শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:২৪, সোমবার, ২১ জুন, ২০২১ আপডেট:

জব্দ করা ইরানের বিটুমিন চোরাই পথে খালাস হলো আমিরাতের নামে

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
জব্দ করা ইরানের বিটুমিন চোরাই পথে খালাস হলো আমিরাতের নামে

সড়ক নির্মাণে ব্যবহৃত উপকরণ বিটুমিনের কোনো কারখানা নেই সংযুক্ত আরব আমিরাতে। অথচ ‘মেড ইন ইউএই’ দেখিয়ে কৌশলে চট্টগ্রাম বন্দর থেকে খালাস হয়ে গেল বিটুমিনের একটি জাহাজ।

অনুসন্ধানে দেখা গেছে, বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশ ইরান থেকে কেনা বিটুমিন আমিরাতের শারজাহ বন্দর এলাকায় এনে নতুন লেবেল লাগানো হয়। এরপর আরেকটি জাহাজে তুলে সেগুলো সোজা পাঠিয়ে দেওয়া হয় চট্টগ্রামের দিকে। কাস্টমস কর্মকর্তাদের চোখে ধুলো দিয়ে প্রকাশ্যে দিনের আলোয় তা খালাসও হয়ে গেল। জানা গেছে, সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে রপ্তানি হওয়া একটি বিটুমিনের জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙরে আসার পর তা জেটিতে ভেড়ার জন্য সুযোগ খুঁজছিল। কিন্তু উচ্চ আদালতের নির্দেশে একপর্যায়ে জাহাজটিকে জব্দ করে সরকারের নৌ-বাণিজ্য দফতর। জব্দকৃত ওই জাহাজটিই কৌশলে আমদানিকারক দুটি প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব ডিপোতে চলে যায়। এতে সংশ্লিষ্টরা বিস্ময় প্রকাশ করেন।

চট্টগ্রাম বন্দরের সচিব ওমর ফারুক বলেন, বহির্নোঙর থেকে কীভাবে কর্ণফুলী নদী হয়ে আমদানিকারকের ডিপোতে জাহাজটি এসেছে কিছুই জানি না। এ ছাড়া বন্দরের কাস্টমস কমিশনার, সহকারী কমিশনার কেউই এ বিটুমিন বহনকারী জাহাজটির বিষয়ে কোনো তথ্য দিতে পারেননি। অথচ সরকারের জারিকৃত প্রজ্ঞাপনে কঠোরভাবে বলা আছে, যথাযথ জায়গা থেকে মান পরীক্ষা সনদ ছাড়া আমদানিকৃত বিটুমিন কোনোভাবেই খালাস করা যাবে না।

অনুসন্ধানে জানা যায়, চীনের পতাকাবাহী জাহাজ ‘গুয়াংজু ওয়ান’ আমিরাতের শারজাহ সংলগ্ন হামরিয়াহ বন্দর থেকে যাত্রা শুরু করে গত ৯ মে। জাহাজে ছিল বাংলাদেশের দুটি প্রতিষ্ঠানের মোট ১১ হাজার ২২০ টন বিটুমিন। এর মধ্যে দুটি চালানে ৬ হাজার ৭৭৩ টন বিটুমিন পিএইচপি গ্রুপের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান বে টার্মিনাল অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের। বাকি পণ্য হচ্ছে এমইবি গ্রুপের।

জানা গেছে, মাত্র ১১ দিনের মাথায় ২০ মে চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙরে পৌঁছায় ‘গুয়াংজু ওয়ান’। জাহাজটি যখন বন্দরের ডলফিন জেটিতে ভেড়ার সুযোগ খুঁজছিল, ঠিক ওই সময়ই সরকারের এক প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, আমদানির বিটুমিন কোনোভাবেই পরীক্ষা ছাড়া খালাস করা যাবে না। এর মধ্যে উচ্চ আদালতের নির্দেশে গত ৯ জুন বিটুমিনের জাহাজটি জব্দ করে সরকারের নৌ-বাণিজ্য দফতর। দফতরের প্রিন্সিপাল অফিসার ক্যাপ্টেন গিয়াসউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘আদালত জাহাজটি আটকের নির্দেশ দেয়। এর পরিপ্রেক্ষিতেই আমরা জাহাজটি আটক করেছি। জাহাজটি পণ্যসহ বহির্নোঙরের ‘বি’ অ্যাংকরেজে আছে।’ কিন্তু কিছু বুঝে ওঠার আগে গতকাল (রবিবার) সকালে জাহাজটি বহির্নোঙর থেকে সোজা চলে যায় সংশ্লিষ্ট আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব ডিপোতে।

চট্টগ্রাম বন্দরের সচিব ওমর ফারুক বলেন, বহির্নোঙর থেকে কীভাবে কর্ণফুলী নদী হয়ে আমদানিকারকের ডিপোতে জাহাজটি এসেছে কিছুই জানি না। তবে বিটুমিনের মান যাচাই করার দায়িত্ব কাস্টমসের। কাস্টমস বিভাগে কথা বললে বিষয়টি জানা যাবে।

কাস্টমস কমিশনার মোহাম্মদ ফখরুল আলম বলেন, বিদেশ থেকে আসা বিটুমিনের মান যাচাই কিংবা পরীক্ষা করে খালাস করার বিষয়ে সরকারের প্রজ্ঞাপন জারির বিষয়ে তিনি অবগত আছেন। কিন্তু গুয়াংজু ওয়ান জাহাজে আসা বিটুমিনের মান যাচাই ছাড়া খালাস হচ্ছে কি না তিনি জানেন না।

তিনি বলেন, ‘এ বিষয়ে জেটির দায়িত্বে থাকা সহকারী কমিশনার (কাস্টমস) মো. তোফায়েল আহমেদ ভালো বলতে পারেন।’ পরে সহকারী কমিশনার তোফায়েল আহমেদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘বন্দরে তো অনেক জাহাজই আছে। বিএল না দেখে এখন কিছুই বলা যাবে না। সংশ্লিষ্ট কাগজপত্র দেখে বিস্তারিত বলা যাবে।

এর আগে জানতে চাইলে জাহাজটির দেশীয় শিপিং এজেন্ট কসকোল বাংলাদেশের কর্ণধার রিয়াজ উদ্দিন খান বলেছিলেন, ‘জাহাজটিতে দুই আমদানিকারকের পণ্য ছিল। দুজন আমদানিকারক একসঙ্গে ডকুমেন্ট জমা দিয়ে বন্দর-কাস্টমস থেকে ছাড়পত্র নিতে পারেনি। সেজন্য জাহাজটি সঠিক সময়ে জেটিতে ভেড়ানো যায়নি।’

এদিকে, আমাদের হাতে আসে আমদানি-রপ্তানি সংক্রান্ত বেশকিছু নথি। নথির তথ্যানুযায়ী, গুয়াংজু ওয়ান যে বিটুমিন নিয়ে এসেছে, এগুলো আমিরাত থেকে শিপিং করেছে দুটি প্রতিষ্ঠান। বে টার্মিনালের বিটুমিন শিপিংয়ের দায়িত্বে ছিল ইউনাইটেড ফিউচারিস্টিক ট্রেড ইমপেক্স (ইউএফটিআই) প্রাইভেট লিমিটেড। এমইবি গ্রুপের বিটুমিন শিপিং করেছে ভারেসকো এফজেডই নামের আরেকটি প্রতিষ্ঠান।

সংযুক্ত আরব আমিরাতে কয়েকটি সূত্রের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, এ দুটি প্রতিষ্ঠান মূলত বিটুমিনের প্যাকেজিং করে থাকে। গ্রাহকের চাহিদা অনুসারে তারা বাল্কে অথবা ড্রামে প্যাকেজিং শেষ করে তা শিপিংয়ের ব্যবস্থা করে। কার্যত ইরান থেকে বিটুমিন কেনার পর সেগুলো সরাসরি অন্য কোনো দেশে রপ্তানি করা যায় না। তাই ইরান থেকে আগে বিটুমিনের চালান আসে আমিরাতে। এখানকার কয়েকটি এলাকায় ডিপোতে নামানোর পর পণ্যগুলো পুনঃরপ্তানির তৎপরতা শুরু হয়।

অন্যদিকে একটি নথির তথ্য অনুযায়ী, একটি চালানে বে টার্মিনালের ৪ হাজার ২৭২ টন বিটুমিনের মোট ক্রয়মূল্য দেখানো হয়েছে ১৭ লাখ ৮৯ হাজার ৯৭৯ মার্কিন ডলার। সে হিসেবে টনপ্রতি বিটুমিনের মূল্য দাঁড়ায় ৪২০ ডলার। এ ছাড়া বিটুমিনের মান উল্লেখ করা হয়েছে ৬০-৭০ গ্রেড। উৎপাদনকারী দেশ হিসেবে উল্লেখ রয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাতের কথা। কিন্তু সংযুক্ত আরব আমিরাতে বাংলাদেশ কনস্যুলেট সূত্রে জানা গেছে, দেশটি বিটুমিন উৎপাদনই করে না। সেখানে কোনো কারখানাও নেই। মূলত পার্শ¦বর্তী দেশ ইরান থেকে বিটুমিনের চালান সে দেশে ঢোকার পর সেগুলো রিফাইন হয়। তারপর তা বিভিন্ন দেশে পুনরায় রপ্তানির প্রক্রিয়া শুরু হয়। কনস্যুলেট সূত্র জানায়, আবুধাবি, হামরিয়াহ উন্মুক্ত জোন, ফুজাইরাহ এবং আজমানে রিফিলিংয়ের ব্যবস্থা রয়েছে। বিভিন্ন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ইউএই থেকে বিটুমিন বাংলাদেশসহ ভারতীয় উপমহাদেশের বিভিন্ন দেশে রপ্তানি হয়।

দুবাইভিত্তিক বিটুমিন রপ্তানিকারক একাধিক প্রতিষ্ঠান এবং ইরানের একটি কোম্পানির সঙ্গে যোগাযোগ করে জানা গেছে, ইউএই থেকে বাংলাদেশে আসা আমদানির সব বিটুমিনের একমাত্র উৎপাদনকারী দেশ হলো ইরান। আর সে দেশে উৎপাদিত বিটুমিনের গ্রেড ৮০-১০০। যার টনপ্রতি মূল্য সর্বোচ্চ ২৪০ ডলার। অথচ বে টার্মিনালের নথিতে এটিকে ৬০-৭০ গ্রেড উল্লেখ করে মূল্য দেখানো হয়েছে টনপ্রতি ৪২০ ডলার। সংশ্লিষ্টদের আশঙ্কা, ইরানের বিটুমিনকে আমিরাতের নাম দিয়ে খালাস করাই শুধু নয়, বিটুমিন আমদানির আড়ালে ওভার ইনভয়েসিংয়ের মাধ্যমে নীরবে অর্থ পাচারও করা হচ্ছে।

এর আগে বছরের পর বছর ধরে মানহীন ভেজাল বিটুমিন আমদানি হয়ে আসলেও মান নিয়ন্ত্রণের কোনো উদ্যোগ ছিল না। সম্প্রতি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মোহাম্মদ মনির হোসেন হাওলাদার স্বাক্ষরিত একটি আদেশে উল্লেখ করা হয়, আমদানি ও রপ্তানি (নিয়ন্ত্রণ) আইনে প্রদত্ত ক্ষমতাবলে আমদানি নীতি আদেশ-২০১৫-২০১৮-এর এই সংশোধন করেছে সরকার। ওই আদেশে বলা হয়, পেট্রোলিয়াম কোক ও পেট্রোলিয়াম বিটুমিন ছাড়া পেট্রোলিয়াম তেলের রেসিডিউসমূহসহ সব পণ্য আমদানি নিষিদ্ধ; তবে পেট্রোলিয়াম বিটুমিন আমদানির ক্ষেত্রে এইচএস কোড নম্বর ২৭১৩.২০.১০ ও ২৭১৩.২০৯০-এর পণ্য খালাসের আগে এর গুণগত মান বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশন (বিএসটিআই), বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট), ইস্টার্ন রিফাইনারি লিমিটেড থেকে পরীক্ষা করাতে হবে।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, মান পরীক্ষার বাধ্যবাধকতায় পড়ে কৌশলে উচ্চ আদালতে মামলা ঠুকে পার পেয়ে যাওয়ার রাস্তা খুঁজছিল আমদানিকারক দুটি প্রতিষ্ঠান। আদালতের নির্দেশে জাহাজটি জব্দ করা হলেও কৌশলে তা ছাড়িয়ে নিজেদের ডিপোতে নিয়ে যায় প্রতিষ্ঠান দুটি। ফলে বিটুমিনের মান নিয়ন্ত্রণের সরকারি নির্দেশনা উপেক্ষিতই রয়ে গেল।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
এলএলবি শেষ পর্ব পরীক্ষার ফরম পূরণের সময় বাড়ল
এলএলবি শেষ পর্ব পরীক্ষার ফরম পূরণের সময় বাড়ল
আলিম পরীক্ষার খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল রবিবার
আলিম পরীক্ষার খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল রবিবার
দুই দফা দাবিতে বিচারকদের ৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম, না মানলে কলমবিরতি
দুই দফা দাবিতে বিচারকদের ৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম, না মানলে কলমবিরতি
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
সর্বশেষ খবর
কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা
কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি
মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি
সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত
কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৪০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা
কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন
ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার
অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?
‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা
পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী
নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত
রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’
‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’
প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ
বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে খাদে পড়ে প্রাণ গেলো পর্যটকের
বান্দরবানে খাদে পড়ে প্রাণ গেলো পর্যটকের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার দাবি দুলুর
ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার দাবি দুলুর

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইজভান্ডারী তরিকার মূল শিক্ষা মানবকল্যাণ : কাদের গনি
মাইজভান্ডারী তরিকার মূল শিক্ষা মানবকল্যাণ : কাদের গনি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা ৩ জানুয়ারি
কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা ৩ জানুয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘বিদেশিদের প্রেসক্রিপশনে এদেশের মানুষ চলতে চায় না’
‘বিদেশিদের প্রেসক্রিপশনে এদেশের মানুষ চলতে চায় না’

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিহার বিধানসভায় এনডিএর জয়যাত্রা, কংগ্রেসের শোচনীয় পরাজয়
বিহার বিধানসভায় এনডিএর জয়যাত্রা, কংগ্রেসের শোচনীয় পরাজয়

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২২
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২২

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

৫ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির
১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক
ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট
সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ

সম্পাদকীয়

প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন
প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক ধারায়  ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন
গণতান্ত্রিক ধারায় ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন