শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৩৯, বুধবার, ২৭ অক্টোবর, ২০২১

ব্যাংকের চেকে খুনির পরিচয়

মির্জা মেহেদী তমাল
অনলাইন ভার্সন
ব্যাংকের চেকে খুনির পরিচয়

ঝানু গোয়েন্দা কর্মকর্তা কাইয়ুম বক্স। তার মতো চৌকস কর্মকর্তা ডিপার্টমেন্টে আছেন হাতে গোনা কয়েকজন। ক্লু-লেস ভয়ংকর অপরাধের রহস্য উন্মোচন করে হইচই ফেলে দিয়েছেন এমন অসংখ্য রেকর্ড আছে তার চাকরি জীবনে। যে কারণে কোনো ঘটনার রহস্য উদ্ঘাটনে ব্যর্থ হলে ডাক পড়ে কাইয়ুম বক্সের। এই গোয়েন্দা কর্মকর্তা তার ষষ্ঠ ইন্দ্রিয় ও সূক্ষ্ম বুদ্ধি কাজে লাগিয়ে ধীরে ধীরে উন্মোচন করেন রহস্যের কঠিন জাল।

চৌকস এই গোয়েন্দাকেও ভাবিয়ে তোলে একটি নিখোঁজ ঘটনা। বুঝতেই পারছেন না কোন পথে এগোবেন তিনি। ঘটনার তিন মাস পর তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয় তাকে। পাশাপাশি সরকারের একটি কঠোর বার্তাও পান তিনি। তাতে বলা হয়েছে- ‘যে করেই হোক নিখোঁজকে খুঁজে বের করতে হবে। অভিযুক্তদের আইনের আওতায় আনতে হবে। এর বাইরে কোনো কথা চলবে না।’ সরকারের এমন কঠোর বার্তা কাইয়ুম বক্সকে গভীর চিন্তায় ফেলে দেয়। কী করবেন তিনি? ২৭ জানুয়ারি, ১৯৭৬। বাসা থেকে বের হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের বাসে চেপে ক্লাস করতে ক্যাম্পাসে যান নীহার বানু। সন্ধ্যা নামার পরও মেয়েটি বাসায় ফিরে না আসায় বিধবা মায়ের মনে দুশ্চিন্তা। মা আরও কিছুক্ষণ অপেক্ষা করেন। ভাবেন বড় মেয়েটি বাসায় ফিরে এলেই খুঁজতে বের হবেন। পেশায় চিকিৎসক বড় মেয়ে বাবা মুক্তিযুদ্ধে শহীদ হওয়ার পর থেকেই সংসারটা টেনে নিয়ে চলছেন। সন্ধ্যা কেটে রাতের আঁধার, মেয়ে তখনো ফেরেননি। অজানা আশঙ্কা। আর স্থির থাকতে পারেন না। ঘরের সদর দরজা খুলে গভীর উদ্বেগ নিয়ে বড় রাস্তার দিকে তাকিয়ে থাকেন মা। কিছুক্ষণের মধ্যেই মেডিকেল কলেজ থেকে ডিউটি শেষে বাড়ি ফেরেন বড় মেয়ে। মেয়েকে কিছু জিজ্ঞাসা করার সুযোগ না দিয়েই উৎকণ্ঠিত মা বলছিলেন, ‘নীহার তো এখনো ফিরল না রে!’ শুনে অবাক হয়ে বড় মেয়ে বলেন, ‘এখনো ফেরেনি! বল কি মা!’ এর পরও চলে খোঁজাখুঁজি। কিন্তু পাওয়া যায়নি নীহারকে। পরদিন আশা-নিরাশার দোলাচলে পরিবারের সদস্যরা যান বিশ্ববিদ্যালয়ে, ক্লাসে, মেয়েদের হলে; কথা হয় বিভাগের চেয়ারম্যান ও শিক্ষকদের সঙ্গে।

খোঁজাখুঁজির সংক্ষিপ্তসার হলো- আগের দিন সকালে নীহার বাসে বিশ্ববিদ্যালয় গিয়েছেন কিন্তু বিকালে বাসে ফেরেননি। সহপাঠীরা বললেন, নীহার ক্লাসে ছিলেন, হাজিরা খাতা দেখে শিক্ষকরা তার ক্লাসে উপস্থিতি নিশ্চিত করলেন। কেউ কেউ বললেন, ক্লাস শেষে অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ বিল্ডিংয়ের পাশে এক সহপাঠী ছাত্রের সঙ্গে তাকে কথা বলতে দেখা গেছে। কেউ কেউ বললেন, দুপুরের দিকে তাকে রিকশায় শহরের দিকে যেতে দেখা গেছে। এই ছিল তার সম্পর্কে সর্বশেষ খবর।
নীহার বানুর খোঁজ মেলে না। তার নিখোঁজ হওয়ার তিন দিন পর আরেক শিক্ষার্থী আহমেদ হোসেন বাবু লাপাত্তা! তবে ছাত্রটি নিখোঁজ নন। বলা যায় আত্মগোপন। তার বন্ধুদের কেউ কেউ বলেছেন, ব্যাংকে চাকরি নিয়ে ঢাকায় গেছেন বাবু। কিন্তু সেই বাবুকে আর কোনো দিন ক্যাম্পাসে দেখা যায়নি। বাবু ছিলেন নীহার বানুর ঘনিষ্ঠ বন্ধু। সন্দেহের তীর তার দিকেই। নীহার বানু নিখোঁজের তিন মাস পর নতুন করে তদন্তের দায়িত্ব পান সিআইডির দক্ষ গোয়েন্দা কাইয়ুম বক্স। নীহার বানুর নিখোঁজ আর তার বন্ধু বাবুর লাপাত্তার বিষয়টি মাথায় ঢুকিয়ে নিয়েছেন কাইয়ুম বক্স। নীহার বানু নিখোঁজ রহস্যের জাল ভেদ করতে কোন পথে এগোবেন? নিজের কাছে প্রশ্ন রাখেন গোয়েন্দা কাইয়ুম। কিন্তু ঘটনার তিন মাস পর তদন্তের দায়িত্ব পাওয়ায় পরিষ্কার কোনো জবাব খুঁজে পান না। অর্থাৎ গোয়েন্দা কাইয়ুম ঘটনার কোনো সূত্র খুঁজে পান না। তিনি ক্লু খুঁজে বের করার চেষ্টা করেন।

দুই দিন পর ছদ্মবেশ নেন কাইয়ুম। ক্যাম্পাস, বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রাবাসসহ আশপাশ এলাকায় ঘোরাঘুরি করেন দিনের পর দিন। কখনো বাদাম বিক্রেতা, কখনো ঝালমুড়ি বিক্রেতা। ক্যাম্পাসজুড়ে বিকিকিনি তার। কোনো লাভ হয় না। দিন যায়, সপ্তাহ ঘুরে মাস যায়। কিন্তু কাইয়ুমের তদন্তেও নেই কোনো আশার আলো। জড়িতদের গ্রেফতার দাবিতে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ ছাত্রছাত্রীরা আন্দোলনে উত্তপ্ত। সেদিন সকাল থেকেই কাইয়ুম বক্সের শরীর খারাপ। চোখ বন্ধ করে ঘুমানোর চেষ্টা করছেন। তার মাথায় শুধু এক চিন্তা। নীহার বানুকে কারা নিখোঁজ করল? এমন চিন্তা যখন তার মাথায় তখন বাবুর নামটি বারবার তার সামনে চলে আসছে। কাইয়ুম বক্সের হঠাৎ মনে পড়ে তার এক সিনিয়র অফিসারের কথা। তিনি তাকে বলেছিলেন কেউ যদি পালিয়ে যায় বা আত্মগোপন করে তবে তার হাতখরচ বেড়ে যায়। টাকার দরকার হয়। অ্যাকাউন্ট থাকলে সেখান থেকে টাকা তুলবেই। এমন সব ভাবতেই হঠাৎ কী মনে করে হুড়মুড় করে শোয়া থেকে উঠে বসেন। দেয়ালঘড়িটায় চোখ রেখেই বিড়বিড় করে বললেন, হ্যাঁ সময় আছে এখনো। কাইয়ুম বক্স দ্রুত নিজ বাসা থেকে বেরিয়ে পড়েন। সোজা চলে যান বিশ্ববিদ্যালয় শাখা অগ্রণী ব্যাংকে। সেখানে বাবুর অ্যাকাউন্ট খোঁজ করা হয়। হ্যাঁ, খুঁজে পাওয়া গেছে। বাবুর সেভিংস অ্যাকাউন্ট নম্বর ৩৮২৮। ব্যাংক থেকে পুলিশ বাবুর লেনদেনের একটি কপি সংগ্রহ করে। তার অ্যাকাউন্টের প্রতিবেদন অনুযায়ী ২৮ জানুয়ারি শহীদুল ইসলাম নামে এক ব্যক্তি চেক দিয়ে ১ হাজার ৬০০ টাকা তুলে নিয়েছেন। কাইয়ুমের মনে খটকা লাগে। নীহার বানু নিখোঁজ হলেন ২৭ জানুয়ারি। পরদিন শহীদুল ইসলামের নামে কেন চেক লিখে দেবেন বাবু? শহীদুল ইসলাম কে? শহীদুল ইসলামের খোঁজ করে জানতে পারেন গোয়েন্দারা, তিনি বাবুর ঘনিষ্ঠ বন্ধু। পুলিশ ৩১ মে শহীদুল ইসলামকে গ্রেফতার করে। শহীদকে জেরা করা হয়। পুলিশ তার কাছ থেকে বাবুর অবস্থান সম্পর্কে কিছুই জানতে পারল না। কিন্তু যা জানা গেছে তা শুনে হতবাক সবাই। পুলিশ তার কাছ থেকে বাবুর আরেক বন্ধু এনামুলের বাড়ির ঠিকানা নেয়। পুলিশ বগুড়ায় গিয়ে এনামুলকে গ্রেফতার করে।

শহীদ আর এনামুল পুলিশের কাছে সব তথ্য ফাঁস করে দেন। নিখোঁজ হওয়া সেই নীহার বানু আর নেই! কোনো ধরনের সন্দেহ এড়াতে আবারও প্রশ্ন রাখে পুলিশ। একই জবাব আসে যুবক দুটির কাছ থেকে। ফাঁস হয় সেই রোমহর্ষক ঘটনা। তারা দেখিয়ে দেন কোথায় আছেন নীহার বানু। ওই বছরের ১২ জুন একজন ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে মাটি খুঁড়ে ফেলা হয়। প্রায় ছয় মাস পর সেখান থেকে কঙ্কাল উদ্ধার হয়। তবে সেখানে ঠিকই ছিল পরনের তাঁতের শাড়ি, হলুদ রঙের ব্লাউজ, নীল রঙের কার্ডিগান, পায়ে ছিল হাইহিল বাটার জুতা। গলায় একটি চার কোনা তাবিজ। পুলিশ জানতে পারে বাবু আর নীহার বানু ছিলেন ধর্মের ভাইবোন। কিন্তু বিভিন্ন স্থানে বাবু বলে বেড়াতেন নীহার বানুকে তিনি ভালোবাসেন। বিয়েও করবেন। এমন কথা শুনে নীহার বানুর রাগ হয়। বিশ্ববিদ্যালয় ক্লাস শেষে একদিন বাবুর সঙ্গে কথা বলছিলেন নীহার। ‘বাবু ভাই, আমার বিয়ে ঠিক হয়ে গেছে। আগামী মাসেই বিয়ে।’ আকাশ থেকে পড়েন বাবু। বলেন, ‘বিয়ে ঠিক হয়েছে! বল কী! আমাকে বলছ কেন?’ নীহার বলেন, ‘তুমি আমার সবচেয়ে ঘনিষ্ঠজন। তোমাকেই তো আগে বলব বাবু ভাই।’

বিয়ের কথা শুনে বাবু যেন পাগল হয়ে যান। নীহারকে বিদায় দেন। বন্ধুদের আড্ডা শুরু। বাবু বলেন, ‘আমি নীহারকে ভালোবাসি। ওকে ছাড়া বাঁচব না। আমি না পেলে আর কাউকে পেতে দেব না।’ বন্ধুরা জানতে চান কী করতে হবে। বাবু বলেন, ‘২৭ জানুয়ারি নীহার বানুকে বিয়ে করব। নীহার রাজি না হলে খুন করে ফেলব।’

১৯৭৬ সালের ২৭ জানুয়ারি ক্লাস শেষে বাবু বিশ্ববিদ্যালয়ের অদূরে শহরের মীনা মঞ্জিল নামের একটি বাড়িতে নিয়ে যান নীহার বানুকে। আত্মীয়ের বাসা বলে নিয়ে যান নীহারকে। ওই বাসার ভিতরে গিয়েই নীহার দেখতে পান আরও চার-পাঁচ যুবক সেখানে বসা। বাসার দরজা-জানালা বন্ধ করে দেওয়া হয়। তখনো কিছু বুঝতে পারেননি নীহার। বাবু সরাসরি প্রশ্ন রাখেন, ‘নীহার, আমি তোমাকে বিয়ে করব। বল আমাকে বিয়ে করবে কি না?’ নীহার বানু অবাক হয়ে বলেন, ‘কী বলেন বাবু ভাই! আমি আপনাকে বিয়ে করব না। আমাদের মধ্যে ভাইবোনের সম্পর্ক।’ ক্ষুব্ধ হন বাবু। নীহারের শাড়ি দিয়েই নীহারের গলা পেঁচিয়ে ধরেন। দম বন্ধ হয় নীহারের। হাত-পা ছুড়তে থাকেন। পাঁচ-ছয় ব্যক্তির সঙ্গে কীভাবে পারবেন নীহার! বাঁচার চেষ্টা করেও পারলেন না। লাশ সেখানেই রেখে বাবুসহ সবাই চলে যান। দরজায় লাগানো হয় তালা। সন্ধ্যায় আবার সবাই ফিরে আসেন। তালা খুলে ভিতরে ঢোকে। এরপর লাশ গুমের পরিকল্পনা। বাবু বাজার থেকে তার বন্ধু শহীদুলকে ট্রাঙ্ক কিনে আনতে বলেন। ট্রাঙ্ক রাতে নিয়ে আসা হয়। ততক্ষণে নীহারের লাশ শক্ত হয়ে গেছে। ট্রাঙ্কে ঢোকানো গেল না। ট্রাঙ্ক ফেরত দিয়ে উঠানের এক কোনায় মাটি খোঁড়া হয়। সেখানেই মাটিচাপা দেওয়া হয় নীহারকে। কিন্তু বাবু আরও সতর্কতার জন্য মাটির ওপর সিমেন্টের প্লাস্টার করে দেন।

দেশে তখন সামরিক শাসন। বগুড়ায় স্থাপিত দেশের উত্তরাঞ্চলের ৭ নম্বর বিশেষ সামরিক আইন আদালতে বিচার শুরু হলো। ২৯ আগস্ট মামলার রায় ঘোষণা হবে। এ রায় শুনতে শত শত মানুষ সেদিন হাজির হয়েছিল আদালত প্রাঙ্গণে। পুশিকে রীতিমতো হিমশিম খেতে হয়। আদালতে হাজির করা হয় চার আসামিকে। তবে আসল দুই আসামি বাবু আর আহসানুল পলাতক সেই সময় থেকেই। বিকাল ৫টায় আদালতে বিচারক আসেন। ৫টা ২ মিনিটে রায় পড়তে শুরু করেন বিচারক। আদালত বাবু, আহসানুল এবং শহীদুলের ফাঁসির আদেশ দেয়। এর মধ্যে বাবু আর আহসানুল পলাতক। শহীদুলের ফাঁসির রায় কার্যকর হয়। আর সহযোগিতা করায় মীনা মঞ্জিলের কেয়ারটেকার ফেতুকে পাঁচ বছরের জেল দেয় আদালত।

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
মৎস্য খাতের অবদানে প্রকৃতি ও পানির প্রতি সদয় হতে হবে : প্রধান উপদেষ্টা
মৎস্য খাতের অবদানে প্রকৃতি ও পানির প্রতি সদয় হতে হবে : প্রধান উপদেষ্টা
সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার
সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার
সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত
সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত
গ্রেফতার দেখানো হয়েছে আনিসুল ও হেলালুদ্দীনকে
গ্রেফতার দেখানো হয়েছে আনিসুল ও হেলালুদ্দীনকে
সৌদিতে হজ কাউন্সিলর হলেন কামরুল ইসলাম
সৌদিতে হজ কাউন্সিলর হলেন কামরুল ইসলাম
সন্ধ্যার মধ্যে ৭ জেলায় ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের আভাস
সন্ধ্যার মধ্যে ৭ জেলায় ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের আভাস
রেলের ৯০০০ কোটির প্রকল্পে পদে পদে অনিয়ম
রেলের ৯০০০ কোটির প্রকল্পে পদে পদে অনিয়ম
সারাদেশে ভারি বর্ষণের আভাস, বন্দরে ৩ নম্বর সতর্কতা
সারাদেশে ভারি বর্ষণের আভাস, বন্দরে ৩ নম্বর সতর্কতা
হাসিনা-কামালের বিরুদ্ধে পঞ্চম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
হাসিনা-কামালের বিরুদ্ধে পঞ্চম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
ভাষা সংগ্রামী আহমদ রফিক হাসপাতালে
ভাষা সংগ্রামী আহমদ রফিক হাসপাতালে
ঝড়ের আভাস, ৭ জেলার নদীবন্দরে সতর্কসংকেত
ঝড়ের আভাস, ৭ জেলার নদীবন্দরে সতর্কসংকেত
সর্বশেষ খবর
শ্রমিক লীগের ঢাকা মহানগর উত্তর সভাপতি গ্রেফতার
শ্রমিক লীগের ঢাকা মহানগর উত্তর সভাপতি গ্রেফতার

এই মাত্র | নগর জীবন

মৎস্য খাতের অবদানে প্রকৃতি ও পানির প্রতি সদয় হতে হবে : প্রধান উপদেষ্টা
মৎস্য খাতের অবদানে প্রকৃতি ও পানির প্রতি সদয় হতে হবে : প্রধান উপদেষ্টা

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন
কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন

৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার
সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সাগরের গর্জন ও আজানের ধ্বনি যেখানে একাকার হয়ে যায়
সাগরের গর্জন ও আজানের ধ্বনি যেখানে একাকার হয়ে যায়

২০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মাদারীপুরে গাছে মোটরসাইকেলের ধাক্কা, প্রাণ গেল ইমামের
মাদারীপুরে গাছে মোটরসাইকেলের ধাক্কা, প্রাণ গেল ইমামের

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুর্দান্ত গোল করেও অ্যাতলেতিকোকে জেতাতে পারলেন না আলভারেজ
দুর্দান্ত গোল করেও অ্যাতলেতিকোকে জেতাতে পারলেন না আলভারেজ

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শ্রমিক লীগের ঢাকা মহানগর উত্তরের সভাপতি গ্রেফতার
শ্রমিক লীগের ঢাকা মহানগর উত্তরের সভাপতি গ্রেফতার

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

সৃষ্টির পরতে পরতে স্রষ্টার অস্তিত্বের প্রমাণ
সৃষ্টির পরতে পরতে স্রষ্টার অস্তিত্বের প্রমাণ

৩৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সীতাকুণ্ডে মহাসড়ক থেকে নৈশপ্রহরীর লাশ উদ্ধার
সীতাকুণ্ডে মহাসড়ক থেকে নৈশপ্রহরীর লাশ উদ্ধার

৪৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউরোপে ঘুরতে গিয়ে ‘অবাধ্য’ হলেই গুণতে হবে জরিমানা
ইউরোপে ঘুরতে গিয়ে ‘অবাধ্য’ হলেই গুণতে হবে জরিমানা

৪৮ মিনিট আগে | পর্যটন

বিশ্বের প্রথম এআই করিডর চালু করল দুবাই বিমানবন্দর, থাকছে যে সুবিধা
বিশ্বের প্রথম এআই করিডর চালু করল দুবাই বিমানবন্দর, থাকছে যে সুবিধা

৪৮ মিনিট আগে | এভিয়েশন

সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত
সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

গ্রেফতার দেখানো হয়েছে আনিসুল ও হেলালুদ্দীনকে
গ্রেফতার দেখানো হয়েছে আনিসুল ও হেলালুদ্দীনকে

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

কক্সবাজার-টেকনাফ সড়কে চাকরিচ্যুত শিক্ষকদের অবরোধ
কক্সবাজার-টেকনাফ সড়কে চাকরিচ্যুত শিক্ষকদের অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরীক্ষায় ফেল, তারপর ২৬ বছরের ঘরবন্দি জীবন: আলজেরিয়ার নাদিয়ার গল্প
পরীক্ষায় ফেল, তারপর ২৬ বছরের ঘরবন্দি জীবন: আলজেরিয়ার নাদিয়ার গল্প

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

হোয়াইট হাউসের পথে জেলেনস্কি-ইউরোপীয় নেতারা
হোয়াইট হাউসের পথে জেলেনস্কি-ইউরোপীয় নেতারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যদি আমি না বলতাম, তাহলেও সমস্যা তৈরি হতো’
‘যদি আমি না বলতাম, তাহলেও সমস্যা তৈরি হতো’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পারিবারিক দ্বন্দ্বে ১২ বছর ধরে মর্গেই পড়ে আছে ব্রিটিশ ধনকুবেরের মরদেহ
পারিবারিক দ্বন্দ্বে ১২ বছর ধরে মর্গেই পড়ে আছে ব্রিটিশ ধনকুবেরের মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পুঁজিবাজার: সূচকের উত্থানে চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের উত্থানে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?

১ ঘণ্টা আগে | টক শো

তরুণীর প্রেমে প্রত্যাখ্যাত হয়ে স্বামীকে আইইডি বোমাসহ স্পিকার বক্স উপহার তরুণের
তরুণীর প্রেমে প্রত্যাখ্যাত হয়ে স্বামীকে আইইডি বোমাসহ স্পিকার বক্স উপহার তরুণের

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সৌদিতে হজ কাউন্সিলর হলেন কামরুল ইসলাম
সৌদিতে হজ কাউন্সিলর হলেন কামরুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম
স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের উপ-রাষ্ট্রপতি পদে এনডিএ প্রার্থী সিপি রাধাকৃষ্ণণ
ভারতের উপ-রাষ্ট্রপতি পদে এনডিএ প্রার্থী সিপি রাধাকৃষ্ণণ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনের মনোনয়নপত্র সংগ্রহের শেষ দিনে তোড়জোড়
ডাকসু নির্বাচনের মনোনয়নপত্র সংগ্রহের শেষ দিনে তোড়জোড়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ক্যারিয়ারের সবচেয়ে বাজে হারের পর নেইমার বললেন, ‘আমি লজ্জিত’
ক্যারিয়ারের সবচেয়ে বাজে হারের পর নেইমার বললেন, ‘আমি লজ্জিত’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেসব দেশ ২০২৬ অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে সুযোগ পেল
যেসব দেশ ২০২৬ অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে সুযোগ পেল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
আয়কর রিটার্ন নিয়ে এনবিআরের নতুন নির্দেশনা
আয়কর রিটার্ন নিয়ে এনবিআরের নতুন নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই রিকশাচালককে কীসের ভিত্তিতে গ্রেফতার, ওসির ব্যাখ্যা তলব
সেই রিকশাচালককে কীসের ভিত্তিতে গ্রেফতার, ওসির ব্যাখ্যা তলব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন উপকূলে ১,০০০ ফুট উচ্চতার মেগা-সুনামির সম্ভাবনা
মার্কিন উপকূলে ১,০০০ ফুট উচ্চতার মেগা-সুনামির সম্ভাবনা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল
চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদফতরে নতুন ডিজি
কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদফতরে নতুন ডিজি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিজার্ভ চুরিতে জড়িত পাঁচ দেশের নাগরিক
রিজার্ভ চুরিতে জড়িত পাঁচ দেশের নাগরিক

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শাহরুখ পুত্র আরিয়ান খানের ওয়েব সিরিজের প্রথম লুক প্রকাশ
শাহরুখ পুত্র আরিয়ান খানের ওয়েব সিরিজের প্রথম লুক প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার
সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাতাল মেট্রোরেলের খরচ বেড়ে ৫৯ হাজার ৫৪৫ কোটি টাকা
পাতাল মেট্রোরেলের খরচ বেড়ে ৫৯ হাজার ৫৪৫ কোটি টাকা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত
ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আসন ভাগাভাগি নিয়ে ফরমালি আলোচনা হয়নি’
‘আসন ভাগাভাগি নিয়ে ফরমালি আলোচনা হয়নি’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীরা রাজনৈতিক দলের লেজুড়বৃত্তি করতে পারবে না’
‘প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীরা রাজনৈতিক দলের লেজুড়বৃত্তি করতে পারবে না’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর
হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিলেটে পাথর লুটের ঘটনায় স্থানীয় প্রশাসনের যোগসাজশ ছিল’
‘সিলেটে পাথর লুটের ঘটনায় স্থানীয় প্রশাসনের যোগসাজশ ছিল’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনেক সভায় ১১ প্রকল্প অনুমোদন
একনেক সভায় ১১ প্রকল্প অনুমোদন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ শেষ করার উপায় নিয়ে বক্তব্যে বড় পরিবর্তন আনলেন ট্রাম্প
যুদ্ধ শেষ করার উপায় নিয়ে বক্তব্যে বড় পরিবর্তন আনলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ষষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তি: সুপারিশ পাচ্ছেন ৪১ হাজারের বেশি প্রার্থী
ষষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তি: সুপারিশ পাচ্ছেন ৪১ হাজারের বেশি প্রার্থী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত থেকে ১৫০ টন পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি
ভারত থেকে ১৫০ টন পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশ ও জাতির জন্য সঠিক ভূমি ব্যবস্থাপনা খুবই গুরুত্বপূর্ণ: সিনিয়র সচিব
দেশ ও জাতির জন্য সঠিক ভূমি ব্যবস্থাপনা খুবই গুরুত্বপূর্ণ: সিনিয়র সচিব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ আগস্টের মধ্যে জুলাই সনদ নিয়ে মত দেবে বিএনপি
২০ আগস্টের মধ্যে জুলাই সনদ নিয়ে মত দেবে বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মহাখালীর ফিলিং স্টেশনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
মহাখালীর ফিলিং স্টেশনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

না ফেরার দেশে মালয়েশিয়ায় জনপ্রিয় বাংলাদেশি রেস্টুরেন্ট পিঠাঘরের ইসমাইল
না ফেরার দেশে মালয়েশিয়ায় জনপ্রিয় বাংলাদেশি রেস্টুরেন্ট পিঠাঘরের ইসমাইল

২৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বাংলাদেশকে ফোকলা করেছে এস আলম গ্রুপ: জোনায়েদ সাকি
বাংলাদেশকে ফোকলা করেছে এস আলম গ্রুপ: জোনায়েদ সাকি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত
ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত

১১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

যেকোনো শত্রুকে গুঁড়িয়ে দিতে প্রস্তুত ইরান: আইআরজিসি
যেকোনো শত্রুকে গুঁড়িয়ে দিতে প্রস্তুত ইরান: আইআরজিসি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপের দলে নেই বাবর-রিজওয়ান, আছেন যারা
এশিয়া কাপের দলে নেই বাবর-রিজওয়ান, আছেন যারা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব প্রধান বিচারপতির
পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব প্রধান বিচারপতির

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস

সম্পাদকীয়

আগেই নীরবে রাষ্ট্রপতির ছবি সরিয়েছে মিশনগুলো
আগেই নীরবে রাষ্ট্রপতির ছবি সরিয়েছে মিশনগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

পুতিনের প্রস্তাবে ‘সায়’ ট্রাম্পের
পুতিনের প্রস্তাবে ‘সায়’ ট্রাম্পের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিআরটি নিয়ে বেকায়দায় সরকার
বিআরটি নিয়ে বেকায়দায় সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরছেন পর্যটক সাদাপাথরে
ফিরছেন পর্যটক সাদাপাথরে

পেছনের পৃষ্ঠা

ধ্বংসের পথে পাঁচ শতাধিক শিল্প কারখানা
ধ্বংসের পথে পাঁচ শতাধিক শিল্প কারখানা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কেন অভিনয় ছেড়েছিলেন তারা...
কেন অভিনয় ছেড়েছিলেন তারা...

শোবিজ

মাঠে বিএনপির পাঁচজন সক্রিয় জামায়াত প্রার্থীও
মাঠে বিএনপির পাঁচজন সক্রিয় জামায়াত প্রার্থীও

নগর জীবন

জমে উঠেছে মনোনয়ন দৌড় সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা
জমে উঠেছে মনোনয়ন দৌড় সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা

নগর জীবন

জুলাই সনদ নিয়ে অসন্তোষ-হতাশা
জুলাই সনদ নিয়ে অসন্তোষ-হতাশা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

ছেলের হাতে ছিল পতাকা তারপরও মারল কেন?
ছেলের হাতে ছিল পতাকা তারপরও মারল কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন সংবিধান গণপরিষদে অনড় এনসিপি
নতুন সংবিধান গণপরিষদে অনড় এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের আশার প্রদীপ সশস্ত্র বাহিনী
বাংলাদেশের আশার প্রদীপ সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি
ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি

সম্পাদকীয়

সেই রিকশাচালকের জামিন, ওসির কাছে ব্যাখ্যা তলব
সেই রিকশাচালকের জামিন, ওসির কাছে ব্যাখ্যা তলব

প্রথম পৃষ্ঠা

খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না
খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সুষ্ঠু নির্বাচন দরকার : তারেক রহমান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সুষ্ঠু নির্বাচন দরকার : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার মাই টিভির চেয়ারম্যান
হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার মাই টিভির চেয়ারম্যান

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব
দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

পেছনের পৃষ্ঠা

যেমন পুরুষ পছন্দ পূজার
যেমন পুরুষ পছন্দ পূজার

শোবিজ

পাঁচ পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা করার নির্দেশ
পাঁচ পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা করার নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কুমির সতর্কতায় মাইকিং
কুমির সতর্কতায় মাইকিং

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিহতের পরিবারপ্রতি ৭ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি
নিহতের পরিবারপ্রতি ৭ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটার অধিকার যাত্রায় রাহুল
ভোটার অধিকার যাত্রায় রাহুল

প্রথম পৃষ্ঠা