষ্ট্রগুলোতে হামলার কোনও ইচ্ছা নেই: রাশিয়া
ইইউ বা ন্যাটো রাষ্ট্রগুলোতে হামলার কোনও ইচ্ছা নেই: রাশিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুরে নারী মডেলকে রিসোর্টে আটকে গণধর্ষণের অভিযোগ, আটক ১৪
শ্রীপুরে নারী মডেলকে রিসোর্টে আটকে গণধর্ষণের অভিযোগ, আটক ১৪

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করছে: কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করছে: কলম্বিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাবির অ্যাপ্লায়েড কেমিস্ট্রি বিভাগের প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের সংগঠনের নেতৃত্বে নজরুল-মিজানুর
রাবির অ্যাপ্লায়েড কেমিস্ট্রি বিভাগের প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের সংগঠনের নেতৃত্বে নজরুল-মিজানুর

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সৌদি আরবে ২১ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার
সৌদি আরবে ২১ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই মার্কিন নাগরিক এনায়েতের ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর
সেই মার্কিন নাগরিক এনায়েতের ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
মির্জা ফখরুলের আসনে অন্য দলের ব্যাপক গণসংযোগ
মির্জা ফখরুলের আসনে অন্য দলের ব্যাপক গণসংযোগ

নগর জীবন

সংকট কাটছে রাজনীতিতে
সংকট কাটছে রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিচার শেষ পর্যায়ে
হাসিনার বিচার শেষ পর্যায়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান স্বপ্নের ফাইনাল আজ
ভারত-পাকিস্তান স্বপ্নের ফাইনাল আজ

মাঠে ময়দানে

ব্যাটারি রিকশা : পাল্টাপাল্টি শোডাউন
ব্যাটারি রিকশা : পাল্টাপাল্টি শোডাউন

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ক্যাম্পের বাইরে স্থায়ী রোহিঙ্গারা
ক্যাম্পের বাইরে স্থায়ী রোহিঙ্গারা

পেছনের পৃষ্ঠা

অবরোধে স্থবির খাগড়াছড়ি
অবরোধে স্থবির খাগড়াছড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ যথেষ্ট শক্তিশালী
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ যথেষ্ট শক্তিশালী

প্রথম পৃষ্ঠা

২০০ বছরের ভাসমান হাট
২০০ বছরের ভাসমান হাট

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের ঢালাও ব্যাংক হিসাব জব্দ ঠিক নয়
ব্যবসায়ীদের ঢালাও ব্যাংক হিসাব জব্দ ঠিক নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঘের তাড়া খেয়ে সুন্দরবনের হরিণ লোকালয়ে
বাঘের তাড়া খেয়ে সুন্দরবনের হরিণ লোকালয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

বেঁচে থাকার মতো অক্সিজেন পেয়েছি
বেঁচে থাকার মতো অক্সিজেন পেয়েছি

শোবিজ

মুক্তির ৩০ বছর পরও দর্শকপ্রিয় বিশ্বপ্রেমিক
মুক্তির ৩০ বছর পরও দর্শকপ্রিয় বিশ্বপ্রেমিক

শোবিজ

এক পোয়া মাছ ৮০ হাজার টাকায় বিক্রি
এক পোয়া মাছ ৮০ হাজার টাকায় বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোনয়ন চান বিএনপির আট নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন চান বিএনপির আট নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

আইসিসিবিতে পর্দা নামল মেড ইন পাকিস্তান প্রদর্শনীর
আইসিসিবিতে পর্দা নামল মেড ইন পাকিস্তান প্রদর্শনীর

নগর জীবন

ঋণের চাপ সইতে না পেরে ট্রেনের নিচে ঝাঁপ
ঋণের চাপ সইতে না পেরে ট্রেনের নিচে ঝাঁপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বক্সিং সমৃদ্ধ করতেই অরভিন্দের আগমন
বক্সিং সমৃদ্ধ করতেই অরভিন্দের আগমন

মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তানের বিপক্ষে নেই লিটন!
আফগানিস্তানের বিপক্ষে নেই লিটন!

মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের হয়ে কাজ করছে ১৫৮ কোম্পানি : জাতিসংঘ
ইসরায়েলের হয়ে কাজ করছে ১৫৮ কোম্পানি : জাতিসংঘ

প্রথম পৃষ্ঠা

শাকিবের প্রিয় জয় নাকি বীর?
শাকিবের প্রিয় জয় নাকি বীর?

শোবিজ

বুথ থেকে টাকা তুলে জাল নোট পেলেন কৃষক
বুথ থেকে টাকা তুলে জাল নোট পেলেন কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

তথ্য কমিশন গঠনে দেরি ব্যর্থতা
তথ্য কমিশন গঠনে দেরি ব্যর্থতা

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবাধিকার কমিশনে মেরুদণ্ডহীন কাউকে বসানো যাবে না
মানবাধিকার কমিশনে মেরুদণ্ডহীন কাউকে বসানো যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার ছবিতে কেন অভিনয় করতে পারলেন না - স্মিতা পাতিল
ঢাকার ছবিতে কেন অভিনয় করতে পারলেন না - স্মিতা পাতিল

শোবিজ

হিন্দি বলতে না পারায় দিল্লিতে ছাত্রদের নির্যাতন
হিন্দি বলতে না পারায় দিল্লিতে ছাত্রদের নির্যাতন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশে দেশের বদনাম
বিদেশে দেশের বদনাম

প্রথম পৃষ্ঠা

কারও পক্ষে কাজ করা যাবে না
কারও পক্ষে কাজ করা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

এক সপ্তাহের ব্যবধানে ফের ভূমিকম্প
এক সপ্তাহের ব্যবধানে ফের ভূমিকম্প

পেছনের পৃষ্ঠা