শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:২৯, শুক্রবার, ২৯ মে, ২০২০

এবার ‘প্লাজমা ব্যাংক’ প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
এবার ‘প্লাজমা ব্যাংক’ প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর

করোনা শনাক্ত হওয়ার পর থেকে নিজ বাসায় আইসোলেশনে রয়েছেন গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী। এরই মধ্যে গতকাল বৃহস্পতিবার বিকালে শারীরিকভাবে বেশ দুর্বলতা অনুভব করায় গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতালে গিয়ে এক ব্যাগ রক্ত নেন। নিয়মিত কিডনি চিকিৎসার অংশ হিসেবে ডায়ালাইসিসও করান তিনি। নিয়েছেন প্লাজমা থেরাপিও। প্লাজমা থেরাপি নেওয়ার পর এর কার্যকারিতা দেখে ভাবেন, দেশের সব মানুষেরই প্লাজমা থেরাপি সুবিধা পাওয়া দরকার। তাই ‘প্লাজমা ব্যাংক’ প্রতিষ্ঠার সিদ্ধান্ত নেন। আজ শুক্রবার সকালে গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানিয়েছেন ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী।

তিনি বলেন, করোনা চিকিৎসায় প্লাজমা থেরাপি ম্যাজিকের মতো কাজ করে। নিজে এটা নিয়ে তা বুঝতে পারছি। গতকাল শারীরিকভাবে বেশ দুর্বলতা অনুভব করছিলাম। গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতালে এসে এক ব্যাগ রক্ত নিতে হয়েছে। নিয়মিত কিডনি চিকিৎসার অংশ হিসেবে ডায়ালাইসিস করতে হয়েছে। কিন্তু, প্লাজমা থেরাপি নেওয়ার পর চাঙ্গা হয়ে উঠেছি। প্লাজমা থেরাপি সব করোনা রোগীর পাওয়া দরকার। শুধু আমরা কয়েকজন সুবিধা পাবো, আর দেশের অন্যরা বঞ্চিত থাকবে, তা হতে পারে না।

গতকাল বিকালে গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতালে গিয়ে রক্ত নিয়ে, কিডনি ডায়ালাইসিস করে ও থেরাপি নিতে নিতে রাত ২টা বেজে যায়। সে কারণে রাতে আর বাসায় ফেরেননি তিনি। স্বাস্থ্যবিধি মেনে গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতালেই ছিলেন। আজ সকালে যখন তার সঙ্গে কথা হয়, তখন তিনি বলছিলেন, হাসপাতালের কিছু অফিসিয়াল কাজ আছে,  সেগুলো করে প্লাজমা ব্যাংক প্রতিষ্ঠার জন্য কী করতে হবে, সেই বিষয়ে কিছু কাজ করে আবার বাসায় ফিরে আইসোলেশনে থাকবেন তিনি।

কেউ করোনা শনাক্ত হলে বা সাধারণ রোগে যারা অসুস্থ হচ্ছেন, তারাই  তো ঠিকমতো চিকিৎসক পাচ্ছেন না। সেক্ষেত্রে দেশের সব মানুষ প্লাজমা থেরাপি পাবে এই ভাবনাটা এখনকার পরিস্থিতিতে কতটুকু বাস্তবিক? এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, এটা খুবই সম্ভব। সব মানুষকে এই সুবিধা দেওয়া আকাশকুসুম কল্পনা না। এটা বাস্তব।

আমার করোনা শনাক্ত হওয়ার পর প্রফেসর ডা. মহিউদ্দিন খান ফোন করে প্লাজমা থেরাপি  নেওয়ার পরামর্শ দেন। এরপর আমি প্লাজমা থেরাপি নেই। প্রথমবার প্লাজমা থেরাপি নিয়েই বুঝতে পারি, করোনা রোগের জন্য এটা অত্যন্ত কার্যকর। এখন প্লাজমা ডোনেট করার জন্য দেশের মানুষকে বোঝাতে হবে। যদি সবাই মিলে উদ্যোগ নেওয়া, বোঝানো হয়, তাহলে যারা করোনায় আক্রান্ত হয়ে সুস্থ হয়ে গেছেন ও শরীরে অ্যান্টিবডি তৈরি হয়ে গেছে, তারা খুব সহজে ডোনেট করতে পারবে। আমাদেরকে এটাই এখন মানুষকে বোঝাতে হবে।

এর জন্য কিছু সরঞ্জামও লাগবে। আমরা এখন উদ্যোগ নিচ্ছি। প্রফেসর ডা. মহিউদ্দিন খান ঢাকা মেডিকেলে কাজ করছেন। শিশু হাসপাতালে কাজ করছেন ডা. হারুন। এটা অত্যন্ত মহৎ কাজ। তারা অত্যন্ত মহৎ কাজ করছেন। তাদেও সেই কাজের অংশ হিসেবেই আমরা খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতালে একটি ‘প্লাজমা ব্যাংক’ গড়ে তোলার উদ্যোগ নিতে যাচ্ছি।

এর জন্য কিছু সরঞ্জাম বিদেশ থেকে আমদানি করতে হবে। কিছু অর্থও লাগবে। অর্থের ক্ষেত্রে প্রয়োজনে গণস্বাস্থ্যের সম্পদের বিপরীতে ব্যাংক  থেকে লোন নিয়ে নেবো। প্রয়োজনীয় সরঞ্জামগুলো যদি উড়োজাহাজে করে আনি, তাহলে দুই সপ্তাহের বেশি সময় লাগবে না। সবকিছু মিলিয়ে দুই সপ্তাহের মধ্যেই আমরা সরঞ্জাম এনে স্থাপন করে ফেলতে পারবো।
দেশে প্লাজমা ডোনেট করার মতো প্রচুর মানুষ আছে। সবকিছু মিলিয়ে কাজটা অত কঠিন কিছু নয়। আমাদের যে সামর্থ্য-সক্ষমতা, তা দিয়েই দ্রুত এটা করে ফেলতে পারবো। এতে দেশের মানুষ খুব উপকৃত হবে।

তিনি আরও বলেন, এর জন্য এখন আমাদের প্রধান কাজ হচ্ছে, কাদের করোনা হয়েছে, কারা এখন করোনায় আক্রান্ত, কারা সুস্থ হয়ে গেছেন, কারা আক্রান্ত হয়ে সুস্থ হয়ে গেছেন, কিন্তু হয়তো নিজেও বোঝেননি, তার শরীরেও অ্যান্টিবডি তৈরি হয়েছে, এই মানুষগুলোকে খুঁজে বের করা।

কীভাবে তাদের খুঁজে বের করা যাবে? এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, তাদের  বের করতে হলে পরীক্ষা করতে হবে। এই ক্ষেত্রে পরীক্ষার কোনো বিকল্প নেই। এখানেই আবারো আসে গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের কিটের প্রসঙ্গ।  যে কিট আমাদের হাতে আছে, তা দিয়ে আমরা মাত্র তিন থেকে পাঁচ মিনিটে সঠিকভাবে একজন করোনা রোগীকে শনাক্ত করতে পারি। আমাদের কিট যে সঠিক ফল দেয়, আমাদের কিটের সাফল্য যে প্রায় শতভাগ, সেই কথা আমরা পূর্বে বারবার বলেছি। এখন আবারও বলছি। আমি নিজে করোনা শনাক্ত হওয়ার পরে আমাদের অ্যান্টিজেন কিট সঠিক ফল দিয়েছে। আমাদের অ্যান্টিবডি কিট সঠিক ফল দিয়েছে। আমার নমুনা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) সংগ্রহ করে তারা যে পরীক্ষা করেছে, সেখানেও একই ফলাফল এসেছে।

শুধু এই একটি ঘটনা দিয়েও প্রমাণ হয় যে গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ড. বিজন কুমার শীলের উদ্ভাবিত কিট কতটা মানসম্পন্ন ও নির্ভরযোগ্য। আমাদের বিজ্ঞানী ড. বিজন কুমার শীলরা, আমরা এতদিন ধরে যে সাফল্যের কথা বলছিলাম, আমাদের ‘জি র‌্যাপিড ডট ব্লট’ কিটের সাফল্য তার চেয়ে বেশি ছাড়া কম নয়।

তিনি বলেন, ‘প্লাজমা ব্যাংক প্রতিষ্ঠার জন্য, যেসব সাধারণ মানুষ করোনায় আক্রান্ত হবেন, তাদের দোরগোড়ায় ‘প্লাজমা থেরাপি’ সুবিধা  পৌঁছে দেওয়ার জন্য, আমাদের কিট অতি দ্রুত অনুমোদন দেওয়া দরকার বলে আমি মনে করি। পরীক্ষা-নিরীক্ষা, তর্ক-বিতর্ক বহু হয়েছে। বিএসএমএমইউতে কিটের কার্যকারিতা পরীক্ষা চলমান। তারা আরও পরীক্ষা করুক, তাতে আমাদের কোনো আপত্তি নেই। তারা আমাদেরকে পরামর্শ দিবে, সেই পরামর্শও আমরা পালন করার  চেষ্টা করবো। এখন পর্যন্ত যে পরীক্ষা তারা সম্পন্ন করেছে, তার ভিত্তিতেই এটির অনুমোদন দেওয়ার দাবি জানাচ্ছি, অনুরোধ করছি।  দেশ ও জনমানুষের স্বার্থে আমাদের কিট উৎপাদন ও ব্যবহারের অনুমতি দিন।

আমরা এই কিট দিয়ে ব্যবসা-বাণিজ্য করবো না কিংবা অর্থ আয় করবো না। আমরা এই কিট দিয়ে দেশের মানুষের সেবা করব। বেশি পরিমাণে উৎপাদনে যেতে পারলে, বিদেশে রপ্তানি করার সুযোগ পেলে, আমাদের এই কিটের মূল্য আরও অনেক কমে যাবে। সুতরাং দেশ ও জাতির স্বার্থে আমরা এখন যত দ্রুত সম্ভব এই কিটের অনুমোদন চাই। 

উল্লেখ্য, কিট উদ্ভাবনের ঘোষণার পর ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী ‘গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতাল-২’ নামে বিশেষ করোনা হাসপাতাল প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নিয়েছিলেন আকিজ গ্রুপের আর্থিক পৃষ্ঠপোষকতায়। তেজগাঁওয়ে নিজেদের জায়গায় হাসপাতাল উপযোগী ভবনও তৈরি করে দিয়েছিল আকিজ গ্রুপ। বেশকিছু মেডিকেল সরঞ্জাম কেনা হয়েছিল। কিন্তু, স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা লোকজন নিয়ে করোনা হাসপাতাল বিরোধী সমাবেশ-মিছিল করে। হাসপাতাল ভাঙচুর করা হয়। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পক্ষ থেকে আশ্বাস দেওয়া হলেও হাসপাতালের কাজ আর এগোয়নি। পিছিয়ে গেছে আকিজ গ্রুপ।
কিট অনুমোদনের দৌড়াদৌড়ির মধ্যেই ডা. জাফরুল্লাহ করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। এখনো ভাবছেন সেই জনমানুষের কথা, গড়ে তুলতে চাইছেন ‘প্লাজমা ব্যাংক’।

বিডি প্রতিদিন/আল আমীন

এই বিভাগের আরও খবর
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা
লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা
শাসক নয়, সেবক হয়ে উঠার রাজনীতি করুন: শিশির মনির
শাসক নয়, সেবক হয়ে উঠার রাজনীতি করুন: শিশির মনির
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
রায়কে ‘ঐতিহাসিক’ বলল অন্তর্বর্তী সরকার, জনগণকে শান্ত থাকার আহ্বান
রায়কে ‘ঐতিহাসিক’ বলল অন্তর্বর্তী সরকার, জনগণকে শান্ত থাকার আহ্বান
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২
সর্বশেষ খবর
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন

৪৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক
হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৭ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা