শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৩৫, সোমবার, ২৩ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

ইভ্যালি শুধু আশ্বাসই দিচ্ছে, ফাঁদে পড়ে বেকায়দায় গ্রাহক

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ইভ্যালি শুধু আশ্বাসই দিচ্ছে, ফাঁদে পড়ে বেকায়দায় গ্রাহক

গত জুলাই মাসে লকডাউনের সময় টি-১০ অফারে অনলাইনে পণ্য বিক্রির প্রতিষ্ঠান ইভ্যালিতে একটি পালসার বাইক অর্ডার করেছিলেন নজরুল ইসলাম। ১০ দিনের মধ্যে সেটি সরবরাহ করার কথা ছিল; কিন্তু এখন পর্যন্ত তিনি বাইক সরবরাহ পাননি। অথচ জুন মাসে ইভ্যালির মতো প্রতিষ্ঠানগুলো থেকে কেনা পণ্য হাতে পাওয়ার পর মূল্য পরিশোধের নীতিমালা করার সিদ্ধান্ত জানায় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।

প্রায় ৪০ দিন পর গতকাল রবিবার ইভ্যালির ধানমন্ডির কার্যালয়ে এসে বুথে যোগাযোগ করলে নজরুলকে কাস্টমার কেয়ারে পাঠানো হয়। তিনি বলেন, ‘এখনো আমার পালসার বাইকটি ডেলিভারি করেনি। কাস্টমার কেয়ার থেকে বলল, শিগগিরই বাইকটি ডেলিভারি করা হবে।’

প্রতারণার অভিযোগ ওঠায় কয়েক মাস ধরে আলোচনায় থাকা ইভ্যালির ধানমন্ডির কার্যালয়টি গতকালই খুলেছে। এর আগে করোনাভাইরাস সংক্রমণ মোকাবিলায় সরকারঘোষিত বিধি-নিষেধের কথা বলে কার্যালয়টি বন্ধ রাখা হয়। ইভ্যালির বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ ওঠার পর বাণিজ্য মন্ত্রণালয় গত ৪ জুলাই একটি নীতিমালা জারি করে। এতে বলা হয়, ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানগুলোকে রাজধানীতে পাঁচ দিনের মধ্যে এবং অন্য শহরে ১০ দিনের মধ্যে গ্রাহককে পণ্য সরবরাহ করতে হবে। পণ্য হাতে পাওয়ার পর মূল্য পরিশোধ করবে। এ ছাড়া ইভ্যালির বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে সরকারের চার প্রতিষ্ঠানকে চিঠি পাঠায় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। প্রতিষ্ঠান চারটি হলো দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক), স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ, বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা কমিশন ও জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর। ইভ্যালির ওপর করা বাংলাদেশ ব্যাংকের এক পরিদর্শন প্রতিবেদনের পর্যবেক্ষণের পরিপ্রেক্ষিতে ৪ জুলাই বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এসব চিঠি পাঠায়। 

কিন্তু ইভ্যালি এখনো প্রতারণার আশ্রয় নিয়ে গ্রাহকদের কাছ থেকে পণ্যের অর্ডার নিচ্ছে এবং সময়মতো পণ্য সরবরাহ করছে না। গতকাল প্রতিষ্ঠানটির ধানমন্ডির কার্যালয় খোলার পর সকাল থেকে গ্রাহকরা এসে সেখানে ভিড় জমান। তাদের জন্য বেশ কয়েকটি বুথ বসানো হয়েছিল।

একাধিক পাওনা গ্রাহক জানান, আগের মতো পণ্য খুব দ্রুত পেয়ে যাবেন বলে আশ্বাস দেওয়া হয়েছে। তবে গ্রাহকরা অভিযোগ করছেন, কোম্পানিটির দ্বারে দ্বারে ঘুরেও তারা পণ্য পাচ্ছেন না। গ্রাহকদের পণ্য দেওয়ায় মৌখিক আশ্বাস দিলেও বারবার সময় বাড়াচ্ছে ইভ্যালি। ইভ্যালির একাধিক গ্রাহক অভিযোগ করেন যে ১০, সাত ও তিন দিন কিংবা ৪৫ দিনের মধ্যে পণ্য সরবরাহের আশ্বাস দিয়ে অর্থ হাতিয়ে নিচ্ছে এই প্রতিষ্ঠান।

এ প্রতিবেদক গতকাল সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত কার্যালয়টির সামনে অবস্থান করেন। এ সময় প্রতিবেদকের সঙ্গে বেশ কয়েকজন গ্রাহকের কথা হয়। ইভ্যালিতে অর্ডার করেও পণ্য না পাওয়া গ্রাহকরা জানান, গতকাল আবারও কোম্পানিটির কাস্টমার কেয়ার থেকে তাদের আশ্বাস দেওয়া হয়েছে যে, কয়েক দিনের মধ্যেই তারা পণ্য পেয়ে যাবেন।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন গৃহিণী ডিপ ফ্রিজ, গিফট কার্ডসহ প্রায় ৮০ হাজার টাকার পণ্য অর্ডার করেছিলেন। প্রায় দেড় মাস আগে তিনি এসব পণ্যের অর্ডার দিয়েছিলেন। এর মধ্যে একটি অফার ছিল সাত দিনে পণ্য সরবরাহ করার। কিন্তু সেটিও তিনি পাননি। গতকাল ধানমন্ডির কার্যালয়ে এসে তিনি ধরনা দেন। তিনি বলেন, কাস্টমার কেয়ার থেকে তাকে আরও কয়েক দিন অপেক্ষা করতে বলা হয়েছে। সামনে হয়তো পণ্য পেয়ে যাবেন বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।

কাস্টমার কেয়ার থেকে বের হয়ে নাম প্রকাশ না করে একজন গ্রাহক জানান, ফেব্রুয়ারি মাসে একটি ফ্রিজ অর্ডার করেছিলেন। ৪৫ দিনের সময় পার হয়ে গেছে। এখনো ফ্রিজটি পাননি। তাকে কাস্টমার কেয়ার থেকে আশ্বাস দেওয়া হয়েছে যে অক্টোবরের মধ্যে পণ্যটি দেওয়া হবে।

আরেক গ্রাহক জানান, ১০ মার্চ পাঁচ লাখ টাকার একটি বাইক অর্ডার করেছিলেন। গতকাল তাকে কাস্টমার কেয়ার থেকে জানানো হয়, পণ্য পেতে সময় লাগবে আরও তিন মাস। এ সময় উপস্থিত সাংবাদিকরা ইভ্যালির কর্মীদের কাছে কম্পানিটির পক্ষ থেকে বক্তব্য চান। তবে প্রতিষ্ঠানটির জনসংযোগ কর্মকর্তা পরিচয় দেওয়া মেজবাহ উদ্দিন জানান, তিনি কম্পানির চেয়ারম্যানের অনুমতি ছাড়া কোনো ধরনের বক্তব্য দিতে পারবেন না।

পণ্য অর্ডার দিয়ে পাননি এমন কতজন গ্রাহক গতকাল বুথে এসেছেন জানতে চাইলে ইভ্যালির একাধিক কর্মী মেজবাহ উদ্দিনের সঙ্গে কথা বলতে বলেন। কিন্তু মেজবাহ উদ্দিন এ ব্যাপারে কোনো তথ্য দেননি।

এ প্রতিবেদক ইভ্যালির বেশ কয়েকজন গ্রাহকের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। এর মধ্যে রাজধানী রামপুরার বাসিন্দা আবির হোসেন (২৭) জানান, গত ২০ মার্চ ইভ্যালির অনলাইন অ্যাপ থেকে সাইক্লোন অফারে ‘পাওয়ার ব্যাংক’ অর্ডার দেন। ৪৫ দিনের মধ্যে পণ্য দেওয়ার কথা; কিন্তু পাঁচ মাস পেরিয়ে গেলেও এখনো পণ্য পাননি তিনি। এ ছাড়া ৩১ মার্চ কিছু শ্যাম্পু অর্ডার করলে গত ৮ জুলাই সরবরাহ দেওয়া হয়েছে বলে অ্যাপে দেখানো হয়। কিন্তু তিনি পণ্য হাতে পাননি। এমনকি এসএমএস, কল কোনোটিই দেয়নি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। এসব সমস্যার বিষয়ে আবির একাধিকবার গ্রাহক সেবার নম্বরে কল দিলেও প্রতিবারই তারা আন্তরিক দুঃখিত বলে দ্রুতই পণ্য পাওয়ার আশ্বাস দেয়। কিন্তু পণ্য আর দেয়নি।

মো. সাগর নামের এক তরুণ উদ্যোক্তা বলেন, ‘বিভিন্ন সময় ইভ্যালি থেকে পণ্য নিয়েছি। প্রথম দিকে লেনদেন ভালো থাকলেও কয়েক মাস ধরে খুব টেনশনে আছি। আট লাখ ৭০ হাজার টাকা ফেরতের চেক দেওয়া হয়েছে ফেব্রুয়ারি মাসে। ২৫ জুলাই চেক দিয়ে টাকা তোলার তারিখ দেওয়া ছিল; কিন্তু সেই তারিখে পাইনি। পরে বলা হয়েছে চলতি মাসের মধ্যে পাব। এ মাসও শেষ হওয়ার পথে। কী হবে বুঝতে পারছি না।’ তিনি জানান, ইভ্যালি গ্রাহক সেবার নম্বরে ফোন করলেই বলে, দ্রুত সমাধান করে দেবে। এ ছাড়াও তার আরও প্রায় দুই লাখ টাকার অন্যান্য পণ্যের অর্ডার দেওয়া আছে। এগুলোর কোনো অগ্রগতি নেই। এসব টাকার অনেকটা পরিবারের অমতেই এখানে বিনিয়োগ করেছিলেন। তাই নীরবে এই যন্ত্রণা তাকে একাই সহ্য করতে হচ্ছে। এভাবে তার ভগ্নিপতিও প্রায় ২৭ লাখ টাকার চেক ও তার বন্ধুবান্ধবের অনেকেই পণ্য ও চেক জমা দিয়ে টাকা পাওয়া নিয়ে দুশ্চিন্তায় আছেন বলে জানান সাগর। 

এসব বিষয়ে গ্রাহকের উদ্দেশ্যে গত বুধবার রাতে ফেসবুক লাইভে এসে ইভ্যালির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ রাসেল ক্ষুব্ধ ও হতাশ গ্রাহকদের ধৈর্য ধরার অনুরোধ জানান এবং অর্ডার করা পণ্য সরবরাহের জন্য সময় চান। একই সঙ্গে আরো নতুন উদ্যমে কাজ করার কথা বলেন। গত শনিবার বিকাল ৫টা পর্যন্ত এ লাইভ চার লাখ ৮২ হাজার ফেসবুক ব্যবহারকারী দেখেছেন। এর মধ্যে ৮৫ হাজার মন্তব্য আসে। এসব মন্তব্যে ইভ্যালি প্রতারণা, পণ্য ও রিফান্ড (টাকা ফেরতের) চেকের টাকা না পাওয়ার কথা জানিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেন গ্রাহকরা।

গ্রাহকদের অনেকেই বলেছেন, গত বছরের অর্ডার করা পণ্য এবং রিফান্ড চেকের টাকা এখনো পাননি তারা। ইভ্যালির সঙ্গে কয়েকবার যোগাযোগ করেও ব্যর্থ হয়েছেন।

ইরফান তাসিন নামের একজন মন্তব্য করেন, ‘২০২০ সালের ১৬ আগস্ট ফ্রিজ অর্ডার করে এখনো পাইনি।’ এসব মন্তব্যকারীর মধ্যে কারো কারো ১০ থেকে ১৫টি দামি পণ্যও রয়েছে। কিছু মন্তব্যে ইভ্যালি কর্তৃপক্ষ দুঃখ প্রকাশ করে উত্তর দিয়ে গ্রাহকদের ধৈর্য ধরার কথা ও দ্রুত সমস্যা সমাধানের কাজ করছে বলে জানায়।

এদিকে গত বৃহস্পতিবার বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে ইভ্যালির পাঠানো সম্পদ বিবরণীতে মোট দায় ও মূলধন দেখানো হয়েছে ৫৪৩ কোটি ৯৯ লাখ টাকা। এটি ১৫ জুলাই পর্যন্ত প্রতিষ্ঠানটির হিসাব। এর মধ্যে মূলধন মাত্র এক কোটি টাকা, বাকি ৫৪২ কোটি ৯৯ লাখ টাকাই দায়, যা গ্রাহক ও পণ্য সরবরাহকারী ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলো ইভ্যালির কাছে পাওনা।

সম্পদের তথ্য পাওয়ার বিষয়ে ওই দিন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কেন্দ্রীয় ডিজিটাল কমার্স সেলের প্রধান (অতিরিক্ত সচিব) মো. হাফিজ উদ্দিন সাংবাদিকদের বলেন, ‘ইভ্যালির কাছে তিন সপ্তাহে তিন ধরনের তথ্য চেয়েছি। এর মধ্যে প্রতিষ্ঠানটি সম্পদ ও দায়ের হিসাব দিয়েছে। বাকি তথ্যগুলো পাওয়ার পর প্রতিষ্ঠানটির বিষয়ে আন্ত মন্ত্রণালয় কমিটির বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’

সৌজন্যে : কালের কণ্ঠ

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
রোডম্যাপ প্রকাশ: রোজার আগে ভোট, ডিসেম্বরেই তফসিল
রোডম্যাপ প্রকাশ: রোজার আগে ভোট, ডিসেম্বরেই তফসিল
বিজিবি-বিএসএফ সীমান্ত সম্মেলনে আলোচনায় ছিল যেসব বিষয়
বিজিবি-বিএসএফ সীমান্ত সম্মেলনে আলোচনায় ছিল যেসব বিষয়
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে আসন্ন কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচনে সেনাবাহিনী মোতায়েন প্রসঙ্গে
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে আসন্ন কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচনে সেনাবাহিনী মোতায়েন প্রসঙ্গে
আমাদের সারের কোনো সংকট নেই : কৃষি সচিব
আমাদের সারের কোনো সংকট নেই : কৃষি সচিব
সচিব হলেন আব্দুর রহমান তরফদার
সচিব হলেন আব্দুর রহমান তরফদার
উপদেষ্টা হতে ২০০ কোটির চেক, সেই চিকিৎসকের কার্যালয়ে দুদকের অভিযান
উপদেষ্টা হতে ২০০ কোটির চেক, সেই চিকিৎসকের কার্যালয়ে দুদকের অভিযান
‌‘মঞ্চ ৭১’র অনুষ্ঠানে উত্তেজনা, সাবেক মন্ত্রী লতিফ সিদ্দিকী আটক
‌‘মঞ্চ ৭১’র অনুষ্ঠানে উত্তেজনা, সাবেক মন্ত্রী লতিফ সিদ্দিকী আটক
সারা দেশে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৬৬২
সারা দেশে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৬৬২
বিদেশি শিক্ষার্থীদের যুক্তরাষ্ট্রে থাকার সময়সীমা সীমিত করছেন ট্রাম্প
বিদেশি শিক্ষার্থীদের যুক্তরাষ্ট্রে থাকার সময়সীমা সীমিত করছেন ট্রাম্প
নির্বাচনের রোডম্যাপ চূড়ান্ত, ঘোষণা হতে পারে আজ
নির্বাচনের রোডম্যাপ চূড়ান্ত, ঘোষণা হতে পারে আজ
রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের পদমর্যাদাক্রম নিয়ে রিভিউ শুনানি পিছিয়ে ৪ সেপ্টেম্বর
রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের পদমর্যাদাক্রম নিয়ে রিভিউ শুনানি পিছিয়ে ৪ সেপ্টেম্বর
চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত জারি
চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত জারি
সর্বশেষ খবর
জাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা, মনোনয়ন পেলেন যারা
জাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা, মনোনয়ন পেলেন যারা

৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার ধ্বংসাবশেষ সরাচ্ছে ইরান, দাবি রিপোর্টে
পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার ধ্বংসাবশেষ সরাচ্ছে ইরান, দাবি রিপোর্টে

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্রিকেটকে বিকেন্দ্রীকরণের দিকেই নজর দিচ্ছে বিসিবি : বুলবুল
ক্রিকেটকে বিকেন্দ্রীকরণের দিকেই নজর দিচ্ছে বিসিবি : বুলবুল

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নিউ সাউথ ওয়েলস বিএনপির ৩১ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা
নিউ সাউথ ওয়েলস বিএনপির ৩১ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা

১৫ মিনিট আগে | পরবাস

রোডম্যাপ প্রকাশ: রোজার আগে ভোট, ডিসেম্বরেই তফসিল
রোডম্যাপ প্রকাশ: রোজার আগে ভোট, ডিসেম্বরেই তফসিল

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

দেশে প্রবৃদ্ধি কমেছে ৩.৯৭ শতাংশ
দেশে প্রবৃদ্ধি কমেছে ৩.৯৭ শতাংশ

২৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

খাগড়াছড়িতে চাঞ্চল্যকর মা ও মেয়ে হত্যাকাণ্ডের রহস্য উন্মোচন; গ্রেফতার ১
খাগড়াছড়িতে চাঞ্চল্যকর মা ও মেয়ে হত্যাকাণ্ডের রহস্য উন্মোচন; গ্রেফতার ১

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিজিবি-বিএসএফ সীমান্ত সম্মেলনে আলোচনায় ছিল যেসব বিষয়
বিজিবি-বিএসএফ সীমান্ত সম্মেলনে আলোচনায় ছিল যেসব বিষয়

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে আসন্ন কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচনে সেনাবাহিনী মোতায়েন প্রসঙ্গে
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে আসন্ন কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচনে সেনাবাহিনী মোতায়েন প্রসঙ্গে

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ার ফাহিমা হত্যায় ঢাকায় স্বামী গ্রেপ্তার
বগুড়ার ফাহিমা হত্যায় ঢাকায় স্বামী গ্রেপ্তার

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যশোরে ৩৬টি স্বর্ণের বারসহ আটক ৩
যশোরে ৩৬টি স্বর্ণের বারসহ আটক ৩

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সারের কোনো সংকট নেই : কৃষি সচিব
আমাদের সারের কোনো সংকট নেই : কৃষি সচিব

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

তিন দফা দাবিতে শেকৃবি শিক্ষার্থীদের আগারগাঁও অবরোধ
তিন দফা দাবিতে শেকৃবি শিক্ষার্থীদের আগারগাঁও অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জার্সিতে নাম পরিবর্তন করলেন হালান্ড
জার্সিতে নাম পরিবর্তন করলেন হালান্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সচিব হলেন আব্দুর রহমান তরফদার
সচিব হলেন আব্দুর রহমান তরফদার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে ছাড়তে নিজের মৃত্যু নাটক সাজিয়ে ইউরোপে পালান মার্কিন নাগরিক!
স্ত্রীকে ছাড়তে নিজের মৃত্যু নাটক সাজিয়ে ইউরোপে পালান মার্কিন নাগরিক!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাকসু নির্বাচনে প্রথমবর্ষের ভোটাধিকার চেয়ে ছাত্রদলের বিক্ষোভ
রাকসু নির্বাচনে প্রথমবর্ষের ভোটাধিকার চেয়ে ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের ৭৭৫ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা
নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের ৭৭৫ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনী প্রচারণায় ইট-পাটকেলের তোপের মুখে পালালেন আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্ট
নির্বাচনী প্রচারণায় ইট-পাটকেলের তোপের মুখে পালালেন আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে জলাশয়ে জাতীয় পোনা মাছ অবমুক্তকরণ কর্মসূচি পালিত
নোয়াখালীতে জলাশয়ে জাতীয় পোনা মাছ অবমুক্তকরণ কর্মসূচি পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডাকসু নির্বাচনে ১০ দফা ইশতেহার ঘোষণা ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেলের
ডাকসু নির্বাচনে ১০ দফা ইশতেহার ঘোষণা ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেলের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আসছে ৫ ঘণ্টার ‘বাহুবলী: দ্য এপিক’
আসছে ৫ ঘণ্টার ‘বাহুবলী: দ্য এপিক’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা হতে ২০০ কোটির চেক, সেই চিকিৎসকের কার্যালয়ে দুদকের অভিযান
উপদেষ্টা হতে ২০০ কোটির চেক, সেই চিকিৎসকের কার্যালয়ে দুদকের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাইয়ে মোট ২৯৬টি ভুয়া তথ্য শনাক্ত, ২২০টিই রাজনৈতিক: সিজিএস
জুলাইয়ে মোট ২৯৬টি ভুয়া তথ্য শনাক্ত, ২২০টিই রাজনৈতিক: সিজিএস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ৩৬ দল চূড়ান্ত
চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ৩৬ দল চূড়ান্ত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাশিয়ার মিত্রদের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের কথা ভাবছে ইইউ
রাশিয়ার মিত্রদের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের কথা ভাবছে ইইউ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাঞ্জাবে ভয়াবহ বন্যায় ১৫ জনের প্রাণহানি
পাকিস্তানের পাঞ্জাবে ভয়াবহ বন্যায় ১৫ জনের প্রাণহানি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘মঞ্চ ৭১’র অনুষ্ঠানে উত্তেজনা, সাবেক মন্ত্রী লতিফ সিদ্দিকী আটক
‌‘মঞ্চ ৭১’র অনুষ্ঠানে উত্তেজনা, সাবেক মন্ত্রী লতিফ সিদ্দিকী আটক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পঞ্চগড়ে ব্যাংকে ডাকাতির চেষ্টা, যুবক আটক
পঞ্চগড়ে ব্যাংকে ডাকাতির চেষ্টা, যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দামেস্কের কাছে ইসরায়েলি হামলায় ৬ সিরীয় সেনা নিহত
দামেস্কের কাছে ইসরায়েলি হামলায় ৬ সিরীয় সেনা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের ছাড়া পানিতে বন্যা, বিস্ফোরণে বাঁধ উড়িয়ে দিলো পাকিস্তান (ভিডিও)
ভারতের ছাড়া পানিতে বন্যা, বিস্ফোরণে বাঁধ উড়িয়ে দিলো পাকিস্তান (ভিডিও)

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভূতের মুখে রাম নাম’, হাসিনাও এখন তত্ত্বাবধায়ক সরকার চান : অ্যাটর্নি জেনারেল
‘ভূতের মুখে রাম নাম’, হাসিনাও এখন তত্ত্বাবধায়ক সরকার চান : অ্যাটর্নি জেনারেল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহিদের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন কারিনা
শাহিদের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন কারিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণাকারী থালাপতি বিজয়ের বিরুদ্ধে মামলা
ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণাকারী থালাপতি বিজয়ের বিরুদ্ধে মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উপদেষ্টা হতে ২০০ কোটির চেক, সেই চিকিৎসকের কার্যালয়ে দুদকের অভিযান
উপদেষ্টা হতে ২০০ কোটির চেক, সেই চিকিৎসকের কার্যালয়ে দুদকের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের সব প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে বৃহস্পতিবার ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ঘোষণা
দেশের সব প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে বৃহস্পতিবার ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ঘোষণা

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‌‘ইসরায়েলের বহুস্তরীয় ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ভেদ করেছে ইরান’
‌‘ইসরায়েলের বহুস্তরীয় ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ভেদ করেছে ইরান’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসুর ভিপি প্রার্থী জালাল কারাগারে
ডাকসুর ভিপি প্রার্থী জালাল কারাগারে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘মঞ্চ ৭১’র অনুষ্ঠানে উত্তেজনা, সাবেক মন্ত্রী লতিফ সিদ্দিকী আটক
‌‘মঞ্চ ৭১’র অনুষ্ঠানে উত্তেজনা, সাবেক মন্ত্রী লতিফ সিদ্দিকী আটক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলুর সর্বনিম্ন দাম বেঁধে দিল সরকার
আলুর সর্বনিম্ন দাম বেঁধে দিল সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকা ছাপানো ও বিতরণে বছরে ব্যয় ২০ হাজার কোটি টাকা: গভর্নর
টাকা ছাপানো ও বিতরণে বছরে ব্যয় ২০ হাজার কোটি টাকা: গভর্নর

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লোকগীতি গেয়ে দেশসেরা বগুড়ার অনসূয়া
লোকগীতি গেয়ে দেশসেরা বগুড়ার অনসূয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের শুল্ক এড়াতে আমিরাতে ব্যবসা সরাচ্ছেন ভারতীয়রা
ট্রাম্পের শুল্ক এড়াতে আমিরাতে ব্যবসা সরাচ্ছেন ভারতীয়রা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আপনার প্রতি কেউ একজন তেমন খুশি নন, মোদিকে ফিজির প্রধানমন্ত্রী
আপনার প্রতি কেউ একজন তেমন খুশি নন, মোদিকে ফিজির প্রধানমন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার মিত্রদের ওপর নিষেধাজ্ঞা চান অধিকাংশ মার্কিন নাগরিক
রাশিয়ার মিত্রদের ওপর নিষেধাজ্ঞা চান অধিকাংশ মার্কিন নাগরিক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ডিবিপ্রধান হলেন শফিকুল ইসলাম
নতুন ডিবিপ্রধান হলেন শফিকুল ইসলাম

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও ইসরায়েলের সাথে যুদ্ধ করতে প্রস্তুত ইরান, হুঁশিয়ারি তেহরানের
আবারও ইসরায়েলের সাথে যুদ্ধ করতে প্রস্তুত ইরান, হুঁশিয়ারি তেহরানের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নির্বাচনের রোডম্যাপ কালই ঘোষণা হতে পারে’
‘নির্বাচনের রোডম্যাপ কালই ঘোষণা হতে পারে’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০ শতাংশ শুল্ক, সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে ভারতের যেসব খাত
৫০ শতাংশ শুল্ক, সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে ভারতের যেসব খাত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের রোডম্যাপ অনুমোদন, প্রকাশ শিগগিরই : ইসি মাছউদ
নির্বাচনের রোডম্যাপ অনুমোদন, প্রকাশ শিগগিরই : ইসি মাছউদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ের অনুষ্ঠানে গুলি করে উদযাপন, বরের মৃত্যু
বিয়ের অনুষ্ঠানে গুলি করে উদযাপন, বরের মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

খালি পেটে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
খালি পেটে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিএসসি-ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের দাবির যৌক্তিকতা নিরীক্ষায় কমিটি গঠন
বিএসসি-ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের দাবির যৌক্তিকতা নিরীক্ষায় কমিটি গঠন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতারণার অভিযোগে শাহরুখ-দীপিকার বিরুদ্ধে মামলা
প্রতারণার অভিযোগে শাহরুখ-দীপিকার বিরুদ্ধে মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করলেন ডিএমপি কমিশনার
প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করলেন ডিএমপি কমিশনার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, সব সমুদ্রবন্দরে তিন নম্বর সংকেত
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, সব সমুদ্রবন্দরে তিন নম্বর সংকেত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নগরী খালি করতেই হবে, হুঁশিয়ারি ইসরায়েলের
গাজা নগরী খালি করতেই হবে, হুঁশিয়ারি ইসরায়েলের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনে সামরিক কুচকাওয়াজে যোগ দিচ্ছেন কিম জং উন, থাকবেন পুতিনও
চীনে সামরিক কুচকাওয়াজে যোগ দিচ্ছেন কিম জং উন, থাকবেন পুতিনও

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি কর্মচারীদের জটিল রোগে অনুদান বেড়ে তিন লাখ টাকা
সরকারি কর্মচারীদের জটিল রোগে অনুদান বেড়ে তিন লাখ টাকা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা অনাকাঙ্ক্ষিত : ফাওজুল কবির
শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা অনাকাঙ্ক্ষিত : ফাওজুল কবির

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সিআইডির জেরার মুখে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য আফ্রিদির
সিআইডির জেরার মুখে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য আফ্রিদির

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমান যদি কিছু মনে না করেন
তারেক রহমান যদি কিছু মনে না করেন

সম্পাদকীয়

সেপ্টেম্বরে সংলাপ ফেব্রুয়ারিতে ভোট
সেপ্টেম্বরে সংলাপ ফেব্রুয়ারিতে ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

আলুর সর্বনিম্ন দাম বেঁধে দিল সরকার
আলুর সর্বনিম্ন দাম বেঁধে দিল সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলায় ফিরছে ঢাকার বাস
শৃঙ্খলায় ফিরছে ঢাকার বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মোদি ভয়ংকর বললেন ট্রাম্প
মোদি ভয়ংকর বললেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

ধানের শীষ পেতে চান পাঁচজন, অন্যরা মাঠে
ধানের শীষ পেতে চান পাঁচজন, অন্যরা মাঠে

নগর জীবন

বাংলাদেশিদের অপেক্ষায় কলকাতার ব্যবসায়ীরা
বাংলাদেশিদের অপেক্ষায় কলকাতার ব্যবসায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থিতার জন্য মাঠ চষছেন বিএনপির ছয় নেতা
প্রার্থিতার জন্য মাঠ চষছেন বিএনপির ছয় নেতা

নগর জীবন

শ্যামাসুন্দরী ঘিরে আশার আলো
শ্যামাসুন্দরী ঘিরে আশার আলো

পেছনের পৃষ্ঠা

লুটপাটে বিপর্যস্ত হাইটেক পার্ক
লুটপাটে বিপর্যস্ত হাইটেক পার্ক

নগর জীবন

বিমার টাকা পাওয়া কষ্ট
বিমার টাকা পাওয়া কষ্ট

পেছনের পৃষ্ঠা

হাওড়ে বন্যা নিয়ন্ত্রণে বড় প্রকল্প, ব্যয় ২২০০ কোটি
হাওড়ে বন্যা নিয়ন্ত্রণে বড় প্রকল্প, ব্যয় ২২০০ কোটি

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের সাউন্ড গ্রেনেড-লাঠিচার্জ
পুলিশের সাউন্ড গ্রেনেড-লাঠিচার্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিলতা না করে ঘোষিত সময়ে নির্বাচন দিন
জটিলতা না করে ঘোষিত সময়ে নির্বাচন দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের গার্মেন্ট ও হীরাশিল্প প্রায় স্তব্ধ
ভারতের গার্মেন্ট ও হীরাশিল্প প্রায় স্তব্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

৮৫ শতাংশ মানুষ নগদ লেনদেন করেন
৮৫ শতাংশ মানুষ নগদ লেনদেন করেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আঁকাবাঁকা বাসের জটলা
আঁকাবাঁকা বাসের জটলা

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভেদের বরফ গলছে না
বিভেদের বরফ গলছে না

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে বিসিবির নির্বাচন
অক্টোবরে বিসিবির নির্বাচন

মাঠে ময়দানে

নগদকে বেসরকারি খাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত
নগদকে বেসরকারি খাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে অ্যাসাইলাম বাতিলের শীর্ষ তিনে বাংলাদেশ
ব্রিটেনে অ্যাসাইলাম বাতিলের শীর্ষ তিনে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আপনার প্রতি কেউ খুশি নয়
আপনার প্রতি কেউ খুশি নয়

পূর্ব-পশ্চিম

নজরুল জালিমের বিরুদ্ধে বিদ্রোহের প্রেরণা
নজরুল জালিমের বিরুদ্ধে বিদ্রোহের প্রেরণা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁধ খুলে দিল ভারত
বাঁধ খুলে দিল ভারত

পূর্ব-পশ্চিম

উৎসবের আমেজ, ঘটছে অপ্রীতিকর ঘটনাও
উৎসবের আমেজ, ঘটছে অপ্রীতিকর ঘটনাও

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক নিয়ে আপিল শুনবেন সর্বোচ্চ আদালত
তত্ত্বাবধায়ক নিয়ে আপিল শুনবেন সর্বোচ্চ আদালত

প্রথম পৃষ্ঠা

‘মানুষ তোমরা ভালো হও’
‘মানুষ তোমরা ভালো হও’

সম্পাদকীয়

ভিসা-গ্রিনকার্ড নীতিতে বড় পরিবর্তন আনছেন ট্রাম্প
ভিসা-গ্রিনকার্ড নীতিতে বড় পরিবর্তন আনছেন ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম