শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:২৯, শুক্রবার, ২৯ মে, ২০২০

এবার ‘প্লাজমা ব্যাংক’ প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
এবার ‘প্লাজমা ব্যাংক’ প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর

করোনা শনাক্ত হওয়ার পর থেকে নিজ বাসায় আইসোলেশনে রয়েছেন গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী। এরই মধ্যে গতকাল বৃহস্পতিবার বিকালে শারীরিকভাবে বেশ দুর্বলতা অনুভব করায় গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতালে গিয়ে এক ব্যাগ রক্ত নেন। নিয়মিত কিডনি চিকিৎসার অংশ হিসেবে ডায়ালাইসিসও করান তিনি। নিয়েছেন প্লাজমা থেরাপিও। প্লাজমা থেরাপি নেওয়ার পর এর কার্যকারিতা দেখে ভাবেন, দেশের সব মানুষেরই প্লাজমা থেরাপি সুবিধা পাওয়া দরকার। তাই ‘প্লাজমা ব্যাংক’ প্রতিষ্ঠার সিদ্ধান্ত নেন। আজ শুক্রবার সকালে গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানিয়েছেন ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী।

তিনি বলেন, করোনা চিকিৎসায় প্লাজমা থেরাপি ম্যাজিকের মতো কাজ করে। নিজে এটা নিয়ে তা বুঝতে পারছি। গতকাল শারীরিকভাবে বেশ দুর্বলতা অনুভব করছিলাম। গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতালে এসে এক ব্যাগ রক্ত নিতে হয়েছে। নিয়মিত কিডনি চিকিৎসার অংশ হিসেবে ডায়ালাইসিস করতে হয়েছে। কিন্তু, প্লাজমা থেরাপি নেওয়ার পর চাঙ্গা হয়ে উঠেছি। প্লাজমা থেরাপি সব করোনা রোগীর পাওয়া দরকার। শুধু আমরা কয়েকজন সুবিধা পাবো, আর দেশের অন্যরা বঞ্চিত থাকবে, তা হতে পারে না।

গতকাল বিকালে গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতালে গিয়ে রক্ত নিয়ে, কিডনি ডায়ালাইসিস করে ও থেরাপি নিতে নিতে রাত ২টা বেজে যায়। সে কারণে রাতে আর বাসায় ফেরেননি তিনি। স্বাস্থ্যবিধি মেনে গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতালেই ছিলেন। আজ সকালে যখন তার সঙ্গে কথা হয়, তখন তিনি বলছিলেন, হাসপাতালের কিছু অফিসিয়াল কাজ আছে,  সেগুলো করে প্লাজমা ব্যাংক প্রতিষ্ঠার জন্য কী করতে হবে, সেই বিষয়ে কিছু কাজ করে আবার বাসায় ফিরে আইসোলেশনে থাকবেন তিনি।

কেউ করোনা শনাক্ত হলে বা সাধারণ রোগে যারা অসুস্থ হচ্ছেন, তারাই  তো ঠিকমতো চিকিৎসক পাচ্ছেন না। সেক্ষেত্রে দেশের সব মানুষ প্লাজমা থেরাপি পাবে এই ভাবনাটা এখনকার পরিস্থিতিতে কতটুকু বাস্তবিক? এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, এটা খুবই সম্ভব। সব মানুষকে এই সুবিধা দেওয়া আকাশকুসুম কল্পনা না। এটা বাস্তব।

আমার করোনা শনাক্ত হওয়ার পর প্রফেসর ডা. মহিউদ্দিন খান ফোন করে প্লাজমা থেরাপি  নেওয়ার পরামর্শ দেন। এরপর আমি প্লাজমা থেরাপি নেই। প্রথমবার প্লাজমা থেরাপি নিয়েই বুঝতে পারি, করোনা রোগের জন্য এটা অত্যন্ত কার্যকর। এখন প্লাজমা ডোনেট করার জন্য দেশের মানুষকে বোঝাতে হবে। যদি সবাই মিলে উদ্যোগ নেওয়া, বোঝানো হয়, তাহলে যারা করোনায় আক্রান্ত হয়ে সুস্থ হয়ে গেছেন ও শরীরে অ্যান্টিবডি তৈরি হয়ে গেছে, তারা খুব সহজে ডোনেট করতে পারবে। আমাদেরকে এটাই এখন মানুষকে বোঝাতে হবে।

এর জন্য কিছু সরঞ্জামও লাগবে। আমরা এখন উদ্যোগ নিচ্ছি। প্রফেসর ডা. মহিউদ্দিন খান ঢাকা মেডিকেলে কাজ করছেন। শিশু হাসপাতালে কাজ করছেন ডা. হারুন। এটা অত্যন্ত মহৎ কাজ। তারা অত্যন্ত মহৎ কাজ করছেন। তাদেও সেই কাজের অংশ হিসেবেই আমরা খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতালে একটি ‘প্লাজমা ব্যাংক’ গড়ে তোলার উদ্যোগ নিতে যাচ্ছি।

এর জন্য কিছু সরঞ্জাম বিদেশ থেকে আমদানি করতে হবে। কিছু অর্থও লাগবে। অর্থের ক্ষেত্রে প্রয়োজনে গণস্বাস্থ্যের সম্পদের বিপরীতে ব্যাংক  থেকে লোন নিয়ে নেবো। প্রয়োজনীয় সরঞ্জামগুলো যদি উড়োজাহাজে করে আনি, তাহলে দুই সপ্তাহের বেশি সময় লাগবে না। সবকিছু মিলিয়ে দুই সপ্তাহের মধ্যেই আমরা সরঞ্জাম এনে স্থাপন করে ফেলতে পারবো।
দেশে প্লাজমা ডোনেট করার মতো প্রচুর মানুষ আছে। সবকিছু মিলিয়ে কাজটা অত কঠিন কিছু নয়। আমাদের যে সামর্থ্য-সক্ষমতা, তা দিয়েই দ্রুত এটা করে ফেলতে পারবো। এতে দেশের মানুষ খুব উপকৃত হবে।

তিনি আরও বলেন, এর জন্য এখন আমাদের প্রধান কাজ হচ্ছে, কাদের করোনা হয়েছে, কারা এখন করোনায় আক্রান্ত, কারা সুস্থ হয়ে গেছেন, কারা আক্রান্ত হয়ে সুস্থ হয়ে গেছেন, কিন্তু হয়তো নিজেও বোঝেননি, তার শরীরেও অ্যান্টিবডি তৈরি হয়েছে, এই মানুষগুলোকে খুঁজে বের করা।

কীভাবে তাদের খুঁজে বের করা যাবে? এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, তাদের  বের করতে হলে পরীক্ষা করতে হবে। এই ক্ষেত্রে পরীক্ষার কোনো বিকল্প নেই। এখানেই আবারো আসে গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের কিটের প্রসঙ্গ।  যে কিট আমাদের হাতে আছে, তা দিয়ে আমরা মাত্র তিন থেকে পাঁচ মিনিটে সঠিকভাবে একজন করোনা রোগীকে শনাক্ত করতে পারি। আমাদের কিট যে সঠিক ফল দেয়, আমাদের কিটের সাফল্য যে প্রায় শতভাগ, সেই কথা আমরা পূর্বে বারবার বলেছি। এখন আবারও বলছি। আমি নিজে করোনা শনাক্ত হওয়ার পরে আমাদের অ্যান্টিজেন কিট সঠিক ফল দিয়েছে। আমাদের অ্যান্টিবডি কিট সঠিক ফল দিয়েছে। আমার নমুনা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) সংগ্রহ করে তারা যে পরীক্ষা করেছে, সেখানেও একই ফলাফল এসেছে।

শুধু এই একটি ঘটনা দিয়েও প্রমাণ হয় যে গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ড. বিজন কুমার শীলের উদ্ভাবিত কিট কতটা মানসম্পন্ন ও নির্ভরযোগ্য। আমাদের বিজ্ঞানী ড. বিজন কুমার শীলরা, আমরা এতদিন ধরে যে সাফল্যের কথা বলছিলাম, আমাদের ‘জি র‌্যাপিড ডট ব্লট’ কিটের সাফল্য তার চেয়ে বেশি ছাড়া কম নয়।

তিনি বলেন, ‘প্লাজমা ব্যাংক প্রতিষ্ঠার জন্য, যেসব সাধারণ মানুষ করোনায় আক্রান্ত হবেন, তাদের দোরগোড়ায় ‘প্লাজমা থেরাপি’ সুবিধা  পৌঁছে দেওয়ার জন্য, আমাদের কিট অতি দ্রুত অনুমোদন দেওয়া দরকার বলে আমি মনে করি। পরীক্ষা-নিরীক্ষা, তর্ক-বিতর্ক বহু হয়েছে। বিএসএমএমইউতে কিটের কার্যকারিতা পরীক্ষা চলমান। তারা আরও পরীক্ষা করুক, তাতে আমাদের কোনো আপত্তি নেই। তারা আমাদেরকে পরামর্শ দিবে, সেই পরামর্শও আমরা পালন করার  চেষ্টা করবো। এখন পর্যন্ত যে পরীক্ষা তারা সম্পন্ন করেছে, তার ভিত্তিতেই এটির অনুমোদন দেওয়ার দাবি জানাচ্ছি, অনুরোধ করছি।  দেশ ও জনমানুষের স্বার্থে আমাদের কিট উৎপাদন ও ব্যবহারের অনুমতি দিন।

আমরা এই কিট দিয়ে ব্যবসা-বাণিজ্য করবো না কিংবা অর্থ আয় করবো না। আমরা এই কিট দিয়ে দেশের মানুষের সেবা করব। বেশি পরিমাণে উৎপাদনে যেতে পারলে, বিদেশে রপ্তানি করার সুযোগ পেলে, আমাদের এই কিটের মূল্য আরও অনেক কমে যাবে। সুতরাং দেশ ও জাতির স্বার্থে আমরা এখন যত দ্রুত সম্ভব এই কিটের অনুমোদন চাই। 

উল্লেখ্য, কিট উদ্ভাবনের ঘোষণার পর ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী ‘গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতাল-২’ নামে বিশেষ করোনা হাসপাতাল প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নিয়েছিলেন আকিজ গ্রুপের আর্থিক পৃষ্ঠপোষকতায়। তেজগাঁওয়ে নিজেদের জায়গায় হাসপাতাল উপযোগী ভবনও তৈরি করে দিয়েছিল আকিজ গ্রুপ। বেশকিছু মেডিকেল সরঞ্জাম কেনা হয়েছিল। কিন্তু, স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা লোকজন নিয়ে করোনা হাসপাতাল বিরোধী সমাবেশ-মিছিল করে। হাসপাতাল ভাঙচুর করা হয়। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পক্ষ থেকে আশ্বাস দেওয়া হলেও হাসপাতালের কাজ আর এগোয়নি। পিছিয়ে গেছে আকিজ গ্রুপ।
কিট অনুমোদনের দৌড়াদৌড়ির মধ্যেই ডা. জাফরুল্লাহ করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। এখনো ভাবছেন সেই জনমানুষের কথা, গড়ে তুলতে চাইছেন ‘প্লাজমা ব্যাংক’।

বিডি প্রতিদিন/আল আমীন

এই বিভাগের আরও খবর
কাফনের কাপড় পরে এনবিআরের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কলম বিরতি
কাফনের কাপড় পরে এনবিআরের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কলম বিরতি
এনবিআর চেয়ারম্যানের অপসারণ দাবিতে ‘কমপ্লিট শাটডাউনের’ ঘোষণা
এনবিআর চেয়ারম্যানের অপসারণ দাবিতে ‘কমপ্লিট শাটডাউনের’ ঘোষণা
পাঁচ বিভাগে ভারি বর্ষণের আভাস
পাঁচ বিভাগে ভারি বর্ষণের আভাস
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় প্রতিষ্ঠা এখন সময়ের দাবি : প্রধান বিচারপতি
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় প্রতিষ্ঠা এখন সময়ের দাবি : প্রধান বিচারপতি
‘সাবেক সিইসি নুরুল হুদার সঙ্গে যা হয়েছে তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়’
‘সাবেক সিইসি নুরুল হুদার সঙ্গে যা হয়েছে তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়’
ঐতিহাসিক পলাশী দিবস আজ
ঐতিহাসিক পলাশী দিবস আজ
‘মব’ সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে : প্রেস উইং
‘মব’ সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে : প্রেস উইং
৭ জেলায় ঝড়ের আভাস
৭ জেলায় ঝড়ের আভাস
সার্বভৌমত্ব রক্ষায় নবীন কর্মকর্তাদের প্রস্তুত থাকার আহবান সেনাপ্রধানের
সার্বভৌমত্ব রক্ষায় নবীন কর্মকর্তাদের প্রস্তুত থাকার আহবান সেনাপ্রধানের
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ জুন)
দুই দেশের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয়ে আলোচনা হবে : মির্জা ফখরুল
দুই দেশের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয়ে আলোচনা হবে : মির্জা ফখরুল
পৃথক সচিবালয় হলে বিচার বিভাগের স্বায়ত্তশাসন নিশ্চিত হবে: প্রধান উপদেষ্টা
পৃথক সচিবালয় হলে বিচার বিভাগের স্বায়ত্তশাসন নিশ্চিত হবে: প্রধান উপদেষ্টা
সর্বশেষ খবর
এনবিআর চেয়ারম্যানের অপসারণ দাবিতে ‘কমপ্লিট শাটডাউনের’ ঘোষণা
এনবিআর চেয়ারম্যানের অপসারণ দাবিতে ‘কমপ্লিট শাটডাউনের’ ঘোষণা

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ইরান থেকে ধেয়ে আসছে মিসাইলের বহর, ইসরায়েলজুড়ে সতর্কতা
ইরান থেকে ধেয়ে আসছে মিসাইলের বহর, ইসরায়েলজুড়ে সতর্কতা

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ছাত্রী সেজে শিক্ষক অপহরণ, মূলহোতাসহ গ্রেপ্তার ২
বগুড়ায় ছাত্রী সেজে শিক্ষক অপহরণ, মূলহোতাসহ গ্রেপ্তার ২

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্র্যাক ইউনিভার্সিটিতে শুরু হলো ‘চীনা বিমূর্ত সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য সপ্তাহ’
ব্র্যাক ইউনিভার্সিটিতে শুরু হলো ‘চীনা বিমূর্ত সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য সপ্তাহ’

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চলে গেলেন ইংল্যান্ডের প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ ক্রিকেটার লরেন্স
চলে গেলেন ইংল্যান্ডের প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ ক্রিকেটার লরেন্স

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে জনসচেতনতা বৃদ্ধিতে কর্মশালা
জয়পুরহাটে জনসচেতনতা বৃদ্ধিতে কর্মশালা

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভালুকা মহিলাদলের সভাপতি শামীমা, সম্পাদক শারমিন
ভালুকা মহিলাদলের সভাপতি শামীমা, সম্পাদক শারমিন

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হরমুজ প্রণালী বন্ধের পথে ইরান, দুটি তেলবাহী জাহাজের ইউটার্ন
হরমুজ প্রণালী বন্ধের পথে ইরান, দুটি তেলবাহী জাহাজের ইউটার্ন

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পেয়ারার পুষ্টিগুণ
পেয়ারার পুষ্টিগুণ

৪৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

মাদারীপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘ স্কুলে ফল উৎসব, শিশুদের উচ্ছ্বাস
মাদারীপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘ স্কুলে ফল উৎসব, শিশুদের উচ্ছ্বাস

৪৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

প্লান্টার ফাসাইটিস কী
প্লান্টার ফাসাইটিস কী

৫৯ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

খুলেছে নগর ভবনের প্রধান ফটক, ভেতরে অবস্থান ইশরাক অনুসারীদের
খুলেছে নগর ভবনের প্রধান ফটক, ভেতরে অবস্থান ইশরাক অনুসারীদের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘গুগল পে’ পেমেন্ট সেবার উদ্বোধন মঙ্গলবার
‘গুগল পে’ পেমেন্ট সেবার উদ্বোধন মঙ্গলবার

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইরান কোথায় পাল্টা আঘাত হানতে পারে?
ইরান কোথায় পাল্টা আঘাত হানতে পারে?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ বিভাগে ভারি বর্ষণের আভাস
পাঁচ বিভাগে ভারি বর্ষণের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় প্রতিষ্ঠা এখন সময়ের দাবি : প্রধান বিচারপতি
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় প্রতিষ্ঠা এখন সময়ের দাবি : প্রধান বিচারপতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিডনিতে বুয়েট অ্যালামনাইয়ের ‘বিগেস্ট মর্নিং টি’
সিডনিতে বুয়েট অ্যালামনাইয়ের ‘বিগেস্ট মর্নিং টি’

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

পাইরেসি নিয়ে শাকিবের কড়া বার্তা
পাইরেসি নিয়ে শাকিবের কড়া বার্তা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি মাসুদ গ্রেফতার
ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি মাসুদ গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেভাবে ‘পানিতে গুঁড়া হলুদ মেশানো’র ট্রেন্ডের শুরু সোশ্যাল মিডিয়ায়
যেভাবে ‘পানিতে গুঁড়া হলুদ মেশানো’র ট্রেন্ডের শুরু সোশ্যাল মিডিয়ায়

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘সাবেক সিইসি নুরুল হুদার সঙ্গে যা হয়েছে তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়’
‘সাবেক সিইসি নুরুল হুদার সঙ্গে যা হয়েছে তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমক রেখেই শ্রীলঙ্কা সিরিজের ওয়ানডে দল ঘোষণা বিসিবির
চমক রেখেই শ্রীলঙ্কা সিরিজের ওয়ানডে দল ঘোষণা বিসিবির

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক এমপি সাবিনা আক্তার তুহিন গ্রেফতার
সাবেক এমপি সাবিনা আক্তার তুহিন গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বেনাপোল কাস্টমস হাউসে ‘কলম বিরতি’ চলছে
বেনাপোল কাস্টমস হাউসে ‘কলম বিরতি’ চলছে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিয়ানমার সীমান্তে ৫টি আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার
মিয়ানমার সীমান্তে ৫টি আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেই ৯৫ শিক্ষার্থীকে ভর্তির আহ্বান ছাত্রদলের
সেই ৯৫ শিক্ষার্থীকে ভর্তির আহ্বান ছাত্রদলের

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রের মদদে পুড়ছে তেহরান, সরব বলিউডের ইরানি অভিনেত্রী মান্দানা
যুক্তরাষ্ট্রের মদদে পুড়ছে তেহরান, সরব বলিউডের ইরানি অভিনেত্রী মান্দানা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উত্তেজনার মধ্যেই বেন গুরিয়ন বিমানবন্দর চালু করলো ইসরায়েল!
উত্তেজনার মধ্যেই বেন গুরিয়ন বিমানবন্দর চালু করলো ইসরায়েল!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঐতিহাসিক পলাশী দিবস আজ
ঐতিহাসিক পলাশী দিবস আজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ
মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের তোপে সুর নরম, যুদ্ধ বন্ধের ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
ইরানের তোপে সুর নরম, যুদ্ধ বন্ধের ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলা, যা বললেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী
ইরানে মার্কিন হামলা, যা বললেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'১০ বছরের মধ্যে ইরান পারমাণবিক শক্তিধর রাষ্ট্রে পরিণত হবে'
'১০ বছরের মধ্যে ইরান পারমাণবিক শক্তিধর রাষ্ট্রে পরিণত হবে'

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালি খোলা রাখতে চীনের দ্বারস্থ যুক্তরাষ্ট্র
হরমুজ প্রণালি খোলা রাখতে চীনের দ্বারস্থ যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হয়ে নিরাপত্তা পরিষদে রাশিয়া, চীন ও পাকিস্তানের প্রস্তাব
ইরানের হয়ে নিরাপত্তা পরিষদে রাশিয়া, চীন ও পাকিস্তানের প্রস্তাব

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আপনি আমাদের জায়গায় থাকলে কি করতেন?’
‘আপনি আমাদের জায়গায় থাকলে কি করতেন?’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল আবিবে ধ্বংসস্তুপে আটকে পড়াদের খুঁজছে ইসরায়েলি পুলিশ
তেল আবিবে ধ্বংসস্তুপে আটকে পড়াদের খুঁজছে ইসরায়েলি পুলিশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানের ইনকিলাব স্কয়ারের বিক্ষোভে যোগ দিলেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
তেহরানের ইনকিলাব স্কয়ারের বিক্ষোভে যোগ দিলেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার নুরুল হুদা গ্রেফতার
সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার নুরুল হুদা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি চাকরিজীবীদের বিশেষ প্রণোদনার টাকা বাড়ালো সরকার
সরকারি চাকরিজীবীদের বিশেষ প্রণোদনার টাকা বাড়ালো সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের সঙ্গে ‘গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা’ করতে রাশিয়ায় যাচ্ছেন আরাগচি
পুতিনের সঙ্গে ‘গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা’ করতে রাশিয়ায় যাচ্ছেন আরাগচি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৌসুমী, ফারিয়া, সাবিলাদের ব্যাংক হিসাব জব্দ
মৌসুমী, ফারিয়া, সাবিলাদের ব্যাংক হিসাব জব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সকালেই ইসরায়েলে ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র  হামলা
সকালেই ইসরায়েলে ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে সরকার পরিবর্তনের ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্প
ইরানে সরকার পরিবর্তনের ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন হামলায় ইরানের পারমাণবিক স্থাপনার কতটা ক্ষতি হয়েছে জানালেন ট্রাম্প
মার্কিন হামলায় ইরানের পারমাণবিক স্থাপনার কতটা ক্ষতি হয়েছে জানালেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেলের বাজারে আগুন, যুক্তরাষ্ট্রের শেয়ারবাজারে ধসের আশঙ্কা
তেলের বাজারে আগুন, যুক্তরাষ্ট্রের শেয়ারবাজারে ধসের আশঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নেতানিয়াহুর বড়শিতে আটকে গেলেন ট্রাম্প!
নেতানিয়াহুর বড়শিতে আটকে গেলেন ট্রাম্প!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালি বন্ধের অনুমোদন দিল ইরানের পার্লামেন্ট
হরমুজ প্রণালি বন্ধের অনুমোদন দিল ইরানের পার্লামেন্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের হামলায় ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি ‘ধ্বংসপ্রাপ্ত’, দাবি মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
যুক্তরাষ্ট্রের হামলায় ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি ‘ধ্বংসপ্রাপ্ত’, দাবি মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান পরিস্থিতি নিয়ে সোমবার জরুরি বৈঠকে বসবে আইএইএ
ইরান পরিস্থিতি নিয়ে সোমবার জরুরি বৈঠকে বসবে আইএইএ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ ও মধ্য ইরানের দুই প্রদেশে ইসরায়েলি হামলা
দক্ষিণ ও মধ্য ইরানের দুই প্রদেশে ইসরায়েলি হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় আহত ৮৬
ইসরায়েলে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় আহত ৮৬

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডা. স্বপ্নীলের সনদ ৫ বছরের জন্য স্থগিত করল বিএমডিসি
ডা. স্বপ্নীলের সনদ ৫ বছরের জন্য স্থগিত করল বিএমডিসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান কোথায় পাল্টা আঘাত হানতে পারে?
ইরান কোথায় পাল্টা আঘাত হানতে পারে?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনার মধ্যেই বেন গুরিয়ন বিমানবন্দর চালু করলো ইসরায়েল!
উত্তেজনার মধ্যেই বেন গুরিয়ন বিমানবন্দর চালু করলো ইসরায়েল!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সাবেক সিইসি নুরুল হুদার সঙ্গে যা হয়েছে তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়’
‘সাবেক সিইসি নুরুল হুদার সঙ্গে যা হয়েছে তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈদ্যুতিক গোলযোগে হঠাৎ অন্ধকারে ঢাকার উল্লেখযোগ্য অংশ
বৈদ্যুতিক গোলযোগে হঠাৎ অন্ধকারে ঢাকার উল্লেখযোগ্য অংশ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

করোনায় আরও ৫ জনের মৃত্যু, শনাক্ত ৩৬
করোনায় আরও ৫ জনের মৃত্যু, শনাক্ত ৩৬

১৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

যুক্তরাষ্ট্র গোটা অঞ্চলকে নিরাপত্তাহীন রাখতে চায়: পেজেশকিয়ান
যুক্তরাষ্ট্র গোটা অঞ্চলকে নিরাপত্তাহীন রাখতে চায়: পেজেশকিয়ান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামী ব্যাংকের সাবেক এমডি মনিরুল মাওলা গ্রেপ্তার
ইসলামী ব্যাংকের সাবেক এমডি মনিরুল মাওলা গ্রেপ্তার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বনাশের বুলবুলি, দুর্ভিক্ষের পদধ্বনি
সর্বনাশের বুলবুলি, দুর্ভিক্ষের পদধ্বনি

সম্পাদকীয়

পর্যটন স্পটে হুমকিতে নারীর গোপনীয়তা
পর্যটন স্পটে হুমকিতে নারীর গোপনীয়তা

পেছনের পৃষ্ঠা

কী এই বি-২ বোমারু বিমান
কী এই বি-২ বোমারু বিমান

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলনে অচল সরকারি দপ্তর
আন্দোলনে অচল সরকারি দপ্তর

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলিশ কমছে যে কারণে
ইলিশ কমছে যে কারণে

পেছনের পৃষ্ঠা

‘কুইক রেন্টাল’, বিপুর সোনার ডিম পাড়া হাঁস
‘কুইক রেন্টাল’, বিপুর সোনার ডিম পাড়া হাঁস

প্রথম পৃষ্ঠা

আমার ক্যারিয়ার নিয়ে সন্তুষ্ট
আমার ক্যারিয়ার নিয়ে সন্তুষ্ট

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাবেক সিইসি নূরুল গ্রেপ্তার জুতার মালা
সাবেক সিইসি নূরুল গ্রেপ্তার জুতার মালা

প্রথম পৃষ্ঠা

রুপালি সম্পদের খনি হালদা
রুপালি সম্পদের খনি হালদা

পেছনের পৃষ্ঠা

কক্সবাজারে বাড়ছে মানব পাচার
কক্সবাজারে বাড়ছে মানব পাচার

নগর জীবন

তিন নায়িকাসহ ২৫ জনের ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
তিন নায়িকাসহ ২৫ জনের ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

পেছনের পৃষ্ঠা

করোনায় আরও পাঁচজনের মৃত্যু
করোনায় আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

অলআউট যুদ্ধের মহাবিপৎসংকেত
অলআউট যুদ্ধের মহাবিপৎসংকেত

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজ্জাকের হাসি আর থামে না
রাজ্জাকের হাসি আর থামে না

শোবিজ

বিশেষ সুবিধা বাড়ল সরকারি চাকরিজীবীদের
বিশেষ সুবিধা বাড়ল সরকারি চাকরিজীবীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

জীবনজুড়ে স্রষ্টার করুণার ছায়া
জীবনজুড়ে স্রষ্টার করুণার ছায়া

সম্পাদকীয়

নাটকের যেসব নায়িকা সিনেমায় সফল
নাটকের যেসব নায়িকা সিনেমায় সফল

শোবিজ

মাঠে ফেরার অপেক্ষায় তিন পেসার
মাঠে ফেরার অপেক্ষায় তিন পেসার

মাঠে ময়দানে

আবারও রাজ-ফারিণ
আবারও রাজ-ফারিণ

শোবিজ

ঝোপ বুঝে নাজমুলের কোপ
ঝোপ বুঝে নাজমুলের কোপ

মাঠে ময়দানে

বাফুফের নতুন টেকনিক্যাল ডিরেক্টর ক্রুইফ!
বাফুফের নতুন টেকনিক্যাল ডিরেক্টর ক্রুইফ!

মাঠে ময়দানে

প্রবাসীকে গুলি করে হত্যার হুমকি বিএনপি নেতার
প্রবাসীকে গুলি করে হত্যার হুমকি বিএনপি নেতার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০২৬ টি-২০ বিশ্বকাপে কানাডা
২০২৬ টি-২০ বিশ্বকাপে কানাডা

মাঠে ময়দানে

দেশব্যাপী ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চায় বিসিবি
দেশব্যাপী ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চায় বিসিবি

মাঠে ময়দানে

এবার অপি-তাহসান
এবার অপি-তাহসান

শোবিজ

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশ  টেস্ট জেতে ২০১৭ সালে
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশ টেস্ট জেতে ২০১৭ সালে

মাঠে ময়দানে

আইএসডিতে বার্সা একাডেমি সামার ক্যাম্প
আইএসডিতে বার্সা একাডেমি সামার ক্যাম্প

মাঠে ময়দানে

ওহাইও নদীর তীরে ফুটবল উৎসব
ওহাইও নদীর তীরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

মোবাইলের আলোতে চলল ট্রেন!
মোবাইলের আলোতে চলল ট্রেন!

পেছনের পৃষ্ঠা