শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৩৯, বুধবার, ২৭ অক্টোবর, ২০২১

ব্যাংকের চেকে খুনির পরিচয়

মির্জা মেহেদী তমাল
অনলাইন ভার্সন
ব্যাংকের চেকে খুনির পরিচয়

ঝানু গোয়েন্দা কর্মকর্তা কাইয়ুম বক্স। তার মতো চৌকস কর্মকর্তা ডিপার্টমেন্টে আছেন হাতে গোনা কয়েকজন। ক্লু-লেস ভয়ংকর অপরাধের রহস্য উন্মোচন করে হইচই ফেলে দিয়েছেন এমন অসংখ্য রেকর্ড আছে তার চাকরি জীবনে। যে কারণে কোনো ঘটনার রহস্য উদ্ঘাটনে ব্যর্থ হলে ডাক পড়ে কাইয়ুম বক্সের। এই গোয়েন্দা কর্মকর্তা তার ষষ্ঠ ইন্দ্রিয় ও সূক্ষ্ম বুদ্ধি কাজে লাগিয়ে ধীরে ধীরে উন্মোচন করেন রহস্যের কঠিন জাল।

চৌকস এই গোয়েন্দাকেও ভাবিয়ে তোলে একটি নিখোঁজ ঘটনা। বুঝতেই পারছেন না কোন পথে এগোবেন তিনি। ঘটনার তিন মাস পর তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয় তাকে। পাশাপাশি সরকারের একটি কঠোর বার্তাও পান তিনি। তাতে বলা হয়েছে- ‘যে করেই হোক নিখোঁজকে খুঁজে বের করতে হবে। অভিযুক্তদের আইনের আওতায় আনতে হবে। এর বাইরে কোনো কথা চলবে না।’ সরকারের এমন কঠোর বার্তা কাইয়ুম বক্সকে গভীর চিন্তায় ফেলে দেয়। কী করবেন তিনি? ২৭ জানুয়ারি, ১৯৭৬। বাসা থেকে বের হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের বাসে চেপে ক্লাস করতে ক্যাম্পাসে যান নীহার বানু। সন্ধ্যা নামার পরও মেয়েটি বাসায় ফিরে না আসায় বিধবা মায়ের মনে দুশ্চিন্তা। মা আরও কিছুক্ষণ অপেক্ষা করেন। ভাবেন বড় মেয়েটি বাসায় ফিরে এলেই খুঁজতে বের হবেন। পেশায় চিকিৎসক বড় মেয়ে বাবা মুক্তিযুদ্ধে শহীদ হওয়ার পর থেকেই সংসারটা টেনে নিয়ে চলছেন। সন্ধ্যা কেটে রাতের আঁধার, মেয়ে তখনো ফেরেননি। অজানা আশঙ্কা। আর স্থির থাকতে পারেন না। ঘরের সদর দরজা খুলে গভীর উদ্বেগ নিয়ে বড় রাস্তার দিকে তাকিয়ে থাকেন মা। কিছুক্ষণের মধ্যেই মেডিকেল কলেজ থেকে ডিউটি শেষে বাড়ি ফেরেন বড় মেয়ে। মেয়েকে কিছু জিজ্ঞাসা করার সুযোগ না দিয়েই উৎকণ্ঠিত মা বলছিলেন, ‘নীহার তো এখনো ফিরল না রে!’ শুনে অবাক হয়ে বড় মেয়ে বলেন, ‘এখনো ফেরেনি! বল কি মা!’ এর পরও চলে খোঁজাখুঁজি। কিন্তু পাওয়া যায়নি নীহারকে। পরদিন আশা-নিরাশার দোলাচলে পরিবারের সদস্যরা যান বিশ্ববিদ্যালয়ে, ক্লাসে, মেয়েদের হলে; কথা হয় বিভাগের চেয়ারম্যান ও শিক্ষকদের সঙ্গে।

খোঁজাখুঁজির সংক্ষিপ্তসার হলো- আগের দিন সকালে নীহার বাসে বিশ্ববিদ্যালয় গিয়েছেন কিন্তু বিকালে বাসে ফেরেননি। সহপাঠীরা বললেন, নীহার ক্লাসে ছিলেন, হাজিরা খাতা দেখে শিক্ষকরা তার ক্লাসে উপস্থিতি নিশ্চিত করলেন। কেউ কেউ বললেন, ক্লাস শেষে অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ বিল্ডিংয়ের পাশে এক সহপাঠী ছাত্রের সঙ্গে তাকে কথা বলতে দেখা গেছে। কেউ কেউ বললেন, দুপুরের দিকে তাকে রিকশায় শহরের দিকে যেতে দেখা গেছে। এই ছিল তার সম্পর্কে সর্বশেষ খবর।
নীহার বানুর খোঁজ মেলে না। তার নিখোঁজ হওয়ার তিন দিন পর আরেক শিক্ষার্থী আহমেদ হোসেন বাবু লাপাত্তা! তবে ছাত্রটি নিখোঁজ নন। বলা যায় আত্মগোপন। তার বন্ধুদের কেউ কেউ বলেছেন, ব্যাংকে চাকরি নিয়ে ঢাকায় গেছেন বাবু। কিন্তু সেই বাবুকে আর কোনো দিন ক্যাম্পাসে দেখা যায়নি। বাবু ছিলেন নীহার বানুর ঘনিষ্ঠ বন্ধু। সন্দেহের তীর তার দিকেই। নীহার বানু নিখোঁজের তিন মাস পর নতুন করে তদন্তের দায়িত্ব পান সিআইডির দক্ষ গোয়েন্দা কাইয়ুম বক্স। নীহার বানুর নিখোঁজ আর তার বন্ধু বাবুর লাপাত্তার বিষয়টি মাথায় ঢুকিয়ে নিয়েছেন কাইয়ুম বক্স। নীহার বানু নিখোঁজ রহস্যের জাল ভেদ করতে কোন পথে এগোবেন? নিজের কাছে প্রশ্ন রাখেন গোয়েন্দা কাইয়ুম। কিন্তু ঘটনার তিন মাস পর তদন্তের দায়িত্ব পাওয়ায় পরিষ্কার কোনো জবাব খুঁজে পান না। অর্থাৎ গোয়েন্দা কাইয়ুম ঘটনার কোনো সূত্র খুঁজে পান না। তিনি ক্লু খুঁজে বের করার চেষ্টা করেন।

দুই দিন পর ছদ্মবেশ নেন কাইয়ুম। ক্যাম্পাস, বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রাবাসসহ আশপাশ এলাকায় ঘোরাঘুরি করেন দিনের পর দিন। কখনো বাদাম বিক্রেতা, কখনো ঝালমুড়ি বিক্রেতা। ক্যাম্পাসজুড়ে বিকিকিনি তার। কোনো লাভ হয় না। দিন যায়, সপ্তাহ ঘুরে মাস যায়। কিন্তু কাইয়ুমের তদন্তেও নেই কোনো আশার আলো। জড়িতদের গ্রেফতার দাবিতে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ ছাত্রছাত্রীরা আন্দোলনে উত্তপ্ত। সেদিন সকাল থেকেই কাইয়ুম বক্সের শরীর খারাপ। চোখ বন্ধ করে ঘুমানোর চেষ্টা করছেন। তার মাথায় শুধু এক চিন্তা। নীহার বানুকে কারা নিখোঁজ করল? এমন চিন্তা যখন তার মাথায় তখন বাবুর নামটি বারবার তার সামনে চলে আসছে। কাইয়ুম বক্সের হঠাৎ মনে পড়ে তার এক সিনিয়র অফিসারের কথা। তিনি তাকে বলেছিলেন কেউ যদি পালিয়ে যায় বা আত্মগোপন করে তবে তার হাতখরচ বেড়ে যায়। টাকার দরকার হয়। অ্যাকাউন্ট থাকলে সেখান থেকে টাকা তুলবেই। এমন সব ভাবতেই হঠাৎ কী মনে করে হুড়মুড় করে শোয়া থেকে উঠে বসেন। দেয়ালঘড়িটায় চোখ রেখেই বিড়বিড় করে বললেন, হ্যাঁ সময় আছে এখনো। কাইয়ুম বক্স দ্রুত নিজ বাসা থেকে বেরিয়ে পড়েন। সোজা চলে যান বিশ্ববিদ্যালয় শাখা অগ্রণী ব্যাংকে। সেখানে বাবুর অ্যাকাউন্ট খোঁজ করা হয়। হ্যাঁ, খুঁজে পাওয়া গেছে। বাবুর সেভিংস অ্যাকাউন্ট নম্বর ৩৮২৮। ব্যাংক থেকে পুলিশ বাবুর লেনদেনের একটি কপি সংগ্রহ করে। তার অ্যাকাউন্টের প্রতিবেদন অনুযায়ী ২৮ জানুয়ারি শহীদুল ইসলাম নামে এক ব্যক্তি চেক দিয়ে ১ হাজার ৬০০ টাকা তুলে নিয়েছেন। কাইয়ুমের মনে খটকা লাগে। নীহার বানু নিখোঁজ হলেন ২৭ জানুয়ারি। পরদিন শহীদুল ইসলামের নামে কেন চেক লিখে দেবেন বাবু? শহীদুল ইসলাম কে? শহীদুল ইসলামের খোঁজ করে জানতে পারেন গোয়েন্দারা, তিনি বাবুর ঘনিষ্ঠ বন্ধু। পুলিশ ৩১ মে শহীদুল ইসলামকে গ্রেফতার করে। শহীদকে জেরা করা হয়। পুলিশ তার কাছ থেকে বাবুর অবস্থান সম্পর্কে কিছুই জানতে পারল না। কিন্তু যা জানা গেছে তা শুনে হতবাক সবাই। পুলিশ তার কাছ থেকে বাবুর আরেক বন্ধু এনামুলের বাড়ির ঠিকানা নেয়। পুলিশ বগুড়ায় গিয়ে এনামুলকে গ্রেফতার করে।

শহীদ আর এনামুল পুলিশের কাছে সব তথ্য ফাঁস করে দেন। নিখোঁজ হওয়া সেই নীহার বানু আর নেই! কোনো ধরনের সন্দেহ এড়াতে আবারও প্রশ্ন রাখে পুলিশ। একই জবাব আসে যুবক দুটির কাছ থেকে। ফাঁস হয় সেই রোমহর্ষক ঘটনা। তারা দেখিয়ে দেন কোথায় আছেন নীহার বানু। ওই বছরের ১২ জুন একজন ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে মাটি খুঁড়ে ফেলা হয়। প্রায় ছয় মাস পর সেখান থেকে কঙ্কাল উদ্ধার হয়। তবে সেখানে ঠিকই ছিল পরনের তাঁতের শাড়ি, হলুদ রঙের ব্লাউজ, নীল রঙের কার্ডিগান, পায়ে ছিল হাইহিল বাটার জুতা। গলায় একটি চার কোনা তাবিজ। পুলিশ জানতে পারে বাবু আর নীহার বানু ছিলেন ধর্মের ভাইবোন। কিন্তু বিভিন্ন স্থানে বাবু বলে বেড়াতেন নীহার বানুকে তিনি ভালোবাসেন। বিয়েও করবেন। এমন কথা শুনে নীহার বানুর রাগ হয়। বিশ্ববিদ্যালয় ক্লাস শেষে একদিন বাবুর সঙ্গে কথা বলছিলেন নীহার। ‘বাবু ভাই, আমার বিয়ে ঠিক হয়ে গেছে। আগামী মাসেই বিয়ে।’ আকাশ থেকে পড়েন বাবু। বলেন, ‘বিয়ে ঠিক হয়েছে! বল কী! আমাকে বলছ কেন?’ নীহার বলেন, ‘তুমি আমার সবচেয়ে ঘনিষ্ঠজন। তোমাকেই তো আগে বলব বাবু ভাই।’

বিয়ের কথা শুনে বাবু যেন পাগল হয়ে যান। নীহারকে বিদায় দেন। বন্ধুদের আড্ডা শুরু। বাবু বলেন, ‘আমি নীহারকে ভালোবাসি। ওকে ছাড়া বাঁচব না। আমি না পেলে আর কাউকে পেতে দেব না।’ বন্ধুরা জানতে চান কী করতে হবে। বাবু বলেন, ‘২৭ জানুয়ারি নীহার বানুকে বিয়ে করব। নীহার রাজি না হলে খুন করে ফেলব।’

১৯৭৬ সালের ২৭ জানুয়ারি ক্লাস শেষে বাবু বিশ্ববিদ্যালয়ের অদূরে শহরের মীনা মঞ্জিল নামের একটি বাড়িতে নিয়ে যান নীহার বানুকে। আত্মীয়ের বাসা বলে নিয়ে যান নীহারকে। ওই বাসার ভিতরে গিয়েই নীহার দেখতে পান আরও চার-পাঁচ যুবক সেখানে বসা। বাসার দরজা-জানালা বন্ধ করে দেওয়া হয়। তখনো কিছু বুঝতে পারেননি নীহার। বাবু সরাসরি প্রশ্ন রাখেন, ‘নীহার, আমি তোমাকে বিয়ে করব। বল আমাকে বিয়ে করবে কি না?’ নীহার বানু অবাক হয়ে বলেন, ‘কী বলেন বাবু ভাই! আমি আপনাকে বিয়ে করব না। আমাদের মধ্যে ভাইবোনের সম্পর্ক।’ ক্ষুব্ধ হন বাবু। নীহারের শাড়ি দিয়েই নীহারের গলা পেঁচিয়ে ধরেন। দম বন্ধ হয় নীহারের। হাত-পা ছুড়তে থাকেন। পাঁচ-ছয় ব্যক্তির সঙ্গে কীভাবে পারবেন নীহার! বাঁচার চেষ্টা করেও পারলেন না। লাশ সেখানেই রেখে বাবুসহ সবাই চলে যান। দরজায় লাগানো হয় তালা। সন্ধ্যায় আবার সবাই ফিরে আসেন। তালা খুলে ভিতরে ঢোকে। এরপর লাশ গুমের পরিকল্পনা। বাবু বাজার থেকে তার বন্ধু শহীদুলকে ট্রাঙ্ক কিনে আনতে বলেন। ট্রাঙ্ক রাতে নিয়ে আসা হয়। ততক্ষণে নীহারের লাশ শক্ত হয়ে গেছে। ট্রাঙ্কে ঢোকানো গেল না। ট্রাঙ্ক ফেরত দিয়ে উঠানের এক কোনায় মাটি খোঁড়া হয়। সেখানেই মাটিচাপা দেওয়া হয় নীহারকে। কিন্তু বাবু আরও সতর্কতার জন্য মাটির ওপর সিমেন্টের প্লাস্টার করে দেন।

দেশে তখন সামরিক শাসন। বগুড়ায় স্থাপিত দেশের উত্তরাঞ্চলের ৭ নম্বর বিশেষ সামরিক আইন আদালতে বিচার শুরু হলো। ২৯ আগস্ট মামলার রায় ঘোষণা হবে। এ রায় শুনতে শত শত মানুষ সেদিন হাজির হয়েছিল আদালত প্রাঙ্গণে। পুশিকে রীতিমতো হিমশিম খেতে হয়। আদালতে হাজির করা হয় চার আসামিকে। তবে আসল দুই আসামি বাবু আর আহসানুল পলাতক সেই সময় থেকেই। বিকাল ৫টায় আদালতে বিচারক আসেন। ৫টা ২ মিনিটে রায় পড়তে শুরু করেন বিচারক। আদালত বাবু, আহসানুল এবং শহীদুলের ফাঁসির আদেশ দেয়। এর মধ্যে বাবু আর আহসানুল পলাতক। শহীদুলের ফাঁসির রায় কার্যকর হয়। আর সহযোগিতা করায় মীনা মঞ্জিলের কেয়ারটেকার ফেতুকে পাঁচ বছরের জেল দেয় আদালত।

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
দ্বিতীয় দিনেও যমুনার সামনে অবস্থান জবি শিক্ষার্থীদের
দ্বিতীয় দিনেও যমুনার সামনে অবস্থান জবি শিক্ষার্থীদের
‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়
‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়
ঝড়-বৃষ্টির আভাস, তিন অঞ্চলের নদীবন্দরে ২ নম্বর হুঁশিয়ারি সংকেত
ঝড়-বৃষ্টির আভাস, তিন অঞ্চলের নদীবন্দরে ২ নম্বর হুঁশিয়ারি সংকেত
টরন্টো-লন্ডন-রোম ফ্লাইটের নতুন সময়সূচি জানাল বিমান
টরন্টো-লন্ডন-রোম ফ্লাইটের নতুন সময়সূচি জানাল বিমান
মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ
মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ মে)
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা
সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা
সাবেক সেনাসদস্যদের আবেদন সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া হয়েছে: আইএসপিআর
সাবেক সেনাসদস্যদের আবেদন সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া হয়েছে: আইএসপিআর
শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান
শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান
প্রধান উপদেষ্টাকে কাছে পেয়ে আবেগাপ্লুত বাথুয়াবাসী
প্রধান উপদেষ্টাকে কাছে পেয়ে আবেগাপ্লুত বাথুয়াবাসী
বিচারপ্রার্থীদের সেবা সহজ করতে এবার সব আদালতে পৃথক হেল্পলাইন
বিচারপ্রার্থীদের সেবা সহজ করতে এবার সব আদালতে পৃথক হেল্পলাইন
সর্বশেষ খবর
আধুনিক প্রযুক্তিতে বিনিয়োগ: সাত হাজার কর্মী ছাঁটাই করছে মাইক্রোসফট
আধুনিক প্রযুক্তিতে বিনিয়োগ: সাত হাজার কর্মী ছাঁটাই করছে মাইক্রোসফট

এই মাত্র | টেক ওয়ার্ল্ড

কথিত ‌‘ক্ষতিহীন’ ড্রিংকসগুলোতেও তরুণদের মধ্যে বাড়ছে কিডনি রোগ ও বিষাদগ্রস্ততা
কথিত ‌‘ক্ষতিহীন’ ড্রিংকসগুলোতেও তরুণদের মধ্যে বাড়ছে কিডনি রোগ ও বিষাদগ্রস্ততা

৫ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

ম্যারাডোনার মৃত্যুরহস্য; চিকিৎসকের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগ কন্যার
ম্যারাডোনার মৃত্যুরহস্য; চিকিৎসকের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগ কন্যার

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজ বিশ্ব পরিবার দিবস
আজ বিশ্ব পরিবার দিবস

১৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পাচারকারীদের ফেলে যাওয়া ব্যাগ থেকে ১০ হাজার ইয়াবা জব্দ
পাচারকারীদের ফেলে যাওয়া ব্যাগ থেকে ১০ হাজার ইয়াবা জব্দ

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইশরাককে দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে দ্বিতীয় দিনেও নগরভবন অবরোধ
ইশরাককে দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে দ্বিতীয় দিনেও নগরভবন অবরোধ

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ
ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয় দিনেও যমুনার সামনে অবস্থান জবি শিক্ষার্থীদের
দ্বিতীয় দিনেও যমুনার সামনে অবস্থান জবি শিক্ষার্থীদের

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মণিপুরে এআরের অভিযানে ১০ বিচ্ছিন্নতাবাদী নিহত
মণিপুরে এআরের অভিযানে ১০ বিচ্ছিন্নতাবাদী নিহত

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার আকাশ মেঘলা থাকতে পারে
ঢাকার আকাশ মেঘলা থাকতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়
‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মায়োর্কাকে হারিয়ে বার্সার শিরোপার অপেক্ষা বাড়াল রিয়াল
মায়োর্কাকে হারিয়ে বার্সার শিরোপার অপেক্ষা বাড়াল রিয়াল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাসের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু শুক্রবার
বাসের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু শুক্রবার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঈদুল আজহায় ইয়াশ-মালাইকার ‘ক্ষতিপূরণ’
ঈদুল আজহায় ইয়াশ-মালাইকার ‘ক্ষতিপূরণ’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেক্সিকোতে ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনা; নিহত ২১
মেক্সিকোতে ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনা; নিহত ২১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভয়াবহ বায়ুদূষণের কবলে বাগদাদ, ঢাকার পরিস্থিতি কী?
ভয়াবহ বায়ুদূষণের কবলে বাগদাদ, ঢাকার পরিস্থিতি কী?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝড়-বৃষ্টির আভাস, তিন অঞ্চলের নদীবন্দরে ২ নম্বর হুঁশিয়ারি সংকেত
ঝড়-বৃষ্টির আভাস, তিন অঞ্চলের নদীবন্দরে ২ নম্বর হুঁশিয়ারি সংকেত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে
তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকাল-ভাবনা : মানুষ মৃত্যুর পর যা যা আশা করবে
পরকাল-ভাবনা : মানুষ মৃত্যুর পর যা যা আশা করবে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কেউ দাওয়াত দিলে তার জন্য দোয়া করা
কেউ দাওয়াত দিলে তার জন্য দোয়া করা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শুল্কমুক্ত আমদানির কাগজ শর্ত ভেঙে খোলাবাজারে, হুমকিতে দেশীয় কাগজশিল্প
শুল্কমুক্ত আমদানির কাগজ শর্ত ভেঙে খোলাবাজারে, হুমকিতে দেশীয় কাগজশিল্প

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মুসলিম জীবনে সদাচরণের প্রভাব
মুসলিম জীবনে সদাচরণের প্রভাব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

টরন্টো-লন্ডন-রোম ফ্লাইটের নতুন সময়সূচি জানাল বিমান
টরন্টো-লন্ডন-রোম ফ্লাইটের নতুন সময়সূচি জানাল বিমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ
মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি কর্মী লাবলু হত্যা: ১৪ আসামিকে জেলহাজতে প্রেরণ
বিএনপি কর্মী লাবলু হত্যা: ১৪ আসামিকে জেলহাজতে প্রেরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর
গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা সনি গ্রেপ্তার
বগুড়ায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা সনি গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুড়িপোতা সীমান্তে ৪টি স্বর্ণের বারসহ আটক ২
বুড়িপোতা সীমান্তে ৪টি স্বর্ণের বারসহ আটক ২

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদক সম্পৃক্ততায় কুবির ৫ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
মাদক সম্পৃক্ততায় কুবির ৫ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ মে)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?
কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যার মাথার দাম ছিল এক কোটি ডলার, তার সঙ্গেই হাত মেলালেন ট্রাম্প
যার মাথার দাম ছিল এক কোটি ডলার, তার সঙ্গেই হাত মেলালেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে আপনি ঘুমান কীভাবে, সৌদি যুবরাজকে ট্রাম্প
রাতে আপনি ঘুমান কীভাবে, সৌদি যুবরাজকে ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আলোচিত কর্নেল সোফিয়াকে ‘সন্ত্রাসীদের বোন’ বললেন বিজেপি মন্ত্রী
ভারতের আলোচিত কর্নেল সোফিয়াকে ‘সন্ত্রাসীদের বোন’ বললেন বিজেপি মন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ আইপিএলে ডাক পেলেন মুস্তাফিজ
হঠাৎ আইপিএলে ডাক পেলেন মুস্তাফিজ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যাদের জন্য ব্লু ভিসা চালু করল আমিরাত
যাদের জন্য ব্লু ভিসা চালু করল আমিরাত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের ‘দরিদ্রতম প্রেসিডেন্ট’ হোসে মুজিকা আর নেই
বিশ্বের ‘দরিদ্রতম প্রেসিডেন্ট’ হোসে মুজিকা আর নেই

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ
মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমালোচনার মুখে বদলে গেল ‌‘আ-আম জনতা’ পার্টির নাম
সমালোচনার মুখে বদলে গেল ‌‘আ-আম জনতা’ পার্টির নাম

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোদি ফের হামলা চালাতে পারেন, প্রস্তুত থাকতে হবে : ইমরান খান
মোদি ফের হামলা চালাতে পারেন, প্রস্তুত থাকতে হবে : ইমরান খান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন
অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাককে মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে নগরভবনের সামনে বিক্ষোভ
ইশরাককে মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে নগরভবনের সামনে বিক্ষোভ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো বাফুফের মাহফুজাকে
বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো বাফুফের মাহফুজাকে

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতির মধ্যেই পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কার ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতির মধ্যেই পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কার ভারত-পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাকরাইলে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে যোগ দিতে বাসে করে আসছেন ছাত্র-শিক্ষকরা
কাকরাইলে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে যোগ দিতে বাসে করে আসছেন ছাত্র-শিক্ষকরা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বজনীন পেনশন স্কিমে বড় পরিবর্তন
সর্বজনীন পেনশন স্কিমে বড় পরিবর্তন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সাথে চুক্তি করতে চান ট্রাম্প, তবে থাকা যাবে না পারমাণবিক অস্ত্র
ইরানের সাথে চুক্তি করতে চান ট্রাম্প, তবে থাকা যাবে না পারমাণবিক অস্ত্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান
শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৩
ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৩

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের বিমানবন্দরে হুথির তিন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের বিমানবন্দরে হুথির তিন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দোকানের কর্মচারীদের ব্যস্ত রেখে ১০০ ভরি স্বর্ণ নিয়ে চম্পট পাঁচ নারী
দোকানের কর্মচারীদের ব্যস্ত রেখে ১০০ ভরি স্বর্ণ নিয়ে চম্পট পাঁচ নারী

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দী বিনিময় : পূর্ণমকে ছাড়ল পাকিস্তান, মোহাম্মদউল্লাকে ভারত
বন্দী বিনিময় : পূর্ণমকে ছাড়ল পাকিস্তান, মোহাম্মদউল্লাকে ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন
ভারতের অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যুক্ত হবে আরও দেশ: ট্রাম্প
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যুক্ত হবে আরও দেশ: ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলনের ঘোষণা জবি শিক্ষার্থীদের
দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলনের ঘোষণা জবি শিক্ষার্থীদের

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সীসা থেকে তৈরি হয়ে গেল সোনা, গবেষণায় যুগান্তকারী সাফল্য!
সীসা থেকে তৈরি হয়ে গেল সোনা, গবেষণায় যুগান্তকারী সাফল্য!

২০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

মুস্তাফিজের আইপিএল অংশগ্রহণ নিয়ে অনিশ্চয়তা!
মুস্তাফিজের আইপিএল অংশগ্রহণ নিয়ে অনিশ্চয়তা!

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাজারভিত্তিক এক্সচেঞ্জ রেট চালুর ঘোষণা বাংলাদেশ ব্যাংকের
বাজারভিত্তিক এক্সচেঞ্জ রেট চালুর ঘোষণা বাংলাদেশ ব্যাংকের

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে
তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রণক্ষেত্রে পরিণত কাকরাইল
রণক্ষেত্রে পরিণত কাকরাইল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাম্য হত্যায় কারা
সাম্য হত্যায় কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ

সম্পাদকীয়

সংসদে ১০০ নারী আসন চাইলেন নাসরিন আউয়াল
সংসদে ১০০ নারী আসন চাইলেন নাসরিন আউয়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাইয়ের ঘটনায় অনুশোচনা করতে চান শাজাহান খান
জুলাইয়ের ঘটনায় অনুশোচনা করতে চান শাজাহান খান

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান এখনো উত্তেজনা
ভারত-পাকিস্তান এখনো উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিকিৎসা ওষুধে লাগামহীন খরচ
চিকিৎসা ওষুধে লাগামহীন খরচ

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদল নেতা হত্যায় উত্তাল ঢাবি
ছাত্রদল নেতা হত্যায় উত্তাল ঢাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাউ-ডাকে বদলেছে জীবন
বাউ-ডাকে বদলেছে জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় ঐকমত্য কতদূর
জাতীয় ঐকমত্য কতদূর

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের ফাঁদে সরকারি কোম্পানির শেয়ার
আমলাতন্ত্রের ফাঁদে সরকারি কোম্পানির শেয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ
সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই
প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা
সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল
আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

সমন্বয়হীনতায় আটকা উন্নয়ন ও সৌন্দর্যবর্ধন
সমন্বয়হীনতায় আটকা উন্নয়ন ও সৌন্দর্যবর্ধন

নগর জীবন

চট্টগ্রাম বন্দরে বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠান সম্পৃক্ত করা হবে : প্রধান উপদেষ্টা
চট্টগ্রাম বন্দরে বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠান সম্পৃক্ত করা হবে : প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধুত্ব নিয়ে সুনেরাহ
বন্ধুত্ব নিয়ে সুনেরাহ

শোবিজ

আমার প্রেমটা দর্শকদের নিয়ে
আমার প্রেমটা দর্শকদের নিয়ে

শোবিজ

আকবরের সেঞ্চুরির পরও হার
আকবরের সেঞ্চুরির পরও হার

মাঠে ময়দানে

আইসিসির এপ্রিল  সেরা মিরাজ
আইসিসির এপ্রিল সেরা মিরাজ

মাঠে ময়দানে

আবর্জনায় বদ্ধ জেল খাল
আবর্জনায় বদ্ধ জেল খাল

রকমারি নগর পরিক্রমা

সাপ খেলা দেখতে হাজারো মানুষ
সাপ খেলা দেখতে হাজারো মানুষ

দেশগ্রাম

জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান
জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনূসকে ডি-লিট চবির
ইউনূসকে ডি-লিট চবির

প্রথম পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা
ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি
ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী
কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী

পূর্ব-পশ্চিম