শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:১৮, রবিবার, ৩১ অক্টোবর, ২০২১

'জলবায়ু পরিবর্তন থেকে বাঁচাতে অধিক ঝুঁকির মুখে থাকা দেশগুলোর জন্য আরও তহবিল গুরুত্বপূর্ণ'

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
'জলবায়ু পরিবর্তন থেকে বাঁচাতে অধিক ঝুঁকির মুখে থাকা দেশগুলোর জন্য আরও তহবিল গুরুত্বপূর্ণ'

প্রধানমন্ত্রী ও ক্লাইমেট ভালনারেবল ফোরামের (সিভিএফ) সভাপতি শেখ হাসিনা জলবায়ু পরিবর্তনের প্রতিকূল প্রভাব থেকে অধিক ঝুঁকির মুখে থাকা দেশগুলোকে বাঁচানোর জন্য আরও তহবিলের প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন।

তিনি বলেন, আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) হিসাব অনুযায়ী, আমাদের অর্থনীতিকে পরিবেশ বান্ধব করে গড়ে তুলতে আগামী দশকে ৬ ট্রিলিয়ন থেকে ১০ ট্রিলিয়ন বিনিয়োগ করতে হবে। এখন পর্যন্ত সিভিএফের অধিকাংশ দেশ হচ্ছে স্বল্পোন্নত, নিম্ন বা অগ্রগণ্য মধ্যম-আয়ের উন্নয়নশীল দেশ। জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবেলায় বিভিন্ন কৌশল উদ্ভাবনে সহায়তায় তাদের তহবিল ও বিশেষজ্ঞের সহযোগিতা প্রয়োজন। আর এটি শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে ইতোমধ্যে স্থবির হয়ে পড়েছে বলে বিজ্ঞানীরা সতর্ক করে দিয়েছেন।

শেখ হাসিনা ও গ্লোবাল সেন্টার অন অ্যাডাপ্টেশনের সিইও প্যাট্রিক ভারকইজেনের যৌথ ভাবে লেখা একটি প্রবন্ধ বহুল প্রচারিত ও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ আমেরিকান সাপ্তাহিক ম্যাগাজিন ‘নিউজউইক’ প্রকাশ করেছে। 

‘জলবায়ুর পরিবর্তন থেকে বাঁচতে অধিক ঝুঁকির মুখে থাকা দেশগুলোর জন্য আরও অর্থের যোগান দেয়া গুরুত্বপূর্ণ’ শীর্ষক তাদের এ যৌথ নিবন্ধে উন্নয়শীল দেশগুলোকে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রতিকূল প্রভাব থেকে বাঁচাতে বার্ষিক তহবিলে উন্নত দেশগুলোর ১শ’ বিলিয়ন ডলার প্রদানের জলবায়ু প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নেরও আহ্বান জানানো হয়েছে।

তারা লিখেছেন, ‘আমাদের জলবায়ু সঙ্কট হচ্ছে বৈশ্বিক। এখন পর্যন্ত বিশ্বের প্রতিটি দেশে সমভাবে এর প্রভাব পড়তে দেখা যায়নি। চারটি মহাদেশের ৪৮টি দেশের একটি গ্রুপ ক্লাইমেট ভালনারেবল ফোরামের (সিভিএফ) জন্য জলবায়ুর পরিবর্তন হচ্ছে একেবারে অস্তিত্বের হুমকি। আর এটি অতিশয়োক্তি নয়।’

এ নিবন্ধে তারা জলবায়ু সঙ্কট থেকে নিজেদের বাঁচাতে বিশ্বের বড় ভূমিকা রাখার আহ্বান জানিয়ে বলেছেন, ‘জলবায়ুর উন্নতি ঘটাতে সিভিএফ দেশগুলোর জন্য বিপুল অর্থের যোগান দেয়া হলে জলবায়ুর ঝুঁকি থেকে বের হয়ে আসতে তারা পদক্ষেপ গ্রহণে সমর্থ হবে। আর তা বর্তমানে মহাবিপদের মুখে থাকা ৪৮টি দেশের জন্য ভাল হবে।’

মহামারি করোনাভাইরাস মোকাবেলার ব্যাপারে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সরকারের ভূমিকার কথা উল্লেখ করে বলেন, আমাদের অস্তিত্ব রক্ষার জন্য জলবায়ু হুমকি মোকাবেলায় আমাদেরকে একই ধরনের ভূমিকা অবশ্যই কাজে লাগাতে হবে। আসন্ন বিপদের মুখোমুখী হলে কি করা সম্ভব তা কোভিড-১৯ মোকাবেলার ক্ষেত্রে তা দেখিয়েছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সরকার।’

জলবায়ু পরিবর্তনের দুর্দশার ব্যাপারে তারা বলেন, ভানুয়াতু, মালদ্বীপ ও মার্শাল দ্বীপপুঞ্জের মতো ছোট দ্বীপ দেশগুলো সমুদ্রের পানির উচ্চতা বৃদ্ধি পাওয়ায় ধীরে ধীরে পানিতে তলিয়ে যাচ্ছে।

তারা আরও লিখেছেন, ১৬ কোটিরও বেশি জনসংখ্যার দেশ বাংলাদেশের বিস্তৃত ও নিচু ডেল্টা অঞ্চলে লবণাক্ত পানি ঢুকে পড়ায় দুষিত হচ্ছে এবং এরফলে এসব জমি দ্রুত অনুর্বর হয়ে পতিত জমিতে পরিণত হতে পারে। অতিরিক্ত তাপমাত্রা ও প্রচণ্ড খরা মধ্যপ্রাচ্যের বিস্তৃত অঞ্চলকে হুমকির মুখে ফেলে দিয়েছে। মধ্যপ্রাচ্যের তাপমাত্রা বৈশ্বিক গড় তাপমাত্রার দ্বিগুন যা বসবাসের অযোগ্য। এসব দেশের জন্য জরুরি ভিত্তিতে সিভিসি গঠন করতে এবং জলবায়ু পরিবর্তনের বিষয়ে পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। এক্ষেত্রে কোনভাবে আর সময়ক্ষেপণ করা যাবে না।’

ওই নিবন্ধে বলা হয়, গ্লাসগোতে জাতিসংঘ জলবায়ু পরিবর্তন সম্মেলনে (কপ২৬) সিভিসি বৈশ্বিক উষ্ণতার সর্বোচ্চ সীমা ১.৫ ডিগ্রী সেলসিয়াসে ধরে রাখার উচ্চাকাক্সক্ষার আহ্বান জানাবে। আর এটি অধিক জলবায়ু ঝুঁকির মুখে থাকা অনেক দেশের জন্য বেঁচে থাকার একটি বিষয়।

তাঁরা লিখেন, ‘আমরা অভিযোজনের ক্ষেত্রে আরো উচ্চাকাক্সক্ষী হওয়ার প্রয়োজনীয়তার ওপর আলোকপাত করছি কারণ আমরা ইতোমধ্যে ঘূর্ণিঝড়ের চোখের মধ্যে বসবাস করছি যা হচ্ছে বৈশ্বিক জলবায়ু সঙ্কট। এর কারণে জলবায়ুর ঝুঁকির মুখে থাকা দেশগুলো ধারাবাহিকভাবে উচ্চাকাক্সক্ষা বাড়ানোর ব্যাপারে জাতিসংঘের প্রতিটি জলবায়ু সম্মেলনের বার্ষিক প্লাটফর্মে অংশ নিতে অধিক হারে জলবায়ু দূষণ করা দেশগুলোকে আহ্বান জানাচ্ছে।’

তারা বলেন, তবে অতি দরিদ্র দেশগুলোর জন্য লক্ষ্য পূরণের উচ্চাকাক্সক্ষা বাস্তবায়নে অর্থের যোগান দেয়া জরুরি।

‘এই কারণেই উন্নয়নশীল দেশগুলো এতটাই উদ্বিগ্ন যে জাতিসংঘে উন্নয়নশীল দেশগুলোকে বার্ষিক ১০০ বিলিয়ন ডলার জলবায়ু অর্থায়নের যে প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল তা পূরণ করা হচ্ছে না। তারা লিখেছেন, আমরা বার্ষিক উচ্চাকাক্সক্ষা বৃদ্ধির দুটি স্তম্ভ হিসেবে ১০০ বিলিয়ন ডলারের একটি অর্থায়ন সংগ্রহ ও বিতরণের ‘জলবায়ু জরুরি চুক্তি’ বাস্তবায়ন পরিকল্পনার আহ্বান জানাচ্ছি, যা আমরা কোপ-২৬ এর ফলাফলে দেখতে পাব বলে আশা করি।’

নিবন্ধে, উভয় লেখক বিশ্বের সামনে পাঁচটি পরামর্শ পেশ করেছেন যা জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাবের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য বাস্তবায়ন করা দরকার। তারা লিখেছেন, ‘প্রথমত, আমরা বলব যে ধনী দেশগুলো ২০১৫ সালের প্যারিস চুক্তির আগে বিশ্বে কার্বন নির্গমন হ্রাস এবং জলবায়ু-অভিযোজনে উন্নয়নশীল দেশগুলোর প্রকল্পগুলোর তহবিলের জন্য বছরে ১০০ বিলিয়ন ডলার প্রদানের যে অঙ্গীকার করেছিল, তা পূরণ করা হোক। যেহেতু জলবায়ুু ঝুঁকিতে থাকা দেশগুলো ইতোমধ্যে আমাদের উষ্ণায়ন গ্রহের বিধ্বংসী প্রভাব নিয়ে বাস করছে, এই তহবিলের অন্তত অর্ধেক, বছরে ৫০ বিলিয়ন ডলার-অভিযোজনের জন্য নির্দিষ্ট করতে হবে। তারপরে আমরা এই বিলিয়ন ডলারকে ট্রিলিয়নে রূপান্তরিত করার উপায়গুলো নিয়ে কাজ করতে পারি যাতে দেশগুলো জলবায়ুর ঝুঁকি থেকে জলবায়ু সমৃদ্ধিতে যেতে পারে।’

গ্লোবাল সেন্টার অন অ্যাডাপটেশন (জিসিএ)-র পরিসংখ্যানে বলা হয়েছে, ‘প্রাথমিক সতর্কতা ব্যবস্থা, জলবায়ু-সহনশীল অবকাঠামো, উন্নত শুষ্ক ভূমি কৃষি, ম্যানগ্রোভ বনভূমি সুরক্ষা এবং ২০৩০ সালের মধ্যে জলের স্থিতিস্থাপকতা বৃদ্ধির মত পাঁচটি গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রে ১ দশমিক ৮ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করা সম্ভব হলে ৭ দশমিক ১ ট্রিলিয়ন ডলারের সুবিধা পাওয়া সম্ভব হবে। গবেষণায় দেখা যায়, অভিযোজনের সুবিধাগুলি প্রায়শই এক্ষেত্রে বিনিয়োগের দ্বিগুণেরও বেশি এবং কখনো তা পাঁচ গুণেরও বেশি সুবিধা দেয়।’
দ্বিতীয় প্রস্তাবে তারা বলেন, এই সুবিধাগুলোর কথা মাথায় রেখে, আমরা বলব যে, বেসরকারি খাত ছাড় এবং সুনির্দিষ্ট লক্ষ্যযুক্ত তহবিল নিয়ে এগিয়ে যাক।

নিবন্ধটিতে বলা হয়, তাদের ব্যবস্থাপনায় ৩৫ ট্রিলিয়ন সম্পদসহ পেনশন তহবিল, অন্যান্য ব্যাঙ্ক এবং প্রতিষ্ঠান, যারা লক্ষ লক্ষ মানুষের সঞ্চয়ের রক্ষক, তাদের অবশ্যই জলবায়ু-পরিবর্তন স্থিতিস্থাপকতার দিকে বিনিয়োগের জন্য নজর দিতে হবে। এর অংশ হিসাবে, আমরা আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে উদ্ভাবনী উপকরণ যেমন স্থিতিস্থাপক বন্ড, নির্দিষ্ট স্থিতিস্থাপক প্রকল্পের জন্য বাজারের নিম্ন হারে ঋণ প্রদান বা জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য ঋণ প্রদানে উৎসাহিত করবো যেখানে ঋণদাতাদের কাছ থেকে অভ্যন্তরীণ জলবায়ু-পরিবর্তন প্রকল্পে ঋণ প্রদান করা হবে।  উদাহরণস্বরূপ, সেশেলসের দিকে তাকান, যেটি সেশেলস সংরক্ষণ এবং জলবায়ু অভিযোজন ট্রাস্ট তৈরির বিনিময়ে তার জাতীয় ঋণের কিছু (প্রকৃতি সংরক্ষণ করে) অদলবদল করেছে। 

তৃতীয়ত, তারা লিখেছেন, কপ২৬-এও দুর্বল দেশগুলো প্যারিস চুক্তির অধীনে কার্বন বিনিময় প্রকল্প থেকে সম্মত রাজস্ব জলবায়ু পরিবর্তনের সবচেয়ে খারাপ পরিণতি ভোগ করা দেশগুলোর লেনদেনের উপর কমপক্ষে ৫ শতাংশ ধার্যকৃত কর চেয়েছে ।

তারা মতামত দেন, ‘তারা অধিকাংশই এমন দেশ যারা এটি ঘটাতে সবচেয়ে কম দায়ী। কার্বন কমানোর প্রকল্প থেকে উত্থাপিত অর্থ যথেষ্ট হতে পারে-এবং তা একটি উল্লেখযোগ্য পার্থক্য তৈরি করে। গবেষণায় বলা হয়, আইএমএফ বৈশ্বিক প্রতিটন কার্বন ট্যাক্সের বেঞ্চমার্ক ৭৫ ডলার নির্ধারণের সুপারিশ করেছে যা জ্বালানী পাম্পে প্রতি লিটারে দাঁড়াবে অতিরিক্ত ০.১৭ মার্কিন ডলারের সমতুল্য, যা শুধুমাত্র আফ্রিকা জুড়েই বার্ষিক ৪০ বিলিয়ন ডলার অতিরিক্ত রাজস্ব তহবিল তৈরি করবে।

এই ধরনের পুনর্বন্টন হল জলবায়ু ন্যায়বিচার এবং আমরা আমাদের কার্বন নিঃসরণ রোধে সফল হব না যদি না বিশ্বের সবচেয়ে দরিদ্র এবং জলবায়ু পরিবর্তনের দ্বারা ক্ষতিগ্রস্থদের শক্তি পরিবর্তনের খরচ হাত থেকে রক্ষা করা না হয়। আমাদের বেঁচে থাকার জন্য একসাথে দাঁড়াতে হবে, তারা লিখেছেন।

তারা বলেন, ‘আমরা জানি এটি সম্ভব কারণ জলবায়ু অভিযোজনে বিনিয়োগকৃত অর্থ যথাযথ ফল প্রদান করে।’  

তারা বলেন, এই ধরনের পুনর্বন্টন হচ্ছে জলবায়ু ন্যায়বিচার এবং আমরা আমাদের কার্বন নির্গমন রোধে সফল হব না যদি না বিশ্বের দরিদ্রতম এবং জলবায়ু পরিবর্তনে সবচেয়ে বেশি প্রভাবিত দেশগুলো শক্তি রূপান্তরের ব্যয় সুরক্ষা না পায়। তারা লিখেছেন, বেঁচে থাকার জন্য আমাদের অবশ্যই একসাথে দাঁড়াতে হবে।

নিবন্ধেটিতে লেখা হয়েছে, ‘পরিশেষে, আমরা বলব মহামারী পুনরুদ্ধারের সম্পদ জলবায়ু অভিযোজনের কথা মাথায় রেখে ব্যবহার করা  হোক, যার মধ্যে রয়েছে নতুন বরাদ্দ কৃত ৬৫০ বিলিয়ন ডলারের মতো আইএমএফ স্পেশাল ড্রয়িং রাইটস (এসডিআর)। এই সম্পদগুলো স্থিতিস্থাপক অবকাঠামোতে যেমন- রাস্তা এবং বন্যা সহনীয় সেতু বিনির্মাণে খাদ্য ও পানির সুরক্ষা বৃদ্ধিতে ব্যবহৃত হতে পারে। দরিদ্র এবং আরও দুর্বল সদস্য দেশগুলোতে যাতে এসডিআর অর্থায়ন করা যায় বিকল্প হিসেবে তাও খোঁজ করা হচ্ছে। এই লক্ষ্যে একটি নতুন টেকসই ট্রাস্টির মাধ্যমে কার্যক্রম গ্রহণ একটি খুব ভালো শুরু হবে বলে বিবেচনা করা হচ্ছে।  
তারা লিখেছেন, উদাহরণ স্বরূপ, বাংলাদেশ ইতোমধ্যে ঢাকায় জিসিএ-র আঞ্চলিক কার্যালয়ের মাধ্যমে অন্যান্য জলবায়ু-ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলোর সঙ্গে সর্বোত্তম অনুশীলন এবং অভিযোজন জ্ঞান বিনিময় করে নিচ্ছে। 

জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবেলায় বাংলাদেশের উদ্যোগ সম্পর্কে নিবন্ধে লেখা হয়েছে: ‘এর মধ্যে রয়েছে মুজিব জলবায়ু সমৃদ্ধি পরিকল্পনা গ্রহণের অভিজ্ঞতা, যার লক্ষ্য সবুজ প্রবৃদ্ধিকে উৎসাহিত করার জন্য তহবিল ব্যবহার নিশ্চিত করা এবং সেইসঙ্গে দেশের বিনিয়োগ স্থিতিস্থাপক অবকাঠামো এবং নবায়নযোগ্য শক্তির পাশাপাশি, জলবায়ু পরিবর্তন প্রভাবগুলো দূর করার জন্য প্রশমন এবং অভিযোজন কর্মসূচি গ্রহণ করে। এতে আরও লেখা হয়েছে, ‘বাংলাদেশ তার জিডিপির গড় ২.৫ শতাংশ বা প্রতি বছর ৫ বিলিয়ন ডলার জলবায়ু অভিযোজন এবং স্থিতিস্থাপকতা গড়ে তোলার জন্য ব্যয় করে। সারা দেশে প্রায় ৮০০ টি অভিযোজন এবং স্থিতিস্থাপকতা প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে ১২,০০০ ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্র এবং ২,০০,০০০  হেক্টর উপকূলীয় সবুজ বেস্টনী, যার ব্যয় ৪৫০ মিলিয়ন ডলার। এই সহযোগিতার সদ্ব্যবহারের জন্য আমাদের আরও অভিযোজন উদ্যোগ প্রয়োজন বলে তারা জানান। 

তারা বলেন, জলবায়ুর জন্য নবনির্মিত কৃষি উদ্ভাবন মিশন (এআইএম৪সি) উদাহরণস্বরূপ, জলবায়ু পরিবর্তনের প্রথম সারিতে থাকা কৃষকদের নতুন জলবায়ু-মোকাবেলা সমাধান এবং সরঞ্জাম দিয়ে সজ্জিত করতে সহায়তা করার জন্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এতে আরও লেখা হয়েছে, ‘কৃষি উদ্ভাবনে বিনিয়োগ বৃদ্ধি, সমন্বয় ও সহযোগিতা সক্ষম করা এবং সহযোগিতা বৃদ্ধির তিনটি উদ্দেশ্যের সঙ্গে, এআইএম৪সি কেবল বিদ্যমান প্রচেষ্টা বৃদ্ধিই নয়, তাদের সম্প্রসারণকে উৎসাহিত করার অবস্থানে রয়েছে। সূত্র: বাসস

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
জবির ‘যৌক্তিক’ দাবি মেনে নিতে গড়িমসি কেন, প্রশ্ন সারজিসের
জবির ‘যৌক্তিক’ দাবি মেনে নিতে গড়িমসি কেন, প্রশ্ন সারজিসের
গত ৯ মাসে কোনো সাংবাদিককে চাকরিচ্যুত করেনি সরকার: প্রেসসচিব
গত ৯ মাসে কোনো সাংবাদিককে চাকরিচ্যুত করেনি সরকার: প্রেসসচিব
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাটডাউন ঘোষণা
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাটডাউন ঘোষণা
শিশু রোজার মৃত্যুর সুষ্ঠু তদন্ত ও ন্যায়বিচার দাবি ড্যাবের
শিশু রোজার মৃত্যুর সুষ্ঠু তদন্ত ও ন্যায়বিচার দাবি ড্যাবের
টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বজ্রবৃষ্টির আভাস
টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বজ্রবৃষ্টির আভাস
রাজস্ব অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে দ্বিতীয় দিনের মতো কলম বিরতি চলছে
রাজস্ব অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে দ্বিতীয় দিনের মতো কলম বিরতি চলছে
চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষাকে সুনির্দিষ্ট রূপ দিতে চায় কমিশন
চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষাকে সুনির্দিষ্ট রূপ দিতে চায় কমিশন
জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড
জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড
‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়
‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়
ঝড়-বৃষ্টির আভাস, তিন অঞ্চলের নদীবন্দরে ২ নম্বর হুঁশিয়ারি সংকেত
ঝড়-বৃষ্টির আভাস, তিন অঞ্চলের নদীবন্দরে ২ নম্বর হুঁশিয়ারি সংকেত
টরন্টো-লন্ডন-রোম ফ্লাইটের নতুন সময়সূচি জানাল বিমান
টরন্টো-লন্ডন-রোম ফ্লাইটের নতুন সময়সূচি জানাল বিমান
সর্বশেষ খবর
সৌদি পৌঁছালেন ৪৪ হাজার ৭১৮ হজযাত্রী
সৌদি পৌঁছালেন ৪৪ হাজার ৭১৮ হজযাত্রী

১৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

অগ্রগতি ও প্রতিভা বিকাশে অংশীজন সন্নিবদ্ধ কর্মশালা
অগ্রগতি ও প্রতিভা বিকাশে অংশীজন সন্নিবদ্ধ কর্মশালা

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

এনসিপিদের সাদরে বরণ, জবি ছাত্রদের উপর টিয়ারশেল? প্রশ্ন রিজভীর
এনসিপিদের সাদরে বরণ, জবি ছাত্রদের উপর টিয়ারশেল? প্রশ্ন রিজভীর

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজবাড়ী সদর হাসপাতালে ফের দুদকের অভিযান
রাজবাড়ী সদর হাসপাতালে ফের দুদকের অভিযান

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিএসএল ছেড়ে আইপিএলে কুসাল মেন্ডিস
পিএসএল ছেড়ে আইপিএলে কুসাল মেন্ডিস

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাম্য হত্যার বিচার দাবিতে
নোয়াখালীতে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ
সাম্য হত্যার বিচার দাবিতে নোয়াখালীতে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক মেয়র তাপসের বিশেষ প্রতিনিধি গ্রেফতার
সাবেক মেয়র তাপসের বিশেষ প্রতিনিধি গ্রেফতার

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

সান্তাহারে প্রতিমা বিসর্জনের ঘাট নির্মাণ কাজের উদ্বোধন
সান্তাহারে প্রতিমা বিসর্জনের ঘাট নির্মাণ কাজের উদ্বোধন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিহারে রাহুল গান্ধীর কর্মসূচিতে বাধা দেয়ার অভিযোগ
বিহারে রাহুল গান্ধীর কর্মসূচিতে বাধা দেয়ার অভিযোগ

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএলে অন্তত দুটি ম্যাচে মুস্তাফিজকে পাবে দিল্লি
আইপিএলে অন্তত দুটি ম্যাচে মুস্তাফিজকে পাবে দিল্লি

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাশিয়া-ইউক্রেন আলোচনায় অগ্রগতি হলে তুরস্ক যেতে পারেন ট্রাম্প
রাশিয়া-ইউক্রেন আলোচনায় অগ্রগতি হলে তুরস্ক যেতে পারেন ট্রাম্প

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাপল পণ্যের উৎপাদনে চীনের বিকল্প ভারত
অ্যাপল পণ্যের উৎপাদনে চীনের বিকল্প ভারত

৪৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

লালমাই পাহাড়ে বসছে আন্তর্জাতিক প্রত্নতত্ত্ব সম্মেলন
লালমাই পাহাড়ে বসছে আন্তর্জাতিক প্রত্নতত্ত্ব সম্মেলন

৪৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কুলাউড়ায় শিশুসহ ১৪ জনকে পুশইন করল বিএসএফ
কুলাউড়ায় শিশুসহ ১৪ জনকে পুশইন করল বিএসএফ

৫০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ভারতে কারখানা নয়, অ্যাপলকে স্পষ্ট বার্তা ট্রাম্পের
ভারতে কারখানা নয়, অ্যাপলকে স্পষ্ট বার্তা ট্রাম্পের

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘টাকার আগে নিরাপত্তা’- বিদেশি ক্রিকেটারদের উদ্দেশে জনসনের বার্তা
‘টাকার আগে নিরাপত্তা’- বিদেশি ক্রিকেটারদের উদ্দেশে জনসনের বার্তা

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ২০০১ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ২০০১ মামলা

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রাইভেট কার-থ্রি হুইলার সংঘর্ষে নারী নিহত
প্রাইভেট কার-থ্রি হুইলার সংঘর্ষে নারী নিহত

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৫টি বাস ভরে কাকরাইলে এলেন জগন্নাথের আন্দোলনকারীরা, আসছেন সাবেক শিক্ষার্থীরাও
২৫টি বাস ভরে কাকরাইলে এলেন জগন্নাথের আন্দোলনকারীরা, আসছেন সাবেক শিক্ষার্থীরাও

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতে কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলো ১১ বাংলাদেশি
ভারতে কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলো ১১ বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোটালীপাড়ায় ভ্যানচালক ও পথচারীদের মাঝে পানি, স্যালাইন ও লিফলেট বিতরণ
কোটালীপাড়ায় ভ্যানচালক ও পথচারীদের মাঝে পানি, স্যালাইন ও লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবির ‘যৌক্তিক’ দাবি মেনে নিতে গড়িমসি কেন, প্রশ্ন সারজিসের
জবির ‘যৌক্তিক’ দাবি মেনে নিতে গড়িমসি কেন, প্রশ্ন সারজিসের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী লেখকের উদ্যোগে মানববন্ধন
চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী লেখকের উদ্যোগে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় ভ্যানচালক নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় ভ্যানচালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইপিএল থেকে সরে দাঁড়ালেন মইন আলি
আইপিএল থেকে সরে দাঁড়ালেন মইন আলি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সড়ক পার হতে গিয়ে বৃদ্ধ নিহত
সড়ক পার হতে গিয়ে বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শেহবাজ শরিফের আলোচনার প্রস্তাবে রাজি ইমরান খান
শেহবাজ শরিফের আলোচনার প্রস্তাবে রাজি ইমরান খান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের রেকর্ড প্রাইজমানি ঘোষণা, কত পাচ্ছে বাংলাদেশ?
টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের রেকর্ড প্রাইজমানি ঘোষণা, কত পাচ্ছে বাংলাদেশ?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি আরবে বিনিয়োগের সুবর্ণ সুযোগ ২০৩৪ বিশ্বকাপ: ফিফা প্রেসিডেন্ট
সৌদি আরবে বিনিয়োগের সুবর্ণ সুযোগ ২০৩৪ বিশ্বকাপ: ফিফা প্রেসিডেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে বীজ ব্যবসায়ীদের দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত
কুড়িগ্রামে বীজ ব্যবসায়ীদের দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?
কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যার মাথার দাম ছিল এক কোটি ডলার, তার সঙ্গেই হাত মেলালেন ট্রাম্প
যার মাথার দাম ছিল এক কোটি ডলার, তার সঙ্গেই হাত মেলালেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আলোচিত কর্নেল সোফিয়াকে ‘সন্ত্রাসীদের বোন’ বললেন বিজেপি মন্ত্রী
ভারতের আলোচিত কর্নেল সোফিয়াকে ‘সন্ত্রাসীদের বোন’ বললেন বিজেপি মন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ
মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাদের জন্য ব্লু ভিসা চালু করল আমিরাত
যাদের জন্য ব্লু ভিসা চালু করল আমিরাত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড
জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়
‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমালোচনার মুখে বদলে গেল ‌‘আ-আম জনতা’ পার্টির নাম
সমালোচনার মুখে বদলে গেল ‌‘আ-আম জনতা’ পার্টির নাম

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ
ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে
তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ
চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন
অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো বাফুফের মাহফুজাকে
বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো বাফুফের মাহফুজাকে

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাকরাইলে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে যোগ দিতে বাসে করে আসছেন ছাত্র-শিক্ষকরা
কাকরাইলে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে যোগ দিতে বাসে করে আসছেন ছাত্র-শিক্ষকরা

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান
শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?
ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে এখনও কাঁদেন প্রীতি জিনতা
ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে এখনও কাঁদেন প্রীতি জিনতা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বজনীন পেনশন স্কিমে বড় পরিবর্তন
সর্বজনীন পেনশন স্কিমে বড় পরিবর্তন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রক্তে কোলেস্টেরল : কতদিন ওষুধ খাবেন?
রক্তে কোলেস্টেরল : কতদিন ওষুধ খাবেন?

২২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

দোকানের কর্মচারীদের ব্যস্ত রেখে ১০০ ভরি স্বর্ণ নিয়ে চম্পট পাঁচ নারী
দোকানের কর্মচারীদের ব্যস্ত রেখে ১০০ ভরি স্বর্ণ নিয়ে চম্পট পাঁচ নারী

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ
ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন
ভারতের অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!
লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুস্তাফিজের আইপিএল অংশগ্রহণ নিয়ে অনিশ্চয়তা!
মুস্তাফিজের আইপিএল অংশগ্রহণ নিয়ে অনিশ্চয়তা!

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর
গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলনের ঘোষণা জবি শিক্ষার্থীদের
দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলনের ঘোষণা জবি শিক্ষার্থীদের

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রধান উপদেষ্টাকে কাছে পেয়ে আবেগাপ্লুত বাথুয়াবাসী
প্রধান উপদেষ্টাকে কাছে পেয়ে আবেগাপ্লুত বাথুয়াবাসী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০
মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাটারিচালিত রিকশা ভাঙার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক
ব্যাটারিচালিত রিকশা ভাঙার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রণক্ষেত্রে পরিণত কাকরাইল
রণক্ষেত্রে পরিণত কাকরাইল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাম্য হত্যায় কারা
সাম্য হত্যায় কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে ১০০ নারী আসন চাইলেন নাসরিন আউয়াল
সংসদে ১০০ নারী আসন চাইলেন নাসরিন আউয়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ

সম্পাদকীয়

জুলাইয়ের ঘটনায় অনুশোচনা করতে চান শাজাহান খান
জুলাইয়ের ঘটনায় অনুশোচনা করতে চান শাজাহান খান

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান এখনো উত্তেজনা
ভারত-পাকিস্তান এখনো উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিকিৎসা ওষুধে লাগামহীন খরচ
চিকিৎসা ওষুধে লাগামহীন খরচ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ছাত্রদল নেতা হত্যায় উত্তাল ঢাবি
ছাত্রদল নেতা হত্যায় উত্তাল ঢাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউ-ডাকে বদলেছে জীবন
বাউ-ডাকে বদলেছে জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই
প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

প্রথম পৃষ্ঠা

সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ
সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের ফাঁদে সরকারি কোম্পানির শেয়ার
আমলাতন্ত্রের ফাঁদে সরকারি কোম্পানির শেয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় ঐকমত্য কতদূর
জাতীয় ঐকমত্য কতদূর

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দরে বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠান সম্পৃক্ত করা হবে : প্রধান উপদেষ্টা
চট্টগ্রাম বন্দরে বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠান সম্পৃক্ত করা হবে : প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল
আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা
সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধুত্ব নিয়ে সুনেরাহ
বন্ধুত্ব নিয়ে সুনেরাহ

শোবিজ

আবর্জনায় বদ্ধ জেল খাল
আবর্জনায় বদ্ধ জেল খাল

রকমারি নগর পরিক্রমা

সমন্বয়হীনতায় আটকা উন্নয়ন ও সৌন্দর্যবর্ধন
সমন্বয়হীনতায় আটকা উন্নয়ন ও সৌন্দর্যবর্ধন

নগর জীবন

আমার প্রেমটা দর্শকদের নিয়ে
আমার প্রেমটা দর্শকদের নিয়ে

শোবিজ

আকবরের সেঞ্চুরির পরও হার
আকবরের সেঞ্চুরির পরও হার

মাঠে ময়দানে

সাপ খেলা দেখতে হাজারো মানুষ
সাপ খেলা দেখতে হাজারো মানুষ

দেশগ্রাম

আইসিসির এপ্রিল  সেরা মিরাজ
আইসিসির এপ্রিল সেরা মিরাজ

মাঠে ময়দানে

জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান
জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনূসকে ডি-লিট চবির
ইউনূসকে ডি-লিট চবির

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী
কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী

পূর্ব-পশ্চিম

ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা
ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি
ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা