শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:২৫, মঙ্গলবার, ৩০ নভেম্বর, ২০২১ আপডেট:

তিন কারণে নৌকার ভরাডুবি

এমপি লীগ ভাই লীগ মনোনয়ন বাণিজ্য অভ্যন্তরীণ কোন্দল, ৯৯ ভোট পেয়ে সর্বনিম্ন রেকর্ড
রফিকুল ইসলাম রনি
অনলাইন ভার্সন
তিন কারণে নৌকার ভরাডুবি

কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলার কৈয়ারবিল ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী জন্নাতুল বকেয়া নৌকা নিয়ে পেয়েছেন মাত্র ৯৯ ভোট। তৃতীয় ধাপের ৯৮৬টি ইউনিয়নের মধ্যে কোনো প্রার্থীর পাওয়া এটি সর্বনিম্ন ভোট।

চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গা উপজেলার বেলগাছী ইউপি নির্বাচনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী সমীর কুমার দে পেয়েছেন মাত্র ১০২ ভোট। পিরোজপুরের কাউখালী উপজেলার সয়না রঘুনাথপুর ইউনিয়নে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী এইচ এম আর কে খোকন পেয়েছেন ১২০ ভোট। একই অবস্থা কক্সবাজারের পেকুয়ার মগনামা ইউনিয়নে নৌকার প্রার্থী নাজেম উদ্দিনের প্রাপ্ত ভোট মাত্র ১৪৫। নির্বাচন কমিশনের আইন অনুযায়ী তারা জামানত হারিয়েছেন।

তৃতীয় ধাপে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে অধিকাংশ জায়গায় নৌকার চরম বিপর্যয় ঘটেছে। কোথাও দলীয় বিদ্রোহী, কোথাও স্বতন্ত্র প্রার্থীর আড়ালে বিএনপি, কোথাও জাতীয় পার্টির প্রার্থীর কাছে আওয়ামী লীগ প্রার্থীর শোচনীয় পরাজয়ের চিত্র পাওয়া গেছে। এসব এলাকার অধিকাংশ স্থানেই আওয়ামী লীগের এমপি, আওয়ামী লীগের উপজেলা চেয়ারম্যান। টানা এক যুগে সরকারের ব্যাপক উন্নয়ন সত্ত্বেও কেন এ বিপর্যয় তা আওয়ামী লীগের কাছেও বড় প্রশ্ন হয়ে দেখা দিয়েছে। তারা জানতে চাইছেন, এটা কি প্রার্থীদের ব্যক্তিগত ত্রুটি, স্থানীয় সংগঠনের দুর্বলতা, না জাতীয় রাজনীতির কোনো প্রভাব। নাকি এমপি-মন্ত্রীদের পছন্দের প্রার্থী না হওয়ায় এ পরাজয়? নাকি মনোনয়ন বাণিজ্য? এ নিয়ে দলের সব পর্যায়েই এখন আলোচনা হচ্ছে। গতকাল বিকালে ধানমন্ডি আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর কার্যালয়ে কেন্দ্রীয় নেতারা অনির্ধারিত বৈঠকে এ নিয়ে আলোচনা করেছেন। উপস্থিত একাধিক নেতার সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, তাদের কথাবার্তাতেই উঠেছে, নৌকার ভরাডুবির পেছনে এমপি লীগ বা ভাই লীগ, তৃণমূলের মনোনয়ন বাণিজ্য এবং অভ্যন্তরীণ কোন্দল। বড় আকারে এই তিন কারণকেই দায়ী করছেন তারা।

মনোনয়ন বাণিজ্যে শোচনীয় পরাজয় : সুনামগঞ্জ সদর উপজেলার ৯টিতেই পরাজিত হয়েছে নৌকা। শান্তিগঞ্জেও প্রায় একই চিত্র। এখানে আট ইউনিয়নের দুটিতে মাত্র জয় পেয়েছে আওয়ামী লীগ। নৌকার এমন ভরাডুবির পেছনে মনোনয়ন প্রক্রিয়ার স্বচ্ছতা নিয়ে প্রশ্ন জেলা নেতাদের। অভ্যন্তরীণ কোন্দল, মনোনয়ন বাণিজ্য ও একতরফা মনোনয়ন প্রদানকেই এ পরাজয়ে দায়ী করছেন তারা। এ জেলায় পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নানের অনুসারী ও সহসভাপতি নুরুল হুদা মুকুটের নেতৃত্বে এক পক্ষ এবং জেলা সভাপতি মতিউর রহমান, সহসভাপতি মহিবুর রহমান মানিক এমপি ও সাধারণ সম্পাদক এনামুল কবির ইমনের নেতৃত্বে আরেক গ্রুপ। দ্বিতীয় ধাপের ইউপি নির্বাচনে মান্নানের অনুসারীরা দলীয় মনোনয়ন পাননি। ফলে বিদ্রোহী প্রার্থী হয় অনেকেই। এতে ১০টি ইউনিয়নে নৌকার পরাজয় হয়। তৃতীয় ধাপেও একই ধারা অব্যাহত রাখে জেলা আওয়ামী লীগ। নিজ কেন্দ্রে জয়ী হওয়ার যোগ্যতা নেই এমন ব্যক্তিকেও মনোনয়নের জন্য কেন্দ্রে নাম পাঠানো হয়। সে কারণে তৃতীয় ধাপেও সদর ও শান্তিগঞ্জে বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়ার হিড়িক পড়ে। সদর আসনের এমপি জাতীয় পার্টির পীর ফজলুর রহমান মিসবাহ সংগঠনকে শক্তিশালী করেছেন। যে কারণে জাতীয় পার্টি, বিএনপি ও বিদ্রোহীদের কাছে নৌকার শোচনীয় পরাজয় হয়। জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি নুরুল হুদা মুকুট বলেন, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক ঢাকায় বসে কোনো কিছুর বিনিময়ে অযোগ্য ব্যক্তিদের মনোনয়নের সুপারিশ করেছেন। দীর্ঘদিন দল করা ব্যক্তিদের মনোনয়ন দিলে নৌকার ভরাডুবি হতো না। কিন্তু তারা মনোনয়ন বাণিজ্য করে অযোগ্য ব্যক্তিদের মনোনয়ন দেওয়ায় নৌকার বিপর্যয় হয়েছে। এ প্রসঙ্গে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মতিউর রহমান বলেন, ‘তৃণমূলের মতামতের ভিত্তিতেই কেন্দ্রে তিনজনের নাম পাঠানো হয়। কেন্দ্র যাকে যোগ্য মনে করেছে, তাকেই নৌকা দিয়েছে। এখানে পছন্দ-অপছন্দ কিংবা বিনিময়ের প্রশ্নই আসে না।’ তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগে থেকে আওয়ামী লীগের ক্ষতি করার লোকের অভাব নেই।’ কক্সবাজারের পেকুয়ার মগনামা ইউনিয়নে নৌকার প্রার্থী নাজেম উদ্দিনের প্রাপ্ত ভোট মাত্র ১৪৫। এলাকায় জনবিচ্ছিন্ন হলেও তার নৌকার মাঝি হওয়ার গল্প বললেন ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি খায়রুল এনাম। তিনি অভিযোগ করেন, কোটি টাকার মিশনে তিনি নৌকা বাগিয়ে এনেছেন। এলাকায় কোনো ধরনের প্রচারণাও করেননি। নৌকার প্রার্থীর বক্তব্য ছিল, যিনি নৌকা দিয়েছেন, তিনিই পাস করিয়ে আনবেন। নেতা-কর্মীর দরকার হবে না। মূলত আওয়ামী লীগ প্রার্থী হলেও বিএনপির স্বতন্ত্র প্রার্থীর পক্ষে ছিলেন নৌকার প্রার্থী।’ কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য রাসেদুল ইসলাম তার ফেসবুক পেজে লিখেছেন, ‘চকরিয়া ও পেকুয়া উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে উনারা কেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ তথা নৌকা মার্কার মনোনয়ন পেয়েছেন তা খতিয়ে দেখা দরকার বলে মনে করি’।

এমপি লীগ/ভাই লীগে জয়-পরাজয় : তৃতীয় ধাপে ফরিদপুরের ভাঙ্গা উপজেলার ১২টি ইউনিয়নের মধ্যে ১১ ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকার প্রার্থী পরাজিত হয়েছেন। উপজেলার নুরুল্লাগঞ্জ ইউনিয়নে সৈয়দ শাহীন আলম চশমা নিয়ে নৌকার বিপরীতে বিজয়ী হয়েছেন। তিনি সাবেক ছাত্রলীগ নেতা এবং ওই ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। তিনি এবারের নির্বাচনে নৌকা চাননি। এ প্রসঙ্গে তিনি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমি ছাত্রলীগের নেতা ছিলাম। এখন ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। নৌকা নিয়ে ভোট করে বিজয়ী হতে পারলে আরও বেশি ভালো লাগত। কিন্তু নৌকা চাইনি। কারণ আমরা স্থানীয় এমপি মজিবুর রহমান চৌধুরী নিক্সন ভাইয়ের রাজনীতি করি। উনি বিগত নির্বাচনে স্বতন্ত্রভাবে নির্বাচন করে বিজয়ী হয়েছেন। উনি যখন নৌকা নিয়ে বিজয়ী হবেন, আমরাও তখন নৌকা চাইব। নুরুল্লাগঞ্জ ইউনিয়নে নৌকা পেয়েছিলেন মীর আশরাফ আলী। তিনি বলেন, পুরো নির্বাচনী এলাকা নিয়ন্ত্রণ করেন এমপি নিক্সন চৌধুরী। তার কূটকৌশলে নৌকার ভরাডুবি ঘটেছে। নেত্রকোনার পূর্বধলায় ১১টি ইউনিয়নের মধ্যে ২টিতে নৌকার প্রার্থী বিজয়ী হয়েছেন। বাকি আটটিতে বিজয়ী হয়েছেন দলীয় বিদ্রোহী প্রার্থী। এ উপজেলায় আওয়ামী লীগ দুই ধারায় বিভক্ত। এক পক্ষের নেতৃত্বে স্থানীয় এমপি ওয়ারেসাত হোসেন বেলাল। আরেক পক্ষে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন। দলীয় মনোনয়নের সময় স্থানীয় এমপি আহমদ হোসেনের পক্ষের ব্যক্তিদের বাদ দিয়ে নিজের পছন্দমতো প্রার্থীদের নাম কেন্দ্রে পাঠান বলে স্থানীয় অভিযোগ। একটি ইউনিয়ন বাদে ওই তালিকা অনুযায়ীই মনোনয়ন হয়। আহমদ হোসেনের অনুসারীরা বিদ্রোহী প্রার্থী হয়ে তৃতীয় ধাপের ভোটে নৌকা ডোবাতে সক্ষম হন। এমনকি এমপির নিজ ইউনিয়ন বৈরাটিতে বিদ্রোহী প্রার্থী বিজয়ী হয়েছেন।  তৃতীয় ধাপের ভোটে আওয়ামী লীগের প্রার্থীদের ভরাডুবির প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেন, নৌকার পরাজয়ের কারণ খুঁজছি। কী কারণে নৌকা প্রার্থীর পরাজয় হলো, সেগুলো তদন্ত করা হচ্ছে। যারাই নৌকার পরাজয়ের নেপথ্যে কাজ করছেন, তাদের শাস্তির আওতায় আনতে হবে। তিনি বলেন, স্থানীয় সরকার নির্বাচনে দল ও এলাকা কিংবা বংশগত ভোটের প্রভাব পড়ে। এ ছাড়াও দলীয় বিদ্রোহীদের কারণেও ভোটে প্রভাব ফেলেছে।

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
‘জবাবদিহিতার একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রথম পদক্ষেপ হিসেবে দেখছি’
‘জবাবদিহিতার একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রথম পদক্ষেপ হিসেবে দেখছি’
প্রথমবারের মতো আইএমও সম্মাননা পেলো বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড
প্রথমবারের মতো আইএমও সম্মাননা পেলো বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড
মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব
মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
২৪ ঘণ্টায় দিন-রাতের তাপমাত্রা বাড়তে পারে
২৪ ঘণ্টায় দিন-রাতের তাপমাত্রা বাড়তে পারে
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে
বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে
ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
মেঘলা থাকবে ঢাকার আকাশ
মেঘলা থাকবে ঢাকার আকাশ
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ জুলাই)
সর্বশেষ খবর
নারায়ণগঞ্জে সরকারি হাসপাতালে জেলা পরিষদের ডেঙ্গু কিট প্রদান
নারায়ণগঞ্জে সরকারি হাসপাতালে জেলা পরিষদের ডেঙ্গু কিট প্রদান

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

বেনাপোল কাস্টমসে সার্ভারের জটিলতা, ব্যাহত হচ্ছে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য
বেনাপোল কাস্টমসে সার্ভারের জটিলতা, ব্যাহত হচ্ছে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘জবাবদিহিতার একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রথম পদক্ষেপ হিসেবে দেখছি’
‘জবাবদিহিতার একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রথম পদক্ষেপ হিসেবে দেখছি’

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান
পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো আইএমও সম্মাননা পেলো বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড
প্রথমবারের মতো আইএমও সম্মাননা পেলো বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

অগণতান্ত্রিক শক্তির বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান যুবদল সভাপতির
অগণতান্ত্রিক শক্তির বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান যুবদল সভাপতির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে সুরমার পানি বাড়ছে, বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই কুশিয়ারা
সিলেটে সুরমার পানি বাড়ছে, বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই কুশিয়ারা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব
মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা
গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন
চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের
মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা
নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং
জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে
বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’
‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন
পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান
ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ
জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব
মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা
আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু
গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু
নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত
সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন
প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথ যেন মরণফাঁদ
রাজপথ যেন মরণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল
পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল

নগর জীবন

ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে

শনিবারের সকাল

নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার
আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের
বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের

শোবিজ

আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা

শোবিজ

আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী
আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট
পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট

মাঠে ময়দানে

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!
জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!

পরিবেশ ও জীবন

বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী

শোবিজ

বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের
জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের

মাঠে ময়দানে

ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে
ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস

শোবিজ

চিলড্রেন অব হ্যাভেন
চিলড্রেন অব হ্যাভেন

শোবিজ